Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Modi Mamata Meeting: ‘‘আমাদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’, মোদিকে ধন্যবাদ মমতার

    Modi Mamata Meeting: ‘‘আমাদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’, মোদিকে ধন্যবাদ মমতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়ার দাবি নিয়ে বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Modi Mamata Meeting)। বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী মন দিয়ে তাঁদের কথা শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন।

    ২০ মিনিটেই শেষ বৈঠক

    এদিন সকাল ১১টা নাগাদ নতুন সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে শুরু হয় বৈঠক (Modi Mamata Meeting)। মমতা ছাড়াও বৈঠকে ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ বাংলার শাসক দল তৃণমূলের ১১ জন সাংসদ। জানা গিয়েছে, প্রায় ২০ মিনিট স্থায়ী ছিল বৈঠক। এর পর সেখান থেকে বেরিয়ে বিজয় চকে সাংবাদিক বৈঠক করেন মমতা। 

    মমতা জানান, বাংলার বকেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেছি (Modi Mamata Meeting)। তিনি বলেন, “বৈঠকে জানিয়েছি যে কেন্দ্রের থেকে ৫৫টি দল গিয়েছিল বাংলায়। তাদের সবরকম ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দিনের পর দিন টাকা আটকে রাখা হবে কেন?” এপ্রসঙ্গে মমতার সংযোজন, ‘‘আমি বলেছি, যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে তবে আমাদের বলুন। এতবার কেন্দ্রীয় দল এসেছে, এত বার ব্যাখ্যা দিয়েছি। আবার দেব। কিন্তু গরিবদের টাকা আটকে রাখবেন না।’’

    ‘‘কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’

    মমতা জানান, প্রধানমন্ত্রী তাঁদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন (Modi Mamata Meeting)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি মন দিয়ে শুনেছেন। খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন। কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ কমিটি গড়ার কথাও বলেছেন।’’ মমতার দাবি, সব শুনে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন বিভিন্ন খাতে বকেয়া পাওনার ব্যাপারে তাঁর অফিসারররা এবং রাজ্যের অফিসাররা যৌথ বৈঠক করবেন। যা ব্যাখ্যা চাওয়ার সেই বৈঠকে চাওয়া হবে। তার পর দ্রুত নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হবে। এর পরই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) রেডারে আরেক পার্থ। এবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কলকাতা পুরসভার ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা বেহালার তৃণমূল নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে এবার তলব করল ইডি। বুধবরাই সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি’’

    তৃণমূলের অন্দরে কান পাতলেই শোনা যেত, তিনি ছিলেন মন্ত্রীমশাইয়ের (পার্থ চট্টোপাধ্যায়) ছায়াসঙ্গী! তিনি ছিলেন মন্ত্রীর ডানহাত! তাঁকে মন্ত্রীর দলীয় এবং বাড়ির অফিসে নিয়মিত দেখা যেত। এলাকাবাসীদের দাবি, বেহালায় নাকি ‘রাজ’ করতেন ভজা। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ ভজার। বিরোধী নেতা থাকাকালীন পার্থর মালিকানাধীন মিনিবাসের রক্ষণাবেক্ষণ এবং আর্থিক লেনদেনের বিষয় দেখাশোনা করতেন ভজা। ২০০১ সালে বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক হন পার্থ। সেই থেকেই বেহালায় শুরু হয় ‘ভজা-রাজ’। বলা হতো, প্রত্যক্ষ ভাবে তৃণমূলের কোনও পদে না থেকে বকলমে তিনিই নাকি স্থানীয় নেতৃত্বকে চালনা করতেন। এমনকী, তাঁকে প্রায়ই বলতে শোনা যেত, ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি।’’

    ভজাই হলেন ‘মিডলম্যান’! চার্জশিটে দাবি ইডির

    এবার বেহালার সেই ‘দাপুটে’ নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) তলব করল ইডি (Enforcement Directorate)। গত ১২ বছরের তাঁর সমস্ত সম্পত্তি এবং ব্যাঙ্কের আর্থিক লেনদেনের সমস্ত নথি সমেত ভজাকে তলব করা হয়েছে। আজই সকাল সাড়ে ১১টায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে। আদালতে সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। সেখানে ভজাকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডি জানিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ধৃত তৃণমূলের বহিষ্কৃত ছাত্রনেতা কুন্তল ঘোষ ও মন্ত্রী পার্থর মধ্যে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে তিনিই ছিলেন অন্যতম ‘মিডলম্যান’। ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’র সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল ভজার। ইডির (Enforcement Directorate) দাবি, এই মামলায় অযোগ্য প্রার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সম্প্রতি সেই পার্থ সরকার ওরফে ভজার বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য তাদের হাতে এসেছে।

