Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Kolkata Weather: কলকাতার তাপমাত্রা বাড়ল দুই ডিগ্রিরও বেশি! আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    Kolkata Weather: কলকাতার তাপমাত্রা বাড়ল দুই ডিগ্রিরও বেশি! আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালের থেকে তাপমাত্রা একলাফে ২ ডিগ্রির বেশি বেড়ে গেল শহর কলকাতায় (Kolkata Weather)। ফলে কনকনে ঠান্ডা পড়তে এখনও বেশ দেরি। উত্তরবঙ্গে ক্রমশ তাপমাত্রা কমলেও দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা বেড়েছে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। সোমবারের থেকেও এই তাপমাত্রা প্রায় আড়াই ডিগ্রির মত বেড়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কলকাতায় শীত জাঁকিয়ে পড়তে চলেছে পরের মাসের মাঝে। তবে এই ক’দিন শীতের আমেজ বজায় থাকবে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    এদিন সকালে কলকাতা ও আশপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ পরিস্কার থাকাবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ও ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে বলে আবহাওয়া সূত্রে খবর। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৩ সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে আজ তাপমাত্রা একধাক্কায় আড়াই ডিগ্রির কাছাকাছি বেড়ে গিয়েছে। এদিন আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ (Kolkata Weather)।

    আরও পড়ুন:জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    এদিন সকালে দেওয়া উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ১ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। কোথাও বৃষ্টির হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। আগামী ৪-৫ দিন হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের রাতের তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলেও জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী দুদিন দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ারও কোনও পরিবর্তন হবে না বলে জানা গিয়েছে। তবে কোনও কোনও জায়গায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। উত্তরবঙ্গের মত আগামী ১ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না (Kolkata Weather)।

    উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলোতে জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়লেও কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে এখনই জমিয়ে ঠান্ডা পড়বে না বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Kolkata Weather)। জমিয়ে ঠান্ডা উপভোগ করার জন্য ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। জেলায় জেলায় তাপমাত্রা বেশ নেমেছে। পশ্চিমের জেলাগুলিতেও স্বাভাবিকের থেকে ২-৩ ডিগ্রি নিচে তাপমাত্রা থাকবে বলে খবর।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড পারদ পতন! আজ কলকাতার শীতলতম দিন, ঠান্ডা পড়বে আরও

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata-Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে দিল্লিতে তলব ইডির! কী জানতে চায় তদন্তকারীরা?

    Anubrata-Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে দিল্লিতে তলব ইডির! কী জানতে চায় তদন্তকারীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না তা জানা যাবে ১ ডিসেম্বর। তবে, আজ সোমবার দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে। বোলপুরে এক চালের মিলের মালিক তিনি। অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে তাঁর সঙ্গে বিপুল আর্থিক লেনদেনের যোগাযোগ রয়েছে বলে দাবি ইডির।

    সঞ্জীব মজুমদারকে তলব

    ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে আগে রতনকুঠিতে সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। এবার তলব ইডির। ইডি সূত্রে খবর,বীরভূমের একটি চালকলের মালিক সঞ্জীব মজুমদার। তাঁর সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। তাই বেআইনি আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে ইডি অফিসাররা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চান। এখন জেলে রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বেশ কিছু টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন সঞ্জীব। কেন তিনি অনুব্রতর অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করেছিলেন,এবার তা নিয়েই তদন্তকারীরা কথা বলতে চান। 

    আরও পড়ুন: জামিনের আবেদনই করলেন না, আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতেই কেষ্ট

