Blog

  • Asia Cup 2023: পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না ভারত, সাফ জানালেন বোর্ড সচিব জয় শাহ

    Asia Cup 2023: পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না ভারত, সাফ জানালেন বোর্ড সচিব জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ (Asia Cup) খেলতে পাকিস্তানে (Pakistan) যাবে না ভারত (India)। টুর্নামেন্ট হবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। সাফ জানিয়ে দিলেন বিসিসিআই (BCCI) সচিব জয় শাহ (Jay Shah)। তাঁর এই বক্তব্যে বেজায় ক্ষুব্ধ পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। সেটাই প্রত্যাশিত। কারণ, এই টুর্নামেন্ট আয়োজন করে মোটা মুনাফা ঘরের তোলার পরিকল্পনা ছিল পিসিবির। কিন্তু রামিজ রাজাদের সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে বসেছে। কারণ, জয় শাহ শুধু বোর্ড সচিব নন, তিনি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রসিডেন্টও। স্বাভাবতই তাঁর বক্তব্য যে ফেলে দেওয়ার মতো নয়, তা ভালোই জানে পাকিস্তান। তাই ভারতীয় বোর্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

    আরও পড়ুন: তীক্ষ্ণ নজর! মহারণের আগে একে অপরের শক্তি-দুর্বলতা বিশ্লেষণে ব্যস্ত ভারত-পাকিস্তান

    ২০২৩ সালে পাকিস্তানে হওয়ার কথা এশিয়া কাপ। এই প্রসঙ্গে মঙ্গলবার বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভার পর জয় শাহ বলেন, ‘ভারতীয় দল পাকিস্তানে খেলতে যাবে কিনা সেটা সরকার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই। তবে বিসিসিআইয়ের সিদ্ধান্ত, এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠানো হবে না। টুর্নামেন্ট হবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে।’ ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত সরকারের অবস্থান বুঝেই এই মন্তব্য করেছেন জয় শাহ। কারণ, পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন ভারতের দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট সিরিজ হয়নি। সীমান্তে জঙ্গি অনুপ্রবেশ সহ নানা কারণে ক্রিকেটীয় সম্পর্কে চিড় ধরেছে দুই প্রতিবেশী দেশের। যা সহজে মেটার নয়। তাই পাকিস্তানের মাটিতে ভারত যে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না, সেটা প্রত্যাশিতই ছিল। জয় শাহ শুধু বাস্তব চিত্রটা তুলে ধরেছেন।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেট ঘোচায় দূরত্ব! বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগে শাহিনকে কী পরামর্শ দিলেন শামি?

    বিসিসিআই সচিবের বক্তব্যের পরেই ক্ষোভে ফুঁসছে পাকিস্তান। আগামী বছর ভারতে হবে একদিনের বিশ্বকাপ (World Cup)। এই মেগা টুর্নামেন্ট বয়কটের হুমকিও দিচ্ছে পিসিবি (PCB)। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এশিয়া কাপ আর বিশ্বকাপের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিশ্বকাপে যদি পাকিস্তান না খেলে তাহলে আইসিসি’র (ICC) নির্বাসনের মুখে পড়তে হবে তাদের। তাই যতই হুমকি দিক, শেষ পর্যন্ত ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে পাকিস্তানকে আসতেই হবে বলে মত বিসিসিআই কর্তাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NIA Raid: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    NIA Raid: সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের খুঁজতে তল্লাশি এনআইএ-র, আইনজীবী সহ গ্রেফতার ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য উত্তর ভারতের বিভিন্ন অংশে ঘাঁটি গেড়ে থাকা অপরাধী এবং সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে সংযোগকারীদের (Gangster Nexus) খুঁজে বের করা। তা করতে গিয়ে মঙ্গলবার একই সঙ্গে অন্তত ৫০টি জায়গায় অভিযান চালাল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA Raid)। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার অভিযান চলেছে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, দিল্লি সহ উত্তর ভারতের (India) পাঁচ রাজ্যে। এনআইয়ের (NIA) এক পদস্থ কর্তা বলেন, ভারত থেকে পালানো বেশ কয়েকজন গ্যাংস্টার এখন পাকিস্তান, কানাডা, মালয়েশিয়া, অষ্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশে থেকে ছক কষছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্কযুক্তদের খোঁজে নেমেছে এনআইএ।