    নিয়োগকাণ্ডে বাড়ছে পার্থ-ঘনিষ্ঠের যোগ

    প্রসঙ্গত, এর আগে, নিয়োগকাণ্ডে (Recruitment Scam) ভজার বাড়িতে হানা দিয়েছিল আরেক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। গত ৪ মে, ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার পার্থ সরকারের বেহালার পর্ণশ্রীতে লোকনাথ আবাসনের ফ্ল্যাটে হানা দিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না পার্থ সরকার। নিয়োগ-কাণ্ডে ক্রমশ নাম উঠে আসছে একের পর এক পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলারদের। এর আগে, গত ৩০ নভেম্বর কলকাতা পুরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর ও কলকাতা পুরসভায় তৃণমূলের মুখ্য সচেতক এবং একদা পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত ও বিধাননগর পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবরাজ চক্রবর্তীর বাড়িতেও সিবিআই-তল্লাশি চলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sujaykrishna Bhadra: চার মাসেও ‘কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা হল না! এসএসকেএমের কাছে রিপোর্ট চাইল আদালত

    Sujaykrishna Bhadra: চার মাসেও ‘কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা হল না! এসএসকেএমের কাছে রিপোর্ট চাইল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও চার মাস হয়ে গেল সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা গেল না। এ প্রসঙ্গে রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। এদিন মামলার সওয়াল জবাবে ইডির আইনজীবীর কাছে বিচারপতি জানতে চান, “গত চার মাসে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট করা সম্ভব হয়নি?” এসএসকেএমের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ এনে ইডির আইনজীবী জানান, “তাঁরা নানাভাবে চেষ্টা করেও পারেননি। প্রতিবারই সুজয়কৃষ্ণের নানা ধরনের অসুস্থতার প্রসঙ্গ তুলে ধরেছে এসএসকেএম হাসপাতাল।”

    এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    ইডির কথা শুনেই বিস্ময় প্রকাশ করে আদালত। এরপরই সুজয়কৃষ্ণের সমস্ত মেডিকেল রিপোর্ট এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে চেয়ে পাঠান বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।  তাঁর নির্দেশ, আগামী ৫ জানুয়ারির মধ্যে ‘কাকু’র রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে। রিপোর্ট দিতে হবে এসএসকেএম হাসপাতালের সুপারকে। যদিও ইডি জানিয়েছে, ওই রিপোর্টে তাদের ভরসা নেই। হাইকোর্ট জানায়, আগে রিপোর্ট পেয়ে তার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আদালতে ইডি মঙ্গলবার জানিয়েছে, ওই হাসপাতালের উপর কোনও বিশ্বাস নেই। এসএসকেএম হাসপাতালের সুপার তথা চিকিৎসক পীযূষকুমার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে অভিযোগও তুলেছে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী ফিরোজ এডুলজির দাবি, পীযূষকুমার মেডিক্যাল রিপোর্টে কারচুপি করছেন।

    আরও পড়ুন: ষাটোর্ধ্বদের মাস্ক বাধ্যতামূলক! দেশে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘পিরোলা’, সতর্ক স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    রিপোর্ট দেখে সিদ্ধান্ত নেবে হাইকোর্ট

