Blog

  • Mumbai Murder: মুম্বাইয়ে বোর্খা পরতে অস্বীকার করায় হিন্দু স্ত্রীকে খুন মুসলিম স্বামীর

    Mumbai Murder: মুম্বাইয়ে বোর্খা পরতে অস্বীকার করায় হিন্দু স্ত্রীকে খুন মুসলিম স্বামীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোর্খা (Burkha) পরতে চাননি। অপরাধ শুধু এইটুকুই। আর এই ‘অপরাধ’- এই নিজের স্ত্রীকে খুন (Murder) করলেন ট্যাক্সিচালক স্বামী। অভিযোগ, ইসলামিক রীতিনীতি পালন নিয়ে বিয়ের পর থেকেই ঝামেলা চলত হিন্দু স্ত্রী এবং মুসলিম স্বামীর মধ্যে। দু’জনে আলাদাও থাকছিল। তারইমধ্যে ওই ব্যক্তি স্ত্রী’কে খুন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি মুম্বইয়ের (Mumbai)।     

    এক পুলিশ আধিকারিক এ বিষয়ে জানান, বছরতিনেক আগে বিয়ে হয়েছিল ইকবাল শেখ (৩৬) এবং রুপালি চন্দদানশিবের (২০)। পরে রুপালি নিজের নাম পরিবর্তন করেছিলেন। নতুন নাম হয়েছিল জারা। তবে বিয়ের পর থেকেই ইসলামিক রীতিনীতি পালন নিয়ে স্বামী ও স্ত্রী’র মধ্যে অশান্তি শুরু হয়েছিল। দম্পতির দুই বছরের ছেলেও আছে। মাসছয়েক আগে থেকে ইকবাল এবং জারা আলাদাও থাকতে শুরু করেছিলেন।           

    আরও পড়ুন: হায়দ্রাবাদে নবরাত্রি প্যান্ডেলে দুই বোর্খা পরিহিতার তাণ্ডব, ভাঙা হল মূর্তি 

    সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, সোমবার রাতে ওই দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হয়। কার কাছে ছেলে থাকবে, তা নিয়েও অশান্তি হয়। তারপর রাত ২ টো ৩০ মিনিট নাগাদ ইকবাল জারার গলার নলি কেটে দেন বলে অভিযোগ। ঘটনার পর গা ঢাকা দেন ইকবাল। পরে তাকে গ্রেফতার করে মুম্বাই পুলিশ। ততক্ষণে মৃত্যু হয়েছে জারার। ইকবালের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির আওতায় খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপে সেক্স ট্র্যাপ, ভিডিও কলের ফাঁদে ৫.২৮ লক্ষ টাকা খোয়ালেন এক মুম্বইবাসী  

    জারার পরিবারের জানায়, প্রেম করে বিয়ে করেন ওই যুগল। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই তরুণীকে বোরখা পরা এবং ইসলামিক রীতিনীতি পালনের জন্য জোর করা হত। কিন্তু তাতে রাজি হননি রুপালি। তা নিয়ে হামেশাই ইকবাল এবং রুপালির মধ্যে ঝামেলা হত। আলাদাও থাকছিলেন গত কয়েক মাস। তবে দু’জনের ফোনে কথা হত। সোমবার রাতে ইকবালকে ডিভোর্সের কথা বলেন তরুণী। কিন্তু বিবাহ-বিচ্ছেদে রাজি ছিলেন না ওই ব্যক্তি। তারপর ছেলেকে নিজের কাছে রাখার দাবি করেন। তা নিয়ে রুপালির সঙ্গে ঝগড়া শুরু হয়। তারপরই ইকবাল রুপালির গলার নলি কেটে দেন বলে অভিযোগ উঠেছে।         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • GDP Growth: চলতি অর্থবর্ষের শেষে ভারতে জিডিপি বেড়ে হবে ৭.৩ শতাংশ!

