Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • SSC Group D: ‘‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই দুর্নীতির ফল ভুগবে’’, গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য বিচারপতির

    SSC Group D: ‘‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই দুর্নীতির ফল ভুগবে’’, গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই দুর্নীতির ফল ভুগবে…’’। এবার এসএসসি গ্রুপ ডি (SSC Group D) দুর্নীতি মামলায় গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) আরেক বিচারপতি। 

    হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ সিবিআইয়ের

    শুক্রবার, এসএসসি সংক্রান্ত দুর্নীতির একটি মামলার শুনানি চলছিল বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর (Justice Biswajit Basu) এজলাসে। সেখানে গ্রুপ-ডি (SSC Group D) নিয়োগ সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করে সিবিআই (CBI)। সেই রিপোর্ট দেখে বিস্মিত বিচারপতি বলে ওঠেন, ‘‘সাদা খাতায় চাকরি! ব্ল্যাঙ্ক OMR শিটে চাকরি! ভয়ানক বড় দুর্নীতি।’’ বিচারপতি আরও বলেন, ‘‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই দুর্নীতির ফল ভুগবে৷ এই দুর্নীতি কতটা গভীরে তা খুঁজে বার করা দরকার। কারণ এই দুর্নীতির ফলে ছাত্র- শিক্ষক সম্পর্কই নষ্ট হয়ে যাবে!’’ 

    আরও পড়ুন: কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষার শূন্যপদে নিয়োগে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট

    এসএসসি দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) নিয়ে একাধিকবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এর আগে এই গ্রুপ ডি (SSC Group D) নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়, ২৯ সেপ্টেম্বর কড়া মন্তব্য করেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। বলেছিলেন, ‘‘এটা হিমশৈলের চূড়ামাত্র, গোটা হিমশৈল জলের নিচে আছে। ভয়ঙ্কর পরিসংখ্যান। এরা শিক্ষক, এরা সমাজ গড়ে, এরা অন্য কোন পেশায় নেই। আমি জানিনা এর শেষ কোথায়। আগে আবর্জনা পরিষ্কার করুন। গোটা প্যানেল খারিজ করা উচিত।’’ সম্প্রতি, পর্ষদকে (School Service Comission) তুলোধনা করে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেন, ‘‘রাজ্য ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের অবস্থান এক না হলে কমিশন ভেঙে দেওয়া হোক।’’

    তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য বিচারপতির

    এদিনও (SSC Group D) মামলার শুনানিতে আরও তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন তিনি। বিচারপতি বলেন, ‘‘এবার নিজের যোগ্যতায়ও যদি কেউ চাকরি পায়, তাহলেও ছাত্ররা শিক্ষকদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। এই শিক্ষকদের কারণে একটা প্রজন্ম নষ্ট হয়ে যাবে।’’ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার উদ্দেশে বিচারপতি প্রশ্নও করেন, ‘‘দুর্নীতি ৭ না ১০ বছরের পুরনো কিছু জানা গিয়েছে? এই শিক্ষকদের কারণে একটা প্রজন্ম নষ্ট হয়ে যাবে। এবার বুঝতে পারছি কেন এই অতিরিক্ত শূন্যপদ। দেখতে হবে এই দুর্নীতি কত বছরের পুরনো।’’ 

    আগামী ২৪ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি৷

  • Bengal Police: মুম্বই গিয়ে তোলা চাইছেন রাজ্য সিআইডি কর্তা! অভিযোগ দায়ের ব্যবসায়ীর

    Bengal Police: মুম্বই গিয়ে তোলা চাইছেন রাজ্য সিআইডি কর্তা! অভিযোগ দায়ের ব্যবসায়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও শাসকদলের হয়ে কাজ করা, কখনও তোলাবাজি, আবার কখনও আন্দোলনকারীদের উপর অত্যাচার-এমন একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে রাজ্যে পুলিশের বিরুদ্ধে (Bengal Police)। আর এবার রাজ্যের সিআইডি (CID) কর্তার বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ দায়ের হল মুম্বইয়ে। অভিযোগ উঠেছে যে, মুম্বইয়ের এক ব্যবসায়ীর থেকে ২০ লক্ষ টাকা চেয়েছিলেন সিআইডি আধিকারিক-সহ মোট ৪ জন। এমনকি, ব্যবসায়ীর স্ত্রীকে খুনের হুমকিও দেওয়া হয়েছিল বলেও দাবি। যদিও সিআইডি সূত্রে দাবি, ব্যবসায়ীর অভিযোগ ভিত্তিহীন, তাই এই বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    তোলাবাজির অভিযোগ সিআইডি কর্তার বিরুদ্ধে

