Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Migratory Bird: একটানা সাড়ে ১৩ হাজার কিমি উড়ে বিশ্বরেকর্ড গড়ল এই পরিযায়ী পাখি

    Migratory Bird: একটানা সাড়ে ১৩ হাজার কিমি উড়ে বিশ্বরেকর্ড গড়ল এই পরিযায়ী পাখি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক উড়ানে আলাস্কা থেকে অস্ট্রেলিয়া! দূরত্বটা বোঝা যাবে যদি এটাকে কিলোমিটারে প্রকাশ করি ১৩,৫৬০ কিলোমিটার। বার-টেইলড গডউইট (Limosa lapponica) পাখির এই উড়ান নতুন রেকর্ড তৈরি করল। এই উড়ান রেকর্ড ইতিমধ্যে স্থান পেয়েছে, গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। বার-টেইলড গডউইট পাখির (Migratory Bird) একটি নম্বরও আছে সেটি হল  “২৩৪৬৮৪”।

    আরও পড়ুন: নিজেকে নেকড়ে বাঘের আদলে সাজালেন জাপানি নাগরিক, খরচ হল ১৮.৫ লাখ টাকা

    কবে থেকে শুরু হয়েছিল পাখিটির (Migratory Bird) যাত্রা

     মোট ১১ দিনের এই যাত্রাপথে বার-টেইলড গডউইট পাখি (Migratory Bird) না তো একবারও থেমেছে না তো কোথাও বিশ্রাম নিয়েছে। মাঝখানে কোথাও খাদ্যগ্রহণও করেনি। ধারাবাহিকভাবে ১১ দিন ধরে এমন যাত্রা আগে কোনও পাখির ক্ষেত্রে দেখা যায়নি।
    লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক পর্যন্ত মোট আড়াইবার যাতায়াত হয়ে যেত বার-টেইলড গডউইট পাখির (Migratory Bird) এই যাত্রাপথের দূরত্বে। পাখিটির পিঠের নিচের অংশে একটি ডিভাইস লাগানো রয়েছে যা স্যাটেলাইটের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে পাখিটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৩ অক্টোবর ২০২২। ১১ দিন পরে পাখিটি মাটিতে অবতীর্ণ হয়।
    এতদিন ধরে দীর্ঘ উড়ানের রেকর্ড ছিল ২১৭ মাইলের, যেটি ২০২০ সালে সম্পন্ন হয়েছিল। এই গোত্রেরই একটি পাখির (Migratory Bird) দখলে ছিল এই রেকর্ড। একজন পক্ষী বিশেষজ্ঞ গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডকে জানিয়েছেন যে পাখিটির উড়ানের (Migratory Bird) ফলে তার শরীরে অর্ধেকের থেকে বেশি ওজন কমে গেছে।

    আরও পড়ুন:গগনযানের মাধ্যমে মহাকাশে মানুষ পাঠাতে চলেছে ইসরো

     অন্যান্য যেকোনও ছোট লেজ বিশিষ্ট পাখি জলে অবতরণ করতে পারে এবং জল থেকেই খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে। কিন্তু বার-টেইলড গডউইট পাখি (Migratory Bird) যদি জলে অবতীর্ণ হয় তাহলে সেটি মারা যাবে, এটা বিশেষজ্ঞরা বলছেন। কোনভাবে যদি সমুদ্রের সংস্পর্শে আসে এই পাখি তাহলেই এই পাখির মৃত্যু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid 19) সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগে সরব হয়েছেন চিনের (China) বাসিন্দাদের একাংশ। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারণ ভাইরাসের কবলে পড়ে প্রাণ হারালেও, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না বলেই তাঁদের অভিযোগ। এবার প্রায় একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (WHO)। তাদের অভিযোগ, গোটা অতিমারি পরিস্থিতিতে তথ্য গোপন করেছে চিন (China Covid)। সম্প্রতি করোনায় যেসব সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে, তারও সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না বেজিং।

