Blog

  • Mamata Banerjee Cabinet: খরচের ক্ষমতা মাত্র দেড় কোটি, মমতার মন্ত্রীদের প্রাপ্য শুধু পাইলট আর নীলবাতি 

    Mamata Banerjee Cabinet: খরচের ক্ষমতা মাত্র দেড় কোটি, মমতার মন্ত্রীদের প্রাপ্য শুধু পাইলট আর নীলবাতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata) মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ হল। পাঁচ জন পূর্ণমন্ত্রী এবং তিন জন প্রতিমন্ত্রী বুধবার শপথ নিয়েছেন। বাদও গিয়েছেন কয়েকজন। মন্ত্রী হলে কার না আনন্দ হয়, কিন্তু জানেন কি মমতার ভাঁড়ে মা ভবানী সরকারের মন্ত্রীদের কতটুকু ক্ষমতা রয়েছে? কত টাকা খরচ করার ক্ষমতা রয়েছে? আর কাজ করার ক্ষমতাই বা কতটুকু রয়েছে? অর্থ কর্তারা জানাচ্ছেন, রাজ্যের আর্থিক পরিস্থিতি বেশ খারাপ। ফলে মন্ত্রিদের কাজ করার জন্য আর্থিক স্বাধীনতা প্রায় নেই। যেটুকু রয়েছে তাতে নতুন মন্ত্রিদের খুশি হওয়ার কারণ নেই। 

    আরও পড়ুন : মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯

    নবান্নের অর্থ দফতর সূত্রের দাবি, নতুন-পুরনো সব মন্ত্রীরাই এখন কোনও প্রকল্পের ক্ষেত্রে দেড় কোটি এবং চলতি স্কিমের ক্ষেত্রে ৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কাজ করাতে পারেন। এর চেয়ে বেশি কাজ করাতে হলেই সংশ্লিষ্ট দফতর থেকে ফাইলটি নবান্নে পাঠিয়ে অনুমোদন নিতে হবে। যা দেখা যাচ্ছে, এক বার নবান্নে ফাইল পৌঁছালে তা আর বেরতে চায় না। তার উপরে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে জানিয়ে দিয়েছে, সারা বছরের বাজেট বরাদ্দের মাত্র ২০% স্টেট ডেভেলপমেন্ট স্কিমে খরচ করা যাবে। বাকি টাকা জোগানোর অবস্থা নেই। মন্ত্রী হয়ে সকলেরই ইচ্ছা হয়, জনকল্যাণের কাজ করতে। কিন্তু যে রাজ্যে উন্নয়নের কাজের ৮০ ভাগ টাকা ছাঁটাই হয়ে গিয়েছে, সেখানে মন্ত্রীদের আর কাজ কি?

    সবচেয়ে মজার ব্যাপার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে ৫০ কোটি নগদ উদ্ধারের পর চোখ কপালে উঠেছে সরকারি মহলে। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে তৃণমূলস্তরে দুর্নীতির ইস্যুটি যে সামনে আসবে তা সবার জানা। সেই কারণে যে কোনও সরকারি বরাতে ১ লক্ষ টাকার বেশি কাজ হলেই তার জন্য ই-টেন্ডার করার নির্দেশ জারি করেছে সরকার। গত পাঁচ-ছয় বছরে যা ৫০ লক্ষ টাকা থেকে কমে ১ লক্ষ টাকায় এসে দাঁড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে মন্ত্রীদের কপালে নীলবাতি, পুলিশের স্যালুট আর পাইলট গাড়ি ছাড়া বিশেষ কিছু ক্ষমতাই থাকছে না। 

    যে সব মন্ত্রীর কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে টাকা আসার কথা তাঁরাও যে বিশেষ আনন্দে রয়েছেন তেমন নয়। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে নাম পরিবর্তনের জন্য কেন্দ্রের টাকা আসাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে মন্ত্রী হয়ে সরকারি বোর্ডে নাম তোলা ছাড়া বিশেষ কিছুই থাকছে না বলে প্রশাসনিক মহলে চর্চা চলছে।

  • CUET Phase 2: কুয়েট ইউজি ফেজ ২ -এর অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করল এনটিএ, জানুন বিস্তারিত

    CUET Phase 2: কুয়েট ইউজি ফেজ ২ -এর অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করল এনটিএ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার আন্ডার গ্র্যাজুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষার ফেজ ২ (CUET UG Phase 2) -এর অ্যাডমিট কার্ড (Admit Card) প্রকাশ করল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। cuet.samarth.ac.in – এই লিঙ্ক থেকে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। অ্যাপ্লিকেশন নম্বর এবং জন্মের তারিখ দিয়ে লগইন করলেই হল টিকিট পেয়ে যাবেন পরীক্ষার্থীরা। কুয়েট ফেজ ২ পরীক্ষা শুরু হবে ৪ অগাস্ট এবং শেষ হবে ২০ অগাস্ট। 

    আরও পড়ুন: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি 

    কী কী তথ্য থাকবে অ্যাডমিট কার্ডে?

