Blog

  • Durga Puja 2022: ঘট ছাড়া কোনও পুজো হয়না, জানেন কী পুজোতে ‘ঘট ‘ অপরিহার্য কেন ?

    Durga Puja 2022: ঘট ছাড়া কোনও পুজো হয়না, জানেন কী পুজোতে ‘ঘট ‘ অপরিহার্য কেন ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেকোনও পুজোতে ঘট অপরিহার্য। ঘট ছাড়া কোনো পুজো হয় না। ঘট বিসর্জন হলেই দেবতার বিসর্জন হয়ে গিয়েছে বলে মনে করা হয়। ঘট এতো গুরুত্বপূর্ণ কেন? সমস্ত ধরনের পুজো, যে দেবতার উদ্দেশ্যে পুজো, সবটাই ধারণ করে থাকে ঘট। বলা হয় ঘটই হলো আমাদের দেহের প্রতিরূপ। দেহকে তাই দেহ ঘট বলা হয়ে থাকে। ঘটের বিভিন্ন অংশের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণের আগে , জেনে নেওয়া যাক ঘট এর প্রথম ব্যবহার সম্পর্কে প্রচলিত এক পৌরাণিক গল্প। সমুদ্র মন্থনের কথা কমবেশি সকলেই জানি আমরা। ক্ষীরসাগরে সমুদ্রমন্থনের প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চলেছিল৷ এক্ষেত্রে মন্দর পর্বত মন্থনদণ্ড হিসাবে এবং  নাগরাজ বাসুকী মন্থনের দড়ি হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল৷ মণি, মাণিক্য, রত্ন সবকিছুর সাথে উঠেছিল তীব্র বিষ। যাকে হলাহল বলা হয়ে থাকে। এই বিষ কে রাখার জন্য একটি বড় ঘটের আকৃতির পাত্র তৈরী করেছিলেন বিশ্বকর্মা । সেই থেকেই নাকি ঘটের প্রচলন শুরু। এবার ঘটের বিশ্লেষণ করা যাক।

    পঞ্চগুড়ির দ্বারা ঘটের পিঠ তৈরি করা হয়। এই পঞ্চগুড়ির অর্থ হল ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ ও ব্যোম-এর প্রতীক । এককথায় পঞ্চ মহাভূত। মৃত্তিকা পিঠের উপরে দেওয়া হয় পঞ্চশষ্য । এগুলি হলো, মানুষের পাঁচটা বৃত্তি- কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ ও মৎসর্য্য এর প্রতীক। ঘটের ভেতরে দেওয়া হয় পঞ্চরত্ন। এগুলি চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, ত্বক ও জিহ্বা এই পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের প্রতীক। এর উপরে ঘটটি স্থাপন করা হয়।

    প্রথমেই বলা হয়েছে, ঘট কে দেহের প্রতিরূপ মানা হয়, তাই দেহ গঠনে যা যা উপাদানের প্রয়োজন হয় সবটাই ঘট’ এ রাখতে হয় প্রতীক হিসেবে। ঘটকে জল পূর্ণ করে রাখতে হয়। জল হলো এখানে  দেহরস বা রক্তের  প্রতিরূপ।
    আমাদের নজর নিশ্চয়ই এড়িয়ে যায়না যখন ঘটের উপর আমরা পঞ্চপত্র বা পাঁচটি পাতা দেখতে পাই। এই পাতা হলো মানবদেহের গ্রীবার প্রতীক।

    ঘটের শীর্ষে থাকে নারকেল। অনেকে লক্ষ্য করে থাকবেন মানবদেহের মুখের আকৃতির মতো হয় নারকেল। নারকেলেও চোখ নাকের আকৃতি থাকে। ঘটের শীর্ষে নারকেল দেওয়া হয় ” মুখমন্ডল ” এর প্রতীক হিসেবে। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসীরা মনে করেন ঘটে স্বয়ং দেব দেবীরা অবস্থান করেন। প্রতিমার প্রতীক হিসেবে ঘট পুজো করা হয়। সাকার রূপে থাকে দেবদেবীর প্রতিমা এবং নিরাকার রূপে থাকে ঘট। অনেক বাড়িতেই প্রতিমা ছাড়া দুর্গাপুজো বা যেকোনও পুজো হয় শুধুমাত্র ঘট স্থাপনের দ্বারা।

    এবার জেনে নেওয়া যাক ঘট স্থাপনের রীতি বা আচারগুলো –

    ঘট স্থাপনে দরকার হয় মাটি, গঙ্গা মাটি হলে ভালো হয় বলে মনে করেন হিন্দু পন্ডিতরা। গঙ্গা মাটি না পেলে, পবিত্র কোন পুকুরের মাটি লাগে।

    ঘটের মধ্যে দেওয়ার জন্য দরকার পঞ্চপাতা। পাতা গুলি যেন একত্রে পাঁচটি বা সাতটি থাকে। 

    পন্ডিতদের মতে তেল ঘি এবং সিঁদুরের গুঁড়ো একত্রে মিশিয়ে দেওয়ার পরে সেই মিশ্রণের ফোঁটা লাগিয়ে দিতে হয় প্রত্যেক পাতায়। ডাবের উপর স্বস্তিক চিহ্ন আঁকতে হয়। ডাবের উপরে রাখতে হয় একটি নতুন গামছা।

    চারদিকে চারটি তীর কাঠি পুঁতে কাঠি গুলিতে বাঁধতে হয় লাল ধাগা।

  • 5G Services: দেশজুড়ে ফাইভ জি পরিষেবার উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, জেনে নিন এই বিষয়ে কিছু তথ্য

