Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Malda: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু মালদায়, আতঙ্ক

    Malda: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু মালদায়, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়ার পর এবার ডেঙ্গির বলি মালদায়। ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হল এক তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের। মৃত ওই স্কুল ছাত্রের নাম বিট্টু ঘোষ। বয়স ৯ বছর। বাড়ি মালদা জেলার ইংরেজবাজার থানার গোপালপুর এলাকায়। তবে, ডেঙ্গি নিয়ে এই হাসপাতালে বহু রোগী ভর্তি রয়েছেন। যদিও হাসপাতালের পক্ষ থেকে সবই অজানা জ্বরে আক্রান্ত বলে দায় এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে।

    পরিবারের সদস্যরা কী বললেন? (Malda)

    মৃত স্কুল ছাত্রের পরিবারে বাবা, মা ও তার এক ভাই, এক বোন রয়েছে। বিট্টু স্থানীয় গোপালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়াশুনা করত। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত চার দিন ধরে ওই স্কুল ছাত্রের প্রচণ্ড জ্বর ও সঙ্গে বমি হয়। অবশেষে জ্বরের মাত্রা অধিক হওয়ায় সোমবার দুপুর দুটো নাগাদ ওই স্কুল ছাত্রকে মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে চিকিৎসা চলাকালীন সন্ধ্যা নাগাদ মৃত্যু হয় ওই স্কুল ছাত্রের। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই স্কুল ছাত্রের রক্তের প্লেটলেট একেবারে কমে গিয়েছিল, পাশাপাশি ডেঙ্গির সব লক্ষণ সমস্ত শরীরে ছিল। মৃতের বাবা রামা ঘোষ বলেন, ‘হাসপাতালের পক্ষ থেকে আমাদের রক্তের জোগান দিতে বলা হয়েছিল। আমরা সেই মতো মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ব্লাড ব্যাঙ্কে গিয়েছিলাম। কিন্তু, প্রায় দু ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরেও রক্ত পাইনি। সঠিক সময়ে রক্তের জোগান দিতে পারলে আমার ছেলে বেঁচে যেতে পারত। আমার ছেলে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে।’ অবশেষে মৃত্যুর খবর পেতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। যদিও মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে মৃতদেহ পরিবারের হাতে দেওয়ার সময় ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গি উল্লেখ করা হয়নি। অজানা জ্বরেই মৃত্যু হয়েছে ওই স্কুল ছাত্রের, এমনটাই লেখা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শহরে সিবিআই হানা। মঙ্গলবার সকালে আলিপুর ভিসা হাউসে পৌঁছে যায় সিবিআই-এর (CBI) একটি দল। জানা গিয়েছে, ভিসা স্টিলের কর্ণধার বিশ্বম্ভর শরণের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। ৩৫১ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে এই কোম্পানির বিরুদ্ধে। সেই মতো ২০২০ সালে মামলাও দায়ের করা হয়। তারপর থেকেই চলছে তদন্ত এবং আজ তল্লাশিতে নামে সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, বছর খানেক আগেই একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে এই পরিমাণ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন বিশ্বম্ভর শরণ। পরবর্তীকালে সংস্থাকে দেউলিয়া বলে তিনি নিজেই ঘোষণা করে দেন।

    ২৫-২৬ জনের সিবিআই (CBI) দল হানা দেয়

    জানা গিয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ ঋণের টাকা পরিকল্পনা মাফিক নয়ছয় এবং তছরূপ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার সকালেই ২৫ থেকে ২৬ জনের একটি সিবিআই দল (CBI) আচমকাই হানা দেয় অফিসে। ভিসা হাউসের ভিতরে থাকা কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং সমস্ত নথিপত্র খতিয়ে দেখতে থাকেন অফিসাররা (CBI)। সিবিআই-এর (CBI) সঙ্গে এদিন ছিল স্থানীয় থানার পুলিশ কর্মীরা। অফিসের বাইরে প্রচুর পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়, যে কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও জানা যায়নি যার বিরুদ্ধে এত অভিযোগ সেই বিশ্বম্ভর শরণ অফিসের ভিতরে রয়েছেন কিনা। কিন্তু অফিসের অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সিবিআই (CBI) কথা চালিয়ে যাচ্ছে।

