Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • BJP: এটাই বোধহয় তৃণমূলের উন্নয়ন! ভাঙাচোরা রাস্তার প্রতিবাদে ৩৫ টি পরিবার শাসকদল ছেড়ে বিজেপিতে

    BJP: এটাই বোধহয় তৃণমূলের উন্নয়ন! ভাঙাচোরা রাস্তার প্রতিবাদে ৩৫ টি পরিবার শাসকদল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নয়ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে। কথার ফানুস উড়িয়ে যিনি সবসময়ই প্রচারের আলোয় থাকতে ভালবাসেন, এটি সেই অনুব্রত মণ্ডলের বিখ্যাত উক্তি। সত্যি, মালদহের এই গ্রামে গেলে দেখা যাবে, উন্নয়ন রাস্তাতেই দাঁড়িয়ে। এখানে কবি শঙ্খ ঘোষের সেই লাইনগুলিই যেন মনে পড়ে যায়। “রাস্তাজুড়ে খড়্গহাতে দাঁড়িয়ে আছে উন্নয়ন।” আর তারই খেসারত দিতে হল শাসকদলকে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে মালদহের গাজোলের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় তৃণমূলে বড়সড় ভাঙন ধরালো বিজেপি। গাজোল ব্লকের চাকনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের জাজিলাপাড়া এলাকায় তৃণমূলের প্রায় ৩৫টি পরিবারের শতাধিক কর্মী-সমর্থক দলত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদান করলেন। এদিনের এই কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিলেন গাজোল বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপির বিধায়ক চিন্ময় দেববর্মন সহ স্থানীয় নেতৃত্ব। বিধায়ক নিজে উপস্থিত থেকে এদিন প্রায় ৩৫ টি তৃণমূল পরিবারের শতাধিক কর্মী-সমর্থকের হাতে বিজেপির দলীয় পতাকা তুলে দেন।

    কেন এতগুলি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ? 

    আসুন, শোনা যাক, এক বয়স্ক মহিলা কী বলছেন। তিনি জানালেন, রাস্তার যা অবস্থা, তাতে দৈনন্দিন মারাত্মক সমস্যার মধ্যে দিয়ে চলতে হচ্ছে। রাস্তা সারানোর দাবি নিয়ে গাজোলে যাওয়া হয়েছে, ডিএম অফিসে যাওয়া হয়েছে, দরবার করা হয়েছে ব্লক অফিসেও। আমাদেরকে কথা দিচ্ছে, কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। আমাদের প্রধান সাহেবও বিষয়টা জানেন। ছোট ছোট বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না। ডেলিভারির জন্য মায়েদের নিয়ে যেতে পারছি না, রাস্তাতেই বাচ্চা হয়ে যাচ্ছে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরা গাজোল যেতে পারছি না। সন্ধ্যার পর এখানে বাইরের কোনও গাড়ি ঢুকছে না। ওই মহিলা পরিষ্কারই বলেন, আমরা খাওয়া-দাওয়া চাইছি না, ঘরবাড়িও চাইছি না। আমরা চাইছি শুধু রাস্তাটা হোক।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক ? 

    বিজেপি বিধায়ক চিন্ময় দেববর্মন জানিয়েছেন, শাসক দলের দুর্নীতি, অনুন্নয়ন, সন্ত্রাস এসব দেখেই মানুষ এখন অসন্তুষ্ট ও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই যোগদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামীদিনে আরও বহু শাসকদলের কর্মী, এমনকী নেতারাও বিজেপিতে আসার জন্য ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Presidency University: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    Presidency University: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় (Presidency University)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করা যাবেনা ধর্মীয় অনুষ্ঠান, কর্তৃপক্ষের এমন নির্দেশে  চলতি বছরে সরস্বতী পুজো প্রায় বন্ধ হতে বসেছিল। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু হোস্টেল চত্বরে ইফতারের আয়োজন নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। ধর্মীয় অনুষ্ঠানেই যদি আপত্তি থাকে তবে তা শুধুমাত্র সরস্বতী পুজোর ক্ষেত্রেই কেন? সমাজের বিশিষ্টজন থেকে নেটিজেন অনেকেই এই প্রশ্ন তুলছেন। প্রসঙ্গত, বামপন্থী ছাত্র আন্দোলনের ধরন নিয়ে এর আগেও বিতর্কে জড়িয়েছে প্রেসিডেন্সির (Presidency University) নাম। আন্দোলনের নামে মহিলাদের অন্তর্বাস পড়ে বামপন্থী ছাত্রনেতার ছবি কয়েক বছর আগেই সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছিল। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, প্রেসিডেন্সিতে (Presidency University) ঠিক জেএনইউ-এর ছায়া দেখা যাচ্ছে। তাই এমন ঘটনা ঘটছে।

    সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয় ইফতারের ছবি
       

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি ছবি। সেখানে দেখা যাচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দু হস্টেল চত্বরে করা হয়েছে ইফতারের আয়োজন। এই ছবি সামনে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ইরফান সিদ্দিকী নামে এক ব্যক্তির ফেসবুক পোস্ট থেকে এই ইফতারের ছবি ভাইরাল হয়। ক্যাপশনে লেখা ছিল, দাওয়াত-এ ইফতার ইডেন হিন্দু হোস্টেল। ওই পোস্টে একাধিক কমেন্ট আসে।

     

    তবে এই ঘটনার গুজব ছড়ানোর দাবি করে এক ব্যক্তি লেখেন, ‘হিন্দ হোস্টেলে পুজো আর ইফতার দুটোই হয়, সব সময়ই হয়। ডিসপিউটটা কাম্পাসের মধ্যে পুজো করা নিয়ে হয়েছিল। হোস্টেলে আগাগোড়াই পুজো হয়, ইফতার হয়। এতকাল হয়ে এসেছে আগামীতেও হবে। ভুয়ো খবর ছড়াবেন না!’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে সরস্বতী পুজো করা নিয়ে ব্যাপক ঝামেলা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় যে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যাবে না। পরে অবশ্য ছাত্রছাত্রীদের একটা বিরাট অংশের চাপে পড়ে অবশেষে সরস্বতী পুজো করার অনুমতি দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) লাগামছাড়া বেড়েছে সম্পত্তিকর। এই অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক ক্ষোভ শহরে। ইতিমধ্যেই সম্পত্তিকর কমানোর দাবি নিয়ে এসডিও, জেলাশাসক ও মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছে বালুরঘাটের সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চ কমিটি। অভিযোগ, কিছু ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক কর ধার্য করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, বর্ধিত সম্পত্তিকর নিয়েও ধন্দে তারা। কার কত কর (Property Tax) বাড়ল, কীসের ভিত্তিতে সম্পত্তিকর বাড়ল, তাও স্পষ্ট নয়। এদিকে এ নিয়ে বিরোধী দলগুলিও আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।   

    কী বলছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ? 

    এবিষয়ে সম্মিলিত নাগরিক কমিটির সম্পাদক নৃপেন্দ্রনাথ কুণ্ডু বলেন,  সম্পত্তিকর বেড়ে বহুগুণ হয়েছে। আমরা তীব্র আপত্তি জানিয়েছি। হিয়ারিং-এর নামে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। আমরা সম্পত্তিকর দিতে চাই। কিন্তু সবার সাধ্য কতটুকু, দেখা প্রয়োজন।

    কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই, অভিযোগ আরএসপির

    আরএসপির জোনাল কমিটির সদস্য প্রলয় ঘোষ বলেন, বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) পুরকর বেড়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১০০০ গুণ সম্পত্তিকর বাড়ানো হয়েছে। কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই।  ফলে সমস্যা হচ্ছে মানুষের। এটা নিয়ে আমাদের তরফে আন্দোলনে নামা হবে। 

    বৈষম্য চরমে, অভিযোগ বিজেপির 

    বিজেপির বালুরঘাট শহর মন্ডল সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত বলেন, শহরে উন্নয়ন স্তব্ধ। তৃণমূল নেতাদের বাড়ির ট্যাক্স কম, অথচ সাধারণ মানুষের বাড়ির ট্যাক্স বেশি। কার কত ট্যাক্স বাড়ল, তাও জানতে পারছে না মানুষ। এ নিয়ে আমরা আন্দোলনে (Movement) নামব। 

    কী বলছেন বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান ?

    এবিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার (Balurghat Municipality) চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, ২০১৮ সালে ভ্যালুয়েশন বোর্ড (Valuation Board)যেভাবে সম্পত্তিকর ধার্য করেছে, সেভাবেই কর নেওয়া হচ্ছে। সকলের সাধ্যমতোই সম্পত্তিকর নেওয়া হচ্ছে। তবে কেউ কেউ রাজনৈতিক স্বার্থে বিরোধিতা করছে। যারা আপত্তি করছে, তারা আবেদন করলে, তা আমরা সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠাব।

    প্রসঙ্গত, বিগত তৃণমূল বোর্ড ২০১৮ সালের ভ্যালুয়েশন বোর্ডের ধার্য করা এই সম্পত্তিকর চালু করতে চাইলেও পরে সাধারণ মানুষের চাপে তা করতে পারেনি। এই বোর্ড নতুন কর ধার্য করতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। কয়েমমাস আগে এনিয়ে সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চের তরফে গণ কনভেনশন, ডেপুটেশন ও আন্দোলন হয়। এরপরে গত ১৫ মার্চ থেকে শহরের শতাধিক বাসিন্দাকে শুনানিতে ডাকা হয়। অভিযোগ, হিয়ারিং হলেও ট্যাক্স কমাচ্ছে না পুরসভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও ঘুরপাক খায় বীরভূমের এক রাজমিস্ত্রির নিজের হাতে বানানো বাড়িটি। মনে আছে? একদম বাসের আদলে নিজের বসত বাড়ি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন ওই রাজমিস্ত্রি। তার আগে কলকাতায় দেখা গিয়েছিল ট্রামের কামরার আদলে চায়ের দোকান। কেটলির আকারে ফুটপাতের চায়ের স্টল বা বাড়ির ছাদে ফুটবলের আকৃতির জলের ট্যাঙ্ক ইত্যাদি তো রাজ্যের অনেক গাঁ গঞ্জেও এখন দেখা যায়। কোন গ্রামের যুবকের তৈরি অভিনব সাইকেল, বাইক ইত্যাদিও মাঝে মাঝে সংবাদের শিরোনামে উঠে আসে। এবার সামনে এলো একেবারে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto)। “চাকদা এক্সপ্রেস” ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর নিজের শহরে হেলিকপ্টার টোটো এখন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নদিয়ার চাকদহের এক যুবক গৌতম মালাকার এমন অদ্ভুত টোটো (Toto) বানিয়ে নজর কাড়লেন।

    কেন এই অভিনব ভাবনা?

    গৌতম পেশায় মেকানিক। চাকদহ চৌরাস্তার কাছে সাইকেল, টোটো ইত্যাদি বিক্রি ও সারাইয়ের দোকান আছে তাঁর। দোকানে অন্য কর্মচারী থাকলেও মেরামতির মূল কাজটা নিজের হাতেই করেন। কারিগরী বুদ্ধি দিয়ে নিজের হাতে নতুন কিছু একটা তৈরি করার ব্যাপারটা তাড়া করে বেড়ায় গৌতমকে। সেই ভাবনা থেকেই একদম হেলিকপ্টারের মতো দেখতে একটা টোটো (Toto) বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। রাস্তায় চলা হেলিকপ্টার তৈরির কাজ শেষ হওয়ার আগে থেকেই তার দোকানে ভিড় করছিলেন স্থানীয় লোকজন। এরপর সেই টোটোতে (Toto) কোন আরোহী আগে চাপবেন সেই আবদারও শুরু হয়ে গিয়েছিল। পরীক্ষামূলকভাবে এই অদ্ভুত দর্শন টোটো (Toto) পথে নামাতে গিয়ে যাত্রী পিছু দশ টাকা করে নিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু, বাস রাস্তায় বা শহরের অলি গলিতে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto) চলছে দেখে তাতে চড়া এবং সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায়। পথে থাকা সাধারণ টোটো (Toto) ছেড়ে এই টোটোতে ওঠার আবদার বাড়তে থাকে। কিন্তু, এই টোটো (Toto) নিয়মিত পথে নামলে বন্ধু টোটো চালকদের ভাড়া কমে যাবে বলে মন কাঁদলো হেলিকপ্টার টোটোর (Toto) নির্মাতা গৌতমের। তাই মত বদলালেন তিনি। গৌতমবাবু বলেন, সব সময় নতুন কিছু করতে মন চাইত। নিজের বুদ্ধি দিয়ে এটা তৈরি করে ফেললাম। এই অল্প সময়ের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়ে যাবে তা ভাবতে পারিনি। তাই, অন্য টোটো (Toto) চালকদের ব্যবসার ক্ষতি হোক তা আমি চাই না। তাই, ঠিক করেছি, বিয়ে, অন্নপ্রাশন, জন্মদিনের মতো অনুষ্ঠান বাড়িতে এই টোটো (Toto) ভাড়া দেব।

    হেলিকপ্টার টোটোর মধ্যে কী কী আছে?