    5G Services: দেশজুড়ে ফাইভ জি পরিষেবার উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, জেনে নিন এই বিষয়ে কিছু তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শনিবার সকালে দেশে ফাইভ জি (5G services) পরিষেবা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সেই সঙ্গে দেশে চালু হয়ে গেল অত্যাধুনিক মোবাইল প্রযুক্তি পরিষেবা। মোবাইল ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে চলেছে ফাইভ জি। দিল্লিতে ‘ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস ২০২২’-এ ফাইভ জি পরিষেবার আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন মোদি৷ দীপাবলির আগে কলকাতা সহ দেশের বেশ কিছু শহরে ফাইভ জি পরিষেবা মিলবে। 

    আরও পড়ুন: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi Launches 5G Service: ২০৪০ সালের মধ্যে ফাইভ জি প্রযুক্তি বাবদ ভারতের অর্থনীতিতে অতিরিক্ত ৫০ কোটি মার্কিন ডলার আসতে চলেছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। ফোর জি নেটওয়ার্কের থেকে এই ফাইভ জি অন্তত ১০ গুণ বেশি গতিশীল হবে বলে দাবি। সম্প্রতি ফাইভ জি স্পেকট্রাম নিলাম হয় ৷ সেই নিলামে টেলিকম সংস্থাগুলিকে ৫১ হাজার ২৩৬ মেগাহার্টজ ফাইভ জি স্পেকট্রাম বরাদ্দ করা হয়। চলতি বছর লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দেওয়ার সময়ই প্রধানমন্ত্রী দেশে ফাইভ জি পরিষেবা চালু করার ঘোষণা করেছিলেন৷ ইতিমধ্যেই এয়ারটেল,রিলায়েন্স জিও ফাইভ জি মোবাইল প্ল্যান আনার কথা ঘোষণা করেছে ৷ জিএসএমএ রিপোর্টে, ২০৩০-এর মধ্যে এক তৃতীয়াংশেরও বেশি ৫জি সংযোগ দেশে চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কম হয়ে যাবে ২জি এবং ৩জি পরিষেবা।

    Modi Launches 5G Service: ১ অক্টোবর সকাল ১০টায় দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসে এসে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১০:৪৫ মিনিটে ফাইভ জি- র উদ্বোধন করেন তিনি। তারপরেই সেখানে ৪ দিনের ষষ্ঠ মোবাইল কংগ্রেসের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এবছরের মোবাইল কংগ্রেসের থিম হল নিউ ডিজিটাল ইউনিভার্স। দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তির দ্রুত প্রসার এবং সেক্ষেত্রে সুযোগ নিয়ে প্রদর্শনী এবং আলোচনায় অংশ নেবেন উদ্যোগপতি, উদ্ভাবক এবং সরকারি আধিকারিকরা। ফাইভ জি প্রযুক্তির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন রিলায়েন্সের মুকেশ আম্বানি, এয়ারটেলের সুনীল মিত্তাল, ভোডাফোন-আইডিয়ার রবিন্দর টক্করের মতা দেশের তাবড় শিল্পপতিরা। 

    Modi Launches 5G Service: কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ জায়গায় তাঁরা এই ৫জি পরিষেবাকে ছড়িয়ে দিতে চান খুব কম সময়ের মধ্যেই। তার কথা ভেবেই এই লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে বলেও খবর। পরিসংখ্যান দিয়ে তাঁর আরও দাবি, অন্যান্য দেশ যেখানে ৪০-৫০ শতাংশ জায়গায় পরিষেবা দিতে বহু বছর লাগিয়েছে। সেখানে ভারত অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের ৮০ শতাংশ জায়গায় পরিষেবা দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছে।

    মুকেশ আম্বানি জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে অর্থাৎ পরবর্তী ১৮ মাসের কম সময়ে ভারতের প্রতিটি শহর এবং তালুকে ৫ জি পরিষেবা পৌঁছে দেবে জিও।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।         

  • Durga puja 2022: মহাষ্টমীর মাহাত্ম্য: জানুন মাতা পার্বতীর মহাগৌরী রূপের কাহিনী

    Durga puja 2022: মহাষ্টমীর মাহাত্ম্য: জানুন মাতা পার্বতীর মহাগৌরী রূপের কাহিনী

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়:  সারাদেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে নবরাত্রি (Navratri), চলছে বাঙালির সবথেকে বড়ো উৎসব দুর্গাপূজা (Durga puja)। নবরাত্রির অষ্টম দিনে পূজিতা হন মাতা মহাগৌরী। দেবী মহাগৌরী চতুর্ভূজা।  উপরের ডান হাতে রয়েছে ত্রিশূল এবং উপরের বাম হাতে একটি ডমরু ।  নীচের হাত দুটি অভয়া এবং বরামুদ্রার ভঙ্গিমায় থাকে। মাতা মহাগৌরীর এই রূপে দেবীর বাহন হল একটি ষাঁড়। দুর্গার এই রূপটিকে তাঁর গাত্র বর্ণের কারণে মহাগৌরী বলা হয়। পৌরাণিক মত অনুযায়ী,  দেবী শৈলপুত্রী (নবরাত্রির প্রথম দিনে এই মাতা পূজিতা হন) ১৬ বছর বয়সে অসামান্য সুন্দরী এবং গৌরবর্ণা  ছিলেন। এর ফলে তিনি দেবী মহাগৌরী হিসেবে পরিচিত হন। তাঁকে শঙ্খ, চাঁদ এবং সাদা ফুলের সাথে তুলনা করা হয়েছে। স্নিগ্ধতা, শুভ্রতার প্রতীক মানা হয় তাঁকে। আরেকটি পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী,  কালী রূপে মাতা পার্বতীর গাত্রবর্ণ সম্পূর্ণ কৃষ্ণ বর্ণে পরিবর্তিত হয়েছিল। নিজের পূর্ববর্তী বর্ণ ফিরে পেতে মাতা পার্বতী ব্রহ্মার তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন‌।একাকী গভীর অরণ্য মাঝে , রোদ, ঝড়, বৃষ্টি, হি‌ংস্র জন্তুদের আক্রমণ – এসমস্ত কিছু উপেক্ষা করেই মাতা পার্বতী তপস্যা করছিলেন। অবশেষে ব্রহ্মা প্রসন্ন হয়ে আবির্ভূত হন এবং মাতা পার্বতী কে বরদান করেন যে মানস সরোবরে স্নান করলেই তিনি পূর্বের বর্ণ ফিরে পাবেন।  ব্রহ্মার কথামতো মানস সরোবরে স্নান করার পরেই মাতা পার্বতী তাঁর নিজের পূর্বের গাত্রবর্ণ ফিরে পান, অর্থাৎ পুনরায় গৌরবর্ণা হয়ে যান  এই গৌরবর্ণা মাতা পার্বতী তখন মহাগৌরী নামে প্রসিদ্ধ হন। অন্য একটি পুরাণ অনুযায়ী, হিমায়লকন্যা মাতা পার্বতী ছিলেন গৌরবর্ণা। 

