Blog

  • Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    Amitabh Bachchan: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) সোশ্যাল মিডিয়া প্রীতির কথা সবার জানা। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ মিস্টার বচ্চন। সিনেমার খবর থেকে দৈনিক আবেগ, ভক্তদের সঙ্গে সবসময় নিজের সুখদুঃখ ভাগ করে নিতে দেখা যায় তাঁকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করতে গিয়েই ভুল করে বসেন তিনি। আর সেই ভুল উল্লেখ করেই নেটিজেনদের থেকে ক্ষমা চেয়ে নেন। ভুলকে নিজেই ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: “আমার টিআরপি মৃত্যু পর্যন্ত কমাতে পারবি না”, কুনালকে ‘এলি তেলি গঙ্গারাম’ কটাক্ষ মিঠুনের

    কিন্তু কী ভুল করলেন অমিতাভ?

    মিস্টার বচ্চন (Amitabh Bachchan) সাধারণত তাঁর প্রতিটি ট্যুইটের নম্বর দিয়ে থাকন। কিন্তু ৪৫১৪ নম্বর ট্যুইটের পর থেকে নম্বর দেওয়ায় ভুল হয়ে যায়। ৪৫১৪ এর পর সাতটি ট্যুইটের নম্বর গন্ডগোল হয়ে যায়। আর ভুলেই ক্ষমা চেয়ে নেন অমিতাভ। অমিতাভের এই ক্ষমা চাওয়া নিয়ে হাসির রোল পড়ে নেট দুনিয়ায়। ‘ভয়ংকর ভুল’ কথাটা নিয়েও ট্রোল করা হয় তাঁকে। 

    এক নেটিজেন লেখেন, “এই ব্যাখা দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ স্যার। অর্ডারটা ভুল হওয়ায় আমি সত্যিই চিন্তায় ছিলাম। এই কারণে আমার ব্যালান্স শিট ট্যালি করা যাচ্ছিল না।”

    অন্য এক নেটিজেন মজা করে লেখেন, “স্যার এটা ব্যাখা করার জন্য ধন্যবাদ। আমি ঘুমাতে পারছিলাম না।” 

    অন্য একজন লেখেন, “এবার মার্কেট ক্র্যাশ করব।” 

    অন্য একজন লেখেন, ‘স্যার অ্যাপোলজি বানান ভুল আছে, টি ৪৫১৬-এ সংশোধন করে নেবেন।”

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
     

  • Justice Rajasekhar Mantha: এজলাস বয়কটের ডাক আইনজীবীদের! আদালত অবমাননার রুল জারি বিচারপতি মান্থার

    Justice Rajasekhar Mantha: এজলাস বয়কটের ডাক আইনজীবীদের! আদালত অবমাননার রুল জারি বিচারপতি মান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বিক্ষোভকারী আইনজীবীদের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)। কেবল তাই নয়, বিক্ষোভকারীদের আদালত অবমাননার রুলও জারি করলেন তিনি। স্বতঃপ্রণোদিত মামলাটির শুনানি হবে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে। প্রসঙ্গত, সোমবার থেকেই হাইকোর্টের বিচারপতি মান্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আইনজীবীদের একাংশ।

    বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ…

    এদিন বিচারপতি মান্থা সোমবারের ঘটনাকে বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, আইনজীবীদের একাংশ সোমবার যা যা করেছেন, তাতে উশৃঙ্খল মনোভাব দেখা গিয়েছিল। বিচারপতি মান্থা আরও বলেন, হাইকোর্টের ১৩ নম্বর এজলাসের বাইরে যে সিসি ক্যামেরাগুলি রয়েছে, সেগুলির ফুটেজ সংরক্ষণ করে প্রধান বিচারপতির এজলাসে পাঠাতে হবে। সবটা দেখে প্রধান বিচারপতি সিদ্ধান্ত নেবেন ওই ঘটনায় কোনও ফৌজদারি মামলা রুজু হবে কিনা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি নিয়ে ধুন্ধুমার বাবুঘাট, গ্রেফতার সজল ঘোষ

