Blog

  • Weather Update: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ,  বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    Weather Update: মঙ্গলবারও সারাদিন বৃষ্টি চলবে, নেমেছে তাপমাত্রার পারদ, বুধে বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারের পর মঙ্গলবার। সকাল না সন্ধ্যা বোঝা দায়। ঘন কালো মেঘের চাদরে ঢাকা শহরের আকাশ। চলছে অবিরাম বৃষ্টি। কখনও ঝমঝমিয়ে তো কখনও টিপটিপে। আজও সারাদিন বৃষ্টি চলবে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস,গভীর নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে মধ্যপ্রদেশে চলে গিয়েছে। মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগঢ়ের নিম্নচাপ এলাকা থেকে একটি অক্ষরেখা বাংলাদেশ পর্যন্ত তৈরি হয়েছে। এই অক্ষরেখা ঝাড়খণ্ড ও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে গিয়েছে। এর প্রভাবে আজ,মঙ্গলবারও ভারী বৃষ্টি হবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশ সংলগ্ন জেলাগুলিতে ৷ আজ,মঙ্গলবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা,নদিয়া এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। ভারী বৃষ্টি হবে কলকাতা, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান এবং হাওড়া জেলায়। 

    আরও পড়ুন: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    নিম্নচাপ ও বৃষ্টির জেরে কলকাতায় এক ধাক্কায় তাপমাত্রার পারদ নেমেছে অনেকটা। মঙ্গলবার শহরের তাপমাত্রা থাকবে ২৫-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে। যা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই কম। উপকূলবর্তী এলাকায় হাওয়ার গতি বেশি থাকতে পারে। তাই বুধবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পর্যটকদেরও সমুদ্রে নামতে বারণ করা হয়েছে। বুধবার বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমতে পারে। জেলাগুলিতে তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হবে না। সোমবার সারাদিন শহর জুড়ে বৃষ্টির জেরে ব্যহত হয়েছে জনজীবন। সমস্যায় পড়েছে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। সপ্তাহের প্রথম দিনে কর্মব্যস্ত অফিস যাত্রীরাও বিপদে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপী মামলায় পূজার্চনার আবেদনের শুনানি চলবে, জানিয়ে দিল আদালত

    শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে সব জেলাতেই। দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মালদহ, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ মঙ্গল ও বুধবার বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asteroid 2008 RW: তাজমহলের দ্বিগুণ আয়তনের গ্রহাণু সরাসরি আসছে ধেয়ে, তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের পথে?

    Asteroid 2008 RW: তাজমহলের দ্বিগুণ আয়তনের গ্রহাণু সরাসরি আসছে ধেয়ে, তবে কি পৃথিবী ধ্বংসের পথে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বা মহাজাগতিক বিষয়ে আপনি বিশ্বাস করুন বা না করুন, কিন্তু এই খবর আপনাকে জানতেই হবে। 

    সম্প্রতি, এক ভীষণই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এক দৈত্যকায় গ্রহাণু (Asteroid) পৃথিবীর দিকে সরাসরি ধেয়ে আসছে। আয়তনে যা তাজমহলের প্রায় দ্বিগুণ। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, গ্রহাণুটির সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হতে পারে। তবে, পৃথিবীর কোন স্থানে এই গ্রহাণুটি আছড়ে পড়তে পারে তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা কোন সঠিক তথ্য দিতে পারেননি। আবার বিজ্ঞানীদের একাংশের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই গ্রহাণুর প্রবেশের সম্ভাবনা খুবই কম। তা সত্ত্বেও বিজ্ঞানীরা সকলকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ডাইনোসরের যুগে তৈরি হওয়া গর্তের সন্ধান আজ! গ্রহাণু আছড়ে পড়ায় সৃষ্টি হয় ‘নাদির’ গহ্বরের

