Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Abhishek Banerjee: দুবাইয়ে চোখের ভাল চিকিৎসা হয় না, তবু আপত্তি করিনি! কেন বললেন বিচারপতি?

    Abhishek Banerjee: দুবাইয়ে চোখের ভাল চিকিৎসা হয় না, তবু আপত্তি করিনি! কেন বললেন বিচারপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার অভিষেকের নাম মুখে না আনলেও কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি (High Court Judge) বিবেক চৌধুরী বলেন, “দুবাইতে চোখের ভাল চিকিৎসা হয় না। তা জেনেও একজনকে অনুমতি দিয়েছিলাম। চিকিৎসার জন্য মামলাকারীর পছন্দকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।” সম্প্রতি চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চেয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন এই রাজ্যে বিচারাধীন এক মামলায় অভিযুক্ত মুম্বইয়ের এক ব্যবসায়ী। সেই মামলার শুনানি চলাকালীন এই কথা বলেন বিচারপতি।  

    আরও পড়ুন: ২১ হাজার নিয়োগে দুর্নীতি, কারচুপি ৯ হাজার ওএমআর শিটে, হাইকোর্টে সিট

    আদালতের সওয়াল

    দক্ষিণ মুম্বইয়ের (Mumbai) নামী এক পানশালার মালিক জিতেন্দ্র চান্দেরলাল নভলানি চোখের চিকিৎসার জন্য দুবাইয়ে যেতে চেয়ে অনুমতি চান। পুলিশ তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয়। এর পর ওই ব্যবসায়ী কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে ওই মামলার শুনানির সময়ে রাজ্যের আইনজীবী তাঁর সওয়ালে বলেন, এসএসকেএম হাসপাতালেই ভাল চিকিৎসা সম্ভব। এ জন্য কারও বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নেই। তা শুনে বিচারপতি বিবেক চৌধুরী তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেন, চিকিৎসার জন্য মামলাকারীর যা পছন্দ তাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কিছুদিন আগে একজন আবেদন করেছিলেন যে তিনি দুবাইয়ে চোখের চিকিৎসা করাবেন। এমনিতে চোখের চিকিৎসার জন্য দুবাইয়ের কোনও খ্যাতি নেই। তাও আদালত সেই আবেদন বাতিল করেনি। বিচারপতির কথায়, “আমরা জানি যে দুবাইয়ে ভাল চোখের চিকিৎসা হয় না। তবু আমরা আপত্তি করিনি।”

    আরও পড়ুন: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চাকরি প্রার্থী এবং প্রাপককে তলব সিবিআই- এর

    প্রসঙ্গত,  তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চিকিৎসার জন্য বিদেশ সফরে যেতে চাইলে তাতে আপত্তি করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী আদালতে সওয়ালে বলেছিলেন, উনি বিদেশে গেলে আর ফিরবেন না। সুপ্রিম কোর্ট সেই যুক্তি শোনেনি। অভিষেক চিকিৎসার পর কলকাতায় ফিরে এসেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Land Acquisition: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্যে জমি নিলে, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কেন্দ্রীয় হারেই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Land Acquisition: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্যে জমি নিলে, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কেন্দ্রীয় হারেই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ (Land Acquisition) করলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কেন্দ্রীয় আইন মেনেই। রাজ্য সরকারকে এমনই নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সিঙ্গুর আন্দোলনের জেরে তৈরি এই জমি অধিগ্রহণ আইন এখন মানতে নারাজ এক সময়ের সিঙ্গুর আন্দোলনের মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারই।

    আরও পড়ুন: নিয়োগের পর এবার বদলিতেও দুর্নীতি? রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ হাইকোর্টের

    সিঙ্গুর–নন্দীগ্রাম আন্দোলনের জেরে ব্রিটিশ আমলের জমি অধিগ্রহণ (Land Acquisition) আইনের বদলের দাবি ওঠে দেশজুড়ে। তৎকালীন ইউপিএ ২ সরকার ২০১৩ সালে পাশ করে নতুন জমি অধিগ্রহণ আইন। সেই সরকারের অন্যতম শরিক ছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিলের পক্ষে ভোট দিয়েছিল তৃনমূলও। নতুন আইনে জমিদাতাকে আরও বেশি সুযোগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এখন সেই আইনই মানতে চাইছে না রাজ্য সরকার।

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের  

    এমনই অভিযোগে হাইকোর্টে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেন কিছু জমিদাতা। সেই মামলার বিষয়েই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শুভ্রা ঘোষ নির্দেশ দেন, রাজ্যে সমস্ত কেন্দ্রীয় প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণের (Land Acquisition) জন্য জমি দিতে হবে ২০১৩ সালের অধিগ্রহণ আইন অনুসারে। এমনকী কোথাও অধিগ্রহণের বকেয়া এখনো মেটানো না হলে সেক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে এই আইন। সমস্ত জমিদাতার সঙ্গে কথা বলতে হবে প্রশাসনকে। ৬ মাসের মধ্যে মেটাতে হবে বকেয়া। এই রায়ের ফলে রাজ্যে জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সমস্যার দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে মনে করছেন মামলাকারী।

    সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙ্গার হিসাবী ও মুর্শিদাবাদের আঁধারমানিক ও বাসুদেবখালি মৌজার অধিগৃহীত জমির মালিকরা এই বিষয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, জাতীয় সড়কের জন্য অধিগৃহীত (Land Acquisition) জমির জন্য তাঁদের নতুন আইন অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। জমির দাম নিয়েও আপত্তি ছিল তাঁদের। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের আরবিট্রেশনের জন্যও ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ করেন মামলাকারীরা।

    রাজ্যের তরফে আইনজীবী চণ্ডীচরণ দে বলেন, “আদালত যা নির্দেশ দেবে, তা সরকার মেনে নেবে।” অন্যদিকে জমিদাতাদের তরফে আইনজীবী অরিন্দম দাস বলেন, “কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি নিলেও (Land Acquisition) রাজ্য যেহেতু কেন্দ্রের নতুন আইন কার্যকরের ক্ষেত্রে বিধি তৈরি করেনি, তাই এখানে তার সবকটি ধারা ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায়নি। এই জটিলতা দীর্ঘ দিনের। কিন্তু হাইকোর্টের এই নতুন নির্দেশে অন্তত এখন থেকে কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হবে, তারা নতুন আইনের সব ধারা মেনেই ক্ষতিপূরণ ও সুযোগ পাবেন। আদালতের এই নির্দেশ দীর্ঘদিনের জটিলতা মেটাবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • Kolkata Weather: শহরে ফিরল শীতের আমেজ! আজ মরশুমের শীতলতম দিন

    Kolkata Weather: শহরে ফিরল শীতের আমেজ! আজ মরশুমের শীতলতম দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরে ফিরল শীতের আমেজ। ফের ১৬ এর ঘরে নামল তাপমাত্রা। শনিবার এই মরশুমের এখনও পর্যন্ত শীতলতম দিন, এমনটাই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.২ ডিগ্রি। আগামী দু’দিন ধরে এই তাপমাত্রা আরও কমবে বলে হাওয়া অফিস সূত্রে খবর।

    ঠান্ডার আমেজ

    ডিসেম্বরের শহর, ক্যালেন্ডার বলছে শীতের সোয়েটার পরার সময় এসে গিয়েছে। শুরু হয়েছে পারদ পতনও। পয়লা তারিখে শীত উধাও হলেও সপ্তাহের শেষ থেকে তাপমাত্রা নেমেছে। গত ২৪ নভেম্বর ছিল মরশুমের প্রথম শীতলতম দিন, তাপমাত্রা ছিল ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ২৭ নভেম্বর তাপমাত্রা ছিল ১৬.৫। তারপর আজ তাপমাত্রা নামল ১৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। জেলায় জেলায় শীতের আমেজ রয়েছে ভরপুর। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শনিবার পশ্চিমের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমেছে। কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রিতে নেমেছে। কলকাতা লাগোয়া জেলা দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলিতেও শীতের আমেজ ভরপুর। ঠান্ডার আমেজ দুই বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ জেলাতেও। কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে উত্তরের দার্জিলিং। পাহাড় নগরীর তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে ৭.৮ ডিগ্রির ঘরে। এরই পাশাপাশি ঠান্ডায় কাঁপছে উত্তরের আরও এক জেলা কালিম্পংও। আজ কালিম্পেঙের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পৌঁছেছে ১২ ডিগ্রির ঘরে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও দাপট বাড়াচ্ছে শীত।

    আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মন ভালো রাখবে কোন কোন খাবার?

    আগামী কয়েক দিন কলকাতায় রাতের দিকেও তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কম থাকবে। শীত শীত ভাব থাকবে দিনের বেলাতেও। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী ২-৩ দিনে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের কাছাকাছিই থাকবে। সকাল, সন্ধে টের পাওয়া যাবে হালকা শীতের আমেজ। মঙ্গলবার পর্যন্ত শীতের এই ঝোড়ো ব্যাটিং থাকবে বলে আশাবাদী আওয়া অফিস। যদিও ১৫ ডিসেম্বরের আগে রাজ্যে স্থায়ী শীত নয়। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানান হয়েছে, ১৫ ডিসেম্বরের পর থেকে জানুয়ারী মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শীত থাকতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ‘শান্তিকুঞ্জে’র অদূরে অভিষেকের সভা, কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনী

    Abhishek Banerjee: ‘শান্তিকুঞ্জে’র অদূরে অভিষেকের সভা, কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির রণাঙ্গনে হাইভোল্টেজ শনিবার! এদিন পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে সভা করবেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এই কাঁথি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) খাসতালুক। আবার এদিনই অভিষেকের সাংসদ এলাকা ডায়মন্ড হারবারে জনসভা করবেন শুভেন্দু। এদিন কাঁথিতে অভিষেক যে সভা করবেন, সেই সভাস্থল থেকে শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি ‘শান্তিকুঞ্জ’ একশো মিটার দূরে।

    কলকাতা হাইকোর্ট…

    অভিষেকের সভা ঘিরে শান্তিকুঞ্জে যাতে অশান্তির আঁচ না লাগে সে ব্যাপারে কড়া নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার কে. অমরনাথ জানান, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা চলাকালীন কাঁথির শান্তিকুঞ্জে জোরদার নিরাপত্তা বজায় থাকবে। অভিষেকের সভা হবে কাঁথির প্রভাত কুমার কলেজ মাঠে। সভার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার ওই মাঠে আসেন পুলিশ সুপার। তিনি বলেন, হাইকোর্টের গাইডলাইন অনুযায়ী সুরক্ষার পাশাপাশি শান্তিকুঞ্জের শব্দবিধির বিষয়টিও নজরে রাখা হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে যুব নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে অভিষেক কী বার্তা দেন, তা জানতেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের সভার আগে কাঁথিতে তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, হত ৩

    শান্তিকুঞ্জের অদূরে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভা নিয়ে দিন দুই আগে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য ছিল, উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে শান্তিকুঞ্জ থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে সভা করছে তৃণমূল। এই শান্তিকুঞ্জেই বাস করেন শুভেন্দুর অশীতিপর বাবা-মা। সভাস্থল থেকে মহিলারা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে শান্তিকুঞ্জে ঢুকে পড়তে পারেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। এর পরেই আদালত নির্দেশ দেয়, শনিবার সভা চলাকালীন কেউ যেন শান্তিকুঞ্জে ঢুকে পড়তে না পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। শিশির অধিকারীর অনুমতি ছাড়া বাইরের কেউ যেন বাড়িতে ঢুকে না পড়ে, তাও দেখতে বলা হয়েছে পুলিশকে। শব্দবিধি মেনে যাতে সভা হয়, সেই দিকটিও নজরে রাখতে বলা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সভামঞ্চে প্রবেশের ক্ষেত্রে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার বেষ্টনী। প্রথম স্তরে থাকবে রাজ্য পুলিশ। তার পর থাকবে ডিআইবি। শেষ স্তরে থাকবেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। এছাড়াও থাকছেন সাদা পোশাকের পুলিশ কর্মীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TMC vs BJP: অশোভনীয় রাজনীতি! বিজেপিকে ঝাঁটা পেটা করার কথা তৃণমূল বিধায়কের মুখে

    TMC vs BJP: অশোভনীয় রাজনীতি! বিজেপিকে ঝাঁটা পেটা করার কথা তৃণমূল বিধায়কের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য সভায় বিজেপিকে (BJP) হুঁশিয়ারি দিলেন বাগদার (Bagda) বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস (Biswajit Das)। বিরোধী দলকে মর্যাদা না দিয়ে কুকথায় ভরিয়ে দিলেন বিধায়ক। সৌহার্দ্য ভুলে বিজেপিকে ঝাঁটাপেটা করার কথা বললেন বিশ্বজিৎ।

    কী বলল তৃণমূল

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) যত এগিয়ে আসছে ততই বাড়ছে শাসক দলের হুমকি। বনগাঁ জেলা তৃণমূলের সভাপতি বিশ্বজিৎ বললেন,‘তৃণমূলকে চোর বললে বিজেপিকে ঝাঁটাপেটা করুন। রাজ্যে বিজেপিকে ঝাঁটাপেটা করা শুরু হবে বাগদা থেকেই। হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা করলে ঠ্যাং খুলে হাতে ধরিয়ে দেবেন’। গত ২৩ নভেম্বর বাগদা ব্লকের বেয়াড়া বাজারে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে সভা করেছিলেন রাজ্য বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। সেই সভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার বাগদা পশ্চিম ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে রাহুল সিনহার পাল্টা সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়েই বনগাঁ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস রাহুল সিনহাকে ‘অপদার্থ নেতা’ বলে কটাক্ষ করেন। 

    আরও পড়ুন: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    অন্যদিকে, বিজেপিকে সামাজিকভাবে বয়কটের ডাক দেন তৃণমূল নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। ‘বিজেপি কাদার দল, অসামাজিক দল, দুষ্কৃতীদের আশ্রয় দেয়। সমাজকে বাঁচাতে হলে বিজেপিকেই বয়কট করতে হবে’, হুঙ্কার তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সহ সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষের। বিরোধীরা কু-মন্তব্য করলে জিভ ছিঁড়ে, স্ট্রেচারে করে বাড়ি পাঠানোর হুমকি দিলেন নিউ ব্যারাকপুরের বিলকান্দার তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি সজল দাস। ভোটের মুখে দলীয় নেতার মন্তব্য নিয়ে অস্বস্তিতে তৃণমূল।     

