Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-৭ সম্মেলনে (G-7 Summit) যোগ দিতে দু দিনের সফরে জার্মানি (Germany) পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে মিউনিখ বিমানবন্দরে নামেন তিনি। এই সফরে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। সম্মেলন শেষে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও যাওয়ার কথা তাঁর।
    জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি হল, জাপান, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।  ভারতের পাশাপাশি এবারের জি-৭ সম্মেলনে আর্জন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অতিথি দেশ হিসেবে। এই সম্মেলনে শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, পরিবেশ এবং গণতন্ত্র সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন : ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ
    এদিন জার্মানির মিউনিখ বিমানবন্দরে মোদিকে স্বাগত জানাতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি এক ট্যুইটবার্তায় বলেন, জলবায়ু, শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণ এবং অন্য বিষয়গুলি নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন মোদি। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এবারের জি-৭ বৈঠকে ইউক্রেন সংকট নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।
    চলতি বছরেরই মে মাসে জার্মানি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের ষষ্ঠ দফার বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। জি-৭ সম্মেলেন যোগ দিতে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের পর এবার আবার স্কোলেসের সঙ্গে দেখা করতে পেরে আনন্দিত হব। জানিয়েছিলেন, জার্মানিতে ইউরোপে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করতেও উদগ্রীব তিনি। 
    এদিকে, জি-৭ সম্মেলন শেষে প্রধানমন্ত্রী যাবেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। ২৮ জুন সেখানে প্রাক্তন শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়াবনের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন করবেন তিনি। 

    আরও পড়ুন : ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি
    এদিকে ২৬ জুন তাঁর মন কি বাত কর্মসূচির মাধ্যমে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন জরুরি অবস্থা জারির ৪৭তম বর্ষপূর্তির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,গণতন্ত্রকে পিষে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। দেশের মানুষ জরুরি অবস্থাকে দূরে সরিয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে। গণতন্ত্রের কাছে স্বৈরতন্ত্র হেরেছিল। মোদি বলেন, গত কয়েক বছরে আমাদের দেশে মহাকাশ খাতে অনেক বড় কাজ হয়েছে। দেশের এই সাফল্যগুলির মধ্যে একটি হল ইন-স্পেস নামের একটি সংস্থা তৈরি করা। 

  • Russian Woman Marries Stepson: সৎ ছেলেকে বিয়ে করলেন রুশ মহিলা, সংসারে আসতে চলেছে দ্বিতীয় সন্তান

    Russian Woman Marries Stepson: সৎ ছেলেকে বিয়ে করলেন রুশ মহিলা, সংসারে আসতে চলেছে দ্বিতীয় সন্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের জানুয়ারি মাসেই একটি খবরে তোলপাড় হয় নেট দুনিয়া। সৎ ছেলেকে বিয়ে করেন রাশিয়ার এক ইনফ্লুয়েন্সার। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণও সেই ছেলেই। সৎ ছেলেকে বিয়ে করার আগেই তাঁর কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী এই ব্লগারের নাম মারিয়ানা বালমাশেভা। জানা গিয়েছে, স্বামীর ২১ বছরের ছেলে ভ্লাদিমির ‘ভোভা’ শ্যাভিরিনের সঙ্গে এই রুশ মহিলার সম্পর্ক হয়। সৎ ছেলের সঙ্গে সম্পর্কের জেরে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। এরপরেই স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় মারিয়ানা বালমাশেভার। সৎ ছেলেকে বিয়ে করার জন্যই তিনি স্বামীকে ডিভোর্স দেন। শ্যাভিরিনের বাবা অ্যালেক্সির সঙ্গে যখন মারিয়ানার বিয়ে হয় তখন তাঁর বয়স ৭ বছর। বিয়ের ১০ বছর পর বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। অ্যালেক্সি এবং মারিয়ানা একসঙ্গে ৫ সন্তান দত্তকও নেন। তবে শ্যাভিরিন ছিলেন অ্যালেক্সির প্রথম পক্ষের সন্তান। পরবর্তীতে মারিয়ানা এবং ভ্লাদিমিরের সংসারে আসে নতুন সদস্য। মেয়ের মা হয়েছেন মারিয়ানা। ঘর বাঁধেন তাঁরা। অ্যালেক্সি দত্তক নেওয়া পাঁচ সন্তানের দেখভাল করতে ব্যস্ত। এভাবেই কেটে গেছে দেড়টা বছর। ফের আরও একবার নেটমাধ্যমে ভাইরাল মারিয়ানা-শ্যাভিরিন। কারণ দ্বিতীয় সন্তানকে খুব শীঘ্রই স্বাগত জানাতে চলেছেন। আসতে চলেছে আরও এক নতুন অতিথি। নেট মাধ্যমে মারিয়ানা শেয়ার করে নিয়েছেন সেই ছোট্ট ভ্রূণের ভিডিও।   

