Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী অপদার্থ, চটি-চাটা!” কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি মমতা ব্যানার্জির পিয়ানো বাজানো নিয়ে তিনি বলেন, “সারা বছর গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন।” মূলত ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসূচিকে সামনে রেখে গোটা দেশ জুড়ে মাটি সংগ্রহ করছে বিজেপি। এদিন নদিয়ার কৃষ্ণনগর সমরপল্লি এলাকায় বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে মাটি সংগ্রহ করেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর সঙ্গে জেলার প্রথম সারির নেতৃত্ব এবং প্রচুর কর্মী-সমর্থকরা ছিলেন। তাঁদেরকে নিয়েই বাড়ি বাড়ি যান এবং সকলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এরপর সেখান থেকে চলে যান দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধি নিয়ে একটি বৈঠক করেন।

    নিম্নবিত্ত পরিবারে মধ্যাহ্নভোজন (Sukanta Majumdar)

    এরপর ওই এলাকার একটি নিম্নবিত্ত পরিবারের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন। ভোজনের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, দুই রকমের মাছ, শাক-সবজি পাঁপড়, মিষ্টি, দই এবং চাটনি। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “করিমপুর থেকে বনগাঁ পর্যন্ত একটি জাতীয় সড়ক হওয়ার প্রকল্প দীর্ঘদিন আগেই অনুমোদিত হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের অনীহার ফলে জমি অধিগ্রহণ করা যাচ্ছে না। সেই কারণেই কেন্দ্র সরকারের ওই প্রকল্পের টাকা পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে তিনি বলেন, পলাশিতে যে ঐতিহ্যবাহী সুগার মিল রয়েছে, সেটাও কয়েক দশক ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এখানেও কেন্দ্র সরকার একাধিক উদ্যোগ নেওয়া সত্বেও রাজ্য সরকার কোনও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তিনি বলেন, কৃষ্ণনগরের বেলেডাঙা মোড়ে রেল দফতরের পক্ষ থেকে একটি ব্রিজ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ সাধারণ মানুষ রেল গেটে আটকে থাকে। কিন্তু সেখানেও রাজ্য সরকার জমি অধিগ্রহণের কোনও সদিচ্ছা না দেখানোয় সেই প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়ে আছে।”

    শিক্ষামন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    অন্যদিকে তিনি উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, “উপাচার্যরা যদি কেন্দ্রের ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে মিটিং করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়। আসলে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী একটা অপদার্থ এবং চটি-চাটা।” গত পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “একাধিক পঞ্চায়েতে ভোট গণনার দিন প্রশাসনের অত্যাচারে যেভাবে লুট-সন্ত্রাস চলেছে, তা সত্ত্বেও আমরা একাধিক পঞ্চায়েত দখল করেছি। আগামী লোকসভা ভোটে তার প্রমাণ সাধারণ মানুষ দিয়ে দেবে। প্রশাসন যদি নিয়ম অনুযায়ী না কাজ করে, তাহলে কেন্দ্র নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে কীভাবে তাদের সঠিক ভাবে কাজ করতে হয়, সেটা দেখিয়ে দেবে।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশে গিয়ে পিয়ানো বাজানো নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum News: বীরভূমে কোন্দল শাসক দলে, কাজল শেখ দায়িত্ব পেতেই ছাঁটাই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠরা?

    Birbhum News: বীরভূমে কোন্দল শাসক দলে, কাজল শেখ দায়িত্ব পেতেই ছাঁটাই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের গৃহযুদ্ধ চরম আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে জেলবন্দি রয়েছেন জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর অনুপস্থিতিতে জেলা পরিষদের সভাধিপতির দায়িত্বভার রাজ্য নেতৃত্ব দিয়েছে অনুব্রতর বিরোধী নেতা বলে পরিচিত কাজল শেখকে (Birbhum News)। এবার জেলা পরিষদের সভাধিপতির দায়িত্ব পাওয়া মাত্রই অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের ছাঁটতে শুরু করেছেন কাজল শেখ, এমনই অভিযোগ শোনা যাচ্ছে জেলা তৃণমূলের অন্দরে।

