Blog

  • WBJEE Seat Allotment List: প্রকাশিত হয়েছে রাজ্য জয়েন্টের কাউন্সেলিংয়ের প্রথম তালিকা, কী করে দেখবেন?

    WBJEE Seat Allotment List: প্রকাশিত হয়েছে রাজ্য জয়েন্টের কাউন্সেলিংয়ের প্রথম তালিকা, কী করে দেখবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হয়েছে রাজ্য জয়েন্টের কাউন্সেলিংয়ের প্রথম তালিকা (WBJEE 2022 Seat Allotment First List)। প্রার্থীরা রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbjeeb.nic.in-তে গিয়ে তালিকায় নিজের নাম দেখতে পারবেন। যাদের নাম তালিকায় আছে তাঁরা ভর্তির সুযোগ পাবেন। ভর্তির শেষ তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যে ৬টা। 

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত

    কী করে দেখবেন তালিকায় আপনার নাম আছে কী না?

    ১) রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbjeeb.nic.in- এ যান। 

    ২) হোমপেজে ‘WBJEE’-এ ক্লিক করুন। নয়া একটি পেজ খুলে যাবে। 

    ৩) পেজের নিচের দিকে ‘Seat Allotment Result of Round 1 For WBJEE 2022 Counselling (Till 12.09.2022, 6:00 PM)’ আছে। তাতে ক্লিক করুন। নয়া একটি পেজ খুলে যাবে।  

    ৪) ‘Registered Candidates Sign-In’-র নিচে ‘WBJEE Roll Number’, ‘Password’, ‘Security Pin (case sensitive)’ এবং ‘Security Pin’ দিয়ে ‘Sign in’ করুন।

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হয়েছে নিট-ইউজি- র ফল, এমবিবিএস ছাড়া আর কোন কোর্সে পড়ার সুযোগ রয়েছে? জেনে নিন  

    রাজ্য জয়েন্ট বোর্ড জানিয়েছে, কাউন্সেলিংয়ের প্রথম তালিকায় যে প্রার্থীরা আছেন, তাঁরা ৭ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ‘সিট অ্যাকসেপমেন্ট ফি’ জমা দিতে পারবেন। সেইসঙ্গে ওই সময়ের মধ্যে যে কলেজের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানে গিয়ে প্রার্থীদের নথি যাচাই করতে হবে। ভর্তি প্রক্রিয়াও সম্পূর্ণ করতে হবে প্রার্থীদের। কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির কী প্রক্রিয়া তা জানতে ওই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট দেখে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।  

    চলতি বছর ১৭ জুন রাজ্য জয়েন্টের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল। ফল প্রকাশের বেশ কিছুদিন পরে শুরু হয়েছিল কাউন্সেলিং। সেইসময় জয়েন্ট বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছিল, উচ্চশিক্ষা দফতরের অধীনে থাকা সিট ম্যাট্রিক্স তৈরি করে ডাইরেক্টরেট অফ টেকনিকাল এডুকেশন। কোনও কলেজ যদি নতুন কোনও বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে চায়, তাহলে অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিকাল এডুকেশনের  কাছে আবেদন করতে হয়। সেই অনুমোদন পাওয়ার শেষদিন ছিল ৩০ জুলাই। তারপর সেই সংক্রান্ত তথ্য পাবে সংশ্লিষ্ট কলেজ। তারপরে তা  ডাইরেক্টরেট অফ টেকনিকাল এডুকেশনের কাছে জমা পড়বে। সে কারণেই এই দেরি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Yakub Memon: ইয়াকুব মেমনের কবর সৌন্দর্যায়ন, তদন্তের নির্দেশ মহারাষ্ট্র সরকারের