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

    স্বামীর সঙ্গে প্রেম থেকে তিনজনের সংসারের চলকে পড়া ভালোবাসা সবটাই মারিয়ানা ভাগ করে নেন নিজের ফলোয়ারদের সঙ্গে।  

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

    মারিয়ানা জানিয়েছেন, দ্বিতীয়বার বাবা হতে পেরে উচ্ছসিত শ্যাভিরিন। 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Марина Балмашева (@marina_balmasheva)

  • Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের দাপট কমাতে তৈরি হয়েছে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং ভারত-এই চারটি দেশের জোট কোয়াড (QUAD)। টোকিওয় জোটের শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের আধিপত্য ঠেকাতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের সামরিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন চার দেশের নেতারা।

    জাপানের  প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানেজ কোয়াড শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। সম্মেলনে চার নেতা ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন, জলবায়ু সংকট, করোনাভাইরাস, তথ্যপ্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা করেন।

    আরও পড়ুন: চিন নিয়ে একমত চার নেতা, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াড সম্মেলনে

    মঙ্গলবার বৈঠক চলাকালীনই চিন এবং রাশিয়া (Russia-China Fighter Plane) যৌথভাবে বোমারু বিমান ওড়ায় জাপান সাগর এবং পূর্ব চিন সাগরের উপর দিয়ে। একথা জানিয়ে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ফুমিও কিশিদা অভিযোগ করেছেন, বেজিং এবং মস্কোর (Russia) তরফে উসকনিমূলক কার্যকলাপ চালানো হচ্ছে। এই ধরনের কাজ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বরদাস্ত করা হবে না। ওই অঞ্চলে সামরিক তৎপরতা, নৌ মহড়া এবং মাছ ধরার জাহাজের অনধিকার প্রবেশসহ চিনের নানা কর্মকান্ডে আঞ্চলিক অস্থিরতা বাড়ছে। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিন যেভাবে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দেওয়া হয় কোয়াড সম্মেলনে। এই অঞ্চলে যদি শান্তি বিঘ্নিত করার বা অবস্থান বদলের কোনওরকম চেষ্টা চিন করে তাহলে তার কড়া জবাব দেওয়া হবে বলেও জানান রাষ্ট্রনেতারা। জানানো হয়, এ অঞ্চলে জবরদস্তিমূলক কর্মকাণ্ড রুখতে ইন্দো-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ ফর মেরিটাইম ডোমেন অ্যাওয়ারনেস (আইপিএমডিএ)-এর আওতায় সামুদ্রিক নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ,চোরাচালান, অবৈধ মাছ ধরা মোকাবিলায় একযোগে কাজ করবে কোয়াড গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “কোয়াড সদস্যদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সমন্বয় ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি,সমৃদ্ধি ও স্থায়িত্বকে নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিচ্ছে। কোয়াড এখন আরও প্রভাবশালী।”

     

     

  • China Pakistan CPEC: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের কাজ বিশবাঁও জলে, কেন জানেন?

    China Pakistan CPEC: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের কাজ বিশবাঁও জলে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত বছর আগে ঘটা করে চালু হয়েছিল চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (China Pakistan Economic Corridor), সংক্ষেপে সিপিইসি (CPEC)-র কাজ। পাকিস্তানজুড়ে (pakistan) শুরু হয়েছিল হইচই। দেশ নতুন যুগের ভোরে জাতীয় প্রচারও করা হয়েছিল সরকারের তরফে। করিডর তৈরির কারিগররাও ভেবেছিল করিডরটি পাকিস্তানের বার্ষিক বৃদ্ধির হারে আরও ২.৫ শতাংশ যোগ করবে।

    পাকিস্তানের শক্তির ঘাটতি আজন্ম। তাই পাকিস্তানের বিভিন্ন সংস্থা আশা করেছিল, একবার সিপিইসি হয়ে গেলে পাকিস্তানের জ্বালানি প্রকল্পগুলি কেবল দেশের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাবে না, রফতানির জন্য অতিরিক্ত শক্তিও তৈরি করবে।

