Blog

  • Direct Tax Collection: লক্ষ্মীপুজোয় লক্ষ্মীলাভ! প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ

    Direct Tax Collection: লক্ষ্মীপুজোয় লক্ষ্মীলাভ! প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিনেই মিলল সুখবর! চলতি অর্থবর্ষের (Fiscal Year) প্রথমার্ধে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ বাড়ল ২৪ শতাংশ। কর্পোরেট ও ব্যক্তিগত আয়ের ওপর ওই কর সংগ্রহ করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের প্রথম ছ মাসে এই সংগ্রহের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ শতাংশ। রবিবার ট্যাক্স দফতরের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে।

    প্রত্যক্ষ কর হল দেশের নাগরিকের আয় ও সম্পদের ওপর নির্দিষ্ট হারে আদায়কৃত সরকারি রাজস্ব। এর উল্টো দিকে রয়েছে পরোক্ষ কর বা মূল্য সংযোজন কর যা পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও বিক্রয়, আমদানি ও রফতানি এবং অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর আরোপ করা হয়। প্রত্যক্ষ কর সাধারণত দু প্রকার-আয়কর ও সম্পদ কর।

    ট্যাক্স দফতরের জারি করা বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের এপ্রিলের ১ তারিখ থেকে অক্টোবরের ৮ তারিখ পর্যন্ত কর্পোরেট আয় বেড়ে হয়েছে ১৬.৭৪ শতাংশ। আর পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স বেড়ে হয়েছে ৩২.৩০ শতাংশ। ২০২২ সালের ১ এপ্রিল থেকে অক্টোবরের ৮ তারিখ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ ৮.৯৮ লক্ষ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের চেয়ে এই বৃদ্ধির হার ২৩.৮ শতাংশ বেশি। এই কর্পোরেট ও ব্যক্তিগত আয় দিয়েই হয় প্রত্যক্ষ করের পরিমাপ। জানা গিয়েছে, রিফান্ড অ্যাডজাস্ট করার পর প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৭.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষের তুলনায় ১৬.৩ শতাংশ বেশি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে বাজেট এস্টিমেটে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ধরা হয়েছিল ৫২.৪৬ শতাংশ। অর্থবর্ষের প্রথম ছ মাসেই সংগ্রহ হয়েছে যার প্রায় অর্ধেক।

    আরও পড়ুন : চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে বিপুল বৃদ্ধি, কত জানলে চোখ কপালে উঠবে!

    কর সংগ্রহের সূচক দেখেই কোনও একটি দেশের অর্থনীতির হালহকিকত সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ হয়। ভারতে  কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়লেও, কমেছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন এবং রফতানির পরিমাণ। প্রসঙ্গত, গত অর্থবর্ষের ৩১ মার্চ পর্যন্ত শেষ হওয়া আর্থিক বর্ষে দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) মাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছিল। কর আদায় ৪৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছিল ১৪.১০ লক্ষ কোটি টাকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Valmiki Jayanti 2022: আজ বাল্মীকি জয়ন্তী, রামায়ণের রচয়িতার জীবন কথা জানুন

    Valmiki Jayanti 2022: আজ বাল্মীকি জয়ন্তী, রামায়ণের রচয়িতার জীবন কথা জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাব্য রামায়ণের রচয়িতা তিনি। মর্যাদা পুরুষোত্তম রামচন্দ্রের বীরত্ব গাথা, তাঁর উন্নত নৈতিক চরিত্র কে সংস্কৃত শব্দের দ্বারা ফুটিয়ে তুলেছিলেন তিনি। এরপর বহু ভাষায়, বহু অঞ্চলে তাঁর রচনাকে প্রামাণ্য ধরে রামায়ণের অনুবাদ চলেছে। আজ মহর্ষি বাল্মীকির জন্মতিথি বা জন্মজয়ন্তী (Valmiki Jayanti 2022)। শারদীয়া দুর্গাপূজার পরের পূর্ণিমায় সারাদেশ ব্যাপী মহাসমারোহে পালিত হয় বাল্মীকি জয়ন্তী। কোথাও মহর্ষি বাল্মীকির প্রতিকৃতি কে পুজো করা হয় কোথাও আবার সুসজ্জিত শোভাযাত্রার মাধ্যমে তাঁকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।