    শিবকে স্বামী রূপে , পতি রূপে পাওয়ার জন্য মহর্ষি নারদের পরামর্শ মতো তিনি গভীর তপস্যা শুরু করেন। গভীর অরণ্যে, সমস্ত আরাম, সুখ ত্যাগ করে ব্যাপক কৃচ্ছসাধনের মধ্যে দিয়ে এই তপস্যা চলতে থাকলো বছরের পর বছর ধরে। সূর্যের তাপ, শীতের হিমেল হাওয়া , বৃষ্টি  এবং ব্যাপক ঝড়ের মধ্যেও তপস্যায় ছেদ পড়লো না। কথিত আছে এইসময় মাতার সমস্ত অঙ্গ ধূলিকণা, মাটি, গাছের পাতা দিয়ে ঢাকা পড়ে গেছিল। গৌরবর্ণা মাতার সমস্ত শরীরের উপর একটি কৃষ্ণ বর্ণের আস্তরণ বা  ত্বক তৈরি হয়ে গেছিল। অবশেষে,  ভগবান শিব দেবীর তপস্যায় প্রসন্ন হয়ে মাতা পার্বতীর সম্মুখে উপস্থিত হয়েছিলেন এবং মাতা কে আশ্বস্ত করেছিলেন যে তাঁকেই( ভগবান শিবকে) মাতা পার্বতী স্বামী রূপে ,পতি রূপে  লাভ করবেন। এরপর গঙ্গার পবিত্র জলরাশির দ্বারা ভগবান শিব, মাতা পার্বতী কে স্নান করিয়েছিলেন। তপস্যারত  অবস্থায় মাতার শরীরে যে ময়লার আবরণ তৈরী হয়েছিল, যার জন্য মাতা গৌরবর্ণা থেকে কৃষ্ণ বর্ণা হয়ে গেছিলেন। মহাদেব শিব তাঁকে স্নান করানোর পর মাতা পূর্বের মতো পুনরায় গৌরবর্ণা হয়ে ওঠেন। গৌরবর্ণা এই মাতাই মহাগৌরী নামে পরিচিত। যিনি নম্রতা, শুদ্ধতা, পবিত্রতার প্রতীক রূপে পূজিতা হন।

    মাতা মহাগৌরী বিষয়ে আরও কথিত রয়েছে যে, একদিন দেবী, গৌরী রূপে আটবছরের  বালিকা সেজে শিবের সামনে নৃত্য করে তাঁকে আনন্দিত করছিলেন এরপরে শিব তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে দেবী পার্বতী নিজের রূপ প্রকাশ করেন।
    শ্বেত বৃষ সমারূঢ়া শ্বেতাম্বর ধরা শুচিঃ,
    মহাগৌরী শুভং দধান্মহোদৈ ব প্রমোদ্দা ।

    যা দেবী সর্বভূতেষু মা মহাগৌরী রূপেন সংস্থিতা।
    নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ ॥
     – এই বৈদিক মন্ত্রের দ্বারাই মূলত মাতা মহাগৌরীর বন্দনা করা হয়‌ মহাষ্টমীর দিনে। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, মাতা সমস্ত অশুভ শক্তিকে বিনাশ করেন এবং তাঁর আশীর্বাদে জীবন সম্পূর্ণভাবে সুখময় ও প্রেমময় হয়ে ওঠে। উজ্জ্বল সৌন্দর্যের প্রতীক এই দেবী অষ্টমীতে ভক্তদের দ্বারা আরাধিত হন। তাঁর নৈবেদ্যতে নারকেল রাখার রীতি রয়েছে। বিশ্বাস রয়েছে, মাতার আশীর্বাদ স্বরূপ ভক্তদের ভালো বিবাহ হয়।

    সিঁদুর, মেহেন্দি, কাজল, টিপ, চুড়ি, পায়ের আংটি, চিরুনি, আলতা, আয়না, পায়ের পাতা, সুগন্ধি, কানের দুল, নাকের পিন, নেকলেস, লাল চুনরি, মহাভার, চুলের পিন ইত্যাদি দ্বারা মায়ের পুজো সম্পন্ন হয়। সবজির তরকারি এবং হালুয়া দিয়ে মাতা মহাগৌরীকে  ভোগ নিবেদন করা হয়।

  • Xiaomi: চিনা সংস্থা ‘শাওমি’-র ৫, ৫৫১ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিল ‘ফেমা’