    প্রথমবার জিতেই জেলা সভাধিপতি কাজল শেখ

    বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ চৌধুরিকে সরিয়ে ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে সভাধিপতির দায়িত্ব দেওয়া হয় কাজল শেখকে (Birbhum News)। এবার জেলা পরিষদের কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর তোড়জোড় শুরু করেছেন কাজল শেখ, এমনই অভিযোগ অনুব্রত গোষ্ঠীর। এ নিয়ে তৃণমূলকে রীতিমতো কটাক্ষ করেছেন জেলা বিজেপির সভাপতি ধ্রুব সাহা। কাজল শেখ অবশ্য বলছেন, যে কাজ করবে সেই স্থান পাবে। পুরনোরা কি সারাজীবন থেকে যাবে? নতুনরা কি চান্স পাবে না? খুব স্বাভাবিকভাবে অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের সরানোর সিদ্ধান্ত যে সঠিক, তা আকারে-ইঙ্গিতে এভাবেই বুঝিয়ে দিচ্ছেন কাজল শেখ। জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পদে ছিলেন অনুব্রত অনুগামী নারায়ন হালদার এবং রবি মুর্মু। তাঁরা নিজেরাই চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন যে তাঁরা পদে থাকতে চাইছেন না। পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ হিসেবে কাজল শেখ (Birbhum News) ইতিমধ্যে তাই নাম ঘোষণা করেছেন নুরুল ইসলামের।

    গোষ্ঠী কোন্দল জেলা তৃণমূলে (Birbhum News)

    বীরভূম তৃণমূলের অন্দরের এই কোন্দল অবশ্য জনগণের কাছেও ধামাচাপা থাকেনি। কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই বিভিন্ন কাট-আউটে দেখা যেত অনুব্রত মণ্ডলের ছবি। কিন্তু হাল আমলে অনুব্রতর ছবি বাদ গেছে। সর্বত্র দেখা যাচ্ছে কাজল শেখের ছবি। বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার দাবি, ‘‘দাদার ভক্ত হবে না ভাইজানের ভক্ত হবে, এই লড়াই যত দিন যাবে, তত সামনে আসবে। শুধু এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই। এই ব্যবস্থাই চলছে (Birbhum News) তৃণমূলের।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Purba Medinipur: মগের মুলুক! পঞ্চায়েত অফিসে রাখতে হবে মমতার ছবি, বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    Purba Medinipur: মগের মুলুক! পঞ্চায়েত অফিসে রাখতে হবে মমতার ছবি, বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত ভোটে কাঁথির মাজিলাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত নিরঙ্কুশ ভাবে দখল করে বিজেপি। বিজেপি পরিচালিত এই পঞ্চায়েতে রয়েছে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। বিগত দিনে তৃণমূল এই পঞ্চায়েতে ক্ষমতায় থাকলেও স্থান পায়নি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। কিন্তু এবার বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করতেই মুখ্যমন্ত্রীর ছবি কেন নেই পঞ্চায়েত অফিসে, তা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাল শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যরা। এখানেই উঠছে প্রশ্ন, হঠাৎ করে বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করতেই কেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যদের (Purba Medinipur) মনে হল মুখ্যমন্ত্রীর ছবি টাঙানোর কথা।

    তৃণমূলের হুমকি (Purba Medinipur)

    রাজ্যের কোনও অফিসেই স্থান পায় না সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। এ নিয়ে অবশ্য হেলদোল নেই শাসকদলের। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের যে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপি জিতেছে, সেখানে ভারতমাতা, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি টাঙানোর কথা বলেন শুভেন্দু অধিকারী (Purba Medinipur)। সেই মতো পঞ্চায়েত প্রধানদের হাতে তিনি প্রতিকৃতিও তুলে দেন। এদিনের বিক্ষোভে তৃণমূল কংগ্রেসকে অবশ্য তাদের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই হুমকি দিতে শোনা গিয়েছে, যে ১৬ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে পঞ্চায়েত অফিসে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি না টাঙানো হলে জোর করে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি পঞ্চায়েত অফিসে লাগাবেন তাঁরা।

    পাল্টা কী বলছে বিজেপি (Purba Medinipur)?

