Blog

  • Tomato Flu: কোভিড এবং টোম্যাটো জ্বরের উপসর্গে অনেকটাই মিল, পার্থক্য বুঝবেন কীভাবে?

    Tomato Flu: কোভিড এবং টোম্যাটো জ্বরের উপসর্গে অনেকটাই মিল, পার্থক্য বুঝবেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Corona), মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) আতঙ্ক তো ছিলই এখন আবার নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে টোম্যাটো জ্বর (Tomato Fever)। আগের ভাইরাসগুলোর সঙ্গে সামলে ওঠার আগেই এবার ভারতে হানা দিয়েছে টোম্যাটো ফ্লু। কেরালা, ওড়িশা সহ বিভিন্ন রাজ্যে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে বহু শিশু। সাধারণত ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদেরকেই এই জ্বরে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ৮২ জন শিশু এই জ্বরে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সূত্রে খবর, অধিকাংশ আক্রান্ত কেরালার কোল্লাম (Kollam) জেলায় দেখা গিয়েছে। এই ভাইরাসের ক্ষেত্রে শিশুদেহে লাল ফোসকা দেখা যায় ও এর সঙ্গে ত্বকে জ্বালাও অনুভূত হয়।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্সের পর এবারে চোখ রাঙাচ্ছে টোম্যাটো ফ্লু! কী এর উপসর্গ, জানুন…

    তবে অনেকেই টোম্যাটো ফ্লু বা টোম্যাটো জ্বরের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারেন না। তাই এই দুই ভাইরাসের কী কী উপসর্গ আছে তা ভালো করে জেনে রাখা দরকার। যদিও করোনা ও টোম্যাটো ফ্লু-এর কিছু উপসর্গ এক হতে পারে। যেমন- জ্বর, গা ব্যথা, ক্লান্তি। আবার কোভিডে আক্রান্ত রোগীদেরও গায়ে ফোসকা মত দেখা গিয়েছিল। কিন্তু টোম্যাটো ফ্লু-এর সঙ্গে সারস-কোভিড-২ এর কোনও সম্পর্ক নেই। টোম্যাটো ফ্লু একটি বিরল প্রকৃতির ভাইরাল ইনফেকশন এবং এটি আবার হাত-পা-মুখের রোগের (hand-foot-and-mouth disease) (HFMD) নতুন ভ্যারিয়েন্ট হতে পারে। হাত-পা-মুখের রোগে সাধারণত শিশুদের মুখে ঘা, হাতে পায়ে ফোসকা হয়। তবে, এই ভাইরাসের প্রধান লক্ষণগুলো হল গায়ে টোম্যাটোর মতো লাল রঙের ফোসকা (Blister)। এছাড়াও জ্বর, ত্বকে জ্বালা, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়া, বমি, পেট ব্যথা ও শরীরে ব্যথা হয়। তবে কোভিডের ক্ষেত্রে আক্রান্তের গায়ে টোম্যাটোর মতো লাল রঙের বড় বড় ফোসকা দেখা যায়না।

    আরও পড়ুন: “করোনা ভাইরাস ক্লান্ত নয়, আগামী মাসে ফের বাড়বে আক্রান্তের সংখ্যা”, সতর্কবার্তা ‘হু’ প্রধানের

    আবার টোম্যাটো জ্বরের সঙ্গে অন্যান্য রোগের উপসর্গও এক হতে পারে। যেমন- তীব্র জ্বর, ফোসকা, জয়েন্টে ব্যথা ইত্যাদি চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও দেখা যায়। অন্যদিকে জ্বর, ডায়রিয়া, বমি, পেট ব্যথা, ক্লান্তি ও শরীরে ব্যথা ইত্যাদি টোম্যাটো জ্বরের লক্ষণ ডেঙ্গুর ক্ষেত্রেও দেখা যায়।

     

