Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    RG Kar: সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়ল সিবিআই স্টেটাস, জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুদিন আরজি কর (RG Kar) মামলা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অবশেষে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শেষ হল। আগামী ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। অর্থাৎ তিনি আর এই মামলার শুনানি করবেন না। পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে এই মামলার শুনানি হবে। 

    সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ (RG Kar)

    হাসপাতাল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলানোর বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল রাজ্য সরকার। নির্দেশ মেনে সেই প্রশ্নের জবাব হলফনামা আকারে জমা দিয়েছে রাজ্য। যদিও বিষয়টি বৃহস্পতিবার শুনানির জন্য ওঠেনি। আদালতে এদিন রাজ্যের তরফে উপস্থিত ছিলেন কপিল সিব্বল। তিনি দ্রুত তদন্ত এবং দোষীদের চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করার আর্জি জানান। আদালতে এদিন দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর চিকিৎসকদের আইনজীবী তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ৯০ দিন ধরে তদন্ত (RG Kar) চলছে, কিন্তু কিছু হয়নি বলে মন্তব্য করেন তিনি। এর পাল্টা প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, “নতুন করে তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে নিম্ন আদালতের। যদি তথ্যপ্রমাণ দেখে তাঁদের মনে হয়, তেমন নির্দেশ দিতে পারেন তাঁরা।” পাশাপাশি,  আদালতে এদিন সিবিআইয়ের ষষ্ঠ স্টেটাস রিপোর্ট জমা পড়ে। রিপোর্টে সিবিআই তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে কী জানিয়েছে, তা যদিও খোলসা করেনি আদালত। তবে, ঘটনা নিয়ে সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। সপ্তম স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে আগামী চার সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ

    রাজ্যের বাইরে আরজি কর (RG Kar) মামলার বিচারপ্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার যে আবেদন জমা পড়ে আদালতে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানান, রাজ্যের বাইরে বিচার প্রক্রিয়া সরিয়ে নিয়ে গেলে, নিম্ন আদালতের কার্যক্রম নিয়ে সন্দেহের পরিবেশ তৈরি হবে। বৃহস্পতিবার আদালতে জাতীয় টাস্ক ফোর্স নিয়ে রিপোর্ট পেশ করে কেন্দ্রীয় সরকারও। দু’টি ক্যাটেগরিতে টাস্ক ফোর্সের অন্তর্বর্তী রিপোর্ট পেশ করা হয়। যৌন হিংসা ও শারীরিক হিংসা বন্ধের প্রস্তাব পেশ করা হয় রিপোর্টে। সমস্ত স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি যাতে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করে, তা বলা হয়। সমস্ত কৌঁসুলি, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের কাছে রিপোর্টের কপি পাঠাতে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি জানান, রাজ্যের সচিবরা রিপোর্ট নিয়ে নিজেদের মতামত জানাতে পারবেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া নিষ্পত্তি করতে বলা হয়। কী ভাবে একটি স্বাধীন নজরদারি ব্যবস্থা ভারতজুড়ে প্রয়োগ করা যায়, তা নিয়ে মতামতও চান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে এবার হাইকোর্টে ভর্ৎসিত রাজ্য সরকার। ঘটনাটি ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকার জন্য আবেদন করেন ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিরাজুল মণ্ডল-সহ পাঁচ বাসিন্দা। তাঁদের দাবি, এখনও সেই টাকা পাননি তাঁরা। টাকা পেতে হাইকোর্টে মামলা করেন ওই ৫ জন। মামলাকারী ৫ জনের টাকাই ভুল অ্যাকাউন্টে গিয়েছে বলে আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানায় রাজ্য। এরপরই আদালতের (Calcutta High Court) ক্ষোভের মুখে পড়ে সরকার। 

    ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি

    এই ঘটনা ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি, বলে এদিন মত প্রকাশ করেন বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। বিডিও এবং পঞ্চায়েত প্রধানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর তলব করেন বিচারপতি। অবিলম্বে সরকারকে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী পদক্ষেপের নির্দেশও দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘদিন টাকা না আসায় পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হন আবাসের টাকা থেকে বঞ্চিত পাঁচজন। অভিযোগ, তখন পঞ্চায়েত থেকে বলা হয় টাকা আসেনি। পরে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, তাঁরা টাকা পাওয়ার জন্য যোগ্য ব্যক্তি নন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে আদালতে মামলা করা হলে স্বাধীন তদন্তকারী সংস্থাকে তদন্তভার দেওয়ার আর্জি জানানো হয়। সে ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। 

    আরও পড়ুন: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    কাঠগড়ায় রাজ্য সরকার