    এদিকে, এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে ওই মামলার শুনানি হয়। সোমবার বিচারপতির কাজে বাধা কাঙ্ক্ষিত ছিল না। এখন যে আইনজীবীরা আদালতে এসে বলছেন, সমস্যা মিটিয়ে নিতে, ওই দিন ঘটনার সময় সেই আইনজীবীরা এজলাস সচল করতে কোনও অনুরোধ করলেন না কেন? কেন তখন আন্দোলনকারীদের আন্দোলন তুলতে অনুরোধ করলেন না তাঁরা? আদালত সব কিছু নজর রাখছে। মন্তব্য প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের।

    এদিন সওয়াল করতে গিয়ে আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) বেঞ্চে কাজে বাধাই নয়, সামাজিকভাবে বিচারপতির মানহানিও করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিচারপতির বাড়ির বাইরে রঙিন পোস্টার সাঁটানো হয়েছে, কুৎসা রটানো হচ্ছে। আজ বিচারপতি মান্থা, কাল হয়তো অন্য কোনও বিচারপতির বিরুদ্ধে একই কাজ হবে। বিকাশরঞ্জন বলেন, কড়া পদক্ষেপ না নিলে এই ধরনের কাজকে উৎসাহ জোগানো হবে। আবেদন খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবে আদালত। জানিয়ে দিলে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। সূত্রের খবর, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha)বেঞ্চের বাইরের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে ১৫ জন আইনজীবীকে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Justice Rajsekhar Mantha: ‘কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন বাধা দেওয়া না হয়’, কড়া নির্দেশ বিচারপতি মান্থার   

    Justice Rajsekhar Mantha: ‘কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন বাধা দেওয়া না হয়’, কড়া নির্দেশ বিচারপতি মান্থার   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে তাঁকে যেন বাধা দেওয়া না হয়। মঙ্গলবার হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ওসিকে ডেকে এমনই নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Justice rajasekhar Mantha)।

    বিচারপতি মান্থা…

    সোমবার থেকেই বিচারপতি মান্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন হাইকোর্টের আইনজীবীদের একাংশ। তাঁর বিরুদ্ধে পোস্টারও পড়ে। মঙ্গলবার সকালেও বেশ কিছু আইনজীবী তাঁর এজলাসের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। হাইকোর্ট সূত্রে খবর, এই সময় এক আইনজীবী বিচারপতি মান্থার এজলাসে ঢুকতে গিয়ে বাধা পান বলে অভিযোগ। সে খবর কানে যায় বিচারপতি মান্থার। এর পরই তিনি তলব করেন হাইকোর্টের ওসিকে। নির্দেশ দেন, তাঁর কক্ষে এবং এজলাসের বাইরে যেন পুলিশি প্রহরা আরও বাড়ানো হয়। ওসিকে তিনি বলেন, প্রয়োজনে এজলাসের বাইরে ফোর্স বাড়ান। কিন্তু কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন তাঁকে বাধা দেওয়া না হয়। বিচারপতির এই নির্দেশর পরেই বাড়ানো হয় পুলিশি প্রহরা। আইনজীবীদের অনেকেই ভিতরে প্রবেশ করলে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। তবে অধিকাংশ মামলার শুনানিই হয়েছে একতরফা। বেশিরভাগ আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়া এগোয়নি বলে হাইকোর্ট সূত্রে খবর। প্রসঙ্গত, সোমবারও বিচারপতি মান্থার (Justice rajasekhar Mantha) এজলাস বয়কট হওয়ায় ৪০০টি মামলার বিচারপ্রক্রিয়া থমকে গিয়েছে। এর মধ্যে অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ মামলাও রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: কলকাতা এসটিএফের বড় সাফল্য! মধ্যপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার আইএস মডিউলের মাথা কুরেশি

