Blog

  • TET: হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ২০১৪ টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের তালিকা প্রকাশ পর্ষদের

    TET: হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ২০১৪ টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের তালিকা প্রকাশ পর্ষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের দিকে আরও এক ধাপ অগ্রসর হলেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ২০১৪-এর টেট (TET) উত্তীর্ণদের নম্বরের তালিকা প্রকাশ করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। টেট উত্তীর্ণদের নম্বরের ব্রেক আপ প্রকাশ করা হয়েছে সোমবার।      

    ২০১৪ সালে টেট (TET) পাশদের ২০১৬ ও ২০২০ সালে নিয়োগ হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এই নিয়োগের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কলকাতার রাজপথে আন্দোলনে নামেন চাকরিপ্রার্থীরা। দায়ের করা হয় মামলা। মামলাকারীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল ২০১৪ সালে যাঁরা টেট পাশ করেছেন, তাঁরা লিখিত, মৌখিক পরীক্ষায় কত পেয়েছেন, স্পষ্ট উল্লেখ করে তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সেইমতোই তালিকা প্রকাশ করল পর্ষদ।

    আরও পড়ুন: জামিনের পর এবার মামলা খারিজের দাবি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ কেষ্ট

    কী রয়েছে স্কোর ব্রেকআপে? 

    ২০১৪ সালের টেটে (TET) ৪২ হাজার ৯৪৯ জনের শূন্যপদে নিয়োগ হয়েছে। তাঁদেরই প্রাপ্ত নম্বরের তালিকা এদিন প্রকাশিত হয়েছে। ব্রেক আপ স্কোরে রয়েছে টেটের স্কোর, মাধ্যমিকের স্কোর, উচ্চমাধ্যমিকের স্কোর, ট্রেনিং স্কোর, ভাইভার নম্বর, অ্যাপ্টিটিউড টেস্টের নম্বর। মোট ১২৮১ পাতার একটি পিডিএফ ফাইল প্রকাশ করা হয়েছে।

    পর্ষদের কাছে আগেই এই তথ্য চেয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা, সিবিআই। সিবিআইয়ের তলবের পরই জেলা প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিল বা ডিপিএসসিকে (DPSC) ডেডলাইন বেঁধে দিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। দ্রুত এক্সেল ফরম্যাটে প্রত্যেকের নিয়োগ তথ্য ইমেল করতে বলা হয়েছিল পর্ষদে। টেটের (TET) রোল নম্বর, টেট পাশের সার্টিফিকেট-সহ, পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় নথি জমা দিতে বলা হয়েছিল। আদালতই এই তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। এর আগেও ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৯৫২ জনের নম্বর প্রকাশ করেছে পর্ষদ। কিন্তু সেই তালিকা ‘অসম্পূর্ণ’ বলে অভিযোগ করেছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা।  দীর্ঘ ৮ বছরের লড়াইয়ের পর প্রকাশিত হল তালিকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

      

     

  • BSF: ফের পাকিস্তানি ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদক

    BSF: ফের পাকিস্তানি ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পাকিস্তানি (Pakistan) ড্রোনকে (Drone) গুলি করে নামাল বিএসএফ (BSF)। সোমবার রাতে সীমান্তে টহল দিচ্ছিল বিএসএফের একটি দল। আচমকাই কানে আসে শব্দ। শূন্য থেকে ভেসে আসা ওই শব্দের উৎস লক্ষ্য করেই গুলি চালায় বিএসএফ। তখনই দেখা যায় আকাশ থেকে খসে পড়েছে একটা অতিকায় ড্রোন। পাঞ্জাবের অমৃতসরের কাছে ভারত-পাক আন্তর্জাতিক সীমান্তের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। দিন দুই আগেও ওই এলাকায় একটি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছিল বিএসএফ। আটচল্লিশ ঘণ্টা পরে ফের সেই একই ঘটনা। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, ওই ড্রোনের মাধ্যমেই পাচার করার চেষ্টা চলছিল মাদক।