    যথা পূর্বং…

    বিশ্বের মধ্যে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছোবল মারে করোনা। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে তামাম বিশ্বে। মারণ এই ভাইরাসের ছোবলে গত তিন বছরে বিশ্বে প্রাণ হারিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। এর পর গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও, চিন রয়ে গিয়েছে যথা পূর্বং, তথা পরং। সম্প্রতি বিশ্বের নানা দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। তবে সব চেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে চিনে। করোনা সংক্রমণে সে দেশে ফি দিন মৃত্যুও হচ্ছে বহু মানুষের। চিনের হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের লম্বা লাইন। অন্তেষ্টিক্রিয়াস্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালের চিকিৎসকরাও জানাচ্ছেন, প্রতিদিনই সংক্রমিত ও মৃতের হার বাড়ছে। তার পরেও চিন সরকার জানাচ্ছে, করোনায় (China Covid) মৃত্যুর হার খুবই কম। এর জেরেই চিনের বাসিন্দাদের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    এবার একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তাদের অভিযোগ, চিন করোনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা জানাচ্ছে না। করোনার মৃত্যুর যে সংজ্ঞা তারা নিরূপণ করেছে, তাও ঠিক নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ছেব্রেসাস বলেন, আমরা চিনকে নিরন্তর বলেই চলেছি করোনা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে। প্রতিদিন হাসপাতালে কত করোনা (China Covid) সংক্রমিত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, মারাই বা যাচ্ছেন কতজন, সে সংক্রান্ত তথ্য দিতে। সংক্রমণ কত দ্রুত ছড়াচ্ছে, সে তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চিনের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য নিয়ে হু চিন্তিত। বেজিংকে বারংবার বোঝানো হচ্ছে টিকাকরণের গুরুত্ব কতখানি। এর মধ্যে রয়েছে বুস্টার ডোজও। হু-র কর্তাদের মতে, চিন প্রকৃত তথ্য দিলে বিশ্বের অন্যান্য দেশ আগাম প্রস্তুত হওয়ার সময় পাবে। কিন্তু চিন প্রকৃত দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Sudan UN Mission: রাষ্ট্রসংঘের সুদান মিশনে ভারত থেকে যাচ্ছে এক প্লাটুন মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী

    Sudan UN Mission: রাষ্ট্রসংঘের সুদান মিশনে ভারত থেকে যাচ্ছে এক প্লাটুন মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনাইটেড নেসশনস ইন্টারিম সিকিউরিটি ফোর্সে রয়েছে ভারতীয় ব্যাটেলিয়ন। এই ব্যাটেলিয়নেই রয়েছে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীও। এই মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীর থেকে এক প্লাটুনকে পাঠানো হবে সুদানের (Sudan UN Mission) অ্যাবিই অঞ্চলে। এই মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে সুদানে পাঠাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘ। রাষ্ট্রসংঘের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত (India) থেকে এ পর্যন্ত যত মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের (UN) তরফে, তার মধ্যে সুদানেরটাই হবে সব চেয়ে বড়। রাষ্ট্রসংঘের তরফে প্রথম ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে পাঠানো হয় লাইবেরিয়ায়, ২০০৭ সালে।

    মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী…

    রাষ্ট্রসংঘে ভারত প্রথম মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠায় ২০০৭ সালেই। সেবারই ওই বাহিনীর একাংশকে মোতায়েন করা হয় লাইবেরিয়ায়। ফর্মড পুলিশ ইউনিট লাইবেরিয়ায় ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল। এই ইউনিটে ছিল ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীও। সে দেশের রাজধানী মনরোভিয়া সহ বিভিন্ন অঞ্চলে তারা টহলও দেয় দিনরাত। ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীর সমর্থনে আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে লাইবেরিয়ার পুলিশ বাহিনী। রাষ্ট্রসংঘের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের যে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী সুদানে (Sudan UN Mission) পাঠানো হবে, সেই বাহিনীর মাথায় থাকবেন দুজন আধিকারিক। অন্যান্য পদাধিকারি আধিকারিক থাকবেন ২৫ জন। এটা দিয়েই তৈরি হবে এনগেজমেন্ট প্লেটুন। তারা যাতে নিরাপত্তার দিকটি নিবিড়ভাবে দেখাশোনা করতে পারে তাই এই ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর দাবিতেই শিলমোহর তৃণমূল বিধায়কের! দল ‘কোম্পানি’, মমতা ‘ব্র্যান্ড’, বললেন গৌতমও

