Blog

  • Bengal Violence: অভিষেকের সভার আগে কাঁথিতে তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, হত ৩

    Bengal Violence: অভিষেকের সভার আগে কাঁথিতে তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, হত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য রাজনীতিতে আবারও হিংসার ছবি স্পষ্ট। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভার ঠিক আগেই কাঁথিতে গভীর রাতে বিস্ফোরণ তৃণমূল নেতার বাড়িতে। এক তৃণমূল নেতা সহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে ভূপতিনগর থানার পুলিশ। গুরুতর জখম দু’জনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    কাঁথিতে বিস্ফোরণ

    শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ কাঁথির ভগবানপুর-২ ব্লকের ভূপতিনগর থানার অর্জুননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের নাড়য়াবিলা গ্রামে এই বিস্ফোরণটি ঘটে। স্থানীয় সূত্রে খবর, এই বিস্ফোরণে নিহত তৃণমূল নেতার নাম রাজকুমার মান্না। এলাকার তৃণমূলের বুথ সভাপতি হিসেবে রাজকুমার পরিচিত। এই ঘটনায় নিহত বাকি দু’জন দেবকুমার মান্না ও বিশ্বজিৎ গায়েন। রাজকুমার এবং দেবকুমার সম্পর্কে দুই ভাই। আহতদের উদ্ধার করে পশ্চিম মেদিনীপুরে একটি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে থমথমে রয়েছে এলাকা।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই ঘটনায় বিজেপির অভিযোগ, ভূপতিনগর থানার অর্জুননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের নাড়ুয়াবিলা গ্রামের তৃণমূল কংগ্রেসের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্নার বাড়িতে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল। তখনই অতর্কিতে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের মাত্রা এতটাই ছিল যে বাড়িটি উড়ে যায়। মর্মান্তিক মৃত্যু হয় তৃণমূল নেতা রাজকুমার মান্না সহ তিনজনের। গুরুত্বর জখম হয় আরও বেশ কয়েকজন। কাঁথি সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার দোলুই বলেন, “তৃণমূল নেতার বাড়িতে বোমা বাঁধতে গিয়ে বিপত্তি হয়। তৃণমূল নেতা সহ দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি আরও আমরা খোঁজখবর নিয়ে দেখছি।” ভগবানপুরে বিধায়ক তথা বিজেপি নেতা রবীন্দ্রনাথ মাইতি বলেন, “রাতের অন্ধকারে বোমা বাঁধতে গিয়েই এমন ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের উপস্থিতিতে মৃতদেহ গায়েব করার চক্রান্ত চলছে। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি না করে পশ্চিম মেদিনীপুরে নিয়ে যাচ্ছে। দু’জনের মৃত্যু নয় মৃতের সংখ্যা আরও বেশি বলে মনে করছি। পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।” 

    এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষও। তিনি বলেন, “যেখানেই তাকাই হয়, তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ। অথবা বিস্ফোরণের ঘটনায় তৃণমূল নেতার নাম। তারাই প্রধান, তারাই পঞ্চায়েত, তারাই বিধায়ক। তারাই সমাজবিরোধী। এদের থেকে এর বেশি কিছু আশা করা যায় না।” 

    আরও পড়ুন: মানতে হবে একগুচ্ছ শর্ত, শুভেন্দু-গড়ে অভিষেকের সভাকে অনুমতি আদালতের

    কাঁথিতেই অভিষেকের সভা

    আজ, শনিবার কাঁথিতেই সভা করতে যাচ্ছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার ঠিক আগেই এই বিস্ফোরণ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। অভিষেক যেখানে সভা করছেন, সেখান থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি খুব কাছে। তাই সভার আগে পুরো এলাকা পুলিশি নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হয়েছে। ঘিরে ফেলা হয়েছে শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জও। তার আগেই এই বিস্ফোরণ কী ইঙ্গিত দিচ্ছে? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মধ্যে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: এবার ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: এবার ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) ডায়মন্ড হারবারে সভা করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুভেন্দুর এই সভা হবে শনিবার। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা এই নির্দেশ দেন। এদিনই শুভেন্দুর খাসতালুক কাঁথিতে সভা করবেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    কলকাতা হাইকোর্ট…

