Blog

  • SSC TET: মুখোমুখি জেরায় একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন তাপস-কুন্তল, একে অপরকে দোষারোপ

    SSC TET: মুখোমুখি জেরায় একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন তাপস-কুন্তল, একে অপরকে দোষারোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC TET) আরও এক নাটকীয় মোড়। এবার দোষারোপের খেলা। বুধবার দুই অভিযুক্ত, তাপস মণ্ডল এবং কুন্তল ঘোষকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তাতে একই প্রশ্নে দু’জন আলাদা কথা বলেন । ইডি সূত্রে খবর, তাঁদের কাছে তথ্য জানতে চাওয়া হলে কথা কাটাকাটি করেন তাপস এবং কুন্তল।   

    গতকাল, এই মামলায় হুগলির তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। বুধবার রাত ১১টার পর ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে আসেন শান্তনু। পরে তাপসকেও ইডি দফতর থেকে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়।

    কী জানা গিয়েছে?      

    বুধবার দুর্নীতি মামলায় তাপস (SSC TET) এবং কুন্তলকে ম্যারাথন জেরা চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কুন্তলের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন নথি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় তাপসের কাছে। তবে তাপসের সন্তোষজনক উত্তর দেননি বলে জানিয়েছে ইডি। একই ভাবে কুন্তলকেও বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়।

    আরও পড়ুন: সাধারণতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত  

    উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত (SSC TET) সভাপতি মানিক বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গে বরাবর সুসম্পর্ক ছিল তাপস মণ্ডলের। চার্জশিটেও তাঁর নাম আছে। জেরার মুখে তাপস  হুগলির তৃণমূল নেতা কুন্তলের নাম উল্লেখ করেন। তাপস জানান, ৩২৫ জন শিক্ষক পদপ্রার্থীর কাছে থেকে ৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন কুন্তল। সূত্রের খবর, তাপস এ-ও দাবি করেন যে, পরিচিতেরা তাঁকে জানিয়েছেন যে, তাঁদের কাছ থেকেও প্রায় সাড়ে ১৯ কোটি টাকা তুলেছেন কুন্তল। সেই সংক্রান্ত নথিও তাঁর কাছে রয়েছে বলে দাবি করেছেন তাপস মণ্ডলl।    

    কুন্তলকে এর আগেও দুদফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই (SSC TET)। এর পর গত শুক্রবার সকাল থেকে নতুন করে তদন্তে নামে ইডি। কুন্তলের দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র হয়েছে। তিনি এও বলেন, তাঁর সন্তানকে অপহরণের হুমকি দিয়েছিলেন তাপস। তবে এই পুরো ঘটনা থেকে দলকে দূরে রাখার অনুরোধ করেন কুন্তল।    
     
    এর আগে মঙ্গলবারও তাপস এবং কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করেছে ইডি। তাপসের কাছে ইডির প্রশ্ন ছিল কুন্তল কী দুর্নীতিতে যুক্ত? এর জবাবে তাপস বলন, “যদি মনে করেন, তবে তাই ভেবে নেবেন। তা হলে আর কোনও উত্তর দেব না।’’  

    প্রসঙ্গত, তৃণমূল নেতা কুন্তল (SSC TET) পেশাগত ভাবে ব্যবসায়ী। সূত্রের খবর, একাধিক বিএড কলেজ আছে তাঁর। তবে সেই কলেজের মালিক একাধিক। এই সূত্র ধরে তাপসের সঙ্গে কুন্তলের পরিচয় বলে খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Atmospheric Carbon: হাতি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়বে জলবায়ুর ওপরও!

    Atmospheric Carbon: হাতি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়বে জলবায়ুর ওপরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংখ্যা বৃদ্ধির জেরে ক্রমেই কমছে জঙ্গলের (Forest) আয়তন। বসতি স্থাপন করতে গিয়ে মানুষ কেড়ে নিচ্ছে না-মানুষের বসত। এসব আমাদের জানা ছিল। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেল আরও ভয়ঙ্কর তথ্য। জানা গেল, জঙ্গল সৃষ্টিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে হাতি (Elephant)। কেবল তাই নয়, আফ্রিকার (Atmospheric Carbon) জঙ্গলের জীব বৈচিত্র্য রক্ষা করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গজকুল।

