Blog

  • Turkey: তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃত্যু মিছিল! ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার পার

    Turkey: তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃত্যু মিছিল! ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার পার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুই কান্নার আওয়াজ। হা-হুতাশ! তুরস্ক, সিরিয়া জুড়ে শুধুই আর্তনাদ। পাথর সরালেই মিলছে একের পর এক দেহ। ঘুমের মধ্যে দিনের শুরুতেই চির-ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, তুরস্ক ও সিরিয়ায় এখনও পর্যন্ত ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৭,৮০০।  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, এই সংখ্যা কিছুই নয়। মৃত্যুসংখ্যা ৩২ হাজারে গিয়ে ঠেকতে পারে বলে আশঙ্কা।

    কোথায় শেষ কেউ জানে না!

    প্রাথমিক ভাবে যা মনে করা হয়েছিল, তার আট গুণ বাড়তে পারে প্রাণহানি। আহতের সংখ্যার কোনও হিসেব নেই। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আমেরিকা-সহ প্রায় ৭০টি দেশ তুরস্ক-সিরিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছে। এরই মধ্যে তুরস্কের আদানা শহরে পৌঁছেছে ভারতের পাঠানো প্রথম দফার ত্রাণসাহায্য। সেই সঙ্গে পৌঁছেছে ভারতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর উদ্ধারকারী দল, বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর, চিকিৎসা সামগ্রী, ড্রিলিং মেশিন ইত্যাদি। সিরিয়াতেও গিয়েছে ভারতের ত্রাণসাহায্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে ভারতে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ফিরাত সুনেল সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘তুর্কি ও হিন্দি… দুই ভাষাতেই ‘দোস্ত’ শব্দটি রয়েছে। তুর্কিতে একটা কথা আছে: বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু।’’

    আরও পড়ুন: প্রবল ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা চার হাজার ছাড়াল! কঠিন সময়ে তুরস্ক ও সিরািয়ার পাশে ভারত

    আশ্রয়শিবিরে ঠাসাঠাসি ভিড়

    ভূবিজ্ঞানীরা বলছেন, পাঁচ বার ভূমিকম্প ও আরও ১০০ বার ভূকম্পন-পরবর্তী কম্পনের (আফটার শক) জেরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। হু-র ইউরোপ শাখার জরুরি বিভাগের শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক ক্যাথরিন স্মলউডের কথায়, ‘‘আরও ধ্বংসের আশঙ্কা রয়ে যাচ্ছেই। প্রাথমিক ভাবে যা জানা গিয়েছিল, তার আট গুণ বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা। ভূমিকম্পের পরে সব সময়েই এটা ঘটে থাকে। আর ঠিক তা-ই বিপর্যয়ের কয়েক সপ্তাহ পরে মৃত বা জখমের সংখ্যা অনেকটা বেড়ে যায়।’’ স্মলউড বলেন, ‘‘ভূমিকম্পের পরে যাঁদের আর ঘরবাড়ি নেই কিংবা ঘরে ফেরার অবস্থা নেই, তাঁরা এক জায়গায় জড়ো হচ্ছেন। এতেও বিপদ বাড়ছে। একটা ছোট আশ্রয়শিবিরে ঠাসাঠাসি ভিড়, শ্বাসজনিত রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা প্রবল।’’ অচেনা মুখের ভিড়েই আশ্রয় খুঁজছেন পরিবার-হারিয়ে রাতারাতি একা হয়ে যাওয়া বহু মানুষ। কেউ কেউ আবার প্রিয়জনের দেহ খুঁজে বেড়াচ্ছেন ধ্বংসস্তূপের তলায়। তুরস্ক ও সিরিয়ার বেশ কিছু অঞ্চলের খবর এখনও জানাই যায়নি।

    আরও পড়ুন: তুরস্ক এবং সিরিয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা ৫,০০০ ছাড়াল! তিন মাসের জন্য ১০ প্রভিন্সে ‘জরুরি অবস্থা’

    আরও সঙ্কটে সিরিয়া 

    সিরিয়ার অবস্থাও ভয়াবহ। হু-এর আধিকারিক অ্যাডেলেড মার্শাংয়ের বক্তব্য, এই বিপর্যয় সামলানোর জন্য তুরস্কের তা-ও কিছু সামর্থ্য আছে। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে গৃহযুদ্ধে এমনিতেই বিপর্যস্ত সিরিয়া। অর্থনৈতিক অবস্থা তলানিতে। কলেরার সংক্রমণ ছড়িয়েছে এ দেশে। খাদ্যাভাব, অপুষ্টি তো রয়েইছে। এই অঞ্চলে অসংখ্য সমস্যা রয়েছে। তার উপরে যোগ হল আরও একটি। অ্যাডেলেড জানান, দু’দেশ মিলিয়ে কমপক্ষে ২ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে। যার মধ্যে রয়েছে অন্তত ১৪ লক্ষ শিশু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • S400: এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম-এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত আসতে চলেছে ভারতে! জানালেন রাশিয়ার দূত

