Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • RG Kar: “শোকের পুজো কাটাতে ধর্নায় বসেছি”, বললেন আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার মা

    RG Kar: “শোকের পুজো কাটাতে ধর্নায় বসেছি”, বললেন আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর এই সময় দুর্গাপুজো (Durga Puja) হত আরজি করকাণ্ডের (RG Kar) নির্যাতিতার বাড়িতে। নির্যাতিতা নিজে উদ্যোগী হয়ে সেই পুজোর আয়োজন করতেন। এবছরও তাঁর পুজোকে ঘিরে নানা পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু, সব শেষ। এ বছর পুরো বাড়ি জুড়ে অন্ধকার। নির্যাতিতার মা-বাবা তাঁদের আত্মীয়-স্বজন প্রত্যেকেই শোকে বিহ্বল। পরিবারের তরফে শোনা গিয়েছিল, ষষ্ঠী থেকে চারদিন ধর্নায় বসবেন তাঁরা। সুবিচারের দাবিতে এক বুক হাহাকার নিয়ে পঞ্চমীর সন্ধ্যাতেই বাড়ির সামনে মঞ্চে ধর্নায় বসল পরিবার।

    শোকের পুজো কাটাতে ধর্নায় বসেছি (RG Kar)

    সাদা-কালো কাপড় দিয়ে তৈরি মঞ্চের গায়ে ঝুলছে একটি ব্যানার। তাতে লেখা, ‘স্মৃতিভারে মোরা পড়ে আছি, ভারমুক্ত, সে এখানে নেই-শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ।’ সন্ধ্যায় মোমবাতি জ্বালিয়ে মেয়েকে স্মরণ করতে গিয়ে চোখে জল বাবা-মায়ের। তাঁরা বলেন, “মেয়ের উদ্যোগেই বাড়িতে দুর্গাপুজো হত। আর হয়তো কখনও পুজো করব না বাড়িতে। কিন্তু, উৎসবের এই ক’টা দিন বাড়িতে থাকতেই দমবন্ধ লাগছে আমাদের। মেয়ের কথা, পুজোর দিনে মেয়ের ব্যস্ততার স্মৃতি ঘুরেফিরে আসছে মনে।” নির্যাতিতার (RG Kar) বাবা ধর্না প্রসঙ্গে বলেন, “এটা কোনও কর্মসূচি নয়। আসলে মনের ব্যথা নিয়ে এখানে এসে বসেছি। অন্যান্য বছর তো এদিনে (পঞ্চমী) ঠাকুর আসত বাড়িতে। এবার সব শেষ। বিচারের জন্য আমরা চেয়ে আছি।”মৃতার মা বললেন, “আমরা তো সব হারিয়ে ফেলেছি। আর কিছুই হারানোর নেই। পুজোর দিন বাড়িতে গমগম করত লোক। এবার বাড়িতে থাকতেই পারছি না। তাই এখানে শোকের পুজো কাটাতে ধর্নায় বসেছি।”

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ করে খুন মাত্র ২৮ মিনিটে! সঞ্জয়ের সেদিনের বিশদ গতিবিধি সিবিআইয়ের চার্জশিটে

    সিবিআই তদন্তে আস্থা

    গত ৯ অগস্ট আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের ভয়ঙ্কর ঘটনা এক লহমায় বদলে দিয়েছে ওই চিকিৎসকের বাবা-মায়ের জীবন। মেয়ের ধর্ষণ এবং খুনের বিচার চেয়ে রাজপথে হেঁটেছেন বাবা-মা। কলকাতার ধর্মতলায় যখন বিচারের দাবিতে জুনিয়র ডাক্তারেরা আমরণ অনশনে বসেছেন, তখন নিজেদের বাড়ির সামনে মঞ্চ করে ধর্নায় বসলেন প্রৌঢ় দম্পতি। তাঁরা জানালেন, চাইলে যে কেউ ওই ধর্নামঞ্চে আসতে পারেন। তবে মঞ্চে থাকবেন শুধু আত্মীয়েরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যাতেই ধর্নামঞ্চ ঘুরে গিয়েছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ এবং কৌস্তভ বাগচী। আরজি কর-কাণ্ডে প্রথম চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। সেখানে মূল অভিযুক্ত হিসেবে নাম রয়েছে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের। মৃতা চিকিৎসকের বাবা-মা জানাচ্ছেন, সিবিআইয়ের তদন্তে তাঁরা আস্থাশীল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ধর্ষণ করে খুন মাত্র ২৮ মিনিটে! সঞ্জয়ের সেদিনের বিশদ গতিবিধি সিবিআইয়ের চার্জশিটে

