Blog

  • Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিএসই বোর্ডের (CBSE Board) দশম শ্রেণির (10th Result) পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর! সন্তানের এ হেন ফলে খুশির সাগরে ভাসবেন যেকোনও অভিভাবক৷ কিন্তু হরিয়ানার (Haryana) অঞ্জলি যাদবের (Anjali Yadav) বাড়িতে ধরা পড়ল সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি৷ মেয়ের দুর্দান্ত রেজাল্টেও দুশ্চিন্তায় অঞ্জলির মা৷ কী করে মেধাবী মেয়ের উচ্চশিক্ষার খরচ যোগাবেন সেই চিন্তাতেই ঘুম উড়েছে৷ নুন আনতে পান্তা ফুরোয় যে পরিবারের, সে পরিবারে মেধাবী হওয়াও যেন এক বিলাসিতা।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    অঞ্জলির বাবা চাকরি করতেন প্যারামিলিটারিতে৷ ২০১০ সালে এক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন৷ শারীরিক অক্ষমতার কারণেই ২০১৭ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন৷ ছোট ভাই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে৷ পরিবারে একমাত্র রোজগেরে অঞ্জলির মা। খানিকটা জমি আছে। কিন্তু তাতে প্রয়োজন মেটে না। এই পরিবারে উচ্চ শিক্ষিত হওয়া যেন এক দিবা স্বপ্ন৷ কিন্তু সেই স্বপ্নই এবার সত্যি হতে চলেছে। উচ্চ শিক্ষার জন্যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন অঞ্জলি। কথা রেখেছেন হরিয়ানা মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। করে দিয়েছেন অঞ্জলির বৃত্তির ব্যবস্থা৷

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%     

    রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar) যখন অঞ্জলিকে ভিডিও কলে শুভেচ্ছা জানান, তখন তাঁকে অর্থিক সমস্যার বিষয়ে জানান ওই পড়ুয়া৷ মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জন্য প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বৃত্তির (Scholarship) ব্যবস্থা করে দেন৷ সেইসঙ্গে জানান, ভবিষ্যতে তাঁর পড়াশোনায় সবরকম সাহায্য করবে রাজ্য সরকার৷ বৃত্তির ঘোষণার পর যারপরনাই খুশি অঞ্জলি। বার বার ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চান অঞ্জলি। পড়তে চান দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান দিল্লি এইমসে। সেই স্বপ্নই এবার উড়ান দেওয়ার পথে।  

    শিলারপুরের বাসিন্দা অঞ্জলি পড়েন ইন্ডাস ভ্যালি পাবলিক স্কুলে৷ তাঁর মা জানিয়েছেন, “অত্যন্ত পরিশ্রমী অঞ্জলি। কঠোর পরিশ্রমের কারণেই মেয়ের এই রেজাল্ট।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের এই অর্থনৈতিক অবস্থায় মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব ছিল। তাই মুখ্যমন্ত্রী যখন ফোন করে শুভেচ্ছে জানান, তখন আমরা আমাদের অবস্থার কথা তাঁকে জানাই। মুখ্যমন্ত্রীর এই সাহায্যের জন্যে আমরা কৃতজ্ঞ।”

  • National Film Awards: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মঞ্চে সেরার শিরোপা সুরিয়া-অজয় দেবগনের, জয়জয়কার অভিযাত্রিকের 

    National Film Awards: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মঞ্চে সেরার শিরোপা সুরিয়া-অজয় দেবগনের, জয়জয়কার অভিযাত্রিকের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পুরোনো ছন্দে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অনুষ্ঠান। শুক্রবার এক বিশেষ অনুষ্ঠানে ৬৮তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের (National Film Award) বিজয়ীদের তালিকা প্রকাশ করল ডিরেক্টোরেট অফ ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল বিভাগ (Directorate of Film Festival Department)। এবার মঞ্চে উঠেই পুরস্কার নিলেন বিজয়ীরা। গত দুবছর করোনার কারণে ভার্চুয়ালি পালন হয়েছে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অনুষ্ঠান। তাই এবার মনোনয়ন তালিকায় রয়েছে ২০২০ সালের কিছু সিনেমা। 

    আরও পড়ুন: ‘অলবিদা’ লিখে ইনস্টাগ্রামে সব পোস্ট ডিলিট করলেন আদনান সামি! রহস্য কী?

