Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Dilip Ghosh: ‘‘মমতা যতদিন রয়েছেন রাজ্যে শিল্প হবে না,’’ সাফ জানালেন দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: ‘‘মমতা যতদিন রয়েছেন রাজ্যে শিল্প হবে না,’’ সাফ জানালেন দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর করা শিল্প সম্মেলন নিয়ে এবার কটাক্ষ শোনা গেল বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) মুখে। সকালে প্রাতঃভ্রমণে বের হয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘এর আগে যে ৭ বার সম্মেলন হয়েছে, তার নিট ফল তো কিছু দেখতে পাচ্ছি না। উনি দুটি কুমির ছানা বারবার দেখান। তাজপুর বন্দর এবং দেউচা পাঁচামি। এখনও টেন্ডার পাল্টানো হচ্ছে। আদানি হাত তুলে নিয়েছে। আর কি কেউ করবে?’’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করে মেদিনীপুরের বিজেপি সাংসদের আরও সংযোজন, ‘‘যতদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন ততদিন রাজ্যে শিল্পের সম্ভাবনা একেবারেই নেই।’’

    শিক্ষা থেকে শিল্প, কোনও পরিবেশই নেই রাজ্যে

    প্রসঙ্গত, বুধবারই রাজ্য সরকারের উদ্যোগে দু’দিনের বাণিজ্য সম্মেলন শেষ হয়েছে। দিলীপ ঘোষ এখানেও প্রশ্ন তুলেছেন। বিজেপির (Dilip Ghosh) প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির মতে, ‘‘বাণিজ্য সম্মেলনে কোন শিল্পপতি কত টাকার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছেন, তা অবিলম্বে প্রকাশ করা উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।’’ ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ‘‘তৃণমূলের জমানায় রাজ্যজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব চলছে, শিক্ষা থেকে শিল্প কোনও পরিবেশই নেই এই রাজ্যে।’’ রাজ্যের শিল্পের পরিবেশ নিয়ে বলতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘এ রাজ্যে জীবন ও সম্পত্তির কোনও নিশ্চয়তা নেই। সেখানে শিল্প সম্মলেন করে কী হবে? কে আসবে রাজ্যে? আগে ইমেজ ঠিক করুক সরকার।’’

    ২৯ নভেম্বরের সভা নিয়ে কী বললেন দিলীপ?

    অন্যদিকে আগামী ২৯ নভেম্বর কলকাতাতে মহা সমাবেশের ডাক দিয়েছে বিজেপি। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বিভিন্ন সুবিধা থেকে রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করেছে রাজ্যের শাসক দল। সেই বঞ্চিত উপভোক্তাদের নিয়েই ২৯ নভেম্বর সমাবেশ বিজেপির। এতে থাকার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। ইতিমধ্যে সভার অনুমতি নিয়ে শুরু হয়েছে জলঘোলা। কলকাতা পুলিশকে অনুমতি প্রদানের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সভার অনুমতি বাতিল করতে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে রাজ্য সরকার। এ নিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার ভাবছে সভা আটকে, বিজেপিকে আটকে দেবে। কিন্তু এভাবে বিজেপিকে রোখা যাবে না। এভাবে গণতান্ত্রিক দেশে কাউকে আটকানো যায় না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “স্বার্থসিদ্ধি করতেই আদানিদের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছিল রাজ্যের”, ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “স্বার্থসিদ্ধি করতেই আদানিদের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছিল রাজ্যের”, ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর গড়তে আদৌ রাজি ছিল না আদানিরা। মন্দারমণিতে স্থলবন্দর গড়তে চেয়েছিল তারা। বুধ-সন্ধ্যায় সাংবাদিক বৈঠকে এমনই দাবি করেছিলেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। এর পর ফের বোমা ফাটাল বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “তাজপুরের জন্য আদানিদের আদৌ কোনও আগ্রহই ছিল না। অন্য স্বার্থসিদ্ধি করার জন্য রাজ্য সরকার ও আদানিদের সমঝোতা হয়েছিল।”

