Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Arambagh: তৃণমূলের মদতেই আরামবাগে চলছে তোলাবাজি, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে ব্যবসায়ীরা

    Arambagh: তৃণমূলের মদতেই আরামবাগে চলছে তোলাবাজি, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে ব্যবসায়ীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের মদতেই এলাকায় রমরমে চলছিল তোলাবাজি। প্রতিবাদে পথে নামলেন ব্যবসায়ীরা। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যের প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে রাজ্য সড়ক অবরোধের পাশাপাশি বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের (Arambagh) মায়াপুর এলাকায়।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Arambagh)  

    অভিযোগ, তোলাবাজদের মাথায় শাসক দলের নেতাদের একাংশের হাত রয়েছে। শাসক দলের প্রভাব খাটিয়ে কিছু সমাজ বিরোধী ব্যাবসায়ীদের কাছে থেকে তোলা চাইছে। আর কেউ দিতে অস্বীকার করলে দুষ্কৃতীরা হুমকি দিচ্ছে। গোটা এলাকাজুড়ে যা খুশি তাই করে বেড়াছে। এমনকী সাধারণ মানুষের কাছে থেকেও তোলা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। শাসক দলের মদত থাকায় পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখাচ্ছে না। ওরা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। যার জেরে ব্যাপক সমস্যায় এলাকার ব্যাবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষ। তোলাবাজদের বিরুদ্ধে পুলিশকে বার বার  জানিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে অভিযোগ। তাই এবার এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বাধ্য হয়ে এদিন মায়াপুর এলাকার ব্যাবসায়ীরা আরামবাগ-(Arambagh) কোলকাতা রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। বেশ কিছুক্ষণ অবরোধের পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে  দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা অবরোধ তুলে নেয়। একই আশ্বাস দেন হরিণখোলা- ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পার্থ হাজারিও। তবে, ব্যবসায়ীরা পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, শাসক দলের একাংশের মদতেই এসব হচ্ছে। এ ধরনের দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য ফের দেখা দিলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে করা হবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপির আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, শাসকদলের দুষ্কৃতীরা বিভিন্ন এলাকায় তোলাবাজি চালাচ্ছে। ব্যবসাদার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে তাঁদের কাছে থেকে তোলা আদায় করছে। মায়াপুরেতে দীর্ঘদিন ধরেই এই ঘটনা ঘটে চলেছে। পুলিশ, প্রশাসনকে ব্যবসায়ীরা বারবার জানিও কোন কাজ না হওয়ার কারণে এদিন ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়েই পথে নেমে প্রতিবাদ জানান।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    যদিও ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে তৃণমূল। আরামবাগ (Arambagh) সংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, তৃণমূলের কর্মীরা এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে কোনওরকমভাবেই জড়িত নয়। বিজেপি পরিকল্পিতভাবে আমাদের দলকে কালিমালিপ্ত করতে চাইছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: নিয়োগ দুর্নীতিতে বারাকপুরের ৬টি পুরসভায় ইডি-র নোটিশ ঘিরে তোলপাড়

    Barrackpore: নিয়োগ দুর্নীতিতে বারাকপুরের ৬টি পুরসভায় ইডি-র নোটিশ ঘিরে তোলপাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে বারাকপুর (Barrackpore) মহকুমায় ৬টি পুরসভাকে নোটিশ পাঠাল ইডি। নতুন করে এই নোটিশ ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়েছে বারাকপুর মহকুমার জুড়ে। ইতিমধ্যেই এই বিষয় নিয়ে পুরসভাগুলিতে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    কোন কোন পুরসভাকে নোটিশ পাঠাল ইডি?(Barrackpore)