    এবার সেরা ফিচার ছবির স্বীকৃতি পেল সুরারাই পোত্রু। সেরা জনপ্রিয় ছবি তানহাজি। সেরা ছবির তালিকায় রয়েছে বাংলার ছবিও। সেরা সিনেম্যাটোগ্রাফি এবং সেরা বাংলা ছবির জন্যে পুরস্কার পেল অভিযাত্রিক। 

    আরও পড়ুন: ইতিহাস বিকৃতি, মণি রত্নম এবং বিক্রমকে আইনি নোটিস

    সেরা পরিচালকের শিরোপা পেলেন সচীদানন্দন কে আর। মরণোত্তর এই সম্মান পেলেন সচীদানন্দন, ওরফে সচী। ২০২০ সালেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৪৭ বছর বয়সে প্রয়াত হন এই পরিচালক। 

    এক নজরে সেরাদের তালিকা  

    সেরা ফিচার ছবি: সুরারাই পোত্রু

    সেরা পরিচালক: সচীদানন্দন কে আর

    সেরা জনপ্রিয় ছবি: তানহাজি

    সেরা ডেবিউ পরিচালকের জন্য ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার: ম্যান্ডেলা

    সেরা শিশুদের ছবি: সুমি

    সেরা অভিনেতা: সুরারাই পোত্রুর জন্য সুরিয়া ও তানহাজ়ির জন্য অজয় দেবগন

    সেরা অভিনেত্রী: অপর্ণা বালামুরালি

    সেরা সাপোর্টিং অভিনেতা: বিজু মেনন

    সেরা সাপোর্টিং অভিনেত্রী: লক্ষ্মী প্রিয়া চন্দ্রমৌলী

    সেরা শিশু শিল্পী: ‘তকতক’ ছবির জন্য অনীষ মঙ্গেশ গোসাভি এবং ‘সুমি’ ছবির জন্য আকাঙ্ক্ষা পিঙ্গলে ও দিব্যেশ ইন্দুলকর

    সেরা সঙ্গীত পরিচালক: আলা বৈকুণ্ঠপুরামুলো

    সেরা মহিলা গায়ক: নানছাম্মা

    সেরা মহিলা গায়িকা: সাইনা

    সেরা অডিয়োগ্রাফি: দোল্লু 

    সেরা সিনেম্যাটোগ্রাফি: অভিযাত্রিক

    সেরা নন-ফিচার ছবি: থ্রি সিস্টার্স

    সেরা পোশাক পরিকল্পনা: তানহাজি

    সেরা মেকআপ: নাট্যম

    সেরা স্ক্রিনপ্লে: সুরারাই পোত্রু

    সেরা অসমীয়া ছবি: ব্রিজ

    সেরা বাংলা ছবি: অভিযাত্রিক

    সেরা হিন্দি ছবি: তুলসীদাস জুনিয়র

    সেরা তেলুগু ছবি: কালার ফটো

    সেরা তামিল ছবি: শিবারণজানিয়ুম ইন্নম শিলা পেঙ্গাল্লুম

    বিশেষ জুরি পুরষ্কার

    হিন্দিতে সেরা ফিচার ছবি: তুলসীদাস জুনিয়র

    কন্নড়ের সেরা ফিচার ছবি: দোল্লু 

    মালায়ালামের সেরা ফিচার ছবি: থিঙ্কলাজচা নিশ্চয়াম

    তামিলের সেরা ফিচার ছবি: শিবারণজানিয়ুম ইন্নম শিলা পেঙ্গাল্লুম

    হরিয়ানভিতে সেরা ফিচার ছবি: দাদা লখমি
     
    ডিমাসায় সেরা ফিচার ছবি: সামখোর

    টুলুতে সেরা ফিচার ছবি: জিটিগে  

    সেরা নন ফিচার ছবি

    পারিবারিক মূল্যবোধের উপর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র: কুমকুমারচান, অভিজিৎ অরবিন্দ দলভি

