Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Loksabha Elections 2024: শিলিগুড়িতেও সভা করবেন মোদি! কবে, কখন কী বললেন সুকান্ত?

    Loksabha Elections 2024: শিলিগুড়িতেও সভা করবেন মোদি! কবে, কখন কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনকে (Loksabha Elections 2024) সামনে রেখে ফের বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার বারাসতের সভার পর আগামী শনিবার উত্তরবঙ্গে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, সব ঠিক থাকলে ৯ মার্চ শিলিগুড়িতে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আরামবাগ, কৃষ্ণনগরের মতো শিলিগুড়িতেও কিছু সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন তিনি। এছাড়াও ওই দিন সেখানে একটি জনসভা করার কথা তাঁর। উল্লেখ্য, বারাসতে সভার আগে মঙ্গলের রাতেই কলকাতায় পা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi in Bengal)। তিনি রাজভবনে রাত কাটাবেন।

    শিলিগুড়িতে মোদি!

    রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথায়, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গ সফর আপাতত ৬ মার্চ শেষ হচ্ছে না। আগামী মঙ্গলবার কলকাতায় চলে আসবেন প্রধানমন্ত্রী। রাজভবনে রাত্রীবাস করার কথা তাঁর। তারপর আগামী ৯ মার্চ উত্তরবঙ্গ সফরে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। শিলিগুড়িতে সরকারি অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি চব্বিশের লোকসভা ভোটের প্রচারে রাজনৈতিক জনসভাও করবেন নরেন্দ্র মোদি। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষে বা তৃতীয় সপ্তাহের শুরুতেই লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বলা যায়, ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই বাংলায় অন্তত হাফ ডজন সভা করে ফেলতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। শনিবার শিলিগুড়ির সভা হলে নয় দিনে চারটি সভা করে ফেলবেন তিনি। 

    বারাসতে মোদি

    আগামিকাল, মঙ্গলবার রাতেই ফের কলকাতা আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৷ তিনি থাকবেন রাজভবনে। রাত্রিবাসের পর বুধবার, ৬ মার্চ সকালে কলকাতায় সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন শেষে বারাসতের উদ্দেশে রওনা দেবেন। সূত্রের খবর, ওড়িশায় কর্মসূচি সেরে বিমানে করে দমদম আসবেন মোদি ৷ সেখান থেকেই রাজভবনে যাবেন তিনি। এসপিজির কড়া নিরাপত্তায় গাড়ি চেপে রাত আটটা নাগাদ তাঁর ঢোকার কথা। বারাসতের সভায় সন্দেশখালির ‘নির্যাতিতা’ মহিলাদের সঙ্গেও আলাদা করে কথা বলতে পারেন মোদি। এদিনই প্রধানমন্ত্রী নদীর তলা দিয়ে দেশের প্রথম মেট্রো রুটের উদ্বোধন করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: “মঙ্গলবার বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করব”, বললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    Justice Abhijit Gangopadhyay: “মঙ্গলবার বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করব”, বললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শেষ দিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Gangopadhyay)। রবিবার নিজের মুখেই তিনি জানালেন, পদত্যাগ করবেন।

    কী বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়?

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমি বিচারপতি পদ থেকে মঙ্গলবার পদত্যাগ করব। আগামিকাল বিচারপতি হিসেবে আমার শেষ দিন। আমি সেদিন কোনও বিচারের কাজ করব না। কতগুলি মামলা অর্ধেক হয়ে রয়েছে, সেগুলি আমার লিস্ট থেকে রিলিজ করতে হবে। এরপর আমাদের হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে মৌখিকভাবে জানাব। মঙ্গলবার আমাদের রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে জানিয়ে দেব। যে মুহূর্তে আমি চিঠিটা পোস্ট করব, সেই মুহূর্ত থেকে আমার রেজিগনেশন কার্যকর হবে। এটাই কনস্টিটিউশন ও কনস্টিটিউশন ল’ এর প্রবিশন। সেটা মঙ্গলবার হবে। এরপর আপনাদের সব প্রশ্নের উত্তর দেব।”

