Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Tribal Welfare Schemes: আদিবাসী উন্নয়নে জোর কেন্দ্রের, ৭৯ হাজার ১৫৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

    Tribal Welfare Schemes: আদিবাসী উন্নয়নে জোর কেন্দ্রের, ৭৯ হাজার ১৫৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসীদের সার্বিক উন্নয়নের (Tribal Welfare Schemes) ওপর জোর দিল মোদি সরকার। আর এই লক্ষ্যকে ফলপ্রসূ করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী জনজাতীয় উন্নত গ্রাম অভিযানে ৭৯,১৫৬ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় মন্ত্রক থেকে অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ রয়েছে ৫৬,৩৩৩ কোটি টাকা। আর রাজ্যগুলির বরাদ্দের পরিমাণ ২২,৮২৩ কোটি টাকা। এই অর্থ দেশের উপজাতি সম্প্রদায়ের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ব্যয় করা হবে বলে কেন্দ্রীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।

    ৫ কোটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ উপকৃত হবেন (Tribal Welfare Schemes)

    উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রকের দেওয়া প্রেস বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের ফলে দেশের ৩০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত এলাকার ৫৪৯টি জেলা এবং ২৭৪০টি ব্লককে কভার করা হবে। মূলত, ৬৩ হাজার গ্রামের ৫ কোটিরও বেশি আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ উপকৃত হবেন। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, দেশে তফশিলি উপজাতির জনসংখ্যা ১০.৪৫ কোটি। সারা দেশে ৭০৫টিরও বেশি উপজাতি সম্প্রদায় রয়েছে, যারা প্রত্যন্ত এবং দুর্গম এলাকায় বসবাস করে। প্রধানমন্ত্রী জনজাতীয় উন্নত গ্রাম অভিযানে (PMJUGA) ভারত সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সামাজিক পরিকাঠামো উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং জীবিকার ক্ষেত্রে যে সব ঘাটতি রয়েছে, সেগুলি পূরণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    কী কী উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে?

    প্রধানমন্ত্রী জনজাতীয় উন্নত গ্রাম অভিযানের মাধ্যমে উপজাতি (Tribal Welfare Schemes) পরিবারগুলিকে পাকা ঘর, বিশুদ্ধ পানীয় জল এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। এই সব গ্রামে রাস্তাঘাট, মোবাইল সংযোগ ও ইন্টারনেট সুবিধাও উন্নত করা হবে। অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য উপজাতিদের স্বনির্ভরতা বাড়াতে, দক্ষতা উন্নয়ন, স্ব-কর্মসংস্থানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আর শিক্ষার প্রসার ঘটাতে ১০০০টি নতুন হস্টেল তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নয়নের জন্য মোবাইল মেডিক্যাল ইউনিট এবং উন্নত টিকাদান কর্মসূচিরর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। স্থায়ী জীবিকার জন্য পর্যটন অঞ্চলে হোমস্টে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। তার জন্য প্রচারও করা হবে। আর ফরেস্ট রাইট অ্যাক্ট অনুযায়ী, পাট্টা প্রাপকদের কৃষি ও বনাঞ্চলে জীবিকার সুযোগ দিয়ে সহায়তা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flood in Bengal: বন্যায় টিকার আকাল! রোগীকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে ছুটতে হচ্ছে অন্য হাসপাতালে

    Flood in Bengal: বন্যায় টিকার আকাল! রোগীকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে ছুটতে হচ্ছে অন্য হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টিতে জেরবার রাজ্যবাসী। একাধিক জায়গায় জমা জলে (Flood in Bengal) ভোগান্তি বাড়ছে‌। হাওড়া, হুগলি, মেদিনীপুর সহ রাজ্যের বহু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগজনক। আর তার মধ্যেই রেবিস ভ্যাকসিন, অ্যান্টি ভেনম টিকার আকাল পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। এই পরিস্থিতি স্বাস্থ্য পরিষেবায় যথেষ্ট সমস্যা তৈরি করতে পারে বলেও আশঙ্কা চিকিৎসকদের একাংশের।

    কোন ভ্যাকসিনের চাহিদা বাড়ছে? কেন বাড়ছে? (Flood in Bengal)