    এদিন আদালতে ইডির আইনজীবী এসএসকেএমে সুজয়কৃষ্ণের চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়েই প্রশ্ন তোলেন। ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি এদিন আদালতে দাবি করেন, “এসএসকেএমের তরফে কাকুর অসুস্থতা নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়। আমাদের কাছে বেশ কিছু ফুটেজ রয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের কেবিনে বেশ আরামেই রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ।” ইডি জানায়, এসএসকেএমের রিপোর্টকে তারা বিশ্বাস করে না। ইএসআই হাসপাতালে তারা পাল্টা পরীক্ষা করাতে চায়। হাই কোর্ট বলে, ‘‘আগে এসএসকেএমের রিপোর্ট পাই। কী বলে দেখি। তার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাব।’’ এদিকে মানসিক চাপ থেকেই হৃদযন্ত্রে প্রভাব পড়ছে কিনা জানার জন্য সুজয়কৃষ্ণর ‘স্ট্রেস এমপিআই টেস্ট’ করাতে চাইছে এসএসকেএম। এ ব্যাপারে এসএসকেএম হাসপাতালের পাঠানো  চিঠির ভিত্তিতে তাঁদের কী করণীয় তা জানতে চেয়ে এদিন আদালতে আবেদন জানায় প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। এসএসকেএমের রিপোর্ট পাওয়ার পরই এ ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আদালত সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: কয়েকশো কোটি টাকার হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল বাঁকুড়া বন দফতর!

    Bankura: কয়েকশো কোটি টাকার হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল বাঁকুড়া বন দফতর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট বড় ৫৭ টি বিভিন্ন আকারের এবং ওজনের হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল ফেলল বাঁকুড়া বন দফতর। বিগত ১০ বছর যাবৎ বিভিন্ন দুর্ঘটনায় মৃত হাতির দাঁতগুলিকে সংরক্ষণ করে রেখেছিল বাঁকুড়া (Bankura) বন দফতর। কয়েকশো কোটি টাকার মূল্যের হাতির দাঁত ছিল বলে জানা গিয়েছে।

    উল্লেখ্য, হাতির দেহ পোড়াতে যত তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় সেই সঙ্গে দাঁত পোড়াতে আরও বেশি তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। তাই চোরাকারবারিরা হাতিকে পোড়ানোর আগেই দাঁত কেটে নিয়ে পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য গত তিন দশক ধরে দলমা পাহাড় থেকে দলে দলে হাতিরা খাবারের খোঁজে বাঁকুড়ায় আসে। হাতির দলের মধ্যে অসুস্থ এবং বৃদ্ধ হাতিও থাকে প্রচুর। ফলে অনেক সময় জঙ্গলেই মারা যায় তারা। বন দফতরের নিয়ম অনুযায়ী মৃত হাতিগুলির দেহকে জঙ্গলেই পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এবার পোড়ানো হল সেই দাঁতগুলি।

    বাঁকুড়ার কোথায় পোড়ানো হল (Bankura)?

    মঙ্গলবার দুপুর বারোটা নাগাদ বাঁকুড়া (Bankura) জেলার বড়জোরার একটি বেসরকারি ভস্মকারী সংস্থার মাধ্যমে এই দাঁত পোড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বাঁকুড়ার তিনটি বনবিভাগ যৌথ উদ্যোগে এই কাজ সম্পন্ন হয়। জেলার বন দফতরের ডিএফও নর্থের অধিকারিক উমর ইমাম, ডিএফও পাঞ্চেতের আধিকারিক অঞ্জন গুহ এবং কেন্দ্রের মুখ্য বনপাল এস কুলান ডাইভেলের তত্ত্বাবধানে এই দাঁতগুলি পুড়িয়ে ফেলা হল। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে না পারার মতো ঘটনা। প্রায় পঁচিশ কেজি ওজনের হাতির দাঁতগুলিকে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াসের চুল্লিতে। এরপর সব একদিনেই শেষ হয়ে গেল।

    বন দফতরের বক্তব্য

    এই ঘটনায় বাঁকুড়া (Bankura) বন দফতরের বিশেষ বার্তা হল, জঙ্গলের বন্যপ্রাণকে বাণিজ্যিকরণ করা যাবে না। এই দাঁত পোড়ানোর কাজ ভারতের বন্যপ্রাণ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত এপ্রিল মাসে পাস হওয়া একটি আইন অনুযায়ী কোনও পরিস্থিতিতেই হাতির দাঁত ব্যবহার করা যাবে না। ফলে বন দফতরের সংগ্রহে থাকা দাঁতের নষ্ট করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় বন দফতর। ঘটনায় জেলা জুড়ে বেশ শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) মূল চক্রী ললিত ঝা। এই ললিতের ডেরার খোঁজে কলকাতার অলি-গলিতে চক্বর দিচ্ছেন দিল্লি পুলিশের তদন্তকারী আধিকারিকরা। সোমবারই তাঁরা পৌঁছেছিলেন রবীন্দ্র সরণিতে। এখানে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে টিউশন পড়াত ললিত। এদিন বাগুইআটি থেকে ডালহৌসি— সর্বত্র চষে বেড়াল দিল্লি পুলিশের দল।