    S400: এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম-এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত আসতে চলেছে ভারতে! জানালেন রাশিয়ার দূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ৫ টি এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার চুক্তি সই করেছিল ভারত। তার তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত ভারতে আসতে চলেছে। এটি প্রায় প্রস্তুত বলে জানালেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপোভ। এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম রাশিয়ার সবথেকে আধুনিক শক্তিশালী দূরপাল্লার মিসাইল সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। 

    অত্যাধুনিক সক্ষমতা

    ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ভারতকে (india) এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমের তৃতীয় স্কোয়াড্রন সরবরাহ করবে রাশিয়া। প্রথম দুটি স্কোয়াড্রন আগেই ভারতে এসেছে। সেগুলি যথাক্রমে উত্তর ও পূর্ব সেক্টরে মোতায়েন রয়েছে। বিভিন্ন রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্টে আঘাত হানতে পারবে এই মিসাইল। ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বে উড়ে যাওয়া মানুষবিহীন আকাশযানের উপরও আঘাত হানতে সক্ষম এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়া থেকে আনায়, ভারতের ওপর না খুশি ছিল আমেরিকা। তবে তা পরে মেনে নেয় মার্কিন কংগ্রেস। দেশের নিরাপত্তার খাতিরে কোনও কিছুর সঙ্গেই আপোস করতে রাজি ছিল না ভারত।

    আরও পড়ুন: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    গেম-চেঞ্জার

    প্রসঙ্গত, ভারত এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমের জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ৩৫ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করে। এস-৪০০-কে একটি গেম চেঞ্জার বলে মনে করা হচ্ছে। একদিকে চিন অন্যদিকে, পাকিস্তানকে রুখতে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা অনেকটাই সহায়ক হবে বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মত। চিন এবং ভারত উভয়েই তাদের এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল বরাবর মোতায়েন করেছে। তবে চিনের তুলনায় ভারতীয় সিস্টেমের ক্ষমতা অনেকটাই বেশি বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে লালফৌজের অনুপ্রবেশের তৎপরতা ভেস্তে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। এমন পরিস্থিতিতে নতুন বছরে এস-৪০০ এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন আসার খবর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ICC: সেরার দৌড়ে শুভমন ও সিরাজ! কে জিতবেন আইসিসি প্লেয়ার অফ দ্য মন্থ অ্যাওয়ার্ড?

    ICC: সেরার দৌড়ে শুভমন ও সিরাজ! কে জিতবেন আইসিসি প্লেয়ার অফ দ্য মন্থ অ্যাওয়ার্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেরার দৌড়ে শুভমন গিল ও মহম্মদ সিরাজ। ভারতীয় ক্রিকেটে সুদিন। আইসিসির গত জানুয়ারি মাসের প্লেয়ার অফ দ্য মন্থ অ্যাওয়ার্ড (ICC Player of the Month Award) কার ঝুলিতে উঠবে তা এখনও জানা যায়নি। কিন্তু যে তিনজন দৌড়ে রয়েছেন তাঁদের মধ্যে ২ জনই ভারতের। টানা দুরন্ত পারফরম্যান্সের জন্য শুভমন গিল (Subhman Gill) ও মহম্মদ সিরাজের (Mohammed Siraj) নাম উঠেছে এই তালিকায়। ক্রম তালিকায় তৃতীয় জন নিউজিল্য়ান্ডের ওপেনার ডেভন কনওয়ে। 

    শুভমনের চোখ ধাঁধানো ইনিংস

    শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছে শুভমন গিলের। সিরিজের প্রথম ২ ম্যাচে রান না পেলও রাজকোটে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ ৪৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ডানহাতি এই ব্যাটার। পরে ওয়ান ডে সিরিজে তিন ম্যাচে যথাক্রমে ৭০, ২১ ও ১১৬ রান করেন গিল। কিন্তু হায়দরাবাদে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১৪৯ বলে ২০৮ রানে ইনিংস গড়ে বহু রেকর্ড ভাঙেন তিনি। কনিষ্ঠতম ব্যাটার হিসেবে ওয়ান ডে ফর্ম্যাটে দ্বিশতরান হাঁকানোর নজির গড়েন গিল। এর পরের ২ ম্যাচে গিল যথাক্রমে ৪০ অপরাজিত ও ১১২ রানের ইনিংস খেলেন। ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটেও নিজের প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান গিল। ৬৩ বলে অপরাজিত ১২৬ রান করেন। এই দুই মাসে তাঁর পারফরম্যান্স তাঁকে সকলের নজরে আনে। জানুয়ারি মাসে এই পাঞ্জাবি ক্রিকেটার ১১ ম্যাচে মোট ৬৪৩ রান করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে হচ্ছে না এশিয়া কাপ, কোথায় হবে জানেন?

