Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Asia Cup 2025: দুবাইয়ে এশিয়া কাপে আজ ভারতের প্রথম ম্যাচ, প্রতিপক্ষ সংযুক্ত আরব আমিরশাহি

    Asia Cup 2025: দুবাইয়ে এশিয়া কাপে আজ ভারতের প্রথম ম্যাচ, প্রতিপক্ষ সংযুক্ত আরব আমিরশাহি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের এশিয়া কাপে (Asia Cup 2025) যাত্রা শুরু করছে ভারত। আজ বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ের মাঠে টিম ইন্ডিয়া মুখোমুখি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে। এশিয়া কাপে অন্যতম ফেভারিট হল টিম ইন্ডিয়া (India) এবং দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সূর্যকুমার যাদব। ভারতীয় সময় রাত ৮টা থেকে এই ম্যাচ দেখা যাবে।

    এশিয়া কাপেই মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান

    প্রসঙ্গত, এই এশিয়া কাপে (Asia Cup 2025) ভারত এবং পাকিস্তান মুখোমুখি খেলবে। হাই-ভোল্টেজ ওই ম্যাচের আগে আজকের ম্যাচকে বড় প্রস্তুতি হিসেবে দেখছে ভারত। ২০২৪ সালে, ঠিক এক বছর আগে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত (India)। তারপর থেকে তারা ২৪টি ম্যাচ জিতেছে এবং মাত্র তিনটিতে হেরেছে। ইতিমধ্যে আটবার এশিয়া কাপ জিতেছে ভারত—যা একটি বড় রেকর্ড। যদি ২০২৫ সালের এশিয়া কাপও জিততে পারে, তবে এটি হবে ভারতের নবম শিরোপা।

    কী বললেন ক্যাপ্টেন?

    অন্যদিকে, আরব আমিরশাহিকে হালকাভাবে নেওয়া ঠিক হবে না বলে মনে করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। কারণ, সেখানকার পরিবেশ ও পরিস্থিতির সঙ্গে ওই খেলোয়াড়রা খুবই পরিচিত। ম্যাচের আগেই ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব বলেন— “ইউএই দুর্দান্ত খেলছে। সাম্প্রতিক একটি টুর্নামেন্টে তারা জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েছিল, যদিও শেষ পর্যন্ত পারেনি। আমি আশা করি এশিয়া কাপে (Asia Cup 2025) তারা আরও ভালো করবে। আমরা তাদের বিপক্ষে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত।” এই টুর্নামেন্টে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, নেপাল এবং হংকং-সহ আটটি দল রয়েছে।গৌতম গম্ভীর ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে—অলরাউন্ডারদের তিনি বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছেন। এর ফলেই ভারতের ব্যাটিং গভীরতা প্রায় ৮ নম্বর পর্যন্ত বিস্তৃত হচ্ছে, যা টি-২০ ফরম্যাটে অত্যন্ত জরুরি।সূর্যকুমার যাদব আরও বলেন, “ক্রিকেটে আগ্রাসন অপরিহার্য এবং আগ্রাসন ছাড়া এই খেলায় জয়লাভ করা কঠিন। “আগ্রাসন সবসময় মাঠে থাকবে, আগ্রাসন ছাড়া, এই খেলা খেলা সম্ভব নয় বলেই আমি মনে করি। আর মাঠে নামার জন্য খুবই আগ্রহী।”

  • Asia Cup 2025: ফেভারিট হিসেবেই নামছে আটবারের চ্যাম্পিয়ন ভারত! আজ থেকে শুরু এশিয়া কাপ, বুধে মাঠে সূর্য-ব্রিগেড

    Asia Cup 2025: ফেভারিট হিসেবেই নামছে আটবারের চ্যাম্পিয়ন ভারত! আজ থেকে শুরু এশিয়া কাপ, বুধে মাঠে সূর্য-ব্রিগেড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপের (Asia Cup 2025) দামামা বেজে গিয়েছে। প্রথম ম্যাচেই আজ, মঙ্গলবার হংকংয়ের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে আফগানিস্তান। এবারের এশিয়া কাপ টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে হতে চলেছে। আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই এই টুর্নামেন্ট কুড়ির ফর্ম্যাটে করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বুধবার অর্থাৎ দ্বিতীয় দিন অভিযান শুরু ভারতের। প্রথম প্রতিপক্ষ আরব আমিরশাহি। ক্রিকেট প্রেমীদের নজর সুপার সান ডে-তে। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ভারত-পাকিস্তান মহারণ।

    ফেভারিট ভারত

    এশিয়া কাপে এবার ফেভারিট দল হিসেবেই খেলতে নামছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বে গৌতম গম্ভীরের কোচিংয়ে গত এক বছরে এই ফর্ম্যাটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স রয়েছে ভারতের। বিরাট, রোহিত গত বছর টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর এই ফর্ম্যাট থেকে সরে দাঁড়ালেও ব্যাটিং অর্ডারে কোনও সমস্যার মুখে পড়তে হয়নি টিম ইন্ডিয়াকে। শেষবার ২০২৩ সালে রোহিত শর্মার নেতৃত্বেই শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালে হারিয়ে এশিয়া কাপ জিতেছিল ভারত। এমনিতেও টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দলও টিম ইন্ডিয়া। ১৯৮০ সাল থেকে শুরু হওয়া এশিয়া কাপে এখনও পর্যন্ত মোট আটবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। ১৯৮৪ সালে প্রথমবার এই খেতাব জেতে টিম ইন্ডিয়া। এরপর ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৫ সালেও এশিয়া কাপ ঘরে তুলে নেই ভারতই। এরপর দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছরের অপেক্ষা ছিল। ২০১০ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির অধিনায়কত্বে ফের এশিয়া কাপ জিতে নেয় ভারত। ২০১৮ ও ২০২৩ শেষ দুবারের এশিয়া কাপ জয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন রোহিত শর্মা।

