Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Justice Abhijit Ganguly: ‘মানিকের জুতোয় পা গলাবেন না’, পর্ষদ সভাপতিকে বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়   

    Justice Abhijit Ganguly: ‘মানিকের জুতোয় পা গলাবেন না’, পর্ষদ সভাপতিকে বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিক ভট্টাচার্যের রেখে যাওয়া জুতোয় পা গলাবেন না। শুক্রবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকে এ কথা বললেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। গৌতমকে এদিন ভর্ৎসনাও করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তার পরেই বলেন, মানিক ভট্টাচার্যের রেখে যাওয়া জুতোয় পা গলাবেন না। মাথা নেড়ে গৌতম বলেন, আচ্ছা ধর্মাবতার।

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) বলেন…

    ২০১৪ সালের টেট সার্টিফিকেট দিতে দেরি হচ্ছে, এমন অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। সব শুনে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদ সভাপতিকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই মতো শুক্রবার আদালতে হাজিরা দেন গৌতম। তিনি জানান, আর্থিক কিছু সমস্যার কারণে এত দিন পরীক্ষার্থীদের শংসাপত্র দেওয়া সম্ভব হয়নি। ৩০ এপ্রিলের মধ্যে তা দিয়ে দেওয়া হবে বলে আদালতকে জানান তিনি। এই প্রসঙ্গেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) বলেন, আমার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাতারাতি সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার সময় টাকা থাকে, আইনজীবীদের পিছনে ৩০ লাখ টাকা খরচ করার সময় অসুবিধা হয় না, অথচ টেটের শংসাপত্র দেওয়ার সময় অর্থনৈতিক রীতিনীতির দোহাই দেওয়া হয়।

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, এত ভূরি ভূরি অনিয়মের অভিযোগ আসছে এবং আদালতের কাছে এত তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, যার ভিত্তিতে ২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে সংগঠিত হওয়া ২০১৬-র নিয়োগ প্রক্রিয়া খারিজ করে দেওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে, এটা করলে কিছু বৈধভাবে চাকরি পাওয়া ব্যক্তিও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। তিনি বলেন, একজনও বৈধ প্রার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমার ভাল লাগবে না। এখনও এই দুর্নীতিকে ঢাকতে কিছু দালাল বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: মুকুল কতবড় আইনজীবী দেখতে হবে তো! বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রসঙ্গত, দু দিন আগে নিয়োগ কেলেঙ্কারির একটি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) বলেছিলেন, নির্দ্বিধায় মিথ্যে বলা অভ্যাস রয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের। মানিককে জেরা করা নিয়ে সিবিআইয়ের ভূমিকার সমালোচনা করে তিনি বলেছিলেন, এটা কোনও জেরা হয়েছে? এর থেকে তো আমি ভাল জিজ্ঞাসাবাদ করি। কলকাতা হাইকোর্টের অনেক আইনজীবীও এর থেকে ভাল জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। তদন্ত শেষ করতে হবে তো!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Agitation: তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের জেরে বাতিল হয়ে গেল দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি! কোথায় জানেন?

    Agitation: তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের জেরে বাতিল হয়ে গেল দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত ভোটের আগে এলাকার মানুষের অভাব অভিযোগ শুনতে শাসক দলের পক্ষ থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দলীয় নির্দেশ মেনে তৃণমূলের আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার নেতৃত্ব এই কর্মসূচিতে যোগ দিতে যান। এলাকাবাসীর অভাব অভিযোগ শোনার আগেই দলীয় কর্মীদের প্রবল বিক্ষোভের (Agitation) মুখে পড়ে কর্মসূচি বাতিল হয়ে যায়। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার খানাকুলের রাজহাটি এলাকায়। পঞ্চায়েত ভোটের আগেই এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    জেলা নেতৃত্বকে দেখে কেন বিক্ষোভ দেখালেন কর্মীরা? Agitation