    রাজ্যের একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতির ফলে অধিকাংশ জায়গায় জল জমছে। এই পরিস্থিতিতে সাপের উপদ্রব বাড়ে। আবার ইঁদুর, ছুঁচোর উপদ্রবও বাড়ে। বিশেষত গ্রামীণ এলাকায় সাপে কামড়ানো, ইঁদুর কিংবা ছুঁচোয় কামড়ানোর মতো ঘটনা বাড়তে থাকে। আবার এর সঙ্গে কুকুর কামড়ানোর মতো ঘটনাও ঘটে। যেহেতু খাবার এবং জলের চাহিদা বাড়ে, মানুষের মতো অন্যান্য প্রাণীরাও অস্থির হয়ে থাকে। তাদের বাসস্থানের সমস্যা হয়। আর জমা জলের জেরে অনেক সময়েই ঘরের ভিতরেও সাপ ঢুকে আসে। শিশু থেকে প্রবীণ, সকলের বিপদ বাড়ে। তাই এই সময়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রেবিস এবং অ্যান্টি ভেনম টিকার প্রয়োজনীয়তা বেশি। এই সময়ে জেলাস্তরের হাসপাতালে এই ধরনের টিকার চাহিদা বাড়ে। বিশেষত পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া, মালদা সহ একাধিক জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে চলতি সপ্তাহে এই টিকার চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই টিকাগুলির জোগান‌ বাড়েনি। তাই অনেক সময়েই ভোগান্তি বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশের আশঙ্কা, টিকার জোগান না বাড়ালে পরিস্থিতি বিপজ্জনক (Vaccination problem) হয়ে উঠতে পারে। 

    কেন আশঙ্কিত চিকিৎসক মহল? 

    স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, মালদা, মুর্শিদাবাদ কিংবা পশ্চিম মেদিনীপুরের মতো জেলার একাধিক প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাপে কামড়ানো এবং ইদুরে কামড়ানোর মতো ঘটনা উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে। কিন্তু বন্যাবিধ্বস্ত (Flood in Bengal) পশ্চিম মেদিনীপুর এবং হাওড়ার একাধিক জায়গায় প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে রেবিস কিংবা অ্যান্টি ভেনম টিকা নেই। ফলে রোগীকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতাল ছুটতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে রোগীর ভোগান্তি আরও বাড়ছে। এমনকী প্রাণহানির আশঙ্কাও তৈরি হচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, মহকুমা কিংবা জেলা হাসপাতালেও পর্যাপ্ত টিকা নেই। তাই একাধিক হাসপাতালে রোগীকে ঘুরতে হচ্ছে। পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে বলেই আশঙ্কা করছে চিকিৎসক মহল! তাঁরা জানাচ্ছেন, কুকুর, ইঁদুর কামড়ানোর পরে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে রেবিস ভ্যাকসিন না দিলে প্রাণ সংশয় তৈরি হয়। পাশপাশি সাপে কামড়ানো ব্যক্তির মৃত্যু রুখতে পারে একমাত্র অ্যান্টি ভেনম টিকা। তাই যত দ্রুত এই টিকা দেওয়া হবে, রোগীর প্রাণ সংশয় তৈরি হবে না। তাই এই টিকা প্রত্যেক হাসপাতালে এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পর্যাপ্ত থাকা জরুরি। এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতাল ছুটতে ছুটতে সময় পেরিয়ে গেলে মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করছে চিকিৎসকদের একাংশ। 

    কী বলছেন স্বাস্থ্যকর্তারা? (Flood in Bengal) 

    প্রত্যেক বছরে হুগলি, হাওড়া কিংবা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একাধিক অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই ধরনের সমস্যা সম্পর্কে স্বাস্থ্য প্রশাসনের ওয়াকিবহাল থাকা উচিত বলেই মনে করছে চিকিৎসকদের একাংশ। কিন্তু তার পরেও কেন এই সব টিকার আকাল (Vaccination problem)? এই প্রশ্নের অবশ্য কোনও উত্তর দিতে চাননি স্বাস্থ্য ভবনের কর্তারা। এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, “সব সময় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। প্রত্যেক জেলার হাসপাতালে যাতে ঠিকমতো জীবনদায়ী ওষুধ ও ভ্যাকসিন পৌঁছতে পারে, সে দিকে নজর রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vineet Goyal: পুলিশ কমিশনারের পদও গেল, হাইকোর্টের অস্বস্তিও কাটল না বিনীত গোয়েলের

    Vineet Goyal: পুলিশ কমিশনারের পদও গেল, হাইকোর্টের অস্বস্তিও কাটল না বিনীত গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য পদ থেকে সরানো হয়েছে বিনীত গোয়েলকে (Vineet Goyal)। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি মেনে পুলিশ কমিশনার পদ থেকে তাঁকে সরানোর কথা ঘোষণা করেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে রাজ্য পুলিশের এসটিএফ-এর এডিজি পদে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তারপরও প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের অস্বস্তি কাটল না। আদালতে চাপের মুখে রয়েছেন তিনি। আরজি কর মেডিক্যালে নির্যাতিতার নাম প্রকাশ করে দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবিতে দায়ের হওয়া মামলা খারিজ করতে অস্বীকার করল কলকাতা হাইকোর্ট। তবে সুপ্রিম কোর্টে বিষয়টি নিয়ে শুনানি চলায় আপাতত এই মামলায় কোনও নির্দেশ দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।