    Xiaomi: চিনা সংস্থা ‘শাওমি’-র ৫, ৫৫১ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিল ‘ফেমা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ইডির (ED) নজরে চিনা মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থা শাওমি (Xiaomi)। গত এপ্রিল মাসেই বেআইনি লেনদেনের অভিযোগে ভারতে সংস্থার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা ৫৫৫১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি৷ গত কয়েক মাস আগে থেকেই এই সংস্থার বিরুদ্ধে বেআইনি অর্থ লেনদেন নিয়ে অভিযোগ ওঠে। ফলে এবারে এই সংস্থার বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। আর এবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের এই পদক্ষেপকেই সম্মতি দিল ‘ফেমা’ (FEMA)।

    গত আট বছর ধরে ভারতের মোবাইল বাজারে বড় প্রভাব রয়েছে চিনা সংস্থা শাওমির (Xiaomi)। ২০১৪ সালে ভারতে ব্যবসা শুরু করেছিল এই চিনা সংস্থাটি। খুব কম সময়ের মধ্যেই এই সংস্থাটি ভারতে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। পরে ইডি সূত্রে জানা যায়, প্রথম তিন বছরের তুলনায় পরের তিন বছরে ভারতের বাজারে তার ২০০ শতাংশ ব্যবসা বাড়িয়েছিল শাওমি (Xiaomi)। এরপরেই এই সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে এসেছে।

    আরও পড়ুন: ভারতে ২৭ এপ্রিল লঞ্চ হতে চলেছে শাওমি ১২ প্রো

    আজ ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট অথরিটি (FEMA)-র তরফে জানানো হয়েছে, শাওমির টাকা বাজেয়াপ্ত করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইডি। ওই সংস্থা যে সত্যিই আইনের বিরুদ্ধ চিনে টাকা পাঠিয়েছে, তা নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতের বৈদেশিক লেনদেন সংক্রান্ত নিয়ম নির্দেশ করে এই ফেমা। ইডি-র তরফে জানানো হয়েছে, চিনা সংস্থা শাওমি ভারতের বৈদেশিক লেনদেন সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করেছে। অর্থাৎ এই সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, আইন লঙ্ঘন করে চিনে টাকা পাঠিয়েছে এই সংস্থা। ফলে সংস্থার ৫ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করে ইডি।

    এছাড়াও ইডি একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, রয়্যালটির নাম করে ওই টাকা বিদেশে পাঠানো হত। শুধু তাই নয়, বিদেশে টাকা পাঠানোর সময় ওই সংস্থা ব্যাংকেও ভুল তথ্য দিয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি। যে পরিমাণ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তা দেশের মধ্যে সর্বাধিক ইডি দ্বারা বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তি। প্রসঙ্গত, এই ঘটনার পরে কর্ণাটক হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছিল শাওমি সংস্থা। কিন্তু হাইকোর্ট এই আবেদন খারিজ করে দেয়। আর আজ ইডির পদক্ষেপকে মান্যতাও দিল ফেমা।

  • BJP Durga Puja: রাজ্য বিজেপির বিশেষ ‘চমক’! দলের দুর্গাপুজো করবেন এক মহিলা ‘অব্রাহ্মণ’ পুরোহিত

    BJP Durga Puja: রাজ্য বিজেপির বিশেষ ‘চমক’! দলের দুর্গাপুজো করবেন এক মহিলা ‘অব্রাহ্মণ’ পুরোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালে সল্টলেকের EZCC-তে দুর্গা পূজা শুরু করে বঙ্গ বিজেপি (BJP West Bengal))। প্রবল উৎসাহের সঙ্গে শুরু হয়েছে এই পূজা (Durga Puja 2022)। এবছরও রাজ্যের বিরোধী দল পিছিয়ে নেই। রাজ্য বিজেপির উদ্যোগে কলকাতায় দলীয় পুজো জাঁকজমকভাবেই করা হচ্ছে। তবে এবারে বিজেপির এই পুজোর এক চমক রয়েছে, কারণ এবারের তাঁদের পুজোর পুরোহিত হলেন, এক মহিলা। অর্থাৎ এবার এক নারীশক্তির আবাহন করবেন অন্য এক নারী। তাঁর নাম সুলতা মণ্ডল (Sulata Mondal)।

    তবে কে এই সুলতা মণ্ডল? জানা গিয়েছে, রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের ছাত্রী সুলতা মণ্ডল এবং তিনি সুকান্ত মজুমদারের জেলার মেয়ে। জানা গিয়েছে সুকান্ত যে গৌড়বঙ্গ বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন, সুলতা সেই বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্রী। সুলতা পেশাদার মহিলা পুরোহিত। ‘অব্রাহ্মণ’ সুলতা দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর থানার বাতাসকুড়ি গ্রামের বাসিন্দা। বয়স মাত্র ২৮। তবে এই বয়সে শাস্ত্রজ্ঞানে পারদর্শী মণ্ডল পরিবারের একমাত্র কন্যা। চণ্ডীপাঠেও একইভাবে দক্ষ সুলতা। আর এবার তাঁর হাতেই হবে বিজেপির ‘ দূ্র্গতিনাশিনী’র আবাহন। সুকান্ত বোটানির শিক্ষক হলেও বাংলার বিভাগের ছাত্রী সুলতা তাঁকে সুকান্তস্যার হিসাবেই চেনেন। সেই সুলতাই এবার পুজোর এক বিশেষ দায়িত্ব পেয়েছেন। ফলে এবারের পুজোর এক উল্লেখযোগ্য বিষয়ই হল, এই প্রথমবার এখানে পুজো করবেন মহিলা পুরোহিত। 

    আরও পড়ুন: বিজেপির দুর্গা পুজোর উদ্বোধন করলেন সুকান্ত মজুমদার, দেখুন ছবি.