    কৃত্তিবাসী রামায়ণের সূচনায় মহর্ষি বাল্মীকির প্রথম জীবনের কাহিনী উল্লেখ রয়েছে। যা কমবেশি আমরা সকলেই শুনেছি। প্রথম জীবনে মহর্ষি বাল্মীকি ছিলেন একজন দস্যু। তাঁর পিতার নাম ছিল প্রচেতা। প্রথম জীবনে বাল্মীকির নাম ছিল রত্নাকর। তিনি দস্যুবৃত্তির দ্বারা পরিবারের ভরণ পোষণ করতেন। একদিন দেবর্ষি নারদ রাজপথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। লুণ্ঠনের উদ্দেশ্যে বাল্মীকি নারদের সন্নিকটে উপস্থিত হলে, দেবর্ষি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, দস্যুবৃত্তি করে তিনি যে পাপ করছেন তাঁর এই পাপের ভাগী তাঁর পরিবার হবে কি? নারদের কথায় তিনি তার পরিবারের সদস্যদের এই প্রশ্ন করলে সকলেই জানান যে তাঁর পাপের ভাগী তাঁরা হতে চান না। এরপর দস্যুজীবনের পরম সত্য উপলব্ধি করে তিনি দেবর্ষি নারদের নিকট ক্ষমা ভিক্ষা করেন। নারদ তাঁকে রাম নাম জপ করতে শেখান এবং বলেন এই নামের দ্বারাই তাঁর পূর্বের পাপ ক্ষয় হবে‌।

    কথিত আছে, দস্যু সাধনায় বসেন এবং ব্রহ্মের বরে কবিত্বশক্তি পান। সাধনাকালে তাঁর দেহ বল্মীকের (সংস্কৃত তে যাকে পিঁপড়ের ঢিবি বলে) স্তুপে ঢেকে গিয়েছিল বলে তাঁর নামকরণ করা হয় বাল্মীকি (Valmiki Jayanti 2022)। এরপর অনেকেই তাঁর কাছ থেকে দীক্ষা নেন ও শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। তাঁকে সংস্কৃত ভাষার আদি কবিও বলা হয়। প্রথম সংস্কৃত শ্লোকের রচয়িতা হিসেবে তাঁকেই মানা হয়‌। এই প্রসঙ্গে একটি কাহিনী রয়েছে। মহর্ষি বাল্মীকি একবার তাঁর শিষ্য ভরদ্বাজকে সাথে নিয়ে তমসা-তীর্থে স্নান করতে যাত্রা পথে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক শোভা দেখছিলেন। এমন সময় এক ব্যাধ বাল্মীকির সামনে এক ক্রৌঞ্চযুগলের মধ্যে পুরুষ ক্রৌঞ্চকে তীরবিদ্ধ করে। স্ত্রী ক্রৌঞ্চটি করুণ সুরে বিলাপ করতে থাকে। এই দৃশ্য দেখে ক্রদ্ধ বাল্মীকির মুখ থেকে অভিশাপ বাণীর আকারে উচ্চারিত হয় সৃষ্টির প্রথম শ্লোক :

    মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতীঃ সমাঃ।
    যৎ ক্রৌঞ্চমিথুনাদেকমবধীঃ কামমোহিতম্।।

    – নিষাদ, তুই চিরকাল প্রতিষ্ঠা লাভ করবি না, কারণ তুই কামমোহিত ক্রৌঞ্চমিথুনের একটিকে বধ করেছিস। কথিত আছে এরপর বাল্মিকী ব্রহ্মাকে ব্যাধ এর কথা বলে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। ব্রহ্মা তখন বলেছিলেন, “শোকের সময় এটি তোমার মুখ হতে নিঃসৃত হয়েছে। অতএব, এটি শ্লোক নামে অভিহিত হোক। তুমি এরূপ শ্লোকে রামচরিত্রের আখ্যান রামায়ণ গ্রন্থ রচনা কর।” সেই অনুসারে মুনিবর বাল্মীকি রামায়ণ রচনা করেন। শোক থেকে উৎপন্ন এই শ্লোক সংস্কৃত সাহিত্যের প্রথম শ্লোক হিসেবে গণ্য হয়। পরবর্তীকালে এই শ্লোকের ছন্দেই বাল্মীকি সমগ্র রামায়ণ রচনা করেন। বাল্মীকি রচিত মূল রামায়ণে ২৪,০০০ শ্লোক ছিল। এই রামায়ণ ছয়টি (মতান্তরে সাতটি) কাণ্ড বা খণ্ডে বিভক্ত ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০ থেকে ১০০ অব্দের মধ্যে কোনো এক সময়ে এই মহাকাব্য রচিত হয় বলেই ঐতিহাসিকদের ধারণা। মহর্ষি বাল্মীকি রামায়ণ ব্যতীত যোগবশিষ্ঠ নামক অপর এক হিন্দু ধর্মগ্রন্থের রচয়িতা বলেও মনে করা হয়। অশ্বঘোষের বুদ্ধচরিত কাব্যে এই কবির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাল্মীকি কর্তৃক রামায়ণ রচনার নেপথ্য-আখ্যান অবলম্বনে বাল্মীকি-প্রতিভা গীতিনাট্যটি রচনা করেছিলেন।

  • Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Shiv Sena: শিবসেনার ‘তির-ধনুক’ ব্যবহার করতে পারবেন না ঠাকরে-শিন্ডে, নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনা (Shiv Sena) বিতর্কে আপাতত ইতি টানল নির্বাচন কমিশন (EC)। সাফ জানাল, আসন্ন আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শিবসেনার প্রতীক তির ও ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না শিবসেনার দুই গোষ্ঠীর কোনওটিই। মাস দুয়েক আগে শিবসেনা (Shiv Sena) ভেঙে দু টুকরো হয়ে যায়। সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোয় উদ্ধব ঠাকরেকে সরিয়ে বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েন শিবসেনারই একনাথ শিন্ডে। তার পরেই দু পক্ষ নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। বিবাদ গড়ায় নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত। সেই বিবাদেই আপাতত জল ঢালল কমিশন। সাফ জানাল, আন্ধেরি পূ্র্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে দু পক্ষকেই লড়তে হবে তির-ধনুক বাদে অন্য কোনও প্রতীকে।

    জারি করা নির্দেশে নির্বাচন কমিশন বলেছে, দুই গোষ্ঠীই একই দলের (শিবসেনার) প্রতিনিধিত্ব দাবি করছে। তাই তারা একটি প্রতীকের দাবি করছে। তা সম্ভব নয়। আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দুই গোষ্ঠীই শিবসেনার (Shiv Sena) প্রতীক ছাড়া অন্য কোনও প্রতীক নিতে পারে। দুই গোষ্ঠীকেই নয়া নাম এবং প্রতীক জমা দিতেও বলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে বাকরুদ্ধ শিবসেনা (Shiv Sena)  নেতা অনিল দেশাই। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে শিবিরের মুখপাত্র নরেশ মাসকে বলেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ। আমরা প্রতীক হিসেবে তির-ধনুকই চাই। সেজন্য আমরা আইনি পরামর্শও করছি।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (Shiv Sena) গোষ্ঠী নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে তাদের প্রতি অবিচার বলে আখ্যা দিয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আম্বাদাস দাঁভে বলেন, এটি আমাদের প্রতি অবিচার। অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ জারি না করে নির্বাচন কমিশনের উচিত ছিল সামগ্রিক পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশের পর ট্যুইট করেছেন আদিত্য ঠাকরে। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, বাক্সবন্দি বিশ্বাসঘাতকের দল শিবসেনার (Shiv Sena)  নাম ও প্রতীক লোপ করতে লজ্জাজনক কাজ করছে। মহারাষ্ট্রের বাসিন্দারা এটা সহ্য করবেন না। আমরা লড়াই করব এবং জয়ী হব। আমরা সত্যের পক্ষে। সত্যমেব জয়তে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Ayodhya Deepotsav 2022: ১২ লক্ষের বেশি প্রদীপ জ্বালিয়ে ফের ইতিহাস সৃষ্টির পথে অযোধ্যা, দীপোৎসবের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Ayodhya Deepotsav 2022: ১২ লক্ষের বেশি প্রদীপ জ্বালিয়ে ফের ইতিহাস সৃষ্টির পথে অযোধ্যা, দীপোৎসবের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছরের মত এবারও দীপাবলিতে প্রদীপের নানা সাজে সেজে উঠবে রাম নগরী অযোধ্যা (Ayodhya)। আর তারই প্রস্তুতি পুরোদমে শুরু হয়ে গিয়েছে। দেশজুড়ে চলছে উৎসবের মরশুম। আর হাতে মাত্র গোনা কয়েকদিন। তারপরেই দীপাবলি। এবছর দীপাবলি ২৩ অক্টোবর, তাই অযোধ্যার ‘রাম কি পৌড়ি ঘাটে’ ষষ্ঠবারের জন্য দীপোৎসব (Ayodhya Deepotsav 2022) উদযাপনের জন্য যোগী সরকারের তরফে বিশেষ প্রস্তুতি জোরদার ভাবে নেওয়া শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর অনযায়ী, এবছর সরযূ নদীর তীরে আগের বারের থেকেও বেশি প্রদীপ জ্বালিয়ে ফের রেকর্ড গড়ে তোলা হবে।