    বিজ্ঞানীরা এই গ্রহাণুর নাম দিয়েছে ‘২০০৮ আরডব্লিউ’ (2008 RW)। বিশাল এই গ্রহাণুটি তিন-চার বছর অন্তর পৃথিবীর কাছাকাছি আসে। গ্রহাণুটি এইবার পূর্বের চেয়ে পৃথিবীর কক্ষপথের অনেক কাছাকাছি আসতে চলেছে। যে কারণে, এই গ্রহাণুকে ‘নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট’ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে এটি পৃথিবীর কক্ষপথে ১৩ সেপ্টেম্বর প্রবেশ করবে এবং এর গতিবেগ থাকবে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০ কিলোমিটার। 

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA) জানিয়েছে, গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৬৭ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে আসছে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষীয় টানের মাধ্যমে টেনে নেওয়ার জন্য এই দূরত্ব যথেষ্ট কাছাকাছি। এটি পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে আসায় নাসার গবেষকেরা এর গতিবিধির উপর সবসময় নজর রাখছেন। তবে এটি কোথায় আছড়ে পড়তে পারে সেই ব্যাপারে কিছু জানাননি তাঁরা। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি প্রথম আবিষ্কৃত হয়েছিল ২০০৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর। মহাকাশীয় এই বস্তুটি অ্যাপোলো গ্রুপের অন্তর্গত। সূর্যের চারপাশে একবার ঘুরে আসতে এটি সময় নেয় প্রায় ১০২৩ দিন।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীকে বাঁচাতে গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষ নাসার মহাকাশযানের! দেখতে পাবেন লাইভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Coal Smuggling Scam: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে লালার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    Coal Smuggling Scam: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে লালার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে (Coal Smuggling Scam) জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা। মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি (Anup Maji) ওরফে লালার ১৫ জন সহযোগীর নামে জারি হয়েছে ওই পরোয়ানা। মঙ্গলবার আসানসোলের (Asansole) বিশেষ সিবিআই আদালত (CBI Court) এই পরোয়ানা জারি করে। কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে যে ৪১ জনের নামে চার্জশিট পেশ করা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে এঁরাও রয়েছেন। এদিকে, কয়লা পাচার কেলেঙ্কারিতে ধৃত বিকাশ মিশ্র ও চারজন বর্তমান এবং প্রাক্তন ইসিএল আধিকারিককে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আসানসোলের সিবিআই আদালত।

    বছর দুয়েক আগে কয়লাপাচারকাণ্ডে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। এই মামলায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে উঠে এসেছে লালার নাম। লালা সহ একাধিক অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করেছে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডিও। সুপ্রিম কোর্টে লালা জামিন পেলেও, তাঁর সঙ্গী গুরুপদ মাজি এখন তিহাড় জেলে বন্দি। এই মামলায় রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককেও ইতিমধ্যেই জেরা করেছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন : কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের ইডির তলব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে

    এদিকে, এদিনই কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই আদালতে তোলা হয় ইসিএলের প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ মুখোপাধ্যায়, সুশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিজিৎ মল্লিক, তন্ময় দাস, সুভাষ চন্দ্র মৈত্র, মুকেশ কুমারকে। আর আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয় ইসিএলের নিরাপত্তা আধিকারিক দেবাশিস মুখোপাধ্যায় ও রিঙ্কু বেহারাকে। সিবিআই আদালতে তোলা হয় অভিযুক্ত বিনয় মিশ্রের ভাই বিকাশকেও।

