Blog

  • RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিলে গেল বাজার বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যদ্বাণী! গত সপ্তাহেই তারা জানিয়েছিল, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট (REPO Rate) বাড়াতে পারে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। রেপো রেট বাড়ানো হতে পারে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। দেশের শীর্ষ ব্যাংকের পলিসি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার পর্যন্ত। বাজার বিশেষজ্ঞদের অনুমাণ সত্যি প্রমাণ হল এদিন। শুক্রবারই রিজার্ভ ব্যাংক রেপো রেট বাড়াল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অস্থির বাজারের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে বলে অর্থনীতিবিদদের একাংশের অভিমত।

    রেপো রেট হল যে হারে কোনও দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ভারতের ক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাংক তহবিলের কোনও ঘাটতি হলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলিকে অর্থ ঋণ দেয়। এদিন দেশের শীর্ষ ব্যাংকের মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই সদস্যদের মধ্যে পাঁচজন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে ভোট দেন। কেবল রেপো রেট নয়, ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটিও। ৫.৬৫ শতাংশ থেকে মার্জিনাল স্ট্যান্ডিং ফেসিলিটি বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬.১৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন :ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    চলতি বছরে মে মাস থেকে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী পলিসি রেট (Key Policy Rate) বাড়িয়েছে ১৪০ বেসিস পয়েন্ট। এদিন মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মোট ছ জন। এর মধ্যে রিজার্ভ ব্যাংকের তিনজন সদস্য  এবং বাইরের তিন সদস্য। তার মধ্যে পাঁচজনই ভোট দেন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে গোটা বিশ্বেই জাঁকিয়ে বসেছে মুদ্রাস্ফীতি। এই যুদ্ধের প্রভাব যে বিশ্ব অর্থনীতিতে পড়বে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভাষণ দিতে গিয়ে কিছুদিন আগেই তা জানিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেটা যে নিছকই কথার কথা ছিল না, তা বোঝা গিয়েছিল মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের সুদ বৃদ্ধিতে। কেবল আমেরিকার শীর্ষ ব্যাংকই নয়, বেলাগাম মুদ্রাস্ফীতির রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যাংকগুলোও। তখনই বাজার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট বাড়াতে পারে ভারতের শীর্ষ ব্যাংক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: ভারতীয়দের মার্কিন ভিসা পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন? ব্লিঙ্কেনকে প্রশ্ন জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ভারতীয়দের মার্কিন ভিসা পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন? ব্লিঙ্কেনকে প্রশ্ন জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেখানে পাকিস্তান বা চিন ১-২ দিনেই মার্কিন ভিসা (US Visa) পেয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভারতীয়দের ৮০০- রও বেশি দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে কেন? মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের (Antony Blinken) সঙ্গে এক বৈঠকে এই প্রশ্ন করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এর উত্তরে মার্কিন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করকে আশ্বস্ত করে বলেন এই সমস্যার দ্রুত সমাধান পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট  অনুসারে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে ভারতীয়দের ভিসা পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হয় ৮৪৮ দিন, বিশেষ ক্ষেত্রে সেই সময়কাল ৪০০ দিন। সেখানে পাকিস্তানকে ভিসা দেওয়া হয় ৪৫০ দিনে এবং চিনকে ২ দিনে। ভারতীয়দের স্টুডেন্ট ভিসার জন্যে অপেক্ষা করতে হয় ৪৩০ দিন। পাকিস্তানিরা স্টুডেন্ট ভিসা এক দিনেই পেয়ে যায় এবং চিন পায় ২ দিনে। 

    আরও পড়ুন: স্পষ্ট বচন! জয়শঙ্করের এই ‘পঞ্চবাণে’ বিদ্ধ আমেরিকা
     
    মঙ্গলবার মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে জয়শঙ্করের এক আলোচনায় ভিসার সমস্যার বিষয়টি উঠে আসে। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভিসা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।” ভিসা সংক্রান্ত সমস্যা মোকাবিলায় সব রকমের সাহায্যে আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।    

