Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • JU Student Death: র‍্যাগিং কি মানসিক রোগ? কেন হয় র‍্যাগিং? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? 

    JU Student Death: র‍্যাগিং কি মানসিক রোগ? কেন হয় র‍্যাগিং? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল পেরিয়ে কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন শুরুর সময় অনেক নতুন ধাপ আসে! আর তার মধ্যে কমবেশি সকলের কাছেই পরিচিত হয়ে ওঠে একটি শব্দ, সেটা হল র‍্যাগিং! কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে র‍্যাগিংয়ের শিকার হন নতুন ভর্তি হওয়া পড়ুয়ারা। দীর্ঘদিন এই র‍্যাগিং প্রক্রিয়াকে মজা বলা হলেও, তাকে কেবল মজা বলে মানতে নারাজ বিশেষজ্ঞ মহল। বিশেষত, ভারতের মতো দেশে যেখানে প্রতি বছর কয়েকশো পড়ুয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হেনস্থার শিকার হন। এ রাজ্যের পরিস্থিতি দেশের মধ্যে সবচেয়ে উদ্বেগজনক। এমনটাই জানাচ্ছে ইউজিসি’র (ইউনিভার্সিটি গ্রান্টস কমিশন) রিপোর্ট। সম্প্রতি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ দাসের মৃত্যু (JU Student Death) ফের প্রকাশ্যে আনল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হেনস্তার পিছনে থাকে মানসিক বিকার!

    রাজ্যে র‍্যাগিং রোগ কতখানি ভয়াবহ? 

    ইউনিভার্সিটি গ্রান্টস কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, র‍্যাগিংয়ের অভিযোগের নিরিখে দেশের প্রথম তিন রাজ্যের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকেই পশ্চিমবঙ্গ তালিকার উপরের দিকে রয়েছে। সম্প্রতি অভিযোগ (JU Student Death) আরও বেড়েছে। ওই রিপোর্ট থেকে জানা যায়, প্রতি বছর গড়ে ৪৭৫-৫০০টি অভিযোগ জমা পড়ে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার অভিযোগও জানান ভুক্তভোগীরা। তাই পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই র‍্যাগিং রোগ জাঁকিয়ে বসেছে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল।

    র‍্যাগিং কাকে বলে? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, র‍্যাগিং হল এক ধরনের হেনস্তা। কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নতুন পড়ুয়াদের পরিচয় পর্বের নামে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতনকেই র‍্যাগিং বলা হয়। এটা এক ধরনের কুপ্রথা। যেমন, নানান সামাজিক হেনস্তা দীর্ঘদিন ধরে মজা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়। ঠিক সেরকমই এই কুপ্রথাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়ুয়াদের নিছক মজা বলেই চালানো হয়। কিন্তু র‍্যাগিং হল এক ধরনের অপরাধ।

    মানসিক সমস্যা থেকেই হেনস্তার ইচ্ছে তৈরি হয়? 

    মনোরোগ চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অপরাধ মনস্ক মানসিকতা থেকেই তৈরি হয় হেনস্তার ইচ্ছে। নতুন ভর্তি হওয়া অধিকাংশ পড়ুয়ার কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশে মানিয়ে নিতে সময় লাগে। নতুন পরিবেশে তুলনামূলক তারা দুর্বল। তাই তাদের উপর নানান অত্যাচার (JU Student Death) করা যাবে, এই ভাবনা থেকেই র‍্যাগিং হয়। আর এই ভাবনা সুস্থ মানসিকতার লক্ষণ নয় বলেই মনে করছেন মনোরোগ চিকিৎসকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, যেমন অনেকেই শিশুদের মারধর করেন। অনেক ধরনের রাগ কিংবা হতাশার বহিপ্রকাশ ঘটান বাড়িতে শিশুদের মারধর করে। শিশুরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সেই মারধরের তৎক্ষণাৎ প্রতিরোধ করতে পারবে না, সেই ভাবনা থেকেই অনেকেই বাড়ির শিশুদের মারধর করেন। র‍্যাগিং অনেকটাই সেরকম। নানান হতাশা ও অবসাদ থেকে একটা পাল্টা আক্রমণের ইচ্ছে তৈরি হয়। আর তুলনামূলক দুর্বলের উপরে তা প্রয়োগ সহজ। তাই সদ্য আসা পড়ুয়ারাই হয় টার্গেট।

    র‍্যাগিংয়ের প্রভাব কতখানি সুদূরপ্রসারী হতে পারে? 

    যেসব পড়ুয়ারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ভয়ানক অভিজ্ঞতা (JU Student Death) ভোগ করেন, সাধারণত তাদের মনে এর ভয়ঙ্কর গভীর প্রভাব পড়ে বলেই জানাচ্ছেন মনোরোগ চিকিৎসকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকের মানসিক স্থিতি চিরকালের জন্য চলে যায়। আর যারা পরিস্থিতি সাময়িক সামলে নেন, তাদের মনেও এই হেনস্তার দীর্ঘপ্রসারী প্রভাব পড়ে। আত্মবিশ্বাস হারিয়ে যায়। অনেকের চিরকালীন ট্রমা তৈরি হয়। যা অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ পায়। এক ধরনের মানসিক অস্থিরতা তৈরি হয়।

    র‍্যাগিং হলে কী আইনি অধিকার রয়েছে? 