    শুক্রবার সকালে খানাকুলের রাজহাটি এলাকায় দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি পালন করতে গিয়েছিলেন আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান জয়দেব জানা, ব্লক সভাপতি অনুপ মাইতি সহ অন্যান্য নেতা কর্মীরা। কর্মসূচি শুরু করার আগেই স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা তাঁদের ঘিরে ধরেন। কী কারণে তাঁরা না জানিয়ে এলাকায় ঢুকেছেন তা তাঁরা জানতে চান। এরপরই দলীয় কর্মসূচির কথা বলতেই তাঁরা নেতাদের ঘিরে ধরে বিক্ষোভে (Agitation)  ফেটে পড়েন। প্রকাশ্যে দলীয় কর্মীদের বিক্ষোভের (Agitation) জেরে জেলা নেতৃত্ব কর্মসূচি বন্ধ রেখে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন। বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মী অনুপ মান্না বলেন, গত এক মাস ধরে আমরা এলাকায় মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগ গড়ে তুলে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি পালন করছি। আর আমাদের মতো কর্মীদের না জানিয়ে জেলা নেতৃত্ব আর ব্লক নেতৃত্ব জনসংযোগ করতে এসেছিল। আর সঙ্গে কয়েকজনকে নিয়ে এসেছিল, যাদের সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। ব্লক সভাপতির সঙ্গে কেউ নেই। যে কজন রয়েছে সব দুর্নীতিগ্রস্ত। ব্লক সভাপতি নিজেও দুর্নীতিগ্রস্ত। এসব লোকজন নিয়ে এলাকায় জনসংযোগ করলে দলের ভাবমূর্তি খারাপ হবে। আমরা তৃণমূল দলকে ভালোবাসি। তাই, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের জন্য দলের ক্ষতি হোক আমরা চাই না। দলীয় কর্মীরা দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের সামনে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।

    দলীয় কর্মীদের বিক্ষোভ নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের জেলা চেয়ারম্যান? Agitation

    কোনও বিক্ষোভই (Agitation) হয়নি বলে দাবি করলেন তৃণমূলের আরামবাগ সাংগঠনির জেলার চেয়ারম্যান জয়দেব জানা। তিনি বলেন, রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ মতো আমি দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসেছিলাম। আমার বিরুদ্ধে কেউ কোনও অভিযোগ করেনি। কোনও বিক্ষোভ (Agitation) হয়নি। তবে, কর্মসূচি বন্ধ রেখে কেন তাঁরা ফিরে গেলেন সেই বিষয়ে তিনি স্পষ্ট করে কোনও কিছু বলেননি।

    কী বললেন বিজেপির জেলা সভাপতি? Agitation

    বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুশান্ত বেরা বলেন, তৃণমূল দলটাই দুর্নীতিগ্রস্ত। এই ঘটনা সারা বাংলা জুড়ে ঘটছে। আরও ঘটবে। এখন তো দলীয় কর্মীরা প্রকাশ্যে নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখাচ্ছে। আগামীদিনে এই ক্ষোভ জনরোষের আকার নেবে। সাধারণ মানুষ তৃণমূল দলটাকে আর সহ্য করতে পারছে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: স্বেচ্ছাবসর চান নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গঠিত সিট কর্তা, আদালতের দ্বারস্থ সিবিআই

    SSC Scam: স্বেচ্ছাবসর চান নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গঠিত সিট কর্তা, আদালতের দ্বারস্থ সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক কেলেঙ্কারি (SSC Scam) মামলায় গঠিত হয়েছিল সিবিআইয়ের (CBI) সিট। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশেই গঠিত হয়েছিল সিট। এবার সেই সিটেরই সদস্য ধরমবীর সিংহ (Dharambir Singh) চাইলেন স্বেচ্ছাবসর নিতে। ঘটনার জেরে শুক্রবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। ধরমবীর সিবিআইয়ের এসপি পদমর্যাদার এক আধিকারিক। তিনিই জানিয়েছেন স্বেচ্ছাবসরের আর্জি। কিন্তু যেহেতু সিট গঠন করেছে কলকাতা হাইকোর্ট, তাই আদালতের অনুমতি ছাড়া ধরমবীরের এই আবেদনে সাড়া দেওয়া সম্ভব নয় সিবিআইয়ের। বিষয়টি দ্রুত খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সিটে কয়েকজন বাঙালি অফিসার রাখার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলেও এদিন আদালতে জানান সিবিআইয়ের আইনজীবী।

