Blog

  • Dhankhar stalled 19 Bills: ধনখড়ের প্রশ্নের মুখে মমতার ১৯ বিল, নতুন রাজ্যপাল কি আদৌ সই করবেন?

    Dhankhar stalled 19 Bills: ধনখড়ের প্রশ্নের মুখে মমতার ১৯ বিল, নতুন রাজ্যপাল কি আদৌ সই করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ তাঁর তিন বছরের মেয়াদকালে বিধানসভায় পাশ হওয়া ১৯টি বিল রুখে দিয়েছিলেন সদ্য প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা দেশের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়(Jagdeep Dhankhar)।সই করেননি একটিতেও। তাঁর তোলা প্রশ্নের জবাব দিতে পারেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।  সরকারের প্রতিনিধিরা নানা অনুনয়-বিনয় থেকে অনৈতিক আক্রমণ করে গেলেও প্রাক্তন রাজ্যপাল সাংবিধানিক প্রশ্নগুলির জবাব চাইতে থাকেন। কোনওটির বিল পাশের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তার কোনও জবাব ছিল না নবান্নর কাছে।ধনখড় দিল্লি চলে যাওয়ায় এখন সেই সব বিলের ভবিষ্যত কি, তা নিয়ে প্রশাসনিক মহলে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। রাজভবন সূত্রের খবর, ১৯টির মধ্যে ৩টি বিল নিয়ে নবান্ন উচিৎ পদক্ষেপ করলে তা সই করতে পারেন পরবর্তী রাজ্যপাল। মমতা চাইলেও বাকি ১৬টি বিলের যে কোনও ভবিষ্যৎ নেই তা একপ্রকার স্পষ্ট।

    জানেন কি ধনখড়ের আমলে রাজ্য সরকারের কোন কোন বিলে আপত্তি জানিয়ে অনুমোদন করেনি রাজভবন। সরকারি সূত্রের খবর, গত পাঁচ বছরে যে ১৯টি বিল আটকে রয়েছে। তার মধ্যে ২০১৬-র ফেব্রুয়ারিতে ডানলপ এবং জেশপের অধিগ্রহণ সংক্রান্ত দুটি বিল পাশ করেছিল বিধানসভা। তৎকালীন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিও তাতে সই করেননি। ধনখড় রাজভবনে আসার পর নিজের মতামত জানিয়ে তা পাঠান রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও এই দুটি বিলে অনুমোদন না দিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেন। আইনত ধাক্কা খেয়ে সরকারও জেশপ এবং ডানলপ কারখানা অধিগ্রহণ নিয়ে আর জোরাজুরি করেনি। রাজ্যপালের তোলা প্রশ্নের জবাবও দিতে পারেনি।

    স্থায়ী রাজ্যপাল নেই, স্বাধীনতার ৭৫ বছরে রাজভবনের অ্যাট-হোম কি বাতিল?

    ওয়েস্টবেঙ্গল এস্টেট অ্যাকুইজিশন(সংশোধনী)বিল ২০১৭, ওয়েস্টবেঙ্গল কমিশন ফর ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেস(সংশোধনী)-২০১৮ এবং দ্য কোড অব ক্রিমিন্যাল প্রসিডিওর(পশ্চিমবঙ্গ সংশোধনী ২০১৮ বিল তিনটি ধনখড়ের রাজভবনে প্রবেশের আগে থেকেই ঝুলে ছিল। কেশরীনাথ ত্রিপাঠি তাতে সই করেননি। জগদীপ ধনখড়ও জমিদারি প্রথা বিলোপের বিল এবং ফৌজদারি দণ্ডবিধি সংশোধনের বিল রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দেন। এই তিনটি বিল আজও দিনের আলো দেখেনি।

    বর্তমান উপরাষ্ট্রপতির প্রথম বিতর্কিত বিল আসে গণপিটুনি সংক্রান্ত। ২০১৯-এর অগষ্টে বিলটি পাশ করান মমতা(Mamata)। রাজ্যপাল এই বিল সম্পর্কে একাধিক প্রশ্ন তুলে স্বরাষ্ট্র দফতরে ফেরত পাঠান। তিন বছর কেটে গেলেও ধনখড়ের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি মুখ্যমন্ত্রী। ফল গণপিটুনি প্রতিরোধ বিলটি আজও আইনে পরিণত হয়নি। ২০২১ এর নভেম্বরে পাশ হয় হাওড়া পুরনিগম(সংশোধনী)আইন। এই আইনে বালি পুরসভাকে ফের হাওড়া পুরনিগম থেকে পৃথক করার পরিকল্পনা করা হয়। প্রক্রিয়াগত প্রশ্ন তুলে রিপোর্ট চেয়ে পাঠান রাজ্যপাল। জবাব দিতে ব্যর্থ হয় নবান্ন। আজও বিলটি ঝুলে রয়েছে। এরপর ২০২২ এর মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজ্যপালের যাবতীয় ক্ষমতা খর্ব করে ৯টি বিল পাশ হয়েছে বিধানসভায়। তাতে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হিসাবে সরকার রাজ্যপালের বদলে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়োগ করেছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়েও এ সংক্রান্ত পৃথক বিল পাশ করানো হয়েছে। যদিও তার একটিতেও সই করেননি ধনখড়।

    দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    আরও তিনটি বিল  সম্পর্কে অবশ্য রাজভবন রাজ্যের ব্যাখ্যা চেয়েছে। সেই তিনটি বিল হল ওয়েস্ট বেঙ্গল ফায়ার সার্ভিসেস(সংশোধনী)-২০২২, ওয়েস্টবেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট(সংশোধনী)২০২২ এবং ওয়েষ্টবেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অব টিচার্স, ট্রেনিং, এডুকেশন প্ল্যানিং অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন(সংশোধনী)-২০২২। সরকার যদি রাজভবনের তলব করা ব্যাখ্যা দিতে পারে তা হলে এগুলি পরবর্তী রাজ্যপাল সই করে দিতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে।ধনখড়ের কালির আঁচড় যে সব বিলে পড়েছে তা দিনের আলো দেখার আশা আপাতত নেই বলেই প্রশাসনিক সূত্রের খবর।       

  • Nallathamby Kalaiselvi: সিএসআইআরে ডিজি পদে প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী, জানুন পরিচয়

    Nallathamby Kalaiselvi: সিএসআইআরে ডিজি পদে প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী, জানুন পরিচয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ’- এর ডিরেক্টর জেনারেল (DG) পদে  নিযুক্ত হলেন নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি (Nallathamby Kalaiselvi)। এই প্রথম কোনও মহিলা বিজ্ঞানী এই পদে নির্বাচিত হলেন। দেশ জুড়ে মোট ৩৮টি গবেষণা কেন্দ্রের কনসর্টিয়াম  সিএসআইআর-এর (CSIR) দায়িত্ব পেলেন তিনি।  

    লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি নিয়ে গবেষণার জন্য বিখ্যাত  নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে কাজ করছেন তিনি। বর্তমানে তামিলনাড়ুর কারাইকুড়িতে সিএসআইআর-সেন্ট্রাল ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর ডিরেক্টর পদে নিযুক্ত রয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্য! এই প্রথমবার মেরামতির জন্য ভারতে মার্কিন রণতরী

    নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি, সিএসআইআর-এর  ডিজি নির্বাচিত হওয়ার আগে এই পদের দায়িত্ব সামলেছেন শেখর মান্ডে। তিনি এপ্রিলে অবসর নিয়েছেন। তারপর থেকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদ সামলাচ্ছিলেন জীবপ্রযুক্তি বিভাগের সচির রাজেশ গোখলে। বিজ্ঞানী নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি সিএসআইআর-এর পাশাপাশি ডিপার্টমেন্ট অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ-এর সচিবের দায়িত্বও পালন করবেন। ২০১৯ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিএসআইআর-সেন্ট্রাল ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর প্রথম মহিলা ডিরেক্টর হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন এই নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি।  

    আরও পড়ুন: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    পরবর্তী অর্ডার না আসা অবধি দুবছরের জন্যে এই পদে বহাল থাকবেন নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি। এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফ থেকে। 

    ডাঃ কালাইসেলভির ছোট বেলা তামিলনাড়ুর তিরুনেলভেলি জেলার একটি ছোট শহর আম্বাসামুদ্রমে কেটেছে। তামিল মিডিয়াম স্কুলে পড়াশোনা করেন। সেখান থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি আকর্ষন জন্মায়। সিএসআইআর – এ এন্ট্রি লেভেল বিজ্ঞানী হিসাবে তিনি তাঁর গবেষণার জীবন শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

     

     

     

     

  • Budget 5G Smartphone: বাজেট ফোনে ৫জি সাপোর্ট ও ফিচার পাওয়া মুশিকল, মানছেন বিশেষজ্ঞরা