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ব্যবসায়ীর নাম জিতেন্দ্র নাভলানি। তিনি মুম্বইয়ের ওরলি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন (Bengal Police)। জিতেন্দ্র অভিযোগ করেছেন যে, পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি বিভাগের এক কর্মী সহ ৪ জন তাঁর থেকে জোর করে টাকা আদায় করেছেন। এই সিআইডি কর্তার নাম রাজর্ষি ব্যানার্জি। শুধু তাই নয়, তাঁর স্ত্রীকে খুন করারও হুমকি দিয়েছেন। তিনি আরও অভিযোগ করেছেন যে, মে মাসে কলকাতার রানিগঞ্জে একটি নাকাবন্দির সময় পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ ৩.০২ কোটি টাকা জব্দ করার পর থেকে আরও টাকা জোর করে আদায় করা শুরু করেন। এরপর কলকাতা পুলিশের তরফে জারি করা লুক আউট নোটিসের ভিত্তিতে হঠাৎ তাঁর স্ত্রীকে মুম্বই বিমানবন্দরে আটকানো হয়। তাঁকে পশ্চিমবঙ্গে নিয়ে আসারও হুমকি দেওয়া হয়।

    নাভলানির আইনজীবী যাদব জানিয়েছেন, “তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে যখন এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল, তখন কলকাতা সিআইডি পুলিশ নাভলানি এবং তাঁর স্ত্রীকে কোনও নোটিশ দেয়নি এবং লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছিল৷ এরপর কলকাতা সিআইডি অফিসার তাঁকে গ্রেফতার করে পশ্চিমবঙ্গে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন৷” আরও অভিযোগ উঠেছে যে, জামিনের জন্য ১০ কোটি আদায় করেছিলেন ও পরে দফায় দফায় লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ২০ লক্ষ টাকা জোর করে আদায় করেছেন সিআইডি অফিসার রাজর্ষি ব্যানার্জি (Bengal Police)।

    এখানেই শেষ নয়, নাভলানির আইনজীবী যাদব জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ (Bengal Police) নাভলানির এক বন্ধু অরুণাভ অধিকারীকে নাভিলানির বিরুদ্ধে প্রতারণা করার অভিযোগে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য করেন। পরে যদিও যাদব দাবি করেছেন যে, অধিকারী পরে এফআইআর বাতিলের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন।

    ওরলি পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “আমরা মামলাটি তদন্ত করছি।” সিআইডি অফিসার সহ ওই চারজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ১২০বি, ৩৮৪ ও ৩৮৬ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। রাজ্য পুলিশের (Bengal Police) বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগের মধ্যে বাংলার সিআইডি কর্তার বিরুদ্ধে তোলাবাজির গুরুতর অভিযোগ ওঠায় রাজ্য জুড়ে ফের শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তবে সরকারি তরফে এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

  • West Bengal Weather: জেলায় জেলায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে, কলকাতায় কেমন ঠান্ডা?

    West Bengal Weather: জেলায় জেলায় তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে, কলকাতায় কেমন ঠান্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের আমেজ বজায় রয়েছে সারা রাজ্য জুড়ে। কলকাতায় আজও পারদ ১৮-এর নীচে। আগের থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও পারদ ১৮-এর নীচেই রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতায় শীতের আমেজ থাকলেও তীব্র ঠান্ডা পড়তে এখনও মাসখানেক দেরি। তবে পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে পারদ পতন জারি থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। গতকাল তাপমাত্রা বেড়ে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়েছিল ১৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। আজও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম রয়েছে (West Bengal Weather)।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    দক্ষিণবঙ্গে এখন সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ও ২০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সৃষ্টি হলেও তার প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ফলে বৃষ্টিপাতেরও কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে দু-একদিন আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত আগামী পাঁচদিনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। তবে ভোরের দিকে কুয়াশা থাকবে ও বেলা বাড়তেই রৌদজ্জ্বল আকাশ থাকবে (West Bengal Weather)।

    আরও পড়ুন: কলকাতা সহ রাজ্যে আবহাওয়া কেমন থাকবে? কী বলছেন আবহবিদরা?