    আইনজীবীরা জানাচ্ছেন, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে সদ্য ভর্তি হওয়া পড়ুয়াদের হেনস্তার (JU Student Death) করা যেতেই পারে। কারণ, তারা দুর্বল, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। র‍্যাগিং হলে পড়ুয়ারা কী ধরনের আইনের সাহায্য পাবেন এবং যারা র‍্যাগিং করবে, তারা কী শাস্তি পেতে পারেন, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। আইন অনুযায়ী, কোনও ছাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিতরে কিংবা হস্টেলে কোনও রকম হেনস্তার শিকার হলে, তা শারীরিক হোক কিংবা মানসিক, লিখিত অভিযোগ দায়ের করবে। শুধুমাত্র সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকেই নয়। প্রয়োজনে সরাসরি ইউজিসি-র অ্যান্টি র‍্যাগিং সেলে যোগাযোগ করবেন। সেখানেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা যায়। এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তের উচ্চশিক্ষা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। রেজাল্ট আটকে রাখা যেতে পারে। এমনকি জেলও হতে পারে। অভিযুক্তের পাশপাশি সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে পারে ইউজিসি। আইনজ্ঞরা জানাচ্ছেন, র‍্যাগিং সামাজিক ব্যাধি এবং আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সে সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি। সেই সচেতনতা প্রসারের দায়িত্ব সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের। সেই দায়িত্ব পালনে ঘাটতি থাকলে এই সামাজিক ব্যাধি আরও প্রকট হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Jalpaiguri: জলপাইগুড়িতে বোর্ড গঠনের পরই তৃণমূলের জয়ী সদস্যদের গণইস্তফা, কেন জানেন?

    Jalpaiguri: জলপাইগুড়িতে বোর্ড গঠনের পরই তৃণমূলের জয়ী সদস্যদের গণইস্তফা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের মাদারের সঙ্গে যুব সংগঠনের বিবাদ। যার জেরে মাদার সংগঠনের নির্বাচিত সদস্য সদস্যাসহ অঞ্চল সভাপতি গণ ইস্তফা দিলেন। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের বার্ণিশ অঞ্চলে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে অঞ্চলে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এল। সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ জন দলীয় বিভিন্ন পদ থেকে  ইস্তফা দিয়েছেন। 

    কেন ইস্তফা?

    জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ময়নাগুড়ি বার্ণিশ গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ২৪ টি আসনের মধ্যে ১৮ টি আসনে জয় পেয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের দখল নেয় তৃণমূল। গত বৃহস্পতিবার বোর্ড গঠনের দিন এই গ্রামপঞ্চায়েতে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠির সংঘর্ষ হয়। ওই দিন রাতে তৃণমূলের কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। দলের এক অংশের অভিযোগ, প্রধান পদের জন্য অঞ্চল কমিটির থেকে সর্বসন্মতিক্রমে বৈঠক করে ৩ জনের নাম জেলা নেতৃত্বের কাছে পাঠানো হলেও সেই তালিকার বাইরে থাকা বিগত দশ বছরের প্রধান কল্যাণী তরফদার দেবনাথকে প্রধান করার জন্য জেলা নেতৃত্বের থেকে খামবন্ধ চিঠি দিয়ে অঞ্চলে নাম পাঠানো হয়। কিন্তু,কল্যাণী তরফদার দেবনাথকে প্রধান পদে মানতে নারাজ ছিলেন অধিকাংশ তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য। বোর্ড গঠনের দিন পুলিশ ও ব্লক প্রশানের উপস্থিতিতে কয়েক জন তৃণমূলের নেতা ও কর্মী বেআইনিভাবে অঞ্চল অফিসের ভিতর প্রবেশ করে কল্যাণী তরফদার দেবনাথকে প্রধান পদে সমর্থন করার জন্য হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি চাপ সৃষ্টি করে বলে অভিযোগ। ওই দিন যুব তৃণমূলের ছত্রছায়ায় থাকা এক অংশের হাতে প্রকাশ্যে আক্রান্ত হন অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি দেবদুলাল বৈদ্য। মারধর করা হয় এক পঞ্চায়েত সদস্যের দাদা ক্ষুদিরাম রায় ও এক পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যের স্বামী সদানন্দ সরকার সহ বেশ কয়েকজনকে। এর প্রতিবাদে ময়নাগুড়ি রোড দুর্গাবাড়িতে জড়ো হন বার্ণিশ অঞ্চল তৃণমূল নেতৃত্বের একটি বড় অংশ। তাদের সঙ্গে এই অঞ্চলের শতাধিক তৃণমূল কর্মী উপস্থিত ছিলেন। সেখানে অঞ্চলের মোট ২১ জন বুথ সভাপতির প্রত্যেকে, তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হওয়া ১৪ জন পঞ্চায়েত সদস্য, ৩ জন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য, অঞ্চল কমিটির ৪২ জন সদস্যের প্রত্যেকে দল থেকে পদত্যাগ করেন। জেলা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ও অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি নিগ্রহের সঙ্গে যুক্তদের শাস্তির দাবিতে  বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা।