    আদালতে মামলার শুনানিতে কী হল? (Vineet Goyal)

    গত ৯ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যালে মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর তাঁর নাম প্রকাশ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের (Vineet Goyal) বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়েরের দাবি জানিয়ে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। মামলাকারী আদালতে আবেদন করেন, পুলিশ কমিশনারের মতো উচ্চ পদে থেকেও বিনীত গোয়েল নির্যাতিতার নাম প্রকাশ করে দিয়েছেন। যা গুরুতর অপরাধ। বুধবার এই মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। সেখানে বিনীত গোয়েলের আইনজীবী মামলাটি খারিজ করে দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, যে পুলিশ আধিকারিকের কথা বলা হচ্ছে তাঁকে ইতিমধ্যে বদলি করা হয়েছে। সে কথা শুনে মামলাকারীর আইলাজীবী মহেশ জেঠমালানি বলেন, পুলিশ কমিশনার থেকে তাঁকে এডিজি করা হয়েছে। উনি তো প্রোমোশন পেয়েছেন। বরং, এই মামলাকে সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হোক। এ কথা শুনে বিনীত গোয়েলের আইনজীবী বলেন, সুপ্রিম কোর্টে এই সংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন। তাই হাইকোর্টে এই মামলার কোনও গুরুত্ব নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    প্রধান বিচারপতি জানিয়ে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, এই মামলা এখন খারিজ করা হচ্ছে না। শীর্ষ আদালতে শুনানির পর ফের শুনানি হবে। তাই হাইকোর্টে আপাতত অস্বস্তি কাটল না প্রাক্তন পুলিশ কমিশনারের (Vineet Goyal)। প্রধান বিচারপতি জানান, আপাতত এব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করবে না আদালত। তবে মামলা খারিজ করা হবে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ দেখে এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেক গার্ডেন্সের ক্লাবের, অনুদান ফেরাল বেহালার ক্লাব

    RG Kar Protest: চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেক গার্ডেন্সের ক্লাবের, অনুদান ফেরাল বেহালার ক্লাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। রাজ্য সরকারের দেওয়া দুর্গাপুজোর অনুদান (Durga Puja Grant) ফেরাচ্ছে একের পর এক ক্লাব। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ (RG Kar Protest) জানাতেই রাজ্যের একাধিক ক্লাব এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। একই ইস্যুতে এর আগে দক্ষিণ কলকাতার ‘মুদিয়ালি আমরা ক’জন পুজো কমিটি’ রাজ্য সরকারের দেওয়া দুর্গাপুজোর অনুদান ফিরিয়েছিল। এবার পুজোর চাঁদা তুলতে গিয়ে অভিনব প্রতিবাদে সামিল তারা। 

    চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লিখে প্রতিবাদ (RG Kar Protest)

    লেক গার্ডেন্স অঞ্চলের এই ক্লাবটি এবার চাঁদা বিলে আরজি কর নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। চাঁদা বিলে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে স্ট্যাম্প দেওয়া হচ্ছে। তাতে লেখা থাকছে, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পুজো কমিটির কর্মকর্তাদের বক্তব্য, আরজি করের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। এমনিতেই আমরা সরকারের দেওয়া ৮৫ হাজার টাকা অনুদান ফিরিয়ে প্রতিবাদ (RG Kar Protest) জানিয়েছি। এবার আমরা চাঁদার বিলেও বিচারের দাবি জানালাম। পুজোর চাঁদার বিলে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ লেখার কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, ‘‘এই চাঁদার বিল কম করে এলাকার দুই থেকে আড়াই হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। ফলে পুজোর আনন্দে আরজি করের নির্যাতিতা যে বিচার পাননি, সেটা মানুষজন ভুলে যাবেন না। পুজোতে আনন্দ করলেও, আমরা চাই, সাধারণ মানুষ যাতে মানসিকভাবে এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকুক।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    সরকারের ৮৫ হাজার টাকা ফেরাল আরও একটি ক্লাব

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার প্রতি বছরই দুর্গাপুজো কমিটিগুলোকে আর্থিক সাহায্য করে। প্রতিবছর বাড়ছে সেই অনুদানের অঙ্ক। গত বছর এই অনুদানের অঙ্ক ছিল ৭০ হাজার। এবার সেটা বেড়ে হয়েছে ৮৫ হাজার টাকা। মণ্ডপে ঢাক-গান-ধুনুচি নাচ নয়, এবার পুজোয় আনন্দ নয়, দাবি একটাই বিচার চাই, এই দাবি তুলে অনুদান (RG Kar Protest) ফেরাল বেহালা চৌরাস্তার সবেদাবাগান ক্লাব। বেহালা চৌরাস্তার সবেদা বাগান ক্লাবের কর্মকর্তাদের বক্তব্য, এবার পুজোতে কোনও ঢাক বাজানো হবে না। গানও বাজবে না। সমস্ত আনন্দ থেকে বিরত থাকবে সবেদা বাগান পুজো কমিটি। শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষায় কোনও রকমে এবার পুজো করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে?

