Blog

  • Noida: অবশেষে দেশে ফিরলেন নয়ডার ব্যবসায়ী, অপরাধীর সঙ্গে মুখের মিল থাকায় থাকতে হয়েছিল আবু ধাবির জেলে!

    Noida: অবশেষে দেশে ফিরলেন নয়ডার ব্যবসায়ী, অপরাধীর সঙ্গে মুখের মিল থাকায় থাকতে হয়েছিল আবু ধাবির জেলে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বেড়িয়ে বিপাকে পড়েছিলেন  এক ব্যবসায়ী। নয়ডার বাসিন্দা প্রবীণ কুমার, যাঁকে অপরাধীর সন্দেহে ভুলবশত আবু ধাবি-তে আটক করা হয়েছিল, তাঁকে আজ ভারতে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হল। তিনি দেশে ফিরেই ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। প্রবীণ কুমার, উত্তর প্রদেশের নয়ডার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে, আবুধাবি পুলিশ এক ‘ওয়ান্টেড ক্রিমিনাল’-কে বেশ কয়েকদিন ধরেই খুঁজছিল। আর তারপরেই প্রবীণ কুমারকে দেখতে সেই অপরাধীর মতো দেখতে হওয়ায় তাঁকে আবু ধাবি এয়ারপোর্টে আটক করা হয়েছিল।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, গত ১১ অক্টোবর, ফেস রেকগনিশন সফটওয়্যারে তাঁর মুখ এক ওয়ান্টেড ক্রিমিনালের সঙ্গে মিলে গিয়েছিল। আর এই সফটওয়্যারের ভুলের কারণেই তাঁকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তিনি জানিয়েছিলেন, গ্রেটার নয়ডার হাবিবপুর গ্রামের বাসিন্দা  তিনি এবং একটি সিমেন্ট কোম্পানির ঠিকাদার হিসেবে কাজ করেন। তিনি এবং তাঁর স্ত্রী ঊষা সুইজারল্যান্ডে এক সপ্তাহের জন্য ঘুরতে বেরিয়েছিলেন। আর তাঁর আগেই এই ঘটনা। তাঁদের আত্মীয় অতুল শর্মা জানিয়েছেন, সুইজারল্যান্ডের সরাসরি ফ্লাইট খুঁজে না পাওয়ায় দিল্লি থেকে আবু ধাবির একটি ফ্লাইটে উঠেছিল যার পরে তাদের গন্তব্যে ফ্লাইট নেওয়ার কথা ছিল। তারা ১১ অক্টোবর রওনা দিয়েছিলেন। এরপর এই ঘটনা ঘটলে পরিবারের সদস্যরা এই বিষয়ে সহায়তা চাইতে বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং মন্ত্রকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে ট্যুইট করেছিলেন। এরপরেই অবিলম্বে ভারত সরকারের তরফে পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার অমৃতকালে ৭৫ জেলায় ৭৫ ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের উদ্বোধন মোদির

    প্রবীণ কুমার বলেছেন, “তারা আমাকে আটকে রেখেছিল, নিজের পরিচয় ত্যাগ করে এক ওয়ান্টেড ক্রিমিনালের পরিচয় নিতে বাধ্য করেছিল। সকালে আমাকে একটি হোল্ডিং সেলে রেখেছিল, আর জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। এরপর অন্য শহরে নিয়ে গিয়েছিল ও সেখানেও আটক করে চলে জেরা। এই বিষয়ে তাদের দ্রুত পদক্ষেপের জন্য মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।”  

    রবিবার সকালে ভারতে ফিরেছেন প্রবীণ কুমার। নয়ডার বাসিন্দা প্রবীণকে (Praveen Kumar) এদিন ফুলের মালা পরিয়ে বরণ করা হয়েছে। ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রবীণ কুমার ও তাঁর স্ত্রী।

  • ED: কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন, কাকে জবাব নির্মলা সীতারামনের?