    এদিন সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতে বলেন, ধৃতদের জামিন দিলে তদন্তে বিঘ্ন ঘটতে পারে। তাই তাঁদের ফের জেল হেফাজত দেওয়া হোক। যদিও অভিযুক্তদের আইনজীবীরা বলেন, বাকি যাঁদের নামে চার্জশিট রয়েছে, তাঁদের এখনও পর্যন্ত ধরা যায়নি। কিংবা তাঁদের শমন পাঠানো হয়েছে কিনা, তা স্পষ্ট নয়। তাই ধৃত ইসিএল আধিকারিকদের আটকে না রেখে তাঁদের জামিন দেওয়া হোক। তাঁরা তদন্তে সহযোগিতা করবেন। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে ধৃতদের ফের ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Durga Puja: জানেন সন্ধি পুজোয় কেন লাগে ১০৮ টি পদ্ম? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    Durga Puja: জানেন সন্ধি পুজোয় কেন লাগে ১০৮ টি পদ্ম? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল সন্ধিপুজো। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট এই ৪৮ মিনিটের মধ্যেই শেষ হয় সন্ধিপুজো।  বলা হয়, অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণের এই পুজোয় সারা বছর বিশেষ ফল লাভ হয়। সন্ধি পুজোর সময় দেবীকে চামুণ্ডা রূপে পুজো করা হয়। এই পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেকগুলি নিয়মকানুন রীতিনীতি। যার মধ্যে অনেক নিয়ম অনেকেরই অজানা। জানেন কেন সন্ধি পুজোয় (Sandhi Puja) ব্যবহার করা হয় ১০৮ টি পদ্ম ফুল? কেন জ্বালানো হয় ১০৮টি প্রদীপ?

    পুরাণ মতে, দেবী দুর্গা আবির্ভূত হন অষ্টমী ও নবমী তিথির মিলনক্ষণেই, দেবী চামুণ্ডা রূপে। চন্ড ও মুন্ড নামক দুই ভয়ানক অসুরকে এই সন্ধিক্ষণে বধ করেছিলেন দেবী। অন্যদিকে কৃত্তিবাসের রামায়ণে উল্লেখ আছে, রাক্ষসরাজ রাবণকে বধ করার জন্য আশ্বিন মাসেই রামচন্দ্র অকাল বোধন করেন। সেখানেও সন্ধি পুজোর বিশেষ তিথিতে দেবীকে ১০৮ টি পদ্ম নিবেদন করা হয়। সেই সময় হনুমান দেবীদহ থেকে ১০৮ টি পদ্ম ফুল তুলে আনতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে পাওয়া যায় ১০৭ টি পদ্ম। তখন রাম নিজে তাঁর পদ্ম সমান নেত্র দান করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তখন দেবী আবির্ভূত হয়ে বরদান করেন যে, তিনি রাবণের থেকে নিজের সুরক্ষা সরিয়ে নেবেন। 

    হিন্দু সংস্কৃতিতে ১০৮ সংখ্যাটির গুরুত্ব কম নয়। দেবতাদের জপ করা হয় ১০৮টি নামের মধ্য দিয়ে। কৃষ্ণের অষ্টতর শত নামের মাহাত্ম্য সকলের জানা। আবার আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী মানব শরীরে রয়েছে ১০৮টি পয়েন্ট। দুর্গা পুজোতেও ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি প্রদীপ আবশ্যিক। পদ্ম পবিত্রতার প্রতীক। পাঁকে জন্মালেও তার গায়ে কাদা লাগে না। সেরকমই বাইরের খারাপ মানুষের অন্তরকে যাতে ছুঁতে না পারে তার উদ্দেশ্যেই দেবীর পায়ে পদ্ম সমর্পণ। আর ১০৮টি প্রদীপ জ্বেলে দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হয় অন্ধকার মুছে মানুষকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার। ১০৮ প্রদীপের আলো অজ্ঞতা ও অশুদ্ধতা বিনাশ করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    ED Raid Money: তিন মাসে ইডি হানায় উদ্ধার ১০০ কোটি, কোথায় যায় এই বিপুল ধনরাশি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর বড় সাফল্যের মুখ দেখল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। মাত্র তিন মাসে উদ্ধার ১০০ কোটি কালো টাকা (ED seizes Rs 100 crore in 3 months)। দেশজুড়ে ইডির সাম্প্রতিক তল্লাশি অভিযানে (ED Raid) বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার তালিকায় চমকে যাবেন অনেকেই। ইডি হানায় সম্প্রতি একাধিকবার উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) নাম।  গত সপ্তাহেই কলকাতার গার্ডেনরিচে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। ওই ব্যবসায়ী গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার কয়েক সপ্তাহ আগেই এসএসসি দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল ধনরাশি উদ্ধার হয়। টালিগঞ্জের একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রায় ২২ কোটি টাকা। এরপর বেলঘরিয়ার অপর একটি ফ্ল্যাট থেকে মিলেছিল আরও প্রায় ৩০ কোটি টাকা। ভেবেছেন কখনও উদ্ধার হওয়া এই ‘যকের ধন’ যায় কোথায়? শেষ ঠিকানা কোথায় হয় এই কালো টাকার? 

