Blog

  • PM-SHRI Scheme: প্রধানমন্ত্রীর নয়া প্রকল্পে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলে উন্নয়নের সিদ্ধান্ত

    PM-SHRI Scheme: প্রধানমন্ত্রীর নয়া প্রকল্পে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলে উন্নয়নের সিদ্ধান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক দিবসে (Teachers’ Day) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) দেশের স্কুলগুলির সার্বিক উন্নয়নের জন্য একটি নতুন প্রকল্পের ঘোষণা করলেন। প্রধানমন্ত্রী স্কুল ফর রাইজিং ইন্ডিয়া (PM-SHRI) এই নয়া প্রকল্পের অধীনে দেশ জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলের উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্দিষ্ট স্কুলগুলিকে জাতীয় শিক্ষানীতির আওতায় আনা হবে। প্রধানমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্প স্কুলগুলিকে একটি বিকল্প, আধুনিক, রূপান্তরিত শিক্ষা প্রদানে সহায়তা করবে ৷ অর্থাৎ আধুনিক ক্লাসরুম, ডিজিটাল মাধ্যমে লেখাপড়া, খেলাধুলায় আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার সহ একাধিক, আধুনিক পরিকাঠামোয় জোর দেওয়া হবে।

    এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পের কথা জানান। তিনি লেখেন, ‘আজ শিক্ষকদিবসে আমি একটি নতুন উদ্যোগের কথা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত৷ প্রধানমন্ত্রী স্কুল ফর রাইজিং ইন্ডিয়া যোজনার অধীনে ভারত জুড়ে ১৪,৫০০টি স্কুলের উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। এগুলি মডেল স্কুলে পরিণত হবে।’  

    আরও পড়ুন: বিজেপির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন উদ্ধব, তাঁর শিক্ষা পাওয়া প্রয়োজন, জানালেন শাহ

    শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী একটি ভিডিও বার্তা ট্যুইট করেন। তাঁর কথায়, ‘মা আমাদের জন্ম দেন, কিন্তু শিক্ষক আমাদের জীবনদান করেন। আমরা ভাল শিক্ষক পেলে, ভাল বৈজ্ঞানিক পেলে, ভাল ডাক্তার পেলে, মনে রাখতে হবে তাঁদের পিছনে ভাল শিক্ষক ছিলেন।’ 

    প্রধানমন্ত্রীর আশা, এই প্রকল্পের মাধ্যমে লাখ লাখ ছাত্র ছাত্রী উপকৃত হবে। মোদী লেখেন, “জাতীয় শিক্ষা নীতি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে। আমি নিশ্চিত যে নয়া প্রকল্পে (PM-SHRI) শিক্ষার্থীরা আরও উপকৃত হবে।” আগামী দিনে এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিকাঠামোয় উন্নতির জোয়ার আসবে, বলেই মনে করছে শিক্ষামহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitish Kumar in Delhi: দিল্লি সফরে নীতীশ, দেখা করবেন বিরোধী নেতাদের সঙ্গে, লক্ষ্য ২০২৪?

    Nitish Kumar in Delhi: দিল্লি সফরে নীতীশ, দেখা করবেন বিরোধী নেতাদের সঙ্গে, লক্ষ্য ২০২৪?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলগুলির নেতাদের (Opposition Leaders) সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি সফরে বিহারের (Bihar CM) জনতা দলের (JD United) জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। দেখা করবেন কংগ্রেস এবং বাম নেতাদের সঙ্গে। অনেকেই মনে করছেন, গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে সম্প্রতি সম্পর্ক ছিন্ন করে ২০২৪ এর লোকসভা (General Election 2024) নির্বাচনকে লক্ষ্য বানিয়ে বিরোধী দলগুলির সঙ্গে জোট বাঁধতে চাইছেন নীতীশ। 

    আজই সন্ধ্যেয় রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন নীতীশ। দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবের সঙ্গেও দেখা করে এসেছেন। এছাড়াও সিপিআই নেতা ডি রাজা, আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং অন্যান্য দলের নেতাদের সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের  

    এর আগে ২০২৪- এর লোকসভা ভোটে ‘বিজেপি মুক্ত ভারত’ -এর এজেন্ডা নিয়ে ২ সেপ্টেম্বর তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও- এর সঙ্গেও দেখা করেছেন নীতীশ। জনতা দল জোটের সাধারণ সম্পাদক কে সি ত্যাগী এদিন নীতীশের দিল্লি সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করলেও, কোন কোন নেতাদের সঙ্গে দেখা করবেন, তার কোনও তালিকা দেন নি।

