Blog

  • T20 World Cup Pak vs Zim: ‘ভুয়ো মিস্টার বিন!’ ম্যাচের পর ট্যুইট-যুদ্ধে পাক, জিম্বাবোয়ের রাষ্ট্রপ্রধানরা

    T20 World Cup Pak vs Zim: ‘ভুয়ো মিস্টার বিন!’ ম্যাচের পর ট্যুইট-যুদ্ধে পাক, জিম্বাবোয়ের রাষ্ট্রপ্রধানরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেটের বাইশ গজে পাকিস্তান ও জিম্বাবোয়ের (Pakistan vs Zimbabwe) লড়াই শেষ হয়ে গেলেও, সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও তপ্ত রয়েছে কথার যুদ্ধ। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে, যে এই লড়াইয়ের মাঠে অবতীর্ণ হয়েছেন উভয় দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। আর এরই মাঝে কোথাও গিয়ে দুপক্ষের মধ্যে এই বাকবিতণ্ডার মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন ‘মিস্টার বিন’ (Mir Bean)। হ্যাঁ, সেই বিখ্যাত কমিক চরিত্র, যার নাম ভূমিকায় অভিনয় করে বিশ্বখ্যাত হয়েছেন ব্রিটিশ অভিনেতা রোয়ান অ্যাটকিনসন (Rowan Atkinson)।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের (T-20 World cup) আসরে বৃহস্পতিবার বড় অঘটন ঘটিয়েছে জিম্বাবোয়ে। রুদ্ধশ্বাস ও লো-স্কোরিং ম্যাচে পাকিস্তানকে মাত্র ১ রানে হারিয়ে দিয়েছে আফ্রিকার এই দেশটি। এরপরই নিজের দেশের দলকে অভিনন্দন জানান জিম্বাবোয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন ডামবুজো মানগাগওয়া। অভিনন্দনমূলক ট্যুইটে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে লেখেন, ‘‘জিম্বাবোয়ের জন্য কী দুর্দান্ত এক জয়! ‘শেভরন’দের (জিম্বাবোয়ে দলের পোশাকী নাম) শুভেচ্ছা। পাকিস্তান যেন এরপরের বার আসল মিস্টার বিন পাঠায়।’’ 

    এর জবাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ট্যুইট করে লেখেন, ‘‘পাকিস্তানের কাছে প্রকৃত মিস্টার বিন নেই। তবে যে স্পিরিট নিয়ে ক্রিকেট খেলা উচিত, তা পাকিস্তানের রয়েছে। আমরা ঘুরে দাঁড়াতে জানি। জিম্বাবোয়ে সত্যিই ভালো খেলেছে আজ। আপনাকে অভিনন্দন মিস্টার প্রেসিডেন্ট।

    ‘মিস্টার বিন’ বিতর্ক কেন?

    ঘটনার সূত্রপাত ২০১৬ সালে। সে বছর, পাকিস্তানের কমেডিয়ান আসিফ মহম্মদ হারারে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে একটি শো করেছিলেন। আসিফ মোহাম্মদ দেখতে মিস্টার বিন চরিত্রের আসল অভিনেতা রোয়ান অ্যাটকিনসনের মতো। চেহারায় বেশ মিল দুজনের। পরে, সামাজিক মাধ্যমে আসিফের আসল পরিচয় ফাঁস হয়। সেই থেকেই পাকিস্তানের ওপর জিম্বাবোয়ের একটা রাগ জমেছিল। যাতে ঘৃতাহুতি পড়ে বিশ্বকাপের ম্যাচের আগে। 

    জিম্বাবোয়ের মানুষ যে ‘বদলা’-র জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন, তা ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছিল। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) টুইটার হ্যান্ডল থেকে পাকিস্তান খেলোয়াড়দের অনুশীলনের ছবি টুইট করা হয়। সেখানে জিম্বাবোয়ের এক ক্রিকেট অনুরাগী এনগুগি চাসুরা মন্তব্য করেন, ‘‘আমরা জিম্বাবোয়ের মানুষরা তোমাদের কখনও ক্ষমা করব না। তোমরা একবার আমাদের মিস্টার বিনের পরিবর্তে জালি পাকিস্তানি বিনকে পাঠিয়েছিলে। সেটার বদলা নেওয়া হবে। এখন প্রার্থনা করো যাতে বৃষ্টি এসে তোমাদের রক্ষা করতে পারে।’’ 

