Blog

  • Google Play Store: গুগলের নয়া পলিসিতে বাড়বে সুরক্ষা, ফের প্লে স্টোরে যুক্ত করা হবে ‘অ্যাপ পারমিশন’

    Google Play Store: গুগলের নয়া পলিসিতে বাড়বে সুরক্ষা, ফের প্লে স্টোরে যুক্ত করা হবে ‘অ্যাপ পারমিশন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুগল প্লে স্টোর তার ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য এক বিশেষ পদক্ষেপ নিতে চলেছে। যার ফলে ব্যবহারকারীর ফোনের তথ্য অন্য কারোর হাতে যেতে পারবে না। স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফোনে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ ব্যবহার করে থাকে। আর এই অ্যাপগুলো ডাউনলোড করা হয় গুগল প্লে স্টোর (Google Play Store) থেকে। তবে ডাউনলোড করা অ্যাপ যে সবসময় নিরাপদ হবে, এমন কিন্তু নয়। এমন অনেক ঘটনা উঠে এসেছে যেখানে দেখা গিয়েছে, গুগল স্টোরের অনেক অ্যাপ (App) যা আপনার ফোনের জন্য ক্ষতিকারক তো বটেই, ব্যবহারকারীদের নিজস্ব কিছু তথ্যও সেই অ্যাপের মাধ্যমে চলে যায়। তাই ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে ‘অ্যাপ পারমিশন’ (App Permission) নামক বৈশিষ্টটি আনতে চলেছে গুগল (Google)।

    আপনারা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন, কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করার পর, সেই অ্যাপ ইনস্টল করার জন্য ব্যবহারকারীর কাছে অনেক কিছুর অ্যাক্সেস করার অনুমতি চাওয়া হয়। আর এই অনুমতি দিলেই অ্যাপের মাধ্যমে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার হয়ে যায়। যারা এই বিষয়ে জানেন, তারা সহজেই কোনও কিছুর অনুমতি দেয় না। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই অনেক ব্যবহারকারীরা না বুঝেই সেই অ্যাক্সেস দিয়ে দেন, যার ফলে ভবিষ্যতে বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হতে হয় তাদের।

    আরও পড়ুন: এবার গুগল ম্যাপ দেখেই জানতে পারবেন টোল ট্যাক্সের তথ্য!

    আর এই বিপদ থেকে দূর করতে ও ব্যবহারকারীদের তথ্যের সুরক্ষার জন্য আরও অ্যাক্টিভ হচ্ছে গুগল। এবার থেকে প্লে-স্টোরে কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করার সময় সেই অ্যাপ, ব্যবহারকারীদের থেকে কী কী তথ্য সংগ্রহ করছে, কীভাবে সেই তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে, তা জানতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। এই নতুন নিয়ম গুগলের নতুন পলিসি ‘ডেটা সেফটি’ (Data Safety)-র মধ্যে আনা হবে। গুগল জানিয়েছে, এবার থেকে অ্যাপ ডেভলপারদের জানাতে হবে যে, তারা ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে কী কী তথ্য চাইছে, সেই তথ্য তারা কীভাবে সংগ্রহ করছে ও কীভাবে সেইসব তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে। গুগল ব্রাউজার ও প্লে স্টোর দুই ক্ষেত্রেই এই নতুন পলিসি কার্যকর হবে জানিয়েছে গুগল।

    প্রসঙ্গত এই ‘অ্যাপ পারমিশন’ নামক বৈশিষ্টটি আগেই গুগল প্লে স্টোরে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ আগেই এটি সরিয়ে দেওয়ায় ইউজাররা তাদের তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তাই পরে গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, তারা আবার এটি শীঘ্রই ফিরিয়ে আনতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: থার্ড পার্টি কল রেকর্ডিং অ্যাপে নিষেধাজ্ঞা জারি গুগলের

  • Partha Chatterjee: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    Partha Chatterjee: হুইল চেয়ারে আইসিসিইউ রোগী! পার্থকে দেখে বিস্মিত হৃদরোগ চিকিৎসকদের একাংশ