    আরও পড়ুন: দলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    কিছুদিন আগেই এক রাজনৈতিক টাল মাটাল অবস্থায় নীতীশ বেজিপির সঙ্গ ত্যাগ করে রাষ্ট্রীয় জনতা দল, কংগ্রেস এবং বাম দলগুলির হাত ধরে জোট সরকার গঠন করেন। তারপরে ফের রাজ্যের মসনদে মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকায় বসেন নীতীশ। 

    ৪ সেপ্টেম্বর নীতীশ, সমস্ত বিরোধী দল এক হয়ে ২০২৪- এ বিজেপিকে হারানোর পক্ষে সওয়াল করেন। তিনি বলেন, “আমি শুধু বলতি আমরা সব বিরোধী দল যদি বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হই, তাহলে আমরা জয়ী হব। কত ভোট পেলাম সেটা বড় কথা নয়।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nadir Crater:  ডাইনোসরের যুগে তৈরি হওয়া গর্তের সন্ধান আজ! গ্রহাণু আছড়ে পড়ায় সৃষ্টি হয় ‘নাদির’ গহ্বরের

    Nadir Crater: ডাইনোসরের যুগে তৈরি হওয়া গর্তের সন্ধান আজ! গ্রহাণু আছড়ে পড়ায় সৃষ্টি হয় ‘নাদির’ গহ্বরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিশ্বাস্য! ডাইনোসরের যুগের এক গর্ত পৃথিবীর বুকে আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা। এই গর্তটি সমুদ্রপৃষ্ঠের নীচে অবস্থিত। এই আবিষ্কার নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে গবেষক মহলে। তবে এতদিন কেন এই গর্ত কারও চোখে পড়েনি, তা নিয়েও অনেক জল্পনা শুরু হয়েছে।

    একসময় পৃথিবীতে রাজত্ব করত ডাইনোসররা। কিন্তু মহাকাশ থেকে বিভিন্ন আকৃতির শিলা, গ্রহাণু পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ার কারণে ডাইনোসর সহ আরও অনেক প্রজাতির প্রাণীরা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। আর এইসব বিশালাকৃতির গ্রহাণু, শিলা পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ায় সৃষ্টি হয় একাধিক গহ্বর বা গর্ত।

    বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন তাঁরা যে নতুন গর্তটি আবিষ্কার করেছেন, এটি ডাইনোসরের শেষ হওয়ার সময়েই সৃষ্টি হয়েছিল। তাঁদের ধারণা লক্ষ লক্ষ বছর আগে ডাইনোসর ধ্বংসকারী গ্রহাণুর আছড়ে পড়ার পরেই এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর বুকে পড়েছিল, ফলে সৃষ্টি হয়েছে এই গর্তের। এই গর্তটি আবিষ্কার করেছেন এডিনবার্গের হেরিওট-ওয়াট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক উইসডিয়ান নিকোলসন। তিনি জানিয়েছেন দক্ষিণ আমেরিকা এবং আফ্রিকার মধ্যে টেকটোনিক বিভাজনের উপর একটি গবেষণার জন্য ডেটা বিশ্লেষণ করার সময়, পশ্চিম আফ্রিকার গিনির উপকূলে প্রায় ৪০০  কিলোমিটার দূরে সমুদ্রতলের ১৩০০ ফুট নীচে এই গর্তটি দেখতে পান। তখন তিনি এই গহ্বরটির নাম দেন নাদির ক্রেটার (Nadir Crater)।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীকে বাঁচাতে গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষ নাসার মহাকাশযানের! দেখতে পাবেন লাইভ

    নিকোলসন পর্যবেক্ষণ করে বলেছেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, পাঁচ মাইল জুড়ে তৈরি গর্তটি, একটি গ্রহাণুর জন্যই সৃষ্টি হয়েছে। যদিও এই গ্রহাণুটি ডাইনোসর ধ্বংসকারী শিলার থেকে অনেকটাই ছোট। কারণ যে মহাকাশ শিলা ডাইনোসরদের হত্যা করেছিল, তা মেক্সিকো উপসাগরে পড়ে ১০০ মাইল জুড়ে চিক্সউলুব ক্রেটার (Chicxulub Crater) তৈরি করেছিল। তিনি ও তাঁর সহকর্মীরা অনুমান করেছেন, ১৩০০ ফুট লম্বা গ্রহাণুটি প্রতি সেকেন্ডে ১২ মাইল বেগে চলছিল এবং এর শক্তি সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক বিস্ফোরণের চেয়েও ১০০ গুণ বেশি ছিল। তিনি বিশ্বাস করেন যে, এই গ্রহাণুর সংঘর্ষের ফলে একটি বড় সুনামি হয়েছিল, বৃহৎ ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়েছিল ও এর কম্পন নিশ্চয়ই অনেক দূর থেকেই অনুভূত হয়েছিল।

    বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন সমুদ্রের নীচে এমন গর্তের আবিষ্কার খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এর ফলে তাঁরা এই গর্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা করার সুযোগ পাবে ও সমুদ্রের প্রভাবগুলির প্রক্রিয়া সম্পর্কে বুঝতে পারবে। তাছাড়াও এই ঘটনার সঙ্গে কোনও চিক্সউলুব ক্রেটারের কোনও যোগসূত্র আছে কিনা তাও জানতে পারবেন তাঁরা।

  • Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় হল না সমন্বয়, ডেঙ্গির প্রকোপে তাই জেরবার রাজ্যবাসী!

    Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় হল না সমন্বয়, ডেঙ্গির প্রকোপে তাই জেরবার রাজ্যবাসী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা শুরু হতেই রাজ্যে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। বিশেষত ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ প্রাণঘাতী। অগাষ্ট-সেপ্টেম্বর মাসে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর চব্বিশ পরগনার মতো জেলাগুলোতে ডেঙ্গির প্রকোপ মারাত্মক। কিন্তু বছরের পর বছর পেরিয়ে গেলেও সরকার এখনো মোকাবিলার পথ খুঁজে পেল না। তাই রাজ্যবাসীর ভোগান্তি অব্যাহত। ফি-বছরেই মশাবাহিত রোগে প্রাণ যায় কয়েক হাজার রাজ্যবাসীর।

    জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গির মতো সংক্রমকের মোকাবিলা বছরভর করতে হয়। কিন্তু সারা বছর স্বাস্থ্য দফতরের সেই তৎপরতা দেখা যায় না। আর তাই বর্ষাকালে পরিস্থিতি সামলাতে প্রশাসন হিমশিম খায়। এবছরে ও ডেঙ্গির প্রকোপ মারাত্মক বাড়ছে।

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা কয়েক হাজার ছাড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই হাওড়াতে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। হুগলিতেও মারাত্মক ডেঙ্গি প্রকোপ বেড়েছে।

    জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গির মতো রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে হলে সরকারের একাধিক বিভাগের মধ্যে সমন্বয় জরুরি। শিক্ষা, পূর্ত, স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করবে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলো। এতগুলো দফতরের একযোগে কাজে প্রয়োজন সদিচ্ছা ও সমন্বয়। তবেই কাজে সাফল্য আসবে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই দুইয়ের অভাব দেখা যায়। আর তাই সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে ফের চিন্তা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি, ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আক্রান্ত ৪০১ জন

    অধিকাংশ সময়, বাচ্চারা স্কুল থেকে আক্রান্ত হচ্ছে। কলকাতা ও তার আশপাশের রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। বিশেষত হাওড়া, হুগলি, উত্তর চব্বিশ পরগনায় রাস্তার অবস্থা বেশ খারাপ। সামান্য বৃষ্টিতেও জল জমে। হাওড়ার একাধিক জায়গায় রাস্তার জল বাড়িতে ঢুকে যায়। জল সরতেই তিন-চার দিন কেটে যায়। জমা জল মশাল আঁতুড়ঘর জানার পরেও বাসিন্দাদের কিছু করার থাকে না। শিক্ষা, পূর্ত ও পুর দফতরের সমন্বয়ের অভাব এই ছবিগুলোতে স্পষ্ট।

    হাওড়ায় গত সপ্তাহেই ২৯ বছর বয়সি এক সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে। পুরসভার বক্তব্য, তারা নিয়মিত এলাকা পরিদর্শন করছেন। কিন্তু এরকম সংক্রমক রোগ পুরোপুরি ঠেকানো সম্ভব নয়। এলাকার বাসিন্দারা অবশ্য খুব বিরক্ত। বাসিন্দাদের একাংশের প্রশ্ন, পুরসভার কাজ কি শুধুমাত্র বাড়িতে বাড়িতে জ্বর হয়েছে কিনা, সেটাই জানা। আর কিছুই কি করণীয় নেই? সময় মতো রাস্তা সারাই, নর্দমা পরিষ্কার, পার্কের আগাছা কেটে পরিষ্কার কে করবে?