    RG Kar: ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মামলায় সুপ্রিম কোর্টে পরবর্তী শুনানি রয়েছে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর। গত মঙ্গলবার, ছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শুনানি সেখানেই বেশ কিছু প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। এর পাশাপাশি, সর্বোচ্চ আদালত নির্দেশ দেয়, কোনওভাবেই তদন্তের স্বার্থে সিবিআইয়ের স্টেটাস রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনা যাবে না। মঙ্গলবারের শুনানিতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ওঠে। যার মধ্যে কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের নিয়ে রাজ্য সরকারের বিতর্কিত বিজ্ঞপ্তি, জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি, আরজি কর কাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা- ইত্যাদি নানা বিষয়ে সওয়াল জবাব চলে। ওই দিন যে একাধিক নির্দেশ সুপ্রিম কোর্ট দেয়, সেগুলির অগ্রগতি কতটা হল? ২৭ সেপ্টেম্বরের শুনানিতে শীর্ষ আদালত তা জানতে চাইবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    চিকিৎসকদের (RG Kar) নিরাপত্তার বিষয়টি অবিলম্বে সুনিশ্চিত করতে হবে 

    প্রসঙ্গত, রাতে মহিলাদের কর্মস্থল সংক্রান্ত বিতর্কিত বিজ্ঞপ্তি মুছে ফেলার জন্য রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার জুনিয়র ডাক্তারদের (RG Kar) সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) সওয়াল করেন বিশিষ্ট আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং। তিনি বলেন, “জুনিয়র ডাক্তারদের আস্থা অর্জনের জন্য রাজ্যের সঙ্গে তাঁদের যে বোঝাপড়া, তা নথিবদ্ধ রাখা হোক। আমরা জানি, আমাদের সব দাবি এক দিনে পূরণ হবে না। জুনিয়র ডাক্তারেরা কাজে ফিরতে চান। এই বিষয়ে এখনই নজর দেওয়া দরকার।” অন্যদিকে, মঙ্গলবারের শুনানিতে জুনিয়র চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে আদালতের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। চিকিৎসকদের নিরাপত্তার বিষয়টি অবিলম্বে সুনিশ্চিত করার জন্য রাজ্য সরকারকে নির্দেশও দেন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। হাসপাতালে নিরাপত্তার কাজে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ব্যবহারেও আপত্তি জানান প্রধান বিচারপতি।

    আরও ছ’দফা নির্দেশ (RG Kar)

    এগুলির পাশাপাশি  ছ’দফা নির্দেশ দিয়েছিল প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। সেগুলি হল— 

    প্রথমত, উইকিপিডিয়া থেকে নির্যাতিতার নাম ও ছবি মুছে ফেলতে হবে। দ্বিতীয়ত, চলতি মাসের ১২ তারিখ তদন্ত সংক্রান্ত কয়েকটি বিষয় নিয়ে সিবিআইকে চিঠি দিয়েছিলেন নির্যাতিতার বাবা। ওই বিষয়গুলি গোপনীয়। তাই সেগুলি প্রকাশ্যে আনা হচ্ছে না। সিবিআইকে সেগুলি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে বলেছে শীর্ষ আদালত। তৃতীয়ত, আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে প্রশাসনিক স্তরে আলোচনা করে হাসপাতালে শৌচাগার এবং সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে হবে। চতুর্থত, মহিলা চিকিৎসকরা সেমিনার হলে (RG Kar) বিশ্রাম নিতে গেলে তাঁদের সুরক্ষায় দরজায় বায়োমেট্রিক বসাতে হবে। নিরাপত্তার জন্য রাজ্য সরকারকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ করতে হবে। পঞ্চমত, ওই ঘটনার পরে আরজি কর হাসপাতালের পুরো সিসিটিভি ফুটেজ সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিতে হবে পুলিশকে। ষষ্ঠত, জুনিয়র ডাক্তাররা বৈঠক করার পরে কাজে যোগ দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না মমতা সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘আলোচনা হতাশাজনক’, মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে কর্মবিরতিতে অনড় জুনিয়র চিকিৎসকরা