    সিরাজের সেরা স্পেল

    চোটের কারণে দীর্ঘদিন ভারতীয় দলের বাইরে যশপ্রীত বুমরা। বুমরার অনুপস্থিতিতেও ভারতকে বল হাতে একের পর এক সিরিজ জিতিয়েছেন মহম্মদ সিরাজ (Mohammed Siraj)। গত বছর থেকে এখনও পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ওয়ান ডে ক্রিকেটে সিরাজই সর্বাধিক উইকেট নিয়েছেন। ওয়ান ডে ফর্ম্য়াটে মহম্মদ সিরাজ প্রতিদিনই নিজেকে এক আলাদা উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন। এই মুহূর্তে এই ফর্ম্যাটে বোলারদের ক্রমতালিকায় শীর্ষে রয়েছেন সিরাজ। জানুয়ারিতে মোট ১৪টি উইকেট নিয়েছেন সিরাজ। তাঁর মধ্যে রয়েছে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে অবিশ্বাস্য স্পেল ৬-১-১০-১। 

    অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের ডেভন কনওয়ে চলতি বছর শুরু করেছিলেন তিনটি শতরান ও ২টো অর্ধশতরান দিয়ে। মোট ৯ ম্যাচে ৪৯৩ রান করেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kolkata Metro: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    Kolkata Metro: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতাবাসীর জন্য ফের এক সুখবর! চলতি মাসেই কলকাতায় যাতায়াতের পথ আরও মসৃণ হতে চলেছে। ফেব্রুয়ারিতেই শুরু হচ্ছে রুবি-নিউ গড়িয়া মেট্রো পরিষেবা। চলতি মাসেই পরিষেবা শুরুর জন্য মঙ্গলবার রেলের সবুজ সঙ্কেত মিলেছে। কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটির তরফ থেকে মঙ্গলবারই অনুমতি মিলেছে। তার পরই ওই শাখায় মেট্রো পরিষেবা চালুর তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল। শীঘ্রই উদ্বোধনের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে বলে কলকাতা মেট্রো রেল সূত্রে খবর।

    রুবি-কবি সুভাষ মেট্রো

    গত মাসের ৩০ তারিখ কলকাতা মেট্রোর লাইন ৬ (অরেঞ্জ লাইন) এর প্রথম দফার অর্থাৎ কবি সুভাষ থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বা রুবি পর্যন্ত সেকশনের ইন্সপেকশন করেছিলেন কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি। নর্থ ইস্ট ফ্রন্টিয়ার সার্কেলের কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি, শ্রী শুভময় মিত্রের নেতৃত্বে এই ইন্সপেকশন সংঘটিত হয়েছিল। কবি সুভাষ থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় (রুবি মোড়) মেট্রো স্টেশনের মধ্যে মোট ৫ টি স্টেশনকে চালু করা হতে চলেছে। প্রাথমিক দফায় আপাতত এই প্রথম সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার রেলপথে কোনো সিগনালিং ব্যবস্থা না থাকার জন্য জোকা তারাতলা লাইনের মতই “ওয়ান রেক সার্ভিস” চলবে। একটি রেকই যাতায়াত করবে রুবি থেকে কবি সুভাষের মধ্যে। একবার কবি সুভাষ থেকে ছেড়ে রুবি পৌঁছে ফের রুবি থেকে কবি সুভাষ ফিরবে ওই রেকটি।

    রুবি-নিউ গড়িয়ার মধ্যে ৫টি স্টেশন থাকবে। সত্যজিৎ রায় (হাইল্যান্ড পার্ক), জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী (মুকুন্দপুর) ও কবি সুকান্ত (কালিকাপুর)। আপাতত প্রান্তিক স্টেশনদুটি হল কবি সুভাষ (নিউ গড়িয়া) ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায় (রুবি)। এই শাখায় এখনও ভাড়া ঠিক করা হয়নি।