    একই রকম পরিস্থিতি হুগলি জেলাতেও। হুগলির উত্তরপাড়া পুরসভা এলাকায় গত এক সপ্তাহে লাফিয়ে বেড়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। বাড়িতে পুর কর্মীরা জ্বরের খোঁজ নিতে গেলে অনেক জায়গায় তাদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন সাধারণ মানুষ। এক বাসিন্দার কথায়, “বাড়িতে জল জমিয়ে রাখতে নেই। জমা জলে মশা জন্মায় দশ বছর ধরে শুনছি। জল জমিয়ে রাখি না। কিন্তু সবকিছু আমাদের কাধে ফেলে দিলেই হবে না। পুরসভা নিজেদের কাজ করছে কোথায়? “

    যদিও রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর এবং কলকাতা পুরসভার যুক্তি, বছরভর ডেঙ্গি মোকাবিলার কাজ চলে। তবে রাতারাতি সব সমস্যা নির্মূল সম্ভব নয়।

    জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যে কোনও সংক্রমক রোগের মোকাবিলার ক্ষেত্রে সরকারের তরফ থেকে রোগের সঠিক তথ্য দেওয়া প্রথম কাজ। কিন্তু ডেঙ্গি মোকাবিলার ক্ষেত্রে সেটাই সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে উঠেছে। ডেঙ্গি মৃত্যুর সঠিক তথ্যের জন্য মানুষকে আদালতের দ্বারস্থ পর্যন্ত হতে হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তো বটেই স্বাস্থ্য মন্ত্রকে তথ্য পাঠানো নিয়েও জটিলতা তৈরি হয়। মানুষ রোগের ভয়াবহতা সম্পর্কে না জানতে পারলে, রোগ ঠেকানো মুশকিল। তাই ডেঙ্গিকে মোকাবিলা করতে হলে সঠিক তথ্য জানাতে হবে। কোন জেলায় সংক্রমণ কেমন হচ্ছে, সেটা ঠিকমতো বোঝাতে হবে। এক বিশেষজ্ঞের কথায়, “শুধু গান বাজিয়ে মানুষকে সচেতন করা যায় না। বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে হয়। ডেঙ্গির তথ্য নিয়ে অতীতে অনেক ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এখনো হচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে হলে আগে ধোঁয়াশা থেকে বেরোতে হবে। “

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sheikh Hasina: রাজস্থানের শিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন হাসিনা! ঢাকায় ফিরে কী বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী?

    Sheikh Hasina: রাজস্থানের শিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন হাসিনা! ঢাকায় ফিরে কী বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের উষ্ণ অভ্যর্থনায় অভিভূত বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। চার দিনের সফর শেষ তিনি বৃহস্পতিবার রাতে দেশে ফিরে গিয়েছেন। তবে তাঁর সঙ্গী হয়েছে এমন কিছু স্মৃতি, যা হয়তো বহুদিন তাঁর মনের মণিকোঠায় গেঁথে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) আমন্ত্রণে হাসিনার এই ভারত সফর। যা শুরু হয়েছিল রাজধানী দিল্লি (Delhi) থেকে। আর শেষ হল আজমের শরিফ দরগায় প্রার্থনা দিয়ে।

    ৮ সেপেটম্বর জয়পুর(Jaipur) পৌঁছন হাসিনা। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন রাজস্থানের (Rajasthan) লোকশিল্পী। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে তাঁরা সেখানেই নৃত্য পরিবেশন করেন। লোভ সামলাতে পারেননি হাসিনা। তিনিও রাজস্থানি শিল্পীদের সঙ্গে নাচের তালে তাল মেলালেন। স্বভাবতই বেশ খুশি দেখাচ্ছিল মুজিব কন্যাকে। আর সেই ভিডিও মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আধিকারিকদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করতে করতে নাচের ছন্দ দেখে নিজেই এগিয়ে যান হাসিনা। ভারতের সংস্কৃতির প্রতি হাসিনার ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা এই ভিডিয়ো থেকেই প্রমাণিত। হাসিমুখে ছবিও তোলেন শিল্পীদের সঙ্গে। দেশে ফিরে হাসিনা জানান, “ভারত আমাদের বন্ধু দেশ৷ আমি যখনই ভারতে যাই, সেটা আমার জন্য আনন্দের৷”  ভিডিওয় তাঁর নাচে সেই ‘আনন্দই’ যেন ফুটে ওঠে। আজমের শরিফে  দেশের জন্য, দেশবাসীর জন্য প্রার্থনা করেন বলে জানান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • Virat Kohli:  এক সেঞ্চুরিতেই বাজিমাত! কী কী রেকর্ড গড়লেন বিরাট, জানেন?