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে। কখনও ইডি, কখনও সিবিআই (CBI)। সোমবার দুপুর থেকে রাতভর তল্লাশি চালানো হয় কালীঘাটের কাকু যে অফিস দেখভাল করতেন সেই ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর অফিসে। সারারাত তল্লাশির পর তিনটি ভর্তি ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছেন ইডির তদন্তকারীরা। পাশাপাশি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের জামাইয়ের ফ্ল্যাট সহ তিন জায়গায় গতকাল থেকেই তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি।

    আরও পড়ুুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ২৬ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা! নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ২৬ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা! নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণধর্ষণের শিকার, পূর্ব মেদিনীপুরের ১১ বছরের নাবালিকার (11 years old girl) গর্ভপাতে সন্মতি (Abortion Permission) দিল মেডিক্যাল বোর্ড। এরপরই ওই নাবালিকার যত দ্রুত সম্ভব গর্ভপাত করানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যর বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। নাবালিকার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও নজর দিতে বলা হয়েছে। সেই কারণে তমলুক হাসপাতালে পরিকাঠামো না থাকায় এসএসকেএম হাসপাতালে ওই নাবালিকাকে নিয়ে আসতে বলেছে হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ

    পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া এক নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে পূর্ব মেদিনীপুরে। জানা গেছে, তমলুকের বাসিন্দা, ওই ১১ বছরের মেয়ে যে ছ’মাসের অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়েছে, তা নাকি জানতেই পারেননি বাবা-মা! জানতে পারার পরে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের। তাই তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন চলতি মাসের ১৬ তারিখে। আবেদন করেন, ২৪ সপ্তাহের ভ্রূণ গর্ভপাত করাতে চান মেয়ের। আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরে জরুরি ভিত্তিতে এই মামলার শুনানি হয়। তাতে বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য উদ্বেগ প্রকাশ করেন নাবালিকার বয়স নিয়ে। মেয়েটির পরিবারের আইনজীবী আদালতে জানান, মেয়েটি একটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল। এখন সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায়। তবে সেই নাবালিকা সন্তান জন্ম দেওয়ার মতো মানসিক বা শারীরিক অবস্থায় নেই। ২৪ সপ্তাহের পরে গর্ভপাতের নজির বিরল, তবে এক্ষেত্রে নাবালিকার পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আদালত অনুমতি দিক। 

    আরও পড়ুন: বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানোতেই জোর বিশেষজ্ঞ মহলের! কেন জানেন?

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    পাড়ায় খেলতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হয় বছর এগারোর ওই কিশোরী। ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত তিনজনও নাবালক। রাজ্য শিশু অধিকার রক্ষা কমিশনের সাহায্যে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। তার পর থেকে নাবালিকা এখন হোমে রয়েছে। সে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে বেশ দুর্বল। তাছাড়াও একটি ১১ বছরের মেয়ের পক্ষে সন্তানের জন্ম দেওয়া ও দায়িত্ব নেওয়া প্রায় অসম্ভব। তার মেডিক্যাল রিপোর্টও বলছে, বয়স কম হওয়ায় গর্ভস্থ সন্তানের ওজন কম রয়েছে এবং অন্য সমস্যাও বেশ কিছু রয়েছে। তমলুক হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, নাবালিকার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে দেখা গিয়েছে গর্ভপাতের প্রয়োজন রয়েছে। এরপরই আদালত (Calcutta High Court) এই রায় দেয়।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Sealdah: সকাল থেকে শিয়ালদা মেন শাখায় রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ, চরম ভোগান্তি

    Sealdah: সকাল থেকে শিয়ালদা মেন শাখায় রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ, চরম ভোগান্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অফিস টাইমে লোকাল ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে মঙ্গলবার সকাল থেকে শিয়ালদা (Sealdah)-রানাঘাট মেন শাখায় মদনপুর স্টেশনে রেল অবরোধ করলেন স্থানীয় নিত্যযাত্রীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অবরোধ চলছে। আর সকাল থেকে অবরোধের জেরে আপ-ডাউনের বিভিন্ন শাখায় ট্রেন দাঁড়িয়ে রয়েছে। আপ হাজারদুয়ারি এক্সপ্রেস কল্যাণী স্টেশনে আটকে রয়েছে। অবরোধের জেরে অফিস যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন। একইসঙ্গে চূড়ান্ত সমস্যায় পড়েছেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা।

