Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Anubrata Mondal: তিহাড় জেলের হাসপাতালে ভর্তি কেষ্ট, সিবিআইয়ের তলব বীরভূমের চালকল মালিককে

    Anubrata Mondal: তিহাড় জেলের হাসপাতালে ভর্তি কেষ্ট, সিবিআইয়ের তলব বীরভূমের চালকল মালিককে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহাড় জেলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যাওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হল অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)। দুপুরে তাঁকে জেলের হাসপাতালেই ভর্তি করানো হয় বলে জানা গেছে। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় নতুন করে বীরভূমের দুই চালকল মালিককে তলব করল সিবিআই। জানা গিয়েছে সাঁইথিয়ার চালকল মালিক রবিন টিব্রেওয়াল ও তাঁর বাবাকে তলব করা হয়েছে।

    জেল সূত্রে খবর আপাতত স্থিতিশীল আছেন তিনি

    হাসপাতালে ভর্তির পর অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে তৃণমূল নেতাকে। তবে সব মিলিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থা এই মুহূর্তে স্থিতিশীল। গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়া অনুব্রত (Anubrata Mondal) দীর্ঘ দিন ধরে আসানসোল জেলে ছিলেন। পরবর্তীতে ইডির আবেদনের ভিত্তিতে তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়। তার আগে দিল্লি যাত্রা ঠেকাতে চেষ্টার কসুর কিছু করেননি তিনি। তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগে রাজ্য পুলিশ অনুব্রতকে (Anubrata Mondal) গ্রেফতার করে হেফাজতেও মাঝখানে, তবে শেষ রক্ষা হয়নি। গত শনিবার তিহাড় থেকে আসানসোল জেলে ফিরতে চেয়ে দিল্লির আদালতে আবেদনও করেছেন তাঁর আইনজীবী। অন্যদিকে ওই চালকল মালিকের সঙ্গে এনামূল হকের আর্থিক লেনদেন সামনে এসেছে । সিবিআই সূত্রে খবর, গরু পাচার মামলার অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত এনামুল হকের সঙ্গে ওই চালকল মালিকদের আর্থিক লেনদেনের তথ্য সামনে এসেছে। সেই কারণেই সোমবার তাঁদের কলকাতার নিজাম প্যালেসে তলব করা হয়। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলেই জানা গিয়েছে।

    রবিনের চালকল সংস্থার অ্যাকাউন্টে এনামুল হকের চালকল থেকে টাকা ঢুকেছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। জানা গিয়েছে, এনামুলের চালকল সংস্থার সঙ্গে রবিনের চালকল সংস্থার কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বীরভূমে রবিনের একাধিক চালকল রয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ নিজাম প্যালেসে এসে পৌঁছন রবিন। তাঁকে এখন জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • TMC: দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক! কোথায় জানেন?

    TMC: দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ২০১১ সালে রাজ্য ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল (TMC)। কিন্তু, এখনও পানীয় জলের সংকটে ভুগছেন রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দারা। কাগজকলমে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কথা বলা হলেও আদতে তৃণমূল সরকার যে কিছু করেনি তা পশ্চিম বর্ধমান জেলার উখরা গ্রাম পঞ্চায়েতের উগরা এলাকার বাসিন্দারা হারে হারে টের পাচ্ছেন। গরম পড়তেই পানীয় জলের হাহাকার চলছে এলাকায়। পানীয় জলের জন্য বাড়ির মহিলাদের দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে বর্তমান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) উপরে সমস্ত ক্ষোভ তাঁদের। সোমবার দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে যোগ দিতে উখরা গ্রামে রানীগঞ্জ বিধানসভার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় যান। আর তৃণমূল বিধায়ককে সামনে পেয়ে এই গরমে পানীয় জল না পাওয়ার জ্বালা মিটিয়ে নেন মহিলারা। জনসংযোগ করার জন্য বিধায়ককে কথা বলতে না দিয়ে এলাকার সমস্ত মহিলারা তাঁকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