    RG Kar Incident: ‘আলোচনা হতাশাজনক’, মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে কর্মবিরতিতে অনড় জুনিয়র চিকিৎসকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের সদিচ্ছার অভাবে কর্মবিরতি থেকে সরলেন না জুনিয়র ডাক্তাররা। আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Incident) পর নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন পড়ুয়া চিকিৎসকরা। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের সেই সামান্য দাবি পূরণে ব্যর্থ মমতা প্রশাসন। দিনভর বৈঠকের পর বুধবার মধ্যরাতেও জুনিয়র চিকিৎসক ও রাজ্য সরকারের মধ্যে কোনও রফাসূত্র বের হল না৷ মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকের পর জুনিয়র চিকিৎসকররা জানিয়ে দিলেন, তাঁরা কর্মবিরতি (Junior Doctors Protest) থেকে সরছেন না৷ পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক শেষে দৃশ্যতই হতাশ তাঁরা। এদিন নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের সঙ্গে বৈঠক করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    হতাশ জুনিয়র চিকিৎসকরা

    বৈঠক শেষে জুনিয়র চিকিৎসকদের পক্ষে অনিকেত মাহাতো সাংবাদিকদের বলেন, “মোট পাঁচটি দাবি আমরা পেশ করেছিলাম। তার মধ্যে কয়েকটা মানা হলেও, চার এবং পাঁচ নম্বর দাবি দু’টি নিয়ে আজ আলোচনা হওয়ার কথা ছিল৷ এর মধ্যে স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ, হাসপাতালগুলিতে সার্বিক নিরাপত্তা, থ্রেট কালচার ও মেডিক্যাল কলেজগুলিতে টাস্ক ফোর্স গঠন প্রাধান্য পেয়েছিল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সরকার আমাদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছে৷ তবে কয়েকটি জায়গায় অসুবিধে আছে৷ আমরা মুখ্যসচিবের কাছে আলোচনার কার্যবিবরণী চেয়েছিলাম৷ কিন্তু উনি সেটা দেননি৷ শুধু মৌখিক আশ্বাস দিয়েছেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সরকারের মৌখিক আশ্বাসে আমরা রাজি ছিলাম না। সরকারের কার্যবিবরণী তৈরি করা এবং লিখিত আশ্বাস দেওয়ার এই অনীহায় আমরা হতাশ। তবে মুখ্যসচিব আমাদের বলেছেন বৃহস্পতিবার আমাদের দাবিগুলিকে খসড়া আকারে ওনার কাছে ইমেল করতে৷ তারপর ওনারা সিদ্ধান্ত জানাবেন। আমরা কাজে ফিরতে চাই৷ কিন্তু যতক্ষণ আমাদের ন্যায্য দাবিগুলি পূরণ না-হচ্ছে, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন এবং কর্মবিরতি চলবে।”

    আরও পড়ুন: চাকরির বিনিময়ে জমি মামলায় লালু ও তাঁর দুই ছেলেকে তলব

    সরকারের সদিচ্ছার অভাব

    এদিন ৩০ জন জুনিয়র ডাক্তার বৈঠকে যোগ দিতে আসেন। বৈঠক শেষে আন্দোলনকারীরা জানান, তাঁরা বৈঠকের মিনিটসে সই করেননি। তাঁদের বক্তব্য, পাঁচ দফা দাবির পাঁচ নম্বর পয়েন্ট ছিল থ্রেট কালচারের অবসান। যার লক্ষ্যে ছাত্র সংসদ নির্বাচন, আরডিএ গঠনে নির্বাচন নিয়ে আশ্বাস মিলেছিল আলোচনা পর্বে। তবে মিনিটসে তার উল্লেখ নেই। মিনিটসে শুধু সুপ্রিম কোর্টে যে নিরাপত্তার বিষয়গুলো বলা ছিল, সেগুলি‌ই রয়েছে। পঞ্চম দফা নিয়ে আলোচনা যেহেতু মিনিটসে নেই, তাই মিনিটসে স‌ই করেননি আন্দোলনকারীরা। তাঁরা কাজে যোগ দিতে চাইলেও সরকারের সদিচ্ছার অভাবেই বিষয়টি আটকে থাকছে বলে মত আন্দোলকারীদের। তাঁদের কথায়, “এদিনের আলোচনা হতাশাজনক। আজকের ঘটনায় প্রমাণ হল, কেন স্বচ্ছতার প্রশ্নে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি জানিয়েছিলাম আমরা। আমরা কিছুটা হলেও ভরসা হারিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ছেড়ে পাকিস্তানের নাগরিকত্ব নেওয়া ব্যক্তিদের সম্পত্তি দখল করতে মাঠে নামল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। গোটা দেশ থেকে সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গেই সম্ভব হচ্ছিল না। এবার কলকাতায় (Kolkata) শুরু হল এনিমি প্রপার্টি (Enemy Property Survey) বা শত্রু সম্পত্তির সমীক্ষা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট এই সমীক্ষার শুরু করল। এই প্রথমবার এমন সমীক্ষা হচ্ছে। বুধবার ভরদুপুরে রাজাবাজারে এরকমই একটি সম্পত্তিতে হানা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে সমীক্ষা (Kolkata)  

