Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত (India)। আগামী বছর ভারতে হবে ওই সম্মেলন। ভারতের এই প্রাপ্তিকে সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার সেই মোদিকেই আমার বন্ধু বলে উল্লেখ করলেন ফান্সের (France) প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। রবিবার তিনি বলেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে আসার জন্য।

    মাক্রঁ বলেন…

    ট্যুইট বার্তায় মাক্রঁ বলেন, এক পৃথিবী। এক পরিবার। এক ভবিষ্যৎ। ভারত জি ২০ সম্মলনে আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে। এর পরেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট লেখেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি শান্তি এবং স্থায়ী পৃথিবী রক্ষায় তিনি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে এসেছেন বলে।

    চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি ২০ সম্মেলনের আসর বসেছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব। এই সম্মেলনেই আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। সেই মতো ডিসেম্বরের এক তারিখেই ভারত অফিসিয়ালি ওই দায়িত্ব নিয়েছে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লিতে বসবে জি ২০ সম্মেলনের আসর। দু দিনের ওই সম্মেলন শুরু হবে ৯ তারিখে।

    আরও পড়ুন: জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র, যোগ দেবেন মমতা?

    জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশের দায়িত্ব পাওয়ায় বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, আমাদের দেশ একের মন্ত্র শোনাবে। আমাদের থিম, এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ। তিনি সন্ত্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অতিমারিকেই আগামী  বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছিলেন। তিনি এও বলেছিলেন, এই তিনের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী এও বলেন, বিশ্বে যাতে সাসটেনেবল লাইফস্টাইল, খাদ্য সরবরাহ, সার এবং মেডিক্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে রাজনীতি না হয়, সে ব্যাপারে উদ্যোগী হবে ভারত।

    প্রসঙ্গত, জি ২০-র (G 20 Summit) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Sidhu Moosewala: ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ধৃত সিধু মুসেওয়ালা হত্যার মূল চক্রী গোল্ডি ব্রার

    Sidhu Moosewala: ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ধৃত সিধু মুসেওয়ালা হত্যার মূল চক্রী গোল্ডি ব্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের জনপ্রিয় গায়ক তথা সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) হত্যার মূল চক্রীকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে আটক করল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এনআইএ সূত্রে খবর, গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারকে আটক করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া সরকারের তরফে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল এবং পঞ্জাব পুলিশের কাছে গোল্ডির আটক করার বিষয়ে খবর পাঠানো হয়েছে। কিছুদিন আগে মুসেওয়ালার বাবা এই গোল্ডির মাথার দাম ২ কোটি টাকা ঘোষণা করেন।  
     
    জানা গিয়েছে, গোল্ডিকে খুব তাড়াতাড়ি ভারতে আনা হবে। মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) খুনের দায় স্বীকার করেছিলেন গোল্ডি। আর তারপর থেকেই তাঁকে ধরতে তৎপর হয়ে ওঠে পাঞ্জাব পুলিশ এবং ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। সূ্ত্রের খবর, ইনটেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের থেকে পাওয়া খবরের সূত্র ধরেই অবশেষে জালে গোল্ডি। 

    কীভাবে গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ল গ্যাংস্টার?  

    গত ছয় মাস ধরে এই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের খোঁজ চালাচ্ছিলেন গোয়েন্দারা। লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের অন্যতম সদস্য গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারার সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) হত্যাকাণ্ডের পরই কানাডা থেকে আমেরিকায় পালিয়ে যান বলে সূত্রের খবর। গত ২০ নভেম্বর থেকে ক্যালিফোর্নিয়াতেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন বলে ইনটেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের কাছে খবর আসে। সেই মতোই ক্যালিফোর্নিয়া সরকারের সহযোগিতায় শুরু হয় তদন্ত। যদিও এখনও সরকারি তরফে গোল্ডির ধরা পড়ার কোনও খবর এখনও জানানো হয়নি।