    অনুব্রতের বিরুদ্ধে প্রমাণ

    ইডি চায় অনুব্রতকে নয়াদিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে। তাই নয়াদিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে মামলা করেছে ইডি। পাল্টা হিসেবে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন কেষ্ট। অনুব্রতের হয়ে সেই মামলা লড়ছেন কপিল সিব্বল। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এই আইনজীবীর সঙ্গে লড়াই করতে তাই উপযুক্ত প্রমাণ চাইছে ইডি। তাই অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করা হচ্ছে। আগামী ১ ডিসেম্বর ওই মামলার শুনানি রয়েছে। ইডি মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে তদন্ত শুরু করেছে। গরু পাচার মামলায় প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে বলে মনে করছেন ইডির অফিসাররা। গরু পাচার মামলায় যুক্ত এনামুল হক, সায়গল হোসেন এখন নয়াদিল্লির তিহাড় জেলে রয়েছেন। অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে এসে সায়গলের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চায় ইডি। সেটা আদালত অনুমতি দিলেই সম্ভব।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • West Bengal Weather: জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    West Bengal Weather: জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তাপমাত্রা সামান্য হলেও বাড়ল শহর কলকাতায়। আজ, সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রবিবারের চেয়ে যা কিছুটা বেশি। রবিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়েছিল ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, নভেম্বরের বাকি ক’দিনে তাপমাত্রা নতুন করে কমার সম্ভাবনা নেই। সেক্ষেত্রে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস। ফলে এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। তবে কলকাতাবাসীর এখন একটাই জাঁকিয়ে শীত কবে পড়বে (West Bengal Weather)?

    জেলার আবহাওয়া

    কলকাতায় তাপমাত্রা বাড়লেও জেলায় আবহাওয়ার পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন। বলা চলে, জেলায় শীত জাঁকিয়েই বসেছে (West Bengal Weather)। কারণ বিভিন্ন জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির নীচে অবস্থান করছে। ফলে জেলাগুলোতে হালকা শীত নয়, কনকনে শীত পড়তে শুরু করেছে সেখানে। আবার অনেক জেলায় ডিসেম্বর শুরুর আগেই পারদ নেমে গিয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। আবহাওয়া দফতরের হিসাব অনুযায়ী, রবিবার পুরুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া, পানাগড় (১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস), শ্রীনিকেতনের (১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপমাত্রাও ছিল ১৪ ডিগ্রির নীচে। ভোরে কুয়াশা এবং উত্তুরে হাওয়ার দাপটে শীত টের পাওয়া যাচ্ছে জেলায় জেলায়। বিশেষত পশ্চিমের জেলাগুলিতে জমিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে পারদ পতন, উত্তুরে হাওয়ায় কলকাতায় শীতের আমেজ

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে বেশ জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়ে গিয়েছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির নীচেই। কিন্তু আগামী ৪৮ ঘন্টা উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া একইরকম থাকতে চলেছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ৩০ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। এছাড়াও আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রার পরিবর্তন হবে না (West Bengal Weather)।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের মত দক্ষিণবঙ্গেও আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার কোনও পরিবর্তন হবে না। আবহাওয়া পরিস্কার থাকবে ও বৃষ্টিরও কোনও সম্ভাবনা নেই (West Bengal Weather)।

    কলকাতার আবহাওয়া

    এদিন সকালে কলকাতা ও আশেপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ পরিস্কার থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে রবিবারের মতো ২৯ ও ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এদিন আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল থাকবে। এদিন আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কলকাতায় জাঁকিয়ে শীত পড়তে এখনও ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের জন্য অপেক্ষা করতে হবে (West Bengal Weather)।

  • Weather Update: রাজ্যে পারদ পতন, উত্তুরে হাওয়ায় কলকাতায় শীতের আমেজ

    Weather Update: রাজ্যে পারদ পতন, উত্তুরে হাওয়ায় কলকাতায় শীতের আমেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরু থেকেই কলকাতায় শীতের (Winter) আমেজ। তাপমাত্রায় আরও পতন সপ্তাহের শেষে। আজ শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের ১ ডিগ্রি কম। উত্তুরে হাওয়ার কারণেই মূলত এই শীতের আমেজ। এমনটাই জানিয়েছে হাওয়া অফিস(Alipore Meteorological  Department)।

    কলকাতায় পারদের ওঠানামে চলছে গোটা সপ্তাহ ধরেই। চলতি সপ্তাহে সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার একধাক্কায় তাপমাত্রার পতন হল ২ ডিগ্রি। ওই দিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। বুধবার কলকাতায় পারদ নামে ১৬.৯ ডিগ্রিতে। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুন: লটারি দুর্নীতি নিয়ে জেরা! অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির

    বৃষ্টির সম্ভবনা নেই? 

