Blog

  • Flipkart Sale: শুরু হল ফ্লিপকার্টের ‘বিগ বিলিয়ন ডে’জ’, সদস্যদের জন্য থাকছে বিশেষ সুবিধা

    Flipkart Sale: শুরু হল ফ্লিপকার্টের ‘বিগ বিলিয়ন ডে’জ’, সদস্যদের জন্য থাকছে বিশেষ সুবিধা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে শুরু হয়ে গেল ফ্লিপকার্টের (Flipkart) ‘দ্য বিগ বিলিয়ন ডে’জ’ (‘The Big Billion Days’)। উৎসবের মরশুমে আর কী চাই! কারণ এই বিগ বিলিয়ন ডেইসে থাকে জামা-কাপড় থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক জিনিস প্রায় সবেতেই আকর্ষণীয় ছাড়। পুজোতে তো কেনাকাটা করতেই হবে। তাই অনলাইন শপিং থেকে এখন ভালো আর কী হতে পারে! এই সেল ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। তবে জানেন কী, যারা ফ্লিপকার্টের প্লাস মেম্বার (Plus Member) তাঁরা সেল শুরু হওয়ার ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ এক দিন আগে থেকেই আকর্ষণীয় ছাড়ে জিনিসপত্র কিনতে পারবেন।

    কী এই ফ্লিপকার্ট প্লাস?

    যারা ফ্লিপকার্টে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে শপিং করেছেন, তাদের জন্য কেবল এই ফ্লিপকার্ট প্লাস মেম্বার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। গ্রাহকদের সঙ্গে সংস্থার সম্পর্ক উন্নত করতে এবং তাঁদের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়ার জন্য এমন পরিষেবা তৈরি করেছে ফ্লিপকার্ট। প্লাসে যোগদান করার জন্য, আপনাকে কেনাকাটা করে ১২ মাসে কমপক্ষে ২০০টি সুপারকয়েন অর্জন করতে হবে। এই প্লাস মেম্বার হলে ছাড়ের ওপরেও অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন- গ্রাহকরা বিনামূল্যে শিপিং, আরলি অ্যাক্সেস টু সেল (early access to sales), সুপারকয়েন ব্যবহার করে জিনিসের দামও কমানোর সুযোগ থাকে। আর তাই প্লাস মেম্বার হলেই সেল শুরুর আগে আপনি সেলের দামে যা কিছু কিনতে পারবেন (Early Access To Sale)।

    আরও পড়ুন: শুরু হচ্ছে অ্যামাজন গ্রেট ইন্ডিয়ান ফেস্টিভ্যাল সেল! জানুন কিসে মিলবে ছাড়

    পুজোর আগে এই ছাড়ের জন্যই অনেকেই অপেক্ষায় বসে থাকেন। কারণ এটি বছরের সবচেয়ে বেশি ছাড় দেওয়ার সময়। এবছর ইলেকট্রনিক গ্যাজেট এবং স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, টিভি, ল্যাপটপ ইত্যাদি ডিভাইসে প্রায় ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ফ্লিপকার্টের সঙ্গে কিছু ব্যাঙ্কেরও চুক্তি করা থাকে, যাতে সেই নির্দিষ্ট ব্যাঙ্কের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটা করলে অতিরিক্ত ছাড় পাওয়া যায়। এবছর, ICICI ব্যাঙ্ক এবং Axis ব্যাঙ্কের সঙ্গে চুক্তি করেছে ফ্লিপকার্ট। এর ফলে এই ব্যাঙ্কগুলোর কার্ড ব্যবহার করলে গ্রাহকদের ক্রয়ের উপর ১০ শতাংশ অতিরিক্ত ছাড় দেওয়া হবে। 

  • Postal ballot: পোস্টাল ব্যালটে কারচুপি রুখতে সক্রিয় কমিশন! সুপারিশ আইনমন্ত্রকের কাছে

    Postal ballot: পোস্টাল ব্যালটে কারচুপি রুখতে সক্রিয় কমিশন! সুপারিশ আইনমন্ত্রকের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে স্বচ্ছতা আনতে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন করতে চায় জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India। এই মর্মে কমিশনের তরফে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ পত্রও পাঠানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রকের (Law Ministry) কাছে এ নিয়ে একটি চিঠি দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)।

