Blog

  • PFI: পিএফআইয়ের মাথা কারা? চিনে নিন চাঁইদের

    PFI: পিএফআইয়ের মাথা কারা? চিনে নিন চাঁইদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদে যুক্ত থাকার অভিযোগে নিষিদ্ধ করা হয়েছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India) ও তাদের সহযোগী একাধিক সংস্থাকে। একাধিক হিন্দু (Hindu) নেতাকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে সদ্য নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে। হাওয়ালার কারবারও করত এই সংগঠন। দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বুনত হিংসার বীজ। আন্তর্জাতিক কয়েকটি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গেও পিএফআইয়ের (PFI) যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। আসুন, এই সংগঠনের কয়েকজন মাথার পরিচয় জেনে নিই।

    ওএমএ সালমান: পিএফআইয়ের চেয়ারম্যান ওএমএ সালমান কেরল স্টেট ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের কর্মী। বতর্মানে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। রেহাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের সঙ্গেও যুক্ত তিনি।

    আনিশ আহমেদ: পিএফআইয়ের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক। বেঙ্গালুরুতে পড়াশোনা। গ্লোবাল টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানিতে কাজ করতেন। সম্প্রতি সাসপেন্ড করা হয়েছিল তাঁকে। তদন্তকারীরা জেনেছেন, সোশ্যাল মিডিয়া এবং নিউজ চ্যানেলে তিনি অতিসক্রিয় ছিলেন। সরকারি নানা নীতির কট্টর সমালোচক ছিলেন আনিশ।

    পি কোয়া: জাতীয় কার্যকরী কাউন্সিলের সদস্য। নিষিদ্ধ সিমির সক্রিয় সদস্য ছিলেন। কেরলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার ছিলেন। ইসলামিক ইয়ুথ সেন্টারের ডায়েরেক্টর হিসেবে কাজ করেছিলেন। ইসলামিক আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতেন তিনি।

    আরও পড়ুন : নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    ইএম আবদুর রহমান: জাতীয় ভাইস চেয়ারম্যান। কোচিন ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অবসরপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান। সিমির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট।

    আফসার পাশা: জাতীয় সম্পাদক। পেশায় ব্যবসায়ী। পিএফআইয়ের সক্রিয় সদস্য।

    আবদুল ওয়াহিত সেইট: জাতীয় কার্যকরী কাউন্সিলের সদস্য। র‌্যাডিক্যাল ইসলামিক অর্গানাইজেশনের ফাউন্ডিং সদস্য।

    মহম্মদ শাকিব এলিয়াস শাকিফ: জাতীয় সম্পাদক (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশানস)। পিএফআইয়ের ফাউন্ডিং মেম্বার। রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা করেন।

    মিনারুল শেখ: প্রসিডেন্ট, পিএফআই, ওয়েস্টবেঙ্গল। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি। কোচিং ক্লাস চালান। করেন গবেষণামূলক কাজকর্ম।

    মহম্মদ আশিফ: প্রেসিডেন্ট, রাজস্তান পিএফআই। তিনি প্রথমে সিএফআইয়ে যোগ দিয়েছিলেন। পরে হয়েছিলেন পিএফআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট। সংগঠন বাড়ানোর ব্যাপারে তিনি খুব সক্রিয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • DA Case: কেন্দ্রের ডিএ বৃদ্ধিতে ফের পিছলো রাজ্য, ব্যবধান বেড়ে দাঁড়াল ৩৫%

    DA Case: কেন্দ্রের ডিএ বৃদ্ধিতে ফের পিছলো রাজ্য, ব্যবধান বেড়ে দাঁড়াল ৩৫%

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর এনে দিয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ ৩৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৩৮ শতাংশ। অর্থাৎ একদিকে যেমন ৪ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র সরকার, অন্যদিকে তেমনি রাজ্য সরকার ডিএ-এর (DA Case) দৌঁড়ে অনেকটা পিছিয়ে গেল। এর ফলে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতনের ব্যবধান আরও বাড়ল। ডিএ-ব্যবধান বৃদ্ধি পেয়েছে ৩৫ শতাংশ।

