Blog

  • Manik Bhattacharya: হদিশ মিলল সিবিআই-এর হাজিরা এড়ানো ‘নিখোঁজ’ মানিকের! কোথায় তিনি?

    Manik Bhattacharya: হদিশ মিলল সিবিআই-এর হাজিরা এড়ানো ‘নিখোঁজ’ মানিকের! কোথায় তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) দফতরে হাজিরা দিলেন না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। সিবিআই সূত্রে খবর, মানিককে গতকাল রাত ৮টার মধ্যে সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। কিন্তু তিনি সেখানে উপস্থিত হননি। ফলে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে যে, কোথায় মানিক ভট্টাচার্য? এরপর তাঁর আইনজীবীর মাধ্যমে জানা যায়, তিনি দিল্লিতে রয়েছেন। আজ, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে তাঁর মামলার শুনানি রয়েছে, তাই তিনি দিল্লিতে।

    গতকাল রাত ৮ টা পেরিয়ে গেলেও নিজাম প্যালেসে দেখা যায়নি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Recruitment Scam) অভিযুক্ত মনিক ভট্টাচার্যকে। তবে সেখানে উপস্থিত হন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতির আইনজীবী। সিবিআই সূত্রে খবর, তিনি রাত ৮টা ১৫ মিনিট নাগাদ সেখানে দুই পাতার চিঠি নিয়ে এসেছিলেন। চিঠিতে মানিক জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে আজ দুপুর ২টোয় শুনানি আছে। তাই তিনি দিল্লিতে আছেন। আর এই শুনানির ফলেই হাজিরা দিতে যেতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে একদিনের রক্ষাকবচ দিয়েছে বলেও চিঠিতে সিবিআই-কে জানান মানিক ভট্টাচার্য। তাই আজ পর্যন্ত মানিকের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারবে না সিবিআই। ফলে আপাতত সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচই এখন মানিক ভট্টাচার্যের ঢাল।

    আরও পড়ুন: রাত ৮টার মধ্যে মানিককে সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ হাইকোর্টের, আজই কি গ্রেফতার?

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, আজ সুপ্রিম কোর্টে মানিক ভট্টাচার্যের স্পেশ্যাল লিভ পিটিশনের শুনানি রয়েছে। সেই মামলার জন্যই তিনি সরাসরি আইনি পরামর্শ নিতে দিল্লিতে এসেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গতকাল কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ওএমআর শিট মামলায় (OMR Sheet Case) সিবিআই(CBI) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি সিবিআই-কে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে মানিক ভট্টাচার্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তিনি আরও নির্দেশ দিয়ে বলেন, পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান যদি তদন্তে সাহায্য না করেন, তবে সিবিআই তাঁকে হেফাজতে নিতে পারবে। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় যে কোনও পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি।

    উল্লেখ্য, সূত্রের খবর অনুযায়ী, গতকাল হাই কোর্টের নির্দেশে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার সিবিআইয়ের দফতরে হাজিরা দেওয়ার নোটিস নিয়ে মানিক ভট্টাচার্যের যাদবপুরের বাড়িতেও গিয়েছিন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন যাদবপুর থানার পাঁচ জন আধিকারিক ও পুলিশকর্মী। কিন্তু সেখানে পৌঁছে জানতে পারেন, তিনি কোথায়, তা বাড়ির লোকেরাও জানে না। তিনি গতকাল সকালেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গিয়েছিলেন। এরপর পুলিশ মানিক ভট্টাচার্যর সঙ্গে মোবাইলেও যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। কিন্তু দেখা যায়, তাঁর মোবাইল সুইচড অফ। ফলে এরপরে যাদবপুর থানায় গিয়ে জেনারেল ডায়েরি করে কলকাতা পুলিশের তরফে এসি জানান, তাঁরা মানিকবাবুর সন্ধান পাননি এবং এই তথ্য হাই কোর্টকে জানানো হবে। আগামী ১ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে হাই কোর্টে রিপোর্ট দেবে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukhoi-30: নারীশক্তির জয়! চিন সীমান্তে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান ওড়াচ্ছেন এই বীর কন্যা…

    Sukhoi-30: নারীশক্তির জয়! চিন সীমান্তে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান ওড়াচ্ছেন এই বীর কন্যা…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটু দূরেই চিন সীমান্ত। এখানকার আকাশে প্রতিনিয়ত পাহারা দিচ্ছে চিনা সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মির (PLA) লড়াকু বিমান। তাতে ভয় কী? এরা তো মহিষাসুরমর্দিনী। দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনই তো ভারতীয় মেয়েদের চিরায়ত বৈশিষ্ট্য। তাই চিনের চোখ রাঙানিকে উপেক্ষা করেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর অসমের (Assam) তেজপুর  স্থিত ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটি (Tezpur Airbase) থেকে সুখই-৩০ (Sukhoi-30 MKI) যুদ্ধবিমান ওড়াচ্ছেন বীর কন্যা। 

    আরও পড়ুন: ভারতে রকেট লঞ্চার তৈরি করবে স্যাব! কী বলছে সুইডেনের সংস্থা?

    সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার তেজপুর থেকে একটি সুখোই-৩০ চক্কর কেটেছে চিন সীমান্তের আকাশে। সেই বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তেজস্বী রঙ্গা রাও জানান, এই সুখোই-৩০ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি। বিমানের নীচের অংশে লাগানো সেন্সর ধরে ফেলবে প্রতিপক্ষ অস্ত্র নিক্ষেপ করছে কিনা! সেই সঙ্কেত দেখেই অভ্যর্থ লক্ষ্যে আঘাত হানবে সুখোই। তাঁর কথায়, ‘আমরা উড়ছি আকাশ ছোঁয়ার স্পর্ধা নিয়েই। টাচ দ্য স্কাই উইথ গ্লোরি!’ তিনি  এও বলছেন, “দেশের স্বার্থে আমরা যে কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত। যে কোনও পরিস্থিতি মানে যে কোনও পরিস্থিতিই!” তেজস্বী হলেন সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানের একমাত্র মহিলা ওয়েপন সিস্টেম অপারেটর বা ‘উইজ়ো’। এঁরা মূলত কো-পাইলট। যুদ্ধবিমান চালানো নয় ওই বিমান থেকে শত্রুর উপর আঘাত হানার কাজ করেন তেজস্বী। বিমানের পিছনে বসে পুরো যুদ্ধ পরিচালনা করেন। শত্রুর উপর কত দূর থেকে কী ধরনের মিসাইল নিক্ষেপ করা হবে বা কীভাবে আক্রমণ চালানো হবে তা ঠিক করেন ‘উইজ়ো’।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতে আস্থা! আধুনিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য দেশীয় সংস্থাগুলির কাছে দরপত্র চাইল সেনা

    বায়ুসেনার হেলি-পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সাক্ষ্য বাজপেয়ীর কথায়, “এখানকার ভৌগলিক পরিবেশ অত্যন্ত কঠিন। পাহাড়ের আড়ালে ঢেকে থাকে আকাশ। সেখানে এই যুদ্ধবিমান ওড়ানো যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের। সেই চ্যালেঞ্জটার মুখোমুখি হয়েছি আমরা। এবং আরও বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার রসদ পেয়েছি এখান থেকে।” বরাবরই দেশের নারীশক্তিকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই এগিয়ে চলেছে বায়ুসেনা। ‘মেয়েরা সব পারে’ এই আদর্শকে স্বীকার করে  চিন সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর হেলিকপ্টার, ফাইটার জেট নিয়ে টহল দিচ্ছেন মহিলারা। এই কাজে খুশি স্বয়ং বায়ুসেনার কর্তারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Durga Puja : দেবী বরণের পর সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন হিন্দু মহিলারা! জানেন এর তাৎপর্য?

    Durga Puja : দেবী বরণের পর সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন হিন্দু মহিলারা! জানেন এর তাৎপর্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশমী মানেই বিদায়। দশমী মানেই বিজয়া । দশমী মানেই মন খারাপের বেলা। এবার মাকে বিদায় দিতে হবে। সিঁদুরে রাঙা মায়ের মুখখানি যে বড়ই প্রিয় আম বাঙালির। মিষ্টিমুখ করিয়ে ঘরের মেয়ে উমাকে এবার কৈলাসে পাঠাতে হবে।

    দশমী’ কথাটির মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে বাঙালির আবেগ ও মনখারাপ মিশ্রিত একটি অনুভূতি। দশমী এলেই বাঙালির মনে আসে মায়ের ফিরে যাওয়ার আশঙ্কা। অপেক্ষায় থাকতে হবে আরও একটা বছর। সাধারনত দুর্গাপুজোর শেষদিনই হল দশমী। এই দিনেই মা দুর্গার প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়। তবে এই দিনটিকে বিজয়া দশমী বলার সঠিক অর্থ আজও জানেন না অনেকেই। পুরাণ মতে, ৯ দিন ৯ রাত্রি মহিষাসুরের সঙ্গে যুদ্ধ হয় দশভূজা দুর্গার। দশমীর দিনে মহিষাসুর বধ করেন দুর্গা। অধর্মের ওপর ধর্ম ও অসত্যের ওপর সত্যের জয়ের দিন এটি। সেই জয়কে চিহ্নিত করতেই দশমীর আগে বিজয়া শব্দটি ব্যবহৃত হয়। দশমীর দিনে এই জয়লাভ বলে দিনটিকে বিজয়া দশমী বলা হয়।

