Blog

  • Sonali Phogat: সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে ঘনীভূত রহস্য, গ্রেফতার দুই সহকারী

    Sonali Phogat: সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে ঘনীভূত রহস্য, গ্রেফতার দুই সহকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনালি ফোগাট (Sonali Phogat) মৃত্যু মামলায় তাঁর দুই সহকারীকে গ্রেফতার করল পুলিশ (Goa Police)। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর তত্ত্ব মানতে আগেই নারাজ ছিল পরিবার। এবার পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও (Autopsy Report) মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। আরও ঘনীভূত হল রহস্য। অভিনেত্রী তথা বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাটের মৃত্যু ঘিরেই তৈরি হয়েছে রহস্য। বৃহস্পতিবার সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট। রিপোর্টে বলা হয়েছে, একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বিজেপি নেত্রীর শরীরে। ভোতা কোনও অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল সোনালিকে, এমনটাই জানানো হয়েছে। সোনালির পরিবারের অভিযোগ, ধর্ষণ করে খুন (Rape and Murder) করা হয়েছে সোনালিকে।  

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ করে খুন বিজেপি নেত্রীকে! বিস্ফোরক অভিযোগ সোনালি ফোগাটের পরিবারের

    সোমবারই সহকারী ও বন্ধুদের নিয়ে গোয়ায় যান হরিয়ানার বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট। সারাদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট করতেও দেখা যায় ওই টিকটক তারকাকে। বিকেলে শেষবার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। এরপরই রাতে অসুস্থ বোধ করায় গোয়ার সেন্ট অ্যান্টনি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। মঙ্গলবার ভোরে মৃত্যু হয় সোনালির। প্রাথমিক রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ উল্লেখ করা হলেও সেই দাবি মানতে রাজী হয়নি পরিবার। 

    সোনালির পরিবারের থেকে অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে গোয়া পুলিশ। এরপরই বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত করা হয় সোনালি ফোগাটের দেহের। গোটা ময়নাতদন্তের রেকর্ডিংও করা হয় প্রমাণের জন্য। বিকেলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়, শরীকে একাধিক ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট 

    এরপরে ওইদিন বিকেলেই সোনালির খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী সুধীর সঙ্গন ও বন্ধু সুখবিন্দর ওয়াসিকে গ্রেফতার করে গোয়া পুলিশ। 

    এদিকে, সোনালি ফোগাটের ভাইও পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, তিন বছর আগে সোনালিকে ধর্ষণ করেছিল সুধীর ও সুখবিন্দর। খুনের হুমকিও দেওয়া হত তাঁকে। দীর্ঘ সময় ধরেই ধর্ষণের ভিডিও ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ব্ল্যাকমেল করছিলেন  অভিযুক্তরা। তাঁর আরও দাবি, মৃত্যুর আগে শেষবার যখন সোনালির সঙ্গে কথা হয়েছিল, তখন তিনি খাবারে কিছু মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। মা ও বোনের সঙ্গে কথা বলার সময়ও সোনালি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং কোনও ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • AAI Recruitment 2022: ১৫৬ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার, জানুন বিস্তারিত 

    AAI Recruitment 2022: ১৫৬ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার, জানুন বিস্তারিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শূন্য পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (AAI Recruitment 2022)।  অফিশিয়াল ওয়েবসাইট www.aai.aero – এ গিয়ে জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ও সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে আবেদন জানাতে পারবেন চাকরি প্রার্থীরা। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২।  আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২। মোট ১৫৬টি শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। 

    আরও পড়ুন: কারিগরি পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ডিআরডিও- র, জানুন বিস্তারিত

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 

    আবেদন শুরু: ১ সেপ্টেম্বর

    আবেদন শেষ: ৩০ সেপ্টেম্বর

    মোট শূন্য পদ সংখ্যা: ১৫৬টি

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): ১৩২ 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): ১০

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ১৩

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): ১ 

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): প্রার্থীদের যেকোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ বছরের ডিপ্লোমা অটোমোবাইল বা মেকানিক্যাল বা ভারী যানবাহন ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ যেকোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ হতে হবে।