    উল্লেখ্য, প্রায়ই জেলায় জেলায় আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) তালিকায় গরমিলের অভিযোগ সামনে আসছে। কোথাও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলই। কোথাও বিডিও অফিসের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ। সম্প্রতি হুগলির গোঘাটে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ডের বিরুদ্ধে আবাস যোজনার তালিকায় স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত সদস্য। আবাস যোজনার তালিকায় গরমিলের অভিযোগ তুলে বীরভূমের রামপুরহাটেও বিক্ষোভ দেখিয়েছিন স্থানীয় তিলডাঙা গ্রামের বাসিন্দারা। বিরোধীরা বারবার যে দুর্নীতির কথা বলছেন, এবার তা মেনে নিল রাজ্যও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    Jagadhatri Puja 2024: জগদ্ধাত্রীর আরাধনায় সাজছে বাংলা, রইল চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগরের নামী পুজোর তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছর দুর্গাপুজোর অষ্টমী ও নবমী একই দিনে পড়েছিল। মূল পুজো শেষ হয়েছিল তিনদিনে। যা নিয়ে আমবাঙালির আক্ষেপের শেষ ছিল না। তবে জগদ্ধাত্রী পুজো এবার চারদিনেই হবে। কালীপুজো, ভাইফোঁটা কাটিয়ে বাঙালি এবার দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) মেতে উঠেছেন। নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং হুগলির গঙ্গাপাড়ের শহর চন্দননগরে এখন সাজ সাজ রব। দুর্গাপুজোর দশমীতে চন্দননগরে হয়ে যায় জগদ্ধাত্রীপুজোর কাঠামো পুজো। এরপর শুরু হয় অপেক্ষার পালা। গঙ্গার তীরের ঐতিহ্যবাহী এই চন্দননগরের পরতে পরতে রয়েছে ইতিহাসের নানান অধ্যায়। আর সেই শহর এবার মেতে উঠতে চলেছে জগদ্ধাত্রী পুজোয়। পিছিয়ে নেই কৃষ্ণনগরও। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

    চলতি বছর কবে থেকে শুরু পুজো? (Jagadhatri Puja 2024)

    কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষে জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। এই সময় পুজো শুরু হওয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের নাম। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পুজো শুরু করেন। জলঙ্গী তীরবর্তী এই শহরে পুজো হয় মহানবমীর দিনে। তবে পরে শুরু হওয়া চন্দননগরের পুজো চারদিনই হয়। দেবী মায়ের আরাধনায় আলোর মোড়কে সেজে উঠছে চন্দননগর থেকে কৃষ্ণনগর। চলতি বছর ৭ নভেম্বর থেকে শুরু পুজো (Jagadhatri Puja 2024)। সেদিন ষষ্ঠী। আজ শুক্রবার ৮ নভেম্বর সপ্তমী। অষ্টমী শনিবার ৯ তারিখ। ১০ তারিখ মহানবমী। দশমী ১১ নভেম্বর। আর এই পুজোকে ঘিরে দুই শহরের বাসিন্দাদের উৎসাহ-উদ্দীপনা চরমে।

    চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরে কোথায় কোন জগদ্ধাত্রী দেবী মূর্তি খ্যাত?

    কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় (Jagadhatri Puja 2024) এলে বুড়িমা এবং বড়মায়ের দর্শন চাই-ই চাই। সোনার সাজে সুসজ্জিত দেবী মূর্তি নজর কাড়বেই। এছাড়াও রয়েছেন ছোটমা এবং রানিমা। রানিমা রয়েছেন চন্দননগরেও। তেমাথা শিবমন্দিরের রানি মায়ের পুজো ঘিরে জমে ভক্তের সমাগম। এছাড়াও চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের মাঝে গৌড়হাটি তেঁতুলতলার জগদ্ধাত্রী পুজো বিখ্যাত। সেখানে নবমীর রাতে বিপুল ভক্তের ঢল নামে। চন্দননগরের বাগবাজারের জগদ্ধাত্রী পুজো বেশ খ্যাতনামা। এছাড়া প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রায় থাকা আলাদা ঘরনার রেশ। পিছিয়ে নেই এখানকার বড়বাজারের পুজো। সুরেরপুকুর সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজোর দেবীমূর্তির সাবেকি সাজ মুগ্ধ করেছে সবাইকে। চন্দননগরের আরও এক পুজোর জনপ্রিয়তা রয়েছে, তা হল আদি মায়ের পুজো। পালপাড়ায় জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে ডাকের সাজে। হেলা পুকুরেও জগদ্ধাত্রীকে সাজানো হয়েছে সোনার গয়নায়। রাজ ইতিহাস বুকে করে এগিয়ে চলা এই শহর। কৃষ্ণনগরে বুড়িমার পুজো ঘিরে ফের বিপুল ভক্তের ঢল নামার আশা। রাজবাড়ির পুজোয় এবারও ভক্তের ঢল নামবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর ইস্যুতে তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    RG Kar: আরজি কর ইস্যুতে তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar) চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনা নিয়ে তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। বুধবার সন্ধ্যায় সোদপুরের বাড়িতে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতার বাবা তৃণমূল (Trinamool Congress) সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। একইসঙ্গে মেয়ের মৃত্যুর বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