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) ইডি (ED) গ্রেফাতারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবী জানান, তাঁর শারীরিক অবস্থা, এতটাই সঙ্কটজনক যে, মন্ত্রীমশাইকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করতেই হবে। আর এরপরই শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী ও প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে এসএসকেএম হাসপাতালে (SSKM Hospital) ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হৃদরোগের সমস্যায় আক্রান্ত হয়েই তিনি হাসপাতালে এসেছিলেন। তাঁকে আইসিসিইউ-তে (ICCU) ভর্তি করানো হয়। ভর্তির সময়ে তিনি হুইল চেয়ারে বসে হাসপাতালের ভিতরে যান। আবার সোমবার ভূবনেশ্বর যাওয়ার পথে, তিনি হুইল চেয়ারে (Partha Chatterjee wheel chair controversy) বসে সাংবাদিকদের ‘কেমন আছেন পার্থ দা?’ প্রশ্নের উত্তরে বুকে হাত দিয়ে জানান, তিনি ভালো নেই। অর্থাৎ, তিনি কথা বলতে ও শুনতে পাচ্ছেন। তিনি সজ্ঞানে আছেন। আর এতেই বেশ বিস্মিত হচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কার্ডিও-ভাস্কুলার শল্য চিকিৎসক কুণাল সরকারের (Dr Kunal Sarkar) কথায়, “সাধারণ হৃদরোগের সমস্যায় আইসিসিইউ-তে রোগীকে ভর্তি করতে হলে, তাঁর কথা বলা বা ইশারা করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি থাকে না। অবস্থা জটিল হলে তবেই রোগীকে আইসিসিইউ-তে দেওয়া হয়। তবে, পার্থবাবুর রিপোর্ট আমি দেখিনি। তাই নিশ্চিত ভাবে উনি কতখানি অসুস্থ বলতে পারব না।” চিকিৎসকরা রোগী মনিটারিংয়ের জন্য অনেক সময় আইসিসিইউ-তে ভর্তি করেন, কিন্তু সেটা কয়েক ঘণ্টাতেই বোঝা যায়। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অবস্থা কতখানি গুরুতর সেটা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে এসএসকেএমের রিপোর্ট কিন্তু বলছে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। স্থিতিশীল হলে কেন আইসিসিইউ-তে ভর্তি সেই উত্তর খুজে পাচ্ছেন না এসএসকেএমের প্রাক্তন ছাত্র ও বর্তমানে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কবিউল হক।

    আরও পড়ুন: এসএসকেএমে নয়, ভুবনেশ্বর এইমসেই স্বাস্থ্য পরীক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের

    হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর সাধারণত কৃত্রিম অক্সিজেন, স্যালাইন প্রয়োজন হয়। বিশেষত, যে সব রোগীকে আইসিসিইউ-তে রাখার মতো গুরুতর সমস্যা হয়, তখন এই ধরণের প্রয়োজন হয়েই থাকে। কিন্তু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে এসব কিছুই হয়নি। এমনকি আইসিসিইউ রোগীকে স্ট্রেচারে করেই নিয়ে যাওয়া হয়। কারণ বসে থাকার মতো শারীরিক পরিস্থিতি থাকে না। কিন্তু পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে হুইল চেয়ারে বসে থাকা বেশ বিস্ময়কর বলেই তাঁদের মত। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, যে রোগী কথা বলা ও শোনার মতো অবস্থায় আছেন, সজ্ঞানে আছেন। বসতে পারছেন, তাকে আইসিসিইউ-তে ভর্তি রাখার কি প্রয়োজন কতখানি?

    চিকিৎসকদের একাংশের কথায়, এরপর যদি কোনও সাধারণ রোগী সাধারণ উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে যান ও দাবি করেন, তাঁকে আইসিসিইউ-তে ভর্তি করাতে হবে, তাহলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সামলাতে পারবে তো? না কি সাধারণ মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালের এতখানি তৎপরতার প্রয়োজন নেই? 