    RG Kar: ধর্ষণ করে খুন মাত্র ২৮ মিনিটে! সঞ্জয়ের সেদিনের বিশদ গতিবিধি সিবিআইয়ের চার্জশিটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডের (RG Kar) দিন ধৃত সঞ্জয় রায়ের গতিবিধির সমস্তটাই ধরা পড়ল সিবিআইয়ের চার্জশিটে। মঙ্গলবারই নিম্ন আদালতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আরজি কর-কাণ্ডে ৪৫ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছে। সেখানেই উল্লেখ রয়েছে, মাত্র ২৮ মিনিটের মধ্যে গোটা কাণ্ড ঘটায় সঞ্জয়। গত ৯ অগাস্ট ভোর ৪ টে ০৩ মিনিট থেকে ভোর ৪ টে ৩১ মিনিট—এই ২৮ মিনিটে ওই ঘটনা ঘটায় ধৃত সিভিক। ৮ অগাস্ট দুপুর থেকে সঞ্জয়ের গতিবিধির প্রতিটি মুহূর্তের বিবরণ রয়েছে চার্জশিটে। সিবিআইয়ের দেওয়া চার্জশিটে (CBI) কোনওভাবেই নির্যাতিতার নাম উল্লেখ করা হয়নি, তাঁকে ভিকটিম (V) বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সর্বত্রই ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম উল্লেখ রয়েছে।

    ৮ অগাস্ট দুপুরে কোথায় কোথায় গিয়েছিল সঞ্জয়?

    সিবিআইয়ের চার্জশিট (RG Kar) অনুযায়ী সঞ্জয় রায়ের গতিবিধির ১৬ ঘণ্টা ধরে বর্ণনা রয়েছে। ঘটনার দিন দুপুরে অর্থাৎ ৮ অগাস্ট কলকাতা পুলিশের ৪ নম্বর ব্যাটালিয়ানের ব্যারাক থেকে সঞ্জয় বের হয়েছিল। সঙ্গে থাকা আর এক সিভিক ভলান্টিয়ারের এক আত্মীয় ভর্তি ছিল আরজি করে। তাঁকেই দেখতে গিয়েছিল সঞ্জয় এবং তার বন্ধু। এরপরে তারা দুপুর ২ টো ৪৫ নাগাদ পৌঁছায় এলাহাবাদ ব্যাঙ্কের শোভাবাজার শাখায়। এক এএসআইয়ের নগদ টাকা জমা দিতে গিয়েছিল তারা। চার্জশিটে সিবিআই (CBI) জানিয়েছে, ব্যাঙ্ক বন্ধ হয়ে যাওয়াতে সঞ্জয় সেই টাকা জমা দিতে পারেনি। ব্যাঙ্কে কাজ না হওয়ায় দুজনে মিলে মদ কেনে। তারপর সঞ্জয় চলে যায় আরজি করে। অন্য সিভিক ফিরে যায় ব্যারাকে।

    ৮ অগাস্ট রাতে সঞ্জয় যায় যৌনপল্লিতে

    চার্জশিটে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, (RG Kar) ৮ অগাস্ট রাত ১০টা ৪৫ নাগাদ সঞ্জয়ের অনুরোধে ব্যারাক থেকে তার বন্ধু সিভিকটি ফের পৌঁছায়  আরজি করে। এরপরে তারা দুজন মিলে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে রাতের খাবার ও মদ কেনে। এরপর চেতলার একটি যৌনপল্লিতে যায় তারা। নিজেদের চার্জশিটে সিবিআই লিখছে, ওই যৌনপল্লির একটি বাড়িতে ঢোকে সঞ্জয় রায় ও তার বন্ধু। তবে আরজি করের ধর্ষণ-খুনে অভিযুক্ত সঞ্জয় কোনও যৌনকর্মীর সঙ্গে ঘরে ঢোকেনি। শুধু বিয়ার খেয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে। কিন্তু সঞ্জয়ের বন্ধু এক যৌনকর্মীর সঙ্গে ঘরে ঢুকে ছিল বলেই জানা গিয়েছে।

    ভোরে সঞ্জয়কে আরজি করে (RG Kar) ছেড়ে দেয় তার বন্ধু

    চেতলার ওই যৌনপল্লি থেকে বের হয়ে দুই সিভিক ভলান্টিয়ার ৯ অগাস্ট ভোর তিনটে কুড়ি নাগাদ আরজি করে পৌঁছায়। সিবিআই চার্জশিট অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে সঞ্জয়কে আরজি করে নামিয়ে দিয়ে চলে যায় তার বন্ধু। সঞ্জয় ট্রমা কেয়ার সেন্টারের দোতলায় সোজা উঠে যায়। জনৈক শুভ দে-র অস্ত্রোপচারের বিষয়ে খোঁজ নিতে যায়, তবে কাউকে দেখতে পায়নি সে। তার পরে সে চলে যায় ইমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ের পাঁচতলায়। সেখান থেকে নেমে আসে চারতলায়। ভোর ৪টে ৩ মিনিটে চেস্ট মেডিসিনের সেমিনার রুমে ঢোকে ওই সিভিক ভলান্টিয়ার। সেখানেই একা শুয়েছিলেন ওই চিকিৎসক। ধর্ষণ এবং খুনের পরে ভোর ৪ টে ৩১ মিনিটে সেমিনার রুম থেকে বেরিয়ে যায় অভিযুক্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja: মা দুর্গা এখানে জাগ্রত বলে পরিচিত! ১৯৩ বছরে পড়ল হরিরামপুর ঠাকুরবাড়ির দুর্গোৎসব

