Blog

  • Rashtra Sevika Samiti: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

    Rashtra Sevika Samiti: ‘রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা, সবার ওপরে মাতৃত্ব…’, জানুন আরএসএসের মহিলা সংগঠনের আদর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির ঊর্ধ্বে সমাজসেবা। তবে সবার ওপরে মাতৃত্ব। এই নীতিতেই বিশ্বাসী আরএসএসের (RSS) মহিলা সংগঠন রাষ্ট্র সেবিকা সমিতি (Rashtra Sevika Samiti)। ১৯৩৬ সালে গড়ে ওঠে আরএসএসের এই মহিলা সংগঠন। আরএসএসের তুলনায় মহিলাদের (Women) এই সংগঠন খুবই ছোট। সংগঠনের প্রধান ভি শান্তা কুমারী, সংগঠনে যিনি শান্তাক্কা নামেই পরিচিত। তিনি জানান, বিভিন্ন রাজ্যে সংঘের যেখানে ৩০০০ প্রচারক রয়েছে, সেখানে সমিতির প্রচারিকা মাত্র ৫২। বিস্তারক রয়েছেন দেড়শো জন। সংগঠনের শাখা রয়েছে ২ হাজার ৭০০টি। সেবিকা রয়েছেন ৫৫ হাজার।

    তিনি জানান, সমিতিতে (Rashtra Sevika Samiti) স্বেচ্ছাসেবিকার কাজ করেন সেবিকারা। বিস্তারিকারা শর্ট টার্ম সদস্য। প্রচারিকারা হলেন সেই সব সদস্য যাঁরা সমিতির জন্য জীবন উৎসর্গ করার শপথ নিয়েছেন। প্রচারিকা হতে গেলে বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৭০ এর মধ্যে।

    সেবিকা (Rashtra Sevika Samiti) সমিতির প্রধান জানান, সমিতি তিনটি মূল নীতির ওপর ভর করে কাজ করে। এগুলি হল, মাতৃত্ব, কর্তব্য এবং নেতৃত্ব। তিনি বলেন, সেবিকা সমিতি জিজা মাতা (জিজাবাঈ ভোঁসলে)-র আদর্শ অনুসরণ করে। যিনি শিবাজিকে শিক্ষা দিয়েছিলেন, গড়ে তুলেছিলেন। শান্তা কুমারী বলেন, আমাদের সংগঠনে হাজার হাজার গৃহিণী রয়েছেন, যাঁরা সন্তান-সংসার সামলেও, সোশ্যাল ওয়ার্ক করেন। আমরা তাঁদের কখনও বলিনা শাখায় এস, অথবা পরিবারের অমতে সমতিতে যোগ দাও। তিনি বলেন, মাতৃত্ব এবং কর্তব্য আমাদের কাছে সব চেয়ে আগে। এবং এগুলিই মহিলাদের নেতৃত্বদানের ক্ষমতাকে বিকশিত করে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) প্রধান বলেন, আমরা মহিলাদের বলিনা যে পরিবার ছেড়ে আমাদের সংগঠনে যোগ দিন। আমরাও সংগঠন বিস্তারের কর্মসূচি নিয়েছি। ২০২৫ সালের মধ্যে অন্তত ১ হাজার বিস্তারিকার একটি শক্তপোক্ত গোষ্ঠী তৈরি করব। তিনি বলেন, মহিলাদের পক্ষে সংসার ছেড়ে সংগঠনের জন্য জীবন উৎসর্গ করা সহজ নয়। কিন্তু আমরা তরুণীদের বলি, বাবা-মাকে বোঝাতে। জাতি গঠনের প্রয়োজনে যে এই সংগঠনে যোগ দেওয়া প্রয়োজন, সেকথাই বোঝাতে বলি। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, মহিলারা সংসার করেন। তাই পাবলিক লাইফে তাঁদের অংশগ্রহণ সাধারণত কম। তিনি বলেন, তবে সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেবিকা সমিতি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁদের অবদানও বিরাট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Bridge Collapse: জখম মায়ের কোলে ধরা শিশু সন্তানের শব…, মরবির হৃদয়বিদারক ছবি

    Gujarat Bridge Collapse: জখম মায়ের কোলে ধরা শিশু সন্তানের শব…, মরবির হৃদয়বিদারক ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জখম মায়ের কোলে শিশু সন্তানের শব! কিংবা হতে পারে মৃত বাবার হাত ধরে ভয়ে কাঁদছে আহত কোনও শিশু! হৃদয় বিদারক এ ছবি গুজরাটের (Gujrat) মরবির। রবিবার  সন্ধ্যায় মরবিতে একটি সেতু ভেঙে (Gujarat Bridge Collapse) মৃত্যু হয়েছে ১৩২ জনের। জখম হয়েছেন বহু। তাঁদের উদ্ধার করতে গিয়েই টুকরো টুকরো ওই সব দৃশ্যের সাক্ষী হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে চব্বিশ ঘণ্টা পরেও শিউরে উঠছেন যাঁরা।