    কী বললেন নির্যাতিতার বাবা? (RG Kar)

    নির্যাতিতার বাবা (RG Kar) বলেন, ‘‘আমার মেয়ে চাকরি করতে গিয়ে হাসপাতালের মধ্যে ধর্ষিত হল। সেখানেই তাকে খুন করা হল। রাজ্য সরকার এর দায় এড়িয়ে যেতে পারে না। স্থানীয় প্রশাসন হল রাজ্য সরকার। তাই, এই ঘটনার জন্য আমরা রাজ্য সরকারকে দায়ী করব। তিন মাস ধরে চোখের জল ফেলেছি। এবার মেয়ের বিচারের জন্য আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। বিচার আমরা ছিনিয়ে আনব। মেয়েকে হারিয়ে আমরা কঠিন হয়ে গিয়েছি। আন্দোলনই একমাত্র পথ।’’

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    মেয়ের মৃত্যুর বিচার নিয়ে ছেলেখেলা চলছে!

    নির্যাতিতার মা বলেন, ‘‘আমার মেয়ের মৃত্যুর বিচার নিয়ে ছেলেখেলা চলছে! প্রথমে আমাদের আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar) থেকে বলা হল আমার মেয়ে অসুস্থ। পরে বলা হল সে নাকি আত্মহত্যা করেছে! সেই কথা শুনে আমরা তড়িঘড়ি সেখানে পৌঁছলাম। তিন ঘণ্টা বসিয়ে রাখার পরও আমার মেয়ের মুখ দেখতে দেওয়া হল না। পুলিশের ভূমিকা প্রথম থেকেই সন্দেহজনক। একটা অপরাধ সংঘঠিত হল, তারপরও কেন সেই অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হবে? কেনই বা অপরাধীদের মাথায় প্রশাসনের হাত থাকবে? ৯ অগাস্ট কী ঘটনা ঘটেছে, তা আজও আমরা জানতে পারলাম না। সেদিনের ঘটনা সম্পর্কে আমরা জানতে চাই।’’ বার বার বিচার আরজি কর মামলার শুনানি পিছিয়ে যাওয়া উষ্মা প্রকাশ করেন তাঁরা।

    অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা-মা

    রাজ্য সরকারের ওপর আস্থা হারালেও কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর তিনি ভরসা রাখছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ’র সঙ্গে দেখা না হওয়ার বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য, ‘‘আমাদের সঙ্গে তাঁর ঠিক দেখা হবে। আমাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করার আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা চিঠিও (RG Kar) দিয়েছি। আশা করি খুব শীঘ্রই জবাব পাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tab Scam: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    Tab Scam: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সরকারের (Trinamool Congress) দেওয়া ট্যাব (Tab) কেনার টাকা দিচ্ছে রাজ্য সরকার। পূর্ব বর্ধমানের পড়ুয়াদের জন্য পাঠানো সেই ট্যাবের টাকা চলে গিয়েছে উত্তর দিনাজপুরের কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। গায়েব হওয়া টাকা কোথায় গেল, তার তদন্তে নেমে এমনটাই জানতে পারল জেলা পুলিশ প্রশাসন। একাধিক স্কুলে এই অভিযোগ সামনে এসেছে। প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে উঠেছে অভিযোগ। তবে শিক্ষকরা এই দায় ঠেলছেন সংশ্লিষ্ট দফতরের দিকেই।

    কতজন পড়ুয়া টাকা পাননি? (Tab)