    হাতির বংশ…

    মানুষের লোভের জেরে ইতিমধ্যেই বিলুপ্ত হতে বসেছে হাতির বংশ। তার ছাপ পড়েছে আফ্রিকার জঙ্গলে। এক সময় আফ্রিকার জঙ্গলে বাস করত হাজার হাজার হাতি। পরে সভ্য মানুষ হাতির দাঁতের লোভে নির্বিচারে হত্যা করতে শুরু করে হস্তিকুলকে। যার জেরে ওই জঙ্গলের হাতির সংখ্যা কমতে কমতে ক্রমেই বিলুপ্তির পথে চলে গিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে জঙ্গলে। এই আফ্রিকায়ই রয়েছে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট। এতদিন এই জঙ্গল পরিবেশ থেকে কার্বন (Atmospheric Carbon) শুষে নিত। এখনও নিচ্ছে। তবে হস্তিকুল কমে যাওয়ায় জঙ্গলেরও কার্বন শুষে নেওয়ার ক্ষমতা কমে যেতে পারে ৬ থেকে ৯ শতাংশ। সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞাণের অধ্যাপক তথা প্রবীণ লেখক স্টিফেন ব্লেক হাতি নিয়ে দীর্ঘ সময় গবেষণা করেছেন। সম্প্রতি একটি গবেষণা পত্রে ব্লেক এবং তাঁর সহযোগীরা দেখিয়েছেন, আফ্রিকার রেইন ফরেস্টে কীভাবে কার্বন ধরে রাখার কাজ করে হাতির পাল।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    ব্লেক বলেন, মানুষ নির্বিচারে হস্তিনিধন করে চলেছে। ফলশ্রুতি হিসেবে ভয়ঙ্কর সমস্যায় আফ্রিকার জঙ্গল। হাতি হত্যা বন্ধ করা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, অথচ হাতি জঙ্গলে জীব বৈচিত্র বজায় রাখে। তাই হস্তিকুলের বিনাশ হলে ধ্বংস হয়ে যাবে জঙ্গলও। আমরা যদি জঙ্গলের হাতিকে হত্যা করে চলি, তাহলে তার প্রভাব পড়বে তামাম বিশ্বের (Atmospheric Carbon) জলবায়ুর ওপর। ব্লেক বলেন, আমাদের এই সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হবে যে হাতি বাঁচাতে না পারলে আমরা পরোক্ষে দায়ী হব জলবায়ু পরিবর্তনের জন্যও। তিনি বলেন, একে সিরিয়াসলি নিতে হবে। বাঁচাতে হবে হস্তিকুলকে। জঙ্গলের হাতির ভূমিকাকে কোনওভাবেই অবহেলা করা যাবে না।

    ব্লেক বলেন, হাতিরা বিভিন্ন গাছ থেকে পাতা খায়, ডাল ভাঙে, চারা গাছ উপড়ে ফেলে দেয়। তিনি বলেন, দেখা গিয়েছে, হাতিরা যেসব গাছ ধ্বংস করে সেগুলি লো-কার্বন ডেনসিটির গাছ। জঙ্গলে যদি শুধুই হাই-কার্বন ডেনসিটির গাছ থাকে, তাহলে পরিবেশের উপকার হয়। তিনি বলেন, হাতিরা হল জঙ্গলের মালি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) নিয়ে এবার কড়া অবস্থান নিল ভারত (India)। ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বরের সিন্ধু জল চুক্তি সংশোধনের জন্য ইসলামাবাদকে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারত সরকার। সরকার সাফ জানিয়েছে, পাকিস্তানের একাধিক ভুল পদক্ষেপের ফলেই সিন্ধু জল চুক্তি বাস্তবায়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। চুক্তি সংশোধনের জন্য নোটিশ জারি করতে বাধ্য হয়েছে ভারত সরকার। প্রসঙ্গত, সিন্ধু জল চুক্তি হওয়ার পর জল বণ্টনে বরাবরই নরম মনোভাব দেখিয়ে এসেছে ভারত।

    বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায়…

    স্বাধীনতার পর থেকেই এই সিন্ধু নদের জল ব্যবহার নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চলছে টানাপোড়েন। টানা ছ বছর ধরে আলাপ আলোচনার পর ১৯৬০ সালে ভারত পাকিস্তান (Pakistan) দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় সিন্ধু জল চুক্তি। বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায় ১৯৬০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের করাচিতে গিয়ে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। পাকিস্তানের তরফে ওই চুক্তিতে সই করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আয়ুব খান।