    স্থানীয় সূত্রে খবর, মাস সাতেক ধরে সংস্কার কাজ চলার পর দিন পাঁচেক আগে খুলে দেওয়া হয় মরবির ওই ব্রিজ। রবিবারের সন্ধেয় ব্রিজে উঠে নদীর বাতাস খাচ্ছিলেন শ’ পাঁচেক মানুষ। আচমকাই হুড়মুড়িয়ে মাঝ নদীতে (River) ভেঙে পড়ে ব্রিজের (Gujarat Bridge Collapse) একাংশ। সলিল সমাধি ঘটে শতাধিক মানুষের। জখম হন বহু। তাঁদের উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয়রা। তখনই হৃদয়বিদারক কিছু ঘটনার সাক্ষী হন তাঁরা।

    স্থানীয় এক চা বিক্রেতা বলেন, পুরো ঘটনাটি ঘটে গেল কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে। কিছু লোককে দেখলাম ব্রিজ ধরে ঝুলতে। পরে হাত আলগা হয়ে যাওয়ায় টুপ টুপ করে খসে পড়ল নদীতে। তিনি বলেন, মাস সাতেকের এক অন্তঃসত্ত্বাকেও নদীতে পড়ে যেতে দেখেছি। ঘটনার কথা বলতে গিয়ে গলা ধরে আসে চা বিক্রেতার। তিনি বলেন, কয়েকজনকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। ওই চা বিক্রেতা আরও বলেন, একটি বাচ্চা মেয়ে। জল বমি করছি। ভাবলাম বেঁচে যাবে। তার পর হঠাৎই একটা হেঁচকি তুলে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল। এ ভয়ঙ্কর দৃশ্য বাবু চোখে দেখা যায় না!

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করতে কমিটি, সিদ্ধান্ত নিল গুজরাট সরকার

    ঘটনাস্থলে ছিলেন জনৈক হাসিনা বেহেনও। তাঁর দুটি গাড়ি আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য দিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, কয়েকটি শিশুকে মৃত না জেনেই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। যখন শুনলাম তারা মৃত, ভেঙে পড়েছিলাম। এরকম আরও টুকরো টুকরো মর্মস্পর্শী দৃশ্যের কথা শোনা গিয়েছে স্থানীয়দের কাছেই। তখনই জানা গিয়েছে মায়ের কোলে শিশু সন্তানের শবের কথা কিংবা দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া কোনও শিশু ধরে রয়েছে মৃত বাবার হাত। হয়তো জেনে, হয়তোবা না জেনেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Winter Health Tips: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    Winter Health Tips: শীতের বাতাস শুরু! হাওয়া-বদলে কাবু না হতে কী কী সতর্কতা নেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুম প্রায় শেষ। শরতের আমেজ শেষে ঠাণ্ডা হাওয়া বইতে শুরু করেছে। ভোরের দিকে তাপমাত্রার পারদ বেশ কমছে। আবহাওয়া ইঙ্গিত দিচ্ছে হাওয়া-বদল হচ্ছে। শীতের শুরুতে আবহাওয়ার অনেকটাই বদল হয়। তাই এই সময়ে অনেকেই জ্বর, সর্দি-কাশিতে (Winter Health Tips) কাবু হয়। বিশেষত বয়স্ক ও শিশুদের মধ্যে ভাইরাস ঘটিত জ্বরে কাবু হওয়ার ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে বেশি। তাই চিকিৎসকেরা এই সময়ে বাড়তি সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, যাদের সিওপিডি অর্থাৎ ক্রনিক পালমোনারি অবস্ট্রাক্টিভ ডিজিজ আছে, তারা বাড়তি সতর্ক হন। বয়স্কদের এক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন জরুরি বলেই মত চিকিৎসকদের। আবহাওয়ার বদলে সহজেই ঠাণ্ডা লেগে যায়। ফলে, সিওপিডি রোগীদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাছাড়া দীপাবলিতে যে হারে লাগামহীন বাজির জন্য পরিবেশ দূষণ হয়েছিল, তাতে এমনিতেই সিওপিডি রোগীদের জন্য অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। তাই এর মধ্যে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে সেই সমস্যা আরও জটিল হবে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা।