    শীতের আমেজ গোটা রাজ্যজুড়ে। আর সে কারণেই জ্বর-কাশি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না শিশু থেকে বয়স্করাও। এই আবহাওয়ায় বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিত্‍সকরা। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে অবলম্বন করতে হবে বিশেষ সাবধানতা। এই পরিস্থিতিতে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আপাতত কোনও কোনও জেলায় শীতের আমেজ সামান্য কমবে। তবে আগামী সপ্তাহে আরও একটু নিচে নামতে পারে পারদ। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা আরেকটু নিচের দিকে থাকবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১-১২ ডিগ্রি থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপ দেখা দিয়েছিল, তা সরে যাওয়ায় আকাশ আগের তুলনায় আরও পরিষ্কার হয়েছে। আগামী কয়েকদিন রাজ্যে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।

    স্বাভাবিকের নিচে তাপমাত্রা থাকায় জমিয়ে শীতের আমেজ থাকবে আরও কয়েকদিন। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা থাকবে স্বাভাবিকের থেকে ২-৩ ডিগ্রি নিচে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা কোথাও কোথাও স্বাভাবিকের সামান্য নিচে থাকবে পারদ। উত্তুরে হাওয়া বইবে, তবে তার তীব্রতা কিছুটা কমবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • CV Anand Bose: পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    CV Anand Bose: পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দায়িত্ব নিয়েই কাজ শুরু করে দিলেন নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। শপথের পর তিনি জানিয়েছিলেন,মানুষের স্বার্থে কোনও আপোষ নয়। উন্নয়নের স্বার্থে রাজ্য প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়েই তিনি কাজ করবেন। সেই কথামতোই দায়িত্ব নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিল ২০২২-এ সই করলেন তিনি। বিলে স্বাক্ষর করার পাশাপাশি ট্যুইট করে তা জানিয়েও দিলেন।

    আরও পড়ুন: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    রাজ্যপালের ট্যুইট

    বুধবারই বাংলার নতুন রাজ্যপাল (Governor) হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। আর বৃহস্পতিবারই, তফশিলি জাতি ও উপজাতি সংশোধনী বিলে সই করেন সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজেই ট্যুইট করে জানান সেকথা। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন,’সংশোধনী এই বিলে সম্মতি দিতে পেরে তিনি আনন্দিত।’  সেপ্টেম্বর মাসেই এই সংশোধনী বিল বিধানসভায় পাস হয়। তারপর থেকেই তা ছিল রাজ্যপালের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। পরবর্তীকালে, অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশন বেশ কিছু বিলে স্বাক্ষর করলেও, এই বিলের ক্ষেত্রে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া যায়নি। অবশেষে এই সংশোধনী বিলে বৃহস্পতিবার অনুমোদন দিলেন নতুন রাজ্যপাল। এদিকে, দায়িত্বগ্রহণের পর শুক্রবার বিকেলে, ন্যাশনাল লাইব্রেরি পরিদর্শনে যান সিভি আনন্দ বোস। ছিলেন প্রায় ৪৫ মিনিট। ঘুরে দেখেন লাইব্রেরি। হাতে তুলে নেন বহু দুষ্প্রাপ্য বই।

    বিলের সুবিধা

    এই বিলে সই হয়ে যাওয়ায় আদিবাসী মানুষদের অনেক সুবিধা হবে। উল্লেখ্য, এতদিন SC/ST শংসাপত্রের জন্য মাত্র একবার আবেদন করা যেত। উচ্চতর কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন খারিজ করে দিলে,আর আবেদনের সুযোগ ছিল না। বিল সংশোধনের ফলে, এবার আবেদন খারিজ হলেও, ফের আবেদন জানানো যাবে। এই তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলকে সামনে রেখে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রচারে আসতে পারবে শাসক-বিরোধী দুই শিবিরই। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে এই বিলে স্বাক্ষর করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’! ভয় পেয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    Suvendu Adhikari: ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’! ভয় পেয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) চায়ের নেমতন্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)! তার পরেই শুরু হয়েছে জল্পনা। বিরোধীদের প্রশ্ন, ‘ডিসেম্বর সিনড্রোমে’র ভয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    শুভেন্দুকে চা খেতে ডেকেছিলাম…