    কী বললেন এলাকার মহিলারা? TMC

    সোমবার “দিদির সুরক্ষা কবজ” কর্মসূচি ছিল উখড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন এলাকার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। আনন্দমোড় শ্মশান কালী মন্দিরে পুজো দিয়ে এদিন কর্মসূচির সূচনা হয়। তারপর বড়পাড়া হয়ে ময়রা পাড়ায় জনসংযোগ কর্মসূচিতে যান বিধায়ক সহ অন্যরা। সেখানে স্থানীয় মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন বিধায়ক। মহিলাদের অভিযোগ, এলাকায় কল থাকলেও কলে জল পড়ে না। ময়রাপাড়া, ধীবর পাড়া ও অস্তল পাড়ার একাংশের বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জল সংকটে ভুগছেন। ফলে, আমাদের মতো এই এলাকায় সব বাসিন্দারা চরম নাকাল হয়। তাঁরা বিধায়কের কাছে অবিলম্বে পানীয় জলের পরিষেবা উন্নত করার দাবি জানান।

    বিক্ষোভ নিয়ে কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    এলাকাবাসীদের বিক্ষোভ দেখানোর কথা অস্বীকার করলেন তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, কেউ কোনও বিক্ষোভ দেখায়নি। আসলে যারা কাজ করে, তাদের কাছেই তো অভাব অভিযোগ জানাবে। স্থানীয় মহিলারা এলাকায় পানীয় জলের সমস্যার কথা জানিয়েছেন মাত্র। সমস্যার কথা জানার জন্যই এই কর্মসূচি। সেখানে মহিলারা আমাকে সমস্যার কথা বলেছেন। আসলে এই এলাকায় বহুদিন ধরেই পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের আধিকারিকদের জানানো হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বারাকপুরে বিজেপির বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেধড়ক লাঠিচার্জ পুলিশের! কেন জানেন?

    BJP: বারাকপুরে বিজেপির বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেধড়ক লাঠিচার্জ পুলিশের! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সোমবার নিয়োগ দুর্নীতিসহ একাধিক দাবিতে রাজ্যজুড়ে বিজেপির (BJP) বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। রাজ্যের অন্যান্য জেলার মতো এদিন বারাকপুর মহকুমা অফিসে সেই কর্মসূচি সফল করতে বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সব থানা এলাকার কর্মীরা জমায়েত হয়েছিলেন। আর এই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ব্যারাকপুর মহকুমা অফিস চত্বর। জমায়েতকে ছত্রভঙ্গ করতে বিজেপি (BJP) কর্মীদের বেধড়ক লাঠিচার্জ করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের লাঠির আঘাতে চারজন বিজেপি (BJP) কর্মী জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মহকুমা অফিসের সামনে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। বিজেপি (BJP) কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরে, বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী নিয়ে গন্ডগোল? BJP

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরসভায় নিয়োগ-দুর্নীতি, তহবিল তছরুপ পুর কর্মীদের বকেয়া বেতন, সীমাহীন প্রশাসনিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে বারাকপুর বিজেপি (BJP) সাংগঠনিক জেলার ডাকে বারাকপুর মহকুমা শাসকের দপ্তরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি (BJP) কর্মী, সমর্থকরা কর্মসূচিতে হাজির হন। শাসক দলের দুর্নীতি নিয়ে তাঁরা স্লোগান দিতে থাকেন। বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালীন পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল বারাকপুর মহকুমা শাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দিতে যান। মহকুমা অফিসের বাইরে থাকা বিজেপি (BJP) কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে আচমকা পুলিশের বচসা শুরু হয়। তারপরই বেধড়ক লাঠিচার্জ করে সমস্ত জমায়েতকে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। বিক্ষোভকারী বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, আমাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ চলছিল। সেখানে মদ্যপ অবস্থায় এক পুলিশ কর্মী দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁকে আমরা সরে যেতে বলেছিলাম। কারণ, বিক্ষোভের সামনের সারিতে মহিলারা ছিলেন। তাতে ওই পুলিশ কর্মী রেগে যান। শুরু হয় বাগবিতন্ডা। এরপরই সেখানে উপস্থিত সব পুলিশ কর্মীরা একজোট হয়ে তারা আমাদের আচমকা লাঠিচার্জ করে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, মদ খেয়ে কোনও পুলিশ কর্মী ডিউটি করেননি। এই অভিযোগ ঠিক নয়।