    বয়স্কদের পাশপাশি শিশুরা অনেক সময়ে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়। তাই শিশুদের জন্য এসময়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, বয়স্ক ও শিশুরা অবশ্যই নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নেবে। কারণ, এই ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে যে কোনও বড় বিপদ এড়ানো যাবে। সিওপিডি ছাড়াও হাপানি রোগীদের ক্ষেত্রেও এই সময় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তবে, সিওপিডি, হাঁপানির মতো সমস্যা না থাকলেও ভাইরাস ঘটিত জ্বর রুখতে কয়েকটা বিষয়ে বাড়তি নজর দিতে বলছেন চিকিৎসকেরা। এই সময়ে তাপমাত্রা কম-বেশি হয়। দিনের মধ্যে একাধিক বার হঠাৎ গরম লাগে আবার রাতের দিকে বা ভোরবেলায় তাপমাত্রা অনেকটাই কমে যায়। তাপমাত্রার এই তারতম্যের জন্য সর্দি-কাশিতে ভোগার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে একেবারেই এসি চালিয়ে ঘুমোনো উচিত নয় বলে পরামর্শ চিকিৎসকদের।

    আরও পড়ুন: ব্রেস্ট ক্যান্সার! ভয় পাবেন না, জানুন কীভাবে দ্রুত সেরে উঠবেন

    উৎসবের মরশুম। তাই আইসক্রিম, ঠাণ্ডা পানীয় দেদার খাওয়ার হিড়িক। কিন্তু এই সময়ে এগুলো মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে বলেই আশঙ্কা চিকিৎসকদের। আইসক্রিম বা ঠাণ্ডা পানীয় খেলে চট করে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারে। ভাইরাস ঘটিত জ্বরও হতে পারে। তাই আপাতত কিছুদিন এগুলো এড়িয়ে চলার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। এছাড়া, শীতে অতিরিক্ত চাইনিজ খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, চাইনিজ খাবারের কিছু উপকরণ শীতে শিশুদের ত্বকের সমস্যা ডেকে আনে। তাই বিশেষত শিশুদের চাইনিজ খাবার দেওয়ার ক্ষেত্রে একটু সতর্ক হওয়া জরুরি।

    শীতে অনেক রকমের উৎসব হয়। কমবেশি সকলেই নানান পদের খাবার খেতে ভালোবাসেন। কিন্তু নিয়মিত ফল যাতে মেনুতে থাকে সেটা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিশেষত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খেলে সর্দি-কাশি বা ভাইরাস ঘটিত রোগ আটকানো যাবে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। তাছাড়া, জল পর্যাপ্ত পরিমাণ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, যে কোনও ভাইরাস ঘটিত জ্বরে শরীরকে সুস্থ থাকতে দেহে জলের পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকা জরুরি। তাই কোনও ভাবেই যাতে দেহে জলের ঘাটতি না হয়, সেটা খেয়াল রাখতে হবে। ঠাণ্ডা জলে স্নান না করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

  • Breast Cancer: ব্রেস্ট ক্যান্সার! ভয় পাবেন না, জানুন কীভাবে  দ্রুত সেরে উঠবেন

    Breast Cancer: ব্রেস্ট ক্যান্সার! ভয় পাবেন না, জানুন কীভাবে দ্রুত সেরে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অক্টোবর মাস ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা মাস। ভারতে প্রতি বছর প্রায় ১৫ শতাংশ মহিলা ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। প্রতি চার মিনিটে একজন ভারতীয় মহিলার ব্রেস্ট ক্যান্সার ধরা পড়ে। ভারতে ১ লাখ ব্রেস্ট ক্যান্সার আক্রান্তের ১২ শতাংশ রোগী মারা যান। কিন্তু ক্যান্সার চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এই রোগের সময় মতো চিকিৎসা করালে মৃত্যু হার শূন্য শতাংশে নামানো যায়। ব্রেস্ট ক্যান্সার রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ জীবন কাটাতে পারেন। কিন্তু  এর জন্য প্রয়োজন সময় মতো রোগ নির্ণয় ও সম্পূর্ণ চিকিৎসা।

    কীভাবে বুঝবেন 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, তিরিশ বছরের উপরে মহিলারা সজাগ থাকুন। বুকে কোনও রকম মাংসপিণ্ড দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিপল দিয়ে রক্তপাত হলে একেবারেই দেরি করা উচিত নয়। এটা স্তন ক্যান্সারের উপসর্গ। বুকে কোনও রকম লাল দাগ কিংবা চুলকানি হলে, দীর্ঘদিন সেগুলো থেকে অস্বস্তি হলেও চিকিৎসককে দিয়ে পরীক্ষা করানো জরুরি। অনেক সময়েই বুকে lump বা মাংসপিণ্ড দেখা যায়, যাতে কোনও ব্যথা হয় না। অথচ তা ক্রমশ বড় হচ্ছে। এমন উপসর্গ দেখা দিলে একেবারেই সময় নষ্ট করা উচিত নয়। দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞেরা। 