    কাদের সঙ্গে খেলবে ভারত

    ভারতের গ্রুপে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, পাকিস্তান ও ওমান। ১০ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে ভারতের অভিযান। সেই ম্যাচে ভারতের জন্য তৈরি করা হচ্ছে গ্রিন টপ। দুবাইয়ের উইকেটে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সবুজ ঘাসের আস্তরণ। দুবাইয়ের পিচ দেখে ভারতীয় শিবিরেরও অনেকে হতবাক। মরুদেশে খেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল ভারত। তবে সেই পিচ আর এবারের বাইশ গজের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত বলে মনে করছেন অনেকে। ভারতীয় সময় অনুযায়ী ম্যাচ শুরু হবে রাত আটটায়। আরব আমিরশাহির গরমের কারণেই আধঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে দিনের ম্যাচের সময় বদলানো হয়নি। ভারতের সব ম্যাচই রাতে।

    বিস্তারিত সূচি…

    ৯ সেপ্টেম্বর-আফগানিস্তান বনাম হংকং

    ১০ সেপ্টেম্বর-ভারত বনাম আরব আমিরশাহি

    ১১ সেপ্টেম্বর-বাংলাদেশ বনাম হংকং

    ১২ সেপ্টেম্বর-পাকিস্তান বনাম ওমান

    ১৩ সেপ্টেম্বর-বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা

    ১৪ সেপ্টেম্বর-ভারত বনাম পাকিস্তান

    ১৫ সেপ্টেম্বর-আরব আমির শাহি বনাম ওমান ১৫ সেপ্টেম্বর-শ্রীলঙ্কা বনাম হংকং

    ১৬ সেপ্টেম্বর-বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান

    ১৭ সেপ্টেম্বর-পাকিস্তান বনাম আরব আমির শাহি

    ১৮ সেপ্টেম্বর-শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান

    ১৯ সেপ্টেম্বর-ভারত বনাম ওমান

    ২০ সেপ্টেম্বর থেকে সুপার ফোরের ম্যাচ

    ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনাল

  • Hockey Asia Cup: বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন, চতুর্থবার হকিতে এশিয়াসেরা ভারত! শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Hockey Asia Cup: বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন, চতুর্থবার হকিতে এশিয়াসেরা ভারত! শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ হকি (Hockey Asia Cup) জিতল ভারত। গত বারের বিজয়ী দক্ষিণ কোরিয়াকে ফাইনালে ৪-১ গোলে হারিয়ে একতরফা দাপট দেখাল ভারত। দলের ট্রফি জয়ে, জোড়া গোল করে ফাইনালের নায়ক দিলপ্রীত সিং। অপর দু’টি গোল করেন সুখজিৎ সিং এবং অমিত রোহিদাস। ঐতিহাসিক সাফল্যের পর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ গৌতম গম্ভীর, কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা

    গোটা দেশের হৃদয় ভারতীয় হকি দল জিতে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট (পূর্বে ট্যুইটার)-এ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লেখেন, এশিয়া সেরা হয়ে দেশবসীর স্বপ্নপূরণ করেছে ভারতের ছেলেরা। এই অসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য দলকে অভিনন্দন। এই জয় দলের অটল প্রতিশ্রুতি, আবেগ এবং সমন্বয়ের প্রমাণ। শুধু খেলাই নয় অগণিত ভারতীয়দের হৃদয় জয় করে নিয়েছে। এই বিজয় তাদের চেতনার প্রমাণ। হরমনপ্রীতদের আগামীর জন্য শুভ কামনাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এই নিয়ে চার বার এশিয়া কাপ জিতল ভারত। ২০০৩-এ প্রথম বার এশিয়া কাপ জিতেছিল পাকিস্তানকে ৪-২ হারিয়ে। ২০০৭-এ কোরিয়াকে ৭-২ গোলে হারিয়ে ট্রফি জিতেছিল। তৃতীয় বার ২০১৭-য় মালয়েশিয়াকে ২-১ হারিয়েছিল ভারত।

    বিশ্বকাপের টিকিট আদায়

    এই জয়ের ফলে পরের বছর হকি বিশ্বকাপের টিকিটও আদায় করে নিল ভারত। তারা বিশ্বের চতুর্থ দল যারা প্রতিটি হকি বিশ্বকাপে খেলেছে। বাকি তিনটি দল হল জার্মানি, নেদারল্যান্ডস এবং স্পেন। ভারত মাত্র এক বারই বিশ্বকাপ জিতেছে। ১৯৭৫-এ পাকিস্তানকে ২-১ হারিয়েছিল। তার আগ ১৯৭৩-এ রানার্স এবং ১৯৭৫-এ তৃতীয় হয়েছিল তারা। শেষ বার ২০২৩-এ ভুবনেশ্বর ও রৌরকেলায় হয়েছিল হকি বিশ্বকাপ। ভারত নবম স্থানে শেষ করেছিল। বিহারের রাজগীরে ফাইনাল শুরুর আগেই ভারতের জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি হয়ে ছিল। গোটা স্টেডিয়াম সম্পূর্ণ ভর্তি। সবসময় শোনা যাচ্ছে ‘ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া’ ধ্বনি। সেটার ফায়দা তুলতে বেশিক্ষণ লাগল না ভারতের। ম্যাচ শুরুর ৩৪ সেকেন্ডের মধ্যে গোল পান সুখজিৎ সিং। আগের ম্যাচে চিনকে ৭-০ গোলে হারিয়েছিল ভারত।

