Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Tripura: ত্রিপুরা জয়ের অভিযানে বঙ্গ বিজেপি, তারকা প্রচারকের তালিকায় শুভেন্দু-দিলীপ-মিঠুন

    Tripura: ত্রিপুরা জয়ের অভিযানে বঙ্গ বিজেপি, তারকা প্রচারকের তালিকায় শুভেন্দু-দিলীপ-মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। আর তার জন্যেই জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক দলের। ত্রিপুরায় ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে এবারে ময়দানে নেমেছে বাংলার বিজেপি নেতারাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি প্রচারে ঝড় তুলতে বাংলার স্টার প্রচারকদের তালিকাও প্রকাশ করেছে গেরুয়া শিবির। তালিকায় শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, মিঠুন চক্রবর্তী ও লকেট চট্টোপাধ্যায় রয়েছেন। আবার এরই মধ্যে রাজ্যের শাসকদলও ২৮ আসনে প্রার্থী দিয়েছে ত্রিপুরায়। তবে মোট ৩৭ জন তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ করেছে তৃণমূল। প্রার্থী সংখ্যার থেকে প্রচারকের সংখ্যাই বেশি। ফলে এই নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি গেরুয়া শিবির।

    ত্রিপুরায় প্রচারে বাংলার বিজেপি নেতারা

    কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ৪০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলার কয়েকজন বিজেপি নেতাও রয়েছেন, যাঁরা পর্যায়ক্রমে ত্রিপুরা গিয়ে ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন। আজ শুক্রবার, বাংলার পদ্ম নেতাদের প্রচার কর্মসূচি রয়েছে ত্রিপুরায়। শুভেন্দু অধিকারীর আজ ত্রিপুরায় দু’টি জনসভা রয়েছে। প্রথমটি কমালাসাগর এবং দ্বিতীয়টি তেলিয়ামুরাতে। দিলীপ ঘোষও অংশ নেবেন পৃথক দু’টি জনসভায়। প্রথমটি দক্ষিণ ত্রিপুরার শান্তি বাজারে। তারপর উত্তর ত্রিপুরার বিশালগড়ে। বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ত্রিপুরার মাটিতে একাধিক মেগা প্রচার কর্মসূচিতে একে একে অংশ নেবেন বাংলার নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর সহ বঙ্গ বিজেপির অন্যান্য নেতারা।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

    ত্রিপুরায় তৃণমূল প্রার্থীর থেকে তারকা প্রচারকই বেশি! কটাক্ষ বিজেপির

    যেখানে ২৮ আসনে প্রার্থী, সেখানে তারকা প্রচারক ৩৭ জন! এই বিষয়েই কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)। ত্রিপুরা নির্বাচনের প্রচারের জন্য বাকি আর ১৩ দিন। এরই মধ্যে এই তারকা প্রচারক নিয়েই জোর তরজা। এই বিষয়ে ত্রিপুরা বিজেপির রাজ্য সম্পাদক অস্মিতা বণিকের মন্তব্য, ‘ত্রিপুরায় পরিবর্তনের দাবি তোলার আগে সব আসনে প্রার্থী দিক তৃণমূল।’ ৬০ আসনের বিধানসভার মাত্র ২৮ আসনে প্রার্থী কেন তৃণমূলের? এই নিয়েও  বিজেপি সহ বিরোধীদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় শাসকদলকে। আবার রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘এটা তৃণমূলের পলিটিক্যাল ট্যুরিসম। বেড়াতে যাওয়ার জন্য তৃণমূল ত্রিপুরায় যেতেই পারে। কিন্তু, ভোটের আশা যেন না করে।’ 

  • Suvendu Adhikar: অমর্ত্য সেনের জমি বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikar: অমর্ত্য সেনের জমি বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমর্ত্য সেনের জমি বিতর্কে বুধবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (CM Mamata Banerjee) কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে বিরোধী দলনেতা দাবি করেছেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে কাগজগুলি দেখিয়েছেন, তা ভুয়ো।’’ এই প্রসঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, ‘‘এই জন্য রাজ্য সরকারকে সবাই ভুয়ো বলছে।’’