    ২৮ বছর বয়সী গোল্ডির নামে আগে থেকেই রয়েছে একাধিক অভিযোগ। ২০১৭ সাল থেকে তিনি কানাডায় থাকেন। পড়ুয়া হিসেবে ভারত থেকে বিদেশে পাড়ি দেন তিনি। তবে পরবর্তীতে একাধিক হত্যা ও অপরাধের ঘচনার সঙ্গে তাঁর নাম জড়ায়। বেআইনি ভাবে অস্ত্র পাচার চক্রের সঙ্গেও জড়িত তিনি। মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) হত্যাকাণ্ডে মূল চক্রী হিসেবে তাঁর নাম সামনে  আসে। এই হত্যাকাণ্ডের দায় নিজেই স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছিলেন গোল্ডি।

    আরও পড়ুন: ‘বোমা বাঁধছিলেন তৃণমূল নেতা’, ভূপতিনগরের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    গত ২৯ মে পাঞ্জাবের মানসা জেলায় খুন করা হয় গায়ক তথা কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালাকে (Sidhu Moosewala) । দুই বন্ধুর সঙ্গে জিপে চেপে মানসা জেলায় নিজের গ্রামে ফিরছিলেন মুসেওয়ালা। অভিযোগ সেই সময়ই তাঁর গাড়ি ঘিরে ধরে গ্যাংস্টাররা। গুলিতে গুলিতে ঝাঁঝড়া হয়ে যান মুসেওয়ালা। এরপরেই এই ঘটনায় কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের নাম সামনে আসে। তদন্তে নেমে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • UNSC: রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে ভারত, জানালেন রুচিরা কম্বোজ

    UNSC: রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে ভারত, জানালেন রুচিরা কম্বোজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই ঘানার হাত থেকে রাষ্ট্রসংঘের সভাপতিত্বের রাশ এল ভারতের (India) হাতে। আর শুক্রবারই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ (Ruchira Kamboj) জানিয়ে দিলেন ভারত রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে। জোর দেওয়া হবে বিশ্ব সন্ত্রাস দমনে।

    ডিসেম্বর প্রেসিডেন্সি…

    এদিন রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, আমরা ডিসেম্বর প্রেসিডেন্সিতে সেই একই স্পিরিট নিয়ে আসব। আমরা দুটি প্রধান বিষয়ে আলোকপাত করব। একটি হল, উন্নীত বহুপাক্ষিকতার পক্ষে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা এবং অন্যটি হল বিশ্ব সন্ত্রাস দমন। কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করা হবে। সন্ত্রাস বিরোধী কমিটি সম্পর্কে বলতে গিয়ে কম্বোজ জানান, অক্টোবরে ভারতে এই কমিটির বিশেষ বৈঠক হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, দিল্লি ঘোষণার সঙ্গে এক মত হয়ে সন্ত্রাস দমন কমিটিও স্বীকার করেছে প্রযুক্তিগত দিক থেকে জঙ্গিরা ক্রমেই উন্নত হচ্ছে। এর বিরুদ্ধেই আমাদের লড়তে হবে।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন সম্পর্কে নাক গলাবেন না, আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি ড্রাগনের দেশের

    সন্ত্রাসবাদই যে এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বের শিরঃপীড়ার কারণ, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি। সন্ত্রাসবাদের রক্তচক্ষু গভীর এবং বিশ্বব্যাপী ছড়ানো এর শিকড়। প্রকৃতিগতভাবে এটি ট্রানজিশনাল। এই সন্ত্রাসবাদ দমনে লড়াই করতে হবে সম্মিলিতভাবে। অন্তত এটা এই সময়ের দাবি। রুচিরা কম্বোজ বলেন, ভারত এই কমিটির চেয়ারে রয়েছে। গোটা বিশ্ব যাতে এক যোগে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে, তার চেষ্টা করবে। রুচিরা কম্বোজ বলেন, গত ২২ বছর ধরে বিশ্ব নেতারা রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ((UNSC)) সংস্কার সাধনের কথা বলে আসছেন। কিন্তু আমরা এক ইঞ্চিও নড়িনি। তিনি জানান, ডিসেম্বরের ১৪-১৫ তারিখে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বিশ্ব সন্ত্রাসবাদ দমন শীর্ষক এক বিতর্ক সভায় যোগ দিতে আসছেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    প্রসঙ্গত, ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য দেশ রয়েছে পাঁচটি। বাকি ১০টি অস্থায়ী সদস্য। ভারত অস্থায়ী সদস্য। তা সত্ত্বেও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে ভারত উঠে এসেছে বারংবার। আন্তর্জাতিক নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রেও নানা সময় ভারত নিয়েছে নির্ণায়কের ভূমিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • India China: ভারত-চিন সম্পর্কে নাক গলাবেন না, আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি ড্রাগনের দেশের