    সেরা পরিচালনা: ওহ দ্যাটস ভানু, আরভি রামানি

    সেরা সঙ্গীত পরিচালনা: ১২৩২ কিমি- মারাঙ্গে তো ওয়াহিন জাকার, বিশাল ভরদ্বাজ

    সেরা সিনেমাটোগ্রাফি: সাবদিকুন্না কালাপ্পা, নিখিল এস প্রবীণ

    সেরা অডিওগ্রাফি: পার্ল অফ দ্য ডেজার্ট, অজিত সিং রাঠোর

    সেরা সম্পাদনা: বর্ডারল্যান্ডস, অনাদি আথালে

    সেরা ন্যারেশন ভয়েসওভার: র‌্যাপসোডি অফ রেইনস , শোভা থারুর শ্রীনিবাসন

    বেস্ট অন লোকেশন সাউন্ড: জাদুই জঙ্গল, সন্দীপ ভাটি এবং প্রদীপ লেখওয়ার 

    সিনেমার সেরা বই: কিশ্বর দেশাইয়ের দ্য লংগেস্ট কিস 

    সিনেমার সেরা বই (বিশেষ উল্লেখ): এমটি অনুনাহভাঙ্গালুদে পুস্তকাম, অনুপ রামকৃষ্ণান এবং সূর্য দেবের কালি পাইনে কালিরা সিনেমা

    সেরা চলচ্চিত্র সমালোচক: এই বছর কোন বিজয়ী নেই।

    সর্বাধিক চলচ্চিত্র বন্ধুত্বপূর্ণ রাজ্য: মধ্যপ্রদেশ

     

     

     

     

     

  • Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    Gautam Adani: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানি (Gautam Adani) এখন বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি। এর আগেই ভারতের ধনীদের তালিকায় সেরা হয়েছেন আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। কিন্তু এবারে বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে আসলেন আদানি। এই প্রথম এশিয়ার কোনও ব্যক্তি বিশ্বের ধনীদের তৃতীয় নম্বরে উঠে এলেন। সম্প্রতি এই তালিকা প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স (Bloomberg Billionaires Index) অনুসারে আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে এই শিরোপা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরেই এফএমসিজি বাজারে আত্মপ্রকাশ রিলায়েন্স রিটেলের, ঘোষণা মুকেশ-কন্যা ইশার

    বর্তমানে আদানির থেকেও ধনী, এমন ব্যক্তি বিশ্বে মাত্র ২ জন। একজন হলেন, আমাজন কর্তা জেফ বেজোস (Jeff Bezos)। অপরজন টেসলার মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk)। ফ্রান্সের বার্নার্ড আর্নোলকেও ছাপিয়ে (France’s Bernard Arnault) বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তির স্থানে উঠে এসেছেন আদানি। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের জায়াগায় কখনও উঠে আসতে পারেননি মুকেশ আম্বানি ও চিনের জ্যাক মা।

    ৬০ বছরের এই ধনকুবের তাঁর কয়লা ব্যবসা থেকে শুরু করে বন্দর ব্যবসা সমস্ত ক্ষেত্রে উন্নতি করেই চলেছেন। এখানেই শেষ নয়, ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি-ক্ষেত্রের বন্দর, বিমানবন্দর অপারেটর, সিটি-গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটর ও কয়লা খনির মালিক আাদানি গোষ্ঠী। আবার নভেম্বরে গ্রিন এনার্জিতে ৭০ বিলিয়ন ইনভেস্ট করতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: বিল গেটসকে টপকে বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি আদানি, দশম স্থানে মুকেশ