    শুভেন্দুর তোপ

    এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দুর দাবি, আদানিদের একটি সংস্থা এপিজেএল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রফতানির প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বাংলাদেশে তা পাঠানোর জন্য চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু সমস্যা ছিল, ওই চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ পাঠাতে গেলে খুঁটি ও তার নিয়ে যেতে হত মুর্শিদাবাদ জেলার ফরাক্কা এলাকা দিয়ে। সেখানে বহু বছরের আম ও লিচু বাগান থাকায় কৃষকরা বেঁকে বসেছিলেন। শুভেন্দুর দাবি, এই কারণেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সঙ্গে আদানির সমঝোতা হয় এবং বিশ্ববাংলা শিল্প সম্মেলনে এসে আদানি মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তার পরে রাজ্য সরকারের পুলিশ নৃশংসভাবে আম ও লিচু চাষিদের প্রতিবাদ দমনে নেমেছিল বলে অভিযোগ।

    কী বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা? 

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আদানিরা কখনওই তাজপুরের প্রকল্প নিয়ে উৎসাহিত ছিল না। এখন স্বার্থ পূরণ এবং সেই সমঝোতা সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পরে আদানিরা মনে হচ্ছে তাজপুর বন্দর থেকে সরে দাঁড়িয়েছে এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই প্রকল্পের জন্য নতুন উৎসাহী খুঁজতে নেমেছেন। প্রায় এক দশক ধরে এই তাজপুর নিয়ে তিনি বড় গলা করে প্রচার চালাচ্ছেন। কিন্তু সেখানে এক বর্গ ইঞ্চির পরিকাঠামোও তৈরি করা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    প্রসঙ্গত, জগন্নাথও প্রশ্ন তুলেছিলেন, “রাজ্য সরকার কি নিজের জমি অধিগ্রহণ নীতি বদলে ফেলেছে? মন্দারমণিতে স্থলবন্দরের জন্য আলাদা করে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে? নাকি পুরনো দরপত্রেই এই প্রকল্পের কাজ চলছে? এক প্রকল্পের দরপত্রে অন্য প্রকল্প কী করে হয়? প্রসঙ্গত, বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের (Suvendu Adhikari) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাজপুরে বন্দর নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BGBS 2023: তাজপুর নয়, আদানিরা তো বন্দর গড়তে চায় মন্দারমণিতে, দাবি বঙ্গ বিজেপির

    BGBS 2023: তাজপুর নয়, আদানিরা তো বন্দর গড়তে চায় মন্দারমণিতে, দাবি বঙ্গ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের (BGBS 2023) মঞ্চে তাজপুর বন্দরের দরপত্র নিয়ে ইচ্ছুকদের আহ্বান জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মহুয়াকাণ্ডের জেরে এই বন্দর থেকে আদানি গোষ্ঠী হাত তুলে নিয়েছে বলে জল্পনা ছড়ায়। এর পরেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি।

    বিজেপির দাবি

    পদ্মশিবিরের দাবি, তাজপুরে বন্দর গড়ার প্রস্তাব আগেই নাকচ করে দিয়েছে আদানিরা। আদানি গোষ্ঠীর প্রধান গৌতম আদানির নজর রয়েছে মন্দারমণিতে। সেখানে স্থলবন্দর গড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে আদানিরা। সেই কাজও বেশ খানিকটা এগিয়েছে। বিজেপির প্রশ্ন, তাজপুরের বন্দর তৈরির কথা নতুন করে ঘোষণা করে মন্দারমণির প্রকল্পকে কি আড়াল করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? রাজ্য সরকারের জমি অধিগ্রহণ নীতি নিয়েও প্রশ্ন তোলে গেরুয়া শিবির।

    ‘মন্দারমণিতে জমি চিহ্নিত হয়েছে’