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এবার রাজ্য সভাপতি আগেই ঠিক করেছিলেন, কোনও মহিলা পুরোহিতই দলের হয়ে উমার আরাধনায় যোগ দেবেন। আর দলের পক্ষেও ঠিক হয়েছে, সুকান্তের সেই ছাত্রী সুলতাই হবেন পুরোহিত।

    আজ মহাষষ্ঠী, আর এরই মধ্যে পুজোর উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ঠিক ছিল উদ্বোধনে আসবেন অমিত শাহ কিংবা মিঠুন চক্রবর্তী। কিন্তু পরে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারই আদ পুজোর উদ্বোধন করেন। এনাকে আজ ঢাক বাজাতে দেখা গিয়েছে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাহুল সিনহা, অগ্নিমিত্রা পাল সহ বিজেপির নেতা-নেত্রীরা। এবারের বিজেপির দুর্গাপুজোর থিম ‘দুর্গতিনাশিনী দশভূজা’। এই থিমে রাজ্যের দুর্নীতির কথা তুলে ধরা হয়েছে।

  • Durga Puja: মহা ষষ্ঠীতে পূজিতা হন দেবী কাত্যায়নী! জানেন ঋষি কাত্যায়ন কন্যার ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ হয়ে ওঠার কাহিনী? 

    Durga Puja: মহা ষষ্ঠীতে পূজিতা হন দেবী কাত্যায়নী! জানেন ঋষি কাত্যায়ন কন্যার ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ হয়ে ওঠার কাহিনী? 

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: হিমালয়ের কোলে ঘন অরণ্য ঘেরা এক ঋষির আশ্রম। কাত্য গোত্র ধারী ঐ ঋষির নাম কাত্যায়ন। দীর্ঘদিন তিনি মাতা অম্বিকাকে নিজের কন্যা রূপে পাওয়ার জন্য তপস্যায় রত ছিলেন। পুরাণে কথিত আছে, দেবী তাঁর এই তপস্যায় প্রসন্ন হয়েছিলেন এবং তাঁকে এরূপ বর দিয়েছিলেন যে-  “যখন দেবতাদের প্রয়োজন হবে তখন তিনি তাঁর কন্যা রূপে অবতীর্ণ হবেন”। বামন পুরাণ অনুযায়ী, মহিষাসুরের কাছে স্বর্গ রাজ্য হারিয়ে বিতাড়িত দেবতারা শরণাপন্ন হয়েছিলেন ত্রিদেব অর্থাৎ ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের কাছে। মহর্ষি কাত্যায়ন এর আশ্রমে এই ত্রিদেবের তেজ থেকে উদ্ভব হয়  অষ্টাদশ ভূজা এক নারী মূর্তির, ইনিই মাতা কাত্যায়নী।  নবরাত্রির মহাষষ্ঠীর দিন আরাধিতা হন দেবী কাত্যায়নী। মহর্ষি কাত্যায়নের আশ্রমে সমস্ত দেবগণ নিজেদের অস্ত্র দ্বারা সাজাতে শুরু করলেন মাতা কাত্যায়ানীকে। শিব দিলেন তাঁর ত্রিশূল, ভগবান বিষ্ণু প্রদান করলেন তাঁর সুদর্শন চক্র,অগ্নি দিলেন শক্তি, বায়ু দিলেন ধনুক, সূর্য দিলেন তীরভরা তূণীর, ইন্দ্র দিলেন বজ্র, কুবের দিলেন গদা, ব্রহ্মা দিলেন অক্ষমালা ও কমণ্ডলু, কাল দিলেন খড়্গ ও ঢাল এবং বিশ্বকর্মা দিলেন কুঠার ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র। এইভাবে সমস্ত দেবতা তাঁদের অস্ত্র তুলে দিলেন দেবীর হাতে মহিষাসুর বধের নিমিত্তে।

    পুরাণে কথিত আছে, এরপর দেবী গেলেন মহিষাসুরের সাথে যুদ্ধ করতে। মহিষাসুরের দুইজন চর দেবীকে দেখে ,মহিষাসুরের নিকটে গিয়ে তাঁর রূপ বর্ণনা করলেন। দেবীর রূপে মুগ্ধ  মহিষাসুর,দেবীকে লাভ করতে চাইলেন। মাতা কাত্যায়নী তখন শর্ত দিলেন যে, তাঁকে লাভ করার পূর্বে , যুদ্ধে পরাস্ত করতে হবে। শুরু হলো মহিষাসুরের সাথে মাতা কাত্যায়নীর এক প্রবল যুদ্ধ। মাতা কাত্যায়নী ছিলেন তাঁর বাহন সিংহের উপর সওয়ার, অন্যদিকে মহিষাসুর ছিলেন মহিষের রূপে। পুরাণে আরও উল্লেখ রয়েছে, যুদ্ধ চলাকালীন মাতা কাত্যায়নী পা দিয়ে তীব্র আঘাত করেন ওই ছদ্মবেশী মহিষকে। আঘাতে মহিষাসুর ধরাতলে পতিত হলে, মাতা কাত্যায়নী তাকে ত্রিশূল দ্বারা বধ করেন। এভাবেই মাতা কাত্যায়নী হয়ে ওঠেন ‘মহিষাসুরমর্দিনী’। যে মহিষাসুরমর্দিনীকে কেন্দ্র করেই প্রতিবছর সম্পন্ন হয় দুর্গাপুজো। যে মহিষাসুরমর্দিনীর স্তব প্রত্যহ মহালয়ার ভোরবেলায় বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠে আমরা শুনতে পাই। পুরাণ অনুযায়ী , দেবতারা যুদ্ধ শেষে মাতার কাত্যায়নীর উদ্দেশ্যে পুষ্প বৃষ্টি করেন। রম্ভা পুত্র মহিষাসুরের অত্যাচারে যে দেবতারা স্বর্গ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন তাঁরাই আবার স্বর্গরাজ্যের অধিকার ফিরে পেলেন মাতা কাত্যায়নীর কৃপায়।