    এ বিষয়ে ব্লিঙ্কেন বলেন, “এটি অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি বিষয়। দ্রুত এর সমাধান হওয়া প্রয়োজন। ভিসা সংক্রান্ত সমস্যা মূলত অতিমারির কারণে হয়েছে।” ২০২০ সালের মার্চ মাসে করোনার সময় বিশ্বজুড়ে ভিসা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল এটি মূলত তারই ফল। ব্লিঙ্কেন এদিন আরও বলেন, “আমি ভিসা ইস্যুতে খুবই সংবেদনশীল। এই সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    বিদেশের দক্ষ প্রযুক্তি কর্মীদের H-1B ভিসা দেয় যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। এর মধ্যে ৭০%- ই পায় ভারতীয়রা। জয়শঙ্কর এদিন বলেন, “কিছু সমস্যা ছিল তা নিয়ে আমি মার্কিন বিদেশমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আমি নিশ্চিত যে তাঁরা এই সমস্যাগুলির গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Partha Chatterjee: গতবছর ছিলেন মঞ্চ আলোকিত করে, এবার গোটা পুজোয় গারদের অন্ধকারেই ‘অ-পা’

    Partha Chatterjee: গতবছর ছিলেন মঞ্চ আলোকিত করে, এবার গোটা পুজোয় গারদের অন্ধকারেই ‘অ-পা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আনন্দ মাটি হয়ে গেল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল (TMC) নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee)! একই হাল তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়েরও (Arpita Mukherjee)। কারণ দুজনেরই বেড়েছে জেল হেফাজতের (Jail Custody) মেয়াদ। একদিন, দুদিন নয়, সেই ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পার্থ-অর্পিতাকে থাকতে হবে গারদে। বুধবার বিশেষ সিবিআই (CBI) আদালতের বিচারক এই নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে পার্থ এবং অর্পিতাকে জেলে গিয়ে জেরা করার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।

    এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে গিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়! বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে। এর পরেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির হাতে গ্রেফতার হন পার্থ-অর্পিতা। জুলাই মাসের ২৩ তারিখে গ্রেফতার হন পার্থ। তার পর থেকে এখনও মেলেনি জামিন। যে কোনও শর্তের বিনিময়ে জামিন পাওয়ার আবেদন করেছিলেন তিনি। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর সেই আবেদনে কর্ণপাত করেননি বিচারক। তাই মেলেনি জামিন।

    বুধবার ভার্চুয়ালি আদালতে পেশ করা হয় পার্থ-অর্পিতাকে। আদালতে পার্থ জানান, তাঁকে অপ্রয়োজনে আটকে রাখা হয়েছে। তাঁর কেরিয়ারের কথাও বিচারককে জানান। অর্পিতার তরফে অবশ্য জামিনের আবেদন করা হয়নি। পার্থ এবং অর্পিতার জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয় ৩১ অক্টোবর। যার অর্থ দু্র্গাপুজো তো বটেই, কালীপুজো, ভাইফোঁটা মায় বাঙালির চলতি মাসের সব উৎসবই জেলের অন্ধকার কুঠুরিতে কাটাতে হবে পার্থ অর্পিতাকে। জামিনের আবেদন না করলেও, এদিন মায়ের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি চান অর্পিতা। বিচারক তাঁর সেই আবেদন মঞ্জুর করেন। তিনি যাতে তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা বলতে পারেন, সেজন্য আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দেয় আদালত।

    আরও পড়ুন : বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    এদিকে, এদিন ইডির আইনজীবী আদালতে জানান, দুর্নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত সম্পত্তির পরিমাণ ইতিমধ্যেই দেড়শো কোটি পেরিয়ে গিয়েছে। তাঁর দাবি, প্রতিদিন প্রায় ৪০ কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ মিলছে। গরু পাচারকাণ্ডে জেলে রয়েছেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। পার্থর মতোই পুজোটা তাঁরও কাটবে গারদে। তবে যে দলের নেতা তাঁরা, সেই তৃণমূল কংগ্রেসের পদাধিকারীরা বেড়াচ্ছেন পুজো উদ্বোধন করে।

    বিধি বাম হলে কি এমনই হয়!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PFI: হিন্দু নেতাদের হত্যা থেকে হাওয়ালা কারবার! কী কী করত পিএফআই, জানেন?

