Blog

  • Dengue In West Bengal: পুজোর মুখে ভয় ধরাচ্ছে ডেঙ্গি, রাজ্যে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় হাজার ছুঁইছুঁই

    Dengue In West Bengal: পুজোর মুখে ভয় ধরাচ্ছে ডেঙ্গি, রাজ্যে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় হাজার ছুঁইছুঁই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার (Corona) পাশাপাশি এবারে নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে ডেঙ্গি (Dengue)। ডেঙ্গিতে আক্রান্তের গ্রাফও ঊর্ধ্বমুখী। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। পুজোর আগেই নতুন করে রাজ্যে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি। আক্রান্তের সংখ্যা হাজারের কাছাকাছি। আর কয়েকদিনের মধ্যেই ১০০০-এর গণ্ডিও পার করে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।

    স্বাস্থ্য দফতর (Health Department) সূত্রে খবর, গতকাল ৯৬৫ জন নতুন করে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে এক দিনে এত বেশি সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হননি। জেলাগুলির মধ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ সবথেকে বেশি উত্তর ২৪ পরগনায় (North 24 Pargana)। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, উত্তর ২৪ পরগনার, সল্টলেক (Saltlake), বারাসাত (Barasat), টিটাগড় (Titagarh), দেগঙ্গা (Deganga), বারাসাত, স্বরূপনগরে ডেঙ্গি উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। গতকাল স্বাস্থ্যসচিব, স্বাস্থ্য অধিকর্তা উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Pargana) বিভিন্ন পুরসভা ও বিডিও-দের সঙ্গে ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন। এরপরেই এই খবর সামনে এসেছে।  

    আরও পড়ুন: মেয়রের ওয়ার্ড সর্বাধিক ডেঙ্গি প্রবণ, মারাত্মক আকার নিলেও ডেঙ্গি তথ্য নিয়ে সরকারের লুকোচুরি অব্যহত!

    উত্তর ২৪ পরগনার পাশাপাশি কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, মুর্শিদাবাদ এবং দার্জিলিঙেও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আর এই সাত জেলায় চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনের। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৬০৪ জন রোগী এখনও সরকারি হাসপাতালে (hospital) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

    আবার ডেঙ্গিতে মৃত্যুর সংখ্যাও উদ্বেগজনক। রিপোর্ট অনুসারে, এখনও রাজ্যে ১৮ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। তারমধ্যে ৩ জন শিলিগুড়ির বাসিন্দা। গতকালই শিলিগুড়িতে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় সাড়ে ৩ বছরের শিশুর। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই শিশু বেশ কিছুদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিল। এরপর টেস্ট করানোর পর জানা যায়, সে ডেঙ্গি আক্রান্ত। তারপরও কিছুদিন বাড়িতে রেখেই শিশুর চিকিত্‍সা করা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে সোমবার আনা হয় শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচানো যায়নি। গতকাল সকালেই তার মৃত্যু হয়।

    রাজ্যে ক্রমশ ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে ডেঙ্গি রোধে ব্যবস্থা নিতে। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তে চিন্তায় প্রশাসন। ফলে জেলা প্রশাসনের তরফে পুরসভাগুলিকে ডেঙ্গি রোধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

  • Durga Puja: সন্ধি পুজো করলে সুখ-সমৃদ্ধিতে ভরে যাবে আপনার জীবন! আর কী কী ফল পাবেন?

    Durga Puja: সন্ধি পুজো করলে সুখ-সমৃদ্ধিতে ভরে যাবে আপনার জীবন! আর কী কী ফল পাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির সবচেয়ে বড় উত্‍সব হল দুর্গা পূজা (Durga Puja 2022)। পুজোর পাঁচটি দিনের জন্য সারাবছর মানুষ অপেক্ষায় বসে থাকেন। ষষ্ঠী থেকে দশমী, শারদীয়া দুর্গোত্‍সবের এই পাঁচটি দিনে মেতে ওঠেন ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে আপামর বাঙালি। আর এই দুর্গাপুজো- কে ঘিরেই রয়েছে একাধিক রীতি-নিয়ম। কোন রীতির কী কারণ তার ফলে কী হয়, এমন অনেক কিছুই জানেন না অনেকেই। যেমন- সন্ধি পুজোর কথা সবাই জানেন, তবে জানেন কী এই পুজো করলে কী কী ফল পাওয়া যায়? তবে আজ সন্ধি পূজা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