    GDP Growth: চলতি অর্থবর্ষের শেষে ভারতে জিডিপি বেড়ে হবে ৭.৩ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি অর্থবর্ষের (Fiscal Year) শেষে ভারতে (India) জিডিপি (GDP) বেড়ে হতে পারে ৭.৩ শতাংশ। এস অ্যান্ড পি (S & P) গ্লোবাল রেটিংসের এক প্রজেক্টেই এ খবর উঠে এসেছে। তেলের চড়া দাম, দেশের রফতানি কমে যাওয়া এবং গত কয়েক বছরের মুদ্রাস্ফীতির কারণে অর্থনীতির এই হাল। এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিংসের ভবিষ্যদ্বাণী, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের খুচরো বাজারে মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াবে ৬.৮ শতাংশে। স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত সহ আরও বেশ কয়েকটি পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়টি।

    কোনও একটি দেশের অভ্যন্তরে এক বছরে চূড়ান্তভাবে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার বাজারে সামগ্রিক মূল্যই হচ্ছে গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা জিডিপি। আগের বছরের তুলনায় পরের বছরে এই উৎপাদন যে হারে বাড়ে সেটি হল জিডিপির প্রবৃদ্ধি। এই জিডিপি একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান সূচক। ইকনোমিক আউটলুক এশিয়া-প্যাসিফিক কিউ-৩ রিপোর্টে এস অ্যান্ড পি বলেছে, আমরা আশা করি, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বেড়ে দাঁড়াবে ৭.৩ শতাংশে। তিন মাস আগেও এর পরিমাণ ছিল ৭.৮ শতাংশ। গত অগাস্টের মধ্যে ভারত পণ্য রফতানি করেছিল ৩৩শো কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের। ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে এর পরিমাণ ছিল প্রায় কাছাকাছি। তবে চলতি বছর অগাস্টের মধ্যে বেড়েছে পণ্য আমদানির পরিমাণ। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়িয়েছে ৩৬.৭৮। মার্কিন ডলারের মূল্যে এর পরিমাণ প্রায় ৬২শো কোটির মতো।

    ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে অগাস্ট এই পাঁচ মাসে পণ্য রফতানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৩০ কোটি মার্কিন ডলার। রফতানির চেয়ে বেড়েছে আমদানি পরিমাণ। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে খুচরো বাজারে মুদ্রাস্ফীতি সব চেয়ে বেশি। জ্বালানি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের উচ্চ মূল্যের কারণে দেখা দিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি। কনট্রাক্টের চাকরির কারণেও বেড়ছে মু্দ্রাস্ফীতি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আমরা আশা করি, চলতি অর্থবর্ষে কনজিউমার মুদ্রাস্ফীতি হবে ৬.৮ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চে এর পরিমাণ হবে ৫.৮ শতাংশ।

     

     

  • Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    Health Tips: এই ৫ খাবার খেলে আপনার শরীরে পুষ্টির অভাব হবে না, জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুষ্টিকর খাবার কতটা জরুরি তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্যের (Health) উন্নতির জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পালং শাক থেকে শুরু করে মাশরুম, ডিম থেকে শুরু করে দুধের মতো প্রোটিন যুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। একজন পুষ্টিবিদ (Nutritionist) জানিয়েছেন, কিছু কিছু খাবার একসঙ্গে সংমিশ্রণ করলে ভালো পুষ্টি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন:ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    কলা ও দই: কলা ও দইয়ের (Curd) সংমিশ্রণ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। কলা এবং দই একসঙ্গে খেলে শরীরে পেশীর দ্রুত বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। কলাতে (Banana) উপস্থিত ইনুলিন ও দইয়ে উপস্থিত ক্যালসিয়াম শারীরিক সক্ষমতা বাড়ায়। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপযোগী।