    ED: কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন, কাকে জবাব নির্মলা সীতারামনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি (ED) তার কাজের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন। সাফ জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। ইডির বিরুদ্ধে নানা সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলে। কেন্দ্রে যখন যে দলের সরকার থাকে, রাজ্যে তার বিরোধী দল থাকলেই ইডি লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর জবাব দিতেই শনিবার নির্মলা সীতারামন জানান, কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন।

    বর্তমানে আমেরিকা সফরে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ইডি (ED) সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি সংস্থা। এই সংস্থা স্বতন্ত্রভাবে তদন্ত করে। এই সংস্থাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায় না। এটি এমন একটি সংস্থা, যা পূর্বে ঘটে যাওয়া কোনও অপরাধের তদন্ত করে।

    ইডি (ED) এবং আয়কর দফতর সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে নির্মলা সীতারামন বলেন, এই সংস্থাগুলি অর্থ তছরুপের মামলায় তদন্ত করে। হঠাৎ করে কোনও অপরাধের মামলায় তদন্তে নেমে পড়ে না ইডি। প্রথম থেকে সিবিআই বা অন্য কোনও এজেন্সি তদন্ত করে। মামলার শেষের দিকে তদন্তে নামে ইডি। তিনি বলেন, প্রাথমিক কিছু তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইডি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, ইডি যেখানেই যায়, সেখানে যে পরিমাণ নগদ, সোনা এবং গয়না বাজেয়াপ্ত হয়, তা মিডিয়াকে জানানো হয়।

    আরও পড়ুন: ইডি-র বড় পদক্ষেপ! কয়লা-গরু-এসএসসি তদন্তে যুক্ত আট ইডি আধিকারিকের মেয়াদ বৃদ্ধি

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে জি-২০র (G-20) বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়েও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা জি-২০র অনেক সদস্যের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এই আলোচনার সময় আমরা বছরভর ধরে সম্মুখীন হওয়া নানা চ্যালেঞ্জ ও উদ্বেগের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেছি। আমরা এমন এক সময় এই বৈঠকের সভাপতিত্ব করছি, যখন এর সদস্য দেশগুলি নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। জি-২০র সদস্য দেশগুলিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শও দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি সংক্রান্ত বিষয়টি আমরা আলোচনার জন্য জি-২০র টেবিলে নিয়ে আসব। যাতে করে সদস্য দেশগুলি এ বিষয়ে আলোচনা করতে পারে। গঠন করতে পারে বিশ্বজনীন একটা ফ্রেমওয়ার্ক। যাতে করে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: প্রয়াগরাজে শুরু আরএসএস–এর অখিল ভারতীয় কার্যকরী মন্ডলের বৈঠক

    RSS: প্রয়াগরাজে শুরু আরএসএস–এর অখিল ভারতীয় কার্যকরী মন্ডলের বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ অক্টোবর, আজ থেকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)–এর (RSS) অখিল ভারতীয় কার্যকরী মন্ডল বৈঠক বসবে প্রয়াগরাজে। প্রত্যেকবার দীপাবলির আগে আরএসএস-এর বার্ষিক বৈঠক হয়। এবছরেও ১৬ থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রয়াগরাজে হতে চলেছে সেই বার্ষিক বৈঠক। ৪৫ টি প্রান্তের সংঘচালক, প্রান্ত কার্যবাহ এবং প্রান্ত প্রচারক এবং সেইসঙ্গে সহ প্রান্ত সংঘচালক, সহ প্রান্ত কার্যবাহ এবং সহ প্রান্ত প্রচারক এই সভায় উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে। যমুনা নদীর তীরে প্রয়াগরাজের  গৌহনিয়ায় অবস্থিত বাৎসল্য ইনস্টিটিউটে অখিল ভারতীয় কর্মকারী মণ্ডল সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

    আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রধান সুনীল আম্বেকর শনিবার একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন। তিনি জানিয়েছেন এই সভায় উপস্থিত থাকবেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত, দত্তাত্রেয় হোসাবলে ও জাতীয় স্তরের অন্যান্য কর্মীরা এবং কার্যকারী মণ্ডলের সদস্যরা। এই বৈঠকে বিভিন্ন রাজ্যে সংঘের সাংগঠনিক অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট নেওয়া হয়।

    সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, এই বৈঠকে চলতি বছরের মার্চ মাসে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভায় প্রণীত বার্ষিক কার্য পরিকল্পনার অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে। বৈঠকে সাংগঠনিক কাজ সম্প্রসারণের বিষয়েও আলোচনা হবে। এর পাশাপাশি দেশের গুরুত্বপূর্ণ সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এছাড়াও আরএসএস প্রধান বিজয়াদশমী বক্তৃতায় যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে নিয়ে আলোচনা করেছিলেন, সেগুলোর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়েও আলোচনা করা হবে বৈঠকে। আরএসএস (RSS) থেকে দাবি করা হয়েছে, ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের পরে রাজ্যে লাফিয়ে বেড়েছে আরএসএসের শাখা সংখ্যা। সংঘের অভ্যন্তরীন রিপোর্টে উঠে এল এই তথ্য। ফলে এই নিয়েও খুশি তাঁরা। এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে আরএসএস।

    সুনীল আম্বেকর সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আরএসএস (RSS) ২০২৫ সালে তার শত বছর পূর্ণ করবে এবং সেইজন্য সারা দেশে  শাখার সংখ্যা প্রসারিত করা হবে। তিনি জানান যে বর্তমানে ৫৫০০০ শাখা রয়েছে এবং আরএসএস এর লক্ষ্য ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে এই সংখ্যা এক লাখে নিয়ে যাওয়া। বৈঠকে সংঘ শিক্ষা ভার্গ (Sangh Shiksha Varg (Third Year) নিয়েও আলোচনা করা হবে যা ১৪ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত হবে। এটি নাগপুরে অনুষ্ঠিত হবে। আগে সংঘ শিক্ষা ভার্গ অনুষ্ঠানগুলি শুধুমাত্র মে মাসে অনুষ্ঠিত হত।

    প্রসঙ্গত, এবছরের বিজয়াদশমী উপলক্ষে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের বক্তৃতায় মাতৃভাষায় শিক্ষা, সামাজিক সমতা, সমাজের সকল শ্রেণীর সমতা নিয়ে বলেছিলেন। আবার বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা বাতিলের পক্ষে সরব হয়েছিলেন। অন্যদিকে নারী স্বাধীনতা, নারীর ক্ষমতায়ন নিয়েও সওয়াল করেছিলেন। ফলে এসব বিষয় নিয়েই এই বৈঠকে আলোচনা করা হবে।

  • Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! পাকিস্তানকে (Pkistan) বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি বলে দেগে দিল আমেরিকা (America)। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে।

    এদিন বাইডেন (Joe Biden) বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিবের এহেন মন্তব্যের ছাপ পড়েছিল ভারত-মার্কিন সম্পর্কে। মার্কিন ওই সিদ্ধান্তের জেরে প্রকাশ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমেরিকায় গিয়ে বাইডেন সরকারকে কটাক্ষ করে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আপনারা আমাদের বোকা বানাতে পারবেন না। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পর বিবৃতি জারি করে শেহবাজ শরিফের দেশ বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘস্থায়ী এবং বিস্তৃত সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের মৌলিক নিয়মগুলিকে সম্মান করার এবং আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে ভারতকে। ভারত তার কূটনৈতিক আচরণ খতিয়ে দেখুক।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    এর পর এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার অভিযোগে চার বছর ধরে ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। সেই কলঙ্ক মোছার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। বাইডেনের এই মন্তব্যের জেরে শাহবাজ শরিফের দেশ যে বেশ বেকায়দায় পড়ল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: সুরজকুণ্ডে অমিত শাহের চিন্তন শিবিরে ডাক, যোগ দেবেন কি মমতা?