    বিজেপির অবশ্য দাবি, যে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে তৃণমূল কংগ্রেস জিতেছে, সেখানে সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে (Purba Medinipur) রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙানো হয়েছে কি? এ নিয়ে মাজিলাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিজেপি নেতা প্রদীপ কুমার কুণ্ডুর বক্তব্য, ‘‘বিগত দিনে ওদের দখলে পঞ্চায়েত ছিল তখন মুখ্যমন্ত্রীর ছবি লাগানোর কথা মনে ছিল না! কিন্তু এখন ওদের বোধোদয় হয়েছে, এটা দেখে আমার খুব ভাল লাগছে! দেশের সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি সমস্ত অফিসে থাকা উচিত। কাঁথি-১ ব্লকের কথা বলব আমি বিশেষভাবে, সেখানে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙানোর ব্যবস্থা করুক ওরা, তাহলে আমিও এখানে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি টাঙিয়ে দেব।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফের সঙ্গে পাচারকারীর গুলির লড়াই! বিএসএফের (Nadia) গুলিতে মৃত্যু এক পাচারকারীর। ঘটনাটি নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ থানার নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকার। জানা যায়, গতকাল গভীর রাতে নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকায় এক পাচারকারী সীমান্তে থাকা কাঁটাতার কাটছিল। তখন বিএসএফের তরফ থেকে তাকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ, ঠিক তখনই ওই পাচারকারী বিএসএফকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এরপর বিএসএফের তরফ থেকেও তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই পাচারকারীর গায়ে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। যদিও পরবর্তীকালে তাকে উদ্ধার করে কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    পরিচয় জানার চেষ্টা

    তবে মৃত ওই পাচারকারীর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। বিএসএফ এবং কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশের যৌথ উদ্যোগে ওই ব্যক্তির পরিচয় এবং ঠিকানা জানার চেষ্টা চলছে। মূলত ওই ব্যক্তি কী পাচার করত এবং কোন গ্যাঙের সঙ্গে যুক্ত, তাও জানার চেষ্টা করছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (Nadia)। অন্যদিকে ওই পাচারকারীর মৃতদেহ আজ ময়নার তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়।

    আগেও একই ধরনের ঘটনা

    প্রসঙ্গত এর আগেও ধানতলা থানার (Nadia) দত্তপুলিয়ায় ফেন্সিং না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইছামতী নদীর ব্রিজের নিচ দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে ৬ থেকে ১০ টি গরু পাচার করার চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। অভিযোগ, বিএসফের জওয়ানরা গরু পাচারকারীদের আটকাতে গেলে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে পাথর ও বোমা ছোড়ে। পরে বিএসএফ কাউন্টার ফায়ার করলে বেশ কয়েকজন গরু পাচারকারী আহত হয়। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশ পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে যায় এক গরু পাচারকারী। তাকে পরবর্তীকাল ধানতলা পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ।

    পিছনে বড় বড় গাং

    বিএসএফের পাচারকারীদের এটা কোনও প্রথম ঘটনা নয়। গরু পাচার থেকে শুরু করে সোনার বিস্কুট সহ একাধিক জিনিস কখনও বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে (Nadia), আবার কখনও ভারতের বর্ডার পার করে বাংলাদেশে পাচার হয়। বড় বড় গ্যাং কাজ করে এইসব পাচার চক্রের পিছনে। এর আগেও বিএসএফের তরফ থেকে পাচার চক্র রোধে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নিরাপত্তা আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা চালানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন তিনেক আগে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকায় মিলেছে শো-কজের চিঠি। আর এবার দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডুকে। ওই পদে নিয়োগ করা হয়েছে বালুরঘাট গার্লস কলেজের অধ্যাপক অমিত রায়কে। ২০২১ সালে চালুর পর থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদে ছিলেন পঙ্কজবাবু। কিন্তু আচমকা এদিন তাঁকে সরিয়ে দেন উপাচার্য দেবব্রত মিত্র। এই সরানোর পিছনেও রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন শিক্ষানুরাগীরা।

    কী ঘটেছিল?

    গত ৮ তারিখে তাঁর ডাকা বৈঠকে অধিকাংশ রেজিস্ট্রার গরহাজির থাকার পিছনে রাজভবনের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। রাজ্যপালকে এড়িয়ে  শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে ৩১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ১২ জন রেজিস্ট্রার উপস্থিত হয়েছিলেন। অনুপস্থিতদের মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারও ছিলেন। যদিও ওই বৈঠকে না যাওয়ার পিছনে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পঙ্কজ কুন্ডু জানিয়েছিলেন, বালুরঘাট কলেজের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান থাকায় তিনি ওই বৈঠকে যেতে পারবেন না বলে মেইল করে জানিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও তাঁকে শো-কজ করা হয়েছিল। 