    দাপটে জয় ভারতের

    শুরুতেই গোল পেয়ে ভারতের আক্রমণের ঝাঁজ অনেকটাই বেড়ে যায়। দ্বিতীয় কোয়ার্টারে একটি লম্বা বল রিসিভ করে দিলপ্রীতের দিকে বাড়িয়েছিলেন সঞ্জয়। বিপক্ষের ডিফেন্ডারেরা ঘিরে থাকলেও ফাঁক খুঁজে গোল করে ভারতের ব্যবধান বাড়ান দিলপ্রীত। তৃতীয় গোল পেতে বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। অধিনায়ক হরমনপ্রীত সিং বৃত্তের মধ্যে থাকা রাজিন্দরকে পাস দিয়েছিলেন। তার থেকে পাস পেয়ে দিলপ্রীত গোল করেন। চতুর্থ কোয়ার্টারেও ভারতের আক্রমণ বজায় থাকে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে চতুর্থ গোল করে তারা। এই গোলে স্পষ্ট বোঝা যায় তাদের বুদ্ধিমত্তার ছাপ। পেনাল্টি কর্নার পেয়েছিল ভারত। শট মারার জন্য তৈরি ছিলেন হরমনপ্রীত, যিনি পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল করার জন্য সিদ্ধহস্ত। তবে বল যায় পাশের ‘ব্যাটারি’তে থাকা অমিত রোহিদাসের কাছে। কোরিয়ানরা হরমনপ্রীতের দিকে দৌড়নোর পর বুঝতে পারেন বল অমিতের কাছে গিয়েছে। কিছু বোঝার আগেই অমিতের শট কোরিয়ার গোলে ঢুকে যায়। পরের মিনিটে একটি গোল শোধ করে কোরিয়া। পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল করেন সন দাইন। এর পর আরও একটি পেনাল্টি কর্নার পেলেও কাজে লাগাতে পারেনি তারা। পাশাপাশি ভারতের রক্ষণ এতটাই মজবুত ছিল যে তা ভেঙে ফিল্ড গোলও করতে পারেনি। গ্রুপ থেকে ফাইনাল, গোটা টুর্নামেন্টে একটা ম্যাচও হারেননি হরমনপ্রীত সিংরা। গোটা টুর্নামেন্টে অপরাজিত ভারত। গ্রুপ পর্বে চিন, জাপান, কাজাখস্তানকে হারান হরমনপ্রীতরা। সুপার ফোরে এই দক্ষিণ কোরিয়ার কাছেই ২-২ গোলে আটকে গিয়েছিল। এদিন অবশ্য দাপটের সঙ্গেই এশিয়া কাপ জিতে নিল ভারত। একই সঙ্গে পকেটে পুরল বিশ্বকাপের টিকিট।

  • Asia Cup: এশিয়া কাপ হকি টুর্নামেন্টের শেষ সুপার ৪ ম্যাচে চিনকে গো-হারান হারিয়ে ফাইনালে ভারত

    Asia Cup: এশিয়া কাপ হকি টুর্নামেন্টের শেষ সুপার ৪ ম্যাচে চিনকে গো-হারান হারিয়ে ফাইনালে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ (Asia Cup) (পুরুষ) হকি টুর্নামেন্টের শেষ সুপার ৪ ম্যাচে চিনকে ৭-০ গোলে গো-হারান হারিয়ে ফাইনালে (Hockey Final) উঠল ভারত। ভারতের খেলোয়াড়রা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। গোল করেছেন শিলানন্দ লাকড়া, দিলপ্রীত সিং, মানদীপ সিং, রাজ কুমার পাল, সুখজিৎ সিং, এবং অভিষেক। এই জয়ে ভারত সুপার ৪ পর্যায়ের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে সাত পয়েন্ট নিয়ে। এবার তাকে খেলতে হবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন কোরিয়ার সঙ্গে। চার পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোরিয়াও।

    কোরিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে ভারত (Asia Cup)

    ভারত আগামী বছর বেলজিয়াম এবং নেদারল্যান্ডস যৌথভাবে আয়োজিত বিশ্বকাপে খেলার স্থান নিশ্চিত করতে রবিবার ফাইনালে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন কোরিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে। চিন ও মালয়েশিয়া তৃতীয়-চতুর্থ স্থান নির্ধারণী ম্যাচেও রবিবার মুখোমুখি হবে। কোরিয়া আগেই গুরুত্বপূর্ণ সুপার ৪ ম্যাচে মালয়েশিয়ার বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকে ৪-৩ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল। শনিবার চিনের বিরুদ্ধে পুরো ম্যাচ জুড়ে ভারতীয়দের আধিপত্য ছিল দেখার মতো। ভারতীয়রা তাদের আধিপত্য প্রমাণ করতে শুরু থেকেই জোরালোভাবে খেলে গিয়েছিল। তাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয় চতুর্থ মিনিটের মাথায়, যখন শিলানন্দ গোলটি করেন। এটি ছিল অধিনায়ক হারমনপ্রীত সিংয়ের সুনিপুণ বল, যা হাফলাইন থেকে জারমনপ্রীত সিংয়ের পায়ে পৌঁছয় ডান ফ্ল্যাঙ্কে, যাঁর পাসটি নিখুঁতভাবে শিলানন্দ থামিয়ে গোল করেন (Asia Cup)।

    চিনকে পর্যুদস্ত করল ভারত

    গোল করার পরেও ভারতীয়রা থেমে (Hockey Final) থাকেনি। বরং কয়েক মিনিটের মধ্যে শিলানন্দ তাঁর দলের পক্ষে একটি পেনাল্টি কর্নার করেন। হরমনপ্রীতের প্রাথমিক শট চিনা গোলরক্ষক ওয়েইহাও ওয়াং রক্ষা করেছিলেন। কিন্তু দিলপ্রীত সঠিক স্থান থেকে পুনরুদ্ধার করে গোল করে ভারতের লিড দ্বিগুণ করেন। ভারত ১৮তম মিনিটে তাদের দ্বিতীয় পেনাল্টি কর্নার পেয়েছিল। ভারতীয় আক্রমণকারীরা চিনা সার্কেলে একেবারে আধিপত্য বিস্তার করছিলেন। ম্যাচের সাইড পরিবর্তনের পর ভারত একই ধরনের আক্রমণ চালিয়ে গেল (Hockey Final) এবং গোলের খুব কাছে গিয়ে দিলপ্রীতের শক্তিশালী উচ্চ শট চিনা গোলরক্ষকের প্রসারিত হাত দ্বারা আক্রোব্যাটিকভাবে রক্ষা করা হয়। তার পরের গোলগুলি করে চিনকে কার্যত পর্যুদস্ত করে ভারত (Asia Cup)।