    প্রাথমিক কেলেঙ্কারি (SSC Scam) মামলা…

    সিবিআইয়ের প্রাক্তন অতিরিক্ত অধিকর্তা তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী উপেন বিশ্বাসের সুপারিশ মেনে প্রাথমিক শিক্ষক কেলেঙ্কারির (SSC Scam) তদন্তে সিবিআইকে সিট গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই সময় উপেন জানিয়েছিলেন, সিট গঠিত হলে সিটের সদস্যরা কেবল এই মামলারই তদন্ত করবেন। তাঁরা অন্য কোনও মামলায় ব্যস্ত হতে পারবেন না। আদালতের নজরদারিতে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। তাহলে প্রধানমন্ত্রীও প্রভাব খাটাতে পারবেন না। উপেন এও জানিয়েছিলেন, এই কেলেঙ্কারির তদন্তে তিনি সিবিআইকে সব রকম সহযোগিতা করবেন। এর পরেই উপেনের সুপারিশ মেনে গঠন করা হয় সিট।

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, প্রাথমিক শিক্ষক কেলেঙ্কারির দুই মামলায় তদন্তের জন্য একটি সিট গঠন করতে হবে সিবিআইকে। সিবিআই আদালতকে জানিয়ে দেবে, সিটের সদস্য কারা। প্রাথমিক শিক্ষক কেলেঙ্কারি মামলায় তদন্ত চলাকালীন সিটের কোনও সদস্য অন্য কোনও মামলার তদন্ত করতে পারবেন না। আদালতের অনুমতি ছাড়া এই মামলা থেকে বেরিয়েও যেতে পারবেন না তাঁরা। আদালতের নজরদারিতে হবে পুরো মামলার তদন্ত (SSC Scam)। তাই ধরমবীর চাইলেই স্বেচ্ছাবসর নিতে পারবেন না। সেই কারণেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: স্বস্তিতে জিতেন্দ্র তেওয়ারি! কয়লাকাণ্ডে তাঁর বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশ মতো আগেই সিটের সদস্যদের নাম জমা দিয়েছিল সিবিআই। তারা জানিয়েছিল, ছয় আধিকারিককে নিয়ে সিট গঠন করা হয়েছে। সিবিআই জানিয়েছিল, তদন্তকারী দলের মাথায় রয়েছেন এসপি পদমর্যাদার আধিকারিক। একজন পুলিশ সুপার, দুজন ডিএসপি এবং তিনজন ইনস্পেক্টর। তদন্তে কলকাতা শাখার প্রধান রাজীব মিশ্র ও পূর্বাঞ্চলের যুগ্ম অধিকর্তা বেণুগোপাল নজরদারি করবেন বলেও জানিয়েছিল সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Jitendra Tiwari: স্বস্তিতে জিতেন্দ্র তেওয়ারি! কয়লাকাণ্ডে তাঁর বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    Jitendra Tiwari: স্বস্তিতে জিতেন্দ্র তেওয়ারি! কয়লাকাণ্ডে তাঁর বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্তে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা মামলায় হাইকোর্টে স্বস্তি বিজেপি নেতা তথা আসানসোলের প্রাক্তন মেয়র জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari)। পাশাপাশি এদিন রাজ্য সরকারের অতি সক্রিয়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে একটি এফআইআর হয়েছিল জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) বিরুদ্ধে। পরে সেই মামলা রাজ্য পুলিশের সিআইডি নতুন করে জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) বিরুদ্ধে তদন্ত করতে চায়। তবে সেই মামলায় সিআইডি তদন্তের উপর স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট।

    কেন তদন্তের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা রাজ্যকে হলফনামা আকারে আদালতে জানাতে হবে

    কয়লা মামলায় সিআইডি তদন্তের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কেন তদন্তের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা রাজ্যকে হলফনামা আকারে আদালতে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। 