    “মাথা আমি এখনও নত করিনি”

    তিনি বলেন, “মঙ্গলবার দেড়টার সময় কোর্টে মাস্টারদা সূর্যসেন মূর্তির নীচে আমি আসব, সব প্রশ্নের উত্তর দেব।” বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “মাথা আমি এখনও নত করিনি।” তিনি বলেন, “কোনও ইঙ্গিতই আমি এখন দেব না। সংবাদ মাধ্যমের অকুণ্ঠ সমর্থন আমি পেয়েছি কাজের সময়। আমি ঋণী। দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে মিডিয়া ক্রমাগত কথা বলে গিয়েছে, আমার কাজের যে সমর্থন পেয়েছি, আমি প্রণাম জানাতে চাই। মিডিয়ার কাছে আমি কিছু লুকাবো না।”

    আরও পড়ুুন: নদিয়ায় দুর্ঘটনার কবলে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতির কনভয়, তদন্তের দাবি জানালেন সুকান্ত

    কেন সূর্য সেনের মূর্তির নীচে (Justice Abhijit Gangopadhyay) দাঁড়িয়ে সব কথা বলবেন, এদিন তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “মাস্টারদার পায়ের নীচে দাঁড়িয়েই সব জবাব দেব। কারণ মাস্টারদার ফাঁসির যে অর্ডার হয়েছিল, তা এক সময় সই করেছিলেন হাইকোর্টের জজ। তিনি ব্রিটিশ ছিলেন। ক্ষুদিরামও তাই। হাইকোর্ট ভুল করেছিল। একজন স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসি দেওয়া উচিত হয়নি।” তিনি বলেন, “মাস্টারদার অবশ্য ফাঁসি হয়নি, ওঁকে আগেই মেরে ফেলা হয়েছিল বলে জানা যায়। যার স্বপক্ষে ডক্টর রাধাবিনোদ পাল টোকিও ট্রায়ালে বলেছিলেন, মাতৃভূমিকে রক্ষা করা কোনও ক্রাইম নয়। যে কারণে ডক্টর রাধাবিনোদ পালের মূর্তি আছে টোকিওয়। জাপানে তাঁর নামে রাস্তাও রয়েছে (Justice Abhijit Gangopadhyay)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: “মঙ্গলবার বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করব”, বললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    Justice Abhijit Gangopadhyay: “মঙ্গলবার বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করব”, বললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শেষ দিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Gangopadhyay)। রবিবার নিজের মুখেই তিনি জানালেন, পদত্যাগ করবেন।

    কী বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়?

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমি বিচারপতি পদ থেকে মঙ্গলবার পদত্যাগ করব। আগামিকাল বিচারপতি হিসেবে আমার শেষ দিন। আমি সেদিন কোনও বিচারের কাজ করব না। কতগুলি মামলা অর্ধেক হয়ে রয়েছে, সেগুলি আমার লিস্ট থেকে রিলিজ করতে হবে। এরপর আমাদের হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে মৌখিকভাবে জানাব। মঙ্গলবার আমাদের রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে জানিয়ে দেব। যে মুহূর্তে আমি চিঠিটা পোস্ট করব, সেই মুহূর্ত থেকে আমার রেজিগনেশন কার্যকর হবে। এটাই কনস্টিটিউশন ও কনস্টিটিউশন ল’ এর প্রবিশন। সেটা মঙ্গলবার হবে। এরপর আপনাদের সব প্রশ্নের উত্তর দেব।”

    “মাথা আমি এখনও নত করিনি”