    জানা গিয়েছে, পূর্ব বর্ধমানের ৫২২ জন পড়ুয়া ট্যাবের (Tab) টাকা পায়নি। সে নিয়ে তদন্ত চলছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। রাজ্য সরকারের ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পে একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা এককালীন দশ হাজার টাকা পায় ট্যাব কেনার জন্য। পুজোর ছুটির আগেই রাজ্যের স্কুলগুলি নির্দিষ্ট পোর্টালে আবেদন জানিয়েছে। পূর্ব বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলে চলতি বছরে ওই স্কুলের ৪১২ জন পড়ুয়ার জন্য ট্যাবের টাকার আবেদন করা হয় বলে জানান প্রধান শিক্ষক মিন্টু রায়। কিন্তু, ২৮ জন পড়ুয়া জানায়, তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সেই টাকা ঢোকেনি। খোঁজ নিয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষই জানতে পারেন, অভিযোগ সঠিক। ঘটনাক্রমে শিক্ষা দফতর এবং সাইবার থানায় অভিযোগ জানানো হয়। প্রধানশিক্ষক বলেন, “গত ২১ এবং ২২ অক্টোবর, দু’দিন ফোন করে স্কুলের ১৭ জন পড়ুয়া আমাদের জানিয়েছে যে, তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্যাবের ১০ হাজার টাকা ঢোকেনি। স্কুলের পক্ষ থেকে গোটা বিষয়টি জানানো হয় ডিআই, অতিরিক্ত জেলাশাসক (শিক্ষা) এবং ডিপিওকে। ডিআইয়ের পরামর্শে সাইবার থানাতেও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।” পাশাপাশি স্কুলের পক্ষ থেকে মোট ২৮ জন পড়ুয়াকে ব্যাঙ্কে গিয়ে খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছিল। ব্যাঙ্কে গিয়ে পড়ুয়ারা জানতে পারে, তাদের ট্যাবের টাকা অন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে। এ নিয়ে তদন্তের পর বুধবার জেলা প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, শুধু বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলই নয়, জেলার আরও কয়েকটি স্কুল মিলিয়ে মোট ৫২২ পড়ুয়া তাঁদের ট্যাবের টাকা পায়নি। এ-ও জানা গিয়েছে, ওই সমস্ত টাকা উত্তর দিনাজপুরে কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    জেলাশাসক কী বললেন?

    পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক আয়েশা রানি বলেন, “ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে বলে নির্দিষ্ট কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। টাকা (Tab) পায়নি এমন পড়ুয়াদের বিস্তারিত তালিকা তৈরি হচ্ছে। একই সঙ্গে কার গাফিলতিতে এমনটা হল, সেটাও জানার চেষ্টা চলেছে। কেউ দোষী হলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    পূর্ব মেদিনীপুরেও বঞ্চিত পড়ুয়ারা!

    পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মোট চারটি স্কুলে একই ঘটনা। মোট ৬৪ জন পড়ুয়ার ট্যাব (Tab) কেনার টাকা গায়েব! অভিযোগ, তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের টাকা চুরি করেছে সাইবার অপরাধীরা! চণ্ডীপুর থানার মুরাদপুরের বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ, দিবাকরপুর হাইস্কুল, নন্দকুমার থানার ব্যবত্তারহাট আদর্শ হাইস্কুল ও মহিষাদলের নাটশাল হাইস্কুলে একই অভিযোগ সামনে আসছে। এই চার স্কুল মিলিয়ে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির মোট ৬৪ জন পড়ুয়া একই পরিস্থিতির শিকার। হিসেব বলছে, প্রতারিত পড়ুয়ার সংখ্যা যদি ৬৪ হয়, তাহলে মাথাপিছু ১০ হাজার টাকা অর্থাৎ মোট ৬ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা হ্যাকারদের অ্যাকাউন্টে চলে গিয়েছে। এই ঘটনায় ওই চার উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের বিরুদ্ধে তমলুক থানায় এফআইআর দায়ের করেছেন ডিআই (মাধ্যমিক)।

    বাংলার শিক্ষা পোর্টাল সুরক্ষিত নয়

    জেলার এক স্কুলের প্রধান শিক্ষক (Tab) বসন্ত কুমার ঘড়াইয়ের দাবি, দফতরকে নিতে হবে দায়। তিনি বলেন, “বাংলার শিক্ষা পোর্টাল খুব একটা সুরক্ষিত নয়। আধার লিঙ্ক নেই। ফলে যে কোনও অ্যাকাউন্ট নম্বর আর আইএফসি কোড দিলেই টাকা চলে যাচ্ছে।” তাঁর দাবি, নাম না মিললে টাকা পাঠানো হবে না, এমন ব্যবস্থা করা হোক। দফতরকে আরও সতর্ক নিতে হবে, দায় নিতে হবে বলেই দাবি করেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madhyom: জামিন পেলেন ‘মাধ্যম’-এর দুই সাংবাদিক, পুলিশি হানায় সরব সুকান্ত-শমীক