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): যেকোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ হতে হবে। 

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ৩ বা ৬ মাসের কম্পিউটার সার্টিফিকেট কোর্সসহ একটি স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে স্নাতক হতে হবে।

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিন্দি বা ইংরেজিতে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে চাকরি প্রার্থীর। 

    আরও পড়ুন: কর ছাড়ের প্রমাণপত্র জোগাড় করে রেখেছেন তো? সাবধান ২০০% জরিমানা হতে পারে

    আবেদনের ফি

    ইউআর, ওবিসি, ইডাব্লিউএস ক্যাটাগরির প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ১০০০ টাকা। এসসি, এসটি, মহিলা, প্রাক্তন সৈনিক, পিডাব্লিউডি প্রার্থীদের কোনও আবেদন ফি দিতে হবে না। 

    বয়সসীমা

    সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর ও সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর।  

    বেতন 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): ৩১০০০- ৯২০০০ টাকা 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): ৩১০০০- ৯২০০০ টাকা 

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ৩৬০০০- ১১০০০০ টাকা 

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): ৩৬০০০- ১১০০০০ টাকা 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Shaheen Afridi-Virat Kohli conversation: বাইশ গজের বাইরে বন্ধুত্বের ছোঁয়া! জানেন বিরাটকে কী বললেন শাহিন?

    Shaheen Afridi-Virat Kohli conversation: বাইশ গজের বাইরে বন্ধুত্বের ছোঁয়া! জানেন বিরাটকে কী বললেন শাহিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই এশিয়া কাপে (Asia Cup 2022) মুখোমুখি হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতপাকিস্তান। তার আগেই বাইশ গজের বাইরে দেখা হল দুই দলের ক্রিকেটারদের। সেখানেই বিরাট কোহলিকে (Virat Kohli) দ্রুত ফর্মে ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করলেন পাকিস্তানের তারকা বোলার শাহিন আফ্রিদি (Shaheen Afridi)। জানালেন বিরাট যাতে ফর্মে ফিরে আসেন তার জন্য প্রার্থনাও করছেন।

    শাহিন আফ্রিদি চোটের কারণে এশিয়া কাপে খেলতে না পারলেও, তিনি পাকিস্তান দলের সঙ্গেই রয়েছেন। নিজের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সারছেন শাহিন। তাই মাঠেই রয়েছেন পাকিস্তানের তারকা বোলার। শাহিনকে মাঠে দেখেই এগিয়ে আসেন বিরাট। শাহিনও উঠে গিয়ে বিরাটের সঙ্গে প্রথমে করমর্দন করেন এবং পরে তাঁদের দুইজনকে কথা বলতেও দেখা যায়। প্রথমেই বিরাট শাহিনের চোটের বিষয়ে জানতে চান। শাহিন তাঁর জবাব দেওয়ার পরেই কথোপকথনের শেষে বিরাটের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনার জন্য প্রার্থনা করছি, যাতে আপনি আবার ফর্মে ফিরতে পারেন।’

    আরও পড়ুন: ‘১০ বছরে প্রথমবার টানা একমাস আমি…’, নিজের ফর্ম নিয়ে অকপট কোহলি

    এরপর ঋষভ পন্থকে দেখে শাহিন মজা করে বলেন, ‘‘বন্ধু, ভাবছি এ বার আমিও তোমার মতো ব্যাটিং শুরু করব। এক হাতে ছক্কা মারব।’’ ভারতীয় উইকেটরক্ষক-ব্যাটারও পরামর্শ দিলেন তাঁকে। পন্থ বলেন, ‘‘স্যর, আপনি তো জোরে বোলার। একটু পরিশ্রম করতে হবে। করতেই হবে।’’ এর পরেই পন্থ জানতে চান, ‘‘তোমার হাঁটুর চোট সারতে কত দিন লাগবে?’’ শাহিন বলেন, ‘‘পাঁচ সপ্তাহ।’’