    তিনি বলেন, “মঙ্গলবার দেড়টার সময় কোর্টে মাস্টারদা সূর্যসেন মূর্তির নীচে আমি আসব, সব প্রশ্নের উত্তর দেব।” বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “মাথা আমি এখনও নত করিনি।” তিনি বলেন, “কোনও ইঙ্গিতই আমি এখন দেব না। সংবাদ মাধ্যমের অকুণ্ঠ সমর্থন আমি পেয়েছি কাজের সময়। আমি ঋণী। দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে মিডিয়া ক্রমাগত কথা বলে গিয়েছে, আমার কাজের যে সমর্থন পেয়েছি, আমি প্রণাম জানাতে চাই। মিডিয়ার কাছে আমি কিছু লুকাবো না।”

    আরও পড়ুুন: নদিয়ায় দুর্ঘটনার কবলে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতির কনভয়, তদন্তের দাবি জানালেন সুকান্ত

    কেন সূর্য সেনের মূর্তির নীচে (Justice Abhijit Gangopadhyay) দাঁড়িয়ে সব কথা বলবেন, এদিন তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “মাস্টারদার পায়ের নীচে দাঁড়িয়েই সব জবাব দেব। কারণ মাস্টারদার ফাঁসির যে অর্ডার হয়েছিল, তা এক সময় সই করেছিলেন হাইকোর্টের জজ। তিনি ব্রিটিশ ছিলেন। ক্ষুদিরামও তাই। হাইকোর্ট ভুল করেছিল। একজন স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসি দেওয়া উচিত হয়নি।” তিনি বলেন, “মাস্টারদার অবশ্য ফাঁসি হয়নি, ওঁকে আগেই মেরে ফেলা হয়েছিল বলে জানা যায়। যার স্বপক্ষে ডক্টর রাধাবিনোদ পাল টোকিও ট্রায়ালে বলেছিলেন, মাতৃভূমিকে রক্ষা করা কোনও ক্রাইম নয়। যে কারণে ডক্টর রাধাবিনোদ পালের মূর্তি আছে টোকিওয়। জাপানে তাঁর নামে রাস্তাও রয়েছে (Justice Abhijit Gangopadhyay)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বার্তা নিয়ে মোদির দূত হিসেবে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিজেপি কর্মীরা

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বার্তা নিয়ে মোদির দূত হিসেবে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিজেপি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০০ দিন প্রতিটি গ্রামে যেতে হবে, প্রতিটি বাড়িতে যেতে হবে। গিয়ে বলতে হবে নরেন্দ্র মোদি আপনাদের প্রণাম পাঠিয়েছেন, আপনাদের আশীর্বাদ চাইছেন। শনিবার নদিয়ার  কৃষ্ণনগরে জনসভা থেকে বিজেপি কর্মীদের এই বার্তা দিয়েছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই বার্তা মাথায় রেখে রবিবার থেকেই জেলায় শুরু হচ্ছে সেই কর্মসূচি।

    বাড়ি বাড়ি যাবেন মোদির দূত (PM Modi)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গোটা জেলা জুড়ে প্রতিটি বুথে বুথে এই কর্মসূচি চলবে। শনিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগরে একটি প্রকাশ্য জনসভা করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা ভোটের আগে তাঁর এই রাজনৈতিক কর্মসূচি যথেষ্ট তাৎপর্য ছিল বলেই মত রাজনৈতিক মহলের। মূলত এই কর্মসূচি থেকে দলীয় কর্মীদের কি বার্তা দেন পাশাপাশি রাজ্যের জন্য কি কি বরাদ্দ করেন সেদিকে তাকিয়ে ছিলেন রাজ্যবাসী এবং বিজেপি কর্মীরা। জনসভা থেকে নরেন্দ্র মোদি বেশ কিছু আর্থিক বরাদ্দের কথা ঘোষণা করেন রাজ্যবাসীকে। পাশাপাশি তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্প রাজ্যে বাস্তবায়িত হতে দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। অন্যদিকে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে বলেন কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প গুলি নিজেদের নামে প্রচার করার চেষ্টা করছে এই সরকার। তিনি বলেন, লোকসভা ভোটের আগের দিন পর্যন্ত গ্রামে গ্রামে প্রতিটি বাড়িতে যাবেন। বলবেন, নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আপনাদের প্রণাম এবং আশীর্বাদ চেয়েছেন। এবার সেই বার্তা নিয়ে মাঠে নামতে চলেছে বিজেপির জেলা স্তর থেকে শুরু করে বুথ স্তরের কর্মীরা। রবিবার নদিয়ার উত্তর সাংগঠনিক জেলার একটি মিটিং হতে পারে। সেখানেই এই কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলবে। এদিন থেকে এই জেলার মোদির দূত হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় বাড়িতে বাড়িতে যাবেন বিজেপি কর্মীরা।