    কী বললেন ইস্তফা দেওয়া জয়ী সদস্য এবং তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের নব নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্যা অভিযোগ করেন, “দলের কিছু কর্মী আমাকে প্রতিনিয়ত বাড়িতে গিয়ে ধর্ষণের হুমকি ও আমার স্বামীকে খুনের হুমকি দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এভাবে দল করা যায় না। তাই ইস্তফা দিলাম।” বার্ণিশ অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি দেবদুলাল বৈদ্য। দেবদুলালবাবু বলেন, “জন্মলগ্ন থেকে তৃণমূল করছি। এত বছরে বিরোধীরা পর্যন্ত আমার বিরুদ্ধে কোনওদিন কোনও দুর্নীতির অভিযোগ করেনি। সেখানে দলের কিছু কর্মীর হাতে প্রকাশ্যে হেনস্থা হওয়ায় মানসিকভাবে অত্যন্ত বিদ্ধস্ত অবস্থায় আছি। আমার নিজেরই কোনও নিরাপত্তা নেই। কর্মীদের নিরাপত্তা দেব কীভাবে? তাই দলীয় পদ থেকে ইস্তফা দিলাম। গণ ইস্তফার ঘটনায় জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা জুড়়ে চর্চা শুরু হয়েছে।”

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী?

    এই বিষয়ে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী মহুয়া গোপ বলেন, “দলের শীর্ষ নেতৃত্বের থেকে প্রধান, উপ প্রধানদের নাম পাঠানো হয়েছে। জেলা নেতৃত্বের থেকে কিছু ঠিক হয়নি। এই নিয়ে বিভিন্ন ব্লকে কর্মীদের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তি আছে। যে সমস্যা রয়েছে তা দলের সৈনিকদের দলের অভ্যন্তরে আলোচনা করে মিটিয়ে নেওয়া উচিত। দলের ভাবমূর্তিকে রাস্তায় নিয়ে এসে এইভাবে প্রতিবাদ করা শোভা পায় না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: বোর্ড গঠনের পরই তৃণমূলের জয়ী সদস্যকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    Gram Panchayat Election: বোর্ড গঠনের পরই তৃণমূলের জয়ী সদস্যকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Gram Panchayat Election) বোর্ড গঠন চলাকালীনও ফের খুনের ঘটনা ঘটল। উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত তৃণমূল কংগ্রেস নেতার নাম শেখ সাহেব আলি। হাড়োয়ার সামলার পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন শেখ সাহেব। দলেরই একাংশের বিরুদ্ধে এই হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ভোরে অঞ্চল সভাপতির বাড়ি থেকে মোটরবাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন শেখ সাহেব আলি। সামলা বাজার এলাকায় ঢুকতেই বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী তাঁকে ঘিরে ধরে। তাঁকে টেনে নামানো হয় মোটরবাইক থেকে। তারপর মাটিতে ফেলে পর পর গুলি করা হয় তাঁকে। পালাবার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু, গুলি লাগতেই ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন সাহেব আলি। দুটি গুলি লাগে তাঁর মোটরবাইকেও। তাঁর চিৎকার শুনে ছুটে আসেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর দেন হাড়োয়া থানায়। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) শনিবার প্রধান ও উপপ্রধান নির্বাচন ছিল। সেই পদে দাবিদার ছিলেন সাহেব আলি। কিন্তু, তিনি জয়ী হতে পারেননি। তারপর ভোরে বাড়ি ফেরার পথে সামলাবাজার এলাকায় তাঁকে লক্ষ্য করে পর পর গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের দাবি, অন্তত পাঁচ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছিল। কিন্তু স্থানীয়দের দাবি, আট রাউন্ড গুলি চলে। সাহেবকে রীতিমতো ঘিরে ধরে গুলি করা হয়। আর তারপর চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় রাস্তায় তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দেহ রেখে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। বসিরহাটের হাড়োয়া থানার খাসবালান্দা গ্রাম পঞ্চায়েতের সামলা এলাকায় আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। কী কারণে তাঁকে হত্যা করা হল?‌ তার উত্তর খোঁজা হচ্ছে। তবে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, এই খুনের পিছনে রয়েছে রাজনীতিই। জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হচ্ছে তাঁর দলের লোকজনকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shibpur: শিবপুরে দোকান দখল করে তৃণমূল নেতার  জুলুমবাজি, সুবিচারের আশায় অসহায় প্রৌঢ়া