    কেন রেল অবরোধ

    অবরোধকারীদের বক্তব্য, সকালে একের পর এক মেমু ট্রেন মদনপুর স্টেশনে দাঁড়ায়। কিন্তু, ট্রেন নোংরায় ভর্তি। বাথরুমের জল গোটা কামরায় চলে আসে। আর লালগোলা থেকে এই ট্রেন আসে বলে যাত্রী বোঝাই থাকে। ফলে, ওই ভিড় ট্রেনে মদনপুর সহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার বাসিন্দারা কেউ উঠতে পারেন না। অন্যদিকে, সকালের দিকে একের পর এক লোকাল ট্রেন রয়েছে, যেগুলো বেশিরভাগই মদনপুর স্টেশনে দাঁড়ায় না। আর অফিস টাইমে লোকাল ট্রেন খুব কম দাঁড়ায়। সেই কারণেই চূড়ান্ত হয়রানির মধ্যে পড়তে হয় অফিস টাইমে। এর আগেও একাধিকবার স্টেশন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। আশ্বাস মিললেও কোনও সুরাহা হয়নি। তাই, পথে নেমে আন্দোলন করার সিদ্ধান্ত নেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে এদিন সকাল ৭.৪০মিনিট নাগাদ শিয়ালদা (Sealdah)-রানাঘাট লোকাল আটকে ট্রেন অবরোধ শুরু হয়। এ বিষয়ে এক নিত্যযাত্রী শুভজিৎ বিশ্বাস বলেন, প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ট্রেন দেওয়া হয়। তাও আবার মেমু ট্রেন। সেই কারণে চূড়ান্ত সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় আমাদের। আমরা চাই, অবিলম্বে ইলেকট্রিক ট্রেন এবং ১২ বগির ট্রেন দেওয়া হোক। আমাদের দাবি, যতক্ষণ না রেল কর্তৃপক্ষ এসে নতুন করে ট্রেনের স্টপেজ দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে ততক্ষণ এই অবরোধ চলবে।

    কী বললেন অবরোধে আটকে পড়া এক যাত্রী?

    হাজারদুয়ারি এক্সপ্রেস ট্রেনে করে সন্তোষ মুখোপাধ্যায় বহরমপুর যাচ্ছিলেন। তিনি বলেন, বেলা ১১ টা নাগাদ আমরা বহরমরপুর পৌঁছে যাই। মদনপুরে রেল অবরোধের জন্য এখন আমাদের ট্রেন কল্যাণী স্টেশনে আটকে রয়েছে। কখন বাড়ি পৌঁছাব তা বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাথর ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার থানার সেরেন্ডা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ব্যবসায়ীর নাম তাপস দাস (৩৩)। তিনি কেন্দ্রসরাল গ্রামের বাসিন্দা। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশের ভুমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তাপসবাবুর হার্ডওয়্যারের ব্যবসা ছিল। পরিশ্রম করে গত কয়েক বছরে বীরভূমে (Birbhum) পাথর খাদান, জীবন বিমার এজেন্ট হিসাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছিলেন। সোমবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ প্রতিদিনের মতো দোকান থেকে নিজের বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। সেরেন্ডা গ্রামের কাছে আকটি বটতলার পাশে তাঁকে পড়ে থাকতে দেখে তাঁর বাড়িতে খবর দেন এক গ্রামবাসী। পরে, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাথর ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। ব্যবসায়ীর পেটে একটি ও ঘাড়ে দু’টি গুলির চিহ্ন আছে।

    কী বললেন ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যরা?

    মৃত ব্যবসায়ীর ভাই রাজু বলেন, দাদা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে শুনেই আমরা গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দশন্দরিয়া ও সেরেন্ডার মাঝামাঝি একটি ফাঁকা রাস্তার মাঝে বটতলার পাশে পড়েছিল দাদা। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে দেখে হাসপাতালে ভর্তি করি। দাদা কোনও কথা বলতে পারেনি। ভর্তির পরে দাদা মারা যায়। হাসপাতালে এসে আমরা বুঝতে পারি দাদাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। দাদার কোনও শত্রু ছিল না। কেন খুন করা হল বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন জেলার পুলিশ সুপার?