    এদিকে, শহরে মিছিল করার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় কর্মসূচি পালনের আবেদন নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। মঙ্গালবার বিচারপতি মান্থা তাঁদের মামলা করার অনুমতি দেন। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সেই মামলার শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা। মামলাকারীদের আইনীজীব কৌস্তভ বাগচি বলেন, আগামী ১৬ জানুয়ারি চাকরি প্রার্থীদের ১০টি সংগঠন মহামিছিলের ডাক দিয়েছে। সংগঠনগুলির সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন তিন দিক থেকে মিছিল করে ধর্মতার মেট্রো চ্যানেলে জমায়েতের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু তাতে পুলিশ আপত্তি জানিয়েছে বলে চাকরি প্রার্থীদের একাংশের দাবি। জানা গিয়েছে, হাওড়া, কলেজ স্ট্রিট এবং শিয়ালদহ থেকে তিনটি মিছিল ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    Manpreet Monica Singh: মার্কিন মুলুকে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন মনপ্রীত মনিকা সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মহিলা শিখ বিচারক হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মনপ্রীত মনিকা সিং (Manpreet Monica Singh)। টেক্সাসের হ্যারিস কাউন্টি সিভিল আদালতের বিচারক হিসেবে শপথ নিয়েছেন তিনি। শপথগ্রহণের সময় তাঁর সন্তানরাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও মনপ্রীতের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন মুলুকে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম বিচারক ভারতের রবি সান্দিল। মার্কিন মুলুকে ইতিহাস গড়লেন শিখ কন্যা মনপ্রীত কৌর মনিকা সিং। 

    কী বললেন মনপ্রীত? 

    বিচারক হয়ে আপ্লুত মনপ্রীত (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের পর বলেন, “আমার মনে হয় যে আমার সন্তানদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। পড়াশোনার সময়ই তারা দেখতে পাচ্ছে যে এমন পেশার ক্ষেত্রে উন্নতির কতটা সম্ভাবনা রয়েছে।” আমেরিকার বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন মনপ্রীত। বেশ কয়েকটি বড় মামলা লড়ে দারুণ সুনাম পান তিনি।

    রবি সান্দিল বলেন, “শিখ সম্প্রদায়ের কাছে এটা খুব বড় মুহূর্ত। মনপ্রীত শুধু শিখদের দূত, ও হল সব বর্ণের মহিলাদের দূত।” 
     
    মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) জন্ম হাউস্টনে। ১৯৭০ সালে মনপ্রীতের বাবা ভারত ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি দেন। পেশায় আইনজীবী মনপ্রীত ২০ বছর ধরে আমেরিকার বিভিন্ন আদালতে আইন চর্চা করেছেন।  স্বামী এবং দুই সন্তানের সঙ্গে বেলায়ারে বসবাস করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ লক্ষ শিখ রয়েছে, যার মধ্যে ২০ হাজার শিখ হিউস্টন এলাকায় বাস করেন। মনপ্রীতের (Manpreet Monica Singh) শপথগ্রহণের সময় আদালত কক্ষ সম্পূর্ণ ঠাসা ছিল। হিউস্টনের মেয়র সিলভেস্টার টার্নার বলেন, “এটি শিখ সম্প্রদায়ের জন্য একটি গর্বের দিন। সমস্ত অ-শ্বেতাঙ্গ লোকদের জন্যও একটি গর্বের দিন আজ। বৈচিত্র্যের মাধ্যমে হিউস্টন শহরের বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করবে এই  আদালত।”


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tunisha Sharma: মাদক সেবনের জন্য নিয়মিত তুনিশার থেকে টাকা নিত শীজান! বিস্ফোরক অভিনেত্রীর মা বনিতা

    Tunisha Sharma: মাদক সেবনের জন্য নিয়মিত তুনিশার থেকে টাকা নিত শীজান! বিস্ফোরক অভিনেত্রীর মা বনিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক সেবন এবং নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য তুনিশাকে চাপ দিত শীজান। তাঁকে ব্যবহার করত অর্থ উপার্জনের জন্য। শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিনেত্রী তুনিশার মা বনিতা শর্মা। এটা খুন নাকি আত্মহত্যা তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন বনিতা। তিনি জানান, নিজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য গত তিন মাসে তুনিশাকে তিনি ৩ লাখ টাকা দিয়েছিলেন। তা-ও তুনিশা বন্ধুদের থেকে টাকা নিতেন এবং তা সম্ভবত শীজানকে দিতেন তাঁর নেশা পূরণের জন্য দাবি বনিতার।

    আত্মহত্যা না খুন!