    পরীক্ষার্থীর নাম, ছবি, রোল নম্বর, পরীক্ষা কেন্দ্র, পরীক্ষার সময়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকবে অ্যাডমিট কার্ডে। অ্যাডমিট কার্ডে যে নিয়ম মালা দেওয়া আছে, তা ভালো করে পড়ে নিতে হবে পরীক্ষার্থীকে। 

    যারা ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজি বেছেছেন, তাঁদের দুটি স্লটে নেওয়া হবে পরীক্ষা। এই দ্বিতীয় ফেজের জন্যে রেজিস্ট্রেশন করেছেন ৬.৮ লক্ষ পড়ুয়া। 

    আরও পড়ুন: ক্যাটের বিজ্ঞপ্তি জারি, রেজিস্ট্রেশন শুরু ৩ অগাস্ট 

    পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার আগে  কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে? 

    পরীক্ষার ২ ঘণ্টা  আগে রিপোর্ট করতে হবে পরীক্ষার্থীকে। 

    অ্যাডমিট কার্ডে যে সময় দেওয়া থাকবে সেই সময়েই পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে হবে। তার আগে বা পরে না। 

    গেট বন্ধ হওয়ার পরে আর কোনও পরীক্ষার্থীকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।

    অ্যাডমিট কার্ডের প্রিন্টেড কপি নিজের সই করে নিয়ে যেতে হবে। 

    একটি আইডি কার্ডও সঙ্গে রাখতে হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘কুয়েট’ স্নাতক প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ঘোষণা এনটিএ-র, বিশদে জেনে নিন

    কী নিয়ে যাওয়া যাবে, কী নেওয়া যাবে না?

    স্বচ্ছ জলের বোতল, স্যানিটাইজার এবং বল পেন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়া যাবে। সঙ্গে রাখতে হবে অ্যাডমিট। 

    একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবিও রাখতে হবে সঙ্গে। 

    নিজের মাস্ক পরে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেই দেওয়া হবে মাস্ক। 

     

  • Commonwealth Games: কমনওয়েলথে রুপো সিন্ধুদের! ক্রিকেটে সেমিফাইনালে যেতে আজ বার্বাডোজের বিপক্ষে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    Commonwealth Games: কমনওয়েলথে রুপো সিন্ধুদের! ক্রিকেটে সেমিফাইনালে যেতে আজ বার্বাডোজের বিপক্ষে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লন বলের সঙ্গে টেবিল টেনিসের টিম গেমে সোনা তুলে নিয়েছে ভারত। তাই দেশবাসী ধরেই নিয়েছিলেন মালয়েশিয়াকে হারিয়ে ব্যাডমিন্টনে সোনা জিতে নেবেন সিন্ধুরাও। কিন্তু যাবতীয় হিসেবকে ভুল প্রমাণ করে সোনা জিতে নিল মালয়েশিয়া। রুপো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল ভারতকে। তবে সিন্ধুদের এই সাফল্যকেও খাটো করে দেখছে না দেশবাসী। ভারতীয় মিক্সড টিমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ট্যুইটারে  মোদি লেখেন, “কমনওয়েলথে (CWG 2022) ভারতের এই সাফল্যই ব্যাডমিন্টনকে আগামীদের কাছে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তুলবে।” ট্যুইটারে শ্রীকান্তদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। দলের লড়াইকে কুর্নিশ জানিয়েছেন তিনি। এদিকে আজ সেমিফাইনালে পৌঁছতে বার্বাডোজের বিরুদ্ধে জয়কেই পাখির চোখ করেছে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। আবার এদিনই পুল বি-এর ম্যাচে মনপ্রীত সিংয়ের হকি দলের মুখোমুখি হবে কানাডা। 

    হকি

    মহিলাদের হকিতে ভারত বনাম কানাডা, দুপুর ৩.৩০

    পুরুষদের হকিতে ভারত বনাম কানাডা, সন্ধ্যা ৬.৩০

    ভারোত্তোলন

    পুরুষদের ১০৯ কেজি বিভাগে নামবেন লভপ্রীত সিংহ, দুপুর ২

    মহিলাদের ৮৭ কেজি বিভাগে নামবেন পূর্ণিমা পাণ্ডে, সন্ধ্যা ৬.৩০

    পুরুষদের ১০৯ কেজি প্লাস বিভাগে নামবেন গুরদীপ সিংহ, রাত ১১

    আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ে দাবা অলিম্পিয়াডে যোগ দিয়ে তালিবান পতাকা হাতে ছবি পোস্ট আফগান প্রতিযোগীর