    কী বললেন বিজেপির বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি? BJP

    বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, রাজ্য সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ছিল। সেই বিক্ষোভকে ছত্রভঙ্গ করতে দলদাস পুলিশকে এরকম নির্মমভাবে লাঠিচার্জ করতে হল তা ভাবতে পারছি না। আমাদের কয়েকজন কর্মী জখম হয়েছে। পুলিশ যে ভাবে আমাদের কর্মীদের মেরেছে তা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে ছাপিয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার আমি তীব্র নিন্দা করছি। বিষয়টি দলীয় নেতৃত্বকে জানাব। এই ধরনের নক্করজনক ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। প্রয়োজনে আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলনে নামব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘যাঁরা তাঁকে হারাতে চেয়েছিলেন, তাঁরা আজ সম্মান জানাচ্ছেন’! কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘যাঁরা তাঁকে হারাতে চেয়েছিলেন, তাঁরা আজ সম্মান জানাচ্ছেন’! কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার রাজ্যে পা রেখেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁকে নাগরিক সম্মান প্রদান করা হয়েছে। তৃণমূল শাসিত রাজ্য সরকারের এই সম্মান প্রদর্শন নিয়ে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে যাঁরা ভোট দিয়েছিলেন, সেই তাঁরাই এখন তাঁকে সম্মান জানাতে উঠেপড়ে লেগেছেন। অথচ যে বিজেপি বিধায়করা দ্রৌপদীকে ভোট দিয়েছিলেন, তাঁরাই অনুষ্ঠানে ব্রাত্য।

    রাষ্ট্রপতিকে সম্মান

    সোমবার বেলা ১২টা নাগাদ কলকাতায় পৌঁছন রাষ্ট্রপতি। রেসকোর্সে রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান মুখ্যমন্ত্রী। দ্রৌপদী মুর্মুকে উত্তরীয় পরিয়ে, পুষ্পস্তবক দিয়ে বরণ করে নেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী বিরবাহা হাঁসদা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দাবি করেন, রাষ্ট্রপতিকে সম্মান জানাতে রাজ্যের তরফে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, সেখানে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘সরকারের আমন্ত্রণপত্রে রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীর নাম রাখা হয়েছে। আমায় কোনও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।’’ এর পরই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তৃণমূলের অবস্থান কী ছিল, তা স্মরণ করিয়ে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কটাক্ষ, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকেরা দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোট দেননি। যাঁরা ভোট দেননি, তাঁরা আজ তাঁকে ধামসা-মাদল উপহার দিচ্ছেন, ফুল দিচ্ছেন, শাল পরাচ্ছেন। আর বিজেপির যে ৭০ জন বিধায়ক ভোট দিয়েছেন, তাঁরা আমন্ত্রণ পাননি।’’

    আরও পড়ুুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর ট্যুইট

    এই নিয়ে একটি ট্যুইটও করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু বলেন,  ‘‘যাঁরা জনজাতির এক প্রান্তিক মানবীকে হারাতে চেয়েছিলেন, যাঁরা তাঁর ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, সেই তাঁরা আজ তাঁকে সম্মান জানাচ্ছেন। এটা দেখে ভাল লাগছে।’’ 

    দিল্লিতে শুভেন্দু

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন দিল্লিতে ছিলেন। উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার সঙ্গে বৈঠক সেরেছেন শুভেন্দু। পঞ্চায়েত ভোটের আগে শুভেন্দুর দিল্লিযাত্রা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। এদিন দিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠক করে  শুভেন্দু জানান, রাম নবমী সনাতনীদের বড় উৎসব। ওই দিন ছুটি দেয়নি রাজ্য সরকার। উল্টে ধর্নায় বসছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দুর কথায়, ‘জঙ্গলরাজের চেয়েও খারাপ অবস্থা বাংলার। রাজনীতি করার জন্য উৎসবের দিন এই ধরনের আন্দোলন করে এজেন্সিকে ভয় দেখানো, বিচারব্যবস্থাকে চাপে রাখাই উদ্দেশ্য। দুর্নীতি থেকে বিভ্রান্ত করার জন্য অগণতান্ত্রিক ধর্নার আয়োজন করা হয়েছে। বিজেপি বিরোধিতা করবে।’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tiljala Murder: নাবালিকা খুনে অগ্নিগর্ভ তিলজলা, জনতার রোষে পুড়ল পুলিশের গাড়ি, বাইক