    বুধবার শপথ নিয়েছেন নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট ‘অপমানজনক’ হওয়ায় ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে তৃণমূলে যাওয়া দুই দলবদলু বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস এবং কৃষ্ণকল্যাণীর সঙ্গে এক পঙক্তিতে বসতে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। এর পর আজ, শুক্রবার বিধানসভায় সাক্ষাৎ হয় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে শুভেন্দুর। মমতাই চায়ের নেমতন্ন করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে। পরে তিনি বলেন, শুভেন্দুকে চা খেতে ডেকেছিলাম। আর শুভেন্দুর দাবি, চা খাওয়া হয়নি। এটা সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের চা খেতে বলেছিলেন। কিন্তু বিধানসভায় অধিবেশন চলায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁদেরও ব্যস্ততার কারণে চা খাওয়া হয়নি। প্রসঙ্গত, এদিন শুভেন্দুর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ঘরে গিয়েছিলেন বিধায়ক বিজেপির অশোক লাহিড়ি, অগ্নিমিত্রা পল ও মনোজ টিগ্গা।

    এদিন ছিল সংবিধান দিবস। সেই উপলক্ষেই বক্তৃতা দিচ্ছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। কিন্তু শুভেন্দুর বক্তব্য শুরু হতে না হতেই তৃণমূল বিধায়কদের বসার জায়গা থেকে গোলমাল শুরু হয়। কানে আসতেই রুখে দাঁড়ান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেউ বাধা দেবে না। সবাই চুপ করে থাক। কোনও কোনও তৃণমূল বিধায়ক টিকা-টিপ্পনীও কাটতে শুরু করেছিলেন। মমতা তাঁদেরও কড়া ভাষায় কথা বলতে নিষেধ করেন। সঙ্গে সঙ্গেই থেমে যায় গোলমাল। নির্বিঘ্নে বক্তৃতা শেষ করেন শুভেন্দু। তার পরেই আসে চায়ের নেমতন্ন। নেমতন্ন রক্ষা করতে মুখ্যমন্ত্রীর ঘরে যান বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন: এনআইএ কাজ করছে দেশদ্রোহীরা সাবধান! শাসক দলকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মমতা-শুভেন্দুর এই সাক্ষাৎকার পর্ব জন্ম দিয়েছে একাধিক জল্পনার। নন্দীগ্রামে ১৯৫৬ ভোটে মমতাকে হারিয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তার পর থেকে দু জনের সম্পর্ক আক্ষরিক অর্থেই অহি-নকুলের। সম্প্রতি শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, এই ডিসেম্বরেই পড়ে যাবে তৃণমূল সরকার। তিনি এও জানিয়েছিলেন, জোর করে সরকার ফেলবেন না তাঁরা। সরকার পড়ে যাবে আপনা থেকেই। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই মোদির ডাকা বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি যাচ্ছেন মমতা। সেই একই কারণে শুভেন্দুকে করতে হচ্ছে চায়ের নেমতন্ন। তাঁকে সম্বোধন করতে হচ্ছে ‘ভাই’ বলে!

    একেই বলে ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: ‘কমিশনকে বলব তৃণমূলের প্রতীক প্রত্যাহার করার জন্য?’, বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Recruitment Scam: ‘কমিশনকে বলব তৃণমূলের প্রতীক প্রত্যাহার করার জন্য?’, বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রিসভাকে পার্টি করে তৃণমূলের (TMC) প্রতীক কেড়ে নিতে বলব কি? শুক্রবার এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gganguly)। নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) নিয়ে গত কয়েক মাসে নজিরবিহীন বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন সে সবকে ছাপিয়ে গেল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য। তিনি বলেন, হয় ক্যাবিনেটকে বলতে হবে যে আমরা অযোগ্যদের পাশে নেই এবং ১৯ শে মে-র বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করতে হবে। নাহলে এমন পদক্ষেপ করব যেটা গোটা দেশে কখনও হয়নি। তিনি বলেন, আমার সন্দেহ আছে যে, হয় গণতন্ত্র সঠিক হাতে নেই। আর নাহলে গণতন্ত্র বিকশিত হয়নি। আমি ক্যাবিনেটকে পার্টি করে দেব। সবাইকে এসে উত্তর দিতে হবে। শোকজ করতে পারি।