    গৌতম আদানি সম্পদের পরিমাণ ১৩৭ বিলিয়ন ডলার। ইলন মাস্ক, যিনি প্রথম স্থানে রয়েছেন, তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৫১ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেফ বেজোসের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫৩ বিলিয়ন ডলার। চতুর্থ স্থানে থাকা বার্নার্ড আর্নল্টের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৩৬ বিলিয়ন ডলার। গত মাসেই ফোরবেস রিয়্যাল টাইম থেকে জানানো হয়েছিল যে তাদের প্রকাশিত তালিকায় দেখা গিয়েছে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে চার নম্বরে নাম রয়েছে ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানির। কিন্তু এবার জানা গেল তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    African Cheetah: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফ্রিকা (Africa) থেকে এবার চিতা (Cheetah) আসছে ভারতে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষেই এই আয়োজন। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মাসে স্বাধীনতা দিবসের আগেই আটটি চিতা ঘুরে বেড়াবে ভারতের জাতীয় উদ্যানে। দেশবাসীর কাছে এ এক বড় উপহার বলেই মনে করছেন অনেকে। মধ্যপ্রদেশের একটি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হবে চিতাগুলিকে। দুদেশের মধ্যে বন্যপ্রাণ আদানপ্রদান সংক্রান্ত চুক্তির ভিত্তিতেই ভারত পাচ্ছে আফ্রিকান চিতা।  

    ১৯৫২ সালে ভারতে বিলুপ্ত বলে ঘোষণা করা হয় পৃথিবীর দ্রুততম এই প্রাণীটিকে। চিতা ঘণ্টায় ৮০- ১৩০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে। এবার থেকে সেই চিতাই দেখা যাবে শেওপুরের কুনো-পালপুর ন্যাশনাল পার্কে (Kuno-Palpur National Park in Madhya Pradesh’s Sheopur district)।

    আরও পড়ুন: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

    নামিবিয়া (Namibia) থেকে আনা হচ্ছে এই চিতাগুলিকে। এরজন্যে প্রয়োজনীয় মউ সাক্ষর হয়েছে বুধবার। অগাস্ট মাসেই চারটে পুরুষ এবং চারটি মহিলা চিতাকে ভারতে আনা হবে। বন দফতরের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, “বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলোচনা এবং প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ কর্ম শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনেই মাসেই চিতাগুলিকে দেশে দেখা যাবে। তবে সঠিক তারিখ সরকারি সূত্রে পরিষ্কার করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: ইবোলার পর এবার মারবার্গ ভাইরাসে কাঁপছে আফ্রিকা, মৃত ২

    পরিবেশমন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদব ট্যুইটে লেখেন, “স্বাধীনতার ৭৫ বছরে পৃথিবীর দ্রুততম প্রাণী ভারতে প্রবেশ করবে। ভারতের ইকোসিস্টেম, পরিবেশ আবার পুনরুজ্জীবিত হবে,”

    [tw]


    [/tw]

    চিতা আনার মূল উদ্দেশ্যই হল, ভারতে আবার চিতার বংশ গড়ে তোলা। এই মুহূর্তে কুনো জাতীয় উদ্যানে ২১টি চিতা থাকার মতো জায়গা রয়েছে। একবার তা এসে গেলে আরও বড় জায়গায় ৩৬টি চিতা থাকতে  পারবে। কুনো বন্যপ্রাণ ডিভিশনের বিপুল জায়গাকে আরও অনেক চিতার বসবাস উপযোগী করে তোলা হবে। আর এই সবটাই দেখবে ভারতের পরিবেশ মন্ত্রক।  

  • Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    Viral Video: গায়ের ওপর গোখরো, ভয়ে মরার ভান মহিলার, তারপর যা ঘটল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সাপ’ শব্দটি যেন চিরকালীন ত্রাসের সমার্থক! এই প্রাণীটিকে এড়িয়েই চলতে পছন্দ করেন সাধারণ মানুষ। আর বিষধর হলে তো কথাই নেই। আর সেই প্রাণীটিই কিনা গায়ের ওপর উঠে বসে আছে, আর চুপ করে শুয়ে রয়েছেন মহিলা! ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। কোথায় এমন রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে তা যদিও জানা যায়নি। 