    আরও পড়ুন :পাকিস্তানে নিজেদের সেনা চৌকি চায় চিন

    নিম্ম-মধ্য আয়ের দেশ পাকিস্তান। দারিদ্র্য নিত্যসঙ্গী। বেকারত্ব লাগামছাড়া। তাই সরকার আশা করেছিল, সিপিইসি প্রকল্পগুলির মাধ্যমে দেশে ২৩ লক্ষ কর্মসংস্থান হবে। কিন্তু সাত বছর আগের ওই প্রকল্পের বিশেষ কোনও ফসল এখনও অবধি ঘরে তুলতে পারেনি শাহবাজের (Shehbaz Sharif) দেশ।

    সূত্রের খবর, সিপিইসির মাধ্যমে ১৫টি প্রকল্প হওয়ার কথা। এর মধ্যে দিনের আলো দেখেছে মাত্র তিনটি। বাকিগুলি বিশবাঁও জলে। যে প্রকল্পগুলি পাইল লাইনে ছিল কিংবা নতুন করে শুরু হওয়ার কথা, সেগুলির জন্যও চিন থেকে কোনও টাকা আসছে না। প্রকল্পগুলিতে টাকা ঢেলে কাজ শেষ করার মতো অবস্থায়ও নেই দেশটি। স্বাভাবিকভাবেই কবে শেষ হবে ওই প্রকল্পগুলির কাজ, তা নিয়েই ভাবিত পাকিস্তানের নয়া সরকারও।      

       আরও পড়ুন : ঢিমেতালে চলছে চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডরের কাজ, ক্ষুব্ধ শেহবাজ প্রশাসন

    চিনা ঋণের ওপর ভর করে সিপিইসি প্রাথমিকভাবে ভালোভাবে এগিয়েছিল। করিডরের সার্বিক অগ্রগতির ভিত্তিতে সিপিইসি বিষয়ক পাক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী খালিদ মনসুর ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে জানিয়েছিলেন যে ১৫.২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ২১টি প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। প্রায় ৯.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আরও ২১টির কাজ চলছে।

    তবে ওই কাজ যে পাকিস্তানের একার পক্ষে শেষ করা সম্ভব নয়, তা জানিয়েছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। কারণ দেশটির আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি। পাকিস্তানের মাথার ওপর ১৩০ বিলিয়ন ডলার ঋণের বোঝা। বার্ষিক ঋণের কিস্তি হিসেবে শোধ করতে হয় ১৪ বিলিয়ন ডলার। তাই, ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, চিনা ঋণের ফাঁদে পড়তে পারে পাকিস্তান। ঠিক যে ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা!

    সিপিইসি প্রকল্পে চিনের দেওয়ার কথা ৯০ শতাংশ টাকা। আপাতত টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে চিন। করোনা পরিস্থিতির পাশাপাশি পাকিস্তানে চিনা শ্রমিক ও সিপিইসি সম্পত্তির ওপর হামলার কারণে বন্ধ বরাদ্দ। বর্তমান পরিস্থিতিতে ওই প্রকল্পে টাকা দেওয়ার ক্ষমতা নেই পাক সরকারেরও। তাই প্রকল্পগুলি আদৌ দিনের আলো দেখবে কিনা, দেখলেও কবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ পাকিস্তানিরাই।

    সঙ্কটের জন্য চিন অবশ্য দায়ি করেছে পাকিস্তানকে। এই সঙ্কট থেকে বাঁচতে পাকিস্তানের কাছে রয়েছে একটিই বিকল্প, আইএমএফ বেলআউট। তবে পাকিস্তান এই ঋণ পাওয়ার মতো অবস্থায়ও নেই। তাই পাকিস্তানের হাতে আন্তর্জাতিক ঋণের বাধ্যবাধকতা এবং আমদানির চাহিদা মেটাতে অন্যান্য ঋণ, এমনকি বাণিজ্যিক ঋণের সন্ধান করা ছাড়া আর কোনও বিকল্পই নেই। শাহবাজের দেশ কি পারবে এই ঋণ জোগাড় করতে? উঠছে প্রশ্ন।

     

  • Iran: গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার ব্রিটিশ কূটনীতিক!