    আরও পড়ুন: বিশ্ব স্ট্রোক দিবসে জেনে নিন এই মারণ রোগের সম্পর্কে নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    নিরাময়ের উপায়

    সময় মতো চিকিৎসা করালে ব্রেস্ট ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ সুস্থ জীবন কাটানো সম্ভব, মত চিকিৎসকদের। প্রয়োজন মতো, অস্ত্রোপচার ও রেডিওথেরাপি করালে এই রোগ থেকে মুক্তি মেলে। তবে, অনেক সময়েই এই রোগ নির্ণয় অনেক দেরিতে হয়। তাই সম্পূর্ণ চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যায় না।  তবে, এই রোগ রুখতে নিজের জীবন যাপনে কিছু পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    প্রথমেই ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অতিরিক্ত তেল মশলা যুক্ত ফাস্ট ফুড বা প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলতে হবে। বার্গার, হটডগ, পিৎজার মতো খাবারে যেসব রাসায়নিক থাকে, তা একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। এতে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। তবে, নিয়মিত, শাক-সবজি ও মাছ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। পালং শাক খান। পালং শাক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। তাছাড়া পালং শাকের লিউটিন জেক্সানথিন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়া খাবারে হলুদের ব্যবহার করুন। হলুদ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। খাবারে রসুনের ব্যবহার কমাতে পারে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি। কারণ, রসুনে রয়েছে সালফার যৌগ। যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। টম্যাটো নিয়মিত খেলে কমতে পারে ক্যান্সারের ঝুঁকি। এটি লিকোফিন নামের লাল ফাইটোকেমিট্যাল সমৃদ্ধ সবজি। গাজরও ব্রেস্ট ক্যান্সার রুখতে সাহায্য করে। কারণ, গাজরে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। এটা এক ধরণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। ব্রকোলি, ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো সব্জিগুলো ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। কারণ, এই সব সব্জিতে থাকে গ্লুকোসিনোলোটস। এগুলোতে ফাইটোকেমিট্যাল থাকে, যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। স্ট্রবেরি, কমলালেবু, ব্লু বেরির মতো ফল ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যে কোনও সামুদ্রিক মাছে ক্যান্সার প্রতিরোধের উপাদান থাকে। স্যালমন, টুনার মতো মাছ ক্যান্সার রুখতে সাহায্য করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat bridge collapse: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    Gujarat bridge collapse: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে নদীর উপর সেতু ভেঙে মৃত্যু হল অন্তত ১৩২ জনের। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। রবিবার,সন্ধ্যায় গুজরাটের মোরবি জেলায় মাচ্ছু নদীতে ভেঙে পড়ে একটি আস্ত কেবল ব্রিজ। অন্তত ৫০০ লোক নিয়ে ওই সেতু ছিঁড়ে জলে পড়ে যায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, সেতুটি সারানোর কাজ চলছিল। দিন পাঁচেক আগে নতুন করে খুলে দেওয়া হয় ওই সেতু।  এদিন ছট পুজো উপলক্ষে সেতুর উপর বহু মানুষের সমাগম হয়। এখনও পর্যন্ত ১৮০ জনকে উদ্ধার করা গিয়েছে। বহু মানুষ নিখোঁজ। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই, শিশু, মহিলা ও বয়স্ক ব্যক্তি।

    মোরবির এই ঝুলন্ত সেতুটি ১৪০ বছরেরও বেশি পুরনো। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭৬৫ ফুট। ১৮৭৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুম্বইয়ের গভর্নর রিচার্ড টেম্পল ব্রিজটি উদ্বোধন করেন। ১৮৮০ সালে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি করা হয়েছিল। সেই সময় এই সেতু তৈরির যাবতীয় উপকরণ ইংল্যান্ড থেকেই আমদানি করা হয়েছিল। দুর্ঘটনার সময়কার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়,কেউ সাঁতার কেটে প্রাণরক্ষা করার চেষ্টা করছেন, কেই ঝুলন্ত ব্রিজের দড়ি ধরে ঝুলে রয়েছেন।  যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে অ্যাম্বুল্যান্স, উদ্ধারকার্যের জন্য বাহিনী,পুলিশ প্রশাসন। আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    প্রশাসনের পাশাপাশি উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছেন এলাকাবাসীও। সংস্কারের পাঁচ দিনের মধ্যে কী ভাবে ঝুলন্ত সেতু ছিঁড়ে পড়ল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে গুজরাট প্রশাসন। উল্লেখ্য, এই ঘটনায় সেতুর সংস্কারের বরাত প্রাপ্ত সংস্থাকে তলব করা হতে পারে। গুজরাট প্রশাসন সূত্রে খবর, কী কারণে আচমকা ওই সেতু ভেঙে পড়ল তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে পাঁচ সদস্যের তদন্তকারী দল। ইঞ্জিনিয়ারদের টিমও পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার পরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। রাজ্য সরকারের তরফে নিহতদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টাকা করে সহায়তা ঘোষণা করা হয়। আহতদের ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে বলে ট্যুইট করেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