    আরও পড়ুন: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ভোটকর্মী, সরকারি কর্মী যাঁরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেন তাঁরা অনেক সময় দীর্ঘদিন নিজেদের কাছে ব্যালট পেপারটা রেখে দেন। অনেক সময় ভোটগ্রহণ কেন্দ্রেও নিয়ে যান বলে নানা জায়গা থেকে অভিযোগ এসেছে। তাঁরা ওই ব্যালট পেপার দেখিয়ে অন্যকে ভোট দানে প্রভাবিত করেন, এমনও শোনা গিয়েছে। তাই এই পদ্ধতির পরিবর্তন প্রয়োজন। এর জন্য  ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধনও জরুরি।  জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করতে পারে সরকার। তাই এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: প্রাইমারিতে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে! চার্জশিটে দাবি ইডির

    কমিশনের তরফে সুপারিশ করা হয়েছে,  জাতীয় নির্বাচনের সময় সারা দেশে কয়েক লক্ষ ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। সেইসব ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে যাঁরা কাজ করেন সেই সরকারি কর্মীরা বা নিরাপত্তাকর্মীরা নিজেরা গিয়ে ভোট দিতে পারেন না। প্রায় এক কোটি ভোটার নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেন। এই ধরনের ভোটারদের মধ্যে রয়েছে পুলিশ কর্মী, পোলিং অফিসার এবং প্রিসাইডিং অফিসাররা যারা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। তাঁদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের সুবিধা রয়েছে। কমিশনের পক্ষে বলা হয়েছে, তাঁরা যেখানে ভোট গ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে যান, সেই সেন্টারগুলি থেকেই যেন পোস্টাল ব্যলট ইস্যুর সঙ্গে সঙ্গেই তা জমা করে দেন। দ্রুত ব্যালট পেপার ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হলে, তাতে কারচুপির পরিমাণ কম হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IND vs AUS: ভারত – অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের টিকিট কাটতে এসে বিশৃঙ্খলা! লাঠি চার্জ পুলিশের, আহত ২০

    IND vs AUS: ভারত – অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের টিকিট কাটতে এসে বিশৃঙ্খলা! লাঠি চার্জ পুলিশের, আহত ২০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে ভারত অস্ট্রেলিয়া টি-২০ সিরিজ (India Vs Australia Series)। টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup) আগে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ এটি। কিন্তু টি-২০ সিরিজের টিকিট নিয়েই শুরু হল কাড়াকাড়ি। ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia) তৃতীয় টি-২০ ম্যাচের টিকিট কাটতে গিয়েই তুমুল বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় হায়দরাবাদের (Hyderabad) জিমখানা গ্রাউন্ডে। এমনকি এই পরিস্থিতিতে পদপিষ্ট হয়ে আহত হয়েছেন বহু মানুষ। ফলে বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হল স্থানীয় পুলিশ। ইতিমধ্যেই এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে ও বিভিন্ন মহল থেকে এই ঘটনার নিন্দা করা হয়েছে।

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার জিমখানা গ্রাউন্ডে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টি-২০ সিরিজের টিকিট বিক্রির জন্য কাউন্টার খোলা হয়। আর ভোর ৫-৬টা থেকে ক্রিকেটপ্রেমীরা টিকিটের জন্য লাইনে দাঁড়াতে থাকেন। এই ম্যাচ নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে। তাই টিকিট কাটতে বহু মানুষের ভিড় হয়। কিন্তু টিকিট বিক্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায় ও বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। আর তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ শুরু করে লাঠিচার্জ। ফলে আহত হন প্রায় ২০ জন। এদের মধ্যে সাতজন গুরুতরভাবে জখম হলে, তাঁদের সেকেন্দ্রাবাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেও ছিটকে গেলেন শামি, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, আগামী রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর হায়দ্রাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচ খেলতে নামবেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা। প্রথম ম্যাচে ভারত হেরেছে। ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচ আয়োজিত হবে নাগপুরে। আর তৃতীয় ম্যাচ আয়োজিত হবে হায়দ্রাবাদে। ফলে স্বাভাবিরভাবেই এই ম্যাচ ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে। আর এই উন্মাদনার জেরেই এই পরিস্থিতি। 

