Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০ সম্মেলনে (G 20 Summit) গিয়ে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) পার্শ্ববৈঠক করেছিলেন কয়েকজন রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে। মঙ্গলবার ওই সম্মেলনের ফাঁকে তিনি বৈঠক করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের (Narendra Modi Rishi Sunak Meet) সঙ্গে। এরই কয়েক ঘণ্টা পরে ঋষি (Rishi Sunak) নিলেন এমন এক সিদ্ধান্ত, যার জেরে হাসি ফুটবে কয়েক হাজার ভারতীয়ের মুখে। এদিনই ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৩ হাজার ভারতীয় পেশাদারকে প্রতি বছর ভিসা দেবে ব্রিটেন।

    কী জানাল ব্রিটিশ সরকার? 

    ব্রিটিশ সরকার জানায়, ভারতই প্রথম ভিসা ন্যাশনাল কান্ট্রি, যারা এই স্কিম থেকে উপকৃত হবে। ব্রিটেনের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে অফিস সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের (Rishi Sunak)। এই অফিসের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-ব্রিটেন অভিবাসন নীতিকে আরও পোক্ত করতে গত বছর যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই এই ভিসা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত।

    ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও মঙ্গলবার মন্তব্য করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে চুক্তির মান নিয়ে কোনও আপস করা হবে না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরই দিওয়ালির সময় ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে স্বাক্ষর হওয়ার কথা ছিল মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে টালমাটালের জেরে শেষ পর্যন্ত আর স্বাক্ষরিত হয়নি ওই চুক্তি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন লিজ ট্রাস। ওই পদে তিনি ছিলেন মাত্র ৪৪ দিন। তার পর ইস্তফা দেন তিনিও। এই সব কারণে স্বাক্ষরিত হয়নি ভারত ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। ট্রাসের পরে প্রধানমন্ত্রী হন ঋষি সুনক। তার পর ফের গতি পেয়েছে এই চুক্তির বিষয়টি। দুই দেশই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করতে আলোচনা করছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভিসা নিয়ে ব্রিটেনের সিদ্ধান্তের কথা ট্যুইট করে জানিয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস। তাতে লেখা হয়েছে, আজ ব্রিটেন-ভারত ইয়ং প্রফেশনালস স্কিম কমফার্মড করা হল। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ডিগ্রি এডুকেটেড ভারতীয় নাগরিকরা দু বছর পর্যন্ত ব্রিটেনে বসবাস করতে আসতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা এবং সেজন্য সারের জোগান নিশ্চিত রাখা যে তাঁর অগ্রাধিকারের তালিকায় জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে তা জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার এ নিয়ে একটি ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আজ সকালে জি-২০ সম্মেলনে খাদ্য এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে বক্তব্য রাখলাম। আমাদের দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভারতের চেষ্টার কথাও তুলে ধরলাম। এটাও বললাম, এসব জিনিসের পর্যাপ্ত জোগানের ধারা বজায় রাখাও জরুরি কারণ যেখানে খাদ্য এবং রাসায়নিক সারের বিষয়টি জড়িত।