    বিজেপির পাল্টা

    এ বিষয়ে বনগাঁ জেলা বিজেপির সহ সভাপতি অমৃতলাল বিশ্বাসের বক্তব্য, “আমরা চোরকে চোর বলেছি। শুধু আমরা নয়, বাংলার মানুষ চোর বলছেন। ভারতীয় জনতা পার্টি চোরকে চোর বলবে তাতে যার কিছু করার আছে করে নিক। আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলার মানুষ ওদেরই ঝাঁটা নিয়ে বিদায় করবেন, তৈরি থাকুন। আমরা অশালীন কথা বলতে অভ্যস্ত নই।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: “কোন মতলব নিয়ে এই মামলা?” নিয়োগ দুর্নীতিতে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: “কোন মতলব নিয়ে এই মামলা?” নিয়োগ দুর্নীতিতে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৯ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রাথমিকে বেআইনি নিয়োগের অভিযোগে এবারে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নাম টানা হল। তৃণমূল বিধায়ক শিউলি সাহার একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ টেনে মামলা করা হয়। তবে এই মামলাকে ভিত্তিহীন বলে সরাসরি খারিজ করে দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে। বর্তমানে জেলে রয়েছেন একাধিক মন্ত্রী-নেতা। তবে শুধুমাত্র নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নয়, আরও এমন মামলায় যেমন- গরু পাচার মামলা, কয়লা পাচার ইত্যাদিতে নাম উঠে এসেছে শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের। আর এসব নিয়ে বারবার সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু দুর্নীতিতে তাঁর নামই টেনে আনা হল। তবে বিচারপতির মামলা খারিজে স্বস্তি পেলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দুর বিরুদ্ধে কী মামলা আনা হয়েছিল?

    অভিযোগ ওঠে, ২০০৯ সাল অর্থাৎ বাম আমলে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের যে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল, তার পরীক্ষা হয় ২০১২ সালে, তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর। সেই সময় নিয়োগ বোর্ডে শুভেন্দু অধিকারী ছিলেন বলে সম্প্রতি দাবি করেছেন কেশপুরের তৃণমূল বিধায়ক শিউলি সাহা। তিনি দাবি করেন, সেই সময় কীভাবে চাকরি হয়েছে, তা তিনি খুব ভাল করেই জানেন। শিউলির সেই মন্তব্যকে হাতিয়ার করেই একটি মামলা হয় হাইকোর্টে। শুক্রবার ছিল সেই মামলার শুনানি। আর এদিন সেই মামলায় কোনও প্রমাণ না থাকায় সরাসরি খারিজ করে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: এবার ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    বিচারপতি কী বললেন?

    এই মামলার শুনানিতে প্রথমেই বিচারপতির প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় মামলাকারীর আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়কে। তিনি প্রশ্ন করেন, “তৃতীয় ব্যক্তির করা দাবির ভিত্তিতে এই মামলার ভিত্তি কী? কেউ যদি বঞ্চিত হয়েছেন বলে মনে করেন, তবে তিনি আদালতে এলেন না কেন? ভিডিও দেখে হঠাৎ মনে হয়েছে বিচার চাই? কোন মতলব নিয়ে এই মামলা?”

    এরপরেই মামলাকারীর আইনজীবী বলেন, “পূর্ব মেদিনীপুরের পরিস্থিতি মামলা করার মত ছিল না। তাই মামলা করতে দেরি হয়েছে।”

    এই যুক্তি না শুনে বিচারপতি ফের প্রশ্ন করেন, “প্রার্থীরা ২০০৯ সাল থেকে বঞ্চিত। এতদিনে শিউলি সাহার ভিডিও পাওয়া গেল বলে অভিযোগ করতে এলেন কেন?” ১৩ বছর পর কেন মামলা দায়ের হল? এত দিন কেন হাইকোর্টে আসেননি চাকরিপ্রার্থীরা?

    তাই বিচারপতির দাবি, যেখানে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের কোনও অভিযোগ নেই, সেখানে ১৩ বছর পরে একটা ভিডিও নিয়ে এসে এভাবে অভিযোগ করা যায় না। ফলে এতে কোনও প্রমাণ না থাকায় ভিত্তিহীন বলেই মামলা খারিজ করেন তিনি।

  • Bomb Factory: ভাঙড়ে বোমা কারখানার হদিশ, তৃণমূল না আইএসএফ কারা বানাত?  