    PFI: হিন্দু নেতাদের হত্যা থেকে হাওয়ালা কারবার! কী কী করত পিএফআই, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরেই অবৈধ কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল সদ্য নিষিদ্ধ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India) ও তার অনুমোদিত বিভিন্ন সংস্থা। সম্প্রতি দেশজুড়ে পিএফআইয়ের (PFI) বিভিন্ন ডেরায় হানা দিয়েছে এনআইএ (NIA)। গ্রেফতার করা হয়েছে প্রচুর পিএফআই সদস্যকে। তার পরেই প্রকাশ্যে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইকে। তদন্তকারী সংস্থাগুলি জানতে পেরেছে, পিএফআই একটি হিংসাত্মক সংগঠনে পরিণত হয়েছিল। এই সংগঠন জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দিত, হাওয়ালায় টাকা ঢালত, দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণার পরিবেশও সৃষ্টি করত এই নিষিদ্ধ সংগঠন। তদন্তকারীরা এও জেনেছেন, পিএফআই বেশ কয়েকজন হিন্দু নেতাকেও হত্যা করেছ।

    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রক বিশ্বাস করে পিএফআই এমন একটি সংগঠন যার সদস্যরা দেশে বিভিন্ন হিংসামূলক এবং অবৈধ কাজকর্মে লিপ্ত। সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মেও যুক্ত এই সংগঠনের সদস্যরা। দেশের ১৭টি রাজ্যে পিএফআই ও তাদের অনুমোদিত সংগঠনের উপস্থিতির কথাও প্রকাশ্যে এসেছে। ডশিয়ারে বলা হয়েছে, পিএফআই তার ক্যাডারদের শান্তি এবং দেশের ঐক্য বিনষ্ট করে এমন কাজকর্ম করতে উৎসাহ জোগাত। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে এমন কাজ করতেও উৎসাহ জোগাত। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র নষ্ট করার চেষ্টাও করত এই সংগঠন। সেই কারণেই ইউএপিএতে ব্যান করা হয়েছে এই সংগঠনকে।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ছিল দাঙ্গা! আর একটা ‘শাহিনবাগ’-এর ছক কষেছিল পিএফআই?

    জানা গিয়েছে, দেশজুড়ে পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৩০০টি। এর মধ্যে এর ক্যাডার এবং সহযোগী সংগঠনগুলিও রয়েছে। বিভিন্ন রাজ্য পুলিশ এবং এনআইএ এই মামলা করেছে। এই মামলাগুলির মধ্যে কিছু মামলা করা হয়েছে ইউএপিএর অধীনে। বিস্ফোরক পদার্থ আইন, অস্ত্র আইন এবং আরও কয়েকটি ধারায়ও মামলা দায়ের হয়েছে। সদ্য নিষিদ্ধ এই সংগঠনের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের যোগসূত্রের খোঁজও পেয়েছেন তদন্তকারীরা। ডশিয়ারে বলা হয়েছে, পিএফআইয়ের কিছু কাজ বিশেষত কেরালায়, আইএসআইএসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে করা হয়েছে। সিরিয়া, ইরাক এবং আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদ কাজকর্মেও তারা যুক্ত ছিল। যুদ্ধে ভারতীয় আইএসআইএস জঙ্গি নিহতও হয়েছে। এনআইএ আইএসআইএসের সঙ্গে পিএফআই সদস্যদের কয়েকজনকে গ্রেফতারও করেছে বিভিন্ন রাজ্যে। বাংলাদেশের জামাত-উল-মুজাহিদান সঙ্গেও পিএফআইয়ের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Army: আতঙ্কিত চিন! সীমান্তে আধুনিক ও উন্নত যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন ভারতের

    Indian Army: আতঙ্কিত চিন! সীমান্তে আধুনিক ও উন্নত যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোগরা -হটস্প্রিং থেকে দুদেশ সেনা সরালেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর মাঝেমাঝেই চক্কর কেটে চলেছে চিনা ফাইটার জেট (Chinese Fighter Jets)। সম্প্রতি একাধিকবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (Line of Actual Control) কাছে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে চিনা ফৌজ। ভারতীয় প্রতিরক্ষা (Indian defence) ব্যবস্থাকে মাপার জন্য বরাবর সক্রিয় চিন (China)। এবার তারই পাল্টা দিল ভারত (India)। পাল্টা প্রতিরোধ-ব্যবস্থা হিসেবে চিন সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ সেনার ব্যাটেলিয়ন মজুত রাখা হচ্ছে।