    গত বারের মতো এবারও অযোধ্যায় রাজকীয় দীপোৎসবের (Ayodhya Deepotsav 2022) আয়োজন করবে যোগী সরকার। জ্বালানো হবে ১২ লক্ষেরও বেশি মাটির প্রদীপ। আগেরবার সর্বাধিক প্রদীপ প্রায় ১২ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে (Guinness World Record) নাম তুলেছিল অযোধ্যা। এবার তাই ১২ লক্ষেরও বেশি প্রদীপ জ্বালানো হবে বলে জানা গিয়েছে। করোনার রেশ কিছুটা কমায় এবছর আগের থেকে বেশি জাঁকজমকভাবে উদযাপন করা হবে দীপোৎসব ও অতুলনীয় দীপসজ্জায় সেজে উঠবে সরযূ-তীরের নগরী অযোধ্যা।

    আরও পড়ুন: পিএফআইয়ের র‌্যাডারে স্বয়ং মোদি, বোমা মেরে ওড়ানোর হুমকি অযোধ্যা-মথুরার মন্দিরও!

    এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট জানা যায়নি যে, মোট কত প্রদীপ এবছর জ্বালানো হবে, তবে তার পরিমাণ যে গত বছরের তুলনায় বেশিই হবে, সেটা নিশ্চিত। দীপোৎসবের (Ayodhya Deepotsav 2022) প্রস্তুতির জন্য এখন থেকেই অযোধ্যা, লখনউ, গোন্ডা এবং অন্যান্য জেলা থেকে মাটির হাঁড়ি আনা হচ্ছে। ঘাটে প্রদীপ জড়ো করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, গত পাঁচ বছরের মত এবারও ৩০ মিনিটের বেশি প্রদীপ জ্বলবে। ফলে মানুষ দীর্ঘ সময়ের জন্য প্রদীপ জ্বলতে দেখতে পাবে ও এই আলোকসজ্জার প্রত্যক্ষদর্শী হতে পারবে। তাই এবার ৩০ মিলিলিটারের পরিবর্তে, ৪০ মিলি তেল প্রদীপে ঢেলে দেওয়া হবে যাতে সেগুলি দীর্ঘ সময় জ্বলতে পারে।

    প্রসঙ্গত, যোগী আদিত্যনাথের সরকার গঠনের পর থেকে অযোধ্যায় দীপোৎসব (Ayodhya Deepotsav 2022) শুরু হয়েছিল। যোগী রাজত্বে প্রথম বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালে জ্বালানো হয়েছিল ১৮০০০০ টি প্রদীপ। এরপর ২০১৮ সালে ৩০১১৫২ টি, ২০১৯ সালে ৫৫০০০০ টি, ২০২০ সালে ৬ লক্ষ ৬ হাজার প্রদীপ এবং ২০২১ সালে ১২ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পাশাপাশি এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল যোগী রাজ্য। এবারও আরও এক ইতিহাস সৃষ্টির পথে রাম-রাজ্য অযোধ্যা।

    পৌরাণিকভাবে কথিত আছে, ১৪ বছর বনবাসের শেষে রাবণ বধ করে কার্তিক মাসের অমাবস্যার দিনেই অযোধ্যায় স্ত্রী সীতাকে নিয়ে ফিরেছিলেন দশরথ নন্দন রামচন্দ্র। কথিত আছে, রাম-লক্ষ্মণ-সীতা ফেরার আনন্দে প্রদীপের মালায় সেজে ওঠে সরয়ূর তীর। তাঁদের স্বাগত জানাতে ঘরে ঘরে দ্বীপ জ্বালিয়েছিলেন অযোধ্যাবাসী। আর সেই থেকেই দীপাবলির (Deewali) সূচনা।

  • Nashik Maharashtra: মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে আগুন, মৃত ১২, আহত ৩৮

    Nashik Maharashtra: মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে আগুন, মৃত ১২, আহত ৩৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলন্ত বাসে ভয়াবহ আগুন। প্রাণ গেল ১২ জনের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ৩৮ । মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের নাসিকে। 

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর অফিস থেকে ১২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। আহতদের চিকিত্‍সার দায়িত্ব নিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে মৃতদের পরিবারপিছু ৫ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করা হয়েছে। 