    India China: ভারত-চিন সম্পর্কে নাক গলাবেন না, আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি ড্রাগনের দেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত চিন (India China) সম্পর্কের মধ্যে যেন নাক না গলান মার্কিন আধিকারিকরা। আমেরিকাকে এই মর্মে সতর্ক করেছে চিন (China)। মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে (Congress) দেওয়া এক রিপোর্টে একথা জানিয়েছে পেন্টাগন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর ভারতের (India) সঙ্গে অচলাবস্থা কাটানোর চেষ্টা করেছিলেন চিনা আধিকারিকরা। সঙ্কটের তীব্রতাও কমিয়ে আনার চেষ্টাও  করেছিলেন তাঁরা। জোর দিয়েছিলেন সীমান্তে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে। ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক অন্যান্য ক্ষেত্র যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই চেষ্টাও করেছিলেন তাঁরা।

    মার্কিন কংগ্রেসে যে রিপোর্ট…

    অতি সম্প্রতি পেন্টাগন মার্কিন কংগ্রেসে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে ভারত চিন (India China) সীমান্তে কীভাবে উত্তেজনা কমানো যায়, তার চেষ্টা করছে চিন। কারণ ভারতের সঙ্গে ক্রমেই দৃঢ় হচ্ছে আমেরিকার বন্ধন। ওই রিপোর্টে তার পরেই বলা হয়েছে, চিনা আধিকারিকরা মার্কিন আধিকারিকদের এই মর্মে সতর্ক করে দিয়েছেন যে তাঁরা যেন ভারত চিন সম্পর্কে নাক না গলান।

    ভারত চিন (India China) সীমান্ত নিয়ে পেন্টাগন জানিয়েছে, গোটা ২০২১ সাল ধরে চিনা সৈনিকরা সীমান্তে সেনা মোতায়েন করেছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর তারা সেখানে পরিকাঠামোও গড়ে তুলেছে। সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে দুই দেশই চেষ্টাও চালিয়ে গিয়েছে বলে বলা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    আরও পড়ুন: ডোকলামের কাছে এয়ারস্ট্রিপ গড়ছে চিন, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাস থেকেই লাদাখ সীমান্তে চিন তাদের সেনা সমাবেশ বাড়িয়েছে। সেই বছরই জুন মাসে ভারতীয় সেনার সঙ্গে চিনা সেনার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়। তার পরেও ওই এলাকায় চিনের সেনা ক্রমেই তাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়েছে। বিরোধী নেতাদের অভিযোগ, ভারতের একাধিক পোস্ট চিনা সেনার নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়ায় ভারতীয় সেনাকে পিছিয়ে আসতে হয়েছে। এ নিয়ে দু দেশের মধ্যে বেশ কয়েকবার বৈঠক হলেও, সুরাহা হয়নি।

    লাদাখের পাশাপাশি অরুণাচল সীমান্তেও চিন সেতু, সড়ক সহ তৈরি করে পরিকাঠামো মজবুত করছে। আমেরিকা এনিয়ে ভারতকে সতর্কও করেছে একাধিকবার। আমেরিকা মনে করে, চিন যেভাবে ভারতের চারপাশে নিজেদের উপস্থিতি বাড়াচ্ছে, তা নিরাপত্তার পক্ষে উদ্বেগের। পেন্টাগনের ওই রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, ভারত চিন দুই দেশই অন্যের বাহিনী প্রত্যাহার এবং প্রাক-অচলাবস্থায় ফিরে আসার দাবি জানিয়েছিল। কিন্তু কোনও দেশই তাতে রাজি হয়নি। তাই জটও কাটেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Doklam: ডোকলামের কাছে এয়ারস্ট্রিপ গড়ছে চিন, কেন জানেন?