  • Indian in Artemis Mission: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    Indian in Artemis Mission: আর্টেমিস-১ মুন মিশনে ভারতীয় যোগ, প্রকল্পে যুক্ত হলেন বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জন্য আজ গর্বের দিন। নাসার আসন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্টেমিস-১ মুন মিশনে সিনিয়র গবেষক পদে যুক্ত হচ্ছেন ভারতীয় বিজ্ঞানী অমিত পাণ্ডে। এই মিশনটির নাম ‘নিউ মুন প্রোগাম আর্টেমিস ১’ (New Moon Program Artemis I)। এই মিশনে চাঁদে রকেট পাঠানো হবে। মিশনটি নাসার আর্টেমিস প্রোগামের (Artemis Programme) বহু-প্রতীক্ষিত একটি মিশন।

    আরও পড়ুন: মহাকাশচারী ছাড়াই চাঁদে পাড়ি দেবে নাসার তৈরি স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট

    এই মিশনের জন্য চাঁদে পাড়ি দেবে নাসা-র (NASA) স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (Space Launch System) বা সংক্ষেপে এসএলএস (SLS) রকেট। চলতি বছরের ২৯ অগাস্ট মহাকাশে পাড়ি দেবে এই রকেটটি। অমিত পাণ্ডে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ১৯৬০ সালে আমেরিকা যেমন অ্যাপোলো প্রোগাম শুরু করেছিল এবং নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে পাড়ি দিয়েছিলেন, তেমনি নাসার এই আর্টেমিস মিশনটি শুরু করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে মহাকাশচারীরা চাঁদ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য গবেষণা করতে পারবেন ও এর পাশাপাশি চাঁদে বসবাসও করতে পারবেন।

    অমিত উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি উত্তরাখণ্ডে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করে আইআইটি বিএইচইউ (IIT BHU) থেকে বিটেক (Btech) করেছিলেন। এরপরেই তিনি আমেরিকায় যান ও অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয় (Arizona University) থেকে মাস্টার্স ও মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় (Maryland University) থেকে পিএইচডি করেন।

    বর্তমানে তিনি বিশ্বখ্যাত মার্কিন যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা তথা নাসার বিভিন্ন মহাকাশাভিযানের অন্যতম অংশীদার লকহিড মার্টিনে (Lockheed Martin) রিসার্চ সায়েন্টিস্ট হিসেবে কাজ করছেন। অমিত শুধুমাত্র একজন বিজ্ঞানীই নন, তিনি কেরিয়ারপিডিয়া (Carrerpedia) নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলে পড়ুয়াদের বিনা পয়সায় কেরিয়ার নিয়ে পরামর্শ দেন। সেখানে তিনি বলেন কোনও কোর্স বা প্রফেশনে যাওয়ার আগে কী কী করা উচিত, কী করা উচিত নয় ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিমানের চেয়ে তিনগুণ বড় গ্রহাণু! আছড়ে পড়বে কি? কী বলছেন নাসা-র বিজ্ঞানীরা 

    প্রসঙ্গত, সমগ্র চাঁদকে ঘুরে দেখার জন্য এবং কয়েক বছরের মধ্যে চাঁদে মানুষের অবতরণ করার পথকে আরও সহজতর করার জন্যই নাসার এই মিশন। আর এই মিশন সফল হলেই আর কয়েক বছরের মধ্যেই আবারও চাঁদে পাড়ি দিতে পারবে মহাকাশচারী। অ্যাপোলো মিশন বন্ধ হওয়ার পর প্রায় পাঁচ দশকের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে আর্টেমিস মিশনটি নতুন করে ফের চাঁদের মাটিতে মহাকাশচারীর পা রাখার আশা দেখাচ্ছে। ৩২২ ফুট লম্বা রকেটটি কোনও মানুষ ছাড়াই মহাকাশে তার প্রথম মিশনে যাত্রা করবে। নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামের জন্য একে চাঁদে পাঠানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বলাই বাহুল্য এটি নাসা পরিচালিত আর্টেমিস মিশনের প্রথম ধাপ। 