    নিউ গড়িয়া – রুবি মেট্রো ও দক্ষিণেশ্বর – নিউ গড়িয়া মেট্রোয় সংযুক্ত টোকেন পরিষেবা চালু করা হবে। অর্থাৎ কেউ রুবি থেকে দক্ষিণেশ্বর যেতে চাইলে তাঁকে নিউ গড়িয়ায় নেমে আর টোকেন সংগ্রহ করতে হবে না। রুবি থেকেই পাওয়া যাবে দক্ষিণেশ্বরের টোকেন। একই প্ল্যাটফর্মে ২ দিকে আসবে ২টি ট্রেন।

    রুবি – নিউ গড়িয়া মেট্রো পরিষেবার হাত ধরে এই প্রথম কলকাতা মেট্রোয় ‘ইন্টিগ্রেটড টিকেটিং সিস্টেম’ চালু করা হচ্ছে। এই প্রথম শহরের দু’টি আলাদা মেট্রোপথ একটি স্টেশনের মাধ্যমে কাছাকাছি আসবে। কলকাতার উত্তর-দক্ষিণ (নিউ গড়িয়া-দক্ষিণেশ্বর, যাকে ব্লু লাইন বলা হয়) মেট্রো এবং নিউ গড়িয়া-রুবি মেট্রো (অরেঞ্জ লাইন) জুড়ে যাবে নিউ গড়িয়া অর্থাৎ কবি সুভাষ স্টেশনের মাধ্যমে। ফলে এতে শহরবাসীর সময় বাঁচবে ও কোনও সমস্যাও হবে না। কলকাতার দক্ষিণের বাসিন্দারা এর ফলে বিশেষ উপকৃত হবেন বলেই মনে করা হচ্ছে।

  • Union Budget: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    Union Budget: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট পেশ করার পর অনুষ্ঠিত হয় প্রথম বিজেপি সংসদীয় বৈঠক। বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠক থেকেই দলকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি, যা সাধারণ মানুষের জন্য কার্যকরী, তা জনগণের দরবারে নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বাজেটে কী ধরনের পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা জরুরি বলে দলীয় সাংসদদের বোঝান প্রধানমন্ত্রী। সংসদীয় বৈঠকে তিনি বলেন, “বাজেটটি জনগণের পক্ষে এবং সকলের জন্য, ভারতের ১৩০ কোটি মানুষের জন্য। যদিও এটি লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, তবে কেউ এটিকে ‘ চুনাভি’ বাজেট বলছে না। এমনকি বিরোধীরাও এর প্রশংসা করেছে।”

    বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট ঘোষণার পর প্রথম তিনি বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠকে ভাষণ দেন। বৈঠকে যোগ দিয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেন, এই বাজেটকে ভোটমুখী বলা যায় না। কারণ তাঁরা ভোটের দিকে চেয়ে বাজেট করেননি, বাজেট করা হয়েছে জনতার দিকে চেয়ে। তাই এই বাজেট জনমুখী। বাজেট ২০২৩-এ একাধিক এমন বিষয় রয়েছে, যেখানে ‘সকলের জন্য’ কিছু না কিছু সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সেই সুবিধার ভালো দিকগুলিকে মানুষের কাছে যেন বিজেপি নেতা কর্মীরা প্রচার করেন। দলীয় সংসদ সদস্যদের তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় বিশেষত মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র শ্রেণির কাছে গিয়ে যাতে এই বাজেট নিয়ে জোরালো প্রচার হয়, তার বার্তা দেন নরেন্দ্র মোদি। বাজেট থেকে মধ্যবিত্তরা কোন কোন উপকার পেতে চলেছেন, তার বিস্তারিত যেন জানানো হয় সাধারণ মানুষকে, সেই নির্দেশ দেন নরেন্দ্র মোদি।

    তিনি বলেছেন, “বর্তমানে অত্যন্ত কঠিন সময়ের মধ্যে এই বাজেট আনা হয়েছে। এই বাজেটে সব স্তরের মানুষের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।” বিশেষত যুবসমাজের কাছে আরও বেশি করে পৌঁছোনর জন্য খেলাধুলো ও প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠানের উপরও জোর দিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের পাশেও যে সরকার আছে তা প্রচারের ক্ষেত্রেও জোর দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

    দলের সংসদীয় বৈঠকে উপস্থিত বিজেপির একজন কর্মকর্তা বলেন, “আমরা বাজেটের সেরা স্কিমগুলি সম্পর্কে কথাটি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য একটি দল গঠন করেছি এবং এখন  রাজ্যের জন্য ব্যয় চেক করতে এবং সেগুলি মন্ডল স্তরে প্রচার করতে নাড্ডা প্রতিটি রাজ্যের সাংসদকে তাঁদের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছে।”