    এদিকে কোহলি যে দ্রুত ফর্মে ফিরবেন, তা বিশ্বাস করেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক তথা বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও (Sourav Ganguly)। সৌরভ বলছেন কোহলির মত একজন ক্রিকেটারের ফিরে আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। এশিয়া কাপেই হয়তো চেনা ছন্দে পাওয়া যাবে তাঁকে। সৌরভ বলেন, ”নিজের হারিয়ে ফেলা ছন্দ বিরাটকেই খুঁজতে হবে। আর ও দ্রুত নিজের ফর্মে ফিরবে। এটা সময়ের অপেক্ষা। বড় ক্রিকেটার না হলে এত বছর দাপটের সঙ্গে খেলতে পারত না। তাই ও নিজে জানে কীভাবে ওকে ওর সেরাটা দিতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Army Commander: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকা পরিদর্শনে আর্মি কমান্ডার, কেন জানেন?

    Army Commander: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকা পরিদর্শনে আর্মি কমান্ডার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) এলাকা পরিদর্শন করলেন নর্দার্ন আর্মি কমান্ডার (Northern Army Commander) লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (Upendra Dwivedi)। শনিবার ওই এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি। সেনাবাহিনীকে যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকার পরামর্শও দেন উপেন্দ্র দ্বিবেদী।

    সেনার এক মুখপাত্র জানান, বর্তমানে উপেন্দ্র পাঁচ দিনের সফরে কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলে এসেছেন। কথা বলেছেন বাহিনীর সঙ্গে। তিনি বলেন, সেনা কমান্ডার বাহিনীর প্রশংসা করেছেন দ্বিবেদী। বলেছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও বাহিনীর জওয়ানরা তাঁদের কর্তব্যে অবিচল রয়েছেন। পেশাদারিত্বের চূড়ান্ত নিদর্শন তাঁরা। সেনাদের সঙ্গে গোটা দেশ রয়েছে জানিয়ে দ্বিবেদী বাহিনীর জওয়ানদের উৎসাহিতও করেন।

    দ্বিবেদী লাদাখে পৌঁছেছিলেন শুক্রবার। সেখানে তিনি মেজর জেনারেল মনজিৎ সিং মোখার সঙ্গে বৈঠক করেন। কথা বলেন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। বাহিনীর প্রস্তুতির প্রশংসাও করেন তিনি। দ্বিবেদী সেনা জওয়ানদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সেনার ভূমিকার প্রশংসার সুরও শোনা যায় তাঁর গলায়। সেনার ওই মুখপাত্র জানান, নর্দান আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এদিন লাদাখ স্কাউটস রেজিমেন্টাল সেন্টারে গিয়ে পদাতিক সৈনদের আধুনিকীকরণ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। পরে একটি বৈঠকও করেন। স্কাউটস রেজিমেন্টাল সেন্টারের পরে আর্মি কমান্ডার ত্রিশূল ডিভিশন পরিদর্শন করেন। অগাস্টের ২৮ এবং ২৯ তারিখ তিনি পূর্ব লাদাখের স্ট্রাইক ১ ইউনিট পরিদর্শন করবেন।

    আরও পড়ুন : অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে গোর্খা নিয়োগ স্থগিতের আর্জি নেপালের

    মার্কিন স্পিকার ন্যান্সি পোলেসি সম্প্রতি তাইওয়ান পরিদর্শন করেন। তার পরেই তলানিতে গিয়ে ঠেকে চিন তাইওয়ান সম্পর্ক। পোলেসির সফরের পরেই উত্তেজনা ছড়ায়। সমরসজ্জা শুরু করে দেয় দুই দেশই। এহেন পরিস্থিতিতে নর্দান আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পরিদর্শন যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jharkhand Politics: সরকার বাঁচাতে জোটের বিধায়কদের নিয়ে অতিথিশালায় সোরেন, ফের কোথায় যাচ্ছেন জানেন?

