Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Imran Khan: ‘পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি’, ইমরানকে গুলির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের

    Imran Khan: ‘পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি’, ইমরানকে গুলির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবাদ মিছিল করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। তার পর থেকে অবশ্য এখনও পর্যন্ত অশান্ত হয়ে ওঠেনি ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশটির পরিস্থিতি। তবে ঘটনার জেরে ভারত পাকিস্তানের পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে বলেই জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (MEA)।

    বৃহস্পতিবার ওই ঘটনার পর পরই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। তিনি বলেন, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ওপর হামলার ঘটনা আমরা সবে মাত্র জেনেছি। গোটা ঘটনার ওপর আমরা নজর রাখছি। এ নিয়ে যাবতীয় খবরের দিকে আমাদের নজর রয়েছে। এখনই এনিয়ে ভারত কোনও মন্তব্য করতে চায় না।

    লাহোর থেকে ইসলামাবাদ পর্যন্ত আজাদি মার্চের ডাক দিয়েছিল ইমরানের দল পাকিস্তান তেহেরিক-ই-ইনসাফ, সংক্ষেপে পিটিআই। ওই মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার-রাজনীতিক ইমরান খান (Imran Khan)। আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় এক ব্যক্তি। গুলি লাগে ইমরানের ডান পায়ে। মাটিতে পড়ে যান প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর পায়ে তিন থেকে চারটি গুলি লেগেছে। পরে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় লাহোর হাসপাতালে। কেবল ইমরান নন, ফয়জল জাভেদ ও আহমেদ ছাত্তাহা নামে তাঁর দলের আরও দুই নেতাও গুরুতর জখম হয়েছেন। ঘটনায় ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: নতুন জীবন পেলাম! বললেন ইমরান, সরকার বিরোধী বিক্ষোভে ফুঁসছে করাচি থেকে পেশোয়ার

    পিটিআইয়ের প্রবীণ নেতা আসাদ উমর বলেন, ইমরানকে (Imran Khan) সড়ক পথে লাহোরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক নয়। তবে তাঁর গুলি লেগেছে। ঘটনার জন্য অবশ্য তিনি কাউকে দোষারোপ করেননি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুর পর্যন্তও ঘটনার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয়নি কোনও গোষ্ঠী।

    ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, ঘটনাটি চরম নিন্দনীয়। কড়া ভাষায় এর নিন্দে করছি। গুলি চালানোর ঘটনায় অবিলম্বে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছি। আমি ইমরান খানের (Imran Khan) দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। আহতদের যাতে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়, তারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • North Korea fires missiles প্রথম পরস্পরের বিরুদ্ধে মিসাইল দাগল উওর ও দক্ষিণ কোরিয়া

    North Korea fires missiles প্রথম পরস্পরের বিরুদ্ধে মিসাইল দাগল উওর ও দক্ষিণ কোরিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমান্তে মিসাইল ছুড়েছে কিম জং-উনের দেশে উত্তর কোরিয়া। জবাবে তিনটি মিসাইল ছুড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাকর্তা জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার মিসাইলগুলি দক্ষিণ কোরিয়ার জলসীমার খুব কাছে পড়েছে যা দক্ষিণ কোরিয়ার অখন্ডতার ক্ষেত্রে বিপজ্জনক। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী তা কখনোই বরদাস্ত করবে না বলে সাফ জানিয়েছেন।

    এদিকে, সিওলের প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল (Yoon Suk-yeol) একে কার্যকর আঞ্চলিক আক্রমণ বলে উল্লেখ করেছেন। উত্তর কোরিয়ার ১০টি মিসাইলের মধ্যে তিনটি মিসাইল স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইল যা উত্তর কোরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল ওনসান থেকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।

    এর মধ্যে অন্তত একটি বুধবার নয়টার আগে নিক্ষেপ করা হয় যা সীমান্তের ২৬ কিলোমিটার দক্ষিণে, সোচো শহরের ৫৭ কিলোমিটার পূর্ব দিকে এবং উলিয়াং দ্বীপের ১৬৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে আঘাত হানে। এর ফলে উলিয়াং এ সাইরেন বাজিয়ে অধিবাসীদের ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারগুলোতে আশ্রয় নিতে বলা হয়।