    Tiljala Murder: নাবালিকা খুনে অগ্নিগর্ভ তিলজলা, জনতার রোষে পুড়ল পুলিশের গাড়ি, বাইক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকা খুনে অগ্নিগর্ভ তিলজলা (Tiljala Murder)। পুলিশের গাড়িতে আগুন (Fire)। দাউদাউ করে জ্বলল বাইক। ট্রেন লক্ষ্য করে পাথরবৃষ্টি উত্তেজিত জনতার। পরিস্থিতির জেরে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন (Train) চলাচল। অবরোধ তুলতে গেলে পুলিশকেও লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। অশান্ত হয়ে ওঠে বন্ডেল গেট, পিকনিক গার্ডেন এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। করে লাঠিচার্জও। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন পুলিশের পদস্থ কর্তারা। শুরু হয়েছে ধরপাকড়। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ। লাঠি হাতে টহল দিচ্ছে র‌্যাফ।  

    জনরোষের নেপথ্যে…

    পুলিশের দাবি, স্ত্রীর গর্ভপাত এড়াতেই এক তান্ত্রিকের কথায় ওই নাবালিকাকে খুন (Tiljala Murder) করা হয়েছে বলে জেরায় জানিয়েছেন ধৃত অলোক কুমার। নাবালিকার মাথা, কান ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, এর সঙ্গে মিলেছে যৌন নিগ্রহের প্রমাণও। পুলিশি জেরায় অলোক কুমার জানিয়েছেন, তাঁর এখনও কোনও সন্তান নেই। তাঁর স্ত্রী গর্ভবতী। এর আগে বেশ কয়েকবার গর্ভপাত হয়ে গিয়েছিল তাঁর স্ত্রীর। বিহারের এক তান্ত্রিকের কথায় সন্তান লাভের আশায় বছর সাতেকের ওই নাবালিকাকে খুন করেন অলোক। সূত্রের খবর, পুলিশি জেরায় অভিযুক্ত নিজেই এ কথা জানিয়েছেন। অভিযুক্ত তান্ত্রিককে ধরতেও বিহার যেতে পারে কলকাতা পুলিশের একটি দল।

    আরও পড়ুুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সকালে আবর্জনা ফেলতে শিশুটিকে পাঠানো হয়েছিল আবাসনের নীচে। অনুমান তখনই তাকে ঘরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালান দোতলার ফ্ল্যাটের বাসিন্দা অলোক। শিশুটিকে খুন করার পর তার হাত-পা বেঁধে বস্তার ভিতরে রেখে দেওয়া হয়েছিল। সোমবার সকালে এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে তিলজলা। বন্ডেলে রাস্তা আটকে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। একটি বাসের ছাদে চেপে বিক্ষোভ দেখায় উত্তেজিত জনতার একাংশ। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, রবিবার সকাল থেকে শিশুটিকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে থানায় অভিযোগ জানালেও পুলিশ সঠিক পদক্ষেপ করেনি। রবিবার রাতে তিলজলা (Tiljala Murder) থানায় ভাঙচুর চালায় জনতা।

    ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবারের বিক্ষোভের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় রেল চলাচল। অবরোধের কারণে প্রায় ২০টি ট্রেন লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে। চরম দুর্ভোগের শিকার যাত্রীরা। পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের পাশাপাশি পকসো আইনের ৬ নম্বর ধারায়ও মামলা রুজু হয়েছে অলোক কুমারের বিরুদ্ধে।