    বিজেপি-র জেলা সভাপতি কী বললেন?

    নদিয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি-র সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা বিস্তর আলোচনা করেছি এই বিষয় নিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর বার্তাকে সামনে রেখে আমরা প্রতিটি বুথ স্তরে কর্মীদের নিয়ে প্রতিটি গ্রামে এবং বাড়িতে বাড়িতে যাব। প্রধানমন্ত্রী এই বার্তা আমরা সকলের কাছে পৌঁছে দেব এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।  প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জনসভার পরেই দিল্লি থেকে বিভিন্ন রাজ্যে লোকসভার প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। নদিয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা না হলেও রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র সহ বেশ কয়েকটি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিজেপি। তাই লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা এবং তাঁর এই বার্তা অনেকটা কর্মীদের উৎসাহ যোগাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ৪২টি লোকসভা আসনের সবক’টিই তাঁর চাই। শনিবার কৃষ্ণনগরের জনসভায় সে কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন গেরুয়া-তরণীর কান্ডারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তবে চাই বলেই দায় সারেননি তিনি। সভা শেষে আলাদা করে প্রধানমন্ত্রী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন বঙ্গ বিজেপির দুই কান্ডারি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে।

    বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    দুজনের সঙ্গেই মিনিট পনের করে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, দলের প্রস্তুতি ঠিক কেমন, প্রচারের কৌশলই বা কী হবে, বঙ্গ বিজেপির দুই নেতাকে এদিন সেই পথই বাতলে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের একাধিক আমলা পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন বলেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কাছে নালিশ জানান সুকান্ত-শুভেন্দু।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “শুভেন্দু অধিকারী ও ডঃ সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে দেখা হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে আমাদের সুশাসনের কর্মসূচি কীভাবে আরও ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তৃণমূল কংগ্রেসের অপশাসনের বিরুদ্ধে যেসব বিজেপি কার্যকর্তা লড়ছেন তাঁদের প্রত্যেকের সাহস, আবেগ ও লড়াইকে আমি কুর্নিশ জানাই। সমবেতভাবে আমরা পশ্চিমবঙ্গের জন্য এক উন্নততর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলব।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার ২০ সহ ১৯৫ আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    সম্প্রতি সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে বারংবার বাধা পেয়েছেন সুকান্ত-শুভেন্দুরা। ১৪৪ ধারা জারি করা নিয়েও অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা। এ নিয়েও বিজেপির নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা। নদিয়া সাংগঠনিক জেলা নিয়ে কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর করা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। এক (PM Modi) শ্রেণির আইএএস, আইপিএস অফিসার শাসকদলের পার্টি, ক্যাডার হিসেবে কাজ করছেন। যার ফলে রাজ্যে প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা শূন্য হয়ে গিয়েছে। এমনই অভিযোগ করে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দলের ঐক্যবদ্ধ চেহারা দেখে আমার ভালো লাগছে। ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে পারলে লোকসভায় প্রত্যাশার থেকেও ভালো ফল হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Election: ভোটের ওয়েব কাস্টিংয়ে এআই প্রযুক্তি! নির্বাচনে নোডাল অফিসার চান বিরোধীরা