    Doklam: ডোকলামের কাছে এয়ারস্ট্রিপ গড়ছে চিন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে ডোকলাম (Doklam)! নেপথ্যে সেই ভারতের প্রতিবেশী দেশ চিন। ডোকলামের কাছে ভারত-তিব্বত-ভুটানের ট্রাই জংশন এলাকায় প্রচুর পরিমাণ পরিকাঠামো গড়ে তুলেছে ড্রাগনের দেশ। জানা গিয়েছে, শি জিনপিংয়ের দেশ ওই এলাকায় একটি এয়ারস্ট্রিপও তৈরি করছে। ঘটনার জেরে ফের একবার উত্তেজনা দেখা দিয়েছে ভারত (India)-চিন (China) সীমান্তে।

    ডোকলাম…

    যদিও ডোকলাম প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার অংশ নয়, তবুও ভুটানের (Bhutan) সঙ্গে এই এলাকার সরাসরি সীমান্ত রয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই এই এলাকায় ড্রাগনের দেশ পরিকাঠামো গড়ে তোলায় ক্ষুব্ধ ভারত। এক সিনিয়র নিরাপত্তা আধিকারিক বলেন, চিন প্রথমে ওই এলাকায় গ্রাম গড়ল। ওই জায়গায় বসতি গড়ে তুলতে লোকজন আনল। অথচ এক সময় এই এলাকায় কোনও বসতি ছিল না। এখন ভারত-তিব্বত-ভুটানের ট্রাই জংশন এলাকায় প্রচুর মানুষের বসতি গড়ে উঠেছে। তিনি বলেন, আমরা এটাও দেখেছি, ওই এলাকায় একটি এয়ারস্ট্রিপ গড়ে তোলার কাজও চলছে। ডোকলাম (Doklam) থেকে ওই এলাকার দূরত্ব সামান্যই। যদিও তিনি বলেননি ঠিক কতদূরে ওই এয়ারস্ট্রিপ গড়ে তুলছে চিন। ওই নিরাপত্তা আধিকারিক বলেন, এটা আমরা গোয়েন্দা সূত্রে জেনেছি। তিনি বলেন, এক কিলোমিটার হতে পারে কিংবা তারও কিছু কম।

    আরও পড়ুন: “সন্ত্রাসবাদে মদত দিলে মূল্য চোকাতেই হবে”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    ডোকলামে (Doklam) যে চিন পরিকাঠামো গড়ে তুলেছে, তা স্বীকারও করেছেন এক চিনা আধিকারিক। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছেই যে ওই পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, তাও স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, একটা অংশ গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের ‘ভূখণ্ডে’। তিনি এও জানান, শি জিনপিংয়ে বিকাশ নীতি রূপায়ণ করতেই এসব করা হচ্ছে। চাইনিজ স্টেট কাউন্সিলের ডেপুটি ডিরেক্টর লি জিয়াওজুনও সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেন, একই সময়ে আমি মেনে নিচ্ছি, এই সমস্ত পরিকাঠামো ব্যবহার করা হতে পারে মিলিটারি পারপাসে।

    ডোকলামে (Doklam) চিনের এই উদ্যোগের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। তবে তাতে বিশেষ কাজ হয়নি, তার প্রমাণ চিনের ক্রমাগত পরিকাঠামো তৈরির কাজ চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা। লি বলেন, গত দশ বছর ধরে ওই এলাকায় পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে। তিনি বলেন, এটা আমাদের দারিদ্র দূরীকরণ কর্মসূচির অংশ। তবে আমি এও স্বীকার করি, এর উদ্দেশ্য দুটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Covid: বিক্ষোভ কমাতে পড়ুয়াদের বাড়ি পাঠাচ্ছে চিনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি

    China Covid: বিক্ষোভ কমাতে পড়ুয়াদের বাড়ি পাঠাচ্ছে চিনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষোভের আগুনে পুড়ছে চিন (China Covid)। শি জিনপিং- এর ‘জিরো কোভিড পলিসি’, তাঁর বিরুদ্ধে দেশের জনতাকে ক্ষেপিয়ে তুলেছে। বন্দিদশায় আর থাকতে চান না চিনা নাগরিকরা। রাজপথে ‘হয় স্বাধীনতা দাও, না হলে মৃত্যু” শ্লোগান তুলেছেন দেশের তরুণরা। জিংজিয়াং, বেজিং সর্বত্রই একই ছবি। বিক্ষোভ সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে চিন প্রশাসন। এই বিক্ষোভের প্রথম সারির মুখ তরুণ প্রজন্ম। আর সেই বিক্ষোভের আগুনে জল ঢালতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের বাড়ি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 

    শেষ কয়েক দশকে এই প্রথম বারের মতো চিনের (China Covid) কমিউনিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে রাস্তায় নেমেছে কাতারে কাতারে মানুষ। চিনের হাজার হাজার মানুষ চিনা কর্তৃপক্ষকে অস্বীকার করে প্রেসিডেন্ট জিনপিংকে ‘গদি ছাড়া’র দাবি তুলেছে। তাঁদের দাবি একটাই, স্বাধীনতা। চিনের জনতাকে ঘরবন্দি করে রেখেছে প্রশাসন। শি জিনপিং- এর পদত্যাগ দাবিতে সরব হয়েছে চিনের নাগরিক। 

    তাঁদের দাবি একটাই, স্বাধীনতা। নিয়মিত কোভিড পরীক্ষা, কড়া লকডাউন বিধির ভার, কঠোর সেন্সরশিপ এবং সব কিছুর উপর কমিউনিস্ট পার্টির হস্তক্ষেপ—এই সব থেকেই মুক্তির দাবি তুলেছেন সে দেশের মানুষ। এদের মধ্যে তরুণ-যুব পড়ুয়াদের সংখ্যাই বেশি। স্বাধীন ভাবে বাঁচতে চাওয়ার দাবিতে যেন অনেকটা সাহস বুকে ভর করে রাস্তায় নেমেছেন সে দেশের তরুণ প্রজন্ম।  তাই তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে চায় জিনপিং (China Covid) প্রশাসন। 

    আরও পড়ুন: রাবণের সঙ্গে তুলনা মোদিকে! বিতর্কিত মন্তব্য মল্লিকার্জুন খাড়গের, প্রতিবাদ বিজেপির

    সাধারণ মানুষের (China Covid) অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও সরকার এখনও করোনা-শূন্য নীতি থেকে সরে আসেনি। অর্থাৎ, দেশে করোনা সংক্রমণ শূন্য না হওয়ার পর্যন্ত কড়াকড়ি বন্ধ থাকবে। যার প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের রোজগারে, ব্যবসা-বাণিজ্যে।

    সম্প্রতি জিনঝিয়াং প্রদেশে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মানুষের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়। ওই প্রদেশের রাজধানী উরুমকিউই-এর একটি বহুতলে গত বৃহস্পতিবার আগুন লাগে। তাতে প্রাণ হারান দশ জন চিনা নাগরিক (China Covid)। ওই আবাসনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, তালাবন্দি থাকার জন্যই অনেকে আবাসন ছেড়ে বেরোতে পারেননি। আগুন লেগে যাওয়ার পরেও অনেকে ঘরের মধ্যেই আটকে পড়েন বলে দাবি বাসিন্দাদের একাংশের। চিনা প্রশাসন যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই শি জিনপিং- এর পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন শয়ে শয়ে মানুষ। ইতিমধ্যেই সে দেশের সমস্ত বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সংগঠিত হতে শুরু করেছে পড়ুয়ারা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rishi Sunak: ভারতের সঙ্গে নয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের পথে ব্রিটেন?