    Amit Shah: সুরজকুণ্ডে অমিত শাহের চিন্তন শিবিরে ডাক, যোগ দেবেন কি মমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমিত শাহের (Amit Shah) চিন্তন শিবির (Chintan Shivir)। ডাক পেয়েছেন মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীকে নিজেই চিঠি লিখে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু যাবেন কি মমতা দেবী? অমিত শাহকে একবার তো রেগেমেগে হোঁদল-কুতকুত পর্যন্ত বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁরই সঙ্গে দুদিন ধরে চিন্তন শিবিরে যোগ দেবেন কিনা তা নিয়ে নবান্নে প্রশ্ন আছে। যদিও নবান্নর (Nabanna) সূত্র জানাচ্ছেন, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এখন ইডি-সিবিআই হচ্ছে আসল শত্রু। তার জন্য যা করতে হয় তিনি করবেন। বিধানসভা ভোটের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সঙ্গে একান্ত বৈঠক হয়েছে তাঁর। কিন্তু বার বার সময় চেয়েও অমিত শাহের ডাক পাননি তিনি। এবার সেই চিন্তন-ডাক এসেছে। তাই সুরজকুণ্ডে যাবেন মমতা-এমন আশা নবান্নের আমলাদের।

    নবান্নর খবর, গত ৩০ সেপ্টেম্বর নর্থ ব্লকের চিঠি এসে পৌঁছয় নবান্নে। তাতে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) দেশের সমস্ত রাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীদের নিয়ে একটি চিন্তন শিবিরের (Chintan Shivir) ডাক দিয়েছেন। হরিয়ানার ফরিদাবাদের সুরজকুণ্ডে আগামী ২৭-২৮ অক্টোবর এই শিবির বসবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীরা ছাড়াও প্রতিটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজিকেও চিন্তন শিবিরে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    নবান্নের খবর, দুদিনে মোট সাতটি পর্বে চিন্তন শিবির (Chintan Shivir) চলবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) উদ্বোধনী এবং সমাপ্তি অনুষ্ঠানে নিজের মতামত রাখবেন। দুদিনের সাতটি আলোচনা চক্রেই তিনি পৌরহিত্য করবেন। প্রতিটি চক্রে আবার তাঁর সঙ্গে সভাপতিত্বের আসনে বসবেন চারটি করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। মমতা গেলে তাঁকেও অন্তত একটি আলোচনায় অমিত শাহের সঙ্গে মঞ্চে বসতে দেখা দিতে পারে। মোট আটটি রাজ্য দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা বিষয়ে প্রেজেন্টেশন দেওয়ার সুযোগ পাবে। পশ্চিমবঙ্গ সেই সুযোগ পাবে কিনা স্পষ্ট নয়। 

    কিন্তু চিন্তন হবে কি নিয়ে? 
    স্বরাষ্ট্র কর্তারা জানাচ্ছেন, অগ্নি নির্বাপন থেকে হোমগার্ড, পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণ থেকে এনিমি প্রপার্টি, জেলখানা থেকে বিএডিপি, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা থেকে মাদক চক্র সমস্ত বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে খোলামেলা কথা বলার সুযোগ পাবেন দেশের সবকটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সুযোগ থাকবে একান্তে কথা বলারও। অমিত শাহ রাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীদের সঙ্গে নিবিড় বন্ধুত্ব করার জন্যই দু’রাত একসঙ্গে থাকবেন। এতদিন বিজেপি (BJP) রাজনৈতিক দল হিসাবে চিন্তন শিবির (Chintan Shivir) করে এসেছে। আরএসএসও  (RSS) এমন শিবির করে থাকে। কিন্তু এবার সরাসরি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের চিন্তন শিবির। তাতে যোগ দেওয়ার আহ্বান সকলকেই। সরকারি চিন্তনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার পথেই এবার অমিত শাহ (Amit Shah)।

    আরও পড়ুন: ‘হীরাবেনকে আক্রমণ করা হয়েছে, কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রীর মা…’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Chhattisgarh Government: ছত্তিশগড়ে ব্যাপক দুর্নীতি, ইডির হাতে গ্রেফতার ৩ আইএএস আধিকারিক