    আরও পড়ুন: পার্থর শুনানিতে প্রভাবশালী তত্ত্ব, SSKM-এ ডনের মত আচরণ করছেন পার্থ, সওয়াল ইডির

  • Tanushree Dutta: ‘আমার কিছু ঘটলে দায়ী নানা পাটেকর এবং…’! ইনস্টাগ্রামে বিস্ফোরণ ঘটালেন তনুশ্রী

    Tanushree Dutta: ‘আমার কিছু ঘটলে দায়ী নানা পাটেকর এবং…’! ইনস্টাগ্রামে বিস্ফোরণ ঘটালেন তনুশ্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হলিউড থেকে বলিউড, ‘মিটু’-র স্ক্যানারের তলায় আসতে হয়েছে বহু অভিনেতা থেকে নির্দেশককে। বাদ যাননি প্রোযজকরাও। এরকমই ‘মিটু’ (#MeToo) ঝড় তুলেছিলেন বলিউডের হারিয়ে যাওয়া বঙ্গ তনয়া তনুশ্রী দত্ত (Tanushree Dutta)। নাম জড়িয়েছিল নানা পাটেকরের (Nana Patekar)। জলঘোলাও হয়েছিল বেশ। তারপর খানিকটা থিতুও হয় সেই ঝড়। কিন্তু আবার সেই প্রসঙ্গ তুললেন তনুশ্রী। ফের নানা পাটেকরের বিরুদ্ধে উগরে দিলেন একরাশ ক্ষোভ। অভিনেত্রী জানালেন, তাঁর সঙ্গে যদি কোনও কিছু ঘটে যায়, তাহলে দায়ী থাকবেন নানা পাটেকর এবং তাঁর আইনজীবী, সহযোগীরা।

    আরও পড়ুন: কঙ্গনার ‘এমার্জেন্সি ’ তে অটল বিহারী বাজপেয়ীর চরিত্রে শ্রেয়স তালপড়ে, দেখুন ফার্স্ট লুক  
     
    নেটমাধ্যমে নিজের ছবি শেয়ার করে তনুশ্রী লেখেন, “যদি আমার সঙ্গে কখনও কিছু হয়ে থাকে তাহলে ‘মিটু’-এ অভিযুক্ত নানা পাটেকর, তাঁর আইনজীবী, সহযোগীরা এবং তাঁর বলিউড মাফিয়া বন্ধুরা দায়ী থাকবেন। বলিউডের মাফিয়া কারা? একই ব্যক্তি, যাদের নাম সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মামলায় বার বার উঠে এসেছে (উল্লেখ্য, সকলেরই একই আইনজীবী)। তাঁদের সিনেমা দেখবেন না, তাঁদের সম্পূর্ণ বর্জন করুন এবং ভয়ঙ্কর প্রতিহিংসা নিয়ে তাঁদের ওপর নজর রাখুন।”      

    তিনি আরও লেখেন, “সমস্ত ইন্ডাস্ট্রির মুখ এবং সাংবাদিকদের ওপর নজর রাখুন, যারা আমার সম্পর্কে ভুয়ো খবর ছড়ায়। জনসংযোগের লোকজন, জঘন্য অপপ্রচার চালায় যারা, তাদের ওপরও নজর রাখুন। এদের সকলের ওপর নজর রাখুন! এদের জীবনকে নরক বানিয়ে দিন। কারণ এরা সবাই আমাকে হয়রান করেছে। আইন ও বিচারে হয়তো আমি ব্যর্থ। কিন্তু মানুষের প্রতি আমার আস্থা আছে। জয় হিন্দ… চললাম! আমার দেখা হবে।” 

    আরও পড়ুন: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Tanushree Dutta (@iamtanushreeduttaofficial)

    ২০১৮ সালে ‘মি টু’-র অভিযোগে যখন সরব হন তনুশ্রী দত্ত। সেই সময় তিনি নানা পাটেকর, কোরিওগ্রাফার গণেশ আচার্য (Ganesh Acharya) এবং পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর (Vivek Agnihotri) বিরুদ্ধে একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, এক শ্যুটিং-এর সময় তনুশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণ করেছিলেন বলিউডের এই বড় বড় নামেরা। সেই সময় নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছিলেন তনুশ্রী। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেন বলিউডের এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। 

     

  • CBSE Result 2022 Revaluation: শুরু হল সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং প্রক্রিয়া