    Durga Puja: মা দুর্গা এখানে জাগ্রত বলে পরিচিত! ১৯৩ বছরে পড়ল হরিরামপুর ঠাকুরবাড়ির দুর্গোৎসব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে ১৯৩ বছর আগের কথা। দেশে তখন ইংরেজ শাসন। ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে কয়েকশো কিলোমিটার দূরে তৎকালীন দিনাজপুর জেলার বর্ধিষ্ণু জনপদ ছিল হরিরামপুর। এই গ্রামের আশপাশের তিরিশ থেকে চল্লিশটি গ্রামে কোনও দুর্গাপুজো (Durga Puja) তখন হত না। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবে মেতে ওঠার আনন্দ থেকে বঞ্চিত থাকতে হত আট থেকে আশি সকলকেই। গ্রামের একমাত্র ব্রাহ্মণ পরিবার হিসেবে সকলেই এক ডাকে চিনত চক্রবর্তী বাড়িকে। সেসময় বাড়ির কর্তা ছিলেন মধুসূদন চক্রবর্তী। তিনি ভাবলেন, ‘‘মাতৃ-আরাধনা থেকে এত বিপুল সংখ্যক ভক্ত বঞ্চিত হবেন!’’ তাঁরই উদ্যোগে ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে শুরু হল হরিরামপুর (Harirampur) ঠাকুর বাড়ির দুর্গাপুজো (Durga Puja)। আজও চলছে সমানভাবে-সমানতালে। মাঝে কখনও বন্ধ হয়নি এই পুজো। আর মাত্র ৭টি বছর, তারপরেই পুজোর বয়স ডাবল সেঞ্চুরি করবে।

    কী বলছেন পরিবারের সদস্য গৌতম চক্রবর্তী? 

    মধুসূদন চক্রবর্তীর প্রতিষ্ঠিত এই পুজোর দায়িত্ব সামলেছেন একে একে কার্তিক চক্রবর্তী, প্রাণেশ চক্রবর্তী, উত্তম চক্রবর্তীরা। এঁরা প্রত্যকেই এখন পরলোকগত। বর্তমানে পুজো (Durga Puja) দেখভাল করেন গৌতম চক্রবর্তী। তিনিই জানালেন পুজোর খুঁটিনাটি নানা বিষয়। জানা গেল, প্রথমদিকে আশেপাশের সমস্ত গ্রাম থেকেই মানুষরা সামিল হতেন এই পুজোয়। আশেপাশের গ্রামের মানুষজন হরিরামপুর ঠাকুর বাড়ির পুজোকে কেন্দ্র করেই মেতে উঠতেন উৎসবে। চলত একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া। পুজোকে কেন্দ্র করে নাচ-গানও হত। গৌতম বাবুর মতে, ‘‘ক্লাব হওয়ার পর থেকে বাড়ির পুজোকে কেন্দ্র করে পাড়া প্রতিবেশীদের সামিল হওয়ার প্রবণতা সর্বত্রই কমেছে। আমাদের এখানেও একই ছবি। তবে এখনও পরিবারের সদস্যদের (Harirampur) বাইরেও অনেকেই অংশগ্রহণ করেন হরিরামপুর ঠাকুর বাড়ির পুজোয়। তাঁরা ভোগ অর্পণ, পুজোর আয়োজন থেকে বিসর্জন-এসকল কাজে নানাভাবে সাহায্য করেন।’’

    পুজোকে (Durga Puja) কেন্দ্র করে একসময় চণ্ডীমঙ্গলের গান বিপুল জনপ্রিয় ছিল

    এলাকায় জাগ্রত দেবী বলে পরিচিত হরিরামপুর ঠাকুর বাড়ির পুজোয় অনেকে মানতও করেন। ভক্তদের বিশ্বাস, দেবী সকলের ইচ্ছা পূরণ করেন। গৌতমবাবুর ভাষায়, ‘‘মানত পূরণ হওয়ার পরে অনেকেই দেবীকে সোনা-রূপা দান করেন। পরে এগুলি দিয়েই মায়ের অলঙ্কার তৈরি হয়।’’ গৌতমবাবুর আরও জানালেন, একসময় দুর্গাপুজো উপলক্ষে চণ্ডীমঙ্গলের গান হত এখানে। সেই গান বিপুল জনপ্রিয় ছিল। আশেপাশের প্রচুর গ্রামের মানুষ চণ্ডীমঙ্গলের গান শুনতে জড়ো হতেন ঠাকুরবাড়ির পুজো প্রাঙ্গণে। সপ্তমী থেকে নবমী পর্যন্ত চলত এই গান। তবে নব্বইয়ের দশকের পর চণ্ডীমঙ্গলের গান বন্ধ হয়ে যায়। সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত মাতৃ-আরাধনার পরে দশমীর রাতে ঠাকুরবাড়ির পুকুরেই দেবীকে বিসর্জন দেওয়া হয়। দুর্গাপুজোর (Durga Puja) সঙ্গে কালীপুজোর রীতিও দেখা যায় এখানে। দুর্গাপ্রতিমার পাশেই থাকে কালীমূর্তি। সবশেষে গৌতম বাবু বললেন, ‘‘পারিবারিক ঐতিহ্য হিসেবে ১৯৩ বছর ধরে হয়ে আসছে এই পুজো। মাঝে কখনও বন্ধ হয়নি, আমরা যতদিন আছি পুজো চালিয়ে যাবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaynagar: এসডিপিও’কে ঘিরে বিক্ষোভ, ভাঙচুর করা হল পুলিশের গাড়ি, ফের উত্তপ্ত জয়নগর