    Budget 5G Smartphone: বাজেট ফোনে ৫জি সাপোর্ট ও ফিচার পাওয়া মুশিকল, মানছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মরসুমেই ভারতে আসছে ৫জি (5G) পরিষেবা।  যার গতি হবে এখনকার থেকে ১০ গুণ বেশি। স্পেকট্রাম বণ্টনের পরেই পরিষেবাপ্রদানকারী সংস্থাগুলোকে প্রস্তুত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রথম ধাপে কলকাতা, আমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি, গান্ধীনগর, গুরুগ্রাম, হায়দরাবাদ, জামনগর, লখনউ, মুম্বই, পুণেতে মিলবে ৫জি পরিষেবা। ছড়িয়ে পড়বো দেশের নানা প্রান্তে। তাই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে আপনার ফোনটিও হতে হবে ৫জি। কিন্তু ভারতে মানুষের সাধ্যের মধ্যে ৫জি ফোনের নানান ধরনের ভ্যারিয়েশন পাওয়া মুশকিল, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। ৫জি নেটওয়ার্ক রোল আউট করে গেলেও বাজারে বাজেট ফোনগুলো বেশিরভাগই থাকবে ৪জি। এখনও ভারতীয় বাজারে বেশ কিছুদিন নিজের আধিপত্য বজায় রাখবে ৪জি সাপোর্টেড ফোন। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আগামী দুই থেকে তিন বছরও ৪জি ফোনই থাকবে সাধারণের বাজেটের মধ্যে।

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    সম্প্রতি রিলায়েন্স জানিয়েছে, চলতি বছর অক্টোবরেই ভারতে ৫জি পরিষেবা চালু করবে রিলায়েন্স জিও (Jio 5G)। শোনা গিয়েছে, অক্টোবরেই ভারতী এয়ারটেলও ভারতে ৫জি (Airtel 5G) নেটওয়ার্কের রোল আউট শুরু করবে। জিও এবং এয়ারটেলের পাশাপাশি ভোডাফোন-আইডিয়াও ভারতে ৫জি পরিষেবা লঞ্চ করতে চায় বলে জানা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি সরকারি সংস্থা বিএসএনএল (BSNL) এবং আদানি (Adani) গ্রুপের ৫জি পরিষেবা লঞ্চের কথাও শোনা গিয়েছে। নোকিয়া সংস্থাও নাকি ভারতে ৫জি পরিষেবা চালু করতে পারে। কিন্তু বিভিন্ন ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি কবে তাদের ৫জি মডেলের বাজেট সেজমেন্টে লঞ্চ করবে তা নিশ্চিত নয়। শুধু ৫জি ফোন বাজারে আনলে হবে না তার দামও থাকতে হবে আমজনতার সাধ্যের মধ্যে। তবেই সেই ফোন মার্কেটে চলতে পারবে, অভিমত বাণিজ্যিক মহলের।

    আরও পড়ুন: ‘গুগল মিট’-এ আসতে চলেছে নতুন ফিচার, মিটিং-এ মিউট আনমিউট করা হবে আরও সহজ!

    ৫জি সাপোর্ট করা যে কোনও ফোনের নূন্যতম দাম হতে পারে ১২ হাজার টাকা। ১৫ হাজার টাকা হলে তার ফিচার হবে মোটের উপর ভাল। ২০ হাজার টাকার উপরে উঠলে তবেই ৫জি ফোনে ভাল ফিচার দেওয়া সম্ভব বলে মানছেন ফোন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। কিন্তু ১০ হাজারের নীচে ৫জি সাপোর্টেড ফোন দেওয়া এখনই সম্ভব নয় অভিমত বিশেজ্ঞদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Pegasus Spyware: পেগাসাস বিতর্কে স্বস্তি কেন্দ্রের! মাত্র ৫টি ফোনে ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব মত শীর্ষ আদালতের

    Pegasus Spyware: পেগাসাস বিতর্কে স্বস্তি কেন্দ্রের! মাত্র ৫টি ফোনে ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব মত শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেগাসাস মামলায় সুপ্রিম কোর্টে রিপোর্ট পেশ করল বিশেষজ্ঞ কমিটি। ফোনে আড়িপাতা সংক্রান্ত মামলায় বিশেষজ্ঞ কমিটির দেওয়া রিপোর্টে বলা হয়, কমিটি যে ২৯টি ফোন পরীক্ষার জন্য নিয়েছিল, তার মধ্যে ৫-টিতে মিলেছে সন্দেহজনক ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব। তবে তা পেগাসাস স্পাইওয়্যার কিনা তার নিশ্চিত প্রমাণ মেলেনি।