    বিজয়া দশমীর একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল সিঁদুর খেলা। হিন্দু বিবাহ রীতিতে সিঁদুরদান একট লৌকিক আচার। স্বামীর মঙ্গলকামনায় সিঁদূর পরেন বিবাহিত মহিলারা। দুর্গা বিবাহিত হওয়ায় তাঁকে সিঁদুর লাগিয়ে, মিষ্টি মুখ করিয়ে বিদায় জানানো হয়। 

    ভবিষ্য পুরাণ অনুযায়ী সিঁদুর ব্রহ্মের প্রতীক। বিবাহিত মহিলারা সিঁথিতে সিঁদুর পরে পরম ব্রহ্মের সামনে স্বামী ও নিজের মঙ্গল এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেন। ব্রহ্ম সমস্ত দুঃখ কষ্ট দূর করে সুখ দান করেন। তাই দশমীর দিন সিঁদূর দান ও সিঁদূর খেলাকে সৌভাগ্যের প্রতীক মনে করা হয়। এ ছাড়াও শ্রীমদ্ভগবতে কাত্যায়নী ব্রত উপলক্ষে গোপীনিদের সিঁদুর খেলার বিবরণ পাওয়া যায়। তবে এটি কৃষ্ণের মঙ্গল কামনার জন্য করা হত। 

    বাংলায় সিঁদুর খেলার ঐতিহ্য ৪০০ বছরের পুরনো। নিছক খেলার ছলেই এই প্রথার চল হয়। মায়ের বিসর্জনের দিন সকলের মনই ভারাক্রান্ত থাকে। তাই ওই দিন একটু আনন্দ উল্লাসের জন্যই সিঁদুর খেলার প্রবর্তন হয়, বলে মনে করা হয়।

  • Vladimir Putin: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের

    Vladimir Putin: সীমান্তে ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রাশিয়ার, পশ্চিমি দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি পুতিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে সেনার গতিবিধি বাড়াল রাশিয়া (Russia)। আংশিক ভাবে রুশ সেনা (Russian Army) গতিবিধি বাড়িয়েছে। অতিরিক্ত ৩ লক্ষ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (World War II) পর এই প্রথম সেনার গতিবিধি বাড়াল পুতিনের দেশ। আড়াই কোটি রিজার্ভড সেনা থেকে এই ৩ লক্ষ সেনা টানা হয়েছে। বুধবার এই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকায় সই করেছেন রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)।

    এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, “পশ্চিমি দেশগুলি রাশিয়াকে ধ্বংস করতে চায়। দেশের সুরক্ষার স্বার্থেই সীমান্তে সেনা সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে।” জানা গিয়েছে, রাশিয়ার দখলে থাকা ডনবাসের রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে ভোটাভুটি হবে। এর আগে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন (US President Joe Biden) হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন,  যে রাশিয়া যদি  ইউক্রেনের কোনও অংশকে নিজেদের দেশে অন্তর্ভুক্ত করে তাহলে এর ফল ভুগতে হবে রাশিয়াকে। এবার পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন।

    আরও পড়ুন: পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়ে মাক্রঁর প্রশংসা কুড়োলেন মোদি

    পুতিন বলেন, “রাশিয়ার মূল লক্ষ্য ইউক্রেনের ডনবাস অঞ্চলকে স্বাধীন করা। এই অঞ্চলের অধিকাংশ বাসিন্দা ইউক্রেনের দাসত্বে থাকতে চান না।” পশ্চিমি দেশ প্রসঙ্গে পুতিন বলেন, “ইউক্রেনে শান্তি ফিরে আসুক তা চায় না পশ্চিমের দেশগুলি। তাই পশ্চিমি দুনিয়ার আক্রোশ থেকে রাশিয়াকে রক্ষা করতে প্রায় ৩ লক্ষ সেনা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণ করে রাশিয়া। সেই থেকেই চলছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। এরই মাঝে ডনবাসের দুই অঞ্চলকে ‘স্বাধীন’ ঘোষণা করেছিলেন রাষ্ট্রপতি পুতিন। ইউক্রেনীয়দের রাশিয়ার নাগরিকত্ব দেওয়ার ঘোষণাও করেছিলেন তিনি। এরই মাঝেই ভোটের মাধ্যমে  পাকাপাকি ভাবে পূর্ব ইউক্রেনকে নিজের দেশে অন্তর্ভুক্ত করতে চাইছে রাশিয়া। পশ্চিমা দেশের হুঁশিয়ারির জবাবে পুতিন বলেন, “আমি শুধু ডনবাস অঞ্চলকে স্বাধীন করতে চেয়েছিলাম। সেই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ ইউক্রেনের সঙ্গে ফিরতে চায় না।”