  • PM Modi: শীঘ্রই প্যাসেঞ্জার এয়ারক্র্যাফ্ট তৈরি করবে ভারত, ট্যাগ থাকবে মেক ইন ইন্ডিয়ার, বড় ঘোষণা মোদির

    PM Modi: শীঘ্রই প্যাসেঞ্জার এয়ারক্র্যাফ্ট তৈরি করবে ভারত, ট্যাগ থাকবে মেক ইন ইন্ডিয়ার, বড় ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট (Gujarat) বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই রাজ্যবাসীকে গুচ্ছ উপহার দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার তিনি যান গুজরাটের ভাদোদরায়। সেখানে শিলান্যাস করেন সি-২৯৫ (C-295) সামরিক ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্টের। এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, এয়ারবাস সিসিও ক্রিস্টিয়ান স্কেহরার এবং টাকা সন্সের চেয়ারপার্সন এন চন্দ্রশেখরনের। প্রসঙ্গত, রবিবার তিন দিনের গুজরাট সফরে গিয়েছেন মোদি। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি (PM Modi) বলেন, ভারত সৌরশক্তি এবং মহাকাশ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি করেছে। এই ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্য দেখে বিস্মিত তামাম বিশ্ব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে ভারত বিশ্বে একটা নিজস্ব পরিচিতি গড়ে তুলবে। এখানে যে ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্র্যাফ্ট তৈরি হবে, সেগুলি যে কেবল সেনাবাহিনীকে শক্তি জোগাবে তাই নয়, এয়ারক্র্যাফ্ট ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের একটা ইকোসিস্টেমও গড়ে তুলবে। শীঘ্রই ভারত প্যাসেঞ্জার এয়ারক্র্যাফ্ট তৈরি করবে বলেও উপস্থিত জনতাকে আশ্বস্ত করেন মোদি। বলেন, ওই প্যাসেঞ্জার এয়ারক্র্যাফ্টে মেক ইন ইন্ডিয়া ট্যাগ থাকবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, আগামী দিনে ভারতকে আত্মনির্ভর করতে দুটি মজবুত পিলার হবে প্রতিরক্ষা এবং এরোস্পেস। তিনি বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের পরিমাণ ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। উত্তর প্রদেশ এবং তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যে ডিফেন্স করিডর গড়ে তোলা হবে। সেখান থেকে রফতানি করা হবে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম।

    সরকার যে প্রাইভেট এবং পাবলিক সেক্টরকে সমান গুরুত্ব দিচ্ছে, এদিন তারও উল্লেখ করেন মোদি (PM Modi)। বলেন, ভারতের অগ্রগতিতে বর্তমান সরকার পাবলিক ও প্রাইভেট সেক্টরকে সমান গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে একটি নতুন মানসিকতা এবং নয়া কর্ম সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করছে দেশ।

    আরও পড়ুন: জম্মু এবং কাশ্মীরকে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যাব, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদির

    আগামিকাল, সোমবার একতা দিবস। এদিন সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিন। এদিন স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে গিয়ে পুষ্পার্ঘ্য দিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরের দিন যাবেন পাঁচমহল জেলায়। সেখানে কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন তিনি। সন্ধেয় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গুজরাতের ১৮২টি কেন্দ্রের কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। পরে যোগ দেবেন দলীয় কর্মীদের নিয়ে দিওয়ালি মিলানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Atk Mohun Bagan vs East Bengal: ফের ২-০ গোলে হারল ইস্টবেঙ্গল, ডার্বি জয়ের স্বাদ নিয়ে মাঠ ছাড়লেন সবুজমেরুন সমর্থকরা