    শুভেন্দু-মমতা তরজা

    জমি দখলের অভিযোগ ঘিরে অমর্ত্য সেন এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংঘাত চরমে উঠেছে। এই সময়ে বীরভূম সফরে গিয়ে প্রথমে অমর্ত্য সেনের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী।  তারপর তিনি বলেন, ‘‘যে জমিটা লিজে দেওয়া হয়েছিল তা ১.৩৮৮ একর। আর ওরা বলছে ১.২৫ একর। ‘এল আর’ রেকর্ড বলছে, ১.৩৮ একর। তাই অমর্ত্য সেন ঠিক বলছেন। ১৯৫৬ সালের ‘আরএস’ রিপোর্টেও একই তথ্য রয়েছে।’’ মুখ্যমন্ত্রীর ওই সরকারি নথি ‘ভুয়ো’ বলে বৃহস্পতিবার দাবি করলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য, ‘‘লিজ জমি হস্তান্তরযোগ্য নয়। লিজটা ছিল স্বর্গীয় আশুতোষ সেনের (অমর্ত্য সেনের বাবা)। তিনি মারা যাওয়ার পর লিজ খতম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে কাগজগুলি দেখিয়েছেন, সেগুলি ভুয়ো। এই জন্য রাজ্য সরকারকে সবাই ভুয়ো বলছে।’’ 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

    জমি বিতর্কে মুখ্যমন্ত্রী যে নথি দেখিয়েছেন তা ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বলে আগেই দাবি করেছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। এক্ষেত্রে বিশ্বভারতীতে গৈরিকীকরণের চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে মমতাকে কটাক্ষ করেছেন দিলীপ ঘোষ। ট্যুইটারে বিজেপির সর্বভারতীয়-সহ সভাপতি লিখেছেন, ‘‘ওয়াশিং পাউডার দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে ধুয়ে দিয়েছে বিশ্বভারতী। এত অপমানিত আগে কখনও হননি। বহিরাগত হয়ে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করেছেন। অনাহুত হয়ে গিয়েছেন ওখানে। জমি মাফিয়াদের বাঁচাতে বীরভূমে গিয়েছেন তিনি।’’

    বিশ্বভারতী-রাজ্য সম্পর্ক

    প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধানমন্ত্রী পদাধিকার বলে তার আচার্য। দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন পদাধিকার বলে পরিদর্শক। অতীতে বাংলায় যখন বামফ্রন্ট সরকার চলছে, তখন পদাধিকার বলে বিশ্বভারতীর আচার্য কখনও ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী বা মনমোহন সিং। আচার্য হিসাবে বিশ্বভারতীতে এসেছিলেন ইন্দিরা গান্ধীও। কিন্তু দিল্লির শাসকের স্নেহ ও আচ্ছাদন নিয়ে বাংলায় বাম সরকারের সঙ্গে বিবাদ বা এ ধরনের বাকযুদ্ধে কখনও জড়াতে দেখা যায়নি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু বর্তমান সরকারের সঙ্গে ক্রমশ দূরত্ব বেড়েছে বিশ্বভারতীর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata Mondal: আরও ১৪ দিন জেলের অন্ধকার কুঠুরিতেই থাকতে হবে অনুব্রত মণ্ডলকে

    Anubrata Mondal: আরও ১৪ দিন জেলের অন্ধকার কুঠুরিতেই থাকতে হবে অনুব্রত মণ্ডলকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও ১৪ দিন জেলের অন্ধকার কুঠুরিতেই থাকতে হবে তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)। গরু পাচার (Cow Smuggling) মামলায় আজ, শুক্রবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালত এই নির্দেশ দিয়েছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৭ ফেব্রুয়ারি। ১৯ জানুয়ারিও অনুব্রতকে তোলা হয়েছিল আদালতে। সেদিন বিচারকের কাছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই দাবি করেছিল, আরও বেনামি অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে।