    আরও পড়ুন: ইউক্রেন ফেরত ডাক্তারি পড়ুয়াদের দেশের কলেজে ভর্তি করা যাবে না, সাফ জানাল কেন্দ্র

    পুতিন (Putin Threatens Western Countries) আরও দাবি করেন, “পশ্চিমি দেশগুলি পরমাণু অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে রাশিয়াকে। রাশিয়ার কাছে এর জবাব দেওয়ার জন্যে প্রচুর অস্ত্র রয়েছে। আমি মিথ্যে বলছি না।” ইউক্রেন যুদ্ধকে চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া। বরাদ্দ করা হবে আরও টাকা। এর জেরে ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দীর্ঘায়িত হবে বলে আশঙ্কা করছে বিশ্ব। পুতিনের ভাষণের প্রতিবাদ করায় প্রায় ১০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    পুতিনের এই বক্তব্য সামনে আসার পরেই নতুন করে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (European Union) । মূলত রাশিয়ার অর্থনীতিকে লক্ষ করেই চাপানো হবে নিষেধাজ্ঞা। যুদ্ধের জন্যে যারা দায়ী তাদের চিহ্নিত করা হবে। কী কী নিষেধাজ্ঞা চাপানো হবে তা অক্টোবরের বৈঠকে ঠিক করা হবে। অপরদিকে ইউক্রেনকে আরও সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইউক্রেনক অস্ত্র সাহায্য বাড়ানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hindu Temple Attacked in UK: ইংল্যান্ডে ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা! এবার স্মেথউইকে মন্দিরের সামনে উঠল ‘আল্লাহু আকবর’ ধ্বনি

    Hindu Temple Attacked in UK: ইংল্যান্ডে ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা! এবার স্মেথউইকে মন্দিরের সামনে উঠল ‘আল্লাহু আকবর’ ধ্বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লেস্টারে (Leicester) পর এবার স্মেথউইক। ইংল্যান্ডে বারবার ভাঙচুর করা হচ্ছে হিন্দু-মন্দির। মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের স্মেথউইক (Smethwick) শহরে একটি দুর্গা মন্দিরের সামনে সমবেত হয় আনুমানিক ২০০ জন মুসলিম। হিন্দু মন্দিরের সামনে “আল্লাহু-আকবর” ধ্বনি তুলে প্রতিবাদ জানান তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিও।

    ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, স্মেথউইকের স্পন লেনে অবস্থিত দুর্গা ভবন হিন্দু মন্দিরের সামনে “আল্লাহু-আকবর” ধ্বনি তুলে প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন কয়েকশো মুসলিম। দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান এশিয়া কাপের ম্যাচের পর থেকেই ইংল্যান্ডের একাধিক শহরে হিন্দু-মুসলিম বিবাদের সূত্রপাত ঘটেছে। লেস্টারে একটি হিন্দু মন্দির ভাঙচুর করা হয়। মন্দিরের গেরুয়া পতাকা ছিঁড়ে ফেলা হয়।

    এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারতীয় হাইকমিশন (Indian High Commission)।  ক্রিকেট ম্যাচ ঘিরে এরকম উত্তেজনা আগে খুব কমই দেখেছে ইংল্যান্ড।  ভারত হোক বা পাকিস্তান, হিন্দু হোক অথবা মুসলিম, ক্রিকেট ম্যাচ প্রত্যেকের কাছেই আবেগের। কিন্তু ময়দানের হার-জিত নিয়ে দাঙ্গা, আক্রমণ, প্রতিবাদ (Protest) হওয়ায় চিন্তায় পড়েছে ব্রিটিশ প্রশাসন। এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সদা সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: ইংল্যান্ডে হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা ভারতীয় দূতাবাসের

    প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, মন্দির ভাঙচুর ও সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়ানোর দায়ে এখনও পর্যন্ত ৪৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হিন্দু এবং মুসলিম নেতারা একত্রিত হয়ে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার মুচলেখায় স্বাক্ষরও করেছেন। দুই সম্প্রদায়ের তরফেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Iran Anti Hijab Protest: ৬টি বুলেটে ঝাঁঝরা, ইরানি তরুণীর শেষকৃত্যে বাধ মানল না পরিজনদের চোখের জল 