    ভিতরে চারটে আসন। গদি আঁটা। লাইট অ্যান্ড সাউন্ডে ভিতরের পরিবেশ সাজাচ্ছেন এখনও। চালকের আসন, স্টিয়ারিং, বাইরের দিকের  জানালা, হেলিকপ্টারে ওঠার ধাপ, কিংবা বাইরের ছাদে ফ্যান ইত্যাদি হেলিকপ্টারের আদলেই জোড়া হয়েছে। দু লক্ষ টাকার বেশি খরচ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি টোটোর (Toto) মালিকের। আসল হেলিকপ্টারে নিজে চড়ার সুযোগ পাননি গৌতম। তাতে কী ! নিজের সখ কিছুটা তো মিটলো। এখন অনেকের মুখে সেই দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে দিতে চান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মিড ডে মিল প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক রাজ্যে। জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভার (KMC) অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে স্কুলগুলির মিড ডে মিলের খরচে অসামঞ্জস্য ধরা পড়েছে। এনিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাজ্য। বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরেই একশো দিনের কাজ, মিড ডে মিল সহ একাধিক প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্পে অডিট চেয়ে পাঠিয়েছে। শর্ত তবেই মিলবে টাকা। খোদ কলকাতায় মিড ডে মিল প্রকল্পে এমন বেনিয়ম বিরোধীদের দাবিকেই মান্যতা দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী রয়েছে পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে ?

    ৩০ মার্চ প্রকাশ পেয়েছিল পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্ট। তাতে দেখা গিয়েছে, ২০১৮-১৯ এবং ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে মিড ডে মিল পরিচালনার জন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে, তা ‘অতিরিক্ত’। হিসেব করে দেখা গিয়েছে, মোট ৯৩ লক্ষ ৬২ হাজার ৫৪৮ টাকা অতিরিক্ত খরচ করেছে পুরসভা।

    হিসেব বহির্ভূত ভাবে এভাবে প্রায় এক কোটি টাকা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে দেওয়া নিয়ে অডিট রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। পুরসভার শিক্ষা দফতরের কাছে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে অডিট রিপোর্টে। হিসেব বহির্ভূত ভাবে এই অর্থ ব্যয়কে ‘হতাশাজনক’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে রিপোর্টে। ২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, কলকাতা পুরসভা পরিচালিত ২৫৩টি পুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮১টি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে মিড ডে মিল রান্নার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলিকে।

    অডিট অনুযায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে  খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ টাকা, কিন্তু তা ১ কোটি ছাড়িয়েছে

    অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৩০ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ৩১ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৮ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। এদিকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৬ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ১৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৭৩ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষেও হিসেবে গরমিল রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরেও পরে তা বাতিল করে পুলিশ। অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে শুভেন্দু অধিকারীর সভা হচ্ছে চন্দ্রকোনায়। শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। 

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনার ঝাঁকরায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভা নিয়ে বিস্তর জল ঘোলা সকাল থেকেই। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের তরফে প্রথমে সভার অনুমতি দেওয়া হলেও, পরে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির আপত্তির কথা উল্লেখ করে শুভেন্দুর সভার অনুমতি বাতিল করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে ট্যুইটারে তোপ দাগেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে লিখেছেন, ‘‘ঝাঁকরা হাই স্কুলের মাঠে কৃষকদের সভার অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ। হঠাৎ স্কুলের পরিচালন কমিটির মনে হল, স্কুলের প্রধানশিক্ষক সভার অনুমতি দেওয়ার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নন।’’ তিনি আরও লিখেছেন, জনগণের অভিযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে যে পুলিশ সর্বদাই নিষ্ক্রিয় থাকে, সেই পুলিশই সভা বাতিল করার ক্ষেত্রে একেবারে অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে। এটা আসলে বিজেপি ফোবিয়া। পুলিশ এবং মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস এখন এই ফোবিয়াতে আক্রান্ত।