    বেনামি অ্যাকাউন্ট…

    বীরভূমের কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের ১৭৭টি বেনামি অ্যাকাউন্টের কথা জানা গিয়েছিল আগেই। পরে আরও ৫৪টি বেনামি অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে। সিবিআইয়ের (CBI) তরফে এমনই তথ্য তুলে ধরা হয়েছিল বিচারকের কাছে। সিবিআইয়ের আইনজীবী সেদিন আদালতে জানিয়েছিলেন, ওইগুলি সব বাফার অ্যাকাউন্ট। ওই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমে অনুব্রত (Anubrata Mondal) ও তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল ঘুরপথে কোটি কোটি টাকা লেনদেন করেছেন। ওই দিনের পর ফের তল্লাশি চালায় সিবিআই। হদিশ মেলে ১৫০টি নয়া অ্যাকাউন্টের। এই সব তথ্যই তুলে ধরা হয় বিচারকের কাছে।

    আরও পড়ুুন: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    এদিকে, এবার দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অনুব্রত। দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে। তার পরেই দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি। বৃহস্পতিবার অনুব্রতর জামিনের আর্জিতে ইডির বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিশ জারি করে দিল্লি হাইকোর্ট। গরু পাচার মামলায় আসানসোল জেলে থাকাকালীনই অনুব্রতকে (Anubrata Mondal) গ্রেফতার করেছিল ইডি। পরে তাঁকে দিল্লিতে হাজির করানোর পরোয়ানা জারি করেছিল দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্ট।

    ইডি যাতে অনুব্রতকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে, তাই। ওই পরোয়ানার বিরুদ্ধে এবং রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে আগেই দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেছেন অনুব্রত। ইডি তাঁকে গ্রেফতারের পরে কারণ দর্শিয়ে কোনও নথি দেয়নি বলে অভিযোগ জানিয়েও মামলা করা হয়েছে। এই মোট চারটি মামলায়ই এদিন ইডির বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিশ জারি করেছেন দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অনুপ জয়রাম ভাম্বানি। ৮ ফেব্রুয়ারি হবে এই মামলার পরবর্তী শুনানি। এর মধ্যেই ফের ১৪ দিন বাড়ল অনুব্রতের জেল হেফাজতের মেয়াদ। শুক্রবার আদালতে পেশ করার সময় অনুব্রতকে অসুস্থ লাগছিল। তবে আদালতে পেশ করার আগে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানান, তিনি সুস্থই রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Adani Group: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Adani Group: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ হাজার কোটি বিনিয়োগের কথা বলা হয়েছিল। ১০ লাখ চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেই প্রতিশ্রুতির এবার কী হবে? আদানিকাণ্ডের (Adani Group) পর এসব প্রশ্নই তুলে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন ও তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ার রিপোর্ট নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে দেশজুড়ে। এর প্রেক্ষিতে বাংলায় আদানি গোষ্ঠীর ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। এক সংবাদ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, আমরা সকলেই জানি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর (আদানি) সঙ্গে একটা গোপন আঁতাঁত করেছিলেন। আমি তাজপুর বন্দর নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। এর পরেই শুভেন্দু বলেন, ২৫ হাজার কোটি বিনিয়োগের কথা বলা হয়েছিল। ১০ লাখ চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেই প্রতিশ্রুতির এবার কী হবে?

    বিশবাঁও জলে প্রকল্পের ভবিষ্যৎ?