    এনআইএ সূত্রে খবর, এদিন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দাদের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দুজন। একজন আইনজীবী আশিফ খান। তিনি দিল্লির (Delhi) বাসিন্দা। অন্যজন রাজেশ ওরফে রাজু মোটা। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে হরিয়ানা থেকে। এনআইএ-র এক মুখপাত্র জানান, চারটি অস্ত্র এবং গুলি সহ কয়েকটি পিস্তল বাজেয়াপ্ত হয়েছে ধৃত আইনজীবীর বাড়ি থেকে। তিনি জানান, তদন্ত (NIA Raid) চালানোর সময় এটা জানা গিয়েছে যে আইনজীবী আশিফ খান গ্যাংস্টারদের সংস্পর্শে ছিলেন। যেসব গ্যাংস্টার জেলে বন্দি রয়েছে কিংবা জেলের বাইরে রয়েছে, তাদের সঙ্গে যোগ রয়েছে তাঁর। বিভিন্ন অবৈধ কাজকর্ম করতে অপরাধীদের সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করতেন ওই আইনজীবী। এনআইএ-র মুখপাত্র জানান, রাজেশের ক্রিমিনাল ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে। তার নামে প্রচুর ক্রিমিনাল কেস রয়েছে।

    ওই আধিকারিক আরও জানান, রাজু অবৈধভাবে মদ-মাফিয়া নেটওয়ার্কও চালায় তার মহল্লায়। কয়েকজন সাগরেদকে নিয়ে এই কারবার চালায় সে। সে হরিয়ানার কুখ্যাত গ্যাংস্টার সন্দীপ ওরফে কালা জাঠেদির সহযোগী। এনআইএ সূত্রে খবর, মদের ব্যবসায় রাজু মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করেছে। অবৈধ নানা উপায়েও রোজগার করে সে।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর অভিযোগের তদন্তে জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি এনআইএ-র, গ্রেফতার ১

    এনআইএ এদিন তল্লাশি চালিয়েছে রাজস্থানের চুরুর সম্পত নেহ্রা চত্বরে। হরিয়ানার কুখ্যাত গ্যাংস্টার নরেশ শেঠীর ডেরাও তল্লাশি চালিয়েছে। হরিয়ানারই সুরেন্দর ওরফে চিকুর ডেরায়ও এদিন চালানো হয়েচছে তল্লাশি। উত্তর পূর্ব দিল্লির সন্দীপ ওরফে বান্দার এবং সেলিম ওরফে পিস্তলের বাড়িতেও হানা দেন এনআইএ-র গোয়েন্দারা। পাঞ্জাবের ভাতিন্দায়ও এক আইনজীবীর বাড়িতে হানা দেন গোয়েন্দারা। গুরপ্রীত সিং সিধু নামে ওই আইনজীবী তা স্বীকারও করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) ভোটের ঢের আগেই প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে (Congress) মাত দিল বিজেপি (BJP)! বুধবার পদ্ম শিবির প্রকাশ করল প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা। এই দফায় ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। এঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচজন মহিলাও। বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি এই তালিকা অনুমোদনও করেছে।