    বিএসএফের বিবৃতি…

    ঘটনার পরে পরে বিএসএফের (BSF) তরফে জারি করা হয় বিবৃতি। তাতে বলা হয়, ২৮ নভেম্বর রাত ১০টা ৪৭ মিনিট নাগাদ সীমান্তে মোতায়েন বিএসএফ আধিকারিকরা অদ্ভুত আওয়াজ পেয়েছিলেন। তখনই খেয়াল করেন, পাকিস্তানের দিক থেকে একটি সন্দেহজনক ড্রোন ভারতীয় ভূখণ্ডের ভিতর অমৃতসর গ্রামীণ ডেলার ছহরপুর গ্রামের কাছে আসছে। নিয়ম অনুযায়ী, ড্রোনটিকে গুলি ছুঁড়ে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। গুলি লেগেই সেটি মাটিতে আছড়ে পড়ে। সূত্রের খবর, পরে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় একটি হেক্সাকপ্টার উদ্ধার করে বিএসএফ। এর সঙ্গে সঙ্গে সাদা পলিথিনে মোড়া সন্দেহজনক কিছু বস্তুরও হদিশ মেলে ছহরপুর গ্রামের একটি খেতে।

    জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পর থেকেই আরও বেশি করে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করিয়ে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে পাকিস্তান। কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে মদত দেওয়ার পাশাপাশি পাঞ্জাবের খালিস্তান জঙ্গিদেরও নানাভাবে সাহায্য করছে ভারতের এই প্রতিবেশী দেশটি। এসব কারণেই চিনের তৈরি ড্রোনের মাধ্যমে তারা কখনও অস্ত্র, কখনও বা মাদক পাচার করছে ভারতে। দিন কয়েক আগে একটি ড্রোনের মাধ্যমে পাঞ্জাবের মাটিতে অস্ত্র ফেলেছিল পাকিস্তান।

    আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    প্রসঙ্গত, সপ্তাহখানেক আগে লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, সীমান্তপারের সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে দুরন্ত ভূমিকা নিয়েছে ভারতীয় সেনা। তিনি এও বলেছিলেন, ওরা এখন পিস্তল গ্রেনেড এবং মাদক ঢুকিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে। আমরা তা সফল হতে দেব না। তিনি জানিয়েছিলেন, লঞ্চপ্যাডগুলিতে এই মুহূর্তে অন্তত ১৬০ জন সন্ত্রাসবাদী ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে। এর মধ্যে ১৩০জন পিরপাঞ্জালের উত্তর দিকে লুকিয়ে, আর বাকি ৩০ জন দক্ষিণ দিকে। পুরো এলাকা ধরলে ৮২জন পাকিস্তানি ও ৫৩ জন স্থানীয় সন্ত্রাসবাদী স্রেফ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Kolkata Weather: কলকাতার তাপমাত্রা বাড়ল দুই ডিগ্রিরও বেশি! আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    Kolkata Weather: কলকাতার তাপমাত্রা বাড়ল দুই ডিগ্রিরও বেশি! আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালের থেকে তাপমাত্রা একলাফে ২ ডিগ্রির বেশি বেড়ে গেল শহর কলকাতায় (Kolkata Weather)। ফলে কনকনে ঠান্ডা পড়তে এখনও বেশ দেরি। উত্তরবঙ্গে ক্রমশ তাপমাত্রা কমলেও দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা বেড়েছে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। সোমবারের থেকেও এই তাপমাত্রা প্রায় আড়াই ডিগ্রির মত বেড়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কলকাতায় শীত জাঁকিয়ে পড়তে চলেছে পরের মাসের মাঝে। তবে এই ক’দিন শীতের আমেজ বজায় থাকবে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    এদিন সকালে কলকাতা ও আশপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ পরিস্কার থাকাবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ও ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে বলে আবহাওয়া সূত্রে খবর। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৩ সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে আজ তাপমাত্রা একধাক্কায় আড়াই ডিগ্রির কাছাকাছি বেড়ে গিয়েছে। এদিন আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ (Kolkata Weather)।

    আরও পড়ুন:জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    এদিন সকালে দেওয়া উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ১ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। কোথাও বৃষ্টির হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। আগামী ৪-৫ দিন হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের রাতের তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলেও জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী দুদিন দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ারও কোনও পরিবর্তন হবে না বলে জানা গিয়েছে। তবে কোনও কোনও জায়গায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। উত্তরবঙ্গের মত আগামী ১ ডিসেম্বর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না (Kolkata Weather)।

    উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলোতে জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়লেও কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে এখনই জমিয়ে ঠান্ডা পড়বে না বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Kolkata Weather)। জমিয়ে ঠান্ডা উপভোগ করার জন্য ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। জেলায় জেলায় তাপমাত্রা বেশ নেমেছে। পশ্চিমের জেলাগুলিতেও স্বাভাবিকের থেকে ২-৩ ডিগ্রি নিচে তাপমাত্রা থাকবে বলে খবর।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড পারদ পতন! আজ কলকাতার শীতলতম দিন, ঠান্ডা পড়বে আরও

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Vizhinjam Port: ভিজিঞ্জাম বন্দর নির্মাণ ঘিরে ধুন্ধুমার! থানায় হামলা চালাল বিক্ষোভকারীরা, আহত ৩০

    Vizhinjam Port: ভিজিঞ্জাম বন্দর নির্মাণ ঘিরে ধুন্ধুমার! থানায় হামলা চালাল বিক্ষোভকারীরা, আহত ৩০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের তিরুবনন্তপুরমের ভিজিঞ্জামে (Vizhinjam Port) আদানি বন্দর নির্মাণ ঘিরে আন্দোলন হিংসাত্মক আকার নিল। বন্দর নির্মাণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী এক মৎস্যজীবী সম্প্রদায়। কেরল পুলিশের হাতে  এক আন্দোলনকারী গ্রেফতার হওয়ার পরই তাঁর মুক্তির দাবিতে রবিবার রাতে বিক্ষোভকারীরা তিরুবনন্তপুরমের স্থানীয় থানায় ভয়াবহ হামলা চালাল।

    থানায় হামলা

    অভিযোগ, কেরালার আদানি বন্দর (Vizhinjam Port) নির্মাণের প্রতিবাদে রবিবার লাতিন ক্যাথলিক চার্চের নেতৃত্বে বিক্ষোভকারীরা ভিজিঞ্জাম থানায় হামলা চালায়। রবিবারের সংঘর্ষে ৩০ জনেরও বেশি পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন। আহত পুলিশ কর্মীদের স্থানীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের চারটি জিপ ও একটি মিনিভ্যান ভাঙচুর করেছেন। পুলিশের গাড়ি উলটেও দেওয়া হয়েছে। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশকে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করতে হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান জেলাশাসক। হামলার খবর পেয়ে শহরের পুলিশ কমিশনার ও অন্যান্য আধিকারিক সহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা তড়িঘড়ি ভিজিঞ্জাম থানায় গিয়ে উপস্থিত হন।  পুলিশ সূত্রে খবর এই ঘটনায় পুলিশের ৪টি জিপ, ২টি ভ্যান ও ২০টি মোটরসাইকেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। থানায় আসবাবপত্র ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রও নষ্ট করা হয়। থানায় হামলার পর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। এলাকায় ২০০ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আহত হয়েছেন সংবাদ মাধ্যমের এক কর্মীও।

    আরও পড়ুন: ভিজিঞ্জাম বন্দরে যাওয়ার রাস্তা আটকানো যাবে না, নির্দেশ কেরল হাইকোর্টের

    বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ

    মৎস্যজীবিদের অভিযোগ, এই বন্দরের (Vizhinjam Port) নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই উপকূলবর্তী একালায় উল্লেখযোগ্যভাবে ভূমি ক্ষয় শুরু হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে মৎসজীবীদের উপর। ইতিমধ্যে অনেকেই এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। তাঁদের আরও অভিযোগ, ২০১৫ সালের ডিসেম্বর থেকে বন্দর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। তারপর সামুদ্রিক মাটি অনেকটাই ক্ষয়ে গেছে। ফলে, বিপাকে পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। তাঁরা জানিয়েছে, এর উপর প্রায় ৫৬ হাজার মৎস্যজীবি সম্প্রদায় মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল। তাই,অবিলম্বে সরকার এই নির্মাণ বন্ধ করার নির্দেশ দিক। এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে পুলিশের এডিজি বলেন, “বিক্ষোভ গত ১২০ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলছে। আমরা সংযম বজায় রেখে চলেছি। কিন্তু রবিবার, জনতা থানা ভাংচুর করে এবং আধিকারিকদের উপর হামলা চালায়।” রাজ্য সরকারের তরফে, লাতিন আর্কডায়োসিস থেকে ১০৪ দিনের ধর্মঘটের কারণে সৃষ্ট ক্ষতির পূরণ আদায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বন্দর নির্মাণকারী সংস্থা ২০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাবি করেছে। এরই মধ্যে গির্জার কর্মকর্তাদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। ফাদার ই পেরেইরা বলেছেন যে চার্চ শান্তি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata-Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে দিল্লিতে তলব ইডির! কী জানতে চায় তদন্তকারীরা?