    আলোচনার বিষয়বস্তু…

    সোমবার সকালেই জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিতে তিনদিনের ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হচ্ছে ওই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত রয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ। সম্মেলন চলবে দুদিন ধরে। ১৫ ও ১৬ নভেম্বর হওয়া এই সম্মেলনে (G20 Summit) আলোচনা হবে মূলত খাদ্য ও শক্তি সুরক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন নিয়ে। বৈশ্বিক অর্থনীতি, কৃষিকাজ, আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা হবে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    এদিন বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান কীভাবে ভারত দেশের ১.৩ বিলিয়ন নাগরিকের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। তিনি এও জানান, করোনা অতিমারির সময় ভারত বিভিন্ন দেশের প্রয়োজনে খাদ্য সরবরাহ করেছে। বর্তমানে সারের জোগান কম হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, আজ রায়াসনিক সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান। এর সমাধানের পথ বিশ্বের কাছে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের উচিত একটি মিউচুয়াল এগ্রিমেন্ট গড়ে তোলা, যাতে করে খাবার এবং সারের জোগান অব্যাহত থাকে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের (India) চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ রিনিউয়েবল উৎস থেকে আসবে বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Elon Musk: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    Elon Musk: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটারে ফের নতুন সংকট! ৪৪ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ট্যুইটার কেনার পর থেকেই একের পর এক নয়া সিদ্ধান্তের ঘোষণা করছে ইলন মাস্ক (Elon Musk)। আর এসব সিদ্ধান্তের জেরে একাধিক সমালোচনার সম্মুখীনও হতে হয়েছে টেসলা কর্তা-কে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই পরিস্থিতিতে আরও অর্থ জেনারেট করতে না পারলে দেউলিয়া হতে পারে কোম্পানি, বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ট্যুইটারের নয়া মালিক ইলন মাস্ক। ইতিমধ্যেই দুই সপ্তাহে ট্যুইটারের দায়িত্ব নিতেই অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করে ফেলেছেন তিনি। এবার ফের তিনি এই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করে কর্মীদের জন্য আরও একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ইলন (Elon Musk)।

    ঋণের বোঝা ট্যুইটারের উপর

    আবার ট্যুইটারের গণছাঁটাইয়ের পরিস্থিতি দেখে অনেক ট্যুইটারের দুই উচ্চপদস্থ কর্তা স্বেচ্ছায় ট্যুইটার থেকে পদত্যাগ করেছেন। যার মধ্যে আছেন এক্সিকিউটিভ ইয়োয়েল রোথ, রবিন হুইলার। কিন্তু মাস্ক তাঁকে কোম্পানিতে কাজ করার জন্য পরে রাজি করেছেন। মাস্কের (Elon Musk) কোম্পানিকে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছেন, যা এখন সাতটি ওয়াল স্ট্রিট ব্যাংকের হাতে রয়েছে। কোম্পানির প্রতি আস্থা এতটাই কমে গেছে যে, ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে যে, মাস্কের দেউলিয়া হওয়ার মন্তব্যের আগেও কিছু তহবিল ডলারে ৬০ সেন্টের মতো ঋণ কেনার প্রস্তাব দিয়েছিল। সাধারণত এই অফারটি আর্থিক সংকটে বলে মনে করা কোম্পানিগুলির জন্য তৈরি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতের প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করল ট্যুইটার

    কর্মীদের উপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা

    এরপরেই মাস্ক (Elon Musk) তাঁর বক্তব্যে এই কোম্পানির দেউলিয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ও বেশ কিছু সতর্কতা জারি করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, কর্মীদের সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে, বিনামূল্যে খাবার দেওয়া আর হবে না এবং বাড়ি থেকে কাজ করার প্রক্রিয়াটি বন্ধ করতে হবে। অর্থাৎ যেসকল কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ (work from home) করার সুযোগ পেতেন, তাঁদেরকেও অফিসে আসতে হবে। কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম সম্পূর্ণভাবে তুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন ইলন। আবার কর্মীদের রীতিমতো হুঁশিয়ারির সুরে ইলন মেলে লিখেছেন, “আপনারা যদি অফিসে ফিরে আসতে না চান, তবে আপনাদের ইস্তফাপত্র আমি গ্রহণ করছি।”

    এরপর ইলন (Elon Musk) আরও জানিয়েছেন, কোম্পানির প্রয়োজনের ভিত্তিতে ট্যুইটার ব্লু-টিকের পরিষেবা দ্রুত শুরু করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে আরও অর্থ উপার্জন করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন ট্যুইটার-কর্তা। ফলে কীভাবে কোম্পানির এই পরিস্থিতির মধ্যে ইলন মাস্ক ফের ট্যুইটারকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন, সেটিই এখন দেখার অপেক্ষায়।

  • Twitter Layoffs: নোটিশ-ইমেল নয়, ট্যুইট করেই ছাঁটাই কর্মী, কেন এমন করলেন ইলন মাস্ক?