    অতঃপর, ম্যাচ শেষে জিম্বাবোয়ের রাষ্ট্রপতির ট্যুইট বিষয়টিকে অন্য মাত্রা দেয়। ভারতের প্রাক্তন ওপেনার বীরেন্দ্র শেওয়াগ জিম্বাবোয়ে প্রেসিডেন্টের ট্যুইটকে রিট্যুইট করে লেখেন, ‘‘হা হা হা…প্রেসিডেন্টও মজা করছেন। প্রতিবেশীদের দুর্বল জায়গায় আঘাত।’’

  • Manik Bhattacharya: ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপসকে ২ নভেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে তলব ইডির

    Manik Bhattacharya: ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপসকে ২ নভেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য- ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে ফের তলব করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তাপসকে ২ নভেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। তাপসকে এদিন ৬৫৪টি বেসরকারি ডিএলএড কলেজের তথ্য সঙ্গে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, এই ৬৫৪টি বেসরকারি ডিএলএড কলেজের সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন তাপস মণ্ডল। ২ নভেম্বর তাপসকে ডিএলএডের অফলাইন রেজিস্ট্রেশনের নথি নিয়ে আসতে বলা হয়েছে।  

    কিছুদিন আগেই শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। এরপরই ইডির স্ক্যানারে আসে মানিক ‘ঘনিষ্ঠ’ তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। তাপসের বিভিন্ন ডেরায় হানা দেয় ইডি (ED)। এর আগে ২০ অক্টোবর তাঁকে তলব করেছিল এই কেন্দ্রীয় গোয়ান্দা সংস্থা।

    সূত্রের খবর, ২০১৮-২০, ২০১৯-২১, ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে ডিইএলএড কলেজগুলিতে অফলাইনে কত রেজিস্ট্রেশন হয়েছে, তার হিসাব চাওয়া হয়েছে তাপসের থেকে। ইডির দাবি, ৬০০টি কলেজে অফলাইনে রেজিস্ট্রেশনের জন্য ছাত্র পিছু ৫ হাজার করে টাকা নেওয়া হত। এই টাকা যেত মানিকের কাছে। ফলে কত সংখ্যক ছাত্রের অফলাইনে রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল এবং মোট কত টাকা নেওয়া হয়েছিল, তা জানতে চায় ইডি।

    আরও পড়ুন: বিবাহিত মহিলাদের বাড়ির কাজ করতে বলা নিষ্ঠুরতা নয়, জানাল বম্বে হাইকোর্ট

    তাপসের নিজেরও শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ রয়েছে। ইডির নজরে রয়েছে এই কলেজও। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, এই কলেজে বহুবার এসেছেন মানিক ভট্টাচার্য। ১৬ অক্টোবর তালা ভেঙে সেই কলেজের অফিসে ঢোকেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। পাঁশকুড়াতেও তাপসের  শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ পাঁশকুড়া ব্লকের অন্তর্গত মাইশোরা এলাকার রাসবিহারী প্রাইভেট টিচার্স  ট্রেনিং ইনস্টিটিউট নামে একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের  হদিশ মেলে৷ জেলার একাধিক জায়গায় তাঁর আরও বেশ কয়েকটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে বলে জানতে পেরেছেন ইডি আধিকারিকরা।     

    বারাসতের বাসিন্দা তাপসের আদি বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায়। প্রসঙ্গত, তাপসের ভাই বিভাসের স্ত্রী পারমিতা কয়েক মাস আগেই হাই কোর্টের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি খুইয়েছেন। এমনটা অভিযোগ-ও সামনে আসে, তাপস মণ্ডলকে বাঁচাতে রাতের অন্ধকারে ফাইল সরাচ্ছে তাঁর ভাই ও সাঙ্গপাঙ্গোরা!  অভিযোগ করেন প্রতিবেশী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। তদন্ত তল্লাশিতে আরও দুর্নীতি ফাঁসের আশঙ্কা রয়েছে। তাপস মণ্ডলের আদি বাসভূমি পাঁশকুড়ার হরেকৃষ্ণপুর গ্রাম এলাকায় রাতের অন্ধকারে তাঁর বিভিন্ন সংস্থা থেকে ফাইল সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ঘিরে সরগরম হয়ে ওঠে গোটা এলাকা।

    মানিক ভট্টাচার্যকে জেরা করে যে নথি পাওয়া গিয়েছে, তা থেকে ইডির গোয়েন্দারা মনে করছেন, তাপসের সঙ্গে মানিকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু, মানিক এই বিষয়ে মুখ খোলেননি। তাই ইডির অফিসাররা মনে করছেন যে, মানিক তথ্য গোপন করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। সেই কারণেই মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপসকে তৃতীয়বার তলব করা হয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে দাবি করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