  • Salman Rushdie: এক চোখের দৃষ্টি হারিয়েও ভেঙে পড়েননি সলমন রুশদি, প্রকাশিত হল নতুন উপন্যাস ‘ভিকট্রি সিটি’

    Salman Rushdie: এক চোখের দৃষ্টি হারিয়েও ভেঙে পড়েননি সলমন রুশদি, প্রকাশিত হল নতুন উপন্যাস ‘ভিকট্রি সিটি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামলাকারীর ছুরিতে ক্ষতবিক্ষত হওয়ার পর প্রায় ৬ মাস কেটে গিয়েছে। সেই হামলার পর প্রথম সাক্ষাৎকার দিলেন বুকারজয়ী লেখক সলমন রুশদি। এর পাশাপাশি সাহিত্যের মঞ্চেও হাজির সলমন রুশদি। আমেরিকায় তাঁর উপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। সেই ঘটনায় মারাত্মক জখম হন জনপ্রিয় এই সাহিত্যিক৷ সেই ভয়াবহ অতীত পিছনে ফেলে নিজের নতুন উপন্যাস প্রকাশ করলেন সলমন৷ উপন্যাসের নাম ‘ভিকট্রি সিটি’ (Victory City) ! অর্থাৎ, ‘বিজয় শহর’। এর পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমে ইন্টারভিউও দিলেন তিনি। তাঁর উপর ভয়ানক হামলা হওয়ার পরেও তিনি বেঁচে আছেন বলে নিজেকে ভাগ্যবান বললেন রুশদি।

    সলমন রুশদির সাক্ষাৎকার

    নিউ ইয়র্কের একটি পত্রিকার জন্য সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে রুশদি তাঁর যন্ত্রণার কথা বলেন। আবার রুশদি ওই হামলা থেকে রক্ষা পাওয়ায় ছেলে জাফর এবং মিলন-সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। ৭৫ বছর বয়সি লেখক জানিয়েছেন, সেই হামলার পর থেকে তিনি ‘পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার (পিটিএসডি)’-এ ভুগছেন। রুশদি বলেন, “আমার বাইরের ক্ষতগুলি প্রায় সেরে উঠছে ধীরে ধীরে। হাতের আঘাতগুলি সারানোর জন্য নিয়মিত হ্যান্ড থেরাপির মধ্যে রয়েছি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আমি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠব। আমার সঙ্গে যা হয়েছে, তার তুলনায় আমি দ্রুতই সুস্থ হয়ে উঠছি।” তিনি জানিয়েছেন, তিনি আগের মত তেমন টাইপ করতে পারছেন না। তিনি বলেছেন, “বছরের পর বছর ধরে নিন্দা ও তিক্ততা এড়াতে কঠোর চেষ্টা করছি। অতীতের দিকে না তাকিয়ে সামনের দিকে তাকিয়ে আমি এই পুরো ঘটনাটির সঙ্গে মোকাবেলা করেছি। অতীতে যা যা ঘটেছিল তার চেয়ে আগামীকাল কী ঘটবে তা আরও গুরুত্বপূর্ণ।”

    আজ প্রকাশিত হল ‘ভিকট্রি সিটি’

    এটি সলমন রুশদির ১৫তম উপন্যাস৷ সূত্রের দাবি, আমেরিকার মঞ্চে হামলার শিকার হওয়ার আগেই এই উপন্যাসটি লেখার কাজ শেষ করে ফেলেছিলেন তিনি  শোনা যাচ্ছে, সলমন রুশদির এই নয়া উপন্যাসটি আদতে একটি ঐতিহাসিক নারী চরিত্রের উপর চিত্রিত মহাকাব্য। যা লেখা হয়েছিল সংস্কৃত ভাষায়৷ সলমন সেই কাহিনিকেই ইংরেজিতে অনুবাদ করে নিজের মত করে সাজিয়েছেন৷

    প্রসঙ্গত, শতকা ইনস্টিটিউশনে ৭৫ বছর বয়সি রুশদির উপর হামলা চালানো হয়। তাঁর উপর যে যুবক এই হামলা চালিয়েছিলেন, তাঁর নাম হ্যাডি মাটার৷ ২৪বছরের ওই যুবককে ঘটনার পরই গ্রেফতার করা হয়৷ এই হামলায় সলমন রুশদির একটি চোখ মারাত্মকভাবে জখম হয়৷ মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণকারী এই ব্রিটিশ-মার্কিন ঔপন্যাসিক এক চোখের দৃষ্টি হারিয়েছেন। ঘটনার পর দীর্ঘ সময় হাসপাতালে কাটাতে হয় তাঁকে৷ ভারতীয় বংশোদ্ভূত হলেও গত বিশ বছর ধরে নিউ ইয়র্কেরই বাসিন্দা রুশদি।