    সন্ধি পুজো (Sandhi Puja) হল অষ্টমী (Ashtami) ও নবমী (Nabami) তিথির মিলনের সময়। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমী তিথির শুরুর ২৪ মিনিট, মোট ৪৮ মিনিটের মধ্যে শেষ করতে হয় এই সন্ধি পুজো। পুরাণ মতে, মহিষাসুরের সঙ্গে ভয়ঙ্কর যুদ্ধে ব্যস্ত থাকাকালীন অসুরের দুই বন্ধু চন্ড ও মুন্ড পিছন থেকে দেবীকে আক্রমণ করেন। ফলে তিনি রেগে গিয়ে দেবী ত্রিনয়নী চামুন্ডা রূপ ধারন করেন। এই চামুন্ডা রূপেই মা দুর্গা চন্ড ও মুন্ডের মাথা কেটে নেন। দেবীর এই চামুন্ডা রূপেরই আরাধনা করা হয় সন্ধি পুজোর মাধ্যমে। এই  ঘটনাটিকে স্মরণ করার জন্যই প্রতি বছর অষ্টমী ও নবমীর সন্ধিক্ষণে এই সন্ধি পুজো করা হয়।

    তবে সন্ধি পূজার সময়ে দুটি জিনিস নিবেদন করতে হয়, নয়তো এই পুজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। সেটি হল ১০৮ টি পদ্মফুল ও ১০৮ টি প্রদীপ। ফলে মা দুর্গার সন্ধি পুজোয় ১০৮টি পদ্মফুল এবং ১০৮টি প্রদীপ উৎসর্গ করা এই পুজোর প্রধান নিয়ম। আর এই সন্ধি পুজো যদি নিষ্ঠাভরে, ভালোভাবে করা যায়, তা হলে জীবনে নানা ভালো ফল পাওয়া যায়। সেগুলি হল-

    • সন্ধি পুজোর পরই মাকে প্রণাম করে যদি কোনও কাজ শুরু করা হয়, তা হলে সেই কাজে আপনি কখনও অসফল হবেন না।  
    • এই পুজোর সময় যদি এক মনে দুর্গা মন্ত্র জপ করা হয়, তা হলে মা খুব খশি হন এর ফলে মনের জোর বৃদ্ধি পায় এবং মানসিক অবসাদও কমে যায়।
    • সন্ধি পুজোর সময় একমনে মায়ের আরাধনা করলে শুধুমাত্র মা নন, তাঁর সন্তানরাও খুশি হন।
    • ১০৮টি পদ্ম ফুল দিয়ে মায়ের পুজো করলে সংসারে ঝগড়া বিবাদ কমে যায়। জীবন সুখ-শান্তিতে ভরে যায়।
    • সন্ধি পুজো করলে গ্রহ দোষ কেটে যায় এবং খারাপ স্বপ্ন দেখার আশঙ্কাও কমে যায়।
    • মনে করা হয়, এই পুজোর মাধ্যমে মনের ছোট থেকে বড়, সকল ইচ্ছা পূরণ হয়।
    • সন্ধি পুজোর সন্ধিক্ষণ মুহূর্তে মায়ের নাম নিতে থাকলে রোগ ব্যাধি আপনার ধারের কাছেও আসতে পারবে না।
  • PFI Ban: পিএফআই-কে নিষিদ্ধ ঘোষণার সিদ্ধান্তকে স্বাগত মুসলিম সম্প্রদায়ের

    PFI Ban: পিএফআই-কে নিষিদ্ধ ঘোষণার সিদ্ধান্তকে স্বাগত মুসলিম সম্প্রদায়ের

    মাধ্যম নিজজ ডেস্ক: পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআইকে (PFI)। নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআইয়ের সহযোগী সংস্থাগুলিকেও। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিজেপি (BJP)। কেবল বিজেপি নয়, সুফি (Sufi) এবং বারেলভি (Barelvi) ধর্মগুরুরাও বুধবার স্বাগত জানিয়েছে মোদি (PM Modi) সরকারের এই সিদ্ধান্তকে। অল ইন্ডিয়া সুফি সাজ্জাদানাসিন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিবৃতি জারি করে জানান জঙ্গিবাদ দমনে ব্যবস্থা নেওয়া হলে প্রত্যেকের ধৈর্য ধরা উচিত।

    ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অল ইন্ডিয়া সুফি সাজ্জাদানাসিন কাউন্সিল বিশ্বাস করে আইনের স্বার্থে যদি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয় এবং সন্ত্রাসবাদ দমনে যদি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তাহলে প্রত্যেকের ধৈর্য ধরে কাজ করা উচিত। সরকার ও তদন্তকারী সংস্থাগুলির পদক্ষেপকে স্বাগত জানানো উচিত।

