Blog

  • Light Combat Helicopter: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    Light Combat Helicopter: বায়ুসেনার হাতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হেলিকপ্টার ‘প্রচণ্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আত্মনির্ভর ভারত ” (Atmanirbhar Bharat) প্রকল্পের নতুন চমক নিজস্ব প্রযুক্তি আর কারিগরিতে তৈরী ‘লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার'(Light combat helicopter) এর আনুষ্ঠানিক অভিষেক রাজস্থানের যোধপুরে ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ‘হিন্দুস্থান অ্যারোনটিকস লিমিটেড’ – এর হাত ধরে। এতে যোগ দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং বিমান বাহিনীর প্রধান মার্শাল ভি আর চৌধুরী।

    ভারতীয় বিমান বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র সহ নানা ধরনের অস্ত্র পরিবহনে সক্ষম এই নবনির্মিত দুই ইঞ্জিন (Engine) বিশিষ্ট ৫.৮ টনের  হেলিকপ্টারটি এবং এটি ৭০০ কেজি ওজনেরও একটি ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত করা যাবে। আরও জানা গিয়েছে এরমধ্যে বেশ কয়েকটি অস্ত্র নিক্ষেপন পরীক্ষা সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলায় ইমাম প্রধানকে খুনের হুমকি! চাঞ্চল্য 

    Light combat helicopter এর বিষয়ে কিছু তথ্য:

    ১) L.C.H কে পৃথিবীর সবচেয়ে আক্রমণকারী হেলিকপ্টার হিসেবে দাবি করা হয়েছে,  যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে এটি ১৫ হাজার ফুট উচ্চতা থেকে আক্রমণে সক্ষম। যা পৃথিবীর অন্য কোনো হেলিকপ্টারের নেই।

    ২) L.C.H এর গতি প্রতি ঘন্টায় ২৬৮ কিমি এবং এর পরিসীমা ৫০০ কিমির বেশি।

    ৩) L.C.H একটানা তিন ঘন্টারও বেশি সময় ধরে উড়তে পারে।

    ৪) L.C.H  এর সাহায্যে 20 মিমি কামান ছাড়াও অত্যাধুনিক বোমা এমনকি রকেটও (Rocket) একত্রিত করা যেতে পারে।

    ৫) L.C.H এ প্রতিস্থাপন (Install) করা অত্যাধুনিক সেন্সরের সাহায্যে শত্রুপক্ষের যুদ্ধ বিমানসহ বিভিন্ন কার্যকলাপ থেকে সতর্কতা প্রদান করে।

    হ্যাল (Hindustan Aeronautics Limited) এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে প্রথম পর্যায়ে, এইচএএল ১০টি এলসিএইচ প্রস্তুত করা হয়েছে,  পরবর্তী ২ বছরে আরও ১৫০টি হালকা কমব্যাট হেলিকপ্টার তৈরি করে,  ৯৫টি বিমান ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাতটি আলাদা ইউনিটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। জুলাই মাসে, ভারতীয় সেনাবাহিনী লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টারের প্রথম ইউনিটও তৈরি করা হয়েছে, যা শীঘ্রই চিন সীমান্তে মোতায়েন করা হবে।একই ফ্রন্টে, ভারতীয় বায়ুসেনা হাশিমারায় রাফালের দ্বিতীয় স্কোয়াড্রনও মোতায়েন করা হবে।

    প্রসঙ্গত, ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরী ব্রহ্মাস্ত্র মিসাইল (Brahmos Missile) বর্তমানে বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে।এতদিন ধরে উন্নত দেশগুলির কাছ থেকে অস্ত্রের নির্ভরতা কাটিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Team India New T20 Jersey: টি-২০ বিশ্বকাপের আগে প্রকাশ্যে টিম ইন্ডিয়ার  নতুন জার্সি