    বিএসএনএল অফিসে দিল্লি পুলিশ

    মঙ্গলবার দিল্লি পুলিশের আরও একটি দল আসে ইকোপার্ক থানায়। পরে যায় ডালহৌসির বিএসএনএল অফিসে। ললিতের নামে নেওয়া একটি সিমকার্ডের ডুপ্লিকেটের জন্য দিল্লি পুলিশের ওই দলটি গিয়েছিল বিএসএনএল অফিসে। ললিতের সঙ্গে যে বাংলার নিবিড় যোগ রয়েছে, সে খবর আগেই জানিয়েছিল মাধ্যম। বাংলার একটি এনজিওর কর্মী সে। ব্যবহার করত বিএসএনএলের সিমকার্ড। এই সিমকার্ডেরই ডুপ্লিকেটের খোঁজে বিএসএনএলের দফতরে ঢুঁ মেরেছিলেন তদন্তকারীরা। ললিতের ওই সিমকার্ডটি কোন (Parliament Security Breach) কোন ফোনে ব্যবহার করা হয়েছিল, কোথায় কোথায় ওয়াইফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল মূলত এসবই জানতে চান তাঁরা। বিএসএনএলের কাছে প্রযুক্তিগত কিছু তথ্যও চেয়েছেন তদন্তকারীরা।

    বাগুইআটির ভাড়া বাড়িতেও হানা

    এদিন ললিতের বাগুইআটির ভাড়া বাড়িতেও হানা দেন তদন্তকারীরা। এই এলাকাটি ইকোপার্ক থানার অধীনে। তাই আগে থানায় যায় দিল্লি পুলিশের দলটি। পরে যায় ললিতের ভাড়া বাড়িতে। সেখানে ঝুলছে তালা। তদন্তকারীরা অবশ্য ঘরের তালা খোলেননি। তবে কথা বলেছেন ললিতের প্রতিবেশীদের সঙ্গে। তাঁরা জানিয়েছেন, লোকসভাকাণ্ডের তিন তিনেক আগেও এই বাড়িতে ছিল ললিত। পরে ঘরে তালা দিয়ে কোথাও চলে যায়। এদিন ললিতের বাড়ির মালিকের সঙ্গেও কথা বলেছে তদন্তকারী দলটি। ঘটনার দিন তিনেক আগে বাগুইআটির বাড়িতে থাকলেও, ২১৮ রবীন্দ্র সরণির ভাড়া বাড়িতে বহু দিন সে যায়নি বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের দলটিকে। এই ঠিকানায়ই টিউশন পড়াত সে।

    আরও পড়ুুন: সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রেই ওজনে কারচুপি, ১৫ কুইন্টাল ধানে ৬০ কেজি হাপিশ!

    গত বুধবার শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীনই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে নিচে লাফিয়ে পড়ে দুই হানাদার। জুতোয় লুকিয়ে রাখা রং-বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। পরে হানাদারদের ধরে ফেলেন দুই সাংসদ। মার্শাল ডেকে তুলে দেওয়া হয় তাঁদের হাতে। ওই ঘটনায় সব মিলিয়ে গ্রেফতার হয়েছে ৬ জন। পুরো ঘটনার মূল চক্রী ললিতই বলে মনে করছেন (Parliament Security Breach) তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cow Smuggling: অনুব্রত তিহার জেলে, তারপরেও বঙ্গে ফের শুরু গরু পাচার, শোরগোল

    Cow Smuggling: অনুব্রত তিহার জেলে, তারপরেও বঙ্গে ফের শুরু গরু পাচার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত তিহার জেলে, তারপরেও বঙ্গে ফের শুরু গরু পাচার, শোরগোল। বেশ কয়েক বছর উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তে গরু পাচার (Cow Smuggling) বন্ধ থাকলেও এবার ফের গরু পাচার হচ্ছে বলে এলাকায় অভিযোগ উঠেছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, বাগদার কুলিয়া ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে এই গরু পাচার ফের শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্কের সূত্রপাত হয়েছে। অবশ্য বিএসএফের দাবি, গরু পাচার ঠেকাতে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