  • Commonwealth Meet: কমনওয়েলথ ওয়েটলিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয় মেহকের, ব্রোঞ্জ লাভপ্রীতের

    Commonwealth Meet: কমনওয়েলথ ওয়েটলিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জয় মেহকের, ব্রোঞ্জ লাভপ্রীতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার কমনওয়েলথ (Commonwealth Meet) ওয়েটলিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ দিনে ভারতের মেহক শর্মা ও লাভপ্রীত সিং যথাক্রমে রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন। বীর সাভারকর স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় মেহক শর্মা মহিলাদের +৮৬ কেজি বিভাগে মোট ২৫৩ কেজি (স্ন্যাচে ১১০ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪৩ কেজি) উত্তোলন করে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এই বিভাগে সামোয়ার ইউনিয়ারা সিপাইয়া মোট ২৬১ কেজি (১১১ কেজি + ১৫০ কেজি) উত্তোলন করে স্বর্ণপদক জয় করেন। আর নাইজেরিয়ার মেরি তাইওয়ো ওসিজো ২৩১ কেজি উত্তোলন করে ব্রোঞ্জ জেতেন।

    মেহকের পারফরম্যান্স (Commonwealth Meet)

    মেহকের পারফরম্যান্স (Commonwealth Meet) ছিল প্রশংসনীয়। স্ন্যাচে তিনি প্রথমে ১০৩ কেজি, তারপর ১০৭ কেজি এবং তৃতীয় প্রচেষ্টায় ১১০ কেজি উত্তোলন করেন। ক্লিন অ্যান্ড জার্ক বিভাগে শুরু করেছিলেন ১৩০ কেজি দিয়ে, দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ১৩৭ কেজি এবং তৃতীয় প্রচেষ্টায় সফলভাবে ১৪৩ কেজি উত্তোলন করে রৌপ্য নিশ্চিত করেন (Commonwealth)।

    লাভপ্রীত সিংয়ের পারফরম্যান্স (Commonwealth Meet)

    পুরুষদের +১১০ কেজি বিভাগে, ভারতের লাভপ্রীত সিং মোট ৩৮০ কেজি (স্ন্যাচে ১৭৫ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ২০৫ কেজি) উত্তোলন করে তৃতীয় স্থান দখল করেন। এই বিভাগে সামোয়ার সানেলে মাও ৪০১ কেজি (১৮১ কেজি + ২২০ কেজি) উত্তোলন করে স্বর্ণপদক জিতেছেন, আর নিউজিল্যান্ডের ডেভিড লিটি ৩৯৭ কেজি উত্তোলন করে রৌপ্য পান।

    ভারত চ্যাম্পিয়নশিপে মোট ১৩টি পদক অর্জন করেছে

    যুব পুরুষদের +৯৪ কেজি বিভাগে, ভারতের তুষার চৌধুরী দারুণ পারফরম্যান্স করে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। তিনি মোট ২৮৫ কেজি (১২৫ কেজি + ১৬০ কেজি) উত্তোলন করেন, যা শ্রীলঙ্কার নেজিথা নেথসাহান-এর তুলনায় অনেক বেশি; নেথসাহান তুলেছিলেন মাত্র ১৯৭ কেজি (৯৭ কেজি + ১০০ কেজি)। ভারত চ্যাম্পিয়নশিপে মোট ১৩টি পদক অর্জন করেছে- ৩টি স্বর্ণ, ৭টি রৌপ্য, ৩টি ব্রোঞ্জ। প্রথম দিনেই ভারতের হয়ে টোকিও অলিম্পিক রৌপ্যজয়ী মীরাবাই চানু মহিলা ৪৮ কেজি বিভাগে স্বর্ণ জিতেছেন এবং ২০২৬ সালের কমনওয়েলথ গেমসের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন। তাছাড়া, ঋষিকান্ত সিং (৬০ কেজি), এন. অজিথ (৭১ কেজি) এবং ভি. অজয় বাবু (৭৯ কেজি)-ও গ্লাসগো ২০২৬ সিডব্লিউজি-এর জন্য স্থান নিশ্চিত করেছেন।

    অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ফলাফল (Commonwealth Meet)

    সিনিয়র পুরুষদের ১১০ কেজি বিভাগ:

    ফিজির তানিলা তুইসুভা রেইনোগি – ৩৬৫ কেজি (১৬৫ কেজি + ২০০ কেজি)

    সামোয়ার জ্যাক ওপেলোগ – ৩৫৭ কেজি (১৫৭ কেজি + ২০০ কেজি)

    জ্যাকসন রবার্টস-ইয়ং – ৩৫৬ কেজি (১৫০ কেজি + ২০৬ কেজি)

    জুনিয়র পুরুষদের +১১০ কেজি বিভাগ:

    নিউজিল্যান্ডের ইসিস শুস্টার – ৩৩৮ কেজি (১৫৫ কেজি + ১৮৩ কেজি)

    মালয়েশিয়ার মুহাম্মদ ফারিস কামারুল – ৩১৫ কেজি (১৩৫ কেজি + ১৮০ কেজি)

    জুনিয়র মহিলা +৮৬ কেজি বিভাগ:

    মালয়েশিয়ার সিটি আকিলাহ ফারহানা – ২২৭ কেজি (১০৭ কেজি + ১২০ কেজি)

    কানাডার অ্যাঞ্জেল বিলেন – ২২৫ কেজি (৯৮ কেজি + ১২৭ কেজি)

    নিউজিল্যান্ডের আনিকা ফালাসিয়া – ২১৭ কেজি (১০০ কেজি + ১১৭ কেজি)

    যুব মহিলা +৭৭ কেজি বিভাগ:

    নিউজিল্যান্ডের আনিকা ফালাসিয়া – ২১৭ কেজি (১০০ কেজি + ১১৭ কেজি)