    Team India New T20 Jersey: টি-২০ বিশ্বকাপের আগে প্রকাশ্যে টিম ইন্ডিয়ার নতুন জার্সি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া জার্সির উদ্বোধন করল টিম ইন্ডিয়া। আসন্ন টি-টোয়েন্টির আগেই নতুন জার্সি আসার সম্ভাবনা ছিল। রবিবার সেই জার্সির উদ্বোধনে ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা, হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমারকে দেখা গেলেও, ছিলেন না বিরাট কোহলি। বিরাটের অনুপস্থিতির পর থেকেই ফের নয়া বিতর্ক দানা বেঁধেছে। আসন্ন টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নতুন জার্সি পরেই মাঠে নামবেন মেন ইন ব্লু। ভারতের ক্রিকেট সংস্থা বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে নতুন এই জার্সি উদ্বোধনের খবর জানানো হয়েছে। ভারতের ক্রিকেট দলের কিট স্পনসর এমপিএল একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। তাতে দেখা গিয়েছে অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া এবং স্ট্যান্ড বাই ব্যাটসম্যান শ্রেয়স আইয়ারকে। এই স্বপ্নের জার্সির প্রচারে অংশ নেওয়ার আবেদন জানান তাঁরা। ভিডিও-র সঙ্গে সমর্থকদের উদ্দেশে লেখা হয়েছে, আপনাদের ছাড়া এই খেলায় আনন্দ নেই। আপনারাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিসিসিআইয়ের সঙ্গে আপনারাও সমর্থন করুন। আপনাদের সেরা মুহূর্তগুলো ভাগ করে নিন। নতুন জার্সি সম্পর্কে খুব বেশি কিছু খোলসা করেনি ভারতীয় ক্রিকেট দলের কিট স্পনসর।

    আরও পড়ুন: আজ মোহালিতে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-২০, জেনে নিন কখন, কোথায় দেখতে পারবেন ম্যাচ

    নতুন এই জার্সি নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় জোর আলোচনা হচ্ছে। কেউ এই নতুন জার্সি দেখে বাহবা দিচ্ছেন। কেউ আবার সমালোচনা করে বলেছেন, নতুন জার্সিতে কমলার ছোঁয়া থাকলে ভাল হতো।অনেক ক্রিকেটপ্রেমীর মতে, নতুন জার্সিতে ক্রিকেটারদের মানসিক পরিবর্তন ঘটবে। 

    প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় দল শেষবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল। তারপর দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও টি-টোয়েন্টি কাপ ভারতের ঘরে আর আসেনি। ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ পারফম্যান্স করেছিল টিম ইন্ডিয়া। আমির শাহিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্বেই ছিটকে গিয়েছিল ভারত। স্বভাবতই ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মা ভালোভাবেই এ বছর সেই বিষয়টি বুঝতে পারছে। তাই রোহিত শর্মা ও বিরাটের উপর বাড়তি দায়িত্ব থাকছে। এশিয়া কাপে খারাপ ফর্ম থাকায় টিম ইন্ডিয়া যথেষ্ট চাপের মধ্যে রয়েছে।

    অস্ট্রেলিয়ার ফাস্ট ও বাউন্সি পিচে স্কোর যে করা সহজ হবে না তা টিম ইন্ডিয়া ভালো মতোই জানে। চোট সারিয়ে যশপ্রীত বুমরা মাঠে ফেরায় ভারতীয় দল কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP reaction on PFI Ban:  ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    BJP reaction on PFI Ban: ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআইকে (PFI)। দেশজুড়ে বেআইনি কাজকর্মের জন্য পিএফআইয়ের সব সহযোগী সংস্থা এবং ওই সংগঠন অনুমোদিত সংস্থাগুলির ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। কেন্দ্রের পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপি (BJP) নেতারা।

    বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বুধবার বলেন, দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (Popular Front of India) ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, যখন রাজস্থানের বিভিন্ন জেলায় দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল, আমরা বলেছিলাম পিএফআই যুক্ত ছিল। কর্নাটকে যখন সিদ্ধারামাইয়া ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ২৩ জনেরও বেশি খুন হয়েছিলেন। দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখতে পিএফআই ব্যান (PFI Ban) জরুরি ছিল।

    আরও পড়ুন : পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ পিএফআই! মিলেছে জঙ্গি যোগের প্রমাণ, কী বলছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক?