  • Suvendu Adhikari: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু  

    Suvendu Adhikari: এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা, ফের ডিয়ার লটারি নিয়ে সরব শুভেন্দু  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে রমরমিয়ে চলছে ডিয়ার লটারির (Dear Lottery) কারবার! এই লটারি সংস্থার বিরুদ্ধে আরও একবার সুর চড়ালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, এই লটারি সংস্থার সঙ্গে ভাইপো এবং তৃণমূলের (TMC) সম্পর্ক রয়েছে। এটি আর্থিক তছরুপের সহজ পন্থা বলেও মনে করেন শুভেন্দু।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)দাবি, অন্য সব লটারি সংস্থাকে কোণঠাসা করে দিয়ে কেবলমাত্র একটি সংস্থাকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। তার বদলে সুবিধা নিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসও। তিনি জানান, পুরস্কারের আশায় লটারি কিনতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। একাধিক ট্যুইট-বার্তায় তৃণমূলকে বিঁধেছেন শুভেন্দু। একটি ট্যুইটে তিনি বলেন, আমি বরাবর বলে আসছি যে ডিয়ার (ভাইপো) লটারি ও তৃণমূলের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। এটি আর্থিক তছরুপের একটি সহজ পন্থা।

    ওই লটারি সংস্থার পুরস্কার মূল্য এক কোটি টাকা। একবার সেই টাকা পেয়েছিলেন বীরভূমের অনুব্রত মণ্ডল। সম্প্রতি পেয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক বিবেক গুপ্তর স্ত্রী। তাকে কটাক্ষ করে ট্যুইট-বাণে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, সাধারণ মানুষ টিকিট কেনেন। আর বাম্পার পুরস্কার জেতেন তৃণমূল নেতারা। প্রথমে জ্যাকপট জিতলেন অনুব্রত মণ্ডল এবং এখন তৃণমূল বিধায়ক বিবেক গুপ্তর স্ত্রী জিতলেন এক কোটি টাকা। প্রকৃতপক্ষে গত বছর আমি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহজিকে এনিয়ে চিঠি লিখেছিলাম। প্রায়ই আমি এনিয়ে সরবও হয়েছি।  

    অত্যন্ত সুচারুভাবে লটারি ব্যবসার নামে রাজ্যের দরিদ্র মানুষকে ঠকিয়ে তৃণমূল নেতারা কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছেন বলেও অভিযোগ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। অন্য একটি ট্যুইট-বাণে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লেখেন, এই উদ্বেগজনক ইস্যুটি নিয়ে আমি অনেক দিন ধরেই আওয়াজ তুলছি। পশ্চিমবঙ্গের দরিদ্র মানুষকে লটারির পুরস্কারের নামে সহজে মোটা টাকা পাওয়ার লোভ দেখানো হচ্ছে। তাঁরা সহজেই তাঁদের কষ্টার্জিত টাকা খরচ করে এই সব লটারির টিকিট কাটছেন। আর সেই টাকায় লাভবান হচ্ছেন তৃণমূল নেতারা।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Bollywood Bhai Dooj: ভাইফোঁটার আনন্দে মেতে উঠেছেন বলিউডের তারকারা, দেখুন ছবি

    Bollywood Bhai Dooj: ভাইফোঁটার আনন্দে মেতে উঠেছেন বলিউডের তারকারা, দেখুন ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইফোঁটা বা ভাই দুজ (Bhai Dooj) ভাই-বোনের বন্ধনের উৎসব। এই দিন বোনেরা ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে তার দীর্ঘায়ু কামনা করেন। বাংলায় এই উৎসব ভাইফোঁটা হিসেবে পালিত হলেও গোটা ভারতে এই উৎসব ভাই দুজ নামে পরিচিত। ফলে এদিন বলিউডের তারকারাও ভাই দুজ বেশ জাঁকজমকভাবেই উদযাপন করে থাকে। প্রতিবছরের মত এবছরও তাঁরা তাঁদের ভাই-বোনদের সঙ্গে ভাই দুজ উদযাপন করে তার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। বুধবার বিকেল থেকেই বলিউড (Bolywood Bhai Dooj) অভিনেত্রীরা ভাইদের মঙ্গল কামনায় ভাই দুজ (Bhai Dooj) পালন করছেন। সোহা আলি খান থেকে শ্বেতা বচ্চন, একতা কাপুর, কঙ্গনা রানাউত, সারা আলি খান সহ অনেকেই নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে ভাইদের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্ট করেছেন।