    আরও পড়ুন: কেঁচো খুঁড়তে কেউটে! গার্ডেনরিচে কোন সূত্রে মিলল ১৭.৩২ কোটি টাকা?
      
    দেশজুড়ে আর্থিক তছরুপের মামলায় তদন্ত চলাকালীন বেআইনি সম্পত্তির খোঁজে বিভিন্ন এলাকায় হানা (ED Raid In Kolkata) দেওয়ার অধিকার রয়েছে ইডির। বেআইনি নগদ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তও করতে পারেন ইডি আধিকারিকরা। কিন্তু উদ্ধার হওয়ার পর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা নিজেদের হেফাজতে রাখতে পারে না ইডি। নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে অভিযুক্তকে উদ্ধার হওয়া টাকার সপক্ষে উপযুক্ত নথি দেখানোর জন্য সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ধার্য করা সময়ে অভিযুক্ত সেই নথি দেখাতে ব্যর্থ হলে সেই টাকাকে ‘কালো টাকা’ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। আর্থিক তছরুপ আইনে ওই টাকাকে বেআইনি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এরপর স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াকে ওই টাকা গোণার বরাত দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। গণনা শেষে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে একটি তালিকা তৈরি করা হয়। কোন টাকার কতোগুলি নোটের বান্ডিল রয়েছে, তার বিস্তারিত তালিকা। ব্যাংক আধিকারিকদের উপস্থিতিতেই এই তালিকা তৈরি করা হয়। 

    আরও পড়ুন: পুনরুদ্ধার ২৩ হাজার কোটি টাকা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির মধ্যে এগিয়ে ইডি    
     
    প্রত্যক্ষদর্শীদের সামনে রেখে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ট্রাঙ্কে কিংবা বস্তায় ঢোকানো হয়। এরপর সেগুলি সিল করে দেওয়া হয়। তারপর তৈরি করা হয় সিজার মেমো। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার কোনও একটি ব্রাঞ্চে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নামে থাকা পার্সোনাল অ্যাকাউন্টে ওই সমস্ত টাকা জমা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের ট্রেজারিতে ওই টাকা জমা রাখা হয়। যদিও ইডি, স্টেট ব্যাংক কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার, কেউই এই টাকা ব্যবহার করতে পারে না। এরপর বিচারাধীন মামলার বিচারপতিকে দিয়ে ৬ মাসের মধ্যে এই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকার পরিমাণ নিশ্চিত করাতে হয় ইডিকে। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিচারপতি তা নিশ্চিত করছেন, ততক্ষণ ব্যাংকেই জমা থাকে সেটি। মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত স্টেট ব্যাংকের অ্যাকাউন্টেই থাকে সেই ‘যকের ধন’।   
     
    অভিযুক্ত যাতে কোনওভাবেই বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা ব্যবহার করতে না পারে, তার জন্যই এই কড়াকড়ি। কোনও আর্থিক তছরুপের মামলায় যখন অভিযুক্ত দোষী সাব্যস্ত হয় এবং তার সাজা ঘোষণা হয়ে যায়, তারপর বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা সরকারি সম্পত্তিতে পরিণত হয়। যদি অভিযুক্ত বেকসুর খালাস হয় তবে সেই উদ্ধার হওয়া টাকা তাকে আবার ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত ২০০৪-২০১৪ সালের মধ্যে মাত্র ১১২টি ইডি হানার খবর সামনে এসেছিল। ২০১৪ সালের পর তা ২৭ গুণ বেড়েছে। ২০১৪-২০২২ সালের মধ্যে ৩০১০ জায়গায় হানা দিয়েছে ইডি। এই মুহূর্তে ইডির হেফাজতে রয়েছে ১ লক্ষ কোটি টাকা। এরমধ্যে ৫৭,০০০ কোটি টাকাই ব্যাংক জালিয়াতির।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ranveer Singh Slapped: রণবীরকে সকলের সামনে চড় মারলেন তাঁরই দেহরক্ষী! তারপর যা ঘটল…