    শ্রীলঙ্কার সেওয়ান্দি সাস – ১৩৫ কেজি (৬০ কেজি + ৭৫ কেজি)

  • Commonwealth Weightlifting Championship: কমনওয়েলথ ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপে বিশ্বরেকর্ড বাংলার মেয়ে কোয়েলের, সোনা অনিকেরও

    Commonwealth Weightlifting Championship: কমনওয়েলথ ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপে বিশ্বরেকর্ড বাংলার মেয়ে কোয়েলের, সোনা অনিকেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারোত্তোলনে কমনওয়েলথ ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপে (Commonwealth Weightlifting Championship) দেশকে জোড়া সোনা এনে দিলেন দুই বঙ্গ সন্তান। মেয়েদের ৫৩ কেজি বিভাগে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাংলার মেয়ে ১৭ বছরের কোয়েল বর। ছেলেদের যুব ৬৫ কেজি বিভাগে মোট ২৩৮ কেজি ভারোত্তোলন করে সোনা জিতলেন অনিক মোদি। সার্বিকভাবে কমনওয়েলথ ভারোত্তোলন চ্যাম্পিয়নশিপে ভালোই পারফর্ম করছেন ভারতীয়রা। এই প্রতিযোগিতা দিয়েই ভারোত্তোলন সার্কিটে কামব্যাক করেছেন মীরাবাঈ চানু। আর কামব্যাক ম্যাচেই মহিলাদের ৪৮ কেজি বিভাগে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মোট ১৯৩ কেজি (৮৪+১০৯ কেজি) ওজন তুলে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছেন তিনি।

    রেকর্ডর পর রেকর্ড

    চলতি বছর গুজরাটে ভারোত্তোলনের কমনওয়েলথ চ্যাম্পিয়নশিপ চলছে। এখানেই তিনটি বিশ্বরেকর্ড করেছে হাওড়ার ১৭ বছরের মেয়ে কোয়েল বর। মঙ্গলবার ভারোত্তোলনের কমনওয়েলথ চ্যাম্পিয়নশিপে বিশ্বরেকর্ডের হ‍্যাটট্রিক করেন বঙ্গের কোয়েল। মোট ১৯২ কেজি ওজন তুলে যুব ভারোত্তোলনে বিশ্বরেকর্ড করেন কোয়েল। সেই সঙ্গে জিতে নেন সোনাও। যুব ভারোত্তোলনে ৫৩ কেজি বিভাগে আগের বিশ্বরেকর্ড ছিল ১৮৮ কেজি। কোয়েল সহজেই তা ভেঙে দেন। ক্লিন অ‍্যান্ড জার্ক বিভাগে ১০৭ কেজি ওজন তোলেন কোয়েল। এই বিভাগে বিশ্বরেকর্ড ছিল ১০৫ কেজি। স্ন্যাচে ৮৫ কেজি ওজন তুলে বিশ্বরেকর্ড স্পর্শ করেন কোয়েল।

    বাবাই অনুপ্রেরণা

    হাওড়ায় মুরগির মাংস বিক্রেতার মেয়ে কোয়েল ইউথ ছাড়াও জুনিয়র বিভাগেও সোনা জিতেছে। রেকর্ডের হ‍্যাটট্রিক, জোড়া সোনা। তার পরেও নির্বিকার কোয়ল বলে, “বিশ্বরেকর্ড করাই আমার লক্ষ‍্য ছিল। অনুশীলনের সময়ে ১০৭-১০৮ কেজি ওজন আমি নিয়মিত তুলেছি। ফলে, বিশ্বরেকর্ডের কাছাকাছি ছিলামই। রেকর্ড হতই। আমি ১০৯ কেজি তুলতে পারতাম। কিন্তু অল্পের জন্য পারলাম না।” কী ভাবে এই সাফল্য এল তা বলতে গিয়ে কোয়ল বলে, “বাবাকে দেখে ২০১৮ সালে ভারোত্তোলন শুরু করি। বাবা নিয়মিত জিমে যেত। বিজয় স্যারের (বিজয় শর্মা, কোয়েলর প্রশিক্ষক) কাছে প্রশিক্ষণ নিয়ে গত দু’বছরে আমার পারফরম্যান্সে অনেক উন্নতি হয়েছে। আগে সব মিলিয়ে ১৪৭ কেজি তুলতে পারতাম। এখন ১৯২ কেজি তুলছি।”

    কেন্দ্রের সহায়তায় অলিম্পিক্স গোল্ড কোয়েস্ট

    কথায় বলে,জহুরি জহর চেনেন। কোয়েলকে একঝলক দেখে জাতীয় দলের প্রধান কোচ বিজয় শর্মা বুঝে গিয়েছিলেন এই মেয়ে একদিন সোনা জিতবেন। লম্বা রেসের ঘোড়া তিনি। বাংলার মেয়েটিকে নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী চিন্তাভাবনা শুরু করে দেন বিজয় শর্মা। কোয়েলকে স্কাউট করেন তিনি। বিজয় বলেছেন, “কোয়েলকে দেখে আমার শারীরিক দিক থেকে শক্তিশালী বলেই মনে হয়েছিল। তাই অলিম্পিকের জন্য দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নিয়ে তৈরি করছিলাম। অলিম্পিক্সের কথা মাথায় রেখে দীর্ঘকালীন লক্ষ‍্যে বেশ কয়েক জন খুদেকে নিয়ে কাজ করছিলাম। তখনই কোয়েল আমার নজরে পড়ে। প্রথমেই অন্য সব কিছু বাদ দিয়ে ওর টেকনিকের উপর জোর দিয়েছিলাম। বাচ্চাদের কী করে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া যায় তার জন্য অলিম্পিক্স গোল্ড কোয়েস্ট খুবই সাহায্য করছে।”