    আরও পড়ুন: মাঝ আকাশে ঘুমিয়ে পড়লেন দুই পাইলটই! এরপর যা ঘটল…

    ভিডিওটি ট্যুইটারে (Twitter) শেয়ার করেছেন আইএফএস অফিসার সুশান্ত নন্দা। লিখেছেন, “এরকম যদি হয়, আপনার প্রতিক্রিয়া কী হবে? সাপটি কিছুক্ষণ মহিলাটির গায়ে জড়িয়ে থাকলেও বেশ কিছুক্ষণ পড়ে কোনওরকম ক্ষতি না করেই সেখান থেকে চলে যায়।”  

     

    ভিডিওটিতে প্রায় ২২ হাজার ভিউ, দেড় হাজার লাইক এবং ২১০ রিটুইট রয়েছে। সাপটিও যে সে সাপ না। গোখরো (Cobra)। কিন্তু এত বড় ঘটোনাতেও মহিলা বিন্দুমাত্র বিচলিত না হয়ে নিশ্চিন্তে শুয়ে আছে। ঘটনাটি অবাক করেছে নেটিজেনদের। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউতে ডোমিনোজের আজব প্রশ্ন, ক্ষতিপূরণবাবদ দিতে হল লক্ষাধিক টাকা!  

    পরে জানা যায়, মহিলা চুপচাপ শুয়ে থাকলেও চিৎকার করে সাহায্য চেয়েছেন। কিন্তু সরীসৃপটি সে বিষয়টি টের পায়নি। কোনওভাবেই ভীত না হওয়ায় সে ওই মহিলার শরীর থেকে খানিক সময় পরেই নেমে পড়ে।

    ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বহু নেট নাগরক। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    Maharashtra: আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজেদের আসল শিবসেনা (Shiv Sena) প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) দ্বারস্থ হতে চলেছেন মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। এদিনই নিজেদের প্রকৃত শিবসেনার তকমা আদায় করতে কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছেন তিনি।

    বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে আসাম উড়ে যান শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার সদস্য সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই রয়েছেন শিন্ডে শিবিরে। বাকিরা এখনও রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের দলে।    

    আরও পড়ুন : বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    সম্প্রতি উদ্ধবের গড়া এক্সিকিউটিভ কমিটি ভেঙে দিয়েছেন শিন্ডে। তিনি নিজে ন্যাশনেল এক্সিকিউটিভ কমিটির গঠন করেছেন। কমিটির মাথায় উদ্ধবকে রাখা হলেও, কমিটির প্রধান মুখপাত্র করা হয়েছে শিবসেনা বিধায়ক দীপক কেশরকরকে। নয়া গঠিত এই কমিটি সংক্রান্ত রেজলিউশন নির্বাচন কমিশনের দফতরে পেশ করতে চলেছে শিন্ডে শিবির। কেবল তাই নয়, শিন্ডে স্বয়ং দ্বিতীয় বারের জন্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন। এদিকে, মহারাষ্ট্রের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সমস্যা এবং শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপির মহাবিকাশ আগাড়ি জোট সরকারের পতন সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে। বুধবার দেশের শীর্ষ আদালতের তিন বিচারপতির বেঞ্চে হবে ওই মামলার শুনানি। এই তিন বিচারপতির বেঞ্চের নেতৃত্বে রয়েছেন সিজেআই এনভি রামানা। তাঁর সঙ্গে থাকছেন বিচারপতি কৃষ্ণ মুরারি এবং হিমা কোহলি।

    আরও পড়ুন : ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    উদ্ধব সরকারের পতনের পরে পরেই শিন্ডে শিবির  নিজেদের দাবি করেছে তারাই আসল শিবসেনা। যদিও শিন্ডের দাবি, শিবসেনার বর্ষীয়ান নেতারাও রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর শিবিরে। শিন্ডে বলেন, সিংহভাগ মানুষ, আমি বলছি না হাজার হাজার, এঁদের মধ্যে অফিস বেয়ারার, ওয়ার্কার্স, এবং জনপ্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে নিয়মিত সম্পর্ক রেখে চলেছেন। নয়া রাজ্য সরকারের ওপর তাঁদের বিশ্বাসও রয়েছে। কারণ আমরা বালাসাহেবের আদর্শ মেনেই চলছি। শিবসেনা বিজেপি মেলবন্ধনও ঘটিয়েছি আমরাই।

  • Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    Tiger Death: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি বাঘ (Tiger) দেখতে পাওয়া যায় মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)। কিন্তু সেই রাজ্যেই এখন বাঘ মৃত্যুর ঘটনা দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটির (NTCA) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য। 

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে ভারতে আসছে ৮টি আফ্রিকান চিতা

    তথ্যে বলা হয়েছে, বছরের শুরু থেকে ১৫ জুলাই অবধি গোটা দেশে ৭৪ টি বাঘ প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশে মারা গিয়েছে ২৭টি বাঘ। যা এইসময়ে দেশের মধ্যে সর্বাধিক। এর পরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। মহারাষ্ট্রে বাঘ মৃত্যুর সংখ্যা ১৫। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কর্ণাটক। সেখানে ১১টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে। আসামে ৫, কেরল এবং রাজস্থানে ৪টি করে, উত্তরপ্রদেশে ৩টি, অন্ধ্রপ্রদেশের ২টি, বিহার, ওড়িশা, ছত্রিশগড়ে ১টি করে বাঘের মৃত্যু হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম বিজেপির! মধ্যপ্রদেশে প্রথম জয় আপের

    বাঘ মৃত্যুর কারণ কী?

    আধিকারিকদের মতে, বয়সজনিত কারণে, নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ের কারণে, রোগ, চোরা শিকারিদের হাতে, বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে বাঘের মৃত্যু হয়। 

    ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশ ‘টাইগার স্টেট’ – এর তকমা ফিরে পায়। অল ইন্ডিয়া টাইগার এস্টিমেশন রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশে ৫২৬টি বাঘের বাস ছিল। যা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সে রাজ্যে চারটি ব্যাঘ্র প্রকল্প রয়েছে। কানহা, বান্ধবগড়, পেঞ্চ, সাতপুরা, পান্না এবং সঞ্জয় দুবরি। 

    ২৭টি বাঘের মধ্যে ৯টি পুরুষ বাঘ এবং ৮টি মহিলা বাঘ ছিল। বাকিদের বিষয়ে কোনও তথ্য দেওয়া নেই। এদের মধ্যে কিছু বাঘ শাবকেরও মৃত্যু হয়েছে। 

    বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “এই রাজ্যে সবচেয়ে বেশি বাঘের মৃত্যু হয়েছে তার কারণ এই রাজ্যে বাঘের সংখ্যাও সবচেয়ে বেশি।” 

    আরটিআই কর্মী অজয় দুবে বলেন, “পান্নায় ১০ বছর আগেও বাঘের দেখা মিলত না। এনটিসিএ রাজ্যকে ব্যাঘ্র প্রকল্প গড়ে তোলার নির্দেশ দেয়। তারপরে চোরা শিকারিদের হাত থেকে বাঘগুলিকে রক্ষা করা খানিকটা হলেও সম্ভব হয়েছে।”  

     

     

     

  • Salman Khan: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    Salman Khan: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুনের হুমকি পাওয়ার একমাস পর মুম্বইয়ের পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করলেন অভিনেতা সলমন খান (Salman Khan)। শুক্রবার বিকেলে পুলিশ কমিশনার বিবেক পানসলকরের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সেইসময়ে সেখানে উপস্থিত ছিলেন মুম্বই পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (আইনশৃঙ্খলা) বিশ্বাস নাঙ্গরে পাতিলও।