    এর আগেই ডিএ (DA Case) মামলায় রাজ্যের আর্জি খারিজ হয়ে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ফলে অস্বস্তিতে রয়েছে রাজ্য সরকার। সেদিন বেঞ্চের তরফে বলা হয়েছিল, মহার্ঘ ভাতা (DA Case) সরকারি কর্মীদের প্রাপ্য। এটা সরকারের তরফে দেওয়া কোনও অনুদান নয়। তাই বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তাতেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি রাজ্য সরকার।  

    আরও পড়ুন: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    এবারে কেন্দ্রের তরফে নতুন ডিএ ঘোষণার পরে রাজ্যের বিভিন্ন কর্মচারী সংগঠনগুলোও আইনি লড়াইয়ের সঙ্গে সঙ্গে পথে নেমে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কর্মী সংগঠনগুলি জানিয়েছে, সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় কেন্দ্র ২০১৬ সালের ১ জুলাই থেকে নতুন হারে ডিএ দিতে শুরু করে। তার পরে জুলাই ও জানুয়ারি, বছরে দু’বার রীতি মেনে ডিএ বাড়াতে থাকে তারা। বুধবার কেন্দ্র যে-ডিএ ঘোষণা করেছে, তা কার্যকর হবে গত জুলাই থেকে। ফলে এখন কেন্দ্রীয় কর্মীদের ডিএ-র পরিমাণ বেড়ে হচ্ছে ৩৮%। বাংলায় ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ২০২১-এর ১ জানুয়ারি মাত্র ৩% ডিএ চালু হওয়ায় বাস্তবে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের সেই ব্যবধান বেড়ে দাঁড়াল ৩৫ শতাংশে।   

    কর্মী সংগঠন থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে, কয়েক বছর ধরে সর্বনিম্নের বেতনে চাকরি করা কর্মচারীদের অনেক টাকার লোকসানও হচ্ছে। যারা গ্রুপ ডি-তে কাজ করেন তাঁদের প্রায় ৭০০০ টাকাকর মত লোকসান হচ্ছে ও যাঁরা গ্রুপ সি-তে চাকরি করেন তাঁদের প্রায় ১০০০০ টাকা লোকসান হচ্ছে।

    মামলাকারী কর্মী সংগঠন কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেছেন, আদালত ডিএ (DA Case) মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিলেও রাজ্য সরকার এই বিষয়কে এড়িয়ে চলেছে। তবে তাঁরা এই রাজ্য সরকারের থেকে ডিএ আদায় করেই ছাড়বে ও দরকার পড়লে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি রাস্তায় আন্দোলনো বসবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে কর্মচারী পরিষদের সভাপতি দেবাশিস শীল অভিযোগ করেছেন, “রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা চরম আর্থিক বঞ্চনার শিকার। প্রতারণা করছে তৃণমূল সরকার। পুজোর ছুটির পরে ফের রাস্তায় নামব আমরা।’’ তবে এই নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেখাননি রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের সর্বশেষ রায়ের পরে রাজ্য সরকার কী পদক্ষেপ নেবে সেটার অপেক্ষায় রাজ্যের সরকারি কর্মচারী।  

  • Durga Puja Weather: ষষ্ঠী থেকে দশমী— বৃষ্টিতে ভাসবে কলকাতা? কী বলছে আবহাওয়া দফতর?

    Durga Puja Weather: ষষ্ঠী থেকে দশমী— বৃষ্টিতে ভাসবে কলকাতা? কী বলছে আবহাওয়া দফতর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠী (Durga Shasthi) থেকে দশমী (Vijaya Dashami) কলকাতা (Kolkata) সহ দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) বৃষ্টির সম্ভাবনা। কোথাও মাঝারি, কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে, এমনই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Alipore MeT Department)। পূর্বাভাস, ১ অক্টোবর, ষষ্ঠীর দিনই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। সপ্তমীর মধ্যে তা শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে সপ্তমী, অর্থাৎ ২ অক্টোবর থেকে কলকাতা ও উপকূলের জেলাগুলিতে বৃষ্টি বাড়বে। যার জেরে পুজোয় (Durga Puja 2022) বৃষ্টিতে ভাসতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। দশমী পর্যন্ত বৃষ্টি থামার সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    চলতি সপ্তাহের শুরুর দিনগুলোতেও বজ্র-বিদ্যুত্‍ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। সপ্তমী, অষ্টমীতে কিছু জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, সপ্তমীর দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। অষ্টমীর দিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও বাঁকুড়ায়।  নবমী ও দশমীও হালকা থেকে মাঝারি বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায়। সেই কারণেই এবার দক্ষিণবঙ্গ পুজোয় ভাসতে পারে বৃষ্টিতে।

    আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোতে চারদিনই বৃষ্টি! কোন কোন দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা?

    আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে আরও খবর, উত্তরবঙ্গের (North Bengal) কিছু জেলাতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এই মুহূর্তে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হলেও সপ্তমী থেকে এর পরিমাণ বাড়বে। তা চলবে অষ্টমী ও নবমী পর্যন্ত। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পুজোর আগে যাঁরা পাহাড়ে বেড়াতে গিয়েছেন, বা পুজোর মধ্যে পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান করেছেন, তাঁদের পরিকল্পনাতেও বাধ সাধতে পারে বৃষ্টি। 

    এমনিতে এবার মহালয়া থেকেই কলকাতার একাধিক মণ্ডপে মানুষের ঢল নেমেছে। তার ওপর বৃষ্টির ভ্রুকুটি থাকায় চতুর্থীতেই রাস্তায় মানুষের ঢল। ভিড় দেখে যেন মনে হচ্ছিল দেবী দুর্গার বোধন হয়ে গিয়েছে। যেন ষষ্ঠী এসে গিয়েছে। সকাল থেকেই প্রচুর মানুষ রাস্তায় নেমে পড়েছে। পঞ্চমীর সকালেও ঠাকুর দেখার উৎসাহ চোখে পড়ার মতো।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে কাটছে না ‘ডেঙ্গি বিপদ’, তবে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Durga Puja 2022: অষ্টমীপুজোর দিন পুজো হয় অসুরের, কেন জানেন?

    Durga Puja 2022: অষ্টমীপুজোর দিন পুজো হয় অসুরের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাষ্টমী (Mahastomi)। ষষ্ঠ্যাদি কল্পে যাঁদের পরিবারে দুর্গাপুজো (Durgapujo) হয়, তাঁদের পুজোর তৃতীয় দিন। এদিন দেবতার সঙ্গে সঙ্গে পুজো হয় দানবেরও। আজ্ঞে, হ্যাঁ। এদিন প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয় অসুরের। তার পরেই পুজো হয় সেই দৈত্যের, যিনি চেয়েছিলেন স্বয়ং মহামায়াকে (Mahamaya) বধ করতে।

    দুর্গাপুজোর একাধিক কল্প রয়েছে। কোনও কোনও পরিবারে প্রতিপদ্যাদি কল্পে পুজো হয়। এই সব পরিবারে পুজোর বাদ্যি বাজে মহালয়ার পরের দিন, প্রতিপদে। রয়েছে আরও অনেক কল্প। তবে যে কল্পে সচরাচর পুজো হয়, সেটি হল ষষ্ঠ্যাদি কল্প। যেসব পরিবারে এই কল্পে পুজো হয়, তাঁদের পুজো শুরু ষষ্ঠীর দিন। কোনও কোনও বাড়িতে নবম্যাদি কল্পেও পুজো হয়। এই পরিবারে পুজো হয় কেবল নবমীর।  

    সে যাই হোক, আমরা আলোচনা করব নবম্যাদি কল্প বাদে বাকি সব কল্প নিয়ে। এই সব কল্পে অষ্টমী পুজো বাধ্যতামূলক। এই অষ্টমীতেই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় মহিষাসুরের। হয় পুজোও। দেবী দুর্গার বাহন সিংহেরও প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় এদিন। হয় অস্ত্রপুজোও। প্রশ্ন হল, অসুর তো দেবী দুর্গাকে বধ করতে চেয়েছিলেন, তাহলে তাঁর পুজো হয় কেন? কেন অষ্টমীতে দেব এবং দানবের পুজো হয় একই সঙ্গে?