    Twitter Layoffs: নোটিশ-ইমেল নয়, ট্যুইট করেই ছাঁটাই কর্মী, কেন এমন করলেন ইলন মাস্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণছাঁটাই, নোটিশ না দিয়ে চুক্তিভিত্তিক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ট্যুইট করেই আরও এক কর্মীকে ছাঁটাই করলেন নয়া কর্তা ইলন মাস্ক (Twitter Layoffs)। ট্যুইটার কেনার পর থেকেই নিজের ইচ্ছে মত কর্মীদের ছাঁটাই করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ট্যুইটার তাঁর অধীনে আসার পরেই কখনও সংস্থার প্রায় অর্ধেক কর্মী বরখাস্ত করেছেন, কখনও আবার অস্থায়ী কর্মীদের ছাঁটাই করেছেন, কখনও আবার সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আর এরপরেই নোটিশ-মেল তো দূর, মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মেই কর্মী ছাঁটাই করলেন। তবে কেন এই পদক্ষেপ?

    নোটিশ-ইমেল ছাড়া শুধুমাত্র ট্যুইট করেই কর্মী ছাঁটাই!

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ট্যুইটারের এক কর্মী এই প্ল্যাটফর্মেই বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন সংস্থার মালিক ইলনের সঙ্গে (Twitter Layoffs)। আর যার জেরে খোয়াতে হয় চাকরি। সম্প্রতি, একাধিক দেশে মাইক্রোব্লগিং সাইটের গতি অত্যন্ত ধীর হওয়ার কারণে একাধিক অভিযোগ উঠে আসছিল, আর যার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেন ইলন মাস্ক। তিনি ট্যুইট করে লেখেন, “একাধিক দেশে ট্যুইটারের পরিষেবা অত্যন্ত ধীর হওয়ায় ক্ষমা চাইছি।”

    আর এরপরেই এর উত্তরে ট্যুইটারের অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার এরিক ফ্রনহোফার ট্যুইট করে জানান যে, তিনি ৬ বছর ধরে কাজ করছেন এই সংস্থায় ও যেটি হচ্ছে সেটি ভুল। এরপরেই আবার ইলন পাল্টা প্রশ্ন করেন, “তাহলে দয়া করে আমাকে সংশোধন করুন। সঠিক সংখ্যাটি কী?” এবং এটাও জিজ্ঞেস করেছেন, “অ্যানড্রয়েডে-এ ট্যুইটার খুবই স্লো। এটা ঠিক করার জন্য আপনি কি করেছেন?” আর এইভাবেই দুজনে সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মেই বাক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। মাস্কের সিদ্ধান্তে প্রশ্ন করার জেরেই এরিককে বরখাস্ত করল ট্যুইটার মালিক (Twitter Layoffs)।

    আরও পড়ুন: অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ৪৪০০ ‘চুক্তিভিত্তিক কর্মী’ বরখাস্ত করল ট্যুইটার

    এই বিতর্কের মাঝে এক ইউজার বলেন যে, এরিক যেটা করেছেন সেটা ভুল করেছেন, যা সমস্যা রয়েছে তা ব্যক্তিগতভাবে মেল করে মাস্ককে বলা উচিত ছিল। আবার অন্য এক ইউজার মাস্ককে ট্যুইটারে জিজ্ঞেস করেন যে, এমন ধরণের কর্মীকে কি রাখতে চান তাঁর সংস্থায়? আর এরপরেই ইলনের তরফে এক ট্যুইট আসে, যেখানে লেখা আছে, এরিককে সংস্থা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অন্যদিকে এরিকও বিষয়টি নিশ্চিত করলেন, যখন তিনি দেখতে পেলেন যে, ট্যুইটে তার অ্যাকাউন্ট লক করা। আর সেই ছবিও তিনি ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন (Twitter Layoffs)।