    সক্রিয় রয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনাও (Indian Air Force)। একেবারে সীমান্ত বরাবর যুদ্ধ বিমান ওড়াচ্ছে ভারত। তাতেই আতঙ্কিত চিন! ভারতীয় সেনার লাদাখ সেক্টরের মানোন্নয়ন নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA)। তাই বুধবারই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক অনেকটা ঠিক হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন চিনের রাষ্ট্রদূত সান ওয়েডং। পিপলস রিপাবলিক অফ চায়নার ৭৫ বার্ষিকী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, সবমিলিয়ে স্থিতাবস্থা রয়েছে সীমান্তে। আপৎকালীন পরিস্থিতি থেকে দুই দেশই বেরিয়ে এসেছে। দিল্লি অবশ্য এ বিষয়ে কোনও মত দেয়নি।

    আরও পড়ুন: নারীশক্তির জয়! চিন সীমান্তে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান ওড়াচ্ছেন এই বীর কন্যা… 

    ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, সীমান্ত বরাবর আধুনিক মানের উন্নত যুদ্ধাস্ত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। এই মর্মে সেনার আর্টিলারি  ডিভিসনকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। পুরনো ও ভারী প্রকৃতির ফিল্ড গানের জায়গায় বসানো হচ্ছে আধুনিকতম, হাল্কা ফিল্ড বা আর্টিলারি গান। সেই তালিকায় রয়েছে ১৫৫মিমি/৫২ ক্যালিবার ট্র্যাকড্ সেল্ফ প্রোপেল্ড কে-৯ বজ্র-টি (K9 Vajra-T) গান, অতিরিক্ত ১৫৫মিমি/৪৫ ক্যালিবার ধনুষ (Dhanush) আর্টি গান, ১৫৫মিমি/৫২ ক্যালিবার অ্যাডভান্সড টাওড আর্টিলারি গান সিস্টেম (ATAGS) এবং আধুনিকীকরণ করা ফিল্ড গান সরঙ্গ (Sharang)।

    এর পাশাপাশি, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় মোতায়েন করা হয়েছে অধিক পাল্লার পিনাকা রকেট সিস্টেমের সর্বাধুনিক সংস্করণ। রয়েছে অ্যারিয়াল ভেহিকলস, আধুনিক ড্রোন-সহ নানান সমরাস্ত্র। শুধু তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তের মধ্যে কিন্তু LAC-এর খুব কাছে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে চিনের। 

    আরও পড়ুন: ভারতে রকেট লঞ্চার তৈরি করবে স্যাব! কী বলছে সুইডেনের সংস্থা?

    আগেই দিল্লির তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় কিন্তু কোনওভাবেই আর শান্তি ভিক্ষা করা হবে না। আর কয়েকমাসের মধ্যেই শীত এসে যাবে। এই অবস্থায় ভারত এবং চিন দুই দেশই সীমান্তে পরিকাঠামো ঢেলে সাজাতে উদ্যোগ নিয়েছে। এক আধিকারিক জানিয়েছে, ভারত সীমান্তের কাছে রাস্তা এবং অন্য পরিকাঠামো নির্মাণ করছে। শীঘ্রই ধনুষ রেজিমেন্ট ইতিমধ্যেই তৈরি, বলে সেনা সূত্রে খবর। যদিও আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সজ্জিত নয়া সেনাদল হয়ত বা শীতের পরই কসরত দেখাবে। উত্তর সীমান্তে চিনের গতিবিধির দিকে সবসময়ই নজর রয়েছে ভারতের। চিন যদি ভারতকে উপেক্ষা করে নিজেদের শক্ত করতে চায়, তাহলে সীমান্তে নিজেদের অধিকার বজায় রাখতে এতটুকু খামতি দেখাবে না দিল্লি, এমনই অভিমত কূটনীতিকদের।

  • Credit & Debit Cards: ১ অক্টোবর থেকে পাল্টাচ্ছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, জানেন তো?