    Bomb Factory: ভাঙড়ে বোমা কারখানার হদিশ, তৃণমূল না আইএসএফ কারা বানাত?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে (TMC) এবার জোরাল চ্যালেঞ্জ জানাবে বিরোধী দল বিজেপি (BJP)। তাই দু পক্ষই গোটাচ্ছে আস্তিন। এমতাবস্থায় রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় উদ্ধার হচ্ছে বোমা (Bomb)। কোথাও আবার বোমার মশলা, আগ্নেয়াস্ত্র। বিরোধীদের অভিযোগ, এসবই হচ্ছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করতে।

    বারুদের স্তূপে…

    এই যেমন দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলিতে বুধবার হদিশ মেলে প্রচুর সংখ্যক বোমা, আগ্নেয়াস্ত্রের। ভাঙড়েও মিলেছে বোমা তৈরির কারখানার (Bomb Factory) খোঁজ। পুলিশ  সূত্রে খবর, ভাঙড়ে উদ্ধার হওয়া বোমার মশলা থেকে তৈরি করা যেত অন্তত ৫০০টি বোমা।

    বুধবার, ফেসবুকে একটি স্টেটাস আপলোড করেন ভাঙড়ের বাসিন্দা শামসুদ্দিন রহমান। তাঁর স্টেটাসের সঙ্গে একটি আস্ত বোমার ছবিও দেওয়া হয়। টনক নড়ে পুলিশের। যুবকের সন্ধানে গিয়ে নাটাপুকুরের একটি বাড়িতে গিয়ে চোখে কপালে ওঠার জোগাড় সাদা পোশাকের পুলিশ কর্মীদের। ঘরের সর্বত্র ডাঁই করে রাখা বোমার মশলা, খোল। বাড়িটি থেকে উদ্ধার হয়েছে পাইপগান এবং ১১ কেজি বারুদ। এছাড়াও মিলেছে ৫ কেজি বিশেষ রংয়ের পাউডার। সাড়ে চার কেজি দড়ি সহ লোহার নাট-বল্টু ও অন্যান্য সামগ্রী। এলাকার বাসিন্দা নবিরুল মোল্লার বাড়িতেই মিলেছে এসব। মিলেছে সকেট বোমা তৈরির মশলা এবং সরঞ্জামও (Bomb Factory)। ১০টি মোবাইল ফোনও উদ্ধার করেছে পুলিশ। নবিরুল ইলেকট্রিকের কাজ করে। তাঁর বাড়িতে বোমা তৈরির সরঞ্জাম এল কোথা থেকে? নবিরুলের এক ছেলে বলে, সম্প্রতি এলাকার আইএসএফের লোকজন বাবার ওপর চাপ সৃষ্টি করছিল। ওদের দাবি আইএসএফ করতে হবে। ওরা আমাদের বাড়িতে বিস্ফোরণের মশলা মজুত করত। ভয়ে আমরা পুলিশকে এ ব্যাপারে কিছু জানাতে পারিনি।

    আরও পড়ুন: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    স্থানীয় এক আইএসএফ কর্মী বলেন, ওরা টিএমসি করে। মাস ছয়েক আগে থেকেই ওরা আমাদের এখানে বোমা ফেলছে। পুলিশ ঠিক জায়গায় চলে এসেছে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে ভাঙড়ে জয়ী হয় আইএসএফ। বিপুল ভোটে হেরে যান তৃণমূল প্রার্থী। তার পর থেকে মাঝে মধ্যেই অশান্ত হয়ে উঠেছে ভাঙড়। কখনও তৃণমূলের বিরুদ্ধে আইএসএফ কর্মীদের মারধরের অভিযোগ, কখনওবা উল্টোটা। তবে এর আগে আস্ত বোমা তৈরির কারখানার হদিশ মেলেনি।

    বীরভূমের পর এবার কি তবে ভাঙড়ও বারুদের স্তূপে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আসার পরেও ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্র। কিন্তু এরপরও ফের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে নাম বদলের অভিযোগ আনলেন রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এর আগেও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। এই প্রকল্পের ফের নাম পরিবর্তনের বিস্ফোরক দাবি করে এবারে সোশ্যাল মিডিয়া ট্যুইটারে সরব হলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    আবাস যোজনা নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ফের অভিযোগ শুভেন্দুর…

    তিনি (Suvendu Adhikari) এক পোস্টার শেয়ার করেছেন, যেখান দেখা যাচ্ছে, প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে – “আবাস প্লাস প্রকল্প”। তাঁর অভিযোগ অনুযায়ী, এবারে প্রকল্পে “প্রধানমন্ত্রী” আর “বাংলা” দুই শব্দই বাদ। আর সেখানে যাচ্ছে লেখা আবাস প্লাস প্রকল্প। সঙ্গে রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর ছবিও। শুধু এখানেই থেমে নেই তিনি, তিনি এই পোস্টারের সঙ্গে একাধিক শর্তের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন,