    কী বললেন জিতেন্দ্র তেওয়ারির (Jitendra Tiwari) আইনজীবী

    প্রসঙ্গত, জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) আইনজীবীর বক্তব্য ছিল, গোটা কয়লাকাণ্ডের তদন্ত বর্তমানে চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সেক্ষেত্রে কেন আবার সিআইডি তদন্ত?  সেই প্রশ্ন আদালতে করেন জিতেন্দ্রর (Jitendra Tiwari) আইনজীবী। একটি মামলার ক্ষেত্রে দুটি তদন্তকারী সংস্থা কীভাবে তদন্ত করবে? পাশাপাশি জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) এই মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে যখন বিচারাধীন রয়েছে, তখন সেই বিষয়টি গোপন রেখে নিম্ন আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে বলে দাবি জিতেন্দ্রর আইনজীবী।

    রাজ্য সরকারের সমালোচনা করলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা

    এই ঘটনার সমালোচনা করেছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। বিচারপতির বক্তব্য, ‘আইন শৃঙ্খলা রাজ্যের আওতায়। কিন্তু একই ঘটনায় দু’টি তদন্তকারী সংস্থা? আদালতের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত করছে। এটা কীভাবে সম্ভব? এত এক্সাইটেড হচ্ছে রাজ্য? আমি তো আগেই বলেছিলাম সব কিছু সিবিআইকে দিতে।’

     

    আরও পড়ুন: সদ্যোজাতের মুখ দেখতে লাগে ৫০০ টাকা! হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে শুনলেন মহকুমা শাসক, কোথায় জানেন ?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পথই পথ দেখাবে, আন্দোলন চালিয়ে যান’, ডিএ আন্দোলনকারীদের বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘পথই পথ দেখাবে, আন্দোলন চালিয়ে যান’, ডিএ আন্দোলনকারীদের বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথই পথ দেখাবে। তাই আপনারা পথ ছাড়বেন না। আন্দোলন চালিয়ে যান। বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বকেয়া ডিএর (DA) দাবিতে মাস দুয়েক ধরে আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মীরা। শহিদ মিনারে অবস্থান করছেন তাঁরা। এদিন হয় মহাসমাবেশ। এই মঞ্চেই ফের গেলেন শুভেন্দু। দিলেন আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার আশ্বাসও। ওই মঞ্চে শুভেন্দু বলেন, পথই পথ দেখাবে। তাই আপনারা পথ ছাড়বেন না। আন্দোলন চালিয়ে যান।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, এই আন্দোলনে আমরা আপনাদের পাশে আছি। আপনারা যাতে জিততে পারেন, তার জন্য ভাল ভাল আইনজীবী দিয়েছি। আরও ভাল আইনজীবী দেব। আপনাদের জয় নিশ্চিত। আপনারা নিজেদের দাবি থেকে সরবেন না। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, এই সরকার দেউলিয়া। ৬ লক্ষ কোটি টাকার দেনা রয়েছে। সরকার আপনাদের ডিএ আটকানোর জন্য আইনজীবীদের পিছনে খরচ করছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, রেড রোডের আওয়াজ বেড়ে গিয়েছে। দিন শেষ হয়ে এসেছে। আপনাদের মেরুদণ্ড যে বিক্রি নেই, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন আপনারা। আমার সামনে ক্যাবিনেটে ৬ লক্ষ স্থায়ী পদের অবলুপ্তি ঘটানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী এ কাজ করেছেন। এসএসসি পাঁচটা জোনে ভাগ ছিল। সেটাকে কালীঘাট কেন্দ্রিক ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    নন্দীগ্রামের (Suvendu Adhikari) বিধায়ক বলেন, প্রশাসনিক কাজ সামলাতে ৬০ হাজার পদে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। এই সব অস্থায়ী পদে তৃণমূলের লোকজনকে বসানো হয়েছে। সিভিকদের দিয়ে রাজ্য চলছে। শুভেন্দু বলেন, সরকার যদি বলে ডিএ দেওয়ার মতো পয়সা নেই, তবে বলুন পয়সা জোগানোর দায়িত্ব আমাদের নয়। তিনি বলেন, এ রাজ্যের একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে বলছি, আপনারা ট্রাইব্যুনালে যেমন জয় পেয়েছেন, যেমন পেয়েছেন হাইকোর্টে, তেমনই নিশ্চিতভাবেই সুপ্রিম কোর্টেও জয় পাবেন।