  • PM Modi: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    PM Modi: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মোদি (PM Modi)-স্তুতি ভিন রাষ্ট্রের মুখে! দিন কয়েক আগে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন ফ্রান্সের (France) রাষ্ট্রপ্রধান ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল আমেরিকা (US) ও ব্রিটেনের (UK) মুখেও।

    ২০ সেপ্টেম্বর আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার সুলিভান ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মোদির। তিনি জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যা বলেছিলেন, তাকে স্বাগত জানায় আমেরিকা। হোয়াইট হাউসে এক সাংবাদিক বৈঠকে সুলিভান বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়াকে যা বলেছিলেন, তাকে স্বাগত জানায় আমেরিকা। মস্কোর সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক বেশ পুরানো। সেদিন মোদি পুতিনকে বলেছিলেন এটা যুদ্ধ শেষ করার সময়। তিনি বলেন, এবার রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করা উচিত। রাষ্ট্রসংঘের চার্টার মেনে ইউক্রেনের যেসব অংশ তারা জোর করে দখল করেছে, তা ফিরিয়ে দেওয়াও প্রয়োজন। এটা গোটা বিশ্বের পক্ষেই একটা নয়া বার্তা দেবে।

    মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ব্রিটেনও। ব্রিটেনের ফরেন সেক্রেটারি জেমস ক্লেভারলি বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি শক্তিশালী, বিশ্ব মঞ্চে প্রভাব ফেলতে পারে এমন একটি স্বর রয়েছে। রাশিয়া নিয়ে তাঁর যা অবস্থান, তাকেও সমর্থন করে ব্রিটেন। তিনি বলেন, লন্ডন আশা করে ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যাঁরা শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন, তিনি তাঁদের কথায় কান দেবেন।

    আরও পড়ুন : পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়ে মাক্রঁর প্রশংসা কুড়োলেন মোদি

    সম্প্রতি এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানেই পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি হন তিনি। সেই সময় মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এই যুগ যুদ্ধের নয়। ক্লেভারলি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি শক্তিশালী, বিশ্বমঞ্চে প্রভাববিস্তারকারী একটি স্বর রয়েছে। আমরা জানি রাশিয়ার নেতারা ভারতের কথা শোনেন। আমি মোদির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। এবং আমরা আশা করি, পুতিন তাঁদের কথা শুনবেন, যাঁরা শান্তির বাণী প্রেরণ করবেন। তাই আমরা মোদির বক্তব্যকে স্বাগত জানাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    PFI: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার স্বার্থে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (PFI) পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র সরকার। বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সমস্ত সহযোগী সংস্থা এবং অনুমোদিত সংস্থার উপরও নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। যে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার। বুধবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পিএফআই এবং এর অনুমোদন পাওয়া দলগুলিকে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (UAPA)-এর আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র।এ প্রসঙ্গে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য ট্যুইট করে জানান, এরপর বিরোধীরা অনেক কথা বলবে। কিন্তু দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই পদক্ষেপ জরুরি।

    সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পিএফআই সামনে থেকে আর্থ-সামাজিক এবং শিক্ষার উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে জানালেও আসলে তারা সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করে যাচ্ছে। ছড়াচ্ছে উগ্রপন্থা। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। হিংসা ছড়াচ্ছে যা দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তিকে নষ্ট করছে। বিজ্ঞপ্তিতে এ-ও বলা হয়েছে, পিএফআই এবং এর সহযোগী দলগুলি যে বেআইনি কার্যকলাপের যুক্ত আছে তা ‘দেশের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর’। এই দলগুলি সক্রিয় থাকলে দেশের শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিদেশ থেকেও অর্থ সাহায্য পায় পিএফআই, যা দেশের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার ক্ষেত্রে বড়সড় উদ্বেগের বিষয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। 

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই? দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    উল্লেখ্য, গত সপ্তাহ থেকে দেশ জুড়ে পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মঙ্গলবার চলে দ্বিতীয় দফার অভিযান। এরপরেই বৈঠক ডাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। পিএফআই-সহ বাকি শরিক দলগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া (সিমি), জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া (আইএসআইএস) এর সঙ্গেও এই দলগুলির যোগসূত্র আছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP reaction on PFI Ban:  ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    BJP reaction on PFI Ban: ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআইকে (PFI)। দেশজুড়ে বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সব সহযোগী সংস্থা এবং ওই সংগঠন অনুমোদিত সংস্থাগুলির ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। কেন্দ্রের পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপি (BJP) নেতারা।

    বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বুধবার বলেন, দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (Popular Front of India) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, যখন রাজস্থানের বিভিন্ন জেলায় দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল, আমরা বলেছিলাম পিএফআই যুক্ত ছিল। কর্নাটকে যখন সিদ্ধারামাইয়া ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ২৩ জনেরও বেশি খুন হয়েছিলেন। দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখতে পিএফআই ব্যান (PFI Ban) জরুরি ছিল।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে দেশবাসী এটা চাইছিলেন। সিপিআই, সিপিএম এবং কংগ্রেস সহ সব রাজনৈতিক দলও এটাই চাইছিলেন। পিএফআই (Popular Front of India) সিমি এবং কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটির অবতার। তারা দেশবিরোধী কার্যকলাপ ও হিংসার ঘটনায় যুক্ত।

    পিএফআই ব্যানকে স্বাগত জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। যারা দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত, সরকার তাদের কড়া হাতে দমন করবে। ভারতে  এখন মোদি যুগ চলছে। তিনি লেখেন, আসাম সরকার ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা পিএফআই ও সিএফআইয়ের অফিস সিল করেছি। গ্রেফতার করা হয় পিএফআইয়ের কিছু সদস্যকে। আরও গ্রেফতার করা হবে। 

    পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেও। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। ট্যুইটে তিনি লেখেন, মহারাষ্ট্রে অশান্তি পাকাতে চেয়েছিল পিএফআই। সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির পরিকল্পনাও করছিল। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, পিএফআই পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তুলেছিল। দেশে থেকে এ স্লোগান দেওয়ার অধিকার তাদের নেই। কেন্দ্র সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। এটা দেশপ্রেমিকদের দেশ। 

    পিএফআই (Popular Front of India) ব্যানের  সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব মৌর্যও। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, যারা এর বিরোধিতা করছে, ভারত তা মেনে নেবে না। উত্তর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ার (Russia) ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে পুতিনকে চাপে ফেলেছিল আমেরিকা (USA)। এবার আমেরিকাকে পাল্টা চাপে ফেললেন পুতিন (Vladimir Putin)। প্রাক্তন মার্কিন গোয়েন্দা কন্ট্রাক্টর এডওয়ার্ড স্নোডেনকে (Edward Snowden) নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া। বিগত কয়েক বছর ধরে রাশিয়াতেই আত্মগোপন করে ছিলেন স্নোডেন। এ বার পাকাপাকি ভাবে সে দেশের নাগরিকত্ব পেলেন তিনি। সোমবার স্নোডেনের নাগরিকত্ব মঞ্জুর করে একটি ডিক্রিতে সই করেছেন পুতিন।

    আরও পড়ুন: পুতিনের সামরিক ঘোষণার পরই রাশিয়া ছাড়ার ধুম, ‘ওয়ান ওয়ে ফ্লাইট’ টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে

    যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (NSA) চুক্তিভিত্তিক আধিকারিক ছিলেন স্নোডেন। ২০১৩ সালে এই মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার গোপন তথ্য ফাঁস করে দেন তিনি৷ সেই নথিতে প্রকাশ্যে আসে যে শুধু বিদেশ নয়, খোদ মার্কিন নাগরিকদের উপরও নজরদারি চালাচ্ছিল আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি। এই ঘটনায় সেই সময় বিশ্বজুড়ে তোলপাড় হয়। সংস্থাটিতে কর্মরত থাকাকালীনই এই তথ্য ফাঁস করেন তিনি। তাঁর ফাঁস করা তথ্যের কারণে যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়ে আমেরিকার ওই গোয়েন্দা বিভাগ। দেশজুড়ে নজরদারির বিরুদ্ধে ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার প্রতিবাদে আওয়াজ তোলেন মার্কিন নাগরিকদের একাংশ।      
     