    Ranveer Singh Slapped: রণবীরকে সকলের সামনে চড় মারলেন তাঁরই দেহরক্ষী! তারপর যা ঘটল…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রণবীর সিংয়ের (Ranveer Singh) নগ্ন ফটোশ্যুট নিয়ে তোলপাড় উঠেছিল ভারতের মিডিয়া। নগ্ন ফটোশ্যুট করায় অভিনেতার বিরুদ্ধে অশালীনতার অভিযোগ তুলে মুম্বই পুলিশের  (Mumbai Police) তরফ থেকে তাঁকে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নতুন বিতর্কে ‘পদ্মাবৎ’ খ্যাত অভিনেতা।

    দক্ষিণ ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণী উৎসবে (SIIMA Awards 2022) উপস্থিত হয়েছিলেন রণবীর। বরাবরই প্রাণবন্ত ও খোশমেজাজে থাকেন তিনি। কখনও অনুরাগীদের নিরাশ করেন না। তাঁর এই স্বভাবের জন্য রণবীরকে বেশ পছন্দ করেন তাঁর ভক্ত-অনুরাগীর দল। প্রিয় অভিনেতাকে এদিন পাশে পেয়ে সকলেই আবদার করছিলেন তাঁর সঙ্গে সেলফি তোলার। হাসিমুখেই বিলোচ্ছিলেন রণবীর। 

    এই সময় তাঁকে ঘিরে দর্শকদের মধ্যে প্রচণ্ড উন্মাদনা থাকায় দেহরক্ষীরা তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন।  অতিরিক্ত ভিড়ের মধ্যে দুটি বালক নীচে পড়ে যায়। কিন্তু, রণবীরের তৎপরতার সঙ্গে এগিয়ে গিয়ে তাদের তুলে নিজের কাছে টেনে নেন। আর ঠিক এই সময়ে ঘটে যায় ঘটনাটি। আচমকা, তাঁরই দেহরক্ষীর চড় এসে পড়ে রণবীরের গালে। এই ঘটনায় হতোদ্যম হয়ে পড়েছিলেন অভিনেতা। তবে, কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজেকে সামলে নেন। 

    আরও পড়ুন: ওটিটি প্লে অ্যাওয়ার্ডসে চাঁদের হাট, কারা জিতলেন কোন পুরস্কার, দেখে নিন তালিকা

    কিন্তু কেন এমনটা ঘটালেন ওই দেহরক্ষী? আসলে, গোটাটাই একটি নিছক দুর্ঘটনা মাত্র। রণবীরকে ক্রমশ ঘিরে চলা ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন তাঁর দেহরক্ষীরা। এমন সময় একজন অনুরাগীকে সরাতে গিয়ে ভুলবশত, তাঁর দেহরক্ষীর হাত গিয়ে পড়ে রণবীরের গালে। ভিড় থেকে রক্ষা করতে গিয়েই ভুলক্রমে রণবীরকে আঘাত করে বসেন তাঁর দেহরক্ষী। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনাটি ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, চড় খেয়ে স্বল্পক্ষণের জন্য তিনি অবাক হয়ে তাকিয়েছিলেন। সম্বিৎ ফেরার পরে হেসে কিছুক্ষণ ডান গালটি চেপে ধরেছিলেন।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by फिल्मी NEWJ (@filmynewj)

     