    Virat Kohli: এক সেঞ্চুরিতেই বাজিমাত! কী কী রেকর্ড গড়লেন বিরাট, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেবারে রাজার মত ফিরলেন বিরাট (Virat Kohli)। অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সেঞ্চুরি এল বিরাটের ব্যাটে। সমালোচকদের মুখ বন্ধ করে নিজের ছন্দে ফিরে এলেন প্রাক্তন অধিনায়ক। কিন্তু এই সেঞ্চুরি আনতে বিরাট কোহলির সময় লেগে গেল ১০১৯ দিন! শেষ শতরান করেছিলেন ২০২০ সালের ২৩ নভেম্বর। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে শেষবার শতরান করেছিলেন তিনি। তারপর থেকেই বিরাট অনুরাগীরা তাঁর ব্যাটে শতরান দেখার জন্য অপেক্ষায় বসেছিলেন।

    অবশেষে বিরাট অনুরাগীদের অপেক্ষার অবসান হল। বৃহস্পতিবার দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপ ২০২২তে (Asia Cup 2022) আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৫৩ বলে ১০০ রান করলেন বিরাট কোহলি। ফলে তাঁকে নিয়ে আবার হইচই পড়ে গিয়েছে। বিরাট অনুরাগীদের মুখে এখন একটাই কথা, এবার হয়তো বিরাট সমালোচকরা তাদের যোগ্য জবাব পেয়ে গেছে। চলতি এশিয়া কাপে বিরাট কোহলি একমাত্র শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেই রান পাননি। এছাড়া সব ম্যাচেই রান পেয়েছেন।

    তবে এদিন শুধু তিনি শতরানই করেননি, কেরিয়ারের ৭১ তম সেঞ্চুরি পেলেন কোহলি। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে এই প্রথম শতরান করলেন বিরাট কোহলি। টি-২০ ক্রিকেটে বিরাট কোহলির ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান ছিল ৯৪। সেই রেকর্ড নিজেই ভেঙে চুরমার করে দিলেন তিনি। এছাড়াও এদিন এক সেঞ্চুরিতে তিনি কী কী রেকর্ড গড়লেন, জেনে নিন।

    আরও পড়ুন: নম্বর তো অনেকেই জানে! অধিনায়কত্ব ছাড়ার সময়ে ফোন করেছিল শুধুই ধোনি, অকপট কোহলি

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির তালিকায় দ্বিতীয় তম স্থানে ছিল অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি রিকি পন্টিং। তবে গতকালের বিরাটের এই সেঞ্চুরি করায়, বর্তমানে দুজনেই যুগ্মভাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এখন শুধু প্রথম স্থানে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর।

    সবচেয়ে কম ইনিংসে ৭১টি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করেছেন কোহলি। তিনি ৫২২টি ইনিংসে এমন কৃতিত্ব অর্জন করেন। আগে এই রেকর্ড ছিল সচিন তেন্ডুলকরের। তিনি ৫২৩টি ইনিংসে ৭১টি সেঞ্চুরি করেন। ফলে এই ক্ষেত্রে বিরাট সচিনকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন।

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৪ হাজার রানের মাইলস্টোন টপকে যান বিরাট। তারকা ব্যাটার তাঁর ৫২২তম ইনিংসে এটি অর্জন করেছেন। তিনি সচিনের ৫৪৩ ইনিংসের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছেন।

    সুরেশ রায়না, রোহিত এবং রাহুলের পর কোহলি এখন চতুর্থ ভারতীয় ব্যাটার যিনি প্রতিটি ফরম্যাটে সেঞ্চুরি করেছেন। আবার রোহিত, রাহুল, রায়না, সূর্যকুমার যাদব এবং দীপক হুডার পরে তিনি ষষ্ঠ ভারতীয় ব্যাটার, যিনি টি-২০ ক্রিকেটে তিন অঙ্কের রানে পৌঁছেছেন।

    আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে কোনও ভারতীয় ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান হল ১২২। এই রেকর্ড আগে ছিল রোহিত শর্মার। তিনি ২০১৭ সালে ইন্দোরে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১১৮ রান করেছিলেন।

    আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করার ফলে চলতি এশিয়া কাপে সব থেকে বেশি রান করার কৃতিত্ব অর্জন করেন কোহলি। এছাড়াও আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ১০০টি ছক্কার মাইলস্টোন ছাপিয়ে যান বিরাট।

  • Gogra-Hotsprings: সীমান্তে শান্তি কাম্য! আজ লাদাখে সেনাপ্রধান, গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরছে ভারত ও চিনের সেনা

    Gogra-Hotsprings: সীমান্তে শান্তি কাম্য! আজ লাদাখে সেনাপ্রধান, গোগরা-হটস্প্রিং থেকে সরছে ভারত ও চিনের সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে বরফ গলেছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (LAC) উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে সেনা সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও চিন।  আগামী সোমবার ১২ অগাস্টের মধ্যে লাদাখ (Ladakh) সীমান্তের গোগরা হটস্প্রিং (Gogra-Hot Springs) থেকে সেনা সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও চিন (China) সরকার। দুই দেশের তরফে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়ছে যে ১৬ তম বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে গোগরা হট স্প্রিং এলাকা থেকে দুই দেশে সেনা প্রত্যাহার করা হবে। সেনা প্রত্যাহারের ফলে সীমান্ত এলাকায় শান্তি বজায় থাকবে বলেও আশাপ্রকাশ করা হয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী শুক্রবার বলেন, “আগামী ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ওই এলাকায় সেনা প্রত্যাহারের পর্ব শেষ হবে।” এরপরই ঠিক হয় সেনা প্রত্যাহার পর্ব ঠিকঠাক চলছে কি না তা খতিয়ে দেখতে আজ, শনিবার লাদাখে যাবেন ভারতীয় সেনাপ্রধান মনোজ পাণ্ডে।

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা সফল! সেনায় অন্তর্ভুক্তির জন্য তৈরি কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইল

    সেনা সূত্রের খবর, পরবর্তী পর্যায়ে ডেমচক এবং প্যাংগং হ্রদের উত্তরের ফিঙ্গার এরিয়ার কিছু অংশ থেকে সেনা প্রত্যাহারের কথাও ভাবা হচ্ছে। প্রায় ২৮ মাস ধরে ভারত ও চিনের সেনা মোতায়েন ছিল হটস্প্রিং এলাকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার দুই দিকেই। দুই দেশের সেনা পর্যায়ে ১৬ রাউন্ড আলোচনার শেষে দুপক্ষই উত্তেজনা অনেকটা কমিয়ে আনে। এরপরই সেনা প্রত্যাহারে উদ্যোগী হয় দুই দেশ। ইতিমধ্যেই ওই অঞ্চল থকে সেনা সরানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: অরুণাচলে চিনকে টক্কর দিতে প্রস্তুত ভারতীয় সেনা! জানেন সেনার কী পরিকল্পনা?

     আগামী সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রসিডেন্ট  শি জিনপিং যোগ দেবেন। সীমান্তে পরিস্থিতি শান্ত হলে ওই সম্মেলনে দুই রাষ্ট্রনায়কের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাস থেকে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়। গালওয়ান উপত্যকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে শহিদ হয়েছিলেন ভারতের ২০ জন সেনা কর্মী। চিনেরও বহু জওয়ান নিহত হয়েছিল। যদিও তবু শান্তির পথ ছাড়েনি ভারত। চিনের সঙ্গে সামরিক ও কূটনৈতিকস্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হয়। এই আবহে গোগরা হটস্প্রিং থেকে দুই দেশের সেনা প্রত্যাহারে শান্তি ফেরার ইঙ্গিত মিলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • NIA Raids: গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ, দিল্লি-সহ দেশের ৫০টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএ-র