    Iran: গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার ব্রিটিশ কূটনীতিক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডরকে (Uks Deputy Ambassador) গ্রেফতার করল ইরান (Iran)। গুপ্তচর বৃত্তির (spying) অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। কেবল ওই ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর নন, গ্রেফতার করা হয়েছে আরও কয়েকটি দেশের কূটনীতিককে। ইরানের বিপ্লবী রেভুলেশনারি গার্ড গ্রেফতার করেছে তাঁদের।

    ইরানের বিপ্লবী রেভুলেশনারি গার্ড সম্প্রতি একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে এনেছে। সেই ফুটেজ দেখিয়ে তাদের দাবি, গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে কয়েকজন বিদেশি রাষ্ট্রদূতকে তারা চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডরও রয়েছেন। অভিযোগ, এঁরা নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন। ইরান সরকারের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর শাহাদাদ মরুভূমি এলাকায় গিয়েছিলেন। জায়গাটি মধ্য ইরানে অবস্থিত। সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের পরিবার পরিজনদেরও। তাঁরা সেখানে ভ্রমণকারী হিসেবেই গিয়েছিলেন। তবে সেখানে গিয়ে তাঁরা সেখানকার মাটির নমুনা সংগ্রহ করছিলেন। ইরানের আর একটি সংবাদ সংস্থা ইরনা জানিয়েছে, ড্রোন থেকে তোলা ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, সন্দেহভাজন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকেছিলেন। এঁদের মধ্যে একজন হলেন ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর গিলস হোয়াইটেকার। যিনি তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ছদ্মবেশে ইরানের ওই মরুভূমি অঞ্চলে গিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন : ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ব্রাজিলীয় লাস্যময়ী মডেল, জানুন তাঁর আরেক পরিচয়

    ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন অবশ্য জানিয়েছে, জাইলস হোয়াইটেকার নামে ওই ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডরকে মধ্য ইরানে আরও কয়েকজন কূটনৈতিকের সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছিল। হোয়াইটেকার ২০১৮ সাল থেকে ইরানের রাজধানী তেহরানে ডেপুটি হেড অফ মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে ইরান সরকার ঠিক কতজনকে গ্রেফতার করেছে, তা জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন : সাগরে সাঁতার কাটতে গিয়ে হাঙরের আক্রমণে দুই মহিলা, এরপর কী হল….

    তবে ব্রিটিশ ডেপুটি অ্যাম্বাসাডরের গ্রেফতারির খবর স্বীকার করেনি ব্রিটেন। ব্রিটেনের বিদেশ মন্ত্রকের অফিসের তরফে জানানো হয়েছে ডেপুটি অ্যাম্বাসাডরের গ্রেফতারির খবর সর্বৈব মিথ্যা।

     

  • Doval on Afghanistan: সন্ত্রাসমুক্ত আফগানিস্তান গড়তে, মানুষের পাশে সর্বদা থাকবে ভারত, বার্তা ডোভালের

    Doval on Afghanistan: সন্ত্রাসমুক্ত আফগানিস্তান গড়তে, মানুষের পাশে সর্বদা থাকবে ভারত, বার্তা ডোভালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানভূমে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে তাজিকিস্তানে আয়োজিত সাত দেশের আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৈঠকে সুর চড়াল ভারত (India)। ওই বৈঠকে ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (NSA Ajit Doval)। তিনি বলেন, ভারত বরাবরই আফগানিস্তানের (Afghanistan) জনতার পাশে রয়েছে। সুরক্ষা এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে তাঁদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা করতে আমরা প্রস্তুত। ডোভাল বলেন, আফগানিস্তানের মানুষের সঙ্গে আমাদের যে শতাব্দীপ্রাচীন বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে, তা কেউ কোনও দিন বদলাতে পারবে না।

    আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে চতুর্থতম এই আঞ্চলিক সম্মেলনটি সম্প্রতি হয় তাজিকিস্তানে। ভারত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাশিয়া, চিন, ইরান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান এবং কিরঘিজস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত কর্তারা। তবে সম্মেলনে উল্লেখযোগ্যভাবে অনুপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধি। ডোভাল বলেন, যাঁরা এই আলোচনায় উপস্থিত রইলেন, তাঁদের প্রত্যেকের উচিত সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসবাদী সংগঠন দমনে আফগানিস্তানের হাত শক্ত করা। ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা ডোভাল বলেন, আফগানিস্তানে ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ভারত। ইতিমধ্যেই পাঠিয়ে দিয়েছে ১৭ হাজার মেট্রিক টন। ৫০ হাজার কোভ্যাক্সিনও পাঠানো হয়েছে। ১৩ টন জীবনদায়ী ওষুধ, পোলিও ভ্যাকসিনের ৬০ মিলিয়ন ডোজ এবং শীতপোশাকও পাঠিয়েছে।  