    বুধবার ধর্নামঞ্চ থেকে ডিএর দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো সরকারি কর্মীদের চোর ডাকাত বলে কটাক্ষ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের জেরে ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা। কয়েকজন আন্দোলনকারী বলেন, আমাদের চোর-ডাকাত বলার যোগ্য জবাব পাবেন। উনি আমাদের প্রতি অশালীন মন্তব্য করেছেন। ওঁর রাজ্যের কর্মীরা চোর ডাকাত হলে উনি তো পুলিশমন্ত্রী। আমাদের গ্রেফতার করছেন না কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nisith Pramanik: নিশীথ-মামলায় সহযোগিতা করছে না রাজ্য পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ সিবিআই

    Nisith Pramanik: নিশীথ-মামলায় সহযোগিতা করছে না রাজ্য পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) কনভয়ে হামলার মামলায় হাইকোর্টে (Calcutta High Court) রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, মামলার নথি হস্তান্তর করছে না রাজ্য পুলিশ। অন্যদিকে এই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের দেওয়া সিবিআই তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে রাজ্য সরকার। 

    আদালতের নির্দেশকে মান্যতা দেওয়া হোক

    বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চে সিবিআইয়ের অভিযোগ, নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) মামলায় সিবিআইয়ের সঙ্গে কোনও সহযোগিতা করছে না রাজ্য পুলিশ। মামলার নথি হস্তান্তর করছে না। সব ক্ষেত্রে এই অসহযোগিতা কাম্য নয়। আদালতে অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য। তখন প্রধান বিচারপতি বলেন, যেহেতু এখনও পর্যন্ত কোনও স্থগিতাদেশ নেই, তাই এই আদালত চায়, তার নির্দেশকে মান্যতা দেওয়া হোক।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কোচবিহারের দিনহাটায়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ডেপুটি নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) কনভয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর গাড়ির কাচ ভাঙার পাশাপাশি, গুলি চালানো এবং বোমাবাজির অভিযোগ ওঠে। নিশীথের গাড়িতে হামলার ঘটনায় মোট তিনটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে দু’টি অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়। ডিভিশন বেঞ্চ দু’টি মামলারই তদন্তভার সিবিআইকে দেয়। তৃতীয় মামলাটিও সিবিআইকে দেওয়ার আবেদন নিয়ে এ দিন বিচারপতি মান্থার এজলাসে মামলা করেন ২৩ জন বিজেপি সমর্থক। এ দিন কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল অশোক চক্রবর্তী বলেন, ‘ডিভিশন বেঞ্চে এই এফআইআর সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আদালতের কাছে রাজ্য তথ্য গোপন করেছে।’ যদিও বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, আপাতত ২০ এপ্রিল পর্যন্ত এই মামলার তদন্ত স্থগিত থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: আজই হাজিরা! নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কর্মী অর্ণব বসুকে তলব ইডির

    Recruitment Scam: আজই হাজিরা! নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কর্মী অর্ণব বসুকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে (Recruitment Scam) এবার ইডি অফিসে তলব করা হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কর্মী অর্ণব বসুকে। শুক্রবারই নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (Recruitment Scam) এই নতুন চরিত্রকে সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করেছেন ইডি আধিকারিকরা। প্রসঙ্গত, বুধবার তল্লাশিও চালানোও হয় অর্ণবের বাড়িতে। তাঁর মোবাইল এবং ল্যাপটপ বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই সূত্র ধরেই তাঁকে শুক্রবার তলব করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর।

    প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অ্যাকাউন্টস বিভাগে চাকরি করেন অর্ণব