    Jharkhand Politics: সরকার বাঁচাতে জোটের বিধায়কদের নিয়ে অতিথিশালায় সোরেন, ফের কোথায় যাচ্ছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের নামে কয়লা খনি (Coal Mine) লিজ দিয়ে নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করেছেন খোদ ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। বিজেপির (BJP) তরফে এই অভিযোগ ওঠায় মুখ্যমন্ত্রীর বিধায়ক পদ খারিজের জন্য রাজ্যপালের কাছে সুপারিশ করেছে নির্বাচন কমিশন। বিপদ আঁচ করে এবার জোট সরকারের বিধায়কদের নিয়ে ঝাড়খণ্ডের লাট্রাটু বাঁধ (Latratu Dam) এলাকার একটি অতিথিশালায় আশ্রয় নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং।

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ৮১। এর মধ্যে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার দখলে রয়েছে ৩০টি আসন। কংগ্রেসের দখলে ১৮টি। আর আরজেডির হাতে রয়েছে একটি আসন। কংগ্রেস এবং আরজেডিকে নিয়ে জোট গড়ে সরকার চালাচ্ছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। এদিকে, ওই বিধানসভায় বিজেপির বিধায়কের সংখ্যা ২৬।

    মুখ্যমন্ত্রীর বিধায়ক পদ খারিজ হতে পারে আশঙ্কা করে শনিবার বিকেলে বৈঠকে বসেন জোট সরকারের বিধায়করা। তার পরেই তিনটি বাসে করে লাট্রাটু বাঁধের দিকে রওনা দেন তাঁরা। সূত্রের খবর, সেখানকার একটি অতিথিশালায় আশ্রয় নিয়েছেন বিধায়করা। নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার জেরে মাছি গলারও জো নেই সেখানে। কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, জোট সরকারের বিধায়কদের পশ্চিমবঙ্গ কিংবা ছত্তিশগড় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। এজন্য ছত্তিশগড়ের বারমুডা ও রায়পুর এবং বাংলার কয়েকটি জায়গাও চিহ্নিত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    এক ট্যুইট বার্তায় এদিন কেন্দ্রকে একহাত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। তিনি লিখেছেন, কেন্দ্র কতটা বিদ্বেষপূর্ণ আচরণ করতে পারে, তাতে কিছু যায় আসে না। আমি উপজাতি সন্তান। আমি ঝাড়খণ্ডের ভূমিপুত্র। আমরা ভয় পাই না, লড়াই করি। হেমন্ত বলেন, রাজনৈতিকভাবে আমাদের সঙ্গে এঁটে উঠতে না পেরে আমাদের বিরোধীরা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে ব্যবহার করছে।আমাদের সরকারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে তারা ইডি, সিবিআই, লোকপাল এবং আয়কর দফতরকে ব্যবহার করছে। এতে আমরা উদ্বিগ্ন নই। বিরোধীরা নয়, আমাদের ক্ষমতায় এনেছে জনগণ।

    মহারাষ্ট্রে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার চালাতে চাইছিলেন শিবসেনার বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে তাতে রাজি না হওয়ায় অনুগত বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে উড়ে গিয়েছিলেন প্রথম গুজরাট ও পরে বিজেপি শাসিত আর এক রাজ্য আসামে। সেখানকার একটি নামকরা হোটেলে ছিলেন তাঁরা। এবার সরকার বাঁচাতে জোট সরকারের বিধায়কদের নিয়ে রিসর্টে আশ্রয় নিলেন হেমন্ত সোরেন।

    রিসর্ট সংস্কৃতি এসেছে ফিরিয়া!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tejashwi Yadav: চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী!

    Tejashwi Yadav: চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় (Land for Jobs Scam) গ্রেফতার হতে পারেন বিহারের (Bihar) উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav)। তেজস্বীর বাবা লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Prasad Yadav) রেলমন্ত্রী ছিলেন ইউপিএ-১ (UPA-1) এর জমানায়। ওই সময়ই দুর্নীতি হয়েছিল বলে অভিযোগ। সিবিআইসয়ের (CBI) সূত্র উদ্ধৃত করে এ খবর জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা।

    সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের হাতে একটি হার্ড ডিস্ক এসেছে। তাতে রয়েছে একটি তালিকা। ওই তালিকায় ১ হাজার ৪৫৮ জন প্রার্থীর নাম রয়েছে। অভিযোগ, চাকরি পেতে এঁরা যাদবদের জমি লিখে দিয়েছিলেন। যে সময় এই কাণ্ড হয়, সেই সময় রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু প্রসাদ যাদব। তালিকা তৈরি করেছিলেন লালুর পুত্র তেজস্বী। সেই তেজস্বীই এখন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। গত মাসে সিবিআই হানা দেয় তেজস্বীর বাড়িতে। তখনই উদ্ধার হয় হার্ড ডিস্ক। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে কেলেঙ্কারি।

    সূত্রের খবর, চাকরি প্রার্থীদের দেওয়া জমি লিখে নেওয়া হয়েছিল বন্ধু এবং পরিবারের নামে। তল্লাশি চালানোর সময় তেজস্বীর বাড়ি থেকে যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার হয়, তাতে নাম যে হাজারেরও বেশি জনের নাম রয়েছে তার মধ্যে ১৬ জনের ক্ষেত্রে তথ্য যাচাই করা হয়েছে। তার পরেই দ্রুত এগোতে শুরু করেছে সিবিআই তদন্ত। জানা গিয়েছে, সিবিআই এ ব্যাপারে রেলকে চিঠি লিখতে চলেছে। ওই চিঠিতে ওই ১,৪৫৮ জন চাকরি প্রার্থীর সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য চাওয়া হবে। এঁরা ভুল নথি এবং শংসাপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন : দলকে কলঙ্ক মুক্ত রাখতে নয়া ফরমান তেজস্বী যাদবের, জানেন কী কী?

    সূত্রের খবর, এই প্রার্থীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কী বেআইনি কাজ হয়েছে, তার তদন্ত করতে গিয়ে তেজস্বীকে গ্রেফতার করতে পারে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, তেজস্বীর বিরুদ্ধে বেশ কিছু জোরালো প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। সেটাকে হাতিয়ার করেই গ্রেফতার করা হতে পারে বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রীকে। ইউপিএ-১ আমলে ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রেলমন্ত্রী ছিলে লালু প্রসাদ। সেই সময়ই দুর্নীতি হয়েছিল বলে সিবিআইয়ের অভিমত। চাকরি পেতে প্রার্থীরা টাকা নয়, জমি লিখে দিয়েছিলেন যাদব পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নামে। এর পরিবর্তে রেলের বিভিন্ন জোনে এঁরা চাকরি পেয়েছেন গ্রুপ-ডি পদে। সিবিআইয়ের তরফে দায়ের করা এফআইআরেও বলা হয়েছে, চাকরি পেতে পাটনায় থাকা প্রচুর জমি প্রার্থীরা লিখে দিয়েছিলেন লালু প্রসাদের পরিবারের সদস্যদের নামে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

       

  • Subiresh Bhattacharya: সিল খুলে সুবীরেশের ফ্ল্যাটে সিবিআই তল্লাশি, কীভাবে এত দ্রুত উত্থান উপাচার্যের?

    Subiresh Bhattacharya: সিল খুলে সুবীরেশের ফ্ল্যাটে সিবিআই তল্লাশি, কীভাবে এত দ্রুত উত্থান উপাচার্যের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (TET Scam) মামলায় এবার সিবিআই (CBI)- এর নজরে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (North Bengal University) উপাচার্য (VC) সুবীরেশ ভট্টাচার্য (Subiresh Bhattacharya)। এসএসসি-র চেয়্যারম্যান পদে নিযুক্ত ছিলেন তিনি। বুধবার সুবীরেশ ভট্টাচার্যের উত্তরবঙ্গের বাড়ি এবং দফতরে হানা দেয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সিল করে দেওয়া হয়েছে তাঁর বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাট (Bansdroni Flat)। 

    আরও পড়ুন: সিবিআই হেফাজতে আসতে পারেন পার্থ! ১৩১টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান

    বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা এসে পৌঁছন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। আর তার পরেই সেদিন বিকেলেই বাঁশদ্রোণীর ফ্ল্যাটের সিল খুলে তল্লশি চালায় সিবিআই। মাঝ রাত অবধি চলে সেই তল্লাশি। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, সুবীরেশের বাড়ি থেকেও উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি। তবে কোন কোন নথি পাওয়া গিয়েছে সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। 

    ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত এসএসসির চেয়ারম্যান পদে নিযুক্ত ছিলেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার কলকাতা বিমানবন্দরে নেমেই সুবীরেশ জানিয়েছিলেন, তাঁর আমলে নিয়োগে কোনও দুর্নীতি হয়নি। জানা গিয়েছে গতকালের টানা তল্লাশির মাঝেও সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে জেরা করেছে সিবিআই। উত্তরে উপাচার্য জানিয়েছেন, যথাযথ নিয়ম মেনেই কাজ করেছেন তিনি। 

    কিন্তু কীভাবে হল সুবীরেশের এই উত্থান? এই গল্প যেকোনও সিনেমার প্লটকেও হার মানাবে। এমনকি পশ্চিমবঙ্গের আদি বাসিন্দাও নন তিনি। তাহলে শিক্ষা ব্যবস্থার অলিন্দে ঢুকলেন কীভাবে? এখন সেই প্রশ্নই ভাবাচ্ছে সিবিআই আধিকারিকদের। 

    আরও পড়ুন: বিনা টেটে সুকন্যার মাস্টারি কাঠগড়ায় তুলল ব্রাত্যকে!

    বাম আমলেই ত্রিপুরা থেকে বাংলায় এসেছিলেন সুবীরেশ। রাজ্যে আসতেই তিনি হয়ে ওঠেন বাম নেতাদের প্রিয় পাত্র। কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তরের সঙ্গে সঙ্গেই রঙ বদলে ফেলেন অধ্যাপকও। অর্থাৎ লাল ডেরা থেকে সোজা ঘাসফুল চত্বর। অনেকেই বলছেন, প্রশ্নাতীত আনুগত্যই সুবীরেশের সাফল্যের চাবিকাঠি। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি যখন যেখানে দায়িত্বে ছিলেন সেখানেই নিয়ম ভেঙে কাছের লোকজনকে নানা সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছে শিক্ষামহলের একাংশই।  

    শিক্ষা দফতর সূত্রের খবর, তৃণমূল বিধায়ক ও পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের হাত ধরেই তৃণমূলে পা রাখেন সুবীরেশ। বাম আমলে ওয়েবকুটার শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিলেন এই মানিক ভট্টাচার্য। অধ্যক্ষ সমিতির দায়িত্বও সামলেছেন দীর্ঘদিন। ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর সিপিএম ছেড়ে ঘাসফুলে এসে জোটেন মানিক। তিনি সঙ্গে করে দলে এনেছিলেন আরও দুই অধ্যাপককে। তাঁদের মধ্যে একজন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। সবুজ শিবিরের নেতাদের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন খুব দ্রুত। আর তারপরেই এই উত্থান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    Hemant Soren: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোর বিপাকে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)! নির্বাচনী বিধিভঙ্গের (Electoral Law) অভিযোগে তাঁর বিধায়ক পদ কেড়ে নেওয়ার সুপারিশ করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এই মর্মে রাজ্যপালকে (Govornor) রিপোর্টও পাঠিয়েছে কমিশন। বৃহস্পতিবারই রাজ্যপাল এ ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানাতে পারেন বলে সূত্রের খবর।

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে খনি লিজ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর পরেই তদন্ত শুরু করে নির্বাচন কমিশন। শুনানি শেষ হয় ১৮ অগাস্ট। তার আগে ১২ অগাস্ট হেমন্তের আইনজীবীরা নির্বাচন কমিশনের সামনে তাঁদের মতামত তুলে ধরেছিলেন। তাঁদের দাবি, এই মামলা জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১র ধারা ৯ এর অন্তর্ভুক্ত নয়। পাল্টা সওয়াল করেন বিজেপির আইনজীবীরা। এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়ের উল্লেখও করেন তাঁরা। এর পরেই নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট পাঠায় নির্বাচন কমিশন।