    গোটা বিশ্ববিদ্যালয়েই অব্যবস্থা 

    এদিকে দিন কয়েক আগেই অতিরিক্ত কন্ট্রোলারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গঙ্গারামপুর কলেজের অধ্যাপক দেবব্রত দাসকে। জানা গিয়েছে, যে কোনও নতুন বিশ্ববিদ্যালয় চালু হওয়ার পর, উপাচার্য নিয়োগের পরেই ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন করে দেয় রাজ্য সরকার। রাজ্যের বিশিষ্টদের নিয়ে গঠিত এই কাউন্সিলের মধ্য দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী নিয়োগে উদ্যোগী হওয়া যায়। কিন্তু দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন না হওয়ায় সমস্যা রয়েছে। এমনকি দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যে স্ট্যাটিউট গড়া হলেও, তা অনুমোদনের জন্যে রাজ্যেই আটকে রয়েছে। তাই এতদিনেও বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) কর্মী নিয়োগের জন্য পদই তৈরি করা যায়নি। ফলে উপাচার্য ছাড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও অধ্যাপক, কর্মী স্থায়ী রেজিস্ট্রার , কন্ট্রোলার কিছুই এখনও নেই। সব মিলিয়ে নানা সঙ্কটে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে বর্তমান রেজিস্ট্রার সরিয়ে দেওয়া হল।

    কী বললেন পদ হারানো অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার?

    যদিও অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার পিছনের কারণ শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকা নয় বলে মনে করছেন বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডু। তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারবো না, তা আমি আগেই জানিয়ে দিয়েছিলাম। তবুও শো-কজ  করেছিল, তার উত্তর আমি দিয়েছি। এর সাথে রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। আমি খুব খুশি যে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বালুরঘাট কলেজের চাপ সামলে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই পদে থেকে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। আমি  দীর্ঘদিন ধরে ওই পদ থেকে অব্যাহতি চাইছিলাম। আমাকে আজ তা দেওয়ায় আমি খুশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) শুভ কামনা করি।

    কী জবাব দিলেন উপাচার্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবব্রত মিত্র বলেন, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (Dakshin Dinajpur) হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই ওই পদে অধ্যাপক অমিত রায়কে নিয়োগপত্র দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pathashree: মমতার পথশ্রী প্রকল্পের বোর্ড আছে, তৈরিই হয়নি রাস্তা! কোথায় গেল লাখ লাখ টাকা?

    Pathashree: মমতার পথশ্রী প্রকল্পের বোর্ড আছে, তৈরিই হয়নি রাস্তা! কোথায় গেল লাখ লাখ টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় বড় অক্ষরে জ্বলজ্বল করছে পথশ্রী (Pathashree) প্রকল্পের সিডিউল বোর্ড। ১.১ কিলোমিটার রাস্তার জন্য বরাদ্দ অর্থ ৪৭ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭৬২ টাকা। নির্মাণকাজ শুরু ও সমাপ্তির তারিখও জ্বলজ্বল করছে বোর্ডে। সবই আছে, শুধু নেই রাস্তা। রাস্তাটি আগের সেই পুরনো অবস্থাতেই পড়ে রয়েছে। সিডিউল বোর্ড অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণের শেষ তারিখ চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল। সেই হিসাবে নির্মাণকাজ শেষের তারিখ পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও কাজের কোনও লক্ষণ নেই। আর এই নিয়ে মানিকচকের বিডিওকে লিখিত অভিযোগ জানালেন গ্রামবাসীরা।

    ঘটা করে হয়েছিল উদ্বোধন (Pathashree)

    গত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামবাংলা এলাকায় পথশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে বহু সংখ্যক রাস্তা নির্মাণের ঘোষণা করেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী পথশ্রী (Pathashree) প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ হয় মানিকচকেও। পাল্লু রোড থেকে ইজাজুল হকের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ১.১ কিলোমিটার রাস্তার টেন্ডার করে মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতি। নিয়ম মেনে টেন্ডারও পায় এক ঠিকাদারি সংস্থা। গত ২৪ মার্চ ঘটা করে রাস্তা নির্মাণের উদ্বোধন হয়। ফিতে কেটে উদ্বোধন করেন খোদ মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মানিকচকের বিডিও শ্যামল মণ্ডল সহ ব্লক প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিকরা। কিন্তু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানই সার। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর নির্মাণ সংস্থার টিকিরও দেখা মেলেনি কখনও। এমনকী ব্লক প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোন লাভ হয়নি।

    কী বলছেন গ্রামবাসীরা?