    টেবিল টেনিস

    মহিলা সিঙ্গলসে সাহানা রবি বনাম ফেইথ ওবাজুবায়ে, দুপুর ৩.১০

    মহিলা সিঙ্গলসে সোনালবেন পটেল বনাম সুই বেইলি, দুপুর ৩.১০

    মহিলা সিঙ্গলসে ভাবিনা পটেল বনাম ড্যানিয়েলা দি তোরো, দুপুর ৩.১০

    পুরুষ সিঙ্গলসে রাজ আলাগর বনাম জর্জ উইনধাম, বিকেল ৪.৫৫

    মহিলা সিঙ্গলসে সাহানা রবি বনাম গ্লোরিয়া গার্সিয়া ওং, রাত ৯.৪০

    মহিলা সিঙ্গলসে সোনালবেন পটেল বনাম আমান্দা শারকে, রাত ১০.১৫

    মহিলা সিঙ্গলসে ভাবিনা পটেল বনাম ফেচুকুদে কেউয়ি, রাত ১০.১৫

    পুরুষ সিঙ্গলসে রাজ আলাগর বনাম ইসায়ু ওগুনকুলে, রাত ১২.০০

    বক্সিং

    মহিলাদের ৪৫-৪৮ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে নীতু বনাম নিকোল ক্লাইড, বিকেল ৪.৪৫

    পুরুষদের ৫৪-৫৭ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে হুসামুদ্দিন মহম্মদ বনাম ট্রাইয়েগেন মর্নিং, বিকেল ৫.৪৫

    মহিলাদের ৪৮-৫০ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে নিখাত জরিন বনাম হেলেন জোন, রাত ১১.১৫

    মহিলাদের ৬৬-৭০ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে লভলিনা বরগোহাঁই বনাম রসি একেলস, রাত ১২.৪৫

    পুরুষদের ৭৫-৮০ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে আশিস কুমার বনাম অ্যারন বাওয়েন, দুপুর ২.০০

    আরও পড়ুন: কমনওয়েলথ গেমসে জোড়া সোনা ভারতীয় পুরুষ টিটি, মহিলা লন বল দলের

    স্কোয়াশ

    মিক্সড ডাবলসের রাউন্ড অফ ৩২-এ জ্যোৎস্না চিনাপ্পা-হরিন্দর পাল সিংহ সাধু বনাম ইয়েহেনি কুরুপ্পু-রবিন্দু লাকসিরি, দুপুর ৩.৩০

    মহিলাদের সিঙ্গলসে সুকন্যা সারা কুরুভিল্লা বনাম মেরি ফাঙ্গ আ ফাট, সময় চূড়ান্ত হয়নি

    পুরুদের ব্রোঞ্জের ম্যাচে নামবেন সৌরভ ঘোষাল, রাত ৯.৩০

    অ্যাথলেটিক্স

    মহিলাদের শটপুট ফাইনালে নামবেন ভারতের মনপ্রীত কৌর, রাত ১২.৩৫

    ক্রিকেট

    মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ভারত বনাম বার্বাডোজ, রাত ১০.৩০

    জুডো

    মহিলাদের ৭৮ কেজি বিভাগের কোয়ার্টার ফাইনালে নামবেন তুলিকা মান, সময় চূড়ান্ত হয়নি

    পুরুষদের ১০০ কেজি বিভাগের এলিমিনেশনে নামবেন দীপক দেশওয়াল, সময় চূড়ান্ত হয়নি

    লন বোলিং

    পুরুষদের সিঙ্গলস সেকশনালে মৃদুল বরগোহাঁই বনাম ক্রিস লক, দুপুর ১

    মহিলাদের পেয়ার্সে ভারত বনাম নিস, দুপুর ১

    পুরুষদের সিঙ্গলস সেকশনালে মৃদুল বরগোহাঁই বনাম লেন ম্যাকলিন, বিকেল ৪

    মহিলাদের পেয়ার্সে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, বিকেল ৪

    পুরুষদের ফোর্সে ভারত বনাম কুক আইল্যান্ড, সন্ধ্যা ৭.৩০

    মহিলাদের ট্রিপলসে ভারত বনাম নিউয়ে, সন্ধ্যা ৭.৩০

    পুরুষদের ফোর্সে ভারত বনাম ইংল্যান্ড, রাত ১০.৩০

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Anubrata FD Accounts: অনুব্রতর ১৭ কোটির FD-তেই লুকিয়ে আরও ১৯ জনের ‘প্রাণভোমরা’! তাই কি ইডি-সিবিআইতে আপত্তি?