    Credit & Debit Cards: ১ অক্টোবর থেকে পাল্টাচ্ছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডেরই যুগ। এমন কোনও মানুষ নেই যাদের কাছে এক ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড নেই। ক্রেডিট কার্ড না থাকলেও আমাদের সকলের কাছে এটিএম বা ডেবিট কার্ড রয়েছে। দেশের প্রায় ৫০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক লোক এই কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। অনেকেই এখন নগদ ক্যাশের  ঝামেলা এড়াতে ব্যবহার করে থাকেন এই কার্ড। তবে এই কার্ডের অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে পয়লা অক্টোবর থেকে কিছু পরিবর্তন আনতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছে যে আগামী মাসের প্রথম দিন থেকে কার্ড-অন-ফাইল টোকেনাইজেশন (CoF Card Tokenisation) নিয়ম আনা হচ্ছে। আর এতে ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ডের সাহায্যে লেনদেন আরও নিরাপদ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    নতুন নিয়ম

    নতুন এই নিয়মে একাধিক পরিবর্তন আসার ফলে নতুন টোকেন সিস্টেমের আওতায় কার্ডের সমস্ত ডেটা বদলে যাবে টোকেনে। কোনও শপিং ওয়েবসাইট আর আপনার কার্ডের কোনও তথ্য পাবে না। সমস্ত তথ্য থাকবে টোকেন আকারে। ফলে আপনার কার্ড হয়ে যাবে আরো বেশি সুরক্ষিত। আগে যেমন অনলাইন শপিং-এ কার্ড ব্যবহার করলে অনলাইন সাইটগুলো আপনার কার্ডের ডিটেলস নিয়ে রাখত, পরে সিভিভি নম্বর আপনাকে দিত হত। এখন থেকে তা আর হবে না। এখন থেকে এই তথ্য আর সংরক্ষিত থাকবে না, গ্রাহককে কেনাকাটা করতে হলে কার্ডের নম্বর পুনরায় দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: তবে কি ক্রেডিট কার্ডের নয়া নিয়ম কার্যকর হবে অক্টোবর মাসে?

    কী এই টোকেনাইজেশন?

    টোকেনাইজেশন (Tokenisation) হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কার্ডের তথ্য একটি অন্য কোড বা টোকেনে রূপান্তরিত হবে। এর ফলে কার্ডের গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রকাশ না করেই অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে। আপনার ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের নম্বর একটি টোকেন-এ পরিবর্তিত হলে, আপনার কার্ডের তথ্য কোনও ভাবে চুরি বা পুনর্ব্যবহার করা সম্ভব নয়। একটি টোকেন যুক্ত কার্ড লেনদেন অনেক সুরক্ষিত বলেও মনে করা হয়৷

    কীভাবে টোকেনাইজেশন করা যেতে পারে?

    নয়া নিয়ম শুরু হওয়ার পর অনলাইন কেনাকাটার সময় আপনার কার্ডের সমস্ত তথ্য দিতে হবে৷ আর এই তথ্য টোকেনে রূপান্তরিত হবে। একবার যখন গ্রাহকরা কোনও জিনিসের কেনাকাটা শুরু করে সে ক্ষেত্রে সংস্থার তরফে টোকেনাইজেশন শুরু করা হবে এবং টোকেন করার জন্য অনুমতি চাইবে৷ একবার অনুমতি দেওয়ার পর মার্চেন্ট কার্ড নেটওয়ার্ককে অনুরোধ পাঠিয়ে দেবে৷ এর জেরে প্রত্যেক কার্ডের জন্য একটি টোকেন নম্বর জেনারেট করা হবে যা ভবিষ্যতে কেনাকাটা করার জন্য অনলাইন বা মার্চেন্ট প্ল্যাটফর্মে সেভ করা যেতে পারে৷

  • Congress Poll: দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    Congress Poll: দ্বিগ্বিজয়, কমল নাথ না গেহলট! কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা সময় মনে হয়েছিল কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনে (Congress elections) লড়াইটা হবে মূলত শশী থারুর (Shashi Tharoor) ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের মধ্যে। কিন্তু কয়েকদিনে দ্রুত বদলে গিয়েছে ছবিটা। রাজস্থানের নতুন মুথ্যমন্ত্রী নির্বাচন ঘিরে বাবাদ সামনে আসার আসার পর গেহলটের উপর বেজায় ক্ষুব্ধ গান্ধী পরিবার। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, সভাপতি পদে এবার মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দ্বিগ্বিজয় সিংকে (Digvijaya Singh) ময়দানে নামানোর জোর প্রক্রিয়া চলছে। শোনা যাচ্ছে, সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) আস্থাভাজন হিসেবেই কংগ্রেস সভাপতি পদের নির্বাচনে দ্বিগ্বিজয় সিং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সেক্ষেত্রে লড়াইটা হতে পারে শশী থারুর বনাম দ্বিগ্বিজয় সিংয়ের মধ্যে। তবে ভোটে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত তিনি এখনও নেননি বলে দাবি করেছেন দ্বিগ্বিজয় সিং। যা দেখে রাজনৈতিক মহলের ধারণা, গান্ধী পরিবারের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: দেশের নয়া সিডিএস হচ্ছেন অনিল চৌহান, জানেন তিনি কে?