    Yakub Memon: ইয়াকুব মেমনের কবর সৌন্দর্যায়ন, তদন্তের নির্দেশ মহারাষ্ট্র সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই বোমা হামলার দায়ে ফাঁসি হয়েছে ডি কোম্পানির (D Company) অন্যতম মাথা ইয়াকুব মেমনের (Yakub Memon)। পরে কবরস্থ করা হয় দেহ। অভিযোগ, সেই ইয়াকুবের কবরের সৌন্দর্যায়ন (Beautification) করা হয়েছিল মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) উদ্ধব ঠাকরের আমলে। এবার সেই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিল মহারাষ্ট্রেরই একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) সরকার।

    ১৯৯৩ সালে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণে নিহত হন ২৫৭ জন। ওই ঘটনায় অন্যতম চক্রী ছিল ইয়াকুব। ঘটনার পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় তাকে। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ফাঁসির আদেশ দেয় আদালত। নাগপুর সেন্ট্রাল জেলে কার্যকর করা হয় তার প্রাণদণ্ডের আদেশ। তার আগে দু দুবার রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছিল সে। দুবারই খারিজ হয়ে যায় তার প্রাণভিক্ষার আবেদন। এহেন কুখ্যাত ইয়াকুবের কবর সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই অভিযোগের তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। জানা গিয়েছে, এজন্য একটি কমিটি গড়া হয়েছে। শুরু হয়েছে তদন্তও।

    দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারেই ঢাকা ছিল ইয়াকুবের কবর। মাস কয়েক আগে কবরস্থান সাজানো হয় এলইডি লাইট দিয়ে। বিজেপির অভিযোগ, মহারাষ্ট্রের মহাবিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের আমলেই করবের সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছিল। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরেই খুলে ফেলা হয়েছে আলো। মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিধায়ক রাম কদম বলেন, উদ্ধব ঠাকরে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর আমলেই ইয়াকুবের কবর স্থানকে স্মৃতিসৌধে পরিণত করা হয়েছে। এই ইয়াকুব মেমনই পাকিস্তানের হয়ে ১৯৯৩ সালে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। তাঁর প্রশ্ন, এটাই কি তাঁদের (ঠাকরে সরকারের) মুম্বইয়ের প্রতি ভালবাসা? এটাই কী তাঁদের দেশপ্রেম? তাঁর দাবি, উদ্ধব ঠাকরের পাশাপাশি রাহুল গান্ধী এবং শরদ পাওয়ারেরও মুম্বইবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন : শিন্ডেতেই ‘আস্থা’ মহারাষ্ট্রের! শিবসেনার পরিষদীয় নেতাও একনাথ

    বিজেপি নেতারা ইয়াকুবের কবর সৌন্দর্যায়নের কাজ নিয়ে হইচই করতেই পুলিশ দ্রুত এলইডি লাইট খুলে নেয়। ডিসিপি স্তরের অফিসার তদন্ত শুরু করেছে। এদিকে, কবর সৌন্দর্যায়নের বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে চিঠি দিয়েছেন শিবসেনা বিধায়করাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Durga Puja: কৈলাস থেকে এবার দেবী দুর্গা মর্ত্যে আসছেন কীসে? গমনই বা হচ্ছে কীভাবে? জানুন

    Durga Puja: কৈলাস থেকে এবার দেবী দুর্গা মর্ত্যে আসছেন কীসে? গমনই বা হচ্ছে কীভাবে? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন”, এই মন্ত্র নিয়েই  আশ্বিনের শারদ প্রাতে মা দুর্গা (Durga Puja) মর্ত্যে আসেন। বছরে এই চারটে দিন ঘরের মেয়ে উমা হয়ে বাঙালির জীবনে থাকেন দেবী মহিষাসুরমর্দিনী। তবে কৈলাস থেকে কীসে করে দেবী এবার মর্ত্যে আসছেন? এ প্রশ্ন কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে করা হয়, দেবী কীসে চড়ে আসবেন আর কীসে চড়ে মহাদেবের কাছে ফিরে যাবেন তার উপর বছরের ভাল-মন্দ নির্ভর করে। পঞ্জিকা মতে, মনে করা হয়, দেবী কীসে আসছেন, আর কীসে যাচ্ছেন, তার ওপর নির্ভর করে বাংলার পরিবেশ, প্রকৃতি, সময়কাল।

    আরও পড়ুন: এই রাজাই বাংলাতে প্রথম দুর্গাপুজো শুরু করেছিলেন! জানেন তিনি কে?