  • Hydrogen Fuel Cell Bus: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    Hydrogen Fuel Cell Bus: হাইড্রোজেনে চলবে বাস! লঞ্চ করা হল ভারতের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। উদ্বোধন করা হল ভারতে তৈরি (Make in India) প্রথম হাইড্রোজেন শক্তিচালিত ফুয়েল সেল (Hydrogen Fuel Cell) বাস। ভারতের বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ বা সিএসআইআর (Council of Scientific Industrial Research ) এবং বেসরকারী সংস্থা কেপিআইটি লিমিটেডের (KPIT Limited) যৌথ উদ্যোগে এই বাসটি তৈরি করা হয়েছে। রবিবার পুনেতে এই বাসটি উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং (Jitendra Singh)। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) আত্মনির্ভর ভারত মিশনেরই (Atmanirbhar Bharat) একটি অংশ এটি।

    জানা গিয়েছে, এই হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল বাসটি, হাইড্রোজেন গ্যাস এবং বাতাসকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে এবং সেই বিদ্যুতেই বাস বা অন্য যানবাহন চলে। এমনকি বর্জ্য পদার্থ হিসেবে এই বাস থেকে শুধুমাত্র জল বের হবে। অর্থাৎ এই বাসটি সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব পরিবহণ মাধ্যমগুলির মধ্যে একটি। সুতরাং এই বাসটি আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার লক্ষ্যের পাশাপাশি আবহাওয়ার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই বাস থেকে কার্বন বেরোনোর সম্ভাবনাও খুব কম।

    আরও জানা গিয়েছে, হাইড্রোজেন চালিত যানবাহনগুলির খরচ ডিজেল চালিত যানবাহনের থেকে অনেক কম। তাই যেমন ডিজেল চালিত যানবাহনগুলির খরচ বেশি, তেমনি এটি পরিবেশকেও অনেক বেশি পরিমাণে দূষিত করে তোলে। জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ভারতের মোট কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের প্রায় ১২-১৪ শতাংশই তৈরি হয় ডিজেল-চালিত ভারি যানবাহন থেকে। অন্যদিকে ফুয়েল সেল ইলেক্ট্রিক্যাল ভেইকল থেকে গ্রিন হাউস গ্যাস (Greenhouse gas) তৈরির পরিমাণও শূন্য।

    জিতেন্দ্র সিং আরও জানিয়েছেন, পরিশোধন শিল্প, সার শিল্প, ইস্পাত শিল্প, সিমেন্ট শিল্প এবং ভারী বাণিজ্যিক পরিবহন ক্ষেত্রে কার্বন নির্গমনের পরিমাণ কম করা খুবই কঠিন। কিন্তু, সবুজ হাইড্রোজেন এমন এক শক্তি, যা এই শিল্পগুলি থেকে কার্বন নির্গমনকে ডিকার্বোনাইজেশন করতে সক্ষম। হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল চালিত যানবাহনগুলো এই ক্ষেত্রে কার্বন নির্গমন দূর করার জন্য চমৎকার বিকল্প হতে পারে। এর পাশাপাশি এটি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। কারণ যানবাহন চালানোর জ্বালানি হিসেবে হাইড্রোজেন ব্যবহার করা হলে পরিবেশের দূষণ অনেক কমে যাবে।

  • Weight Loss Tips: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    Weight Loss Tips: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে সবাই ব্যস্ত। আর সামনেই পুজো আসছে যার জন্য ছোট থেকে বড় সবাই ওজন কমাতে মরিয়া। ফলে ওজন কমানোর জন্য অনেকেই না খেয়ে থাকেন, বা দিনের একবেলার খাবার স্কিপ করে দেন। আর সবথেকে বড় ভুল করে বসে সবাই। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, দিনের তিন বেলার খাবারের সঙ্গে কিছু ড্রিঙ্কস খাওয়া উচিত যেগুলো পুষ্টিকর তো বটেই, তবে খাবার হজমে এমনকি ওজন কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে থাকে।

    সকালের খাবার (ডিম ও ব্ল্যাক কফি)- ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফির জুড়ি মেলা ভার। ডিম প্রোটিন যুক্ত খাবার ও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী, অন্যদিকে ব্ল্যাক কফি মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ওজন কমাতেও কফি বেশ সাহায্য করে। তবে দুধ, চিনি দেওয়া কফি নয় ওজন কমে ব্ল্যাক কফিতে। এছাড়াও আমাদের শরীরের শক্তির জোগান দেয় কফি।