    Jaynagar: এসডিপিও’কে ঘিরে বিক্ষোভ, ভাঙচুর করা হল পুলিশের গাড়ি, ফের উত্তপ্ত জয়নগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্রীকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল থেকে ফের অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে জয়নগরের  (Jaynagar) কুলতলি এলাকা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় গেলে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ ওঠে গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে।  

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Jaynagar)

    সোমবার রাতে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়ে এলাকায় আসার পর মঙ্গলবার সকাল থেকে পুনরায় বিক্ষোভে নামেন এলাকাবাসীরা। পুলিশকে (Jaynagar) ঘিরে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas)  বারুইপুর পুলিশ জেলার এসডিপিও ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের গাড়ি ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখান এলাকাবাসীরা। এমনকী পুলিশের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পর থেকেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, সেই কারণেই পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখান এলাকাবাসীরা। দোষীদের ফাঁসির দাবিতে সকাল থেকেই তেতে উঠেছিল গ্রাম। জায়গায় জায়গায় শুরু হয় অবরোধ। বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকায় পৌঁছতেই ঘিরে ফেলেন গ্রামবাসীরা। পুলিশের গাড়িতে হামলা চালায় জনতা। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। ছিনিয়ে নেওয়া হয় চাবি। চটি হাতে তেড়ে যান গ্রামবাসীরা। এসডিপিও গাড়ি থেকে নেমে হেঁটেই গ্রামে ঢোকেন। সঙ্গে ছিলেন অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরাও। এসডিপিওকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। এসব উত্তেজনার মধ্যেই আবারও গরানকাটিতে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে। লাঠি, বাঁশ, লোহার রড নিয়ে হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের গাড়ির কাচ ভেঙে যায়। দক্ষিণ বারাসতের দিক থেকে এসডিপিও ঢুকতে গেলে তাঁর গাড়িতেও হামলা চালান গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পিছু হটতে হয় পুলিশকে। এই ঘটনা ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও বিশাল পুলিশ বাহিনী বারুইপুর পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে এলাকায় পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোর আগে হিন্দুদের অধিকার রক্ষার জন্য বাংলাদেশকে বার্তা দিল যুক্তরাষ্ট্র

    বিক্ষোভকারীদের কী বক্তব্য?

    বিক্ষোভকারী গ্রামবাসী (Jaynagar) বলেন, “পুলিশের ওপর আমাদের কোনও রাগ নেই। আমরা সন্ত্রাসবাদীদের গ্রাম থেকে তাড়াতে চাই। পুলিশ আসলে সন্ত্রাসবাদীদের প্রোটেকশন দিচ্ছে। আমরা বলেছিলাম, গ্রামে গাড়ি ঢোকানো যাবে না। পুলিশ বলছে, আমাদের গাড়িতে রোগী আছে। তোমরা সরে যাও, না হলে গায়ের ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেব। তখনই আমাদের ছেলেরা ক্ষোভে  ফেটে পড়ে।”

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    পুলিশের (Jaynagar) বক্তব্য, কোনও গ্রামবাসীর সঙ্গে কোনও ধরনের অভব্য আচরণ করা হয়নি। একজন লেডি কনস্টেবল অসুস্থ। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পুলিশ আধিকারিককে গ্রামবাসীদের বলতে শোনা যায়, “যাঁরা গাড়ি ভেঙেছেন, তাঁদের আমাদের হাতে তুলে দাও। তোমাদের যা ক্ষোভ আছে, এখন কিন্তু আমার ফোর্সও ক্ষুব্ধ।” ঘটনাকে ঘিরে পঞ্চমীর সকাল থেকে উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে জয়নগরের গরানকাটি এলাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বীরভূমের খয়রাশোল বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    Birbhum: বীরভূমের খয়রাশোল বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) খয়রাশোলে বিস্ফোরণের ঘটনায় এবার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে। জানা গিয়েছে খয়রাশোলের ভাদুলিয়া কয়লাখনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কমপক্ষে ৭ জন মারা গিয়েছে। এবার এই বিস্ফোরণকাণ্ডে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ চেয়ে মামলা দায়েরের জন্য আবেদন করা হয়েছিল উচ্চ আদালতে। মঙ্গলবার, প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম বোমাকাণ্ডে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন। এলাকার মানুষের দাবি, পূর্ণাঙ্গ তদন্তের অনুমতি দিয়ে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হোক।