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে দেশবাসী এটা চাইছিলেন। সিপিআই, সিপিএম এবং কংগ্রেস সহ সব রাজনৈতিক দলও এটাই চাইছিলেন। পিএফআই (Popular Front of India) সিমি এবং কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটির অবতার। তারা দেশবিরোধী কার্যকলাপ ও হিংসার ঘটনায় যুক্ত।

    পিএফআই ব্যানকে স্বাগত জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। যারা দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত, সরকার তাদের কড়া হাতে দমন করবে। ভারতে  এখন মোদি যুগ চলছে। তিনি লেখেন, আসাম সরকার ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা পিএফআই ও সিএফআইয়ের অফিস সিল করেছি। গ্রেফতার করা হয় পিএফআইয়ের কিছু সদস্যকে। আরও গ্রেফতার করা হবে। 

    পিএফআই নিষেধাজ্ঞার (PFI Ban) সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেও। ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। ট্যুইটে তিনি লেখেন, মহারাষ্ট্রে অশান্তি পাকাতে চেয়েছিল পিএফআই। সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির পরিকল্পনাও করছিল। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, পিএফআই পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তুলেছিল। দেশে থেকে এ স্লোগান দেওয়ার অধিকার তাদের নেই। কেন্দ্র সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। এটা দেশপ্রেমিকদের দেশ। 

    পিএফআই (Popular Front of India) ব্যানের  সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব মৌর্যও। ট্যুইট বার্তায় লেখেন, যারা এর বিরোধিতা করছে, ভারত তা মেনে নেবে না। উত্তর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    Edward Snowden: আমেরিকাকে বিপদে ফেলে স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রাশিয়ার (Russia) ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে পুতিনকে চাপে ফেলেছিল আমেরিকা (USA)। এবার আমেরিকাকে পাল্টা চাপে ফেললেন পুতিন (Vladimir Putin)। প্রাক্তন মার্কিন গোয়েন্দা কন্ট্রাক্টর এডওয়ার্ড স্নোডেনকে (Edward Snowden) নাগরিকত্ব দিল রাশিয়া। বিগত কয়েক বছর ধরে রাশিয়াতেই আত্মগোপন করে ছিলেন স্নোডেন। এ বার পাকাপাকি ভাবে সে দেশের নাগরিকত্ব পেলেন তিনি। সোমবার স্নোডেনের নাগরিকত্ব মঞ্জুর করে একটি ডিক্রিতে সই করেছেন পুতিন।

    আরও পড়ুন: পুতিনের সামরিক ঘোষণার পরই রাশিয়া ছাড়ার ধুম, ‘ওয়ান ওয়ে ফ্লাইট’ টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে

    যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (NSA) চুক্তিভিত্তিক আধিকারিক ছিলেন স্নোডেন। ২০১৩ সালে এই মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার গোপন তথ্য ফাঁস করে দেন তিনি৷ সেই নথিতে প্রকাশ্যে আসে যে শুধু বিদেশ নয়, খোদ মার্কিন নাগরিকদের উপরও নজরদারি চালাচ্ছিল আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি। এই ঘটনায় সেই সময় বিশ্বজুড়ে তোলপাড় হয়। সংস্থাটিতে কর্মরত থাকাকালীনই এই তথ্য ফাঁস করেন তিনি। তাঁর ফাঁস করা তথ্যের কারণে যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়ে আমেরিকার ওই গোয়েন্দা বিভাগ। দেশজুড়ে নজরদারির বিরুদ্ধে ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হওয়ার প্রতিবাদে আওয়াজ তোলেন মার্কিন নাগরিকদের একাংশ।      
     
    এনএসএ-র গোপন তথ্য ফাঁস করায় ২০১৩ থেকেই স্নোডেনকে খুঁজছে মার্কিন সরকার। তারপর থেকেই তিনি রাশিয়ায় আত্মগোপন করে রয়েছেন। আমেরিকা একাধিক বার স্নোডেনকে ফেরানোর কথা বললেও এতদিন রাশিয়া কোনও উদ্যোগ নেয়নি। অভিযোগ ওঠে, রাশিয়ার গোয়েন্দা বিভাগের হয়ে স্নোডেন কাজ করছেন। তাই তাঁকে রক্ষা করে যাচ্ছে রাশিয়া। মস্কোতেই এত বছর নির্বাসিত ছিলেন স্নোডেন। চাপের মুখে পালাতে বাধ্য হন তিনি। মার্কিন প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে ‘গুপ্তচরবৃত্তির’ অভিযোগে মামলা করেছে।  