  • Asia Cup 2025: প্রস্তুতি তুঙ্গে, এশিয়া  কাপে ভারত-পাক মহারণ ১৪ সেপ্টেম্বর

    Asia Cup 2025: প্রস্তুতি তুঙ্গে, এশিয়া কাপে ভারত-পাক মহারণ ১৪ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ (Asia Cup 2025) মানেই ভারতীয় ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে আলাদা আবেগ। ক্রিকেটে ভারত–পাকিস্তান ম্যাচকে ঘিরে থাকে তুমুল উত্তেজনা। এবার, পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পর দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কে বেশ প্রভাব দেখা দিয়েছে। এমনকি, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড পাকিস্তানের মুখোমুখি না হওয়ার দাবিও জানিয়েছিল। তবে, সে সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার ভারতীয় দল এশিয়া কাপের মঞ্চে মুখোমুখি হতে চলেছে পাকিস্তানের। প্রতিযোগিতায় দু’বার মুখোমুখি হতে পারে ভারত ও পাকিস্তান। গ্রুপ পর্বে তো খেলা হবেই। ফাইনালেও আবার দেখা হতে পারে তাদের।

    কবে কবে ভারতের ম্যাচ

    ৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে এশিয়া কাপ। ১০ সেপ্টেম্বর নামবে ভারত। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ে ভারত–পাক মহারণ। সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বে নামবে টিম ইন্ডিয়া। যারা গতবারের এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন। গ্রুপ পর্বে ভারতের শেষ ম্যাচটি রয়েছে ওমানের বিরুদ্ধে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর। সব খেলা শুরু ভারতীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। ভারত ও পাকিস্তান এক গ্রুপে থাকায় সেমিফাইনালে দেখা হবে না তাদের। যদি তারা নিজেদের সেমিফাইনাল জেতে তা হলে ফাইনালে আবার দু’দেশ মুখোমুখি। চলতি বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গ্রুপ পর্বে দুবাইয়ের মাঠেই ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হয়েছিল। পাকিস্তানকে সহজেই হারিয়েছিল ভারত। সেটা ছিল এক দিনের ম্যাচ। তার আগে গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও ভারতের কাছে হেরেছিল পাকিস্তান।

    বিশেষ প্রস্তুতি

    এশিয়া কাপ নিয়ে এবার বিশেষ পরিকল্পনা সাজিয়ে ফেলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের হেড কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)। প্রসঙ্গত, দলের বেশ কিছু ক্রিকেটার দীর্ঘদিন ধরেই কোনওরকম প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে বাইরে (asia cup 2025)। সেই তালিকায় আছেন দলের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব নিজেও। তিনি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের দলেও ছিলেন না। তাই প্রতিযোগিতা শুরুর আগে কয়েকদিনের জন্য বিশেষ প্রস্তুতি শিবির করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হেডকোচ গৌতম গম্ভীর। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে পৌঁছেই সেই বিশেষ প্রস্তুতি শিবির শুরু করে দেবে টিম ইন্ডিয়া। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর থেকে দুবাইতে শুরু হয়ে যাচ্ছে সেই প্রস্তুতি শিবির।

    ১৫ জনের ভারতীয় দল: সূর্যকুমার যাদব, শুভমন গিল, অভিষেক শর্মা, তিলক বর্মা, হার্দিক পান্ডিয়া, শিবম দুবে, অক্ষর প্যাটেল, জিতেশ শর্মা, জসপ্রিত বুমরা, অর্শদীপ সিং, বরুণ চক্রবর্তী, কুলদীপ যাদব, সঞ্জু স্যামসন, হর্ষিত রানা, রিঙ্কু সিং।

  • National Sports Day 2025: এক ঘণ্টা খেলার মাঠে! জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপনে তিন দিনের বিশেষ কর্মসূচি

    National Sports Day 2025: এক ঘণ্টা খেলার মাঠে! জাতীয় ক্রীড়া দিবস উদযাপনে তিন দিনের বিশেষ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে জাতীয় ক্রীড়ানীতি ২০২৫ (National Sports Day 2025) নিয়ে দেশবাসীকে বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানিয়েছেন, খেলো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি গেমসের মতো প্রতিযোগিতাগুলির মাধ্যমে সারা দেশ থেকে ক্রীড়াবিদদের তুলে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, একসময় বলা হত, খেলার ফলে পড়া থেকে মন সরে যায়। কিন্তু এখন শিক্ষার পাশাপাশি খেলায় সাফল্যকেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। মোদি সরকারের নীতি মেনেই জাতীয় ক্রীড়া দিবস (NSD) ২০২৫ উদযাপনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

    এক ঘণ্টা, খেলার মাঠে

    প্রতি বছর ২৯ অগাস্ট হকির যাদুকর মেজর ধ্যানচাঁদের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় ক্রীড়া দিবস পালিত হয়। ২০১৯ সালে ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্টের সূচনা হয় এই দিনেই। এই আন্দোলনের মূল বার্তা — প্রতিদিন অন্তত ৬০ মিনিট শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেওয়া। এই বছর জাতীয় ক্রীড়া দিবস উপলক্ষে তিন দিনের ক্রীড়া ও ফিটনেস প্রোগ্রামের কথা ভাবা হয়েছে। ২৯ অগাস্ট থেকে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত ‘এক ঘণ্টা, খেলের মাঠে’ (Ek Ghanta, Khel ke Maidan Main) থিমের অধীনে দেশজুড়ে এই উদ্যোগ পরিচালনা করবে ফিট ইন্ডিয়া মিশন। যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী ড. মনসুখ মাণ্ডব্যের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই বছরের জাতীয় ক্রীড়া দিবসকে একটি প্রকৃত জন আন্দোলন-এ রূপ দিতে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি প্রস্তুতি শুরু করেছে। রাজস্থান, পাঞ্জাব, হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, বিহার, ঝাড়খণ্ড, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ ও পণ্ডিচেরি, চণ্ডীগড় এবং দিল্লি ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট দফতরগুলিকে প্রস্তুতির নির্দেশ দিয়েছে।