    ইডি ও পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাকপুর (Barrackpore) মহকুমায় বরানগর, কামারহাটি, পানিহাটি, টিটাগড়, হালিশহর এবং নিউ ব্যারাকপুর পুরসভাতে ইডি নোটিশ পাঠিয়েছে। তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের ধারণা, অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে এই সব পুরসভাগুলিতে কয়েক দফায় নিয়োগ হয়েছে। আর সেই নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলেই তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা মনে করছেন। ইতিমধ্যে কামারহাটি পুরসভায় অয়ন শীল এর বান্ধবী শ্বেতা চক্রবর্তী নিয়োগ হয়েছেন। এই অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কোথাও একবার, কোথাও দুবার বা তিনবারে টিটাগড়, হালিশহর সহ একাধিক পুরসভায় বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছিলেন। বরানগর এবং কামারহাটি পুরসভায় স্থানীয় তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রাও চাকরি পেয়েছেন। এমনকী অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বীরভূমের এক তৃণমূল নেতার ছেলেও বরানগর পুরসভায় চাকরি করছেন।  স্বাভাবিকভাবে অয়ন শীল এর তালিকায় ব্যারাকপুর মহকুমায় যে সমস্ত পুরসভায় নিয়োগ হয়েছিল, সেখানে দুর্নীতি হয়েছে বলেই অন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা মনে করছেন। এর আগে সিবিআই এর পক্ষ থেকে এই সব পুরসভায় নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কামারহাটি পুরসভায় অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে চাকরি পাওয়া এরকম ৩১ জনকে তদন্তকারী সংস্থার কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। আরও বেশ কয়েকজন কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন বলে জানা গিয়েছে। এরই মধ্যে নতুন করে বারাকপুর মহকুমার ৬টি পুরসভাকে ইডি নোটিশ দেওয়ায়  বারাকপুর মহকুমা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে।

    ইডি-র নোটিশ নিয়ে কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যানরা?

    এই বিষয়ে কামারহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহা বলেন, তদন্তকারী সংস্থা যে সমস্ত বিষয় জানতে চেয়েছিল, আমরা তা লিখিত আকারে জানিয়ে দিয়েছি। পানিহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় রায় বলেন, আমাদের পুরসভায় অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কোনও নিয়োগ হয়নি। এর আগেও আমরা জানিয়েছি। আমরা একই কথা এই সংস্থাকে জানিয়ে দিয়েছি। নিউ বারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রবীর সাহা বলেন, ইডি-র পক্ষ থেকে যে সমস্ত তথ্য চাওয়া হয়েছিল, পুরসভার পক্ষ থেকে সমস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: সমবায়ে চাষিদের কোটি কোটি টাকা বড়লোকদের পকেটে, কী করছে প্রশাসন?

    Paschim Medinipur: সমবায়ে চাষিদের কোটি কোটি টাকা বড়লোকদের পকেটে, কী করছে প্রশাসন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিল তিল করে জমানো টাকা, গ্রামের সমবায়ে গচ্ছিত করে রেখেছিলেন গ্রামের সাধারণ খেটে খাওয়া এলাকাবাসী। কিন্তু, বছরের পর বছর গড়ালেও গচ্ছিত টাকা ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। তীব্র ক্ষোভে ফুঁসছেন সমবায়ের গ্রাহকরা। অপরদিকে, সাধারণ মানুষের গচ্ছিত কোটি কোটি টাকা, হিমঘরের মালিকদের ঋণ দিয়েছে সমবায় সমিতি। আর তাতেই বিপাকে পড়েছেন গ্রাহকরা।এমনই ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) চন্দ্রকোণা- ১ নম্বর ব্লকের শ্রীনগর ঠাকুরহাটি সমবায় সমিতিতে।  টাকা কবে মিলবে জানেনা কেউ। চরম দুশ্চিন্তায় দিন গুণছেন আমানতকারীরা।

    প্রতারিত গ্রাহকদের কী অভিযোগ? (Paschim Medinipur)

    পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) চন্দ্রকোণা- ১ নম্বর ব্লকের শ্রীনগর ঠাকুরহাটি সমবায় সমিতিতে লক্ষ লক্ষ টাকা রেখে টাকা ফেরত না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন গ্রাহকরা। তাঁদের বক্তব্য, দ্রুত প্রশাসন আমাদের গচ্ছিত টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুক। জানা গিয়েছে, কৃষি প্রধান এলাকার মানুষের কথা ভেবে সমবায় সমিতি তৈরি হয়েছিল। সেই সমবায় সমিতির টাকা রেখেই প্রতারিত হতে বসেছেন গ্রাহকরা। এই সমবায় সমিতিতে এলাকার প্রায় দুই হাজার গ্রাহক রয়েছেন। নিজেদের জমানো অর্থ একটু একটু করে সেখানে তাঁরা সঞ্চয় করতে শুরু করেছিলেন। প্রতারিত গ্রাহকরা বলেন, হঠাৎ করেই আমরা জানতে পারলাম, সমবায় সমিতির বন্ধের মুখে। কারণ, এলাকার বেশ কয়েকজন হিমঘর মালিক এই সমবায় সমিতি থেকে কোটি কোটি  টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। আর সেই ঋণের টাকা পরিশোধ না হওয়ায় কারণ দেখিয়ে সমিতি আমাদের গচ্ছিত টাকা ফেরত দিতে পারছে না। টাকা ফেরত এর দাবিতে আমরা সমবায় সমিতি বার বার গিয়েছি। কিন্তু, কোনও লাভ হয়নি। প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    কী বললেন ব্লক প্রশাসনের আধিকারিক?

    যদিও এ বিষয়ে চন্দ্রকোণা-১ নম্বর ব্লকের সমবায় পরিদর্শক অর্পিতা চক্রবর্তী বলেন, ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজনের নামে ঋণ পরিশোধ না করায় আইনি ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে।  সাধারণ মানুষের টাকা ফেরত এর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri: ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিনই ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা কং-বাম নেতৃত্বের

    Dhupguri: ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিনই ধূপগুড়িতে তৃণমূলকে তুলোধোনা কং-বাম নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে বিজেপির বিরুদ্ধে মুম্বইয়ে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠক হচ্ছে। সেই বৈঠকে তৃণমূল, কংগ্রেস, বাম নেতৃত্ব সহ সকলেই জোট বেঁধে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার রূপরেখা তৈরি করছে। ঠিক সেই সময় ধূপগুড়ি (Dhupguri) উপনির্বাচনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তেড়ে ফুড়ে নামল কংগ্রেস ও বামফ্রন্ট। ফলে,কেন্দ্রে ইন্ডিয়া জোটের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ধূপগুড়়ির বাসিন্দারা।

    কেন্দ্রের জোট শরিক তৃণমূলকে নিয়ে কী বললেন কং-বাম নেতৃত্ব?

    শুক্রবার ধূপগুড়ির (Dhupguri) উপনির্বাচনে কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রের বিরোধী দলনেতা অধীর চৌধুরী এবং সি পি আই এমের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক মহ:সেলিম এক মঞ্চে বাম প্রার্থীর হয়ে প্রচার সভা করেন। ধূপগুড়ি ডাকবাংলো মাঠে শুক্রবার তাঁরা একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। এদিন প্রথমে অধীর চৌধুরী বক্তব্য দিতে উঠেই কড়া ভাষায় আক্রমণ করে বলেন, তৃণমূল গোটা রাজ্য জুড়ে লুট করে চলেছে। একদিকে কয়লা, গরু, বালি পাচারের টাকা খাচ্ছে, এর পাশাপাশি চাকরিও চুরি করছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস চালিয়েছে। ভোটের আগে সন্ত্রাস, ভোটের মনোনয়নে সন্ত্রাস,ভোটের দিন সন্ত্রাস,ভোটের পরেও সন্ত্রাস করেছে বলে অভিযোগ করেছেন অধীর চৌধুরী। একই সুর শোনা যায় মহ: সেলিমের গলায়। তাঁর বক্তব্যের মূল নিশানা ছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনিই চোরেদের সর্দার। গোটা রাজ্য জুড়েই তারা সব টাকা লুটে পুটে খাচ্ছে। বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা তারা লুটে পুটে নিয়ে সাধারণ মানুষকে সব কিছু থেকে বঞ্চিত করছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই জোট প্রসঙ্গে বিজেপির জলপাইগুড়ির জেলা সাধারণ সম্পাদক শ্যাম প্রাসাদ বলেন, এই জোট শিয়ালের জোট। তারা এই ইন্ডিয়া জোটকে শিয়ালের জোট হিসেবেই দেখছেন। কারণ, এক শিয়াল যখন চুরি করার জন্য হুক্কা হুয়া ডাকে তখন অন্য শিয়ালরাও হুক্কা হুয়া করে। এরা নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এই জোট করছে। মানুষের সেবার জন্য নয়। এরা শুধু মানুষের রক্ত চোষার জন্য এই জোটে সামিল হয়েছে