     
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • SSC Scam: শান্তিপ্রসাদকে হেফাজতে কেন? নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    SSC Scam: শান্তিপ্রসাদকে হেফাজতে কেন? নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসি (SSC Scam) উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন আহ্বায়ক শান্তিপ্রসাদ সিনহার (Shantiprasad Sinha) জামিনের বিরোধিতা করায় আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়ল সিবিআই। নিয়োগ সংক্রান্ত এক মামলার শুনানি চলাকালীন সোমবার আলিপুর সেশন কোর্টের বিচারপতির কাছে জামিনের আবেদন করেন শান্তিপ্রসাদের আইনজীবী। 

    সওয়াল-জবাব

    এদিন, আদালতে শান্তিপ্রসাদের আইনজীবী জানতে চেয়েছিলেন, ইতিমধ্যেই হেফাজতে ২৫৯ দিন কাটিয়ে ফেলেছেন শান্তিপ্রসাদ। যদি নতুন করে তাঁকে হেফাজতেই নেওয়ার প্রয়োজন থেকে থাকে, তবে সে কথা গত ২৫৯ দিনে কেন মনে পড়েনি সিবিআইয়ের। আইনজীবী এই প্রশ্ন করার পরে বিচারকও সিবিআইকে নির্দেশ দেন প্রশ্নটির জবাব দিতে। কিন্তু সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার বা আইনজীবী এর স্পষ্ট কোনও জবাব দিতে পারেননি। পাল্টা সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, ‘যা তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে তাতে এই পর্যায়ে জামিন পেলে তদন্ত (SSC Scam) নষ্ট হবে। বৃহত্তর ষড়যন্ত্র এটা। জামিন পেলে সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন।’ সিবিআইয়ের বক্তব্য, এসপি সিনহা ভুয়ো সুপারিশ পত্র দিয়ে জাল নিয়োগপত্র দিয়েছেন।

    সিবিআইকে প্রশ্ন বিচারপতির

    বিচারক রানা দাম এরপরই প্রশ্ন করেন,সিবিআই কেন একই কথা টেপ রেকর্ডারের মতো বার বার বলে চলেছে? অভিযুক্তদের জামিন দেওয়া হলে কী হতে পারে বলে আশঙ্কা সিবিআইয়ের? তারা কী নাচবেন? এসএসসির নিয়োগ সংক্রান্ত (SSC Scam) উপদেষ্টা কমিটির প্রধান ছিলেন শান্তিপ্রসাদ। কোটি কোটি টাকার নিয়োগ দুর্নীতির রাশ অনেকটাই তাঁর হাতে ছিল বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার উদ্দেশে বিচারপতির  প্রশ্ন, ‘তিনমাস আগে চার্জশিট পেশ হয়েছে। অথচ এই ব্যক্তির ভূমিকা বুঝতে এতদিন লেগে গেল? সবই তো ভিতরে ভিতরে সম্পর্কযুক্ত। বলবেন না আপনারা জানতেন না।’একইসঙ্গে এদিন বিচারক প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা বলছেন তদন্তে প্রভাব পড়বে। কী প্রভাব পড়বে যদি জামিন দিই? অন্য কেসে তো জেলে আছেন। এই কেসে কেন দরকার? নতুন কিছুই তো বলার মতো নেই। একই কথা বলছেন। ডিসেম্বরে চার্জশিট দিয়েছেন আর মার্চ মাসে হেফাজতে চাইছেন?’

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত নীলাদ্রি দাস বানিয়েছিলেন চাকরি বিক্রির চার্টও! জানুন রেট

    প্রসঙ্গত, আগেই সিবিআইয়ের চার্জশিটে বলা হয়েছিল, শিক্ষক নিয়োগে প্রভাব খাটানোর উদ্দেশ্যেই, শান্তিপ্রসাদ সিনহাকে এসএসসি’র উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল। দুর্নীতির (SSC Scam) পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদেরও ষড়যন্ত্রমাফিক সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। স্কুলের নিয়োগে দুর্নীতির মামলায়, ইডির হাতে প্রথম গ্রেফতার হয়েছিলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ঠিক তারপরই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন, স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Protest:  মালদহে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও রাঁধুনিকে তালা মেরে বিক্ষোভে স্থানীয়রা! কেন জানেন?