    বিএসএফ সূত্রে খবর (Cow Smuggling)

    উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার সীমান্ত এলাকায় গরু পাচার (Cow Smuggling) নিয়ে বিএসএফ জানিয়েছেন, পাচার আটকাতে নিরাপত্তা আরও শক্ত করা হয়েছে। তবে গরু রোজ পাচার হচ্ছে না। সীমান্তে যাঁরা গরু পোষেন তাঁদের বাড়িতে টাকা দিয়ে সাময়িক ভাবে রেখে দেওয়া হয়। তারপর সেগুলি পাচার হয়। আবার গ্রামবাসীদের বিক্রি করা গরু পাচারকারীদের কাছে চলে যাচ্ছে। সপ্তাহে এক বা দুই দিন সুযোগ বুঝে পাচারের চেষ্টা করা হয়। এলাকাগুলিকে চিহ্নিত করে সিসিটিভি বসানোর কথাও চলছে বলে জানা গিয়েছে।

    আগেও হয়েছে গরু পাচারের রমরমা

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই জেলার বনগাঁ, বসিরহাট মহকুমার সীমান্ত দিয়ে রমরমিয়ে গরু পাচার (Cow Smuggling) হত। বেশ কিছু এলাকাকে সেফ করিডর করে পাচারের জন্য ব্যবহার করা হয়। উল্লেখ্য এখনো বেশ কিছু এলাকার সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নেই। রাতের অন্ধকারে অন্য রাজ্য থেকে ট্রাকে করে গরু এনে ফসলের জমিতে হাঁটিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে গিয়ে পাচার করা হয়। ফলে বিঘা বিঘা জমির ফসল নষ্ট হয়ে যায় এই গরু পাচারের কারণে। অনেক সময় এমন অভিযোগ শোনা গিয়েছে রীতিমতো আগ্নেয় অস্ত্র হাতে নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পাচারকারীরা ভারতে ঢুকে গরু নিয়ে যায়। পরিস্থিতির অবনতি হলে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী গরু পাচার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন। একই ভাবে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এই এলাকায় এসে একই কথা বলে গিয়েছিলেন।

    এলাকার মানুষের বক্তব্য

    ভারত-বাংলাদেশের কুলিয়া সীমান্ত এলাকায় চাষি সুভাষ সরকার বলেন, “পাচারকারীরা রাতের অন্ধকারে চাষের জমির মধ্যে দিয়ে গরু নিয়ে যায়। ফলে চাষের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। পাচারকারীদের (Cow Smuggling) হাতে দা, কুড়ুল, ভোজালি থাকছে।” আরেক চাষি কালীপদ বিশ্বাস বলেন, “রাত তিনটে থেকে গরু পাচার হচ্ছে। আমরা চাই বিএসএফ এবং পুলিশ কড়া ব্যবস্থা নেক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: উলট পুরাণ, তৃণমূলের ডাকাবুকো নেতারাও খুন হওয়ার আশঙ্কায় কমিশনারেটের দ্বারস্থ!

    Barrackpore: উলট পুরাণ, তৃণমূলের ডাকাবুকো নেতারাও খুন হওয়ার আশঙ্কায় কমিশনারেটের দ্বারস্থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাকার সাধারণ মানুষকে যাদের রক্ষা করার কথা, ভাটপাড়া এলাকার তৃণমূলের সেই ডাকাবুকো জনপ্রতিনিধিরা চরম আতঙ্কে ভুগছেন। প্রকাশ্যে পোস্টার গলায় ঝুলিয়ে বারাকপুর পুলিশ কমিশনারের কাছে তাঁরা নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। মূলত দলেরই অন্য গোষ্ঠীর (সাংসদ অর্জুন সিংয়ের অনুগামী) দিকে তাঁরা আঙুল তুলেছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। বারাকপুরের (Barrackpore) পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া বলেন, ‘কয়েকজন এসে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ শুনেছি। সব কিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে’।

    নতুন করে অশান্তির আশঙ্কা তৃণমূল নেতা-কর্মীদের (Barrackpore)