    বিজেপির (BGBS 2023) সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “মন্দারমণিতে আদানিদের বন্দর গড়ার বিষয়ে আলোচনা বেশ খানিকটা এগিয়েছে। জুন-জুলাই মাসের দিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন, আদানি গোষ্ঠী ও রাজ্য সরকারের তরফে জমি পরিদর্শনও করে আসা হয়েছে। অধিগ্রহণের জন্য জমি চিহ্নিতও করেছে সরকার। মন্দারমণির বন্দর প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকে চিঠিও পাঠানো হয়েছে।” এ সংক্রান্ত নথিও এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে তুলে ধরেন জগন্নাথ। স্থলবন্দর গড়তে মন্দারমণিতে বিপুল পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। তবে এ ব্যাপারে এখনও রাজ্য সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। জগন্নাথের প্রশ্ন, “তবে কি সরকার এবার জমি অধিগ্রহণ নীতি বদলে ফেলেছে? আদানিদের সঙ্গে মন্দারমণি প্রকল্প নিয়ে এত রাখঢাক কেন?”

    আরও পড়ুুন: “ডিপফেকের বিপদ সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে”, জি২০-র বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বলেন, “তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর লাভজনক হবে না বলে আদানিদের উপদেষ্টা সংস্থা ডিএইচআই আগেই জানিয়েছে। আদানিরাও তা রাজ্য সরকারকে জানিওয়েছে। জগন্নাথের প্রশ্ন, এসব জানা সত্ত্বেও কেন মমতা বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চে তাজপুরের কথা ঘোষণা করলেন? মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণাকে অসত্য বলেও দাবি করেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক। বিজেপির দাবি, মুখে না বললেও, আদানিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে রাজ্য সরকার। গোপনে চলছে জমি অধিগ্রহণের চেষ্টা (BGBS 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Rally: ধর্মতলায় ‘শাহি’ সমাবেশ নিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির দুয়ারে রাজ্য

    BJP Rally: ধর্মতলায় ‘শাহি’ সমাবেশ নিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির দুয়ারে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভার অনুমতি দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তাঁর সেই রায়ের বিরুদ্ধে এবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির দুয়ারে যাচ্ছে রাজ্য সরকার। স্বাভাবিকভাবেই অনিশ্চিত হয়ে পড়ল ২৯ নভেম্বর ধর্মতলায় বিজেপির ‘শাহি’ সমাবেশ (BJP Rally)।

    হাইকোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য 

    ফি বার একুশে জুলাই ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করে তৃণমূল। ওই একই জায়গায় ২৯ নভেম্বর সভা করার অনুমতি চেয়ে কলকাতা পুলিশের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। সভায় উপস্থিত থাকার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সভার অনুমতি না পেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালতে কলকাতা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছিল, কম্পিউটার জেনারেটেড মাধ্যমে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আবেদন বাতিল হয়ে গিয়েছে। পর্যবেক্ষণে আদালত জানায়, মামলাকারীর সভার জন্য নিয়ম অনুযায়ী দু সপ্তাহ আগে আবেদন করেছেন। তাহলে কেন কম্পিউটার জেনারেটেড বিষয়টি সামনে আনা হচ্ছে এবং তাদেরকে মেনে চলতে বলা হচ্ছে? আদালতের কাছে এটা পরিষ্কার যে, পুলিশ ওই আবেদনকে গুরুত্ব দেয়নি। আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে কম্পিউটারের এই ত্রুটি তৈরি করা হয়েছে। যাতে মামলাকারী কোনও আবেদন করলেই তা খারিজ হয়ে যায়। এর পরেই বিজেপিকে (BJP Rally) সভার অনুমতি দেয় আদালত।