    Protest: মালদহে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও রাঁধুনিকে তালা মেরে বিক্ষোভে স্থানীয়রা! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে পচা ডিম ও অনিয়মিত খাবার দেওয়ার অভিযোগ তুলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী ও রাঁধুনিকে তালা মেরে বিক্ষোভ (Protest) দেখালেন স্থানীয় অভিভাবকেরা। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার মালদহ জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের মহেন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মহেন্দ্রপুর গ্রামের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে। অভিযোগ উঠেছে, ওই কেন্দ্রের অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী বিনতি দাস পচা ডিম দিয়েছেন। স্থানীয় অভিভাবকদের অভিযোগ, ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে বরাবরই নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয়। লকডাউনের সময় ওই সেন্টারের বিরুদ্ধে নিম্নমানের খাবার ও পচা আলু দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবার শিশুর পাতে পচা ডিম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও সমাধান হচ্ছে না বলে অভিযোগ। হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নং ব্লকের সিডিপিও ( CDPO) আব্দুস সাত্তার বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে এখনও কোনও অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলেই বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব।

    কী বললেন অভিভাবকরা? Protest

    সেখ মানা নামে এক অভিভাবক বলেন, এদিন সেন্টার থেকে পচা ডিম দেওয়া হচ্ছিল, যা মুখে তোলা যায় না। পচা ও নিম্নমানের খাবার খেয়ে বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বলতে গেলে কোনও কর্নপাত করছেন না ওই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, গর্ভবতী মা ও প্রসূতি মায়েরা গোটা ডিম পাওয়ার কথা থাকলেও তা পাই না। কোন কোন দিন শুধু সাদা ভাত ও কাঁচা ডিম দেওয়া হয়। এমনকী সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে ছুটি রাখা হয়। ওই আলি নামে আরও এক অভিভাবক অভিযোগ করে বলেন, সেন্টারের কর্মীকে পচা ডিম বা নিম্নমানের খাবার নিয়ে বলতে গেলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এদিন সাদা ভাত ও সিদ্ধ পচা ডিম শিশুদের দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয়রা বলতে গেলে পচা ডিম ও ভাতগুলি সব পুকুরে ফেলে দেয়।

    কী বললেন অভিযুক্ত অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী? Protest

    অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী বিনতি দাস বলেন, সেন্টার থেকে নিয়মিত শিশুদের খাবার দেওয়া হয়। আজকেও খাবার দেওয়া হয়েছিল। পচা ডিম দেওয়ার অভিযোগটি সরাসরি মিথ্যা। আমাকে ফাঁসানোর একটা চক্রান্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত নীলাদ্রি দাস বানিয়েছিলেন চাকরি বিক্রির চার্টও! জানুন রেট

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত নীলাদ্রি দাস বানিয়েছিলেন চাকরি বিক্রির চার্টও! জানুন রেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ-দুর্নীতিকাণ্ডে (Recruitment Scam) ধৃত নাইসা-র ভাইস প্রেসিডেন্ট নীলাদ্রি দাসের মোবাইল ফোনে রয়েছে গোপন তথ্যের ভাণ্ডার! এমনটাই অনুমান সিবিআইয়ের। মোবাইল ফোনটিকে গোপন তথ্যের ভাণ্ডার বলে মনে করছে সিবিআই। এবার ওই ভাণ্ডারের হদিশ পেতে তৎপর কেন্দ্রীয় সংস্থা। সিবিআইয়ের আরও দাবি, চাকরিপ্রার্থীদের নামের বেশ কিছু তালিকা ও অ্যাডমিট কার্ডের রোল নম্বর পাওয়া গেছে নীলাদ্রির মোবাইল ফোনে। মিলেছে বেশ কয়েকজন এসএসসি আধিকারিকের ফোন নম্বর ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট। শুধু তাই নয়, ওএমআর সংস্থার প্রধান নীলাদ্রি দাস বানিয়ে ফেলেছিলেন চাকরি বিক্রির চার্টও।