    CBSE Result 2022 Revaluation: শুরু হল সিবিএসই-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) কয়েকদিন আগেই দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির টার্ম ২-র চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২২ জুলাই ফলাফল ঘোষণা করছে বোর্ড। দশম শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯৪.৪০ শতাংশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৯২.৭১ শতাংশ। cbse.gov.in এবং cbseresults.nic.in  এই লিঙ্কে রেজাল্ট দেখতে পারবেন সিবিএসই বোর্ডের পড়ুয়ারা। গতকাল থেকে দশম ও দ্বাদশ দুই শ্রেণির টার্ম -২ -এর রেজাল্ট রিচেকিং বা রিভ্যালুয়েশনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    বোর্ড থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, পড়ুয়ারা তাদের টার্ম ২ পরীক্ষার উত্তরপত্রের স্ক্যান কপির জন্য বোর্ডের কাছে আবেদন করতে পারবেন। যেসব পড়ুয়ারা তাদের ফলাফলে সন্তুষ্ট নন, তারা রিচেকিং-এর জন্য আবেদন করতে পারবে। বোর্ড থেকে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, রিভ্যালুয়েশনের আবেদন করতে গেলে পড়ুয়াদের রোল নম্বর, ৫ ডিজিটের স্কুল নম্বর ও সেন্টার নম্বর লাগবে। যেসব পড়ুয়ারা রিচেকের জন্য আবেদন করবে তারাই একমাত্র উত্তরপত্রের স্ক্যানকপির জন্য আবেদন করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের রিচেকিং-এর জন্য প্রতিটি সাবজেক্টের জন্য ৫০০ টাকা করে ধার্য করা হয়েছে ও উত্তরপত্রের ফটোকপির জন্য ৭০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। আবার দশম শ্রেণির উত্তরপত্রের ফটোকপির জন্য ৫০০ করে ধার্য করা হয়েছে।

    কীভাবে রিচেক বা রিভ্যালুয়েশন-এর জন্য অ্যাপ্লাই করবেন?

    • প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cbse.gov.in. -এ যান।
    • হোমপেজে গিয়ে দশম বা দ্বাদশ শ্রেণির টার্ম ২ রিভ্যালুয়েশনের লিঙ্গে ক্লিক করুন।
    • এরপর শ্রেণি বেছে নিয়ে রেল নম্বর, ৫ ডিজিটের স্কুল নম্বর ও সেন্টার নম্বর দিয়ে এন্টার করুন।
    • এবারে ‘প্রসিড’ -এ ক্লিক করুন।
    • যে সাবজেক্ট রিচেক করতে চান সেই পেপার বেছে নিন ও তার জন্য ধার্য করা  ফি দিয়ে দিন।

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%

     

  • National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    National Flag: অমৃত-মহোৎসবে বড়সড় বদল, কিভাবে উত্তোলন করবেন জাতীয় পতাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় পতাকা ওড়ানোর নিয়মে বদল। ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট রাতে আর নামাতে হবে না জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকীতে গোটা দেশে ২০কোটি ঘরে ১০০কোটি মানুষ ওড়াবেন জাতীয় পতাকা। ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তেরো থেকে পনের অগাস্ট দেশ জুড়ে উড়বে জাতীয় পতাকা। দিনে রাতে সর্বক্ষণ। রাতেও নামাতে হবে না পতাকা।  এতদিন নিয়ম ছিল সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্তই পতাকা দণ্ডের ওপর সুসজ্জিত থাকত জাতীয় পতাকা। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে তা নামিয়ে আনা হত। আবার পরদিন সূর্যোদয়ের সঙ্গে উত্তোলন করা যেত জাতীয় পতাকা।

    স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে আনা হল বদল। এই বদল অনেকটাই নাগরিকদের দেশের পতাকা সম্পর্কে সচেতন আর দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার জন্য। এই সপ্তাহের শুরুতেই জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত সংশোধনী আনা হল “দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া ২০০২”-র নিয়মাবলীতে। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, “Where the flag is displayed in open or displayed on the house of a member of the public, it may be flown day and night”, অর্থাৎ (জাতীয়)পতাকাটি খোলা জায়গায় উড্ডীয়মান হয় বা যে কোন সাধারণে গৃহে বা বাড়িতে ওড়ানো হলে, সেখানে জাতীয়পতাকাকে দিনরাত ওড়ানো যেতে পারে। আগে নিয়ম ছিল, প্রকাশ্যে বা জনসাধারণের বাড়িতে ছাদে বা গৃহে জাতীয় পতাকা ওড়ানো হলে, জাতীয় পতাকাকে, যে কোন আবহাওয়াতে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উড্ডিয়মান রাখতে হবে। অর্থাৎ সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে নামিয়ে ফেলতে হবে। 