    একাধিক নদীর জলবণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও তথ্য আদানপ্রদানের জন্য স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। ২০১৫ সালে একটি নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ কমিটি নিয়োগের অনুরোধ জানায় পাকিস্তান। এই কমিটি ভারতের কিষেন গঙ্গা ও ব্যাটল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টসের প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে আপত্তিকর দিকগুলি পরীক্ষা করে দেখবে। ২০১৬ সালে পাকিস্তান একতরফাভাবে এই অনুরোধ প্রত্যাহার করে নেয়। তারা জানিয়ে দেয়, কোর্ট অফ আর্বিট্রেশন এই আপত্তিকর (Indus Water Treaty) জায়গাগুলি বিচার করে দেখুক। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ভারতও একজন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ নিয়োগের অনুরোধ জানিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: মনোবল ধরে রাখাই সাফল্যের চাবিকাঠি! ছাত্রছাত্রীদের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

    ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাঙ্ক ভারত ও পাকিস্তানকে আলোচনা করে একটি সর্বসম্মত পথ বেছে নিতে বলে। তার পর থেকে লাগাতার চেষ্টা করেও ভারত এ ব্যাপারে পাকিস্তানকে রাজি করাতে পারেনি। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত পার্মানেন্ট ইন্ডাস কমিশনের পাঁচটি বৈঠক হয়েছে। সেগুলিতে এনিয়ে কোনও আলোচনাই করতে রাজি হয়নি পাকিস্তান। তাই সিন্ধু জল চুক্তির শর্তগুলি লঙ্খনের ফলে পাকিস্তানকে নোটিশ দেয় ভারত। সংশ্লিষ্ট কমিশনারদের মাধ্যমে ২৫ জানুয়ারি এই নোটিশ জারি করা হয়েছে। এই নোটিশের উদ্দেশ্য হল, সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) লঙ্ঘন সংশোধন করার জন্য পাকিস্তানকে ৯০ দিনের মধ্যে আন্তঃসরকারি আলোচনায় প্রবেশের সুযোগ দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Flight hijacked: ‘‘হাইজ্যাক হয়েছে বিমান’’! ট্যুইট যাত্রীর, তারপর কী হল জানেন?

    Flight hijacked: ‘‘হাইজ্যাক হয়েছে বিমান’’! ট্যুইট যাত্রীর, তারপর কী হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমান হাইজ্যাক করা হয়েছে। জনৈক বিমানযাত্রীর এক ট্যুইটেই শোরগোল পড়ে গিয়েছিল দিল্লি বিমানবন্দরে। পরে জানা গেল নিছকই মজার ছলে একঘেয়েমি এবং বিরক্তির কারণেই অমন ট্যুইট করেছিলেন ওই যাত্রী। মজার বশে এই ধরনের ট্যুইট!ভুয়ো খবর ছড়ানোর জন্য বিমান থেকেই নামিয়ে দেওয়া হল ওই যাত্রীকে। বিমানবন্দর থেকেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

    ভুয়ো ট্যুইট

    ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানী দিল্লি(Delhi)-তে। জানা গিয়েছে, স্পাইসজেটের (SpiceJet) দুবাই থেকে রাজস্থানের জয়পুরের বিমানে চেপে ছিলেন ওই যাত্রী। হঠাৎ বিমানের রুট বদল হতেই ওই ব্যক্তি ট্যুইট করে লেখেন, দুবাই থেকে আগত বিমানটি হাইজ্যাক (Hijack) হয়ে গিয়েছে। দুবাই থেকে আসা জয়পুরগামী স্পাইসজেটের এসজি ৫৮ বিমান প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে জয়পুর বিমানবন্দরে না নেমে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট নাগাদ দিল্লি বিমানবন্দরে বিমানটি নামার পর প্রায় ৪ ঘণ্টা বিমানবন্দরেই অপেক্ষা করতে হয় যাত্রীদের। আবহাওয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হলে দুপুর ১টা ৪০ নাগাদ বিমানটিকে উড়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। সে সময়ই বিমানের ভিতর বসে থাকা ২৯ বছরের এক যুবক ট্যুইট করে জানান, বিমানটি হাইজ্যাক করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বেনামি অ্যাকাউন্টে নথি কার? গরুপাচার কাণ্ডে আরও ঘনীভূত রহস্য