    মহারাষ্ট্রের ইয়াবতমাল (Yavatmal) থেকে মুম্বই (Mumbai) যাচ্ছিল স্লিপার বাসটি। নাসিকের ঔরঙ্গাবাদ রোডে (Aurangabad Road) দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ধুলে থেকে আসা মুম্বইগামী ট্রেলারের সঙ্গে সংঘর্ষের পরেই আগুন ধরে যায় বাসটিতে। যাত্রীদের অনেকেই তখন ঘুমিয়ে ছিলেন। এই পরিস্থিতিতে জ্বলন্ত বাসে পুড়ে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ১২ জনের। নাসিক পুলিশের ডেপুটি কমিশনার অমল তোম্বে জানিয়েছেন, “দুর্ঘটনায় অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।” ঠিক কী কারণে বাসে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক। পরে আরও এক জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর।          
     
    নাসিকের দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিহতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা সাহায্য ঘোষণা করেছেন তিনি।  

     


    আরও পড়ুন: এদিন বায়ুসেনার নয়া যুদ্ধকালীন পোশাকও প্রকাশ করা হয়।

    এক আহত ব্যক্তি জানিয়েছেন, বাসটি মুহূর্তে জ্বলে ওঠে। মানুষকে বেরনোর সময়ও দেয়নি। জানলা থেকে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করেন যাত্রীরা। এভাবে বহু যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন৷ আহত যাত্রীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে জানিয়েছেন, ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে। নাসিক পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার ভোর ৫.১৫ মিনিটে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত চালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • PFI: পিএফআইয়ের র‌্যাডারে স্বয়ং মোদি, বোমা মেরে ওড়ানোর হুমকি অযোধ্যা-মথুরার মন্দিরও!

    PFI: পিএফআইয়ের র‌্যাডারে স্বয়ং মোদি, বোমা মেরে ওড়ানোর হুমকি অযোধ্যা-মথুরার মন্দিরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার দাঁত, নখ বের করতে শুরু করেছে নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে ইসলামিক এই সংগঠনকে। তার পরেই মহারাষ্ট্রের বিজেপির (BJP) এক বিধায়ককে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি দিয়েছে পিএফআইয়ের (PFI) এক সদস্য। ইসলামিক এই সংগঠনের সঙ্গে আইসিস এবং বাংলাদেশের জামাত-উল-মুজাহিদিন জঙ্গি গোষ্ঠীর যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ। এই সংগঠন ভারত বিরোধী কাজেও লিপ্ত। এই জোড়া অভিযোগের জেরে আপাতত নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে। হুমকি চিঠি পেয়ে থানার দ্বারস্থ হয়েছেন ওই বিজেপি বিধায়ক।

    দায়ের করা এফআইআরে বিজেপি বিধায়ক বিজয়কুমার দেশমুখ অভিযুক্ত করেছেন পিএফআই (PFI) নেতা মহম্মদ সফি বিরাজদারকে। তাঁর দাবি, সফি তাঁর মুণ্ডচ্ছেদ করা হবে বলে হুমকি চিঠি দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকার পিএফআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করায় তাঁকে এই সাজা দেওয়া হবে। কেবল তাই নয়, আত্মঘাতী বম্বারদের দিয়ে অযোধ্যার রাম মন্দির এবং কৃষ্ণ জন্মভূমি মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন পিএফআইয়ের (PFI) ওই নেতা। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আরও কয়েকজন দক্ষ রাজনীতিবিদও তাঁদের র‌্যাডারে রয়েছেন। পিএফআই নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। চিঠির সত্যতা যাচাই করছে সোলাপুর পুলিশ।

    পুজোর আগে আগেই পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে (PFI)। ইউএপিএ আইনে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় ইসলামিক ওই সংগঠনকে। কেবল পিএফআই নয়, নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে সিএফআই, অল ইন্ডিয়া ইমাম কাউন্সিল, রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল উইমেন্স ফ্রন্টকেও। অভিযোগ, এরা প্রত্যেকেই বেআইনি নানা কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত। বেআইনি কার্যকলাপের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এই সংগঠনগুলিকে।

    প্রসঙ্গত, পিএফআইয়ের (PFI) ডেরায় হানা দিয়ে দেশের ১০টি রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে একশোরও বেশি পিএফআই সদস্যকে। তার পরেই জানা গিয়েছিল, নাগপুরে আরএসএসের সদর দফতর ও বিজেপির শীর্ষস্তরের কয়েকজন নেতাও ছিলেন পিএফআইয়ের র‌্যাডারে। পিএফআইয়ের টার্গেট যে বিজেপিই, এদিন ফের একবার স্পষ্ট হয়ে গেল সেটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mohan Bhagwat: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বর্ণ (Varna) এবং জাতিভেদ প্রথা (Caste System) তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। শুক্রবার নাগপুরে একটি বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন সরসংঘ চালক ভাগবত। সেখানেই তিনি বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা বাতিলের পক্ষে সরব হলেন। তিনি এও বলেন, বর্তমান সমাজে এর কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই।