    সুফিরা আবার প্রতিষ্ঠান এবং তার মতবাদের চেয়ে জাতিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দ্য অল ইন্ডিয়া সুফি সাজ্জাদানসিন কাউন্সিল দেশের ঐক্য, সার্বভৌমিকতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সর্বদা সচেষ্ট। ভবিষ্যতেও দেশ বিরোধী যে কোনও শক্তি মাথাচাড়া দিলে আমরা সুর চড়াব। অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের প্রেসিডেন্ট মওলানা সাহাবউদ্দিন রাজভি বারেলভি এক ভিডিও বার্তায় জানান জঙ্গিবাদ দমনে সরকারের এই সিদ্ধান্ত সঠিক।

    আরও পড়ুন : ‘‘মোদি-জমানার ভারত…’’, পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ায় প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে ব্যান করার দাবি অনেক আগেই জানিয়েছিল বারেলভি উলেমা। মওলানা সাহাবউদ্দিন রাজভি স্বাগত জানিয়েছিলেন দেশজুড়ে পিএফআই সদস্যদের ধরতে চালানো অভিযানকে। তিনি বলেছিলেন, এতেই পরিষ্কার এই সংগঠন দেশের বিভিন্ন রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জড়িত। মওলানা রাজভি বলেন, এই জাতীয় সংগঠনকে ব্যান করা দরকার। ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রতি রয়েছে আমাদের পূর্ণ সমর্থন। আজমেঢ় দরগার প্রধান জইনুল আবেদন আলিও কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন।

    তিনি বলেন, যদি দেশ নিরাপদ থাকে, তবে আমরাও নিরাপদে থাকব। দেশ যে কোনও প্রতিষ্ঠান কিংবা মতবাদের চেয়ে বড়। কেউ যদি দেশকে ভাঙতে চায়, দেশের ঐক্য বিনষ্ট করতে চায়, দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ণ করতে চায়, দেশের শান্তি নষ্ট হবে এমন কথা বলতে চায়, তাদের এদেশে থাকার কোনও অধিকারই নেই। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সুফি সেন্ট খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির দেওয়ানও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI on RSS: টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    PFI on RSS: টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অখণ্ডতা বজায় রাখতে প্রাণপাত করছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) নেতারা। উন্নততর ভারত গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন তাঁরাও। সেই তাঁদেরই ওপর নজরদারি চালাচ্ছিল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI) নামে একটি মুসলিম সংগঠনের গুপ্তচররা। বৃহস্পতিবার দিনভর দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান চালান গোয়েন্দারা। গ্রেফতার করা হয় প্রায় দুশো পিআইএফ নেতাকর্মীকে। ধৃতদের জেরা করেন গোয়েন্দারা। তার পরেই প্রকাশ্যে আসে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে তৈরি করা হয় পিএফআই। ২০০৬ সালে কেরলে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী কালে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ তিনটি সংগঠন মিলিত হয়ে তৈরি হয় পিএফআই। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার এনআইএ এবং ইডি উত্তরপ্রদেশ, কেরল, কর্নাটক, আসাম, তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং মধ্যপ্রদেশে অভিযান চালায়। গ্রেফতার করা হয় ১৯৬ জনকে। এদের মধ্যে ৪৫ জন নেতাও রয়েছেন।

    জানা গিয়েছে, আরএসএস নেতাদের ওপর নজরদারি চালানোর জন্য বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিএফআইয়ের গুপ্তচর শাখা তাহলিলকে। তারাই আরএসএসের নেতা, বাড়ির লোকজন, গাড়ির চালক মায় পরিচারকদের গতিবিধির ওপরও নজরদারি চালাত। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আরএসএসের যত শাখা রয়েছে, সেগুলি সম্পর্কেও বিস্তারিত খোঁজখবর রাখত তাহলিল।  

    আরও পড়ুন : খুন, বিস্ফোরক রাখা, সন্ত্রাসবাদে মদত— কী কী অভিযোগ পিএফআই-এর বিরুদ্ধে?