    আরও পড়ুন : মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    ডোভাল বলেন, সুরক্ষা ও সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে আফগানিস্তানবাসীকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করতে আমরা প্রস্তুত। সন্ত্রাসমুক্ত আফগানিস্তান গড়ে তুলতে হবে। এই সময় আফগানিস্তান থেকে শয়ে শয়ে শরণার্থী এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়বে বলে উপস্থিত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সতর্ক করে দেন রাশিয়ার প্রতিনিধি নিকোলাই পেত্রুশেভ। তার প্রেক্ষিতে ডোভাল বলেন, জীবনের অধিকারই আমাদের সর্বপ্রধান অগ্রাধিকার হওয়া উচিত। একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের পাশাপাশি সকলের মানবাধিকার সুরক্ষাও প্রয়োজন। তালিবান জমানায় নারীদের ওপর নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গের অবতারণা করে ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, নারী ও যুব সমাজ যে কোনও সমাজের ভবিষ্যতের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ। বক্তৃতায় নারী শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নের ওপরও জোর দেন ডোভাল। আফগান জাতি গঠনে আফগান সমাজের সব শ্রেণির প্রতিনিধিত্বের ওপরও জোর দেন তিনি।

    আরও পড়ুন :মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine war) আবহেও এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পুতিনের (Putin) প্রতিনিধি। যার অর্থ, আফগানিস্তানে মার্কিন আধিপত্য বৃদ্ধি পাক, তা কোনওভাবেই চায় না মস্কো (Moscow)। চিনও (China) আফগামভূমে আধিপত্য বিস্তারে সচেষ্ট। অথচ আফগানিস্তানের নিকটতম প্রতিবেশী পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধিই উপস্থিত ছিলেন না এই সম্মলেন। তাহলে কী সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়া চালিয়েই যাবে পাকিস্তান (Pakistan)?  

     

  • Rima Chatterjee: রূপকথাকেও হার মানাবে বার্নার্ড ক্যাসেলের বাঙালি মেয়রের জীবনের গল্প 

    Rima Chatterjee: রূপকথাকেও হার মানাবে বার্নার্ড ক্যাসেলের বাঙালি মেয়রের জীবনের গল্প 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন এক রূপকথার গল্প। বিশ্বজয় করলেন বঙ্গকন্যা। ইংল্যান্ডের (England) ডারহাম কাউন্টির বার্নার্ড ক্যাসেলের প্রথম বাঙালি মেয়র (Mayor) রিমা চট্টোপাধ্যায় (Rima Chatterjee)। উত্তর ইংল্যান্ডের ডারহাম কাউন্টির ছোট্ট শহর বানার্ড ক্যাসেল (Barnard Castles)। শহরের আনাচে-কানাচে লেগে আছে ইতিহাসের ছোঁয়া। আর কিছুটা আছে বাঙালিয়ানার ছাপ। বার্নার্ড ক্যাসেলের বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে কষা মাংস, রসগোল্লা এবং ফুচকা পর্যন্ত পাওয়া যায়৷ এই শহরে খুঁজে পাওয়া যায় এক টুকরো কলকাতা। এসবই সম্ভব হয়েছে এক বাঙ্গালির জন্য। বাংলার মেয়ে রিমা চট্টোপাধ্যায় এই  ছোট্ট শহরটির বর্তমান মেয়র। প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত বাঙালি হিসেবে বার্নার্ড ক্যাসেলের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।   

    রিমার জন্ম কলকাতায়। কলকাতার লরেটো হাউজ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পাস করার পর হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়তে গোয়া যান৷ বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে ইংল্যান্ডে চলে যান। সেই  থেকেই যুক্তরাজ্যের বাসিন্দা তিনি। সম্প্রতি তিনি বার্নার্ড ক্যাসেলের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন। 
      