    শাস্ত্রকারদের মতে, দেবী দুর্গা যেদিন মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন, সেদিন ছিল অষ্টমী তিথি। মহিষাসুর বধের সময় হয় অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণ। সপ্তমীতে দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়। লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ এবং নবপত্রিকার প্রাণ প্রতিষ্ঠাও হয় এদিনই। বাকি অসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় অষ্টমীতে। কারণ মহিষাসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা না হলে দেবী কাকে বধ করবেন? এই কারণেই অষ্টমীপুজোর দিন পুরোহিতের অন্যতম প্রধান কাজ হল অসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা। এদিন অস্ত্রপুজোও হয় এই কারণেই। দেবী অস্ত্র দিয়েই অসুর বধ করবেন। তাই পুজো হবে অস্ত্রেরও। দেবীর বাহন সিংহের প্রাণ প্রতিষ্ঠাও হবে এই দিনেই। অন্যান্য দেবীর বাহনের পুজোও হবে এদিন। অষ্টমীর শেষ চব্বিশ মিনিট ও নবমীর প্রথম চব্বিশ মিনিট এই মোট আটচল্লিশ মিনিটে হবে সন্ধিপুজো। বধ হবেন মহিষাসুর। দেবী হাসবেন বিজয়ীর হাসি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

         

     

  • Cattle Smuggling Case: ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলেই সায়গল! এবার জেরা করবে ইডি-ও

    Cattle Smuggling Case: ৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেলেই সায়গল! এবার জেরা করবে ইডি-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) দেহরক্ষী সায়গল হোসেন জেলেই থাকছেন। ৫ নভেম্বর পর্যন্ত তাঁকে জেলেই থাকতে হবে, জানাল আদালত। বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর তাঁকে আদালতে পেশ করা হয়। সায়গলের আইনজীবী আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন। তিনি জানান, যে কোনও শর্তে রাজি তাঁর মক্কেল। কিন্তু এদিন সায়গলের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। আসানসোল জেলে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি  দেওয়া হয় ইডিকে (ED)। আসানসোল জেলে গিয়ে সায়গলকে জেরা করার অনুমতি চেয়ে  বিশেষ সিবিআই আদালতে আবেদন জানায় ইডি। সেই আবেদনে সাড়া দিল আদালত। সায়গলকে ব্যবহার করেই অনুব্রতর উপর আরও চাপ বাড়াতে চাইছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। ইডির আবেদনের ভিত্তিতে এদিন আদালত জানায়, যে কোনও দিন জেলে গিয়ে সায়গল হোসেনকে জেরা করতে পারবে দিল্লির ইডি টিম। 

    আরও পড়ুন: এফআইআর নিচ্ছে না পুলিশ! অভিষেকের ‘গুলি’ মন্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে সুকান্ত

    ইডি সূত্রের খবর, গরু পাচারের টাকা কোন অ্যাকাউন্টে গিয়েছে, কোন খাতে খরচ করা হয়েছে, এই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা। সায়গল হোসেনের স্ত্রী ও মাকে এ প্রসঙ্গে আগেই তলব করা হয়েছিল। তাঁদের নামেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। কনস্টেবলের চাকরি করে কী করে এত টাকার সম্পত্তি করলেন সায়গল, তা জানতে চায় তদন্তকারীরা। সায়গল গ্রেফতার হওয়ার পর তার বিপুল সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা হয়েছিল। এখন আসানলোল সংশোধনাগারে রয়েছেন সায়গল। সপ্তাহখানেক আগে আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতে সায়গলকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। তবে সেবার আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। এরপর মঙ্গলবার ইডি’র তরফে আবার আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতে সায়গলকে জেরার অনুমতির আরজি জানানো হয়। সেই আবেদন মঞ্জুর করল আদালত।

    আরও পড়ুন : বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    সিবিআই সূত্রে দাবি, অনুব্রত মণ্ডল তাঁর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে দিয়ে এই ব্যাংক আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলাতেন। সায়গল হোসেন নিজেই ওই ব্যাংক আধিকারিকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতেন অনুব্রত মণ্ডল এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের হয়ে৷ অনুব্রত মণ্ডলের প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে জেরা করেই বোলপুর এবং সিউড়ির মোট চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের আধিকারিকের নাম ও ঠিকানা পেয়েছিল সিবিআই। ওই চারজন ব্যাংক আধিকারিকের মধ্যে দুজন ব্যাংক আধিকারিকের বয়ান ইতিমধ্যেই রেকর্ড করেছেন গোয়েন্দারা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: পুজোর আগে কাটছে না ‘ডেঙ্গি বিপদ’, তবে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে

    Dengue: পুজোর আগে কাটছে না ‘ডেঙ্গি বিপদ’, তবে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার পর রাজ্যের নয়া আতঙ্ক ডেঙ্গি (Dengue in West Bengal)। আক্রান্তের সংখ্যা খানিকটা কমলেও উৎসবের মরসুমে ডেঙ্গি সংক্রমণ এখনও যথেষ্ট উদ্বেগজনক। বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৯১২ জন।

    আরও পড়ুন: জানুন ডেঙ্গির লক্ষণ, প্রতিকারের উপায়ই বা কী? 

    বর্তমানে সব মিলিয়ে ৬১০ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ওই রিপোর্ট জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মোট ৮,১১৭ জনের ডেঙ্গি পরীক্ষা হয়েছে। রাজ্যে মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ৫৭। সূত্রের খবর, এখনও অবধি রাজ্যে ২৯ জন ডেঙ্গিতে প্রাণ হারিয়েছেন। পুজোর ঢাকে কাঠি পড়লেও আনন্দে বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে এই রোগ। 

    স্বাস্থ্য দফতর (West Bengal Health Department) সূত্রের খবর, কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, দার্জিলিঙের পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ এবং জলপাইগুড়ি জেলায় বেশি ডেঙ্গি আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে। গত মঙ্গলবার রাজ্যে দৈনিক ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ছিল প্রায় ১,৪০০। সেই তুলনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা হলেও কমেছে। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য দফতর।  

    প্রতি বৃহস্পতিবার ডেঙ্গি পরিস্থিতির সাপ্তাহিক রিপোর্ট প্রকাশ করে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। ২২ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়েছে চলতি বছরের ৩৮তম সপ্তাহের রিপোর্ট। স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা গিয়েছে, ৩৭তম সপ্তাহের চেয়ে ৪২২৪ জন বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮তম সপ্তাহে। অর্থাৎ, এক সপ্তাহে ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজারেরও বেশি বেড়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতিদিন গড়ে সাড়ে পাঁচশোর বেশি মানুষ মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগের এক সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের খবর পাওয়া গিয়েছিল উত্তর ২৪ পরগনা থেকে। সেখানে ৮৫৮ জন আক্রান্ত হয়ে, এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৬৩৯। পরিস্থিতি সামগ্রিক ভাবে উদ্বেগজনক হলেও আগামী বৃহস্পতিবার প্রকাশিত রিপোর্টে ডেঙ্গি সংক্রমণ কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে।      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • PFI: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    PFI: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) এবং বিজেপি (BJP) নেতাদের টার্গেট করেছিল সদ্য নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India)। অন্তত মহারাষ্ট্রের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াডের (ATS) তদন্তে উঠে এসেছে এই তথ্য। সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে পিএফআইকে। দেশজুড়ে পিএফআই এবং তার সহযোগী সংস্থার ডেরায় হানা দিয়েছে এনআইএ। দেশের ১০টি রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে একশোরও বেশি পিএফআই সদস্যকে। তার পরে ক্রমেই ফাঁস হচ্ছে  পিএফআইয়ের একের পর এক গোপন ছক!

    নাগপুরে রয়েছে আরএসএসের সদর দফতর। জানা গিয়েছে, এই দফতর এবং বিজেপির শীর্ষস্তরের নেতারা ছিলেন পিএফআইয়ের রাডারে। আসন্ন দশেরা উৎসবে যেসব আরএসএস নেতা যোগ দেবেন, তাঁদের গতিবিধি সম্পর্কে তথ্য জোগাড়ের পরিকল্পনাও করেছিল পিএফআই। গোয়েন্দা নোটে বলা হয়েছে, দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে অস্থিরতা তৈরির পরিকল্পনা করেছিল পিএফআই। সংগঠনের প্রবীণ নেতারা দিল্লির তিহার জেলে বন্দি থাকায় তারা আপসেট হয়ে পড়েছিল। ওই নোটে এও বলা হয়েছে, পিএফআই বেশ কয়েকজন আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল। এই আত্মঘাতী জঙ্গিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল এনআইএ, ইডি এবং সরকারি আধিকারিকদের টার্গেট করতে। কারণ পিএফআই বিশ্বাস করে এই সংস্থাগুলি তাদের লক্ষ্য পূরণে প্রধান বাধা। বিভিন্ন হিন্দু সংগঠন ও নেতাদের আক্রমণ করার দায়িত্বও বর্তেছিল আত্মঘাতী ওই জঙ্গিদের ওপর।