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই প্রসঙ্গে বীরভূম (Birbhum) জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায় বলেন, জমি সংক্রান্ত একটি বিবাদ থেকে এই ঘটনা ঘটতে পারে। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে, এই দাবি তুলে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বেশ কিছু নথি তুলে ধরেন এবং বলেন, রাজ্যে অস্তিত্বহীন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আড়ালেই সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রদান নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছ।

    মোট কত টাকার দুর্নীতির অভিযোগ?

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আরও দাবি, কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু দফতরের প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, গত ৫ বছরে এই ক্ষেত্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৪৪.৮৩ কোটি টাকা। শুভেন্দু আরও বলেন, সারা দেশে ৮৩০ ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে এমন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৩৯ শতাংশ। শুভেন্দুর অভিযোগ, দেখা যাচ্ছে যারা বৃত্তি পেয়েছে আদতে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কোনওটারই অস্তিত্ব নেই। পুরোটাই জালিয়াতির উপর চলছে। এনিয়ে সরাসরি আক্রমণ জানিয়েছেন তিনি তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে হাজির ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আর কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিনই জানান যে এই দুর্নীতি নিয়ে তিনি অনেক দিন ধরেই সরব হয়েছেন। এর আগে পশ্চিমবঙ্গের তিনটি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। প্রথম অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর নকশালবাড়ি থানায়, তারপর দার্জিলিং জেলার খড়িবাড়ি থানাতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি এবং হুগলি চন্ডীতলা থানাতে তৃতীয় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। এই সমস্ত দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দিয়ে করানোর অনুরোধ জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতার আরও অভিযোগ যে পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কিন্তু পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নেতাজি ইন্ডোরে ইমাম, মোয়াজ্জেমদের নিয়ে মিটিং করছেন সাম্প্রদায়িক মুখ্যমন্ত্রী। তোষণবাজ মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যে কথা বলছেন, তিনি নাকি এনআরসি আটকেছেন।” সোমবার তমলুকের নিমতৌড়িতে দলীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এনআরসি কবে হল? সিএএ আইন পাশ হয়েছে, আর সিএএ আইনে কাউকে তাড়ানো হবে না। সিএএ আইন কার্যকর হবে আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখবে আর লুচির মত ফুলবে। সাম্প্রদায়িক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভাজনের রাজনীতি করে। এদিন তমলুকের নিমতৌড়িতে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে তিনি সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের সরকারি কক্ষে ভারতমাতা, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি রাখার নির্দেশ দেন ও  তাঁদের হাতে এই ছবি তুলে দেন। তিনি বলেন, এই জেলায় প্রকৃত জনমত গঠন হয়নি। আবার গণনা হোক। চ্যালেঞ্জ করছি জেলা পরিষদের অনেকে আমাদের জিততো, পিছনের দরজা দিয়ে তৃণমূল জিতেছে। প্রকৃত জনমতের প্রতিফলন এখানে হয়নি। অনেক জায়গায় বিজেপিকে প্রার্থী দিতে দেওয়া হয়নি। সিভিক দিয়ে ভোট লুট করা হয়েছে। যেটা আমরা জিতেছি ১৯৩৬ জন, সব ঠিক থাকলে সেটা ৪ হাজারের উপরে যেত।

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)  

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ওটা ভাইপোর অফিস, চ্যানেলগুলোর ভাইপোর কথা বলতে ভয় কীসের? ওটা তো ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’ ভাইপোর কোম্পানি। ওই কোম্পানির মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার। পাশাপাশি এদিন দলের জয়ী প্রার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এলাকায় প্রতিদিন পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ান, মানুষের সঙ্গে দেখা করুন। আমরা ২০২৪ সালে যখন প্রচারে যাবো, মানুষ বলবে বিজেপির পঞ্চায়েত যাচ্ছে। তখনই জোঁকের গায়ে নুন পড়বে। যাদবপুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের আবেদন করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেই প্রসঙ্গে এদিন তিনি বলেন, এই সমস্ত রাষ্ট্রবিরোধী সংস্থাগুলির  বিরুদ্ধে এনআইএ তদন্ত হওয়া উচিত। পুলিশ যদি ব্যবস্থা নিত তাহলে যেতাম না, সেটা হয়নি তাই গিয়েছিলাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: নিজেদের পঞ্চায়েতে তালা ঝোলালেন বিজেপি কর্মীরা, কেন জানেন?