    আরও পড়ুন: মহা পঞ্চমীর মাহাত্ম্য: জানুন তারকাসুর বধ ও স্কন্দমাতার আখ্যান

    বামন পুরাণে উল্লেখিত এই আখ্যান বরাহ পুরাণ এবং দেবী ভাগবত পুরাণেও একইভাবে উল্লেখ করা আছে। অন্যদিকে কালিকা পুরাণ অনুযায়ী ,দেবী কাত্যায়নী তিনবার মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। আদি সৃষ্টি কল্পে অষ্টাদশভূজা উগ্রচণ্ডী রূপে মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। দ্বিতীয় সৃষ্টি কল্পে ষোড়শভুজা ভদ্রকালী রূপে মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। আবার তৃতীয় সৃষ্টি কল্পে দশভূজা দেবী দুর্গা রূপে মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। মহিষাসুর তৃতীয়বার বধ হওয়ার পর দেবীর আশীর্বাদে তিনি চিরতরে দেবীর পদতলে স্থান পান।

    বেদের অন্য একটি আখ্যান অনুযায়ী, কাত্যায়নী ও মৈত্রেয়ী ছিলেন শতপথ ব্রাহ্মণের রচয়িতা ঋষি যাজ্ঞবল্ক্যের দুই স্ত্রীর নাম। শাক্তরা মনে করেন, মাতা কাত্যায়নী যোদ্ধা দেবী ঠিক মাতা চন্ডী বা ভদ্রকালীর মতোই। মহর্ষি পতঞ্জলি রচিত ‘মহাভাষ্য’ গ্রন্থে মাতা কাত্যায়নীকে সৃষ্টির আদি শক্তিরূপে বর্ণনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জানুন মাতা কুষ্মান্ডার কাহিনী, মহাচতুর্থীর দিন আরাধিতা হন দেবী

    দেবী কাত্যায়নীর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় তৈত্তিরীয় আরণ্যক গ্রন্থে। মার্কন্ডেয় রচিত ‘দেবী মাহাত্ম্যে’ মাতা কাত্যায়নীর দিব্য লীলার বর্ণনা রয়েছে, এর সাথে সাথে দেবী ভাগবত পুরাণেও মাতা কাত্যায়নীর লীলা বর্ণিত হয়েছে। আবার বৈষ্ণবদের ভাগবত পুরাণেও মাতা কাত্যায়নীর  পূজার উল্লেখ পাওয়া যায়। ভাগবত পুরাণে এটি কাত্যায়নী ব্রত নামেই পরিচিত। ব্রজের গোপীরা শ্রী কৃষ্ণকে পতি রুপে পেতে এই ব্রত উদযাপন করতো। মাঘ মাস জুড়ে এই ব্রত চলতো। যমুনা নদীর তীরে মাতা কাত্যায়নীর মাটির মূর্তি তৈরী করে দীপ, ফল, চন্দন, ধূপ দ্বারা মাতার আরাধনা করার পরম্পরা ছিল উত্তর ভারতে। আবার একই ভাবে মকর সংক্রান্তি তে, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে পোঙ্গল উৎসবে মাতা কাত্যায়নীর পুজো চালু রয়েছে।

    তন্ত্রে বর্ণিত ধ্যানমন্ত্রে মাতা কাত্যায়নীকে দশভূজা মহিষাসুরমর্দিনীর রূপেই বর্ণনা করা হয়েছে:
    সব্যপাদসরোজেনালঙ্কৃতোরুমৃগাধিপাম্।
    বামপাদাগ্রদলিতমহিষাসুরনির্ভরাম্।।
    সুপ্রসন্নাং সুবদনাং চারুনেত্রত্রয়ান্বিতাম্।
    হারনূপুরকেয়ূরজটামুকুটমণ্ডিতাম্।
    বিচিত্রপট্টবাসামর্ধচন্দ্রবিভূষিতাম্।।
    খড়্গখেটকবজ্রাণি ত্রিশূলং বিশিখং তথা।
    ধারয়ন্তীং ধনুঃ পাশং শঙ্খং ঘণ্টাং সরোরুহাম্।
    বাহুভির্ললিতৈর্দেবীং কোটিচন্দ্রসমপ্রভাম্।।

    মাতা কাত্যায়নীর এই স্বরূপ শৌর্য ,তেজ এবং পরাক্রমের প্রতীক বলেই বিবেচিত হয়। পুরাকালে মাতা কাত্যায়নী যেমন মহিষাসুরকে বধ করে আসুরিক শক্তি তথা অশুভ শক্তির বিনাশ করেছিলেন ঠিক একইভাবে ভক্তদের জীবন থেকে সমস্ত অশুভ শক্তিকে তিনি বিনষ্ট করেন এবং আসুরিক যা কিছু প্রবৃত্তি সেটাও তিনি ধ্বংস করেন বলেই বিশ্বাস রয়েছে ভক্তদের। মাতার এই রূপের উপাসনা করলে সমস্ত অশুভ প্রভাব থেকে নিজেকে মুক্ত করা যায়, জীবনের সমস্ত বাধা বিঘ্ন দূর হয়, রোগ, ভয়, ব্যাধি সমস্ত কিছু মাতা হরণ করে নেন বলেই ভক্তদের ধারণা। মাতা কাত্যায়নীর ভক্তরা নৈবেদ্যতে মায়ের উদ্দেশ্যে মধু নিবেদন করেন। এতে মা সন্তুষ্ট হন ‌।