    এদিনই অভিষেকের সাংসদ এলাকায় ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) সভা করতে চেয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেই সভারই অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত অবশ্য এও জানিয়েছে, ডায়মন্ড হারবারের লাইট হাউসের মাঠে সভা করতে পারবেন শুভেন্দু। তবে সাধারণ মানুষের অসুবিধা না করে এবং শব্দ বিধি মেনেই সভা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, এদিন শুভেন্দু যে মাঠে সভা করবেন, সেখানেই জনসভা করে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    পুলিশ ও বন্দর কর্তৃপক্ষ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সভার অনুমতি দিলেও, প্রশাসনের তরফে এ নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। শুক্রবার আদালতের নির্দেশে কাটল অনিশ্চয়তার মেঘ। রায় গেল বিজেপির পক্ষেই। তাই এখন আর শুভেন্দুর সভা করায় কোনও জটিলতা রইল না।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?

    কাঁথি শহরে রয়েছে প্রবীণ রাজনীতিবিদ শিশির অধিকারীর বাড়ির। নাম শান্তিকুঞ্জ। এই শান্তিকুঞ্জের ১০০ মিটার দূরে সভার আয়োজন করে তৃণমূল। কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, শান্তি ভঙ্গ করতেই শান্তিকুঞ্জের অদূরে সভা করছে তৃণমূল। বিজেপির পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ রায়ও বলেন, শান্তিকুঞ্জে বিরোধী দলনেতা থাকেন। মূলত তাঁকে বিব্রত করাই লক্ষ্য তৃণমূলের। তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের এই সভার সিদ্ধান্ত নিয়ে হাইকোর্টে একটি মামলাও দায়ের করেছিলেন শুভেন্দু। যদিও রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আর্জি খারিজ হয়ে যায় আদালতে। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছিলেন, সব নিয়ম মেনে সভা করায় কোনও আপত্তি নেই আদালতের। এদিন প্রধান বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা রাজনৈতিক সভা সমাবেশ করার অনুমতি দিলেও সমর্থকরা যেন কোনও রকম ঝামেলার সৃষ্টি না করেন, পুলিশকে তা দেখার নির্দেশও দেন। অনুমতি ছাড়া শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) ওই বাড়িতে যেন কেউ ঢুকতে না পারে, সেই নির্দেশও দেওয়া হয়েছে পুলিশকে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না। বৃহস্পতিবার একথা বলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, হিন্দুরা (Hindus) সচরাচর দাঙ্গায় জড়িত থাকে না। এই সম্প্রদায় জিহাদে বিশ্বাস করে না। ভারতে নানা সময় সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। এদিন রাহুল গান্ধী সম্পর্কে সাদ্দাম হুসেন মন্তব্য নিয়েও উত্তর দিয়েছেন হিমন্ত।

    হিমন্ত উবাচ…

    এদিন একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। সেখানেই এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা দাঙ্গা করে না। তিনি বলেন, সম্প্রদায় হিসেবে হিন্দুরা জিহাদে বিশ্বাস করে না। হিন্দু সম্প্রদায় কখনও দাঙ্গায় জড়াবে না। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গুজরাটের এক জনসভায় বলেছিলেন, উচিত শিক্ষা দেওয়ায় সমাজবিরোধীরা হিংসা করা বন্ধ করেছে। তার পরেই হিমন্তের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি! ওই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, গুজরাটে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে বিজেপি।