    Chhattisgarh Government: ছত্তিশগড়ে ব্যাপক দুর্নীতি, ইডির হাতে গ্রেফতার ৩ আইএএস আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থিকথিকে ভিড় ছত্তিশগড়ের স্পেশাল কোর্ট হল রুমে। সাংবাদিক, আইনজীবী এবং তিন আইএএস অফিসারের পরিবারের ভিড়ে ঠাসা ওই রুম। বৃহস্পতিবার এখানেই শুনানি চলেছে আইএএস অফিসার সমীর বিষ্ণৈ, সুনীল আগরওয়াল এবং লক্ষ্মীকান্ত তিওয়ারির। আর্থিক তছরুপ মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন এই তিন আইএএস অফিসার। এদিনের শুনানি শেষে তিনজনকেই আট দিনের রিমান্ডে নিয়েছে ইডি।

    প্রশ্ন হল, কবে শুরু হয়েছিল ছত্তিশগড় সরকারে (Chhattisgarh Government) এই দুর্নীতির? দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতই বা কারা? কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি সূত্রে খবর, কয়লা পরিবহণ করতে গিয়ে ওই টাকা তছরুপ করা হয়েছে। ২০০৯ ব্যাচের আইএএস অফিসার সমীর বিষ্ণৈ যখন জিওলজি ও মাইনিং ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ছিলেন, তখনই শুরু হয়েছিল দুর্নীতির। যে কোনও খনিজ পদার্থ পরিবহণের ক্ষেত্রে ক্রেতাদের ম্যানুয়াল অ্যাপ্রুভাল বাধ্যতামূলক করেছিলেন তিনি। এই আদেশ বলে, স্বচ্ছ অনলাইন ব্যবস্থার বদলে খনিজ পদার্থ পরিবহণের ক্ষেত্রে ম্যানুয়াল নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিতে হবে ডিএমের দফতরের মাইনিং সেকশন (Mining Secction) থেকে। এখান থেকেই শুরু দুর্নীতির। জনৈক সূর্যকান্ত তিওয়ারি ক্যাশ কালেক্টরদের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছিলেন। এই নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে পড়েছিল রাজ্যের আটটি এলাকায়। কয়লার পরিবহণ পারমিট কিংবা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট সংগ্রহের জন্য যে লেভি আদায় করা হত, তার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে পড়েছিল ডিএম অফিসও (DM Office)।

    আরও পড়ুন: মানিক ঘনিষ্ঠের টিচার্স ট্রেনিং সেন্টারে ইডি! ভাঙা হল তালা, জানেন কী মিলল?

    জানা গিয়েছে, ঘুষের টাকা না দেওয়া পর্যন্ত ডিএম অফিস থেকে দেওয়া হত না নো অবজেকশন সার্টিফিকেট। ফলশ্রুতি হিসেবে, ছত্তিশগড়ের মধ্যে প্রতি টন কয়লা পরিবহণের জন্য দিতে হত ২৫ টাকা করে। আয়কর দফতর সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, মাত্র ১৬ মাসে লেভি বাবদ আদায় হয়েছে ৫০০ কোটিরও বেশি টাকা। অবৈধভাবে আদায় করা এই টাকা ভাগ বাঁটোয়ারা হয়েছে ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক নেতা, আইএএস এবং অন্য কয়েকজন রাজ্যস্তরের আধিকারিকের মধ্যে। সমীরের বাড়ি থেকে নগদ ৪৭ লক্ষ টাকা এবং ২১ লক্ষ টাকার অন্যান্য সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বেশ কিছু নথিও। ধৃতদের ফের আদালতে তোলা হবে ২১ অক্টোবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • INS Arihant: আইএনএস অরিহন্ত থেকে ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ! কী জানাল প্রতিরক্ষামন্ত্রক?