    NIA Raids: গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ, দিল্লি-সহ দেশের ৫০টি জায়গায় তল্লাশি এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে এবারে গ্যাংস্টারদের বিরুদ্ধে বড়সড় তল্লাশি অভিযানে নামল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)। দেশের গ্যাংস্টারদের দৌরাত্ম্য থামাতে এবারে মরিয়া হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গ্যাংস্টারদের ধরতে আজ সকাল থেকেই দিল্লি সহ পুরো উত্তর ভারত জুড়ে অভিযান শুরু করেছে এনআইএ। পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালার হত্যার কয়েক মাস পর থেকেই  জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) উত্তর ভারত জুড়ে প্রায় ৫০ টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, দিল্লি সহ একাধিক রাজ্যের গ্যাংস্টারদের ধরতেই এই পদক্ষেপ। তবে শুধু ভারতই নয়, বিদেশ থেকেও যেসমস্ত গ্যাংস্টাররা নিজেদের কার্যকলাপ চালায় এদেশে, তাদের বিরুদ্ধেও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। এমনকি যারা সিধু মুসেওয়ালার খুনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে, যেমন- কানাডা-ভিত্তিক গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার এবং জগ্গু ভগবানপুরিয়া, এদের বাড়িতেও তল্লাশি অভিযান চালানো হবে।

    আরও পড়ুন: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    আরও জানা গিয়েছে দেশের কিছু গ্যাংস্টাররা সন্ত্রাসী মামলা ও সন্ত্রাসীদের সঙ্গেও জড়িত রয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই। সম্প্রতি পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালার খুনের মূল ষড়যন্ত্রী হিসাবে উঠে এসেছে এর নাম। লরেন্সকে রাজস্থান থেকে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। তারপর দিল্লি পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন তিনি। কিন্তু জানা গিয়েছে জেলের ভিতর থেকেও পরিচালিত হচ্ছে বিভিন্ন দুষ্কর্ম।

    সিধু মুসেওয়ালার হত্যার পর থেকেই সন্ত্রাসবাদী এবং পাঞ্জাব-ভিত্তিক গ্যাংস্টারদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নজরে এসেছিল। ফলে এই গ্যাংস্টারদের ধরতেই আজ অভিযান চালিয়েছে এনআইএ। এনআইএ-এর কর্মকর্তাকরা জানিয়েছেন, রাজ্য-ভিত্তিক গ্যাংস্টারদের ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক সম্পর্কে কেন্দ্র গত দুই মাসে পাঞ্জাব পুলিশকে একাধিক সতর্কতা পাঠিয়েছিল।

    উল্লেখ্য, গত ২৯শে জুন পাঞ্জাবের মানসা জেলার মুসার গ্রামের কাছে গুলি করে হত্যা করা হয় গায়ককে। আর তাঁর মৃত্যুর পরেই গোল্ডি ব্রার একটি ফেসবুক পোস্টে স্বীকার করেছিলেন যে তিনি অন্য গ্যাংস্টারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে এটি পরিকল্পনা করেছিলেন। আর গোল্ডি ব্রার হলেন লরেন্স বিষ্ণইয়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। ফলে এই গোল্ডি ব্রার সহ অন্যান্য গ্যাংস্টার ধরতে মরিয়া এনআইএ।

  • SCO summit: বৈঠক হবে শেহবাজ, শি-র সঙ্গে? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে আজই সমরখন্দে প্রধানমন্ত্রী

    SCO summit: বৈঠক হবে শেহবাজ, শি-র সঙ্গে? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে আজই সমরখন্দে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ও পরশু ১৫ এবং ১৬ সেপ্টেম্বর সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) সামিটে অংশগ্রহণ করতে আজই উজবেকিস্তানের সমরখন্দে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, বিশ্বের ১৫ জন নেতার মধ্যে নাম রয়েছে মোদির। খুব শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা হতে চলেছে  চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের। তাঁদের মধ্যে আলাদা  আলাদা বৈঠকের সম্ভাবনাও রয়েছে। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে এমনটাই জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১৪টি জেহাদি-যোগ, দেড় হাজার যুবক জঙ্গি সংগঠনে! উদ্বিগ্ন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কী বললেন?