    Lok Sabha Election: ভোটের ওয়েব কাস্টিংয়ে এআই প্রযুক্তি! নির্বাচনে নোডাল অফিসার চান বিরোধীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে (Lok Sabha Election) সবদিক থেকে ত্রুটিহীন এবং অভিযোগ-মুক্ত করে তুলতে এআই প্রযুক্তির সাহায্য নিতে চলেছে নির্বাচন কমিশন৷ অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকেই নোডাল অফিসার নিয়োগ করার দাবি জানালেন বিরোধী নেতারা। বিরোধীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনী জেলায় এলেও জেলা প্রশাসন তাদের হয় বসিয়ে রেখেছে, না হয় আসল জায়গায় না নিয়ে গিয়ে বিভ্রান্ত করেছে। তাই প্রতি পুলিশ জেলায় কেন্দ্রীয় স্তরে নোডাল অফিসার নিয়োগ জরুরি।

    কমিশনের নোডাল অফিসার

    প্রাথমিক ভাবে, জঙ্গিপুর পুলিশ জেলায় ৭ মার্চের মধ্যে রুট মার্চ করে এলাকায় মানুষের ভয় কাটাতে ৪ কোম্পানি (প্রায় ৪০০ জওয়ান) কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে বলে কমিশন সূত্রে জেলায় বার্তা এসেছে। জঙ্গিপুর পুলিশ জেলায় ৫টি থানা। ৬টি বিধানসভা। এর মধ্যে শমসেরগঞ্জ ও ফরাক্কা বিধানসভা দু’টি মালদহ দক্ষিণ লোকসভার অধীনে। বাকি ৪টি সুতি, জঙ্গিপুর, রঘুনাথগঞ্জ, সাগরদিঘি ছাড়াও মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলার লালগোলা, নবগ্রাম ও খড়গ্রাম বিধানসভা মিলে জঙ্গিপুর লোকসভা (Lok Sabha Election) কেন্দ্র। বিজেপির উত্তর মুর্শিদাবাদের জেলা সভাপতি ধনঞ্জয় ঘোষের দাবি, “নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ সত্বেও এখনও গোটা মুর্শিদাবাদ জেলাতেই বহু পুলিশ অফিসার রয়ে গেছেন যারা মুর্শিদাবাদ জেলায় ৫ থেকে ১২ বছর আছেন। এরা কেন্দ্রীয় বাহিনী সঠিক ভাবে পরিচালিত করবে না বলে আশঙ্কা রয়েছে। সবার নাম কমিশনকে পাঠানো হচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    নির্বাচনে এআই

    ইতিমধ্যেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনও (Lok Sabha Election) তার ব্যতিক্রম নয়। কমিশন সূত্রে খবর, এআই ব্যাবহার করা হবে মূলত ওয়েব কাস্টিং-এর জন্য। যাতে নির্বাচনে কোথাও কোনওরকম কারচুপির সুযোগ না থাকে তাই এই ব্যবস্থা করার কথা ভাবছে কমিশন। ইতিমধ্যেই দরপত্র চাওয়া হয়েছে। একাধিক এজেন্সির সঙ্গে কথাও চলছে কমিশনের৷ একই সঙ্গে, কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে যে, ওয়েব কাস্টিং-এ এআই ব্যাবহারের ক্ষেত্রে একটি সমস্যা রয়েছে, সেটি হল এখনও ১০০ শতাংশ বুথে ইন্টারনেট পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি৷  তবে সেই দিকে কাজ চলছে বলেও জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ২ দিনের বঙ্গ সফরে ২২ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা মোদির

    PM Modi: ২ দিনের বঙ্গ সফরে ২২ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফর মাত্র দু’দিনের। তার মধ্যেই বাংলার জন্য ২২ হাজার কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে মাঝে মধ্যেই হাওয়া গরম করে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সেই অভিযোগ যে নেহাতই ভোট কুড়নোর খেলা, তার প্রমাণ মিলল শুক্র ও শনিবারে। প্রথম দিন এ রাজ্যে ৭ হাজার কোটি টাকার ও পরের দিন আরও ১৫ হাজার কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    কোন কোন প্রকল্প?