    Rishi Sunak: ভারতের সঙ্গে নয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের পথে ব্রিটেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতি শক্তপোক্ত করতে ভারতের সঙ্গে নয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (FTA) ওপর জোর দিলেন ব্রিটেনের (Britain) নয়া প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে দু দেশের মধ্যে বৈঠক হয় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। তার পর একাধিকবার বৈঠক হয়েছে দু দেশের মধ্যে। ঠিক ছিল, দীপাবলির আগেই ভারত ও ব্রিটেন দুই দেশ স্বাক্ষর করবে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে। তবে দীপাবলির ঠিক আগে আগেই প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে ব্রিটেনের টালমাটাল পরিস্থিতির কারণে পিছিয়ে যায় চুক্তি স্বাক্ষর।

    ঋষি উবাচ…

    সম্প্রতি লন্ডনের গিল্ডহলে লর্ড মেয়রস বাঙ্কোয়েটে এক সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে ইন্দো-প্যাসিফিক গ্লোবাল গ্রোথের অর্ধেকটা সরবরাহ করবে। আর ইউরোপ এবং আমেরিকা মিলিয়ে ভর্তি করবে মাত্র কোয়ার্টার। তিনি বলেন, সেই কারণে আমরা ট্রান্স-প্যাসিফিক ট্রেড ডিলে যোগ দিতে চাইছি। এর পরেই ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে নয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে চলেছি। একই কাজ করতে চলেছি ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গেও। ব্রিটেনের সঙ্গে চিনের যে সুবর্ণ যুগ ছিল, তা আপাতত অতীত বলেও জানান ঋষি সুনক। চিন যেহেতু ব্রিটেনের মূল্যবোধ এবং স্বার্থের কাছে ক্রমেই একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে, তাই ব্রিটেন চিনের দিক থেকে সরে আসবে বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ঋষিকে শুভেচ্ছা ফোন, মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও বার্তা মোদির

    চিনে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলেও মনে করেন ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। তিনি বলেন, চিনে ক্রমেই লঙ্খিত হচ্ছে মানবাধিকার। এর পরেই ঋষি সুনক বলেন, এটা পরিষ্কার করে দিতে চাই যে চিনের সঙ্গে ব্রিটেনের যে সুবর্ণ যুগ ছিল, তা এখন অতীত। আমাদের নয়া ধারণা হল, বাণিজ্য দিয়ে সামাজিক এবং রাজনৈতিক সংস্কার। তিনি বলেন, চিন ক্রমেই আমাদের মূল্যবোধ এবং স্বার্থের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে।

    ব্রিটেন যে ইউক্রেনের পক্ষে, এদিন তা আরও একবার জানিয়ে দিলেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী (Rishi Sunak)। তিনি বলেন, ব্রিটেন যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে রয়েছে। চিনে লকডাউন নিয়ে বিক্ষোভের ঘটনা ক্রমশ বাড়তে থাকায় উদ্বেগও প্রকাশ করেন ঋষি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Indian Ocean: মালদ্বীপের পর এবার চিনের ডাকা ফোরামে যোগ দিল না অস্ট্রেলিয়াও

    Indian Ocean: মালদ্বীপের পর এবার চিনের ডাকা ফোরামে যোগ দিল না অস্ট্রেলিয়াও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপের (Maldives) পর এবার অস্ট্রেলিয়া (Australia)। মালদ্বীপ জানিয়েছিল আগেই। অতি সম্প্রতি জানাল অস্ট্রেলিয়াও। তারা সাফ জানিয়ে দিল চিনের নেতৃত্বে ভারত মহাসাগর (Indian Ocean) ফোরামের যে বৈঠক হয়েছে, তাতে তারা যোগ দেয়নি। জানা গিয়েছে, চলতি মাসের ২১ তারিখে বৈঠক হয়েছে ভারত মহাসাগর ফোরামের। চিনের নেতৃত্বে ভারত মহাসাগর ফোরামের যে বৈঠক হয়েছে, তাতে অস্ট্রেলিয়া যোগ দেয়নি বলে ট্যুইট করেছেন ভারতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয় হাইকমিশন। ট্যুইট বার্তায় ভারতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয় হাইকমিশনার ব্যারি ও ফ্যারেল জানান, অস্ট্রেলিয় সরকারের কোনও আধিকারিকই কুনমিংয়ে চিনের নেতৃত্বে ভারত মহাসাগর ফোরামের যে বৈঠক হয়েছে, তাতে যোগ দেয়নি।