    ট্যুইটারের এই পরিস্থিতিতে (Twitter Layoffs) এক নতুন পরিষেবা, ট্যুইটার ব্লু টিক শুরু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মাসিক ৮ ডলারের বিনিময়ে অ্যাকাউন্ট অথেনটিকেশন বা ব্লু টিক মিলবে বলেই জানিয়েছিলেন ইলন মাস্ক। তবে কবে থেকে এই পরিষেবা ফের চালু হবে, সেদিকেই তাকিয়ে সবাই।

  • G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার বালিতে শুরু হল জি-২০ বৈঠক। গতকালই জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বালিতে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো তাঁকে সম্মেলন স্থলে আমন্ত্রণ জানান। সম্মেলনের ফাঁকেই তাঁকে দেখে এগিয়ে যান আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গলা মেলান বন্ধু ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ।

    মোদি-বাইডেন মুখোমুখি

    বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দেখে এগিয়ে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁদের দুজনের মধ্যে ক্ষণিক আলাপচারিতা হয়। সৌহার্দ্য বিনিময় করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এর আগে গতকালই চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দেখা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। দুজনের মধ্যে তাইওয়ান প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয় বলে খবর।

    মাক্রঁ-মোদি সাক্ষাত

    জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে দেখা হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুজনের মধ্যেই কিছুক্ষণ কথা হয়। তবে কী নিয়ে কথা হয়েছে তা বিস্তারিত জানা যায়নি।  বালিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে চিনের রাষ্ট্রনেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গেও বৈঠক করেন মাক্রঁ। প্যারিস ও বেজিংকে ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাক্রঁ।

    বৈঠকে কী বললেন মোদি

    এদিন বৈঠকে মোদি বলেন, “ভারত বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনৈতিক শক্তি। আমরা অবশ্যই জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে কোনও বিধিনিষেধ আরোপ  করব না। আমাদের জ্বালানির বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি এবং পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” যুদ্ধ- হিংসার পথ ত্যাগ করে শান্তিই শ্রেয় বলে দাবি করেন মোদি।

    তিনি বলেন, ” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্বের সর্বনাশ হয়েছিল। এরপর ওই সময়ের নেতারা শান্তির পথে চলার প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এবার আমাদের পালা। কোভিড পরবর্তী সময়ের জন্য একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থা তৈরির দায়িত্ব আমাদের কাঁধে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • India At UN: সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়! রাষ্ট্রপুঞ্জে সওয়াল ভারতের

    India At UN: সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়! রাষ্ট্রপুঞ্জে সওয়াল ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেনেভায় হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের সভায় নাগরিকত্ব আইন নিয়ে ওঠা প্রশ্নের কড়া জবাব দিল ভারত। জেনেভায় শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার পরিষদের বৈঠক। সেখানে আলোচনায় উঠেছে ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন  (CAA Issue in United Nation Human Right Council Meeting) এবং ঘৃণা ভাষণ প্রসঙ্গ।

    ভারত যা বলল

    জেনেভায় হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের সভায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা (Tushar Mehta)। ওই অধিবেশনে কয়েকটি দেশ ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আই নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এর উত্তরে সলিসিটার জেনারেল বলেন, সিএএ (CAA) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার জন্য করা হয়নি। ওই আইনের প্রকৃত উদ্দেশ্য, প্রতিবেশী দেশে বসবাসকারী নিপীড়িত সংখ্যালঘুদের ভারতে (India) বসবাসের সুযোগ দেওয়া। সেই উদ্দেশে তাদের নাগরিকত্ব প্রদানে এই আইন তৈরি করা হয়েছে। আর বাক স্বাধীনতা নিয়ে তিনি জানান,  ভারতের সংবিধানের মৌলিক ভিত্তিই হল কথা বলার অধিকার। কিন্তু অধিকার প্রয়োগে নাগরিকদেরও কিছু কর্তব্যসাধন জরুরি। ঘৃণা ভাষণ প্রতিরোধে ভারতে আইনি বিধান রয়েছে। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে সুপ্রিম কোর্ট ঘৃণা ভাষণ নিয়ে সরব হয়। সাম্প্রতিককালে ঘৃণা ভাষণের বেশ কিছু ঘটনায় উদ্বেগ ছড়ায় দেশ জুড়ে।