    Iran Anti Hijab Protest: ৬টি বুলেটে ঝাঁঝরা, ইরানি তরুণীর শেষকৃত্যে বাধ মানল না পরিজনদের চোখের জল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম হাদিস নাজাফি (Hadis Najafi)। হিজাব না পরা, চুল খোলা, আধুনিক পোশাক পরা এক সাহসী ইরানি কন্যা। হিজাব আন্দোলনের প্রথম সারির মুখ। বছর ২০-র সেই ইরানি তরুণীকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দিয়েছে সেদেশের নিরাপত্তা বাহিনী। হিজাব বিরোধী আন্দোলন (Iran Anti Hijab Protest) করতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে হাদিস নাজাফির। রবিবার রাতে ইরানের কারাজ এলাকায় ইরানের নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় তাঁর। সূত্রের খবর, ওই তরুণীর বুকে, মুখে, গলায়, পেটে ও হাতে গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন তিনি। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই তরুণীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক। ইরানের জনপ্রিয় টিকটকার হিসেবে পরিচিতি ছিল হাদিসের। এর আগেও হিজাব বিরোধী আন্দোলনে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

    আরও পড়ুন: হত্যার প্রতিবাদ! দাদার কফিনে নিজের চুল কেটে রেখে দিল বোন    

    প্রতিবাদরত ওই তরুণীর চুল শক্ত করে বাঁধার ভিডিও ভাইরাল হল সোশ্যাল মিডিয়ায়। চুম বেঁধে প্রতিবাদের মাঝখানে যাচ্ছিলেন নির্ভিক চিত্তে।  অনেকেই বলেছেন, যুদ্ধের জন্যে তৈরি হচ্ছে ইরান। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরেই ওই তরুণীকে খুন করে ইরান পুলিশ। বুলেটের আঘাতে বন্ধ করে দেওয়া হয় প্রতিবাদের স্বর। 

     

    সম্প্রতি তাঁর শেষকৃত্যের (Funeral) ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে হাদিসের কবরের ওপরে তাঁর ছবি রাখা। আর সেই কবরের ওপর কান্নায় লুটিয়ে পড়ছেন তরুণীর পরিজনেরা। সেখানে লেখা হয়েছে, “একমাত্র অপরাধ, স্বাধীনতা চাওয়া। তাই এভাবে মরতে হল ২০ বছরের এই তরূনীকে।”

    আরও পড়ুন: হিজাব-আইনের বিরোধিতা, জ্বলছে ইরান! পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ৫০জন প্রতিবাদী

     



    হিজাব নিয়ে ‘নীতি পুলিশির’ জেরে ১৬ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয় উত্তর-পশ্চিম ইরানের বাসিন্দা বছর ২২-র মাসা আমিনির। তাঁর মৃত্যুর পরই ইরান জুড়ে হিজাব নিয়ে শুরু হয়েছে আন্দোলন। বাধ্যতামূলকভাবে হিজাব পরার আইন বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদীরা তেহেরানের রাস্তায় জড়ো হন। সেখানে তাঁদের চিৎকার করে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছে। ‘হিজাব নয়, স্বাধীনতা ও সাম্য চাই’ – এই ভাষাতেই স্লোগান দেন তাঁরা। পাশাপাশি, অনেক ইরানি মহিলা তাঁদের চুল কেটে ফেলেও সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এবারের আন্দোলনে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৪১ জনের। গ্রেফতার হয়েছেন ৭০০ জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Make in India: ভারতে রকেট লঞ্চার তৈরি করবে স্যাব! কী বলছে সুইডেনের সংস্থা?

    Make in India: ভারতে রকেট লঞ্চার তৈরি করবে স্যাব! কী বলছে সুইডেনের সংস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পে সাফল্যের ছোঁয়া। এবার ভারতে অস্ত্র তৈরি করতে চলেছে সুইডেনের বিশ্বখ্যাত প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থা স্যাব ( Swedish defence company Saab)। সুইডিশ প্রতিরক্ষা সংস্থা স্যাব (SAAB)-এর তরফে জানানো হয়েছে, তারা খুব শীঘ্রই ভারতে অস্ত্র তৈরির কারখানা গড়ে তুলবে। কেন্দ্রীয় সরকারের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make in India) প্রকল্পের আওতায় এই উদ্যোগ বলে জানিয়েছে তারা।  তবে কোথায় এই কারখানা গড়ে তোলা হবে তা এখনও জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতে আস্থা! আধুনিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য দেশীয় সংস্থাগুলির কাছে দরপত্র চাইল সেনা