  • Maharashtra: মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখে পদ ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের সিএলপি নেতা বালাসাহেব থোরাট

    Maharashtra: মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখে পদ ছাড়লেন মহারাষ্ট্রের সিএলপি নেতা বালাসাহেব থোরাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস। ভাঙন ধরল মহারাষ্ট্র কংগ্রেস জোটে। পদ ছাড়তে চেয়ে কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে চিঠি লিখলেন মহারাষ্ট্র কংগ্রেস লেজিসলেটিভ পার্টির নেতা বালাসাহেব থোরাট। কিছুদিন আগেই থোরাটের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জানিয়েছিলেন, দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে থোরাট জানিয়েছেন, তিনি মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রধান নানা পাটোলের সঙ্গে কাজ করতে পারছেন না। তাঁর উপর পাটোলের রাগ আছে বলে জানিয়েছিলেন থোরাট। খাড়গেকে লেখা চিঠিতে থোরাট জানিয়েছেন, তিনি অপমানিত বোধ করছেন এবং পাটোলে তাঁর বিরুদ্ধে এমন অপপ্রচার চালাচ্ছেন। যাতে মনে হয় তিনি বিজেপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বজায় রাখছেন

    একই অভিযোগ করেছিলেন তাম্বে

    থোরাট এবং পাটোলের মতো রাজ্য কংগ্রেসের দুই শীর্ষনেতার দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছিল মহারাষ্ট্র বিধান পরিষদের নির্বাচনের সময়। থোরাটের শ্যালক সত্যজিৎ তাম্বে এর আগে অভিযোগ করেন, তাঁকে নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হয়নি। রাজ্য কংগ্রেস নেতৃত্ব তাঁর এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ৪০ হাজারেরও বেশি পদে কর্মী নিয়োগ করবে ভারতীয় ডাক বিভাগ, জানুন বিস্তারিত 

    তাম্বের জায়গায় টিকিট দেওয়া হয়েছিল তাঁর বাবাকে। নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ে নাসিক টিচার কেন্দ্র থেকে মহা বিকাশ আঘাড়ি প্রার্থী শুভাঙ্গি পাতিলকে হারান তাম্বে। রাজ্য নেতৃত্ব নিয়ে তার ক্ষোভকে সে সময় চাপা দিয়েছিলেন বালাসাহেব থোরাট। বাবা-ছেলে তাম্বেদের প্রতি তাঁর সমর্থন নীরব সমর্থন হিসেবেই মনে করেছিল রাজনৈতিক মহল। পরে সত্যজিৎ এবং তাঁর বাবা সুধীর তাম্বেকে বরখাস্ত করে মহারাষ্ট্র কংগ্রেস। 

    এর আগে সত্যজিৎ তাম্বে সরাসরি অভিযোগ করে বলেছিলেন, কিছু কংগ্রেস নেতা এবং নানা পাটোলে তাঁকে ভুল ফর্ম পাঠিয়েছিলেন। সে কারণেই নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে হয় তাঁকে। তিনি এও অভিযোগ করেন, থোরাটকে নিশানা করে নিয়েছেন পাটোলে এবং দলের কিছু নেতা এমন করছেন, যেন যা খুশি করতে পারেন তাঁরা। কিন্তু তা চলতে দেওয়া যায় না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Recruitment: ৪০ হাজারেরও বেশি পদে কর্মী নিয়োগ করবে ভারতীয় ডাক বিভাগ, জানুন বিস্তারিত

    Recruitment: ৪০ হাজারেরও বেশি পদে কর্মী নিয়োগ করবে ভারতীয় ডাক বিভাগ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ডাক বিভাগে বিভিন্ন বিভাগে পদে কর্মী নিয়োগের (Recruitment) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। যেকোনো ভারতীয় নাগরিক অর্থাৎ দেশের যেকোনও রাজ্যের প্রার্থীরা এখানে আবেদন করতে পারবেন। গ্রামীণ ডাক সেবক, ব্রাঞ্চ পোস্ট মাস্টার, অ্যাসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ পোস্ট মাস্টার ইত্যাদি পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি অবধি এই শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের আবেদন  করা যাবে।

    আরও পড়ুন: “জাতিপ্রথা আসলে পুরোহিতদের তৈরি”, দাবি আরএসএস প্রধানের

    ইন্ডিয়ান পোস্টের তরফে জানানো হয়েছে, মোট ৪০ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ (Recruitment) করা হবে। এই শূন্যপদে আবেদনের জন্য ভারতীয় ডাক বিভাগের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট indiapostgdsonline.gov.in– এ লগ ইন করে আবেদন করতে হবে।