    গ্রামবাসী মোহাম্মদ ইয়াহিয়া অভিযোগ করেন, আমাদের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র এই রাস্তার (Pathashree) উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমরাও এসেছিলাম। মানিকচক হাইস্কুলের পার্শ্ববর্তী পাল্লু রোড থেকে মানিকচক ঘাট রোড সংযোগকারী এই রাস্তা নির্মাণ হবে বলে আমরা গ্রামবাসীরা খুব আনন্দিত ছিলাম। কিন্তু উদ্বোধনের এতদিন পেরিয়ে গেলেও রাস্তা নির্মাণ হয়নি, শুধুমাত্র কয়েক জায়গায় বাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে বাঁশের খুঁটি দেওয়া ছাড়া কোনও কাজই হয়নি। এই বিষয়ে বারবার ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ তারা গ্রহণ করেনি।

    জানা নেই, জবাব পঞ্চায়েত সমিতির নবনিযুক্ত সভাপতির

    এই বিষয়ে মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির নবনিযুক্ত সভাপতি পিংকি মণ্ডল বলেন, এই বিষয়ে (Pathashree) আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol News: দলেরই নেতা লুট করেছেন লাখ লাখ টাকা, অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলারের

    Asansol News: দলেরই নেতা লুট করেছেন লাখ লাখ টাকা, অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলের তৃণমূল কাউন্সিলারের অভিযোগ, তাঁর ওয়ার্ডে কয়েক লক্ষ টাকা তছরুপ করেছেন দলেরই নেতা তথা ওই ওয়ার্ডের সম্পাদক সৈয়দ আলম কাদরি (Asansol News)। শাসক দলের এই দুর্নীতির ইস্যু সামনে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে পুরো পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। অস্বস্তিতে পড়েছে শাসক দলের নেতৃত্ব।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    ঘটনা হল, আসানসোল পুরনিগমের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক রয়েছেন মহম্মদ সৈয়দ আলম কাদরি (Asansol News)। ঘটনাক্রমে তিনি স্থানীয় নজরুল মুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করছেন। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সিকে রেশমার অভিযোগ, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য কমিটির কয়েক লক্ষ টাকা জালিয়াতি করে ব্যাঙ্ক থেকে তুলেছেন কাদরি।
    ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার (Asansol News) সিকে রেশমার অভিযোগ, আসানসোলের বাবুতলা এলাকার তৃণমূল নেতা কাদরির বিরুদ্ধে তিনি স্কুল ইন্সপেক্টরকে এবং আসানসোল উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করে ওয়ার্ড কমিটির সম্পাদক কাদরি স্যরের কাছে ব্যাঙ্কের পাস বই এবং চেক বই জমা দিয়েছিলাম। যে টাকার অঙ্ক তিনি লিখে নিয়ে আসতেন, তা দেখে সই করে দিতাম। কিন্তু কাদরি স্যর পরে টাকার অঙ্কের আগে আর একটি সংখ্যা লিখে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যাঙ্ক থেকে তুলে নিয়েছেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আসানসোল উত্তর থানায় অভিযোগ করেছি।’’

    কীভাবে হত জালিয়াতি? 

    শুধু তাই নয়, এদিন বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সামনে দুর্নীতির প্রমাণ দিতে দেখা যায় তৃণমূলের কাউন্সিলার রেশমাকে (Asansol News)। রেশমা বলেন, ‘‘ওই শিক্ষককে একবার ৩৬,২৫০ টাকার চেকে আমি সই করে দিয়েছিলাম এবং উনি ওই অঙ্কের আগে ২ লাখ লিখে টাকাটা তুলে নিয়েছিলেন। আর একবার ৯ হাজার টাকা তোলার চেকে সই করেছিলাম। পরে তার আগে উনি ২ বসিয়ে নিয়েছিলেন।’’ রেশমার দাবি অতি শীঘ্র এই ঘটনার জন্য স্কুল ইন্সপেক্টর এবং পুলিশকে তদন্ত করা উচিত।

    কী বলছেন কাদরি? 