    আরও পড়ুন: দেশবিরোধী কাজে যুক্ত থাকলেই পদক্ষেপ! আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পরিষদের সভায় ভারত

    সিএএ কী

    ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে CAA-র কোনও সম্পর্ক নেই। এদেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ রয়েছে ভারতীয় সংবিধানে। CAA বা এই সম্পর্কিত কোনও আইন তা খর্ব করতে পারে না। এই সম্পর্কিত ভুল তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। মুসলিম-সহ ভারতীয় নাগরিকদের উপর CAA-র কোনও প্রভাব পড়বে না। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর ধর্মীয় কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান শরণার্থীদের জন্য CAA। ওই তিন দেশ বা অন্য কোনও দেশ থেকে আসা মুসলিম-সহ অন্য কোনও বিদেশি শরণার্থীদের জন্য CAA লাগু হবে না।  তবে, এর মানে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানের মুসলিমরা কখনই ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে না, তা নয়। এমন কোনও লক্ষ্যে CAA গঠন করা হয়নি। বিগত বছরগুলিতে ওই দেশগুলি থেকে শতাধিক মুসলিমদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও যোগ্যতার বিচারে নাগরকিত্ব পাবেন তাঁরা। ধর্মের বিচারে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না। 

     

  • PNB Scam: কাটল আইনি বাধা, এবার ভারতে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত নীরব মোদির?

    PNB Scam: কাটল আইনি বাধা, এবার ভারতে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত নীরব মোদির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে কাটল আইনি জটিলতা। ১৩ হাজার কোটি টাকার পিএনবি কেলেঙ্কারি (PNB Scam) কাণ্ডে অভিযুক্ত হীরে ব্যবসায়ী নীরব মোদিকে (Nirav Modi) ভারতে ফিরিয়ে আনার পথ আরও প্রশস্থ হল। ভারতে প্রত্যর্পণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নীরব মোদির করা আবেদন খারিজ করে দিল লন্ডন হাই কোর্ট। নিজের মানসিক পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে প্রত্যর্পণ মামলা থেকে রেহাই চেয়েছিলেন ঋণখেলাপি হীরে ব্যবসায়ী। তাঁর দাবি ছিল, ভারতে ফিরলে তিনি উপযুক্ত বিচার পাবেন না। আর ভারতে জেলের যা মান, সেখানে তাঁর পক্ষে থাকা সম্ভব নয়। এই যুক্তিতে প্রত্যর্পণের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান তিনি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করে দিল লণ্ডন আদালত। গত ফেব্রুয়ারিতেই ওয়েস্টমিনিস্টার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের জেলা জজ নীরব মোদিকে ভারতে প্রত্যার্পণের পক্ষে রায় দেন। নিজের মানসিক অবস্থার দোহাই দিয়ে প্রত্যর্পণ মামলা থেকে নিষ্কৃতি চেয়েছিলেন পলাতক ব্যবসায়ী নীরব মোদি। কিন্তু আদালত সেই আবেদনে সাড়া দিল না। 

    আরও পড়ুন: এবার মদের দোকান দেবে রাজ্য সরকারই, কোষাগারে টান?

    নীরবের জন্যে আর কোন পথ খোলা থাকল?  