    Anubrata FD Accounts: অনুব্রতর ১৭ কোটির FD-তেই লুকিয়ে আরও ১৯ জনের ‘প্রাণভোমরা’! তাই কি ইডি-সিবিআইতে আপত্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার কাণ্ডের (Cattle Smuggling Case) তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ও তাঁর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের নামে কোটি কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে সিবিআই (CBI)। বুধবার এই প্রেক্ষিতে অনুব্রতর নামে একাধিক ব্যাংকে ছড়িয়ে থাকা ফিক্সড ডিপোজিটে রাখা প্রায় ১৭ কোটি ফ্রিজ করেছে সিবিআই। এখন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নজরে কেষ্টর ঘনিষ্ঠদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলি।

    বুধবার দুপুরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সেখানে কথা বলতে চাননি অনুব্রত-কন্যা। তারপর অনুব্রতর বাড়ির কাছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে যান গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, এসবিআই, ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া এবং অ্যাক্সিস ব্যাংকের একাধিক অ্যাকাউন্টে অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর আত্মীয়দের ১৬ কোটি ৯৭ লক্ষ টাকার ফিক্সড ডিপোজিট বা FD ফ্রিজ করে সিবিআই। ইতিমধ্যেই অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে ও ঘনিষ্ঠদের একাধিক সম্পত্তির হদিশ পেয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। একাধিক সংস্থার খোঁজও পেয়েছেন। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ ১০-১২ জনের নাম উল্লেখ করে ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকেকে পাঠানো হয়েছে চিঠি।

    আরও পড়ুন: টেট মামলায় আদালতে হাজিরা কেষ্ট কন্যার, উঠল ‘গরু চোর’ স্লোগান

    সিবিআই একদিকে যেমন কয়লা ও গরুপাচার নিয়ে আদাজল খেয়ে লেগে রয়েছে, ঠিক তেমনভাবেই এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডর শিকড়ের খোঁজে বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখছে আরেক তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি (ED)। তবে, হালে প্রকাশ্যে আসা কিছু তথ্য ও ঘটনাপ্রবাহের দৌলতে নতুন করে ভাবতে লেগেছে সিবিআই ও ইডি। কেষ্ট-কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের (Sukanya Mondal) বিপুল সম্পত্তির খোঁজ মেলার পাশাপাশি, টেট পাশ না করেই প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষিকার চাকরি পাওয়ার ঘটনা গোটা বিষয়টিকে অন্য আঙ্গিক এনে দিয়েছে। তদন্তকারী সংস্থাগুলো এখন খতিয়ে দেখছে, গরুপাচারের পাশাপাশি এসএসসি-টেট কেলেঙ্কারির সঙ্গেও অনুব্রত যোগ রয়েছে কিনা।

    ইতিমধ্যেই, গত ২৩ জুলাই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) গ্রেফতার করে ইডি। তাঁর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) জোড়া ফ্ল্যাট থেকে নগদ ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। তবে, সেখানেই থেমে থাকতে চাইছেন না ইডি আধিকারিকরা। তাঁদের নজরে রয়েছে তৃণমূলের আরও ১৯ জন হেভিওয়েট। আবার গরুপাচার মামলায় গত ১১ অগাস্ট সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন কেষ্ট মণ্ডল। সিবিআই সূত্রে দাবি, প্রভাবশালীদের কাছে গরু পাচারের টাকা নগদে পৌঁছনোর পাশাপাশি, প্রভাবশালীদের সংস্থায় ঋণ হিসেবে বিনিয়োগ করে কালো টাকা সাদা করা হয়েছে।

    এখানে বলে রাখা দরকার, ২০১১, ২০১৬ এবং ২০২১ – পরপর তিনটি বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচনী হলফনামা দিয়েছিলেন তৃণমূলের নেতামন্ত্রীরা। কিন্তু বেশ কয়েকজনের সম্পত্তি আচমকা বহুগুণ ফুলে ফেঁপে যাওয়ার অভিযোগে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছিল। সেই মামলায় সম্প্রতি ইডিকে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তালিকায় ১৯ জন তৃণমূলের নেতা ও মন্ত্রীর নাম রয়েছে। তালিকায় রয়েছেন – ফিরহাদ হাকিম, মলয় ঘটক, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের মতো নেতারা।

    আরও পড়ুন: বিনা টেটে সুকন্যার মাস্টারি কাঠগড়ায় তুলল ব্রাত্যকে!

    এখন ইডি-সিবিআই খতিয়ে দেখতে চাইছে, অনুব্রতর ফ্রিজ করা ফিক্সড ডিপোজিটগুলোয় তৃণমূলের এই ১৯ জনের মধ্যে কারও ‘বিনিয়োগ’ বা ‘ভাগ’ অথবা ‘হিস্‌সা’ লুকিয়ে আছে কিনা। কেন এমন আশঙ্কা করছেন তদন্তকারীরা? সূত্রের খবর, এর নেপথ্যে রয়েছে অনুব্রত ইস্যুতে এই হেভিওয়েটরা ‘ভোকাল’ হয়ে উঠেছেন, তাতে জোরালো হচ্ছে সন্দেহ। কারণ, পার্থর বেলায় কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। উল্টে দলের তরফে ‘লজ্জা’ প্রকাশ করা হয়। কিন্তু, কেষ্টর বেলায় পুরো ভিন্ন চিত্র। সমস্বরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের বিরুদ্ধে সরব হয় শাসক শিবির। বাদ যাননি দলের সর্বেসর্বাও। এর থেকেই তদন্তকারীদের সন্দেহ, ক্ষমতায় আসা ইস্তক তৃণমূলের হেভিওয়েটদের সম্পত্তির ওজন লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাওয়ার নেপথ্যে পাচার-যোগ থাকাটাই স্বাভাবিক।