    অভিযুক্ত যাত্রীর নাম মোতি সিং রাঠোর (২৯)। তিনি রাজস্থানের নাগৌর জেলার বাসিন্দা। তাঁর এই ট্যুইট দেখেই চাঞ্চল্য ছড়ায়। যাঁরা ওই ব্যক্তির ট্যুইট দেখতে পান, তাঁরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ভাইরাল হতে শুরু করে ওই ব্যক্তির ট্যুইট। তড়িঘড়ি বিমানের সব যাত্রীকে নামিয়ে আনা হয়। বিমানের সমস্ত মালপত্রও নীচে নামিয়ে আনা হয়। নিরাপত্তা আধিকারিকেরা বিমানের ভিতর তন্নতন্ন করে তল্লাশি চালান। তদন্তে বোঝা যায়, যুবকের ওই ট্যুইটটি ভুয়ো।  এরপরই ওই যাত্রীকে বিমান থেকে তাঁর ব্যাগপত্র সহ নামিয়ে দেওয়া হয়। কাছের পুলিশ স্টেশনে ওই ব্যক্তিকে তুলে দেওয়া হয়। অন্যদিকে, আতঙ্কে ফের একবার বিমানটিতে সমস্ত রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হয়। এরপরে গন্তব্যে উড়ে যায় বিমানটি। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খতম ইসলামিক স্টেটের (ISIS) অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল আল সুদানি। আফ্রিকার সোমালিয়ায় (Somalia) আমেরিকা (America) সেনার স্পেশাল ফোর্সের হামলায় নিহত হয়েছেন তিনি। ওই আইএস নেতার সঙ্গে সঙ্গে খতম হয়েছেন তাঁর আরও ১০ সঙ্গীও। বিলাল আল সুদানি ও তাঁর ১০ সঙ্গীর নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে ওয়াশিংটনের তরফে। আমেরিকার প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে ২৫ জানুয়ারি উত্তর সোমালিয়ায় আইএসের গোপন ডেরায় অভিযান চালিয়েছিল স্পেশাল ফোর্স। সেই অভিযানেই নিহত হয়েছেন বিলাল ও তাঁর সঙ্গীরা। বিলালের মৃত্যুতে আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ায় আইএস বড় ধাক্কা খাবে বলেই দাবি মার্কিন সেনার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফস কমিটির চেয়ারম্যান মার্ক মিলেরি।

    আইএস…

    এই প্রথম নয়, এর আগেও খতম হয়েছেন আইএসের (ISIS) সর্বোচ্চ নেতা। তবে তিনি মারা গিয়েছেন গত নভেম্বরে, সিরিয়ায় আমেরিকার এয়ারস্ট্রাইকে। আইএসের এই সর্বোচ্চ নেতার নাম আবু আল হাসান আল হাসেমি আল কুরেশি। তাঁর মৃত্যুর পর এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান হন আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশি। বুধবার মার্কিন সেনার হামলায় খতম হওয়া বিলাল এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশির ঘনিষ্ঠ ছিলেন বলেই সূত্রের খরব।

    আরও পড়ুুন: টাকা নিয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, ইডির জেরায় বিস্ফোরক কুন্তল ঘোষ

    অস্টিন বলেন, আইএস শীর্ষ নেতা ও তাঁর ১০ সঙ্গী নিহত হলেও, সাধারণ মানুষের কোনও ক্ষতি হয়নি। যাঁরা এই অভিযানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই। প্রসঙ্গত, মার্কিন সেনার অভিযানে ২০১৯ সালে খতম হন আইএসের (ISIS) প্রতিষ্ঠাতা আবু বকর আল বাগদাদি। তাঁর মৃত্যুর পরে জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতা হন আবু ইব্রাহিম আল হাশিমি আল কুরেশি। মার্কিন সেনা অভিযানে তাঁর মৃত্যুর পর দায়িত্ব দেওয়া হয় হাশেমিকে।