    জানা গিয়েছে, কলকাতার (Kolkata)  রাজাবাজারের ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিটে এই সমীক্ষা চলছে। প্রায় ৪৪ কাঠা জমির উপরে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন ৭০০০ বাসিন্দা। রয়েছে ২৫টি দোকান। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এখানকার অনেক নাগরিকই এই সম্পত্তি ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যান। তাঁরা কেউ এই সম্পত্তি দাবি না করায়, তা এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ হয়ে যায়। বুধবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই ব্যাটেলিয়ন জওয়ান এনে এই সমীক্ষা শুরু করেছে এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট। জানা গিয়েছে, রাজাবারের বহুতলটিতে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি তলে অনেকে বসবাসও করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা বলেন, “এই সম্পত্তিটি এনিমি প্রপার্টি। তাই দেশের আইন অনুসারে এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সম্পত্তি। ফলে এবার থেকে এখানে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে ভাড়া দিতে হবে। সম্পত্তিটি নিয়ে একটি মামলা ছিল। যা সম্প্রতি মিটেছে। তাই আমরা সম্পত্তির দখল নিতে এসেছি। এই সম্পত্তিতে অনেক জবরদখলকারী রয়েছেন। তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যাপারে কথা বলছি। আপাতত আমরা এই ভবনের বাসিন্দাদের নাম নথিভুক্ত করতে এসেছি।”

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    এনিমি প্রপার্টি কী?

    দেশ ভাগের পর যারা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন, তাঁদের মালিকানাধীন ভারতীয় সম্পত্তি বণ্টনের বৈধকরণ ও নিয়ন্ত্রণের আইন হল শত্রু সম্পত্তি আইন ১৯৬৮। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এই আইন পাশ করা হয়েছিল। এই আইন অনুযায়ী, ভারত সরকার এই সম্পত্তির মালিক হবে। শত্রু আইনে যদি সম্পত্তির মালিকানা ‘শত্রু’র কাছে থেকে যায়, তবে সম্পত্তির অধিকার ও মালিকানা (Kolkata) কাস্টডিয়ান বা হেফাজতকারীর হাতে থাকে। আসল মালিকের অনুপস্থিতিতে কাস্টডিয়ান বা বসবাসকারী এই জমি বা সম্পত্তি ভাগাভাগি বা বিক্রি করতে পারে। কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে ৪ হাজার ৩০১টি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে, যেগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ। দেশজুড়ে প্রায় ১২ হাজার এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে। সবথেকে বেশি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে উত্তর প্রদেশে। ৫৩৬১টি এনিমি প্রপার্টি বা শত্রু সম্পত্তি রয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে দিতে হবে মাসিক ভাড়া

    জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata)  ৯৬টি এনিমি প্রপার্টি রয়েছে। সারা রাজ্যে প্রায় ৪৫০০ এই ধরণের সম্পত্তি রয়েছে। সেগুলোকে নিয়ন্ত্রণে এনে তার থেকে আয়ের রাস্তা খুঁজছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এর আগেও একদিন বাড়িটিতে এসেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা। সেদিন তাঁদের বাধা দেন স্থানীয়দের একাংশ। তাই বুধবার আধাসেনা ও কলকাতা পুলিশের আধিকারিকদের নিয়ে বাড়িটিতে হানা দেন তাঁরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, এবার থেকে এই বাড়িতে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বেঁধে দেওয়া মাসিক ভাড়া দিয়ে থাকতে হবে। তবে কেউ চাইলে সম্পত্তি কিনতেও পারেন। সম্পত্তির বাজারমূল্য ১ কোটি টাকার কম হলে উপযুক্ত নথি দেখিয়ে সম্পত্তি কেনার জন্য আবেদন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিনের নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জলে ভাসছে পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলির আরামবাগ সহ আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দায়ী করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, দীর্ঘ সময় ধরে বাঁধের কোনও পরিচর্যাই করা হয়নি। এই মুহূর্তে কী করা উচিত সরকারের, সেই ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন তিনি।