    মোদ্দা কথা হল, গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে কংগ্রেস সভাপতি পদে বসিয়ে রিমোট নিজের হাতেই রাখার চেষ্টা করছেন সোনিয়া গান্ধী। এক্ষেত্রে শশী থারুর তাঁর যে না পসন্দ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ, কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ জি ২৩ নেতাদের সঙ্গে তাঁর এখনও ভালো যোগাযোগ হয়েছে। সেই কারণেই আজ্ঞাবহ নেতাকে দলের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য রণকৌশল ঠিক করতে ব্যস্ত গান্ধী পরিবার। এক্ষেত্রে অশোক গেহলট প্রথম পছন্দ। কিন্তু রাজস্থানের নতুন মুখ্যমন্ত্রী চয়ন ঘিরে যেভাবে গেহলট পন্থিরী বিক্ষোভ দেখিয়েছেন, তাতে খুশি নন সোনিয়া। তাই গেহলটের উপর চাপ বাড়াতে দ্বিগ্বিজয় সিংয়ের নাম ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা গেহলটের মতো গান্ধী পরিবারের ভীষণই আস্থাভাজন বলে পরিচিত। শুধু তাই নয়, মধ্যপ্রদেশের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে লড়াই ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাঁকে আবার পছন্দ নয় গান্ধী পরিবারের। আর মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে দ্বিগ্বিজয় সিং বরাবরই কমল নাথ বিরোধী। তাই তাঁকে ময়দানে নামি সোনিয়া গান্ধী কি এক ঢিলে দুই পাখি মারার চেষ্টা করছেন?

    আরও পড়ুন: উৎসবের মরশুমে সুখবর, আরও তিনমাস বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    যাই হোক, ৩০ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ইতিমধ্যেই শশী থারুর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন। মনোনয়ন তুলেছেন পবন বনসলও। এখন ১৭ অক্টোবরের নির্বাচনে কে কার মুখোমুখি হয়, সেটাই দেখার!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Literature Nobel Prize: সাহিত্যে নোবেল পেলেন ফরাসি লেখিকা অ্যানি এরনো

    Literature Nobel Prize: সাহিত্যে নোবেল পেলেন ফরাসি লেখিকা অ্যানি এরনো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (Literature Nobel Prize) পেলেন ফরাসি লেখিকা অ্যানি এরনো (Annie Ernaux)৷ স্টকহোমে বৃহস্পতিবার এই পুরস্কারের ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি৷ নোবেলজয়ী সাহিত্যিকের নাম প্রকাশ করে নোবেল পুরস্কার কমিটি জানিয়েছে “যে সাহস এবং বিশ্লেষণধর্মী তীক্ষ্ণ চিন্তাধারা দিয়ে তিনি শিকড়ের উৎস, অতীতের তিক্ততা, নিয়ন্ত্রিত ব্যক্তিগত আবেগকে প্রকাশ করেছেন, তারই স্বীকৃতি এই পুরস্কার৷” ৮২ বছর বয়সে নোবেল পুরস্কার পাচ্ছেন অ্যানি। মেডেলের পাশাপাশি অর্থও পাবেন তিনি, ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৭.৫ কোটি টাকা।  

    এরনোর লেখায় বার বার উঠে এসেছে লিঙ্গ, ভাষা ও শ্রেণীগত বৈষম্য৷ দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে নিজের লেখাকে একাত্ম করতে পেরেছেন এই লেখক৷ এক সুইডিশ সংবাদমাধ্যমে এরনো জানিয়েছেন, এই পুরস্কার তাঁর কাছে বড় সম্মান এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব৷ ২০ টিরও বেশি বই লিখেছেন তিনি৷ সেগুলির মধ্যে অনেকগুলিই কয়েক দশক ধরে ফ্রান্সের বিভিন্ন স্কুলে পড়ানো হয়৷ আধুনিক ফ্রান্সের সামাজিক জীবন সূক্ষ্ম ও নিখুঁত করে সাহিত্যের মাধ্যমে তুলে ধরাই তাঁর লক্ষ্য। 