    ভাই সইফ আলি খানকে ভাইদুজের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সোহা আলি খান এবং বোন সাবা পতৌদিও। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে সইফের সঙ্গে একটি ভিডিও পোস্ট করে সোহা লিখেছেন, “আমাকে সবসময় নিজের প্রতি সৎ থাকতে অনুপ্রাণিত করার জন্য এবং সেরা সময় এখনও আসেনি এটা আমাকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুভ ভাই দুজ”। আবার সাবা পতৌদির মা শর্মিলা ঠাকুররের সঙ্গে সইফ এবং তাঁর ও সোহার পারিবারিক ছবি পোস্ট করে লিখেছেন “দাদা পাক্কা প্র্যাঙ্কস্টার”।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/CkK8GjPjfQU/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkKl9q0Iess/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    অমিতাভ বচ্চনের কন্যা শ্বেতা বচ্চনও নিজের সোশ্যাল মিডিয়া আ্যকাউন্টে ভাই অভিষেক বচ্চনকে ভাইদুজের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। অভিষেকের সঙ্গে নিজের একটি ছবি পোস্ট করে শ্বেতা লিখেছেন “সব সময় সূর্যের মতো উজ্জ্বল এবং রামধনুর মতো রঙিন থেকো। শুভ ভাই দুজ”।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkK13XYS1hp/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    ভাই দুজের (Bollywood Bhai Dooj) দিনে শার্টলেস সাদা-কালো  ছবিতে ভাইজান (Bhaijan) সকলের মন কেড়ে নিয়েছেন। ছবিটির সঙ্গে বলিউড সুপারস্টার লিখেছেন ‘শুভ ভাই দুজ’ (Subha Bhai Dooj) অর্থাৎ ‘শুভ ভাইফোঁটা’।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkLdUHpveyT/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    কার্তিক আরিয়ানও তাঁর দিদির থেকে আশীর্বাদ নেওয়ার মুহূর্তকে ফ্রেমবন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkNNT0FPIMc/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    ভাই তুষার কাপুরকে ভাই দুজের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রযোজক একতা কাপুরও।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/CkLEL42phcz/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    দুর্গাপুজো ও কালীপুজোর পর এবার জমিয়ে ভাইফোঁটা উদযাপন করলেন কাজল ও তানিশা। কাজল ভাইফোঁটার দিন মা তনুজা, বোন তানিশা মুখোপাধ্যায় ও জ্ঞাতি ভাই-বোন সম্রাট মুখোপাধ্যায়, সুজয় মুখোপাধ্যায় ও শর্বাণী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/CkLauv4A31A/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    অন্যিদকে পরিণীতি চোপড়া ও মানিশ মালহোত্রা বরুণ ধাওয়ান, কঙ্গনা রানাউত, সারা আলি খান তাঁদের ভাই দুজ উদযাপনের মুহূর্ত শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkIFgKWoDy3/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    [insta]https://www.instagram.com/p/CkLNTY1Ig1q/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

  • Azam Khan: যোগীর বিরুদ্ধে ‘হেট স্পিচ’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত আজম খান, তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের

    Azam Khan: যোগীর বিরুদ্ধে ‘হেট স্পিচ’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত আজম খান, তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) উদ্দেশে ‘হেট স্পিচ’ বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। অবশেষে সেই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলেন সমাজবাদী পার্টির শীর্ষস্থানীয় বর্ষীয়ান ‘বাহুবলী’ নেতা আজম খান (Azam Khan)। আজম খানের সঙ্গে আরও দুই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ও কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবার, উত্তর প্রদেশের রামপুরের একটি আদালত এই অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করল। আদালত তাকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। একইসঙ্গে তাঁকে ২০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।

    আজম খানের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ উঠেছিল? ঘটনাটি ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময়ের। সেসময় যোগী আদিত্যনাথ ও তৎকালীন জেলাশাসক আইএএস আধিকারিক অঞ্জনেয় কুমার সিংয়ের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন। যা নিয়ে আদালতে অভিযোগ করেন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা। সেই সময় আজম খানের বিরুদ্ধে আইপিসির ১৫৩এ ধারায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতার প্রচারের জন্য এবং ৫০৫-১ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১-র ১২৫ ধারা অধীনে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

    তবে কী বলেছিলেন তিনি? লোকসভার নির্বাচনের সময় তিনি প্রচারে গিয়ে বলেছিলেন, “আপনি ধর্মের তথাকথিত ধ্বজাধারী ও গোরক্ষনাথ মন্দিরের পুরোহিত। কিন্তু, তার পাশাপাশি আপনি একজন যাদব পুলিশকর্মীকে খুনও করেছেন।” এরপরেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা। এরপর আজ সেই মামলায় রায় ঘোষণা করা হল। বিজেপি নেতা জানিয়েছেন, আজম খান দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিংসতা উসকে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এবং তিনি অশালীন ভাষাও ব্যবহার করেছিলেন, তাই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।