    পাশাপাশি জগদ্দল, ভাটপাড়া অঞ্চলে নতুন করে অশান্তি পাকানোর অভিযোগ তুলে সোমবার বিকেলে বারাকপুর (Barrackpore) পুলিশ কমিশনারের অফিসের সামনে গলায় ফেস্টুন ঝুলিয়ে মৌন প্রতিবাদ জানালেন জগদ্দল বিধানসভা অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। সেখানে জগদ্দলের তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদব খুনে মাস্টারমাইন্ডকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। ওই দলে ছিলেন নিহত তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদবের মা নীলম দেবীও। গত কয়েক মাসে জগদ্দল, ভাটপাড়া অঞ্চলে খুন এবং আক্রান্তদের ছবি সহযোগে গলায় ফেস্টুন ঝুলিয়ে বিক্ষোভকারীরা প্রশ্ন তোলেন, এবার টার্গেট কি আমি? বিক্ষোভকারীদের তরফে ছয় জনের একটি প্রতিনিধিদল পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একটি স্মারকলিপিও জমা দেন। যেখানে তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায়, সেখানে শাসক দলেরই লোকজন অশান্তির আশঙ্কায় পুলিশ কমিশনারের অফিসে বিক্ষোভ প্রদর্শনের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    বিক্ষোভকারী জনপ্রতিনিধি কী বললেন?

    বিক্ষোভকারীদের দলে ছিলেন জগদ্দল বিধানসভার অধীন ভাটপাড়া পুরসভার ১৮ জন কাউন্সিলার, চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯৮ জন সদস্য, দুজন জেলা পরিষদ সদস্য এবং সাত জন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সহ ওই এলাকার তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। ওই প্রতিনিধি দলের সদস্য তথা ভাটপাড়া পুরসভার কাউন্সিলার বিপ্লব মালো বলেন, ২০১৯ সাল পরবর্তী সময়ে যেভাবে বিজেপির বাহিনী (সেই সময় অর্জুন সিং বিজেপিতে ছিলেন) ভাটপাড়া, জগদ্দল জুড়ে অশান্তি পাকিয়েছিল, একই ভাবে গত ছয়-আট মাস ধরে নতুন করে অশান্তি পাকিয়ে এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে। সম্ভাব্য কিছু জায়গার নাম আমরা পুলিশ কমিশনারকে দিয়েছি, যেখান থেকে দুস্কৃতীরা বেরিয়ে অশান্তি পাকাচ্ছে। পুলিশ কমিশনার আশ্বাস দিয়েছেন যারা জড়িত তাদের সকলকেই ধরা হবে’।

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ‘দলের কর্মীরা আতঙ্কিত। তাই তাঁরা পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন। আমি এতে অন্যায়ের কিছু দেখছি না। আশা করি মেঘনা জুটমিল লাইন সহ যে যে এলাকা থেকে অশান্তি পাকানো হচ্ছে, পুলিশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamil Nadu Flood: প্রবল বর্ষণে প্লাবিত দক্ষিণ তামিলনাড়ু! উদ্ধার কাজে নৌসেনা-বায়ুসেনা

    Tamil Nadu Flood: প্রবল বর্ষণে প্লাবিত দক্ষিণ তামিলনাড়ু! উদ্ধার কাজে নৌসেনা-বায়ুসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল ভারী বর্ষণে জলমগ্ন দক্ষিণ তামিলনাড়ু (Tamil Nadu Flood)। উদ্ধার কাজে নেমেছে সেনা। জেলাগুলির মধ্যে তিরুনেলভেলি এবং তুথুকড়ি সহ বেশ কিছু এলাকায় বন্যার পরিস্থিতিতে সাধারণ জনজীবন অত্যন্ত বিপর্যস্ত। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে ত্রাণ সহায়তায় জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্র সরকার একযোগে কাজ করছে বলে জানা গিয়েছে। আকাশ পথে সবরকম সাহায্যের সামগ্রী পাঠানোর কাজ করছে ভারতীয় বায়ুসেনা। জানা গিয়েছে, ঘূর্ণাবর্তের কারণে তুতিকোরিন, তেনকাশি, তিরুনেলভেলি এবং কন্যাকুমারী জেলায় শনিবার ভোর থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।

    কী বলেছে বায়ু সেনা (Flood Tamil Nadu)?