    Shibpur: শিবপুরে দোকান দখল করে তৃণমূল নেতার জুলুমবাজি, সুবিচারের আশায় অসহায় প্রৌঢ়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতার জুলুমবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন এক অসহায় প্রৌঢ়া। খোদ রাজ্যের প্রধান প্রশাসনিক কার্যালয় নবান্নের কাছেই শিবপুরে (Shibpur) ওই অসহায় প্রৌঢ়ার দোকান ঘর দখল করে রাখার অভিযোগ উঠল শাসক দলের হাওড়ার এক দাপুটে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নবান্ন থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে হাওড়ার শিবপুর (Shibpur) মন্দিরতলার ক্ষেত্রমোহন ব্যানার্জি লেনে বসবাস করেন পঞ্চাশোর্ধ কৃষ্ণা সেন ও তাঁর দিদি মীরা সেন। বছর পাঁচেক আগে তাঁদের পৈত্রিক বাড়ি ভেঙে বহুতল তৈরি হয়। নতুন বাড়িতে চুক্তিমতো দুটি ফ্ল্যাট ও একটি দোকান ঘর পান তাঁরা। গত বছর ২০২২ সালের জুন মাসে স্থানীয় প্রাক্তন পৌর প্রতিনিধি ও বর্তমান হাওড়া পৌর নিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য দিলীপ ঘোষ সাধারণ মানুষকে ত্রিপল বিতরণ করার কথা বলে এক মাসের জন্য কৃষ্ণা দেবীর থেকে দোকান ঘরটি নেন। তারপর থেকে বছর ঘুরে গেলেও আজও সেই দোকান ফেরত পাননি কৃষ্ণাদেবী। তিনি বিভিন্ন জায়গায় বারংবার অভিযোগ জানিয়েছেন। যদিও এই নিয়ে তিনি দিলীপবাবুকে বললেও তিনি দোকান ছাড়তে চাননি। বরং দোকানটিতে দিলীপ বাবু নিজের হাতে তালা লাগিয়ে দেন। এমনকী দোকান ঘরের তালা খোলার জন্য স্থানীয় এক তালাচাবি তৈরির শ্রমিকের সঙ্গে কৃষ্ণাদেবী যোগাযোগ করলে সেই তালাচাবি বিক্রেতাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেয় দিলীপবাবুর অনুগামীরা। এ নিয়ে ইতিমধ্যে স্থানীয় শিবপুর থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন কৃষ্ণা সেন। পুলিশ গিয়ে ঘুরে গেলেও এখনও সমস্যার সমাধান হয়নি।

    কী বললেন অসহায় প্রৌঢ়া?

    কৃষ্ণাদেবী বলেন, ওই তৃণমূল নেতা একমাসের জন্য ঘরটি নিয়েছিল। কিন্তু, এক বছর হতে চলল ঘর ছাড়ার কোনও নাম নেই। আমার ঘর ও তালা দিয়ে রেখেছে। শিবপুর (Shibpur) এলাকাজুড়ে দাদাগিরি চালাচ্ছে। জোর করে আমার দোকান ঘর ও দখল করে রেখেছে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন, আমার শেষ জীবনের সম্বলটুকু যদি তিনি ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।

    কী বললেন অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা?

    এই বিষয় নিয়ে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা দিলীপ ঘোষের বক্তব্য, কৃষ্ণাদেবী চাইলেই তিনি তাঁর দোকান তাকে ফেরত দিয়ে দেবেন। তবে, তিনি কেন দোকানে তালা দিয়েছেন অথবা কেন তিনি নিজেই এক মাসে পর দোকানটি ছেড়ে দিলেন না তা নিয়ে কোনও সদুত্তর তিনি দেননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED-CBI: ‘ইডি-সিবিআই স্বাধীনভাবেই কাজ করছে’, কলকাতায় বললেন জিতেন্দ্র সিং

    ED-CBI: ‘ইডি-সিবিআই স্বাধীনভাবেই কাজ করছে’, কলকাতায় বললেন জিতেন্দ্র সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি সরকারের অঙ্গুলিহেলনে কাজ করে না, শনিবার কলকাতায় এমনই জানালেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। সিবিআই এবং ইডি (ED-CBI) সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। প্রসঙ্গত রাজ্যে একাধিক দুর্নীতিতে তদন্ত করছে ইডি-সিবিআই। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, গরু পাচার মামলায় রাজ্যের একাধিক তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী জেলে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হওয়া শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে, বলতে গেলে জেলে রয়েছে তৃণমূল সরকারের গোটা শিক্ষা দফতর। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে বন্দি রয়েছেন বীরভূম তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ইডি-সিবিআইকে। এদিন কলকাতায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা সেই অভিযোগকেই খণ্ডন করতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীকে।

    কী বললেন জিতেন্দ্র সিং? 