    অন্যদিকে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই কাদরি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি খবর পেয়েছেন সিকে রেশমা আসানসোল উত্তর থানা এবং স্কুল ইন্সপেক্টরের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁর মতে, ১৫ তারিখ আমি স্কুল ইন্সপেক্টরের কাছে গিয়ে সমস্ত তথ্য তুলে ধরব, আমি কোনও অপরাধ করিনি, তদন্ত হলে সব জানা যাবে (Asansol News)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: যাদবপুরে তৈরি হল র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি, প্রথমদিনেই নির্দেশিকা জারি

    Jadavpur University: যাদবপুরে তৈরি হল র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি, প্রথমদিনেই নির্দেশিকা জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের (Jadavpur University) ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় পর অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটির পুনর্গঠন করা হল। জানা গিয়েছে, নতুন এই কমিটি তৈরি হয়েছে ৩৩ জনকে নিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেমন এই কমিটিতে রয়েছেন, তেমনই রয়েছেন কয়েকজন অধ্যাপক, পুলিশ আধিকারিক এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা। মঙ্গলবারই এই কমিটি গঠনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে। জানা গিয়েছে নতুন এই কমিটিতে ক্যাম্পাস বা হস্টেলে যে কোনও রকমের র‌্যাগিং এর অভিযোগ এলেই তা সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত শুরু করবে।

    কারা রয়েছেন এই কমিটিতে?

    জানা গিয়েছে, কমিটিতে রয়েছেন উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, বিজ্ঞান, কলা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং সহ সমস্ত বিভাগের ডিনরা। যাদবপুর থানা এবং দক্ষিণ বিধাননগর থানার আইসিও এই র‌্যাগিং বিরোধী কমিটিতে রয়েছেন। অন্যদিকে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে, প্রতিটি ছাত্র সংগঠনগুলির একজন করে প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে র‌্যাগিং বিরোধী কমিটিতে। রয়েছেন অভিভাবকদেরও প্রতিনিধি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি এবং বেসরকারি সংস্থারও প্রতিনিধি (Jadavpur University)।

    র‌্যাগিং বিরোধী কমিটির নির্দেশিকা

    প্রসঙ্গত, র‌্যাগিং  বিরোধী কমিটিতে স্থান পেয়েছেন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরাও। তার কারণ বেশ কয়েকদিন আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেছিলেন, ‘‘অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটিতে কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে আমরা রাখতে চাই, কারণ তাতে সামাজিক বিভিন্ন দিক উঠে আসবে।’’ এছাড়াও ইউজিসি নিয়মেই রয়েছে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ক্যাম্পাস যে থানার মধ্যে অন্তর্গত সেখানকার একজন করে পুলিশ অফিসারকেও কমিটিতে রাখতে হবে। এদিন নতুন কমিটি ঘোষণার পরপরই তাঁরা নতুন কিছু নির্দেশিকা জারি করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, প্রথম বর্ষের ছাত্র ভর্তি সময় বা হস্টেলে ইন্ট্রো নেওয়ার সময় যদি কেউ র‌্যাগিং এর সম্মুখীন হয়, তবে যাঁদের বিরুদ্ধে সেই অভিযোগ আসবে, তাঁদেরকে সেই বছরের পরীক্ষায় কোনওভাবেই বসতে দেওয়া হবে না। অর্থাৎ অভিযুক্তদের শিক্ষাবর্ষ নষ্ট করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • VC Meet: ব্রাত্যর ডাকে গরহাজির, ধর্মেন্দ্রর অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক উপাচার্য

    VC Meet: ব্রাত্যর ডাকে গরহাজির, ধর্মেন্দ্রর অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর ডাকে হাজির রাজ্যের একাধিক উপাচার্য (VC Meet)। উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত রাজ্য রাজনীতিতে বেশ চর্চিত বিষয়। এরই মাঝে একাধিক উপাচার্যকে (VC Meet) দেখা গেল কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীর ডাকে অনুষ্ঠানে হাজির হতে। বৃহস্পতিবারে কলকাতায় কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্রর প্রধানের সঙ্গে ওই অনুষ্ঠানে আসা উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রাররা একান্তে কথাও বলেন বলে জানা গিয়েছে। শুধু তাই নয় রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অবস্থা জানাতে লিখিত কিছু নোটও নিয়ে এসেছিলেন উপাচার্যরা (VC Meet), এমনটাই সূত্রের খবর।

    কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে 

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (VC Meet) শান্তা দত্ত, বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রথীন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুশান্ত চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের নিয়ে একটি বৈঠক ডেকেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে ওই বৈঠকে ডাকা হলেও মাত্র ১২ জন তাতে উপস্থিত ছিলেন। অর্থাৎ ১৯ জন অনুপস্থিত। এই ঘটনায় চরম অস্বস্তিতে পড়ে যান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি তথন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেন। রাজ্যপালের চাপে উপাচার্যরা তাঁর ডাকা বৈঠক এড়িয়ে যাচ্ছেন, এমনও কথা বলতে শোনা ব্রাত্য বসুকে।

    রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির

    কলকাতা, প্রেসিডেন্সি, রবীন্দ্রভারতী, বর্ধমান, গৌড়বঙ্গ সমেত একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রাররা আসেননি ওই  বৈঠকে। প্রসঙ্গত রাজ্য রাজ্যপালের সংঘাত চরমে উঠেছে। উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে এবং ইতিমধ্যে সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে ১২ জন প্রাক্তন উপাচার্য (VC Meet) আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। এই আবহে রাজ্যে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে প্রত্যাখ্যান করে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে হাজির হওয়া বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন 
    ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। এখন দেখার বিষয় হল উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল এই সংঘাত কতদূর পৌঁছায়।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jhalda: ঝালদা পুরসভার উপ পুরপ্রধান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা, কেন জানেন?

    Jhalda: ঝালদা পুরসভার উপ পুরপ্রধান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনাস্থা ভোটের শেষে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পরে তৃণমূলের হাত থেকে পুরুলিয়ার ঝালদা (Jhalda) পুরসভার দখল পেয়েছিল কংগ্রেস। মামলা কলকাতা হাইকোর্ট ঘুরে সুপ্রিম কোর্টে গড়ালেও শেষ পর্যন্ত হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিংহের নির্দেশে পুরপ্রধানের দায়িত্ব পেয়েছিলেন শীলা চট্টোপাধ্যায়। আর পুরভোটের পরে আততায়ীদের গুলিতে নিহত কংগ্রেস পুরপ্রতিনিধি তপনের স্ত্রী পূর্ণিমা উপপুরপ্রধান হন। এবার সেই ঝালদা পুরসভার উপপ্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা কান্দু। বৃহস্পতিবার তিনি নিজের পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গত বুধবার রাতে কংগ্রেসের প্রতীকে নির্বাচিত পাঁচ পুরপ্রতিনিধি যোগ দেন তৃণমূলে। সেই দলে নির্দল পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও রয়েছেন কংগ্রেস পুরপ্রতিনিধি বিজয় কান্দু, মিঠুন কান্দু (নিহত প্রাক্তন কাউন্সিলর তপন কান্দুর ভাইপো), পিন্টু চন্দ্র এবং সোমনাথ কর্মকার। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বাঘমুণ্ডির তৃণমূল বিধায়ক সুশান্ত মাহাত।

     ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে কী বললেন পূর্ণিমা? (Jhalda)

    পুরসভার (Jhalda) বিদায়ী উপপ্রধান পূর্ণিমা কান্দু বলেন, যে হেতু পুরসভায় তাঁর দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে, তাই নৈতিকতার কারণেই আর এই পদে থেকে যাওয়ার কোনও যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই তিনি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে পূর্ণিমা বলেন, “নৈতিক কারণে পদ থেকে ইস্তফা দিলাম।”পূর্ণিমা যে বৃহস্পতিবার ইস্তফা দেবেন তা আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্বকে। বাঘমুন্ডির প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক তথা প্ৰদেশ কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাতর সঙ্গে কথা বলেই পূর্ণিমা তাঁর ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।  জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ঝালদা পুরভবনে এগজিকিউটিভ অফিসার বিধান পাণ্ডের কাছে ইস্তফাপত্র জমা দেন পূর্ণিমা। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই কংগ্রেসের পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় সহ আরও চার কংগ্রেস কাউন্সিলারকে নিয়ে শিবির বদল করে তৃণমূলে যোগ দেন। তার জেরে কংগ্রেসের পুরবোর্ড সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। এই অবস্থায় আর উপপুরপ্রধানের পদ আঁকড়ে ধরে থাকতে চাননি নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share