    বজ্রসূচি তুঁক বইটি লিখেছেন ডঃ মদন কুলকার্নি ও ডঃ রেণুকা বোকারে। এই বইটিরই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। ওই অনুষ্ঠানে ভাগবত বলেন, ভারতে এক সময় সামাজিক সাম্য ছিল। এটা ভারতীয় ঐতিহ্যেরই অঙ্গ ছিল। পরবর্তীকালে সমাজ সেটা ভুলে যায়। এর ফল হয়েছে মারাত্মক।

    আরএসএস প্রধান বলেন, বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথার মধ্যে প্রকৃত পক্ষে কোনও বৈষম্য ছিল না। এর প্রয়োজনও ছিল। তবে এখন আর এর কোনও প্রয়োজন নেই বলেই মনে করেন সরসংঘ চালক। তিনি বলেন, এই দুই প্রথা সম্পর্কে আমাকে কেউ জিজ্ঞাসা করলে, আমি অবশ্যই বলব, এসব এখন অতীত। তাই ভুলে যাওয়া যাক। আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, যা কিছু সমাজে বৈষম্যের সৃষ্টি করে, সেগুলি বন্ধ হওয়া উচিত। সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত বলেন, আমাদের আগের প্রজন্ম সর্বত্র ভুল করেছে। ভারতও এর ব্যতিক্রম নয়। আরএসএস প্রধান এও বলেন, ওই ভুলগুলি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হওয়া উচিত নয়। তিনি বলেন, আপনি যদি মনে করেন আমাদের পূ্র্ব পুরষের ভুলগুলি স্বীকার করলে তাঁরা হীন হয়ে যাবেন, তা কখনওই হতে পারে না। কারণ এ ভুল করেছেন আমাদের প্রত্যেকের পূর্ব পুরুষ।

    দেশ থেকে বৈষম্য দূর করতে মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat) চেষ্টার কোনও খামতি নেই। দুর্গাপুজোর আগেই তিনি সাক্ষাৎ করেছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। তাঁরা তাঁকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ অভিধায় ভূষিত করেছিলেন। সেটা যে নিছক সম্মাননাই নয়, এদিন ভাগবতের এই সমাজ সংস্কারমূলক মন্তব্যই তার প্রমাণ।

     

     

  • BCCI President: বিসিসিআই সভাপতি থাকছেন না মহারাজ! পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রজার বিনি

    BCCI President: বিসিসিআই সভাপতি থাকছেন না মহারাজ! পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে পারেন রজার বিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৮ অক্টোবর বিসিসিআইয়ের নির্বাচন (BCCI Election)। সেদিকেই চোখ গোটা ক্রিকেট দুনিয়ার (Cricket World)। আসলে, ভারতীয় ক্রিকেটের মসনদে কে বসবেন, এটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। বোর্ড সভাপতি (BCCI President) পদে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় পুনর্নিবাচিত হবেন না অন্য কেউ তাঁর জুতোয় পা গলাবেন, তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে ক্রিকেট মহলে।

    নিয়ম অনুযায়ী আরও তিন বছর বিসিসিআই সভাপতি ( BCCI President) থাকতে পারবেন মহারাজ। তবে তাঁকে নির্বাচনে জিতে আসতে হবে। বিসিসিআই সূত্রের খবর, সৌরভ নাকি এবার বিসিসিআই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। তাই তাঁর জায়গায় নতুন সভাপতি খোঁজার কাজও শুরু করে দিয়েছে শাসকগোষ্ঠী। শোনা যাচ্ছে, তিরাশির বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের সদস্য রজার বিনি (Roger Binny) দৌড়ে এগিয়ে। তাঁর নামে বোর্ডের শীর্ষকর্তারা সহমত পোষণ করেছেন বলেও শোনা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কাতার বিশ্বকাপের পরেই অবসর নেবেন লিওনেল মেসি! কী বললেন তিনি?

    কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় কেন হঠাৎ করে বিসিসিআই নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে চাইছেন? এই ব্যাপারে তেমন সদুত্তর মেলেনি। মুখ খোলেননি মহারাজও। তবে বোর্ড সূত্রের খবর, সৌরভকে নাকি আইসিসি’র প্রেসিডেন্ট (ICC President) নির্বাচনে দাঁড় করাতে চাইছে বিসিসিআইয়ের একাংশ। এক্ষেত্রে সৌরভের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি ও জনপ্রিয়তা কাজে লাগতে পারে। গত বৃহস্পতিবার বোর্ডের শীর্ষ কর্তাদের একটি বৈঠক হয়। সেখানেই নাকি সৌরভ বলেছেন, তিনি পুনরায় বিসিসিআই সভাপতি হতে রাজি নন। তখন তাঁকে আইসিসি’র প্রেসিডেন্ট হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে সৌরভ এখনও সিদ্ধান্ত নেননি বলেই ঘনিষ্ঠ মহলের খবর। সচিব পদে ফের মনোনয়ন দিতে পারেন জয় শাহ (Jay Shah), কোষাধ্যক্ষ হতে পারেন অরুণ ধুমাল। আইপিএল (IPL) গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে আছেন রাজীব শুক্লা।

    আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ায় ফুটবল ম্যাচ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড! পদপিষ্ট হয়ে মৃত কমপক্ষে ১৭৪

    ১২ অক্টোবর মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ১৩ অক্টোবর হবে স্ক্রুটিনি। মনোনয়ন প্রত্যাহার ১৪ অক্টোবর। সেদিনই ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তবে বিসিসিআই নির্বাচনে চমক থাকে শেষ পর্যন্ত। সময় যত এগোবে, টি-২০ ক্রিকেটের মতোই উত্তেজনার পারদ চড়বে বোর্ড নির্বাচন ঘিরে। গতবারও তাই হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Daughter-In-Law: ছেলেকে ‘ডিভোর্স’ দিতে চাওয়ায় নৃশংসভাবে পুত্রবধূকে খুন করলেন মার্কিন প্রবাসী ভারতীয়!

    Daughter-In-Law: ছেলেকে ‘ডিভোর্স’ দিতে চাওয়ায় নৃশংসভাবে পুত্রবধূকে খুন করলেন মার্কিন প্রবাসী ভারতীয়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুত্রবধূকে (Daughter-In-Law) গুলি করে মারার অপরাধে গ্রেফতার করা হল ৭৪ বছরের ভারতীয় বংশোদ্ভুত এক মার্কিন নাগরিককে। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে তাকে গ্রেফতার করে মার্কিন পুলিশ। পুত্রবধূকে হত্যা করার ঘটনা এর আগে অনেক শোনা গিয়েছে। তবে এবারের ঘটনার পেছনের কারণটি শুনলে হয়তো আপনিও অবাক হবেন। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ছেলের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন পুত্রবধূ। আর সেই রাগেই তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করেন ৭৪ বছরের বৃদ্ধ সিতল সিং দোসাঞ্জ। মৃত মহিলার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে সিতলকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একটি আগ্নেয়াস্ত্র।

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত শ্বশুর সিতল সিং তার পুত্রবধু গুরপ্রীত কউরকে (Daughter-In-Law) গত সপ্তাহে ওয়ালমার্টের সাউথ স্যান জোশ পার্কিং লটে খুন করেন। এখানেই গুরপ্রীত কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ তদন্তের পরই সিতলকে গ্রেফতার করে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত পরিবারের শিশু সহ ৪ জনকে খুন

    পুলিশ তদন্ত চলাকালীন জানতে পারে যে নিহত গুরপ্রীত শুক্রবার তাঁর কাকাকে ফোন করে নিজের আতঙ্কের কথা জানিয়ে বলেছিলেন যে সিতল তাঁর ওপর নজর রাখছে। প্রাণভয়ে আতঙ্কিত গুরপ্রীত তাঁর কাকাকে এও জানান যে শীতল তাঁকে খোঁজার জন্য ১৫০ মাইল গাড়ি চালিয়ে এসেছে। তাঁর ভাইঝির ফোন কল কেটে যাওয়ার আগের মুহূর্তে তিনি শুনেছিলেন যে সিতল গুরপ্রীতের গাড়ির দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছিলেন৷ আর এরপরেই গুরপ্রীতের ফোন কেটে যায় ও তার প্রায় পাঁচ ঘণ্টা পরে ওয়ালমার্টের সহকর্মীরা তাঁকে (Daughter-In-Law) সেই পার্কিং লটে নিথর অবস্থায় দেখতে পান। চিকিৎসককে খবর দেওয়া হলে তিনি গুরপ্রীতকে মৃত বলে ঘোষণা করেন৷