    ভক্তদের মনে প্রশ্ন হঠাৎ আবার পুলিশের কাছে কেন ‘ভাইজান’? সূত্রের খবর, প্রাণনাশের হুমকি পাওয়ার পর নিজের কাছে বন্দুক রাখতে চান বলি অভিনেতা। সেজন্য পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত আবেদন জানান তিনি। শুক্রবার বিকেলে মুম্বইয়ের পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন সলমন খান। দক্ষিণ মুম্বইয়ের তাঁর দফতরে যান অভিনেতা। ব্যক্তিগত বন্দুক রাখার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন তিনি। 

    [tw]


    [/tw]

    জানা গিয়েছে, গতমাসে সলমন এবং তাঁর বাবা সালিম খান প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছিলেন। পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুনের পরেই সলমনের বান্দ্রার বাড়িতে একটি চিঠি পাওয়া যায়। সেখানে লেখা ছিল, ‘তোমার অবস্থাও মুসেওয়ালার মতো হবে।’ প্রতিদিন মর্নিং ওয়াকের পর বাড়ির লনে বসে চা খান এবং খবরের কাগজ পড়েন সলমনের বাবা। সেই সময়েই তিনি ওই চিঠি পান। গোটা ঘটনা জানানো হয় মুম্বই পুলিশকে। বান্দ্রা থানায় অভিযোগও দায়ের করে খান পরিবার।  ইস্ট বান্দ্রায় সলমনের বাংলোর সামনে বাড়ানো হয় নিরাপত্তা। 

    আরও পড়ুন: ‘অলবিদা’ লিখে ইনস্টাগ্রামে সব পোস্ট ডিলিট করলেন আদনান সামি! রহস্য কী?

    প্রসঙ্গত, সেই কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা এখনও পিছন ছাড়েনি সলমন খানের। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘এর জন্য সলমনকে ক্ষমা করা হবে না’। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে জেলে থাকা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সলমন খানের বিরুদ্ধে আরেকটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন। জানা গিয়েছে, এদিন সেই সূত্রেই পুলিশের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন সলমন। মিনিট ২০ কথা বলার পর দক্ষিণ মুম্বইয়ের কমিশনারেট থেকে বেরিয়ে যান অভিনেতা। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎকার। কোনও কেসের জন্য সলমন যাননি, বলে দাবি খান পরিবারের।

  • Anubrata Mondal: কোথায় কেষ্ট? পার্থর পর এবার কি অনুব্রতর পালা? জোর জল্পনা!

    Anubrata Mondal: কোথায় কেষ্ট? পার্থর পর এবার কি অনুব্রতর পালা? জোর জল্পনা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলেছিলেন একুশের (TMC Shahid Diwas) সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন। একেবারে দলনেত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই মঞ্চে থাকবেন। এও জানিয়েছিলেন, তাঁর জেলা থেকে ২ লক্ষ মানুষ সমাবেশে যোগ দেবে। বাকিটা ইতিহাস। কোনও কথাই রাখতে পারেননি কেষ্ট। 

    কিন্তু, একুশের সভায় না থেকে কোথায় ছিলেন অনুব্রত (Anubrata) মণ্ডল? জানা গিয়েছে, বাড়িতেই ছিলেন কেষ্ট। ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, তাঁর শরীর ভালো নেই। তাই তিনি যেতে পারেননি। এই প্রথম নয়। বেশ কিছুদিন যাবৎ কেষ্টকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করলেও প্রকাশ্য কোনও সভায় দেখা যায়নি অনুব্রতকে। সূত্রের খবর, এখন নাকি অনুব্রত বোলপুরের বাড়ি থেকে আর বেরোতে চাইছেন না। কারও সঙ্গে দেখা করছেন না। 

    কিন্তু, কীসের জন্য দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমাবেশে হাজির থাকতে পারলেন না দলনেত্রীর প্রিয় কেষ্ট? এমন কী হয়েছে তাঁর? সূত্রের দাবি, গত কয়েকদিনে বারবার শিরোনামে উঠে এসেছেন বীরভূমের এই নেতা ৷ বর্তমানে পাঁচটি মামলায় কেষ্টর মাথার ওপর কেন্দ্রীয় তদন্তের খাঁড়া ঝুলছে। গরু পাচার, গৌরব সরকার খুনের মামলা, জোড়া বোমা বিস্ফোরণ, বগটুই ও ভাদু শেখের খুনের ঘটনা। এরমধ্যে, বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত করছে এনআইএ। বাকিগুলি খতিয়ে দেখছে সিবিআই (CBI)।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার মামলায় বিপুল সম্পত্তির হদিশ অনুব্রতর? আদালতে তথ্য দিল সিবিআই