    এখান থেকেই তদন্তকারীদের মনে প্রশ্ন জাগছে— অনুব্রতর ১৭ কোটির FD-তেই লুকিয়ে আরও ১৯ জনের ‘প্রাণভোমরা’? তাই কি ইডি-সিবিআইতে আপত্তি? 

  • Fixed Deposit: ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়াল শ্রীরাম ট্রান্সপোর্ট ফাইনান্স

    Fixed Deposit: ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়াল শ্রীরাম ট্রান্সপোর্ট ফাইনান্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অল্প সময়ে সবাই চান সঞ্চয় বাড়ুক। তবে কীভাবে সঞ্চয় বাড়বে তা ভেবে পান না দেশের সিংহভাগ মানুষ। এজন্য কেউ করেন ফিক্সড ডিপোজিট (Fixed Deposit), কেউবা অন্য কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করেন কষ্টার্জিত অর্থ। সে টাকা সুদে (Interst) আসলে মোটা অঙ্ক ধারণ করতে সময় লাগে ঢের বেশি। তবে জানা গিয়েছে, ফিক্সড ডিপোজিটেই লগ্নি করা ভাল।

    শ্রীরাম ট্রান্সপোর্ট ফাইনান্স কোম্পানি (Shriram Transport Finance Company) লিমিটেড শ্রীরাম গ্রুপেরই একটি অংশ। এদিন এরাই বাড়িয়েছে স্থায়ী আমানতে সুদের হার। কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, ফিক্সড ডিপোজিট রেট .২৫ শতাংশ থেকে .৫০ শতাংশ হারে বাড়ানো হয়েছে বিভিন্ন স্থায়ী আমানতে। একটি বিবৃতি জারি করে কোম্পানির তরফে বলা হয়েছে, গ্রাহক ফিক্সড ডিপোজিটের ওপর সুদ পাবেন ৮.২৫ শতাংশ হারে। পাঁচ বছরের স্থায়ী আমানতেই মিলবে এই সুবিধা। ১০ অগাস্ট থেকে কার্যকর হয়েছে এই নির্দেশিকা।  

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

    জানা গিয়েছে, ৩ থেকে ৪ বছরের ফিক্সড ডিপোজিটের ক্ষেত্রে কোম্পানি অফার করছে যথাক্রমে ৮ এবং ৮.১৫ শতাংশ হারে সুদ। এক বছরের স্থায়ী আমানতে মিলবে ৬.৭৫ শতাংশ হারে সুদ। আর স্থায়ী আমানত যদি দু বছরের হয়, তাহলে সুদ মিলবে ৭.২৫ শতাংশ হারে। সিনিয়র সিটিজেনদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত .৫ শতাংশ হারে সুদ মিলবে। মেয়াদ অন্তে ফের লগ্নি করলে ফি বছর অতিরিক্ত .২৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন : স্টক মার্কেটে ঠিকঠাক জায়গায় বিনিয়োগ করলে ফলবে সোনা, জানুন কীভাবে

    মনে রাখতে হবে, শ্রীরাম ট্রান্সপোর্ট ফাইনান্স কোম্পানি কোনও রেগুলার ব্যাংক নয়। তাই রেগুলার ব্যাংকের মতো সমস্ত সুযোগ-সুবিধা এখানে মেলে না। ব্যাংকের ক্ষেত্রে ফিক্সড ডিপোজিটের ওপর পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমার সুবিধা মেলে। যার অর্থ, ব্যাংক ফেল করলে আমানতকারীরা পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ফেরত পাবেন।

    প্রসঙ্গত, শ্রীরাম ট্রান্সপোর্ট ফাইনান্স কোম্পানি যে হারে সুদ দিচ্ছে, তা পিপিএফ, সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা, এনএসসি এবং সিনিয়র সেভিংস প্রকল্পের বর্তমান সুদের চেয়ে ঢের বেশি। তাই ভাবুন, কোথায় করবেন বিনিয়োগ।

     

  • Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    Parliament Monsoon Session: কেন আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের অধিবেশন? জানুন আসল কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session) শেষ হওয়ার কথা ছিল ১২ অগাস্ট। যদিও সোমবার বিকেলেই তা মুলতুবি হয়ে যায়। যার অর্থ নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের বাদল অধিবেশন। যা নিয়ে শাসক ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। এনিয়ে সাতবার নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি হয়ে গেল সংসদের উভয় কক্ষ লোকসভা (Lok Sabha) ও রাজ্যসভার (Rajya Sabha) অধিবেশন। আসুন, জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হল বাদল অধিবেশন।

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে দুদিন সরকারি ছুটি। একটি মহরমের জন্য, অন্যটি রাখিবন্ধনের। এই দুই অনুষ্ঠান পালন করতে সিংহভাগ সাংসদ নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে উৎসবে অংশ নিতে চাইছিলেন। তাই বাদল অধিবেশন মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চারদিন আগেই। চলতি বাদল অধিবেশেন শুরু হয়েছিল ১৮ জুলাই। চলার কথা ছিল ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। চারদিন আগেই সংসদ মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় সরকার ও বিরোধী পক্ষে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ। 

    আরও পড়ুন :তৃণমূল ‘উদ্ধত’, ডেরেককে তোপ প্রহ্লাদ জোশীর

    অন্য একটি সূত্রে খবর, চলতি অধিবেশনে যেসব পরিষদীয় বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তার সিংহভাগই হয়ে গিয়েছিল। তাই উৎসবে যোগ দেওয়ার যে অনুরোধ করেছিলেন সাংসদরা, সেই অনুরোধ রাখতেই নির্ধারিত সময়ের আগেই মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে সংসদ।

    জানা গিয়েছে, চলতি অধিবেশনে মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে সংসদে বিশৃঙ্খলা এবং তার জেরে ২৩ সাংসদকে সাসপেন্ড করা ও অধীর চৌধুরীর রাষ্ট্রপতিকে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ সম্বোধন দুয়ের জেরে বারবার মুলতুবি হয়েছে সংসদের অধিবেশন। সব মিলিয়ে রাজ্যসভার অধিবেশন বন্ধ ছিল ৩৫ ঘণ্টা এবং লোকসভার অধিবেশন স্থগিত ছিল ৪৪ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে ইডির জেরা নিয়েও হইচই হয়েছে সংসদে। যার জেরে মুলতুবি হয়েছে সংসদ। রাজ্যসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু জানান, হট্টগোলের জেরে ক্ষতি হয়েছে ৪৭ ঘণ্টারও বেশি। জানা গিয়েছে, বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে পাঁচটি বিল পাশ হয়েছে। লোকসভায় পাশ হয়েছে সাতটি বিল। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে চারটি বিল।

    আরও পড়ুন :সংসদ চত্বরে প্ল্যাকার্ড বহন ও বিক্ষোভ! বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড চার কংগ্রেস সাংসদ

  • Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর (Azad Kashmir) বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেরলের সিপিএম (Kerala CPM) নেতা কেটি জলিল (KT Jaleel)। এবার তাঁকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলিধরণ (V Muraleedharan)। জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুরলিধরণ জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন।

    সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিপিএম নেতা জলিল লেখেন, কাশ্মীর মোটেই উজ্জ্বল নয়। উপত্যকার সর্বত্রই ভারতীয় সেনা। পুলিশ কর্মীরাও কাঁধে বন্দুক নিয়ে ঘোরেন। সেনাবাহিনীর পোশাকের রং-ই এখন কাশ্মীরের রং হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক একশো মিটারে তাদের দেখতে পাওয়া যায়। কাশ্মীরিদের দেখলে মনে হয় তাঁরা হাসতে ভুলে গিয়েছেন। এর পরেই সংবিধানের ৩৭০ ধারার উল্লেখ করে জলিল বলেন, মোদির এই সিদ্ধান্তে উপত্যকাবাসী মোটেই খুশি নন। তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান সংলগ্ন কাশ্মীরের অংশটি আজাদ কাশ্মীর হিসেবেই পরিচিত।

    আরও পড়ুন :ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    জলিলের এই সোশ্যাল মিডিয়া-মন্তব্যে হইচই শুরু হতেই নড়েচড়ে বসেন বিধায়ক। রাতারাতি ফেসবুক পোস্টটি এডিট করে নেন তিনি। আজাদ কাশ্মীর শব্দটি বদলে লেখেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর শব্দটি। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, প্রথমে মুসলিম লিগ ও পরে দলবদলে সিপিএমে যোগ দিয়েছেন জলিল। তাই তিনি যে পাকিস্তানের পক্ষেই কথা বলবেন, সেটাই স্বাভাবিক।