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গুরপ্রীতের (Daughter-In-Law) দেহে দু’‌টি গুলির আঘাত ছিল। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। গুরপ্রীতের কাকা তদন্তকারীদের এও জানিয়েছিলেন যে অভিযুক্তের ছেলেকে ডিভোর্স দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন গুরপ্রীত। পুলিশ জানিয়েছে গুরপ্রীতের স্বামী ও শ্বশুর ফ্রেসনোতে থাকত এবং গুরপ্রীত স্যান জোসে। এরপর মার্কিন পুলিশ ফ্রেসনোতে সিতল দোসাঞ্জের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে এবং তল্লাশির সময় তার বাড়ি থেকে .‌২২ ক্যালিবার বেরেটা (.22-caliber Beretta pistol) পিস্তল পাওয়া যায়। নিহতের পরিবার থেকে অভিযুক্ত শ্বশুরের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। এরপর তাকে আদালতে পেশ করা হলে বিচারক ১৪ নভেম্বর তাকে ফের আদালতে পেশ করতে বলেছে।

  • CBSE Board Exam: এবার থেকে ফের একটি টার্মেই পরীক্ষা নেবে সিবিএসই, জানুন এই নিয়মগুলি

    CBSE Board Exam: এবার থেকে ফের একটি টার্মেই পরীক্ষা নেবে সিবিএসই, জানুন এই নিয়মগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই সিবিএসই বোর্ডের (CBSE Board Exam) ২০২২-২৩ বর্ষের পরীক্ষার দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা শুরু হবে ২০২৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি। ২০২৩ সালে একটিই পরীক্ষা হবে। করোনার অতিমারি থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের বছর একদিনেই পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভেবেছে বোর্ড।  সঙ্গে রয়েছে আরও কিছু পরিবর্তন। আগামী বছর যারা পরীক্ষায় বসবেন, তাঁদের এই বিষয়গুলি জেনে নেওয়া অতি আবশ্যক। 

    চলতি বছর দুটি টার্মে পরীক্ষা নিয়েছিল সিবিএসই। প্রথম টার্ম থেকে ৩০% এবং দ্বিতীয় টার্ম থেকে ৭০% ওয়েটেজ ধরা হয়েছিল। প্র্যাকটিকালের ক্ষেত্রে দুটি টার্মেই সমান ওয়েটেজ ধরা হয়েছে। কিন্তু আগামী বছর সেরকম কিছুই হচ্ছে না। কারণ বোর্ড জানিয়েছে আগামী বছর একটিই পরীক্ষা নেওয়া হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হয়েছে সিবিএসই দশম শ্রেণির কম্পার্টমেন্ট ফল, দেখবেন কী করে? 

    একটি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্তের সঙ্গে সঙ্গেই পড়ুয়াদের ওপর চাপ কমানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিবিএসই। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ৩০% সিলেবাস কমাবে বলে জানিয়েছে বোর্ড। cbseacademic.nic.in – এই লিঙ্কে গিয়ে দেখতে পারবেন সেই সিলেবাস।

    যেসব পড়ুয়ারা আগামী বছর সিবিএসই বোর্ড পরীক্ষায় বসবেন, তাঁরা cbseacademic.nic.in – এই লিঙ্কে গিয়ে স্টাডি মেটেরিয়াল ডাউনলোড করতে পারেন। সেখানে রয়েছে স্যাম্পেল প্রশ্নপত্র, মার্কিং স্কিম, ক্যুয়েশ্চন ব্যাঙ্ক ইত্যাদি। কোর্স শুরু হলেই স্টাডি মেটেরিয়াল প্রকাশিত হবে ওয়েবসাইটে। এই প্রশ্নপত্রগুলো দেখলেই আগামী বছরের পরীক্ষা সম্পর্কে বিশদে ধারণা পাবেন পড়ুয়ারা। 

    করোনা (Covid) মহামারীর আগে সিবিএসই একটি পরীক্ষার মাধ্যমেই পড়ুয়াদের মূল্যায়ন করত। তবে এই বছর দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা দুটি ভাগে হয়।

    ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে সিবিএসই দুটি ভাগে বোর্ড পরীক্ষা (Board Exam) চালু করেছিল সেই মতো গত বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল টার্ম ১ পরীক্ষা। টার্ম ২ পরীক্ষা ২৬ এপ্রিল থেকে শুরু হয়।  

    এর আগে কোভিড মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বোর্ড পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছিল। তারপরই দুই ভাগে বোর্ড পরীক্ষা করানোর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে পরীক্ষা বাতিলের জেরে পড়ুয়াদের মূল্যায়ন হয়েছিল অ্যাসাইনমেন্ট, প্র্যাক্টিকাল মার্কসের উপর ভিত্তি করে। তবে এখন কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কোভিড পূর্ববর্তী একটি নিয়ম ফেরাতে চলেছে সিবিএসই।    

LinkedIn
Share