    Madhyom: জামিন পেলেন ‘মাধ্যম’-এর দুই সাংবাদিক, পুলিশি হানায় সরব সুকান্ত-শমীক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মাধ্যম’ (Madhyom) ডিজিটাল মিডিয়ার দুই সাংবাদিককে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ গ্রেফতার করেছিল। বুধবার দুই সাংবাদিককে বিধাননগর আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁদের শর্তসাপেক্ষে জামিন মঞ্জুর করেন। ঠিক কী হয়েছিল মঙ্গলবার? সম্প্রতি কালীপুজোয় দক্ষিণদাড়িতে একটি অশান্তিকে কেন্দ্র করে হওয়া ঘটনার প্রতিবেদন মাধ্যম ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রচারিত হয়। তার ভিত্তিতেই পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এফআইআর দায়ের করে মঙ্গলবার ‘মাধ্যম’ কমিউনিকেশন প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে তল্লাশি অভিযানে চলে আসে। দীর্ঘ জেরার পর দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করে। এদিন দুজনই আদালতে জামিন পেয়ে যান।  

    কড়া সমালোচনা করলেন সুকান্ত? (Madhyom)

    এই ঘটনা নিয়ে রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। উত্তর ২৪ পরগনার নিউ বারাকপুরে জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে এসে ‘মাধ্যম’ (Madhyom) ডিজিটাল মিডিয়া অফিসে পুলিশি হানা নিয়ে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘ গণতন্ত্রের ওপর হামলা। মাধ্যম অফিসে পুলিশি হানা, ল্যাপটপ বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি সাংবাদিকদের গ্রেফতার করার ঘটনা জরুরি অবস্থার শামিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্ষমতা থাকলে জরুরি অবস্থা জারি করে দিতেন। উগ্রপন্থীদের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করা উচিত। কিন্তু, এই রাজ্যে তা আমরা করতে দেখিনি। মহামান্য আদালতের কাছে আবেদন এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দৃষ্টান্তমূলক আদেশ দেওয়া হোক, যাতে পুলিশ এই ধরনের কাজ করতে না পারে। এটা পুলিশ অপরাধ করেছে। পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়া দরকার।”

    কী বললেন শমীক ভট্টাচার্য?

    এই ঘটনা (Madhyom) নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্যও। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্যে সাম্প্রদায়িক বিভাজন বাড়ছে। দক্ষিণদাঁড়ি এলাকায় রাজ্যের এক মন্ত্রীর বাড়়ির কাছে কালী মন্দিরে হামলা চালানোর ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনাটি মাধ্যমের সাংবাদিকরা তুলে ধরেছিলেন। আগুন জ্বলছে, পাথর ছোড়া হচ্ছে। সেই প্রকৃত সত্য ঘটনাটি পোস্ট করা কি অপরাধ? তারপর পুলিশ ওই মিডিয়ার অফিসে হানা দেয়। দুজন সাংবাদিককে গ্রেফতার করে। এদিন আদালতে সাতদিনের পুলিশ হেফাজত চাওয়া হয়েছিল। আদালতের ওপর মানুষের ভরসা রয়েছে। বিচারক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেছে। ’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue: পুজো কাটতেই জেলায় জেলায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি-চিকুনগুনিয়া! উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মালদা-মুর্শিদাবাদ

    Dengue: পুজো কাটতেই জেলায় জেলায় চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি-চিকুনগুনিয়া! উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মালদা-মুর্শিদাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজো মিটতেই রাজ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে শুরু করেছে ডেঙ্গির প্রকোপ। ফলে বাড়ছে চিন্তা। জেলায় জেলায় উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতি। গত বছরের তুলনায় এবার রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা কম হলেও, এমন কয়েকটি জায়গায় সংক্রমণ বেড়েছে, যেখানে আগে এই হারে ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়েনি। সবথেকে বেশি সংক্রমণ ছড়িয়েছে মুর্শিদাবাদে। তালিকার ৭ নম্বরে রয়েছে কলকাতা। তবে একা ডেঙ্গি নয়, দোসর হিসেবে উপস্থিত চিকুনগুনিয়াও। ভয় ধরানো খবর এল মালদা থেকে।

    কোন জেলায় কত আক্রান্ত? (Dengue)

    স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৬৩। সবথেকে বেশি সংক্রমণ মুর্শিদাবাদে। আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৩২১। এরপরই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। অক্টোবর মাস পর্যন্ত এই জেলায় ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৯৬৩ জন। সংক্রমণের নিরিখে তিন নম্বরে মালদা। আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৯০৪। অক্টোবর পর্যন্ত তালিকায় সাত নম্বরে থাকা কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৮৩১।

    আরও পড়ুন: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    কোন কোন এলাকায় মৃত্যু?