    এদিন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাহুলকে সুন্দর দেখতে। তাঁর গ্ল্যামার রয়েছে। কিন্তু এখন ছবি তুলে সাদ্দাম হুসেনের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর হিমন্ত বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীকে সাদ্দাম হুসেনের মতো দেখায়। ইরাকের একনায়ক ছিলেন সাদ্দাম। হিমন্ত এও বলেছিলেন, তিনি বরং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহরু বা মাহাত্মা গান্ধীর মতো লুক নিলে ভাল করতেন।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    কংগ্রেসে থাকায় তাঁর জীবনের মূল্যবান ২২টা বছর নষ্ট হয়েছে বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কংগ্রেসে থাকাকালীন আমরা একটি পরিবারের ভজনা করতাম। আর বিজেপিতে আমরা পুজো করি দেশের। এর পরেই তিনি বলেন, কংগ্রেসে থেকে জীবনের ২২টা বছর নষ্ট করেছি আমি। আদর্শগত কারণেই যে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Update: আজ থেকে পারদ পতনের সম্ভাবনা! জানুন জাঁকিয়ে শীত কবে থেকে

    Weather Update: আজ থেকে পারদ পতনের সম্ভাবনা! জানুন জাঁকিয়ে শীত কবে থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বর পড়ে গিয়েছে। এখনও সেভাবে ঠান্ডার দেখা নেই। নভেম্বরের শেষের দিকে একটু শীত শীত ভাব লাগলেও গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। দুপুরের দিকে রীতিমতো গরম লাগছে। গরম জামা তো দূর, হালকা পাখা চালালেই ভাল লাগছে। তবে শুক্রবার থেকে পারদ পতনের কথা শোনাচ্ছে, হাওয়া অফিস। যদিও জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা এখনই নেই। চলতি মাসের ১০-১২ তারিখ থেকে ঠান্ডা পড়তে পারে। 

    গরম অনুভূতি

    বিগত কয়েকদিন ধরেই ধাপে ধাপে তাপমাত্রা বেড়েছে প্রায় ৫ ডিগ্রি। হাওয়া অফিস বলছে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধিতেই ঊর্ধ্বমুখী পারদ। তবে সপ্তাহের শেষে শীতের আমেজ ফিরবে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Weather Office) জানাচ্ছে, আজ শুক্রবার থেকে ফিরবে শীতের আমেজ। শুক্রবার কলকাতা এবং তার আশপাশের অঞ্চলে দিনের আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল থাকবে। শহরে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ৩০ ডিগ্রি ও ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ঘোরাফেরা করবে৷ আগামিকাল ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা নামতে পারে কলকাতায়। তবে দক্ষিণবঙ্গে বিগত কয়েকদিন ধরে যেভাবে তাপমাত্রার বেড়েছে, তার প্রভাব পড়েনি উত্তরবঙ্গে। সেখানে শীতের অনুভূতি বজায় থেকেছে। উপরের পাঁচটি জেলার মধ্যে দার্জিলিং, কালিম্পংয়ে ইতিমধ্যে জমিয়ে ঠান্ডা পড়েছে। পাহাড়ে পারদ দশ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: তাপ বাড়ছে শহরের, ডিসেম্বরের শুরুতে অধরাই শীত

    কবে থেকে ঠান্ডা

    পারদ পতন বঙ্গে, ফিরল শীতের আমেজ। গত সপ্তাহে পরপর পারদ পতন হলেও মাঝে শীতের আমেজ একটু হলেও কম ছিল গোটা রাজ্যে। উত্তুরে হাওয়ায় পড়েছিল ভাটা। তবে আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর,  বাধাহীন উত্তুরে হাওয়ার দাপট ফের বাড়বে, পারদ ফের নামার সম্ভাবনা রয়েছে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। উত্তর পশ্চিমের বাতাস থাকবে।  রাজ্যে জুড়ে শীতের আমেজ বজায় থাকবে।  চলতি সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ  বাড়বে বাংলাজুড়ে। মেঘলা আকাশ হলেও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই, আপাতত দক্ষিণবঙ্গে শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Candidate List: হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবারই ১৮৩ জন অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ এসএসসির