    ইন্ডিয়া জোট নিয়ে একী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    এদিন মহ:সেলিমকে ইন্ডিয়া জোট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কিছুটা বিরক্ত বোধ করে বলেন মুম্বইয়ের কথা মুম্বাই থেকে শুনবেন। ধূপগুড়ির (Dhupguri) বিষয় ধূপগুড়িতে হবে। এই মঞ্চে ইন্ডিয়া জোট বা বৈঠক নিয়ে কোনও কথাই বলতে রাজি হন নি। এক কথায় এই প্রাশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বলেন, রাজ্যের বিষয়টি একেবারেই আলাদা। এর সঙ্গে ইন্ডিয়া জোটের কোনও সম্পর্ক নেই। রাজ্যের বিষয় রাজ্যেই হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। পৃথিবীর মধ্যে ক্রমশ দ্রুত বেড়ে চলা প্রধান অর্থনীতি হয়ে উঠছে। শুক্রবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি মুম্বইয়ের অভিজাত হোটেলে চলা বিরোধী জোটের নেতাদের বৈঠককেও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে ভারতের জিডিপি গত এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির থেকেও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    কী লিখলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)? 

    শুক্রবার তিনি (Suvendu Adhikari) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘ভারতের অর্থনীতির দ্রুত এগিয়ে চলেছে এবং দেশের এই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই।’’ রীতিমতো পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জিডিপির বৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া, জাপান, চিনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    বিরোধী জোটের নেতাদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন তীব্র আক্রমণ শানান মুম্বইয়ের গ্রান্ড হায়াত হোটেলে বিরোধী জোটের নেতা নেত্রীদেরও। তিনি বলেন, ‘‘মুম্বইয়ের গ্র্যান্ড ডাহায়াত হোটেলে নেতা-নেত্রীরা ভারতের এই অর্থনৈতিক উন্নতি দেখে নিশ্চয়ই হতাশ হবেন।’’

    আরও পড়ুুন: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    Calcutta High Court: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশিত হল। বই আকারে প্রকাশিত হওয়া এই রিপোর্টগুলিতে রয়েছে বিচারপতিদের দেওয়া অন্যতম সেরা রায়গুলি। তাতে স্থান পেয়েছে, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দেওয়া প্রাথমিকে নিয়োগ মামলার রায়। তালিকায় নাবালিকার গর্ভপাতের রায় থেকে শুরু করে বন্যপ্রাণ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ, এই সমস্ত কিছু রয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের এই বার্ষিক রিপোর্টে। বই আকারে এই রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ায় সাধারণ মানুষের কাছে হাইকোর্টের কাজকর্ম এবং আদালতের (Calcutta High Court) দেওয়ার রায় আরও বোধগম্য হয়ে উঠবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দেওয়া রায়

    প্রসঙ্গত, গত বছর থেকে এই নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় গতি আসে। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হন তৃণমূলের বিধায়ক তথা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। আবার নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় উঠে আসে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। হাইকোর্টের প্রকাশিত ওই বইতে বলা হচ্ছে, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সেরা রায় (Calcutta High Court) দিয়েছেন। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতির সত্য উদঘাটন এবং এই অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন তিনি।