    দুর্গার আগমন ও প্রস্থানের বাহন ও তার ফলাফল নিয়ে বাঙালি সমাজে বহু কথা প্রচলিত রয়েছে। দেবী দুর্গা ও তাঁর পুত্র-কন্যার নিজস্ব বাহন থাকলেও আগমন ও প্রস্থানের বাহনের কথা আলাদা করে পঞ্জিকায় উল্লেখ করা থাকে। হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী, সপ্তমীতে দেবীর আগমন হয়, আর গমন দশমীতে। এই দুই দিন সপ্তাহের কোন কোন বারে পড়ছে, তার উপরেই নির্ভর করে দেবীর কীসে আগমন ও কীসে গমন। শাস্ত্রে বলা আছে অর্থাত্‍ সপ্তমী রবি বা সোমবার হলে দেবীর বাহন হবে গজ বা হাতি। সপ্তমী শনি বা মঙ্গলবার হলে দেবীর বাহন ঘোটক বা ঘোড়া। সপ্তমী বৃহস্পতি বা শুক্রবার হলে দেবীর বাহন দোলা বা পালকি। সপ্তমী বুধবার হলে দেবীর বাহন নৌকা। একই ভাবে, দশমী রবি বা সোমবার হলে দেবীর বাহন গজ। দশমী শনি বা মঙ্গলবার হলে দেবী বিদায় নেবেন ঘোড়ায় চড়ে। দশমী বৃহস্পতি বা শুক্রবার হলে দেবীর গমন হবে দোলা বা পালকিতে। আর দশমী বুধবার হলে দেবীর নৌকায় করে কৈলাসে ফিরবেন দেবী। 

    আরও পড়ুন: মহা ষষ্ঠীতে পূজিতা হন দেবী কাত্যায়নী! জানেন ঋষি কাত্যায়ন কন্যার ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ হয়ে ওঠার কাহিনী?

    এবছর সপ্তমী পড়েছে ২ অক্টোবর অর্থাৎ রবিবার। তাই দুর্গার আগমন গজ অর্থাত্‍ হাতিতে। শাস্ত্রমতে গজ দেবীর উৎকৃষ্টতম বাহন। এতে ভালই হবে। শস্যপূর্ণ হবে এই বসুন্ধরা। এবছর বিজয়া দশমী পড়েছে বুধবার, ৫ অক্টোবর। মা দুর্গা পুত্র-কন্যা সহ স্বামীর কাছে ফিরবেন নৌকায় চেপে। দেবী দুর্গার নৌকায় ফেরার অর্থ প্লাবনের আশঙ্কা। অর্থাৎ প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হতে পারে এবং বন্যা হতে পারে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Anubrata Mondal Case: কেন অনুব্রতর স্ত্রীর চিকিৎসা খরচ বহন? গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই-তলব ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্যকে

    Anubrata Mondal Case: কেন অনুব্রতর স্ত্রীর চিকিৎসা খরচ বহন? গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই-তলব ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্যকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার কাণ্ডে (Cattle Smuggling Case) সিবিআইয়ের (CBI) নজরে আরও এক ব্যবসায়ীর নাম। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, রাজীব ভট্টাচার্য (Rajeev Bhattacharya) নামের ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রয়াত স্ত্রীর চিকিৎসা করিয়েছিলেন তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তৃণমূল নেতার স্ত্রীর চিকিৎসার জন্যে প্রায় ৬৬ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ী। এমনটাই জানিয়েছেন গোয়েন্দারা। 