    SSC Candidate List: হাইকোর্টের নির্দেশে বৃহস্পতিবারই ১৮৩ জন অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ এসএসসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসিতে ১৮৩ জন অযোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ (SSC Candidate List) করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবারই সেই নির্দেশ পালন করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। নিজেদের ওয়েবসাইটে এসএসসি সেই তালিকা প্রকাশ করেছে। ১৮৩ জন শিক্ষক যাঁরা ভুয়ো সুপারিশপত্রের ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন, তাঁদের নাম, রোল নম্বর, অ্যাপ্লিকেশন নম্বর থেকে শুরু করে কোন বিষয়ে শিক্ষকতার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাও জানানো হয়েছে ওই তালিকায়। বাংলা, ইংরেজি, অঙ্কের পাশাপাশি ইতিহাস, ভূগোল, জীবন বিজ্ঞান এমনকি পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষকরাও রয়েছেন সেই  তালিকায়। 

    আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮৩ ভুয়ো নিয়োগের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    আজই সকালে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কড়া নির্দেশ দিয়ে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নবম-দশমে ভুয়ো শিক্ষকদের তালিকা (SSC Candidate List) প্রকাশ করতে বলেছিলেন। তিনি বলেন, “শুক্রবারের মধ্যে অবৈধ উপায়ে সুপারিশপত্র নিয়েছেন এমন ১৮৩ জনের তালিকা তাঁদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যে বেলা আদালতের নির্দেশ মেনে তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি। তালিকায় (SSC Candidate List) যাদের নাম রয়েছে সবাই- ই বেআইনিভাবে নিয়োগ পেয়েছে। ১৮৩ জন অযোগ্য শিক্ষকদের মধ্যে ৫৭ জনই ইংরেজির শিক্ষক বা শিক্ষিকা। এ ছাড়া ৩০ জন ভূগোলের, ২২ জন জীবন বিজ্ঞানের, ২১ জন বাংলায়, অঙ্ক এবং পদার্থ বিজ্ঞানে ১৮ জন করে এবং ইতিহাসে ১৭ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা সুপারিশের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়েছিলেন।

    দেখে নিন সেই তালিকা:

    এদিন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, আগামী ৩ ডিসেম্বর এসএসসি কর্তৃপক্ষ, মামলাকারী এবং সিবিআই নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দুই সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে বেআইনি সুপারিশ ‘১৮৩’ তথ্য জানাতে নির্দেশ এসএসসি কে। গাজিয়াবাদ ও এসএসসির দফতর থেকে বাজেয়াপ্ত হওয়া হার্ডডিস্ক থেকে ইতিমধ্যেই ওএমআর শিটের যে নমুনা দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেবে সিবিআই। এর পরেই এসএসসির ((SSC Candidate List) উদ্দেশ্যে বিচারপতি বলেন, কোনও রকম ভয় পাবেন না। অনেক ধেড়ে ইঁদুর বেরবে। তিনি বলেন, ওএমআর শিটে ৩ আর এসএসসি দেখাচ্ছে ৫৩! সুবীরেশ ভট্টাচার্য কেন মুখ খুলছেন না, এদিন সে প্রশ্ন করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছে না? মুখ খোলানোর কৌশল প্রয়োগ করুক সিবিআই। দিল্লি নিয়ে যাক।  এদিন সিবিআইকে বিচারপতির নির্দেশ, দুপুর তিনটের সময় এসে আমাকে জানান যে সুবীরেশ ভট্টাচার্য মুখ খুলছেন কিনা। তারপরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অকল্পনীয় নির্দেশ দেব। এরা সরকারকে  সমস্যায় ফেলছে। কমিশনের অফিসে ভুরি ভুরি দুর্নীতি হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FIFA World Cup: আজ মরণ-বাঁচন ম্যাচ! নক আউটে যেতে গেলে কোস্টারিকার বিপক্ষে জয় চাই জার্মানির