    উত্তরবঙ্গের আহাওয়া

    দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় উত্তরবঙ্গে ঠান্ডা স্বাভাবিকভাবেই বেশি। সেখানে শীত জাঁকিয়ে বসেছে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল সামান্য বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গের অন্য জেলায় শুষ্ক ও পরিস্কার আবহাওয়া থাকবে। কোথাও কোথাও সকালের দিকে কুয়াশা এবং শিশির পড়বে। উঁচু এলাকাগুলিতে রয়েছে তুষারপাতের পূর্বাভাস। এমনই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গের পাহাড়ি এলাকায় জমিয়ে ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে বলেই মনে করছেন আবহবিদরা। ডিসেম্বরের শুরু থেকেই আরও পতন শুরু হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস (West Bengal Weather)।

    জেলার আবহাওয়া

    কলকাতায় সামান্য তাপমাত্রা বাড়লেও জেলায় জেলায় তাপমাত্রা কমের দিকেই থাকবে। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ঠান্ডার দাপট বজায় থাকবে (West Bengal Weather)। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমে তাপমাত্রা অন্যান্য জেলার তুলনায় কম থাকবে। ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির আশে পাশে থাকবে পশ্চিমের জেলার তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবারও জেলায় জেলায় ভোরের দিকে ছিল ঘন কুয়াশা। ফলে ৩ মাসের জন্য অর্থাৎ আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩-এর ২ মার্চ পর্যন্ত দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলে নিয়ন্ত্রণ জারি করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।  

  • SSC Scam: ‘কমিশনের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই কেন?’ নিয়োগ মামলায় প্রশ্নের মুখে রাজ্য সরকার

    SSC Scam: ‘কমিশনের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই কেন?’ নিয়োগ মামলায় প্রশ্নের মুখে রাজ্য সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিরিক্ত শূন্যপদ মামলায় কলকাতা হাই কোর্টে (Calcutta High Court) অস্বস্তিতে স্কুল শিক্ষা কমিশন। মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, “রাজ্য এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) অবস্থান যদি এক না হয় তাহলে কমিশন ভেঙে দেওয়া হোক।” আজ অতিরিক্ত শূন্যপদ মামলায় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ক্ষোভ উগরে দেন কমিশনের প্রতি (SSC Scam)। কমিশনের তরফে আবেদন করা হয়েছিল, যেসব অযোগ্যরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁদের চাকরি বহাল রেখে শূন্যপদের সংখ্যা বাড়ানো হোক। কিন্তু এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই বিচারপতি বিশ্বজিৎ এদিন বলেন বেআইনি ভাবে নিযুক্ত করা অযোগ্যদের বরদাস্ত করা হবে না।

    রাজ্য ও কমিশনের আলাদা অবস্থান

    হাইকোর্টের নির্দেশে গত ১৯ মে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, বিভিন্ন শূন্যপদে নিয়োগের জন্য ৬৮২১ টি অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হয়েছে। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি থেকে নবম-দ্বাদশ, শারীরশিক্ষা-কর্মশিক্ষা বিভিন্ন ক্ষেত্রেই যোগ্য কিন্তু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের জন্যই এই পদ তৈরি করা। অর্থাৎ যেসব যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন তাদের নিয়োগ করা হবে। কিন্তু অন্যদিকে কমিশনের তরফে অবৈধ চাকরি পাওয়াদের তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে, পুনর্বহালের জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ করার আবেদন করা হয়েছিল (SSC Scam)। আজ শুনানিতে এই বলা হয়েছে, কমিশনের এমন আবেদনের সঙ্গে রাজ্য সরকারের কোনও যোগ নেই, ফলে এরপরেই বিচারপতি প্রশ্ন করেছেন যে, রাজ্য সরকারের কি স্কুল সার্ভিস কমিশনের উপর কোনও নিয়ন্ত্রণে নেই? কমিশনের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপের কথা ভাবছে রাজ্য, প্রশ্ন বিচারপতির।

    আগামীকাল সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে রাজ্যের কাছে জবাব তলব করেছে হাইকোর্ট। আর কমিশনের উপর নিয়ন্ত্রণ বা থাকায় কমিশন ভেঙে দেওয়ার কথা বলেন বিচারপতি। রাজ্য কী পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেটাই জানতে চেয়েছেন বিচারপতি (SSC Scam)।

    কী এই মামলা?

    কর্মশিক্ষায় ৭৫০টি ও শারীর শিক্ষায় ৮৫০টি সুপার নিউমেরিক পোস্ট তৈরির কথা জানানো হয়েছিল কমিশনের তরফে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার পর মামলাকারীরা জানান, কর্মশিক্ষা ও শারীর শিক্ষায় এমন ৬০ জন চাকরি করেন, যাঁদের প্রাপ্ত নম্বর মামলাকারীদের থেকে কম। সেই নিয়েই মামলা চলছিল। তবে এদিন কমিশনের ওই আবেদন পত্র দেখানো হতেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টায় ফের এই মামলার শুনানি আছে (SSC Scam)।

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে কেন এমন আবেদন করা হয়েছে?