    শুক্রবার, প্রথম দিন হুগলির আরামবাগে রেল, বন্দর, তেলের পাইপলাইন, গ্যাস সরবরাহ এবং জল পরিশোধন প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। উদ্বোধন করেন হলদিয়া-বারাওনি তেলের পাইপলাইনের। এই পাইপলাইন যাবে বিহার-ঝাড়খণ্ড হয়ে। এ জন্য খরচ হয়েছে ২ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। ঝাড়গ্রাম, ডানকুনি, বাল্টিকুরি রেলের একাধিক লাইনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। হাজার কোটি টাকার পরিকাঠামো প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরে। খড়্গপুরে এলপিজি বটলিং প্ল্যান্টের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। হাওড়া, বালি, কামারহাটি ও বরাহনগরে প্রস্তাবিত জল প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের। এর মধ্যে রয়েছে পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটও। তিনি বলেন, “রঘুনাথপুরে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পে ১১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে।” ফরাক্কা থেকে রায়গঞ্জ পর্যন্ত চার লেনের জাতীয় সড়কের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন করেন রামপুরহাট, আজিমগঞ্জ-মুর্শিদাবাদ নয়া রেললাইনেরও। মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। রামপুরহাট-মুরারই থার্ড লাইনের উদ্বোধনও করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আরামবাগে সাত হাজার কোটি টাকার বিকাশ যোজনার প্রকল্পের শিলান্যাস ও সূচনা করেছি, আজও ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস ও সূচনা করছি। এর ফলে রোজগারের নতুন পথ খুলবে। বাংলার যুবক-যুবতীদের সহায়তা করবে। রাজ্যকে বিকশিত ভারতের অংশ করার জন্য আমরা কাজ করে চলেছি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: রবিবারই রাজ্যে আসছে ফুল বেঞ্চ, কমিশনের চিন্তায় জামিন-অযোগ্য মামলা

    Loksabha Vote: রবিবারই রাজ্যে আসছে ফুল বেঞ্চ, কমিশনের চিন্তায় জামিন-অযোগ্য মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরই, দেশে বেজে যাবে নির্বাচনের দামামা। তার আগে, রবিবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এসবের মধ্যেই বকেয়া জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোনায়াই এখন চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কমিশনের।

    রবিবার রাজ্যে কমিশনের ১৩ সদস্যের টিম

    রাত পোহালেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। কমিশন সূত্রে খবর, ৩ মার্চ রাত সাড়ে দশটা নাগাদ কলকাতায় আসছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। তবে দুপুর নাগাদ রাজ্যে পা রাখবেন ইসি, ডেপুটি ইসি, প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি, সোশ্যাল মিডিয়া টিমের সদস্য সহ মোট ১৩ জন সদস্য। রবিবার দুপুর আড়াইটে থেকে চারটের মধ্যে তাঁরা কলকাতায় আসবেন বলে জানা গিয়েছে কমিশন সূত্রে (Loksabha Vote)। ফুল বেঞ্চের সদস্যদের মধ্যে থাকছেন অরুণ গোয়েল, ধর্মেন্দ্র শর্মা, নীতেশ ব্যাস প্রমুখ। সেক্ষেত্রে ৩ মার্চের বৈঠক রাজীব কুমারের অনুপস্থিতিতেই হতে পারে। তবে, পরের দিনের যে বৈঠক, তার সময়সূচি অপরিবর্তিত থাকছে বলেই জানা গিয়েছে।

    আগামী ২ দিন পর পর বৈঠক কমিশনের

    সূত্রের খবর, সোমবার ৪ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলাদা বৈঠক করবে কমিশন। এই বৈঠকের পরেই হবে জেলাশাসক ও পুলিশ অফিসারদের নিয়ে আলাদা বৈঠকে বসবে কমিশন। পুলিশ কমিশনার, ডিভিশনাল কমিশনার, আইজি-রা থাকবেন সেই বৈঠকে। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় কমিশন পৃথক বৈঠক করবে রাজ্যের মুখ্যসচিব ও ডিজি-র সঙ্গে (Loksabha Vote)।