    সূত্রের খবর, আরএসএসের নেতাদের অফিস ও বাড়িতে রেকিও করেছে পিআইএফের গোয়েন্দারা। এই তাহলিলের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈইবার যোগাযোগ ছিল। আরএসএস নেতাদের সম্পর্কে অনেক তথ্যই তাহলিল দিয়েছে লস্কর-ই-তৈইবাকে। পিএফআইয়ের মতে, আরএসএস নেতাদের সম্পর্কে জোগাড় করা তথ্য ফাইনাল রোডম্যাপের ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কেবল তাই নয়, তাহলিলের আরও একটি কাজ হল সমাজে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে কৌশলে বিভেদ ঘটানো। যাতে করে জনমানসে আরএসএস সম্পর্কে নঞর্থক ধারণা তৈরি হয়।

    সম্প্রতি দিল্লিতে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তার পরের দিনই তাঁকে রাষ্ট্রপিতা অভিধায় ভূষিত করেছে ভারতীয় ইমাম সংগঠন। জাতি গঠনে এই আরএসএস প্রধানের ভূমিকাও স্বীকার করেছে তারা। এহেন আবহে পিএফআইয়ের এমন তথ্য সামনে আসায় শঙ্কিত দেশবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: খুন, বিস্ফোরক রাখা, সন্ত্রাসবাদে মদত— কী কী অভিযোগ পিএফআই-এর বিরুদ্ধে?

    PFI: খুন, বিস্ফোরক রাখা, সন্ত্রাসবাদে মদত— কী কী অভিযোগ পিএফআই-এর বিরুদ্ধে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (PFI) বিরুদ্ধে দেশজুড়ে শতাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে হিংসাত্বক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। 

    কী কী অভিযোগ রয়েছে পিএফআই-এর বিরুদ্ধে—

    • অধ্যাপকের হাত কেটে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এই চরমপন্থী সংগঠনের বিরুদ্ধে। 
    • অন্য ধর্মের সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত মানুষদের খুন করার অভিযোগ রয়েছে। 
    • অস্ত্র এবং বিস্ফোরক মজুত রাখার অভিযোগ রয়েছে এই সংগঠনের বিরুদ্ধে। 
    • নাগরিকদের ভয় দেখানো থেকে সরকারি সম্পত্তির ধ্বংস এই ইসলামিক সংগঠনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। 
    • সংগঠনের নেতাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্য করা, সন্ত্রাসবাদীদের জন্য ট্রেনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা এবং সাধারণ মানুষদের এই সংগঠনে যোগ দেওয়ার জন্য মগজ ধোলাই করার মতো অসামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: এনআইএ হানার প্রতিবাদ, কেরলে পাথর- পেট্রল বোমা ছুড়ে প্রতিবাদ পিএফআই সমর্থকদের

    বৃহস্পতিবার এনআইএ (NIA) এবং ইডি উত্তরপ্রদেশ, কেরল, কর্নাটক, অসম, তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, মধ্যপ্রদেশে অভিযান চালায়। এখনও পর্যন্ত ১৯৬ জনকে গ্রেফতার করেছে তারা। ৫টি মামলায় মোট ১০৬ জন পিএফআই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে ৪৫ জন নেতা। তল্লাশিতে প্রচুর টাকা, অস্ত্র এবং বিপুল ডিজিটাল ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে।

    এনআইএ-এর অভিযানের প্রতিবাদে কেরল এবং কর্নাটকের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন পিএফআই সদস্যরা। শুক্রবার কেরলে ১২ ঘণ্টার বনধের ডাকও দিয়েছিল সংগঠন। দেশজুড়ে এই ইসলামিক সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জোড়াল হচ্ছে। বিভিন্ন অসামাজিক ও দেশবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে ২০০৬ সালে গঠিত, এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে। অভিযোগ, সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছে পিএফআই। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার খুব শীঘ্রই পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে (পিএফআই) নিষিদ্ধ করতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে এই দলটিকে বেআইনি ঘোষণা করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণও রয়েছে, বলে খবর। 

    আরও পড়ুন: পরিকল্পনা করেই পিএফআই-এর বিরুদ্ধে অভিযান! দেশে জঙ্গি-কার্যকলাপ রুখতে সক্রিয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক    

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে এই সংগঠন তৈরি করা হয়। ২০০৬ সালে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী সময়ে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ একাধিক সংগঠন মিলিত হয়ে পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া তৈরি করে। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখা রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Durga Puja: নবপত্রিকা স্নান থেকে কুমারী পুজো, জানুন এই রীতিগুলোর মাহাত্ম্য