    প্রসঙ্গত, উত্তর কোরিয়ার সীমারেখা পড়েছে সাগরের মাঝ বরাবর। তবে উত্তর কোরিয়া কখনওই এ সীমারেখাকে মেনে নেয়নি। এর আগে উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছিল, যে তারা যদি যৌথ সামরিক মহড়া অব্যাহত রাখে তাহলে তাদেরকে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন মূল্য দিতে হবে’। এ হুমকিকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রচ্ছন্ন হুমকি হিসেবে দেখা হয়েছে।

    দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের তরফে জানানো হয়েছে যে, দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রমণ হলে তারা সেক্ষেত্রে মার্কিন সহযোগিতাও পাবে। উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান জাতীয় নিরাপত্তা বৈঠক ডেকেছেন। 

    চলতি বছরেই পঞ্চাশটির বেশি মিসাইল উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। এর মধ্যে একটি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র জাপান অতিক্রম করে গিয়ে পড়েছে। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক শক্তি সম্পন্ন সাবমেরিন দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলে এসেছে দু দেশের সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে। গত অগাস্ট মাসে এই মহড়া শুরু হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাপ্পি লাহিড়ির ‘আইকনিক সং’ ‘জিমি জিমি আজা আজা’ সম্প্রতি চিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সেখানে এই গানটি এখন চিনাদের প্রতিবাদের গান হয়ে উঠেছে। তবে কীসের প্রতিবাদ, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। আসলে চিনে শুরু হয়েছে ‘জিরো কোভিড নীতি’। কোভিড-১৯ মহামারির বিরুদ্ধে সরকারের এই নীতির জেরে বর্তমানে লক্ষ লক্ষ চিনা নাগরিককে এখন ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই চিনের নাগরিকরা জিনপিং সরকারের এই নীতির প্রতিবাদ করার জন্য এক অভিনব পন্থা বের করেছেন। আর তার ফলেই মিঠুন চক্রবর্তীর ‘ডিস্কো ডান্সার’ ছবির গান ব্যবহার করে চিনারা তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন।

    চিনারা বাপ্পি লাহিড়ির কম্পোজ করা গানটির সুর নিয়ে সেই গানটিকেই নতুনভাবে ম্যান্ডারিন ভাষায় গেয়েছে ‘Jie mi, jie mi’। যা অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, ‘আমাকে ভাত দাও, আমাকে ভাত দাও।’ চিনা সরকারের এই নীতির ফলে সাধারণ মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, ফলে গানের সঙ্গে ভিডিও করে সেটাই টিকটকে তুলে ধরা হয়েছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে, চিনের এক নাগরিক এই গানের সঙ্গে খালি পাত্র নিয়ে প্রতিবাদ করছে। শুধু একজন নয় চিনে এমন ভিডিও অনেককেই করতে দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    প্রসঙ্গত, এই দেশ থেকেই প্রথম করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে পুরো বিশ্বে। তবে চিনে এখন করোনার তেমন দাপট না থাকলেও করোনা পুরোপুরি ভাবে শেষ হয়নি। ফলে এই নীতি নিয়েছে সেই দেশের কমিউনিস্ট সরকার। আর সেই কারণেই এখনও চিনের বিভিন্ন প্রদেশে জারি কঠোর লকডাউন। কিন্তু, এই পরিস্থিতিতে নাজেহাল চিনের বাসিন্দারাও। আর এর প্রতিবাদ জানানোর জন্য এই গান ও টিকটককেই বেছে নিয়েছে তাঁরা। তবে অনুমান করা হচ্ছে, এটি হয়তো এখনও চিনা সরকারের নজরে আসেনি। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই ভিডিওগুলো সরিয়ে ফেলা হবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে।

     
  • Barack Obama: ভরা প্রচার সভায় হেনস্থা ওবামাকে, কেন জানেন?