    তিন দিনের অনুষ্ঠান

    প্রথম দিন (২৯ অগাস্ট): মেজর ধ্যানচাঁদকে শ্রদ্ধা, ফিট ইন্ডিয়া শপথ, এক ঘণ্টা খেলার মাঠে সক্রিয় অংশগ্রহণ

    দ্বিতীয় দিন (৩০ অগাস্ট): ক্রীড়া বিতর্ক, ফিটনেস সংলাপ, গ্রামীণ খেলা যেমন — কবাডি, খো খো, স্যাক রেস, টাগ অফ ওয়ার ইত্যাদি প্রতিযোগিতা

    তৃতীয় দিন (৩১ আগস্ট): সাইক্লিং প্রচার এবং পরিবেশবান্ধব জীবনযাত্রা

     ব্যাপক অংশগ্রহণ

    এই বছর জাতীয় ক্রীড়া দিবসে (National Sports Day 2025) ৩৫ কোটির বেশি শিক্ষার্থী, যুব ক্লাব, মাই ভারত, পঞ্চায়েত, কর্পোরেট, ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন, প্যারালিম্পিক কমিটি, খেলাধুলার জাতীয় ফেডারেশন, সাই সহ লক্ষ লক্ষ মানুষ একসঙ্গে অংশ নিচ্ছে। বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ প্রণব সূর্মা (প্যারিস প্যারালিম্পিক রৌপ্যপদকপ্রাপ্ত), সুমিত অন্তিল (ডাবল প্যারালিম্পিক পদকজয়ী), শ্রেয়সী সিং (কমনওয়েলথ পদকপ্রাপ্ত শুটার), ভাবানি দেবী (অলিম্পিক ফেন্সার), বিষ্ণু সরবণন (অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমস পদকজয়ী সেলার) নিজ নিজ শহর বা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে জাতীয় ক্রীড়া দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। শিশুদের জন্য গ্রামীণ খেলা, তরুণদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, প্রবীণদের জন্য হাঁটা, যোগাসন ও সাইক্লিং র‍্যালি—সব বয়সের জন্য কিছু না কিছু থাকছে। অভিনব বিন্দ্রা, সুনীল ছেত্রী, পি. ভি. সিন্ধু, মণিকা বাত্রা, মীরাবাঈ চানু-র মতো তারকা ক্রীড়াবিদরা সকলকে এই জনআন্দোলনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

  • Dream11 To BCCI: ভারতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে নেই ড্রিম ১১, স্পনসরশিপের জন্য নতুন দরপত্র আহ্বান করবে বিসিসিআই

    Dream11 To BCCI: ভারতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে নেই ড্রিম ১১, স্পনসরশিপের জন্য নতুন দরপত্র আহ্বান করবে বিসিসিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেমিং নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০২৫ পাস হওয়ার পরই ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান স্পনসর হিসেবে সরে দাঁড়ালো ফ্যান্টাসি স্পোর্টস প্ল্যাটফর্ম ড্রিম১১ (Dream11)। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হতে চলা এশিয়া কাপ ২০২৫-এর ঠিক আগেই এই সিদ্ধান্তে সাময়িক অস্বস্তিতে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCI)। সূত্রের খবর, নতুন স্পনসরের খোঁজ করতে শুরু করেছে বোর্ড। একাধিক সংস্থার সঙ্গে যোগযোগ করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তারা। তবে, এশিয়া কাপের আগে কোনও কোনও সংস্থার সঙ্গে চূড়ান্ত কথা না হলে সূর্যকুমার যাদবের দলকে খেলতে হতে পারে টাইটেল স্পনসর ছাড়াই।

    ফ্রি-টু-প্লে সামাজিক গেমিং প্ল্যাটফর্ম

    নতুন অনলাইন গেমিং নিয়ন্ত্রণ আইনে রিয়েল মানি বা অর্থের বিনিময়ে খেলা অনলাইন গেম নিষিদ্ধ হয়েছে। আইন লঙ্ঘনকারীদের জন্য সর্বোচ্চ তিন বছরের জেল এবং ১ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। গত ২০ অগাস্ট লোকসভা এবং ২১ অগাস্ট রাজ্যসভায় পাশ হওয়া বিলটিতে প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মুর সম্মতি মিলেছে শুক্রবার। এই আইন কার্যকর হওয়ার পরই ড্রিম১১ তাদের সব পেইড কনটেস্ট বন্ধ করে দিয়েছে এবং ঘোষণা করেছে, এখন থেকে তারা শুধুমাত্র ফ্রি-টু-প্লে সামাজিক গেমিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।

    কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মতোই চলবে বোর্ড

    বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া জানিয়েছেন, “যা অনুমোদিত নয়, আমরা তা করব না। কেন্দ্রীয় সরকার যে নীতি প্রণয়ন করবে, বিসিসিআই তা সম্পূর্ণভাবে মেনে চলবে।” ভারতীয় দলের টাইটেল স্পনসর হিসাবে ২০২৩ সালে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (BCCI) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল ‘ড্রিম ইলেভেন’। তিন বছরের জন্য ভারতীয় বোর্ডকে ৩৫৮ কোটি টাকা দিয়েছে তারা। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিটি হোম ম্যাচে ৩ কোটি এবং অ্যাওয়ে ম্যাচে ১ কোটি টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। চুক্তি কার্যকর থাকার কথা ছিল ২০২৬ পর্যন্ত। কিন্তু নতুন আইনের ফলে সংস্থার আয়ের প্রধান উৎসই এখন বন্ধ। তাদের মূলত মুনাফা হত রিয়েল মানি ফ্যান্টাসি গেমিং থেকে। ফ্যানকোড, ড্রিম স্পোর্টস ফাউন্ডেশনের মতো অন্য সংস্থাগুলো চালু থাকলেও আর্থিক দিক থেকে বড় ধাক্কা খেয়েছে তারা।