    তুনিশা শর্মা মৃত্যুর পরেই তাঁর শেষ মুহূর্তের একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। জানা যায় যে, ভিডিয়োটি হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ। যেখানে তুনিশার প্রাক্তন প্রেমিক শীজান খানকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। যে ভিডিয়োতে তুনিশা ছাড়াও আরও বেশকয়েকজনকে দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে তাঁদের পরিচয় না জানা গেলেও তাঁরা ধারাবাহিকের কর্মী বলেই মনে করা হচ্ছে। এই হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গেও শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন বনিতা। তিনি অভিযোগ করেন যে, যখন তুনিশাকে মেকআপরুমের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়, তখনও তুনিশা বেঁচে ছিল। সেই সময় তাড়াতাড়ি কাছের কোনও হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে কেন তাঁকে দূরের হাসপাতালে নিয়ে গেল শীজান? তুনিশার মা বলেন, ‘এটা সুইসাইডও হতে পারে, খুনও হতে পারে। ওকে যখন উদ্ধার করা হয়। তখনও ও শ্বাস নিচ্ছিল। ওকে বাঁচানো সম্ভব হত।’ 

    আরও পড়ুন: “মেয়েকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঠকিয়েছে”, শীজানের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তুনিশার মা

    গত ২৪শে ডিসেম্বর ‘আলিবাবা-দাস্তান-এ-কবুল’-এর মেকআপ রুমে আত্মহত্যা করেন সিরিয়ালের লিড নায়িকা তুনিশা শর্মা। পরদিন প্রয়াত অভিনেত্রী মায়ের আনা অভিযোগের ভিত্তিতে তুনিশাকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হন সিরিয়ালের নায়ক তথা তুনিশার প্রাক্তন প্রেমিক শীজান খান। বনিতা জানান, সিরিয়াল চলাকালীন শীজানের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায় তুনিশা। তারপর থেকেই তুনিশা উর্দুতে কথা বলতে থাকেন। হিজাবও পরেন। তুনিশার মায়ের দাবি, শীজানের পরিবার তাঁকে এ বিষয়ে চাপ দিত। প্রসঙ্গত, এই মামলায় আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে তুনিশার প্রাক্তন শীজান খানকে। ইতমধ্যেই ভাসাই কোর্টে জামিনের আবেদন করেন শীজান। ১১ জানুয়ারি অবধি রায় স্থগিত রেখেছে আদালত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Awas Yajona: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    Awas Yajona: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে এবার সরব তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেতা দেব। ঘাটালে এক অনুষ্ঠানে আবাস দুর্নীতি নিয়ে দেব বলেন,“যাঁদের মাথায় ছাদ নেই,তাঁরা পাচ্ছেন না। যাঁদের পাকা বাড়ি আছে, তাঁরা বাড়ি পাচ্ছেন।’’ এটা ঠিক নয়। আরও একধাপ এগিয়ে দেবের মন্তব্য, ‘‘যেটা ভুল,সেটা ভুল। আমার দল করুক কিংবা অন্য দল করুক। যাঁদের প্রাপ্য, যাঁরা সত্যিই গরিব মানুষ, তাঁদের পাওয়া উচিত।”