    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং এদিন বলেন, ‘‘পূর্বতন ইউপিএস সরকার রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সিবিআই এবং ইডিকে (ED-CBI) ব্যবহার করত। যাঁরা এখন বলছেন যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে সরকার, তাঁরা মনগড়া কথা বলছেন।’’ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘ইউপিএ সুরেই তাঁরা কথা বলছেন, যাঁরা মনে করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে সরকার নিয়ন্ত্রণ করে।’’  জিতেন্দ্র সিং এক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের কথা উল্লেখ করেন। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘‘ইউপিএ জমানাতে যেভাবে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সিবিআই এবং ইডিকে (ED-CBI) ব্যবহার করা হতো, সেই কারণেই মহামান্য  সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে খাঁচা বন্দি তোতা পাখি বলে উল্লেখ করেছিল।’’

    মোদি জমানায় দেশ এগিয়ে চলেছে

    জিতেন্দ্র সিং এদিন আরও বলেন, ‘‘মোদি জমানায় দেশ নতুনভাবে, নতুন পথে এগিয়ে চলেছে। সম্পূর্ণভাবে সংবিধানকে মর্যাদা দিয়ে সমস্ত রকম কাজ করা হচ্ছে। সিবিআই-ইডির (ED-CBI) মতো সংস্থাগুলি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে।’’ প্রসঙ্গত, কলকাতায় একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। তিনি আরও বলেন, ‘‘আপনারা মনে করুন ২০১৪ সালের আগে সিবিআই কিভাবে তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করত!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ju Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    Ju Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরকাণ্ডে (Ju Student Death) আরও দু’ জনকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। জানা গিয়েছে ধৃতদের নাম মনোতোষ ঘোষ এবং দীপশেখর দত্ত। এরা দুজনেই ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া। শুক্রবার রাতেই সৌরভ চৌধুরীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। হস্টেলের প্রাক্তনী সৌরভকে জেরা করেই এই দুজনের নাম পাওয়া গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। শনিবার রাতভর জেরা করা হয় মনোতোষ এবং দীপশেখরকে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দীপশেখর বাঁকুড়ার বাসিন্দা, তার বয়স ১৯ বছর। যাদবপুরে তিনি অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অন্যদিকে মনোতোষ হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা। তার বয়স কুড়ি বছর। হস্টেলের ১০৪ নম্বর ঘরে মনোতোষ থাকেন এবং এখানেই থাকছিলেন স্বপ্নদীপ।

    ঘটনার রাতে স্বপ্নদীপের ফোন কেড়ে নেওয়া হয়

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা অনার্সের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপের অস্বাভাবিক মৃত্যু (Ju Student Death) হয় বৃহস্পতিবার ভোরে। শুক্রবার রাতেই এই ঘটনায় প্রথম গ্রেফতার করা হয় হস্টেলের প্রাক্তনী সৌরভ চৌধুরীকে। শনিবারে আলিপুর আদালতে তাকে হাজির করা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে যে বুধবার রাতে স্বপ্নদীপকে তার পরিবারের লোকেদের সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। এবং তার ফোনটিও কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। স্বপ্নদীপের বাবা অভিযোগ করেন, এসব কিছুর নেপথ্যে সৌরভই ছিল। বুধবার রাতে স্বপ্নদীপকে ফোন করেছিলেন তাঁর মা। কিন্তু সেই ফোন তাকে তুলতে দেওয়া হয়নি। তা সৌরভের নিয়ন্ত্রণে ছিল বলে দাবি করেছেন স্বপ্নদীপের বাবা। কিন্তু যতক্ষণ স্বপ্নদীপ কথা বলতে পেরেছিল ফোনে, ততক্ষণে সে আর্তনাদ করে গিয়েছিল বলে দাবি পরিবারের। সে বারবার বলছিল আমি এখানে ভালো নেই (Ju Student Death)। আমাকে এখান থেকে নিয়ে চলো। আমার ভয় করছে।

    র‍্যাগিং নিয়ে কী বলছেন স্বপ্নদীপের সহপাঠী

    স্বপ্নদীপের (Ju Student Death) এমন পরিণতি হতেই র‍্যাগিং নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে রাজ্য জুড়ে। ইতিমধ্যে রাজ্যপাল র‍্যাগিং বিরোধী কমিটি গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছেন। র‍্যাগিং নিয়ে এবার মুখ খুললেন স্বপ্নদীপের সহপাঠী। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক সেই সহপাঠীর দাবি, হস্টেলের ভিতরে সিসিটিভি না থাকার সুবিধা নিয়ে মদ-গাঁজায় আসক্ত থাকতেন সিনিয়ররা। জুনিয়রদের ফাই ফরমাস খাটানো হতো। জুনিয়ররা বড় চুল বা দাড়ি রাখতে পারতেন না। নিজের ঘর ছাড়া অন্য কোথাও ফোনে কথা বলার সুযোগ ছিল না। সিনিয়রদের জন্য মদ, খাবার, সিগারেট এনে দিতে হতো।  ওই পড়ুয়ার আরও দাবি যে স্বপ্নদীপের সঙ্গে তাকেও একদিন ইন্ট্রোতে ডাকা হয়েছিল। রাত এগারোটা থেকে ভোর সাড়ে পাঁচটা অবধি জাগিয়ে রাখা হতো। সিনিয়ররা কেউ নিজের নাম বা রুম নাম্বার বলতেন না। সেটা জেনে নিতে হতো। হাতে বিয়ারের খালি বোতল ধরিয়ে তাতে জল আনতে বলা হতো এবং সেই জলভরা বিয়ারের বোতল হাতে ছবি তোলা হতো। তারপর ব্ল্যাকমেইল করা হতো তা ফেসবুকে পোস্ট করা হবে বলে। মাঝরাতে খাবার আনতে বলা হতো। বাইরে থেকে সেই খাবার নিয়ে স্বপ্নদীপের সহপাঠী যখন আসে তখন তাকে মদ খেতে বলা হয়। সে অস্বীকার করলে বলা হয় এবার মাথায় ঢেলে দেব।