    Durga Puja: নবপত্রিকা স্নান থেকে কুমারী পুজো, জানুন এই রীতিগুলোর মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপূজার বিশেষ উল্লেখযোগ্য দুটি রীতি হল নবপত্রিকা স্নান ও কুমারী পুজো। দুটো রীতিরই আলাদা আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। অনেকের আবার এই দুই রীতির কী কী মাহাত্ম্য রয়েছে, তা স্পষ্টও নয়। যেমন দুর্গাপূজার সময়ে মন্ডপে ঠাকুর দেখতে গিয়ে গণেশের পাশে কলাবউ-কে দেখতে পেয়ে অনেকেই মনে করেন যে, কলাবউ গণেশের স্ত্রী, কিন্তু আসলে তা সত্যি নয়। ফলে এমনই ভুল ধারণা রয়েছে অনেকেরই, তাই আজ এই রীতিরগুলোর পেছনের কী কী কারণ রয়েছে এবং কী এর মাহাত্ম্য, তা নিয়ে আলোচনা করা হল।

    মহাসপ্তমীর ‘নবপত্রিকা স্নান’

    নবপত্রিকার আক্ষরিক অর্থ হল নয়টি পাতা। কিন্তু এখানে নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে নবপত্রিকা গঠন করা হয়। এই নয়টি উদ্ভিদ মা দুর্গার নয়টি শক্তির প্রতীক। এই নয়টি উদ্ভিদ হল কদলী বা রম্ভা (কলাগাছ), কচু, হরিদ্রা (হলুদ), জয়ন্তী, বিল্ব(বেল), দাড়িম্ব(ডালিম), অশোক, মান ও ধান। এরপর একজোড়া বেল-সহ শ্বেত অপরাজিতা লতা দিয়ে বেঁধে লালপাড় সাদা শাড়ি জড়িয়ে ঘোমটা দেওয়া বধূর আকার দেওয়া হয়। তারপর তাতে সিঁদুর দিয়ে সপরিবার প্রতিমার ডান দিকে দাঁড় করিয়ে পুজো করা হয়। প্রচলিত ভাষায় নবপত্রিকার নাম কলাবউ। তারপর তাতে সিঁদূর দিয়ে দুর্গা ও গণেশের দেবীর ডানপাশে রাখা হয়। আর এই কলাবউ গণেশের স্ত্রী নয়।

    এটি দুর্গা অর্থাৎ গণেশের জননী। গণেশের স্ত্রীদের নাম রিদ্ধি ও সিদ্ধি। এই ৯টি গাছের পাতা শক্তির ৯টি রূপকে তুলে ধরে- ব্রহ্মাণী (কলা), কালিকা (কচু), দুর্গা (হলুদ), কার্ত্তিকী (জয়ন্তী), শিব (কদবেল), রক্তদন্তিকা (বেদানা), শোকরহিতা (অশোক), চামুণ্ডা (ঘটকচু), লক্ষ্মী (ধান)। মহাসপ্তমীর দিন সকালে পুরোহিত নিজের কাঁধে করে কাছের কোনও নদী বা জলাশয়ে নবপত্রিকা নিয়ে যান। তাঁর পিছন পিছন ঢাকীরা ঢাক বাজাতে বাজাতে এবং মহিলারা শঙ্খ ও উলুধ্বনি করতে করতে যান। এরপর নবপত্রিকাকে স্নান করানোর পর নতুন শাড়ি পরানো হয়। তারপর পূজা মণ্ডপে নিয়ে এসে নবপত্রিকাকে দেবীর ডান দিকে একটি কাষ্ঠসিংহাসনে স্থাপন করা হয়। এরপর এই চারদিন দেবদেবীদের সঙ্গে এটিও পুজো করা হয়। তবে অনেকে মনে করেন, নবপত্রিকার পূজার মাধ্যমে শস্যদেবীর পূজা করা হয়। এই শস্যবধূকেই দেবীর প্রতীক রূপে গ্রহণ করে প্রথমে পূজা করতে হয়। কারণ মনে করা হয়, শারদীয়া পূজার মূলে রয়েছে শস্য-দেবীর পূজা।

    মহাঅষ্টমীর ‘কুমারী পুজো’