    উত্তর প্রদেশেও সংগঠন বাড়াচ্ছিল পিএফআই। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সম্প্রতি এই নিষিদ্ধ সংগঠন সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নেমেছিল। এই সদস্যদের কাজ ছিল আরও বেশি করে হিন্দু মেয়েদের ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করা। যাঁরা ধর্মান্তরিত হবেন, তাঁদের বাড়ি, টাকাপয়সা এবং চাকরির প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হচ্ছিল। পিএফআই লখনউ-বারাবাঁকি সীমান্তের কাকোরির কুর্সি গ্রামে একটি প্রশিক্ষণ শিবিরও চালাত। এই শিবিরেই কীভাবে হিন্দু মেয়েদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে হবে, তা শেখানো হত।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    কেরলে আরএসএস এবং বিজেপির অফিস এবং তাদের সদস্যদের সম্পত্তিতে পেট্রো-বম্ব হামলা চালানো হয়েছিল। বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের গাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল পিএফআইয়ের। গোটা রাজ্যে এরকম প্রায় ২০টি হামলার ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ গ্রেফতার করেছে ১৫ জনকে। এর মধ্যে দুজন এসডিপিআই সদস্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Agniveer Vayu Recruitment 2023: পুজোর পরেই অগ্নিবীর পদে নিয়োগ করবে ভারতীয় বায়ুসেনা, জানুন বিস্তারিত

    Agniveer Vayu Recruitment 2023: পুজোর পরেই অগ্নিবীর পদে নিয়োগ করবে ভারতীয় বায়ুসেনা, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অগ্নীবির বায়ু (IAF Agniveer Recruitment 2023) পদে নিয়োগ করতে চলেছে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force)। মহিলা এবং পুরুষ উভয়ই এই পদে আবেদন করতে পারবেন। সম্প্রতি ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে অগ্নিবীর বায়ু পদে নিয়োগের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের নভেম্বর মাসে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। এই বিষয়ে বিশদে জানতে https://agnipathvayu.cdac.in– এই ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের পরীক্ষার পাঠক্রম প্রকাশ বায়ুসেনার, জানুন বিস্তারিত

    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভারতীয় বায়ুসেনা এখনও ২০২৩ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেনি। কথা মতো চলতি বছরের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদনের লিঙ্ক অ্যাকটিভেট করা হবে বায়ুসেনার পক্ষ থেকে। অনলাইনে আবেদন করতে হবে।  প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই আবেদনপত্র পেয়ে যাবেন। 

    আরও পড়ুন: “গণতন্ত্রে প্রতিবাদ গ্রহণযোগ্য, তবে হিংসা বরদাস্ত নয়”, হুঁশিয়ারি ডোভালের

    ২০২৩ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে নেওয়া হবে অনলাইন পরীক্ষা। নিশ্চিত করে কোনও তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। কতগুলি শূন্যপদ রয়েছে সে বিষয়েও এখনও কিছু জানায়নি বায়ুসেনা। 

    এই বিষয়ে কিছু তথ্য জেনে নিন:

    পদের নাম: অগ্নিবীরবায়ু

    কাজের স্থান: ভারত

    নির্বাচন পদ্ধতি: অনলাইন পরীক্ষা ও অন্যান্য

    আবেদন শুরু: নভেম্বর, ২০২২

    যোগ্যতা: ৫০% নম্বর নিয়ে দ্বাদশ পাস হতে হবে। এছাড়াও, ইংরেজিতে কমপক্ষে ৫০% নম্বর থাকতে হবে। এছাড়াও, প্রার্থীদের কমপক্ষে ৫০% নম্বর সহ প্রকৌশলে দুই বছরের ডিপ্লোমা (মেকানিক্যাল/ ইলেক্ট্রিক্যাল/ ইলেকট্রনিক্স/ অটোমোবাইল/ কম্পিউটার সায়েন্স/ অটোমোবাইল/ কম্পিউটার সায়েন্স/ ইন্সট্রুমেন্ট টেকনোলজি/ আইটি) সম্পন্ন করতে হবে।  