    Barack Obama: ভরা প্রচার সভায় হেনস্থা ওবামাকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অদূরেই মধ্যবর্তী নির্বাচন। শনিবার মিচিগানে দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচার করছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা (Barack Obama)। তিনি প্রচার করছিলেন ডেমোক্রেটিক গভর্নর গ্রেটছেন হুইটমারের হয়ে। ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে ছিলেন, তখনও হুইটমার ডেমক্রেটিক পার্টিতে ভীষণ জনপ্রিয় ছিলেন। এহেন জনপ্রিয় দলীয় এক প্রার্থীর হয়েই ভোট চাইতে বেরিয়েছিলেন ওবামা। সেখানে তোলেন মার্কিন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির (Nancy Pelosis) স্বামীর ওপর হামলার প্রসঙ্গ। অভিযোগ, ওই সময় আচমকাই হেনস্থা করা হয় প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ( Former US President)।

    জানা গিয়েছে, যিনি প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে (Barack Obama) হেনস্থা করেছিলেন বলে অভিযোগ, তিনি একজন পুরুষ। বক্তৃতার মাঝে ন্যান্সির প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। পরে একবার থামেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ওই সময় আচমকাই চিৎকার করতে থাকেন ওই ব্যক্তি। অভিযোগ, হেনস্থাও করা হয় ওবামাকে। তবে ওই ব্যক্তি ঠিক কী বলছিলেন, তা অবশ্য বোঝা যায়নি। ওবামা বলেন, আমি ঠিক এটাই বলছিলাম। যিনি তাঁকে হেনস্থা করেছিলেন, তাঁর উদ্দেশে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা একটি পদ্ধতি পেয়েছি, যেটা আমরা আমাদের গণতন্ত্রে প্রতিষ্ঠাও করেছি। ঠিক এখনই, আমি বলছি, পরে কোনও এক সময় আপনার বলার সুযোগ আসবে। কোনও কাজের জায়গায় আপনি এভাবে কাউকে হেনস্থা করতে পারেন না।

    ছ বছর আগে হোয়াইট হাউস ছেড়েছিলেন ওবামা (Barack Obama)। এতদিন পরেও তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। তার প্রমাণ এদিনের সমাবেশ। এদিন ওবামাকে এক ঝলক দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়েছিল। কেবল আম জনতা নয়, ডেমোক্রেটদের মধ্যেও ওবামা ভীষণ জনপ্রিয়। এদিন তিনি প্রচার সমাবেশে হাজির হতেই উদ্বেল হয়ে পড়ে জনতা। এই তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণেই ওবামার (Barack Obama) ওপর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভোট প্রচারের। কেবল মিচিগান নয়, আরও চারটি রাজ্যে দলের তরফে নির্বাচন পরিচালনা করবেন তিনিই। জানা গিয়েছে, মিচিগানের সভা সেরে ওবামা (Barack Obama) প্রচারে যোগ দেবেন জর্জিয়ায়। মঙ্গলবার যাবেন নাভেদার পার্পেল স্টেটে। নভেম্বরের পাঁচ তারিখে তিনি যাবেন পেনসিলভানিয়ায়।

     

     

  • Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    Prince Harry-Meghan Markle: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজকীয় পরিবার প্রথম ক্রিসমাস উদযাপন করবেন। কিন্তু এই উদযাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন না ডিউক অ্যান্ড ডাচেস অফ সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল। এমনকি পিতা রাজা তৃতীয় চালর্সের আমন্ত্রণও প্রত্যাখ্যান করতে পারে। এমনটাই সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে। তবে কেন থাকবেন না ক্রিসমাসের সময়ে, এই নিয়েও জনসাধারণের মনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, খুব শীঘ্রই প্রিন্স হ্যারির লেখা বই ‘স্পেয়ার’  প্রকাশিত হতে চলেছে। আর তার ব্যস্ততার মাঝেই তাঁরা উপস্থিত থাকতে পারবেন না জানা গিয়েছে। তাঁর লেখা ‘স্পেয়ার’ বইটি একটি আত্মজীবনী। ইতিমধ্যেই বইটিকে শকওয়েবে পাঠানো হয়েছে ও ২০২৩ সালের ১০ জানুয়ারি এটি প্রকাশিত হতে চলেছে। ফলে তাঁর এই আত্মজীবনীতে কী কী লিখেছেন তা নিয়ে আগ্রহ প্রায় পুরো বিশ্ববাসীর।