    আরও পড়ুুন: ‘বাংলাকে পথ দেখাচ্ছে শুভেন্দু’, ছেলেকে সার্টিফিকেট বাবা শিশিরের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিমারিকালে খানিকটা ধাক্কা খেয়েছিল ভারতীয় অর্থনীতির গতি। অতিমারি পর্ব পেরিয়ে ফের ছন্দে ফিরছে দেশের অর্থনীতির গতি। ২০২৩ সালে আগের চেয়ে বেড়েছে ভারতীয় অর্থনীতির গতি। সম্প্রতি এ নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি গ্রোথ ৬.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬.৯ শতাংশ। ভারতের নীতি (Mission 2047) এবং সংস্কারের কারণেই ফের বাড়ছে অর্থনীতির রথের চাকার গতিবেগ। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ইন্ডিয়া কানট্রি ডিরেক্টর অগাস্টি টানো কুয়ামি এজন্য ভারতের মাইক্রো ইকোনমিক ফান্ডামেন্টালসকে ক্রেডিড দিচ্ছেন।

    গ্রোথ রেট…

    ভারত সরকারের নিজস্ব প্রোজেকশন অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ অর্থবর্ষে ইন্ডিয়ার গ্রোথ রেট দাঁড়াবে ৭ শতাংশে গিয়ে। স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন মন্ত্রকের মতে, বিশ্বের অনেকে দেশ যেখানে অর্থনীতিতে নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে, সেখানে ভারতের অর্থনীতির স্বাস্থ্য তুলনায় ভাল। ওই মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের নমিনাল জিডিপি বৃদ্ধির হার ধরে নেওয়া হচ্ছে ১৫.৪ শতাংশ। অর্থনীতিবিদদের মতে, সরকারের সংস্কার নীতি – সবচেয়ে বেশি কার্যকরী লিংকড ইনসেন্টিভ স্কিম এবং পিএম গতি শক্তির জেরে ভারতীয় অর্থনীতির এই ফল।  

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, ভারত সফলভাবেই বিভিন্ন ওয়েলফেয়ার স্কিম ও পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যালেন্স করে চলছে। ভারত দেশের লক্ষ লক্ষ পরিবারে খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে। অতিমারি পর্বের পরেও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যার জেরে এগিয়ে চলেছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা। বিশেষজ্ঞদের মতে, রেকর্ড করেছে ভারতের এক্সপ্রেসওয়ে। অসংখ্য এক্সপ্রেয়ওয়ে তৈরির পাশাপাশি ফ্রেট করিডর তৈরিও ভারতকে নিয়ে গিয়েছে ভিন্ন উচ্চতায়। যার জেরে ভারত পরিণত হয়েছে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়ায়। ভারতের লক্ষ্য হল, লজিস্টিক কস্ট যথা সম্ভব কমিয়ে দেওয়া। বর্তমানে রয়েছে ১৪ শতাংশ। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে একে নিয়ে আসা হবে ৮ শতাংশে। পরবর্তীকালে এই কস্ট নিয়ে আসা হবে ৬ শতাংশে। লজিস্টিকের উন্নতি হলে বাড়বে লগ্নিও। ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টমেন্ট রুলসও কাজে আসবে। আশা করা যাচ্ছে, চলতি আর্থিক বর্ষে এই প্রথম ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টের পরিমাণ দাঁড়াতে চলেছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ব্রিটেন। সেই জায়গা নিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লির লক্ষ্য, ২০৪৭ সালের (Mission 2047) মধ্যে তৃতীয় স্থানে আসা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Saraswati Puja: সরস্বতীপুজোয় থিমের ছোঁয়া, কলকাতার কোন প্যান্ডেলে কী থিম, জানুন

    Saraswati Puja: সরস্বতীপুজোয় থিমের ছোঁয়া, কলকাতার কোন প্যান্ডেলে কী থিম, জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন কেবল কালীপুজো (Kali Puja), দুর্গাপুজোতেই (Durga Puja) দেখা যেত থিমের ছড়াছড়ি। এবার থিমের ছোঁয়া চলে এল সরস্বতী পুজোয়ও (Saraswati Puja)। দুর্গাপুজো গোটা বঙ্গদেশজুড়ে হলেও, কালী সহ অন্যান্য দেবদেবীর পুজো একেকটা অঞ্চলে হয় জাঁকজমক সহকারে। যেমন গোটা বাংলায় কালীপুজো হলেও, বারাসতে কালীপুজো হয় থিমের, কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে। কাটোয়ায় কার্তিক পুজো হয় থিমের। নদিয়ায় রাস উৎসব হয় ঘটা করে। সেখানেও থিমের ছড়াছড়ি।কালনার সরস্বতী পুজোও হয় জাঁকজমক সহকারে। এখানেও থিমের ছড়াছড়ি।