    স্বাভাবিকভাবেই আদালতের এই রায়ের ফলে সমাজবাদী পার্টির সদস্য সহ অখিলেশ যাদবের অস্বস্তি আরও বেড়ে গেল। তিন বছরের জন্য কারাদণ্ড হওয়ার ফলে, উত্তর প্রদেশ বিধানসভার সদস্যপদও হারাবেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগেও দুবছরের জন্য জেলে ছিলেন। একটি প্রতারণার মামলায় জেলে যেতে হয়েছিল তাঁকে। চলতি বছরের মে মাসেই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন আজম খান। কিন্তু ফের তাঁকে অন্য মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে হাজতবাসের নির্দেশ দেওয়া হল।

  • Kamal Kishor Mishra: পরকীয়ায় ধরা পড়ায় স্ত্রীকে গাড়ি চাপা দিয়ে মারার চেষ্টা! অভিযোগ দায়ের প্রযোজকের বিরুদ্ধে

    Kamal Kishor Mishra: পরকীয়ায় ধরা পড়ায় স্ত্রীকে গাড়ি চাপা দিয়ে মারার চেষ্টা! অভিযোগ দায়ের প্রযোজকের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমার গল্পকেও হার মানাবে! এমনই ঘটনা ঘটল মুম্বইয়ে। পার্কিং লটে গাড়ির ভিতর অন্য তরুণীর সঙ্গে স্বামীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন মহিলা। আর সেটাই হয়ে গেল তাঁর জীবনের বড় ‘অপরাধ’। ফলে তাঁর স্ত্রী-কে শাস্তি দিতে গাড়ির চাকায় পিষে খুনের চেষ্টা করল এক ব্যক্তি। আর সেই আর কেও নয়, তিনি হলেন মুম্বইয়ের প্রযোজক কমল কিশোর মিশ্রা (Kamal Kishore Mishra)। পশ্চিম অন্ধেরির একটি আবাসিক ভবনের পার্কিং এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ঘটনাটি ১৯ অক্টোবর ঘটলেও পুরো ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সম্প্রতি পুলিশের হাতে এসে পৌঁছেছে। ফলে স্ত্রী-কে খুন করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রযোজক কমল কিশোর মিশ্রার স্ত্রী ইয়াসমিন তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে দায়ের করার সময় জানিয়েছেন, ঘটনার দিন নিজের স্বামীর খোঁজ করতে বাড়ির বাইরে আসেন। পার্কিং লটে গিয়ে স্বামীর গাড়িটি দেখতে পেয়ে সেদিকে এগোতেই তিনি এক মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় গাড়িতে দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে ছুটে গিয়ে তিনি তাঁর স্বামীর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলেই তাড়াতাড়ি করে গাড়িটি চালিয়ে দেন তাঁর স্বামী। গাড়ির ধাক্কায় ছিটকে পড়েন মহিলা। তাঁর পা, হাত এবং মাথায় গুরুতর চোট লেগেছে। আর এই পুরো ঘটনাটি ধরা পড়েছে বিল্ডিংয়ে লাগানো সিসিটিভিতে। আর এরপরেই বুধবার ইয়াসমিন তাঁকে খুন করার অভিযোগ এনে কমল মিশ্রার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    ঘটনায় কমল মিশ্রার (Kamal Kishor Mishra) বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৭৯ ধারায় রাশ ড্রাইভিং এবং ৩৩৭ ধারায় অন্যের জীবনকে বিপদে ফেলে আঘাত করার মতো ঘটনায় আম্বোলি পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনার পরেই পালিয়ে গিয়েছে কমল মিশ্রা। ফলে তার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, কমল কিশোর ‘দেহাতি ডিস্কো’ নামক একটি ছবি প্রযোজনা করেছেন।

  • Rishi Sunak Diet:জেনে নিন ঋষি সুনাকের খাদ্যাভ্যাস ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