    মাশরুম ও তিলের বীজ: ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ মাশরুম (Mushroom) ও ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ মাশরুম ও তিলের বীজ (Til seed) একসঙ্গে খেলে হাড় শক্ত হয়। ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য শরীরের জারণ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: অফিসে কাজের চাপে স্ট্রেস অনুভব করছেন? মানসিক ক্লান্তি কাটাতে যা করণীয়

    পালংশাক ও জলপাই তেল: অলিভ অয়েল (Olive Oil) দিয়ে পালং শাক (Spinach) রান্না করলে অলিভ অয়েলে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও পালং শাকের মতো ভিটামিন-এ (Vitamin A) সমৃদ্ধ রেসিপিটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

    শাকসবজি ও লেবুর রস: শাকসবজির সবজির (Leafy vegetables) সঙ্গে লেবুর রস (Lemon Juice) মিশিয়ে খেলে লেবুতে (Lemon) উপস্থিত ভিটামিন-সি ও শাকসবজিতে উপস্থিত আয়রন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


    কাঠবাদাম এবং কমলালেবু: কাঠবাদাম (Chestnut) ও কমলালেবু (Orange) এক সঙ্গে দৈনন্দিন খেলে ভিটামিন-সি (Vitamin C) এবং ভিটামিন-ই (Vitamin E) সমৃদ্ধ খাদ্য সংমিশ্রণটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। এটি শরীরের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সহায়তা করে ও ক্ষত নিরাময় তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Poll: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    Congress President Poll: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সভাপতি নির্বাচন থেকে সরতে চলেছেন অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। রাজস্থানের (Rajasthan) মুখ্যমন্ত্রীর উপর ক্ষুব্ধ কংগ্রেস হাইকমান্ড (congress highcomand)। দলের সভাপতি হয়ে ঐক্যবদ্ধ কংগ্রেস গঠন করাই ছিল গেলটের প্রাথমিক দায়িত্ব। কিন্তু দ্বায়িত্ব পালন তো দূর উল্টে তাঁরই নেতৃত্বে মরুরাজ্যে বিদ্রোহ দানা বেঁধেছে কংগ্রেসের (Congress crisis)মধ্যে। স্বভাবতই খুশি নন সনিয়ারাহুলরা। রাজস্থানের অবস্থা নিয়ে দলীয় পর্যবেক্ষক মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও অজয় মাকেনের কাছে লিখিত রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। সনিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটও। 

    আরও পড়ুন: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    কংগ্রেস নেতৃত্বের আশা ছিল, অশোক গেহলটকে দলের সভাপতি করে এক ঢিলে দুই পাখি মারার৷ কারণ গেহলট সভাপতি হলে সচিন পাইলটকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে দীর্ঘদিনের টানাপড়েনে ইতি টানা যেত। কিন্তু গেহলট সেই ভাবনায় জল ঢেলে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই গেহলটের অনুগামী বিধায়করা জানিয়ে দিয়েছেন, অশোক কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেও কোনওভাবেই তাঁরা সচিন পাইলটকে মুখ্যমন্ত্রী পদে মানবেন না। এমনকী কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করতেও অস্বীকার করেন তাঁরা। রাজস্থানের পরিস্থিতির জন্য গেহলট ‘ক্ষমা’চাইলেও ক্ষুব্ধ নেতৃত্ব। কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে,গেহলটের যুক্তি কোনওভাবে মানতে রাজি নন হাইকমান্ড। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া কোনওভাবেই এমনটা হতে পারে না, বলে অনুমান শীর্ষ নেতাদের।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    গান্ধী পরিবারের অনুগামীদের কথায়, এই ঘটনাই প্রমাণ করে দিয়েছে দলের শীর্ষ পদে গান্ধী পরিবারের কেউ না বসলে দলের পরিণতি কী হবে৷ এই পরিস্থিতিতে ফের রাহুল গান্ধীর নাম সভাপতির পদে ভেসে উঠেছে৷ কারণ রাহুলকে নিয়ে দলের মধ্যে বিরোধিতার কোনও সম্ভাবনা নেই৷ উঠছে প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর নামও। অন্যদিকে সভাপতি নির্বাচনের অন্য আরেক সম্ভাব্য প্রার্থী কমলনাথ সোমবারই দিল্লি পৌঁছে সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁর মনোনয়ন জমা দেওয়ার কথাও হাওয়ায় ভাসছে। তবে সভাপতি নির্বাচনে লড়াইয়ের কথা অস্বীকার করে কমলনাথ জানিয়েছেন,“কংগ্রেস সভাপতি পদে লড়াইয়ের জন্য আমার কোনও আগ্রহ নেই। নবরাত্রির শুভেচ্ছা জানাতেই আমি এখানে এসেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Durga Puja 2022: দুর্গাপুজোর নবমীতে হয় দক্ষিণান্ত, কেন জানেন?