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনীকে অ্যাবেইতে স্বাগত জানানো হবে। কিছু দিন আগে এখানেই ঘটেছিল হিংসার ঘটনা। লঙ্ঘিত হয়েছিল মানবাধিকার। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল নারী ও শিশু। মূলত তাঁদের সুরক্ষা দিতেই পাঠানো হচ্ছে মহিলা শান্তিরক্ষী বাহিনী। এবং যে বাহিনী পাঠানো হচ্ছে ভারতীয় বাহিনী থেকে। অ্যাবেইয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তার পরেই সিদ্ধান্ত হয় শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর। অ্যাবেইবাসীর নিরাপত্তা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের মানবিক সাহায্যও করবে এই বাহিনী। প্রসঙ্গত, ১৯৪৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত শান্তি রক্ষার কাজে বিভিন্ন দেশে ৭১ বার বাহিনী পাঠিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ (Sudan UN Mission)। তার মধ্যে ৪৯ বারই যোগ দিয়েছে ভারতীয় বাহিনী। সব মিলিয়ে দু লক্ষেরও বেশি ভারতীয় যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রসংঘের পাঠানো ওই বাহিনীতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Orthodox Christmas: যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা পুতিনের, অক্সিজেন খুঁজছে রাশিয়া?

    Orthodox Christmas: যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা পুতিনের, অক্সিজেন খুঁজছে রাশিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ মাসের বেশি সময় ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War)। এতদিনেও যুদ্ধে ইতি টানার প্রয়োজন বোধ করেনি রাশিয়া কিংবা ইউক্রেন। যদিও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দেখা হতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, এই যুগ যুদ্ধের নয়। তার পরেও থামানো যায়নি যুযুধান দুই দেশকে। তবে শেষমেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তবে এই যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করা হয়েছে মাত্র ৩৬ ঘণ্টার জন্য, অর্থোডেক্স ক্রিসমাস (Orthodox Christmas) উদযাপন করতে।

    ক্রিসমাস…

    ২৫ ডিসেম্বর পালিত হয়েছে ক্রিসমাস। তবে রাশিয়া, ইউক্রেনের মতো কয়েকটি দেশে ক্রিসমাস পালিত হয় অন্য দিনে। এই দুই দেশের মানুষ মনে করেন, ২৫ ডিসেম্বর নয়, যিশু জন্মেছিলেন জানুয়ারির ৬ অথবা ৭ তারিখে। এই দিনকে বলা হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। এক সময় হাতে গোণা কিছু মানুষ এই অর্থোডক্স ক্রিসমাস পালন করলেও, এখন সেন্ট্রাল এবং ইস্টার্ন ইউরোপিয়ান এবং মিডিল ইস্টের দেশগুলিতে ঘটা করে পালিত হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। বেলারুশ, মিশর, ইথিওপিয়া, জর্জিয়া, কাজাখস্থান, মেসিডোনিয়া, মল্ডোভা, সার্বিয়া, রাশিয়া, ইউক্রেন এবং আরও কয়েকটি দেশ ২৫ ডিসেম্বরের পরিবর্তে পালন করে অর্থোডক্স ক্রিসমাস (Orthodox Christmas)। সেই কারণে এই দেশগুলিতে জানুয়ারির ৭ তারিখে পাবলিক হলিডে। আর্মেনিয়া এবং লেবাননেও পালিত হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। তবে তারা দিনটি পালন করে জানুয়ারির ৬ তারিখে। আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা কিংবা অস্ট্রেলিয়ার খুব বেশি মানুষ অর্থোডক্স ক্রিসমাস পালন করেন না। তাই এই দেশগুলিতে জানুয়ারি ৬ কিংবা ৭ তারিখে ছুটিও থাকে না।  

    আরও পড়ুুন: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    কেন কেউ ২৫ তারিখে যিশুর জন্মদিন পালন করেন, কেনইবা অন্যরা অন্য দিনে? এর কারণ দুটি ক্যালেন্ডার চালু থাকায়। এই দুটি ক্যালেন্ডার হল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার এবং জুলিয়ান ক্যালেন্ডার। যাঁরা জুলিয়ান ক্যালেন্ডার মেনে চলেন, তাঁরা রক্ষণশীল। তাঁদের কাছে যিশুর জন্ম দিন জানুয়ারির ৭ তারিখে। আর যাঁরা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেন, তাঁদের কাছে যিশুর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। 

    তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের প্রস্তাব পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছে ইউক্রেন। মস্কোর যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের নেপথ্যে কোনও অভিসন্ধি রয়েছে কিনা, তা নিয়ে সন্দিহান ইউক্রেন এবং তার মিত্র দেশগুলিও। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তো বলেই ফেললেন, আমার মনে হয় তিনি (পুতিন) কিছুটা অক্সিজেন খোঁজার চেষ্টা করছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • Death Threat: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    Death Threat: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর পনের আগে প্রাক্তন পাক (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোকে খুন করেছিল তারা। এবার তাঁর ছেলে তথা পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাবল ভুট্টোকেও খুনের হুমকি (Death Threat) দিল কাবুল ঘনিষ্ঠ বিদ্রোহী সংগঠন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (TTP)। বিলাবলের পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও খুনের হুমকি দিয়েছে ওই সংগঠন।

    জোট সরকার…

    ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নেতা ইমরান খানের সরকারের পতন ঘটিয়ে জোট সরকার গড়ে শাহবাজের পাকিস্তান মুসলিম লিগ ও বিলাবলের পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তার পর থেকেই পাক-আফগান সীমান্তে তালিবান বিরোধী তৎপরতা শুরু করে পাক সেনা। সম্প্রতি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান সম্পর্কে বিরুপ মন্তব্য করেন বিলাবল। তারপরেই পাক সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি দিয়েছে তেহরিক-ই-তালিবান। কাবুল ঘনিষ্ঠ এই সংগঠনের বক্তব্য, আমেরিকাকে খুশি করতেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানের বর্তমান সরকার আমেরিকার এজেন্ডা অনুযায়ী কাজ করছে বলেও জানায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। এই সংগঠনের অভিযোগ, বিলাবল ভুট্টো আমেরিকার পক্ষ নিয়েছে। কিন্তু তিনি কেন সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আমেরিকার লাইন নিলেন, তা বোঝা যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুুন: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    সম্প্রতি ২০২২ সালের বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত বছর তারা ৪৪৬ জন পাকিস্তানি সেনা জওয়ানকে খুন করেছে। এজন্য তারা হামলা চালিয়েছিল ৩৬৭ বার। আর খাইবার পাখতুন এলাকায় তারা অভিযান চালিয়েছিল ৩৪৮ বার। রিপোর্টে আরও জানা গিয়েছে, কেবল ডিসেম্বরেই ৬৯ বার হামলা হয়েছে। পাকিস্তান সরকার ও তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতির চুক্তি শেষ হওয়ার পরেই ওই হামলা হয়। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এবং বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির কাছ থেকেই নানা ঝড়ঝাপ্টা সামলাতে হয়েছে পাকিস্তানকে।

    মঙ্গলবার দুপুরে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লার উপস্থিতিতে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে আফগানিস্তান সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড় মাপের সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তার কয়েক ঘণ্টা পরেই পাঞ্জাব প্রদেশে জঙ্গি বিরোধী অভিযানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কাউন্টার টেররিজম ডিপার্টমেন্টের দুই পদস্থ কর্তাকে গুলি করে খুন করে কাবুল ঘনিষ্ঠ ওই সংগঠন। স্বভাবতই এর পর আর তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের হুমকিকে (Death Threat) নিছক ফাঁকা বুলি বলে মনে করছে না সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Japan Population: জাপান সরকারের অফার! টোকিও ছাড়লেই নাগরিকরা পাবেন ১০ লক্ষ ইয়েন, কেন জানেন?

    Japan Population: জাপান সরকারের অফার! টোকিও ছাড়লেই নাগরিকরা পাবেন ১০ লক্ষ ইয়েন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপান সরকার সে দেশের নাগরিকদের (Japan Population) টোকিও ছেড়ে যেতে বলছে! শুধু তাই নয় টোকিও ছাড়ার জন্য প্রত্যেকটি পরিবারকে ১০ লক্ষ ইয়েন মানে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬,৩৪,০০০ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। টোকিও ছেড়ে তাদেরকে বিভিন্ন গ্রামে যেতে বলা হচ্ছে অথবা যে কোন ছোট শহরে। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হলো? কারণটা হল টোকিও ব্যাপক জনঘনত্বপূর্ণ একটি শহর, এই শহরে জনসংখ্যার চাপ কমাতে চাইছে জাপান সরকার।

    আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    কোথায় স্থানান্তর করা হবে নাগরিকদের (Japan Population)

     নিজের নাগরিকদের এবং শিশুদেরকে নিরাপদ রাখতে টোকিও থেকে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান, এই সিদ্ধান্ত জাপান সরকারের পক্ষ থেকে গত বছরের এপ্রিল মাসেই নেওয়া হয়।