    চিন-ভারত মহাসাগর ফোরাম…

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম চিন আহ্বান করেছিল চিন-ভারত মহাসাগর ফোরাম অন ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন শীর্ষক বৈঠকের। এই বৈঠকে আহ্বান করা হয়েছিল বিশ্বের উনিশটি দেশকে। তবে তাদের মধ্যে চিনের সব চেয়ে কাছের প্রতিবেশী দেশ ভারতকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। অথচ এই বৈঠকের আয়োজক দেশ ছিল চিন। তার সত্ত্বেও ডাকা হয়নি নয়াদিল্লিকে।

    তবে ভারত মহাসাগর ফোরামের ওই বৈঠকে অস্ট্রেলিয়া সরকারের কোনও প্রতিনিধি যোগ না দিলে কী হবে, সে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কেভিন রুড্ড ওই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। একইভাবে মালদ্বীপ সরাকারের কেউ যোগ না দিলেও, বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন সে দেশের প্রাক্তন প্রসিডেন্ট মহম্মদ ওয়াহিদ হুসেন। তবে দুজনের কেউই চিনে যাননি। বৈঠকে তাঁরা যোগ দিয়েছেন ভার্চুয়ালি।

    আরও পড়ুন: ‘ফাঁসি হলেও আফসোস নেই, জন্নতে…’, পলিগ্রাফ টেস্টে কী বলল আফতাব?

    মালদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রক এটা ব্যাখ্যা করতে চায় এই বলে যে, মালদ্বীপের সরকার উল্লিখিত ফোরামে অংশ নেয়নি। নভেম্বরের ১৫ তারিখেই মালদ্বীপের তরফে চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমরা এই ফোরামে যোগ দেব না। মালদ্বীপ থেকে যাঁরা ওই ফোরামে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁরা মালদ্বীপ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেননি। উল্লেখ্য, প্রথম চিন-ভারত মহাসাগর ফোরাম অন ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন গঠন করেছিল চায়না ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন এজেন্সি। এই এজেন্সির মাথায় রয়েছেন চিনের প্রাক্তন বিদেশ মন্ত্রী লু ঝাউহুই। এই লু ঝাউহুই অতীতে ভারত ও পাকিস্তানে রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • China Protest: “জিনপিং পদত্যাগ করুন”, বিক্ষোভের আগুনে জ্বলছে চিন

    China Protest: “জিনপিং পদত্যাগ করুন”, বিক্ষোভের আগুনে জ্বলছে চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের করোনার গ্রাসে প্রতিবেশী দেশ চিন (China Protest)। দৈনিক  সংক্রমণ ছাড়িয়েছে ৪০ হাজার। সংক্রমণে লাগাম দিতে ফের কোভিড নীতি আটোসাটো শি জিনপিং- এর সরকার। আর এতেই ক্ষেপে উঠেছে চিনা জনতা। বছরের পর বছর ঘরবন্দি হয়ে থাকতে রাজী নয় তারা। সরকারের কোভিড নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন সে দেশের নাগরিকরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া থেকে সাধারণ মানুষ, বন্দিদশা থেকে মুক্তি চান সকলে। দেশজুড়ে রবিবার বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচী চলল। উঠল জিনপিং বিরোধী শ্লোগান। ‘‘লকডাউন চাই না, মুক্তি চাই।’’ জনরোষে কেঁপে উঠল, রাজধানী শহর বেজিং এবং শাংহাইয়ের রাজপথ। 

    সাধারণ মানুষের (China Protest) অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও সরকার এখনও করোনা-শূন্য নীতি থেকে সরে আসেনি। অর্থাৎ, দেশে করোনা সংক্রমণ শূন্য না হওয়ার পর্যন্ত কড়াকড়ি বন্ধ থাকবে। যার প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের রোজগারে, ব্যবসা-বাণিজ্যে।
     
     
    সম্প্রতি জিনঝিয়াং প্রদেশে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মানুষের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়। ওই প্রদেশের রাজধানী উরুমকিউই-এর একটি বহুতলে গত বৃহস্পতিবার আগুন লাগে। তাতে প্রাণ হারান দশ জন চিনা নাগরিক (China Protest)। ওই আবাসনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, তালাবন্দি থাকার জন্যই অনেকে আবাসন ছেড়ে বেরোতে পারেননি। আগুন লেগে যাওয়ার পরেও অনেকে ঘরের মধ্যেই আটকে পড়েন বলে দাবি বাসিন্দাদের একাংশের। চিনা প্রশাসন যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই শি জিনপিং- এর পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন শয়ে শয়ে মানুষ।
     