    হ্যারি রাজা তৃতীয় চার্লস ও প্রয়াত প্রিন্সেস অব ওয়েলস ডায়নার ছোট ছেলে। ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথের নাতি তিনি বেঁচে থাকতেই রাজ উপাধি বর্জন করেছেন। ফলে ধারণা করা হচ্ছে,  মেগান মার্কেলকে বিয়ে করার পর রাজপরিবারের সঙ্গে হ্যারির যে টানাপোড়েন শুরু হয়েছিল, সে বিষয়গুলো আত্মকথাতে উঠে আসবে। ২৫ বছর আগে তাঁর মা ডায়ানার মৃত্যুতে রাজপুত্র কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন সে বিষয়েও লেখা হবে জানা গিয়েছে। এছাড়াও ডায়নার মৃত্যুর পর তাঁর দুই ছেলে কীভাবে বেড়ে উঠেছে, তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ তুঙ্গে। সেসব কথাই লিখেছেন হ্যারি। এই আত্মকথাতেই উঠে আসবে কেন হ্যারি রাজপরিবারের দায়িত্ব ছেড়ে আমেরিকা চলে যান।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী বছরের জানুয়ারিতে বইটি বাজারে আনতে চলেছে খ্যাতনামা প্রকাশনা সংস্থা ‘পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস’। পিপল ম্যাগাজিন জানিয়েছে যে স্মৃতিকথা সম্পর্কে একটি বিবৃতিতে, পেঙ্গুইন র‍্যানডম হাউস বলেছে যে ৪১৬ পৃষ্ঠার বইটিতে হ্যারিকে নিজের জীবনের কথা সততার সঙ্গে বলতে দেখা যাবে। এছাড়াও হ্যারি ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি এই বইটি একজন রাজপুত্র হয়ে নন, এক মানুষ হিসেবে লিখেছেন।

    এছাড়াও জানা গিয়েছে, ‘স্পেয়ার’ ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রকাশিত হবে। আরও ১৫টি ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

  • Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    Indonesia Visa: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর থাকার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাংকে  ১ কোটি টাকা থাকতে হবে। আর তাহলেই ইন্দোনেশিয়ার ‘সেকেন্ড হোম’ ভিসা (Second Home Visa) পেয়ে যেতে পারেন আপনি। তবে এই পরিমাণ টাকা না থাকলে আবেদন করেও কোনও লাভ নেই। থাকলে আবেদন করতেই পারেন।

    ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) চাইছে চাকুরীজীবী হোন বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি অথবা আর্থিক দিক থেকে ক্ষমতাশালী কেউ যাতে সেই দেশকে নিজের দ্বিতীয় আস্তানা ভাবতে পারেন। ইন্দোনেশিয়া তাঁদের ১০ বছরের ভিসা দিতে প্রস্তুত। ৫ থেকে ১০ বছরের ভিসা দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া।    

    আসলে ইন্দোনেশিয়া ধনীদেরই চাইছে। ধনীরা সে দেশে এসে থাকুন এবং অর্থব্যয় করুন এটাই চাইছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ ইন্দোনেশিয়া।      

    বিদেশি মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে যাতে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে সেই চেষ্টাতেই রয়েছে। আর আকর্ষনের কেন্দ্র বিন্দু করা হচ্ছে বালিকে। এবার দেশে দীর্ঘদিন থাকার ভিসার ব্যবস্থা করে সেই পথ আরও প্রশস্থ করতে চাইছে তারা।ইন্দোনেশিয়াকে তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি করে তোলার জন্য বিশ্ববাসীকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা। তবে শর্ত একটাই পকেটে যথেষ্ট পয়সা থাকতে হবে। যা ইন্দোনেশিয়ার অর্থনীতিকে আখেরে সমৃদ্ধ করবে। 

    কিছুদিন আগে এই ঘোষণা হলেও, এখনও এই প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। বড়দিনের সময় এই প্রক্রিয়া চালু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ছবির মতো এইরকম একটি দেশে থাকতে পারা অনেকের জন্যেই সুবর্ন সুযোগ। 

    ইদানীং অনেকেই দেশ ছেড়ে বিদেশে ঘুরতে যান। গত দু’বছরের অতিমারি পরিস্থিতি সামলে আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে সব দেশের পর্যটনকেন্দ্র। পরিবারের সঙ্গে ঘোরা তো বটেই, মধুচন্দ্রিমাতেও অনেকের পছন্দ ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপ।