    থিমের পুজো…

    হাওড়ার খালনায় কয়েক লক্ষ টাকা করে খরচ করে হয় লক্ষ্মীপুজো। সেখানেও দেখা যায় নানান থিম। এবার তার রেশ এসে লাগল সরস্বতী পুজোয়ও। দুর্গাপুজোর মতো সরস্বতী পুজোয় থিম করা হয়েছে ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ করে। তবে দুর্গাপুজোয় যেমন অনায়াসেই স্পনসর মেলে সরস্বতী পুজোয় তা হয় না। তাই সরস্বতীপুজোয় যাঁরা থিমের কথা ভাবেন, তাঁদের ভরসা করতে হয় দাতাদের ওপর। কোনও কোনও উদ্যোক্তা আবার দুর্গাপুজোর বাজেট কিছুটা কাটছাঁট করে তুলে রেখে দেন সরস্বতীপুজোয় খরচ করবেন বলে।

    ঘটা করে দু্র্গাপুজো করে টালা প্রত্যয়। তারা সরস্বতীপুজোও (Saraswati Puja) করে জাঁকজমক সহকারে। এবার বাণীবন্দনায় তাঁদের বাজেট ১৫ লক্ষ টাকা। এদের এবারের থিম, চলো ভালবাসার বর্ণমালায় ফেরা যাক। এখানে মণ্ডপের উচ্চতা ৪৬ ফুট। প্রতিমা ১৪ ফুটের। এই মণ্ডপে এলে নল্ট্যালজিক হয়ে পড়বেন দর্শক। উদ্যোক্তাদের তরফে ধ্রুবজ্যোতি বসু বলেন, এই মণ্ডপে এলে অতীতের সরস্বতী পুজোর সকালে ফেরা যাবে। দর্শক হয়ে পড়বেন নস্ট্যালজিক। তিনি জানান, দুর্গাপুজোর ফান্ডের একটা অংশ সরিয়ে রাখা হয়েছিল সরস্বতীপুজোর জন্য।

    আরও পড়ুুন: মুখোমুখি জেরায় একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন তাপস-কুন্তল, একে অপরকে দোষারোপ

    আমহার্স্ট স্ট্রিটের বিদ্যাসাগর সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) কমিটির এবারের বাজেট ৫ লক্ষ টাকা। এই পুজোর মাথায় রয়েছেন তৃণমূল নেতা পিয়াল চৌধুরী। তিনি জানান, পুরো খরচই এসেছে ডোনেশন থেকে। পিয়াল বলেন, সরস্বতী পুজোয় স্পনসর মেলে না। তাই আমরা ডোনেশনের ওপরই নির্ভর করেছিলাম। মানুষ দিয়েছেন দেরাজ হস্তে। আমরা বাইরে কোথাও চাঁদা তুলতে যাইনি।   

    উত্তর কলকাতার হাতিবাগান সংহতির এবারের সরস্বতীপুজোর (Saraswati Puja) বাজেট ৯ লক্ষ টাকা। ২৮ ফুটের অতিকায় প্যান্ডেলে রয়েছে ১৫ ফুটের দেবী প্রতিমা। ক্লাবের সম্পাদক রাজদীপ পাত্র বলেন, গত দুবছর ধরে আমরা থিমের পুজো করে আসছি। আমরা আগের থেকে অনেক কর্পোরেট স্পনসরও পাচ্ছি।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Uyghur: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    Uyghur: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের উপর নিপীড়ন প্রতিদিন বাড়ছে। চিনের জ্বলন্ত সমস্যা শিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুররা। তাঁদের বিরুদ্ধে অত্যাচার নিয়ে বারবার আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত হয়েছে বেজিং। তবু নিজেদের পথ থেকে সরেনি বেজিং। চিনের ওই অঞ্চলে বসবাসকারী উইঘুরদের জীবন জেলখানায় বন্দিদের মতো হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি আশ্রয় শিবির যেন কারাগার। 

    ডিটেনশন ক্যাম্পে আটক

    বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, শিনজিয়াং প্রদেশে চরমপন্থা এবং সন্ত্রাসদমনের নামে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে অভিযোগ। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ধর্ষণ, পুরুষদের জোর করে নির্বীজকরণের মতো ঘটনা ঘটেছে সেখানে। এমনকী, হঠাৎই নিজের বাড়ি থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে অনেকে। পরে যাদের আর কোনও খোঁজ মেলেনি। উইঘুর এবং অন্যান্য মুসলিম গোষ্ঠীর সদস্যদের সাধারণ নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। জোর করে ডিটেনশন ক্যাম্পে আটকে রাখা হচ্ছে তাদের। 