    জানা গিয়েছে, এদিন যে ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তফশিলি জাতির প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। তফশিলি উপজাতি প্রার্থী রয়েছেন ৮জন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে।এদিন যে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের দুই তৃতীয়াংশই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) যাঁরা জয়ী হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যেও ১১ জনকে এবার প্রার্থী তালিকায় রাখা হয়নি। খোদ মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবার লড়বেন সেরাজ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। মাণ্ডি থেকে লড়বেন অনিল শর্মা। আর উনা কেন্দ্র থেকে লড়বেন সতপাল সিং সট্টি। চৌরা কেন্দ্র থেকে লড়বেন হংসরাজ। মানালি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ সিং ঠাকুর। বানজার কেন্দ্রে পদ্ম প্রার্থী সুরেন্দর শৌরি। এবার টিকিট পাননি হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রেমকুমার ধুমল। ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। প্রেমকুমার অনুরাগ ঠাকুরের বাবা। অনুরাগ মোদি মন্ত্রিসভার মন্ত্রী। অনুরাগের শ্বশুর গুলাব সিংকেও এবার টিকিট দেওয়া হয়নি। গত বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনিও।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এদিকে, আসন বদলে দেওয়া হয়েছে দুই মন্ত্রীর। এঁরা হলেন শিমলার বিধায়ক সুরেশ ভরদ্বাজ ও নুরপুরের বিধায়ক রাকেশ পাঠানিয়া। মন্ত্রী মহেন্দ্র সিংয়ের বদলে টিকিট দেওয়া হয়েছে তাঁর ছেলে রজত ঠাকুরকে। ধরমপুর কেন্দ্রেই লড়বেন তিনি। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সোমবারই বৈঠকে বসেছিল বিজেপির সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ওই কমিটিতে আলোচনার পরেই চূড়ান্ত করা হয় প্রার্থী তালিকা। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ১২ তারিখে নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh)। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ ডিসেম্বর। গত নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। তারা পেয়েছিল ৪৪টি আসন। আর প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ২১টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Taj Mahal Palace Hotel: মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব

    Taj Mahal Palace Hotel: মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার মুম্বাই হামলায় মৃতদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস (Antonio Guterres)। তিন দিনের সফরে ভারতে এসেছেন রাষ্ট্রসংঘের (United Nations) মহাসচিব ৷ সফরের প্রথম দিন সকালে তিনি মুম্বাইয়ের তাজমহল প্যালেস হোটেলে (Taj Mahal Palace Hotel) যান৷ সেখানে ২৬/১১ অর্থাৎ ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর পাকিস্তানি জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানান৷ তাঁর সঙ্গে ছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ৷ নিহতদের কথা স্মরণ করে সাদা মোমবাতি জ্বালানো হয় এবং সাদা গোলাপ দিয়ে সেই স্মৃতিফলক সাজানো হয়৷

    আরও পড়ুন: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে 

    এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন গুতেরেস৷ তিনি বলেন, “মুম্বাই হামলায় ১৬৬ জনের প্রাণ গিয়েছিল ৷ বিশ্বের অন্যতম নৃশংস হামলা চালানো হয়েছিল এই স্থানে৷ আজ এই জায়গায় এসে গভীর বেদনা অনুভব করছি৷” সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদ আদতে অশুভ৷ কোনও কারণ, অজুহাত, যুক্তি বা অভিযোগই সন্ত্রাসবাদকে ন্যায্য বলে প্রমাণ করতে পারে না৷ আজকের পৃথিবীতে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই ৷” 

    মুম্বাই হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, “সেদিন যাঁরা প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন, তাঁরা আমাদের দুনিয়ার নায়ক৷ একইসঙ্গে, স্বজনহারাদের পরিবার ও পরিজনদের প্রতিও আমার গভীর সমবেদনা৷ এই হামলায় ভারতীয়দের পাশাপাশি অন্যান্য দেশের নাগরিকদেরও মৃত্যু হয়েছিল ৷ নিহত সেই সমস্ত মানুষের প্রিয়জনদের সমবেদনা জানাই ৷” 

    তিনি এও বলেন, “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এই মুহূর্তে সব দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই রাষ্ট্রসংঘেরও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।” তিনি বলেন, “সন্তাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্যে আমিই একটি বিশেষ কার্যালয় তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এখন সেই কার্যালয়টি আছে। দেশগুলিকে সন্তাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরামর্শ দেওয়াই এই কার্যালয়ের কাজ।”  