    জাপানের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি আধিকারিকরা এবং নীতি নির্ধারকরা বলছেন, জনসংখ্যা স্থানান্তরের পরে শহরে জনসংখ্যার (Japan Population) ঘনত্বটাও কমবে তার কারণ টোকিওতে জনঘনত্বের চাপ খুবই বেড়ে যাচ্ছিল এবং জাপানি নাগরিকরা (Japan Population) একটি উন্নত শহরের বদলে গ্রাম্য পরিবেশে থাকার অভ্যাস করতে পারবেন।

    তবে যে সমস্ত পরিবার আর্থিক সুবিধা নেবেন এবং টোকিও ছাড়বেন তাঁদের জন্য কতগুলো শর্ত জাপান সরকার থেকে দেওয়া হয়েছে, যেমন গ্রাম অঞ্চলে যে নতুন বাড়িগুলি তাঁরা তৈরি করবেন সেখানে ন্যূনতম পাঁচ বছর থাকতে হবে। পরিবারের একজন সদস্যকে অবশ্যই কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে এবং এই সময়ের মধ্যে যে কোনও একটা নতুন ব্যবসা খোলার পরিকল্পনা রাখতে হবে। জাপানের ১৩০০ টি বিভিন্ন পৌরসভা এই প্রকল্পের অন্তর্গত রয়েছে।

    সরকারি সূত্রে জানা গেছে যে এই প্রকল্পের জন্য অর্ধেক অর্থ জাপানের যে কেন্দ্রীয় সরকার রয়েছে সেখান থেকে দেওয়া হবে এবং বাকি অর্ধেক অর্থ স্থানীয় পৌরসভাগুলির কাছ থেকে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Americans: আমেরিকায় বিচারপতি পদে নিযুক্ত হলেন তিন ভারতীয় বংশোদ্ভূত

    Indian Americans: আমেরিকায় বিচারপতি পদে নিযুক্ত হলেন তিন ভারতীয় বংশোদ্ভূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান (Indian Americans), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রদেশে বিচারক পদে শপথ নিলেন। গত রবিবারে শপথ নিয়েছেন জুলি এ ম্যাথিউ, কেপি জর্জ এবং সুরেন্দ্রন কুমার প্যাটেল। প্রসঙ্গত টেক্সাসের ‘ফোর্ট বেন্ড কান্টিতে’ তাঁরা তিনজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান (Indian Americans), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রদেশে বিচারক পদে শপথ এই শপথ নিয়েছেন। 

    তিনজন ভারতীয় বংশোদ্ভূতের (Indian Americans) সংক্ষিপ্ত পরিচয়

    এদের মধ্যে জুলি এ ম্যাথিউ যিনি একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান (Indian Americans) মহিলা, প্রথমবারের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন চার বছর আগে এবং এটা নিয়ে তিনি দ্বিতীয়বারের জন্য পুনঃনির্বাচিত হলেন, পরাস্ত করেছেন তাঁর রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনবারকে। জুলি এ ম্যাথিউ আদতে একজন কেরালার বাসিন্দা, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই শপথ নেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ইজরায়েলে সরকার গড়লেন নেতানিয়াহু, অভিনন্দন বার্তা মোদি, বাইডেন, পুতিনের

    তাঁকে নির্বাচিত করা হয়েছে প্রশাসনিক বিচারক হিসেবে এবং বিভিন্ন জুভেনাইল মামলাগুলিও তিনি দেখবেন এবার থেকে। ফেসবুকে তিনি এই জয়ের পরে লেখেন,” ধন্যবাদ জানাচ্ছি সকলকে, আমি কৃতজ্ঞ, আমাকে নির্বাচিত করার জন্য। এই প্রদেশের সমস্ত নাগরিকদের প্রতি আমি দায়বদ্ধ, আরও একটি বারের জন্য  আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য। আমি কৃতজ্ঞ আমার সমস্ত সমর্থকদের কাছে এবং যাঁরা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাঁদের কাছে”।

    অন্যদিকে কেপি জর্জও দ্বিতীয় বারের জন্য এই নির্বাচনে যেতেন। তিনিও কেরালার ভূমিপুত্র। জর্জের বর্তমান বয়স ৫৭ বছর এবং তিনি একজন ডেমোক্র্যাট। ২০১৮ তেও তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং বর্তমানে তিনি আবারও চার বছরের জন্য চিফ এক্সিকিউটিভ পদে নির্বাচিত হলেন।