    শূন্যপদের সংখ্য়া

    মোট ৪০ হাজার ৮৮৯ টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ (Recruitment) করা হবে।

    শূন্যপদ

    ভারতীয় ডাক বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গ্রামীণ ডাক সেবক, ব্রাঞ্চ পোস্ট মাস্টার, অ্যাসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ পোস্ট মাস্টার  পদে কর্মী নিয়োগ (Recruitment) করা হবে।

    আবেদন পাঠানোর শেষ তারিখ

    আগ্রহী আবেদনকারীরা আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি অবধি এই শূন্যপদে আবেদন করতে পারবেন।

    বয়সসীমা

    এই শূন্যপদে যারা আবেদন করবেন, তাদের বয়সসীমা ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    আবেদনকারীদের অবশ্যই দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে। এছাড়া তাদের কম্পালসারি বা ইলেকটিভ বিষয় হিসাবে অঙ্ক ও ইংরেজি থাকতে হবে।

    আবেদন ফি

    আবেদনকারীদের ১০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে। তবে মহিলা, রূপান্তরিত মহিলা এবং জনজাতি, উপজাতিদের কোনও আবেদন ফি জমা দিতে হবে না।

    কর্মী নিয়োগের পদ্ধতি

    সিস্টেম জেনারেটেড মেরিট লিস্টের ভিত্তিতে প্রার্থী বাছাই করা হবে। জিডিএসের অনলাইন পোর্টাল ও ওয়েবসাইটে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    • প্রথমে ভারতীয় ডাক বিভাগের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট indiapostgdsonline.gov.in – এ লগ ইন করতে হবে।
    • এবার আবেদনকারীকে রেজিস্টার করতে হবে।
    • এরপরে ফর্ম ফিল আপ করে, প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে।
    • আবেদনকারীদের একটি নির্দিষ্ট অঙ্ক ফি হিসাবে জমা দিতে হবে।
    • এবার ফর্ম সাবমিট করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     
  • Mohan Bhagwat: “জাতিপ্রথা আসলে পুরোহিতদের তৈরি”, দাবি আরএসএস প্রধানের

    Mohan Bhagwat: “জাতিপ্রথা আসলে পুরোহিতদের তৈরি”, দাবি আরএসএস প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাস্ত্রে উঁচুনিচু জাত বলে কিছু হয় না। ঈশ্বরের সামনে সব মানুষই সমান। এমনই দাবি করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “জাতিভেদ প্রথা আসলে পুরোহিতদের তৈরি।”

    কী বললেন মোহন ভগবত? 

    এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে শাস্ত্র নিয়ে যারা ব্যবসা করেন, তাদের একহাত নেন মোহন ভগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “ঈশ্বরের কাছে সকলেই সমান। সেখানে জাতি কিংবা শ্রেণির ভিত্তিতে কোনও ভেদাভেদ নেই। শাস্ত্রের নামে অনেক পণ্ডিত যা বলেন, তা আসলে মিথ্যা। জাতির মধ্যে উঁচু নিচু ভেদাভেদ করার কথা শাস্ত্রে বলা হয়নি, তা আসলে পুরোহিত শ্রেণির তৈরি করা।”

    আরও পড়ুন: নারীর যৌনসুখ কমাতে যৌনাঙ্গচ্ছেদন! ঘৃণ্য প্রথার বিরুদ্ধে গর্জে ওঠার দিন

    সন্ত শিরোমণি রোহিদাস-এর ৬৪৭ তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে মুম্বইয়ের রবীন্দ্র নাট্য মন্দিরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোহন ভগবত (Mohan Bhagwat)। সেখানেই তাঁর গলায় শোনা যায় এই উদারনীতির কথা। এর আগে সাধারণত আরএসএসের নেতাদের মুখে কট্টরনীতির কথাই শোনা গিয়েছে বার বার। কিন্তু এবারের আরএসএস প্রধানেফ মুখে শোনা গেল অন্যরকম সুর। জাতপাতের ভেদাভেদকে সরিয়ে রেখে মানবতার কথা বললেন সংঘ প্রধান। তুলসীদাস, কবীর, সুরদাসের মতো ধর্মপ্রচারকদের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “এই মনিষীদের মতোই সাধারণ মানুষের হৃদয়ের কাছাকাছি পৌঁছতে পেরেছিলেন সন্ত শিরোমণি রোহিদাস। শুনিয়েছিলেন সত্য, সংবেদন, পবিত্রতা এবং নিরন্তর কঠোর পরিশ্রমের মন্ত্র। শাস্ত্রের বিচারে ব্রাহ্মণদের হারানো তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না, কিন্তু সাধারণ মানুষকে ঈশ্বরের অভিমুখী করে তুলতে পেরেছিলেন তিনি।”

    এরপরেই পুরোহিতদের (Mohan Bhagwat) একাংশকে নিশানা করে তিনি বলেন, “আমরা যে যাই কাজ করি না কেন, সবকিছুই সমাজের উপকার করে। আর সেই বিচারে কোনও কাজের ছোট বড় হয় না। তাহলে মানুষের মধ্যেই বা বৈষম্য থাকবে কেন?