    অষ্টমীর দিন সাধারণত কুমারী পুজো করা হয়। এদিন বাচ্চা মেয়েদের দুর্গার মর্যাদা দিয়ে, দুর্গারূপে তাদের পুজো করা হয়। আগেকার দিনের মুনি-ঋষিরা প্রকৃতিকে নারীর সমান মনে করতেন। তাই কুমারী পুজোর মাধ্যমে প্রকৃতিকে পূজা করতেন তাঁরা। তাঁরা মনে করতেন মানুষের মধ্যেই রয়েছে ঈশ্বর। বিশেষ করে যাদের মন সৎ, যারা নিষ্পাপ তাদের মধ্যেই ভগবানের প্রকট সবথেকে বেশি। আর এই গুণ কেবলমাত্র কুমারীদের মধ্যে থাকতে পারে, এই ভেবেই অষ্টমী তিথিতে তাদের দেবীরূপে পুজো করা হয়।

    শাস্ত্র অনুসারে সাধারণত ১ বছর থেকে ১৬ বছরের ঋতুস্রাব না হওয়া বালিকাদের কুমারী রূপে পূজা করা হয়। তাদের নতুন বস্ত্র, ফুলের মালা, মুকুট, পায়ে আলতা, কপালে সিঁদুরের টিপ ও তিলক পরিয়ে সাজিয়ে তাদের পুজো করা হয়।

    শাস্ত্র মতে, কোলাসুর-কে বধ করার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় কুমারী পুজোর। গল্পে আছে, কোলাসুর যখন স্বর্গ ও মর্ত্য অধিকার করেন, তখন কোলাসুর-এর থেকে মুক্তি পেতে দেবতাগণ মহাকালীর শরণাপন্ন হন। দেবতাগণের ডাকে সাড়া দিয়ে দেবী কুমারীরূপে কোলাসুর-কে বধ করেন। এর থেকেই মর্ত্যে কুমারী পুজোর প্রচলন শুরু হয়।

  • S Jaishankar: ‘যুদ্ধ থামান’, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়াকে আর্জি জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘যুদ্ধ থামান’, রাষ্ট্রসংঘে রাশিয়াকে আর্জি জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধ থামাতে বলেছিলেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।এবার সেই একই পথ অনুসরণ করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও (S Jaishankar)। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, গোটা বিশ্বের পক্ষেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ উদ্বেগের। যুদ্ধের ফলে বিশ্ববাসীর গায়ে লেগেছে মূল্যবৃদ্ধির ছ্যাঁকা, টান পড়েছে খাদ্যশস্যের ভাঁড়ারে। বাড়ন্ত সার এবং জ্বালানি।

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভাষণ দিতে গিয়ে ইউক্রেন প্রসঙ্গ টেনে জয়শঙ্কর বলেন, অভাবের বিরুদ্ধে লড়াই করুন। তিনি বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন দ্বন্দ্বের অবসান এখন সময়ের দাবি। সমস্যার সমাধান হোক আলোচনার টেবিলে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, এই নিরাপত্তা পরিষদ কূটনীতির সব চেয়ে শক্তিশালী প্রতীক। এটি লক্ষ্য পূরণে সদা সচেষ্ট। এসসিও বৈঠকে যোগ দিতে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, এখন যুদ্ধের সময় নয়। এদিন সেই প্রসঙ্গেরও অবতারণা করেন জয়শঙ্কর।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ পাঁচটি। অস্থায়ী সদস্য দেশের সংখ্যা ১০। অস্থায়ী দেশগুলি নির্বাচিত হয় দু বছরের জন্য। এদিনের বৈঠকে ভারতের পক্ষে অংশ নিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। যোগ দিয়েছিলেন মার্কিন সেক্রেটারি স্টেট অ্যান্টনি ব্লিংকেন, রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ এবং ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী দিমিত্র কুলেবা। জয়শঙ্কর বলেন, গোটা বিশ্বের পক্ষেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ উদ্বেগের। বিশেষত বিশ্বের দক্ষিণ অংশ তীব্র যন্ত্রণা ভোগ করছে। এই যুদ্ধের প্রভাব পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতির ওপরও। তিনি বলেন, সেই কারণেই ভারত যুদ্ধ বন্ধে জোর দিচ্ছে।এর পরেই মোদির প্রসঙ্গ টানেন তিনি। জয়শঙ্কর বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রীও বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়। যুদ্ধ করে মানবাধিকার কিংবা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করার কোনও যাথার্থ্যতা নেই বলেও সওয়াল করেন জয়শঙ্কর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC CGL 2022: সিজিএলের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্টাফ সিলেকশন কমিশন, জানুন বিস্তারিত