    ইতিমধ্যেই এই বিষয়ক রসিদও এসে পৌঁছেছে গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। দু’বছর আগে ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে মারা যান অনুব্রত মণ্ডলের স্ত্রী ছবি মণ্ডল। বীরভূম ছাড়াও কলকাতার একাধিক হাসপাতালে ছবি মণ্ডলের চিকিৎসা করিয়েছিলেন অনুব্রত। সিবিআই গোয়েন্দাদের দাবি, নিউটাউনের এক ক্যানসার হাসপাতলে ছবি মণ্ডলের চিকিৎসার খরচ বহন করেছিলেন রাজীব। রাজীব ভট্টাচার্যেরও চালকল আছে বলেও দাবি করেছেন গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-কন্যার কোটি টাকার এফডি ফ্রিজ়, সিবিআই নজরে মা কালীর গয়নার উৎসও

    সিবিআই আরও দাবি করেছেন, অনুব্রতের হয়ে তাঁর একাধিক চালকলের দেখাশোনা করতেন রাজীব। ওই ব্যবসায়ীকে একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। ফের আরও একবার এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রাজীবকে তলব করেছেন সিবিআই গোয়েন্দারা। 

    সিবিআই সূত্রে খবর, এই রাজীব ভট্টাচার্যের নামে ১০ থেকে ১২টি রাইস মিল রয়েছে ৷ এমনকি ইতিমধ্যেই রাজীব ভট্টাচার্যের নামে ব্যাংকে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে বলে জানতে পেরেছে তদন্তকারী সংস্থা ৷ রাজীব ভট্টাচার্যের আয়কর রিটার্নের ফাইল খতিয়ে দেখেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ৷ আর তাতেই হাসপাতালে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি সামনে আসে।

    আরও পড়ুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার বেসরকারি ব্যাংক কর্তাদের তলব সিবিআইয়ের! কী জানতে চাইল তারা? 

    আচমকা অনুব্রত মণ্ডলের স্ত্রীর চিকিৎসার বিল কেন মেটাতে গেলেন রাজীব ভট্টাচার্য? তাহলে কি অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে কোনওভাবে যোগসূত্র রয়েছে ওই ব্যবসায়ীর ৷ এই প্রশ্নগুলিই রাজীবকে করতে পারেন সিবিআই গোয়েন্দারা। এ নিয়ে অনুব্রত মণ্ডলকেও একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন গোয়েন্দারা ৷ কিন্তু কোনও জবাব আসেনি অনুব্রতর তরফ থেকে।   

    গোয়েন্দারা মনে করছেন, কোটি কোটি কালো টাকা সাদা টাকায় বদলেছেন ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্য৷ এসব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বুধবার বিকেল ৩টের সময় তাঁকে বোলপুরে সিবিআই এর অস্থায়ী ক্যাম্পে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে ৷ তবে তিনি হাজিরা দেন কিনা এখন সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন গোয়েন্দারা।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SEZ Work From Home: সবাইকে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’! সেজ-কর্মীদের জন্য বিশেষ ভাবনা কেন্দ্রের

    SEZ Work From Home: সবাইকে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’! সেজ-কর্মীদের জন্য বিশেষ ভাবনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাড়ি থেকে বসে কাজ করার কথা ভাবছে কেন্দ্র। কোভিড পরবর্তী  সময়ে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ( Work From Home) চাহিদা বেড়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করাচ্ছেন। বহু কর্মী অফিস থেকে নয়,বরং বাড়ি থেকে কাজের পক্ষে সওয়াল করছেন। স্পেশাল ইকোনমিক জোন ( Special Economic Zone) বা সেজের (SEZ) কর্মীরাও তার ব্যতিক্রম নন। তাঁরাও চাইছেন বাড়ি থেকে কাজ করতে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ( Piyush Goyal) জানিয়েছেন তাঁরা বিষয়টা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার সুখ্যাতি, মার্কিন অ্যাঙ্করকে মোক্ষম জবাব শশী থারুরের

    কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার বলেন “কোভিডের সময় আমরা  সেজ সেক্টরকে বাড়ি থেকে কাজের অনুমতি দিয়েছিলাম। বাড়ি থেকে কাজের ফলে আমাদের রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছিল। ২৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল রফতানি পরিষেবা। আমরা আশা করছি, এই বছর রফতানি পরিষেবা আরও বৃদ্ধি পাবে। বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা দেওয়ায় সবাই উপকৃত হয়েছিল। অনেকেই এই পরিষেবা দেওয়ার পক্ষে সওয়ালও করেছে।”