    মুখ্যমন্ত্রী হেমন্তের অধীনে রয়েছে খনি দফতরও। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি অবৈধভাবে খনির লিজ দেন বলে অভিযোগ। এর জেরেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ। সংবিধানের ১৯২ নম্বর ধারা অনুযায়ী, আইনসভার কোনও সদস্যের যোগ্যতা বা পদ থাকবে কিনা, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যপালের। বলা হয়েছে, এ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে রাজ্যপালকে তা জানাতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ জানবেন এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করবেন।

    আরও পড়ুন : ভারতীয় সেনার উপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে টাকা দিয়েছিল পাক কর্নেল! জেরায় স্বীকার ধৃত জঙ্গির

    জানা গিয়েছে, এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্ত নিয়ে পারেন রাজ্যপাল রমেশ ব্যাস। সূত্রের খবর, একটি মুখবন্ধ খামে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ তাঁর কাছে এসে পৌঁছেছে। এদিন দুপুর দুটো নাগাদ দিল্লি থেকে রাঁচি পৌঁছবেন রাজ্যপাল। তার পরেই সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি। 

    যদিও মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিধায়ক পদ খারিজের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালকে চিঠি পাঠিয়েছে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন কিংবা রাজ্যপালের তরফে সিএমওর সঙ্গে কোনওরকম যোগাযোগ করা হয়নি। এদিকে, একটি সূত্রের খবর, হেমন্তের বিধায়ক পদ খারিজ হলে তিনি আর মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তাঁর স্ত্রী কল্পনা সোরেনকে ওই পদে বসানো হতে পারে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED CBI on Cattle Case: সায়গলকে হেফাজতে চায় ইডি, সিবিআই- এর নজরে অনুব্রতর ড্রাইভার

    ED CBI on Cattle Case: সায়গলকে হেফাজতে চায় ইডি, সিবিআই- এর নজরে অনুব্রতর ড্রাইভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) তদন্তের ভার পেয়েছে সিবিআই (CBI)। ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। 

    পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো অনুব্রত মামলায় এখনও যকের ধনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। গুরুপাচার মামলার বিপুল টাকা কোথায় গেল? এখন সেই প্রশ্নই ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। তাই এবার মঞ্চে নামতে চাইছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। এবার সায়গল হোসেনকে (Saigal Hossian) নিজেদের হেফাজতে (Custody) নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে ইডি। দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে আবেদন জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই 

    ইডি যে এই মামলায় তদন্তে নামতে পারে, এরকম জল্পনা আগেই ছিল। এবার তা সত্যি হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই  সায়গল হোসেনের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। সম্প্রতি সায়গলের বোলপুরের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। এবার ইডির নজরে গরুপাচারের টাকা। 

    কোথায় গেল গরুপাচারের টাকা? তার পরিমাণ কী? কোন কোন খাতে এই টাকা কোথায় পাঠানো হয়েছে? এই সব জানতেই সায়গলকে জেরা করতে চান ইডি গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে ইতিমধ্যে গরুপাচার মামলায় অনুব্রত এবং সায়গলের বিষয়ে সিবিআই- এর থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে ইডি। সূত্রের খবর, প্রয়োজনে অনুব্রত মণ্ডলকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে ইডি। 

    এদিকে অনুব্রত, সায়গলের পর এবার সিবিআই- এর স্ক্যানারে অনুব্রতর ড্রাইভার আনারুল শেখ। অনুব্রত মণ্ডলের ড্রাইভারের ঝাঁ চকচকে দোতলা বাড়ির রহস্য কী তা জানতে চায় সিবিআই। 

    দীর্ঘদিন ধরেই বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ড্রাইভার হিসাবে কাজ করছেন আনারুল শেখ। এই আনারুল শেখের (Anarul Shekh) গ্রামের বাড়ি বোলপুর শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে খিরুলি গ্রামে। তবে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে তিনি বেশ কয়েক বছর আগে বোলপুরের গুরুপল্লিতে একটি ঝাঁ চকচকে দোতলা বাড়ি বানান আনারুল। সেখানেই এখন থাকে আনারুলের পরিবার।

    আরও পড়ুন: কৌশিকী অমাবস্যায় জেলেই মা তারার ছবিতে পুজো কেষ্টর, বিতরণ করলেন নকুলদানাও! 