    “ মাননীয় যশস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিজির স্বপ্নের প্রকল্প – প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) বাস্তবায়িত করতে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক উদ্যত হন একটাই মহৎ উদ্দেশ্যে; যাতে গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী সব গরীব ও প্রান্তিক মানুষের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করে দেওয়া যায়।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০২৪ সালের মার্চ মাস অবধি সারা দেশে এই প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৯৫ লক্ষ বাড়ি নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছেন। উক্ত প্রকল্পের অধীনে ইতিপূর্বে রাজ্য সরকারকে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অনুমোদন করা হয়নি কারণ এই প্রকল্প  রূপায়ণের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগ ও অসন্তোষজনক তথ্য জমা পড়ে এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্পের নাম বদলে “বাংলা আবাস যোজনা” করা হয়।

    পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রককে আশ্বস্ত করেছেন যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রালয়ের নির্দেশাবলী ও পরামর্শ অনুযায়ী রাজ্য জুড়ে প্রকল্পের সরকারি নাম তথা “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” ও লোগো প্রদর্শিত হবে। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক তাই পশ্চিমবঙ্গকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের জন্য ১১,৩৬,৪৮৮ টি বাড়ি নির্মাণ করার অনুমোদন প্রদান করেছেন ও এই জন্যে ৮২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন।

    তবে বেশ কয়েকটি নিয়ম ও শর্ত মেনে চলতে হবে রাজ্য সরকারকে-

    ১) সমস্ত কেন্দ্রীয় প্রকল্পের মূল বৈশিষ্ট্য হল প্রকল্পের নাম ও লোগো। তাই প্রকল্পের আসল নাম; “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” ও লোগো, জনগণকে অবগত করানোর জন্য প্রকল্পের তথ্য সহ সাইনবোর্ডে প্রদর্শন করতে হবে। কেন্দ্রীয় গাইডলাইন অনুসারে এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতেই তা লাগাতে হবে। অন্য কোনো নাম, লোগো বা ব্রান্ডিং এই সকল বাড়িতে লাগানো যাবে না।

    ২) রাজ্য সরকার সমস্ত জেলার জেলাশাসকদের ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের যেন নির্দেশ জারি করেন, যে শুধুমাত্র সরকারি নিয়ম মেনে “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” প্রকল্পের যথাযথ রূপায়ণ করতে হবে এবং পার্মানেন্ট ওয়েটিং লিস্ট এর মধ্যে থেকেই উপভোক্তাদের নাম নির্বাচন/চয়ন করতে হবে। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের ভবনগুলোতে পার্মানেন্ট ওয়েটিং লিস্টে থাকা উপভোক্তাদের নামের তালিকা টাঙানো থাকবে, কোনোরকম কোন বিচ্যুতি ঘটলে তা সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। শুধুমাত্র গরীব ও দুঃস্থদের জন্য এই প্রকল্প। চার চাকা গাড়ির মালিক অথবা বাড়িতে ‘এয়ার কন্ডিশনার’ মেশিন রয়েছে তাদের জন্য এই প্রকল্প নয়। অথবা আগে থেকেই পাকা বাড়ি রয়েছে কিন্তু বাড়তি জমি খালি পড়ে রয়েছে, তাই সখ করে বানিয়ে ফেলবো, তারাও যেনো এই প্রকল্পের উপভক্তাদের তালিকায় না আসে।

    ৩) প্রকল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্তাবলী হল যে এই প্রকল্পের অন্ততপক্ষে ৬০% উপভক্তা যেন তপশীলি জাতি ও উপজাতি জনগোষ্ঠীর ব্যক্তিরা হন।

    ৪) যেহেতু ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে, তাই ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের ২৫ তারিখের মধ্যে উপভোক্তাদের বাড়ি নির্মাণের অনুমোদন দিতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব প্রথম কিস্তির টাকা উপভোক্তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করতে হবে।

    ৫) বাড়ির অনুমোদন এবং বাড়ি বানানোর জন্য অর্থ প্রদান করা, নির্দিষ্ট সময় মেনে করতে হবে। যদি রাজ্য সরকার উপভোক্তাদের নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বাড়ির অনুমোদন দিতে এবং প্রথম কিস্তির টাকা ছাড়তে ব্যর্থ হয়, কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গকে দেওয়া বাড়ি নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা প্রত্যাহার করে নেবে।

    ৬)”প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)” প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত “সিঙ্গেল নোডাল অ্যাকাউন্ট” এ কেন্দ্র ও রাজ্যের আনুপাতিক হারের অর্থ যথাযথ সময়মতো একসাথে ট্রেজারি থেকে জমা দিতে হবে।

    ৭) কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের গাইড লাইন অনুযায়ী Area Officers Mobile অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন আধিকারিকদের দিয়ে যথাযথ ভাবে পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করাতে হবে।

    ৮) কোনোরকম দুর্নীতি বা আর্থিক লেনদেনের ব্যাপারে যেনো রাজ্যে, “জিরো টলারেন্স” নীতি গ্রহণ করে। সমস্ত জেলার সিনিয়ার অফিসার ও ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে ‘স্পেশাল টিম’ গঠন করতে হবে, যাতে এই ধরনের অভিযোগ উঠলে তা যথাযথ ভাবে যাচাই করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে উপযুক্ত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