    রণবীর সিং বলিউডের একমাত্র সেলিব্রিটি যিনি দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিসেল হান্সিকা মোতওয়ানি, বিজয় দেবরাকোন্ডা, অমলা পল, যশ, আল্লু অর্জুন, পূজা হেগড়ে, অরবিন্দ গোস্বামী এবং প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার মতো বিখ্যাত তারকা-সেলিব্রিটিরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    Ayodhya Ram Mandir: ২০২৩-এই খুলে যাবে দরজা! রাম মন্দির তৈরিতে খরচ ১৮০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু চর্চিত রাম মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। অযোধ্যায় (Ayodhya) শুরু হয়ে গিয়েছে তিনতলা মন্দিরের নির্মাণের কাজ। মন্দির তৈরি করতে খরচ হচ্ছে ১৮০০ কোটি টাকা। এমনটাই জানিয়েছে, মন্দির ট্রাস্ট। মূল মন্দির আর তিনটি মণ্ডপ তৈরি করার কাজ প্রায় শেষের পথে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩-র ডিসেম্বরেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দরজা।

    আরও পড়ুন: গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে অযোধ্যার রাম মন্দির উঠে এল মহারাষ্ট্রে!  
     
    যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে মন্দির তৈরির কাজ। মন্দির নির্মানের কাজ কতদূর এগিয়েছে তা নিয়ে রবিবার বৈঠকে বসেছিলেন মন্দির ট্রাস্টের সদস্যরা। তাতে জানানো হয়েছে, কাজ প্রায় অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মূল মন্দির আর চারটি মঞ্চের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। মূল মন্দির তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। ট্রাস্টের সদস্যরা জানিয়েছেন, ১৮০০কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে মন্দির। এদিন বৈঠকে মন্দিরের সাজ সজ্জার নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কোথায় রাম লালার মূর্তি বসানো হবে তা নিয়ে হয়েছে আলোচনা।  

    ট্রাস্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দিরে রাম লালাসহ রামায়ণের সমস্ত চরিত্রের মূর্তি রাখা হবে এই মন্দিরে। মূর্তি নির্মিত হবে সাদা মার্বেল দিয়ে। এর ফলে বাজেট আরও খানিকটা বেড়েছে। মন্দির নির্মাণের কাজে দেশের নানা প্রান্তের হিন্দু দেবস্থানের জল-মাটি ব্যবহার করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ রাজ্য থেকে পাঠানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, নবদ্বীপ, ত্রিবেণী সঙ্গম, কলকাতার ভূতনাথ মন্দিরের মাটি ও জল। উত্তরবঙ্গেরও কয়েকটি মন্দির ও নদীর জল, মাটি অযোধ্যায় পাঠানো হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    ১৭,০০০ গ্র্যানাইটের ব্লক দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্দির। চার টাওয়ারের ক্রেনে করে পাথর ওপরে তোলা হয়েছে। এক একটি পাথরের ওজন প্রায় ৩ টন। গ্র্যানাইট পাথরের ব্লকগুলি দিয়ে কাজ করতে একাধিক মোবাইল ক্রেন ব্যবহার করা হচ্ছে। কর্ণাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে পাথর গুলি নিয়ে আসা হয়েছে। ৩৫০০ স্কোয়ার মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে মন্দিরের চাতাল। 

    সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, ‘‘বহুবার বিবেচনা করার পর আমরা খরচের একটি সম্ভাব্য মাত্রা ঠিক করতে পেরেছি। তবে এই খরচ আগামী দিনে বাড়তে পারে।’’  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TMC Councillors son hanged: গার্ডেনরিচে তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    TMC Councillors son hanged: গার্ডেনরিচে তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে কলকাতার (Kolkata) গার্ডেনরিচ এলাকা। এবার রহস্যমৃত্যু তৃণমূল কাউন্সিলের (TMC Councilor) ছেলের। শনিবার নিজের অফিস থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় পিন্টু শীলের (Pintu Shil)। তিনি ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রঞ্জিত শীলের ছেলে। পিন্টু আত্মহত্যা করেছেন নাকি, তাঁকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    শনিবারই গার্ডেনরিচের পরিবহণ ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। বাজেয়াপ্ত করা হয় ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। সেই খবরের রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই নিজের অফিস থেকেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় পিন্টুর। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন কাউন্সিলরের ছেলে।

    ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রঞ্জিত শীল। তিনি ১৫ নম্বর বরোর চেয়ারম্যানও। এদিন রাতে নিজের অফিসে ছিলেন তাঁর ছেলে পিন্টু। তিনি প্রমোটিং করতেন। রাতে কয়েকজন তাঁর খোঁজে ওই অফিসে যান। দেখেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন কাউন্সিলরের ছেলে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় রঞ্জিতবাবুকে। খবর দেওয়া হয় মেটিয়াবুরুজ থানায়ও। গভীর রাতে পিন্টুর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন : এবার তৃণমূল পুর-চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে উদ্ধার ৮০ লক্ষ নগদ! কে এই রাজু সাহানি?

    পুলিশ জানিয়েছে, পিন্টুর দেহে আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই। তা থেকেই অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন পিন্টু। তবে কেন তিনি নিজের অফিসে গিয়ে আত্মহত্যা করলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলেই জানা যাবে ঠিক পিন্টু আত্মহত্যা করেছেন নাকি তাঁকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রমোটিং সংক্রান্ত বিবাদের জেরে তাঁকে খুন করা হয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    দিন কয়েক আগে খিদিরপুরে পথ দুর্ঘটনায় ছেলেকে হারিয়েছিলেন ৭৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাম পিয়ারি রাম। লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর ছেলে কিঙ্কর রামের। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে  যাওয়ার আগে তৃণমূল শিবিরে ফের শোকের খবর। এবার সন্তান হারা হলেন আরও এক দলীয় কাউন্সিলর রঞ্জিত শীল।  

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Nokia: ভারতে লঞ্চ করা হল ‘নোকিয়া’-র Nokia 5710 ফোন, যাতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড

    Nokia: ভারতে লঞ্চ করা হল ‘নোকিয়া’-র Nokia 5710 ফোন, যাতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোকিয়া (Nokia) সংস্থার তরফে এক নতুন চমক আনা হয়েছে। গতকাল লঞ্চ করা হল Nokia 5710 XpressAudio ফোন। আর এর আকর্ষণ হল এতে রয়েছে ইনবিল্ট ওয়্যারলেস ইয়ারবাড (in-built wireless earbuds)। ফলে এই ফোন ভারতে লঞ্চ করার ফলে অনেকেই বেশ আগ্রহ দেখিয়েছে ফোনটি কেনার জন্য। জানা গিয়েছে, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকেই এই ফিচার সহ ফোনটি অফলাইন ও অনলাইন উভয় জায়গাতেই পাওয়া যাবে। তবে এই এয়ারপডসের ফিচার সহ ফোনটি বর্তমানে নোকিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে উপলব্ধ রয়েছে।

    Nokia 5710 XpressAudio  এই ফিচারটি Nokia Classics পোর্টফোলিওর নতুন সংযোজন। HMD Global-India and MENA- এর ভাইস প্রেসিডেন্ট সনমিত সিং কোচার এক বিবৃতিতে বলেন, “Nokia 5710 XpressAudio সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ লোকের জন্য, যারা প্রতিদিনের যোগাযোগের জন্য ফিচার ফোনের উপর নির্ভর করে এবং তারা নোকিয়াতে ৪জি-এর অভিজ্ঞতা লাভ করতে চলেছে।”

    আরও পড়ুন: আইফোন ১৪ ছাড়া কী কী লঞ্চ হল অ্যাপেল ইভেন্টে, জানেন?