    FIFA World Cup: আজ মরণ-বাঁচন ম্যাচ! নক আউটে যেতে গেলে কোস্টারিকার বিপক্ষে জয় চাই জার্মানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত জয়ের দেখা পায়নি জার্মানি (Germany Football Team)।  বিশ্বকাপের (FIFA WC 2022) প্রথম ম্যাচেই জাপানের বিরুদ্ধে ২-১ গোলে পরাজয় এবং পরের ম্যাচে স্পেনের বিরুদ্ধে ১-১ ড্র। ফেভারিট জার্মানি টানা দ্বিতীয় বারের মতো গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেবে না তো। বুধবার আর্জেন্টিনা পোল্যান্ডকে হারিয়ে সরাসরি নকআউট পর্বে চলে গিয়েছে। জার্মানি যেন সেই পথেই হাঁটে প্রার্থনা সমর্থকদের।

    বিশ্বকাপের ইতিহাসে জার্মানি

    বিশ্বকাপের আগের ২১ আসরের মধ্যে ১৯ বারই অংশ নেওয়া জার্মানি চ্যাম্পিয়ন হয়েছে চার বার। ৯ বার উঠেছে ফাইনালে। সেমিফাইনাল খেলেছে ১৩ বার! বিশ্বকাপের চিরকালীন ফেভারিট সেই জার্মানি টানা দ্বিতীয় বারের মতো গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায়ের শঙ্কায় থর-হরিকম্প। যে দলটি ৯ বার ফাইনালে উঠে চার বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে,সেই জার্মানিকে নকআউটে যেতে হলে অন্যের সাহায্যও নিতে হবে! দুই ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ মাত্র ১ পয়েন্ট। চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা গ্রুপের প্রথম দুটো ম্যাচ পরপর জিততে পারবে না, এরকমটা জার্মান ফুটবল ইতিহাসে একবারই দেখা গিয়েছিল ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপে। 

    নক আউটে যাওয়ার সমীকরণ

    জার্মানিকে শেষ ষোলোয় যেতে হলে আজ কোস্টারিকাকে হারাতে হবে। পাশাপাশি স্পেন-জাপান ম্যাচে, স্পেনের জয় চাইতে হবে।! কারণ, নিজেরা জিতলে এবং স্পেনের কাছে জাপান হারলে অনায়াসেই নক আউটে যেতে পারবে জার্মানি। কিন্তু জাপানের কাছে স্পেন হারলে জার্মানিদের কোস্টারিকার বিপক্ষে জিততে হবে বিশাল ব্যবধানে। যদি স্পেন-জাপান ম্যাচটি ড্র হয়, সেক্ষেত্রেও জার্মানিকে অন্তত ২-০ গোলে জিততে হবে।

    আরও পড়ুন: শেষ ষোলোয় আর্জেন্টিনার সামনে অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ডের মুখোমুখি ফ্রান্স 

    কী বলছেন কোচ

    কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলতে নামার আগে অবশ্য এতকিছু নিয়ে ভাবতে নারাজ জার্মানির কোচ হান্সি ফিল্ক (Hansi Flick)। তাঁর কথায়, ‘‘আসলে ঠিকঠাক ফল পাচ্ছি না বলে আমাদের পারফরম্যান্স নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। দেখে নেবেন, এই বিশ্বকাপে কোস্টারিকা ম্যাচটাই হবে আমাদের ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ। এত তাড়াতাড়ি জার্মানিকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় জানাবেন না। এখনও অনেক চমক বাকি আছে।’’এখন সেই চমকের অপেক্ষায় সমর্থকরা। আসলে ফুটবল ময়দানে চমকের জন্যই বিখ্যাত জার্মানি। তাই শেষ বাঁশি বাজার আগে জার্মানি সম্পর্কে শেষ কথা না বলাই ভাল।

  • Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার মামলায় (Coal Scam) অনুপ মাঝি (Anup Majhi) ওরফে লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেল ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ডায়েরি থেকে নানা তথ্য মিলেছে। একই সঙ্গে মিলেছে এই চক্রে যুক্ত একাধিক জনের নাম। সেই সূত্রেই ডাকা হতে পারে বেশ কয়েকজনকে।

    দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে… 

    এদিকে, নোটিশ পেয়ে আজ, বৃহস্পতিবার দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দেন পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি তৃণমূলের (TMC) সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। কয়লা পাচার মামলায় তাঁকে জেরার জন্য ডেকে পাঠায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, কয়লা পাচারের তদন্ত করতে গিয়ে নানা সময় উঠে আসে সুজয়ের নাম। ওই পাচারে তাঁর ভূমিকা কী, মূলত তা খতিয়ে দেখতেই ইডির সদর দফতরে এদিন তলব করা হয় তাঁকে। এই মামলার তদন্ত করছেন যাঁরা, তাঁরা জানান, লালার ডায়েরি থেকে কয়লা পাচারের টাকা কোথায় কোথায় যেত, সে সংক্রান্ত নানা তথ্য মিলেছে। কয়লা পাচারের জন্য প্রোটেকশন মানি কার কার কাছে যেত, ডায়েরিতে মিলেছে সেই সূত্রও। ওই ডায়েরিতেই রয়েছে সুজয়ের নাম। ইডি সূত্রে খবর, এ ব্যাপারেই জিজ্ঞাসা করা হবে তৃণমূল নেতা সুজয়কে। ইডির তরফে সুজয়ের কাছে জানতে চাওয়া হবে কয়লা পাচার চক্রের কারও সঙ্গে তাঁর কখনও যোগাযোগ হয়েছিল কিনা। তিনি স্বয়ং কোনও আর্থিক লেনদেনে জড়িয়েছিলেন কিনা। তিনি পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি। একজন সভাধিপতি হিসেবে কয়লা পাচার রুখতে তিনি কোনও পদক্ষেপ করেছেন কিনা, তাও সুজয়ের কাছে জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    প্রসঙ্গত, ইডির পাশাপাশি কয়লা পাচার মামলার (Coal Scam) তদন্ত করছে সিবিআইও। মাস কয়েক আগে লালার একটি ডায়েরিতে জনৈক এম ঘটকের নাম রয়েছে বলে দাবি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগ, কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া অনুপ মাঝির কাছ থেকে মাসে ৭৫ লাখ করে টাকা নিতেন মলয় ঘটক। শুভেন্দুর দাবি, কেবল মলয়ই নন, ওই ঘটনায় বেশ কিছু তাবড় পুলিশ কর্তার নামও রয়েছে।

    তৃণমূল নেতা সুজয়কে ইডির তলব প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, এমন বলছেন, যেন রাষ্ট্রপতির নাম বলছেন সুজয়। চোর-চামারগুলো সব পার্টি করছে। পুরো পার্টি দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছে। দলের নিচুতলা পর্যন্ত আরও অনেক লোক আসবে। অপেক্ষা করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

  • Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামায়ণে কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। তবে আমাকে গালি দিতে কংগ্রেস ‘রাবণ’ শব্দটি ব্যবহার করেছে। গুজরাটের ছোট্টা উদেপুরে এক নির্বাচনী জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দিন কয়েক আগে কংগ্রেস (Congress) সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ততক্ষণাৎ কিছু না বললেও, এদিন কংগ্রসের ওই বাক্যবাণের পাল্টা দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি উবাচ…

    এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, রামায়ণে কংগ্রেসের কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। বিশ্বাস নেই রামসেতুতেও। কিন্তু কংগ্রেস আমাকে গালি দিতে রাবণ শব্দটি ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে, তাঁদের কে কতটা গালি দিতে পারেন আমায়।