    ৯) প্রতিটি ব্লক/গ্রাম পঞ্চায়েতের উপভোক্তাদের, তাঁদের অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করাতে “উপভোক্তা সচেতনতা শিবির” অনুষ্ঠিত করতে হবে।

    ১০) রাজ্য সরকার যেন নির্দেশ জারি করে যে, অন্তত পক্ষে ১৫% নির্মিত বাড়ি ব্লক ও পঞ্চায়েত স্তরের আধিকারিকদের দিয়ে এবং নূন্যতম ২% বাড়ি জেলা শাসক এর দফতরের সিনিয়র আধিকারিকদের দিয়ে যথাযথ পরিদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর থেকে সুনিশ্চিত করা যাবে যে বাড়ি গুলো নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে।

    ১১) প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) -এর বাস্তবায়নের জন্য যে কাঠামো কেন্দ্রীয় সরকার তৈরি করেছেন তা রাজ্য সরকারকে বিচক্ষণতার সাথে মেনে চলতে হবে ও সঠিক সময়ে নির্মিত বাড়ি গুলির সামাজিক নিরীক্ষণ করতে হবে।

    ১২) রাজ্যের সমস্ত জেলা, ব্লক ও গ্রাম পঞ্চয়েত গুলিকে প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী জারি করতে হবে যাতে AwasSoft এর ব্যবহার বিধি অনুসারে লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে যত জলদি সম্ভব এই বাড়ি গুলি অনুমোদন করতে হবে এবং সময়মত বাড়িগুলোর নির্মাণ কার্য শেষ করতে হবে অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে। ত্রৈমাসিক সময়কালীন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কর্ম পরিকল্পনা বানিয়ে বাড়িগুলোর নির্মাণ কার্য শেষ করতে যাতে ১০০% লক্ষ্য পূরণ করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে।

    আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে এই রাজ্য সরকার, বিশেষ করে নিচুতলার আধিকারিক ও গ্রাম স্তরের তৃণমূলের নেতারা এত নিয়মের বেড়া জালের মধ্যে আটকে থাকবেন না, কারণ এরা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা লুঠ করতে সিদ্ধহস্ত ও অভ্যস্ত।

    ইতিমধ্যেই আমার এই আশঙ্কার প্রতিফলন চোখে পড়ছে। নিম্ন প্রকাশিত পোস্টারটি শাসকদলের নিযুক্ত একটি কর্পোরেট সংস্থার মাধ্যমে বিতরণ ও প্রচার করানো হচ্ছে, যেখানে প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে – “আবাস প্লাস প্রকল্প” !!!

    তাই আমি সকল সচেতন নাগরিক ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) প্রকল্পের উপভোক্তাদের আহ্বান জানাই যে নিজেরাই সতর্ক থাকুন। কোনওরকম বেচাল অথবা নিয়ম বহির্ভূত কাজ চোখে পড়লে তথ্য প্রমাণ (যতটা জোগাড় করতে পারেন) সহ কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের এই ইমেল আইডিগুলিতে অভিযোগগুলো ইমেল মারফত পাঠান:-min-mopr@gov.inofficeministerahdf@gmail.comআপনারা আমার ইমেল আইডি তেও ইমেল পাঠাতে পারেন। আমার ইমেল আইডি হলো :-adhikarisuvenduwb1@gmail.com আপনাদের পাঠানো অভিযোগ সঠিক জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব আমার রইল।”

  • Suvendu Adhikari: মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত, শুভেন্দু-গড়ে অভিষেকের সভাকে অনুমতি আদালতের

    Suvendu Adhikari: মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত, শুভেন্দু-গড়ে অভিষেকের সভাকে অনুমতি আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করতে পারবেন তবে মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত। কাঁথিতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা নিয়ে এমনই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। কাঁথিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সভা নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর করা মামলায় তাৎপর্যপূর্ণ নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