    কমিশনের চিন্তায় জামিন-অযোগ্য মামলা

    এই পরিস্থিতিতে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা চিন্তায় ফেলেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর এবং রাজ্য প্রশাসনকে। তার কারণ, এক সপ্তাহ আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবকে নির্দেশ দিয়েছিল ফুল বেঞ্চ রাজ্যে আসার আগে যেন অতি অবশ্যই জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানাকে শূন্যতে পৌঁছে দেওয়া হয়। অর্থাৎ জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রয়েছে যাদের বিরুদ্ধে তাদেরকে গ্রেফতার করা (Loksabha Vote)। সেই মোতাবেক গত সপ্তাহের শুক্রবার রাজ্যের সব জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং নোডাল অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করে উক্ত নির্দেশকে কার্যকর করতে বলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। যখন এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তখন সংখ্যাটা ছিল লক্ষাধিক যা এই মুহূর্তে ৪৬ হাজারের কাছাকাছি বলেই জানা গিয়েছে। কমিশন সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত এক্সিকিউটেড জামিন অযোগ্য মামলার সংখ্যা ৭৩ হাজার ৩৬৬।

    গতকালই রাজ্যে চলে এসেছে ২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    এদিকে, গতকালই রাজ্যে চলে এসেছে ২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ভোটারদের (Loksabha Vote) মধ্যে ভয় দূর করতে এবং সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন করতেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ভোট ঘোষণার আগে কমিশনের এমন পদক্ষেপ কার্যত নজিরবিহীন। কমিশনের সিদ্ধান্তেই বোঝা যাচ্ছে, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ঠিক কতটা উদ্বেগজনক। এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের। সূত্রের খবর, জামিন অযোগ্য ধারায় মামলার সংখ্যা কমানোর বিষয় নিয়ে রাজ্য পুলিশ যত দ্রুত সম্ভব পদক্ষেপ নিচ্ছে। যাতে ভোটাররা ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন এবং নিজেদের ভোট দিতে পারেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কল্যাণীর এইমস আটকাতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার, অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: কল্যাণীর এইমস আটকাতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার, অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল সরকার। শনিবার ঠিক এই ভাষাতেই রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন কৃষ্ণনগরের সভায় তাঁর ভাষণে উঠে আসে কল্যাণীর এইমস হাসপাতাল। তিনি জানান, কল্যাণীতে এইমস যাতে না হয় তার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়েছে তৃণমূল। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষায়, ‘‘এখানে তৃণমূল সরকার বাংলাকে নিরাশ করছে। তৃণমূল মানে বিশ্বাসঘাতকতা, দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র। পশ্চিমবঙ্গকে প্রথম এইমস দেওয়ার গ্যারান্টি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানেও বাধা দিতে চেয়েছিল। মোদির গ্যারান্টি মানে প্রতিশ্রুতি পূর্ণ হওয়ার গ্যারান্টি। পশ্চিমবঙ্গে বদল চাই। বাংলার বিকাশ হলে দেশের বিকাশ হবে।’’ মমতা সরকারকে কটাক্ষ করে তাঁর সংযোজন, ‘‘তৃণমূল কংগ্রেস বাংলার লোককে গরিব বানিয়ে রাখতে চায়।’’

    গত ১০ বছরে সরকারি মেডিক্যাল কলেজে সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে

    প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘তৃণমূল গুন্ডামি, তোলাবাজির অনুমতি দেয়। কিন্তু কল্যাণীতে এইমসের জন্য ছাড়পত্র দিতে চায় না। কমিশন না দিলে তৃণমূল সরকার পারমিশন দেয় না।’’ এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও জানান যে আয়ুষ্মান প্রকল্পে পাঁচ লক্ষ টাকার বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য আটকে রেখেছে তৃণমূল সরকারই। পশ্চিমবঙ্গে আগে ১৪টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ছিল। বিজেপির আমলে তা গত ১০ বছরে বেড়ে ২৬টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    তৃণমূলের অর্থ