    তবে বিজেপি সূত্রে খবর, স্কুলের মাঠে সভা না হলেও পথসভা করতে পারেন শুভেন্দু। তার জন্য হ্যান্ডমাইকও জোগাড় করা হয়েছে। জানা গেছে, চন্দ্রকোনার বিজেপি কার্যালয়ে তিনি উপস্থিত হবেন সোমবার বিকাল ৩:৩০ নাগাদ। এরপরেই তিনি কর্মীদের সম্বোধন করবেন সেখানে।

    কী লেখা রয়েছে চিঠিতে

    চিঠিতে লেখা রয়েছে, স্কুলের হেডমাস্টার স্কুলের মাঠে সভার অনুমতি দিলেও স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি সেই অনুমতি বাতিল করেছে। আর এই কারণেই শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভার পুলিশি অনুমতিও বাতিল করা হচ্ছে। এদিকে বিজেপির দাবি, সমস্ত নিয়ম মেনে আগেই পুলিশ-প্রশাসন থেকে স্কুলের কাছে সভার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়েছে। পরে কী হয়েছে তাদের জানা নেই।

    স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতিই তৃণমূলের নেতা

    ঝাঁকরা হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি রয়েছেন চন্দ্রকোনা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হীরালাল ঘোষ। তিনি আবার তৃণমূলের নেতা বলেই এলাকায় পরিচিত। স্কুলের রেজুলেশন কপি প্রকাশ্য আসতেই তা নিয়েও বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। প্রধান শিক্ষকের অনুমতিদানের পর সভা কীভাবে বাতিল হতে পারে , তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল।

    হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন বিরোধী দলনেতা

    এর আগে, এদিন দুপুরে হুগলির হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের হাসপাতালে দেখতে যান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে গিয়ে স্থানীয় বিজেপি বিধায়কের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। তবে শুভেন্দু রিষড়ার দিকে আসেননি। তিনি জানিয়েছেন, ১৪৪ ধারা উঠে গেলে ওই এলাকার মানুষের সঙ্গে দেখা করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিজের স্কুলেই বেআইনিভাবে ছেলেকে নিয়োগ! সিআইডির জালে প্রাক্তন ডিআই-সহ ৩

    Recruitment Scam: নিজের স্কুলেই বেআইনিভাবে ছেলেকে নিয়োগ! সিআইডির জালে প্রাক্তন ডিআই-সহ ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের স্কুলে বেআইনিভাবে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ ৷ সিআইডির হাতে গ্রেফতার হলেন প্রাক্তন ডিআই-সহ মোট তিনজন ৷ তাঁদের সিআইডি হেফাজতে পাঠাল জঙ্গিপুরের আদালত ৷ ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডিআই। যদিও মূল অভিযুক্ত অনিমেষ তিওয়ারি এখনও অধরা।

    ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ

    চলতি বছরের শুরুতেই, গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) অভিযোগ সামনে আসে। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারি। একই স্কুলে ভূগোলের শিক্ষক তাঁর ছেলে, অনিমেষ তিওয়ারি। বাবা যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক, সেই স্কুলে অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ ওঠে ছেলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, অন্যের নিয়োগপত্র ও সুপারিশপত্র জাল করে স্কুলে চাকরি পেয়েছেন অনিমেষ। এই ঘটনায়, গত ১৯ জানুয়ারি সিআইডি-কে তদন্তভার দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। বিশেষ দল গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি, অভিযুক্ত অনিমেষের বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দেয় আদালত।

    আদালতে সিআইডি-কে ভর্ৎসনা করার পরেই শুক্রবার অ্যাকশন

    সোমবার আদালতের ভর্ৎসনা, শুক্রবার অ্যাকশন। সিআইডি-কে কার্যত ভর্ৎসনা করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিত বসু। তিনি বলেন, সিআইডি-র ভূমিকায় আমি একেবারেই সন্তুষ্ট নই়। এমন কোনও কড়া মন্তব্য করতে বাধ্য করবেন না, যার নেতিবাচক প্রভাব সিআইডি-র ওপর পড়ে। প্রসঙ্গত,  গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে নিয়োগ কেলেঙ্কারির অভিযোগের তদন্তে রাজ্য়ের তদন্তকারী সংস্থার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে গত সোমবার এমনই মন্তব্য করে হাইকোর্ট। 

    এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার মোট ৪

    মুর্শিদাবাদের গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় মোট ৪ জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। তদন্তে নেমে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি গোঠা এ রহমান হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারিকে গ্রেফতার করে সিআইডি। রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, কলকাতায়, ভবানীভবনে জিজ্ঞাসাবাদের পর মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডিআই পূরবী দে বিশ্বাসকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বহরমপুরে সিআইডি অফিসে গ্রেফতার করা হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলা শিক্ষা দফতরের কর্মী নিত্যগোপাল মাজি এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মী অঞ্জনা মজুমদারকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Home: আবাসিককে বেধড়ক মার! ভাইরাল ভিডিও, হোম পরিদর্শনে প্রশাসনের আধিকারিকরা, কোথায় জানেন?

    Home: আবাসিককে বেধড়ক মার! ভাইরাল ভিডিও, হোম পরিদর্শনে প্রশাসনের আধিকারিকরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হোমের (Home) এক আবাসিকের ওপর চলছে শারীরিক নির্যাতন। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর থানা এলাকার ইস্পাত নগরীর এ জোন হর্ষবর্ধনে “দুর্গাপুর হ্যান্ডিকাপ্ড হ্যাপি হোম” নামে একটি হোম (Home)  নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। শুক্রবার বিষয়টি জানাজানি হতেই দুর্গাপুরের মহকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায় সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিকদের তদন্ত করতে পাঠান।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? Home

    এই হোমে অনেক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বাচ্চা রয়েছে। হোমের (Home) বারান্দায়, উঠানের চারিদিকে সকলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে রয়েছে। কেউ আবার শুয়ে রয়েছে। উঠানের পাশে এক আবাসিক গেঞ্জি পড়ে বসে রয়েছে। তার পরনে প্যান্ট নেই। একজন পরিচারিকা তাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।  হোমের (Home)  ভিতরেই একজন সেই ছবি মোবাইল বন্দি করছেন। আর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়ে যায়। যা নিয়ে প্রশাসনের কর্তারা নড়েচড়ে বসেন। শুরু হয় তদন্ত।

    হোম পরিদর্শন করে কী বললেন সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিক? Home

     হোমের (Home) আবাসিককে মারধর করার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই প্রশাসনের বিষয়টি নজর আসে। এদিন সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিক দেব দুর্লভ ঘোষাল হোম (Home)  পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনের পর দেব দুর্লভ বাবু জানান, এই ভিডিও সম্ভবতঃ পুরানো। তাছাড়া হোমে (Home)  সব আবাসিকের সঙ্গে কথা বলেছি। কেউ মারধর করার কথা বলেনি।  তবুও, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

    কী বলল হোম কর্তৃপক্ষ? Home

    এই হোমে ৪১ জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বাচ্চা রয়েছে। হোমের (Home) সম্পাদক পাপিয়া মুখোপাধ্যায় বলেন, এই ভিডিও ফুটেজটি ২০১৭ সালের। এই ভাইরাল ভিডিও নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। যার সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছিল, সেই আবাসিকও নেই। তবে, এই হোমের সুপারভাইজার আমির হাসান বলেন, এই হোমের (Home)  অনেক রকম দুর্নীতি আছে। এমনকি বাইরে কিছু ফাঁস করলে প্রাণ নাশের হুমকিও দেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার পর এবার টিটাগড় পুরসভা (Municipality)। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমেই এই পুরসভায় বিভিন্ন পদে বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছিল। নিয়োগ দুর্নীতিতে অয়ন শীল গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই এই পুরসভায় (Municipality) নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার নাম সামনে এলেও এতদিন টিটাগড় পুরসভার (Municipality) নাম তালিকায় ছিল না। চয়নিকা আ়ঢ্য নামে এক চাকরি প্রার্থী পাশ করেও অয়ন শীলকে তার দাবি মতো টাকা দিতে না পারার জন্য টিটাগড় পুরসভায় চাকরি পাননি। এমনই দাবি করেছেন ওই চাকরি প্রার্থী। আর এই বিষয়টি সামনে আসতেই এই পুরসভা (Municipality) নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই পুরসভায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বজনপোষণ হয়েছে বলে কোনও অভিযোগ ওঠেনি। তবে, অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ হওয়ায় স্বচ্ছতা কতটা হয়েছে তা অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ নিয়ে কী বললেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান? Municipality