    সরগরম রাজ্য-রাজনীতি

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে, বাংলায় এসেছে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিনিধি দল। পূর্ব মেদিনীপুরে ভগবানপুর, খেজুরির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় দলের প্রতিনিধিরা। ভগবানপুর ১ নম্বর ব্লকে, বিডিও অফিসের সামনে, বিক্ষোভের মুখেও পড়েন তাঁরা। গাড়ি ঘিরে দেখানো হয় বিক্ষোভ! কেন্দ্রের আরও একটি প্রতিনিধি দল রয়েছে মালদায়। এরই মধ্যে তৃণমূল সাংসদ দেবের এই মন্তব্য ঘিরে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। বিজেপি নেতাদের মন্তব্য,আবাস নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, সেখানে তাঁর দলের লোকই যে জড়িত,তা সাংসদ বুঝতে পারছেন। তাই বিবেকবানের মতো কথা বলেছেন। অন্যদিকে, তৃণমূলের তরফে দেবকে ভবিষ্যতে সংযত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন অনেকে। আবার অনেকে সাংসদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুন: ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যেই হয়ে যাবে রাম মন্দির, ত্রিপুরায় ঘোষণা শাহের

    হিংসার রাজনীতি নয়

    সোমবার নিজের লোকসভা কেন্দ্র ঘাটালে একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেন তৃণমূল সাংসদ দেব। দাসপুরে দাঁড়িয়ে রাজ্য রাজনীতির একাধিক বিষয় নিয়ে মুখ খোলেন টলিউড সুপাররস্টার। কয়েকদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে দেবের প্রজাপতি। এই সিনেমায় দেবের সঙ্গী ছিলেন বিজেপিতে নাম লেখান মিঠুন চক্রবর্তী। এদিন নিজের দলের নীচু তলার কর্মীদের বার্তা দিতে আরও একবার সেই মিঠুনের সঙ্গে অভিনয় করার বিষয়টিই তুলে আনেন তৃণমল সাংসদ। এ দিন ফের ‘প্রজাপতি’ ছবির প্রসঙ্গ টেনে দেব বলেন, “আমরা যদি ভাল থাকতে পারি, তা হলে গ্রামের মানুষ কেন ভাল থাকবেন না? রাজনীতি মানে মানুষের পাশে থাকা। তার জন্য যদি মারপিট, রক্তারক্তি করতে হয়, সেই রাজনীতি আমি বিশ্বাস করি না।” দেবের সোজা কথা, “তুমি একটা দল করছ মানে এই নয়, বাকি দলগুলো তোমার শত্রু।” পঞ্চায়েত ভোটের আগে দলীয় কোন্দল প্রসঙ্গেও এ দিন দেবকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি বলেন, “আমি তো দলের মুখপাত্র নই। তবে নিজেদের মধ্যে গোলমাল করবেন না। আপনার যদি শরীর খারাপ হয়, তখন আপানার পাশের লোক, তিনি যে দলই করুন, তাঁরাই প্রথমে ছুটে আসবেন।” রাজনীতি করলেও সংস্কৃতি যে মানুষকে ভালবাসতে শেখায় এদিন ফের সেই বার্তাই দিলেন অভিনেতা দেব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mithun-Suvendu in Tripura: ভোটমুখী ত্রিপুরায় প্রচারে আজ শুভেন্দু-মিঠুন, পৃথক সভার কর্মসূচি জানুন

    Mithun-Suvendu in Tripura: ভোটমুখী ত্রিপুরায় প্রচারে আজ শুভেন্দু-মিঠুন, পৃথক সভার কর্মসূচি জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ত্রিপুরার বিধানসভা নির্বাচন। যদিও সেই ভোটের দিনক্ষণ এখনও ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন। তবে ত্রিপুরায় গেরুয়া শিবিরের প্রস্তুতি তুঙ্গে। ইতিমধ্যেই সেখানে ‘বিজয় সংকল্প সভা’, ‘জন বিশ্বাস যাত্রা’র মত কর্মসূচি শুরু করে দিয়েছে গেরুয়া শিবির। জনসভা শুরু করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। আর এবার ভোটের মুখে সভা করতে যাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী। শুধু শুভেন্দুই নন, বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীও যাচ্ছেন ত্রিপুরায়। তবে বিজেপির এই দুই মহারথী একসঙ্গে ত্রিপুরায় গেলেও তাঁরা একাধিক জায়গায় পৃথক পৃথক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। আজ এই দুই বিজেপি নেতার কী কী কর্মসূচি আছে, জেনে নিন।