    আরও পড়ুন: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের      

    বিচারের জন্য স্নোডেনকে দীর্ঘদিন ধরে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন সরকার। এবার রাশিয়া স্নোডেনকে নাগরিকত্ব দিয়ে আমেরিকার সব চেষ্টাকে মাটি করে দিল। স্নোডেন মার্কিন নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে তিনি যে আর আমেরিকার মাটিতে পা রাখবেন না তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

      

  • Primary TET: পুজোর আগেই টেট উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Primary TET: পুজোর আগেই টেট উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে পুজোর আগে আবারও নিয়োগ। প্রাথমিক টেট (Primary Tet) উত্তীর্ণ আরও ৬৫ জনকে পুজোর আগেই নিয়োগের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। সোমবার একটি মামলায় এই রায় দান করেন তিনি। বিচারপতির নির্দেশে পুজোর আগে মোট ২৫২ জন চাকরি পেতে চলেছেন।  

    আরও পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে নাবালিকা বিয়ে, কন্যাশ্রীর সাফল্য কি শুধুই বিজ্ঞাপনে?  

    ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে প্রশ্ন ভুল থাকার কারণে বহু চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ আটকে যায়। অভিযোগ ছিল, আদালত ভুল প্রশ্নের জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ করার নির্দেশ দিলেও, বহুদিন সেই নম্বর দেওয়া হয়নি। চলতি বছরের গোড়ায় সেই নম্বর দেওয়া হলেও বাড়তি নম্বর পেয়ে যারা টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন তাদের নিয়োগ না করারও অভিযোগ ছিল। এই চাকরি প্রার্থীরা আদালতের দ্বারস্থ হন। এই ধরণের ৩টি মামলায় আগেই ১৮৭ জনকে পুজোর আগে নিয়োগপত্র দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ১৯ সেপ্টেম্বর আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র ভবনে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। আদালতের নির্দেশ মতো গত সপ্তাহে তাদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। এর পর সোমবার আরও ৬৫ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। আর এই নিয়ে পুজোর আগে চাকরি পাচ্ছেন মোট ২৫২ জন।  

    আরও পড়ুন: ভুল প্রশ্নের জের! ২৩ টেট পরীক্ষার্থীকে দ্রুত চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এদিন বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে চাকরির অপেক্ষায় রয়েছেন এই যোগ্য প্রার্থীরা। ফলে পুজোর আগেই তাদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিতে হবে।” আদালতের নির্দেশ, শূন্য পদ নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর। এবং সেই পদে ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগ করতে হবে সংশ্লিষ্ট টেট উত্তীর্ণদের। আদালতের এই রায়ে খুশিতে ভেসেছেন চাকরি প্রার্থীরা। বিচারপতির তরফে এটা পুজোর উপহার বলে মন্তব্য করেছেন বেশ কয়েকজন মামলাকারী।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Subiresh Bhattacharya: ১০ দিনের জেল হেফাজত সুবীরেশের! তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ সিবিআইয়ের

    Subiresh Bhattacharya: ১০ দিনের জেল হেফাজত সুবীরেশের! তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাতদিনের সিবিআই (CBI) হেফাজতের মেয়াদ শেষ। সোমবার ফের আলিপুর কোর্টে (Alipur Court) তোলা হয় প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যকে (Subiresh Bhattacharya)। এদিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের হেফাজতে চায় সিবিআই। কিন্তু উপাচার্যের আইনজীবীরা বলেন, ২০ সেপ্টেম্বর তাঁদের মক্কেলকে গ্রেফতার করার পর থেকে আজ পর্যন্ত একবারের জন্যও জিজ্ঞাসাবাদ করেনি কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সিবিআই আধিকারিকেরা জানান, তদন্তে সহযোগিতা করছেন না সুবীরেশ। পাল্টা সুবীরেশের আইনজীবীরা বলেন, যাঁকে জিজ্ঞাসবাদই করা হল না, তাঁর ক্ষেত্রে সহযোগিতা, অসহযোগিতার প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে? সমস্ত সওয়াল-জবাব শুনে সুবীরশকে ১০ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আলিপুর আদালতের বিচারক। 