    বিচারপতি মান্থার রায় 

    বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা রায় দিতে গিয়ে বলেন, “স্বাধীন দেশে যে কেউ যে কোনও জায়গায় যেতে পারেন। কারণ না জানিয়ে সভার অনুমতি বাতিল করার উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ জাগছে। বিচারপতি মান্থার এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দ্বারস্থ হল রাজ্য সরকার। রাজ্যকে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। দ্রুত শুনানি হতে পারে এই মামলার।

    প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় বিজেপির ওই সভার অনুমতি চেয়ে ১৮ অক্টোবর কলকাতা পুলিশের জয়েন্ট কমিশনারের কাছে আবেদন করেছিলেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে সভার তারিখ উল্লেখ করা হয়েছিল ২৮ নভেম্বর। তারিখটি খারিজ হয়ে যাওয়ায় সভার জন্য চাওয়া হয় ২৯ নভেম্বর। সেই দিনটিও খারিজ হয়ে যায়। আদালতের দ্বারস্থ হয় পদ্মশিবির (BJP Rally)।

    আরও পড়ুুন: আগেই উদ্বেগ প্রকাশ মোদির, ডিপফেক নিয়ে মেটা, গুগলকে ডেকে পাঠাচ্ছে কেন্দ্র

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BGBS 2023: মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুর বন্দর থেকে সরে গেলেন আদানিরা?

    BGBS 2023: মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুর বন্দর থেকে সরে গেলেন আদানিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার অভিযোগে কার্যত ল্যাজেগোবরে হয়েছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। মহুয়া যাঁর হয়ে প্রশ্ন করেছিলেন তিনি ব্যবসায়ী হিরানন্দানি। যাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্ন করেছিলেন ঘুষ নিয়ে, তিনি এই আদানি গোষ্ঠীর প্রধান গৌতম আদানি। ওয়াকিবহাল (BGBS 2023) মহলের মতে, সেই কারণেই তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে ফের নতুন করে দরপত্র দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন

    ঘটনাটি তাহলে খুলেই বলা যাক। লগ্নি টানার নামে তৃণমূল জমানায় ফি বার হয় বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন। গত বছর ওই সম্মেলন শেষে রাজ্য সরকারের তরফে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ঘোষণা করেছিলেন, তাজপুর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের বরাত পেয়েছে আদানি গোষ্ঠী। সেটি নির্মাণে খরচ হবে ২৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছর দুদিনের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। এদিনের সম্মেলনে আদানি গ্রুপের কাউকে দেখা যায়নি। অথচ গত বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে মঞ্চ আলোকিত করেছিলেন গৌতমই। কথা দিয়েছিলেন, বিনিয়োগ করবেন ১০ হাজার কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হবে ২০ থেকে ২৫ হাজার।

    মহুয়াকাণ্ডের জের!

    এদিনের সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “তাজপুরে সমুদ্রবন্দর হবে। আপনারা তাতে অংশগ্রহণ করতে পারেন।” দু’ বছরের মধ্যে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের দুই মন্ত্রীর (এঁদের মধ্যে একজন আবার মুখ্যমন্ত্রী) দুই বিপ্রতীপ মন্তব্যে সৃষ্টি হয়েছে জল্পনার। প্রশ্ন উঠছে, মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুরে বিনিয়োগে (BGBS 2023) বিমুখ আদানিরা? অবশ্য মমতা এবং ফিরহাদের বক্তব্যে বিপ্রতীপ কিছু দেখছেন না রাজ্যের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। তিনি বলেন, “তাজপুর বন্দর নিয়ে নতুন করে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। আদানি গোষ্ঠীকে অনুমতিপত্র দেওয়া হয়েছিল। তবে সেটা বাতিল করা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    কটাক্ষ বিজেপির