    লরিতে মজুত ছিল বিস্ফোরক (Birbhum)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খয়রাশোলের (Birbhum) লোকপুর থানার ভাদুলিয়া গ্রামে একটি কয়লা খনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই খনিতে একটি লরিতে প্রচুর বিস্ফোরক-বারুদ ছিল বলে জানা গিয়েছে। এরপর ওই লরিতেই বিস্ফোরণ ঘটেছিল। প্রথমে দু’জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও পরে আরও ৫ জনের মৃত্যু ঘটেছে। একই ভাবে বেশ কিছু লোকজন আহত হয়েছিলেন। তাঁদের উদ্ধার করে নিকটবর্তী সিউড়ি, দুবরাজপুর সহ একাধিক এলাকার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। এলাকার মানুষের দাবি, খনিতে অবৈধ কাজ চলে। হয়তো কোনও বিশেষ উদ্দেশ্যের জন্য লরিতে বিস্ফোরক মজুত করা ছিল। পুলিশ এলাকায় সক্রিয় নেই বলেই দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    পুলিশ জানিয়েছে, সরকারি খাদানে বেআইনিভাবে কয়লা উত্তোলনের কাজ হচ্ছে কিনা এই বিষয়ে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এদিকে মৃতদের পরিবার থেকে পুলিশকে ঘেরাও করে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। মৃতদের পরিবারের দাবি, রাজ্য প্রশাসনকে পরিবার পিছু ৩০ লক্ষ টাকা, একটি করে বাড়ি এবং সরকারি চাকরি দিতে হবে। তবে বেশ কিছু সময় ধরে আন্দোলনের পর প্রশাসনের আশ্বাসে বিক্ষোভ তুলে নেন এলাকার মানুষ। এলাকার (Birbhum) বিজেপি বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা বলেন, “কয়লাখনিগুলিতে তৃণমূলের নেতারা অবৈধভাবে দখল করে বেআইনি কাজ করছে। গোটা বাংলাকে এই ভাবে বারুদের স্তূপের উপর দাঁড় করিয়ে রেখেছে তৃণমূল। আগামী দিনে মানুষ যোগ্য জবাব দেবেন। আমাদের দাবি, এই বিস্ফোরণের পিছে যারা আছে তাদের খোঁজ করে সত্যটা প্রকাশ্যে নিয়ে আসুক এনআইএ।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: জুনিয়রদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে গণ ইস্তফা দিলেন আরজি করের সিনিয়র ডাক্তাররা

    RG Kar: জুনিয়রদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে গণ ইস্তফা দিলেন আরজি করের সিনিয়র ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মতলায় ১০ দফা দাবিতে সাত জন জুনিয়র ডাক্তার অনশন করছেন। তাঁদের এই আন্দোলনের সমর্থনে মঙ্গলবার গণ ইস্তফা দিলেন আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তারেরা। সরকারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলির উন্নয়নমূলক কাজকর্ম নিয়ে আশ্বাস দিলেও জুনিয়র ডাক্তারদের অন্যান্য দাবিদাওয়া নিয়ে কিছু বলেনি সরকার। রাজ্য যাতে বাকি দাবিগুলি নিয়েও কথা বলে, সেই কারণেই গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত বলে সূত্রের খবর। এই পদক্ষেপের পর সিনিয়র ডাক্তাররা (Senior Doctor) যখন গণইস্তফা দিয়ে বেরলে, সেই সময় করতালি দিয়ে তাঁদের অভিবাদন জানালেন জুনিয়ররা।

     চিঠিতে কী বার্তা দিলেন সিনিয়র ডাক্তাররা? (RG Kar)

    রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়ে গণ ইস্তফা দিয়েছেন আরজি করের (RG Kar) সিনিয়র ডাক্তারেরা। রাজ্যের স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে দেওয়া চিঠিতে তাঁদের দাবি, আন্দোলনকারীদের দাবিদাওয়ার ব্যাপারে সরকার দ্রুত পদক্ষেপ করুক। আরজি করের এক সিনিয়র চিকিৎসক বলেন, “আমরণ অনশন হল একেবারে শেষ অস্ত্র। বাধ্য হয়েই জুনিয়র চিকিৎসকেরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আড়াই দিন হয়ে গেল ওঁরা অনশন করছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সরকারের তরফে কোনও সদর্থক ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না। আমরা চাই সরকার দ্রুত পদক্ষেপ করুক। এখন আমরা গণ ইস্তফা দিলাম। এর পর আমরা ব্যক্তিগত ভাবে ইস্তফার পথেও হাঁটব।” গত শনিবার থেকে ধর্মতলায় অস্থায়ী মঞ্চ বেঁধে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁদের দাবিদাওয়া যাতে দ্রুত মেনে নেয় সরকার, সেই দাবিতে গণ ইস্তফা দিলেন ৫০ জন সিনিয়র ডাক্তার। কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেই গত শনিবার অনশনে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। কিন্তু সিনিয়র ডাক্তারেরা এ বার গণ ইস্তফা দেওয়ায় পুজোর মধ্যে আরজি করের চিকিৎসা পরিষেবা অংশত বিঘ্নিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    সিনিয়রদের গণ ইস্তফার আঁচ দিক দিকে