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতে এসে পৌঁছন আন্তোনিও গুতেরেস ৷ মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে তাঁর বিমান৷ ভারতের তরফে তাঁকে সাদর আমন্ত্রণ জানানো হয় ৷ গুতেরেসকে অভিবাদন জানাতে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ, মহারাষ্ট্রের মুখ্যসচিব এম কে শ্রীবাস্তব, প্রোটোকল প্রধান মণীশা মাহিস্কর, মুম্বাইয়ের কালেক্টর নিধি চৌধুরী, শহরের পুলিশ কমিশনার বিবেক ফনসলকর সহ অন্যরা৷ তিনদিনের সফরে মুম্বাই এবং গুজরাটে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিবের ৷ তার মধ্যে অন্যতম, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকরের সঙ্গে বৈঠক ৷  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • T-20 World Cup: বৃষ্টির জন্য ভেস্তে গেল বিশ্বকাপে ভারত-নিউজিল্যান্ড প্রস্তুতি ম্যাচ! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও কি বৃষ্টির আশঙ্কা?

    T-20 World Cup: বৃষ্টির জন্য ভেস্তে গেল বিশ্বকাপে ভারত-নিউজিল্যান্ড প্রস্তুতি ম্যাচ! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও কি বৃষ্টির আশঙ্কা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তেজনার সব রসদ মজুত থাকলেও ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) হাইভোল্টেজ লড়াইয়ে এখন বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বৃষ্টি । ইতিমধ্যেই ম্যাচের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছে ।  তবে, বৃষ্টি হলে কে আটকাবে? গত কয়েকদিন ধরে মেলবোর্ন এবং সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে । আবহাওয়া দফতর রবিবার অর্থাৎ ২৩ অক্টোবরও বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে । এদিন মেলবোর্নে সারাদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে । আর স্থানীয় সময় অনুযায়ী, সন্ধে ৬টার দিকে বৃষ্টির তীব্রতা বাড়তে পারে। এদিকে, সন্ধে ৭টা নাগাদ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে । তাই মনে করা হচ্ছে বৃষ্টির কারণে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যদি বৃষ্টির কারণে এই ম্যাচে একটাও বল না গড়ায় তাহলে দুটো দলই ১ পয়েন্ট করে পেয়ে যাবে। সুপার-১২ পর্বের জন্য কোনও রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। যদিও দুই দলের সমর্থকেরা ইতিমধ্যেই ঈশ্বরের কাছে প্রার্থণা করতে শুরু করেছেন যে ওই বিশেষ দিনে যাতে বৃষ্টি না হয়।

    আরও পড়ুন: নয়া কমিটি ভারতীয় ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে! বিনিকে শুভেচ্ছা সৌরভের

    ব্রিসবেনের ঐতিহাসিক গাব্বা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ, বুধবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা ছিল ভারতীয় দলের। কিন্তু এখানে টানা ভারী বৃষ্টির কারণে সেই ম্যাচও বাতিল করা হয়। এই ম্যাচে বেলা একটার দিকে টস করতে মাঠে নামতে যাচ্ছিলেন দুই দলের অধিনায়করা। কিন্তু বৃষ্টির জন্য তাঁরা মাঠে নামতেই পারেননি। অন্তত ৫ ওভার করে ম্যাচ খেলার কথা থাকলেও শেষমেষ বাতিল করা হয় প্রস্তুতি ম্যাচটি। এর আগে একই স্টেডিয়ামে বৃষ্টির জন্য পাকিস্তান বনাম আফগানিস্তান ম্যাচটিও পরিত্যক্ত হয়।

    আরও পড়ুন: আইসিসি-তে যান দাদা! সৌরভের হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি মমতার