    প্রসঙ্গত, পূর্ব মেদিনীপুরে তাজপুর বন্দর ও বীরভূমে ডেউচা পাঁচামির খনি প্রকল্পে বিনিয়োগ করার কথা আদানি গোষ্ঠীর (Adani Group)। এখানে প্রচুর পরিমাণে গ্রানাইট পাথর থাকায় আগ্রহ দেখিয়েছে এই শিল্পগোষ্ঠী। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আগ্রহ রয়েছে আদানিদের। বর্তমানে তাজপুরে চলছে সমীক্ষার কাজ। এসবের জেরে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের উপস্থিতি বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল রাজ্য সরকারের তরফে। তবে বর্তমানে  আদানিদের বিপর্যয়ের খবর প্রকাশ্যেই প্রমাণ গুণছে তৃণমূল। এদিন শুভেন্দু বলেন, আমি ভাবিত আমাদের তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে। আমি ভাবিত ডেউচা পাঁচামির পাথর কে কিনবে, তাই নিয়ে। তিনি বলেন, ভাইপো নতুন বন্ধু নিয়ে এসেছিল। এ বার নির্বাচনী বন্ড কোথা থেকে আসবে?

    আরও পড়ুুন: মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতি, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এই প্রথম নয়, আদানি (Adani Group) প্রসঙ্গে এর আগেও রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছিলেন শুভেন্দু। নিউ টাউনের ইকোপার্কে গৌতম আদানির পুত্র কিরণ আদানির হাতে তাজপুর বন্দরের কাজ শুরুর অনুমতি তুলে দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময়ও সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন শুভেন্দু। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, রাজ্য সরকার তো নীতিগতভাবে বেসরকারি সংস্থার জন্য জমি অধিগ্রহণের বিরোধী। তাহলে পাঁচ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করবে কে? সেই সময় তিনি এও বলেছিলেন, একেবারে ঢপের চপ। আমি বারে বারে বলি একটি গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরি করতে গেলে যেখানে লক গেট হবে, তার পাশে ন্যূনতম পাঁচ হাজার একর জমি লাগে। চার লেনের জাতীয় সড়ক লাগে। রেলের লাইন লাগে। রেললাইন হল না, জাতীয় সড়কের কাজও তো শেষ হল না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Suvendu Adhikari: মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতি, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    Suvendu Adhikari: মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতি, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মতুয়া (Matua) ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতির অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরব বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার মালদহের গাজোলের একটি জনসভায় মতুয়া প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম ভুল বলেছিলেন। এর পরই কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে নাম বিকৃত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এজন্য মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন শান্তনু। মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও  (Suvendu adhikari)।  

    মতুয়া সমাজের গুরু…

    মতুয়া সমাজের গুরুর আসনে রয়েছেন দুজন। একজন হরিচাঁদ ঠাকুর, অন্যজন গুরুচাঁদ ঠাকুর। গাজোলের ওই জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের নাম ‘রঘুচাঁদ’ ও ‘গরুচাঁদ’ বলে উল্লেখ করেন। মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য ছড়িয়ে পড়তেই সমালোচনায় মুখর হয়েছে বিজেপি।

    শান্তনু বলেন, গুরুচাঁদকে গরুচাঁদ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওঁর ভুলে যাওয়া রোগ রয়েছে কিনা, জানি না। ভাষণের সময় পিছনে নামটি জেনেও ভুল বললেন মুখ্যমন্ত্রী। এটা সমগ্র মতুয়া সমাজ ও আমাদের আরাধ্য দেবতাকে অপমান করা। ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যঙ্গাত্মক শব্দ ব্যবহারের জন্যও ওঁকে মতুয়াদের সামনে ক্ষমা চাইতে হবে। যতক্ষণ না ক্ষমা চাইবেন, ততক্ষণ ওঁকে আমাদের সমাজ ক্ষমা করবে না। আগামিদিনে মতুয়ারা ভোটবাক্সে ওঁকে জবাব দেবে।