    টেক্সাসের এই প্রদেশে নির্বাচিত হয়েছেন আরও এক রিপাবলিকান, সুরিন্দর কুমার প্যাটেল যিনি পরাস্ত করেছেন তাঁর প্রতিপক্ষ এডওয়ার্ডকে। সুরিন্দর কুমারের বয়স ৫২ বছর এবং তিনিও একজন কেরালার বাসিন্দা। যাঁর ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে আইন বিষয়ে। তিনি একজন ভারতের আইনজীবী ছিলেন, কালিকট বিশ্ববিদ্যালয় সুরিন্দর প্যাটেল ১৯৯৫ সালে নিজের আইনের ডিগ্রি নিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) নাম উচ্চারণ না করেই আমি আবারও এই কথা বলতে পারি। সন্ত্রাসের এপিসেন্টারের (Epicentre) চেয়েও কর্কশ কথা আমি বলতে পারি। এক অস্ট্রিয়ান সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথা বললেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘে বক্তৃতা দিতে গিয়ে পাকিস্তানকে এক হাত নিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের এপিসেন্টার।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    এদিন সেই প্রসঙ্গেই প্রশ্ন করেন এক অস্ট্রিয়ান সাংবাদিক। তিনি জয়শঙ্করকে বলেন, আপনি একজন কূটনীতিক। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ আগে আপনি পাকিস্তানকে, আপনার প্রতিবেশী দেশকে সন্ত্রাসবাদের এপিসেন্টার বলেছিলেন। এটা কূটনীতিসুলভ শব্দ নয়। তাই না? অস্ট্রিয়ান ওই সাংবাদিকের এহেন প্রশ্নের উত্তরে ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, পাকিস্তানের নাম না করেই আমি আবার এই শব্দটি ব্যবহার করতে পারি। তিনি বলেন, একজন কূটনীতিক হওয়ার মানে এই নয় যে আপনি অসত্য বলবেন। এর পরেই জয়শঙ্কর যোগ করেন, আমি এপিসেন্টারের চেয়েও কর্কশ শব্দ প্রয়োগ করতে পারি। তিনি বলেন, আমাদের প্রতি যা ঘটছে, তাতে আমার মনে হয় এপিসেন্টার কূটনৈতিক শব্দই।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) মনে করিয়ে দেন, কীভাবে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীরা ২০০১ সালে ভারতের পার্লামেন্টে হামলা চালিয়েছিল। ২০০৮ সালে হামলা চালিয়েছিল মুম্বইয়ে। তিনি বলেন, ভারতীয় ভূখণ্ডে নিত্য অনুপ্রবেশের চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে তারা। জয়শঙ্কর বলেন, পাকিস্তান হল সেই দেশ যারা মুম্বই শহরে হামলা চালিয়েছে। মুম্বইয়ের হোটেলে বিদেশি পর্যটকদের ওপর হামলা করেছে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, যদি দিনের আলোয় কোনও দেশে সন্ত্রাসবাদীদের শিবির চলতে থাকে, তাতে অর্থায়ন করা হয়, তার পরেও কি বলা যায়, পাকিস্তান এর বিন্দুবিসর্গও জানে না। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ওই দেশে যে সন্ত্রাসবাদ চলছে, তা নিয়ে গোটা বিশ্ব রয়েছে উদ্বেগে। তারা এটা দেখছেও। বিশ্ব এটাও ভাবে, যে এটা আমাদের সমস্যা নয়, কারণ এটা ঘটছে অন্য একটি দেশে।