    শুভেন্দুর অধিকারীর কর্মসচি

    সূ্ত্রের খবর অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল ৯টায় আগরতলা বিমানবন্দরে পৌঁছে যাচ্ছেন শুভেন্দু। সাড়ে ৯টায় হোটেলে ঢুকে জলখাবারের পরেই তিনি সোজা প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে বাগমায় যাবেন। গোমতি জেলায় বিজেপির ‘বিজয় সঙ্কল্প যাত্রা’য় যাবেন তিনি। সেখানে তিনি দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের সামনে বক্তৃতা রাখবেন। এরপর চলে যাবেন চারিলামে। সেখানে ‘জন বিশ্বাস যাত্রা’য় পা মেলাবেন শুভেন্দু। সেখান থেকে বিশালগড়ে আরও একটি ‘জন বিশ্বাস যাত্রা’য় অংশগ্রহণের কথা রয়েছে তাঁর। পর পর ৩ জায়গায় উপস্থিত থাকার পর মঙ্গলবারই ফিরে আসবেন কলকাতায়।

    আরও পড়ুন: ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যেই হয়ে যাবে রাম মন্দির, ত্রিপুরায় ঘোষণা শাহের

    মহাগুরুর কর্মসূচি

    আজ, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৭টার সময় আগরতলা বিমানবন্দরে পৌঁছনোর কথা মিঠুনের। তবে আজ কোনও সভা থাকছে না তাঁর। বুধবার তেলিয়ামুড়ায় বিজয় সঙ্কল্প মিছিলে উপস্থিত থাকবেন মহাগুরু। মধ্যাহ্নভোজের পর মজলিশপুর মণ্ডলে ‘জন বিশ্বাস র‌্যালি’তে থাকবেন মিঠুন।

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে ত্রিপুরায় বিজেপির জন বিশ্বাস যাত্রার উদ্বোধন করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। নির্বাচনী প্রচারে এসে বিজেপির সুর বেঁধে দিয়েছেন তিনি। এবার সেখানে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির দুই নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ঘুষ নিয়ে হোমগার্ড নিয়োগ করে ক্যাডার গড়ছে তৃণমূল, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ঘুষ নিয়ে হোমগার্ড নিয়োগ করে ক্যাডার গড়ছে তৃণমূল, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ফের দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অভিযোগ নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েই। এবার অভিযোগের তীর হোমগার্ড নিয়োগের দিকে। সোমবার একটি ট্যুইট করে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, গোপনে রাজ্যে অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করছে স্বরাষ্ট্র দফতর। এই নিয়োগেও দুর্নীতি হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। 

    কী বললেন শুভেন্দু?

    ট্যুইটে শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্র দফতর দৈনিক ৫৬৫ টাকা বেতনে ৬ মাসের চুক্তিতে হাজার হাজার হোমগার্ড নিয়োগ করেছে। কোনও বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই হয়েছে এই নিয়োগ। সম্ভবত পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলের ক্যাডারদের টাকার বিনিময়ে নিয়োগ করা হচ্ছে। কোনও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না হলে ইতিমধ্যে যারা এই পদের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা খবর পেলেন কোথা থেকে? স্বরাষ্ট্র দফতর কি এই নিয়োগপ্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারবে? এদের কি ইচ্ছামতো বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে? তাহলে কে এদের বাছাই করল? কী যোগ্যতার ভিত্তিতে বাছাই করা হয়েছে?”