    আরও পড়ুন: এবার সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য

    নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় ও শান্তিপ্রসাদ সিনহা। সুবীরেশের সময়েই প্রাক্তন মন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী ২০১৬ সালে চাকরি পান। ইতিমধ্যেই হাইকোর্টের রায়ে অঙ্কিতা চাকরি খুইয়েছেন। শুধু তাই নয়, সুবীরেশের আমলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি চরম আকার নিয়েছিল বলে ধারণা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। তাঁর সময়কালেই গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। সিবিআই সেই নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি তদন্ত করছে। সুবীরেশকে তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করতে চায় সিবিআই। 

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে ঊর্ধ্বমুখী রাজ্যের করোনা গ্রাফ, পজিটিভিটি রেট বেড়ে ৫.৩১%

    শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির (SSC Recruitment Scam) অভিযোগে দলের প্রভাবশালী নেতা মন্ত্রীদের গ্রেফতারিতে ক্ষোভ বাড়ছে তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) ভিতরেই ৷ প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, একের পর এক নেতাদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে যাওয়ায় হতাশ দলের নিচুতলার কর্মীরাও৷ তাদের বক্তব্য, এই ঘটনা বাংলার ঐতিহ্যকেই কলুষিত করছে ৷ সরব হয়েছেন দলের প্রথম সারির এক নেতাও ৷ ওই নেতার প্রশ্ন, সুবীরেশ ভট্টাচার্য একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ডাব্লিউবিএসএসসি-এর চেয়ারম্যান এবং শ্যামাপ্রসাদ কলেজের অধ্যক্ষ পদে ছিলেন কীভাবে ! কোনও ব্যক্তির প্রতি সুবীরেশের একান্ত আনুগত্যই তাঁকে এই তিনটি পদে একসঙ্গে আসীন রেখেছিল ৷ এই ঘটনা জনসমক্ষে যে সরকার এবং দলের মুখ পুড়িয়েছে, তাও কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন ওই নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। গোয়েন্দা সূত্র মারফত তথ্যের ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির সিকিউরিটি থেকে একবারে জেড প্লাস সিকিউরিটি (Z plus Security) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Union Home Ministry)। মূলত তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিকিউরিটি বাড়ানো হয়েছে ভারতের প্রথম সারির এই শিল্পপতির।

    রিলায়েন্স (Reliance) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান (CMD) হলেন মুকেশ আম্বানি। বিশ্বের ধনীতম প্রথম ১০ শিল্পপতির তালিকায় তিনি অষ্টম স্থানে রয়েছেন। গত বছর মুকেশ আম্বানির বাড়ি অ্যান্টিলার (Antilia) বাইরে থাকা এক গাড়িতে বিস্ফোরক পাওয়া গিয়েছিল। এরপরেই আম্বানির নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই বিষয়টিকে হালকাভাবে নেননি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপর থেকেই রিলায়েন্স কর্তার সূরক্ষার বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী হচ্ছেন খাড়গেও! কংগ্রেসের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    সূত্রের খবর, অন্তত ৫৮ জন কমান্ডো (Commando) ঘিরে থাকবেন মুকেশ আম্বানিকে। একেবারে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হবে তাঁর বাসভবনকে। তবে জেড প্লাস সিকিউরিটির সমস্ত ব্যয় ভার বহন করতে হবে আম্বানিকেই।

    ভারতে সাধারণত বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সিকিউরিটি কভারেজ দেওয়া হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাড়ানো কমানো হয়ে থাকে। স্পেশাল সিকিউরিটিতে এক্স, ওয়াই, জেড, জেড প্লাস ছাড়াও আরও বিভিন্ন মানের সিকিউরিটি দেখা যায়।