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে উত্তেজক জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ভারত। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড তাদের প্রথম অনুশীলন ম্যাচে বাজেভাবে হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। এই অবস্থায় নিজেদের দ্বিতীয় তথা শেষ প্র্যাক্টিস ম্যাচে পরস্পরের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামার কথা ছিল ভারত-নিউজিল্যান্ডের। বিশ্বকাপের আগে নিজেদের কম্বিনেশন যাচাই করে নেওয়ার দু’দলের সামনে এটাই ছিল শেষ সুযোগ। যদিও ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় সেই সুযোগ হাতছাড় হয় তাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Mominpur Violence: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    Mominpur Violence: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ড (Mominpur Violence) নিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার। একবালপুর-মোমিনপুর সংঘর্ষের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোতায়েন করা নিয়ে আগেই আর্জি জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দাবি উঠেছিল এনআইএ তদন্তের। রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে এবার মোমিনপুরে তদন্ত শুরু করল এনআইএ (NIA)। সূত্রের খবর, মোমিনপুর মামলার সমস্ত নথি চেয়ে বুধবার এনআইএ-এর স্পেশ্যাল কোর্টে আবেদন করল এনআইএ (NIA)। কলকাতা পুলিশের থেকে সমস্ত কেস ডায়েরি ও নথি চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে এই মামলা পুনরায় দাখিল করা হয়েছে। মামলা দায়ের নথিও কোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯, ১৫২, ৩০৭, ৩৩২, ৩৫৩, ৪২৭, ৪৩৬, ও ৪,৫,৬, ২৪, ২৭ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাত রয়েছে আল কায়দা ও আইসিসের! মোমিনপুরের ঘটনায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডে রাজ্যের পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও আগেই উঠেছিল। এমনকি অভিযোগ উঠেছিল, সেখানকার ঘটনা ঠেকাতে ও নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হয়েছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata police)। লক্ষ্মী পুজোর আগের রাত থেকে এই হিংসা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে ঘিরে পুলিশ প্রশাসনের দিকে বারবার ব্যর্থতার আঙুল তুলেছে বিজেপি। এই ঘটনায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেওয়ায় বিজেপি ট্যুইটে বারবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছে ও এই পরিস্থিতির জন্য মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু রাজ্যের শাসক দল এই ঘটনাকে খুব একটা গুরুত্ব দেয়নি। ভোট ব্যাংক বাঁচাতে মরিয়া শাসকদল কোনওভাবে এই মামলা শেষ করতে চেয়েছিল, এমনই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

    আরও পড়ুন: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আর্জি, জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

    রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গিয়েছে এমনটা অভিযোগ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজ্যপালের কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।  হাইকোর্টও এই ঘটনায় কলকাতা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, মোমিনপুরের ঘটনায় পাঁচটি মামলা দায়ের হয়েছে। তার মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে একটি মামলা দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এনআইএ সূত্রের খবর, আইনি প্রক্রিয়া সাড়া হয়েছে এবার কলকাতা পুলিশের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলবে তদন্তকারী অফিসাররা। এরপরই দ্রুত কেস ডায়েরি হস্তান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় কেরিম খানকে জেরা সিবিআইয়ের, হানা অনুব্রতর দিদির বাড়িতেও

    Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় কেরিম খানকে জেরা সিবিআইয়ের, হানা অনুব্রতর দিদির বাড়িতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারের পর ফের বুধবার। গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খানকে (Abdul Kerim Khan) তলব করেছিল সিবিআই (CBI)। সেই মতো মঙ্গলবার শান্তিনিকেতনে সিবিআই ক্যাম্প অফিসে হাজিরা দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে এক প্রস্ত জেরা করা হয় কেরিম খানকে। বুধবার ফের তাঁকে নথিপত্র নিয়ে নিজাম প্যালেসে হাজিরার নির্দেশ দেন তদন্তকারীরা। সেই মতোই এদিন হাজিরা দেন তিনি। বুধবার দুপুর পর্যন্ত তাঁকে জেরা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) তদন্তে নেমে অনুব্রতকে গ্রেফতারের আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কেরিমের বাড়িতে ঘণ্টা পাঁচেক ধরে তল্লাশি চালিয়েছিল সিবিআই। গত কয়েক বছরে সম্পত্তির পরিমাণ কয়েকগুণ বাড়িয়েছেন কেরিম। বোলপুরে তাঁর ৪ কোটি টাকার বাড়ি নজরে রয়েছে গোয়েন্দাদের। ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায়ও অভিযুক্ত তিনি। সেই মামলারও তদন্ত করছে সিবিআই।