    ঠিক কী হয়েছিল স্বপ্নদীপের সঙ্গে

    ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে স্বপ্নদীপের র‍্যাগিং নিয়ে একটি চ্যাট (মাধ্যম এর সত্যতা যাচাই করে দেখেনি)। ওই চ্যাট অনুযায়ী স্বপ্নদীপের সমপ্রেমী বলে খেপানো হতো। তাকে শুধু গামছা পরিয়ে রাখা হতো এবং তার পুরুষাঙ্গ উত্থিত করতে বলা হতো (Ju Student Death)। চাপে পড়ে স্বপ্নদীপের তাই করে। কিন্তু তারপরেও সিনিয়ররা হাসাহাসি করতে থাকে। এর পরেই সহ্য করতে না পেরে ঝাঁপ দেয় সে (Ju Student Death)। আরও জানা গিয়েছে, প্রতি রাতে নিয়মিতভাবে সিনিয়রদের কাছে ইন্ট্রো দিতে হতো। হোস্টেলের এক একটি ব্লকে এক একদিন সময় আসতো ইন্ট্রো দেওয়ার। এই সময় কাছে মোবাইল ফোন রাখা যেত না। বিবস্ত্র হয়ে কিংবা শুধুমাত্র অন্তর্বাসটুকু পড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো। এর পাশাপাশি চলতো নানান ধরনের গালিগালাজ, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Gram Panchayat Election: হাওড়ার সাঁকরাইলে গোপন ব্যালটে বাজিমাত, বোর্ড গঠন বিজেপির

    Gram Panchayat Election: হাওড়ার সাঁকরাইলে গোপন ব্যালটে বাজিমাত, বোর্ড গঠন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত  নির্বাচনের দিন (Gram Panchayat election) এবং গণনার দিন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল হাওড়ার সাঁকরাইলের সারেঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েতে বেশ কয়েকটি আসনে পুনর্নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সাঁকরাইলে পঞ্চায়েতে গণনাকেন্দ্রে ঝামেলার পর থেকে সারেঙ্গা পঞ্চায়েত খবরের শিরোনামে চলে আসে। এবার সেই পঞ্চায়েতে বোর্ড করল বিজেপি।

    কীভাবে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করল বিজেপি? (Gram Panchayat election)

    নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সারেঙ্গার ৬টি আসনে পুনরায় ভোট হবে। তবে, তারমধ্যেই সারেঙ্গা পঞ্চায়েতে যে কটি আসনে ফলাফল বের হয়েছিল, সেই জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে শনিবার বোর্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন মোট ২৪টি আসনের মধ্যে ১৮টির ফল বের হয়েছে। যার মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৬টি আসন আর সিপিএম ও আইএসএফ জোট পেয়েছে ৭টি আসন। তৃণমূল জয়লাভ করে ৫টি আসনে। বোর্ড গঠনের শুরুতেই বিজেপির পক্ষ থেকে প্রধান এবং উপপ্রধানের নাম প্রস্তাব করা হয়। সিপিএম-এর তরফেও প্রধান এবং উপপ্রধানের নাম প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু, শাসকদলের পক্ষ থেকে কোনও নাম প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। ভোটাভুটির মাধ্যমে বিজেপি প্রধান এবং উপপ্রধান ঠিক হয়। গোপনে ভোট হয়। তাতে বিজেপি প্রার্থীদের পক্ষে সমর্থন বেশি হয়। প্রধান হন বিজেপির সুজাতা টকাল ও উপপ্রধান বিজেপির দীপা নস্কর। সারেঙ্গা পঞ্চায়েত (Gram Panchayat election) দখলে নেয় বিজেপি।

    বিজেপির বোর্ড দখল নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই ঘটনায় বামেদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় যে তৃণমূল সামনে থেকেই একপ্রকার বিজেপিকে সমর্থন করল। বামেদের তরফে বিজেপি ও তৃণমূলের গোপন আঁতাতের দিকে আঙুল তোলা হয়েছে। যদিও এখনও ৬টি আসনে ভোট বাকি আছে। তাই নির্বাচনের (Gram Panchayat election) দিন ঘোষণা হলে কী হয়, সেই দিকে তাকিয়ে সাঁকরাইলবাসী। বিজেপি জানিয়েছে, গোপনে ভোট হয়েছে। কে সমর্থন করেছে তা জানি না। তবে, ভোটে আমরা জয়ী হয়েছি। অন্যদিকে তৃণমূলের বক্তব্য, গোপনে ভোট হয়েছে। তাই, কে ভোট দিয়েছে বলা সম্ভব নয়। ভোটাভুটিতে বিজেপি এগিয়ে যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: “চব্বিশের আগে সিএএ করেই ছাড়বো” হুঙ্কার সুকান্ত মজুমদারের

    Howrah: “চব্বিশের আগে সিএএ করেই ছাড়বো” হুঙ্কার সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ আজ নয় কাল হবেই। হাওড়ায় (Howrah) পঞ্চায়েতি রাজের এক অনুষ্ঠানে, প্রত্যেক দেশবাসীকে ২৪ এর লোকসভার আগে সিএএ (CAA) করে ছাড়বো বলে হুঙ্কার দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। লোকসভা ভোটের আগে ফের শোরগোল সিএএ নিয়ে।

    কোথায় বললেন সুকান্ত (Howrah)?