    জীবনের শুরুতে রিমা চট্টোপাধ্যায় তাঁর স্বামী রয়ের সঙ্গে লাগোস, ইথিওপিয়া ও ব্রিটেনের একাধিক জায়গায় রেস্তোরাঁর ব্যবসা করেছেন। সেই সূত্রে বছর দশেক আগে উত্তর ইংল্যান্ডের ডারহাম কাউন্টির বার্নার্ড ক্যাসেলে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন তাঁরা। একটি পরিত্যক্ত সরাইখানা কিনে সেটিকে রেস্তোরাঁয় রূপান্তরিত করেন। এই রেস্তোরাঁটির মাধ্যমেই তিনি বেশ কিছু বাঙালি পদ যেমন মাছ ভাজা, কষা মাংসকে ইংল্যান্ডে জনপ্রিয় করে তুলেছেন। 

    এভাবেই বেশ চলছিল। হঠাৎ করেই একদিন নাম লেখান ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে। সাফল্যের সঙ্গে প্রবাসে শুরু হয় তাঁর রাজনৈতিক জীবন। দু’দুবার বার্নার্ড ক্যাসেলের কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। কাউন্সিলর পদে বসার পর এমন কিছু কাজ করে দেখান যা এই শহরের আমূল পরিবর্তন আনে। পান বিপুল জনসমর্থন। এখন তিনি শহরটির মেয়র।  

    এত বছর ইংল্যান্ডে থাকলেও তিনি ভুলতে পারেননি তিলোত্তমা কলকাতাকে। শহরটির কথা মাঝেমাঝেই উঠে আসে স্মৃতিচারণায়৷ কষা মাংস, ঘি দিয়ে মাখা গরম ভাত খুব মিস করেন।  

     

  • Twitter: ক্ষমতা হস্তান্তর হলেই পরাগকে ট্যুইটার সিইও-র পদ থেকে সরাবেন ইলন মাস্ক, দাবি

    Twitter: ক্ষমতা হস্তান্তর হলেই পরাগকে ট্যুইটার সিইও-র পদ থেকে সরাবেন ইলন মাস্ক, দাবি

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ৪৪০ কোটি মার্কিন ডলারে জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগিং সাইট ট্যুইটার (Twitter) কিনেছেন টেসলা এবং স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk)। বিক্রির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলেই ট্যুইটারের বর্তমান মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক (CEO) পরাগ আগরওয়ালকে (Parag Agarwal) সরিয়ে দেওয়া হবে তাঁর পদ থেকে। এমনটাই দাবি করেছে আন্তর্জাতিক একটি সংবাদমাধ্যম। সেই পদে আনা হবে নতুন কাউকে।  যদিও কাকে সেই পদে আনা হবে সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।  তবে, সূত্রের খবর, পদে কাকে বসানো হবে, তা ইতিমধ্য়েই বাছাই করে ফেলেছেন টেসলা-কর্তা।

    ট্যুইটারের কর্ণধার ব্রেট ট্রেলরকে (Bret Taylor) গতমাসে মাস্ক বলেছিলেন যে, সংস্থার বর্তমান ব্যবস্থাপনার প্রতি আস্থা নেই তাঁর। ট্যুইটারের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডোরসে পদত্যাগ করায় গত নভেম্বরেই সিইও-র পদে বসেন পরাগ আগরওয়াল। ট্যুইটারের বিক্রির প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে গেলেই সেই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে তাঁকে। এক আন্তর্জাতিক রিসার্চ ফার্মের মতে, ক্ষমতা হস্তান্তরের ১২ মাসের মধ্যে পরাগকে পদচ্যুত করা হলে তিনি কোম্পানির তরফ থেকে ৪.২ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ পাবেন।   
     
    যদিও কোম্পানিতে নিজের অবস্থানের বিষয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী পরাগ আগরওয়াল। 

    [tw]


    [/tw]

     

    [tw]


    [/tw]

    কীভাবে এই বিশাল কোম্পানির ক্ষমতা হস্তান্তর হবে, শুক্রবার একটি বৈঠকে এই বিষয়ে চিন্তিত কর্মচারীরা ক্ষোভপ্রকাশ করলে তা প্রশমিত করার চেষ্টা করেন বর্তমান সিইও। মাস্ক বারবার ট্যুইটার কর্তৃপক্ষের নীতি নির্ধারণের শিথিলতার দিকে আঙুল তোলায় কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। এই মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে ভবিষ্যতেও একইভাবে কর্মচারীদের সুবিধা-অসুবিধার খেয়াল রাখবে কোম্পানি। কিন্তু  একইসঙ্গে এত কর্মচারীর হস্তান্তর কীভাবে হবে সে বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে, সম্পূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে কর্মী ছাটাইয়ের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না ইলন মাস্ক। 