    Rishi Sunak Diet:জেনে নিন ঋষি সুনাকের খাদ্যাভ্যাস ও ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঋষি সুনাক ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রথম ব্যক্তি যিনি রক্ষণশীল ব্রিটেনের প্রথম অশ্বেতাঙ্গ হিন্দু ধর্মাবলম্বী যিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েছেন। সদ্য নিযুক্ত এই প্রধানমন্ত্রীর কিছু পুরনো সাক্ষাৎকার ইন্টারনেটে ভাইরাল হচ্ছে। ঋষির ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট থেকে তার সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জানা গিয়েছে।
    তার দাদু ভারতের স্বাধীনতার আগেই পাঞ্জাব থেকে পূর্ব আফ্রিকায় চলে যান এবং তারপরে ঋষির পরিবার যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন শহরে এসে বসবাস করতে থাকেন। ১৯৮০ সালে ঋষির জন্ম হয় সাউদাম্পটন এই শহরেই। তার বাবা সেখানে চিকিৎসক ছিলেন। মা একটি ফার্মেসি চালাতেন। ঋষি নাম করা নাম করা প্রাইভেট স্কুল উইনচেস্টার কলেজে পড়াশোনা করেছেন তিনি। গ্র্যাজুয়েশন করেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
    পরে আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছেন। সেখানেই তার সাথে পরিচয় হয় ভারতীয় ধনকুবের এবং আইটি কোম্পানি ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তির মেয়ে অক্ষতার সাথে। তারপর প্রেম এবং প্রণয়। দুটো মেয়ে রয়েছে ঋষির।

    এছাড়াও ঋষি ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন হ্যারি স্টেবিংস নামে একজন ব্রিটিশ শিল্পপতির ভিসি ২০ (VC 20) নামক পডকাস্ট শোতে এসে নিজের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করেন।
    তিনি জানান কলেজে পড়াকালীন একটি রেঁস্তোরায় তিনি কাজ করতেন। তিনি বলেন, কাজটি মোটেও আকর্ষণীয় ছিল না এবং কষ্টসাধ্য ছিল। তবে কলেজে পড়াকালীন এই কাজটির তার খুবই প্রয়োজন ছিল।
    তিনি জানান যেহেতু সে রেঁস্তোরার কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতেন। সেহেতু মহামারী চলাকালীন এই রেষ্টুরেন্ট শিল্পকে কিভাবে পুনঃজ্জীবিত করা যায় তা নিয়ে তিনি নানা আর্থিক নীতি প্রনয়ণ করেছিলেন।
    ঋষি তার খাদ্যাভাসের ক্ষেত্রে জানিয়েছিলেন, সাধারণত তিনি প্রাতরাশে কিছুই খান না এমনকি অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ ধরে কিছু না খেয়েই উপবাস করে থাকেন। সকাল ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে ঘুম থেকে ওঠার পর তারপরে কিছু না খেয়েই জিম করেন বা অনেক সময় ব্লু বেরি বা দই খান। এরপর চকলেট মাফিন বা পাউরুটি খান। অনেক সময় চকলেট ও চিনি যুক্ত পেস্ট্রি খান। শুধু তাই নয় সপ্তাহান্তে পরিবারের সদস্যদের সাথে তিনি ভারতীয় রান্না সহযোগে ব্রেকফাস্ট উপভোগ করেন। আবার অনেক সময় পুরোপুরি আমেরিকান ধাঁচের প্যানকেক তৈরি করেন। সাধারণত প্রতি রবিবার প্যানকেক তৈরি করতে ক্রিস্পি বেকন, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ব্যবহার করা হয়।

    প্রসঙ্গত, ঋষি এক জনপ্রিয় সংবাদপত্রের সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি এই দেশে জন্মগ্রহণ করলেও তার বাবা মা তাকে হিন্দু ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, সপ্তাহান্তে প্রতি শনিবার তিনি পরিবারের সাথে মন্দিরে যেতেন। এমনকি অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি এই মন্দিরে এসে গো পূজন করেছেন মন্দিরে থাকা শিশুদের সঙ্গে দেখা করেন।
    ঋষির এই সাফল্যের যাত্রাটি সহজ সাধ্য ছিল না। ব্রিটেনের সাধারণ মানুষেরা তাকে খুবই ধনী মনে করেন। তাই তারা মনে করেন ঋষি সাধারণ মানুষের কষ্ট বুঝতে পারবেন না। এছাড়াও ঋষি ও তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তির মোট সম্পত্তি প্রায় ৭৩০ মিলিয়ন পাউন্ড। যা ইংল্যান্ডের রাজার ঘোষিত সম্পত্তির থেকেও বেশী। তার স্ত্রী অক্ষতা ভারতের নাগরিক হওয়ায় নন-ডোমিসাইল’ স্ট্যাটাসের জন্য যুক্তরাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা না হওয়ায় দেশটির বাইরে থেকে অর্জিত কোনো আয় বা সম্পদের ওপর কর দিতে হতো না তাকে। এ নিয়ে সমালোচনার পর অবশ্য যুক্তরাজ্যের বাইরে উপার্জিত আয়ের ওপরে কর দিতে সম্মত হয়েছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Rishi Sunak: ঋষি সুনককে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করে সৌজন্য বিনিময় কিংস চার্লসের