    অর্ণব প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অ্যাকাউন্টস বিভাগে চাকরি করেন। ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগকাণ্ডে সম্প্রতি তাঁর নাম উঠে এসেছে। আর সেই কারণেই বুধবার তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। গতবছরের জুলাই মাসে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী অর্পিতা বন্দোপাধ্য়ায় গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই ব্যাপক গতি পায় নিয়োগ দুর্নীতি তদন্ত (Recruitment Scam)। এখানেই উঠে এসেছে নতুন নতুন চরিত্র। নতুন নতুন দাবি। একের পর এক গ্রেফতার হয়েছেন পর্ষদের প্রাক্তন কর্তা থেকে রাজ্যের শাসকদলের নেতা-মন্ত্রী। নিয়োগ দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসতেই হাই কোর্টের নির্দেশে চাকরি হারিয়েছেন বহু মানুষ। সেই সূত্র ধরেই সল্টলেকের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়।

    ইডির অনুমান, এই দুর্নীতির জাল (Recruitment Scam) অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত

    অর্ণবের বাড়িতে অভিযান চালানোর কয়েক দিন আগেই নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত থাকার জন্য অয়ন শীল নামে এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে ইডি। তাঁর বাড়ি এবং অফিসে তল্লাশি চালিয়ে যে নথি উদ্ধার করা হয়, তার মধ্যে ছিল নিয়োগ সংক্রান্ত ওএমআর শিট। বেশ কিছু পুরসভার নিয়োগ সংক্রান্ত নথিও তাঁর অফিস থেকে উদ্ধার হয়। অয়নের আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলাগড়ের বহিষ্কৃত দুই যুব তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষকেও। ইডির অনুমান, এই দুর্নীতির জাল অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত।

    শান্তনুর দুর্নীতির সাম্রাজ্য অনেকদূর বিস্তৃত

    পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও মানিক ভট্টাচার্যর সঙ্গে সরাসরি যোগ ছিল শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এই দু’জনের পৃষ্ঠপোষকতায় শান্তনু দুর্নীতির সাম্রাজ্য চালাতেন। আদালতে রিমান্ড লেটারে দাবি করল ইডি। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা, কারা অগ্রাধিকার পাবে, কত টাকায় রফা হবে তা ঠিক করার পাশাপাশি, এজেন্টদের সরাসরি যোগাযোগ রাখতেন শান্তনু। ইডি-র দাবি, নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় বেনামে বা নিজের ব্যবসার ভুয়ো ডিরেক্টরের নামে একের পর এক সম্পত্তি বানিয়েছেন হুগলি জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Railway: নববর্ষে আরেকটি বন্দে ভারত পেতে চলেছে বাংলা! কোন রুটে চলবে এই ট্রেন?

    Railway: নববর্ষে আরেকটি বন্দে ভারত পেতে চলেছে বাংলা! কোন রুটে চলবে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনে বাংলা নববর্ষ, আর এই নববর্ষে উপহার হিসাবে বঙ্গবাসী পেতে চলেছে আরও একটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। উদ্যোগী রেল (Railway) মন্ত্রক। নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এই রাজ্যে আগেই চালু হয়েছে। এবার চালু হতে চলেছে নিউ জলপাইগুড়ি – গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এমনটাই জানিয়েছেন জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ ডা: জয়ন্ত রায়। তিনি বলেন, নতুন এই এক্সপ্রেস চালু হয়ে গেলে অনেক কম সময়ের মধ্যে গুয়াহাটি যাওয়া সম্ভব হবে।

    কবে চালু হতে চলেছে এই ট্রেন? Railway

    উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন “এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর প্রস্তাব আমরা রেল (Railway) মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়েছিলাম। সেই মতো আলোচনা এগিয়েছে। তবে, কবে এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হবে সে ব্যাপারে রেল (Railway) মন্ত্রকের থেকে এখনও কোনও নোটিশ পাইনি। তবে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলার জন্য উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের (Railway) প্রস্তুতি শেষের পথে। আশা করছি, খুব শীঘ্রই এই ট্রেন চালু হতে চলেছে।”

     কোন কোন স্টেশনে থামবে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস? Railway

    নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সম্ভাব্য সূচি অনুযায়ী, সকাল ৬ টা ১৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছাড়বে। বেলা ১২ টা ৩০ মিনিটে গুয়াহাটিতে পৌঁছাবে। সব মিলিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গুয়াহাটি যেতে ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট লাগবে। অন্যদিকে, দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে গুয়াহাটি থেকে ছাড়বে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭ টা ৪৫ মিনিটে। তাই, ফিরতি পথেও ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট সময় লাগবে। রেল (Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি ও গুয়াহাটি যাত্রাপথে মোট ৪টি স্টেশনে দাঁড়াবে। সেই স্টেশনগুলি হল, নিউ কোচবিহার, কোকরাঝাড়, নিউ বঙ্গাইগাঁও এবং রঙ্গিয়া জংশন। পাশাপাশি, এ বছরের মধ্যে শুরু হতে চলেছে সেবক – রংপো রেল (Railway) প্রকল্প। তার কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ফলে, পর্যটনের এক বিশাল পরিবর্তন আসতে চলেছে, যা ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য খুশির খবর ।

    নতুন প্রকল্প নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Railway

    এই নতুন রেল (Railway) প্রকল্পের শুরু নিয়ে রাজনৈতিক তরজাও কম হয়নি। তৃণমূলের দার্জিলিং জেলার সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষ বলেন, “বিজেপি রেলের ঢালাও কর্মসূচি নিয়ে কৃতিত্ব দাবি করলে আমাদের পাল্টা প্রশ্ন থাকবে, সেবক রংপো (Railway) রেল প্রকল্প নিয়ে বিজেপি কৃতিত্ব দাবি করতে পারে কি? কেননা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকার সময় এই প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন। এতে বিজেপির কোনও কৃতিত্ব নেই। বরং, তাদের জবাবদিহি করতে হবে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে এতদিন লাগলো কেন?”

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Railway

    বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা মাটিগাড়া – নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন বলেছেন “তৃণমূল এই প্রচার করলে মানুষ তাতে প্রভাবিত হবে না। কেননা সকলেই চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছেন, সারা দেশের সঙ্গে উত্তরবঙ্গ রেল পরিষদের উন্নয়নে বিজেপির সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে চলেছে। নতুন বন্দে ভারত তার জ্বলন্ত প্রমাণ। আর সেবক রংপো রেল (Railway) প্রকল্পের কাজ বিজেপি ইচ্ছা করে দেরি করেনি, বিভিন্ন জায়গায় ধস নামার কারণে দেরি হয়েছে কাজ শুরু হতে। সবকিছু স্বাভাবিক হতেই আবার কাজ শুরু হয়েছে। বিজেপি উন্নয়ন নিয়ে রাজনীতি করে না। তৃণমূল অপপ্রচার করছে ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহাড়ই হবে তৃণমূলের (TMC) পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। নিয়োগ কেলেঙ্কারি ও কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা লুঠের অভিযোগে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে দু দিনের অবস্থান বিক্ষোভ করে বঙ্গ বিজেপি। এই কর্মসূচিতে সুকান্তের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের অন্য নেতানেত্রীরা।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) উবাচ…

    এদিন সেখানেই ভাষণ দেন সুকান্ত। বুধবারই রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে শহিদ মিনারের সভা থেকে দিল্লি অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই প্রসঙ্গেই সুকান্ত বলেন, অনুব্রত মণ্ডল ইতিমধ্যেই তিহাড় গিয়েছেন। এরপর বাকিরাও যাবেন। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, এবার তিহাড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটা ইউনিট খুলতে হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। আপাতত তিহাড় জেলে রয়েছেন অনুব্রত। পরিস্থিতি যা, তাতে মাস চারেক তাঁকে থাকতে হবে তিহাড়েই। বিভিন্ন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াচ্ছে তৃণমূলের নেতাদের। এদিন সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস আগামিদিনে তিহাড় কংগ্রেসে পরিণত হবে।

    কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে দু দিন ধরে রেড রোড ধর্নায় বসেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর মঞ্চ তৈরি করেছে রাজ্য পূর্ত দফতর। অথচ পিছনে তৃণমূলের প্রতীক জ্বলজ্বল করছে। ওটা দলের নাকি সরকারের বোঝা যাচ্ছে না। পুরো মাখামাখি হয়ে ঘেঁটে ঘ হয়ে গিয়েছে। ভাইপোর মঞ্চ কারা করেছে, জানি না। শুধু এটুকু বুঝতে পারছি, নন্দলালের চুরির টাকায় মঞ্চ করে সাধু সাজার ভান। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেত্রীর অভিযোগ, রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা, ধুন্ধুমার হাওড়ায়