  • Pakistan Supports PFI: নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    Pakistan Supports PFI: নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি কার্যকলাপের জন্য পাঁচ বছরের জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (PFI) নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র (Centre Banned PFI)।  পিএফআইয়ের সমস্ত সহযোগী সংস্থা এবং অনুমোদিত সংস্থার উপরও নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ অবিলম্বেই কার্যকরী হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে সরকার। বরাবরই এই সংগঠন পাকিস্তানের বিস্তর সমর্থন পেয়ে এসেছে (Pakistan Supports PFI)। এমনকি এই সংগঠনের কর্মীদের ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দিতেও শোনা যায়। এই সংগঠনকে যে পাকিস্তান হাওয়া দিচ্ছে সেই সন্দেহ আগে থেকেই ছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। তা আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল। নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই পিএফআই- এর ট্যুইটে প্রকাশ্যে সমর্থন জানানো হল ভ্যাঙ্কুবারের পাকিস্তানি দূতাবাসের (Pakistan Embassy) অফিসিয়াল হ্যান্ডেল থেকে। পিএফআই- এর ট্যুইটের কমেন্টবক্সে গিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনকে ট্যাগ করল পাকিস্তানের দূতাবাস। এমনই স্ক্রিন শট এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার যত্র-তত্র।  

    আরও পড়ুন: আইইডি তৈরির পাঠ চলছিল চুপিসাড়ে! জানুন কী কী করত নিষিদ্ধ সংগঠন পিএফআই? 



     
    কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “জনসমক্ষে পিএফআই ও সহযোগী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান আর্থ-সামাজিক, শিক্ষাগত এবং রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরলেও সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশের মধ্যে উগ্রপন্থার বীজ বপন করে আসছে। যা গণতন্ত্রের ভিত্তিকে ধ্বংস করা এবং দেশের সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ ও সাংবিধানিক কাঠামোকে চূড়ান্ত অবহেলা করার লক্ষ্যে কাজ করছে। এই পরিস্থিতিতে বেআইনি কাজকর্ম আইনের তিন নম্বর ধারার এক উপচ্ছেদের আওতায় যে ক্ষমতা আছে, সেই ক্ষমতার প্রয়োগ করে পিএফআইকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।”  

    এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করার কয়েক ঘণ্টা পরে, পিএফআই নেতারা বুধবার তাঁদের সংগঠনটি ভেঙে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার ট্যুইটার অ্যাকাউন্টও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের মতো অন্যান্য সমাজমাধ্যম থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে পিএফআই-কে। সেই সঙ্গে এই দলের সঙ্গে যুক্ত নেতাদের অ্যাকাউন্টও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পিএফআই- এর সঙ্গে নিষিদ্ধ সংগঠন ‘সিমি’- এর নেতাদের যোগ পেয়ছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সে বিষয়ে তদন্ত জারি আছে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    Drishyam 2: দৃশ্যম ২ নিয়ে ফের পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমাপ্রেমীদের জন্য বড়সড় সারপ্রাইজ! ১৮ নভেম্বর মুক্তি পাবে অজয় দেবগণের ‘দৃশ্যম ২’ (Drishyam)। যদিও কয়েক মাস আগেই সিনেমাপ্রেমীরা জেনে গিয়েছিলেন যে ‘দৃশ্যম ২’ নিয়ে ফিরছেন অজয়। সিনেমাটির প্রথম পার্ট ‘দৃশ্যম’ দেখার পর থেকেই অনুরাগীরা সিনেমাটির সিক্যুয়েলের অপেক্ষায় ছিলেন। মঙ্গলবার খোদ অজয় দেবগণ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) শেয়ার করলেন এই ছবির সঙ্গে সম্পর্কিত কয়েকটি ছবি। চিত্রনাট্যে যে বড়সড় প্যাঁচ রয়েছে সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে ছবিগুলি। যা দর্শকের মনে দৃশ্যম ২ এর রহস্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

    আরও পড়ুন: দাদাসাহেব ফালকে সম্মানে ভূষিত হচ্ছেন আশা পারেখ

    প্রথম ছবিতে রয়েছে ‘অশোক’ নামে রেস্তরাঁর (Restaurant) বিল। দ্বিতীয় ছবিতে চিন্ময়ানন্দের সিডি। তারপর কোনও এক সিনেমার (Cinema) টিকিট। শেষ ছবিতে রয়েছে পাঞ্জিম থেকে পান্ডোলেম যাওয়ার টিকিট। এসব কীসের ধাঁধা রেখেন অজয়? তা নিয়ে বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে অনুগামীদের মধ্যে। ক্যাপশানে অজয় স্বয়ং লিখেছেন, কিছু পুরানো বিল খুঁজে পেলাম।

    [tw]https://www.instagram.com/p/Ci_5DOQpwc2/?utm_source=ig_embed&ig_rid=24812621-6d30-4734-9754-81919117bfdc[/tw]

    ট্যুইটারেও দৃশ্যম ২ এর টিজার পোস্ট করেছেন অজয়। লিখেছেন, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে বিজয় আর তাঁর পরিবারের কাহিনি? আমি কি মনে করাব। তিনি সকলকে প্রেক্ষাগৃহে ১৮ নভেম্বর সিনেমাটি দেখার জন্য অনুরোধ করেছেন।

    [tw]https://www.instagram.com/p/CjC58-puCnV/?utm_source=ig_embed&ig_rid=4b05d07f-c0f8-4d88-91f7-289fdce8ac33[/tw]

    ‘দৃশ্যম’ এ সাড়া ফেলেছিলেন অজয় ও তব্বু এবং শ্রিয়া সরন। ছবির জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখেই সিক্যুয়েলের কাজ শুরু করেন পরিচালক অভিষেক পাঠক। ২০২১ সালে করোনা অতিমারির সময় মালায়ালাম ভাষায় ‘দৃশ্যম ২’ সিনেমাটি আমাজন প্রাইম (Amazon Prime) ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি (Release) পেয়েছিল। তাই দ্বিতীয়বার দর্শকদের মন জিততে বাড়তি পরিশ্রম করতে হবে অজয়দের। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ অক্টোবর থেকে ছবির প্রচার শুরু হবে।