    ভারতীয় বায়ুসেনা একটি পোস্টে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “তামিলনাড়ুতে (Tamil Nadu Flood) গত ২৪ ঘণ্টায় অতি বর্ষণে তামিলনাড়ুর বিস্তৃত এলাকা জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। তিরুনেলভেলি এবং তুথুকড়ি জেলার অবস্থা সবথেকে বেশি এলাকা প্লাবিত। ইতিমধ্যে এইএএফ উদ্ধার কাজে নেমেছে। বর্তমানে এমআই-১৭ ভি৫ হেলি কাপ্টার উদ্ধার কাজে নামানো হয়েছে।”

    কী বলেছে ভারতীয় সেনা?

    ভারতীয় সেনার তরফ থেকে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, “তামিলনাড়ুতে (Tamil Nadu Flood) লাগাতার বৃষ্টিপাতের কারণে সেনাবাহিনীর ত্রাণ কলামটি ভাসাইপুরমে বন্যার পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সেনার প্রথম কলাম ১৭ জন মহিলা এবং শিশু সহ সাধারণ ১৩ জনকে উদ্ধার করে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে। আবার দ্বিতীয় কলাম একজন গর্ভবতী সহ মত ১২ জন মহিলাকে অন্যত্র সরিয়েছে। পাশাপাশি এক সদ্যজাত সহ ৬ শিশু এবং ১২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এরপর তৃতীয় কলাম একসঙ্গে আরও ২৬ মহিলা, ১০ শিশু এবং ১৮ জনকে উদ্ধার করে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে।”

    তৎপর রাজ্য সরকার

    এই প্রবল বর্ষণকে কেন্দ্র করে রবিবার তামিলনাড়ুর (Flood Tamil Nadu) মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করেন। ইতিমধ্যে সোমবার থেকে ত্রাণের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে উদ্ধারকারী দল। তিন জেলার বন্যা পরিস্থিতির জন্য একজন আমলা নিয়োগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী নিজে। এছাড়াও ৫০ সদস্যের আরও দুটি বিপর্যয় মোকাবিলা দল নিয়োগ করা হয়েছে উদ্ধার কাজে। ইতিমধ্যে ৮ হাজার মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং ৮৪টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: লেগেছে ১ কেজি সোনা, ৭ কেজি রুপো! রামলালার পাদুকাজোড়া শোভা পাবে রাম মন্দিরে

    Ayodhya Ram Mandir: লেগেছে ১ কেজি সোনা, ৭ কেজি রুপো! রামলালার পাদুকাজোড়া শোভা পাবে রাম মন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ কেজি সোনা এবং ৭ কেজি  রুপোয় তৈরি করা হয়েছে রামলালার একটি পাদুকাজোড়া। আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন করা হবে শ্রীরাম মন্দিরের। অযোধ্যায় শ্রীরাম লালার (Ayodhya Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রভু রামের মূর্তির সঙ্গে স্থাপন করা হবে এই পাদুকাজোড়াও। উল্লেখ্য, এই পাদুকা নিয়েই সারা দেশে রামমন্দিরের ব্যাপক অভিযান চালানো হচ্ছে। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে এই রামমন্দির নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার ফলে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে দেশের রাজনীতিতে। এমনটাই মত প্রকাশ করেছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    কে তৈরি করলেন রামের পাদুকা (Ram Mandir Ayodhya)?

    প্রভু রামের এই পাদুকা তৈরি করেছেন হায়দরাবাদের শীচল্লা শ্রীনিবাস শাস্ত্রী। গত রবিবার ১৭ ডিসেম্বর রামেশ্বর ধাম থেকে আমেদাবাদ আনা হয় তাঁকে। পাদুকা যুগল নিয়ে তিনি সোমনাথ জ্যোতির্লিঙ্গ ধাম, দ্বারকাধীশ নগরী এবং তারপর বদ্রীনাথে পরিক্রমা করেন। এবার এই পাদুকা নিয়ে ৪১ দিন ধরে অযোধ্যায় (Ayodhya Ram Mandir) নির্মীয়মাণ মন্দির প্রদক্ষিণ করলেন শ্রীচল্লা শ্রীনিবাস। পাদুকা জোড়া এক কেজি সোনা এবং সাত কেজি রুপো দিয়ে তৈরি। মন্দিরের নির্মাণ কাজ প্রায় ৮০ শতাংশ সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। মন্দিরের গায়ে লাগানো পাথরের স্তম্ভগুলিতে শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে বলে জানা গিয়েছে।