     

    এই ট্যুইটে একটি নথিও প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেই সরকারি নথিতে দেখা যাচ্ছে, গত ১ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় ১৬১৫ জন অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করা হয়েছে। ৬ মাসের চুক্তিতে নিয়োগ করা হয়েছে তাদের।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিমকোর্টে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ফিরল হাইকোর্টে

    হাওড়ার উলুবেড়িয়া থানায় নিয়োগ হওয়া অস্থায়ী হোমগার্ডদের নামের তালিকাও পোস্ট করেছেন তিনি (Suvendu Adhikari)। সেই ট্যুইটে শুভেন্দু প্রশ্ন করেন, “কেউ জানে না এদের কীভাবে, কে ও কীসের ভিত্তিতে নিয়োগ করেছে।”  

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) এই অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় দলের হয়ে সাফাই দিয়ে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “দফতর মনে করলে কর্মী নিয়োগ করতেই পারে। এতে বিরোধী দলনেতার কী বলার থাকতে পারে?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • G-20 Meet: সেজেছে শহর! আজ থেকে কলকাতায় শুরু গুরুত্বপূর্ণ জি-২০ কর্মসূচি

    G-20 Meet: সেজেছে শহর! আজ থেকে কলকাতায় শুরু গুরুত্বপূর্ণ জি-২০ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনা দৃশ্য যেন হঠাৎই অচেনা। চিংড়িঘাটা থেকে সায়েন্স সিটি পর্যন্ত বাইপাসের দু’ধারে সাজসাজ রব। পড়েছে রংয়ের নতুন পোচ। ঝোপ-ঝাড় উধাও। কোথাও কোথাও আবার নীল-সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে রাস্তার দু’ধার। টাঙানো হয়েছে বড় বড় হোর্ডিং, কাট-আউট। কোনওটায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কোনওটায় আবার মুখ্যমন্ত্রী। উপলক্ষ্য জি-২০ সামিট। যা প্রথমবার হচ্ছে দেশের মাটিতে। জি-২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির এটি ১৮তম বার্ষিক সম্মেলন।

    ডিজিটাল আর্থিক সংযুক্তিকরণ নিয়ে আলোচনা

    গত অক্টোবরে সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল ভারত। ইন্দোনেশিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে দায়িত্বের সম্মানসূচক হাতুড়ি সেদিন তুলে দেওয়া হয়েছিল। আগামী এক বছর ধরে দেশের নানা প্রান্তে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে জি-২০ সম্মেলন চলবে। যা শুরু হচ্ছে আজ, সোমবার কলকাতা থেকে। নিউটাউনের একটি হোটেল ও বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে তিন দিন ধরে চলবে এই সম্মেলন। যেখানে যোগ দেবেন জি-২০ গোষ্ঠীর সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা। উপস্থিত থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ডিজিটাল আর্থিক সংযুক্তিকরণ কীভাবে গোটা দেশে তথা বিশ্বজুড়ে বাড়ানো যায়, সেই নিয়ে মূল আলোচনা হবে। সব মিলিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১২ জন বক্তা আসছেন।

    আরও পড়ুন: শীতে জবুথবু রাজ্যবাসী, একাধিক জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সর্তকতা জারি

    জি-২০ বৈঠকের মূলত দু’টি ভাগ। একটি ফিনান্স ও অন্যটি শেরফা ট্র্যাক। আর ফিনান্স ট্র্যাকের একটি অংশ হল জিপিএফআই। তারই বৈঠক হচ্ছে কলকাতায়। অতীতে দেখা গিয়েছে একটি শহরেই জি-২০ বাষির্ক সম্মেলন হয়েছে। ভারত এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। অর্থমন্ত্রকের উপদেষ্টা চঞ্চল সরকারের কথায়, ‘দায়িত্ব পাওয়ার পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, জি-২০ সম্মেলনের মতো এত বড় মাপের সম্মেলন যেন না শুধু মাত্র দিল্লির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এটা ছড়িয়ে দিতে হবে দেশের অন্য শহরেও। তাঁর নির্দেশ মেনেই ৪০টির বেশি শহরকে বেছে নেওয়া হয়েছে জি-২০ বৈঠকের জন্য।’ এবারের জি-২০ সম্মেলনের থিম হল, ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’। সেই মতো বিদেশি অতিথি অভ্যাগতদের সামনে ভারতের সংস্কৃতি, শিল্পকলা ও পর্যটনের সঙ্গে পরিচিতিও করানো হবে। তাই কলকাতা পর্বে আগত অতিথিদের জন্য রাজ্য সরকার গঙ্গাবক্ষে প্রমোদতরীতে সফর ও নৈশভোজের ব্যবস্থা করেছে। হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। পাশাপাশি ঐতিহাসিক পর্যটন স্থলগুলিও ঘুরিয়ে দেখানো হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Surendran K Pattel: পড়াশোনা চালাতে বিড়ি বাঁধতেন, তিনিই এখন আমেরিকার বিচারক!