    আরও পড়ুুন: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • S Jaishankar: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার যে অভিযোগ উঠছে, তা ঠিক নয়। পশ্চিম বিশ্বকে একথা সাফ জানিয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার যে অভিযোগ উঠছে, তা রাজনৈতিক ও গাণিতিক দু দিক থেকেই আমি জোরালভাবে অগ্রাহ্য করছি। জয়শঙ্কর বলেন, ইউক্রেনের (Ukraine) যুদ্ধে তেলের দাম দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় কেউ যদি অন্য দেশের থেকে কম দামেও তেল কেনে, তাতেও আগের থেকে অনেক বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    তিনি বলেন, ইরানে তেলের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে বা ভেনেজুয়েলায় যা চলছে, তাতেও তেলের দাম চড়া। ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, এই পরিস্থিতিতে বাজার ঘুরে সব থেকে ভাল দর খোঁজাটাই কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে সব চেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। জয়শঙ্কর বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা করেছিল ভারত। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং মস্কোর পরিস্থিত শান্ত করার চেষ্টাও করেছিল নয়াদিল্লি।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত সাইপ্রাস থেকে অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, গত ফেব্রুয়ারি মাসে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়া থেকে ইউরোপের দেশগুলি কিনেছে ১০ হাজার ২০০ কোটি ডলারের জ্বালানি। জয়শঙ্করের কথায়, এটি আমরা যা কিনেছি, তার ছ গুণ। তিনি বলেন, রাষ্ট্রসংঘের সনদে যে নীতির কথা বলা হয়েছে, সব দেশই বলবে যে তারা সেগুলি সমর্থন করে। কিন্তু গত ৭৫ বছরে গোটা বিশ্বে কী ঘটেছে দেখুন। রাষ্ট্রসংঘের সমস্ত সদস্য কী সেই সনদ মেনে চলে? অন্য দেশে সেনা পাঠায় না? জয়শঙ্করের দাবি, যেহেতু ইউরোপ এখন ভারতের সাবেকি জায়গাগুলি থেকে জ্বালানি কিনছে, তাই নয়াদিল্লিকে বাধ্য হয়ে রাশিয়ার ওপর বেশি ভরসা করতে হচ্ছে।

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, গত ষাট বছরেরও বেশি সময় ধরে আমরা জ্বালানি কিনছি রাশিয়া থেকে। এটি নতুন কিছু নয়…এই ষাট বছরে ইউরোপ সহ পশ্চিমের বহু দেশ পাকিস্তানের সেনা শাসককে অস্ত্র বিক্রি করেছে। সেই সময় একমাত্র দেশ যে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল, তা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন। তিনি বলেন, তাই আজ যদি রাশিয়ার সঙ্গে আমাদের কোনও বোঝাপড়া হয়ে থাকে তার কারণ আমাদের অঞ্চলে সেনা শাসনকেই গুরুত্ব দিয়েছে পশ্চিমি দুনিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে থাকা পাক তালিবানকে (Taliban) নিকেশ করতে সামরিক পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা। তার পরেই পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছেন আফগানিস্তানের তালিবান নেতৃত্ব। তালিবান নেতা আহমেদ ইয়াসির পাকিস্তানকে মনে করিয়ে দেন, বাংলাদেশ যুদ্ধে কেমন বেহাল দশা হয়েছিল পাক সেনার। সেই সঙ্গে শাহবাজ শরিফের দেশকে তালিবানের হুঁশিয়ারি, তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালে ফের লজ্জার মুখে পড়তে হবে পাক সেনাকে।

    পাক তালিবান…

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা বলেছিলেন, সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাক তালিবান। আফগানিস্তান আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাই এই বিষয়টি নিয়ে প্রথমে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কিন্তু তাতে কাজ না হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইন বলে কোনও শক্তি যদি আক্রমণের পরিকল্পনা করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার অধিকার রয়েছে।

    এর পরেই পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দেন তালিবান (Taliban) নেতা আহমেদ ইয়াসির। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এটা আফগানিস্তান। বহু শক্তিশালী রাজবংশ এখানে রাজত্ব করে গিয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান করার কথা ভাবতে যাবেন না। কারণ আমাদের আক্রমণ করলে লজ্জার মুখে পড়তে হবে আপনাদের। ভারতের সঙ্গে যেভাবে লজ্জাজনক চুক্তি সই করতে হয়েছিল, সেই একই দশা হবে আবার।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে যুদ্ধ হয় ভারত-পাকিস্তানের। ওই যুদ্ধে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তান। ভারতের (India) সেনা প্রধান জগজিৎ সিং অরোরার সঙ্গে চুক্তি সই করে আত্মসমর্পণের কথা ঘোষণা করেন পাক সেনা প্রধান আমির আবদুল্লা নিয়াজি। চুক্তি সইয়ের সেই ঐতিহাসিক ছবিটিও ট্যুইট করেছেন তালিবান (Taliban) নেতা।  

    এদিকে, সন্ত্রাসবাদ ও কট্টরপন্থীদের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে সামরিক অভিযানের সবুজ সংকেত দিল পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি। ওই কমিটির মাথায় রয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। সোমবার বৈঠকে বসে ওই কমিটি। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয় সামরিক অভিযান হবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
LinkedIn
Share