    শিনজিয়াং-এ প্রায় এক কোটি কুড়ি লক্ষ উইঘুর মুসলমান বাস করে। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টেই উঠে এসেছে সেখানকার মানুষদের দুর্দশার কথা। রিপোর্টে,‘শিনজিয়াংয়ে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ রয়েছে চিনের বিরুদ্ধে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিমের ‘স্বশাসিত’ শিনজিয়াং প্রদেশে চিন সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের উপর রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আজ ফের তাপসকে জিজ্ঞাসাবাদ ইডির! দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা জেরায় নতুন কী তথ্য মিলল?

    অভিযোগ, উইঘুর এবং তুর্কিভাষী ১০ লক্ষেরও বেশি ইসলাম ধর্মাবলম্বীকে শিনজিয়াংয়ের বিভিন্ন ‘ডিটেনশন ক্যাম্পে’ বন্দি করে রাখা হয়েছে। বলপূর্বক তাঁদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টেও উইঘুরদের বন্দি করার অভিযোগে নিশানা করা হয়েছে শি জিনপিং সরকারকে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার একটি সংবাদপত্রে দাবি করা হয়েছিল, আন্তর্জাতিক চোরাবাজারে বিক্রি হওয়া কিডনি, লিভার-সহ বিভিন্ন মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বড় অংশের মালিক চিনের বন্দিশিবিরে আটক হতভাগ্য উইঘুর মুসলিমরা! জোর করে তাদের অঙ্গ কেটে বিক্রি করছে বেজিং!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pariksha Pe Charcha: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    Pariksha Pe Charcha: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় (Pariksha Pe Charcha) অংশগ্রহণের জন্য এই বছর ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থীর নাম রেজিস্টার করিয়েছেন। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। প্রত্যেক বছরই পরীক্ষার চাপ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপচারিতা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় অন্তত ১৫ লক্ষ বেশি ছাত্রছাত্রী এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চেয়েছেন। ২৭ জানুয়ারি নয়া দিল্লির তালকাটোরা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রী এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “পরীক্ষা পে চর্চায়  অংশগ্রহণের জন্য এই বছর ৩৮ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী রেজিস্টার করেছেন। এর মধ্যে ১৬ লক্ষেরও বেশি শিক্ষার্থী রাজ্য বোর্ডের। পিপিসি ২০২২-এর তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ বেশি। দেশের বাইরে ১৫৫টি দেশ থেকেও নাম নিবন্ধন করা হয়েছে।”

    কী বলেছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী?     

    মন্ত্রী আরও বলেন, “পরীক্ষা পে চর্চা (Pariksha Pe Charcha) গত কয়েক বছর একটি গণআন্দোলনে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ যেভাবে বেড়েছে, সেটাই এর প্রমাণ। এই অনন্য এবং জনপ্রিয় উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। তাদের মানসিক চাপ মোকাবিলা করতে এই উদ্যোগ খুব কার্যকরি। প্রায় ২,৪০০ শিক্ষার্থী তালকাটোরা স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে উপকৃত হবে। একই সময়ে, কোটি কোটি শিক্ষার্থী তাদের নিজ নিজ স্কুল বসে সরাসরি অনুষ্ঠানটি দেখতে পারবে।” তিনি আরও জানিয়েছেন, এনসিইআরটির কলা উৎসব প্রতিযোগিতার ৮০ জন বিজয়ী এবং সারা দেশ থেকে ১০২ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা বিশেষ অতিথি হিসাবে এই কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকবেন।

    আরও পড়ুন: মান্থার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ কাঁথির অভিযুক্ত ছাত্রনেতা   