    হাওড়ার (Howrah) বাগনানের নাওপালায় একটি বেসরকারি পাঁচতলা হোটেলে উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের জেলা পরিষদের সভাধিপতি এবং সহকারী সভাধিপতিদের নিয়ে পঞ্চায়েতি রাজ সম্মেলন উপলক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা সুকান্ত মজুমদার বলেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জিপি নাড্ডা এবং এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    সুকান্ত কী বললেন?

    সুকান্ত মজুমদার হাওড়ায় (Howrah) বলেন, পশ্চিমবঙ্গের জন্য এটা বিরাট সম্মানের ব্যাপার এত সন্ত্রাস, এত অত্যাচারে ভোট লুট হওয়ার পরেও, এই ক্ষেত্রীয় পঞ্চায়েত পরিষদ, পঞ্চায়েত রাজ পরিষদের জন্য পশ্চিমবঙ্গকে বেছে নেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় বিজেপির পক্ষ থেকে। এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করবে প্রধানমন্ত্রী ও সভাপতির মার্গ দর্শন।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা সুকান্তের কণ্ঠে

    সুকান্ত মজুমদার এইদিন প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বক্তব্যের অংশ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর মার্গ দর্শনে ভার্চুয়ালি আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে সন্ত্রাসের মোকাবিলা করে আমাদের কার্যকর্তারা প্রায় ১২ হাজার পঞ্চায়েতের সিটে জয়লাভ করেছেন, তার জন্য বিশেষ অভিবাদন জানিয়েছেন। ভারতীয় জনতা পার্টির পশ্চিমবঙ্গের কর্মীদের লড়াইকে তিনি কুর্ণিশ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উন্নয়নের প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে সব রাজ্য এগিয়ে যাচ্ছে এবং পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৪০ লক্ষ ঘর আমরা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীদের দিতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারতবর্ষ অতি গরিব যাঁদের বলা হতো সেই অতি গরীবরা এক শতাংশের নিচে চলে এসেছে। ২৩ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশের নিচে চলে এসেছে বিপিএল তালিকা ভুক্ত মানুষ। এই সাফল্যগুলোকে আরও ত্বরান্বিত করার জন্য জেলা পরিষদ থেকে গ্রাম পঞ্চায়েতের স্তর পর্যন্ত সকলকে আরও সক্রিয় হতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ভাবনাকে নীচু স্তর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে সেই জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

    সরব বিজেপি নেতা অনুপম হাজরাও

    পাশাপাশি বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা এই সভায় (Howrah) উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেছেন যে তৃণমূলের ভোট লুটেরা যখন ভোট লুটতে এসেছে জনগণ তখন জবাব দিয়েছে। কয়েক জায়গায় দেখা গিয়েছে লাইট পোস্টে ভোট লুণ্ঠনকারীদের মারধর করা হয়েছে। এরপর আরও বলেন, আমি জনগণের কাছে আবেদন করছি, ভোট আপনাদের নিজেদের। ভোটাধিকার প্রয়োগ যদি না করতে পারেন! যদি শুনেন যে আপনাদের ভোট তৃণমূলের দাদা বা দিদিরা দিয়ে দিয়েছেন, তাহলে যে ওষুধে রোগ তাড়াতাড়ি সারে সেই ওষুধই প্রয়োগ করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ আদালত, কেন জানেন?

    Raiganj: তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ আদালত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের এক জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ (Raiganj) জেলা আদালত। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল রাজনৈতিক মহলে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদের ২০ নম্বর জেলা পরিষদ আসনে। এই আসনে জয়ী হন তৃণমূলের প্রার্থী সেলিমা খাতুন। এই আসনের বিজেপি প্রার্থী রমা বর্মন তৃণমূলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন।

    কেন তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা?