    INS Arihant: আইএনএস অরিহন্ত থেকে ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ! কী জানাল প্রতিরক্ষামন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের স্ট্র্যাটেজিক স্ট্রাইক নিউক্লিয়ার সাবমেরিন ‘আইএনএস অরিহন্ত’ (INS Arihant) থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করল ভারত। শুক্রবার বঙ্গোপসাগরে এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের তরফ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে একথা জানানো হয়েছে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, “আইএনএস অরিহন্ত থেকে সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। শুক্রবার বঙ্গোপসাগরে এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। অত্যন্ত সফলভাবে এই পরীক্ষা সফল হয়েছে। প্রয়োজনীয় সমস্ত শর্ত ও মাপকাঠি সবগুলিই পূরণ হয়েছে। পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতের প্রথম হামলা না করার নীতি মেনেই দেশের প্রতিরক্ষাকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।”

    অরিহন্ত হল ভারতের প্রথম পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন (Nuclear powered submarine)। মূলত নিউক্লিয়ার পাওয়ার্ড ব্যালাস্টিক মিসাইল সাবমেরিনের (SSBN) তালিকায় এটি অন্যতম। ভারতের নৌসেনার শক্তি হিসাবে এর কার্যকারিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৯ সালে এই সাবমেরিনের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৬ সালে এই সাবমেরিনকে কমিশন করা হয় নৌসেনায় (Indian Navy)। এই শ্রেণির আরও চারটি সাবমেরিন রয়েছে। এরমধ্যে দ্বিতীয়টির অন্তর্ভুক্তি হয়ে গিয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থটির ট্রায়াল-পর্ব চলছে। দেশের মধ্যে প্রথম ব্যালাস্টিক মিসাইল সাবমেরিন হিসাবে আই এনএস আরিহন্তই প্রথম পছন্দ। দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্ট্র্যাটেজিক অবস্থানে থাকা ভারতের এই সাবমেরিন বেশ খানিকটা তাৎপর্যপূর্ণ। এতদিন পর্যন্ত স্থল ও আকাশ থেকে পরমাণু অস্ত্রের প্রত্যাঘাতে সফল ছিল ভারত। এবার সমুদ্রতল থেকেও পারমাণবিক অস্ত্র হামলার প্রত্যুত্তর দিতে প্রস্তুত ভারত।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী কাণ্ডে কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে দিল বারাণসী আদালত

    কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, আইএনএস অরিহন্তের হাত ধরে সফল এসএসবিএম ইউজার ট্রেনিং লঞ্চ প্রমাণ করেছে ক্রিউয়ের কার্যক্ষমতা এবং কর্মক্ষমতাগত ও প্রযুক্তিগত বিভিন্ন মানকে ছুঁয়েছে ভারত। যে কোনও পারমানবিক শক্তিধর দেশের কাছে জল, স্থল ও আকাশ তিন সীমা থেকেই পরমাণু হামলা চালানোর ক্ষমতা থাকা দরকার। ভারত এবার সেই মান স্পর্শ করল। তবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, ভারত অন্য কোনও দেশের উপরই প্রথম পরমাণু হামলা চালাবে না। তবে আত্মরক্ষার জন্য দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সবরকম প্রস্তুতি নেবে ভারত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Assembly Elections 2022: ১২ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন, ঘোষণা করা হয়নি গুজরাটের নির্ঘণ্ট

    Assembly Elections 2022: ১২ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন, ঘোষণা করা হয়নি গুজরাটের নির্ঘণ্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা করা হল হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2022) দিনক্ষণ। ১২ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। ৮ ডিসেম্বর হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোটের গণনা। ভারতের নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India) শুক্রবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে। বছরের শেষে হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে সঙ্গে গুজরাটেও বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তবে, এদিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের সাংবাদিক সম্মেলনে গুজরাট নির্বাচনের দিনক্ষণ জানানো হয়নি।

    এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন (Assembly Elections 2022) হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এছাড়াও তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য এবং নির্বাচনের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন প্রকাশেরও চেষ্টা করা হচ্ছে। সূচি অনুযায়ী ১৭ অক্টোবর থেকে মনোনয়ন জমা দেওয়া শুরু হবে, ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহার করার সময় দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী কাণ্ডে কার্বন ডেটিংয়ের আবেদন খারিজ করে দিল বারাণসী আদালত