    Anubrata-Mondal: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীকে দিল্লিতে তলব ইডির! কী জানতে চায় তদন্তকারীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না তা জানা যাবে ১ ডিসেম্বর। তবে, আজ সোমবার দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে। বোলপুরে এক চালের মিলের মালিক তিনি। অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে তাঁর সঙ্গে বিপুল আর্থিক লেনদেনের যোগাযোগ রয়েছে বলে দাবি ইডির।

    সঞ্জীব মজুমদারকে তলব

    ব্যবসায়ী সঞ্জীব মজুমদারকে আগে রতনকুঠিতে সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। এবার তলব ইডির। ইডি সূত্রে খবর,বীরভূমের একটি চালকলের মালিক সঞ্জীব মজুমদার। তাঁর সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। তাই বেআইনি আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে ইডি অফিসাররা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চান। এখন জেলে রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বেশ কিছু টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন সঞ্জীব। কেন তিনি অনুব্রতর অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করেছিলেন,এবার তা নিয়েই তদন্তকারীরা কথা বলতে চান। 

    আরও পড়ুন: জামিনের আবেদনই করলেন না, আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতেই কেষ্ট

    অনুব্রতের বিরুদ্ধে প্রমাণ

    ইডি চায় অনুব্রতকে নয়াদিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে। তাই নয়াদিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে মামলা করেছে ইডি। পাল্টা হিসেবে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন কেষ্ট। অনুব্রতের হয়ে সেই মামলা লড়ছেন কপিল সিব্বল। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এই আইনজীবীর সঙ্গে লড়াই করতে তাই উপযুক্ত প্রমাণ চাইছে ইডি। তাই অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করা হচ্ছে। আগামী ১ ডিসেম্বর ওই মামলার শুনানি রয়েছে। ইডি মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে তদন্ত শুরু করেছে। গরু পাচার মামলায় প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে বলে মনে করছেন ইডির অফিসাররা। গরু পাচার মামলায় যুক্ত এনামুল হক, সায়গল হোসেন এখন নয়াদিল্লির তিহাড় জেলে রয়েছেন। অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে এসে সায়গলের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে চায় ইডি। সেটা আদালত অনুমতি দিলেই সম্ভব।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Job in India: প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৬ লাখ চাকরির আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Job in India: প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৬ লাখ চাকরির আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি মাসে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লক্ষ কর্মসংস্থান (job in India) সৃষ্টি করছে। সম্প্রতি এমনই দাবি করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আজমীরে সিআরপিএফ-এর আয়োজিত এক ‘রোজগার মেলা’-য় বক্তব্য রাখার সময়ে এই কথা বলেন তিনি।

    কী বললেন মন্ত্রী

    সারা বিশ্বে প্রতিদিন কাজ (job in India)  হারাচ্ছেন বহু মানুষ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সংকটের সময় ভারত নয়া দিশা দেখাচ্ছে, বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ইপিএফও-এর সাম্প্রতিক একটি রিপোর্ট থেকেই দেখা গিয়েছে ক্রমশ বাড়ছে ইপিএফওর গ্রাহক। ফলে কাজ পাচ্ছেন বহু মানুষ। রেলমন্ত্রী বৈষ্ণব বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংকটের পরিস্থিতিতেও ভারতে কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। ভারত এক শক্তিশালী দেশ হিসাবে এগিয়ে চলেছে।’ তিনি আরও বলেন, “স্বচ্ছতাই মোদি সরকারের মূল ভিত্তি। কেন্দ্রের সুষ্ঠ পরিকল্পনার কারণে আজ সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর জীবন সহজতর হয়েছে। কাজ পাচ্ছেন বহু বেকার ছেলে-মেয়ে। কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। দেশে বেকারত্ব দূর করতে সক্রিয় সরকার। সেই লক্ষ্যেই আত্মনির্ভর ভারত গঠন করতে চান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই জোর দেওয়া হয়েছে মেক-ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পে।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক

    সবার আগে দেশ

    যুবসমাজকে ‘সবার আগে দেশ’-এর ভাবনা গ্রহণ করার আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। অশ্বিনী বলেন, ‘জীবনে তাঁরাই প্রকৃত সাফল্য অর্জন করেন, যাঁরা নিজের দেশকে অগ্রাধিকার দেন।’ সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দ্বিতীয় রোজগার মেলার অনুষ্ঠানে যোগ দেন। আগের রোজগার মেলার মতোই, দ্বিতীয় রোজগার মেলাতেও ৭১ হাজারেরও বেশি চাকরির নিয়োগপত্র হস্তান্তর করা হয়। মূলত বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থীদের হাতে আনুষ্ঠানিক নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। গত অক্টোবরে রোজগার মেলাতে ৭৫ হাজারের বেশি চাকরির  নিয়োগপত্র দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন পদে দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতেই কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে রোজগার মেলার সূচনা করা হয়েছে। যে সমস্ত পদে চাকুরিপ্রার্থীদের নিয়োগ বিভিন্ন কারণে আটকে রয়েছে। সেগুলির নিয়োগ দ্রুত সম্পন্ন করতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) সূত্রে খবর, কর্মসংস্থানকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এই কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি হবে। যা আখেরে দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করবে।

  • Giriraj Singh: ভারতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়, দাবি গিরিরাজ সিংয়ের

    Giriraj Singh: ভারতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়, দাবি গিরিরাজ সিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জনসংখ্যা নিয়ে সতর্ক করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, ভারতের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের সম্পদ সীমিত হওয়ায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয় হতে চলেছে বলে দাবি করেন বিজেপি-র দাপুটে নেতা-মন্ত্রী গিরিরাজ। ভারতের জনসংখ্যা যে কী হারে বেড়ে চলেছে, তা তিনি চিনের উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেন।  

    চিনের উদাহরণ দিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    বেগুসরাইয়ের বিজেপি সাংসদ-মন্ত্রী বললেন, “চিন এক সন্তান নীতি (One Child Policy) বাস্তবায়ন করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে দেশের উন্নয়ন করতে পেরেছে। চিনে যেখানে এখন মিনিটে দশজন শিশুর জন্ম হয়, সেখানে ভারতে প্রতি মিনিটে ৩০ জন শিশুর জন্ম হয়। এভাবে চললে আমরা কী করে চিনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারব?”

    জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল খুবই প্রয়োজনীয়…

    তিনি (Giriraj Singh) গতকাল জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরব হয়েছেন ও বলেছেন, “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমাদের সম্পদ সীমিত”। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, এই বিলকে কড়াকড়ি করতে হবে। সব ধর্ম-জাতির মানুষকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল মেনে চলা উচিত। আর যাঁরা এই নিয়ম মানবেন না তাঁদের সরকারি সুবিধা দেওয়া হবে না ও তাঁদের ভোটাধিকারও কেড়ে নেওয়া দরকার। ইতিমধ্যেই একাধিক বিজেপি নেতা এই বিলের সপক্ষে মতামত দিয়েছেন। এর আগে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী ভারতী প্রবীন জানিয়েছিলেন, আধুনিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি প্রায় ৫৬.৫ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আবাস যোজনার বরাদ্দ পেতে রাজ্যকে মানতে হচ্ছে কোন কোন শর্ত?

    গিরিরাজ সিং-এর ‘নই চেতনা’ ক্যাম্পেইন

    আবার তিনি (Giriraj Singh) বক্তব্য রাখতে গিয়ে সমাজের মেয়ে-নারীদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। সিং (Giriraj Singh) শুক্রবার নারী ও মেয়েদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে একটি মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন ‘নই চেতনা’ শুরু করেছেন, যাকে ‘জন আন্দোলন’ (জনগণের আন্দোলন) হিসাবে বলা হয়েছে।

    তিনি (Giriraj Singh) এক অনুষ্ঠানে তাঁর ভাষণে বলেন, “যে মহিলারা প্রায়শই সহিংসতার বিরুদ্ধে তাঁদের আওয়াজ তোলে না এবং শিকার হওয়ার পরেও চুপ থাকে কারণ তাঁরা ভয় পায় যে লোকেরা তাঁদের সম্পর্কে কী ভাববে।” মহিলাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ করার উপর জোর দিয়ে, সিং মহিলাদের প্রতি সহিংসতা সহ্য না করার আহ্বান জানান। আবার তিনি নরেন্দ্র মোদির কথাও উল্লেখ করে বলেন যে, মোদি সরকার কীভাবে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। এমনকি মোদি সরকারের অধীনেই নারীদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মন্ত্রী (Giriraj Singh) আরও পরামর্শ দিয়েছেন যে, আত্মরক্ষার জন্য মহিলাদের মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।