    Rishi Sunak: ঋষি সুনককে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করে সৌজন্য বিনিময় কিংস চার্লসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম সাক্ষাৎ ঋষি সুনক (Rishi Sunak) এবং কিং চার্লসের (King Charles)। হল সৌজন্য বিনিময়। সুনকের ভারত-যোগের কথা মাথায় রেখে দীপাবলির মিষ্টি খাওয়ার অনুরোধ করেন চার্লস।    

    মঙ্গলবার ঋষি সুনককে সরকারিভাবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে নিযুক্ত করেন কিং তৃতীয় চার্লস। বরিস জনসন এবং পেনি মর্ডান্টকে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে কনজারভেটিভ দলের নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৪২ বছরের সুনক। এদিন বাকিংহাম প্যালেসে গিয়ে রাজা চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ঋষি সুনক এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। ট্রাস সরকারিভাবে ইস্তফা দেওয়ার পরেই কিং চার্লস ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ করেন ঋষি সুনককে। প্রসঙ্গত, রাজা হওয়ার পর, এই প্রথম কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করলেন চার্লস। এর আগে তাঁর মা, রানী তৃতীয় এলিজাবেথ পনেরো জন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে একের পর এক এনকাউন্টারে খতম একাধিক লস্কর জঙ্গি

    যুক্তরাজ্যের প্রথম হিন্দু, ভারতীয় বংশোদ্ভূত এবং গত ২০০ বছরের মধ্যে তরুণতম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশ করলেন ঋষি সুনক। এদিন বাকিংহাম প্যালেসে, রাজা চার্লস ঋষি সুনককে করমর্দন করে অভিবাদন জানান। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা যুক্তরাজ্যের রাজার  অন্যতম সাংবিধানিক দায়িত্ব। এর জন্য সোমবার বিকেলে স্যান্ড্রিংহামের রাজকীয় এস্টেট থেকে ব্যক্তিগত বিমানে লন্ডনে ফিরে এসেছিলেন তিনি।  ঋষির হাত ধরে এই নিয়ে চলতি বছরেই তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী পেল ব্রিটেন। মাত্র ৪৯ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস। তার পরই ঋষি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন।

    রাজা চার্লসের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে মঙ্গলবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম বার যুক্তরাজ্যবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তৃতা রাখেন ঋষি। তাতে দ্রুত অর্থনীতিকে স্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। পূর্বসূরীদের ব্যর্থতা কাটিয়ে, ঢিলেমি সরিয়ে, সরকারি রীতিনীতিতে প্রতিযোগিতার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার শপথ নেন। এছাড়াও ন্যাশনাল হেল্থকেয়ার সিস্টেম-এর আওতায় ব্রিটেনের স্বাস্থ্য পরিষেবার পরিকাঠামোকে আরও মজবুত করে তোলার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। দেশে উন্নততর স্কুল, নিরাপদ রাস্তা, অত্যাধুনিক সামরিক বাহিনী এবং কর্মসংস্থানের ব্য়বস্থাও করবেন বলে জানিয়েছন। ঋষির সাফ কথা, “সব স্তরে সকলের অন্তর্ভুক্তি, পেশাদারিত্ব এবং দায়িত্ববোধের উপর জোর দেওয়া হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T-20 world cup: ‘মানকড়িং’ আউটের পক্ষে সওয়াল হার্দিকের! জানেন কাকে বলে মানকড়িং?

    T-20 world cup: ‘মানকড়িং’ আউটের পক্ষে সওয়াল হার্দিকের! জানেন কাকে বলে মানকড়িং?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মানকড়িং’ আউট নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন ভারতীয় দলের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া। তিনি বলেছেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে মানকড়িং আউট নিয়ে আমার কোনও আপত্তি নেই। কারণ এটা ক্রিকেট আইনেই আছে। নন স্ট্রাইকার এন্ডের ব্যাটসম্যান যদি ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যায় তাহলে বোলার তাকে রান আউট করতেই পারে। এতে অন্যায় কিছু দেখছি না। আমার ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটলে সোজা মাঠ থেকে বেরিয়ে যাব। এক্ষেত্রে বোলারের কোনও দোষ নেই। বরং দোষটা আমারই। কারণ আমি ক্রিকেটের নিয়মের তোয়াক্কা করিনি। বোলার ডেলিভারি রিলিজ করার আগেই ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়াটা অন্যায়। তাই ব্যাটসম্যানকে রান আউট করাটা অন্যায় নয়।’