    সূত্রের খবর, লন্ডন হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে নীরব মোদি ১৪ দিনের মধ্যে উচ্চতর আদালতে আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু সেক্ষেত্রে পূরণ করতে হবে একাধিক শর্ত। সেই শর্ত পূরণে কতটা সফল হবেন নীরব, এখন সে দিকেই তাকিয়ে গোটা দুনিয়া। এদিকে লন্ডনের আদালতের এই পর্যবেক্ষণের পরে নীরবের ভারতের হেফাজতে আসাটা অনেকটাই সহজতর হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।  

    কী অভিযোগ নীরবের বিরুদ্ধে?

    গুজরাটের বাসিন্দা নীরব মোদি পিএনবির বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করে একাধিক দেশে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। বিরোধীরা বার বার দাবি করেছে নীরব মোদীকে বিদেশে পালিয়ে যেতে সুযোগ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু সেই নীরব মোদীকে ভারতে প্রত্যর্পণের উদ্যোগ নিয়েছে মোদি সরকারই। ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ লন্ডনের একটি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে গ্রেফতার হন নীরব মোদি। তারপর থেকেই তাঁকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করছে ভারত। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতেই নীরবকে দেশে ফেরানোর ব্যাপারে সায় দিয়েছিল লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার ম্যাজিস্ট্রেটস কোর্ট। বিচারক স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলেন, ভারতীয় বিচারব্যবস্থার মুখোমুখি হতে হবে আর্থিক দুর্নীতিতে জড়িত ওই ব্যবসায়ীকে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     
  • Twitter Layoffs: ভারতের প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করল ট্যুইটার

    Twitter Layoffs: ভারতের প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করল ট্যুইটার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেসলার মালিক ইলন মাস্ক ট্যুইটার কেনার পর থেকেই শুরু করেছে গণছাঁটাই (Twitter Layoffs)। ক্ষমতা হাতে আসার পর থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক কর্মী ছাঁটাই। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩,৭০০ জন কর্মীদের ছাঁটাই করা হয়েছে। আর এবারে এই কর্মী ছাঁটাইয়ের আঁচ এসে পড়ল ভারতেও। কারণ একটি রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, ভারতে কর্মরত কর্মচারীদের মধ্যে ৯০ শতাংশকে সরিয়ে ফেলেছে ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণাধীন ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। কর্মী ছাঁটাই-এর প্রভাব ভারতে পড়ায় পুরো দেশ জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ব বিখ্যাত সংস্থা ব্লুমবার্গের (Bloomberg) তরফে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। যেখানে দাবি করা হয়েছে যে, ট্যুইটারে প্রায় ২০০ কর্মী ভারতে কাজ করছিলেন, যার মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে (Twitter Layoffs)। এই ছাঁটাইয়ের পরে, ভারতে মাত্র কিছু কর্মচারীই অবশিষ্ট রয়েছে। ভারতে ট্যুইটার যে কর্মচারীদের বরখাস্ত করেছে তাঁদের প্রায় ৭০ শতাংশ প্রোডাক্ট ও বাকিরা ইঞ্জিনিয়ারিং টিমে ছিলেন। এছাড়াও মার্কেটিং, পাবলিক পলিসি ও কর্পোরেট কমিউনিকেশন টিম থেকেও অনেককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারের পথে মেটা! বড় কর্মী-ছাঁটাইয়ের পথে মার্ক জুকারবার্গের সংস্থা?

    সম্প্রতি ৪৪ বিলিয়ন ডলারে ট্যুইটার কেনেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। কোম্পানির সিইও পরাগ আগরওয়াল সহ আরও বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন তিনি (Twitter Layoffs)। এদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূতও ছিলেন। ট্যুইটার অধিগ্রহণ করতেই প্রথমে সরিয়ে ফেলা হয় ভারতীয় বংশোদ্ভূত ট্যুইটারের শীর্ষ কর্তাদের, আর এবারে ভারতে কর্মীদের সরিয়ে ফেলা হল।