    আরও পড়ুন: এসএসসি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ২ দিনের ইডি হেফাজতে পাঠাল আদালত

    এর আগে ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর আরেক সংশোধনীতে আরও একটু উদারিকরণ করা হয়েছিল জাতীয় পতাকা ব্যবহারের বিধি নিষেধে। বলা হয়েছিল, জাতীয় পতাকার কোন রকম অসম্মান না করে, সাধারণ সরকারি ক্ষেত্র ছাড়াও, সাধারণ মানুষও, জাতীয় অনুষ্ঠান বা বিশেষ বিশেষ দিনে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারবেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি সংস্থাও পতাকা উত্তোলন করতে পারে। কিন্তু এমন ভাবে উত্তোলন করতে হবে যাতে, তা জাতীয় সম্মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। জাতীয় পতাকার যেন কোন রকম অসম্মান না করা হয়। তুলা, উল, সিল্ক, খাদি ছাড়াও পতাকার কাপড়ে পলিয়েস্টার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।  

    অতএব স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। নিজের বাড়িতে লাগান। জাতীয় রঙে সেজে উঠুন সাজিয়ে তুলুন নিজের পাড়া গ্রাম শহরকে। শুধু মনে রাখতে হবে। এই পতাকা ব্যবহারের এই স্বাধীনতা আসলে আপনার ভারতীয় মন আর শিক্ষাকে আরও বেশি দায়িত্ববোধ সম্পন্ন করার।

  • Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে গয়ার বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে গিয়েছিলেন বিহারের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মহম্মদ ইজরাইল মনসুরি। অহিন্দু  কোনও ব্যক্তি কীভাবে মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢুকলেন? প্রশ্ন তুলল বিহার বিজেপি (BJP)। বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের দাবি, নীতীশ কুমারকে ক্ষমা চাইতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে বিজেপি কর্মীরা রাজ্যের সর্বত্র তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ করবে। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ বা রাজ্যের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মনসুরি এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি।

    নীতীশ কুমারের সরকারি ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে গর্ভগৃহে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী দু’জনের পুজো করার ছবি পোস্ট করা হয়েছে। মন্দির থেকে বেরিয়ে মনসুরি বলেন, ‘‘বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সঙ্গে প্রবেশ করতে পারা আমার সৌভাগ্য।’’এরপরই বিতর্ক শুরু হয়।

    মনসুরির মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে আপত্তি তুলেছে মন্দির কমিটিও। মন্দিরের কর্তারা বলেন, আমরা জানতাম না মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীও আসবেন। তবে ওঁর উচিত ছিল মন্দিরের নিয়ম মেনে ভিতরে প্রবেশ না করা। মন্দির কর্তৃপক্ষের দাবি, হিন্দু ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষের মন্দিরে প্রবেশ নিষেধ। মন্দিরের গেটে সেই বিজ্ঞপ্তি লেখাও রয়েছে। তার পরেও মনসুরি মন্দিরে কী ভাবে প্রবেশ করেছেন, সেই নিয়ে তদন্তের জন্য কমিটি গঠন করেছেন কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: বহরে বড় জাতীয় সড়ক! নয়া প্রকল্পের ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির

    বিহার বিজেপির মুখপাত্র তথা জাতীয় সাধারণ সম্পাদক নিখিল আনন্দ বলেন, ‘‘নীতীশ কুমার হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বা হিন্দু রীতিনীতিতে বিশ্বাস করেন না। যে ভাবে নীতীশ কুমার মন্দির চত্বর দূষিত করেছেন, তার জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীদের কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। মুসলিম তোষণের জন্য নীতীশ ছবি তোলার সুযোগ খোঁজেন, এই পদক্ষেপকে ধিক্কার জানাই।’’

    বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের প্রশ্ন, “শুধু হিন্দুদেরই কেন উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে? নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) কি পারবেন মক্কায় যেতে?” প্রসঙ্গত, বিহারে মন্ত্রীদের কয়েকটি করে জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিশেষ করে উন্নয়ন এবং আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ে নজর রাখার দায়িত্ব থাকে মন্ত্রীদের উপর। লালুপ্রসাদের পার্টি রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মন্ত্রী মনসুরি গয়ার দায়িত্বে আছেন। সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রীর গয়া সফরে তিনি সঙ্গী ছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Monkey Pox: শারীরিক সম্পর্কে ছড়াতে পারে মাঙ্কি পক্স? জানুন

    Monkey Pox: শারীরিক সম্পর্কে ছড়াতে পারে মাঙ্কি পক্স? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ মে যুক্তরাষ্ট্রে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) প্রথম কেসটি সামনে আসার পর থেকে দ্রুত ছড়িয়েছে এই রোগ। এই মুহূর্তে গোটা পৃথিবীতে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজার। ইতিমধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচ জন। দেশে আক্রান্ত হওয়া চতুর্থ ব্যক্তির কোনও বিদেশ সফরেরও ইতিহাস নেই। তাহলে কী এবার গোষ্ঠী সংক্রমণের পথে মাঙ্কি পক্স? 

    কী করে ছড়াচ্ছে এই রোগ? 

    মূলত বন্য প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়েছে এই রোগ। মানুষ এবং বাঁদর এই রোগের আদর্শ বাহক। পশ্চিম আফ্রিকা থেকে এই রোগ এসেছে। এটি বায়ুবাহিত রোগ নয়। কোনও ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্তের সংস্পর্শে এলে তাঁর আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। মূলত দুজনের মধ্যে দূরত্ব যদি ২ মিটারের কম হয়, তাহলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। লালার দ্বারা এই রোগ ছড়ায়। একজনের থেকে অপর জনের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা ৭%। এই রোগ চিকেন পক্স এবং স্মল পক্সের থেকে কম সংক্রামক। বাঁদর, কাঠবিড়ালির মতো প্রাণীদের সংস্পর্শে দীর্ঘ সময় থাকলে বা এইসব প্রাণীর মাংস খেলে এই রোগ ছড়াতে পারে।

    আরও পড়ুন: দেশে চতুর্থ মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ, এবার দিল্লিতে  

    কাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশি?

    পুরুষদের মধ্যেই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা সবথেকে বেশি দেখা গিয়েছে।

    পুরুষে-পুরুষে শারীরিক সম্পর্ক (STD) হলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। ইতিমধ্যেই LGBTQ কমিউনিটিকে সাবধান করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। 

    আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে থাকা স্বাস্থ্যকর্মীদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।  

    শারীরিকভাবে আক্রান্ত মানুষরাও খুব সহজে আক্রান্ত হতে পারেন এই রোগে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার 

    শারীরিক সম্পর্কের কারণে ছড়াতে পারে এই রোগ?

    হু-এর (WHO) আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এটি সরাসরি যৌনবাহিত সংক্রমণ নয়, তবে আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গম করলে যে কেউ সংক্রমিত হতে পারেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাঙ্কি পক্স ৯৫ শতাংশ শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়েছে।  

    মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের সংস্পর্শে এলে কী করবেন?

    ৪ দিনের মধ্যে যদি স্মল পক্সের টিকা নেওয়া যায়, তাহলে সংক্রমণ আটকানো যেতে পারে। ১৪ দিনের মধ্যে টিকা নিলে রোগের উপসর্গ কমাতে সাহায্য হতে পারে। যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা ৮ বছরের কম বয়সী শিশুরা বা যেই মায়েরা বাচ্চাকে স্তন পান করান, তাঁদের বিশেষভাবে সাবধান থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    কী করে সংক্রমণ আটকাবেন?