    যদিও শাস্ত্রব্যবসায়ীদের বিঁধলেও হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলেননি আরএসএস প্রধান (Mohan Bhagwat)। তাঁর মত, “কোনও পরিস্থিতিতেই নিজের ধর্ম ত্যাগ করা উচিত নয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     
  • Turkey: তুরস্ক এবং সিরিয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা ৫,০০০ ছাড়াল! তিন মাসের জন্য ১০ প্রভিন্সে ‘জরুরি অবস্থা’

    Turkey: তুরস্ক এবং সিরিয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা ৫,০০০ ছাড়াল! তিন মাসের জন্য ১০ প্রভিন্সে ‘জরুরি অবস্থা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্পের কয়েক ঘণ্টা পরেই যখন একের পর এক আফটারশকে কাঁপছে তুরস্কর বিস্তীর্ণ এলাকা, তখনই জাতীয় বিপর্যয় মোকবিলা দলকে সেখানে পাঠিয়েছে কেন্দ্র। মঙ্গলবার দুপুরে পঞ্চম বার কেঁপে ওঠে তুরস্ক। তার জেরে ধসে পড়ে আরও কিছু বহুতল, বাড়ি, হাসপাতাল। তার জেরে আরও হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া হন। তুরস্ক এবং সিরিয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা ৫,০০০ ছাড়াল। আহত প্রায় ২০ হাজার। যে ক’টা হাসপাতালে দাঁড়িয়ে রয়েছে, সেখানে আর তিলধারণের জায়গা নেই।

    কেঁদে ফেললেন প্রধানমন্ত্রী

    মঙ্গলবার সংসদের বাজেট অধিবেশনের প্রাক্কালে দলীয় বৈঠকে এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তুরস্ক ও সিরিয়ার এই ভূমিকম্প ২০০১ সালের গুজরাটের ভুজের ভূমিকম্পের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে বলে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। বক্তব্যের মাঝেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। ইতিমধ্যেই অত্যাধুনিক সরঞ্জাম, ত্রাণ, খাবার, ওষুধ সহ ভারতের এনডিআরএফ-এর বিশেষ দলকে পাঠানো হয়েছে সেখানে। ভূমিকম্পের পরে এখনও উদ্ধারকার্য চলছে। প্রচুর মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। উদ্ধারকাজে সহয়তার কাজও এই দলটি করবে বলে জানা গিয়েছে। ভারতীয় বায়ুসেনার C-17 বিমান করে এনডিআরএফ এই দলটিকে পাঠানো হয়েছে। দলে পুরুষ এবং মহিলা উভয় কর্মীদের রাখা হয়েছে। তুরস্কে ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে এই দলটি কাজ করবে। 

    আরও পড়ুন: প্রবল ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা চার হাজার ছাড়াল! কঠিন সময়ে তুরস্ক ও সিরািয়ার পাশে ভারত

    ১০ প্রভিন্সে ‘জরুরি অবস্থা’

    সোমবার ৭.৮ রিখটারের ভূমিকম্পে (Earthquake) বিধ্বস্ত  হয়েছে তুরস্ক (Turkey)। চাপ বাড়াচ্ছে তুরস্কের চরম ঠান্ডা। উষ্ণতা হিমাঙ্কের নীচে। এই পরিস্থিতিতে রাতে উদ্ধারকাজ চালানো এক প্রকার অসম্ভব। বিপাকে ঘরছাড়ারা। ঘর হারিয়ে চরম ঠান্ডায় সারা রাত খোলা আকাশের নীচে কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। তুরস্কের তিন মাসের জন্য ১০ প্রভিন্সে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষিত হয়েছে।

    তুরস্কের দিল্লির দূতাবাসে অর্ধনমিত থাকে সেদেশের জাতীয় পতাকা। ভূমিকম্পের জেরে গোটা দেশ শোকস্তব্ধ। যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপ। যুদ্ধের কারণে এমনিতেই সেখানে উদ্বাস্তু শিবিরে দিন কাটাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

LinkedIn
Share