    গত বছরের তুলনায় এবার রাজ্যে আক্রান্তের (Dengue) সংখ্যা কম হলেও, এমন কয়েকটি জায়গায় সংক্রমণ বেড়েছে, যেখানে আগে এই হারে ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়েনি। বিশেষজ্ঞদের কপালে ভাঁজ ফেলছে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরের পরিসংখ্যান। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, গত শনিবার রাজারহাট গোপালপুর এলাকার বাসিন্দা ডেঙ্গি আক্রান্ত ৭০ বছরের এক মহিলার মৃত্যু হয়। গত ৭ সেপ্টেম্বর ডেঙ্গি আক্রান্ত ১১ বছরের এক বালকের মৃত্যু হয় বাগুইআটিতে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে, উপসর্গ কী?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন জ্বর যেগুলি হচ্ছে, প্রথমে ডেঙ্গি (Dengue) আছে কিনা, দেখে নিতে হবে। অন্যান্য বছরের তুলনায় কম হলেও, হচ্ছে কিছুটা। সতর্কবার্তা এটাই, জ্বর হলে কিন্তু রক্ত পরীক্ষা করে অবশ্যই দেখতে হবে। ডেঙ্গি এবং ম্যালেরিয়া রুটিন পরীক্ষা অনুযায়ী করতে হবে। হলে তখন কী করা উচিত? বিশেষজ্ঞরা জানান, এই সময়ে শিরার মধ্যে থেকে জল বাইরে চলে আসে। তাই প্রচুর পরিমাণে জল এবং ওআরএস খেতে হবে।

    ডেঙ্গির দোসর চিকুনগুনিয়া!

    ডেঙ্গির (Dengue) পাশাপাশি এবার দোসর হল চিকুনগুনিয়া। মশাবাহিত এই অসুখের থাবা এবার মালদায়। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, হবিবপুর ব্লকের শ্রীরামপুর পঞ্চায়েতের কলাইবাড়ি গ্রামে ২৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এদিকে এই মুহূর্তে ডেঙ্গি আক্রান্তের নিরিখেও ৩ নম্বরে রয়েছে মালদা জেলা। আক্রান্তের সংখ্যা এখন ১ হাজার ৯০৪ জন। মশাবাহিত এই রোগের পরিসংখ্যান উদ্বেগ বাড়িয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের। মাসখানেক ধরেই কলাইবাড়ি অজানা জ্বরের আতঙ্ক দেখা দিয়েছিল। হাতে-পায়ে অসহ্য ব্যথা হচ্ছিল জ্বরে আক্রান্তদের। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের রিপোর্টের ভিত্তিতে তড়িঘড়ি রক্তের নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। রিপোর্ট আসার পর কলাইবাড়ি গ্রামে খোলা হয়েছে স্বাস্থ্য শিবির। চিকুনগুনিয়ার (Chikungunya) সংক্রমণ রুখতে শুরু হয়েছে মশা-নিধনের কাজ।

    কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?

    মূলত মশা থেকে এই রোগ ছড়ায়। তাই মশা নিধনের জন্য কীটনাশক প্রয়োগ করা উচিত। এছাড়াও জমা জল কোথাও যেন না থাকে সে বিষয়েও সচেতন থাকতে হবে। এই সময় উচিত হাত-পা ঢাকা দেওয়া জামা পরা। রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করা উচিত।  আক্রান্তদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। স্বাস্থ্য দফতর থেকে গ্রামবাসীদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রায় তিন মাস ধরে অজানা জ্বর নিয়ে আতঙ্ক বাড়ছে মালদার কলাইবাড়ি গ্রামে। জ্বরের সঙ্গে অসহ্য হাতে পায়ে ব্যাথা অনুভব করছেন এখানকার চিকুনগুনিয়া আক্রান্তরা। প্রথমদিকে, এই রোগ নির্ণয় করা যায়নি বলেই জানা গিয়েছে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের রিপোর্টের পর জ্বরে আক্রান্ত ৫০ জনের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাতেই জানা যায় সাধারণ জ্বর নয়, এই গ্রামে বহু মানুষ চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ময়নায় বিজেপি নেতা খুন, কোমরে দড়ি পরিয়ে তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    NIA: ময়নায় বিজেপি নেতা খুন, কোমরে দড়ি পরিয়ে তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতাকে খুনের (BJP Leader Murder) অভিযোগে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় (Moyna) এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার হলেন এক তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা। বিজেপি নেতাকে খুনের ঘটনায় আদালতের নির্দেশে তদন্তভার হাতে নেয় এনআইএ (NIA)। তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। তারপরই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। বিজেপি নেতা খুনের ঘটনায় পুলিশ আগেও একাধিক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করলেও এই প্রথম কোনও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ঠিক কী অভিযোগ? (NIA)