    গত মঙ্গলবার আহমেদাবাদের এক জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। ওই জনসভায় তিনি বলেছিলেন, মোদিজি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু তিনি কাজকর্ম ভুলে বিধানসভা নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচনের প্রচারই করে চলেছেন। কতবার আপনার মুখ আমাদের দেখতে হবে? আপনার কটা রূপ? রাবণের মতো কি আপনার ১০০টি মাথা? এতদিন এর উত্তর না দিলেও, আজ, বৃহস্পতিবার দিলেন। এদিনই হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন। ভোট হচ্ছে দক্ষিণ গুজরাটের ৮৯ আসনে। এর মধ্যে রয়েছে কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র এলাকাও। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে বিজেপির হাতে রয়েছে ৪৮টি আসনের রশি। আর ৪০ কেন্দ্রের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    বুধবার বিজেপির তরফে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। তাতে কংগ্রেসের কোন কোন নেতা কিংবা নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে কী কী ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন, তা তুলে ধরা হয়েছে। ওই ভিডিও ছড়িয়েই বিজেপি জনতা জনর্দনের কাছে আবেদন জানিয়েছে, ভূমিপুত্র মোদিকে অপমান করার জন্য কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দিন। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে চলতি মাসের পাঁচ তারিখে। দু দফায় মিলিয়ে ভোট হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনে। সেই কারণে গুজরাটের একাংশে এদিন ভোট গ্রহণ পর্ব চললেও, অন্য অংশে চলছে জোর কদমে প্রচার। এদিন আহমেদাবাদে রোড শো করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রোড শো করেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • India China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে সামরিক ঘাঁটি, সেতু! চিনের নির্মাণ নিয়ে সতর্ক দিল্লি

    India China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে সামরিক ঘাঁটি, সেতু! চিনের নির্মাণ নিয়ে সতর্ক দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যাংগং হ্রদের কাছে একটি সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করেছে চিন। উপগ্রহ চিত্রে এই ছবি ধরা পড়েছে বলে সেনা সূত্রে খবর। ছবিতে দেখা যাচ্ছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে এই সেনা ঘাঁটি রয়েছে। দেখা যাচ্ছে, সেখানে রয়েছে সাঁজোয়া গাড়ি, সামরিক যান রাখার জায়গা, বিভিন্ন আধুনিক অস্ত্র। 

    নয়া সেতু

    প্যাংগং হ্রদের উত্তর এবং দক্ষিণ তীরের একাংশকে জুড়ে চিনা ফৌজের নির্মীয়মাণ সেতুর ছবি আগেই সামনে এসেছিল। এর পাশ দিয়েই তৈরি হয়েছে আরও একটি সেতু। সামরিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, লাদাখে জবরদখল করা জমিতে ওই সেতু বানাতে পারলে প্যাংগং হ্রদের উত্তর এবং দক্ষিণপ্রাপ্তে কৌশলগত ভাবে সুবিধাজনক অবস্থানে চলে যাবে চিনা সেনা। লাদাখের দুর্গম এলাকায় সেতু নির্মাণের উদ্দেশ্যে ভারী ক্রেন-সহ নানা সরঞ্জাম মজুত করেছে চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মি। প্যাংগং হ্রদের উত্তরপ্রান্তে চিনা সেনার একটি হাসপাতালের অদূরে তৈরি সেতুটি জুড়েছে দক্ষিণ তীরের একটি অংশকে। দক্ষিণ তীরের ওই অংশেই ২০২০-২১ সালে মুখোমুখি অবস্থানে ছিল ভারতীয় এবং চিনা সেনা। ভবিষ্যতে ফের এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) লাগোয়া বিস্তীর্ণ অংশে ওই সেতুর মাধ্যমে দ্রুত সেনা, অস্ত্র এবং রসদ পাঠাতে পারবে পিএলএ। কারণ, সেতু তৈরি হয়ে গেলে প্যাংগংয়ের ওই দুই প্রান্তে চিনা সেনাশিবিরের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার থেকে কমে দাঁড়াবে ৫০ কিলোমিটার।