    সুইডেনের এই সংস্থাটি জানিয়েছে, ভারতে যে কারখানা গড়ে তোলা হবে, তাতে সংস্থার নির্মীত অন্যতম সফল অস্ত্র ‘কার্ল গুস্তাভ এম৪’ (Carl Gustaf M4) যুদ্ধট্যাঙ্ক বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার তৈরি করা হবে। প্রসঙ্গত, সুইডেনের বাইরে এই প্রথম অন্য কোনও দেশে এই শোল্ডার মাউন্টেড অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক রকেট লঞ্চার সিস্টেম উৎপাদন করা হবে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, এর জন্য ‘স্যাব এফএফভি ইন্ডিয়া’ নামে একটি নতুন সংস্থা ২০২৪ সাল থেকে কার্ল গুস্তাভের রকেট লঞ্চার তৈরি করা শুরু করবে ভারতে।

    ভারতীয় সেনার জন্যই এই অস্ত্র তৈরি করা হবে। ১৯৭৬ সাল থেকেই স্যাবের তৈরি অস্ত্র ব্যবহার করছে ভারতীয় সেনা। সাম্প্রতিককালে, ভারতীয় সেনার আধুনীকিকরণের ওপর জোর দিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। সেই প্রেক্ষিতে গত বছর স্যাবের সঙ্গে বিপুল অঙ্কের এই বিশেষ ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার সিস্টেমের বরাত সংক্রান্ত চুক্তি করে ভারতীয় সেনা। সেখানেই মেক ইন ইন্ডিয়া শর্তেই রাজি হয় স্যাব। সুইডিশ সংস্থাটি জানিয়েছে, এই কারখানা থেকে উৎপাদিত অস্ত্রর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাই প্রাধান্য পাবে। পরবর্তীকালে, তা ভিন্ন দেশে রফতানিও করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার ৩১টি পলিসির দেড় কোটি টাকা প্রিমিয়াম দিতেন পার্থ! দাবি ইডির, জানেন আর কী বলা হয়েছে চার্জশিটে?

    সংস্থার আধিকারিক গর্জেন জোহানসন বলেন, ‘‘ভারতে কার্ল গুস্তাভ এম৪-এর কারখানার খোলার সিদ্ধান্ত খুবই সাধারণ পদক্ষেপ। কারণ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক দিনের।’’ তিনি আরও বলেন, “ভারত চাইছে একেবারে বিশ্বমানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গঠন করতে। আমরা ভারত সরকারের সেই লক্ষ্যে সাহায্য করতে পেরে আনন্দিত।” তবে যেহেতু এটাই সুইডেনের বাইরে স্যাবের প্রথম অস্ত্র প্রস্তুতকারক ইউনিট, তাই এক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ করতে চায় তারা। তবে শেষ পর্যন্ত সেই পরিকল্পনা যদি বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে ভারতীয় কোনও অংশীদারের খোঁজ করা হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Share Market: টাকার দামে ব্যাপক পতন, সেনসেক্স পড়ল ৯৫৪ পয়েন্ট, নিফটিতে পতন ১.৮%

    Share Market: টাকার দামে ব্যাপক পতন, সেনসেক্স পড়ল ৯৫৪ পয়েন্ট, নিফটিতে পতন ১.৮%

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: সোমবার বাজার খোলার আগেই শেয়ার বাজারে (Share Market) মন্দার আশঙ্কা করা হয়েছিল। ৯৫৪ পয়েন্ট পড়েছে সেনসেক্স (Sensex)। নিফটিতেও (Nifty) তার প্রভাব পড়েছে। নিফটি পড়েছে ১.৮ শতাংশ, অর্থাৎ ৩১১.০৫ পয়েন্ট। দাম পড়েছে একাধিক শেয়ারের। গত সপ্তাহেই সুদের হার বাড়িয়েছে ফেডারাল রিজার্ভ ব্যাংক। অনেকেই মনে করছেন রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াও বাড়াতে পারে সুদের হার। আর সেই আশঙ্কা থেকেই শেয়ার বাজারে এই রকম বিপর্যয় বলে মনে করছে ওয়াকিবহালমহল। উৎসবের মরশুমেও শেয়ার বাজারে কোনও উত্থান হয়নি। মন্দার খাতেই বইছে শেয়ার বাজার।   

    আরও পড়ুন: সপ্তাহান্তে রক্তাক্ত শেয়ার বাজার! সেনসেক্স পড়ল প্রায় ১১০০ পয়েন্ট, পতন নিফটিতেও  