    Durga Puja 2022: দুর্গাপুজোর নবমীতে হয় দক্ষিণান্ত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহানবমী (Mahanabami)। মন খারাপের দিন। কারণ এই দিনটি চলে গেলেই মা দুর্গা ফিরে যাবেন কৈলাসে (Kailash)। তাই তো সেই কবেই কবি বলেছিলেন, যেও না নবমী (Nabami) নিশি…। তবে প্রকৃতির নিয়ম মেনেই আসে নবমী তিথি। মহাপুজোর মহানবমী। দিনটির গুরুত্ব কম নয়।

    মহানবমীর আগে হয় সন্ধিপুজো। অষ্টমীর শেষ ২৪ মিনিট ও নবমীর প্রথম ২৪ মিনিট মিলিয়ে মোট ৪৮ মিনিট। এই সময়টা কেবলই মহামায়ার এক রূপ দেবী চামুণ্ডার পুজো হয়। অষ্টমীতে যেহেতু অসুর, সিংহ, বিভিন্ন দেবদেবীর বাহন এবং অস্ত্রশস্ত্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়, সেহেতু নবমীর দিন তাঁদের প্রত্যেকের পুজো করতে হয়। এদিনই যেহেতু মহাপুজো সমাপনের দিন, সেহেতু এই দিনেই সম্পন্ন করতে হয় হোম। শাস্ত্র মতে, হোমের আগুন হল দেবদেবীর জিহ্বা স্বরূপ। তাই হোমাগ্নি প্রজ্জ্বলিত করে দিতে হয় আহুতি। এই আহুতি দেওয়া হয় প্রতিটি দেবদেবীর বীজমন্ত্র সহযোগে। যেহেতু দুর্গাই প্রধান দেবী, তাই এদিন তাঁর উদ্দেশ্যে দিতে হয় একশো আটটি বেলপাতার আহুতি। বাকি দেবদেবীদের উদ্দেশে ৮টি করে বেলপাতা। যজ্ঞ শেষে দেওয়া হয় পূর্ণাহুতি। এতে দেওয়া হয় একটি গোটা নারকেল, সোনার টুকরো এবং ফুলের মালা। যেসব পরিবারে সপ্তমীতে হোম শুরু হয়, তাঁরা হোমাগ্নি জ্বালিয়ে রাখেন নবমী পর্যন্ত। এই নবমীতে তাঁরাও দেন পূর্ণাহুতি। তার পরে হয় দক্ষিণান্ত। দেবীকে দিতে হয় কৈলাসে ফেরার পাথেয়।

    নবমীতে আরও একটি প্রথা পালিত হয় কোনও কোনও পরিবারে। সেটি হল শত্রু বলি। মানকচুর পাতায় চালের পিটুলি দিয়ে তৈরি করা হয় শত্রু। তার গায়ে মাখানো হয় রক্তচন্দন। পরে হাঁড়িকাঠে নিয়ে গিয়ে বলি করা হয় ওই কৃত্রিম শত্রু। অনেক পরিবারে আবার সন্দেশের শত্রু বানিয়ে বলি দেওয়া হয়। যাঁদের পরিবারে পশু বলি দেওয়ার চল রয়েছে, তাঁরা বলি দেন এদিন। অনেক পরিবারে আবার শত্রু নয়, কেবল কুমড়ো, আখ, কলা বলি দেওয়া হয়। নবমীতে দক্ষিণান্ত হয়ে গেলেই পুজো শেষ বলা যায়। কারণ দশমীতে দেবীর পুজো হয় নমো নমো করে। তাই সপ্তমী, অষ্টমী এবং নবমীর আগে মহা শব্দটি যোগ করা হলেও, দশমীতে তা হয় না।  