    কোম্পানি কেনার আগে থেকেই গুঞ্জন রটেছিল যে, ইলন ট্যুইটারে কর্মরত প্রায় অর্ধেক কর্মীদের ছাঁটাই করবে (Twitter Layoffs)। আর এটাই এখন সত্যি হল। ক্ষমতা পেতেই বিশ্বব্যাপী কর্মীদের ছাঁটাই করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন ট্যুইটারের নতুন মালিক। এমনকি যাদের বরখাস্ত করা হয়েছে, তাদের ইমেলের মাধ্যমেই জানিয়ে দেওয়া হয়। আবার কিছু কর্মীদের অফিসে ফিরে আসার ইমেলও পাঠানো হয়েছে। সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ভুলবশত কিছু কর্মীদের সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। ফলে এই কর্মী ছাঁটাই নিয়ে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, কোম্পানি চালাতে ঠিক কত কর্মীর প্রয়োজন, সে বিষয়ে হিসেব করেই বিশ্বব্যাপী কর্মী সংখ্যা কমানোর কঠিন প্রক্রিয়াকে বেছে নিয়েছে তারা।

  • Fighting Nazism: ফের মস্কোর পাশে নয়াদিল্লি, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবে সায় ভারতের

    Fighting Nazism: ফের মস্কোর পাশে নয়াদিল্লি, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার প্রস্তাবে সায় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘে (UN) ফের রাশিয়ার (Russia) পাশে দাঁড়াল ভারত (India)। মস্কোর আনা প্রস্তাবে সায় দিল নয়াদিল্লি। রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদের ‘নাৎসিবাদ (Nazism) মহিমান্বিত করার বিরুদ্ধে লড়াই’ শীর্ষক ওই প্রস্তাবের খসড়ার পক্ষে ভোট দিয়েছে ভারত। এই খসড়া প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ১০৫টি। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৫২টি দেশের প্রতিনিধিরা। ভোটদানে বিরত থেকেছেন ১৫টি দেশের প্রতিনিধি। এদিন ভারতের প্রতিনিধি বলেন, আদিবাসী জনগণের ধারণাটি দেশের প্রেক্ষাপটে প্রযোজ্য নয়। কমিটি আটটি খসড়া প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে আদিবাসীদের অধিকার, ডিজিটাল যুগে গোপনীয়তা রক্ষা, নাৎসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই। এই খসডা প্রস্তাবে মানবাধিকার সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যুও রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্বাক্ষরতার অধিকার, যৌন হেনস্থা থেকে শিশুদের রক্ষা এবং ক্রিমিনাল জাস্টিসও। এর সঙ্গেই রয়েছে নাৎসিবাদ মহিমান্বিত করার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রচেষ্টাও।   

    খসড়া প্রস্তাবে নাৎসি আন্দোলন (Fighting Nazism), নব্য নাৎসিবাদ, নাৎসিদের অতীত মহিমাকীর্তন করতে গণ প্রদর্শনীর মতো বিষয়গুলি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্ণবাদী এবং জেনোফোবিক রেটোরিক, ইসলামফোবিয়া, অ্যাফ্রোফোবিয়া এবং ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাশিয়ান ফেডারেশনের প্রতিনিধি।

    এদিন অধিবেশনে উপস্থিত বেশ কয়েকজন প্রতিনিধির দাবি, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার হামলার যৌক্তিকতা বোঝাতে মরিয়া মস্কো। তাই তোলা হচ্ছে নব্য নাৎসিবাদের ঢেঁকুর। আবার ইউক্রেনের প্রতিনিধির দাবি, এই খড়সা প্রস্তাবের সঙ্গে নাৎসিবাদ ও নব্য নাৎসিবাদের প্রকৃত লড়াইয়ের কোনও সম্পর্কই নেই। একই সুর শোনা গিয়েছে ব্রিটেন, আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের গলায়ও। খসড়া প্রস্তাবটিকে মস্কোর ‘সিনিক্যাল অ্যাটেম্পট’ বলে দেগে দিয়েছেন আমেরিকার প্রতিনিধি।