    একাধিক শেয়ারের দাম পড়েছে। সবচেয়ে বেশি যে শেয়ারগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, তারমধ্যে রয়েছে টাটা স্টিল,মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা, মারুতি,ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক, অ্যাক্সিস ব্যাংক, টাইটান, পাওয়ার গ্রিড। তবে এই মন্দার বাজারে কিছু সংস্থা লাভের মুখ দেখেছে। যেই সংস্থাগুলি লাভ করেছে তার মধ্যে রয়েছে নেসলে, হিন্দুস্তান ইউনিলিভার। এই লাভ এতটাই সামান্য যে তাতে বাজারের পতন আটকানো যায়নি। নবরাত্রি শুরুর দিনেও বাজার চাঙ্গা হওয়ার কোনও আশা দেখতে পাচ্ছেন না শেয়ার বাজারের কারবারিরা।   

    আরও পড়ুন: আগামী বছরই আর্থিক মন্দার গ্রাসে গোটা বিশ্ব, আশঙ্কা বিশ্ব ব্যাঙ্কের      

    মনে করা হচ্ছে লাগাতার শেয়ার বাজারে পতন আর টাকার দামে পতন এই দুইয়েরই কারণ মার্কিন অর্থনীতিতে মন্দা। অর্থনীতিবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছেন, ২০২৩ সালে আমেরিকায় রিসেশন শুরু হয়ে যাবে। ইতিমধ্যেই বিশ্ব অর্থনীতিতে তার প্রভাব দেখা দিতে শুরু করেছে। মনে করা হচ্ছে আগামী কয়েক মাসে মার্কিন অর্থনীতিতে আরও বড় ধাক্কা আসবে। তার প্রভাব পড়বে এ দেশের অর্থনীতিতে। ভারতের বাজারেও দেখা দিতে পারে মন্দা। মুদ্রাস্ফীতি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।        

    এদিন সকালে প্রায় দেড় শতাংশ পতনের পর -৯৯ শতাংশে এসে থামে নিফটির সূচক। পরে অবশ্য সবার জন্য বাজার খুললে আরও পড়ে নিফটি, সেনসেক্স। সাড়ে ৯টার আগেই প্রায় দেড় শতাংশ কমে যায় নিফটি ও সেনসেক্সের সূচক।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia: রাশিয়ার স্কুলে ভয়াবহ ঘটনা! বন্দুকবাজের গুলিতে শিশু সহ মৃত ১৭, আহত কমপক্ষে ২৪

    Russia: রাশিয়ার স্কুলে ভয়াবহ ঘটনা! বন্দুকবাজের গুলিতে শিশু সহ মৃত ১৭, আহত কমপক্ষে ২৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে রাশিয়ার (Russia) একটি স্কুলে ভয়াবহ ভাবে গুলি চালানোর ঘটনা সামনে এল। রাশিয়ার ইজেভস্কে (Izhevsk) একটি স্কুলকে টার্গেট করে এলোপাথারি গুলি করতে থাকে বন্দুকবাজ। ওই ঘটনায় ১১ নাবালক পড়ুয়া-সহ মোট ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আহত কমপক্ষে ২৪ জন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। মৃতদের মধ্যে দু’ জন স্কুলের নিরাপত্তরক্ষী। প্রাণ গিয়েছে স্কুলের ২ শিক্ষকের। ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ পৌঁছলেও হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। আত্মঘাতী হয় ওই দুষ্কৃতি।

    সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে মধ্য রাশিয়ার ইজেভস্ক নামক শহরে। এই শহরটি মস্কো থেকে প্রায় ৯৬০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। এই ঘটনার পর উদমুর্তিয়া অঞ্চলের গভর্নর আলেকজান্ডার ব্রেচালভ একটি ভিডিও শেয়ার করে বলেছেন যে, এক অজ্ঞাত ব্যক্তি বন্দুক হাতে এই অঞ্চলের রাজধানী ইজেভস্কের একটি স্কুলে প্রবেশ করেছে,  ও সেখানে একজন নিরাপত্তারক্ষী এবং কিছু শিশুকে হত্যা করে। অনেকে আহতও হয়েছেন”। এই স্কুলে হামলা চালানোর পর প্রথমে তদন্তকারীদের থেকে জানা গিয়েছিল যে এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের, কিন্তু পরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ তে পৌঁছায়।

    নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া প্রয়োজন ভারতের, ফের সওয়াল রাশিয়ার