    Gram Panchayat Election: নিজেদের পঞ্চায়েতে তালা ঝোলালেন বিজেপি কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election) গেটে পড়ল তালা। তালা ঝুলিয়ে দিলেন স্থানীয় বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি বিধানসভার বাবুরমহল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এই পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূলকে হারিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে। প্রধান, উপপ্রধান নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। সোমবার তাঁদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, তা দেওয়া হয়নি বলেই প্রতিবাদে পঞ্চায়েতের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েতে সামনে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।

    কী বললেন বিক্ষোভকারীরা?

    তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন নতুন পঞ্চায়েত বোর্ডের উপ প্রধান সামসুদ্দিন মোল্লা। তিনি বলেন, তৃণমূল একটা নোংরা খেলায় নেমেছে। এই গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election) বোর্ড বিজেপি দখল করেছে। কিন্তু, প্রধান, উপপ্রধান এবং আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যদের তৃণমূল প্রশাসনের সাহায্যে হেনস্তা করছে। পুরানো বোর্ডের যে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারটা থাকে, সেটা তৃণমূল বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত করা হয়নি। পাশাপাশি পঞ্চায়েত প্রধান ১৪ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। কাজ না করেই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এদিন প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানকে অফিসকে পিছনের রাস্তা দিয়ে বের করে দিয়েছেন কর্মীরা। তাই, কর্মীরাও এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ১০০ দিনের প্রকল্প, শেড তৈরি সহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ করা হয়নি। অসম্পূর্ণ কাজ তাদের সম্পূর্ণ করতে হবে। এসবের দাবিতে আমাদের পঞ্চায়েত এলাকায় যেসব নেতা-কর্মীরা রয়েছেন, তাঁরা গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তালা মেরে দিয়েছেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের কুলপি ব্লকের সভাপতি সুপ্রিয় হালদার বলেন, বিজেপি নিজেদের মধ্যে গন্ডগোল করেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। ওরা তৃণমূলের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমাদের দলকে বদনাম করার জন্য এই ধরনের কাজ করা হচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। বরং, পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election)  সমস্ত কর্মীদেরকে ভিতরে রেখে ওরা তালা লাগিয়ে দিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: পুতুল নিয়ে মেন হস্টেলে ফরেন্সিক দল, তিনতলা থেকে ফেলা হল বিভিন্ন কোণে

    JU Student Death: পুতুল নিয়ে মেন হস্টেলে ফরেন্সিক দল, তিনতলা থেকে ফেলা হল বিভিন্ন কোণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৯ অগাস্ট হোস্টেলের তিন তলার বারান্দা থেকে কীভাবে পড়ে যান স্বপ্নদীপ? (JU Student Death) সেই উত্তর খুঁজতে এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজির হয় ফরেন্সিক দল। তাদের হাতে ছিল একটি পুতুল। ফরেনসিক দলের সঙ্গে পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও এদিন যান যাদবপুরের মেন হোস্টেলে। বিভিন্ন কোণ থেকে ওই পুতুলটিকে (JU Student Death) ফেলা হয়। প্রসঙ্গত, এদিনই যাদবপুরের ডিন অফ স্টুডেন্টস রজত রায়কে তলব করে মানবাধিকার কমিশন। অন্যদিকে, যাদবপুরের দ্বিতীয় জবাবে সন্তুষ্ট না ফের চিঠি পাঠাতে চলেছে ইউজিসি।