    বয়স: আবেদনকারীর সর্বনিম্ন বয়স ১৭.৫ বছর এবং সর্বোচ্চ বয়স ২১ বছরের মধ্যে হতে হবে।

    কয়েক মাস আগেই অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। এর মাধ্যমে প্রত্যেক বছর দেশের বায়ু, স্থল এবং নৌসেনায় নিয়োগ করা হবে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Indian Flag: জাতীয় পতাকায় ‘টক্কর’ পাকিস্তানকে, আটারিতে উড়বে ভারতের উচ্চতম তেরঙা

    Indian Flag: জাতীয় পতাকায় ‘টক্কর’ পাকিস্তানকে, আটারিতে উড়বে ভারতের উচ্চতম তেরঙা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ওয়াঘা-আটারি সীমান্তে (Wagah-Attari border) উড়বে দেশের উচ্চতম জাতীয় পতাকা (National Flag)। যা প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তানের পতাকার উচ্চতাকেও ছাড়িয়ে যাবে। এই তেরঙাটির উচ্চতা হবে ৪১৮ ফুট। ফলে আর কিছুদিনের মধ্যেই  ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে দেশের সবচেয়ে বড় পতাকা (Indian Flag) উড়তে দেখা যাবে।

    বর্তমানে যে পতাকাটি লাগানো রয়েছে, সেটির উচ্চতা ৩৬০ ফুট। ২০১৭ সালের মার্চ মাসে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে ওই পতাকাটি স্থাপন করা হয়েছিল। অন্যদিকে পাকিস্তানও সেই বছরই একটি বড় পতাকা স্থাপন করে। দৈর্ঘ্যে সেটি আবার ভারতের পতাকার (Indian Flag) থেকে বেশি দীর্ঘ। এটির উচ্চতা ৪০০ ফুট। ফলে পাকিস্তানকে তার উত্তর দিতেই ভারত এবার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ও পাকিস্তানের চেয়েও বড় পতাকা স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানের পতাকাটি পাকিস্তানের পতাকার থেকে আকারে ছোট হলেও এই নতুন পতাকাটি ছাপিয়ে যাবে পাকিস্তানের পতাকাটির উচ্চতাকে। ভারতের পতাকাটি পাকিস্তানের পতাকার থেকেও ১৮ ফুট লম্বা বলে জানা গিয়েছে।

    কেন্দ্রের এবং রাজ্য সরকারের অনুমতি পাওয়ার পরেই ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি (NHAI) এই পতাকা নির্মাণের বরাত দিয়েছে এক কন্ট্রাক্টরকে। তবে নতুন পতাকা (Indian Flag) লাগানো হলেও বর্তমান পতাকাটি সরানো হবে কি না তা নিয়ে আলোচন চলছে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?

    এনএইচএআই-এর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটারি-ওয়াঘা সীমান্তের ঠিক কোন স্থানে নতুন পতাকাটি (Indian Flag) স্থাপন করা হবে তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তিনি আরও জানান, ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যেই সম্ভবত পতাকাটি স্থাপন করা হবে। বিএসএফের কর্মকর্তাদের পরামর্শ মেনে সম্ভবত যৌথ চেক পোস্টের কাছে যেখানে পর্যটকদের গ্যালারি রয়েছে, সেখানেই উড়তে পারে দেশের উচ্চতম জাতীয় পতাকা (Indian Flag)।