    ‘দৃশ্যম ২’ ছাড়াও অজয়ের একগুচ্ছ ছবি এখন মুক্তির অপেক্ষায়। যার মধ্যে রয়েছে ‘থ্যাঙ্ক গড’, ‘ময়দান’ থেকে শুরু করে নিজের পরিচালিত ছবি ‘ভোলা’ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    Porn Sites Ban: ৬৩ পর্নসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, দেখুন পূর্ণ তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ৬৩টি পর্নোগ্রাফিক সাইট (Porn Site) নিষিদ্ধ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই মর্মে সাইটগুলির অ্যাক্সেস ব্লক করার নির্দেশিকা জারি করেছে ভারতীয় টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ (Department of Telecommunications বা DoT)। ২০২১ সালের নতুন তথ্য প্রযুক্তি আইন (I-T law) লঙ্ঘনের জন্য এই পর্ন ওয়েবসাইটগুলিকে ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।

    ইন্টারনেট পরিষেবা সরবরাহকারী (Internet service provider) সংস্থাগুলির কাছে ভারত সরকারের টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ইমেল (Email) পাঠানো হয়েছে। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, আদালতের নির্দেশ মেনেই টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ এই ওয়েবসাইটগুলির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। পুনে আদালত ৬৩টি ওয়েবসাইটই বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল।

    আরও পড়ুন:কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের 

    মন্ত্রক জানিয়েছে, এই ওয়েবসাইটগুলি তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৩(২)(খ) ডিজিটাল মিডিয়া নৈতিকতা বিধি লঙ্ঘন করেছে। এই ওয়েবসাইটগুলিতে (Website) অশ্লীল কনটেন্ট (Obscene content) রয়েছে। মহিলাদের ভারমূর্তিকে আঘাত করার মতো কনটেন্ট রয়েছে। তাই অবিলম্বে ওয়েবসাইটগুলি ব্লক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের নিষিদ্ধ ঘোষণার পরেই, পিএফআইকে ‘বেআইনি সংগঠন’ আখ্যা তিন রাজ্যের 

    ২০২১ সালে নয়া বিধি অনুযায়ী কোনও ওয়েবসাইটে নগ্নতা বা যৌনতা সম্পর্কিত (Sex related) কনটেন্ট থাকলে সরকার সেই ওয়েবসাইটকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারে। এমনকি ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের বাধ্য করতে পারে ওই ওয়েবসাইটের ইউআরএল বন্ধ করাতে। পর্ন সাইটগুলি ব্লক করা হলে তা আর ফোন, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ সহ কোনও গ্যাজেটের আর অ্যাক্সেস করা যাবে না।

    আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের আগেই জোড়া বিস্ফোরণে কাঁপল উপত্যকা 

    প্রসঙ্গত ২০১৮ সালে উওরাখণ্ড (Uttarakhand) হাইকোর্টের নির্দেশনায় প্রায় ৮০০টিরও বেশী পর্নোগ্রাফিক সাইট নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। এবার নয়া নিষিদ্ধ ৬৩টি ওয়েবসাইটের নামের তালিকা নীচে দেওয়া হল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের (Ukraine) চার অঞ্চলকে দখল করতে চলেছে রাশিয়া (Russia)। মস্কোর (Moscow) দাবি, ইউক্রেনের ওই চার এলাকায় গণভোট করানো হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা রাশিয়ায় যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন। তাই ওই চার এলাকাকে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে চলেছে রাশিয়া। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওই চার এলাকাকে নিজেদের দেশের অন্তর্ভুক্ত করবে রাশিয়া। স্বাক্ষরিত হবে চুক্তি। রাশিয়া সরকারের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, গ্র্যান্ড ক্রেমলিন প্রাসাদের গ্রেগরিয়ান হলে গ্রিনিচ মিন টাইম ১২টায় গানের অনুষ্ঠান হবে। ওই অনুষ্ঠানেই হবে ভূখণ্ড অন্তর্ভুক্তিকরণ।

    ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে শুরু হয় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকেই ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি এলাকা দখল করে পুতিনের দেশ। এর মধ্যে ছিল লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন এবং জাপোরঝিয়াও। ওই চার অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করার পাশাপাশি পুতুল প্রশাসন বসায় রাশিয়া। সম্প্রতি করায় গণভোট। তার পরেই রাশিয়া ঘোষণা করে ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার কথা। রাশিয়ার এই ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলে। মস্কোর এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে পশ্চিমের দেশগুলি। জি-৭-ও জানিয়ে দিয়েছে, ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে কখনওই রাশিয়ার অংশ বলে মেনে নেবে না তারা।

    আরও পড়ুন : ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের তরফেও। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেন অ্যান্টনিও গুতেরেস রাশিয়ার এই পরিকল্পনাকে বিপজ্জনক আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, এটি শান্তির পরিপন্থী। তিনি বলেন, ইউক্রেনের লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরঝিয়া অন্তর্ভুক্তিকরণের সিদ্ধান্তের আইনি কোনও মূল্য নেই। এজন্য রাশিয়াকে অভিযুক্ত করাই যায়। তিনি বলেন, যুদ্ধের আবহে ইউক্রেনের দখলীকৃত যে চার অঞ্চলে গণভোটের কথা বলা হচ্ছে, তাকে মূল্য দিচ্ছি না। তিনি বলেন, এটা ওই চার এলাকার জনগণের ইচ্ছার প্রকৃত প্রতিফলন নয়। প্রসঙ্গত, আট বছর আগে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকেও এভাবেই নিজেদের দেশের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়েছিল রাশিয়া। তার জেরে এখনও দু দেশের মধ্যে অব্যাহত সংঘাত। এবার মস্কোর নজর ইউক্রেনের দিকে।

    এর শেষ কোথায়? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

     

LinkedIn
Share