    তাজপুর নিয়ে গতকালের ঘোষণার পরই মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “আদানি নিয়েছিলেন, তবে সেখানকার মাটির ফিট সার্টিফিকেট আসেনি। তাজপুর বন্দরের একটা পাথরও গাঁথা হয়নি। আদৌ বন্দর করা যাবে কিনা, সেটাই তো বোঝা যাচ্ছে না! কে জলে টাকা ফেলতে চায়? ওঁর (আদানি) থেকে কেড়ে নিলেন? দেবেন কাকে? সবই তো গভীর জলে পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে, আম্বানি বুঝে গিয়েছেন দিদির কাছে বড় বড় কথা বললে দিদি খুশি। নাহলে বাকি যে (BGBS 2023) ব্যবসাগুলো চলছে, সেগুলোও চলতে দেবেন না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: ফের অসুস্থ জ্যোতিপ্রিয়, ভর্তি করা হল এসএসকেএম হাসপাতালে

    Jyotipriya Mallick: ফের অসুস্থ জ্যোতিপ্রিয়, ভর্তি করা হল এসএসকেএম হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি করা হল রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Jyotipriya Mallick)। কার্ডিওলজির এমার্জেন্সি ওয়ার্ডের পাঁচ নম্বর কেবিনে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। মন্ত্রীর ওপর নজর রাখছে মেডিসিন এবং নিউরোলজি বিভাগও।

    কার্ডিওলজি বিভাগের এমার্জেন্সিতে ভর্তি

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয়। আদালতের নির্দেশে তিনি বর্তমানে রয়েছেন প্রেসিডেন্সি জেলে। মঙ্গলবার দুপুরে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বুকে ব্যথা অনুভব করেন। শ্বাসকষ্টও হয়। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জেলা হাসপাতালে। পরে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএমে। কার্ডিওলজি বিভাগের এমার্জেন্সিতে তাঁকে পরীক্ষা করা হয়। পরে ভর্তি করে নেওয়া হয় কার্ডিওলজি বিভাগে।

    আগেও অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয়

    ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরে রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়কে (Jyotipriya Mallick) তোলা হয় আদালতে। ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ শুনে সেদিনই এজলাসে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয়। এজলাসে সামান্য বমিও করেন। তাঁকে কমান্ড হাসপাতালে ভর্তি করার নির্দেশ দেয় আদালত। পরে তাঁকে ভর্তি করা হয় বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সুস্থ হওয়ার পরে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীকে হেফাজতে নেয় ইডি। তার পরে একাধিকবার জ্যোতিপ্রিয়কে বলতে শোনা গিয়েছিল, তাঁর শরীর ভাল নেই। বাঁ হাত-পা পক্ষাঘাতের মতো হয়ে যাচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার ভাটপাড়া! গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল কর্মী

    ১৬ নভেম্বর নিম্ন আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল জ্যোতিপ্রিয়র। অসুস্থতার কারণে তাঁকে হাজির করানো হয় ভার্চুয়ালি। সেদিনও নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে বিচারককে তিনি আবেদন করেছিলেন, ‘আমাকে বাঁচতে দিন’। তিনি এও জানিয়েছিলেন, সাড়ে তিনশোর বেশি সুগার। হাত-পা কাজ করছে না। জ্যোতিপ্রিয়র কথা শোনার পর বিচারক তাঁকে বলেন, “আপনার অসুবিধা হলে সেলে চলে যেতে পারেন।” এর পরের দিনই প্রেসিডেন্সি জেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন রাজ্যের বনমন্ত্রী। কাশির পাশাপাশি শুরু হয়েছিল শ্বাসকষ্টও। সেদিন কৃত্রিম অক্সিজেন দিতে হয় জ্যোতিপ্রিয়কে। মঙ্গলবার ফের অসুস্থ হয়ে পড়েন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriya Mallick)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • CV Anand Bose: রাজ্যপাল পদে বর্ষপূর্তি, আনন্দ বোসের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের সুযোগ রাজভবনে