    আরও পড়ুন: ফের ধর্মান্তকরণের অভিযোগ উঠল যোগী রাজ্য উত্তর প্রদেশে

    ইমিগ্রেশন দফতরের কার্যনির্বাহী ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “ইন্দোনেশিয়ার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতেই বিদেশি নাগরিকদের এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।” 

    নভেম্বর মাস থেকেই পর্যটক আসতে শুরু করে বালিতে। এ ছাড়া ওই মাসেই বালিতে আয়োজিত হতে চলেছে ‘জি-২০ সামিট’। পাশাপাশি ‘গারুদা ইন্দোনেশিয়া’ বিমান সংস্থাটিও তাদের আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু করবে ওই সময়ে। আশা করাই যায়, ইন্দোনেশিয়ার দুরন্ত এই ভিসার প্রলোভন, অনেকের জন্যেই বড় সুযোগ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন আইএসআই (ISI) প্রধান। এবার আইএসআইকে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরান খান (Imran Khan)। তিনি বলেন, আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি। কিন্তু দেশের ভালর জন্য তা করব না।

    সম্প্রতি ইমরানকে নিশানা করে আইএসআই (ISI) প্রধান নাদিম আহমেদ অঞ্জুম বলেন, ইমরান সেনার সমালোচনা করছেন, কারণ সেনা তাঁর কথা মতো অসাংবিধানিক কাজ করতে সম্মত হয়নি। তিনি বলেন, সরকার বাঁচাতে মদতের বিনিময়ে পাক সেনা প্রধান জেনারেল কমার জাভেদ বাজওয়াকে একটি লোভনীয় প্রস্তাবও দিয়েছিলেন ইমরান। এর পরেই আইএসআই প্রধানকে একহাত নিয়েছেন পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি সুপ্রিমো ইমরান খান।

    হাকিকি আজাদি লং মার্চ করছে ইমরানের দল। লাহোরের লিবার্টি চক থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা যাচ্ছেন ইসলামাবাদ। সেই মার্চে যোগ দিয়েই ইমরান আক্রমণ শানান আইএসআই (ISI) প্রধানকে। বলেন, আইএসআইয়ের ডিজি কান খুলে শুনুন, আমি অনেক কিছুই জানি। কিন্তু আমি চুপ করে আছি কারণ আমি আমার দেশের ক্ষতি করতে চাইনি। দেশের ভালর জন্য আমি গঠনমূলক সমালোচনা করি। তা না হলে আমিও অনেক কিছু বলতে পারতাম। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, তারা ভয় পেয়েছিল। কারণ আমি লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফিরোজ হামিদকে নিয়োগ করতে চেয়েছিলাম। তারা ভয় পেয়েছিল। এটা হলে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ত। তিনি বলেন, আমি যাকে তাকে আর্মি চিফ পদে বসানোর কথা কখনও ভাবিনি। আমি এমন কোনও সিদ্ধান্তও নিইনি, যা বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়।

    আরও পড়ুন: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    এদিন ইমরানের মুখে আরও একবার ভারতস্তুতির কথা শোনা যায়। ভারতের স্বাধীন বিদেশ নীতি এবং রাশিয়া থেকে নয়াদিল্লির তেল কেনার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন তিনি। বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে পশ্চিমী দেশগুলির হুমকি অগ্রাহ্য করে জাতীয় স্বার্থে রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনেছে ভারত। ভারত পারলেও পাকিস্তান পারেনি বলেও মন্তব্য করেন ইমরান। বলেন, ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করেছে। যদিও পাকিস্তান দেশবাসীর স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় মোদি স্তুতি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের (India) যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে তাও মনে করিয়ে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার (Russia) ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের বার্ষিক সভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন পুতিন। তাঁর বক্তৃতার সিংহভাগ জুড়েই ছিল মোদি-প্রশস্তি। মোদির নেতৃত্বে ভারতের উন্নতির পাশাপাশি তিনি যে একজন দেশপ্রেমিক, তারও উল্লেখ করেন ভ্লাদিমির পুতিন। মোদির স্বাধীন বিদেশ নীতিরও প্রশংসা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