    পরাগকে এক কর্মচারী জিজ্ঞেস করেন, “ক্ষমতা হস্তান্তরের পর বহু মানুষ কাজ হারাবেন। এ বিষয়ে আপনি কী ভাবছেন?” পরাগের উত্তর, এর আগেও টুইটার তার কর্মচারীদের খেয়াল রেখেছে, ভবিষ্যতেও রাখবে। তিনি আরও বলেন, “আমার কথা ভাবার প্রয়োজন নেই। আমি বিশ্বাস করি ভবিষ্যতেও ট্যুইটার সংস্থা বিশ্ব এবং গ্রাহকদের প্রতি আগের মতোই যত্নশীল থাকবে।”

    মিটিং চলাকালীন পরাগ কর্মীদের ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের নিয়মে আনা বদলগুলি মেনে নেওয়ার পরামর্শ দেন এবং বিগত বছরগুলিতে ট্যুইটার চাইলে আরও ভাল কাজ করতে পারত সে কথাও মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, “আমি সবসময় ভাবি। চাইলেই আমরা আরও অন্যরকম এবং উন্নত মানের কাজ করতে পারতাম।”

     

  • Blue Lobster: মৎস্যজীবীর জালে বিরল নীল গলদা চিংড়ি, মুহূর্তে ভাইরাল ছবি 

    Blue Lobster: মৎস্যজীবীর জালে বিরল নীল গলদা চিংড়ি, মুহূর্তে ভাইরাল ছবি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গলদা চিংড়ি তো সবাই দেখেছেন। দেখে জিভে জলও এসেছে নিশ্চই। কিন্তু একেবারে নীল রঙের (Blue Lobster) চিংড়ি কি দেখেছেন কখনও? অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন চিংড়ি আবার নীল রঙের হয় নাকি! এমনই সুন্দর চিংড়ির হদিশ পেলেন এক মার্কিন মৎস্যজীবী (US Fisherman)। যুক্তরাষ্ট্রের লার্স-জোহান লারসন (Lars-Johan Larsson) নামের এক ব্যক্তি সম্প্রতি অত্যন্ত বিরল নীল গলদা চিংড়ি ধরেছিলেন। এই চিংড়ি এতটাই বিরল, যে ২০ লক্ষের মধ্যে মাত্র একটি এমন ধরনের চিংড়ি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রবিবার চিংড়িটির একটি ছবি শেয়ার করে লারসন লিখেছেন, “এই নীল গলদা চিংড়িটি গতকাল পোর্টল্যান্ডের (Portland) উপকূলে ধরা পড়েছিল এবং পরে তাকে জলেই ফেরত পাঠানো হয়।” এমন উজ্জ্বল নীল রঙের চিংড়ির ছবি মুহূর্তেই ভাইরাল (Viral) হয় নেট মাধ্যমে। ৫১৬,০০০ লাইক এবং ৪৩,০০০ বার রিট্যুইট করা হয় পোস্টটি। চিংড়ি যে এতটাও সুন্দর হতে পারে সেই ধারণা ছিল না অনেকেরই।   
     
    [tw]


    [/tw]

    স্বাভাবিকভাবেই তাজ্জব নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, “এত বছর বয়স হল, আজ প্রথম নীল গলদা চিংড়ি দেখছি।” অন্য আরেকজন লিখেছেন, “আমার সৌভাগ্য এমন বিরল প্রাণী দেখলাম। আশ্চর্য! লালের বদলে নীল রঙের।” আরও একজন আবার রসিকতা করে লিখেছেন, “সবসময় নীল রঙের বলেই ধরা পড়ে এবং নীল রঙের বলে ছাড়াও পেয়ে যায়।” 

    আরও পড়ুন: সাগরে সাঁতার কাটতে গিয়ে হাঙরের আক্রমণে দুই মহিলা, এরপর কী হল….