    প্রধান বিচারপতির সেরা রায়

    কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) বিচারপতিদের এজলাসে সারা বছর ধরে অসংখ্য মামলা চলে। হাইকোর্টের প্রকাশিত এই রিপোর্টে সেই সমস্ত মামলা থেকে একটি রায়কে বাছাই করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রত্যেক বিচারপতিদের জন্য একটি সেরা রায় বাছাই করে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এই রায়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের (Calcutta High Court) একটি গুরুত্বপূর্ণ রায়ের উল্লেখ রয়েছে। সেটি আয়কর বিভাগ সম্পর্কিত একটি মামলা। অন্যদিকে বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ চৌধুরীর ডিভিশন বেঞ্চ জুভেনাইল আইন সংক্রান্ত একটি রায় দিয়েছেন তা সেরার তালিকায় স্থান পেয়েছে। এভাবেই প্রকাশিত হয়েছে বাকি বিচারপতিদের রায়ও।

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বহু চর্চিত নাম

    জুলাই ২০২২ সাল থেকে জুন ২০২৩ সাল পর্যন্ত এক বছরে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে বইতে। বিভিন্ন আদালতে (Calcutta High Court) এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কত মামলা এসেছে সে মামলা গুলির বর্তমানে কী অবস্থা রয়েছে, তা নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান ও গ্রাফের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। হাইকোর্টের বিচারপতিদের মধ্যে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় নিয়ে সবথেকে চর্চা হয়। তাঁর রায়কে ঘিরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: হরির লুট! নির্বিচারে ভাতা বিলিয়ে দুঃস্থ মহিলাদের কাছে এখন ফেরত চাইছে প্রশাসন

    Malda: হরির লুট! নির্বিচারে ভাতা বিলিয়ে দুঃস্থ মহিলাদের কাছে এখন ফেরত চাইছে প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৭ লক্ষ টাকা গায়েব মালদা জেলার কালিয়াচক ১ নম্বর ব্লক প্রশাসনের তহবিল থেকে। আর সেই টাকা তুলতে ৩২৯ জন দুঃস্থ মহিলাকে নোটিশ দিলেন কালিয়াচকের (Malda) বিডিও। এমন ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে মালদা প্রশাসনিক মহলে। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপান-উতোর।

    মূল অভিযোগ কী (Malda)?

    বিরোধীরা প্রশ্ন করছেন, ভাতা দিয়ে আবার ভাতা ফেরত! এ কেমন ঘটনা! আসলে এখানেও নতুন কৌশল করে দুঃস্থ মহিলাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার চেষ্টা করছে কালিয়াচকের (Malda) ব্লক প্রশাসন। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া। কালিয়াচক এক নম্বর ব্লক প্রশাসন ও সমাজ কল্যাণ বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনের সময় গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি থেকে ঢালাও নাম পাঠানো হয়েছিল। সে সময় নথিপত্র, বয়স কোনও তথ্য যাচাই করা হয়নি। একজন উপভোক্তাকে বিধবা ভাতা, বার্ধক্য ভাতা, মানবিক ভাতা দেওয়া হয়েছে। যেখানে সরকারি নিয়ম রয়েছে, যে কোনও একজন উপভোক্তা একটি ভাতাই পাবেন। অথচ যে মহিলারা বিধবা ভাতা পাচ্ছেন, তাঁরাই আবার বার্ধক্য ভাতাও পেয়েছেন।

    উপভোক্তাদের বক্তব্য

    স্থানীয় (Malda) উপভোক্তা বয়স্ক মহিলারা জানিয়েছেন, এত টাকা কোথায় পাবেন! তাঁরা ফেরত দিবেন কীভাবে। তাঁদের যখন টাকা দিয়েছিল, তখন তো কিছু বলেনি। বরং ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলেছিল, বাড়তি টাকা সরকার যখন দিচ্ছে, নিতে ক্ষতি কী। কিন্তু আজ এতগুলো টাকা ফেরত তাঁরা কীভাবে দেবেন! এই নিয়ে মাথায় হাত। পাশাপাশি তাঁরা জানাচ্ছেন, সরকার রীতিমতো তাঁদের ঠকিয়েছে। নোটিশে বলা হয়েছে, যাঁরা টাকা ফেরত দেবেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    বিজেপির বক্তব্য