    SSC CGL 2022: সিজিএলের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্টাফ সিলেকশন কমিশন, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কম্বাইন্ড গ্র্যাজুয়েট লেভেল পরীক্ষার নোটিফিকেশন জারি করেছে স্টাফ সিলেকশন কমিশন। গ্রুপ বি এবং সি ক্যাটেগরিতে ২০,০০০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। বিভিন্ন মন্ত্রকের অধীনে নিয়োগ করা হবে। ssc.nic.in – এই ওয়বসাইটে গিয়ে সহজেই আবেদন করতে পারবেন যোগ্য প্রার্থীরা। আবেদনের শেষ তারিখ ৮ অক্টোবর। কিন্তু প্রার্থীরা অনলাইন মোডে ৯ অক্টোবর এবং ই-চালান মোডে ১০ অক্টোবর অবধি আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন। 

    আরও পড়ুন: ৫০০৮ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে এসবিআই, জানুন বিস্তারিত

    এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন 

    • আবেদন শুরু হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর।
    • আবেদনের শেষ তারিখ ৮ অক্টোবর। 
    • ১০ তারিখ অবধি টাকা জমা দেওয়া যাবে। 
    • আবেদন পত্রে কোনও ভুল-ত্রুটি থাকলে, তা ১২-১৩ অক্টোবরের মধ্যে ঠিক করে নিতে হবে।
    • ডিসেম্বরে নেওয়া হবে টিয়ার ১- এর পরীক্ষা।
    • প্রায় ২০,০০০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ঠিক কত শূন্যপদ তা এখনও জানা যায়নি। 
    • ssc.nic.in – এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে। 
    • আবেদনকারীকে এই পরীক্ষায় বসার জন্যে গ্র্যাজুয়েট হতে হবে। এছাড়া যোগ্যতা সম্পর্কে বিশদে জানতে ওয়েবসাইটে যান। 
    • আবেদন করতে প্রার্থীকে ১০০ টাকা ফি জমা দিতে হবে। এসটি, এসসি, প্রাক্তন সরকারি কর্মী, বিশেষভাবে সক্ষম এবং মহিলা প্রার্থীদের কোনও আবেদন ফি জমা দিতে হবে না।  

    আরও পড়ুন: আবহাওয়া দফতরে ১৬৫ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ, বেতন ৭৮,০০০ টাকা

    কী  করে আবেদন করবেন? 

    • প্রথমে ssc.nic.in – এই অফিশিয়াল ওয়েব সাইটে যান।
    • লগইন আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
    • যারা প্রথম বার আবেদন করছেন তাদের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
    • “Combined Graduate Level Examination, 2022”- এই ট্যাবে গিয়ে ‘Apply’- এ ক্লিক করুন। 
    • নির্দেশিকা ভালো করে পড়ে আবেদন পত্রটি ফিলআপ করুন।
    • আবেদন ফি জমা দিয়ে সাবমিট করে দিন।
    • ভবিষ্যতের জন্যে আবেদনপত্রটি ডাউনলোড করে রাখুন।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Bolpur Municipality Case: কাটমানি না গেলে বোলপুরে পাস হয় না ‘বিল্ডিং প্ল্যান’! অনুব্রতর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    Bolpur Municipality Case: কাটমানি না গেলে বোলপুরে পাস হয় না ‘বিল্ডিং প্ল্যান’! অনুব্রতর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিল্ডিং প্ল্যান’ পাস করাতে গেলে লাগে অনুদান। বোলপুর পুরসভার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। আর এই গোটা চক্রের মূলে রয়েছে অনুব্রত মণ্ডল, অভিযোগ মামলাকারীর। অর্থাৎ মামলাকারীর অভিযোগ, অনুব্রতর কাছে কাটমানি না গেলে বোলপুরে বাড়ি করা যায় না। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হল হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে। এই মামলার শুনানিতে সরাসরি অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে এই চক্র চালানোর অভিযোগ করা হয়েছে৷ তবে এদিন শুনানি শেষ হলেও আদালত এখনও রায় ঘোষণা করেনি।

    এই চক্রে শুধুমাত্র অনুব্রত নয়, আরও অনেকজন জড়িত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই মামলার আইনজীবী শামিম আহমেদ এদিন জানান, বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধেও এই চক্রে জড়িত থাকার অভিযোগ এসেছে। মামলাকারীর অভিযোগ, পুরসভার বিল ছাপিয়ে টাকা নেওয়া হত। কাটমানি না পেলে বিল্ডিং প্ল্যান পাস করানো হত না।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার ৩১টি পলিসির দেড় কোটি টাকা প্রিমিয়াম দিতেন পার্থ! দাবি ইডির, জানেন আর কী বলা হয়েছে চার্জশিটে?