    তোপ দেগেছেন শুভেন্দুও (Suvendu Adhikari)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, গুরুচাঁদের নাম বিকৃত করে মতুয়া ও নমঃশুদ্র সমাজকে অপমান করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সারাজীবন মতুয়া সমাজকে ভোট ব্যাঙ্ক ভেবেছেন, মন থেকে সম্মান করেননি।  

    দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে মতুয়া মনজয়ের চেষ্টা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই কারণেই তুলেছিলেন মতুয়া আখ্যান। সে যে তাঁর পক্ষে বুমেরাং হয়ে ফিরবে, তা বোধহয় স্বপ্নেও ভাবেননি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুুন: ‘‘এত ‘গোপন প্রেম’ কীসের? জেলে গিয়ে মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করুন’’, সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

    Suvendu Adhikari: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কয়লা ভাইপো’ ট্যুইট বিতর্কে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে পাঠানো রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার ওই নোটিসের উপর আগামী ৩ সপ্তাহের জন্য অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করলেন বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্য।

    কী অভিযোগ

    তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলের জন্মদিন নিয়ে কটাক্ষ করে ট্যুইট করার অভিযোগ উঠেছিল শুভেন্দুর বিরুদ্ধে। এই নিয়ে শিশু সুরক্ষা কমিশনে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। কমিশন নোটিস পাঠিয়েছিল বিরোধী দলনেতাকে।  ওই ট্যুইট নিয়ে তাঁকে ৩ বার নোটিস পাঠানো হয়।  এই নোটিসকে চ্যালেঞ্জ করেই হাইকোর্টে আপিল করেছিলেন শুভেন্দু। আদালতের কাছে তাঁর আর্জি ছিল, ওই নোটিস খারিজ করা হোক কিংবা তার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেওয়া হোক। বুধবার সেই মামলার শুনানির পর শুক্রবার শুভেন্দুর আবেদন গৃহীত হয়েছে।

    অভিযোগ গুরত্বহীন

    শুক্রবার ওই নোটিসে অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। প্রসঙ্গত, গত বুধবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর মামলার শুনানিতে বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য তাঁর পর্যবেক্ষণ জানান, যে ট্যুইটের বিরোধিতা করে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, সেখানে ‘কয়লা ভাইপো’র কথা বলা হয়েছে! ইনি কে? তা জানতে চান বিচারপতি। তিনি বলেন, “মামলকারী তো তাঁর ট্যুইটে কারও নাম ব্যবহার করেননি।” অভিযোগ, বিতর্কিত ট্যুইটে ‘লেডি কিম’ শব্দবন্ধ ব্যবহার করেছিলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। এদিন শুনানি চলাকালীন বিচারপতি ভট্টাচার্য বলেন, “লেডি কিম! তিনি কে? কিম জন উন উত্তর কোরিয়ার শাসক বলে জানি। তাঁকেই কী বলা হয়েছে? না কী মজা ছিল?”

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী ও ভিত্তিহীন! সব জানলে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন, দাবি শুভেন্দুর

    শুনানি চলাকালীন শুভেন্দুর আইনজীবী বলেন, “শিল্পা দাস নামে এক মহিলা কমিশনে অভিযোগ করেন। তার ভিত্তিতে নোটিস পাঠিয়েছে কমিশন।” এরপরেই বিচারপতি ভট্টাচার্যের প্রশ্ন, “যিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর সঙ্গে এই ট্যুইটের কী সম্পর্ক রয়েছে? তাঁর কি কোনও ক্ষতি বা স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয়েছে?” কমিশনের আইনজীবী জানান, অভিযোগকারিণী একজন মা। বিরোধী দলনেতার ওই মন্তব্য শিশু অধিকার লঙ্ঘন করে! একটি শিশুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানকে কটাক্ষ করার অভিযোগ রয়েছে। এর উত্তরে কমিশনের উদ্দেশে বিচারপতি ভট্টাচার্যের প্রশ্ন, “যদি অভিযোগ সত্যিও হয়, তা হলে মামলকারীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার কোনও ক্ষমতা আপনাদের রয়েছে?” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: ‘‘এত ‘গোপন প্রেম’ কীসের? জেলে গিয়ে মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করুন’’, সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের

    SSC Scam: ‘‘এত ‘গোপন প্রেম’ কীসের? জেলে গিয়ে মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করুন’’, সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে এবার নতুন প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। তাঁর প্রশ্ন,  ওএমআর শিট মূল্যায়নকারী সংস্থার প্রতি তৎকালীন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যর এত প্রেম কেন?’ অতিরিক্ত প্যানেলের বিষয়ে মানিক ভট্টাচার্যকে জেরার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ৭ দিনের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে এরমধ্যেই দু’টি বিষয় উঠে এসেছে। তা হল, ওএমআর শিটে জালিয়াতি এবং সার্ভারে তথ্য বদল। প্রাথমিকের ক্ষেত্রে ওএমআর শিটের বিকৃতিই বড় বিষয়। এবার এই নিয়ে সিবিআইকে জেলে গিয়ে  মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    সওয়াল-জবাব

    ২০১৬ সালের টেট দুর্নীতি মামলাতে বৃহস্পতিবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ডেকে পাঠিয়েছিলেন পর্ষদের তৎকালীন সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচীকে। তাঁর কাছে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, কেন ২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্যানেল প্রকাশিত হয়নি? নিয়োগ প্রক্রিয়ার পর শূন্যপদ থাকলে ফের প্যানেল তৈরি করা হয়। ২০১৪ সালে নিয়োগের পর শূন্যপদ থাকলেও কেন প্যানেল তৈরি করা হয়নি।  জবাবে রত্না বলেন, সেই সময়ে সচিব হিসেবে তাঁর কিছুই করার ছিল না। যা করতেন পর্ষদ সভাপতি করতেন। তখনই এস বসু রায়চৌধুরী অ্যান্ড কোম্পানির নাম আসে। রত্না বলেন, ওই সংস্থাকে ওএমআর শিট সংক্রান্ত কাজের জন্য লাগানো হয়েছিল। তাদের সঙ্গে কেবল পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যই সমন্বয় রাখতেন। অন্য কেউ নয়। 

    আরও পড়ুন: ‘‘সিবিআইয়ের জন্য খারাপ সময় আসছে’’! তাদেরই অফিসারকে জেরার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    হাই কোর্ট এর পরেই রত্নার কাছে জানতে চায়, ওই কোম্পানি কবে থেকে পর্ষদের সঙ্গে যুক্ত। জবাবে রত্না বলেন, ‘‘২০১২ সালের পর থেকে।’’ তিনি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সঙ্গে যুক্ত হন ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে। রত্না যোগ দেওয়ার পরেই ওই সংস্থার সঙ্গে লেনদেন শুরু হয় পর্ষদের। এ প্রসঙ্গে হাই কোর্টের প্রশ্ন, ‘‘ওই কোম্পানিকে নিয়োগের জন্য কোনও বোর্ড মিটিং হয়েছিল?’’ জবাবে রত্না জানিয়েছেন, তাঁর এখন মনে নেই। এ-ও বলেন, ‘‘সেই সময় ওই সংস্থার সঙ্গে একমাত্র সভাপতি যোগাযোগ রাখতেন। আর কেউ রাখতেন না। আমি বা ডেপুটি সেক্রেটারি কেউই নয়। যতটা আমি জানি।’’ এরপরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইয়ের আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ‘এই এস বসু রায়চৌধুরী অ্যান্ড কোম্পানির সঙ্গে মানিক ভট্টাচার্যের এত প্রেম কীসের? আপনারা জেলে গিয়ে মানিককে জিজ্ঞাসা করুন। খুঁজে দেখুন, এদের নিয়োগের আগে টেন্ডার ডাকা হয়েছিল কিনা!’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন, ১৬ তারিখ পর্যন্ত থাকবেন জেলেই