    এদিন তৃণমূলের নয়া অর্থও বাতলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Krishna Nagar Meeting of PM Modi) বলেন, “এখন তৃণমূলের অর্থ হল, তু, ম্যায় আউর করাপশন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃণমূল মা-মাটি-মানুষের স্লোগান দিয়ে বাংলার মায়েদের ভোট নিয়েছে। কিন্তু আজ মা-মাটি-মানুষ কাঁদছে। সন্দেশখালির মায়েদের কথা তৃণমূল শোনেনি। এখানে পুলিশ নয়, অপরাধী ঠিক করে কখন গ্রেফতার হবে।” প্রসঙ্গত, শুক্রবারই আরামবাগের সভা থেকে রাজ্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রেশন দুর্নীতি, গরু পাচার সহ নানা দুর্নীতির বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যথা হল না কৃষ্ণনগরের সভায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Krishnanagar Rally: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi Krishnanagar Rally: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে।” শনিবার কৃষ্ণনগরের জনসভায় বঙ্গ বিজেপিকে এই লক্ষ্যমাত্রাই বেঁধে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Krishnanagar Rally)। বাংলায় লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে ৪২টি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বঙ্গ বিজেপিকে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন ৩৫টি আসন। আর আজ প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন ৪২-এ ৪২-ই চাই।

    তৃণমূলের অর্থ

    এদিন তৃণমূলের নয়া অর্থও বাতলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Modi Krishnanagar Rally) বলেন, “এখন তৃণমূলের অর্থ হল, তু, ম্যায় আউর করাপশন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃণমূল মা-মাটি-মানুষের স্লোগান দিয়ে বাংলার মায়েদের ভোট নিয়েছে। কিন্তু আজ মা-মাটি-মানুষ কাঁদছে। সন্দেশখালির মায়েদের কথা তৃণমূল শোনেনি। এখানে পুলিশ নয়, অপরাধী ঠিক করে কখন গ্রেফতার হবে।”

    ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা

    গতবারের চেয়ে এবার যে আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে হবে, তা ঢের আগেই দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে জানিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন তিনি ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন। পরে অন্য এক জনসভায় জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পাবে ৩৭০টি আসন। আর বাকি ৩০টি আসন পাবে এনডিএ জোটের শরিকদলগুলি।”

    বাংলায় ৪২-এ ৪২-ই

    এর পরেই বাংলায় এসে বিজেপি কর্মীদের সামনে ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আর প্রধানমন্ত্রী (Modi Krishnanagar Rally) জানিয়ে দিলেন তাঁর প্রয়োজন ৪২-এ ৪২টি আসনই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেভাবে রাজ্য সরকার চলছে, তা বাংলাকে নিরাশ করে দিয়েছে। এই সরকার বারংবার এত সমর্থন পেলেও, তাঁরা অত্যাচার ও বিশ্বাসঘাতকের দ্বিতীয় নাম হয়ে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “বাংলার উন্নয়ন নয়, শাসক দলের কাছে পরিবারতন্ত্র এবং দুর্নীতি অগ্রাধিকার পেয়েছে। তৃণমূল বাংলার লোককে গরিব বানিয়ে রাখতে চায়, যাতে ওরা ওদের খেলা চালিয়ে যেতে পারে।”

    আরও পড়ুুন: “টিএমসি মানেই তু, ম্যায় অউর করাপশান”, জনসভায় তোপ মোদির

    শুক্রবারই আরামবাগের সভা থেকে রাজ্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Modi Krishnanagar Rally)। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রেশন দুর্নীতি, গরু পাচার সহ নানা দুর্নীতির বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যথা হল না কৃষ্ণনগরের সভায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share