  • West Bengal Weather: জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    West Bengal Weather: জেলায় জেলায় কনকনে শীত, কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তাপমাত্রা সামান্য হলেও বাড়ল শহর কলকাতায়। আজ, সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রবিবারের চেয়ে যা কিছুটা বেশি। রবিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয়েছিল ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, নভেম্বরের বাকি ক’দিনে তাপমাত্রা নতুন করে কমার সম্ভাবনা নেই। সেক্ষেত্রে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস। ফলে এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। তবে কলকাতাবাসীর এখন একটাই জাঁকিয়ে শীত কবে পড়বে (West Bengal Weather)?

    জেলার আবহাওয়া

    কলকাতায় তাপমাত্রা বাড়লেও জেলায় আবহাওয়ার পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন। বলা চলে, জেলায় শীত জাঁকিয়েই বসেছে (West Bengal Weather)। কারণ বিভিন্ন জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির নীচে অবস্থান করছে। ফলে জেলাগুলোতে হালকা শীত নয়, কনকনে শীত পড়তে শুরু করেছে সেখানে। আবার অনেক জেলায় ডিসেম্বর শুরুর আগেই পারদ নেমে গিয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। আবহাওয়া দফতরের হিসাব অনুযায়ী, রবিবার পুরুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া, পানাগড় (১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস), শ্রীনিকেতনের (১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপমাত্রাও ছিল ১৪ ডিগ্রির নীচে। ভোরে কুয়াশা এবং উত্তুরে হাওয়ার দাপটে শীত টের পাওয়া যাচ্ছে জেলায় জেলায়। বিশেষত পশ্চিমের জেলাগুলিতে জমিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে পারদ পতন, উত্তুরে হাওয়ায় কলকাতায় শীতের আমেজ

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে বেশ জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়ে গিয়েছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির নীচেই। কিন্তু আগামী ৪৮ ঘন্টা উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া একইরকম থাকতে চলেছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ৩০ নভেম্বর অর্থাৎ বুধবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। এছাড়াও আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রার পরিবর্তন হবে না (West Bengal Weather)।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের মত দক্ষিণবঙ্গেও আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার কোনও পরিবর্তন হবে না। আবহাওয়া পরিস্কার থাকবে ও বৃষ্টিরও কোনও সম্ভাবনা নেই (West Bengal Weather)।

    কলকাতার আবহাওয়া

    এদিন সকালে কলকাতা ও আশেপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ পরিস্কার থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে রবিবারের মতো ২৯ ও ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এদিন আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল থাকবে। এদিন আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, কলকাতায় জাঁকিয়ে শীত পড়তে এখনও ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের জন্য অপেক্ষা করতে হবে (West Bengal Weather)।

  • Wasim Akram: কোকেন আসক্তি থেকে রিহ্যাবের ভয়াবহতা, আত্মজীবনীতে ‘খুল্লমখুল্লা’ আক্রম

    Wasim Akram: কোকেন আসক্তি থেকে রিহ্যাবের ভয়াবহতা, আত্মজীবনীতে ‘খুল্লমখুল্লা’ আক্রম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সদ্য প্রকাশিত হয়েছে পাক ক্রিকেট তারকা ওয়াসিম আক্রমের (Wasim Akram) আত্মজীবনী ‘সুলতান: আ মেমোয়ার’। নিজের জীবনের স্বর্নালী মুহূর্ত থেকে কালো অধ্যায়। সবটাই খুল্লম খুল্লা পাঠকদের সামনে রেখেছেন পাক ক্রিকেট অন্যতম বিতর্কহীন, নম্র স্বভাবের এই প্রাক্তন ক্রিকেটার। বাইশ গজে তাঁর আগ্রাসন গোটা বিশ্ব দেখলেও, তার বাইরে তাঁকে আগ্রাসী হতে দেখেননি কেউ। তাঁর জীবন ছিল বিতর্কহীন। কিন্তু আত্মজীবনী তিনি তুলে ধরলেন নিজের আসক্তির কথা। জানালেন, তাঁর ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাঁকে রাখা হয়েছিল নেশামুক্তি কেন্দ্রে।