    বর্তমান হিমাচল বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৩-এর ৮ জানুয়ারি। ২০১৭ সালে ৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল সর্বশেষ হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections)। ৪৪টি আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছিল বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেস পার্টি ২১টি আসন জিতেছিল। বর্তমানে, হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় বিজেপির ৪৫ জন বিধায়ক রয়েছে, যেখানে কংগ্রেসের ২২ এবং সিপিআইএমের ১জন বিধায়ক রয়েছে।

    অন্যদিকে গুজরাট বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। ১৮২ সদস্যের বিধানসভায় বিজেপির ১১১ জন এবং কংগ্রেসের ৬২ জন বিধায়ক আছেন। গুজরাটে শেষবার বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৭ সালের ৯ ও ১৪ ডিসেম্বর। আর ভোট গণনা হয়েছিল ১৮ ডিসেম্বর। ১৮২ টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতেছিল ৯৯টি আসন, কংগ্রেস জিতেছে ৭৭টি, ১টি আসন এনসিপি ও ভারতীয় উপজাতি পার্টি ২ আসনে জয়ী হয়েছিল। এবছরের নির্বাচন (Assembly Elections 2022) নিয়ে আজ ঘোষণা করা হয়নি। তবে অবশ্য গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে বিজেপি-কংগ্রেসের দ্বিপাক্ষিক দ্বন্দ্বে, তৃতীয় পক্ষ হিসেবে ভাগ বসাতে চলাতে বসেছে অরবিন্দ কেজরিবালের আম আদমি পার্টি।

    সম্প্রতি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার অনুপ চন্দ্র পান্ডে নির্বাচনের প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করতে গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে সফর করেছিলেন।

  • Women IPL: আগামী বছর মার্চে মহিলাদের আইপিএল! খেলবে পাঁচটি দল

    Women IPL: আগামী বছর মার্চে মহিলাদের আইপিএল! খেলবে পাঁচটি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলেদের মতো মেয়েদের আইপিএল (Women IPL) শুরু করার দাবি দীর্ঘদিনের। অবশেষে সেই দাবি মিটতে চলেছে। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর মার্চেই পাঁচটি দলকে নিয়ে হবে মহিলাদের আইপিএল। খুব সম্ভবত ১৮ অক্টোবর বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভায় এই প্রস্তাবে সরকারি শিলমোহর পড়বে। বোর্ড (BCCI) সূত্রে জনা গিয়েছে, উত্তর, উত্তর-পূর্ব, দক্ষিণ, পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চল থেকে একটি করে ফ্র্যাঞ্চাইজি দল খেলবে। দল গঠনের জন্য ক্রিকেটারদের নিলামও হবে। তবে ঠিক হয়েছে, একটি দলে পাঁচজন করে বিদেশি ক্রিকেটার খেলানো যাবে।

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচে হার রোহিতদের, বুমরাহর বিকল্প হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় গেল ৩ বোলার

    গত কয়েক বছরে মহিলা ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মহিলাদের টি-২০ লিগে দেখা যায় দারুণ উন্মাদনা। অনেক ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটার এই দু’টি টুর্নামেন্টে খেলেন। তাই হরমনপ্রীত কৌর, স্মৃতি মান্ধানাদের দাবি উপেক্ষা করতে পারেনি বিসিসিআই। মহিলাদের আইপিএল যে খুব শীঘ্রই শুরু হবে, সেই ইঙ্গিত মিলেছিল কয়েকদিন আগে প্রাক্তন বোর্ড সভাপতি (BCCI President) সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের  (Sourav Ganguly) কথায়। সেটাই অবশেষে বাস্তবায়িত হতে চলেছে। এখনও পর্যন্ত প্রস্তাবি সূচি অনুযায়ী, লিগ পর্বে প্রত্যেক দল একে অপরের বিরুদ্ধে দু’বার করে খেলবে। অর্থাৎ লিগ পর্বে হবে ২০টি ম্যাচ। পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ স্থান অর্জনকারী দল সরাসরি ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী দল খেলবে এলিমিনেটর ম্যাচ।

    আরও পড়ুন: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন রজার বিনি! জানেন তিনি কে?