    এদিন জলিলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলিধরণ। তাঁর মতে, জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন মুরলিধরণ। তিনি বলেন, কেরলের একজন বিধায়ক কাশ্মীর, যেটা ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ তার একাংশ যেটা পাকিস্তান দখল করে রেখেছে, তাকে আজাদ কাশ্মীর বলছেন। এটা বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। এটা জাতীয়তাবিরোধী মন্তব্য। বিজেপির কেরল রাজ্য সভাপতি কে সুরেনদ্রন বলেন, কেরলের এই সিপিএম নেতা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অপমান করেছেন। কাশ্মীর যে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, উপেক্ষা করেছেন তাও। তিনি বিশ্বাসঘাতক।

    সম্প্রতি আরএসএসের অনুষ্ঠানে গিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সিপিএম নেত্রী বীণা ফিলিপ। এবার ফের একবার দলের মুখ পোড়ালেন বিধায়ক জলিল। ঘটনার জেরে বেজায় অস্বস্তিতে কেরল সিপিএম।

    আরও পড়ুন : পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

  • Cong-Cpm on ED-CBI: দিল্লিতে অসুর-বঙ্গে দোসর, ইডি সিবিআই নিয়ে কং-সিপিএমের বিচিত্র অবস্থান   

    Cong-Cpm on ED-CBI: দিল্লিতে অসুর-বঙ্গে দোসর, ইডি সিবিআই নিয়ে কং-সিপিএমের বিচিত্র অবস্থান   

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দিল্লিতে বৈঠক করে ফিরে আসার ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছে তিন ব্যক্তি। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় দুই কর্তা শান্তিপ্রসাদ সিনহা এবং অশোক সাহা। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল। এর পর ইডি-সিবিআইয়ের ভূমিকা ফের একবার আতসকাচের নীচে এসেছে। সিপিএম এবং কংগ্রেস একযোগে বলছে, ইডি-সিবিআই অনেক দেরি করেছে। তৃণমূলের নেতাদের গ্রেফতারি আরও আগেই করা উচিৎ ছিল। একইসঙ্গে তাঁদের দাবি, এখানেই থামলে চলবে না, অনুব্রত-শান্তিপ্রসাদরা নাকি নাটবল্টু, আসল মেশিনটাকে ধরতে হবে।

    যার মোদ্দা কথা হল, ইডি-সিবিআই কলকাতায় ভাল কাজই করছে। আরও ভাল কাজ করতে হবে। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরি আবার বলেছেন, সব পিসির শিবিরের লোকেদের সিবিআই-ইডি গ্রেফতার করছে। ভাইপো শিবিরের লোকেদেরও গ্রেফতার করতে হবে।

    কেন্দ্রীয় এজেন্সির কাজ নিয়ে সিপিএম-কংগ্রেসের বেঙ্গল লাইন নিয়ে নানা টিপ্পনিও রাজনৈতিক মহলে শোনা যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, ইডি-সিবিআই এতদিন নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের রাজনৈতিক হাতিয়ার বলেই বামেরা সমালোচনা করে এসেছে। প্রতিহিংসার রাজনীতির জন্য এই দুই ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। সেই ইডি-সিবিআইয়ের কলকাতার অপারেশন দেখে অবশ্য আর প্রতিহিংসার কথা বলছেন না সিপিএম নেতারা। বরং কেন এত দেরি হল সেই প্রশ্ন তুলছেন। যার অর্থ, ইডি-সিবিআইকে আরও তৎপর হওয়ার বার্তা দিতে চাইছেন সিপিএম নেতারা।

    কংগ্রেসেরও কার্যত ঘুরিয়ে একই অবস্থান। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীকে জেরার সময় ইডির বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছিল কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কলকাতায় ভাইপো শিবিরের নেতাদের ইডি-সিবিআই কেন ধরছে না সেই দাবি তোলা হচ্ছে। অর্থাৎ দিল্লিতে ইডি-সিবিআই খারাপ, কিন্তু কলকাতায় এই দুই সংস্থাকে আরও ভাল কাজ করার আর্জি কংগ্রেস নেতাদের।

    সিপিএমেরও অবস্থান বিচিত্র। দুবাই থেকে সোনা চোরাইয়ের স্বপ্না সুরেশ মামলায় ইডি যখন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়নের ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল, তখন ইডি ছিল প্রতিহিংসার রাজনীতির প্রতীক। প্রকাশ কারাতের আত্মীয় এনডিটিভির আর্থিক অনিয়ম নিয়ে আয়কর দফতর, ইডি সক্রিয় হওয়ার সময়েও সিপিএম প্রতিহিংসার রাজনীতি, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর আঘাতের কথা বলেছে।দিল্লিতেও সীতারাম ইয়েচুরিসহ বাম নেতারা হালে মহারাষ্ট্র সরকার পতনের পরেও একই মত জানিয়েছিলেন। কিন্তু দিল্লিসহ দেশের অন্যপ্রান্তে যে ইডি-সিবিআইকে অসুরের সঙ্গে তুলনা করেছে বামেরা তারাই কলকাতায় দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দোসর ভাবছে। যা রাজনৈতিক মহলে কৌতুকের উদ্রেক করেছে।