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনতে কেউ নিষেধ করেনি, সাফ জানালেন হরদীপ সিং পুরী

    এই প্রথম নয়, এর আগেও বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছিল ভারত। অক্টোবর মাসে গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের চারটি এলাকা দখল করার রাশিয়ার প্রক্রিয়াকে বেআইনি ঘোষণা করে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল রাষ্ট্রসংঘে। সেবার ভোটদানে বিরত ছিল ভারত। ভোট দেয়নি আরও ৩৪টি দেশও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Maldives Fire Incident: মালদ্বীপে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! ১১ জন মৃতের মধ্যে ৯ জনই ভারতীয়

    Maldives Fire Incident: মালদ্বীপে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! ১১ জন মৃতের মধ্যে ৯ জনই ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ড (Maldives Fire Incident)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগুনে পুড়ে মৃত্যু হল ১১ জনের, আর এর মধ্যে ৯ জনই ছিলেন ভারতের নাগরিক। অন্যজন বাংলাদেশের নাগরিক বলে জানা গিয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে। এই ঘটনায় মালদ্বীপে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে।

    মালদ্বীপে অগ্নিকাণ্ড

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মালদ্বীপের মালের এম.নিরুফেহিগের একটি গ্যারেজ থেকেই এই আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটেছে (Maldives Fire Incident)। এরপরেই আগুন গ্যারেজের উপরের বহুতলেও লেগে যায়। আর সেখানেই ছিলেন ভিনদেশের শ্রমিকরা। উল্লেখ্য, জানা গিয়েছে, ওই বহুতলে বিদেশ থেকে যাওয়া শ্রমিকরাই থাকতেন। তবে এই ঘটনার নেপথ্যে কোনও ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা, খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। প্রায় ৪ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে মালদ্বীপের দমকলবাহিনী। পরে ওই বহুতলের একেবারের উপরের তলার ঘর থেকে একে একে মৃতদেহগুলি উদ্ধার করেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: মালদ্বীপে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেন আদতে মিথ্যে প্রচারের ফল, মত ভারতের বিদেশমন্ত্রকের

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, স্থানীয় সময় অনুসারে রাত ১২টা ১৭ মিনিটে এই অগ্নিকাণ্ডের খবর জানা যায়, এরপর ফায়ার ও রেসকিউ টিম ১২টা ৩৩ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় ও ৪টা ৩৪ মিনিট নাগাদ আগুন সম্পূর্ণভাবে  নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি (Maldives Fire Incident)।

    কর্তৃপক্ষের মতে, আগুনের ঘটনায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে (Maldives Fire Incident)। এভিএএস জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে নয়জন ভারতীয় নাগরিক এবং একজন বাংলাদেশের নাগরিক। নিহত অন্যজনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহতদের তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। মালদ্বীপের ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের (এমএনডিএফ) ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিস কমান্ডার ইব্রাহিম রশিদ বলেছেন যে, ঘটনাটি একটি বিল্ডিংয়ে ঘটেছে যেখানে প্রচুর সংখ্যক ভারতীয়, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশি পরিযায়ী শ্রমিকরা বাস করতেন। এমএনডিএফ নিশ্চিত করেছে যে, ১১ জনের মধ্যে ১০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ইব্রাহিম রশিদ আরও জানান, নিহতের মধ্যে কতজন পুরুষ ও মহিলা রয়েছেন তা জানা যায়নি।

    শোকপ্রকাশ ভারতীয় হাইকমিশনের

    এই বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় (Maldives Fire Incident) মালদ্বীপে ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে শোকপ্রকাশ করা হয়েছে ও হাইকমিশনের তরফে ট্যুইটারে বলা হয়েছে, “মালেতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। ভারতীয় নাগরিকদেরও মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা মালদ্বীপের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখে চলেছি।”

LinkedIn
Share