    আপনি যদি মনে করে আপনি এই রোগে আক্রান্ত তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তিন সপ্তাহের জন্যে নিজেকে আইসোলেটেড করে নিন। সাধারণত ৫-১৩ দিনেই সেরে যায় এই রোগ। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে ২১ দিন অবধি থাকতে পারে এই রোগের উপসর্গ। 

     

     

     

     

  • Kargil Vijay Diwas: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    Kargil Vijay Diwas: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল কার্গিল বিজয় দিবসের ২৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৯৯ সালে আজকের দিনেই কার্গিল যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেছিল আমাদের ভারতবর্ষ। আর যাঁরা এই জয় এনে দিয়েছিলেন, সেই সব বীর শহীদদের স্মরণে এই দিনটি আমাদের প্রতিটি ভারতীয়দের কাছে একটি স্মরণীয়। প্রতিবছর ২৬ জুলাই দিনটি কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas) হিসেবে উদযাপন করা হয়। ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধে লড়াকু ভারতীয় সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন গোটা ভারতবাসী। এদিন এর মধ্যে বলিউডের তারকারাও সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন।

    বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার ট্যুইটে লিখেছেন, অক্ষয় কুমার টুইটারে লিখেছেন, “ভারতের এই বীরদের জন্যে আজ আমরা নিরাপদ।”  

    [tw]


    [/tw] 

    অজয় দেবগণ একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, কার্গিল বিজয় দিবসে ভারতের শহীদ বীরদের আমার সেলাম। জয় হিন্দ।“

    [tw]


    [/tw]

    অভিষেক বচ্চন টুইট করেছেন, “কারগিল বিজয় দিবসে, যারা আমাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করেছেন সেই বীর শহীদদের শত-শত প্রণাম। জয় হিন্দ। কার্গিল বিজয় দিবস।”

    [tw]


    [/tw]

    অভিনেতা ফারহান আখতার তাঁর পরিচালনা করা ছবি ‘লক্ষ্য’-এর একটি ক্লিপ শেয়ার করেছেন ও কার্গিলে ভারতীয় সেনা ও শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    রাজকুমার রাও লিখেছেন, যারা ভারতের জন্য প্রাণ দিয়ছেন, সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের স্যালুট।

     অভিনেত্রী তাপসী পান্নু ট্যুইটে কার্গিল যোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    অনুপম খের সেনাদের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ও হিন্দিতে একটি কবিতা লিখে তাঁদের প্রণাম জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Partha Chatterjee: ভুবনেশ্বরের পথে রওনা পার্থর, বিকেলে হাইকোর্টে পেশ মেডিক্যাল রিপোর্ট

    Partha Chatterjee: ভুবনেশ্বরের পথে রওনা পার্থর, বিকেলে হাইকোর্টে পেশ মেডিক্যাল রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) নির্দেশমতো সোমবার সকালে ওড়িশার (Odisha) ভুবনেশ্বরের পথে রওনা দিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee। ভুবনেশ্বর এইমসে (Bhubaneswar AIIMS) আজ হবে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা। সেই রিপোর্ট আজই বিকেল চারটের মধ্যে পেশ করা হবে আদালতে।

    এদিন সকাল সাড়ে সাতটায় এসএসকেএম (SSKM) থেকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রীকে নিয়ে রওনা দেয় অ্যাম্বুল্যান্স। সকাল ৮টা নাগাদ বিমানবন্দর পৌঁছয় পার্থর কনভয়। সেখান থেকে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ভুবনেশ্বর এইমস-এ। শনিবার, এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ২ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলে ব্যাঙ্কশাল আদালত। এরপরই, অসুস্থতার দাবি করেন তৃণমূল মহাসচিব। তখন ইডি-র (ED) প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও পার্থকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করার নির্দেশ দেন বিচারক।

    আরও পড়ুন: এসএসকেএমে নয়, ভুবনেশ্বর এইমসেই স্বাস্থ্য পরীক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের

    নিম্ন আদালতের নির্দেশে ‘অসন্তুষ্ট’ ইডি নিম্ন আদালতের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে শনিবার রাতেই প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের কাছে দ্রুত শুনানির আর্জি জানানো হয়। রবিবার রাতে হওয়া জরুরি শুনানিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বার বার এসএসকেএমে ভর্তি হতে চাওয়ার বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল ইডি। তদন্তকারীরা জানান, ওই হাসপাতালে গেলে ইডি অফিসারদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতাল সহযোগিতা করছে না ইডির সঙ্গে। 