    পেগাসাস ইস্যুতে লোকসভা থেকে রাজ্যসভা-সহ একাধিক জায়গায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন বিরোধীরা। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণে কিছুটা স্বস্তি পেল কেন্দ্র। সুপ্রিম কোর্টের মনোনীত কমিটি জানিয়েছে, জমা দেওয়া ২৯টি মোবাইল ফোন পরীক্ষা করা হয়েছিল। মাত্র পাঁচটি ফোনেই ম্যালওয়ার পাওয়া গিয়েছে। তবে তা আদৌ পেগাসাস কি না তার কোনও প্রমাণ মেলেনি। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছেএদিন প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণ নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    এদিকে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে উদ্দেশ্য করে বিচারপতি এন ভি রমণ জানিয়েছেন, কমিটির দাবি অনুযায়ী এই তদন্তে কেন্দ্রীয় সরকার সহযোগিতা করেনি। এই কমিটি পেগাসাস ইস্যুতে তদন্তের পর একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্ট যাচাই করা হচ্ছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। তিনটি ভাগে এই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। দুটি রিপোর্ট টেকনিক্যাল কমিটির। বাকি একটি রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি আরভি রবীন্দ্রণের তদারকি কমিটির। এই তৃতীয় রিপোর্টটি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে বলেও জানিয়েছেন রমণ। তবে কিছু আবেদনকারী বাকি দুটি রিপোর্ট প্রকাশের কথা বলেন। সেই বিষয়ে ভেবে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। আপাতত চার সপ্তাহের জন্য এই মামলার মুলতুবি ঘোষণা করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্য়াপী অনুসন্ধান মূলক একটি তদন্তে দেখা যায় যে, পেগাসাস, একটি শক্তিশালী স্পাইওয়্যার যা ইসরায়েলি সাইবারসিকিউরিটি কোম্পানি এনএসও গ্রুপ দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই স্পাইওয়্যারকে কাজে লাগিয়ে ভারত সহ বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত একাধিক ব্যক্তির মোবাইলে আড়িপাতা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IRCTC: রেলযাত্রায় সুখবর! চলন্ত ট্রেনে হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন খাবার! জানেন কীভাবে?

    IRCTC: রেলযাত্রায় সুখবর! চলন্ত ট্রেনে হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন খাবার! জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্য সুখবর। এবারে চলন্ত ট্রেনেই অর্ডার করতে পারবেন বাইরের খাবার, তাও আবার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র PNR নম্বরটি লাগবে, আর তাতেই খাবার পৌঁছে যাবে আপনার সিটে। ভারতীয় রেলওয়ে এবং ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (IRCTC) যাত্রীদের সুবিধার জন্য অনেক রকমের উদ্যোগ নেয়। গত কয়েক মাসে, রেলওয়ে এবং আইআরসিটিসি অনেক নিয়মে পরিবর্তন করেছে। এর কারণে যাত্রীরা ভ্রমণের সময় আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। আরও একবার যাত্রীদের সুবিধার জন্য নতুন ব্যবস্থা শুরু করেছে আইআরসিটিসি।

    আইআরসিটিসি-এর খাবার ডেলিভারি করার প্ল্যাটফর্মটির নাম ‘জুপ’ (Zoop)। জানা গিয়েছে, Jio Haptik Technologies-এর সঙ্গে আইআরসিটিসি পার্টনারশিপ করেছে, যা ট্রেনে যাত্রীদের খাবার ডেলিভার করতে সাহায্য করবে। আর এর জন্য ফোনে কোন অ্যাপও ইনস্টল করতে হবে না। হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই ট্রেনের যাত্রীরা অর্ডার করতে পারবেন নিকটবর্তী রেস্তোরাঁর খাবার। শুধু তাই নয়, খাবার অর্ডার করার পর আপনি তা রিয়েল টাইমে ট্র্যাক করতে পারবেন। এ ছাড়া কোনো সমস্যা হলে সাপোর্ট টিমের সাহায্য নিতে পারেন। এই মুহূর্তে সারা দেশে ১০০ টিরও বেশি স্টেশনে এই সুবিধা শুরু হয়েছে। এই স্টেশনগুলি হল বিজয়ওয়াড়া, বরোদা, মোরাদাবাদ, ওয়ারাঙ্গল ছাড়াও দীনদয়াল উপাধ্যায়, কানপুর, আগ্রা ক্যান্ট, টুন্ডলা জংশন, বলহারশাহ জংশন ইত্যাদি। যাত্রীদের কাছ থেকে পাওয়া রিভিউয়ের উপর নির্ভর করেই অন্যান্য স্টেশনেও এই সুবিধা চালু করা হবে।

    আরও পড়ুন: ‘মহাকাল’ থেকে থালি অর্ডার হৃত্বিক রোশনের! বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার জোম্যাটোর

    কীভাবে খাবার অর্ডার করবেন?