    আরও পড়ুন: বর্ষায় বদহজম! জানেন এই মরসুমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন

    দুপুরের খাবার (মাছ ও গ্রিন টি)- ওজন কমানোর ক্ষেত্রে মাছ ও গ্রিন টি-এর এই জুটি বিশেষ উপকারী। ডিমের মত মাছও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ও মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এর সঙ্গে ড্রিঙ্কস হিসেবে খান গ্রিন টি। গ্রিন টি র মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত গ্রিন টি খেলে হজম ভালো হয় সেই সঙ্গে ওজনও কমে।

    রাতের খাবার (বাদাম, বীজ, কালো মটরশুটি, এবং ছোলা দিয়ে স্যালাড ও আদা দিয়ে চা)- প্রোটিনে ভরপুর এই স্যালাডের সঙ্গে আদা চা, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। এই স্যালাড খুব দ্রুত বিপাকের ক্রিয়াকলাপ বাড়ায় এবং আমাদের শরীরে শক্তির জোগান দেয়। ফলে খিদেও কমায়। পুষ্টিবিদদের মতে, এই স্যালাডের সঙ্গে আদা চা জুটি হিসেবে উপযুক্ত। আদাও মেটাবলিজম বাড়ায় ও খিদে কমায়।

    স্ন্যাকস (প্লেইন গ্রীক দইয়ের সঙ্গে বেরি ও জল)- গ্রীক দই প্রোটিনে ভরপুর ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো, আর ওজন কমাতেও সাহায্য করে।। অন্যদিকে বেরিও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। ফলে এই খাবারের সঙ্গে জল খেলে ওজন কমার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য হয়। জলে কিছু ফ্লেভার অ্যাড করতে শশা বা পুদিনা পাতা দিতে পারেন।

     

  • G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    G 23: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Polls) পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চায় দলের বিক্ষুব্ধ অংশ। পুরো পরিস্থিতির ওপর নজরও রাখছেন ওই গোষ্ঠীর নেতারা। সভাপতি নির্বাচন শেষ হলেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন কংগ্রেসের (Congress) এই বিক্ষুব্ধ অংশ। দলে যাঁরা জি-২৩ (G 23) নামেই পরিচিত।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পদ্ম শিবিরের কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির দায় ঘাড়ে নিয়ে জাতীয় সভাপতির পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বয়সজনিত কারণে তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। এর পরে দলের একটা অংশ রাহুলকেই ওই পদে বসাতে উদ্যোগী হয়। তবে তিনি যে ওই পদে বসতে চান না তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সেই কারণেই শুরু হয়েছে নির্বাচন। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হবে ২০ সেপ্টম্বরের মধ্যে। শেষমেশ কে ওই পদে বসেন, তা দেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে জি-২৩ গোষ্ঠী।

    আরও পড়ুন : দুটো নামে সীমাবদ্ধ নয় কংগ্রেস! জানেন গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে কি বললেন আনন্দ শর্মা

    গত বছরই প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন শুরু হয়েছিল। তবে করোনা পরিস্থিতি এবং তার পর কয়েকটি রাজ্যে ভোটের কারণে তা স্থগিত হয়ে যায়। চলতি বছর ফের ভোট প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে নতুন করে। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশের এক প্রবীণ নেতা বলেন, সভাপতি নির্বাচনের চেয়েও আশু প্রয়োজন কংগ্রেস ওয়ার্কি কমিটি এবং পার্লামেন্টারি বোর্ডের নির্বাচন। কারণ কংগ্রেসে এই দুটিই হল ক্ষমতার ভরকেন্দ্র। কংগ্রেসে এই মুহূর্তে প্রয়োজন তৃণমূল স্তরের নেতার। তিনি বলেন, কংগ্রেসের সিংহভাগ পদ দখল করে বসে রয়েছেন গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠরা। দলের কাজকর্ম নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেই এই নেতারা চুপ করিয়ে দেন। অথচ এঁদের সঙ্গে দলের তৃণমূল স্তরের কোনও সম্পর্কই নেই।