    ২০২৩ সালের ১ মে বাকচার গোড়ামহল গ্রামে বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইঞাকে বাড়ির কাছ থেকে অপহরণ করে খুনের (BJP Leader Murder) অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। বিজয়ের স্ত্রী লক্ষ্মীরানি বাকচা অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরা-সহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। ময়না থানার পুলিশ অভিযুক্ত ন’জনকে গ্রেফতার করেছিল। তবে চার্জশিটে অভিযুক্তদের মধ্যে কয়েকজনের নাম তারা বাদ দেয়। এতে কয়েকজন আদালতে জামিন পান। এমন অবস্থায় বিজয় ভুঁইয়ার পরিবার ওই মামলার তদন্তে পুলিশের ওপর আস্থা না রেখে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে (NIA) দ্বায়িত্ব দেওয়ার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন।

    এপ্রিলে তদন্তভার নেয় এনআইএ

    চলতি বছর এপ্রিলে হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত মামলাটির তদন্তভার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-কে দেন। আর সেই তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ ওঠে নবকুমারের বিরুদ্ধে। এরপরই খুনের (BJP Leader Murder) ঘটনায় পলাতক তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে এনআইএ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, মঙ্গলবার রাত ৮টা নাগাদ এনআইএ (NIA) প্রতিনিধিরা নবকুমার মণ্ডল নামে ওই নেতাকে গোড়ামহল গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানা গিয়েছে। কোমরে দড়ি পরিয়ে তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে এনআইএ। বুধবার তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে এনআইএ বিশেষ আদালতে তোলা হবে বলেই জানা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

     গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান কী বললেন?

    স্থানীয় সূত্রের খবর, গ্রামে নবকুমারের মুদির দোকান রয়েছে। তিনি এলাকায় তৃণমূলের নেতা হিসেবে পরিচিত। খুনের মামলার অধিকাংশ অভিযুক্ত পলাতক ছিলেন। সেই তালিকায় ছিলেন নবকুমারও। তবে তিনি কয়েকদিন আগে বাড়িতে ফেরেন। খবর পেয়ে মঙ্গলবার বিকেলে এনআইএ ওই অভিযান চালায়। বাকচা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সঞ্জিৎ ভৌমিক বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি (NIA) গ্রেফতার করেছে। বিজয়বাবুর খুনের ঘটনায় (BJP Leader Murder) যাঁদের নোটিশ পাঠিয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা, তাঁদের অনেকেই গিয়েছেন হাজিরা দিতে। অনেকেই যাননি। তাঁদের খুঁজে বের করছে এজেন্সি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    BJP: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মাধ্যম’ কমিউনিকেশন প্রাইভেট লিমিটেডের অফিসে (Madhyom) আচমকা পুলিশি হানা এবং ২ সাংবাদিককে গ্রেফতারির ঘটনায় রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্ব যেমন এই ঘটনার নিন্দা করেছে, তেমনি এই ঘটনার খবর পৌঁছে যায় দিল্লিতেও। সেখান থেকেও একের পর এক তীব্র প্রতিবাদ ভেসে আসতে থাকে। ইতিমধ্যেই, অমিত মালব্য এই ঘটনার কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডেলে কড়া নিন্দা জানিয়েছেন। প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষও কড়া সমালোচনা করেছেন।

    ঠিক কী ঘটেছে? (BJP)  

    সম্প্রতি কালীপুজোতে দক্ষিণদাড়িতে একটি অশান্তিকে কেন্দ্র করে হওয়া ঘটনার প্রতিবেদন মাধ্যম ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রচারিত হয়। তার ভিত্তিতেই পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এফআইআর দায়ের করে মাধ্যম অফিসে তল্লাশি অভিযানে চলে আসে। মঙ্গলবার দুপুরে আচমকা পুলিশের আটজনের একটি দল অফিসে (Madhyom) ঢুকে পড়ে। মূল অভিযোগ, সম্প্রচারিত ওই প্রতিবেদনে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। এতে নাকি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে। মাধ্যম অফিসের কর্মীরা পুলিশকে জানান, সাংবাদিক ঘটনাস্থলে গিয়ে যা যা দেখেছেন, সেটাই প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। এ কথা বারবার বোঝানো হলেও পুলিশ কোনও কথা শুনতে চায়নি। তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে অফিসের কম্পিউটারের খুঁটিনাটি পরীক্ষা করে এবং শেষমেশ অফিসের দুই সাংবাদিককে গ্রেফতার করে লেকটাউন থানায় নিয়ে যায়। একইসঙ্গে একটি কম্পিউটার এবং তার যাবতীয় সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। আজ, বুধবার, ধৃত ২ সাংবাদিককে আদালতে পেশ করার কথা।

    আরও পড়ুন: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    কী বলেছেন শুভেন্দু অধিকারী?

    বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই বিরোধী দলনেতা (BJP) শুভেন্দু অধিকারী এক্স হ্যান্ডলে রাজ্য সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘ মমতার পুলিশ মা কালীর মণ্ডপ রক্ষা করতে ব্যর্থ। সেই সত্যি খবর ‘মাধ্যম’ পোর্টাল সম্প্রচারিত করেছে। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা হচ্ছে।‘‘ 

    মমতার সমালোচনা সুকান্ত

    এই ঘটনা নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এক্স হ্যান্ডলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘মাধ্যম’ মাথা উঁচু করে থাকবে। এই লড়াই থামবে না। গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে হীরক রানির বিদায় অবশ্যম্ভাবী।‘‘ 

    একাধিক প্রশ্ন তুললেন ভারতী ঘোষ

    প্রাক্তন আইপিএস তথা বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষের প্রশ্ন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে কি এমার্জেন্সি জারি হয়েছে? সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায়? আর কতদিন এই থ্রেট কালচার সহ্য করবে রাজ্যবাসী?’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ফের নিম্নচাপ সাগরে! মেঘলা আকাশ, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, এখনই কমছে না তাপমাত্রা

    Weather Update: ফের নিম্নচাপ সাগরে! মেঘলা আকাশ, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, এখনই কমছে না তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে-বিকেলে বইছে উত্তুরে হাওয়া (Weather Update)। কানে চাপা দিয়েই ভোরে স্কুলের পথে গাড়িতে উঠছে ছোটরা। কলকাতা-সহ দক্ষিণবদের জেলাগুলিতে বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতার মাত্রাও নেমে আসছে। কিন্তু শীত এখনও বেশ কিছুটা দূরে। ঠান্ডার আমেজ থাকলেও তা দীর্ঘস্থায়ী নয়। ফের নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। এর প্রভাবে জলীয় বাষ্প ঢুকবে রাজ্যে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা বৃষ্টি উত্তরবঙ্গে। সামান্য বৃষ্টি দক্ষিণের উপকূলের জেলায়। মেঘলা আকাশ দক্ষিণের কিছু জেলায়। বাকি রাজ্যে কোনও প্রভাব পড়বে না। দিন ও রাতের তাপমাত্রা খুব সামান্য পতনের সম্ভবনা। উল্লেখযোগ্য পারদ পতন এই সপ্তাহে হবে না বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। 

    বাংলায় নিম্নচাপের প্রভাব

    আবহবিদরা (Weather Update) জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই ফের বঙ্গোপাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। এর অভিমুখ থাকবে শ্রীলঙ্কা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু উপকূল। এর জেরে উত্তর-মধ্য ও দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সমুদ্র উত্তাল থাকবে। ৩৫ থেকে ৫৫ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস হইবে। আজ ভোর থেকে উত্তর তামিলনাড়ু ও দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। গাঙ্গেয় বঙ্গের কোনও কোনও জেলায় বেলার দিকে কখনো আংশিক মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা। নতুন করে তাপমাত্রা খুব বেশি নামার সম্ভাবনা কম। আগামী চার-পাঁচ দিন তাপমাত্রা পরিবর্তনের সম্ভাবনা কার্যত নেই। জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সামান্য বাড়বে। বাতাসে জলীয় বাষ্প বাড়ার কারণে সকালের দিকে কিছু কিছু এলাকায় কুয়াশা বা ধোঁয়াশার পরিস্থিতি তৈরি হবে।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় পর্যটকদের জন্য সুখবর! অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ফ্রি হয়ে গেল তাইল্যান্ডে

    শীতের আগমনী

    আলিপুর হাওয়া (Weather Update) অফিস জানাচ্ছে, মঙ্গলবারও কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নামেনি। তবে আপেক্ষিক আর্দ্রতা নেমে আসছে ৫৫ শতাংশে। সেই কারণেই নভেম্বরে শীতের যে আমেজ ‘স্বাভাবিক’ বলে মনে করা হয়। তবে, নভেম্বরের শেষ সপ্তাহের আগে দক্ষিণবঙ্গে তেমন ভাবে শীতের অনুভূতি পাওয়ার সম্ভাবনা কমই। নিম্নচাপের প্রভাব কাটিয়ে বৃহস্পতিবারের পর থেকে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় রাতের তাপমাত্রা অন্তত ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস নামার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও রাজ্যের পার্বত্য অঞ্চলে ইতিমধ্যেই শীতের কামড় ভালোই অনুভূত হতে শুরু করেছে। মঙ্গলবার ভোরে দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ১১.৯ ডিগ্রিতে নেমে এসেছিল বলে জানাচ্ছে আলিপুর হাওয়া অফিস। কালিম্পংয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও নেমে আসে ১৭.৩ ডিগ্রিতে। পাল্লা দিচ্ছে পশ্চিমের জেলাগুলোও। পুরুলিয়াতে তাপমাত্রা মঙ্গলবার ১৬ ডিগ্রিতে নেমে গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share