    মস্কোর ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের ওই বার্ষিক সভায় এদিন পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শুধুই মোদির প্রশংসা! পুতিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনেক কিছুই হয়েছে। তিনি একজন দেশপ্রেমিক। তাঁর মেক ইন ইন্ডিয়ার আদর্শ অর্থনীতি এবং নীতির ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকরী। ভারতের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে তাঁরা গর্ববোধ করতেই পারেন।

    এক সময় ব্রিটিশ শাসনে থাকা দেশটি যে বর্তমানে প্রভূত উন্নতি করেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন পুতিন (Vladimir Putin)। তিনি বলেন, বিকাশের ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক উন্নতি করেছে। ব্রিটিশ শাসন থেকে তার উত্তরণ হয়েছে আজকের ভারতে। প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এবং তার উন্নয়নের কারণে ভারত বিশ্ববাসীর শ্রদ্ধা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    আরও পড়ুন:ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    এর পরেই পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শোনা যায় ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের কথা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, বহু দশকের ঘনিষ্ঠ মিত্রতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উভয়ের মধ্যে। আমাদের মধ্যে কখনওই কঠিন কোনও সমস্যা হয়নি। পরস্পরকে সমর্থন করে গিয়েছি। এখনও তাই হচ্ছে। পুতিন বলেন, আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতেও তাই হবে। মোদির আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতে সারের জোগান ৭.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলেও দাবি করেন পুতিন। কৃষিক্ষেত্রে বাণিজ্য দ্বিগুণ হয়েছেন বলেও জানান তিনি।

    মোদির নেতৃত্বে ভারতের ভূয়সী প্রশংসা করার পাশাপাশি এদিন পুতিন (Vladimir Putin) আমেরিকা ও তার দোসরদের একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও তার সঙ্গীরা যে কাজ করছে, তার ফল ভুগতে হবে তাদেরও। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যদি এক লক্ষ্যে জোট বাঁধে তাহলেই উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, পশ্চিমী বিশ্ব যে খেলা খেলছে, তাকে আমি নিশ্চিতভাবে বলব বিপজ্জনক, রক্তাক্ত ও নোংরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Akshata Murty: রোজগেরে স্বামীর থেকে পিছিয়ে নেই সুনক-পত্নী! তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে

    Akshata Murty: রোজগেরে স্বামীর থেকে পিছিয়ে নেই সুনক-পত্নী! তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব তাঁর কাঁধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (UK) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। চলতি মাসের ২৮ তারিখ অর্থাৎ আগামীকালই প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) এবং তাঁর স্ত্রী অক্ষত মূর্তির সম্মিলিত সম্পত্তির পরিমাণ ছাড়িয়ে যাবে প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সম্পত্তির পরিমাণকেও। তবে আরও জানা গিয়েছে যে, ঋষি সুনকের স্ত্রী অক্ষত-এর একারই কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তাঁর কাঁধে রয়েছে তিনটি কোম্পানির দায়িত্ব।

    অক্ষত মূর্তি-র LinkedIn-এ লেখা রয়েছে, The capital and private equity firm Catamaran Ventures, The gym chain Digme Fitness ও The gentlemen’s outfitters New & Lingwood – এই তিনটি কোম্পানিরই ডিরেক্টর অক্ষত মূর্তি। এছাড়াও ইনফোসিসেও তাঁর শেয়ার রয়েছে। অক্ষত মূর্তির বাবা এনআর নারায়ণ মূর্তি ছিলেন Infosys -এর কো-ফাউন্ডার। ফলে ইনফোসিসে অক্ষত মূর্তির শেয়ার রয়েছে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলার যা কিনা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫৭৯৩ কোটি।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ রাজা-রানির থেকেও বেশি!

    Catamaran Ventures

    অক্ষত মূর্তির (Akshata Murty) মূল ব্যবসা হল Catamaran Ventures। এটিও পারিবারিক ব্যবসা। এটি মূলত বেঙ্গালুরুভিত্তিক একটি কোম্পানি। ২০১৩ সালের মে মাস থেকেই এই কোম্পানির ডিরেক্টর তিনি। তিনি ব্রিটিশ শাখার একমাত্র পরিচালক এবং শেয়ারহোল্ডার৷ ভারতে এই সংস্থার প্রায় ১৫ জন কর্মী রয়েছেন। ক্যাটামারানের মাধ্যমে মূর্তির অন্তত ছয়টি ব্রিটিশ কোম্পানিতে সরাসরি মালিকানা রয়েছে – ডিগমে ফিটনেস, জেমি’স ইতালিয়ান, জেমি’স পিজারিয়া, নিউ অ্যান্ড লিংউড, সোরোকো এবং ওয়েন্ডি’স। ডিগমে ফিটনেস এবং নিউ অ্যান্ড লিংউড কোম্পানিরও তিনি পরিচালক।