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Amit Malviya: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    Amit Malviya: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ককংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress President Polls) আসলে একটা প্রহসন। অভিমত বিজেপি (BJP) নেতা অমিত মালব্যর (Amit Malviya)। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত এ নিয়ে কড়া ভাষায় কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন। ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, ‘রাজস্থানের পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, মনোনয়ন দেওয়ার আগেই কংগ্রেস সভাপতি হয়ে গিয়েছেন অশোক গেহলট। না হলে তাড়াহুড়ো করে রাজস্থানের নতুন মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করার কী প্রয়োজন? আসলে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন মূলত লোক দেখানো। অশোক গেহলটকেই যে কংগ্রেস সভাপতি করা হবে, সেটা আগে থেকেই ঠিক হয়ে গিয়েছে। তাই এই নির্বাচনের কোনও মূল্য নেই। কেউ হয়তো শশী থারুরের কথা। কিন্তু পরিস্থিতি দেখে বোঝা যাচ্ছে কংগ্রেসের নতুন ‘রাজা’ গেহলেট, থারুরকে অহেতুক বলির পাঁঠা বানানো হল।’

    প্রসঙ্গত, ১৭ অক্টোবর হতে চলেছে কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) ও শশী থারুরের (Shashi Tharoor) সঙ্গে। এই দু জনের মধ্যে যিনিই জয়ী হোন না কেন, দীর্ঘ দিন পরে তা হবে ইতিহাস। কারণ গান্ধী পরিবার বাইরের কারও হাতে যেতে চলেছে কংগ্রেস সভাপতির রাশ।

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে ৮২ জন কংগ্রেস বিধায়কের ইস্তফা! আজ কি সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক অশোক, সচিনের?

    ইতিমধ্যেই মনোনয়ন জমা দিয়েছেন তিরুবনন্তপুরমের সাংসদ শশী থারুর। তাঁর লড়াইটা হতে চলেছে মূলত রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। যিনি গান্ধী পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ নেতা হিসেবেই পরিচিত। যদিও গেহলট এখনও মনোনয়ন জমা দেননি। তার আগেই রাজস্থান রাজনীতিতে কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ প্রকাশ্যে চলে এল। অনেকে ধরে নিচ্ছেন, অশোক গেহলটই হবেন কংগ্রেসের নতুন সভাপতি। আর সেই কারণেই তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেবেন। রাজস্থানের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হওয়া নিয়ে গেহলট বনাম পাইলট শিবিরের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। এই প্রসঙ্গ টেনেই বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য কড়া ভাষায় কংগ্রেসকে তোপ দেগেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Light Combat Helicopter: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    Light Combat Helicopter: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আত্মনির্ভর ভারত ” (Atmanirbhar Bharat) প্রকল্পের নতুন চমক নিজস্ব প্রযুক্তি আর কারিগরিতে তৈরী ‘লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার'(Light combat helicopter) এর আনুষ্ঠানিক অভিষেক রাজস্থানের যোধপুরে ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ‘হিন্দুস্থান অ্যারোনটিকস লিমিটেড’ – এর হাত ধরে। এতে যোগ দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং বিমান বাহিনীর প্রধান মার্শাল ভি আর চৌধুরী।