    সওয়াল জবাব…

    এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং মণীশ জৈনের দীর্ঘ সওয়াল জবাব চলে আদালতে। এক প্রশ্নের উত্তরে মণীশ বলেন, অতিরিক্ত শূন্যপদ নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর নির্দেশ এসেছিল। তিনিই আইনি পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেছিলেন।

    প্রশ্ন: আপনি কি জানেন যে কমিশনের আইন অনুযায়ী কোন বেআইনি নিয়োগ করা যায় না?

    উত্তর: হ্যাঁ।

    প্রশ্ন: তাহলে অতিরিক্ত শূন্যপদ কেন তৈরি করা হল?

    উত্তর: উপযুক্ত স্তর থেকে নির্দেশ এসেছিল। ব্রাত্য বসুর নির্দেশ এসেছিল। তিনি আইনি পরামর্শ নেওয়ার কথা বলেছিলেন। আমার আইনজীবী এবং অ্যাডভোকেট জেনারেলের সঙ্গে কথা হয়েছিল। আইন দফতরের সঙ্গেও কথা হয়েছে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা হয়। মুখ্যসচিবকে জানানো হয়। ক্যাবিনেটে নোট পাঠানো হয়।

    প্রশ্ন: অবৈধদের নিয়োগ নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন আইনজীবীরা?

    উত্তর: না।

    প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় না যে অবৈধদের বাঁচানোর জন্য এই অতিরিক্ত শূন্যপদ? অবৈধদের সরানোর কোন সিদ্ধান্ত হয়েছিল?

    উত্তর: আমরা আইন দফতরের সঙ্গে কথা বলেছি।

    প্রশ্ন: আমি বিস্মিত যে কীভাবে ক্যাবিনেটে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?  যেখানে আইনে এর কোন সংস্থান নেই। আপনি কি মনে করেন যে অবৈধদের চাকরি বাঁচানো দরকার?

    উত্তর: না।

    প্রশ্ন: কোন ক্যাবিনেটে এই সিদ্ধান্ত হয়?

    উত্তর:  আমরা আইন দফতরের সঙ্গে কথা বলেছি।

    প্রশ্ন: এটা কোনও রাজ্যের নীতি হতে পারে?  আবার বলা হচ্ছে, যে কারও চাকরি যাবে না। স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবীর কাছে আবেদন দাখিল করার কোনও লিখিত নির্দেশিকা নেই। অতিরিক্ত প্রায় ২৬২ কোটি টাকা কেন প্রতি বছর ব্যয় করা হবে এই অযোগ্যদের জন্য?

    উত্তর: আমরা অ্যাডভোকেট জেনারেলের সঙ্গেও এবিষয়ে কথা বলেছিলাম।

    প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় না যে ক্যাবিনেট তার এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সংবিধানবিরোধী কাজ করেছে? ক্যাবিনেটের সদস্যরা সই করলেন?  কেউ তাঁদের সতর্ক করলেন না?

    উত্তর: আমি সেখানে ছিলাম না।

    এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বলেন, বিধানসভায় দলনেতা মুখ্যমন্ত্রী। আর লোকসভায় দলনেতা প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি ইলেকশন কমিশনকে বলব তৃণমূল কংগ্রেসের লোগো প্রত্যাহার করার জন্য। দল হিসাবে তাদের মান্যতা প্রত্যাহার করতে বলব নির্বাচন কমিশনকে। সংবিধান নিয়ে যা ইচ্ছা করা যায় না, হুঁশিয়ারি বিচারপতির। তিনি বলেন, আমি মুখ্যমন্ত্রীর যন্ত্রণা বুঝতে পারি। কিন্তু কিছু দালাল যারা মুখপাত্র বলে পরিচিত তারা আদালতের নামে যা ইচ্ছা বলছে। বলছে, যে নিয়োগ হলেই আদালতে গিয়ে স্থগিতাদেশ নিয়ে আসছে। আদালত কি এগরোল নাকি যে এলেই স্থগিতাদেশ পেয়ে যাবে? প্রশ্ন বিচারপতির।