    SSC Scam: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন, ১৬ তারিখ পর্যন্ত থাকবেন জেলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খারিজ হয়ে গেল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) জামিনের আবেদন। বৃহস্পতিবার আলিপুর আদালতের নির্দেশে পার্থকে আরও ১৪ দিন কাটাতে হবে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে। কেবল পার্থ নন, তাঁর মতো নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত (SSC Scam) সিবিআইয়ের মামলায় অন্য অভিযুক্তদেরও ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে। এদিন পার্থের আইনজীবী আদালতে বলেন, জামিন দিয়ে দেখুন, উনি নিয়ম ভাঙলে না হয় আবার ব্যবস্থা নেবেন।

    বন্দি পার্থ…

    বর্তমানে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি রয়েছেন পার্থ। এর আগে একাধিকবার জামিনের আবেদন করেছেন তিনি। প্রতিবারই কোনও না কোনও যুক্তি দেখিয়ে হেফাজতে রাখার আবেদন করেছে সিবিআই। এদিনও পার্থর জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, পার্থর বিরুদ্ধে প্রত্যেক বারই নতুন সূত্র পাওয়া যাচ্ছে। সেই সূত্রের বিষয়ে তদন্ত করে অভিযুক্তদের সম্পর্কও পাওয়া যাচ্ছে। এখন তদন্তও সঠিক পথে চলছে। তাই পার্থকে হেফাজতেই রাখা প্রয়োজন।

    লিফটের উপমা…

    এদিন সিবিআইয়ের তদন্তের (SSC Scam) অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারক। লিফটের উপমা দিয়ে তিনি বলেন, লিফট উপরের তলায় নিয়ে যায়, জানি। কিন্তু বিদ্যুৎ সংযোগই যদি না থাকে তবে গন্তব্যে পৌঁছবেন কী করে? প্রত্যুত্তরে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, একটু সময় লাগছে, কিন্তু দ্রুত অগ্রগতি হবে।

    কুন্তল ঘোষকে…

    এদিন পার্থকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার পথে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেন, কুন্তল ঘোষকে চেনেন? গোপাল দলপতিকে? প্রশ্ন শুনে এদিনও নীরব রইলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে কয়েকটি নাম। এঁদের মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ ও চিটফান্ড কাণ্ডে অভিযুক্ত গোপাল। এঁদের নাম তদন্তকারীদের দিয়েছেন বিধায়ক তৃণমূলের তাপস মণ্ডল। তাপস আবার টেট দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ। তিনি পার্থেরও ঘনিষ্ঠ। তাই পার্থকে এ প্রশ্ন করেছিলেন সাংবাদিকরা।

    আরও পড়ুুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Prabir Chatterjee: ১০০ কোটি টাকা তছরুপ! সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার খানাকুলের প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা

    Prabir Chatterjee: ১০০ কোটি টাকা তছরুপ! সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার খানাকুলের প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিটফান্ড মামলায় (Cheat fund Scam) গ্রেফতার হলেন খানাকুলের প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা প্রবীর চট্টোপাধ্যায় (Khanakul TMC Leader)। খানাকুল এক নম্বর ব্লক তৃনমুল কংগ্রেসের সহসভাপতি প্রবীর চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করল সিবিআই। তাঁকে গ্রেফতার করার পর আরামবাগ মহকুমা আদালতে তোলা হয়।

    কী অভিযোগ

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ  ভোরে বাড়ি থেকে প্রবীরকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তারপর বিশেষ নিরাপত্তার বেড়াজালে ধৃত তৃণমূল নেতাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। আদালত তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।  ওই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকা তছরুপের অভিযোগ ওঠে। একটি চিটফান্ডের নামে টাকা তুলেছিল প্রবীর, এমন অভিযোগ ছিল। এই মামলার তদন্তে আগেই সিবিআই প্রবীরের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। সরকারি আইনজীবী অমিতাভ গুহ এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘পুরনো মামলায় ওনাকে গ্রেফতার করেছেন। অনেকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত করছে। ধৃত তৃণমূল নেতা ছাড়াও আরও অনেকে এই মামলায় যুক্ত। জলপাইগুড়িতে এই সংক্রান্ত কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই আগে চার্জশিট দিয়েছে। পরবর্তীকালে আরও চার্জশিট দেওয়া হবে। সিবিআই জেল হেফাজতের আবেদন করেছিল।’