    সবার আগে, Zoop এর সাথে মোবাইল নম্বর +৯১৭০৪২০৬২০৭০ এ চ্যাট করতে পারেন। এই চ্যাটবক্সের নাম জিভা (Ziva)। এই নম্বরে আপনার খাবারের অর্ডার দিতে পারেন। আপনাকে চ্যাট ওপেন করে আপনার ১০ ডিজিটের PNR নম্বর টাইপ করতে হবে। এর পরে আপনাকে আসন্ন স্টেশন নির্বাচন করতে হবে। এখানে Zoop চ্যাটবক্সে কিছু রেস্টুরেন্টের নাম পাবেন। যেখান থেকে নিজের খাবার অর্ডার করতে পারবেন। এরপরে পেমেন্ট মোড দেওয়া হবে। খাবারের অর্ডার দেওয়ার এবং লেনদেন সম্পূর্ণ করার পরে, আপনার অর্ডার ট্র্যাক করতে পারেন। পরে ট্রেনটি নির্বাচিত স্টেশনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে Zoop আপনার খাবার আপনার সিটেই পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Commonwealth Games: আজ পাঁচটি সোনার হাতছানি! কমনওয়েলথের শেষ দিনে ভারতের বাজি সিন্ধু, শরথকমলরা

    Commonwealth Games: আজ পাঁচটি সোনার হাতছানি! কমনওয়েলথের শেষ দিনে ভারতের বাজি সিন্ধু, শরথকমলরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসের (Commonwealth Games 2022) শেষ দিন। দেখতে দেখতে এই মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টের ১০ টা দিন পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত চলতি গেমসে ভারত মোট ৫৫টি পদক পেয়েছে। পদক তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে টিম ইন্ডিয়া। রবিবার ভারতে এসেছে ১৫টি পদক। আজ  শেষ দিনে ভারতের সামনে পাঁচটি সোনা জয়ের হাতছানি। বিশেষ নজরে থাকবেন পিভি সিন্ধু-লক্ষ্য সেন-শরথকমলরা। একইসঙ্গে এ বারের কমনওয়েলথ গেমসের শেষ দিনে নজর রাখতে হবে পুরুষ হকি দলের ফাইনালে এবং ব্যাডমিন্টনে পুরুষদের ডাবলসের মতো ইভেন্টেও। একনজরে এদিন ভারতীয়দের খেলা:

    ব্যাডমিন্টন

    মহিলাদের সিঙ্গলস ফাইনাল – পিভি সিন্ধু বনাম মিশেল লি (দুপুর ১.২০)

    পুরুষদের সিঙ্গলস ফাইনাল – লক্ষ্য সেন বনাম এনজি ইয়ং জে (দুপুর ২.১০)

    পুরুষদের ডাবলস ফাইনাল – সাত্বিকসাইরাজ রানকিরেড্ডি-চিরাগ শেট্টি বনাম লেন বেন-ভেন্ডি সিন (বিকেল ৩)

    টেবল টেনিস

    পুরুষদের সিঙ্গলস ব্রোঞ্জ পদক ম্যাচ – সাথিয়ান গণশেখরন বনাম পল ড্রিঙ্কারহল (বিকেল ৩.৩৫)

    পুরুষদের সিঙ্গলস ফাইনাল – অচিন্ত্য শরথকমল বনাম লিয়াম পিচফোর্ড (বিকেল ৪.২৫)

    হকি

    পুরুষদের ফাইনাল – ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া (বিকেল ৫)

    আরও পড়ুন: ট্রিপল জাম্পে সোনা-রুপো, বক্সিংয়ে জোড়া সোনা, কমনওয়েলথে ইতিহাস ভারতের

    বার্মিংহ্যাম কমনওয়েলথ গেমসের শেষ দিন ভারতীয় অ্যাথলিটরা নামবেন ৬টি ইভেন্টে। তার মধ্যে ৫টি পদক নিশ্চিত। আর একটি ম্যাচে ব্রোঞ্জ এলে ওই ৬টি ইভেন্টেই পদক প্রাপ্তি হবে ভারতের। আর তা হলে এ বারের কমনওয়েলথ থেকে মোট ৬১টি পদক নিয়ে দেশে ফিরবেন ভারতীয় অ্যাথলিটরা। 