    আরও পড়ুন: অভিষেকই ‘কয়লা ভাইপো’? মেনে নিচ্ছে তৃণমূল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Bengal Weather Update: নভেম্বরের শেষেই শহরে শীতের ঝড়ো ব্যাটিং! আরও নামবে তাপমাত্রা?

    Bengal Weather Update: নভেম্বরের শেষেই শহরে শীতের ঝড়ো ব্যাটিং! আরও নামবে তাপমাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। এবছর নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকেই পারদ পতন শুরু হয়েছে। মাসের শেষে তো ঝড়ো ব্যাটিং শুরু করেছে শীত। শুক্রবারে ভোরের হিমেল হাওয়া হাড়ে কাঁপুনি ধরিয়েছে। আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা এরকমই থাকবে। 

    পারদ পতন

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ছিল নভেম্বরে মরসুমের শীতলতম দিন। ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল তাপমাত্রার পারদ। তবে এই সপ্তাহান্তে শীতের দাপট আরও বাড়বে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কলকাতার রাতের তাপমাত্রা ১৬.৫ ডিগ্রি থেকে বেড়ে ১৭.৬ ডিগ্রি হয়েছিল। কিন্তু দিনের তাপমাত্রা আবার হেঁটেছে উলটো পথে। ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে নেমে দিনের তাপমাত্রা হয়েছে ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুটি তাপমাত্রাই স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। এর সঙ্গে আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমে হয়েছে ৩৪ শতাংশ। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ হ্রাস পাওয়ায় শহরে শীতের আমেজ বহাল রয়েছে পুরোদমে।

    আরও পড়ুন:আজ এই মরশুমের শীতলতম দিন, আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    নিম্নচাপের সম্ভাবনা

    এবছর নভেম্বরের শুরু থেকেই শিরশিরে হাওয়া অনুভূত হচ্ছিল। মাঝের দু’দিনে সেভাবে শিরশিরে হাওয়া অনুভূত হচ্ছিল না। কারণ বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল। সেই নিম্নচাপের অভিমুখ ছিল উত্তর উত্তর পশ্চিম দিক। সেই নিম্নচাপের কারণে উত্তরে হাওয়ার গতিপথ রুদ্ধ হচ্ছিল। ফলে শিরশিরে হাওয়ার প্রভাব কিছুটা হলেও কমে গিয়েছিল। কিন্তু আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছিল,শীত দোরগোড়ায়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, বর্তমানে যা ওয়েদার সিস্টেম, তাতে আগামী দিনে কোনও পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সম্ভাবনা নেই। সেক্ষেত্রে উত্তুরে হাওয়া অবাধ প্রবেশ করতে পারবে, ফলে আশা মতন ঠান্ডা অনুভূত হবে বলেই আশাবাদী আবহাওয়াবিদরা। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এই নভেম্বরে যে রকম ঠান্ডা পড়েছে, তা গত পাঁচ বছরে কলকাতায় পড়েনি। উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গে আগামী কয়েকদিন শীতের আমেজ বজায় থাকবে পুরোদমে। সপ্তাহ শেষে অন্তত তিন ডিগ্রি নামতে পারে পারদ। বিশেষত ঝাড়খণ্ড বিহার লাগোয়া পশ্চিমাঞ্চলের জেলায়। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গেও এই উইকএন্ডে প্রায় ২ ডিগ্রি পারদ পতনের ইঙ্গিত রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Suvendu Adhikari: এনআইএ কাজ করছে দেশদ্রোহীরা সাবধান! শাসক দলকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: এনআইএ কাজ করছে দেশদ্রোহীরা সাবধান! শাসক দলকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেজুরিতে এখনও জীবিত আছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ, দেশদ্রোহীরা সাবধান। বৃহস্পতিবার ‘হার্মাদ মুক্ত দিবস’ উপলক্ষে মিছিলে যোগ দিয়ে শাসকদলকে  হুঁশিয়ারি দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ইডি ও সিবিআই-এর মতো সংস্থা রাজ্যে একাধিক মামলার তদন্ত করছে। এবার এনআইএ-এর কথা শোনালেন শুভেন্দু।