    এদিকে, বুধবারই বোলপুরে তিন ব্যাঙ্কের আধিকারিককে পূর্ব পল্লির গেস্ট হাউসে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে তলব করা হয়েছে। এই ব্যাঙ্কগুলি হল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক। এদিনই অনুব্রতর লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে বিশদ জানতে তাঁদের জেরা করা হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদের অনেক আগেই বোলপুরের একাধিক বেসরকারি ব্যাঙ্কের বেশ কয়েকজন কর্মীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন সিবিআই কর্তারা।

    আরও পড়ুন: ৮ বছরে আয় বেড়েছে প্রায় ১৭৫ গুণ! অনুব্রত কন্যা সুকন্যার আয়কর রিটার্ন চমকে দেবে আপনাকেও

    অন্যদিকে, গরু পাচার মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। সেই সূত্রেই মঙ্গলবার তাঁর দিদি শিবানী ঘোষের বাড়িতে হানা দেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। শিবানী অনুব্রত মণ্ডলের ভাগ্নে রাজা ঘোষের মা। তাঁর আর একটি পরিচয় হল তিনি শিব-শম্ভু রাইস মিলের মালিক। বাঁধগড়া এলাকায় ১০-১২ বিঘে জমির ওপর রয়েছে এই রাইস মিল। জায়গাটি লিজ নেওয়া হয়েছে শিবানীর নামে। এদিন তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই। রাজা হলেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান। তাঁর দাবি, রাইস মিলের জায়গাটি যে তাঁর মায়ের নামে, তা তিনি নিজেই জানতেন না। যদিও কেরিমকে তলব করলেও, বুধবারও শিবানীকে তলব করেননি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল অর্থাৎ ১৮ অক্টোবর দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্টারপোলের ৯০ তম সাধারণ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। গতকাল, মঙ্গলবার দিল্লির প্রগতি ময়দানে ৯০ তম ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একাধিক মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্ত্রাস দমনে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ইন্টারপোলের এই সাধারণ অধিবেশনে ১৯৫টি দেশের মন্ত্রী, জাতীয় কেন্দ্রীয় ব্যুরো প্রধান, প্রবীণ পুলিশ আধিকারিকরা প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।

    তিনি ভাষণে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য পুরো বিশ্বকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি প্রথমেই বলেছেন, সন্ত্রাসবাদী, অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে হবে ও ইন্টারপোলকে পলাতক অপরাধীদের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ দ্রুত জারি করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্বের সব দেশের কাছে তিনি সন্ত্রাসবাদীদের নিরাপদ আশ্রয় না দেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এছাড়াও অপরাধ, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে শেষ করতে তিনি পারস্পরিক সহযোগিতার উপর জোর দেন। মোদি বলেন, ‘সহযোগিতার শক্তির কাছে অপশক্তি টিকতে পারে না।’

    আরও পড়ুন: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    তিনি আরও বলেছেন, যে দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসবাদী, ড্রাগ কার্টেল, চোরাচালানকারী দল বা সংগঠিত অপরাধের জন্য কোনও নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে না। এগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য বিভিন্ন আইনি এবং পদ্ধতিগত কাঠামো রয়েছে। তবে এইসবকে গোঁড়া থেকে উপড়ে ফেলতে পুরো বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে ও এর বিরুদ্ধে দ্রুত কাজ করতে হবে। তিনি উল্লেখ করেছেন, ভারতে ৭৭৮ টি জারি করা রেড নোটিশ সক্রিয় রয়েছে। দাউদ ইব্রাহিম, তার সহযোগী ছোট শাকিল, সন্ত্রাসী মাসুদ আজহার, হাফিজ সাইদ এবং নীরব মোদি, মেহুল চোকসির মতো অর্থনৈতিক অপরাধীদের মতো পলাতকদের বিরুদ্ধে সিবিআই-এর তরফে ২০৫ টি রেড নোটিশ জারি করা আছে। তাই নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “অপরাধ রোধে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য পুলিশ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে পদ্ধতি এবং প্রোটোকল তৈরি করতে হবে। পলাতক অপরাধীদের জন্য রেড কর্নার নোটিশ দ্রুততর করে ইন্টারপোল সাহায্য করতে পারে।”