    সূত্রের খবর, এছাড়াও গরুপাচারকয়লা পাচারের ঘটনায় শোনা যাচ্ছে, খুব শীঘ্রেই আসরে নামতে চলেছে ইডি-ও (Enforcement Directorate)। দিল্লির ইডি দফতর থেকে কলকাতার সিবিআই দফতরে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং বিভিন্ন তথ্য চাওয়া হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এর পর কেষ্ট মণ্ডল ও তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলের দিকে ঘুরতে পারে ইডি তদন্তের ভার। শোনা যাচ্ছে, মেয়ে ও মৃত স্ত্রীর নামে বিপুল সম্পত্তি রয়েছে কেষ্টর। তার হদিশ মিলেছে। এর পাশাপাশি, রাজ্যের এক মন্ত্রীর সঙ্গে বহু পার্টনারশিপে বেনামি সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছে ইডি।

    সবমিলিয়ে, এখন চরম সংকটের মুখে অনুব্রত। একুশের মঞ্চ থেকে দলনেত্রীর মুখ দিয়ে ১৩০ বার ইডি-সিবিআই-ভয় শব্দগুলি বেরিয়েছে। তা শুনেই কি আরও ভয় পাচ্ছেন কেষ্ট?

  • PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাথলেটিক ট্র্যাক থেকে সংসদ ভবনে। বিজেপির রাজ্যসভায় সদস্য (Rajya Sabha MP) হিসেবে শপথ নিলেন পিটি ঊষা (PT Usha)। সংসদ ভবনে তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইট বার্তায় ঊষাকে তাঁর নতুন ভূমিকায় স্বাগতও জানান। বুধবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হিন্দিতে শপথ নেন কেরলের মেয়ে ঊষা। প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই বিজেপির সরকারের তরফে তাঁকে সংসদের উচ্চকক্ষে মনোনীত করা হয়। পিটি ঊষা ছাড়াও এই তালিকায় ছিলেন সঙ্গীত কম্পোসার ইলায়ারাজা, সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগগড়ে এবং চলচ্চিত্র পরিচালক কে.ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। 

    [tw]


    [/tw]

    গত সোমবার রাজধানী দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন পিটি ঊষা ৷ মঙ্গলবার দেখা করেন বিজেপি-র জাতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার (Jagat Prakash Nadda) সঙ্গে ৷ নাড্ডাও তাঁকে অভিনন্দন জানান। নাড্ডা বলেন, তাঁর মতো প্রতিভার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি খুশি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অন্যতম পিটি উষা ৷ কেরলের কোঝিকোড় জেলার এক গ্রামে তাঁর জন্ম ৷ লক্ষ লক্ষ ভারতীয় মেয়ের কাছে পিটি ঊষা আদতে একটি আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম ৷ অনুরাগী মহলে ‘পায়োলি এক্সপ্রেস’ (Payyoli Express) এবং ‘কুইন অফ ইন্ডিয়ান ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড’ (Queen of Indian Track and Field) নামেও তিনি জনপ্রিয় ৷ ১৯৮৪ সালের অলিম্পিক্সে ভারতের জন্য পদক জিততে না পারলেও গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ঊষা ৷ সেবার ৪০০ মিটারের দৌড় প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থানে লড়াই শেষ করেন তিনি ৷ 

    আরও পড়ুন: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সদস্য তথা রাজনীতিক হরভজন সিং, লালুপ্রসাদ যাদবের মেয়ে মিসা ভারতী এবং বিসিসিআই-এর সহসভাপতি রাজীব শুক্লা-সহ প্রায় ২৫ জন রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন৷

LinkedIn
Share