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ওই স্কুলে হামলা করার সময় আততায়ী কালো পোশাক পরে এসেছিল ও টি -শার্টে নাৎসি চিহ্ন (Nazi symbol on tshirt) ছিল। তবে তার কাছ থেকে কোনও পরিচয়পত্র পাওয়া যায়নি। গভর্নর ও স্থানীয় পুলিশ জানায়,  পুলিশ সেই স্থানে পৌঁছে গেলেও তাদের ধরা যায়নি। কারণ এই হামলাকারী নিজেকেই গুলি করে আত্মহত্যা করে। এই আততায়ী কে এবং তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি।

    অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই ঘটনাকে “অমানবিক সন্ত্রাসী হামলা” বলে নিন্দা করেছেন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, “প্রেসিডেন্ট পুতিন মানুষ, শিশুদের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি এটিকে সন্ত্রাসী হামলা বলেছেন ও হামলাকারীকে ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীর অন্তর্গত বলে উল্লেখ করেছেন।“ এছাড়াও বন্দুকবাজের পরনে নাৎসি চিহ্ন লাগানো পোশাক থাকায়, ঘটনার সঙ্গে নব-নাৎসিদের যোগসাজশ রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছে।

  • Tmc: গোয়া ভোটে তৃণমূলের খরচ ৪৭ কোটি টাকা, বিজেপির প্রায় ৩ গুণ!

    Tmc: গোয়া ভোটে তৃণমূলের খরচ ৪৭ কোটি টাকা, বিজেপির প্রায় ৩ গুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বাজিমাত মাত্র ১৭ কোটিতেই! জলে গিয়েছে তৃণমূলের (TMC) ৪৭ কোটি টাকা। হ্যাঁ, গোয়া (Goa) বিধানসভা নির্বাচনে জলের মতো টাকা খরচ করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস। তার পরেও মেলেনি সাফল্য। সম্প্রতি এমনই খবর মিলেছে নির্বাচন কমিশন সূত্রে।

    গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসকে হারাতে উঠেপড়ে লাগে তৃণমূল। আরব সাগরের তীরের এই রাজ্যের রশি হাতে নিতে একাধিকবার গোয়া উড়ে যান তৃণমূল সুপ্রিমো তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বেশ কয়েকবার গোয়া উড়ে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। গোয়ার মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তৃণমূলের রাজ্য সভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন, বাবুল সুপ্রিয় সহ একঝাঁক নেতানেত্রী। ভোটে বিজেপিকে মাত দিতে কংগ্রেসের ঘর ভাঙাতে শুরু করে তৃণমূল। তার পরেও ভোটের ফল বের হলে দেখা যায়, শেষ হাসি হেসেছে বিজেপি-ই। আরব সাগরের তীরের এই ছোট্ট রাজ্যের সিংহভাগ আসনেই ফুটেছে পদ্ম।

    জানা গিয়েছে, গোয়ায় ঘাসফুল আঁকা ঝান্ডা ওড়ানোর মরিয়া চেষ্টা করতে গিয়ে তৃণমূল ব্যয় করেছে ৪৭.৫৪ কোটি টাকা। কংগ্রেস, তৃণমূল সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে ধরাশায়ী করে গোয়ার ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন প্রমোদ সাওয়ান্ত। গোয়া দখল করতে গিয়ে গেরুয়া শিবিরের খরচ হয়েছে মাত্র ১৭.৭৫ কোটি টাকা। বড় রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে কম খরচ করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম-আদমি পার্টি। গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে তারা খরচ করেছে মাত্র ৩.৫ কোটি টাকা। সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচন কমিশনে ভোটের খরচের হিসাব দাখিল করেছে। তার পরেই প্রকাশ্যে এসেছে এই তথ্য।

    আরও পড়ুন :বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    দীর্ঘদিন গোয়ার কুর্সিতে ছিল কংগ্রেস। তবে গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে তারা খুব বেশি টাকা খরচ করতে পারেনি। ওই নির্বাচনে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি খরচ করেছে মাত্র ১২ কোটি টাকা। আম আদমি পার্টি, কংগ্রেস, বিজেপি মায় তৃণমূলের চেয়েও ঢের বেশি টাকা খরচ করেছে ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি। তারা তাদের ১১ জন প্রার্থীর প্রত্যেককে দিয়েছে ২৫ লক্ষ করে টাকা। এছাড়াও প্রচারের খরচ দিয়েছে দল। ওই নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছিল শিবসেনাও। ১০ প্রার্থীকে জেতাতে তারা খরচ করেছিল ৯২ লক্ষ টাকার কাছাকাছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
LinkedIn
Share