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হবে ভারত! বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে জল্পনা

    ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের পক্ষ থেকে ৫০ শতাংশ কর্মীকে বাড়ি থেকে কাজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরাও রয়েছেন। সেজ সেক্টরের থেকে অবশ্য ১০০ শতাংশ কর্মীকেই বাড়ি থেকে কাজের দাবি রাখা হয়েছে। কর্মক্ষমতা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে কেন্দ্র সেই বিষয়েও চিন্তাভাবনা করছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বাড়ি থেকে কর্মীদের কাজ করতে দিলে ছোট শহরগুলিতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। ফলে উৎপাদনও বৃদ্ধি পাবে। তাই কেন্দ্র এ নিয়ে ভাবছে।” কর্মীদের বাড়িতে বসে কাজ করার সুযোগ দিলে তাতে দেশেরই উপকার হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এখন সেজের আওতায় ৫০ শতাংশ কর্মী সর্বাধিক এক বছর পর্যন্ত বাড়িতে বসে কাজ করতে পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NLEM: ক্যান্সারের সম্ভাবনা! জাতীয় তালিকা থেকে বাদ জিনট্যাক, বন্ধ হবে উৎপাদনও?

    NLEM: ক্যান্সারের সম্ভাবনা! জাতীয় তালিকা থেকে বাদ জিনট্যাক, বন্ধ হবে উৎপাদনও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা (NLEM) থেকে বাদ পড়ল র‌্যানট্যাক-জিনট্যাক (India removes Ranitidine and Zinetac from the essential medicines list)। বদহজম হোক বা পেটে ব্যাথা বাঙালির র‌্যানট্যাক-জিনট্যাক যেন সব সময়ের সঙ্গী। অনেকে দৈনিকও খান এই ওষুধ। এবার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের জাতীয় তালিকা থেকেই বাদ পড়ল এই ওষুধ।

    আরও পড়ুন: জরুরি ওষুধের জাতীয় তালিকা প্রকাশ স্বাস্থ্যমন্ত্রকের, স্থান পায়নি করোনা টিকা 

    মঙ্গলবার দেশের অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। এই তালিকায় নাম রয়েছে ৩৮৪ টি ওষুধের। ২০১৫ সালের শেষ অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় ছিল মোট ৩৭৬ টি ওষুধ। এবার ৩৪টি ওষুধ তালিকায় যোগ করা হয়েছে। বাতিলও করা হয়েছে বেশ কিছু।   

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে প্রকাশিত তালিকায় দেখা গিয়েছে, সল্ট র‌্যানিটিডিনসহ মোট ২৬টি ওষুধ অত্যাবশ্যকীয় তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। জিনট্যাক এবং র‌্যানট্যাকসহ বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ডের নামে বিক্রি হয় র‌্যানিটিডিন। এই র‌্যানিটিডিনের মধ্যে থাকা এন-নাইট্রোসোডিমেথাইলামাইন নামে এমন এক উপাদান রয়েছে, যা থেকে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতেই বাদ দেওয়া হয়েছে এই ওষুধ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এও জানানো হয়েছে, অত্যাবশ্যকীয় তালিকা থেকে বাদ পড়া ২৬টি ওষুধের উৎপাদনও বন্ধ করে দেওয়া হবে।     

    কোন কোন ওষুধ বাদ দেওয়া হয়েছে?