    আরও পড়ুন : সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    সম্প্রতি দল রাজ্য ইউনিটের দায়িত্ব দিয়েছিল বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীর গুলাম নবি আজাদ এবং আনন্দ শর্মাকে। দুজনেই তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। জি-২৩-র ওই প্রবীণ নেতা বলেন, তাঁরা ওই পদ গ্রহণ করেননি, কারণ দল হারলেই বলির পাঁঠা করা হত তাঁদের। বিক্ষুব্ধ শিবির সূত্রে খবর, সেই কারণেই ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ পলিসি নিয়েছে জি-২৩।

     

  • Japan: সবই দেশের জন্য! রাজস্ব বাড়াতে যুব সমাজকে মদ্যপানে উৎসাহ জাপান সরকারের

    Japan: সবই দেশের জন্য! রাজস্ব বাড়াতে যুব সমাজকে মদ্যপানে উৎসাহ জাপান সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তলানিতে ঠেকেছে মদ বিক্রি থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব। দেশের তরুণদের মদ্যপানে উৎসাহ দিচ্ছে জাপান! ঠিকই শুনছেন। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে তরুণদের মদ্যপানে (Alcohol) উৎসাহ দিচ্ছে জাপান (Japan) সরকার। শুধু উৎসাহ দেওয়াই নয়, চালু করা হয়েছে নতুন একটি ক্যাম্পেনও (Campaign)। নাম দেওয়া হয়েছে ‘সেক ভিভা’। জাপানের ন্যাশনাল ট্যাক্স এজেন্সি চালু করেছে এই ক্যাম্পেন।

      আরও পড়ুন: তীব্র গরম থেকে পোষ্যকে বাঁচাতে অভিনব পোশাক নিয়ে হাজির জাপানের এক সংস্থা

    জাপানে তরুণদের যাতে মদ্যপানের অভ্যাস ফেরে তার জন্য ঠিক কোন পন্থা নেওয়া যেতে পারে, সেই নিয়ে বিভিন্ন মতামত চেয়ে পাঠানো হয়েছে সেখানে। খোলাখুলি জাপানের ট্যাক্স এজেন্সি জানিয়েছে, মদ বিক্রির পরিমাণ একেবারে তলানিতে ঠেকেছে জাপানে। যার জেরে প্রবলভাবে মার খেয়েছে দেশে মদ্যপান থেকে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ। আর তার জেরেই এই প্রক্রিয়া। ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সীরা অংশ নিতে পারবেন ক্যাম্পেনটিতে। পাশাপাশি প্রতিযোগিতাটিতে অংশগ্রহণ করতে কোনও টাকাও দিতে হবে না বলে জানিয়েছে জাপান সরকার। 

    জাপানের এক সংবাদসংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, করোনা অতিমারী আসার জেরে কার্যত পাল্টে গিয়েছে দেশের মানুষের জীবনযাত্রা। দীর্ঘ লকডাউন ও শরীরের খেয়াল রাখতে খাদ্যাভাসে এসেছে বহু বদল। মদ্যপানের অভ্যেস যেতে বসেছে জাপানের তরুণ সমাজের। শরীরের জন্যে তা উপকারী হলেও, কমে গিয়েছে মদ বিক্রি। এতটাই কমে গিয়েছে, যে মার খাচ্ছে গোটা দেশের রাজস্ব আদায়!  

    আরও পড়ুন: একা শিনজো নন, আর কোন কোন জননেতা খুন হয়েছেন?

    জাপানের ট্যাক্স এজেন্সির দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জাপানে এমনিতেই কমছিল মদ্যপানের পরিমাণ। ১৯৯৫ সালে ১০০ লিটার মদ্যপানের গড় ২০২০ সালে নেমে এসেছিল ৭৫ লিটারে। আপাতত মদ্যপানে উৎসাহ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতিযোগিতার কয়েকটি পর্ব আয়োজনের কথা জানানো হয়েছে। সেপ্টেম্বরের শেষে ঘোষণা করা হবে চূড়ান্ত পর্বের প্রতিযোগিদের নাম।    

    যেখানে অন্যান্য দেশের সরকার দেশের তরুণ সমাজকে মদের নেশা থেকে বাঁচাতে বিভিন্ন ক্যাম্পেন চালাচ্ছে, সেখানে সম্পূর্ণ উল্টোপথে হাঁটল সূর্যদয়ের দেশ। এই রকম ‘জনবিরোধী’ ক্যাম্পেন হয়তো গোটা বিশ্বের ইতিহাসেই বিরল। 

  • Cattle Smuggling Case: গরু পাচারের টাকার খোঁজ পেতে সায়গলকে হেফাজতে নিতে চায় ইডি!