    কমিশনের দাবি, যাঁদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, তাঁদের তিন বছর চাকরি হয়ে গিয়েছে। তাঁদের কাজ নিয়ে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি, অভিযোগও নেই। তাই তাঁদের চাকরি রেখেই নতুন নিয়োগের কথা বলছে কমিশন। কমিশন আরও জানিয়েছে, এই চাকরির সঙ্গে রাজ্যের কোনও সম্পর্ক নেই। তাই রাজ্য সরকারের অন্য কোনও বিভাগে তাঁদের চাকরি দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এই আবেদন প্রত্যাহার করা যেতে পারে বলে জানা গিয়েছে, সূত্রের খবর (SSC Scam)।

  • Abhijit Ganguly: তদন্ত কবে শেষ হবে? সিবিআইকে প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Ganguly: তদন্ত কবে শেষ হবে? সিবিআইকে প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআইকে দ্রুত নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পাশাপাশি আরও দুর্নীতির ইঙ্গিত তিনি পাচ্ছেন জানিয়ে তদন্তে লোক বাড়ানোর কথাও বলেছেন হাইকোর্টের মহামান্য বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিলের মন্তব্যের জের, বিজেপির আন্দোলনে উত্তাল রাজ্য

    সিবিআইকে যা বললেন বিচারপতি

    সোমবার তিনি সিবিআইয়ের আইনজীবীকে প্রশ্ন করেন, কবে তদন্ত শেষ হবে? এমনকী আরও দুর্নীতি লুকিয়ে রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এদিন একটি মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘গতকাল আমি একটা অনুষ্ঠানে গেছিলাম। সেখানে সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের অনেকেই আমার কাছে জানতে চান, সিবিআই তদন্ত কবে শেষ হবে? আমারও একই প্রশ্ন?’একই সঙ্গে সিবিআই তদন্তের গতি নিয়ে ফের প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, ‘লোক কোথায়? সিটে লোক বাড়ান। দরকার হলে আরও লোক বাড়ানোর নির্দেশ দেব। আমার মনে হয় আরও দুর্নীতি লুকিয়ে রয়েছে।’ প্রসঙ্গত, দিন সাতেক আগেই দিনের শুরুতে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে, সিবিআইকে  বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, সিটের কয়েকজন আধিকারিক ঠিক মতো কাজ করছেন না। প্রয়োজনে তাঁদের বদল করা হতে পারে। কিন্তু দিনের শেষে,তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে কথা বলার পর, সিবিআই তদন্তের ওপরই আস্থা রেখেছিলেন মাননীয় বিচারপতি। তিনি বলেছিলেন,‘সিবিআই ম্যাজিক দেখাতে পারে,আশা করব,তারা তা দেখাবে’।

    আরও পড়ুন: জামিন হল না পার্থ-সুবীরেশ সহ ধৃত ৭ জনের! এসএসসি কাণ্ডে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    উল্লেখ্য, এই মাসের শুরুতে আর একটি মামলা চলাকালীন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘নিয়োগ দুর্নীতিতে আসল অপরাধী কে সবাই জানে। আমার জীবদ্দশায় তারা ধরা পড়বে বলে তো মনে হয় না। আমি তো নিজে ধরতে যেতে পারব না। সবাই মিলে চেষ্টা করে এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ‘ তাঁর যুক্তি, সিবিআই আরও বহু মামলার তদন্ত করছে, তাই তাদের সময় লাগছে। লোক বাড়াতেই হবে না হলে তদন্তে গতি আসবে না,মন্তব্য বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেকই ‘কয়লা ভাইপো’? মেনে নিচ্ছে তৃণমূল?

    Abhishek Banerjee: অভিষেকই ‘কয়লা ভাইপো’? মেনে নিচ্ছে তৃণমূল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি।

    বিষয়টা ঠিক কী? রবিবার বিকেলে ট্যুইটারে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘বিরাট নিরাপত্তা বলয়ে তাজ বেঙ্গলে “কয়লা ভাইপোর” ছেলের জন্মদিন পালন হবে। সেই উপলক্ষে নিরাপত্তা আঁটোসাটো করা হয়েছে। ৫০০-র বেশি পুলিশকর্মী মোতায়েন হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে বম্ব স্কোয়াড ও ডগ স্কোয়াড। বসেছে মেটাল ডিটেক্টর।’

    নন্দীগ্রামের বিধায়কের কটাক্ষ, ‘এই নিরাপত্তার আয়োজনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও নির্দেশ জারি করা হয়নি। ‘মমতা পুলিশের’ এক অফিসার জামালকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থার আয়োজন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। লেডি কিম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা উত্তর কোরিয়ার আসল কিম জং উনের পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন। আভিজাত্য ও বিলাসে অনেক সময় তাকে ছাপিয়েও যাচ্ছেন।’