    এনএসএ-র গোপন তথ্য ফাঁস করায় ২০১৩ থেকেই স্নোডেনকে খুঁজছে মার্কিন সরকার। তারপর থেকেই তিনি রাশিয়ায় আত্মগোপন করে রয়েছেন। আমেরিকা একাধিক বার স্নোডেনকে ফেরানোর কথা বললেও এতদিন রাশিয়া কোনও উদ্যোগ নেয়নি। অভিযোগ ওঠে, রাশিয়ার গোয়েন্দা বিভাগের হয়ে স্নোডেন কাজ করছেন। তাই তাঁকে রক্ষা করে যাচ্ছে রাশিয়া। মস্কোতেই এত বছর নির্বাসিত ছিলেন স্নোডেন। চাপের মুখে পালাতে বাধ্য হন তিনি। মার্কিন প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে ‘গুপ্তচরবৃত্তির’ অভিযোগে মামলা করেছে।  

    আরও পড়ুন: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের      

    বিচারের জন্য স্নোডেনকে দীর্ঘদিন ধরে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন সরকার। এবার রাশিয়া স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিয়ে আমেরিকার সব চেষ্টাকে মাটি করে দিল। স্নোডেন মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে তিনি যে আর আমেরিকার মাটিতে পা রাখবেন না তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

      

  • Primary TET: পুজোর আগেই টেট উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Primary TET: পুজোর আগেই টেট উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে পুজোর আগে আবারও নিয়োগ। প্রাথমিক টেট (Primary Tet) উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে পুজোর আগেই নিয়োগের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। সোমবার একটি মামলায় এই রায় দান করেন তিনি। বিচারপতির নির্দেশে পুজোর আগে মোট ২৫২ জন চাকরি পেতে চলেছেন।  

    আরও পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে নাবালিকা বিয়ে, কন্যাশ্রীর সাফল্য কি শুধুই বিজ্ঞাপনে?  

    ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে প্রশ্ন ভুল থাকার কারণে বহু চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। অভিযোগ ছিল, আদালত ভুল প্রশ্নের জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ করার নির্দেশ দিলেও, বহুদিন সেই নম্বর দেওয়া হয়নি। চলতি বছরের গোড়ায় সেই নম্বর দেওয়া হলেও বাড়তি নম্বর পেয়ে যারা টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন তাদের নিয়োগ না করারও অভিযোগ ছিল। এই চাকরি প্রার্থীরা আদালতের দ্বারস্থ হন। এই ধরণের ৩টি মামলায় আগেই ১৮৭ জনকে পুজোর আগে নিয়োগপত্র দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ১৯ সেপ্টেম্বর আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র ভবনে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। আদালতের নির্দেশ মতো গত সপ্তাহে তাদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। এর পর সোমবার আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। আর এই নিয়ে পুজোর আগে চাকরি পাচ্ছেন মোট ২৫২ জন।  

    আরও পড়ুন: ভুল প্রশ্নের জের! ২৩ টেট পরীক্ষার্থীকে দ্রুত চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এদিন বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে চাকরির অপেক্ষায় রয়েছেন এই যোগ্য প্রার্থীরা। ফলে পুজোর আগেই তাদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিতে হবে।” আদালতের নির্দেশ, শূন্য পদ নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর। এবং সেই পদে ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগ করতে হবে সংশ্লিষ্ট টেট উত্তীর্ণদের। আদালতের এই রায়ে খুশিতে ভেসেছেন চাকরি প্রার্থীরা। বিচারপতির তরফে এটা পুজোর উপহার বলে মন্তব্য করেছেন বেশ কয়েকজন মামলাকারী।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Subiresh Bhattacharya: ১০ দিনের জেল হেফাজত সুবীরেশের! তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ সিবিআইয়ের

    Subiresh Bhattacharya: ১০ দিনের জেল হেফাজত সুবীরেশের! তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাতদিনের সিবিআই (CBI) হেফাজতের মেয়াদ শেষ। সোমবার ফের আলিপুর কোর্টে (Alipur Court) তোলা হয় প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে (Subiresh Bhattacharya)। এদিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের হেফাজতে চায় সিবিআই। কিন্তু উপাচার্যের আইনজীবীরা বলেন, ২০ সেপ্টেম্বর তাঁদের মক্কেলকে গ্রেফতার করার পর থেকে আজ পর্যন্ত একবারের জন্যও জিজ্ঞাসাবাদ করেনি কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সিবিআই আধিকারিকেরা জানান, তদন্তে সহযোগিতা করছেন না সুবীরেশ। পাল্টা সুবীরেশের আইনজীবীরা বলেন, যাঁকে জিজ্ঞাসবাদই করা হল না, তাঁর ক্ষেত্রে সহযোগিতা, অসহযোগিতার প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে? সমস্ত সওয়াল-জবাব শুনে সুবীরশকে ১০ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আলিপুর আদালতের বিচারক। 