    দক্ষিণ মালদা (Malda) বিজেপির সম্পাদক নন্দনকুমার ঘোষ বলেন, এই গাফিলতি বিডিও এবং তাঁর কর্মীদের। নথিপত্র যাচাই না করে কী করে টাকা দেওয়া হয়েছিল? আবার সেই টাকা আজ দুঃস্থ মহিলাদের কাছ থেকে চাওয়া হচ্ছে। এর পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে। তিনি আরও বলেন, যে সব মহিলাকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হয়তো পঞ্চায়েত নির্বাচনে শাসক বিরোধী ছিলেন। ভারতীয় জনতা পার্টি এই মহিলাদের পাশে থেকে আন্দোলন করবে, দরকার হলে রাস্তায় নামবে।

    জেলা সভাধিপতির বক্তব্য

    এই বিষয়ে মালদা (Malda) জেলা পরিষদের সভাধিপতি এবং তৃণমূল নেত্রী লিপিকা বর্মন ঘোষ বলেন, এই খবরটা আমি পেয়েছি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী একজন মহিলা যিনি বিধবা, তিনি শুধু বিধবা ভাতাই পাবেন, অন্য ভাতা পাবেন না। সে ক্ষেত্রে এখানে একজন মহিলা দু-তিনটি করে ভাতা পেয়েছেন, সেটা ঠিক নয়। সে ক্ষেত্রে কিভাবে বিষয়টিকে দেখা যায়, তা ইতিমধ্যেই ব্লক প্রশাসন খতিয়ে দেখছে । বিরোধীদের কাজই হচ্ছে বিরোধিতা করা। নিয়ম যা রয়েছে সে বিষয়ে ব্লক প্রশাসন দেখবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ডাকাতি হওয়া সেনকো গোল্ডের শো-রুমে ফের উদ্ধার গুলির খোল, নতুন করে আতঙ্ক

    Nadia: ডাকাতি হওয়া সেনকো গোল্ডের শো-রুমে ফের উদ্ধার গুলির খোল, নতুন করে আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাকাতি হওয়া সেনকো গোল্ডের শো-রুমে নতুন করে গুলির খোল উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। আজ দোকান পরিষ্কার করতে গিয়ে গুলির খোলটি দেখতে পান কর্মীরা। খবর পেয়ে রানাঘাট (Nadia) থানার পুলিশ গিয়ে সেটি উদ্ধার করে নিয়ে আসে। এই ঘটনায় নতুন করে আতঙ্ক শুরু হয়েছে এলাকায়।

    কী ঘটেছিল (Nadia)?

    উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগে নদিয়ার (Nadia) রানাঘাট থানা এলাকায় সেনকো গোল্ডের শো-রুমে হঠাৎ একদল দুষ্কৃতী হাতে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডাকাতির উদ্দেশ্যে হানা দেয়। কুড়ি মিনিটের মধ্যেই ৯০ শতাংশ সোনার গয়না লুট করে নেয় তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রানাঘাট থানার পুলিশ। এর পরই দুষ্কৃতীদের সঙ্গে শুরু হয় পুলিশের গুলির লড়াই। ঘটনাস্থলে গুলি লেগে দুই দুষ্কৃতী জখম হয়। এখনও পর্যন্ত মোট গ্রেফতারের সংখ্যা ৫। এত বড় ভয়ঙ্কর ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছেন শো-রুমের কর্মীরা। এদিন নতুন করে গুলির খোল উদ্ধার হওয়ায় ফের আতঙ্ক শুরু হয়েছে।