    বন্যা মোকাবিলায় সেনা নামানোর বার্তা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বন্যা পরিস্থিতির জন্য সময় মতো নদীবাঁধ সংস্কার না করাকে দায়ী করেন তিনি। শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, বর্ষার আগে নদীবাঁধ সংস্কারের কোনও কাজ করেনি সেচ দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য ব্যর্থ। কারণ, দেউলিয়া রাজ্য সরকারের কাছে বাঁধ সংস্কার করার মতো টাকা নেই। যার ফলে হুগলি, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ও পূর্ব মেদিনীপুরের একাংশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। বাঁধ ভেঙে জল জনবসতিতে ঢুকে পড়ায় জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পুলিশ, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর তাদের কোনও সহযোগিতা করছে না। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর বার্তা, ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে যেমন সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছিল, এখনও বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে রাজ্য সরকারের তাই করা উচিত। তাহলেই বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো যাবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে উদ্দেশ্য করে বার্তা দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে আমি সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাইতে অনুরোধ করব। যাতে ফের বাঁধগুলিতে শক্ত করা হয়। এতে প্রাণ ও সম্পত্তিহানি এড়ানো যাবে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে যত তাড়াতাড়ি এনডিআরএফ মোতায়েন করবেন তত মঙ্গল।

    বন্যার আশঙ্কা

    এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে নতুন করে বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সৃষ্টি হতে পারে হুগলি, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বর্ধমান, হাওড়া সহ দক্ষিণবঙ্গের বহু জেলায়। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে বুধবার হুগলির পুড়শুড়া যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন দুর্গতরা। আর মুখ্যমন্ত্রী বন্যার জন্য ডিভিসিকে দায়ী করে নিজের সরকারের দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটানা বৃষ্টিতে পুজোর আগে বন্যা (Flood Situation) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে হুগলিতে। জলের পরিমাণ এতটাই বেড়েছে যে ডুবেছে রাস্তা। ডুবেছে বাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত চাষভূমি। হুগলির আরামবাগ, পুড়শুড়া, খানাকুল— যেদিকে তাকানো যায় সব দিকে একই পরিস্থিতি। খতিয়ে দেখতে বুধবার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে, প্রশাসনের বিরুদ্ধে মানুষের মনের ক্ষোভ আঁচ ভালোমতো টের পেলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। দুর্গতরা মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) সামনেই ক্ষোভ উগড়ে দেন।

    মমতার সামনেই ক্ষোভ জানালেন দুর্গতরা (Flood Situation)

    এদিন, বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সরজমিনে খতিয়ে দেখতে জেলা সফরে বেরিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে পুড়শুড়া পৌঁছন তিনি। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানেই কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই নিজেদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। মুখ্যমন্ত্রীকে একজন বলেন, “একটা ত্রিপল পর্যন্ত আসেনি। খাবার পর্যন্ত আসেনি।” আরও এক মহিলা বলেন, “আমরা প্রতিবছর বন্যায় ভুগি।” উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমি জানি। জল ছাড়ছে তো।’’ মমতা এলাকা ছাড়তেই বিক্ষোভ শুরু হয় বন্যা দুর্গতদের।

    গোপাল জানা নামে এক ব্যক্তি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বলেননি। ওই ব্যক্তি বললেন, ‘‘মাইকে অঞ্চল থেকে হেঁকে যাচ্ছেন, উঁচু জায়গায় ঠাঁই নাও। কিন্তু যাবটা কোথায়? একটা ত্রিপল নেই, কিচ্ছু নেই। দিদি এলেন। নামলেন। সব মহিলাদের সঙ্গে কথা কি বলেছেন? আর নেতাগুলো একবার আসে।” আরও এক মহিলা অভিযোগ করে বললেন, ‘‘উনি যে এলেন একবার দাঁড়িয়ে অন্তত দেখতে পারতেন। উনি সাহায্য করবেন না? নাকি আমরা হড়কা বানে ভেসে যাব। বাঁধটা অন্তত ঠিক করে দিন। উনি এলেন আর টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন।’’ এলাকার আরও এক মহিলা বলেন, ‘‘এসে দাঁড়িয়ে তো দেখতে হবে? জোর হাত করে এসে চলে গেলে হবে?’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    খোঁজ নেয়নি কেউ, ক্ষোভ জানালেন জলমগ্ন বাসিন্দারা