    ১. অল্টেপ্লেস

    ২. অ্যাটেনোলল

    ৩. ব্লিচিং পাউডার

    ৪. ক্যাপ্রিওমাইসিন

    ৫. সেট্রিমাইড

    ৬. ক্লোরফেনিরামিন

    ৭. ডিলোক্সানাইড ফুরোয়েট

    ৮. ডাইমারকাপ্রোল

    ৯. এরিথ্রোমাইসিন

    ১০. ইথিনাইলস্ট্রাডিওল

    ১১. ইথিনাইলস্ট্রাডিওল(A) নরেথিস্টেরন (B)

    ১২. গ্যানসিক্লোভির

    ১৩. কানামাইসিন

    ১৪. লামিভুডিন (A) + নেভিরাপাইন (B) + স্ট্যাভুডিন  (C)

    ১৫. লেফ্লুনোমাইড

    ১৬. মিথাইলডোপা

    ১৭. নিকোটিনামাইড

    ১৮. পেজিলেটেড ইন্টারফেরন আলফা 2a, পেজিলেটেড ইন্টারফেরন আলফা 2b

    ১৯. পেন্টামিডিন

    ২০. প্রিলোকেইন (A) + লিগনোকেইন (B)

    ২১. প্রোকারবাজিন

    ২২. রেনিটিডিন

    ২৩. রিফাবুটিন

    ২৪. স্ট্যাভুডিন (A) + লামিভুডিন (B) 

    ২৫. সুক্রালফেট

    ২৬. সাদা পেট্রোলটাম

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Weather Update: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ,  বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    Weather Update: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ, বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারের পর মঙ্গলবার। সকাল না সন্ধ্যা বোঝা দায়। ঘন কালো মেঘের চাদরে ঢাকা শহরের আকাশ। চলছে অবিরাম বৃষ্টি। কখনও ঝমঝমিয়ে তো কখনও টিপটিপে। আজও সারাদিন বৃষ্টি চলবে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস,গভীর নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে মধ্যপ্রদেশে চলে গিয়েছে। মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগঢ়ের নিম্নচাপ এলাকা থেকে একটি অক্ষরেখা বাংলাদেশ পর্যন্ত তৈরি হয়েছে। এই অক্ষরেখা ঝাড়খণ্ড ও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে গিয়েছে। এর প্রভাবে আজ,মঙ্গলবারও ভারী বৃষ্টি হবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশ সংলগ্ন জেলাগুলিতে ৷ আজ,মঙ্গলবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা,নদিয়া এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। ভারী বৃষ্টি হবে কলকাতা, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান এবং হাওড়া জেলায়। 

    আরও পড়ুন: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    নিম্নচাপ ও বৃষ্টির জেরে কলকাতায় এক ধাক্কায় তাপমাত্রার পারদ নেমেছে অনেকটা। মঙ্গলবার শহরের তাপমাত্রা থাকবে ২৫-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। যা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই কম। উপকূলবর্তী এলাকায় হাওয়ার গতি বেশি থাকতে পারে। তাই বুধবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পর্যটকদেরও সমুদ্রে নামতে বারণ করা হয়েছে। বুধবার বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমতে পারে। জেলাগুলিতে তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হবে না। সোমবার সারাদিন শহর জুড়ে বৃষ্টির জেরে ব্যহত হয়েছে জনজীবন। সমস্যায় পড়েছে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। সপ্তাহের প্রথম দিনে কর্মব্যস্ত অফিস যাত্রীরাও বিপদে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মামলায় পূজার্চনার আবেদনের শুনানি চলবে, জানিয়ে দিল আদালত

    শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে সব জেলাতেই। দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মালদহ, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ মঙ্গল ও বুধবার বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asteroid 2008 RW: তাজমহলের দ্বিগুণ আয়তনের গ্রহাণু সরাসরি আসছে ধেয়ে, তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের পথে?