    তাঁর প্রশ্ন, কেন্দ্র নাকি টাকা দিচ্ছে না? কেন দেবে? আপনার নেতার বান্ধবীর বাড়িতে ৫০ কোটি করে জমাবেন, সেই চুরির জন্য টাকা দেওয়া হবে? সুকান্ত বলেন, সাদা শাড়ি আর হাওয়াই চটি পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মানুষকে বোকা বানিয়েছেন। এদিনের মঞ্চে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকায় পুকুর চুরি যাঁরা করেছেন, যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা কেউই ছাড় পাবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madan Mitra: মদন মিত্র ঘনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীর নির্মীয়মাণ আবাসন থেকে উদ্ধার বোমা! কোথায় জানেন?

    Madan Mitra: মদন মিত্র ঘনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীর নির্মীয়মাণ আবাসন থেকে উদ্ধার বোমা! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত ভোটের আগে শাসক দলের পক্ষ থেকে বোমা, গুলি মজুত করা হচ্ছে বলে বার বার অভিযোগ করছে বিরোধীরা। এবার বিরোধীদের আনা সেই অভিযোগই প্রমাণিত হল কামারহাটিতে। কামারহাটির ষষ্ঠীতলায় তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) ঘনিষ্ঠ দলীয় কর্মীর নির্মীয়মাণ আবাসন থেকে তাজা বোমা উদ্ধার করল কামারহাটি থানার পুলিশ। যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী পলাতক। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বিধায়ক ঘনিষ্ঠ দলীয় কর্মীর ওই আবাসনের মধ্যে কী করে বোমা এল তা নিয়ে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, ওই নির্মীয়মাণ আবাসনের আশেপাশে প্রচুর বসতি রয়েছে। ফলে, বোমা ফেটে গেলে অনেক দুর্ঘটনা ঘটনার সম্ভাবনা ছিল। তাই, এই বিষয়ে প্রশাসনের কড়া হাতে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, বোমাগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    কতগুলি বোমা উদ্ধার করল পুলিশ? Madan Mitra

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কামারহাটি ষষ্ঠীতলায় একটি আবাসন তৈরির কাজ চলছে। আবাসনটি মদন মিত্রের ঘনিষ্ঠ রিন্টু নামে এক তৃণমূল কর্মীর। বুধবার রাতে পুলিশ সেই নির্মীয়মাণ আবাসনে হানা দেয়। সেখান থেকে চারটি তাজা বোমা উদ্ধার করে কামারহাটি থানার পুলিশ। এই বিষয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর কোনওরকম প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। ঘটনার পর থেকে পলাতক ওই তৃণমূল কর্মী।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Madan Mitra

    এই বিষয়ে তৃণমূল নেতা কমল দাস বলেন, আইন আইনের পথে চলবে। মদন মিত্র (Madan Mitra) আমাদের জননেতা। তাঁর সঙ্গে অনেকেই ছবি তোলেন। মদন মিত্রের (Madan Mitra) সঙ্গে কারও ছবি থাকলে সে তাঁর ঘনিষ্ঠ হবে এটা সম্ভব নয়। আমাদের বিধায়কের নাম জড়িয়ে দেওয়া ঠিক নয়। পুলিশ তদন্ত করছে। তদন্তে সঠিক সত্য বেরিয়ে আসবে। অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী রিন্টু জানিয়েছেন, তাকে চক্রান্ত করে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Madan Mitra

    এই বিষয়ে বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, কামারহাটিতে মদন মিত্র (Madan Mitra) এই ধরনের দুষ্কৃতীদের সঙ্গে নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। তাই, এই ধরনের ঘটনা ঘটবে, এটাই স্বাভাবিক। এসব দেখে কেউ আর তৃণমূল কংগ্রেস করতে চাইছে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share