    জানা গিয়েছে, তৃণমূল প্রার্থী সেলিমা খাতুন জলসম্পদ দফতরের (গ্রুপ ডি) চুক্তিভিত্তিক কর্মচারি। পঞ্চায়েত আইনে কোনও সরকারি দফতরের গ্রুপ ডি পদে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরা ভোটে দাঁড়াতে পারবে না বলে জানিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। সেই মতো বিজপির পক্ষ থেকে রায়গঞ্জ (Raiganj) জেলা আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। শুক্রবার রায়গঞ্জ জেলা আদালতের বিচারপতি পার্থপ্রতিম চক্রবর্তী ওই তৃণমূল প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ কোথাও দেখাতে কিংবা জমা করতে পারবে না বলে রায় দেন। আইনজীবী উৎপল কুমার বাগচী বলেন, ‘হেমতাবাদ ২০ নং জেলা পরিষদ আসনের তৃণমূল প্রার্থী সেলিমা খাতুন জলসম্পদ দফতরের গ্রুপ ডি ক্যাজুয়াল স্টাফ। সে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশ নিতে পারে না, এই মর্মে মামলা দায়ের করে রমা বর্মন। জেলা আদালতের বিচারপতি ওই প্রার্থীর উইনিং সার্টিফিকেট কোথাও ব্যবহার করতে পারবে না বলে রায় দিয়েছেন। কার্যত তা বাতিল করা হল।’

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য অভিজিৎ যোশি বলেন, ‘মনোনয়ন জমা করার সময় আমরা জানতে পারি নির্বাচন কমিশনের যে গাইডলাইন, তাতে বলা আছে কোনও সরকারি কর্মচারি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আমরা জানতে পারি তৃণমূল প্রার্থী একজন গ্রুপ ডি কর্মী। সরকারি কর্মচারি হয়ে নমিনেশন ফাইল করেছেন, তখন আমরা রায়গঞ্জে (Raiganj) আদালতের দ্বারস্থ হই। তারই স্থগিতাদেশ হয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়ার স্ক্রুটিনিতেও কি করে বিষয়টি ধরা পড়লো না এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে তৃণমূলের যোগ-সাজসের অভিযোগ আনেন তিনি।

    তৃণমূলের জয়ী প্রার্থীর স্বামী কী বললেন?

    সেলিমা খাতুনের স্বামী মজিবুর রহমান বলেন, আমার কাছে এ ধরনের কোনও তথ্য এখনও পৌঁছায়নি। এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমার স্ত্রীর নমিনেশন যদি অবৈধ হত তাহলে তা  স্ক্রুটিনিতেই ধরা পড়ত। তাঁকে উইনিং সার্টিফিকেট নির্বাচন কমিশন দিয়ে দিয়েছে। বিজেপি যেখানে ভোটে লড়াই জিততে পারে না সেখানে হয়তো আমাদেরই কিছু লোক তাদের সঙ্গে মিলে এ সমস্ত অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। আর যদি সত্যিই কোর্টের এমন কোনও নির্দেশ আমার কাছে আসে তাহলে আমরাও আইনি পথে লড়ব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: মগরাহাটে দলীয় নেতার বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভে তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    Gram Panchayat Election: মগরাহাটে দলীয় নেতার বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভে তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের নির্দেশকে অমান্য করে গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এরই প্রতিবাদে শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি অঞ্চলের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।

    গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনকে কেন্দ্র করে ঠিক কী অভিযোগ?

    গত ১০ তারিখ মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনের দিন ধার্য হয়েছিল। আর এই প্রধান গঠনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল গোটা এলাকায়। পাশাপাশি ভোটাভুটির মাধ্যমে জয়ী প্রার্থী নাসির মণ্ডলকে প্রধান না করায় এদিন তৃণমূল বিধায়িকার বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে দলেরই কর্মী সমর্থকরা। মূলত মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি পঞ্চায়েতের প্রধানের পদটি জেনারেল। সেখানেই দলীয় নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেয় ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানের জন্য নাম মনোনীত হবে। আর সেখানেই দলের নির্দেশ মতো বিধায়িকার উপস্থিতিতে প্রধানের পদের জন্য জয়যুক্ত হয় নাসির মণ্ডল। কিন্তু, পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করতে গিয়ে দেখা যায়, মুলটি অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায় দলের নির্দেশকে অমান্য করে কালিদাস নস্কর নামে এক ব্যক্তিকে প্রধান করেন। এরপরই বিক্ষোভে সামিল হন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকেরা। মূলত মুলটি অঞ্চলের ২৩ টি আসন ছিল। যারমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস ১৬ টি, বিজেপি পাঁচটি ও সিপিএম দুটি আসন দখল করেছিল। তবে, এ নিয়ে মগরাহাট পূর্বের বিধায়িকা নমিতা সাহা জানিয়ে ছিল দলের নির্দেশ যারা অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নেবে এবং সাসপেন্ডও করা হতে পারে।

    কী বললেন বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা?

    দলের নির্দেশ অমান্যকারীর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষুব্ধ দলেরই একাংশ। পঞ্চায়েত অফিসের সামনে প্যান্ডেল করেই তৃণমূল কর্মীরা অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। তৃণমূল যুব নেতা আনিসুর রহমান বলেন, দলের নির্দেশ অমান্য করেই গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান নির্বাচিত করা হয়েছে। আমরা এই প্রধানকে মানি না। দলের নির্দেশ মেনে যাকে প্রধান করা হয়েছিল, তাকেই দায়িত্ব দিতে হবে। না হলে আমাদের অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share