    ট্যুইটে কোথাও কোনও ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়নি। শুধুমাত্র কোনও এক তথাকথিত “কয়লা ভাইপোর” ছেলের জন্মদিন পালন হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু। অথচ, বিরোধী দলনেতার ট্যুইটের পরই, তৃণমূল যুব ও তৃণমূল ছাত্র শাখা সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মসূচি নেওয়া হয়, সোমবার (আজ) থেকে শুভেন্দু অধিকারীর মানসিক সুস্থতা কামনা করে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাবে তারা। থাকবে গোলাপ ফুল, গ্রিটিংস কার্ডও। পাশাপাশি থাকবে একটা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ছবি। আর সেই কার্ডেই লেখা থাকবে ‘গেট ওয়েল সুন’ বার্তা। 

    এখন তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে তৃণমূল কংগ্রেস কী করে ধরে নিল যে তাদের সর্বভারতীয় সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই (Abhishek Banerjee) আসলে “কয়লা ভাইপো”? এটা কি তাহলে স্বীকারোক্তি? রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, একটা সম্ভাবনা হতে পারে যে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা এমন চাপে আছেন যে মাথা কাজ করছে না। তাঁদের মতে, এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যাওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তা না করে, বিতর্ক উসকে দিলেন তৃণমূল নেতারা। ঠিক যেন— ঠাকুরঘরে কে, আমি তো কলা খাইনি !!!

    কেউ যদি এই ঘোষণায় মনে করা হয়ে থাকে যে এই বার্তা পাঠানোর মধ্য দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের হাত ধরে হয়তো রাজ্য রাজনীতিতে ‘মুন্নাভাই’ খ্যাত গান্ধীগিরির আমদানি হবে এবং বিগত কয়েক মাসের কুকথার রাজনীতির অবসান হবে, তাহলে সেই ভুল আজ ভেঙে গেছে। যে সকল যুবকরা আজ সকালে শান্তিকুঞ্জের (শুভেন্দুর বাসভবন) সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন, তাঁরা অন্তত গান্ধীগিরির ধার ধারেননি। গেরিলা কায়দায় পুলিশের অবরোধ ভেঙে শান্তিকুঞ্জে আক্রমণ করাই তাঁদের লক্ষ্য ছিল।

    রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, আসলে রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরির বিতর্কিত মন্তব্যে তৃণমূল এখন ব্যাকফুটে। তাই নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়ে নজর অন্যদিকে ঘোরাতে চাইছে। তাই অভিষেককে “কয়লা ভাইপো” স্বীকৃতি দিতে তৃণমূল দল দ্বিধাবোধ করেননি। অভিষেকের গায়ে কয়লার কালি মাখিয়ে যদি অখিল গিরির জ্বালানো কয়লার উনুনের আঁচ কমানো যায়।

    আরও পড়ুন: অখিল গিরির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    তবে আজ ১৪ নভেম্বর, শিশু দিবস। এইদিনেই জন্মছিলেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। রাজনৈতিক পরিচয় ছাড়াও বাচ্চাদের প্রিয় মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাতে এই দিনটি শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়। নেহরুর কোটে সবসময় গোঁজা থাকত একটি তাজা গোলাপ ফুল। সেই দিনই তৃণমূল গোলাপ ফুল পাঠাচ্ছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। এখন দেখা যাক শুভেন্দু গোলাপের কাঁটায় বিদ্ধ হন নাকি পাল্টা বিদ্ধ করেন শাসক দলের কুশীলবদের!

  • Akhil Giri Issue: অখিল গিরির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    Akhil Giri Issue: অখিল গিরির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মহিলা রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করে দেশজুড়ে প্রবল সমালোচনার মুখে রাজ্যের কারা প্রতিমন্ত্রী অখিল গিরি। এবার তাঁকে দল থেকে এবং মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করার দাবি তুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানি। অখিলের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের করা হল।

    হাইকোর্টে মামলা দায়ের

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণের জন্য অখিল গিরির বিরুদ্ধে কলকাতা  হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে মন্ত্রী অখিল গিরির মন্তব্য সংবিধানের অবমাননা। সাংবিধানিক প্রধান সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য করা যায় না। রাজ্য সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আদালত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। মামলা দায়েরের অনুমতি দেন প্রধান বিচারপতি। আগামীকাল শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। মামলাকারীর দাবি,অখিল গিরিকে অবিলম্বে মন্ত্রিত্ব পদ থেকে সরাতে হবে। এছাড়া তাঁকে গ্রেফতারির নির্দেশ দিক আদালত। বিজেপি সূত্রের খবর, ‘‘অখিল গিরি ইস্যুতে সোমবার বিজেপির পরিষদীয় দল তিনটের সময় বিধানসভায় জরুরী বৈঠকে বসছে। সেখানে শীতকালীন অধিবেশনে এই ইস্যুতে কিভাবে শাসক দলকে তথা সরকারকে চাপে ফেলা হবে তা নিয়ে আলোচনা হবে। অখিল গিরি ইস্যুতে বিধানসভার ভেতরে এবং বাইরে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে প্রস্তুত গেরুয়া শিবির। বিধানসভায় আগামী অধিবেশনে অখিল গিরির মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিন্দা প্রস্তাবও আনতে পারে বিজেপি। 