    আরও পড়ুন: এবার সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য

    নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় ও শান্তিপ্রসাদ সিনহা। সুবীরেশের সময়েই প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী ২০১৬ সালে চাকরি পান। ইতিমধ্যেই হাইকোর্টের রায়ে অঙ্কিতা চাকরি খুইয়েছেন। শুধু তাই নয়, সুবীরেশের আমলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি চরম আকার নিয়েছিল বলে ধারণা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। তাঁর সময়কালেই গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। সিবিআই সেই নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি তদন্ত করছে। সুবীরেশকে তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করতে চায় সিবিআই। 

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে ঊর্ধ্বমুখী রাজ্যের করোনা গ্রাফ, পজিটিভিটি রেট বেড়ে ৫.৩১%

    শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির (SSC Recruitment Scam) অভিযোগে দলের প্রভাবশালী নেতা মন্ত্রীদের গ্রেফতারিতে ক্ষোভ বাড়ছে তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) ভিতরেই ৷ প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, একের পর এক নেতাদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে যাওয়ায় হতাশ দলের নিচুতলার কর্মীরাও৷ তাদের বক্তব্য, এই ঘটনা বাংলার ঐতিহ্যকেই কলুষিত করছে ৷ সরব হয়েছেন দলের প্রথম সারির এক নেতাও ৷ ওই নেতার প্রশ্ন, সুবীরেশ ভট্টাচার্য একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ডাব্লিউবিএসএসসি-এর চেয়ারম্যান এবং শ্যামাপ্রসাদ কলেজের অধ্যক্ষ পদে ছিলেন কীভাবে ! কোনও ব্যক্তির প্রতি সুবীরেশের একান্ত আনুগত্যই তাঁকে এই তিনটি পদে একসঙ্গে আসীন রেখেছিল ৷ এই ঘটনা জনসমক্ষে যে সরকার এবং দলের মুখ পুড়িয়েছে, তাও কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন ওই নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। গোয়েন্দা সূত্র মারফত তথ্যের ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির সিকিউরিটি থেকে একবারে জেড প্লাস সিকিউরিটি (Z plus Security) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Union Home Ministry)। মূলত তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিকিউরিটি বাড়ানো হয়েছে ভারতের প্রথম সারির এই শিল্পপতির।

    রিলায়েন্স (Reliance) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান (CMD) হলেন মুকেশ আম্বানি। বিশ্বের ধনীতম প্রথম ১০ শিল্পপতির তালিকায় তিনি অষ্টম স্থানে রয়েছেন। গত বছর মুকেশ আম্বানির বাড়ি অ্যান্টিলার (Antilia) বাইরে থাকা এক গাড়িতে বিস্ফোরক পাওয়া গিয়েছিল। এরপরেই আম্বানির নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই বিষয়টিকে হালকাভাবে নেননি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপর থেকেই রিলায়েন্স কর্তার সূরক্ষার বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী হচ্ছেন খাড়গেও! কংগ্রেসের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    সূত্রের খবর, অন্তত ৫৮ জন কমান্ডো (Commando) ঘিরে থাকবেন মুকেশ আম্বানিকে। একেবারে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হবে তাঁর বাসভবনকে। তবে জেড প্লাস সিকিউরিটির সমস্ত ব্যয় ভার বহন করতে হবে আম্বানিকেই।

    ভারতে সাধারণত বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সিকিউরিটি কভারেজ দেওয়া হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাড়ানো কমানো হয়ে থাকে। স্পেশাল সিকিউরিটিতে এক্স, ওয়াই, জেড, জেড প্লাস ছাড়াও আরও বিভিন্ন মানের সিকিউরিটি দেখা যায়।

    বর্তমানে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই জেড প্লাস সিকিউরিটি দেওয়া হয়। জেড প্লাস সিকিউরিটির আওতায় ১০ জন এনএসজি (NSG) কমান্ডো এবং ৪৫ জন পুলিশ অফিসারকে রাখা হয়। প্রত্যেক কমান্ডো মার্শাল আর্টে পারদর্শী এবং নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share