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৩ সালের ২০ এপ্রিল ভারত কৃষি সমৃদ্ধি লিমিটেড নামে এক চিটফান্ড কোম্পানির (Chitfund Company) বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। পাশাপাশি আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে নামে ইডি-ও। এই ঘটনার জেরে জানুয়ারির ৪ তারিখ প্রবীর চট্টোপাধ্যায়-সহ বেশ কয়েকজনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। তাসত্ত্বেও ১৩ই জানুয়ারি খানাকুলের ময়ালে তৃণমূলের একটি মিছিল ও সভায় সক্রিয়ভাবেই দেখতে পাওয়া যায় অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতাকে। ১০ বছর পুরোনো এই দুর্নীতি নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিল বিরোধী দল বিজেপি। প্রবীর সহ এই মামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিও তুলেছিল। এর আগে বাংলায় রোজভ্যালি থেকে সারদা বিভিন্ন চিটফান্ড মামলায় নাম জড়িয়েছিল শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীদের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: নাম করে অভিযোগ করলেই মানহানির মামলা করব! মমতাকে শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি

    Suvendu Adhikari: নাম করে অভিযোগ করলেই মানহানির মামলা করব! মমতাকে শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম উল্লেখ করে কোনও মন্তব্য করা হলেই মানহানির মামলা করবেন বলে জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। চলতি বছরের মে মাসেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে রাজ্যে চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ। এই আবহে বুধবার বীরভূমে এক সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠান থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Mamata Banerjee) বলেছেন, ‘কেউ কেউ সরকারে থেকে সবথেকে বেশি চুরি করেছে, সবথেকে বেশি গদ্দারি করেছে। তাঁদের মুখে এখন আবার কালো টাকার গল্প শুনি। শুনলেও হাসি পায়।’ যদিও এদিন সরাসরি কারও নাম উল্লেখ করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    মমতা যা বলেছিলেন

    মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) প্রশ্ন করা হলে তিনি জানতে চান তাঁর নাম উল্লেখ করা হয়েছে কি না। জানিয়ে দেন, যদি তাঁর নাম উল্লেখ করে কোনও মন্তব্য করা হয়, তাহলে তিনি মানহানির মামলা করবেন। শুভেন্দুর সংযোজন, ‘ওনাকে প্রমাণ করতে হবে। উনি আমার বিরুদ্ধে ৩৪টি মামলা করেছেন।’ বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলিতে একটি সভায় উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    শুভেন্দুর পাল্টা

    পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলা সফর শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। অন্যদিকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে জনসভা করছেন বিজেপির নেতা মন্ত্রীরা। বীরভূমের ওই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি তো খুশি কয়েকটা ডাকাত গদ্দার আমার দল থেকে বিদায় নিয়েছে। পুরুলিয়ার ছেলেমেয়ের চাকরির কোটাটাই তো কেটে দিয়েছিল।’ প্রকাশ্যে মুখ্যমন্ত্রীর করা এই মন্তব্য প্রসঙ্গে শিশির পুত্র শুভেন্দু ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এদিন সভামঞ্চ থেকে মালদার গাজোলে মমতার সেই মন্তব্য নিয়ে শুভেন্দুর পাল্টা চ্যালেঞ্জ, ‘কাকে বলছেন? নাম ধরে বলুন। আমি যদি ডাকাত বা গদ্দার হই, বিধানসভায় ডেকেছিলেন কেন?’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share