    মন্দির ট্রাস্টের বক্তব্য (Ram Mandir Ayodhya)

    রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, মন্দিরের শেষ পর্যায়ের কাজকে আরও দ্রুত শেষ করতে শ্রমিকের সংখ্যা ৩২০০০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫০০০ করা হয়েছে। একদিনের সময়কে তিনটি পর্যায়ে ভাগ করে আট ঘণ্টা করে ইঞ্জিনিয়ারদের তত্ত্বাবধানে কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে মন্দিরের গর্ভগৃহের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। তবে পুরো মন্দিরের কাজ শেষ হতে সময় লাগবে আরও দুই বছর। তবে ভক্তদের কাছে বলা হয় উদ্বোধনের দিনে অযোধ্যায় যেন না যান। নিজের বাড়ির আশেপাশে মন্দিরগুলিতে প্রভু রামের পুজো দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

    আমেরিকায় সাজো সাজো রব

    এদিকে, অয্যোধ্যায় রাম মন্দিরকে (Ayodhya Ram Mandir) ঘিরে সুদূর আমেরিকায় বসবাসকারী হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে সাজো সাজো রব চোখে পড়েছে। ওয়াশিংটন ডিসির মেরিল্যান্ডের ফ্রেডরিক সিটিতে একটি শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। রাম মন্দিরকে ঘিরে চলবে মাসব্যাপী অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বড়দিনের আগে বাড়বে তাপমাত্রা! কী বলছে আলিপুর হাওয়া অফিস?

    Weather Update: বড়দিনের আগে বাড়বে তাপমাত্রা! কী বলছে আলিপুর হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীত কাতুরেদের কাছে খুশির খবর। আর শীত বিলাসীদের চোখে জল। বড়দিনের আগে ফের বাড়বে কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update)। সোমবার কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের তাপমাত্রা ছিল ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস অর্থাৎ স্বাভাবিকের তুলনায় এক ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার সকালেই সেই তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছে ১৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর  সূত্রে খবর, আগামী কয়েকদিনে আরও চড়বে তাপমাত্রার পারদ।

    কবে থেকে হাওয়া-বদল

    ২৫ ডিসেম্বর শীতের আমেজ গায়ে মেখে আনন্দে মেতে উঠতে চান সাধারণ মানুষ। কিন্তু, বড়দিনের আগেই শীতপ্রেমীদের জন্য বড় ধাক্কা। তাপমাত্রার পারদ চড়তে পারে অনেকটাই। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকতে শুরু করেছে। জলীয় বাষ্প ঢুকলে রাতের তাপমাত্রা নামতে পারে না। এছাড়া উত্তর ভারত থেকে শুকনো বাতাস প্রবেশ করতে পারে না, সেই কারণেই শীতের চরিত্র বদলে যাচ্ছে। অর্থাৎ শীত মানে যে শুষ্ক আবহাওয়া আর হিমেল হাওয়া, তার কোনওটাই মিলবে না আগামী কয়েকদিনে। সপ্তাহান্তে অর্থাৎ শনি এবং রবিবার তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ১৬ থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    আরও পড়ুন: ফের মানতে হবে কোভিড বিধি! করোনার গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    শুক্রবার পর্যন্ত শীতের আমেজ

    মঙ্গলবার সকালে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা ছিল। পরে প্রায় সর্বত্রই পরিষ্কার হয়ে যায় আকাশ। মঙ্গলবার কলকাতা (Kolkata Winter) ও সংলগ্ন জেলাগুলির তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকবে। অন্যদিকে, পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা থাকবে। কোথাও ১০ ডিগ্রির নিচেও নামতে পারে পারদ। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.১ ডিগ্রি। বাঁকুড়া ৯.৪, দার্জিলিং ৪.৮, বর্ধমান ১০। বাতাসে জলীয় বাষ্পের সর্বোচ্চ পরিমাণ ৪৬ থেকে ৯১ শতাংশ। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে শীতের আমেজ। আপাতত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রারও খুব একটা বেশি হেরফের হবে না। কিছুদিন আগেই দার্জিলিঙে তুষারপাত হয়েছিল। কিন্তু, নতুন করে আর শৈল শহরে তুষারপাতের সম্ভাবনা নেই। তবে শীতের আমেজ থাকবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share