    আনারুলের বোলপুরের গুরুপল্লিতে যে বাড়িটি রয়েছে সেই বাড়িটি আনুমানিক তিন কাঠা জায়গার উপর তৈরি। বাড়িটির কারুকার্য চোখে পড়ার মতো। যে জায়গায় এই বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে সেখানকার জমির মূল্য ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা কাঠা। পাশাপাশি তাঁদের বোলপুর ইলামবাজার রোডের ওপর একটি এক বিঘা সমান জায়গা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, এই জায়গার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা।   

    অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই আনারুল এবং তাঁর দাদার রোজগার নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যে গুঞ্জন শোনা গিয়েছে। যদিও আনারুল শেখের বৌদি দাবি করেছেন, তাঁরা গ্রামের জমি-বাড়ি বিক্রি করে এই বাড়ি তৈরি করেছেন। অন্যদিকে আনারুল শেখের দাদা আলমের দাবি, রাজমিস্ত্রির কাজ করে টাকা জমিয়ে এই সম্পত্তি তৈরি করেছেন।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Swarm Drone: শয়ে শয়ে ড্রোন আছড়ে পড়বে শত্রুর ওপর! ভারতীয় সেনার নয়া অস্ত্র ‘সোয়ার্ম ড্রোন’

    Swarm Drone: শয়ে শয়ে ড্রোন আছড়ে পড়বে শত্রুর ওপর! ভারতীয় সেনার নয়া অস্ত্র ‘সোয়ার্ম ড্রোন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে আসতে চলেছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত সোয়ার্ম ড্রোন সিস্টেম। এটি ব্যবহার করবে ভারতীয় সেনার মেকানাইজড ডিভিশন। লক্ষ্যবস্তু নির্দিষ্ট করে তার উপর নির্ভুল আঘাত হানতে সক্ষম এই ড্রোন। একদিকে পাকিস্তান, অন্যদিকে চিন। জোড়া শত্রুর মোকাবিলা ভারতীয় সেনার কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের।

    সোয়ার্ম ড্রোনগুলি একই স্টেশন থেকে নিয়ন্ত্রিত বেশ কয়েকটি ড্রোন নিয়ে গঠিত। নজরদারি চালানো, শত্রু দমন -সহ বিভিন্ন কাজে পারদর্শী এই ড্রোন। একটি বিশেষ অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর প্রোগ্রাম নির্ধারিত করা হয়। ভবিষ্যতে সীমান্ত প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে ভারতীয় সেনার বড় ভরসা হয়ে উঠবে এই ড্রোন, এমনটাই দাবি সেনার। শুক্রবার এই ড্রোন নিয়ে ট্যুইটও করে ভারতীয় সেনা। এই ড্রোন আত্মনির্ভর ভারত তৈরির ক্ষেত্রেও এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেবে, বলে মনে করছে সেনা। শুধুমাত্র নজরদারি নয়, সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই সশস্ত্র ড্রোন শত্রুর উপর দ্রুত আঘাত হানতে পারবে। অনেক উঁচুতে দীর্ঘক্ষণ ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এর।

    আরও পড়ুন: বন্ধ করে দিন সমস্ত বেআইনি ধর্মীয় স্থান, ‘মসজিদ’ মামলায় রায় কেরল হাইকোর্টের

    এই ড্রোন হাতে পেলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের কর্তৃত্ব অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। সেনা সূত্রে খবর, ছোট্ট অথচ শক্তিশালী এই ড্রোনগুলি যে কোনও জায়গায় অত্যন্ত সুক্ষতার সঙ্গে স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজ করতে পারবে। আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি এই ড্রোন ভারতকে অনেকটা এগিয়ে দেবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এখনও এই ড্রোন সেনাবাহিনী ব্যবহার শুরু করেনি। তবে তাদের জন্যই এটি তৈরি করা হয়েছে। ভারতীয় সেনা নানা দুর্গম এলাকায় কাজ করে। এই ড্রোন সেনার কাজ সহজ করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
LinkedIn
Share