    স্মৃতি ইরানির অভিযোগ

    কয়েক দিন আগেই নন্দীগ্রামে তৃণমূলের একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিতে রাজ্যের কারা প্রতিমন্ত্রী অখিল গিরি দেশের রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কুমন্তব্য করেছেন। এ প্রসঙ্গে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি জানতে চাইলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন চুপ? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগে বলুন কবে অখিল গিরিকে দল থেকে বরখাস্ত করছেন এবং মন্ত্রিত্ব থেকেও সরিয়ে দিচ্ছেন।’’  স্মৃতি ইরানির কথায়, “দেশের সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর উদ্দেশ্যে যে ভাষায় কথা বলেছেন রাজ্যের এক মন্ত্রী তার নিন্দার ভাষা নেই। আমি মনে করি এই অপমান দ্রৌপদী মুর্মুর নয়, দেশের মহিলাদের শুধু নয়, দেশের প্রধান  সাংবিধানিক পদকে অপমান।” শাসক দলের বিরুদ্ধে তীব্র সুর চড়িয়ে স্মৃতি ইরানি এও বলেন, ‘‘আমরা অবিলম্বে তৃণমূলের ওই নেতার অপসারণ চাই।’’

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিলের মন্তব্যের জের, বিজেপির আন্দোলনে উত্তাল রাজ্য

    অখিল গিরির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

    অখিল গিরি করা মন্তব্যের বিরুদ্ধে রবিবার বিজেপির প্রতিবাদ মিছিলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা কোচবিহারের তুফানগঞ্জের মারুগঞ্জ এলাকায়। বিজেপির মিছিলের পালটা মিছিল করে তৃণমূল কংগ্রেস। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় পুলিশ বাহিনী ও র‍্যাফ মোতায়েন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে দেশের রাজনীতিও। রবিবার দিল্লি অখিল গিরির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। এবার প্রতিবেশী অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন। অসমের আদিবাসীরা তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

    আরও পড়ুন: ‘বেফাঁস মন্তব্যে’র জের, এবার অখিলের বিরুদ্ধে দিল্লিতে অভিযোগ দায়ের লকেটের

    অখিল গিরির মন্তব্য

    রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিল গিরির কুরুচিকর মন্তব্যের জেরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন আদিবাসীরা। পথে নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন তাঁরা। অখিল গিরির পদত্যাগের দাবিতে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়েছে গোটা এলাকায়।  উল্লেখ্য, রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি পূর্ব মেদিনীপুরের একটি সভায় গিয়ে বেলাগাম মন্তব্য করেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আরও কুরুচিপূর্ণ ইঙ্গিত ছুঁড়ে দেন রাষ্ট্রপতির দিকে। সরাসরি রাষ্ট্রপতির শারীরিক রূপ নিয়ে তিনি মন্তব্য করে বসেন। এরপরই বিক্ষোভ দানা বাঁধে। বিরোধিতায় সরব হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার প্রমুখ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WB Weather Update: কলকাতায় ফের পারদ পতন! একনজরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    WB Weather Update: কলকাতায় ফের পারদ পতন! একনজরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুমানই সত্যি হল। এর আগেই আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছিলেন, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ বাড়বে (WB Weather Update)। সেই মতই আজ ফের পারদ পতন। কলকাতায় একধাক্কায় পারদ নামল ১৭-এর ঘরে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুসারেই নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নামল পারদ। তবে পারদ পতনে দুয়ারে শীত মনে হলেও, এখনই বঙ্গে শীতের প্রভাব জোরালো হবে কিনা তা বলা যাচ্ছে না। আগামী কয়েকদিনে পারদ আরও নামতে পারে বলেও অনুমান করা হয়েছে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    আজ কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৫ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৩ শতাংশ। কলকাতা ও আশপাশের তাপমাত্রা এখনকার মত ১৭-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যেই থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গে শীতের আমেজের পাশাপাশি হতে পারে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১৬ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ পাহাড়ি এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। তবে বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুষ্ক ও পরিস্কার থাকবে। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গার তাপমাত্রা বেশ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। আগামী ২৪ ঘন্টায় সেই তাপমাত্রা আরও ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে। তবে তারপরের কয়েকটা দিন তাপমাত্রা হ্রাসের কোনও পূর্বাভাস নেই (WB Weather Update)।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই পারদ পতন! শীতের প্রবেশ রাজ্যে