    ঝুঁকির কারণে বন্ধ এই অ্যাপগুলি

    অনলাইন এই সমস্ত গেমগুলোতে টাকা পয়সা সংক্রান্ত নানা ঝুঁকি থাকে। অনলাইনে গেমে বিপুল লেনদেন, প্রতারণা এবং আসক্তি নিয়ন্ত্রণ করতে নয়া বিল এনেছে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার। ‘দ্য প্রমোশন অ্যান্ড রেগুলেশন অব অনলাইন গেমিং বিল, ২০২৫’ নামের বিলটি ইতিমধ্যেই সংসদের দুই কক্ষে পাশ হয়ে গিয়েছে। এর জেরে নিষিদ্ধ হতে বসেছে ড্রিম ১১, মাই ১১ সার্কেলের মতো ফ্যান্টাসি অ্যাপগুলি। তাই যে সব জার্সিতে ড্রিম১১-এর লোগো মুদ্রিত হয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করা হবে না বলে বিসিসিআই নিশ্চিত করেছে। এখন খুব শীঘ্রই নতুন স্পনসরের জন্য দরপত্র আহ্বান করবে বোর্ড।

  • Tapasya Gahlawat: ‘কটাক্ষের জবাব দিয়েছে মেয়ে’, বাবার স্বপ্নপূরণ করে জুনিয়র কুস্তিতে বিশ্বসেরা অষ্টাদশী তপস্যা

    Tapasya Gahlawat: ‘কটাক্ষের জবাব দিয়েছে মেয়ে’, বাবার স্বপ্নপূরণ করে জুনিয়র কুস্তিতে বিশ্বসেরা অষ্টাদশী তপস্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের মঞ্চে (World Wrestling Championship U20) ভারতের পতাকা ওড়ালেন হরিয়ানার মেয়ে তপস্যা গেহলট (Tapasya Gahlawat)। বুধবার বুলগেরিয়ার সামাকভে ৫৭ কেজি বিভাগে বিশ্বসেরা হয়ে বাবার স্বপ্নপূরণ করলেন তপস্যা। ছোটবেলা থেকেই প্রপিতামহ চৌধুরী হাজারি লালের দঙ্গল কাঁপানো গল্প শুনে বড় হয়েছেন তিনি। সেখান থেকেই অনুপ্রেরণা। তাঁর বাবা পরমেশ গেহলটেরও ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে একদিন বিশ্বমঞ্চে কুস্তিতে দাপাবে। বাবার স্বপ্ন সফল করলেন মেয়ে। ফাইনালে তপস্যা হারালেন নরওয়ের ফেলিসিতাস দোমাজেভাকে।

    মেয়ের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাবা

    হরিয়ানার ঝাজ্জরের খানপুর কালান গ্রামের তপস্যার এমন সাফল্যের পর তাঁর বাবা পরমেশ জানান, ২০০৬ সালে, বিয়ের ১১ মাস পর তাঁর স্ত্রী কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। এরপর পরিবেশ আনন্দের ছিল না। বরং মেয়ে হওয়ার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়েছিল তাঁদের। পরমেশের কথায়, “মেয়ে হওয়ায় অনেক কটূক্তি সহ্য করতে হয়েছিল। কিন্তু আমি জানতাম, মেয়ে হোক কিংবা ছেলে, দেশের নাম যে কেউই উজ্জ্বল করতে পারে। তপস্যা আজ বিশ্বজয়ী হয়ে সেই কথাই প্রমাণ করল।” পরমেশ বলেন, “আমার ঠাকুর্দা চৌধুরি হাজারি লাল খানপুর কালান গ্রামে কুস্তিগির হিসাবে বিখ্যাত ছিলেন। কুস্তির বিভিন্ন প্যাঁচ নিয়ে আমাদের অনেক শিখিয়েছেন। আমি স্কুল গেমসে কুস্তিতে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন ছিলাম। কিন্তু চোটের পর কুস্তি ছাড়ি। বরাবর মেয়েকে কুস্তিগির করার চেষ্টা করেছি। ন’বছর আগে তপস্যাকে কুস্তি শেখাতে যাওয়ার সময় অনেকেই কটাক্ষ করেছিল। আজ তপস্যা বিশ্বসেরা। যারা সমালোচনা করেছিল তাদের উচিত জবাব দিয়েছে।”

    কোন পথে সাফল্য তপস্যার

    তপস্যা (Tapasya Gahlawat) সেমিফাইনালে জাপানের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন সোওয়াকা উচিদার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিলেন। যিনি ৪০টা আন্তর্জাতিক ম্যাচ অপরাজিত রেকর্ড নিয়ে রিংয়ে নেমেছিলেন। ম্যাচের একেবারে শেষ সেকেন্ডে ৪-৩ ব্যবধানে জয় নিশ্চিত করেন তপস্যা। তুলনায় ফেলিসিটাস ডোমাজেভার বিরুদ্ধে ফাইনাল অনেক সহজ ছিল। ৫-২ ব্যবধানে জিতে টুর্নামেন্টে ভারতের জন্য প্রথম সোনার পদক এনে দেন তিনি। পরমেশ বলেছেন, “দেশের হয়ে কিছু করার তাগিদই তপস্যাকে সাফল্য এনে দিয়েছে। কোচ কুলবীর বরাবর বলেছেন মেয়েকে নিয়ে চিন্তা না করতে। উনি নিজের মেয়ের মতোই ভালবাসেন। আমাদের ছেলে দক্ষও কুস্তিগির। তবে তপস্যা যা করেছে তার জন্য কোনও কিছুই যথেষ্ট নয়।” ২০১৬ সালে স্থানীয় অ্যাকাডেমিতে কুস্তিতে ভর্তি‌ হয়েছিলেন তপস্যা। উন্নত পরিকাঠামো না থাকায় মেয়েকে সোনিপতের কুলবীর রানার আখড়ায় ভর্তি করেন। তারপর তো বাকিটা ইতিহাস। তপস্যা অনূর্ধ্ব-২০ বিভাগে এশিয়া সেরাও হয়েছিলেন। এবার সিনিয়র স্তরে ভারতের মুখ উজ্জ্বল করাই তাঁর লক্ষ্য।

LinkedIn
Share