     

    এর আগেও, বেশ কয়েকবার বার নোবেল সাহিত্য পুরস্কারের জন্য অ্যানির নাম সুপারিশ করা হয়েছিল। এবছর পুরষ্কার পেলেন তিনি। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত ১৭ জন মহিলা সাহিত্য়ে নোবেল পুরস্কার পেলেন। ১৯০১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত মোট ১১৯ জন নোবেল সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।   

    আরও পড়ুন: রসায়নে নোবেল জয় বিজ্ঞানী ত্রয়ীর

    অ্যানির উপন্যাসগুলি মূলত আত্মজীবনীকেন্দ্রীক। যৌনতা, গর্ভপাত, অসুস্থতা, বাবা-মায়ের মৃত্যু, জীবনের সব পর্যায় বইয়ের পাতায় তুলে ধরেছেন তিনি। তাঁর লেখার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, ‘লা প্লেস’ (আ ম্যান’স প্লেস)। এই উপন্যাসে বাবার সঙ্গে নিজের সম্পর্ক তুলে ধরেছেন তিনি। ‘লে আনিস’ (দ্য ইয়ার্স) বইয়ে আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সঙ্গে বর্তমান সময়ের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। নিজের জীবনকেই তুলে ধরেছেন।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tet Examination: টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে পর্ষদ, কী যোগ্যতা প্রয়োজন?

    Tet Examination: টেট পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে পর্ষদ, কী যোগ্যতা প্রয়োজন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই প্রাথমিক টেটের (Tet Examination 2022) বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পুজোর পরই শুরু হবে আবেদন প্রক্রিয়া। ১১ অক্টোবর থেকে পোর্টাল চালু করবে পর্ষদ। সেই পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদনপত্র তোলা ও জমা দেওয়া যাবে। ইতিমধ্যেই তার বিস্তারিত তথ্য আপলোড করেছে পর্ষদ। পুরোনো নিয়মেই এবারও টেট পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে আগেই জানিয়েছে পর্ষদ। চলতি সপ্তাহেই ফের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আধিকারিকরা টেটের প্রস্তুতি বিষয়ক বৈঠকে বসবেন।    

    আরও পড়ুন: রসায়নে নোবেল জয় বিজ্ঞানী ত্রয়ীর

    তার আগে জেনে নিন টেট (Tet Examination 2022) পরীক্ষায় বসতে কী যোগ্যতা লাগবে? 

    আরও পড়ুন: জাতীয় পতাকায় ‘টক্কর’ পাকিস্তানকে, আটারিতে উড়বে ভারতের উচ্চতম তেরঙা 

    • পরীক্ষার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর ও এলিমেন্টারি এডুকেশনে দু’বছরের ডিপ্লোমা বা ব্যাচেলর্স ডিগ্রি থাকতে হবে।
    • পরীক্ষার্থীদের স্নাতক স্তরে ৫০ শতাংশ নম্বরসহ বিএড/ ডিএলএড ডিগ্রি থাকতে হবে। ব্যতিক্রম— এসসি, এসটি, ওবিসি, অব্যাহতিপ্রাপ্ত, প্রাক্তন সেনা, বিশেষ ভাবে সক্ষম, কর্মরত অবস্থায় মৃত প্রভৃতি শ্রেণিভুক্ত পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় নম্বরের ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়।
    • যারা এনসিটিই স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে দু বছরের ডিএলএড/ ডিএড/ বিএড কোর্সের চূড়ান্ত পরীক্ষা দিয়েছেন এবং রেজাল্টের প্রতীক্ষায় রয়েছেন, তাঁরাও এই পরীক্ষায় বসতে পারবেন। 
    • যারা ডিএলএড বা ডিএড (স্পেশাল এডুকেশন) বা বিএড-এর প্রশিক্ষণ (২০২০-২০২২ সেশনে) নিচ্ছেন অথবা ডিএলএড বা ডিএড (স্পেশাল এডুকেশন) বা বিএড- পার্ট ১ পরীক্ষাটি দেওয়ার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছেন, তাঁরাও এই পরীক্ষায় বসতে পারবেন।
    • পরীক্ষার প্রথম ভাষা হিসেবে পরীক্ষার্থীদের বাংলা, হিন্দি, উর্দু, নেপালি, সাঁওতালি, ওড়িয়া এবং তেলুগু ভাষার মধ্যে যে কোনও একটি থাকতে হবে। এ ছাড়া,সকল পরীক্ষার্থীর দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি থাকতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Chemistry Nobel prize 2022: রসায়নে নোবেল জয় বিজ্ঞানী ত্রয়ীর