    CV Anand Bose: রাজ্যপাল পদে বর্ষপূর্তি, আনন্দ বোসের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের সুযোগ রাজভবনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল পদে তাঁর বর্ষপূর্তি। গত বছর ২৩ নভেম্বর রাজ্যপাল পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তাই বর্ষপূর্তিতে গুচ্ছ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে রাজ্যপাল ভবনের তরফে। যেহেতু ২৩ তারিখে হচ্ছে বর্ষপূর্তি, তাই এদিনই হবে ‘মিল উইথ গভর্নর’ (CV Anand Bose)।

    ‘মিল উইথ গভর্নর’

    রাজ্যপালের সঙ্গে এক পঙক্তিতে মধ্যাহ্নভোজ সারতে পারবেন আম বাঙালি। কেবল এদিন নয়, সপ্তাহের একটি বিশেষ দিনে রাজ্যপালের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ করতে পারবেন সাধারণ মানুষ। তফশিলি জাতি-উপজাতি পড়ুয়াদের বৃত্তিও দেওয়া হবে। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, “আমি বাংলাকে ভালবাসি। বাংলার মানুষকে অত্যন্ত ভালবাসি। আমি বাংলাকে নিজের ভূমি হিসেবে মনে করতে শুরু করেছি। এখানকার রাজ্যপাল হিসেবে আমার কিছু দায়িত্ব রয়েছে।”

    “বাংলা আমার কর্মভূমি”

    তিনি (CV Anand Bose) বলেন, “বাংলা আমার কর্মভূমি। রাজ্যপাল হিসেবে যে দায়িত্ব আমার কাঁধে রয়েছে, সেটা গত এক বছরে পালন করার চেষ্টা করছি আমি। সংবিধান রক্ষা করা এবং মানুষের উপকার করা আমার দুটি কাজ। আমি তা হৃদয় দিয়ে করেছি। হিংসা বা দুর্নীতি সরকার করেছে, সেটা বলছি না। আমি মনে করি হিংসা বা দুর্নীতি হলে সরকার ব্যবস্থা নেবে। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপালের মতপার্থক্য হতে পারে। কিন্তু দুজনকেই মানুষের কথা ভাবতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত ও রাজ্যপাল মনোনীত। তাই দু পক্ষকেই পরস্পরের জায়গা বুঝে কাজ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল, ভারতকে নয়া বার্তা তেল আভিভের?

    রাজ্যপাল বলেন, “আমি বলছি না যে গত এক বছরে রাজ্যে যা যা ঘটনা ঘটেছে, তার পিছনে প্রশাসন বা রাজ্য সরকার সরাসরি জড়িত রয়েছে। আমার লক্ষ্য হিংসা ও দুর্নীতি বন্ধ করা। তাই আবারও রাজ্যবাসীর কাছে আবেদন, ঘুষ নেবেন না, ঘুষ দেবেন না। আর রাজভবনের সঙ্গে রাজ্য সরকারের যে ধরনের সংঘাতের কথা বলা হয়, তেমন সংঘাত আদতে নেই। মুখ্যমন্ত্রী-রাজ্যপালের (CV Anand Bose) মধ্যে সম্পর্কের কয়েকটি স্তর থাকে। মানুষের চাহিদা মেটাবেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যপাল সেই বিষয়টা সাংবিধানিকভাবে দেখবেন। উভয়কেই আইন মেনে চলতে হবে। পরস্পরের প্রতি সম্মান থাকলে ভাল কাজ হয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের শুরু হচ্ছে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট (Bengal Global Business Summit)। আজ, মঙ্গলবার নিউ টাউনের বিশ্ব বঙ্গ কনভেনশন সেন্টারে বসতে চলেছে সপ্তম বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট। দু দিনের এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের শিল্পপতিরা।