    সামরিক চুক্তি

    গালওয়ান সংঘর্ষের পরে বারবার সীমান্তে শান্তি বজায় রাখার দাবি করেছে চিন। কিন্তু সেই কথা বাস্তবায়িত হয়নি। সম্প্রতি মার্কিন সংসদে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে পেন্টাগন। সেখানে বলা হয়েছে, “ভারতের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় বিবাদ কমাতে উদ্যোগ দেখাত চিন। কারণ ভারতের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কে ধারাবাহিকভাবে উন্নতি হয়েছিল। সেই বিষয়টি পছন্দ হয়নি জিনপিংয়ের। সেই জন্য বারবার মার্কিন আধিকারিকদের বলা হয়েছিল, ভারতের সঙ্গে চিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে তাঁরা যেন হস্তক্ষেপ না করেন। সেই সঙ্গে বলা হয়েছিল, সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে নিতে খুবই আগ্রহী বেজিং।” আদতে বেজিং সীমান্ত সমস্যা মেটাতে কতটা আগ্রহী তা নিয়ে সন্দিহান দিল্লিও। সেই জন্য প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনের গতিবিধির উপর নজর রাখছে দিল্লি।

  • Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোরকদমে চলছে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। আজ, বৃহস্পতিবার চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। এদিন ভোট হচ্ছে ৮৯ আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে রাজ্যের ১৯টি জেলায়। এর মধ্যে রয়েছে রাজ্যের দক্ষিণ অংশের কচ্ছ এবং সৌরাষ্ট্রও। এদিন ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ভোটের মুখে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, আজ গুজরাটে (Gujarat) প্রথম দফার নির্বাচন হচ্ছে। সবাইকে বলব ভোট দেওয়ার জন্য। বিশেষত যাঁরা প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন, তাঁরা রেকর্ড সংখ্যায় ভোট দিন।

    বিজেপি…

    গুজরাটে টানা আড়াই দশক ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এতদিন মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হত কংগ্রেস এবং বিজেপির মধ্যে। তবে এবার লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। দিল্লির পাশাপাশি পাঞ্জাবেও সরকার গড়েছে কেজরিওয়ালের দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে তারা হয়ে উঠতে পারে এক্স ফ্যাক্টর। নির্বাচনের আগে কেজরিওয়াল দাবি করেছিলেন, গুজরাটে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কংগ্রেস। তারা পাবে অন্তত ৯২টি আসন। এর মধ্যে আবার আটটি আসন আসবে সুরাট থেকে। যদিও আপের দাবিকে গুরুত্ব দিতে রাজি নন বিজেপি নেতৃত্ব। দিন কয়েক আগে গুজরাটে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আপ আর কংগ্রেস বলে এখানে কিছুই থাকবে না।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটের কুর্সিতে রয়েছে পদ্ম-পার্টি। আঠারোর বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) গেরুয়া শিবিরের আসন ১৩৭ থেকে কমে হয় ৯৯। তবে এবার কোমর কষে প্রচারে নামেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। নির্বাচনে ১৪০টি আসনে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন অমিত শাহ। ওই নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল ৭৭টি আসনে। তবে এবার আসরে আপের প্রার্থীরা থাকায় অ্যাডভান্টেজ বিজেপি বলেই অনুমান রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Assembly Elections) দ্বিতীয় দফার ভোট হবে চলতি মাসেরই ৫ তারিখে। এই বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যেই এদিন হচ্ছে ৮৯ আসনে ভোট। এদিন যাঁদের ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির ভূপেন্দ্র প্যাটেল এবং প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা বিজেপির হার্দিক প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share