    এক বিএসএফ কর্মকর্তা বলেন, “অনেক দর্শক আমাদের জাতীয় পতাকার উচ্চতা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছিলেন, কারণ পাকিস্তানের পতাকার তুলনায় ভারতের পতাকার (Indian Flag) উচ্চতা কম দেখায়। নতুন পতাকা বসানোর সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদের কোনও অভিযোগ থাকবে না, বরং তাঁরা খুশী হবেন।“ অবশেষে ভারতবাসীর সেই দাবিই সত্যি হতে চলেছে। তবে শুধুমাত্র পতাকা নয়, এনএইচএআই সীমান্তের সৌন্দর্যায়নেও কাজ করা হচ্ছে, যা দর্শকদের কাছে এক আকর্ষণ হয়ে উঠবে। ফলে প্রতিবেশিদের পতাকাকে ছাপিয়ে আকাশছোঁয়া তেরঙাকে দেখতে সীমান্তে মানুষের ভিড় উপচে পড়তে চলেছে, তা এখনই বোঝা যাচ্ছে।

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতের উচ্চতম জাতীয় পতাকা (Indian Flag) আছে কর্ণাটকে বেলাগাম ফোর্টে। এটির উচ্চতা ৩৬১ ফুট, যা আটারি সীমান্তে বর্তমান পতাকার চেয়ে মাত্র এক ফুট লম্বা।

  • WHO Alert: ‘হু’-র সতর্কবার্তার জের! দেশে তৈরি ৪ কাশির সিরাপ নিয়ে তদন্তে কেন্দ্র

    WHO Alert: ‘হু’-র সতর্কবার্তার জের! দেশে তৈরি ৪ কাশির সিরাপ নিয়ে তদন্তে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে তৈরি কাফ সিরাপ নিয়ে সতর্কতা জারি করার পরেই কেন্দ্র থেকে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এই ওষুধগুলো নিয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। এই সিরাপগুলি তৈরি করেছে মেডেন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড নামের হরিয়ানার সোনেপতের একটি ওষুধ নির্মাতা সংস্থা। আর এই ওষুধগুলোর জন্যই গাম্বিয়ায় ৬৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করায় বুধবার একটি নির্দেশিকা জারি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, “দয়া করে এই ওষুধগুলি ব্যবহার করবেন না।” আর এরপরেই অবিলম্বে কেন্দ্র থেকে তদন্তের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

    সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই দেশে তৈরি কাফ সিরাপগুলি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের তরফে সঙ্গে সঙ্গেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, হরিয়ানার সোনেপতের মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড নামক সংস্থার তৈরি কাফ সিরাপে কী কী উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখনও অবধি পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই সংস্থা থেকে একমাত্র গাম্বিয়াতেই ওষুধ রপ্তানি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এই ওষুধ অন্য কোনও দেশে পাঠানো হয়েছে কিনা, তাও তদন্ত করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আজানের সুর! ভাষণ থামালেন অমিত শাহ, মুগ্ধ উপত্যকাবাসী

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের থেকে জানা গিয়েছে যে, হু ২৯ সেপ্টেম্বর কাশির সিরাপ সম্পর্কে ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল (ডিসিজিআই) কে সতর্ক করেছিল। আর তারপরেই কেন্দ্রীয় ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন অবিলম্বে হরিয়ানার ওই সংস্থার ওপর নজর রাখতে এবং তদন্ত শুরু করেছে। হরিয়ানার ওই সংস্থা থেকে জানানো হয়েছে, এই ওষুধগুলো শুধুমাত্র গাম্বিয়াতেই পাঠানো হয়েছে, অন্য কোনও দেশে পাঠানো হয়েছে কিনা, তা নিয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি ওষুধ তৈরির সংস্থাটি। 

    এরই মধ্যে চারটি সিরাপ পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, সেগুলির মধ্যে অস্বাভাবিক মাত্রায় ডাইথাইলিন গ্লাইকোল এবং ইথিলিন গ্লাইকল রয়েছে। যা মানবদেহে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে। যে চারটি ওষুধ নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে সেগুলো হল- ওরাল সলিউশন, কোফেক্সমালিন বেবি কাফ সিরাপ, মেকঅফ বেবি কাফ সিরাপ ও ম্যাগরিপ এন কোল্ড সিরাপ। এই ওষুধগুলোতে যে উপাদানগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলো মানব শরীরে প্রবেশ করলে পেটব্যথা, বমি, ডায়রিয়া, মূত্রত্যাগের সমস্যা ও কিডনির গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে এই ওষুধগুলির গুণমান ও সুরক্ষা সংক্রান্ত কোনও তথ্য নেই বলেই জানা গিয়েছে।

LinkedIn
Share