    Atk Mohun Bagan vs East Bengal: ফের ২-০ গোলে হারল ইস্টবেঙ্গল, ডার্বি জয়ের স্বাদ নিয়ে মাঠ ছাড়লেন সবুজমেরুন সমর্থকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই নিয়ে টানা সপ্তম ডার্বি ম্যাচ (Derby match) হারলেন ইস্টবেঙ্গল দল। ২-০ গোলে জিতল মোহনবাগান (Mohun Bagan), এ বারও ভাগ্য ফিরল না ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal)। এবারের ডার্বি যে একতরফা হবে না তা নিয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গলের কোচ স্টিফেন। কিন্তু  তা সত্ত্বেও অনেক বিশেষজ্ঞ এবছরের আইএসএলের প্রথম ডার্বিতে এটিকে মোহনবাগানকেই এগিয়ে রেখেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের ধারণা যে ভুল ছিল না, প্রমাণ করে দিল সবুজমেরুণ ফুটবলাররা।
    দু’মাস আগেও অল্পের জন্য হেরে গিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। আইএসএলের ডার্বি ম্যাচে (Derby match) কিছুতেই ভাগ্য বদল হচ্ছে না লাল হলুদের।
    প্রথম ম্যাচে মোহনবাগানের হার দেখে অনেক সমর্থকই শাপশাপান্ত করছিলেন কোচ জুয়ান ফেরান্দোকে। কেন তিনি রয় কৃষ্ণ, ডেভিড উইলিয়ামসকে ছেড়ে দিলেন? গোল করবেন কে? শনিবারের পর থেকে মনে হয় না সেই আওয়াজ আর উঠবে। ফেরান্দো বার বার বলেছেন, তাঁর দলে গোল করার লোক অনেক।
    আজকের ম্যাচের শুরু থেকে দাপট ছিল মোহনবাগানের (East Bengal Vs MohunBagan)। প্রথম ১৫ মিনিট আক্রমণে ঝড় তুলেছিলেন হুগো বুমোসরা। ৫ মিনিটে প্রথম গোল করার সুযোগ এসেছিল এটিকে মোহনবাগানের সামনে। বাঁদিক থেকে ঢুকে মাপা মাইনাস করেছিলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস।ওভারল্যাপে উঠে আসা শুভাশিসের শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। এরপর রক্ষণাত্মক মানসিকতা ঝেড়ে ফেলে আক্রমণে উঠে আসে ইস্টবেঙ্গল। ১৫ মিনিটে এগিয়েও যেতে পারত লালহলুদ। বাঁদিক থেকে মহেশ সিং বাঁদিক থেকে মাপা সেন্টার করেন। শরীর বাঁকিয়ে দুরন্ত হেড করেন সেমবই হাওকিপ। বল গোলে ঢোকার মুখে ঝাঁপিয়ে অসাধারণ দক্ষতায় বাঁচান এটিকে মোহনবাগান গোলকিপার বিশাল কাইথ। ২৩ মিনিটে জর্ডনকে নিজেদের বক্সের মধ্যে ফেলে দেন এটিকে মোহনবাগানের আশিস রাই। পেনাল্টির আবেদন করেছিলেন জর্ডন। রেফারি শ্রীকৃষ্ণ কর্ণপাত করেননি।
    ম্যাচের ৩১ মিনিটে গোল করার সুযোগ এসেছিল এটিকে মোহনবাগানের সামনে (East Bengal Vs MohunBagan)। হুগো বুমোস বক্সের মধ্যে তিনজনকে ড্রিবল করেও গোলে রাখতে পারেননি। ৪২ মিনিটে বক্সের মধ্যে ক্লেইটন সিলভাকে ফেলে দেন প্রীতম কোটাল। ইস্টবেঙ্গল পেনাল্টি পেতে পারত। রেফারি আবার এড়িয়ে যান। ৪৫ মিনিটে হুগো বুমোস একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন। কিন্তু তাঁর দুর্বল শট ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার কমলজিতের হাতে চলে যায়। গোলের জন্য জুয়ান ফেরান্দোর অন্যতম ভরসা ছিলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস। প্রথমার্ধে একেবারেই নিস্প্রভ ছিলেন সবুজমেরুণের এই স্ট্রাইকার। তাঁকে বল ধরার সুযোগ দিচ্ছিলেন না জর্ডন ডোহার্টি। ফলে সবুজমেরুণের গোলও আসেনি।

    [tw]


    [/tw]