    সম্মেলনে কারা থাকছেন

    থাকবেন ‘শিল্পপতি’ (স্পেনে মমতার সফর সঙ্গী হয়ে তিনি জানিয়েছিলেন রাজ্যে বিনিয়োগ করবেন তিনিও!) তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। উপস্থিত থাকবেন রিলায়েন্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। জানা গিয়েছে, আমেরিকা, গ্রেট ব্রিটেন সহ মোট ২৮টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন এই সম্মেলনে। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার। ২০১৫ সালে প্রথম এই (Bengal Global Business Summit) সম্মেলন হয়। রাজ্য সরকারের স্বপ্ন ছিল, এই সম্মেলনের ফলে রাজ্যে হবে শিল্প। হবে লক্ষ্মীলাভ। তার পর থেকে ফি বার ঘটা করে হয়ে এই সম্মেলন। সরকারি কোষাগার থেকে উড়ে গিয়েছে কোটি কোটি টাকা। শিল্প কী হয়েছে, তা দেবা ন জানন্তি, কুতো মনুষ্যাঃ? বিরোধীদের অভিযোগ, শিল্প না হওয়ায় কর্মসংস্থানও হয়নি। উল্টে সম্মেলনের নামে জলাঞ্জলি গিয়েছে সরকারি অর্থ। ব্যাহত হয়েছে উন্নয়ন।

    শুভেন্দুর কটাক্ষ-বাণ 

    এবারও এই সম্মেলনকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “জনগণের টাকা ধ্বংস করতে, শুরু হতে চলেছে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের সপ্তম পর্ব।” এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “বিজিবিএস সামিটে না থাকে বাণিজ্য, না থাকে গ্লোবাল। এটি শুধুমাত্র ঝকঝকে মিথ্যে বাংলা মানুষকে পরিবেশন করার একটি মঞ্চ। ১৫.৭ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ আসছে, প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ৬ পর্বে। বাস্তবে কী ঘটেছে? এত বিনিয়োগ করে বাংলার কত ছেলেমেয়ে চাকরি পেলেন? দয়া করে প্রকাশ করুন। আমি ওঁকে জিজ্ঞেস করতে চাই, দেউচা পাঁচামিতে কী ঘটেছে? যেখানে দু’ লক্ষ চাকরির কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ওখানে কয়লা খনি থেকে এক কিলো কয়লাও কি উত্তোলন করা হয়েছে? তাজপুরের বন্দরের কী খবর? ঘটা করে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।”

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “বিজিবিএস আসলে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট নয়। এটি আসলে দু’ দিনের মমতা-মেড-মিরাজ। শিল্পহীনতার মরুভূমি বাংলায় মরুদ্যান দেখানোর চেষ্টা। বাংলার মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ঘটছে রাজ্যের। বিজিবিএস (Bengal Global Business Summit) হল নকল মউ স্বাক্ষর।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এভাবে বারবার কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। যত আটকানোর চেষ্টা করবেন, ততই সন্দেহ বাড়বে।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৭ নভেম্বর বাঁকুড়ার কোতুলপুরে কর্মসূচি ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পুলিশের অনুমতি না মেলায় বাতিল হয়ে যায় কর্মসূচি। কেবল এদিনই নয়, ১ নভেম্বরও পুলিশের অনুমতি না মেলায় কোতুলপুরে পৌঁছেও মোহিনী মোহন ময়দানে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি শুভেন্দু। এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ‘জায়ান্ট কিলার’

    সেদিনই ১৭ নভেম্বরের কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি (Suvendu Adhikari)। পুলিশি অনুমতি না মেলায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ‘জায়ান্ট কিলার’ (একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে তৃণমূলের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়ে এভাবেই পরিচিত হন শুভেন্দু)। সোমবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সেদিন মামলা করেই শুভেন্দু বলেছিলেন, “আদালত যেদিন বলবে সেদিনই কোতুলপুরে আমরা সভা করব। তবে সভা হবেই। তৃণমূল শত প্ররোচনা করেও সভা আটকাতে পারবে না।”

    শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ

    এদিন বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, আগামী ২৫ নভেম্বর ওই জায়গায় মিছিল করতে পারবে বিজেপি। পুলিশ প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তৈরি করতে পারবে। মঙ্গলবারের মধ্যে বিজেপিকে তা জানাতে হবে। এরই সঙ্গে কোতুলপুর থানার ওসি এবং এসডিপিওকে আদালতের নির্দেশ, শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, ‘জায়ান্ট কিলার’ শুভেন্দুর ‘আগ্রাসন’ রুখতে চেষ্টার কম কসুর করছে না রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। শুভেন্দু যখন তৃণমূলে ছিলেন, তখন তাঁকে রাজ্যের কোথাও সভা করতে বাধা দেওয়া হয়নি। তাঁর নামে লাগানো হয়নি কলঙ্কের কালি।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বাড়ি থেকে বের করে পেটানোর নিদান দিলেন উদয়ন

    শিবির বদল করে বিজেপিতে যোগ দিতেই শুভেন্দুকে ঠেকাতে ‘গুপ্তবিদ্যা’ প্রয়োগ করতে শুরু করে শাসক। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কাছে হেরে যান তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ, তার পর থেকে শুভেন্দুর পায়ে বেড়ি পরানোর চেষ্টা করতে থাকে পুলিশও। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় দলীয় কর্মসূচি পালনে পুলিশ তাঁকে অনুমতি দেয়নি। শেষমেশ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে কর্মসূচি পালনের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায় করে ছেড়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

          

  • Justice Abhijit Ganguly: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলা শুনবেন না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, কেন জানেন?

    Justice Abhijit Ganguly: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলা শুনবেন না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসিতে নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত আর কোনও মামলাই আর আপাতত শুনবেন না কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের জেরেই এই সিদ্ধান্ত বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের। আদালতের  পুজো অবকাশ শেষে সোমবার এজলাসে আসেন তিনি। পরে জানিয়ে দেন, এসএসসি সংক্রান্ত কোনও মামলা আপাতত শুনবেন না। তাঁর জন্য নির্দিষ্ট মামলাগুলির তালিকা থেকে এসএসসি সংক্রান্ত সব মামলা সরিয়ে দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে বিপাকে পড়েন অনেকে

    তৃণমূল জমানায় শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি নিয়ে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে (Justice Abhijit Ganguly)। এই মামলাগুলির অনেকগুলিতেই কড়া রায় দিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের কাছে ‘ভগবান’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়েকে শিক্ষিকার পদ খোয়াতে হয় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে। তাঁর এমন আরও কয়েকটি রায়ের জেরে বিপাকে পড়েন অসাধু উপায়ে চাকরি পাওয়া তরুণ-তরুণীরা। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সিদ্ধান্তে হতাশ তাঁরা। তবে এসএসসির মামলা না শুনলেও, প্রাথমিকের যে ক’টি মামলা চলছিল তাঁর এজলাসে, সেগুলি শুনবেন তিনি। ২৯ নভেম্বর ওই মামলাগুলির শুনানি হওয়ার কথা।

    কী কারণে শুনবেন না মামলা?

    কী কারণে এসএসসি সংক্রান্ত মামলা আপাতত শুনবেন না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)? তিনি জানান, ৯ নভেম্বর এসএসসি সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট এসএসসির সব মামলা ফেরত পাঠিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কাছে। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করবেন। সেখানেই শুনানি হবে এই মামলাগুলির। চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক কিংবা নতুন চাকরির সুপারিশ, সব সিদ্ধান্তই নেবে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির গড়ে দেওয়া ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার দুই মাওবাদী নেতা, তাঁদের কাছে থেকে কী পেল পুলিশ?

    প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টে যেসব মামলা সুপ্রিম কোর্ট ফেরত পাঠিয়েছিল, তার মধ্যে ছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের চাকরি বাতিলের একটি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হওয়া মামলাও। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ হাতে পেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এসএসসি (Justice Abhijit Ganguly) নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share