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও দক্ষিণবঙ্গে একেবারেই নেই। এদিন আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে ১৬ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে, গত কয়েক দিনের মতই। তবে ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গেরও কোনও কোনও জায়গার রাতের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে। এই তাপমাত্রা কমতে পারে যেসব জায়গায় তাপমাত্রা কমেনি শুধু সেসব জায়গায়। এর পরে কয়েক দিন তাপমাত্রার বিশেষ কোনও পরিবর্তন হবে না বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে এই বঙ্গেও আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আর ১ ডিগ্রি থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (WB Weather Update)।

    নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    তবে শীতের আমেজের মধ্যেই ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বুধবার আন্দামান সাগর এলাকায় তৈরি হবে নিম্নচাপ। সেই নিম্নচাপের অভিমুখ কোনদিকে হয়, সেদিকেই নজর রাখছেন আবহবিদরা। এর প্রভাব বঙ্গে পড়বে কিনা, তাও নজরে রেখেছে আবহাওয়া দফতর (WB Weather Update)।

  • Akhil Giri: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিল গিরির মন্তব্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে! আদালতে কী বলল রাজ্য?

    Akhil Giri: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিল গিরির মন্তব্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে! আদালতে কী বলল রাজ্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি যে মন্তব্য করেছেন তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। অখিল-মন্তব্যের বিরুদ্ধে করা জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে এমনটাই জানাল রাজ্য সরকার। দেশের রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগে রামনগরের তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। তাঁর দাবি ছিল, রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে মন্তব্য, সংবিধানের অবমাননা। সংবিধানের উচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত ব্যক্তির প্রসঙ্গে যে ধরনের মন্তব্য করা হয়েছে অপরাধের সামিল। যিনি মন্তব্য করেছেন তিনি একজন রাজ্যের মন্ত্রী। তার এই মন্তব্য আদিবাসী সমাজকেও আঘাত করেছে। তার এই মন্তব্য নিয়ে রাজ্য সরকার কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। শুধুমাত্র এক লাইনে অ্যাপোলজি চেয়ে খান্ত থেকেছেন মুখ্যমন্ত্রী আদালত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে নতুন রেল লাইনে বিস্ফোরণ, তদন্তে এনআইএ

    মামলার শুনানি

    সেই মামলারই শুনানি ছিল বুধবার। বুধবার শুনানি চলাকালীন আদালতে রাজ্য জানিয়েছে, অখিলের মন্তব্যে বিরুদ্ধে যে সব স্মারক লিপি জমা পড়েছে তার প্রেক্ষিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ-ও বলা হয়েছে, এ নিয়ে নির্দিষ্ট করে এফআইআর হয়নি। কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। একটা ডেপুটেশন জমা পড়েছে। তার ভিত্তিতে অনুসন্ধান চলছে। বুধবার আদলতের কাছে এক দিন সময় চেয়েছেন অখিলের আইনজীবী। বৃহস্পতিবার ফের হতে চলেছে ওই মামলার শুনানি। প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও তাঁর পরিবারকে নিশানা করতে গিয়ে গত শনিবার বিতর্কিত মন্তব্য করেন রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি। বাদ পড়েননি রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মুও। অখিল গিরি বলেন, “আমরা রূপের বিচার করি না। তোমার রাষ্ট্রপতির চেয়ারকে আমরা সম্মান করি। তোমার রাষ্ট্রপতিকে কেমন দেখতে বাবা?”

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্য, অখিল গিরির পদত্যাগের দাবিতে রাজভবন অভিযান শুভেন্দুদের

    অখিল গিরির সমালোচনা

    এই প্রসঙ্গে শাসকদলকে নিশানা করেছেন বিজেপি। ইতিমধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় অখিল গিরির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। দিল্লির নর্থ অ্যাভিনিউ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীও মেনে নিয়েছেন অখিল গিরি অন্যায় করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমরা রাষ্ট্রপতিকে সন্মান করি। সর্বোচ্চ সম্মানীয় ব্যক্তি। অখিলের এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি। অখিল এটা অন্যায় করেছে। আমি সমালোচনা করছি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Group D: গ্রুপ-ডি মামলায় সিবিআই তদন্তে অখুশি হাইকোর্ট, সিট পুনর্গঠন বিচারপতির

    SSC Group D: গ্রুপ-ডি মামলায় সিবিআই তদন্তে অখুশি হাইকোর্ট, সিট পুনর্গঠন বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment scam) মামলায় ফের একবার সিবিআই তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। এদিন গ্রুপ ডি (SSC Group D) মামলার তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। শুধু উষ্মাপ্রকাশ করেই ক্ষান্ত হলেন না, একেবারে সিটের ২ সদস্যকে সরিয়ে দিলেন বিচারপতি, আনলেন নতুন চারজনকে। 

    কোন মামলার প্রেক্ষিতে এই নির্দেশ?