    দ্বিতীয়ার্ধে পুরো অন্য ছবি। শুরু থেকেই ইস্টবেঙ্গলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এটিকে মোহনবাগান (East Bengal Vs MohunBagan)। হুগো বুমোসের নেতৃত্বে একের পর এক আক্রমণ তুলে নিয়ে আসছিল। এরই মাঝে ম্যাচের ৫৬ মিনিটে ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার কমলজিতের ভুলে এগিয়ে যায় এটিকে মোহনবাগান। ৫৬ মিনিটে অবশেষে সেই কাঙ্খিত গোল পেয়ে যায় এটিকে মোহনবাগান। মাঝমাঠ থেকে বল পেয়ে অনেকটা এগিয়ে যান হুগো বুমোস। কিরিয়াকু বাধা দিতে এগিয়ে যাননি। ফলে বিনা বাধায় এগিয়ে গিয়ে শট নেন হুগো বুমো। বল কমলজিতের সামনে ড্রপ খেয়ে হাতে লেগে গোলে ঢুকে যায়।

    এগিয়ে গিয়ে মনোবল বেড়ে যায় এটিকে মোহবাগান ফুটবলারদের। একের পর এক আক্রমণ তুলে নিয়ে ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় (East Bengal Vs MohunBagan)। ৬৫ মিনিটে পেত্রাতোসের সঙ্গে ওয়াল খেলে গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছিলেন হুগো বুমোস। একজন লালহলুদ ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে মনবীরের কাছে যায়। তাঁর শট আর এক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে বল জালে জড়িয়ে যায়। পরের দিকে অ্যালেক্স লিমা, এলিয়ান্দ্রোকে নামিয়েও কাজের কাজ হয়নি। ইস্টবেঙ্গলের কাছে একটাই সান্তনা ম্যাচের ইনজুরি সময়ে তুহিন দাসের একটা শট পোস্টে লাগা। যা এটিকে মোহনবাগানে গোলকিপার বিশাল কাইথের হাতে লেগে বল পোস্টে লেগে বেরিয়ে যায়।

    এ দিন ইস্টবেঙ্গল বনাম এটিকে মোহনবাগান ম্যাচ (East Bengal Vs MohunBagan) শুরু হয় সন্ধে ৭.৫০ মিনিটে। ২০ মিনিট পিছিয়ে যায় ম্যাচ। হায়দরাবাদ বনাম গোয়া ম্যাচে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হওয়ার কারণে ম্যাচটি বেশ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ ছিল। এই ম্যাচে দেরিতে শেষ হওয়ায় ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগানের ডার্বিও শুরু হতে কিছুটা বেশি সময় লাগে। সম্প্রচারের কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • T20 World Cup: ভারতকে সমর্থন পাকিস্তানের! টি-২০ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারালেই সেমিফাইনাল কার্যত নিশ্চিত রোহিতদের

    T20 World Cup: ভারতকে সমর্থন পাকিস্তানের! টি-২০ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারালেই সেমিফাইনাল কার্যত নিশ্চিত রোহিতদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup) পার্থে দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) মুখোমুখি হচ্ছে ভারত। পরপর দুটি ম্যাচ জিতে রোহিত বাহিনীর মনোবল তুঙ্গে। দু’নম্বর গ্রুপে চার পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে টিম ইন্ডিয়া (Team India)। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে পারলে সেমি ফাইনালে ওঠার পথ আরও সহজ হয়ে যাবে মেইন ইন ব্লুর। তবে এই ম্যাচের দিকে শুধু ভারতীয় সমর্থকরা নন, তাকিয়ে রয়েছেন পাক সমর্থকরাও। আসলে চলতি বিশ্বকাপে বাবর আজমদের ভাগ্য এখন অনেকটাই ঝুলছে বিরাট কোহলিদের হাতে। দু নম্বর গ্রুপ থেকে শেষ চারে ওঠার আশা জাগিয়ে রাখতে হলে বাকি ম্যাচগুলি পাকিস্তানকে শুধু জিতলেই হবে না, তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য ম্যাচের ফলের দিকে। পরিস্থিতি যা তাতে ভারতই হয়তো গ্রুপ শীর্ষে থেকে সেমিফাইনালের টিকিট পাকা করবে। কারণ বিরাট কোহলি সূর্য কুমার যাদবরা দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় দল হিসেবে এই গ্রুপ থেকে সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইটা হবে মূলত দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে পাকিস্তানের। প্রোটিয়া বাহিনী দুই ম্যাচ খেলে পেয়েছে ৩ পয়েন্ট। রবিবার তারা জিতলে শীর্ষে উঠে আসবে। যা একেবারেই চাইছেন না পাক সমর্থকরা। তারা প্রার্থনা করছেন কোহলিদের জয় চেয়ে। ক্রিকেট দেবতার নিষ্ঠুর পরিহাস এক সপ্তাহ আগে ভারতকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযানের স্বপ্ন দেখেছিল পাকিস্তান।

    আরও পড়ুন: তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটের জন্যই তৈরি সূর্য কুমার! জানেন কী বললেন রবি স্যার