    Cattle Smuggling Case: গরু পাচারের টাকার খোঁজ পেতে সায়গলকে হেফাজতে নিতে চায় ইডি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) হাত বদল হয়েছে কোটি কোটি টাকা। এতদিন এই মামলায় তদন্ত করছিল সিবিআই (CBI)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতারও হয়েছে তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal) এবং তাঁর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেন (Saigal Hossain)। সিবিআইয়ের পাশাপাশি এবার গরু পাচার মামলায় অনুব্রত ও সায়গলের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করল ইডি (ED)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সায়গলকে হেফাজতে নিতে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে আবেদন করেছে ইডি। আসানসোল জেল থেকে তাঁকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে চান ইডির আধিকারিকরা। গরু পাচারের টাকা কোথায় গেল, তারই খোঁজ পেতে চাইছেন তাঁরা।

    তৃণমূল জমানায় রাজ্যে নানা ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি, গরু এবং কয়লা পাচারকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটেছে জোড়াফুল জমানায়। ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমে ইডি গ্রেফতার করেছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, তাঁর ঘনিষ্ঠ সহ বেশ কয়েকজনকে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৫০ কোটির কাছাকাছি টাকা। নামে বেনামে প্রচুর সম্পত্তির হদিশও মিলেছে। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ সোনাও। রাজ্যে আগাছার মতো বেড়ে ওঠা এই সব কেলেঙ্কারির শেকড়ে পৌঁছতে তদন্ত গতি আনছে ইডি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই কলকাতায় এসে পৌঁছেছেন ইডির ২০ জন আধিকারিক। চলতি সপ্তাহেই আরও কয়েকজন আধিকারিক এসে পৌঁছবেন বলে ইডি সূত্রে খবর। নানা ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেন ও আর্থিক তছরুপের যে অভিযোগ উঠেছে, সেই সব তদন্ত প্রক্রিয়ায় গতি আনতে বড় টিম তৈরি করতে চাইছে ইডি। তাই দিল্লি থেকে আসছেন আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন : দুধের গাড়ি উল্টে যেতেই বেরলো পাল-পাল গরু! ‘পাচারের নয়া পন্থা’, আক্রমণ শুভেন্দুর

    জানা গিয়েছে, ইডির আধিকারিকদের এই টিম একসঙ্গে একাধিক জায়গায় হানা দেবে। পার্থ–অর্পিতা মামলার তদন্তের পাশাপাশি কয়লা পাচার ও গরুপাচারে আর্থিক বিষয়ে কেলেঙ্কারির দিকটি খতিয়ে দেখবে ১০টি টিম। ইডি সূত্রে খবর, অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি এখনও রয়েছেন যাঁদের এখনও ছোঁয়া হয়নি। তাঁদের ধরতে গেলে এক জায়গায় হানা দিলে হবে না। একসঙ্গে বেশ কয়েকটি জায়গায় হানা দিতে হবে। সেই কারণেই কলেবর বাড়ছে ইডির। 

    প্রসঙ্গত, কোনও মামলার দুর্নীতির দিকটি খতিয়ে দেখে সিবিআই। আর আর্থিক তছরুপের দিকটি নিয়ে তদন্ত করে ইডি। রাজ্যে একাধিক দুর্নীতির ক্ষেত্রে সত্য উদ্ঘাটন করতে আসরে নেমেছে এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এদিকে গরু পাচার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত এনামূল হককে আগেই গ্রেফতার করেছিল ইডি। একটি সূত্রের খবর, এবার ওই মামলায় ধৃত অনুব্রত মণ্ডলকেও হেফাজতে নিতে চাইতে পারে ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Kathua: জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার! খুন নাকি আত্মহত্যা, বাড়ছে রহস্য