    বেজিং- শাংহাইতে বিক্ষোভ 

     
    রবিবার বেজিং শহরের একটি নদীর ধারে প্রতিবাদ জানাতে অন্তত ৪০০ জন মানুষ জড়ো হয়েছিলেন বলে খবর (China Protest)। দীর্ঘ ক্ষণ তাঁরা বিক্ষোভ দেখান। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা এলাকা ছেড়ে চলে যান।
     
    শাংহাইতেও বিক্ষোভ দেখিয়েছেন মানুষ (China Protest)। সেখানে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। ‘শি জিনপিং, ইস্তফা দাও’ বলে স্লোগান তুলতে শোনা গিয়েছে শাংহাইয়ের রাস্তায়। শনিবার গভীর রাত থেকে শাংহাইয়ের রাস্তায় জড়ো হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। রবিবার সকালে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়। পরে বেলার দিকে ফের পথে নামেন শ’য়ে শ’য়ে মানুষ।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Brussels Riot: মরক্কোর কাছে হার বেলজিয়ামের, হিংসা ছড়াল ব্রাসেলসে, আটক বহু

    Brussels Riot: মরক্কোর কাছে হার বেলজিয়ামের, হিংসা ছড়াল ব্রাসেলসে, আটক বহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা বিশ্বকাপে মজে রয়েছে পুরো বিশ্ববাসী। গতকাল ছিল বেলজিয়াম ও মরক্কোর ম্যাচ। খেলাতে হার জিত রয়েছেই, কিন্তু গতকাল এক অন্য দৃশ্যই দেখা গেল। এই হারই পরিণত হল দাঙ্গাতে (Brussels Riot)।

    অগ্নিগর্ভ ব্রাসেলস

    বিশ্বকাপের গ্রুপ লিগের ম্যাচে মরক্কোর বিরুদ্ধে বেলজিয়াম ২-০ গোলে পরাজিত হওয়ার পর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় একাধিক গাড়ি। ইলেকট্রিক স্কুটারে আগুন লাগানো হয়। ভাঙচুর চালানো হয় দোকানে। ছোঁড়া হয় পাথর। সংঘর্ষের খবর আসতেই পুলিশ ব্রাসেলসের কিছু অংশ বন্ধ করে দেয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিক্ষোভকারীদের মধ্যে প্রায় বারো জনকে আটক করা হয়েছে ও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যবহার করা হয় জলকামান, কাঁদানে গ্যাস (Brussels Riot)।

    আরও পড়ুন: শেষ ম্যাচে জয় চাই! স্পেনের সঙ্গে ড্র করে নকআউটের আশা জিইয়ে রাখল জার্মানি

    কী ঘটে?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিশ্বকাপে রবিবার বেলজিয়াম বনাম মরক্কোর ম্যাচে হেরে যায় বেলজিয়াম। মরক্কোর কাছে এই হার মেনে নিতে না পারায় শুরু হয় দাঙ্গা (Brussels Riot)। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে।  ফুটবলপ্রেমীরা নিজেদের মধ্যেই বচসা, সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। জানা গিয়েছে, মরক্কোর বেশ কিছু সমর্থক জয়ের পরই দেশের পতাকা গায়ে পরে, উদযাপনের জন্য রাস্তায় নামেন। এদিকে, বেলজিয়ামের সমর্থকরাও বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের থামাতে পুলিশ সেই মুহূর্তে উপস্থিত হয় এবং জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে। বেলজিয়াম পুলিশের মুখপাত্র ভ্যান দে কেরে জানিয়েছেন, “সংঘর্ষের সময় পাইরোটেকনিক সামগ্রী, প্রজেক্টাইল, লাঠি ব্যবহার করা হয়েছে। দু’পক্ষের মধ্যে ইটবৃষ্টিও হয়। এছাড়াও এই দাঙ্গাতে এক সাংবাদিক আহত হয়েছেন। শেষপর্যন্ত স্থানীয় সময় অনুযায়ী, সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।”  

LinkedIn
Share