    সূত্রের খবর, ১৪ সেপ্টেম্বর রওনা দিয়ে ১৬ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন মোদি (PM Modi)। SCO-সামিটে (SCO summit in Samarkand) যোগ দেবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও। কোভিড অতিমারির পর এই প্রথমবার সামনাসামনি অনুষ্ঠিত হতে চলেছে এই সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কির্গিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এরপরের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দিল্লিতে। তাই ভারতের কাছে এবারের সামিট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিন, রাশিয়ার পাশাপাশি যোগ দেবেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এবং ইরানের ইব্রাহিম রাইসিও। চিন, ভারত, কাজাখাস্তান, কির্গিজস্তান, রাশিয়া, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান এই আটটি দেশ এখন এসসিও-র সদস্য।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ, বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    গালওয়ান সংঘর্ষের পর সাংহাই কর্পোরেশন অর্গনাইজেশনের শীর্ষ সম্মেলনে মুখোমুখি হতে পারেন মোদি ও জিনপিং। এর আগে ২০১৭ সালের ৭ জুলাই জি-২০ সম্মেলনের মাঝে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সেবারে ডোকলাম সংঘাত মিটিয়ে নিয়েছিলেন দুই নেতা। সূত্রের খবর, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির সঙ্গেও মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একইসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শরিফের সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের বিষয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি মেলেনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Brahmastra Box Office: বক্স অফিসে ‘সুপারহিট’ ব্রহ্মাস্ত্র, প্রথম দিনের আয় ছাপিয়ে গেল সঞ্জয়ের ‘সঞ্জু’-র রেকর্ড

    Brahmastra Box Office: বক্স অফিসে ‘সুপারহিট’ ব্রহ্মাস্ত্র, প্রথম দিনের আয় ছাপিয়ে গেল সঞ্জয়ের ‘সঞ্জু’-র রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ৯ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) আর আলিয়া ভাটের (Alia Bhatt) অভিনীত এবছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত ছবি ব্রহ্মাস্ত্র (Brahmastra)। বিদেশি আদলে তৈরি এই সাইফাই সিনেমা নিয়ে ভীষণ উৎসাহিত ছিলেন ভারতীয় দর্শক। আর তাতেই অয়ন মুখোপাধ্যায় পরিচালিত এই সিনেমাকে প্রথম দিনের ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলেন ভারতীয়রা। কর্মব্যস্ত দিনে মুক্তি পেয়েও প্রথমদিনেই এই ছবি আয় করল ৩৫-৩৬ কোটি টাকা (Brahmastra box office collection)। রণবীরের সঞ্জুর রেকর্ডও ছাপিয়ে গিয়েছে সিনেমাটি। যা ২০১৮ সালে মুক্তির দিনে আয় করেছিল ৩৪.৭৫ কোটি।

    আরও পড়ুন: ভূপেন হাজারিকার ৯৬তম জন্মদিন, ডুডল তৈরি করে শিল্পীকে শ্রদ্ধা গুগলের  

    মোট ৫টি ভাষায় মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি। হিন্দি, তামিল, তেলেগু, কানাড়া ও মালয়ালাম। শুক্র-শনি-রবি মিলিয়ে এই সিনেমার অ্যাডভ্যান্সড বুকিং ৬০ কোটি টাকা ছাপিয়ে গিয়েছে। যদিও এরপরেও নিশ্চিন্ত হতে পারেননি ছবির নায়ক। এক সাক্ষাৎকারে রণবীর কাপুর বলেন, প্রি-বুকিংয়ের উপর খুব একটা ভরসা তাঁর নেই। কারণ এখনও সিনেমা দেখেননি দর্শকরা। তাই হয়তো যে কোনও সময় বদলে যেতে পারে খেলা।  

    Boxofficeindia.com-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সব ভাষা মলিয়ে ব্রহ্মাস্ত্রের প্রথম দিনের ব্যবসা ৩৫-৩৬ কোটি। রিপোর্ট বলছে হিন্দি ভাষা আয় করেছে ৩২-৩৩ কোটি মতো। মনে করা হচ্ছে শনি আর রবি মিলিয়ে সিনেমার বিশ্বব্যপী আয় ৮-১০ লক্ষ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।  

    এসএস রাজামৌলির ‘বাহুবলি ২’- প্রথম সিনের আয় ছিল ৪১ কোটি। সর্বকালের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছিল এই সিনেমার বক্স অফিস আয়।

    আরও পড়ুন: ইন্সটাগ্রাম থেকে উধাও ছবি! দেড় মাসেই ললিত-সুস্মিতার সম্পর্ক শেষের পথে? প্রশ্ন উঠছে নেটদুনিয়ায়
     
    ব্রহ্মাস্ত্র সম্পর্কে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন সিনেমা সমালোচকরা। রণবীর-আলিয়ার রোম্যান্স এই ছবির অন্যতম আকর্ষন। ছবির দ্বিতীয়ার্ধ অনেক বেশি টানটান। সেখানেই উন্মোচিত হবে ছবির আসল গল্প। চিত্রনাট্য খানিকটা জটিল হলেও ছবির ভিএফএক্সের কাজ আন্তর্জাতিক মানের। বড় পর্দায় এই সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা মিস করবেন না। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share