    বোর্ড সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, উত্তারাঞ্চলের দল হবে ধর্মশালা কিংবা জম্মু থেকে। পশ্চিমাঞ্চলের দল হবে পুনে কিংবা রাজকোটের। মাধ্যঞ্চলের দল বেছে নেওয়া হতে পারে নাগপুর, রায়পুর কিংবা ইন্দোর থেকে। রাঁচি বা কটকের দল মহিলাদের আইপিএলে অংশ নেবে পূর্বাঞ্চল থেকে। আর কোচি কিংবা বিশাখাপত্তনমের দল দক্ষিণাঞ্চল থেকে প্রতিনিধিত্ব করবে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের দলটি হবে গুয়াহাটির। মহিলাদের আইপিএলের ম্যাচগুলি কোথায় হবে তা এখনও ঠিক হয়নি। তবে মনে করা হচ্ছে, বড় শহরেই ম্যাচগুলি হতে পারে। সেক্ষেত্রে মুম্বই, কলকাতার পাশাপাশি খেলা হবে দিল্লি, আমেদাবাদের মতো শহরে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Inflation: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    India Inflation: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বাজেট খুব যত্ন সহকারে তৈরি করা হবে। একথা জানালেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (India Inflation) ও বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া (fiscal growth reduction)— এই জোড়া সমস্যার মোকাবিলা করতেই সতর্কতার সঙ্গে বাজেট কাঠামো তৈরি করা হবে বলেই জানান তিনি। চলতি অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি প্রায় ৭ শতাংশ হবে বলেও আশাবাদী তিনি।

    বিশ্বব্যাংক (World Bank) এবং আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের (IMF) বাৎসরিক বৈঠকে ওয়াশিংটনে (Washington DC) গিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। সেখানেই বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আগামী বাজেট নিয়ে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন হবে। কারণ এটা খুব তাড়াতাড়ি বলা হয়ে যাবে। কিন্তু ভারতে বৃদ্ধির হার থাকবে সবার ওপরে। এমন কী মুদ্রাস্ফীতির (India Inflation) মতো জ্বলন্ত সমস্যা আমার সামনে রয়েছে। তাই মুদ্রাস্ফীতির কথা বলতেই হয়। তিনি বলেন, এর পরেই প্রশ্ন উঠবে, বৃদ্ধির হার (Growth rate) কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনব? প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

    আরও পড়ুন: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    বাজেট নিয়ে নির্মলা সীতারমনের এই বক্তব্য উঠে এল ঠিক তখনই, যখন মুদ্রাস্ফীতি (India Inflation) ও কারখানার উৎপাদন সংক্রান্ত তথ্য় প্রকাশিত হয়েছে। এরই কিছু আগে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ বলে জানিয়েছে। যেটা বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় এগিয়ে রাখবে ভারতকে। ভারত যে ক্রমেই অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত হচ্ছে, তা স্বীকার করেছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশও। অর্থমন্ত্রী জানান, ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ক্রমশই উন্নতির দিকে যাচ্ছে। এবং সেটা যে এই দশকের বাকি সময়টায়ও থাকবে, সে ব্যাপারেও আশাবাদী অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

    মুদ্রাস্ফীতির (India Inflation) ক্রমবর্ধমান চাপ সত্ত্বেও সীতারমন জানান ভারতীয় অর্থনীতিকে (India Economy) আগামী দিনে বড় সমস্যায় পড়তে পারে। তার কারণ হল জ্বালানির উচ্চ মূল্য (Fuel Price Rise)। যদিও দরিদ্র দেশবাসীকে রক্ষা করার উপায় সরকার বের করবে বলেও জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, গত বছর আমাদের সার আমদানি (Fertilizer Import) করতে অতিরিক্ত ব্যয় করতে হয়েছিল। মোদি (Modi) সরকার এই ভার বহন করেছে বলেও জানান তিনি। সীতারমন  বলেন, ২০১৮-১৯ সালে চাষিরা সারের দাম যা দিয়েছিলেন, এবারও তাই দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share