    আক্রম জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর মাদকের প্রতি আকর্ষণ শুরু হয় তাঁর (Wasim Akram)। প্রায় ছ’বছর ধরে নিয়মিত মাদক সেবন করেছেন তিনি। এমন কী আকৃষ্ট হয়ে পড়েছিলেন কোকেনের প্রতি।

    কীভাবে এই পাক ক্রিকেটার পৌঁছলেন নেশামুক্তি কেন্দ্রে? 

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর যখন তিনি ইংল্যান্ডে ছিলেন তখন কোকেনের প্রতি আসক্তি তৈরি হয় তাঁর (Wasim Akram)। আক্রম জানান, “ক্রিকেট ছাড়ার পর কোনও কিছুতে নিজেকে ডুবিয়ে দিতে চেয়েছিলাম। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষরা কোনও নেশা এবং দুর্নীতিতে ডুবে থাকতে ভালোবাসে। এক রাতে তারা দশটা পার্টিতে যায়। আমারও সেই কাজ করতে গিয়ে অবস্থা খারাপ হয়ে  গিয়েছিল।”

    আক্রম আরও জানান, “সবচেয়ে খারাপ হয়, যখন কোকেনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ি। ইংল্যান্ডে একটা পার্টিতে গিয়ে আমার প্রথম কোকেনের সঙ্গে পরিচয় হয়। ধীরে ধীরে অভ্যাস বেড়ে যেতে থাকে। একটা সময় মনে হত, শারীরিক কাজকর্ম করতে হল কোকেন নিতেই হবে।”

    আক্রমের (Wasim Akram) প্রথম স্ত্রী হুমা তাঁর আসক্তি সম্পর্কে জানতে পারলে তাঁদের সম্পর্কও প্রভাবিত হয়। এমনকি বিচ্ছেদের দিকেও এগোয় সম্পর্ক। এমনটাও জানান আক্রম। এরপর হুমাই তাঁকে নেশামুক্তি কেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শ দেন। পাকিস্তানে ফিরে নেশামুক্তি কেন্দ্রেও যান আক্রম। 

    তিনি (Wasim Akram) বলেন, “আমি এক মাসের জন্য রিহ্যাবে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু ওরা আমাকে অনুমতি ছাড়াই আড়াই মাস সেখানে রেখে দিয়েছিল। বিশ্বে এটাকে বেআইনি মনে করা হলেও, পাকিস্তানে এ রকম কিছু নেই।”

    এরপরেই নেশামুক্তি কেন্দ্রে থাকার ‘ভয়াবহ’ অভিজ্ঞতা পাঠকদের সঙ্গে ভাগ করে নেন আক্রম (Wasim Akram)। প্রাক্তন পেসারের ভাষায়, “পাশ্চাত্যের মুভিতে, এমন কী অস্ট্রেলিয়াতেও আপনি দেখতে পাবেন যে, রিহ্যাব কেন্দ্রগুলিতে সুন্দর বড় লন আছে, লোকেরা বক্তৃতা দেয়, আপনি জিমে যান। কিন্তু আমি একটি করিডোর এবং আটটি কক্ষ সহ এমন একটি জায়গায় (পাকিস্তানে) গিয়েছিলাম, যেখানে থাকা খুব কঠিন ছিল। এটি একটি ভয়ঙ্কর সময় ছিল।”

    আরও পড়ুন: কোটি টাকার প্রতারণার শিকার আদর পুনাওয়ালার সিরাম সংস্থা, গ্রেফতার ৭

    শেষ পর্যন্ত স্ত্রী হুমা প্রয়াত হওয়ার পরে তাঁর জীবন বদলে যায়। আক্রম (Wasim Akram) জানান, “তার পর একটি ট্র্যাজেডি ঘটে, আমার স্ত্রী মারা যায়। আমি জানতাম, আমি ভুল পথে ছিলাম, আমি এটি থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিলাম। আমার দুটি ছোট ছেলে ছিল। তাদের দায়িত্ব নিতে হয়। আমাকে ওদের বন্ধু হয়ে উঠতে হয়েছিল।”