    কেউ কেউ আবার এও বলেছেন তাঁরাও এই বিরল প্রাণীটিকে ধরেছেন। একজন লেখেন, “লং আইল্যান্ড সাউন্ডে ১৯৯৩ সালের গ্রীষ্মে একটি নীল গলদা চিংড়ি ধরা পড়েছিল৷ আমরা ওকে একটি অ্যাকোয়ারিয়ামে দিয়ে এসেছিলাম যাতে দীর্ঘকাল বাঁচতে পারে.. দেখতে খুব সুন্দর ছিল”। আরেকজন লেখেন, “আমরা ১৫ বছর আগে নর্থ হ্যাভেনে একটি নীল গলদা চিংড়ি ধরেছিলাম। আমরাও জলেই ছেড়ে দিই”।

    আরও পড়ুন: ১৮৫ বিমানযাত্রীর প্রাণ বাঁচিয়ে এখন ‘হিরো’, কে এই ক্যাপ্টেন মণিকা?   
     
    বেশিরভাগ গলদা চিংড়ি বাদামী বা লাল রঙের হয়। মেইন বিশ্ববিদ্যালয়ের লবস্টার ইনস্টিটিউটের মতে, নীল গলদা  চিংড়ি খুবই বিরল এবং ২০ লক্ষের মধ্যে মাত্র একটি খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। জিনগত অস্বাভাবিকতার কারণেই গলদা চিংড়িগুলি এই রঙের হয়। অন্যদের তুলনায় একটি নির্দিষ্ট প্রোটিন বেশি উৎপাদন করে এই চিংড়িগুলি।  

     

  • Sri Lanka: প্রবল বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া

    Sri Lanka: প্রবল বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জরুরি অবস্থা জারি হল শ্রীলঙ্কায়। শুক্রবার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে সর্বোচ্চ ক্ষমতা অর্পণ করলেন সামরিক বাহিনীর হাতে। গণবিক্ষোভ সামাল দিতেই এই পদক্ষেপ বলে সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর। প্রেসিডেন্টের এক মুখপাত্র জানান, আইনের প্রয়োগ যথাযথ করতেই এই কড়া আইন প্রয়োগ করা হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদে দেশজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে দেশের শ্রমিক সংগঠনগুলি। প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিও জানিয়েছে তারা।

    ভয়ঙ্কর আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে চলছে দক্ষিণ এশিয়ার এই দ্বীপরাষ্ট্র। সম্প্রতি, ঋণখেলাপি তকমা লাগে দেশের মাথায়। তলানিতে ঠেকেছে বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার। চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি সঙ্কট। বিদেশি মুদ্রার অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে স্কুল-কলেজের পরীক্ষা। ডলার বাড়ন্তে আমদানি বন্ধ নিউজ প্রিন্ট। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে সংবাদপত্র।

    জ্বালানির অভাবে প্রতিদিন প্রায় ১৩ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ভয়াবহ। ইতিমধ্যেই ভিটে ছেড়ে ভারত সহ বিভিন্ন দেশের শরণ নিতে শুরু করেছেন শ্রীলঙ্কাবাসীর একাংশ। এহেন পরিস্থিতিতে শ্রীলঙ্কার পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত সহ একাধিক দেশ। তার পরেও হাল ফেরেনি দেশের আর্থিক অবস্থার। তাই নিত্য বিক্ষোভ-অশান্তি। 

    আরও পড়ুন: আর্থিক সঙ্কটে পড়ে নিজেদের ঋণখেলাপি ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

    মাসকয়েক আগে পদত্যাগ করেছে গোটা মন্ত্রিসভা। পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তার পরেও ফেরেনি শ্রীলঙ্কার আর্থিক হাল। এই অবস্থায় রাস্তায় নেমে পড়েছেন পড়ুয়ারাও। সংসদে যাওয়ার প্রধান রাস্তাও অবরোধ করে। আন্দোলনকারীদের হঠাতে কাঁদানে গ্যাস, জল কামান ব্যবহার করেছে পুলিশ। তারপরেও স্বাভাবিক হয়নি পরিস্থিতি। আইইউএসএফ নেতা ওয়াসান্থা লিয়াংগে বলেন, আমরা পার্লামেন্টে যাওয়া-আসার সব রাস্তা বন্ধ করে দেব। তার আগে প্রেসিডেন্টকে ইস্তফা দিতে হবে। এদিকে, অনাস্থা আনতে স্পিকারের কক্ষেও এদিন বিক্ষোভ দেখায় বিরোধীরা।

    ক্রমেই জোরাল হচ্ছে গোতাবায়ার পদত্যাগের দাবি। কূটনৈতিক মহলের দাবি, এই সব পরিস্থিতি সামাল দিতেই তড়িঘড়ি জারি করা হল জরুরি অবস্থা। 

LinkedIn
Share