    সিনিয়রদের গণ ইস্তফার আঁচ দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। শুরু আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে ৫০ জন সিনিয়র ডাক্তার গণ ইস্তফা দেন মঙ্গলবার দুপুরে। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই কলকাতা মেডিক্যালেও গণ ইস্তফার হুঁশিয়ারি সিনিয়র ডাক্তারদের। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জুনিয়রদের দাবি পূরণ না হলে, তাঁরাও গণ ইস্তফা দেবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কলকাতা মেডিক্যালের সিনিয়রেরা। কলকাতা মেডিক্যালের সিনিয়র ডাক্তারেরা বলেন, “জুনিয়র ডাক্তারেরা বিচারের জন্য লড়াই করছেন। তাঁরা কর্মবিরতি থেকে ফিরে এসেছেন। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে তাঁরা রোগীদের পরিষেবা দিচ্ছেন। কিন্তু অনশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা চিন্তিত এবং উদ্বিগ্ন।” জুনিয়র ডাক্তারদের দাবিদাওয়ার সঙ্গে তাঁরা সম্পূর্ণ সহমত, সে কথাও জানিয়েছেন সিনিয়র ডাক্তারেরা। জুনিয়র ডাক্তারদের স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি সংবেদনশীলতার সঙ্গে বিবেচনা করারও অনুরোধ করেন তাঁরা। বুধবারের মধ্যে সরকার জুনিয়র ডাক্তারদের আলোচনার জন্য না ডাকলে গণ ইস্তফারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কলকাতা মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তারেরা।

    জুনিয়র ডাক্তারদের মিছিল

    মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন আরজি করের (RG Kar) জুনিয়র ডাক্তারেরা। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবি করেছেন তাঁরা। এ ছাড়াও আরজি করের জুনিয়র ডাক্তারেরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিকেলে কলেজ স্কোয়্যার থেকে ধর্মতলার অনশনমঞ্চ পর্যন্ত মিছিল হওয়ার কথা। জুনিয়র ডাক্তারদের ওই সাংবাদিক বৈঠকের পরেই গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত সিনিয়র ডাক্তারদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পুজোতে রোজই হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, আনন্দ মাটি হবে না তো?

    Weather Update: পুজোতে রোজই হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, আনন্দ মাটি হবে না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিম্নচাপ কেটে গিয়েছে। তবুও বৃষ্টি ভোগাতে পারে। দুর্গাপুজোয় প্রত্যেক দিনই প্রায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়। বাকি রাজ্যেও বৃষ্টির প্রভাব থাকবে। তাহলে কি পুজোর আনন্দ মাটি হবে? আলিপুর আবহাওয়া দফতর কী বলছে? হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ১০ অক্টোবর সপ্তমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলায়ও বৃষ্টি (Light rain) হতে পারে, কিন্তু ভারী বর্ষণের তেমন কোনও ইঙ্গিত নেই। ফাঁকা সময়ে ঠাকুর দেখার অবসর মিলবে।

    অতি হালকা থেকে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১০ অক্টোবর সপ্তমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে। ১১ অক্টোবর, অষ্টমী-নবমীতে উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের বেশ কিছু এলাকায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি কিছু অংশেও হতে পারে হালকা বৃষ্টি (Light rain)। আগামী শনিবার দশমীর দিন দক্ষিণের সব জেলার কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে রবিবার একাদশীতে কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে অতি হালকা থেকে হালকা বৃষ্টি হতে পারে।

    উত্তরবঙ্গেও হবে হালকা বৃষ্টি

    উত্তরবঙ্গে মঙ্গল এবং বুধবারে প্রায় সব জেলার বেশ কিছু অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। একই ভাবে বৃহস্পতিবার সপ্তমীতে দার্জিলিং, কালিম্পং-সহ একাধিক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ওই দিন উত্তরের বাকি ছয় জেলার দুই এক জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার, অষ্টমী-নবমীতে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারের বেশ কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। আগামী শনিবার, দশমী এবং রবিবার একাদশীতে দার্জিলিং, কালিম্পং-এর বেশকিছু জায়গায় হালকা ও বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    কলকাতায় কেমন আবহাওয়া থাকবে?

    পুজোর প্রায় সব দিনেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতায়। মঙ্গলবার পঞ্চমীর দিনে কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শহরে এদিন, দিনের সর্ব্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রির কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। ষষ্ঠী থেকে সপ্তমীতে শহরের বেশকিছু এলাকায় হালকা বৃষ্টির (Light rain) সম্ভাবনা রয়েছে। অষ্টমী-নবমীতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই সময় আকাশ থকাবে আংশিক মেঘলা (Weather Update)। আবার একাদশীর দিনেও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctor: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অনশনে দুই জুনিয়র ডাক্তার, ধর্মতলায় পুলিশি বাধা অব্যাহত

    Junior Doctor: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অনশনে দুই জুনিয়র ডাক্তার, ধর্মতলায় পুলিশি বাধা অব্যাহত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের প্রতিবাদ ও চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষার দাবিতে ধর্মতলায় আমরণ অনশনে বসেছেন সাতজন জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctor)। তাঁদের সমর্থন জানিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদও করছেন সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। এবার সেই রকমই ১০ দফা দাবি জানিয়ে আমরণ অনশন শুরু করলেন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের দুই জুনিয়র চিকিৎসক সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অলোককুমার ভার্মা।

    অনশন নিয়ে কী বললেন আন্দোলনকারী? (Junior Doctor)

    রবিবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ১৭ জন জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctor) ২৪ ঘণ্টা প্রতীকী অনশন করেন। এরপর সোমবার সকাল থেকেই রোগী পরিষেবার কথা মাথায় রেখে কাজে যোগ দেন ৫৮ জন জুনিয়র ডাক্তার। আউটডোর, ইনডোর, সব বিভাগেই পরিষেবা স্বাভাবিক রাখেন তাঁরা। অন্যদিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে আমরণ অনশনে বসেন ২ জুনিয়র চিকিৎসক। যতদিন না ১০ দফা দাবি পূরণ হচ্ছে ততদিন এই অনশন চলবে বলে জানান তাঁরা। উত্তরবঙ্গ ডেন্টাল কলেজের ইন্টার্ন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের দশ দফা দাবি মানতে হবে। যতদিন না সেই দাবি মানা হবে ততদিন আমরণ অনশন চলবে। পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সেটা এখনও স্থির নয়। তবে জুনির ডাক্তাররা যে সিদ্ধান্ত নেবে আমরা সেটাই সমর্থন করব।”

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    চৌকি কাঁধে করে নিয়ে যান জুনিয়র ডাক্তাররা

    ধর্মতলায় অনশনের তৃতীয় দিনে অশান্তি শুরু হয়। বৌবাজার থানার সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনরত চিকিৎসকেরা। অভিযোগ, অনশনমঞ্চে বসবার জন্য যে চৌকি আনা হয়েছিল, সেগুলো ‘বাজেয়াপ্ত’ করেছে পুলিশ। রাস্তাতেই ওই নিয়ে একপ্রস্ত বাদানুবাদ হয় পুলিশ এবং জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor)। তার পর সোমবার সন্ধ্যায় উত্তেজনা ছড়াল বৌবাজার থানার সামনে। জুনিয়র ডাক্তারদের স্লোগানে স্লোগানে ভরে ওঠে থানা চত্বর। পরে থানার মূল গেটের সামনে বসে পড়েন তাঁরা। প্রায় তিন ঘণ্টা বৌবাজার থানায় বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটির পরে ‘বাজেয়াপ্ত’ করা চৌকি ‘ছাড়িয়ে’ আনলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। ছেড়ে দেওয়া হয় সাইকেল ভ্যানগুলিও। সেগুলোয় কয়েকটি চাপানো হয়। কয়েকটি চৌকি নিজেরাই কাঁধে তুলে নেন ডাক্তারেরা। তার পর হাঁটা দেন অনশনমঞ্চের দিকে। সঙ্গে পুলিশের ওপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, সোমবারই সাংবাদিক বৈঠক করে অনশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। অন্যদিকে, আন্দোলনের সমর্থনে জুনিয়র ডাক্তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টর্স। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং হবে অনশনের।

    পুলিশের জুলুমবাজি!

    আন্দোলনরত এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “পুলিশ এই আন্দোলনে নানা ভাবে বাধা দিচ্ছে। বায়ো টয়লেট বসানো থেকে ডেকোরেটরদের গাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া, সবেতেই গায়ের জোর দেখাচ্ছে পুলিশ। সকালে নিজেরাই বায়ো টয়লেট তৈরি করেছি। কিন্তু, এবার চৌকি আনতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এর থেকে খারাপ জিনিস বোধ হয় কোনও দেশের বা অন্য কোনও রাজ্যের সরকার কোনও দিন করেনি! এরা সেই রাস্তাটাও এবার দেখিয়ে দিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: মমতার ‘অনশন অস্ত্র’ই ব্যুমেরাং হয়ে ফিরল জুনিয়র ডাক্তারদের হাত ধরে 

    RG Kar Incident: মমতার ‘অনশন অস্ত্র’ই ব্যুমেরাং হয়ে ফিরল জুনিয়র ডাক্তারদের হাত ধরে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident) বিচার ও নিরাপত্তার দাবিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ‘অনশন অস্ত্র’কেই হাতিয়ার করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ১৮ বছর পর নিজের অস্ত্রেই ঘায়েল হচ্ছেন কি মুখ্যমন্ত্রী? প্রশ্ন বাংলার রাজনৈতিক মহলে। ২০০৬ সালে মেট্রো চ্যানেলে টানা ২৬ দিন অনশন করেছিলেন রাজ্যের তৎকালীন বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  তার থেকে বড় জোর ৫০ মিটার দূরত্বে মঞ্চ বেঁধে এবার আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে সাত জন, তাঁদের ১০ দফা দাবির সমর্থনে।