    ভারতীয় বিমান বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র সহ নানা ধরনের অস্ত্র পরিবহনে সক্ষম এই নবনির্মিত দুই ইঞ্জিন (Engine) বিশিষ্ট ৫.৮ টনের  হেলিকপ্টারটি এবং এটি ৭০০ কেজি ওজনেরও একটি ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত করা যাবে। আরও জানা গিয়েছে এরমধ্যে বেশ কয়েকটি অস্ত্র নিক্ষেপন পরীক্ষা সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলায় ইমাম প্রধানকে খুনের হুমকি! চাঞ্চল্য 

    Light combat helicopter এর বিষয়ে কিছু তথ্য:

    ১) L.C.H কে পৃথিবীর সবচেয়ে আক্রমণকারী হেলিকপ্টার হিসেবে দাবি করা হয়েছে,  যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে এটি ১৫ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে আক্রমণে সক্ষম। যা পৃথিবীর অন্য কোনো হেলিকপ্টারের নেই।

    ২) L.C.H এর গতি প্রতি ঘন্টায় ২৬৮ কিমি এবং এর পরিসীমা ৫০০ কিমির বেশি।

    ৩) L.C.H একটানা তিন ঘন্টারও বেশি সময় ধরে উড়তে পারে।

    ৪) L.C.H  এর সাহায্যে 20 মিমি কামান ছাড়াও অত্যাধুনিক বোমা এমনকি রকেটও (Rocket) একত্রিত করা যেতে পারে।

    ৫) L.C.H এ প্রতিস্থাপন (Install) করা অত্যাধুনিক সেন্সরের সাহায্যে শত্রুপক্ষের যুদ্ধ বিমানসহ বিভিন্ন কার্যকলাপ থেকে সতর্কতা প্রদান করে।

    হ্যাল (Hindustan Aeronautics Limited) এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে প্রথম পর্যায়ে, এইচএএল ১০টি এলসিএইচ প্রস্তুত করা হয়েছে,  পরবর্তী ২ বছরে আরও ১৫০টি হালকা কমব্যাট হেলিকপ্টার তৈরি করে,  ৯৫টি বিমান ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাতটি আলাদা ইউনিটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। জুলাই মাসে, ভারতীয় সেনাবাহিনী লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টারের প্রথম ইউনিটও তৈরি করা হয়েছে, যা শীঘ্রই চিন সীমান্তে মোতায়েন করা হবে।একই ফ্রন্টে, ভারতীয় বায়ুসেনা হাশিমারায় রাফালের দ্বিতীয় স্কোয়াড্রনও মোতায়েন করা হবে।

    প্রসঙ্গত, ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরী ব্রহ্মাস্ত্র মিসাইল (Brahmos Missile) বর্তমানে বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে।এতদিন ধরে উন্নত দেশগুলির কাছ থেকে অস্ত্রের নির্ভরতা কাটিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Team India New T20 Jersey: টি-২০ বিশ্বকাপের আগে প্রকাশ্যে টিম ইন্ডিয়ার  নতুন জার্সি

    Team India New T20 Jersey: টি-২০ বিশ্বকাপের আগে প্রকাশ্যে টিম ইন্ডিয়ার নতুন জার্সি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া জার্সির উদ্বোধন করল টিম ইন্ডিয়া। আসন্ন টি-টোয়েন্টির আগেই নতুন জার্সি আসার সম্ভাবনা ছিল। রবিবার সেই জার্সির উদ্বোধনে ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা, হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমারকে দেখা গেলেও, ছিলেন না বিরাট কোহলি। বিরাটের অনুপস্থিতির পর থেকেই ফের নয়া বিতর্ক দানা বেঁধেছে। আসন্ন টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নতুন জার্সি পরেই মাঠে নামবেন মেন ইন ব্লু। ভারতের ক্রিকেট সংস্থা বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে নতুন এই জার্সি উদ্বোধনের খবর জানানো হয়েছে। ভারতের ক্রিকেট দলের কিট স্পনসর এমপিএল একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। তাতে দেখা গিয়েছে অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া এবং স্ট্যান্ড বাই ব্যাটসম্যান শ্রেয়স আইয়ারকে। এই স্বপ্নের জার্সির প্রচারে অংশ নেওয়ার আবেদন জানান তাঁরা। ভিডিও-র সঙ্গে সমর্থকদের উদ্দেশে লেখা হয়েছে, আপনাদের ছাড়া এই খেলায় আনন্দ নেই। আপনারাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিসিসিআইয়ের সঙ্গে আপনারাও সমর্থন করুন। আপনাদের সেরা মুহূর্তগুলো ভাগ করে নিন। নতুন জার্সি সম্পর্কে খুব বেশি কিছু খোলসা করেনি ভারতীয় ক্রিকেট দলের কিট স্পনসর।