    অন্যদিকে কমনওয়েলথ গেমস ক্রিকেটের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে রুপোতেই এ বারের মতো সন্তুষ্ট থাকতে হল ভারতকে। সোনা জেতা হল না। দুর্দান্ত লড়াই করেও শেষ রক্ষা হল না। হরমনপ্রীত কৌরের দল হারল ৯ রানে। অধিনায়ক হরমন নিজে ৬৫ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন। জেমাইমা রদ্রিগেসও ৩৩ রান করেন। কিন্তু শেষ দিকে অভিজ্ঞ কোনও ব্যাটার না থাকার ফল ভুগতে হল। অস্ট্রেলিয়ার আট উইকেটে ১৬১ রানের জবাবে ভারত করে ১৫২ রান। 

    প্রায় জেতা খেলা হেরে স্বভাবতই খুশি নন হরমনপ্রীত। পদক গ্রহণের সময় তাঁর চেহারাতে দুঃখের ছাপ ছিল স্পষ্ট। হরমনের আক্ষেপ, “আমি জানি আমরা স্বর্ণ পদক জয়ের খুব কাছাকাছি ছিলাম, একটুর জন্য সোনা হাতছাড়া হল।” পরে সেরার সেরার কাছে হার মেনে নিয়ে হরমনপ্রীত জানান, দলের লড়াইয়ে তিনি গর্বিত। পাশাপাশি এই  পদক পরবর্তী প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

  • Telegram: টেলিগ্রামেও রয়েছে ‘সিডিউল মেসেজ’ ফিচার! জানুন কীভাবে মেসেজ সিডিউল করবেন …

    Telegram: টেলিগ্রামেও রয়েছে ‘সিডিউল মেসেজ’ ফিচার! জানুন কীভাবে মেসেজ সিডিউল করবেন …

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে যে দুটো মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম বেশি ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম। হোয়াটসঅ্যাপের যেমন চাহিদা রয়েছে তেমনই রাশিয়ান অ্যাপ টেলিগ্রামেরও চাহিদা রয়েছে। তবে এই দুটো মেসেজিং অ্যাপেই কিছু না কিছু খামতি রয়েছে। যেমন হোয়াটসঅ্যাপে End to End Encryption থাকলেও টেলিগ্রামে সেই সুবিধা নেই। অন্যদিকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফিচার Telegram এ থাকলেও সেগুলি Whatsapp এ এখনও পর্যন্ত আপডেট হয়নি। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হল ‘সিডিউল মেসেজ’। অর্থাৎ কোনও ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট সময়ে মেসেজ করার ক্ষেত্রে আগের থেকে শিডিউল রাখা যায়। এরপর মেসেজ যে সময়ে সিডিউল করা হবে ঠিক সেই সময়েই সেন্ড হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন: গোপনে কেউ হোয়াটসঅ্য়াপ চ্যাটের স্ক্রিনশট নিচ্ছে? চিন্তা নেই, আসতে চলেছে নতুন ফিচার

    হোয়াটসঅ্যাপের সাহায্যে পেমেন্ট করা, মেসেজ রিঅ্যাকশন ফিচার, নিরাপত্তা ভিত্তিক বিভিন্ন ফিচার থাকলেও এখনও মেসেজ সিডিউলের কোনও অপশন আসেনি। অফিসের কাজে অনেক ক্ষেত্রেই কোনও মেসেজ টাইম স্পেসিফিক থাকে। নির্দিষ্ট সময়েই পাঠাতে হয়। কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপের ক্ষেত্রে মনে করে রাখতে হয়। কারণ এই অ্যাপে টেলিগ্রামের মত সুবিধা নেই। তবে এই জনপ্রিয় ফিচারটি কিন্তু টেলিগ্রামে নতুন আসেনি। অনেকদিন ধরেই এই ফিচারটি অ্যাপে আছে যা অনেকের অজানা। এমনকি কীভাবে সিডিউল করতে হয় তাও হয়তো অনেকেই জানেন না। তাই আজ খুব সহজেই জেনে নিন কীভাবে মেসেজ সিডিউল করতে হয়-

    • টেলিগ্রাম অ্যাপ খুলুন। যাকে মেসেজ পাঠাতে চাইছেন তার টেক্সট উইন্ডোটি ওপেন করুন।
    • টেক্সটের জায়গায় আপনার মেসেজটি টাইপ করুন।  
    • এরপর Send অ্যারোর জায়গায় লং প্রেস করুন।
    • এরপর একটি Schedule Message বলে অপশন দেখা যাবে।
    • সেখানে ক্লিক করলেই অপশন আসবে কোন দিন এবং কোন সময় মেসেজটি পাঠাতে চাইছেন আপনি।
    • এরপর নিজের প্রয়োজন মতো টাইম ও ডেট সিলেক্ট করে দিন এবং একদম নিচে থাকা নীল বাটনটি প্রেস করুন।
    • এরপরেই আপনার মেসেজটি নির্দিষ্ট টাইমে সেন্ড হয়ে যাবে।
  • Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসতে ফি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। এবার বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার (NV Ramana ) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বৃহস্পতিবার তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া (Freebies) এক বিষয় নয়।

    বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে। তাই দু পক্ষের বক্তব্যই শোনা প্রয়োজন। এদিকে, পলিটিক্যাল ফ্রিবিজ নিয়ে নিয়ম নির্ধারণ করতে আদালতকে অনুরোধ করল কেন্দ্র। তার প্রেক্ষিতে সরকারি কোষাগারের খয়রাতি বন্ধের বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করার কথা বলেছে ওই বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন : মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, ভারতের মতো দেশে এখনও দারিদ্র রয়েছে। তাই ক্ষুধার্তদের খাদ্য দেওয়ার মতো কর্মসূচি প্রয়োজন। কিন্তু বিনামূল্যে পাইয়ে দেওয়ার প্রবণতা যাতে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করতে না পারে, সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। দরকার খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ করা। আদালতের তরফে এও বলা হয়, সুবিধাবঞ্চিতদের আর্থ-সামজিক কল্যাণমূলক পরিকল্পনাগুলিকে বিনামূল্যের পরিষেবা বলা যায় না। সমাজের কিছু মানুষকে নিখরচায় বিদ্যুৎ, জল এবং পরিবহণের সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৭ অগাস্ট।

    আরও পড়ুন : ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। গত মাসেই আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গুজরাতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আপ ক্ষমতায় এলে তাঁরা বিনামূল্যে ৩০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেবেন। বকেয়া বিলে ছাড় দেওয়ার পাশাপাশি গোটা রাজ্যে দেওয়া হবে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পরিষেবা। একই প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঞ্জাবের ক্ষমতা দখল করেছে অরবিন্দের পার্টি।

     

  • Taapsee Pannu in Kolkata: ‘দোবারা’ মুক্তির দিনে কালীঘাটে পুজো, ছবির প্রচারে কলকাতায় তাপসী-পাভেল-একতা

    Taapsee Pannu in Kolkata: ‘দোবারা’ মুক্তির দিনে কালীঘাটে পুজো, ছবির প্রচারে কলকাতায় তাপসী-পাভেল-একতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহানগরীতে তাপসী পান্নু (Taapsee Pannu)। ১৯ অগাস্ট অর্থাৎ গতকাল মুক্তি পেয়েছে অনুরাগ কাশ্যপ পরিচালিত ‘দোবারা'(Dobaaraa)। নতুন ছবি দোবারা -র প্রচারে বৃহস্পতিবার কলকাতায় এসেছেন তাপসী। ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে ছবি ট্রেলার। সেখানে রহস্য, ভয় যেন একত্রে  মিলেমিশে গিয়েছে আর সঙ্গে রয়েছে কল্পবিজ্ঞানের ছোঁয়াও। এদিন ছবির প্রচারে তাপসী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন একতা কাপুর (Ektaa Kapoor) ও পাভেল গুলাটি (Pavail Gulati)। ছবিটি পরিচালনা করেছেন অনুরাগ কাশ্যপ (Anurag Kashyap)। ছবির প্রযোজকদের মধ্যে অন্যতম একতা কাপুর (Ektaa Kapoor)।

    আরও পড়ুন: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    কলকাতায় তাপসী-পাভেল-একতাকে অভ্যর্থনা জানান প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee)। গতকাল কলকাতাতেই আয়োজন করা হয়েছিল একটি স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের। সেখানে হাজির ছিলেন টলিউডের ইন্ডাস্ট্রির অনেককেই দেখা গিয়েছিল। এদিন স্ক্রিনিং-এ উপস্থিত ছিলেন অনুরাগ কাশ্যপ, ঋতুপর্না সেনগুপ্ত, ঋতাভরী চক্রবর্তী, পরমব্রত প্রমুখ অভিনেতা-অভিনেত্রী।  কলকাতা ছাড়াও মুম্বই, চেন্নাই ও দিল্লি তে প্রচারে গিয়েছিল টিম ‘দোবারা’। এছাড়া আন্তর্জাতিক স্তরেও এই ছবিটির অনেক প্রশংসা করা হয়েছে। বিভিন্ন ফিল্ম ফেস্টিবেল যেমন- মেলবর্নের ফিল্ম ফেস্টিবেল (Film Festival of Melbourne), লন্ডনের ফিল্ম ফেস্টিবেল (the London film festival)-এ এই ছবিটির সুনাম করা হয়েছে। এবারে তাই কলকাতায় পৌঁছে গিয়েছে দোবারা-র টিম।