    পার্থের অপ্টাসের পিচে অতিরিক্ত বাউন্স রয়েছে। উইকেট বেশ শক্ত। তাই গতির পাশাপাশি অতিরিক্ত বাউন্স আদায় করে নেবেন ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার পেসাররা। কাগিস ও রাবাডা, অ্যানরিক নর্থেজের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারদের সামলাতে বেশ ভালোমতোই বেগ পেতে হবে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের। রোহিত শর্মা ফর্মে ফিরলেও ওপেনিং জুটিতে তাঁর পার্টনার লোকেশ রাহুল কিন্তু এখনও বড় রানের মুখ দেখেননি। তাই অনেকে বলছেন তাঁকে বসিয়ে এবার খেলানো উচিত রিষভ পন্থকে। যদিও সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতীয় দলের ব্যাটিং কোচ বিক্রম রাঠোর। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে রাঠোর বলেন, দুটো ম্যাচ দিয়ে একজন ক্রিকেটারের ফর্ম বিচার করা ঠিক হবে না। টিম ম্যানেজমেন্ট রাহুলের পাশেই আছে। লোকেশ ভালোই ব্যাট করছে। বড় রান পাওয়াটা শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর রিষভ দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সঠিক সময়ে ও সুযোগ পাবে।’

    পার্থের পিচে চিন মিউজিক শোনাতে পারেন দক্ষিণ আফ্রিকার পেসাররা। যদি তা নিয়ে বেশি চিন্তিত নন বিক্রম রাঠোর। তিনি বলেছেন, “পরিকল্পনা করেই আমরা বিশ্বকাপের আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিলাম পার্থে। উইকেট নিয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছ ধারণা রয়েছে আমাদের ছেলেদের। তাই এই পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হবে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ITBP Recruitment: ১৮৬  জন কনস্টেবল নেবে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ, বেতন কত জানেন?

    ITBP Recruitment: ১৮৬ জন কনস্টেবল নেবে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ, বেতন কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কনস্টেবল (মোটর মেকানিক) পদে ১৮৬ জন নিয়োগ করবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ ইন্দো তিব্বত সীমান্ত পুলিশ (ITBP Recruitment)। আবেদনের শেষ তারিখ ২৭-১১-২০২২, দু ধরনের কনস্টেবল নিয়োগ করা হবে। একটি ‘হেড কনস্টেবল’ অপরটি ‘কনস্টেবল’ ।

    ১) হেড কনস্টেবল (মোটর মেকানিক): মোট শূন্য পদ ৫৮ টি (জেনারেল ২৬ ,ওবিসি ১৪, তফশিলি জাতি আর তফশিলি উপজাতি ৪। মূল বেতন ₹ ২৫,৫০০- ₹ ৮১,১০০

    উচ্চ মাধ্যমিক পাশরা অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ৩ বছরের ডিপ্লোমা কোর্স করে থাকলে এই পদে আবেদন করতে পারেন অথবা উচ্চ মাধ্যমিক পাশরা আইটিআই বা কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে মোটর মেকানিক ট্রেডের সার্টিফিকেট কোর্স পাশ করে থাকলেও আবেদন করতে পারেন তবে সেক্ষেত্রে ৩ বছরের হাতে কলমে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: চিকিৎসা করাতে এসে প্রণয়, মানসিক হাসপাতালেই সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ২ রোগী 

    ২) কনস্টেবল (মোটর মেকানিক): শূন্য পদ ১২৮ টি (জেনারেল ৫৪ ,ওবিসি ৩৩, তফশিলি জাতি, ১৮ তফশিলি উপজাতি ১০)
    মূল বেতন ₹ ২১,৭০০ – ₹৬৯,১০০ 

    যারা মাধ্যমিক পাশ করেছেন তারা আইটিআই বা কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বা মোটর মেকানিক ট্রেডের সার্টিফিকেট কোর্স পাশ হলে আবেদন করতে পারেন। আবার মাধ্যমিক পাশরা কোন সংস্থায় মোটর মেকানিক সংক্রান্ত কাজে অন্তত ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলেও আবেদন করতে পারবেন। বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য প্রথমে শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা হবে‌। সাড়ে ৭ মিনিটে ১.৬ কিমি দৌড়‌, ৩ বার সুযোগে ১১ ফুট লং জাম্প, ৩ সুযোগে সাড়ে তিন ফুট হাই জাম্প। সফল হলে লিখিত পরীক্ষা ও ডাক্তারি পরীক্ষা হবে।  www.recruitment.itbpolice.nic.in এই ওয়েবসাইটে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। পরীক্ষার ফি ১০০টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
LinkedIn
Share