    Asteroid 2008 RW: তাজমহলের দ্বিগুণ আয়তনের গ্রহাণু সরাসরি আসছে ধেয়ে, তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের পথে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বা মহাজাগতিক বিষয়ে আপনি বিশ্বাস করুন বা না করুন, কিন্তু এই খবর আপনাকে জানতেই হবে। 

    সম্প্রতি, এক ভীষণই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এক দৈত্যকায় গ্রহাণু (Asteroid) পৃথিবীর দিকে সরাসরি ধেয়ে আসছে। আয়তনে যা তাজমহলের প্রায় দ্বিগুণ। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, গ্রহাণুটির সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হতে পারে। তবে, পৃথিবীর কোন স্থানে এই গ্রহাণুটি আছড়ে পড়তে পারে তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা কোন সঠিক তথ্য দিতে পারেননি। আবার বিজ্ঞানীদের একাংশের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই গ্রহাণুর প্রবেশের সম্ভাবনা খুবই কম। তা সত্ত্বেও বিজ্ঞানীরা সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ডাইনোসরের যুগে তৈরি হওয়া গর্তের সন্ধান আজ! গ্রহাণু আছড়ে পড়ায় সৃষ্টি হয় ‘নাদির’ গহ্বরের

    বিজ্ঞানীরা এই গ্রহাণুর নাম দিয়েছে ‘২০০৮ আরডব্লিউ’ (2008 RW)। বিশাল এই গ্রহাণুটি তিন-চার বছর অন্তর পৃথিবীর কাছাকাছি আসে। গ্রহাণুটি এইবার পূর্বের চেয়ে পৃথিবীর কক্ষপথের অনেক কাছাকাছি আসতে চলেছে। যে কারণে, এই গ্রহাণুকে ‘নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট’ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে এটি পৃথিবীর কক্ষপথে ১৩ সেপ্টেম্বর প্রবেশ করবে এবং এর গতিবেগ থাকবে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০ কিলোমিটার। 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA) জানিয়েছে, গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৬৭ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে আসছে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষীয় টানের মাধ্যমে টেনে নেওয়ার জন্য এই দূরত্ব যথেষ্ট কাছাকাছি। এটি পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে আসায় নাসার গবেষকেরা এর গতিবিধির উপর সবসময় নজর রাখছেন। তবে এটি কোথায় আছড়ে পড়তে পারে সেই ব্যাপারে কিছু জানাননি তাঁরা। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছিল ২০০৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর। মহাকাশীয় এই বস্তুটি অ্যাপোলো গ্রুপের অন্তর্গত। সূর্যের চারপাশে একবার ঘুরে আসতে এটি সময় নেয় প্রায় ১০২৩ দিন।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীকে বাঁচাতে গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষ নাসার মহাকাশযানের! দেখতে পাবেন লাইভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Coal Smuggling Scam: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে লালার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    Coal Smuggling Scam: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে লালার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে (Coal Smuggling Scam) জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা। মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি (Anup Maji) ওরফে লালার ১৫ জন সহযোগীর নামে জারি হয়েছে ওই পরোয়ানা। মঙ্গলবার আসানসোলের (Asansole) বিশেষ সিবিআই আদালত (CBI Court) এই পরোয়ানা জারি করে। কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে যে ৪১ জনের নামে চার্জশিট পেশ করা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে এঁরাও রয়েছেন। এদিকে, কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে ধৃত বিকাশ মিশ্র ও চারজন বর্তমান এবং প্রাক্তন ইসিএল আধিকারিককে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আসানসোলের সিবিআই আদালত।

    বছর দুয়েক আগে কয়লাপাচারকাণ্ডে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। এই মামলায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে উঠে এসেছে লালার নাম। লালা সহ একাধিক অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করেছে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডিও। সুপ্রিম কোর্টে লালা জামিন পেলেও, তাঁর সঙ্গী গুরুপদ মাজি এখন তিহাড় জেলে বন্দি। এই মামলায় রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককেও ইতিমধ্যেই জেরা করেছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন : কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের ইডির তলব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে

    এদিকে, এদিনই কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই আদালতে তোলা হয় ইসিএলের প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ মুখোপাধ্যায়, সুশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিজিৎ মল্লিক, তন্ময় দাস, সুভাষ চন্দ্র মৈত্র, মুকেশ কুমারকে। আর আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয় ইসিএলের নিরাপত্তা আধিকারিক দেবাশিস মুখোপাধ্যায় ও রিঙ্কু বেহারাকে। সিবিআই আদালতে তোলা হয় অভিযুক্ত বিনয় মিশ্রের ভাই বিকাশকেও।