    হার্মাদ মুক্ত দিবস পালন

    প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের ২৪ নভেম্বর, খেজুরি থেকে সিপিএমকে ‘উৎখাত’ করেছিল তৃণমূল। সেই অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তৎকালীন তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তার পর থেকেই প্রতি বছর এই দিনে খেজুরিতে ‘হার্মাদ মুক্ত দিবস’ পালন করেন শুভেন্দু। তবে এখন বাংলায় বিজেপির মুখ তিনি। এদিন তৃণমূলকে আক্রমণ করতে গিয়ে বাম আমলের প্রসঙ্গও টেনে আনেন বিরোধী দলনেতা। তাঁর দাবি, একসময় বামপন্থীরা যা করেছিল, তাতে তিনি না থাকলে তৃণমূল শেষ হয়ে যেত। শুভেন্দু আরও বলেন, ‘বামপন্থীরা খারাপ নয়। এখন লজ্জা লাগে আমার। সেদিনকার বামপন্থীদের হার্মাদ বলতাম!’ তৃণমূলের নেতারা তাঁদের ছাপিয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা খেল স্কুল সার্ভিস কমিশন! এবার কি সুপ্রিম দুয়ারে যাবে রাজ্য সরকার?

    কী বললেন শুভেন্দু

    বৃহস্পতিবার খেজুরিতে বিশাল মিছিল করে বিজেপি। তারপরই সভা থেকে শাসক দলকে বার্তা দেন তিনি। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন বলেন, ‘আমি ১ তারিখে খেজুরিতে আসছি। বুঝিয়ে দেব শুভেন্দু কে? আরে এনআইএ তো সবে শুরু করেছে কাজ। সমর মণ্ডল অপেক্ষা করুন, সবে তো ১২টা বাজে, এখনও তো সূর্য ডোবেনি।’ সম্প্রতি এখানে বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সেই প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, ‘‘খেজুরিতে কে এক জন শেখ ইয়াসিন ঘোলাবাড়ের বিজেপি কর্মী সুরজকে মেরেছে। মাননীয় ইয়াসিনবাবু, আপনার যা যা ওষুধ লাগবে ডাক্তারবাবু সব জানে। আমি এই দায়িত্বটা নিলাম।’’ গত ৩ জানুয়ারি পশ্চিম ভাঙনমারি গ্রামে কঙ্কন করণ নামে এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তার জেরে মৃত্যু হয় অনুপ দাস নামে এক তৃণমূল কর্মীর। বেশ কয়েক জন জখম হন। বোমা বাঁধতে গিয়েই এই বিস্ফোরণ হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন শুভেন্দু। এর পর স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক শান্তনু প্রামাণিক তা নিয়ে এনআইএ তদন্তের দাবি তোলেন। তিনি বিষয় নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে লিখিত আবেদনও করেন। এর পর ওই বিস্ফোরণ-কাণ্ডের তদন্তভার নেয় এনআইএ। ওই ঘটনায় জনকা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান সমরশঙ্কর মণ্ডল-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। বৃহস্পতিবার শুভেন্দুর বক্তব্যে উঠে এসেছে সেই প্রসঙ্গই।

  • Lottery scam: ভয় দেখিয়ে টিকিট হাতিয়ে নেন কেষ্ট! আসল লটারি বিজেতার দাবিতে তোলপাড়