    তবে এই অভিযোগের পাল্টা উত্তরে বোলপুর পৌরসভার আইনজীবী দাবি করেছেন, সব হিসাব পুরসভার খাতায় আছে, বেআইনিভাবে কিছু নেওয়া হয়নি, গোটা প্রক্রিয়া অনলাইনে হয়। অন্যদিকে, রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় এই অভিযোগের পাল্টা প্রশ্ন করে আদালতকে জিজ্ঞেস করেন, ‘অনুদান নেওয়া বেআইনীর কী আছে?’ তিনি জানিয়েছেন, অনুদান নেওয়া বেআইনি নয়, পুরসভা অনুদান নিয়ে থাকে। বহু মানুষ স্বেচ্ছায় অনুদান দিয়ে থাকেন। পরে এই টাকা গরীব মানুষদের উন্নয়নের জন্যই খরচ করা হয়ে থাকে।

    ফলে বোলপুর পুরসভার বিরুদ্ধে যা যা অভিযোগ করা হয়েছিল, তা সবই অস্বীকার করা হয় এদিন। কিন্তু আজ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর রায়দান স্থগিত রেখেছে৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SC on Hijab Row: ১০ দিন ধরে শুনানি হচ্ছে, এটা চলতে পারে না, হিজাব বিতর্কে সুপ্রিম কোর্ট

    SC on Hijab Row: ১০ দিন ধরে শুনানি হচ্ছে, এটা চলতে পারে না, হিজাব বিতর্কে সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ দিন ধরে শুনানি হচ্ছে। এটা চলতে পারে না। হিজাব বিতর্কে (Hijab Row) সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) বলছে দ্রুত শুনানি শেষ করতে। ধৈর্য হারাচ্ছে। তাই দ্রুত শেষ করতে হবে সওয়াল পাল্টা সওয়াল।

    চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারি কর্নাটক সরকার নির্দেশিকা জারি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তারপর থেকেই রাজ্যে শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন। কর্নাটকের উদুপ্পি জেলায় বিক্ষোভের জেরে স্কুল-কলেজগুলি রীতিমতো রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করেছিল। বেশ কয়েকদিন স্কুল-কলেজ বন্ধও রাখতে হয় কর্ণাটক সরকারকে। কেবল কর্নাটক নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও শুরু হয় অশান্তি। মামলা হয় কর্নাটক হাইকোর্টে। হিজাব পরায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখে কর্নাটক আদালতও। তার বিরুদ্ধে আবেদন জমা পড়ে দেশের শীর্ষ আদালতে।

    সেই থেকে এ পর্যন্ত হিজাব বিতর্কে সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলছেই। বুধবার ফের শুনানি হয় ওই মামলার। এদিনও হয় সওয়াল পাল্টা সওয়াল। পরে বিচারপতি হেমন্ত গুপ্তা ও সুধাংশু ঢুলিয়া প্রবীণ আইনজীবী হুজাফে আহমদিকে বলেন, আমরা আপনাদের সবাইকে এক ঘণ্টা সময় দিলাম। আপনারা শেষ করুন। এটা অতিরিক্ত শুনানি হয়ে যাচ্ছে। হুজাফে আহমদি এক আবেদনকারীর হয়ে সওয়াল করছেন। এদিন বেঞ্চ জানিয়েছে, হিজাব মামলায় বিভিন্ন আইনজীবী ইতিমধ্যেই তাঁদের যুক্তি প্রদর্শন করেছেন। আমরা আমাদের ধৈর্য হারাচ্ছি। বেঞ্চ যে অসীম ধৈর্য নিয়ে সওয়াল পাল্টা সওয়াল শুনছেন, এদিন তা স্বীকারও করেন হুজাফে। তিনি বলেন, আমি স্বীকার করি আপনারা অসীম ধৈর্য নিয়ে এই মামলার সওয়াল পাল্টা সওয়াল শুনছেন। এর পরেই বেঞ্চ হালকা রসিকতার ছলে বলেন, আপনি কি মনে করেন এছাড়া অন্য উপায় রয়েছে?  

    এদিন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা, কর্নাটকের অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রভুলিঙ্গ কে নাভাদগি এবং অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল কেএম নটরাজ রাজ্যের হয়ে সওয়াল করেন। প্রবীণ আইনজীবী দুষ্যন্ত দাভে এবং সলমান খুরশিদ সওয়াল করেন মুসলিম আবেদনকারীদের হয়ে।

     

LinkedIn
Share