    শো-রুম কর্মীর বক্তব্য

    এই বিষয়ে ওই দোকানের (Nadia) এক মহিলা কর্মী সুমনা দেবনাথ বলেন, এই ঘটনার পর এমনিতেই আমরা আতঙ্কে রয়েছি। মানসিক দিক থেকে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়েছি। আবারও নতুন করে গুলির খোল উদ্ধার হওয়ায় আমাদের আতঙ্ক আরও বেড়েছে।

    পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতীদের গুলি বিনিময়

    রাজ্যের দুই প্রান্তে একই সময়ে সেনকো গোল্ডের শো-রুমে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল গত ২৯ অগাস্ট। একটি ঘটেছিল পুরুলিয়ায় এবং অপরটি ঘটেছে নদিয়া (Nadia) জেলার রানাঘাটে। একাবারে হিন্দি সিনেমার কায়দায় প্রকাশ্যে রানাঘাটে পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতীদের গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটতে দেখা গিয়েছিল। এই দৃশ্য দেখে এলাকার মানুষ রীতিমতো হতবাক। বন্দুক দেখিয়ে কর্মীদের মারধর এবং কোটি কোটি টাকা সোনার গয়না লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ডাকাতির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে এবং দুষ্কৃতীদের সঙ্গে পুলিশের গুলির লড়াই হয়। গুলিতে জখম হয় ২ জন দুষ্কৃতী। ঘটনায় গ্রেফতার হয় চারজন। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। এই ডাকাতির ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়। অপর দিকে পুরুলিয়াতেও সেনকো গোল্ডের শো-রুমে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: দুর্নীতির পাঁকে ডুবে আরামবাগ পুরসভা, ৯ দফা দাবিতে ডেপুটেশন বিজেপির

    Arambagh: দুর্নীতির পাঁকে ডুবে আরামবাগ পুরসভা, ৯ দফা দাবিতে ডেপুটেশন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের অন্যান্য দুর্নীতিগ্রস্ত পুরসভাগুলির মতোই আরামবাগ (Arambagh) পুরসভাতেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। শুক্রবার দুপুরে বিজেপি নেতা সজল ঘোষ ও খানাকুলের বিধায়ক সুশান্ত ঘোষের নেতৃত্বে আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা আরামবাগ পুরসভায় ৯ দফা দাবি নিয়ে ডেপুটেশন দেন। বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা কার্যালয় থেকে কর্মী-সমর্থকদের মিছিল পুরসভায় পৌঁছায়। বিজেপির অভিযোগ, পুরসভায় ঢোকার আগেই পুলিশ ব্যারিকেড করে তাদের ডেপুটেশনের মিছিল আটকে দেয়। তাই সেখানেই তারা রাজ্যের ক্ষমতায় থাকা তৃণমূল সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতি তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে।

    কী কী দাবিতে ডেপুটেশন (Arambagh)?

    তাদের মূল দাবি, আরামবাগ (Arambagh) পুরসভা এলাকায় যে সমস্ত প্রকল্পের কাজ হয়েছে, তার হিসাব-নিকাশ সঠিকভাবে জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। এছাড়াও আরামবাগ পুরসভায় স্থায়ী ও অস্থায়ী যে সমস্ত কর্মী নিয়োগ হয়েছে, তাতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। গ্রিন সিটি প্রকল্প, রাস্তাঘাট, হাইড্রেন, আবাস যোজনা সহ একাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে পুরসভায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। মোট ৯ দফা দাবিতে এদিনের ডেপুটেশন।

    কী বললেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ?

    এদিন এই ডেপুটেশন কর্মসূচিতে (Arambagh) যোগ দিতে এসে বিজেপি নেতা সজল ঘোষ তীব্র কটাক্ষ করেন আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভান্ডারিকে। এছাড়াও রাজ্যের ক্ষমতায় থাকা শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের অন্যান্য পুরসভাগুলির মতো আরামবাগ পুরসভাতেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। রাজ্যের সবকটা পুরসভা হচ্ছে চোরেদের আখড়া, যে যেমন ভাবে পারছে চুরি করছে। কোথাও চাকরি চুরি হচ্ছে, কোথাও আবার মানুষের উন্নয়নের টাকা চুরি হচ্ছে। কোথাও সেন্ট্রাল গভর্নমেন্টের বিভিন্ন ফান্ড, যেগুলো এই আরামবাগ পুরসভা পায়, সেগুলো চুরি হচ্ছে। একটা ঘুঘুর বাসা তৈরি হয়েছে এই আরামবাগ পুরসভা সহ সমস্ত পুরসভায়। তাই সব পুরসভাতেই এক এক করে ডেপুটেশন দিচ্ছি, আজ আরামবাগে।