    আরও পড়ুন: ‘লজ্জাজনক ঘটনা’, কাশ্মীরি পণ্ডিত হত্যার নিন্দায় সরব অনুপম খের

    তাপসীকে শুধু সিনেমা প্রচারেই দেখা যায়নি। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার জন্মাষ্টমীর সকালে কালীঘাটের মন্দিরে পুজো দিলেন তাপসী পান্নু। তাপসীর সঙ্গে ছিলেন সহ অভিনেতা পাভেল গুলাটিও। কালীঘাটে মা কালীর আশীর্বাদ নিয়েই তাঁরা তাঁদের ছবি মুক্তির দিন শুরু করে। এদিন সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ মন্দিরে প্রবেশ করেন তাঁরা। পুজো দেওয়ার পাশাপাশি আরতিও দেখেন তাঁরা। এরপর সকাল ৮টার মধ্যেই তাপসী এবং পাভেল মন্দির ছেড়ে বেরিয়ে যান। প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ‘সাবাশ মিথু’র প্রচারে কলকাতায় এসেছিলেন নায়িকা। এই কয়েক মাসের মধ্যে দু’বার কলকাতা সফর করলেন তিনি। তবে এবারে কালীঘাটে পুজো দিয়েই এবারের যাত্রা শুরু করলেন।    

     

  • SSC scam: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা ও অশোক সাহাকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের

    SSC scam: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা ও অশোক সাহাকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় (SSC Case) প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে (Arpita Mukherjee) গ্রেফতার করেছে ইডি (ED)। এবার এই মামলায় এবার প্রথম গ্রেফতার করল সিবিআই (CBI)৷ এসএসসি-র উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা এবং এসএসসি-র প্রাক্তন সচিব অশোক সাহাকে এ দিন গ্রেফতার করেছে সিবিআই৷ প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে এটাই সিবিআইয়ের প্রথম গ্রেফতারি।

    বুধবার সকাল থেকেই শান্তিপ্রসাদ সিনহা এবং অশোক সিন্‌হার বাড়িতে হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। সেখানেই দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছিল উপদেষ্টা কমিটির দুই সদস্যকে। এর আগেও তাঁদের একাধিকবার জেরা করেছিল সিবিআই৷ তাঁদের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশিও চালানো হয়৷ অভিযোগ, জেরায় একাধিক তথ্য গোপন করেন এসএসসির প্রাক্তন দুই কর্তা। এরপরই তাঁদের নিজেদের হেফাজতে নিল সিবিআই। 

    আরও পড়ুন: পার্থ-অনুব্রত কাণ্ডের জের! “সবাই চোর নয়”, সাফাই আতঙ্কিত তৃণমূলের

    সম্প্রতি, দিল্লি গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পরই, বিভিন্ন মহল থেকে চাউর করা হয় যে, আদতে ‘সেটিং’ করতে গিয়েছিলেন দিদি। তা হয়ে গেছে। যদিও, রাজ্য বিজেপির তরফে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, কোনও সেটিং-এর গল্প নেই। এগুলো অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়। 

    গেরুয়া শিবিরের এক নেতার জানান, মমতা যেদিন দিল্লি থেকে ফেরেন, তার পরের দিনই দিল্লি থেকে কলকাতায় আসেন সিবিআই-এর অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অজয় ভাটনগর। এখনও তিনি কলকাতাতেই রয়েছেন। তার মধ্যেই, এসএসসি কাণ্ডে প্রথম গ্রেফতারি করল সিবিআই। এর আগেও, উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটাভুটি থেকে তৃণমূল বিরত থাকার পরের দিনই, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছে ইডি। ফলে মোদি-দিদির যে সেটিং নিয়ে কথা বলা হচ্ছে, তা সর্বৈব মিথ্যে।

    জানা গিয়েছে, সিবিআইয়ের এফআইআরে ১ নম্বরে শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা এবং ৪ নম্বরে অশোক সাহার নাম রয়েছে। সিবিআইয়ের দাবি, দুই কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত একাধিক তথ্য উঠে আসবে। রঞ্জিতকুমার বাগের নেতৃত্বাধীন কমিটির রিপোর্টেও এসপি সিন্‌হা এবং অশোক সাহার নাম ছিল। অভিযোগ, মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেল থেকে নিযুক্ত করা হয়েছিল সেই সময়। উপদেষ্টা কমিটির সদস্য হিসেবে দুই কর্তারও ভূমিকা ছিল এর পিছনে। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর, কী লিখলেন তিনি?

LinkedIn
Share