    পুতুল নিয়ে যাদবপুরে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা

     ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলির থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, পা পিছলে পড়ে গেলে কীভাবে পড়ছে পুতুলটি (JU Student Death)! কেউ ধাক্কা দিলে ফেলে দিলে কীভাবে পড়ছে! নিজে থেকে ঝাঁপ দিলে কীভাবে পড়ছে! এই তিনরকমভাবে ফেলা হয় পুতুলটিকে। পা পিছলে পড়ে গেলে দুর্ঘটনা, নিজে ঝাঁপ দিলে আত্মহত্যা (JU Student Death), কেউ ঠেলে দিলে খুন। পুতুল নিয়ে এদিন এই তদন্তই করেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। এদিনের ঘটনার পুননির্মাণের সময় গোটা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করে দেওয়া হয়। তবে এটাই প্রথম নয় এর আগেও যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত ছাত্র সপ্তক কামিল্যাকে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে প্রশাসন।

    ৯ অগাস্ট পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে বাধা,জবাব চাইল হাইকোর্ট

    অন্যদিকে, ৯ অগাস্টের ওই রাতে (JU Student Death) পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যে নিয়ে পুলিশ একটি পৃথক মামলা রজু করে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে। এবার এ নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কৈফিয়ত চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ প্রশ্ন করেন, যাদবপুরে সেই রাতে পুলিশকে কেন ঢুকতে দেওয়া হয়নি (JU Student Death)? আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহি করা নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট ইউনিয়নকে মামলার পার্টি করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri: ধূপগুড়িতে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ, উপ নির্বাচনে কত বাহিনী মোতায়েন জানেন?

    Dhupguri: ধূপগুড়িতে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ, উপ নির্বাচনে কত বাহিনী মোতায়েন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি শহরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ শুরু হল। ধূপগুড়িতে (Dhupguri) বিধানসভা উপ নির্বাচনের আগে ভোটারদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী রুটমার্চ করে বিভিন্ন এলাকায়। এদিন সকালে শহরের বামনি ব্রিজ সংলগ্ন এশিয়ান হাইওয়ে ৪৮ এ ধূপগুড়ি থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে রুটমার্চ করল কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী ৫ ই সেপ্টেম্বর ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচন।

    কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হল? (Dhupguri)  

    এই উপ নির্বাচনের জন্য মোট ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আনা হয়েছে। ধূপগুড়ি (Dhupguri) ব্লকের নয়টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও একটি পুরসভা এলাকার পাশাপাশি বানারহাট ব্লকের তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। বিস্তীর্ণ এই এলাকা জুড়েই টহল দেবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। জানা যাচ্ছে, ধূপগুড়িতে রাখা হবে ১১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, সেই সঙ্গে বানাহাট এলাকায় এই নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবে তিন কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাকি এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি এলাকায় থাকবে। উপ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এর আগে পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের একাধিক এলাকা থেকে হিংসার খবর উঠে এসেছিল। সেই বিষয়টির উপর নজর রেখে এই উপ নির্বাচনে যাতে নিরাপত্তার কোন খামতি না থাকে সেটাও দেখা হচ্ছে। এই মুহূর্তে ভারী বুটের শব্দে কিছুটা হলেও আশ্বস্ত হচ্ছেন ভোটাররা।

    কী বললেন জেলাশাসক?

    জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা জানান, এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী জলপাইগুড়ি সদরে রাখা হবে। মূলত যেখানে ইভিএম স্টোর করা হবে, ডিসিআরসি সেল হবে এবং স্ট্রং রুম করা হবে, সেখানেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। উপ নির্বাচনের নিরাপত্তায় যাতে কোনওভাবেই কোনও খামতি না থাকে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক শ্যাম প্রসাদ বলেন, পঞ্চায়েত ভোটে যে সন্ত্রাস তৃণমূলের তরফে করা হয়েছিল, এবার সেটা হবে না। পুলিশ ও প্রশাসনের মদতে তৃণমূল যেভাবে ভোট লুট করেছে এই ভোটে তা করতে পারবে না তারা। এই বিষয়ে তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক রাজেশ সিং বলেন, বিজেপি হারের ভয়ে এই সমস্ত কথা বলছে। ২০২১ সালেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, বাংলার মানুষ দেখেছে রেজাল্ট কী হয়েছিল। ফলে, কেন্দ্রীয় বাহিনী দেখিয়ে লাভ নেই। মানুষ উন্নয়নের নিরিখে ধূপগুড়ি (Dhupguri) উপ নির্বাচনে ভোট দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share