    বাম ও কংগ্রেসের এই অবস্থান নিয়ে বিজেপি যারপরনাই খুশি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, বামেরা বরাবরই রাজনৈতিক ভাবে ভণ্ড। কংগ্রেস-সিপিএম উভয়েই বাংলার মাটিতে প্রাসঙ্গিক থাকতে এখন ইডি-সিবিআইয়ের প্রশংসা শুরু করেছে। নরেন্দ্র মোদীর একটিই নীতি, খাবও না, খেতেও দেব না। তা গোটা দেশে কার্যকর। পশ্চিমবঙ্গে চোরের মহারানির সরকারের ধসে যাওয়ার সময় দ্রুত আসতে চলেছে।    

  • Job Vacancies In Canada: কানাডায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ, যাবেন নাকি?  

    Job Vacancies In Canada: কানাডায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ, যাবেন নাকি?  

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি খুঁজছেন? যোগ্যতা যাই হোক না কেন, কোনও না কোনও একটা চাকরি (Job) মিলবেই। তবে হ্যাঁ, দেশের কোনও প্রান্ত নয়, এজন্য আপনাকে যেতে  হবে কানাডায় (Canada)। আপাতত ১০ লক্ষ শূন্য পদে হবে ওই নিয়োগ। ২০২১ সালের মে মাসে এই সংখ্যাটা ছিল তিন লক্ষের কিছু বেশি। শুধু চাকরি নয়, পাকাপাকিভাবে সে দেশে থিতু হতে চাইলেও মিলবে নাগরিকত্ব (Citizenship)।

    কানাডার জনসংখ্যা এমনিতেই কম। অথচ শিল্পোন্নত দেশ। স্বাভাবিকভাবেই শিল্পক্ষেত্রে লোকজন প্রয়োজন। জনসংখ্যা কম হওয়ায় কর্মপ্রার্থীর সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই কম। সেই কারণেই কানাডা সরকার অভিবাসীদের ঠাঁই দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। ২০২২ সালে তাদের এ ক্ষেত্রে তাদের টার্গেট ছিল ৪.৩ লক্ষ। ২০২৪ এর মধ্যে তারা এটাকেই নিয়ে যেতে চাইছে ৪.৫ লক্ষে। তাই যাঁরা দেশ ছেড়ে বাড়তি রোজগারের আশায় বিদেশ যেতে চান, তাঁদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ এটাই।

    আরও পড়ুন : শুরু হয়েছে আইবিপিএস পিও- র রেজিস্ট্রেশন, শূন্যপদ কত জানেন?

    গোটা দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রেই এই মুহূর্তে চলছে লোকাভাব। তবে অ্যালবার্টো এবং ওন্টারিও প্রদেশের ছবিটা খুবই করুণ। ওই দুই প্রদেশে, প্রতি দশ জনের জন্য শূন্য পদ ১১টি। অর্থাৎ যাঁরাই যাবেন, তাঁরাই চাকরি পাবেন। তা বাদেও থেকে যাবে শূন্যপদ। এপ্রিলে এই হার ছিল প্রতি দশজনে ১২ জন। আর চলতি বছরের গোড়ায় এটাই ছিল প্রতি ২০ জনে ২৪ জন। নিউফাউন্ডল্যান্ড ও ল্যাব্রাডর এই দুই প্রদেশে সাকুল্যে বেকার রয়েছেন চারজন। তাঁরা অবশ্য চাকরি নিতে চাননি বলেই বেকার। তাই এই দুই প্রদেশেও প্রচুর চাকরির সুযোগ।

    করোনা অতিমারির আগেও ছবিটা এত করুণ ছিল না কানাডায়। করোনা অতিমারির পর লোকজন তাড়াতাড়ি চাকরি ক্ষেত্র থেকে অবসর নিয়ে নিচ্ছেন। জন্মহারও ক্রমেই কমছে। চাকরি করতেও চাইছেন না সে দেশের বহু মানুষ। সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে বিপুল সংখ্যক শূন্যপদ। বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, প্রোফেশনাল, ট্রান্সপোর্টেশন, ওয়্যারহাউসিং, ফিনান্স, ইন্স্যুরেন্স, অবসর ও বিনোদন এবং রিয়েল এস্টেস কর্মীর অভাব সর্বত্র। দেশের নির্মাণ সংস্থাগুলোতেও প্রচুর লোকের প্রয়োজন।

    এবার ভেবে দেখুন, তল্পিতল্পা গুটিয়ে কানাডা পাড়ি দেবেন কিনা!

    আরও পড়ুন : কর্মী নিয়োগ করবে ইন্ডিয়ান অয়েল, শূন্যপদ ১৮, সর্বাধিক বেতন ১,৮০,০০০ টাকা

LinkedIn
Share