    শুনানিতে উঠে আসে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দেওয়া নির্দেশের উল্লেখও। এসএসসি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মন্তব্য করেছিলেন, এসএসকেএমে ভর্তি হওয়া যাবে না। শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বিবেক চৌধুরী পার্থর আইনজীবীকে বলেন, ‘‘এসএসকেএম প্রতিটি প্রভাবশালীর জন্য নিরাপদ জায়গা।’’ বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর পর্যবেক্ষণ, এসএসকেএমের মেডিক্যাল রিপোর্টের সাহায্যে তদন্ত প্রক্রিয়া এড়িয়েছেন শাসকদলের নেতারা। সাম্প্রতিক অতীতে একাধিক উদাহরণ আছে। এপ্রসঙ্গে তিনি নাম নেন মদন মিত্র এবং অনুব্রত মণ্ডলের। 

    আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশে! ইডি সূত্রে উঠে এল নতুন তথ্য

    শেষে বিচারপতির নির্দেশ, এইমস ভুবনেশ্বরে পার্থর শারীরিক পরীক্ষা করতে হবে। সেখানে কার্ডিয়োলজি, নেফ্রোলজি, মেডিসিন, এন্ড্রোক্রিনোলজি বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে দল তৈরি করে পার্থর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে করে নিয়ে যাওয়া হবে পার্থকে। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে পার্থর সঙ্গে থাকতে পারবেন তাঁর আইনজীবী ও চিকিৎসক।

  • SC on Freebies: খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    SC on Freebies: খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খয়রাতি (Freebies) ইস্যুটি জটিল। তাই খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক (Welfare Schemes) প্রকল্প এবং অন্য নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যে স্পষ্ট বিভাজন রেখা টানা প্রয়োজন। মঙ্গলবার এমনই জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার নেতৃত্বে গঠিত বেঞ্চ জানান, খয়রাতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এজন্য বিতর্কের প্রয়োজন।

    ক্ষমতায় আসতে প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতির (Election Freebies) বন্যা বইয়ে দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে দেশের শীর্ষ আদালতও। সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার (NV Ramana) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সম্প্রতি তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া এক বিষয় নয়। বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে।

    আরও পড়ুন :খয়রাতি নয়, মর্যাদার সঙ্গে রোজগার করাই বেশি পছন্দ ভোটারদের, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, সব রাজনৈতিক দলই ভোটের সময় খয়রাতির প্রতিশ্রুতি দিতে চায়। তারা এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেয়ও। প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, কিছু জিনিস যেমন মেয়েদের সাইকেল কিংবা কৃষকদের গবাদি পশু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি এগুলিকে জনকল্যাণ মূলক কাজকর্মের সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা যায়। তিনি বলেন, এই ইস্যুতে বিতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এবং বিষয়টি বিবেচনার জন্য সংসদে উত্থাপনের প্রয়োজন। রামানা বলেন, গ্রামাঞ্চলে গরু-ছাগল পালন মানুষের জীবিকা। তাই এগুলিকে খয়রাতি হিসেবে দেখলে চলবে না। কেউ কেউ মেয়েদের সাইকেল দেয় শিক্ষা কিংবা ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে। প্রশ্ন হল এখানেই, কোনটা খয়রাতি, কোনওটাই বা জনকল্যাণ?  সুপ্রিম কোর্টের আরও পর্যবেক্ষণ, গ্রামের একজন গরিব মানুষের কাছে এ জাতীয় জিনিসপত্রের প্রয়োজন খুবই। এবং সেটা নিয়ে আদালতের এই ঘরের মধ্যে বিতর্ক হতে পারে না। প্রসঙ্গত, এর আগে শুনানির সময় প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, আমি মনে করি না ভোটাররা নিখরচায় নানা পরিষেবা পেতে চান। সুযোগ পেলে তাঁরা সম্মানজনকভাবেই রোজগার করতে চাইবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share