    Kathua: জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার! খুন নাকি আত্মহত্যা, বাড়ছে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাছ থেকে ঝুলছে বিজেপি (BJP) নেতার দেহ। চাঞ্চল্য ছড়াল জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) কাঠুয়া জেলার হীরানগর এলাকায়। গত তিন দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন কাঠুয়ার বিজেপি নেতা সোম রাজ। মঙ্গলবার সোম রাজের ঝুলন্ত দেহ মেলে। তাঁর পরিবার ও বিজেপির দাবি, খুন করা হয়েছে সোম রাজকে।

    এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, হীরানগর শহরের এক গ্রামবাসী ওইদিন সকালে বিজেপি নেতার দেহ গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন। এরপর তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে খবর দেন। তাঁর দেহে দাগ ছিল পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি প্রত্যক্ষদর্শীদের। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশের তরফে তদন্তও শুরু হয়েছে, বলে জানানো হয়।  

    আরও পড়ুন: ভুল করেই পাক ভূখণ্ডে ব্রহ্মোস! বরখাস্ত বায়ুসেনার তিন অফিসার

    মৃত বিজেপি নেতার পরিবারের অভিযোগ, এটা আত্মহত্যা নয়। খুন করে তারপর ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁর দেহটি। খবর পেয়ে সোম রাজের বাড়ি পৌঁছন বহু বিজেপি নেতা। তাঁদের দাবি, এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হোক। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ট্যুইট করেছেন, “কাঠুয়া জেলার হীরানগরে আমাদের পুরানো সহকর্মী এবং প্রবীণ বিজেপি নেতা শ্রী সোম রাজ (সোমা) এর মৃত্যুর কথা শুনে গভীরভাবে দুঃখিত। ঈশ্বর তাঁর আত্মাকে শান্তি দিন।” এরপরই এই ঘটনার তদন্তের দাবি জানায় বিজেপি।

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরে কাশ্মীরে শুরু হয়েছে ‘টার্গেট কিলিং’। জঙ্গিদের নিশানায় রয়েছে কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন কাশ্মীরি পণ্ডিতকে প্রাণ দিতে হয়েছে। নিরাপত্তার খাতিরে উপত্যকা ছাড়তে চেয়েছে তাঁরা। প্রশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছে পরিযায়ী শ্রমিকরাও। এরই মধ্যে বিজেপি নেতা সোম রাজের রহস্য মৃত্যুতে  উপত্যকায় নতুন করে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sonali Phogat: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    Sonali Phogat: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী এবং বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট (Sonali Phogat Death)। টিকটক স্টার হিসেবেও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন তিনি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। বয়স হয়েছিল ৪২ বছর। ২০১৯ সালে  হরিয়ানায় বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেছিলেন সোনালি। সেই সময় তাঁর টিকটিক ভিডিও আলোচনায় এসেছিল। 

    আরও পড়ুন: হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, গ্রেফতার তেলঙ্গানার বিধায়ক       
     
    সোমবার রাতে গোয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন সোনালি। সেখানেই মারা যান। বিজেপি নেতাদের সঙ্গে গোয়ায় গিয়েছিলেন তিনি। মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি  ভিডিও পোস্ট করেছিলেন অভিনেত্রী। সেদিনই বদলেছিলেন প্রোফাইল পিকচার। প্রাথমিকভাবে সোনালির মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) বলে মনে করা হলেও পুলিশ এর তদন্ত শুরু শুরু করেছে। 

    বিগ বস ১৪ তে অংশ নিয়েছিলেন সোনালি। সেই  শো চলাকালীন তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনেক তথ্য সামনে এসেছিল। বেশ বিতর্কও হয়েছিল। স্বামীর মৃত্যুর পর জড়িয়েছেন একাধিক সম্পর্কে। বিগবসেও এক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি। তা নিয়ে জোর চর্চাও হয়। 