    টিটাগড় পুরসভায় তত্কালীন চেয়ারম্যান ছিলেন প্রশান্ত চৌধুরী। ২০১৯ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পুরসভার (Municipality) বিভিন্ন পদে ২২১ জন কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। প্রায় কয়েক হাজার চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ পুর কর্মচারী ইউনিয়নের এক রাজ্য নেতা এই পুরসভায় আসতেন। তবে, তার কোনও অনুগামীর এই পুরসভায় চাকরি হয়েছে কি না তা জানা যায়নি। প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, টেন্ডারে ওই সংস্থার রেট সব থেকে কম ছিল। তাই, আমরা ওই সংস্থাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম। ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়  কোনও দুর্নীতি হয়নি। কারণ, যাদের নিয়োগ করা হয়েছে যোগ্যতার মাপকাঠিতে নেওয়া হয়েছে। কোনও সুপারিশ মেনে কাউকে নিয়োগ করা হয়নি। এমনকী আমার পরিবারে কেউ চাকরি পাননি। ফলে,  আমি স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ করেছিলাম। কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়নি। ২২১ জনের নেওয়ার কথা বলা হলেও চুঁচুড়ার ওই চাকরি প্রার্থী কাজে যোগ দেননি। কারণ, সবাইকে নেওয়া হয়েছে, তিনি আসলে তাঁর চাকরিও হত। তাই, ওই প্যানেলে ২২০ জনের চাকরি হয়েছে। আসলে নির্দিষ্ট সময়ে ওই চাকরি প্রার্থী আসেনি বলেই তার চাকরি হয়নি।

    টিটাগড় পুরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে এই পুরসভায় (Municipality) বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছে শুনলাম। তবে, সেটা আগের বোর্ডে হয়েছে। ফলে, আমার কিছু জানা নেই। যদি কোনও অনিয়ম বা স্বজনপোষণ হয়ে থাকে তা আগের চেয়ারম্যান বলতে পারবেন। আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ramnavami: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলার ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টের দারস্থ শুভেন্দু

    Ramnavami: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলার ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টের দারস্থ শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে রাম নবমীর (Ramnavami) মিছিলের ওপর হামলার ঘটনায় সিবিআই তদন্ত দাবি করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার এই মর্মে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবঙ্গনমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। শুভেন্দুকে মামলা করার অনুমতি দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ‘সনাতন ধর্মের কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই’, বললেন মোহন ভাগবত

    বৃহস্পতিবার হাওড়ার শিবপুর ও উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলায় রাম নবমীর (Ramnavami) শোভাযাত্রায় হামলার অভিযোগ

    বৃহস্পতিবার হাওড়ার শিবপুর ও উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলায় রাম নবমীর (Ramnavami) মিছিলের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। রাম নবমীর (Ramnavami) মিছিল লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ ওঠে শিবপুরের কাজিপাড়ায়। গত বছরও একই জায়গায় রাম নবমীর (Ramnavami) মিছিলের ওপর হামলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার মিছিল লক্ষ্য করে বোমা, পেট্রল বোমা, কাচের বোতল ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। যাতে মিছিলে অংশগ্রহণকারী ১৫ – ২০ জন রামভক্ত আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন আয়োজকরা। রাম নবমীর হামলার জেরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। বেশ কয়েকটি দোকানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। টিয়ার গ্যাসের সেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে তারা।

    আরও পড়ুন: সদ্যোজাতের মুখ দেখতে লাগে ৫০০ টাকা! হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে শুনলেন মহকুমা শাসক, কোথায় জানেন ?

    রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন শুভেন্দু অধিকারী 

    অন্যদিকে বৃহস্পতিবার একই রকম ঘটনা ঘটেছে বিহার সীমানা লাগোয়া উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলায়। সেখানেও রাম নবমীর (Ramnavami) মিছিলের ওপর হামলা হয়।  এই ২ ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি, রাজ্য প্রশাসন পক্ষপাতদুষ্ট। তাঁরা মিছিলে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, রমজান মাসে হামলাকারীরা কোনও খারাপ কাজ করতে পারে না। অথচ ভিডিয়োতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে হামলা কারা করেছে। তাই সিবিআই ছাড়া এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত সম্ভব নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share