    কী জবাব দিলেন চেয়ারম্যান (Arambagh)?

    যদিও এ বিষয়ে আরামবাগ (Arambagh) পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভান্ডারি বলেন, যাদের যা কাজ তারা করছে। মানুষের কাছে সমর্থন হারিয়েছে। তাই মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে ভেসে থাকার চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: কোচবিহারে এসে রাজবংশীদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে, দাবি উঠল ধিক্কার মিছিলে

    Cooch Behar: কোচবিহারে এসে রাজবংশীদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে, দাবি উঠল ধিক্কার মিছিলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮ অগাস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজবংশীদের নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন। রাজবংশী জনজাতিকে তাঁর পায়ের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তারই প্রতিবাদে কোচবিহারে (Cooch Behar) ভারতীয় জনতা পার্টির জেলা সংযুক্ত মোর্চার পক্ষ থেকে ধিক্কার মিছিল বের করা হয়। মিছিল ঘিরে জেলা সরগরম।

    মিছিলের মূল দাবি কী (Cooch Behar)?

    এই মিছিল কোচবিহারের (Cooch Behar) রাজপথ পরিক্রমা করে। মুখ্যমন্ত্রীর করা কুরুচিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানানো হয় এবং সেই সঙ্গে মিছিলে দাবি ওঠে, মুখ্যমন্ত্রীকে অবিলম্বে কোচবিহারে এসে সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। রাজবংশী সমাজের উপর অত্যাচার মানবো না বলে মিছিলে বিশেষ স্লোগান ওঠে। সমাজের কোনও বর্গের মানুষকে কোনও মানুষেরই অপমান করার অধিকার নেই। এমনই মন্তব্য করেন মিছিলকারীরা।

    বিজেপির বক্তব্য

    কোচবিহার (Cooch Behar) জেলা এসসি মোর্চার সভাপতি হরিহর দাস বলেন, এই মিছিল কোনও সাধারণ মিছিল নয়। এই মিছিল একটি জাতির মিছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ইচ্ছা করে রাজবংশী সমাজের মানুষকে আঘাত করছেন। শুধু মুখ্যমন্ত্রী নন, তাঁর দলের দুষ্কৃতীরা আমাদের হাঁটু ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। উত্তরবঙ্গের মানুষ বিজেপিকে সমর্থন করায় উত্তরবঙ্গকে উন্নয়নের বাইরে রেখে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই আজ আমরা রাস্তায় নেমে সমগ্র রাজবংশী সমাজের পক্ষে লড়াই করছি। এই লড়াই এখন সাধারণ মানুষের লড়াই। কোচবিহারে এসে আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চাইতে হবে।  

    কোচবিহার জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদিকা মিনতি দাস ঈশ্বর বলেন, রাজনৈতিক ভাবে রাজবংশী সমাজের মানুষ আক্রান্ত হল। এই মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজবংশী সমাজের মানুষ সবথেকে বেশি অবহেলিত এবং অত্যাচারিত। মুখ্যমন্ত্রী কার্যত কৌশল করে রাজবংশী সমাজের মানুষকে অপমান এবং বঞ্চনা করছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রীকে অবিলম্বে কোচবিহারে এসে রাজবংশী সমাজের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। বিজেপির এই নেত্রী আরও বলেন, কোচবিহার থেকে কলকাতা সর্বত্র রাজবংশী সমাজের মানুষ সোচ্চার হবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share