    নোকিয়া এই ফিচার ফোনটিতে রয়েছে ২.৪-ইঞ্চি QVGA ডিসপ্লে। এর সঙ্গে একটি Unisoc T107​ চিপসেট পাবেন। এই ফোনের স্ক্রিনের দুই পাশেই মিউজিক কন্ট্রোলের বোতাম রয়েছে। হ্যান্ডসেটটিতে ডিসপ্লের নিচে একটি T9 কীবোর্ড রয়েছে। স্মার্টফোনটির পিছনে আছে একটি ০.৩-মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এতে ১৪৫০mAh ব্যাটারি প্যাক রয়েছে, যা আপনি খুলতেও পারবেন। আপনি যদি এই ফোনটি এখনই কিনতে চান, তবে কোম্পানির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিনতে পারবেন।

    ভারতে নতুন লঞ্চ হওয়া Nokia 5710 XpressAudio-এর দাম রাখা হয়েছে ৬,৪৯৯ টাকা। বর্তমানে এটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে ৪৯৯৯ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এটি সাদা ও লাল এবং কালো ও লাল রঙ মিলিয়ে পাওয়া যাচ্ছে। এই ফোনের অন্যতম আকর্ষণ হল এটি ৪৮MB পর্যন্ত RAM এর সাথে ১২৮MB ইনবিল্ড স্টোরেজ দিয়ে তৈরি করা।

    আরও পড়ুন: নেটওয়ার্ক ছাড়াই ফোন কল! অ্যান্ড্রয়েট ১৪-এ গুগল নিয়ে আসতে চলেছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • UGC NET Phase 2: ১৬ সেপ্টেম্বর নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট প্রকাশ করবে ইউজিসি, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    UGC NET Phase 2: ১৬ সেপ্টেম্বর নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট প্রকাশ করবে ইউজিসি, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর ডিসেম্বর ২০২১ এবং জুন ২০২২ নেট ফেজ ২ পরীক্ষার (UGC NET Phase 2) অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করতে পারে ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ড কমিশন (UGC)। পরীক্ষার্থীরা ugcnet.nta.nic.in – এই ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। দেশজুড়ে ৬৪টি বিষয়ে ২০-৩০ সেপ্টেম্বর নেট পরীক্ষা নেওয়া হবে। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং প্রতিষ্ঠানে সহকারী অধ্যাপক এবং গবেষক নিয়োগের জন্যে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: ৫৪০ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে সিআইএসএফ, জানুন বিস্তারিত

    কী করে ডাউনলোড করবেন অ্যাডমিট কার্ড?

    • প্রথমে ugcnet.nta.nic.in– এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে যান।
    • হোম পেজে ‘View Admit Card’- এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
    • একটি নতুন উইন্ডো খুলবে। জরুরি তথ্য দিয়ে লগইন করুন।
    • অ্যাপ্লিকেশন নম্বর, জন্মের তারিখ এবং ক্যাপচা কোড দিন।
    • তাহলেই স্ক্রিনে আপনার নেট- এর অ্যাডমিট কার্ড চলে আসবে। 
    • ইউজিসি নেট ফেজ ২- এর অ্যাডমিট কার্ডটি ডাউনলোড করুন।

    কী করে পরীক্ষা কেন্দ্র জানবেন? 

    • প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। 
    • ‘candidate activity’- এই ট্যাবে  ‘check exam city information’- এই লিঙ্কে যান। 
    • জরুরি তথ্য দিয়ে লগইন করুন।
    • আপনার পরীক্ষা কেন্দ্রের বিবরণ স্ক্রিনে চলে আসবে। 
    • পেজটি ডাউনলোড করে ভবিষ্যতের জন্যে প্রিন্ট আউট রেখে দিন। 

    সাধারণত বছরে দুবার ইউজিসি নেট (UGC NET)  পরীক্ষা হয়। কিন্তু করোনাভাইরাসের জন্য ২০২১ সালের ডিসেম্বরের নেট পরীক্ষা হয়নি ও ২০২২ সালের জুন মাসের পরীক্ষাও পিছিয়ে যায়। তাই নেট পরীক্ষা আবারও বছরের ঠিক সময় মত করার জন্য এবারে দুই সেশনের পরীক্ষা একসঙ্গে হতে চলেছে।

    আরও পড়ুন: ৫০০০- এর বেশি পদে নিয়োগ, বিজ্ঞপ্তি জারি এফসিআই- এর

    উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৩০ মে নেট পরীক্ষার আবেদনপত্র দাখিল করার শেষ দিন ছিল। খুব শীঘ্রই পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড বা হলটিকিট দেওয়া হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share