    কোন চাকরির কত দাম

    সূত্রের খবর, প্রাথমিকে শিক্ষক পদে চাকরির রেট ছিল ১০ লক্ষ টাকা। মোটর ভেহিকলসে ইন্সপেক্টর পদে চাকরির জন্য ১২ লক্ষ, খাদ্য দফতরে ফুড সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরির জন্য ১১ লক্ষ, জেলাশাসকের দফতরে চাকরির জন্য ৭ লক্ষ, পরিবহণ দফতরের অন্যান্য পদে চাকরির জন্য ৫ লক্ষ, রাজ্য পুলিশে চাকরির জন্য ৮ লক্ষ, সিভিক ভলান্টিয়ারের জন্য ৩০ হাজার, সেনাবাহিনীতে চাকরির জন্য ১৩ লক্ষ ও পুরসভায় ক্লার্কের চাকরির রেট ছিল দেড় লক্ষ টাকা।

    কোন কোন ধারায় মামলা রজু সিবিআইয়ের

    জানা গিয়েছে চার্জশিটে ধৃতের বিরুদ্ধে ১২০ বি ( অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র ), ২০১ (তথ্যপ্রমাণ লোপাট ), ৪২০ ( প্রতারণা ), ৪৬৭ (নকল ডকুমেন্টস তৈরি করা), ৪৬৮ (নকল নথি বানিয়ে ব্যবহার), ৪৭১ আইপিসি এবং প্রিভেনশন অফ কোরাপশন অ্যাক্ট ৭ ও ৮ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। সূত্রের খবর, নাইসার আরও একাধিক আধিকারিকের উপরে এবার নজর রয়েছে সিবিআইয়ের। তাদেরও দ্রুত জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সিবিআই সূত্রের খবর।

    কীভাবে চলত দুর্নীতি

    নীলাদ্রিকে গ্রেফতারের পর সিবিআই সূত্রেও দাবি করা হচ্ছে, চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা টাকা দিতেন, তাঁদের নাম SSC-র মাধ্যমে জানানো হত নাইসার ভাইস প্রেসিডেন্ট নীলাদ্রিকে। এরপর তিনি ওয়েবসাইটে নম্বর বাড়িয়ে দিতেন। কিন্তু কমিশনের দুর্নীতিগ্রস্ত আধিকারিকদের সুপারিশ অনুযায়ী অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের নামের তালিকা পাঠানোর পরও, ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে আরও কয়েকজনের নম্বর বাড়িয়ে দিতেন নীলাদ্রি। সেই জাল ছড়িয়ে ছিল বিভিন্ন জেলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: মোদির ডাকে সুকান্তর নেতৃত্বে দিল্লি যাচ্ছেন বিজেপি সাংসদরা, কথা হবে বাংলা নিয়ে?

    Sukanta Majumdar: মোদির ডাকে সুকান্তর নেতৃত্বে দিল্লি যাচ্ছেন বিজেপি সাংসদরা, কথা হবে বাংলা নিয়ে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাক দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাই বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) নেতৃত্বে দিল্লি যাচ্ছেন বাংলার বিজেপি সাংসদরা। মঙ্গলবার সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে জানাতে তাঁর কাছে সময় চেয়েছিলেন বাংলার বিজেপি সাংসদরা। মঙ্গলবার দুপুর ১২টা নাগাদ সেই সময় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন…

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, বাংলার সাংসদরা বারবার বলছিলেন তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চান। আমাদের প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার সময় দিয়েছেন। আমরা তাঁর সামনে জবকার্ডের দুর্নীতি, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, সড়ক যোজনার দুর্নীতির বিষয় সহ নানা বিষয় বিশদে তুলে ধরব। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, মোদিজি আমাদের অভিভাবক। তিনি কোনও পরামর্শ দিলে সেটা আমাদের কাছে নির্দেশ। আমরা সর্বশক্তি দিয়ে সেটা পালন করি। এবারও এই কৌতূহল নিয়ে যাব যে তিনি কোন পথনির্দেশ করেন।

    দোরগোড়ায় রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বার মোদির নেতৃত্বে সরকার গড়তে ইতিমধ্যেই নানা পরিকল্পনা করেছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। সেই মতো পদক্ষেপও করছেন তাঁরা। বিভিন্ন লোকসভার দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। মোদিকে মুখ করে কেন্দ্রীয় সরকারের জনমুখী বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েও জোর কদমে প্রচারে নামার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। বুথস্তরের সংগঠন কীভাবে সাজাতে হবে, তারও দিশা দিয়েছেন পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এসব নিয়েই আলোচনা হতে পারে এদিনের বৈঠকে।