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, “কর্মসূচিতে (Pariksha Pe Charcha) অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষার্থীদের আমাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করাতে রাজঘাট, সদৈব অটল, প্রধানমন্ত্রীর জাদুঘর, কর্তব্য পথের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে নিয়ে যাওয়া হবে। কলা উৎসবের বিজয়ী এবং নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ এবং ২৯ জানুয়ারি বিটিং রিট্রিটও দেখতে পাবেন।” প্রসঙ্গত, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীতে সারা দেশের ৫০০টি জেলায় একটি অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। এর থিম ছিল প্রধানমন্ত্রীর ‘এক্সাম ওয়ারিয়র্স’ বইতে দেওয়া মন্ত্রসমূহ। ধর্মেন্দ্র প্রধান আরও বলেন, “এই বইটির অসাধারণ সাফল্য বিবেচনা করে, এটিকে ১১টি ভারতীয় ভাষায় প্রকাশ করা হচ্ছে। অহমীয়া, বাংলা, গুজরাটি, কন্নড়, মালয়ালম, মারাঠি, ওড়িয়া, পঞ্জাবি, তামিল, তেলেগু এবং উর্দু ভাষাতেও এই বই পাওয়া যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC TET: আজ ফের তাপসকে জিজ্ঞাসাবাদ ইডির! দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা জেরায় নতুন কী তথ্য মিলল?

    SSC TET: আজ ফের তাপসকে জিজ্ঞাসাবাদ ইডির! দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা জেরায় নতুন কী তথ্য মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদের পর বুধবার ফের  ইডি দফতরে তলব করা হয়েছে তাপস মণ্ডলকে। ইডি সূত্রে খবর, আজ ফের একইসঙ্গে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে নোটিস ইস্যু করা হয়েছে হুগলির বলাগড়ের শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতির জট কাটাতে মঙ্গলবার তাপস মণ্ডলকে প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি। তৃণমূলের যুব নেতা কুন্তল ঘোষ গ্রেফতার হওয়ার পর এই প্রথম ইডির মুখোমুখি হলেন তাপস। এদিন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দফতরে সকাল সাড়ে ১০টায় ঢুকেছিলেন আর বেরোলেন, রাত তখন সওয়া ১১টা।

    তাপস-কুন্তল মুখোমুখি জেরা

    ইডি সূত্রে খবর, এদিন কুন্তলের মুখোমুখি বসিয়ে তাঁকে জেরা করা হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার চার্জশিটে নাম রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপসের। নিয়োগ দুর্নীতিতে কুন্তলের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ তোলেন তিনি। তাপসের দাবি, ৩২৫ জন শিক্ষক পদপ্রার্থীর কাছ থেকে ৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন কুন্তল। এ ছাড়া তাপসের দাবি, তাঁর পরিচিতেরা তাঁকে জানিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ১৯ কোটি টাকা নিয়েছেন কুন্তল। সেই সংক্রান্ত নথিও তাঁর কাছে রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তাপস। মঙ্গলবার সেই লেনদেন সংক্রান্ত জিজ্ঞাসাবাদের জন্যই তাপসকে নিজেদের দফতরে ডেকেছিল ইডি। শনিবার কুন্তল গ্রেফতার হওয়ার পর তাঁর স্ত্রী জয়শ্রী দাবি করেছিলেন, নিউটাউনের যে ফ্ল্যাটে ইডি তল্লাশি অভিযান চালিয়ে নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করেছে, সেখানে দিনের পর দিন থাকতেন তাপস মণ্ডল এবং তাঁর সহযোগী তাপস মিশ্র। 

    আরও পড়ুন: ইস্তফা প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    গ্রেফতারের পরই  তাপস মণ্ডল নিয়ে গুরুতর অভিযোগ করেছেন ধৃত যুবনেতা। জেরা পর্বে ইডি আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, ইডি অফিসারদের ‘সেটিং’ করতে হবে এই মর্মে লক্ষাধিক টাকা কুন্তলের কাছে দাবি করেছিলেন তাপস মণ্ডল। ১৫ অক্টোবর যখন তাপসের অফিস ও বাড়িতে ইডি অভিযান চালাচ্ছিল, ওই দিনও কুন্তলকে ফোন করে টাকা দাবি করেছিলেন তাপস। যদিও মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে এই কথা তাপস এড়িয়ে গিয়েছেন বলে ইডির অভিযোগ। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তের বিষয়াধীন একাধিক প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা। কুন্তল ও তাপসের বয়ানে ধরা পড়ছে একাধিক অসঙ্গতি। এমনকি, তাদের সামনাসামনি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদেও মেলেনি উত্তর। তাই ফের তলব করা হয়েছে তাপসকে। প্রয়োজনে কুন্তলকেও পুনরায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share