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত পাকিস্তান ম্যাচে মানকড়িং এর সুযোগ পেয়েছিলেন মহম্মদ শামি। তিনি ডেলিভারি রিলিজ করার আগেই ক্রিজ থেকে অনেকটা বেরিয়ে গিয়েছিলেন এক পাক ব্যাটসম্যান। শামি চাইলেই তাঁকে রান আউট করতেই পারতেন। এই দৃশ্য সামনে আসার পরই হার্দিককে এই প্রশ্ন ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ভারতীয় অলরাউন্ডারটির কথাতে এটা স্পষ্ট যে, ক্রিকেটের স্পিরিট নিয়ে যতই কথা বলা হোক ব্যাটসম্যানের অন্যায় কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়। যাঁরা এই ধরনের আউট নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তাঁদের সমালোচনাই করেছেন হার্দিক। বুঝিয়ে দিয়েছেন, সুযোগ পেলে তিনিও এই উপায় অবলম্বন করবেন ব্যাটসম্যানদের বিরুদ্ধে। তাঁর কথায়, ‘ক্রিকেটে স্পিরিট নিয়ে যাঁরা এত কথা বলছেন তাঁরা নিয়মটা ফলো করছেন না কেন? তাহলে তো কোনও সমস্যাই হয় না। আর এই ধরনের আউট যদি এতই অক্রিকেটীয় সুলভ হয়ে থাকে, তাহলে তো নিয়মটাই বদলে ফেলা উচিত।’

    আরও পড়ুন: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    উল্লেখ্য, এই আউটের জনক প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার বিনু মানকড়। ১৯৪৭ সালে প্রথম তিনি এই ধরনের আউট করেছিলেন। তারপর থেকে নন স্ট্রাইকার এন্ডের ব্যাটসম্যান ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর বোলার যদি রান আউট করেন, তাহলে সেটাকে ‘মানকড়িং’ আউট বলা হয়ে থাকে। সম্প্রতি বিনু মানকড়ের পরিবার এর প্রতিবাদ জানান। যার পরিপ্রেক্ষিতে আইসিসি এটাকে শুধুই রান আউট তকমা দেয়। আইপিএলে অশ্বিন আউট করেছিলেন বাটলারকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে কোহলির ইনিংসের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কামরান আকমল। সঙ্গে বাবর আজমদের খোঁচা দিতেও ছাড়লেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারটি।

    ঘোর এখনো কাটেনি ক্রিকেট বিশ্বের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-twenty World Cup) আসরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ম্যাচ জেতানো ইনিংস নিয়ে চর্চা অব্যাহত। গত রবিবার মেলবোর্নে এক রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে পাকিস্তানকে চার উইকেটে হারায় ভারত। জয়ের জন্য টিম ইন্ডিয়ার (Team India) প্রয়োজন ছিল ১৬০ রান। কিন্তু শুরুতেই রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, সূর্য কুমার যাদবরা ডাগ আউটে ফিরে যান।

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    দলের হাল ধরেন বিরাট কোহলি। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে যোগ করেন ১১৩ রান। এই পার্টনারশিপি পাকিস্তানকে লড়াই থেকে ছিটকে দেয়। শেষ তিন ওভারে দুর্ধর্ষ ব্যাটিং করেন কোহলি। ঠান্ডা মাথায় কিভাবে শত্রুর ডেরায় সফল হামলা চালানো সম্ভব তা দেখিয়ে দিয়েছেন ভিকে। তার সেই অসাধারণ ইনিংসের প্রশংসা শোনা গিয়েছে, পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মুখে। কোহলিকে ভিনগ্রহের ক্রিকেটার রূপে তুলে ধরেছিলেন ওয়াসিম আক্রাম। এবার বাবর আজমদের খোঁচা দিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার কামরান আকমল বলেছেন, ‘ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। আমরা ওই চাপটা নিতেই পারতাম না। কোহলির এই ইনিংস বুঝিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে ওই আসল রাজা। আমাদের বড় ক্রিকেটারদের বলবো সবাই যেন কোহলির এই ব্যাটিং বারবার দেখে। অনেক কিছু শেখার রয়েছে। চাপের মুখে মাথা ঠান্ডা রেখে কিভাবে কঠিন ম্যাচ বের করতে হয় সেটা দেখিয়ে দিল বিরাট কোহলি। ১৯ তম ওভারে রউফের বলে ব্যাক ফুটে ও যে ছক্কাটা মেরেছে তা সবার পক্ষে সম্ভব হবে না। ওটা বিরাট বলেই পেরেছে। ও কত বড় ব্যাটসম্যান সেটা আমরা আবার দেখতে পেলাম।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share