    Surendran K Pattel: পড়াশোনা চালাতে বিড়ি বাঁধতেন, তিনিই এখন আমেরিকার বিচারক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের ইচ্ছাশক্তি থাকলে মানুষ কী কী না করে! এমনই এক অসাধ্য সাধন করে মানুষের তাক লাগিয়ে দিলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। আমেরিকার ডিস্ট্রিক কোর্টের বিচারক হলেন তিনি। ওই ব্যক্তির নাম সুরেন্দ্রন কে প্যাটেল। তবে জানেন কি তাঁর এই লড়াই একেবারেই সহজ ছিল না। এই ব্যক্তিকেই একসময় পরিবারের পাশে দাঁড়াতে বিড়ি বেঁধে উপার্জন করতে হত, দিনমজুরিরও কাজ করতে হত। তবে এত সমস্যার মধ্যেও পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা হারিয়ে যায়নি। জীবনযুদ্ধে সমস্ত কষ্ট সহ্য করেই শেষপর্যন্ত নিজের লক্ষ্যে পৌঁছেছেন তিনি।

    সুরেন্দ্রন প্যাটেলের জীবনযুদ্ধ…

    সুরেন্দ্রন কেরলের কাসারগড়ের বাসিন্দা। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর পরিবারের আর্থিক অবস্থা মোটেই ভাল ছিল না। দশম শ্রেণির পর পড়াশোনা ছেড়ে দিতে হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু তিনি সেখানেই থেমে থাকেননি। তার পর বিড়ি বাঁধা এবং দিনমজুরির কাজও করেছেন। সেই সব করে পয়সা জমিয়ে ফের পড়াশোনা শুরু করেছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেলা আদালতের বিচারপতির আসনে বসলেন সুরেন্দ্রন কে প্যাটেল। তিনি আমেরিকার আদালতের বিচারক হিসাবে নজির গড়লেন। এই প্রথম কোনও মালায়ালম ব্যক্তি আমেরিকার কোনও আদালতের বিচারক নির্বাচিত হলেন।

    তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, “পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার খরচ মেটানোর সাধ্য ছিল না আমার পরিবারের। বাধ্য হয়ে বিড়ি বাঁধতাম। এক বছর এই কাজ করার পরে আমার জীবন দর্শনই পালটে যায়।”  তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁর গ্রামের বন্ধুরা তাঁর আইনের ডিগ্রি সহ তাঁর শিক্ষার জন্য অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছিল। পড়ালেখার সময় তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে গৃহস্থলির কাজও করেছিলেন।

    আমেরিকার ডিস্ট্রিক বিচারক…

    আমেরিকার ডিস্ট্রিক বিচারক ঠিক হয় নির্বাচনের মাধ্যমে। টেক্সাসের জেলা আদালতের বিচারক হতে ৫১ জনকে পিছনে ফেলেছেন সুরেন্দ্রন এবং আমেরিকার প্রথম মালায়ালি বিচারক হয়েছেন। তিনি বলেছেন, “যখন আমি টেক্সাসে এই পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলাম, তখন আমার উচ্চারণ নিয়ে মন্তব্য করা হয়েছিল এবং আমার বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচার চালানো হয়েছিল। আমি যখন ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, আমার নিজের দল মনে করেনি যে আমি এই পদের যোগ্য। কিন্তু আজ এই জায়গায় এসে পৌঁছেছি। সকলের জন্য একটাই কথা বলার আছে। কাউকে আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে দেবেন না। এটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র আপনারই উচিত।”

LinkedIn
Share