    হুগলির পাশাপাশি বন্যা-পরিস্থিতি পশ্চিম মেদিনীপুরেও। ঘাটালের চন্দ্রকোণার শিলাবতী নদীর জল বিপদ সীমা ছাড়িয়েছে। নদীর জল (Flood Situation) গ্রামের অলিতে-গলিতে বাড়িতে কড়া নাড়ছে। বাড়ির উঠোন পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে নদীর জল। ডুবেছে বাড়ির উঠোনে থাকা রান্না করার উনুন। বন্ধ দু’বেলার রান্না। গ্রামের মহিলা থেকে পুরুষ সবাই নিজের নিজের উঠোনে মাটির বাঁধ দিয়ে বাড়ির ভিতর বন্যার জল প্রবেশ আটকাতে হিমশিম খাচ্ছে। ইতিমধ্যে জলের চাপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি মাটির বাড়ি। যে হারে নদীর জল গ্রামে প্রবেশ করছে, তাতে বসতবাড়ি রক্ষা হবে কি না, পরিবারের সদস্যদের কোথায় ঠাঁই হবে, এনিয়ে দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া থেকে রাতের ঘুম উড়েছে চন্দ্রকোনার ভবানীপুর গ্রামের ২০০টি পরিবারের। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন জলবন্দি বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামে এহেন পরিস্থিতিতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রশাসনে জানিয়েও কেউ খোঁজ নেয়নি। জানা গিয়েছে, কয়েক হাজার হেক্টর চাষের জমি জলের তলায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার মুখ খুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা (RG Kar Incident)। মঙ্গলবার পানিহাটির সোদপুরে বাড়ির সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাঁরা বলেন, “আসল জয় আমাদের সেদিনই হবে, যেদিন আসল খুনিদের ধরা হবে এবং বিচার হবে। সুপ্রিম কোর্টের ওপর আমাদের ১০০ শতাংশ ভরসা রয়েছে। এই বিচারব্যবস্থাই সঠিকভাবে গাইড করে নিয়ে যাবে এবং সমাধান করার চেষ্টা অবশ্যই করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।” নির্যাতিতার মা (RG Kar Incident) এদিন আক্ষেপের সুরে বলেন, “২০২১ সালে যখন এই সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, তখন যদি মুখ্যমন্ত্রী এই পদক্ষেপগুলি নিতেন তাহলে আজ আমার কোল খালি হত না। আমার মেয়েটা হারিয়ে যেত না।”

    মেয়ের আসল খুনিরা গ্রেফতার হলেই জয় হবে (RG Kar Incident)

    তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ নিয়ে সিবিআইকে এবং প্রকৃত বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে তাদের দেওয়া চিঠি প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা (RG Kar Incident) বলেন, ‘‘সর্বোচ্চ আদালত তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে সিবিআইয়ের দেওয়া স্ট্যাটাস রিপোর্টের ভিত্তিতে বিচলিত হওয়ার বিষয়টি যথার্থই বলেছেন। আমরা প্রথম দিন থেকে বলে এসেছি। আদালত শুনানিতে সেটাই তুলে ধরেছে এদিন। কারণ, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করলে একটা সংস্থাকে খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এখানে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের ঘটনা ঘটেছে এবং একজনকে গ্রেফতার করেছে।’’ একইসঙ্গে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে যা হয়েছে, সেটাকে ‘জয়’ হিসেবে দেখতে রাজি নন নির্যাতিতার বাবা। স্পষ্টভাবে তিনি বলেছেন, ‘‘জয় সেদিনই হবে, যেদিন আমার মেয়ের আসল খুনিদের বিচার হবে।’’ একই সুর মৃত তরুণীর পরিবারের অন্য সদস্যদেরও।  সকলেই জানান, একটা সকালই তাঁদের জীবনের সব ‘খুশি’ এবং ‘আনন্দ’ ছিনিয়ে নিয়েছে। তাঁরা বলেন,  ‘‘আমাদের মেয়েটা যদি ফিরে আসত, সেটাই আমাদের কাছে খুশির বিষয় হত। তাছাড়া আরও কোনও বিষয়ে আমাদের খুশি বা আনন্দের ব্যাপারই নেই।’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার বার্তা

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন (RG Kar Incident) প্রসঙ্গে এদিন ফের আর একবার বাবা-মা বলেন, ‘‘ জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। তাঁদেরকে আমরা নিজেদের ছেলে-মেয়েদের মতো মনে করি। বিচারের জন্য তাঁরা যেভাবে কষ্ট করে রাস্তায় বসে রয়েছেন, এটা দেখলে আমাদেরই কষ্ট লাগে। কলকাতার পুলিশ কমিশনারসহ পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অপসারণ নিয়ে বাবা বলেন, আমি একটাই কথা বলব, যারা যারা এই ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছেন, যারা প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন, সবাইকে যেন তদন্তের আওতায় আনা হয় এবং সকলে যেন শাস্তি পায়।’’ আর সেই কথাটা বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিতার মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share