    সন্দীপ প্রসাদ নামে এক চাকরিপ্রার্থীর করা মামলার শুনানিতে গত বছর ২২ নভেম্বর গ্রুপ ডি (SSC Group D) মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এই মামলার শুনানিতে উঠে আসে ৫৪২ জন বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছেন গ্রুপ ডি-তে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, এদের সবাইকেই ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করুক সিবিআই। এই প্রেক্ষিতে গত ১৭ জুন সিট গঠন করা হয়।

    আরও পড়ুন: কামড়ের পর এবার পুলিশের চিমটি! চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভে ধুন্ধুমার কালীঘাট

    হাইকোর্ট সিবিআইকে জানায়, ছয় মাসের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ শেষ করতে হবে। এদিন বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ৫৪২ জনের চাকরি বাতিল করা হয়েছিল। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কতজনকে ডেকে ডিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। উত্তরে, সিবিআইয়ের আইনজীবী ডেপুটি সলিসিটর জেনারেল বলেন, ১৬ জনকে। 

    এটা শুনেই তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি। বলেন, শুধুমাত্র ১৬!  ১৮ মে থেকে তদন্তে মাত্র ১৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ কেন? তখন সিবিআই আইনজীবী বলেন, সেপ্টেম্বরে মাদার সার্ভার বাজেয়াপ্ত করে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের তদন্ত চলছে। কিন্তু বিচারপতি বলেন, এটা আপনার অবস্থান। এখনও ৫৪২ জনের ১০ কিংবা ৫ শতাংশকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়ে ওঠেনি কেন? ৬ মাস অতিক্রান্ত। সিবিআই তদন্তের কিছুই করেনি। সিবিআই ৬ মাস পর কি করছে!

    কী নির্দেশ দিল আদালত?

    এরপরই, বিচারপতি জানিয়ে দেন, এই মামলায় (SSC Group D) সিবিআই সিটের পুনর্গঠন করে দেবে আদালত। সেই মতো, সিবিআইকে তাঁর নির্দেশ ছিল, ৪ জন এমন আধিকারিকের নাম দিতে হবে যাদের ‘সিট’-এ নিয়োগ করা যায়। বিচারপতি জানিয়ে দেন, সিবিআই ডিআইজির নেতৃত্বে তদন্ত হবে। আগামী ২১ দিনে ৫২৬ জন অবৈধভাবে নিযুক্ত গ্রুপ ডি চাকরি প্রাপকদের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ সিবিআইকে। গ্রুপ ডি, গ্রুপ সি সহ এসএসসি সব বেআইনিভাবে নিযুক্তদের ব্যাচে ব্যাচে জিজ্ঞাসাবাদ করুক সিবিআই, চায় আদালত। আদালতের নির্দেশ, যারা সহযোগিতা করবে না তাদের গ্রেফতার করুক সিবিআই। 

    আরও পড়ুন: মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিজেদের হাইকোর্ট ভাবে! তোপ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এই প্রেক্ষিতে এদিন সিবিআই সিট পুনর্গঠন করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নতুন করে ‘সিট’-এ নিয়োগ করা হয়েছে, অংশুমান সাহা (ডেপুটি এসপি), বিশ্বনাথ চক্রবর্তী (ইন্সপেক্টর), প্রদীপ ত্রিপাঠি (ইন্সপেক্টর), ওয়াসিম আকরাম খান (ইন্সপেক্টর)। ২ অফিসারকে বাদ দিয়েছেন তিনি। তাঁরা হলেন, কে সি ঋষিনামল ও ইমরান আশিক। আদালতের নির্দেশ, এরা কোনওভাবেই এই সংক্রান্ত তদন্ত করতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, নবম-দশম শ্রেণির নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার কেসি ঋষিনামল। অন্যদিকে, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার ইমরান আশিক। এঁরা দুজন সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী।

    পাশাপাশি, সিবিআই ডিআইজি অখিলেশ সিং-কে ‘সিট’-এর প্রধান করা হয়েছে। আদালতের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, নিয়োগ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই তদন্ত থেকে সরে যেতে পারবেন না। এছাড়াও অন্য কোনও মামলায় তাঁকে যুক্ত করতে পারবে না সিবিআই। এছাড়া, তাঁকে আদালতের অনুমতি ছাড়া বদলিও করা যাবে না। ৭ দিনের মধ্যে দায়িত্ব নেবেন অখিলেশ সিং। 

LinkedIn
Share