    কী বলল আদালত

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে অভিযোগ জানিয়েছিলেন, তাঁর পরিবারের সদস্যদের হেনস্থা করার উদ্দেশ্যেই আগামী শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বাড়ির ১০০ মিটারের মধ্যে কাঁথি প্রভাতকুমার কলেজের মাঠে সভা করছে তৃণমূল। এ বিষয়ে স্থানীয় থানা এবং পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি বলে আদালতে অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। কিন্তু অভিষেকের সভায় নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি মান্থা। তিনি জানান, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সভা আটকানো যায় না। তবে সভা বা সমাবেশের নামে কারও ব্যক্তি স্বাধীনতা যাতে খর্ব না হয় তা-ও নজরে রাখা প্রয়োজন। তিনি বলেন, “আইন মেনে করতে হবে সভা। বাড়ির সামনে কোনও জটলা নয়। শব্দবিধি মেনে মাইকের ব্যবহার। সভায় যাওয়ার পথে কোনও অবাঞ্ছিত জমায়েত বাড়িতে ঢুকতে পারবে না। শুভেন্দু এবং তাঁর বাবা শিশির অধিকারীর অনুমতি ছাড়া কেউ শান্তিকুঞ্জের বাড়িতে প্রবেশ করতে না পারেন তা সুনিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। নির্দেশ মানা হয়েছে কি না স্থানীয় থানা এবং জেলার পুলিশ সুপারকে আগামী মঙ্গলবার পরবর্তী শুনানি দিন আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এদিন আদালতে শুভেন্দুর আইনজীবী সৌম্য মজুমদার জানান, তৃণমূলের মহিলা বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসংযোগের একটি কর্মসূচি নিয়েছে। তাঁরা বাড়িতে গিয়ে দেখা করতে পারেন।রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, শিশির অধিকারী এখনও তৃণমূলের সাংসদ। ফলে দলের কোনও কর্মসূচি নিয়ে কেউ কি বাড়িতে যেতে পারে না? জবাবে বিচারপতি জানান, সে ক্ষেত্রে শান্তিকুঞ্জে প্রবেশের জন্য শিশির অধিকারীর অনুমতি প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    SSC Scam: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারের মধ্যে অবৈধ উপায়ে সুপারিশপত্র (SSC Scam) নিয়েছেন এমন ১৮৩ জনের তালিকা প্রকাশ করতে হবে এসএসসিকে (SSC)। তাঁদের নাম স্কুল সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বুধবার তিনি এমন নির্দেশ দিয়েছিলেন। ওই ১৮৩ জনের মধ্যে কতজন চাকরি পেয়েছিলেন, তা জানানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। এদিনই পরে অবৈধ নিয়োগ সংক্রান্ত অন্য একটি মামলায় শুনানির সময় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, বৃহস্পতিবারই প্রকাশ করতে হবে না অবৈধদের তালিকা। আজ, বৃহস্পতিবার ফের মামলাটি ওঠে আদালতে। এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ১৮৩ জনের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এই ১৮৩ জনের মধ্যে কত জন কোন স্কুলে যোগ দিয়েছেন, তা জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে জানার জন্য এসএসসি কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশ, তিন দিনের মধ্যে কমিশনকে এই তথ্য জানাবেন জেলা স্কুল পরিদর্শকরা। ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে পরবর্তী রিপোর্ট পেশ করার জন্য এসএসসি কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    ওএমআর শিটের নমুনা…

    এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, আগামী ৩ ডিসেম্বর এসএসসি কর্তৃপক্ষ, মামলাকারী এবং সিবিআই (CBI) নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দুই সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে বেআইনি সুপারিশ ‘১৮৩’ তথ্য জানাতে নির্দেশ এসএসসি কে। গাজিয়াবাদ ও এসএসসির দফতর থেকে বাজেয়াপ্ত হওয়া হার্ডডিস্ক থেকে ইতিমধ্যেই ওএমআর শিটের যে নমুনা দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেবে সিবিআই। এর পরেই এসএসসির উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, কোনও রকম ভয় পাবেন না। অনেক ধেড়ে ইঁদুর বেরবে। তিনি বলেন, ওএমআর শিটে ৩ আর এসএসসি দেখাচ্ছে ৫৩! সুবীরেশ ভট্টাচার্য কেন মুখ খুলছেন না, এদিন সে প্রশ্ন করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছে না? মুখ খোলানোর কৌশল প্রয়োগ করুক সিবিআই। দিল্লি নিয়ে যাক।  এদিন সিবিআইকে বিচারপতির নির্দেশ, দুপুর তিনটের সময় এসে আমাকে জানান যে সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছেন কিনা। তারপরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অকল্পনীয় নির্দেশ দেব। এরা সরকারকে  সমস্যায় ফেলছে। কমিশনের অফিসে ভুরি ভুরি দুর্নীতি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মিলল না জামিন, ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতেই পার্থ-অর্পিতা

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে নবম-দশমে নিয়োগের তালিকায় রয়েছে প্রায় ১৩ হাজারের নাম। নবম-দশমে নিয়োগের মেধা তালিকার নীচে থাকা প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। বুধবার আদালতে এসএসসির আইনজীবী জানিয়েছিলেন, মূলত র‌্যাঙ্ক জাম্প করে সুপারিশের তথ্য খুঁজে পেয়েছে কমিশন। তালিকায় নীচের দিকে থাকা চাকরি প্রার্থীদের আগে নিয়োগ করার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ের নিয়োগের ক্ষেত্রেও এমনই অভিযোগ উঠেছিল। ওই দিনই অবৈধ নিয়োগ সংক্রান্ত অন্য একটি মামলায় শুনানির সময় সিবিআই জানিয়েছিল, ১৮৩ নয়, ভুয়ো সুপারিশ (SSC Scam) দেওয়া হয়েছে ৯৫২ জনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share