    Digme Fitness

    ২০১৭ সালে মূর্তি লন্ডন-ভিত্তিক ফিটনেস কোম্পানি ডিগমেতেও একজন পরিচালক মূর্তি এবং তিনি ৪.৪ শতাংশ শেয়ারের মালিক (Akshata Murty)। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুসারে, এটি হোম প্রোগ্রাম ছাড়াও ব্যাংক, কভেন্ট গার্ডেন, মুরগেট এবং রিচমন্ডের স্টুডিওতে ফিটনেস প্রোগ্রাম অফার করে।

    New & Lingwood

    ২০১৭ সাল থেকে নিউ অ্যান্ড লিংউডের পরিচালক তিনি (Akshata Murty)। কোম্পানির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে, নিউ অ্যান্ড লিংউড হল একটি ব্রিটিশ হেরিটেজ ব্র্যান্ড যার চারটি স্টোর আমেরিকা এবং নিউইয়র্কে এবং একটি পপ-আপ মেরিলেবোনে রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, একটি সংবাদ মাধ্যমের তরফে করা সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ব্রিটেনের ভাবী প্রধানমন্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার। ব্রিটেনের ২২২তম ধনীতম বাসিন্দার তালিকায় রয়েছেন সুনক দম্পতিও (Rishi Sunak) (Akshata Murty)। সেই তুলনায় প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সম্পত্তির পরিমাণ কম। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৬৬৬ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার।

  • Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ানে সংঘর্ষের পরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (LAC) ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তেজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। ভারতে নিযুক্ত সেই চিনা রাষ্ট্রদূত সান উইদং (Sun Weidong) বিদায় নেওয়ার আগে  বুধবার দেখা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar) সঙ্গে। সেখানে সান বলেন, ‘‘দু’দেশের গুরুতর কোনও মতপার্থক্য না থাকলেও সীমান্তে উত্তেজনা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত।’’ 

    ভারতে চিনা রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেওয়ার আগে মঙ্গলবার বিদায়ী বক্তৃতায় সান বলেছিলন, ‘‘কিছু মতপার্থক্য থাকলেও ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়া প্রয়োজন।’’ প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয় বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সাউথ ব্লকে বিদায়ী চিনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বুধবার এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “সীমান্তে শান্তি ফিরলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে, এবং তা এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যে মঙ্গল।” 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ভালো-খারাপ হয় না, মুম্বাইয়ে রাষ্টসংঘের বৈঠকের আগে বলল ভারত

    প্রসঙ্গত, ২০২০-র জুনে পূর্ব লাদাখের গালওয়ানে ভারত ও চিন সেনার সম্পর্কের অবনতি হয়। এর ফলে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছিল। সে সময় সান নয়াদিল্লিকে বলেছিলেন,  “পড়শি দেশকে শত্রু ভাবা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তিক্ততা ভুলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কী ভাবে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা যায়, সেই চেষ্টাই করতে হবে দুই দেশকে।” তাঁর ওই বিবৃতির পরেই সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য কূটনৈতিক এবং সামরিক স্তরে নতুন করে তৎপরতা শুরু হয়েছিল।  

    লাদাখ সীমান্তের ঘটনার পর নয়াদিল্লি-বেজিং আর্থিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্কেও প্রভাব পরে। সে সময় একাধিক চিনা অ্যাপকে নিষিদ্ধ করেছিল ভারত সরকার। সে প্রসঙ্গে সান সেই সময় বলেছিলেন, ‘‘সংঘাতের পরিস্থিতিতেও ভারতকে নিয়ে চিনের মত বদলায়নি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কেও ছেদ পড়েনি। গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কোনও দেশের পক্ষেই আত্মনির্ভর হওয়া সম্ভব নয়। বিশ্বায়নের যুগে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ যত বাড়বে, ততই মঙ্গল। তবেই উন্নতিসাধন সম্ভব।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share