    আবার প্রধানমন্ত্রী আন্তঃসীমান্ত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইন্টারপোলের ভূমিকা সম্পর্কেও কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “ভারত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। যখন হুমকি বিশ্বব্যাপী হয়, তখন প্রতিক্রিয়া শুধুমাত্র স্থানীয় হতে পারে না। তাই বিশ্বকে একত্রিত হওয়ার উপযুক্ত সময় এসেছে।”

  • Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি দমনে বড় সাফল্য পেল কাশ্মীর পুলিশ। গত সোমবারের গ্রেনেড হামলায় জড়িত এক জঙ্গিকে গুলি করে খতম করা হল (Terrorist killed in Kashmir)। সোমবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সোপিয়ান (Shopian) জেলার হারমেন এলাকায় গ্রেনেড হামলা (grenade attack) চালায় জঙ্গিরা। আর এতে প্রাণ হারিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের দুই শ্রমিকও। তাঁদের নাম মনীশ কুমার ও রাম সাগর। তাঁদের দুজনেরই বাড়ি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) কনৌজ (Kanooj) জেলায়। ফলে এই হামলার সঙ্গে জড়িতে দুই জঙ্গিকে গতকালই গ্রেফতার করা হয়েছিল, আর আজ তাদের মধ্যে একজনকে নিকেশ করা হয়েছে। 

    কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল, মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছিল যে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের কমান্ডারদের খোঁজ চালানো হচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গির নাম ইমরান বাসির গনি এবং সে লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। একেই আজ খতম করা হয়েছে (Terrorist killed in Kashmir) বলে কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে। 

    শুধুমাত্র সোমবারের এই গ্রেনেড হামলাই নয়, এই বছরে একাধিক বার পরিযায়ী শ্রমিকদেরকে নিশানায় রেখেছে সন্ত্রাসবাদীরা। ফলে বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতমাসের ২ তারিখে পুলওয়ামায় মুনির উল ইসলাম নামে পশ্চিমবঙ্গের এক পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গি। এর আগে ১১ আগস্ট বান্দিপোরা জেলার সুম্বলে বিহারের মাধেপোরার পরিযায়ী শ্রমিক মোহাম্মদ আমরেজও জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, এই বছর, কাশ্মীরে পরিযায়ী শ্রমিক সহ ১৭ জন লোক জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! কাশ্মীরি পণ্ডিতের পর সোপিয়ানে জঙ্গি হামলায় নিহত ২ পরিযায়ী শ্রমিক

    এছাড়াও কাশ্মীরি পণ্ডিতরাও রয়েছেন সন্ত্রাসবাদীদের নিশানায়। সোমবারের গ্রেনেড হামলার দুদিন আগেই জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিত পূরণ কৃষ্ণন ভাট। তিনি দক্ষিণ কাশ্মীর জেলার চৌধুরী গুন্ড এলাকার বাসিন্দা। পণ্ডিত খুনের দায় স্বীকার করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ‘কাশ্মীর ফ্রিডাম ফাইটার’। এই ঘটনার পরেই উপত্যকায় প্রতিবাদে নেমেছেন কাশ্মীরা পণ্ডিতরা। পুনর্বাসনের দাবিতে ফের গর্জে উঠেছেন তাঁরা। এ বছর এর আগে একাধিক কাশ্মীরি পণ্ডিতকে হত্যা করা হয়েছে। মে মাসেই বুদগামে তেহসিলদারের অফিসে ঢুকে ৩৬ বছর বয়সী রাহুল ভাটকে খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা।

LinkedIn
Share