    Chemistry Nobel prize 2022: রসায়নে নোবেল জয় বিজ্ঞানী ত্রয়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্লিক রসায়ন এবং জৈব-অর্থোগোনাল প্রতিক্রিয়ার জন্য এবছর রসায়নে নোবেল (Chemistry Nobel prize 2022) পেলেন তিন বিজ্ঞানী। তাঁরা হলেন, ক্যারোলিন আর বার্টোজি (Carolyn R. Bertozzi), মর্টেন মেলডাল (Morten Meldal) এবং কে ব্যারি শার্পলেস (K. Barry Sharpless)। নোবেল অ্যাকাডেমির তরফে জানানো হয়েছে, ক্লিক রসায়ন এবং বায়োর্থোগোনাল প্রতিক্রিয়া রসায়নের কার্যকারিতা আরও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।          

    আরও পড়ুন: পদার্থবিদ্যায় নোবেল পেলেন ফ্রান্স, আমেরিকা, অস্ট্রিয়ার তিন বিজ্ঞানী

    নোবেল কমিটির তরফে এক বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, জটিল বিষয়কে অনেক সহজ সরল পদ্ধতিতে তুলে ধরেছেন এই তিন বিজ্ঞানী (Chemistry Nobel prize 2022)। নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান জোহান অ্যাকভিস্ট বলেন, রসায়নে এই বছর পুরস্কারটি অত্যন্ত জটিল বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার জন্য নয়, বরং জটিল পদ্ধতি সহজ সরল উপায়ে তুলে ধরার জন্য দেওয়া হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, কার্যকরী অনুগুলোকে নিয়ে কতটা সরলভাবে কাজ করা যায়। নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ফার্মাসিউটিক্যালসে ক্লিক কেমেস্ট্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। ডিএনএ ম্যাপ করার জন্য এই উপাদান উপযুক্ত বলে জানা গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা গবেষণায় জানিয়েছেন, বায়োর্থোগোনাল প্রতিক্রিয়া ক্যানসার গবেষণার ক্ষেত্রে অনেকটা কার্যকর হবে। 

    আরও পড়ুন: চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন সুইডেনের বিজ্ঞানী সভান্তে পাবো

    কে ব্যারি শার্পলেস পঞ্চম ব্যক্তি যিনি দুবার নোবেল পুরস্কার জিতেছেন। জন বারডিন, মারি স্কলোডভস্কা কুরি, লিনাস পলিং এবং ফ্রেডেরিক স্যাঙ্গার নোবেল বিজয়ী যারা দুবার নোবেল পুরস্কার জিতেছেন। শার্পলেস ২০০১ সালে তিনি প্রথমবারের জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। গত বছর, বেঞ্জামিন লিস্ট এবং ডেভিড ডব্লিউসি ম্যাকমিলানকে অ্যাসিমেট্রিক অর্গানোক্যাটালাইসিস উন্নয়নের জন্য যৌথভাবে পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল।            

    রসায়নবিদরা দীর্ঘদিন ধরে ক্রমবর্ধমান জটিল অণু তৈরির চেষ্টা করছিলেন। ফার্মাসিউটিক্যালস গবেষণায়, প্রায়শই কৃত্রিমভাবে ঔষধি গুণাবলীসহ প্রাকৃতিক অণুগুলোকে পুনরুৎপাদন করা হয়। এই কাজটি প্রশংসনীয় হলেও সাধারণত সময়সাপেক্ষ এবং খুবই ব্যয়বহুল। এই তিন বিজ্ঞানী (Chemistry Nobel prize 2022) সেই কাজ সহজ করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share