    আরও পড়ুন: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    সোনালি ফোগাট ১৯৭৯ সালের ২১ সেপ্টেম্বর হরিয়ানার ফতেহাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে দূরদর্শনে অ্যাঙ্করিংয়ের মাধ্যমে সোনালি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে তিনি যোগ দেন বিজেপিতে। তিনি লাইমলাইটে আসেন যখন তাঁর স্বামী সঞ্জয় মারা যান।  

    ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে আদমপুর থেকে সোনালিকে টিকিট দেয় বিজেপি। নির্বাচনে পরাজিত হন তিনি। তবে ২০২০ সালে সোনালী ফোগাটের একটি ভিডিও খুব ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সোনালীকে এক অফিসারকে চপ্পল দিয়ে মারধর করতে দেখা যায়। সেই বছরই বিগ বস-১৪-এ সুযোগ পান তিনি। 

    সোনালি শুধুমাত্র টিকটিক স্টারই ছিলেন না। একাধিক মিউজিক অ্যালবামে কাজ করেছেন তিনি।     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cow Smuggling Case:  অনুব্রত-কন্যার নামে জমির হদিশ!  বোলপুরের বিএলআরও অফিসে কী পেল সিবিআই?

    Cow Smuggling Case: অনুব্রত-কন্যার নামে জমির হদিশ! বোলপুরের বিএলআরও অফিসে কী পেল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোলপুরের জমি রেজিস্ট্রি অফিসে তল্লাশি চালিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যার নামে জমির হদিশ পেল সিবিআই। মঙ্গলবার সকালে সিবিআইয়ের (CBI)দুই সদস্যের এক প্রতিনিধি দল বোলপুরে অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট সাব রেজিস্ট্রার অফিস হানা দেয়। একেবারে অফিস খোলার সঙ্গে সঙ্গেই আসেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। 

    আরও পড়ুন: পার্থ-কাণ্ডে এবার উঠে এল এক ব্যাঙ্ক দম্পতির নাম! কালো টাকা সাদা করতে এরাই কি সাহায্য করত ?

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অফিসের যেখানে দলিল সহ বাড়ি-জমির কাগজপত্র সার্চিং করা হয়, সেখানেই যান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। অনুব্রত মণ্ডল সহ তাঁর কয়েকজন আত্মীয়ের যে সমস্ত বাড়ি-জমির নথি গোয়েন্দাদের কাছে এসেছে, সেগুলি কবে কেনা হয়েছে বা মালিকানা হস্তান্তর হয়েছে, সেটাই গোয়েন্দারা সার্চিং করে দেখেন। একেবার সার্চিং দফতরে কর্মীকে কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে কোন সম্পত্তি কবে, কার থেকে, কত দামে কেনা হয়েছিল এবং বর্তমান মালিক কে তার খোঁজ নেন গোয়েন্দারা।

    আরও পড়ুন: বাম-বিজেপি নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে নয়া মোড়! কী হল আদালতে?

    সিবিআই সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে একাধিক নথি আধিকারিকরা পেয়েছেন। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টে পর্যন্ত ছ’ঘণ্টা ধরে তাঁরা বিভিন্ন নথিপত্র খুঁটিয়ে পরীক্ষা করেন। এর পর তাঁরা ওই দফতর থেকে বেরিয়ে যান। বোলপুরের জমি রেজিস্ট্রি অফিসে নথিপত্র ঘেঁটে দেখার সময় সুকন্যার জমি ও সম্পত্তির হদিশ মেলে। অনুব্রতের মেয়ে সুকন্যা ছাড়াও তাঁদের ঘনিষ্ঠদের স্থাবর সম্পত্তি ঠিক কত, সে সম্পর্কে তথ্য  খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা।

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, বোলপুরের বল্লভপুর এলাকায় ০.৬২ একর জমির সন্ধান মিলেছে সুকন্যার নামে। সিবিআই আধিকারিকরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন। অনুব্রতের দেহরক্ষী সহগল হোসেনের নামেও কোনও জমি আছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সহগল এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। পাশাপাশি বীরভূমের একাধিক চালকলের লিজের কাগজপত্রও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share