    আরও পড়ুন: আজ মোহালিতে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-২০, জেনে নিন কখন, কোথায় দেখতে পারবেন ম্যাচ

    নতুন এই জার্সি নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় জোর আলোচনা হচ্ছে। কেউ এই নতুন জার্সি দেখে বাহবা দিচ্ছেন। কেউ আবার সমালোচনা করে বলেছেন, নতুন জার্সিতে কমলার ছোঁয়া থাকলে ভাল হতো।অনেক ক্রিকেটপ্রেমীর মতে, নতুন জার্সিতে ক্রিকেটারদের মানসিক পরিবর্তন ঘটবে। 

    প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় দল শেষবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল। তারপর দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও টি-টোয়েন্টি কাপ ভারতের ঘরে আর আসেনি। ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ পারফম্যান্স করেছিল টিম ইন্ডিয়া। আমির শাহিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গিয়েছিল ভারত। স্বভাবতই ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মা ভালোভাবেই এ বছর সেই বিষয়টি বুঝতে পারছে। তাই রোহিত শর্মা ও বিরাটের উপর বাড়তি দায়িত্ব থাকছে। এশিয়া কাপে খারাপ ফর্ম থাকায় টিম ইন্ডিয়া যথেষ্ট চাপের মধ্যে রয়েছে।

    অস্ট্রেলিয়ার ফাস্ট ও বাউন্সি পিচে স্কোর যে করা সহজ হবে না তা টিম ইন্ডিয়া ভালো মতোই জানে। চোট সারিয়ে যশপ্রীত বুমরা মাঠে ফেরায় ভারতীয় দল কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP reaction on PFI Ban:  ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    BJP reaction on PFI Ban: ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআইকে (PFI)। দেশজুড়ে বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সব সহযোগী সংস্থা এবং ওই সংগঠন অনুমোদিত সংস্থাগুলির ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। কেন্দ্রের পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপি (BJP) নেতারা।

    বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বুধবার বলেন, দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (Popular Front of India) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, যখন রাজস্থানের বিভিন্ন জেলায় দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল, আমরা বলেছিলাম পিএফআই যুক্ত ছিল। কর্নাটকে যখন সিদ্ধারামাইয়া ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ২৩ জনেরও বেশি খুন হয়েছিলেন। দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখতে পিএফআই ব্যান (PFI Ban) জরুরি ছিল।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে দেশবাসী এটা চাইছিলেন। সিপিআই, সিপিএম এবং কংগ্রেস সহ সব রাজনৈতিক দলও এটাই চাইছিলেন। পিএফআই (Popular Front of India) সিমি এবং কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটির অবতার। তারা দেশবিরোধী কার্যকলাপ ও হিংসার ঘটনায় যুক্ত।

    পিএফআই ব্যানকে স্বাগত জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। যারা দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত, সরকার তাদের কড়া হাতে দমন করবে। ভারতে  এখন মোদি যুগ চলছে। তিনি লেখেন, আসাম সরকার ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা পিএফআই ও সিএফআইয়ের অফিস সিল করেছি। গ্রেফতার করা হয় পিএফআইয়ের কিছু সদস্যকে। আরও গ্রেফতার করা হবে। 

    পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেও। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। ট্যুইটে তিনি লেখেন, মহারাষ্ট্রে অশান্তি পাকাতে চেয়েছিল পিএফআই। সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির পরিকল্পনাও করছিল। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, পিএফআই পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তুলেছিল। দেশে থেকে এ স্লোগান দেওয়ার অধিকার তাদের নেই। কেন্দ্র সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। এটা দেশপ্রেমিকদের দেশ। 

    পিএফআই (Popular Front of India) ব্যানের  সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব মৌর্যও। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, যারা এর বিরোধিতা করছে, ভারত তা মেনে নেবে না। উত্তর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ার (Russia) ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে পুতিনকে চাপে ফেলেছিল আমেরিকা (USA)। এবার আমেরিকাকে পাল্টা চাপে ফেললেন পুতিন (Vladimir Putin)। প্রাক্তন মার্কিন গোয়েন্দা কন্ট্রাক্টর এডওয়ার্ড স্নোডেনকে (Edward Snowden) নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া। বিগত কয়েক বছর ধরে রাশিয়াতেই আত্মগোপন করে ছিলেন স্নোডেন। এ বার পাকাপাকি ভাবে সে দেশের নাগরিকত্ব পেলেন তিনি। সোমবার স্নোডেনের নাগরিকত্ব মঞ্জুর করে একটি ডিক্রিতে সই করেছেন পুতিন।

    আরও পড়ুন: পুতিনের সামরিক ঘোষণার পরই রাশিয়া ছাড়ার ধুম, ‘ওয়ান ওয়ে ফ্লাইট’ টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে

    যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (NSA) চুক্তিভিত্তিক আধিকারিক ছিলেন স্নোডেন। ২০১৩ সালে এই মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার গোপন তথ্য ফাঁস করে দেন তিনি৷ সেই নথিতে প্রকাশ্যে আসে যে শুধু বিদেশ নয়, খোদ মার্কিন নাগরিকদের উপরও নজরদারি চালাচ্ছিল আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি। এই ঘটনায় সেই সময় বিশ্বজুড়ে তোলপাড় হয়। সংস্থাটিতে কর্মরত থাকাকালীনই এই তথ্য ফাঁস করেন তিনি। তাঁর ফাঁস করা তথ্যের কারণে যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়ে আমেরিকার ওই গোয়েন্দা বিভাগ। দেশজুড়ে নজরদারির বিরুদ্ধে ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার প্রতিবাদে আওয়াজ তোলেন মার্কিন নাগরিকদের একাংশ।      
     
    এনএসএ-র গোপন তথ্য ফাঁস করায় ২০১৩ থেকেই স্নোডেনকে খুঁজছে মার্কিন সরকার। তারপর থেকেই তিনি রাশিয়ায় আত্মগোপন করে রয়েছেন। আমেরিকা একাধিক বার স্নোডেনকে ফেরানোর কথা বললেও এতদিন রাশিয়া কোনও উদ্যোগ নেয়নি। অভিযোগ ওঠে, রাশিয়ার গোয়েন্দা বিভাগের হয়ে স্নোডেন কাজ করছেন। তাই তাঁকে রক্ষা করে যাচ্ছে রাশিয়া। মস্কোতেই এত বছর নির্বাসিত ছিলেন স্নোডেন। চাপের মুখে পালাতে বাধ্য হন তিনি। মার্কিন প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে ‘গুপ্তচরবৃত্তির’ অভিযোগে মামলা করেছে।  

    আরও পড়ুন: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের      

    বিচারের জন্য স্নোডেনকে দীর্ঘদিন ধরে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন সরকার। এবার রাশিয়া স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিয়ে আমেরিকার সব চেষ্টাকে মাটি করে দিল। স্নোডেন মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে তিনি যে আর আমেরিকার মাটিতে পা রাখবেন না তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

      

LinkedIn
Share