    এদিন সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতে বলেন, ধৃতদের জামিন দিলে তদন্তে বিঘ্ন ঘটতে পারে। তাই তাঁদের ফের জেল হেফাজত দেওয়া হোক। যদিও অভিযুক্তদের আইনজীবীরা বলেন, বাকি যাঁদের নামে চার্জশিট রয়েছে, তাঁদের এখনও পর্যন্ত ধরা যায়নি। কিংবা তাঁদের শমন পাঠানো হয়েছে কিনা, তা স্পষ্ট নয়। তাই ধৃত ইসিএল আধিকারিকদের আটকে না রেখে তাঁদের জামিন দেওয়া হোক। তাঁরা তদন্তে সহযোগিতা করবেন। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে ধৃতদের ফের ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Durga Puja: জানেন সন্ধি পুজোয় কেন লাগে ১০৮ টি পদ্ম? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    Durga Puja: জানেন সন্ধি পুজোয় কেন লাগে ১০৮ টি পদ্ম? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল সন্ধিপুজো। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট এই ৪৮ মিনিটের মধ্যেই শেষ হয় সন্ধিপুজো।  বলা হয়, অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণের এই পুজোয় সারা বছর বিশেষ ফল লাভ হয়। সন্ধি পুজোর সময় দেবীকে চামুণ্ডা রূপে পুজো করা হয়। এই পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেকগুলি নিয়মকানুন রীতিনীতি। যার মধ্যে অনেক নিয়ম অনেকেরই অজানা। জানেন কেন সন্ধি পুজোয় (Sandhi Puja) ব্যবহার করা হয় ১০৮ টি পদ্ম ফুল? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    পুরাণ মতে, দেবী দুর্গা আবির্ভূত হন অষ্টমী ও নবমী তিথির মিলনক্ষণেই, দেবী চামুণ্ডা রূপে। চন্ড ও মুন্ড নামক দুই ভয়ানক অসুরকে এই সন্ধিক্ষণে বধ করেছিলেন দেবী। অন্যদিকে কৃত্তিবাসের রামায়ণে উল্লেখ আছে, রাক্ষসরাজ রাবণকে বধ করার জন্য আশ্বিন মাসেই রামচন্দ্র অকাল বোধন করেন। সেখানেও সন্ধি পুজোর বিশেষ তিথিতে দেবীকে ১০৮ টি পদ্ম নিবেদন করা হয়। সেই সময় হনুমান দেবীদহ থেকে ১০৮ টি পদ্ম ফুল তুলে আনতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে পাওয়া যায় ১০৭ টি পদ্ম। তখন রাম নিজে তাঁর পদ্ম সমান নেত্র দান করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তখন দেবী আবির্ভূত হয়ে বরদান করেন যে, তিনি রাবণের থেকে নিজের সুরক্ষা সরিয়ে নেবেন। 

    হিন্দু সংস্কৃতিতে ১০৮ সংখ্যাটির গুরুত্ব কম নয়। দেবতাদের জপ করা হয় ১০৮টি নামের মধ্য দিয়ে। কৃষ্ণের অষ্টতর শত নামের মাহাত্ম্য সকলের জানা। আবার আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী মানব শরীরে রয়েছে ১০৮টি পয়েন্ট। দুর্গা পুজোতেও ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি প্রদীপ আবশ্যিক। পদ্ম পবিত্রতার প্রতীক। পাঁকে জন্মালেও তার গায়ে কাদা লাগে না। সেরকমই বাইরের খারাপ মানুষের অন্তরকে যাতে ছুঁতে না পারে তার উদ্দেশ্যেই দেবীর পায়ে পদ্ম সমর্পণ। আর ১০৮টি প্রদীপ জ্বেলে দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হয় অন্ধকার মুছে মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার। ১০৮ প্রদীপের আলো অজ্ঞতা ও অশুদ্ধতা বিনাশ করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share