    আরও পড়ুুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    পদ্ম (Sukanta Majumdar) শিবির সূত্রে খবর, এমন বৈঠক এর আগেও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন রাজ্যের দলীয় সাংসদদের সঙ্গে করেছেন একাধিক বৈঠক। এই বৈঠকে সাংসদদের কর্তব্য নিয়েও বলতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের এলাকায় দলীয় সংগঠন আরও মজবুত করতে কী করণীয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কোন কোন প্রকল্প নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে যেতে হবে, কীভাবে নেতাদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে, সে ব্যাপারে উপদেশ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলার কোনও সংসদ ক্ষেত্রে কী প্রয়োজন, তা নিয়েও কথা বলতে পারেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কমব্যাট ফোর্সের পোশাক দেওয়া হচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের! ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: কমব্যাট ফোর্সের পোশাক দেওয়া হচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের! ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিভিক ভলান্টিয়ার ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলোধোনা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvednu Adhikari)। আইন শৃঙ্খলাজনিত কোনও দায়িত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা যাবে না সিভিক ভলান্টিয়ারদের, এমনই নির্দেশ দিয়েছে মহামান্য কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত থেকে এই নির্দেশ সামনে আসার পর সিভিক ভলান্টিয়ারদের কমব্যাট ফোর্সের পোশাক পড়া ছবি ও তথ্য ট্যুইট করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    কী লিখলেন বিরোধী দলনেতা ট্যুইটে

    এদিন সোশ্যাল মিডিয়ার একটি পোস্টে শুভেন্দু (Suvednu Adhikari) লেখেন, ‘সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িত কোনও দায়িত্বপূর্ণ কাজ সিভিক ভলান্টিরদের দেওয়া যাবে না। মহামান্য আদালতের নির্দেশের পর সিভিক ভলান্টিয়ারদের উদ্দেশ্যে একটি নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য পুলিস। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, সিভিক ভলান্টিয়াররা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিসকে সহযোগিতা করতে পারবেন।’

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvednu Adhikari) আরও লেখেন, ‘এছাড়াও বিভিন্ন উৎসবে ভিড় সামলানো, বেআইনি ভাবে গাড়ি পার্কিং এবং মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশকে সাহায্যকারীর ভূমিকা পালন করবেন। নির্দেশিকা যাই হোক বাস্তব পরিস্থিতি কিন্তু ভিন্ন। মুর্শিদাবাদের সাগরপাড়া পুলিস স্টেশন তার উদাহরণ। মুর্শিদাবাদের ২৬ টি থানার প্রতিটি থেকে পুলিস কর্তাদের ঘনিষ্ঠ ও তল্পিবাহক, তৃণমূল কংগ্রেস ঘেঁষা প্রায় ১৫ জন সিভিক ভলান্টিয়ারদের মধ্যে কমব্যাট ফোর্স-এর মতো দেখতে ইউনিফর্ম বিতরণ করা হয়েছে।’

    নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, কমব্যাট ফোর্সের মতো দেখতে ইউনিফর্ম পরায় আলাদা করে সিভিক ভলান্টিয়ার বলে চেনা যাবে না। ফলে তাদের দিয়ে অনৈতিক ভাবে টাকা আদায় সহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীদের চমকানো, ভয় দেখানো খুব সহজ হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলকেও সাহায্য করা যাবে বলেই মনে করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvednu Adhikari) এদিন আরও দাবি করেন, ‘অতীতে কীভাবে সিভিক ভলান্টিয়ারদের একটি অংশ বিরোধী দলগুলির বিক্ষোভকারীদের উপর লাঠিচার্জ করেছে আমরা দেখেছি। এই সকল তৃণমূল ঘেঁষা, পুলিস কর্তাদের ঘনিষ্ঠ সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট লুট করার জন্য এই সাগর পাড়া এবং মুর্শিদাবাদ পুলিসের মডেলটি পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে আগামিদিনে চালু করার প্রচেষ্টা হবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share