    বর্তমানে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই জেড প্লাস সিকিউরিটি দেওয়া হয়। জেড প্লাস সিকিউরিটির আওতায় ১০ জন এনএসজি (NSG) কমান্ডো এবং ৪৫ জন পুলিশ অফিসারকে রাখা হয়। প্রত্যেক কমান্ডো মার্শাল আর্টে পারদর্শী এবং নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi in Gujarat: সপ্তাহান্তে গুজরাটে নতুন বন্দে ভারত ট্রেন-রুটের সূচনা মোদির

    Modi in Gujarat: সপ্তাহান্তে গুজরাটে নতুন বন্দে ভারত ট্রেন-রুটের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান! চলতি বছরে, ভারতীয় রেলের অন্যতম বড় আকর্ষণ হল ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’ ট্রেন (Vande Bharat Express)। আর এই বন্দে ভারত ট্রেনের জন্যই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে বসেছিলেন পুরো দেশবাসী। কবে এই ট্রেনে যাত্রা শুরু হবে সেই আশায় দিন গুনছিলেন তাঁরা। তবে আর অপেক্ষা নয়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই ট্রেন তার পথ চলা শুরু করবে। আর এই ট্রেনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গুজরাটে (Gujarat) প্রথম বারের জন্য চালু হতে চলেছে বন্দে ভারত ট্রেন। আগামীকাল অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর নরেন্দ্র মোদি দুদিনের জন্য গুজরাট সফরে যাবেন আর তখনই তিনি এই ট্রেনের সূচনা করবেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, গুজরাট সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গান্ধীনগর-মুম্বই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা শুরু করার জন্য ফ্ল্যাগ অফ করবেন। একই সঙ্গে এদিন মোদিজি আহমেদাবাদ মেট্রো রেল প্রকল্পেরও সূচনা করবেন। এর পাশাপাশি ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি আরও বেশ কয়েকটি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এই প্রকল্প গুলোতে মোট খরচ হয়েছে ২৯০০০ কোটি টাকা। আর এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সহ বিশিষ্ট নেতা-মন্ত্রীরা।

    আরও জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ফ্ল্যাগ অফ করার পর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস করে কালুপুর রেলওয়ে স্টেশনে যাবেন এবং এরপর আহমেদাবাদ মেট্রো রেল প্রকল্পের ফ্ল্যাগ অফ করার পরে, কালুপুর স্টেশন থেকে দূরদর্শন কেন্দ্র স্টেশন পর্যন্ত মেট্রোতে যাত্রা করবেন। এই প্রকল্পগুলি চালু করার পরে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আহমেদাবাদে নবরাত্রি উৎসব উদযাপনেও যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    উল্লেখ্য, চলতি বছরেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Elections)। ১৯৯৫ সাল থেকে রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ আপ। ফলে অনুমান করা হয়েছে, আসন্ন গুজরাট নির্বাচনের আগে রাজ্যবাসীকে একগুচ্ছ নতুন উপহার দিতেই মোদির এই দু’দিনের সফর।

    এছাড়াও এই সফরেই তিনি মোদি ভাবনগরে বিশ্বের প্রথম সিএনজি টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এবং ৩৬ তম ন্যাশানাল গেমসের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। এটি প্রথমবার গুজরাটে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী আসন্ন গুজরাট সফরে ড্রিম সিটিরও সূচনা করবেন। এই প্রকল্পের লক্ষ্য, সুরাটে হীরার ব্যবসা আরও বেশি বৃদ্ধি করা। সুরাটে উদ্বোধন করা প্রকল্পগুলির মোট ব্যয় ৩,৪০০ কোটিরও বেশি। ভাবনগরে  ৫,২০০ কোটির বেশি মূল্যের একাধিক উন্নয়নমূলক উদ্যোগের উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও তীর্থযাত্রীদের আম্বাজি মন্দির যাওয়ার সুবিধার্থে একটি ব্রডগেজ রেললাইনের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন বলে জানা গিয়েছে। এরপর নিজেও তিনি আম্বাজি মন্দিরে যাবেন এবং সেখানে প্রার্থনা অনুষ্ঠান ও মহা আরতিতেও যোগ দেবেন।

  • Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) পর বছর পঁয়তাল্লিশের রোগীকে যখন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়, তখন তাঁকে বাঁচাতে স্টেন্টিং করা হয়েছিল। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর ওই রোগী অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ মাত্র এক সপ্তাহ আগেও তাঁর শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ছিল ২০০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের থেকেও কম। কিন্তু আসল সত্যটা হল কোলেস্টেরলের মাত্রা সব সময় হার্টের বাস্তব অবস্থাকে তুলে ধরে না। কারণ রক্তে প্রবাহিত কোলেস্টেরল যে কোনও সময়ই জমাট বেঁধে যেতে পারে ধমনীতে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রার হার কোনও ক্ষেত্রেই নিরাপদ, তা বলা যাবে না। সাধারণ মানুষ মূলত যে ভুলটি করে, তা হল কোলেস্টেরলের (cholesterol) মাত্রা দিয়ে হার্টের ভালো বা মন্দ বিচার করে। কিন্তু হার্টের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে জানতে রোগীকে অন্যান্য লক্ষণগুলির ওপরও নজর রাখতে হবে। বিশেষ করে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (LDL), ভাল কোলেস্টেরল (HDL) এর অনুপাতের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ভারতীয়দের শরীরে এইচডিএল যেহেতু কম, সেহেতু ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার ক্ষতিকর কোলেস্টেরলও (LDL) এদেশের মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা কখনওই ৪৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার  অতিক্রম করা উচিত নয়। এজন্য আমাদের শুধুমাত্র ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রার ওপর লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। 

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চাইলে আজ থেকে সঙ্গী করুন চকোলেট ও রেড ওয়াইন!

    আন্তর্জাতিক (International) মাপকাঠি অনুযায়ী, মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ৭০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার থাকা উচিত। কিন্তু ভারতীয়দের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ৫০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের নীচে থাকা প্রয়োজন। এমন অনেক রোগীর আছেন যাঁদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক, অথচ তাঁদেরও হৃদরোগে (Heart Disease) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ ভারতীয়দের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা বেশি। এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে কাজের চাপ, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস এবং জিনগত কারণও হার্টের সমস্যার জন্য দায়ী। যদি রোগী মনে করেন যে তাঁর শরীরে কোলেস্টেরল মাত্রা স্বাভাবিক থাকায় তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি নেই, তাহলে ভুল ভাববেন। যাঁরা শারীরিকভাবে সুস্থ কিন্তু অত্যধিক ধূমপান (Smoking) ও মদ্যপান করেন, তাঁদের প্রতি ছ মাস পর পর হৃদযন্ত্র পরীক্ষা করানো প্রয়োজন। যাঁরা স্থুলকায়, তাঁদের দৈনিক ৩০ মিনিট হাঁটা উচিত। কারণ তাঁদেরও হৃদরোগের আশঙ্কা প্রবল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় খামতি নেই আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat)। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান (Muslims) সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। এবার তিনি পরিদর্শন করলেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে বৈঠক করেন ইমামের সঙ্গে। ঘটনায় যারপরনাই খুশি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও।

    মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে এদিন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত যান দিল্লির একটি মসজিদে। সেখানে তিনি অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির সঙ্গে বৈঠক করেন। এদিন তিনি দিল্লির যে মসজিদে গিয়েছিলেন, সেটি সরকারি ও রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় থেকে বেশি দূরে নয়। সূত্রের খবর, ভাগবতের সঙ্গে উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ছেলে সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে। একটি পারিবারিক আবহে আমাদের বৈঠক হয়েছে। এটা আনন্দের খবর যে তাঁরা আমাদের আমন্ত্রণে এখানে এসেছেন।  

    জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কের রেশ এখনও মেলায়নি। সুপ্রিম কোর্টে চলছে হিজাব বিতর্ক নিরসনের চেষ্টাও। এহেন আবহে ঐক্যের বার্তা দিতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি শক্তপোক্ত করতে দিন দুই আগে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। এই দুই বিতর্কের মাঝেই হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। সেই আবহেই সংঘ প্রধানের মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এটা জেনারেল সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ইলিয়াস সাহেব (ইমাম) তাঁকে (মোহন ভাগবতকে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। তাই তিনি তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এটা সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share