    এরপর কোকেন আসক্তি থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসতে পেরেছিলেন আক্রম (Wasim Akram)। নতুন প্রজন্মকে পরামর্শ দিয়ে তিনি লেখেন, “তরুণ প্রজন্মের প্রতি আমার পরামর্শ হল, বন্ধুদের সাবধানে বেছে নিতে হবে। বন্ধুরা যদি এমন হয়, তা হলে আপনি ভুল পথে যেতে বাধ্য। এবং খুব কম লোকই সেই পথ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। তাই বন্ধুত্ব করার আগে তাদের বুঝে নিতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Shraddha Walker Murder: তিহার জেলে বন্দি আফতাব, রয়েছে সিসিটিভির নজরদারিতে

    Shraddha Walker Murder: তিহার জেলে বন্দি আফতাব, রয়েছে সিসিটিভির নজরদারিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বান্ধবী শ্রদ্ধা ওয়ালকার খুনে (Shraddha Walker Murder) অভিযুক্ত আফতাব পুন্নাওয়ালাকে (Aaftab Poonawala) পাঠানো হল বিচার বিভাগীয় হেফাজতে। তার পরেই আফতাবকে পাঠানো হয় তিহার জেলে (Tihar Jail)। সেখানে চব্বিশ ঘণ্টা সিসিটিভি ক্যামেরায় নজর রাখা হবে তার ওপর। তিহার জেলের ৪ নম্বর কুঠুরিতে রাখা হয়েছে তাকে। প্রথমবার কোনও অপরাধ করে যারা তিহার জেলে আসে, তাদের রাখা হয় এখানেই। দিল্লির আদালত আফতাবকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়েছে। এদিকে, পুলিশও ওই খুনের ঘটনায় নতুন কিছু সূত্র পেয়েছে। তারা জেনেছে, শ্রদ্ধাকে খুনের পরে পরেই এক মহিলা আফতাবের বাসভবনে গিয়েছিলেন। তাঁকে চিহ্নিতও করেছে দিল্লি পুলিশ।

    আফতাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    অভিযুক্ত আফতাবের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ, সে তার বান্ধবী তথা লিভ-ইন সঙ্গী শ্রদ্ধা ওয়ালকারকে খুন (Shraddha Walker Murder) করে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে কেটেছেন। মোট ৩৫টি টুকরো করা হয়েছিল শ্রদ্ধার দেহ। দেহের সেই টুকরোগুলি রাখা হয়েছিল ৩০০ লিটারের একটি ফ্রিজে। হত্যার পরে প্রমাণ লোপাটের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিকের ব্যবহারও করে সে। রাতের অন্ধকারে নিকটবর্তী জঙ্গলে সেই দেহাংশ সে ফেলে আসত বলেও জেনেছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, শ্রদ্ধাকে খুনের কথা জেরায় স্বীকারও করে নিয়েছে আফতাব।

    আরও পড়ুন: ন্যূনতম সময়ের মধ্যে উপযুক্ত শাস্তি পাবে শ্রদ্ধা হত্যাকারী! কী বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    এদিন বিচার বিভাগীয় হেফাজত হওয়ার পর আফতাব পুন্নাওয়ালার স্বাস্থ্য পরীক্ষাও হয়। পরে পাঠানো হয় জেলে। তিহার জেলের ওই সেলে আফতাব একা নয়, রয়েছে আরও কয়েকজন। তাই প্রয়োজন আফতাবের নিরাপত্তার। সেই কারণেই তাকে চব্বিশ ঘণ্টা সিসিটিভির নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। শ্রদ্ধাকে খুনের (Shraddha Walker Murder) অভিযোগে আফতাবকে গ্রেফতার করা হয় নভেম্বরের ১২ তারিখে। প্রথমে তাকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানো হয়। নভেম্বরের ১৭ তারিখে সেটা বাড়ানো হয় আরও পাঁচ দিন। মঙ্গলবার আরও চার দিনের জন্য তাকে পাঠানো হয় পুলিশি হেফাজতে। তার পর হয়েছে বিচার বিভাগীয় হেফাজত।

    এদিকে, শ্রদ্ধা খুনের (Shraddha Walker Murder) পরপরই আফতাবের ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন যে মহিলা, তাঁকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। ওই মহিলা সাইকোলজিস্ট। একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় আফতাবের। তাঁকেও জেরা করছে পুলিশ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share