    Lottery scam: ভয় দেখিয়ে টিকিট হাতিয়ে নেন কেষ্ট! আসল লটারি বিজেতার দাবিতে তোলপাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের এক কোটি লটারি জেতার তদন্তে এবারে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে (Lottery Scam)। জানা গিয়েছে, ওই লটারি জিতেছিলেন অন্য এক ব্যক্তি, আর তাঁকে অনুব্রত মণ্ডলের লোকেরা ভয় দেখিয়ে, তাঁর উপর চাপ সৃষ্টি করে সেই লটারি হাতিয়ে নেন। এমনটাই সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে। সিবিআই এদিন জানিয়েছে, বোলপুরের বড় শিমুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা কটাই শেখের ছেলে শেখ নুর আলি এই লটারির টিকিট জিতেছিলেন। অর্থাৎ এই লটারির আসল প্রাপক অনুব্রত নয়, শের নুর আলি। আর শেখ আলির থেকেই এটি হাতিয়ে নেন অনুব্রত।

    আসল বিজেতার থেকে লটারি হাতিয়ে নেন কেষ্ট…

    লটারিকাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে সিবিআই আধিকারিকরা বৃহস্পতিবার বড় শিমুলিয়া গ্রামে শেখ নুর আলির বাড়িতে তল্লাশি চালান (Lottery Scam)। এরপর শান্তিনিকেতনে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ডেকে পাঠানো হয় নুরকে। লটারির রহস্যভেদ করতে গিয়ে খতিয়ে দেখা হয় ওই ব্যক্তির সম্পত্তি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য। এমনকি এদিন ‘গাঙ্গুলী লটারি’র দোকানের মালিক বাপি গঙ্গোপাধ্যায়কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। টিকিট তিনিই যাচাই করে দেন বলে দাবি বাপির। আর এরপরেই শেখ নুর আলির বাবা কটাই শেখ বিস্ফোরক অভিযোগ করেন অনুব্রতর বিরুদ্ধে।

    তিনি বলেন, লটারির টিকিট বিক্রি করা কালাম শেখের কাছ থেকে টিকিট কিনেছিলেন তাঁর ছেলে। তাতে টাকা জেতেন তাঁরা। আর তার পরেই শুরু হয় চাপসৃষ্টি, ভয় দেখানো। এর ফলে গ্রামছাড়াও হতে হয় তাঁদের। কিন্তু তাতেও রেহাই হয়নি। ফিরে আসার পর জোর করে কেড়ে নেওয়া হয় লটারির টিকিট। তাঁদের বলা হয়েছিল যে এই লটারি টিকিটের বদলে ৮৩ লক্ষ টাকা দেবেন, কিন্তু শেষপর্যন্ত ৭ লক্ষ টাকা হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের। কটাই শেখ আরও অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র চাপ সৃষ্টি করাই হয়নি, টিকিট পেতে তাঁদের প্রাণনাশ, গ্রামছাড়া করার হুমকিও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: কেষ্ট, তাঁর ঘনিষ্ঠদের অ্যাকাউন্টে ১০ কোটির লেনদেন! ব্যাঙ্ককর্মীকে জেরা সিবিআইয়ের

    আরও জানা গিয়েছে, এই নুর শেখ আলির খবর সিবিআই আধিকারিকরা লটারি বিক্রেতার থেকে জানতে পেরেছিলেন (Lottery Scam)। সিবিআই আধিকারিকরা আরও জানিয়েছেন, এক্ষেত্রে শেখ নুর আলির থেকে টিকিট আদায় করতে মাহিরি গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান ভজা নামের এক ব্যক্তি ও বিশ্বজ্যোতি ওরফে মুন এ ক্ষেত্রে অনুব্রতর হয়ে মধ্যস্থতা করেন। উল্লেখ্য, অনুব্রতর পরিবার মোট পাঁচটি লটারি জেতে। এক পরিবার বারবার লটারি জিতে চলেছে, এ নিয়ে সিবিআই আধিকারিকরা তদন্তে নেমেছিলেন। লটারি জেতার পিছনে কী রহস্য রয়েছে, তা জানতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল সিবিআই। আর আজ শেষপর্যন্ত অনুব্রতর এক কোটি জেতার আসল রহস্য জানতে পারল সিবিআই-এর আধিকারিকরা। 

LinkedIn
Share