    অনশন অস্ত্র

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে পথে রাজনৈতিক সাফল্য পেয়েছিলেন, আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident) সেই পথই বেছে নিয়ে জুনিয়র ডাক্তারেরা সরকারকে বেগ দিচ্ছে। সিঙ্গুর আন্দোলনের সময়ে জাতীয় সড়কে মঞ্চ বেঁধে ২১ দিন একটানা পড়ে থেকেছেন মমতা। তার আগে ২০০৬ সালে মেট্রো চ্যানেলে অনশন করেছিলেন তিনি। ক্ষমতায় আসার পরে মমতাকেও বারংবার তাঁরই দেখানো অনশন অস্ত্রের মুখোমুখি হতে হয়েছে। ২০১৪ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ এবং তার সঠিক তদন্তের দাবিতে যাদবপুরে শুরু হয়েছিল আন্দোলন। ২০১৫ সালেরই ফেব্রুয়ারি মাসে স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-এর পরীক্ষায় পাশ করে শিক্ষক পদপ্রার্থীরা অনশনে বসেন। সেই সঙ্গে চুক্তি-শিক্ষক, বৃত্তি-শিক্ষক, পার্শ্বশিক্ষক-সহ শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুক্ত কর্মী সংগঠনের অনশন-আন্দোলন শুরু হয় কলকাতা জুড়ে। মমতাকে বেগ পেতে হয়েছিল ২০১৯ সালের মার্চ মাসে এসএসসি চাকরিপ্রার্থীদের অনশনে। মেধাতালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও তাঁদের চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে—এই দাবিতে মেয়ো রোডে অনশনে বসেন হবু শিক্ষকেরা। সেই আন্দোলনে প্রায় ৮০ জন এসএসসি চাকরিপ্রার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন।  এবার একই পথে জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের ১০ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলায় আমরণ অনশন করছেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অনশন চলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    অনশন প্রসঙ্গে বিজেপি

    আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident)  বিজেপি যদিও মমতার (Mamata Banerjee) অনশনের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে এক করে দেখতে চাইছে না। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথায়, ‘‘ওটা অনশন ছিল না কি! রাতে পর্দার আড়ালে কী হত, তা নিয়ে তো ওঁর দলের লোকেরাই নানা কথা বলেন। এখন যে অনশন চলছে, তার সঙ্গে রয়েছে গোটা রাজ্যের মানুষের সমর্থন।’’ একই সঙ্গে সুকান্তের দাবি, ‘‘অনশনকে মমতার ‘অস্ত্র’ বললে আন্দোলনের এই পথকে অসম্মান করা হবে। অনশনের অনেক ঐতিহাসিক নজির রয়েছে আমাদের দেশে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • CBI: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    CBI: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar) শিয়ালদা কোর্টে প্রথম চার্জশিট পেশ করে সিবিআই (CBI)। চার্জশিটে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ই তরুণী চিকিৎসককে মত্ত অবস্থায় ধর্ষণ ও খুন করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চার্জশিটে মূল অভিযুক্ত হিসেবে নাম রয়েছে সঞ্জয় রায়ের। অভিযুক্ত সিভিকের ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে একাধিক ধারা যুক্ত করা হয়েছে।

    সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! (CBI)

    সিবিআই (CBI) এফআইআর করেছিল ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪ (ধর্ষণ) এবং ১০৩ (১) খুনের ধারায়। তবে চার্জশিট দিল ৬৪ (ধর্ষণ), ৬৬ (ধর্ষণ করতে গিয়ে কাউকে হত্যা বা তাকে মৃতপ্রায় (vegetative state) করলে, সেই ধারায়। সেই সঙ্গে দেওয়া হল ১০৩ (১) খুনের ধারা। চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি সেমিনার রুমে পৌঁছে নির্যাতিতাকে দেখে। তারপরেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাধা পেয়ে আঘাত করে যার ফলে নির্যাতিতা মৃতপ্রায়, সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়ে। সেই অবস্থায় ধর্ষণ করা হয়। অর্থাৎ সিবিআই গণধর্ষনের কোনও ধারা যুক্ত করল না এক্ষেত্রে। ঘটনাস্থলে আর কারও উপস্থিত থাকা এবং খুন-ধর্ষণ কাণ্ডে সিভিক ছাড়া আর কারও যোগ খারিজ এই চার্জশিট অনুযায়ী। অভিযুক্তের বিকৃত যৌন প্রবৃত্তি এবং মানসিক বিকৃতি আছে, সেটাও উল্লেখ সিবিআই চার্জশিটে। মোট ১২৮ জনের বয়ান রেকর্ড করার কথা উল্লেখ রয়েছে চার্জশিটে। 

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    ধারা অনুযায়ী কী সাজা হতে পারে ধৃত সিভিকের?

    সিবিআই (CBI) সূত্রে খবর, ভারতীয় ন্যায় সুরক্ষা সংহিতা ৬৪ নম্বর ধারা অর্থাৎ ধর্ষণ। ভারতীয় ন্যায় সুরক্ষা সংহিতার ৬৬ নম্বর ধারা অর্থাৎ ধর্ষণের জেরে খুন। এই ধারা প্রমাণিত হলে কুড়ি বছরের কারাবাস বা জেলে স্বাভাবিক মৃত্যু পর্যন্ত কারাবাস কিংবা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। ভারতীয় ন্যায় সুরক্ষা সংহিতার ১০৩ (১) ধারা অর্থাৎ খুন। এই ধারা প্রমাণিত হলে আমৃত্যু কারাবাস কিংবা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে এই মামলার তদন্তভার যায় সিবিআই-এর হাতে। মামলার দায়ভার নেওয়ার ৫৫ দিনের মাথায় এবার শিয়ালদা কোর্টে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই। চার্জশিটটি ২১৩ পাতার। সেখানে ২০০জন সাক্ষীর কথা উল্লেখ করেছে সিবিআই। সেই সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতেই মূল অভিযুক্ত হিসেবে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের কথা উঠে আসছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share